আলহামদুলিল্লাহ। শুনে খুশি হলাম। আরেকটি প্রশ্ন মনে জাগে, সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য বাথরুমে গাছ রাখা যাবে কি? শুনেছি গাছেরাও রাতে আল্লাহর জিকির করে সে ক্ষেত্রে.....।
'আলহামদুলিল্লাহ' বনসাইয়ের বিষয়ে আমার আগ্রহ এবং চর্চা আছে বিধায় এই প্রশ্নটি মাঝে মাঝেই আমার মনে উকি দিত। আজকে বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা পেলাম । 'আলহামদুলিল্লাহ' এখন আমার অনেক ভালো লাগছে... হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ
প্রিয় হুজুর খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন । আমার প্রশ্ন হল মানুষকে বনসাই বানিয়ে রাখা কি জায়েজ, শারীরিক ও মানসিভাবে ? আপনি গভীর চিন্তার মানুষ, সেই আলোকে আলোচনা করলে খুশি হব ।
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ একটা প্রশ্ন ছিল। সেনাবাহিনীতে interview নেওয়ার সময় সকল candiate কে শুধু একটা হাফ প্যান্ট পরিয়ে লাইনে দাঁড়াতে হয়। ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টিতে এটা কেমন। দয়া করে জানাবেন।
@@justawhileinmyuntoldworld6262 ভাই আপনিই বা কিভাবে sure হয়ে বলছেন?? উনি তো অবশ্যই জেনে শুনেই বলেছেন।।। আপনি যদি এখন বাহ্যিক গাছের কষ্ট দেখেন শুধু তা তো না,,,আদৌ গাছ কি কষ্ট পাচ্ছে তাও তো আপনি জানেন না।।। মেনে নিতে শিখুন
Asssalamualikum হুজুর ,আমার প্রশ্ন হলো- 1-কোনো ব্যক্তি সুন্নাত পালন না করলে তার শাস্তি কী? 2-আর সুন্নাত অস্বীকার করলে শাস্তি কী হতে পারে? আশা করি আমি আমার উত্তর সম্পর্কে আপনার পরবর্তী ভিডিওতে ধারনা পাব। ধন্যবাদ!
আমার একটি প্রশ্ন রয়েছে। রসুলল্লাহ (সা) এর একটি হাদিসে এমন একটি কথা ছিল যে রসুলল্লাহ’র (সা) এর উম্মতের মধ্যে ৭০ হাজার মানুষ বিনা হিসেবে জান্নাতে যাবে। তো তাদের ক্রাইট্রেরিয়ার মধ্যে একটি ছিল - ঝার ফুক করে না। এখানে এই ঝার ফুক বলতে কি বুঝানো হয়েছে। যদি জানাতেন।
Akana jai jarfok ar kotha bola hoica sata holo dakan na onek kobiraj aca manos ososto hola kobirajar kaca nia jai kobiraj ki ajabaja montro pora fo dai tarpor onek ka jina dorla jaro dia soria bari dai akana ai jarfok ar kothai bola hoica jara quran hadis pora fo dai akana tadar kotha bola hoi nai
আসসালামু আলাইকুম, । আমি একজন জার্মান প্রবাসী। আমার একটা প্রশ্ন ছিল - হালাল, হারাম এবং নন-হালাল মাংসের বেপারে। এখানকার ডিপার্টমেন্টাল স্টোর গুলোতে যে মুরগির মাংস পাওয়া যায় সেটা হালাল নয়। আমরা সাধারণত এটাকে নন-হালাল বলে থাকি। প্রয়োজনের তাগিদে প্রায়শ আমাদের এ মুরগি কিনে কাজ চালাতে হয়। আমার প্রশ্নটা হলো নন-হালাল মুরগি খাওয়া কি ইসলামের দৃষ্টিতে মাখরুহ নাকি হারাম? উল্লেখ আমার মতো অনেক প্রবাসী এমন সংকটের মধ্যে আছে। প্রবাসী ভাইদের এ বিভ্রান্তি দূর করবার জন্য একটি ব্যাখ্যা মূলক ভিডিও আপলোড দিলে খুব উপকৃত হতাম। ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম । ভাইয়া অবশ্যই হালাল খাওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। তবে একদম অপারগ হলে জীবন বাচাতে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু খাওয়া হালাল। আর আপনি বলছেন মাঝে মাঝে নন-হালাল মাংস খেয়ে নেন। কিন্তু জীবন-মরণ সমস্যা না হলে এটা করা যাবে না। যখন হালাল মাংস পাবেন না, তখন ভেজিটেবল খেতে পারেন। খাবারের আরো অনেক জিনিস রয়েছে। 👇👇 "তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃতজন্তু, (প্রবাহিত) রক্ত, শূকরের মাংস, আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে যবহকৃত পশু, আর শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত জন্তু, আঘাতে মৃত জন্তু, উপর থেকে পতনের ফলে মৃত, সংঘর্ষে মৃত আর হিংস্র জন্তুতে খাওয়া পশু- তবে জীবিত পেয়ে যা তোমরা যবহ করতে পেরেছ তা বাদে, আর যা কোন আস্তানায় (বা বেদীতে) যবহ করা হয়েছে, আর জুয়ার তীর দ্বারা ভাগ্য নির্ণয় করা (এগুলো তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে)। এসবগুলো পাপ কাজ। আজ কাফিরগণ তোমাদের দ্বীনের বিরোধিতা করার ব্যাপারে পুরোপুরি নিরাশ হয়ে গেছে, কাজেই তাদেরকে ভয় করো না, কেবল আমাকেই ভয় কর। আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার নিআমাত পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন হিসেবে কবূল করে নিলাম। তবে কেউ পাপ করার প্রবণতা ব্যতীত ক্ষুধার[১] জ্বালায় (নিষিদ্ধ বস্তু খেতে) বাধ্য হলে আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। [সুরা মায়েদা : ৩]" [১]এখানে ক্ষুধার শেষ পর্যায়ের অবস্থায় উল্লিখিত হারাম খাদ্য ভক্ষণ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। হ্যাঁ, তবে তাতে যেন আল্লাহর অবাধ্যাচরণ উদ্দেশ্য না হয় এবং সীমালঙ্ঘন করা না হয়। অর্থাৎ প্রাণ বাঁচানোর জন্য যতটুকু প্রয়োজন শুধুমাত্র ততটুকু ছাড়া বেশী যেন ভক্ষণ করা না হয়। ওয়াল্লাহু আ'লাম।
কিন্তু বনসাই মুলত বাড়ন্ত গাছকে বাধাগ্রস্থ করে বাড়তে না দিয়ে ছোটো করে রাখা! আমরা এটাও শুনে থাকি গাছেরও জীবন আছে? তো একটি জীবন্ত বা বাড়ন্ত গাছকে বারতে না দেওয়া-কি ঠিক?? কেউ ভুল বুঝবেনা। আমারো হুজুরের আলোচনা অনেক ভালো লাগে। আমি শুধু জানার জন্য কমেন্ট করলাম। ধন্যবাদ
আমাদের প্রিয় মহানবীও গাছপালা ভালোবাসতেন। গাছেরও জীবন আছে। গাছও কষ্ট পায়। অকারণে গাছ কাটা কিংবা গাছের পাতা ছেঁড়া মহানবী একেবারেই পছন্দ করতেন না। অবশ্য মহানবী কারণ ছাড়া কোনো কাজ নিজেও করতেন না। অন্যকেও করতে দিতেন না। তিনি বলতেন, ‘এ পৃথিবীতে যা কিছু আছে তা মানুষের উপকারে লাগবে। অদরকারে তাই কোনো কিছু নষ্ট করতে নেই। নিয়মমতো সবকিছু ব্যবহার করা উচিত। তাই প্রয়োজনে গাছ কাটতে হয়। কিন্তু অকারণে গাছের একটি পাতাও ছেঁড়া উচিত নয়।’ একদিন মহানবী তাঁর সঙ্গীদের নিয়ে যাচ্ছিলেন এক সফরে। ক্লান্ত হয়ে তাঁরা বিশ্রাম নিতে বসলেন মাঝপথে। এমন সময় দেখেন দূরে গাছের তলায় বসে বিশ্রাম নিচ্ছে কয়েকজন লোক। কিন্তু ওদের মধ্যে একজন আপন খুশিতে পাতা ছিঁড়ছে। বাতাসে ভাসিয়ে দিচ্ছে সেই পত্রগুচ্ছ। ব্যাপারটা দেখে মহানবী খুব দুঃখ পেলেন। এগিয়ে গেলেন লোকটার কাছে। জিজ্ঞাসা করলেন,‘কেন তুমি অযথা গাছের পাতাগুলো ছিঁড়ছ? ‘ছিড়লে ক্ষতি কী? ভালো লাগছে তাই ছিঁড়ছি।’ মহানবী তখন লোকটির আরো কাছে গেলেন। চুল টেনে ধরলেন তার। লোকটি উহ্ আহ্ করে উঠতেই মহানবী বললেন, ‘এত অল্পতেই তুমি ব্যথা পাচ্ছ? যদি তোমার চুল টেনে উপড়ে ফেলতাম তবে কেমন লাগত?’ লোকটি বলল,‘আমার চুল টানলে ব্যথা তো পাবই। গাছের পাতা ছিঁড়লে গাছ কেন ব্যথা পাবে?’ মহানবী তখন লোকটির কাছে জানতে চাইলেন,‘গাছ যে বুড়ো হয়ে মারা যায় তা কি তুমি দেখেছ?’ লোকটি মাথা নাড়ল। সে দেখেছে। তাহলে গাছের পাতা ছিঁড়লে গাছও দুঃখ পায়। গাছেরও জীবন আছে। লোকটি মাথা নামিয়ে রাখল। সে মেনে নিল মহানবীর কথা। পরে মহানবী বললেন, ‘অকারণে গাছের পাতা ছেঁড়া ঠিক নয়। যদি তোমার প্রয়োজন হয় তবে পুরো গাছটাই তুমি কেটে ফেল। তাতে কোনো ক্ষতি নেই।’ অপ্রয়োজনে কোনোকিছুই করা ঠিক নয়।
সময় নির্ধারণ করে বিবাহ তে আবদ্ধ হওয়ার যে প্রবণতাটা এটা কি জায়েজ? যদি জায়েজ হয় তাহলে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা ঘরে ঘরে বাবা-মা ভাই-বোন এবং আত্মীয়-স্বজন সবার মাঝে এটা গ্রহণ করার মানসিকতা আপনি প্রস্তুত করে দিন স্যার
আসসালামুআলাইকুম আমার একটি বিষয় জানার ছিল | আমি কবুতর পালন করি। আল্লাহর রহমতে আমি জিবনে অনেক কবুতর পুষেছি ।কিন্তু হঠাত আমার মনে একটা প্রশ্ন জাগছে যে আমার কবুতরের সাথে অনেক সময় অন্য কবুতর চলে আসে যার মালিক আমি না ।আমি কখনই অন্যের কবুতর আটক করি না কিন্তু এই কবুতর কোনভাবেই আমার বাড়ি ছাড়ে না ।এখানেই খায় থাকে ।এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে এই কবুতরটি যদি আমার অন্য কবুতরের সাথে মিলে বাচ্চা দেয় তখন এটার মালিক কে হবে ।এবং এই বাচ্চা কী আমার জন্য হালাল হবে ।
আসসালামু আলাইকুম, আপনার কাছে একটি বিষয় জানতে চাই, এখন কিছু কিছু হুজুর ওয়াজ বা শুক্রবার জুমার নামাজের বয়ানে বলেন যে ডাক্তারের ঘরে জন্ম হলেই ছেলে বা মেয়ে যেমন ডাক্তার হয়ে যায় না ; তেমনি মুসলমানের ঘরে জন্ম নিলেই মুসলমান হয়ে যায় না। এ ব্যাপারে আপনার মতামত আশা করছি।
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ হযরত আমি জানতে চাচ্ছিলাম বাচ্চা যখন ছোট থাকে যখন কান্না করে তখন ওয়াও ওয়াও শব্দ ব্যবহার করে শব্দটি কি ব্যাখ্যা করবেন আল্লাহ কে ডাকছে কিনা।
আসসালামু আলাইকুম। বোখারি শরিফের ৬২০৩ নম্বর হাদিসে হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, হযরত নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে প্রিয় ছিল আমার এক ভাই, তার নাম আবু উমায়ের। আমার মনে আছে, সে যখন এমন শিশু যে মায়ের বুকের দুধ ছেড়েছে মাত্র। রাসূলুল্লাহ (সা.) তার কাছে আসতেন এবং বলতেন, হে আবু উমায়ের! কি করেছে তোমার নুগায়ের? নুগায়ের হলো- এমন একটি ছোট পাখি, যার সঙ্গে আবু উমায়ের খেলা করতো। নুগায়ের মারা গিয়েছিলো। নবী করিম (সা.) তাকে নুগায়েরের জন্য চিন্তিত দেখলেন এবং তার সঙ্গে খেলা করলেন। ইসলামী শরীয়তে খাঁচা বা বদ্ধ জায়গায় পাখি ও পশু পালনে কোনরূপ নিষেধাজ্ঞা পাওয়া যায় না অর্থাৎ একে হারাম বা নিষিদ্ধ করা হয়নি। আবার উৎসাহিতও করা হয়নি। অর্থাৎ এটা মুবাহ্ (সওয়াবও নেই, গুনাহও নেই)। তবে যদি কেউ কোন পাখি বা পশু শখ করে পুষতে চায় তবে ইসলাম তার শর্তসাপেক্ষে অনুমোদন দিয়েছে। আর সে শর্ত হচ্ছে- পোষা পাখি ও পশুর প্রতি যত্নবান হতে হবে, তাদেরকে উপযোগী বাসস্থান দিতে হবে, পর্যাপ্ত পানি ও খাদ্য প্রদান করতে হবে, অবস্থান অনুযায়ী সম্মান করতে হবে, ভালোবাসতে হবে এবং অসুস্থ্য ও রোগাক্রান্ত হলে চিকিৎসা করাতে হবে। যদি পালকের অযত্ন ও অবহেলার কারণে পোষা পাখি ও পশুর কোনরূপ কষ্ট হয় বা তারা মৃত্যুবরণ করে তবে তাকে নিশ্চিত মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ’র নিকট কঠিন জবাবদিহীর সম্মুখীন হতে হবে। কেননা হাদিসে আছে - আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ (পূর্ব যুগে) জনৈক ব্যক্তি একটি কুকুরকে তৃষ্ণার্ত অবস্থায় ভিজা মাটি চাটতে দেখতে পেয়ে তার মোজা নিল এবং কুকুরটির জন্য কুয়া হতে পানি এনে দিতে লাগল যতক্ষণ না সে ওর তৃষ্ণা মিটাল। আল্লাহ্ এর বিনিময় দিলেন এবং তাকে জান্নাতে প্রবেশ করালেন। (সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৭৩) ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, একজন মহিলাকে একটি বিড়ালের কারণে আযাব দেয়া হয়। সে বিড়ালটি বেঁধে রেখেছিল, অবশেষে বিড়ালটি ক্ষুধায় মারা যায়। এ কারণে মহিলা জাহান্নামে প্রবেশ করল। বর্ণনাকারী বলেন, তিনি [রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)] বলেন, আল্লাহ ভালো জানেন, বাঁধা থাকাকালীন তুমি তাকে না খেতে দিয়েছিলে, না পান করতে দিয়েছিলে এবং না তুমি তাকে ছেড়ে দিয়েছিলে, তা হলে সে জমিনের পোকা-কামড় খেয়ে বেঁচে থাকত। (সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২৩৬৫) ওয়াল্লাহু আ'লাম।
![FendiDa Rappa - Clock Dat ft. Shamar Marco [Official Music Video]](http://i.ytimg.com/vi/3NBU8KHdxYY/mqdefault.jpg)
Thanks -জাজাকাল্লাহ খাইর
WOW- সুবাহান আল্লাহ
Nice -মা শা আল্লাহ
OK - ইনশাল্লাহ
জাজাকাল্লাহ খাইর এর বাংলা কি?
@@khadijatoma1094 ধন্যবাদ
@@khadijatoma1094 Allah apnar balo koruk/ Allah apnake uththom prothidan dik.
@@khadijatoma1094jazakallah er bangla hobe
"Apni amake kushi korchen allah apnake tar binimoi kushi dan koruk"
"যারা না দেখেও তাদের প্রতিপালককে ভয় করে,
তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার।"
🌿 -----[সূরা মূলক-১২]
আসসালামু আলাইকুম হুজুরের মোবাইল নম্বর টা ভিডিওর নিচে দেওয়ার জন্য অনুরোধ রইল হুজুরের সঙ্গে অনেক কথা বলার আছে আমিন
আমিন
মা শা আল্লাহ , শায়েখ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে বুঝানোর জন্য। জাযাকাল্লাহ খাইরান।
আলহামদুলিল্লাহ। শুনে খুশি হলাম। আরেকটি প্রশ্ন মনে জাগে, সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য বাথরুমে গাছ রাখা যাবে কি? শুনেছি গাছেরাও রাতে আল্লাহর জিকির করে সে ক্ষেত্রে.....।
মাশাআল্লাহ, এই প্রশ্নের উত্তর একসময় অনেক খুঁজেছি। আজ উত্তরটা পেলাম আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ শায়েখ সুন্দর বিষয়ে আলোচনা করেছেন।এটাকে অনুচিতই মনে হতো,ভাবতাম একটা গাছকে কষ্ট দিয়ে ছোট করে রাখা হচ্ছে।ভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে আজ দেখলাম।
শায়খ আপনার মুখথেকে যুগ উপযোগি ফতোয়া পাওয়া যায়,,, আলহামদুলিল্লাহ
শালা চুদির ভাই 😡😡
আলহামদুলিল্লাহ..... আমার বনসাই নিয়ে প্রেফেশনালি কাজ করার ইচ্ছা...... আমি তো শিরোনাম দেখে চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম....... যাক কোনো অসুবিধা নাই
আলহামদুলিল্লাহ কোরআন হাদিসের আলোকে সমাধান এটাই তো ইসলামের বিধান জাযাকাল্লাহ প্রিয় শায়খ
মাশা আল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা, আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের সবাইকে সঠিক বুজ দান করেন আমিন
Ameen ya rabbil alamin
@@infinitesolutions2602JKu
'আলহামদুলিল্লাহ' বনসাইয়ের বিষয়ে আমার আগ্রহ এবং চর্চা আছে বিধায় এই প্রশ্নটি মাঝে মাঝেই আমার মনে উকি দিত।
আজকে বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা পেলাম । 'আলহামদুলিল্লাহ' এখন আমার অনেক ভালো লাগছে...
হুজুরকে অসংখ্য ধন্যবাদ
ওনার ব্যাখ্যা কিভাবে যথার্থ হয়? অকারনে গাছের পাতা ছেড়া ও নাকি পাপ। তাহলে দিনের পরদিন গাছকে কষ্ট দেওয়া কিভাবে যায়েজ হয়? একটু ব্রেইন খাটাতে কেন পারেন না?
@@justawhileinmyuntoldworld6262 আপনি একটু ব্রেন খাটিয়ে মনোযোগ সহকারে বক্তব্যটা শোনেন, তাহলে আপনিও একমত হবেন..
অযথা শুধু সুখের বসে গাছ কাটা আমার মনে হয় জায়েজ হবে না।
ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
'শখ' হবে বানানটি।
ভালোবাসা অফুরান, প্রিয় হুজুর।
জাজাকাল্লাহ। অনেক দিন ধরে আমার বনসাই নিয়ে কাজ করি আর মনে এটা নিয়ে সংশয়ও ছিলো। আপনাকে ধন্যবাদ প্রিয় শায়েখ।
জাযাকাল্লাহু খইরন...শায়েখ...আমি আগে এটা করা অনুচিত মনে করতাম....আজ ভুল ভেঙেছে...
ধন্যবাদ হুজুর সুন্দর একটা বিষয় আলোচনার মাধ্যমে সবাইকে জানানোর জন্য।
আলহামদুলিল্লাহ। আমার অনেক গুলা বনসাই আছে।❤️
শায়খ আহমাদুল্লাহ আমার অনেক প্রিয় একজন বক্তা।
অনেকদিন থেকেই এই প্রশ্নের উত্তর খুজতেছিলাম। জাজাকাল্লাহ খাইর
অনেক দিন থেকে এই প্রশ্ন টা মনে মনে করছিলাম।
আলহামদুলিল্লাহ
এত সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।।।
মাশআল্লাহ, আপনি অনেক জ্ঞানী। আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন।
খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন
Alhamdulillah ❤❤khub vlo laglo shune🥰🥰
আলহামদুলিল্লাহ, খুশি হলাম।
বনসাই আমার খুব প্রিয়
প্রিয় হুজুর খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন । আমার প্রশ্ন হল মানুষকে বনসাই বানিয়ে রাখা কি জায়েজ, শারীরিক ও মানসিভাবে ? আপনি গভীর চিন্তার মানুষ, সেই আলোকে আলোচনা করলে খুশি হব ।
না জায়েজ না, আপনি কুরআন ও হাদিস কেন পড়েন না?
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, অসংখ্য ধন্যবাদ স্যার। আপনাকে অনেক অনেক ভালোবাসি আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুক আমিন।
ওয়ালাইকুমআসসালাম
আলহামদুলিল্লাহ
অনেক সুন্দর আলোচনা
আলহামদুলিল্লাহ ❤️
ধন্যবাদ শায়েখ 🤍
Khub voy paye gechilm thumb nail dekha. Alhamdulillah khub valo laglo ame bonsai khub valobasi r alpo kichu aache amr
Jazak Allah khair. Barak Allah feek.
Ami Bonsai Kori. Moner vitore aktu Didha-dondo chilo. Alhamdulillah ajke mon theke Didha dondo dur hoilo.
আলহামদুলিল্লাহ। জেনে ভাল লাগল
Masha Allah, khub sundor alochona.
আসসালামু আলাইকুম।
আক্বীদার উপর বেশি বেশি ভিডিও তৈরি করার অনুরোধ রাখছি।
জাযাকাল্লাহ খাইর।
অনেক ভাল লাগলো হুজুর
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ একটা প্রশ্ন ছিল। সেনাবাহিনীতে interview নেওয়ার সময় সকল candiate কে শুধু একটা হাফ প্যান্ট পরিয়ে লাইনে দাঁড়াতে হয়। ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টিতে এটা কেমন। দয়া করে জানাবেন।
ধন্যবাদ
আমি অবাক হলাম মনের মত প্রশ্ন। গত বছর থেকে খুজেছি।
আলহামদুলিল্লাহ। যেহেতু শখ আছে তাই জেনে ভারমুক্ত হলাম
অসাধারণ
মাশাআল্লাহ,খুব সুন্দর উত্তর পেলাম
Alhamdulillah. Baparta nie confusion dur holo.
টবের ফল, সবজির গাছে পুষ্টির জন্য পশুর হাড়ের গুড়া ও শিং এর কুচি ব্যবহার করা কি হালাল হবে?
জাযাকাল্লাহ খইরন
আমি বনসাই করার পরিকল্পনা করেছিলাম,বাট জায়েজ কি না সন্দিহান ছিলাম কিছুটা
আলহামদুলিল্লাহ,এবার কনফিউশন মুক্ত
এটা যায়েজ না। উনি ব্যাখ্যা দিতে পারেন নাই। আপনি ই ভেবে দেখুন তো গাছের এতে সারাজীবন কত কষ্ট হয়।
@@justawhileinmyuntoldworld6262 ভাই আপনিই বা কিভাবে sure হয়ে বলছেন?? উনি তো অবশ্যই জেনে শুনেই বলেছেন।।। আপনি যদি এখন বাহ্যিক গাছের কষ্ট দেখেন শুধু তা তো না,,,আদৌ গাছ কি কষ্ট পাচ্ছে তাও তো আপনি জানেন না।।। মেনে নিতে শিখুন
নাস্তিক ফতোয়া দেওয়া হাদীসে কতটা জায়েজ একটু পড়ে দেইখেন। আর একজন মুসলিমকে নাস্তিক বলার জন্যে আল্লাহর কাছে তওবা কইরেন।
@Rifat Islam আপনি ওনার কথা না বুঝেই আজেবাজে কথা বলতেছেন। উনি ঐ ব্যাক্তিকে বলছেন যে বনসাইকে নাজায়েজ বলেছে। না বুঝে অন্যের সাথে লাগছেন কেনো??
@Rifat Islam uni ki vul bolce j apni onake nastik bole dilen??
Jajakallah khairan ♥️
Asssalamualikum
হুজুর ,আমার প্রশ্ন হলো-
1-কোনো ব্যক্তি সুন্নাত পালন না করলে তার শাস্তি কী?
2-আর সুন্নাত অস্বীকার করলে শাস্তি কী হতে পারে?
আশা করি আমি আমার উত্তর সম্পর্কে আপনার পরবর্তী ভিডিওতে ধারনা পাব।
ধন্যবাদ!
অসাধারণ বক্তব্য, মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ্
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ আমার এখানে কিছু প্রশ্ন আছে কৃত্তিম উপারের গাছটির সাধারন গ্রোথ বা বৃদ্ধি আটকে রাখা হচ্ছে এটা কি প্রকৃতির খিলাফ না?
prakretik vabe gorur dudh to basurer khawar kotha ...tahole amra khachhi keno
আমার একটি প্রশ্ন রয়েছে। রসুলল্লাহ (সা) এর একটি হাদিসে এমন একটি কথা ছিল যে রসুলল্লাহ’র (সা) এর উম্মতের মধ্যে ৭০ হাজার মানুষ বিনা হিসেবে জান্নাতে যাবে। তো তাদের ক্রাইট্রেরিয়ার মধ্যে একটি ছিল - ঝার ফুক করে না। এখানে এই ঝার ফুক বলতে কি বুঝানো হয়েছে। যদি জানাতেন।
Akana jai jarfok ar kotha bola hoica sata holo dakan na onek kobiraj aca manos ososto hola kobirajar kaca nia jai kobiraj ki ajabaja montro pora fo dai tarpor onek ka jina dorla jaro dia soria bari dai akana ai jarfok ar kothai bola hoica jara quran hadis pora fo dai akana tadar kotha bola hoi nai
আসসালামু আলাইকুম, । আমি একজন জার্মান প্রবাসী। আমার একটা প্রশ্ন ছিল - হালাল, হারাম এবং নন-হালাল মাংসের বেপারে। এখানকার ডিপার্টমেন্টাল স্টোর গুলোতে যে মুরগির মাংস পাওয়া যায় সেটা হালাল নয়। আমরা সাধারণত এটাকে নন-হালাল বলে থাকি। প্রয়োজনের তাগিদে প্রায়শ আমাদের এ মুরগি কিনে কাজ চালাতে হয়।
আমার প্রশ্নটা হলো নন-হালাল মুরগি খাওয়া কি ইসলামের দৃষ্টিতে মাখরুহ নাকি হারাম?
উল্লেখ আমার মতো অনেক প্রবাসী এমন সংকটের মধ্যে আছে। প্রবাসী ভাইদের এ বিভ্রান্তি দূর করবার জন্য একটি ব্যাখ্যা মূলক ভিডিও আপলোড দিলে খুব উপকৃত হতাম। ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম । ভাইয়া অবশ্যই হালাল খাওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। তবে একদম অপারগ হলে জীবন বাচাতে যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু খাওয়া হালাল। আর আপনি বলছেন মাঝে মাঝে নন-হালাল মাংস খেয়ে নেন। কিন্তু জীবন-মরণ সমস্যা না হলে এটা করা যাবে না। যখন হালাল মাংস পাবেন না, তখন ভেজিটেবল খেতে পারেন। খাবারের আরো অনেক জিনিস রয়েছে। 👇👇
"তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃতজন্তু, (প্রবাহিত) রক্ত, শূকরের মাংস, আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে যবহকৃত পশু, আর শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত জন্তু, আঘাতে মৃত জন্তু, উপর থেকে পতনের ফলে মৃত, সংঘর্ষে মৃত আর হিংস্র জন্তুতে খাওয়া পশু- তবে জীবিত পেয়ে যা তোমরা যবহ করতে পেরেছ তা বাদে, আর যা কোন আস্তানায় (বা বেদীতে) যবহ করা হয়েছে, আর জুয়ার তীর দ্বারা ভাগ্য নির্ণয় করা (এগুলো তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে)। এসবগুলো পাপ কাজ। আজ কাফিরগণ তোমাদের দ্বীনের বিরোধিতা করার ব্যাপারে পুরোপুরি নিরাশ হয়ে গেছে, কাজেই তাদেরকে ভয় করো না, কেবল আমাকেই ভয় কর। আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার নিআমাত পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন হিসেবে কবূল করে নিলাম। তবে কেউ পাপ করার প্রবণতা ব্যতীত ক্ষুধার[১] জ্বালায় (নিষিদ্ধ বস্তু খেতে) বাধ্য হলে আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। [সুরা মায়েদা : ৩]"
[১]এখানে ক্ষুধার শেষ পর্যায়ের অবস্থায় উল্লিখিত হারাম খাদ্য ভক্ষণ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। হ্যাঁ, তবে তাতে যেন আল্লাহর অবাধ্যাচরণ উদ্দেশ্য না হয় এবং সীমালঙ্ঘন করা না হয়। অর্থাৎ প্রাণ বাঁচানোর জন্য যতটুকু প্রয়োজন শুধুমাত্র ততটুকু ছাড়া বেশী যেন ভক্ষণ করা না হয়।
ওয়াল্লাহু আ'লাম।
জানাশোনা ইসলামিক মাইন্ডের অনেক মানুষ ইউরোপে আছে তারা মাংস খায় না।আমিও যদি যেতে পারি এটা ১০০% ত্যাগ করবো।আপনি পারবেন না কেনো তাহলে।
Thank you so much. Zajakallahu bil khoir.
ধন্যবাদ। তথ্যভিত্তিক আলোচনা॥
ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ
কিন্তু বনসাই মুলত বাড়ন্ত গাছকে বাধাগ্রস্থ করে বাড়তে না দিয়ে ছোটো করে রাখা! আমরা এটাও শুনে থাকি গাছেরও জীবন আছে? তো একটি জীবন্ত বা বাড়ন্ত গাছকে বারতে না দেওয়া-কি ঠিক?? কেউ ভুল বুঝবেনা। আমারো হুজুরের আলোচনা অনেক ভালো লাগে। আমি শুধু জানার জন্য কমেন্ট করলাম। ধন্যবাদ
আমাদের প্রিয় মহানবীও গাছপালা ভালোবাসতেন। গাছেরও জীবন আছে। গাছও কষ্ট পায়। অকারণে গাছ কাটা কিংবা গাছের পাতা ছেঁড়া মহানবী একেবারেই পছন্দ করতেন না। অবশ্য মহানবী কারণ ছাড়া কোনো কাজ নিজেও করতেন না। অন্যকেও করতে দিতেন না। তিনি বলতেন, ‘এ পৃথিবীতে যা কিছু আছে তা মানুষের উপকারে লাগবে। অদরকারে তাই কোনো কিছু নষ্ট করতে নেই। নিয়মমতো সবকিছু ব্যবহার করা উচিত। তাই প্রয়োজনে গাছ কাটতে হয়। কিন্তু অকারণে গাছের একটি পাতাও ছেঁড়া উচিত নয়।’
একদিন মহানবী তাঁর সঙ্গীদের নিয়ে যাচ্ছিলেন এক সফরে। ক্লান্ত হয়ে তাঁরা বিশ্রাম নিতে বসলেন মাঝপথে। এমন সময় দেখেন দূরে গাছের তলায় বসে বিশ্রাম নিচ্ছে কয়েকজন লোক। কিন্তু ওদের মধ্যে একজন আপন খুশিতে পাতা ছিঁড়ছে। বাতাসে ভাসিয়ে দিচ্ছে সেই পত্রগুচ্ছ। ব্যাপারটা দেখে মহানবী খুব দুঃখ পেলেন। এগিয়ে গেলেন লোকটার কাছে।
জিজ্ঞাসা করলেন,‘কেন তুমি অযথা গাছের পাতাগুলো ছিঁড়ছ?
‘ছিড়লে ক্ষতি কী? ভালো লাগছে তাই ছিঁড়ছি।’
মহানবী তখন লোকটির আরো কাছে গেলেন। চুল টেনে ধরলেন তার। লোকটি উহ্ আহ্ করে উঠতেই মহানবী বললেন, ‘এত অল্পতেই তুমি ব্যথা পাচ্ছ? যদি তোমার চুল টেনে উপড়ে ফেলতাম তবে কেমন লাগত?’
লোকটি বলল,‘আমার চুল টানলে ব্যথা তো পাবই। গাছের পাতা ছিঁড়লে গাছ কেন ব্যথা পাবে?’
মহানবী তখন লোকটির কাছে জানতে চাইলেন,‘গাছ যে বুড়ো হয়ে মারা যায় তা কি তুমি দেখেছ?’
লোকটি মাথা নাড়ল। সে দেখেছে। তাহলে গাছের পাতা ছিঁড়লে গাছও দুঃখ পায়। গাছেরও জীবন আছে। লোকটি মাথা নামিয়ে রাখল। সে মেনে নিল মহানবীর কথা। পরে মহানবী বললেন, ‘অকারণে গাছের পাতা ছেঁড়া ঠিক নয়। যদি তোমার প্রয়োজন হয় তবে পুরো গাছটাই তুমি কেটে ফেল। তাতে কোনো ক্ষতি নেই।’
অপ্রয়োজনে কোনোকিছুই করা ঠিক নয়।
Wa alikumus salam warahamatullhahi wa barkatuhu
Masahallah
Assalamo alaikom mohtaram
Ma Sha Allah
আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দান করুন।
Walekum assalam
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
Mashaa Allah 💕❤️❤️
Jazakumullahu khairan
আলহামদুলিল্লাহ
মাসা আল্লাহ সুন্দর আলোচনা
ধন্যবাদ হুজুর
আমার অবশ্য মনে হয় কিছু অপরাধী শহরে আছে যারা বাচ্চাদের চুরি করে এনে বিকলাঙ্গ করে দেয় বেশি ভিক্ষা পাবার আশায়, তাদের সমতুল্য পাপ ই হবে এই ক্ষেত্রে।
মাশা আল্লাহ ♥
শখের বশে খাঁচার ভেতর পাখি পালন আর আ্যাকুরিয়ামে মাছ পালন কি জায়েয?
আসসালামু আলাইকুম স্যার,বাসায় টবে গাছ পালন করলে কি পাপ হবে??
পাকুর গাছের বনসাই বাড়িতে রাখা যাবে না, রাখলে ক্ষতি হবে,,,কথাটার যুক্তি কতোটুকু ঠিক নাকি ভুল,,? জানাবেন প্লিজ
বনসাই বানাতে যদি গাছ কে কষ্ট দেওয়া হিয়, সেক্ষেত্রে কি এটা জায়েজ হবে?
আহারে মুরগি যে জবাই করা হয় সেও তো কষ্ট পায় আপনি এমন প্রশ্ন করেন কেন!!!
Walaikumus salam warahmatullahi wabarakatuhu
Alhamdulillah 😊
ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু
সময় নির্ধারণ করে বিবাহ তে আবদ্ধ হওয়ার যে প্রবণতাটা এটা কি জায়েজ? যদি জায়েজ হয় তাহলে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা ঘরে ঘরে বাবা-মা ভাই-বোন এবং আত্মীয়-স্বজন সবার মাঝে এটা গ্রহণ করার মানসিকতা আপনি প্রস্তুত করে দিন স্যার
Sundor alocona
আসসালামুআলাইকুম
আমার একটি বিষয় জানার ছিল | আমি কবুতর পালন করি। আল্লাহর রহমতে আমি জিবনে অনেক কবুতর পুষেছি ।কিন্তু হঠাত আমার মনে একটা প্রশ্ন জাগছে যে আমার কবুতরের সাথে অনেক সময় অন্য কবুতর চলে আসে যার মালিক আমি না ।আমি কখনই অন্যের কবুতর আটক করি না কিন্তু এই কবুতর কোনভাবেই আমার বাড়ি ছাড়ে না ।এখানেই খায় থাকে ।এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে এই কবুতরটি যদি আমার অন্য কবুতরের সাথে মিলে বাচ্চা দেয় তখন এটার মালিক কে হবে ।এবং এই বাচ্চা কী আমার জন্য হালাল হবে ।
যেখানে গাছের পাতা ছিড়া ও অপরাধ সেখানে প্রকৃতির বিপরীতে গিয়ে নানান উপায়ে কষ্ট দিয়ে কি ভাবে জায়েজ করা হল????
Bhai apnader kache ki shami tree (Indian name) ache?
Amar bushes dorkar....
Janaben plz
সুবহানাল্লাহ ❤
ALLAHU Akbar.........................❤!❤!❤!
জায়েজ আছে। আলহামদুলিল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম,
আপনার কাছে একটি বিষয় জানতে চাই, এখন কিছু কিছু হুজুর ওয়াজ বা শুক্রবার জুমার নামাজের বয়ানে বলেন যে ডাক্তারের ঘরে জন্ম হলেই ছেলে বা মেয়ে যেমন ডাক্তার হয়ে যায় না ; তেমনি মুসলমানের ঘরে জন্ম নিলেই মুসলমান হয়ে যায় না।
এ ব্যাপারে আপনার মতামত আশা করছি।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
Ma sha Allah loves beauty
স্যার, আপনি বললেন, বনসাই ঘরে রাখলে গুনাহ হবে না। আমার প্রশ্নঃ ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে বনসাই করলে গুনাহ হবে কিনা?
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ হযরত আমি জানতে চাচ্ছিলাম বাচ্চা যখন ছোট থাকে যখন কান্না করে তখন ওয়াও ওয়াও শব্দ ব্যবহার করে শব্দটি কি ব্যাখ্যা করবেন আল্লাহ কে ডাকছে কিনা।
আজব ব্যাপার।
Mashallah❤
Jajakallah khoier
আলহামদুলিল্লাহ....
আসলাম ওয়ালাইকুম। এই চ্যানেল থেকে কোন কোন দিনে এবং কোন সমেয় লাইভে আসেন?? দয়া করে জানাবেন
Proti sokrober rat noi ta ponaro a
মাশাআল্লাহ
Thanks Hujur
আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন, আমীন
Walaikumus Salam
আসসালামু আলাইকুম। হুজুর আমি বাসার বারান্দায় আবদ্ধ অবস্থায় বাজরিগার পাখি পালন করি এটা কি হারাম ?
আসসালামু আলাইকুম।
বোখারি শরিফের ৬২০৩ নম্বর হাদিসে হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, হযরত নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে প্রিয় ছিল আমার এক ভাই, তার নাম আবু উমায়ের। আমার মনে আছে, সে যখন এমন শিশু যে মায়ের বুকের দুধ ছেড়েছে মাত্র। রাসূলুল্লাহ (সা.) তার কাছে আসতেন এবং বলতেন, হে আবু উমায়ের! কি করেছে তোমার নুগায়ের? নুগায়ের হলো- এমন একটি ছোট পাখি, যার সঙ্গে আবু উমায়ের খেলা করতো। নুগায়ের মারা গিয়েছিলো। নবী করিম (সা.) তাকে নুগায়েরের জন্য চিন্তিত দেখলেন এবং তার সঙ্গে খেলা করলেন।
ইসলামী শরীয়তে খাঁচা বা বদ্ধ জায়গায় পাখি ও পশু পালনে কোনরূপ নিষেধাজ্ঞা পাওয়া যায় না অর্থাৎ একে হারাম বা নিষিদ্ধ করা হয়নি। আবার উৎসাহিতও করা হয়নি। অর্থাৎ এটা মুবাহ্ (সওয়াবও নেই, গুনাহও নেই)। তবে যদি কেউ কোন পাখি বা পশু শখ করে পুষতে চায় তবে ইসলাম তার শর্তসাপেক্ষে অনুমোদন দিয়েছে। আর সে শর্ত হচ্ছে- পোষা পাখি ও পশুর প্রতি যত্নবান হতে হবে, তাদেরকে উপযোগী বাসস্থান দিতে হবে, পর্যাপ্ত পানি ও খাদ্য প্রদান করতে হবে, অবস্থান অনুযায়ী সম্মান করতে হবে, ভালোবাসতে হবে এবং অসুস্থ্য ও রোগাক্রান্ত হলে চিকিৎসা করাতে হবে। যদি পালকের অযত্ন ও অবহেলার কারণে পোষা পাখি ও পশুর কোনরূপ কষ্ট হয় বা তারা মৃত্যুবরণ করে তবে তাকে নিশ্চিত মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ’র নিকট কঠিন জবাবদিহীর সম্মুখীন হতে হবে। কেননা হাদিসে আছে -
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ (পূর্ব যুগে) জনৈক ব্যক্তি একটি কুকুরকে তৃষ্ণার্ত অবস্থায় ভিজা মাটি চাটতে দেখতে পেয়ে তার মোজা নিল এবং কুকুরটির জন্য কুয়া হতে পানি এনে দিতে লাগল যতক্ষণ না সে ওর তৃষ্ণা মিটাল। আল্লাহ্ এর বিনিময় দিলেন এবং তাকে জান্নাতে প্রবেশ করালেন।
(সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৭৩)
‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, একজন মহিলাকে একটি বিড়ালের কারণে আযাব দেয়া হয়। সে বিড়ালটি বেঁধে রেখেছিল, অবশেষে বিড়ালটি ক্ষুধায় মারা যায়। এ কারণে মহিলা জাহান্নামে প্রবেশ করল। বর্ণনাকারী বলেন, তিনি [রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)] বলেন, আল্লাহ ভালো জানেন, বাঁধা থাকাকালীন তুমি তাকে না খেতে দিয়েছিলে, না পান করতে দিয়েছিলে এবং না তুমি তাকে ছেড়ে দিয়েছিলে, তা হলে সে জমিনের পোকা-কামড় খেয়ে বেঁচে থাকত।
(সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২৩৬৫)
ওয়াল্লাহু আ'লাম।
বারান্দায় নেট লাগিয়ে ফুলের গাছ দিয়ে রাখতে পারেন,কাঠের খেলনা দিন পাখিরা ভালো থাকবে
আসসালমু আলাইকুম। হুজুর একটা প্রশ্ন ছিল সেটি হলো ,সাপ কামড়ালে সূরা ফাতিহা পরে ক্ষত স্থানে থুতু লাগানো টা কতটা সঠিক।একটু জানাবেন।
সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে যাবেন।
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ