মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকুরী কোটা বেশী দেওয়ার উদ্দেশ্য হল :মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদেরই পরিবারের সদস্যরা যাতে জনগনদের ধনী করার জন্য রায়হানুল সংগঠনকে যুদ্ধে সাহায্য না করে।এক প্রকার ঘুষ।গরীব ও সৎ মুক্তিযুদ্ধারা বিক্রি হয় না।আমাদের দাবি মেনে না নিলে। জনগনদের বলছি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন ও তৈরী থাকুন।যোদ্ধাদের উপর জনগনদের ভরসা আছে।জনগন অন্যায় কিছু আবদার করেনি।একা একা ব্যবসা করে জনগন কিছুই করতে পারেনি।তাই এবার দেশের সকলে মিলে দেশের সকল কলকারখানা, মেইল, ফেক্টুরী ব্যবসা বাণিজ্য গুলো যৌথভাবে ব্যবসা করে এই উপায়ে চেষ্টা করবে ধনী হওয়ার জন্য। এই দেশ দেশের জনগণের এই দেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য দেশের সকল জনগনের।এই যুক্তিতে আইনী লড়াইয়ে জনগন জয়ী আছে।আপনারা আপনাদের সন্তানদের জনগনদের ধনী করার জন্য পকল্পটি বাস্তবায়ন করতে রায়হানুল সংগঠনকে দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে জানান দিন উৎসাহিত করুন, সাহায্য করুন, সাহসের যোগান দিন।এইতো সময় রুখে দেবার।নিন্মের ছবিটি ধনী আর গরীবদের বর্তমান সংখ্যা।তথ্যটি প্রচার করে দিন।
একেই বলে ডিজিটাল রাজাকার । চোরের বাপের বড় গলা। সে আবার আইনি লড়াই করবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোন কোটা প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত। ♥️🇧🇩♥️
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকুরী কোটা বেশী দেওয়ার উদ্দেশ্য হল :মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদেরই পরিবারের সদস্যরা যাতে জনগনদের ধনী করার জন্য রায়হানুল সংগঠনকে যুদ্ধে সাহায্য না করে।এক প্রকার ঘুষ।গরীব ও সৎ মুক্তিযুদ্ধারা বিক্রি হয় না।আমাদের দাবি মেনে না নিলে। জনগনদের বলছি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন ও তৈরী থাকুন।যোদ্ধাদের উপর জনগনদের ভরসা আছে।জনগন অন্যায় কিছু আবদার করেনি।একা একা ব্যবসা করে জনগন কিছুই করতে পারেনি।তাই এবার দেশের সকলে মিলে দেশের সকল কলকারখানা, মেইল, ফেক্টুরী ব্যবসা বাণিজ্য গুলো যৌথভাবে ব্যবসা করে এই উপায়ে চেষ্টা করবে ধনী হওয়ার জন্য। এই দেশ দেশের জনগণের এই দেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য দেশের সকল জনগনের।এই যুক্তিতে আইনী লড়াইয়ে জনগন জয়ী আছে।আপনারা আপনাদের সন্তানদের জনগনদের ধনী করার জন্য পকল্পটি বাস্তবায়ন করতে রায়হানুল সংগঠনকে দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে জানান দিন উৎসাহিত করুন, সাহায্য করুন, সাহসের যোগান দিন।এইতো সময় রুখে দেবার।নিন্মের ছবিটি ধনী আর গরীবদের বর্তমান সংখ্যা।তথ্যটি প্রচার করে দিন।
একেই বলে ডিজিটাল রাজাকার । চোরের বাপের বড় গলা। সে আবার আইনি লড়াই করবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোন কোটা প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত। ♥️🇧🇩♥️
উচ্চ বংশীয় চোর মুক্তি যোদ্ধা । প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধ তারা যারা দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন। এগুলো হচ্ছে পাছে থাকা চোর যারা সার্থের জন্য মুক্তি যোদ্ধা নাম ফুটিয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকুরী কোটা বেশী দেওয়ার উদ্দেশ্য হল :মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদেরই পরিবারের সদস্যরা যাতে জনগনদের ধনী করার জন্য রায়হানুল সংগঠনকে যুদ্ধে সাহায্য না করে।এক প্রকার ঘুষ।গরীব ও সৎ মুক্তিযুদ্ধারা বিক্রি হয় না।আমাদের দাবি মেনে না নিলে। জনগনদের বলছি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন ও তৈরী থাকুন।যোদ্ধাদের উপর জনগনদের ভরসা আছে।জনগন অন্যায় কিছু আবদার করেনি।একা একা ব্যবসা করে জনগন কিছুই করতে পারেনি।তাই এবার দেশের সকলে মিলে দেশের সকল কলকারখানা, মেইল, ফেক্টুরী ব্যবসা বাণিজ্য গুলো যৌথভাবে ব্যবসা করে এই উপায়ে চেষ্টা করবে ধনী হওয়ার জন্য। এই দেশ দেশের জনগণের এই দেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য দেশের সকল জনগনের।এই যুক্তিতে আইনী লড়াইয়ে জনগন জয়ী আছে।আপনারা আপনাদের সন্তানদের জনগনদের ধনী করার জন্য পকল্পটি বাস্তবায়ন করতে রায়হানুল সংগঠনকে দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে জানান দিন উৎসাহিত করুন, সাহায্য করুন, সাহসের যোগান দিন।এইতো সময় রুখে দেবার।নিন্মের ছবিটি ধনী আর গরীবদের বর্তমান সংখ্যা।তথ্যটি প্রচার করে দিন।
একেই বলে ডিজিটাল রাজাকার । চোরের বাপের বড় গলা। সে আবার আইনি লড়াই করবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোন কোটা প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত। ♥️🇧🇩♥️
ঘটনা সত্য হলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া উচিত l তার প্রাপ্ত সকল রাষ্ট্রীয় সুবিধা বাতিল করা উচিত ll সুবিধাগ্রহণ কারীদের চাকরিচ্যুত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার ll কোটা আইন সংস্কার করা উচিত ۔۔ব্যক্তি ও তার পরিবারের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুইবার কোটার সুবিধা গ্রহনের বিধান রেখে ll
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকুরী কোটা বেশী দেওয়ার উদ্দেশ্য হল :মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদেরই পরিবারের সদস্যরা যাতে জনগনদের ধনী করার জন্য রায়হানুল সংগঠনকে যুদ্ধে সাহায্য না করে।এক প্রকার ঘুষ।গরীব ও সৎ মুক্তিযুদ্ধারা বিক্রি হয় না।আমাদের দাবি মেনে না নিলে। জনগনদের বলছি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন ও তৈরী থাকুন।যোদ্ধাদের উপর জনগনদের ভরসা আছে।জনগন অন্যায় কিছু আবদার করেনি।একা একা ব্যবসা করে জনগন কিছুই করতে পারেনি।তাই এবার দেশের সকলে মিলে দেশের সকল কলকারখানা, মেইল, ফেক্টুরী ব্যবসা বাণিজ্য গুলো যৌথভাবে ব্যবসা করে এই উপায়ে চেষ্টা করবে ধনী হওয়ার জন্য। এই দেশ দেশের জনগণের এই দেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য দেশের সকল জনগনের।এই যুক্তিতে আইনী লড়াইয়ে জনগন জয়ী আছে।আপনারা আপনাদের সন্তানদের জনগনদের ধনী করার জন্য পকল্পটি বাস্তবায়ন করতে রায়হানুল সংগঠনকে দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে জানান দিন উৎসাহিত করুন, সাহায্য করুন, সাহসের যোগান দিন।এইতো সময় রুখে দেবার।নিন্মের ছবিটি ধনী আর গরীবদের বর্তমান সংখ্যা।তথ্যটি প্রচার করে দিন।
@@Faysal007একেই বলে ডিজিটাল রাজাকার । চোরের বাপের বড় গলা। সে আবার আইনি লড়াই করবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোন কোটা প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত। ♥️🇧🇩♥️
সাব্বাশ বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রফিকুল ইসলাম। স্যালুট আপনাকে। আপনি জাতির সূর্য সন্তান। এই ভাবেই চালিয়ে যান। আর আমাদের সন্তানেরা রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াক একটা চাকরির জন্য ।
একেই বলে ডিজিটাল রাজাকার । চোরের বাপের বড় গলা। সে আবার আইনি লড়াই করবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোন কোটা প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত। ♥️🇧🇩♥️
অন্যজনকে বাপ সাজালেও সরকারি চাকরির পুলিশ ভেরিফিকেশনে আসল বাপের নাম উঠে আসার কথা।মজার বিষয় হলো পুলিশ ভেরিফিকেশন হলো পুলিশের কাছে এখন ৪-৫হাজার টাকার একটা দিনমজুরি।
সব দেশের মানুষ জানে যে যুদ্ধের সময় প্রথম স্বাধীন হয় যশোর জেলা। দুঃখের বিষয় টা হল, ,এই জেলায় ঘরে ঘরে মুক্তিযোদ্ধা থাকার কথা, ,কিন্তু সেইখানে কারো মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়নি, ,,বাকি অনান্য জেলায় ঘরে ঘরে মুক্তিযোদ্ধা পাওয়া যায়। এই দেশে কোন আইন নাই তদন্ত করার মতো কোন প্রশাসন পেলাম না। কার কাছে বিচার দেবো?
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকুরী কোটা বেশী দেওয়ার উদ্দেশ্য হল :মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদেরই পরিবারের সদস্যরা যাতে জনগনদের ধনী করার জন্য রায়হানুল সংগঠনকে যুদ্ধে সাহায্য না করে।এক প্রকার ঘুষ।গরীব ও সৎ মুক্তিযুদ্ধারা বিক্রি হয় না।আমাদের দাবি মেনে না নিলে। জনগনদের বলছি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন ও তৈরী থাকুন।যোদ্ধাদের উপর জনগনদের ভরসা আছে।জনগন অন্যায় কিছু আবদার করেনি।একা একা ব্যবসা করে জনগন কিছুই করতে পারেনি।তাই এবার দেশের সকলে মিলে দেশের সকল কলকারখানা, মেইল, ফেক্টুরী ব্যবসা বাণিজ্য গুলো যৌথভাবে ব্যবসা করে এই উপায়ে চেষ্টা করবে ধনী হওয়ার জন্য। এই দেশ দেশের জনগণের এই দেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য দেশের সকল জনগনের।এই যুক্তিতে আইনী লড়াইয়ে জনগন জয়ী আছে।আপনারা আপনাদের সন্তানদের জনগনদের ধনী করার জন্য পকল্পটি বাস্তবায়ন করতে রায়হানুল সংগঠনকে দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে জানান দিন উৎসাহিত করুন, সাহায্য করুন, সাহসের যোগান দিন।এইতো সময় রুখে দেবার।নিন্মের ছবিটি ধনী আর গরীবদের বর্তমান সংখ্যা।তথ্যটি প্রচার করে দিন।
আমার মাথায় ঢুকছেনা ভুয়া সন্তানরা কিভাবে চাকরি পেল কারণ চাকরি পাওয়ার সময় তো প্রার্থীর নাম এবং পিতার নাম উল্লেখ থাকে সেক্ষেত্রে কি এই মুক্তিযোদ্ধা সনদ কি নকল করা হয়েছিল নাকি শুধু মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলেই চাকরি দেওয়া হয়েছিল
এরকম অনেক ঘটনা সারা বাংলাদেশে আছে এখন এই মুহূর্তে সরকারের উচিত উচ্চপদস্থ কমিটি গঠন করে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত যেমন উদাহরণ স্বরূপ মোল্লারহাট উপজেলায় 1200 মুক্তিযোদ্ধা বর্তমান ভাতাপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা 2500 এটা কিভাবে হলো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে ব্যবস্থা নিবেন আশা করি
ভাইয়া দেখছেন এই জন্যই তো বলি পুলিশ কেন কোঠা আন্দোলনকারীদের বিপক্ষে যায়😂😂😂😂😂
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকুরী কোটা বেশী দেওয়ার উদ্দেশ্য হল :মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদেরই পরিবারের সদস্যরা যাতে জনগনদের ধনী করার জন্য রায়হানুল সংগঠনকে যুদ্ধে সাহায্য না করে।এক প্রকার ঘুষ।গরীব ও সৎ মুক্তিযুদ্ধারা বিক্রি হয় না।আমাদের দাবি মেনে না নিলে। জনগনদের বলছি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন ও তৈরী থাকুন।যোদ্ধাদের উপর জনগনদের ভরসা আছে।জনগন অন্যায় কিছু আবদার করেনি।একা একা ব্যবসা করে জনগন কিছুই করতে পারেনি।তাই এবার দেশের সকলে মিলে দেশের সকল কলকারখানা, মেইল, ফেক্টুরী ব্যবসা বাণিজ্য গুলো যৌথভাবে ব্যবসা করে এই উপায়ে চেষ্টা করবে ধনী হওয়ার জন্য। এই দেশ দেশের জনগণের এই দেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য দেশের সকল জনগনের।এই যুক্তিতে আইনী লড়াইয়ে জনগন জয়ী আছে।আপনারা আপনাদের সন্তানদের জনগনদের ধনী করার জন্য পকল্পটি বাস্তবায়ন করতে রায়হানুল সংগঠনকে দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে জানান দিন উৎসাহিত করুন, সাহায্য করুন, সাহসের যোগান দিন।এইতো সময় রুখে দেবার।নিন্মের ছবিটি ধনী আর গরীবদের বর্তমান সংখ্যা।তথ্যটি প্রচার করে দিন।
এই বদমাইশের ভাতা বন্ধ করা হোক।
বদমাইস নয় মুক্তিযোদ্ধা
বদমাইশ মুক্তিযোদ্ধা 😂😂@@abdurrahim1987
উনি মুক্তিযোদ্ধা নয় উনি চুক্তি যোদ্ধা।
Ek mot
মেধাবীরা চাকরি পাচ্ছে না আর এই বাটপার তো ব্যবসা শুরু করে দিয়েছে
ধন্যবাদ জানাই ঐ সাংবাদিক কে যিনি এত সুন্দর করে প্রতি বেদন তৈরি করেছেন।
কোঠার মজাই আলাদা,মেধা না থাকলেও মিলে চাকরি 😂
একেই বলে ডিজিটাল রাজাকার । চোরের বাপের বড় গলা। সে আবার আইনি লড়াই করবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোন কোটা প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত। ♥️🇧🇩♥️
না, শুধু কোটা থাকলেই হয় না। তারপরও ঘুষ দিতে হয়। ঘুষ দিলেই মিলে চাকরি। না জেনে বলিনি কথাটা।
প্রতিটি জেলায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আছে সঠিক তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে।
Right.
ঠিক বলেছেন ভাই।
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকুরী কোটা বেশী দেওয়ার উদ্দেশ্য হল :মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদেরই পরিবারের সদস্যরা যাতে জনগনদের ধনী করার জন্য রায়হানুল সংগঠনকে যুদ্ধে সাহায্য না করে।এক প্রকার ঘুষ।গরীব ও সৎ মুক্তিযুদ্ধারা বিক্রি হয় না।আমাদের দাবি মেনে না নিলে। জনগনদের বলছি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন ও তৈরী থাকুন।যোদ্ধাদের উপর জনগনদের ভরসা আছে।জনগন অন্যায় কিছু আবদার করেনি।একা একা ব্যবসা করে জনগন কিছুই করতে পারেনি।তাই এবার দেশের সকলে মিলে দেশের সকল কলকারখানা, মেইল, ফেক্টুরী ব্যবসা বাণিজ্য গুলো যৌথভাবে ব্যবসা করে এই উপায়ে চেষ্টা করবে ধনী হওয়ার জন্য। এই দেশ দেশের জনগণের এই দেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য দেশের সকল জনগনের।এই যুক্তিতে আইনী লড়াইয়ে জনগন জয়ী আছে।আপনারা আপনাদের সন্তানদের জনগনদের ধনী করার জন্য পকল্পটি বাস্তবায়ন করতে রায়হানুল সংগঠনকে দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে জানান দিন উৎসাহিত করুন, সাহায্য করুন, সাহসের যোগান দিন।এইতো সময় রুখে দেবার।নিন্মের ছবিটি ধনী আর গরীবদের বর্তমান সংখ্যা।তথ্যটি প্রচার করে দিন।
১৯৮৬ সালে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকাভূক্ত মুক্তিযোদ্ধা ছিল ৭০ হাজার। আর বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২,৭০,০০০ । এতো মুক্তিযোদ্ধা পয়দা হলো কেমতে??? 😉
সহমত
এরকম ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা অসংখ্য।
জনগণের ট্যাক্সের টাকায় এসব মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দেয়া হয়।
সকল সুযোগ-সুবিধা সহ কোটা বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।
Jonogoner tkay vata deya hoy na
আমার অবাক অবাক লাগে যখন এরা চাকরি নেই অবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন হয়েছে যে পুলিশ ভেরিফিকেশন করেছে তার চাকরি যাওয়া উচিত সবার আগে
একেই বলে ডিজিটাল রাজাকার । চোরের বাপের বড় গলা। সে আবার আইনি লড়াই করবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোন কোটা প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত। ♥️🇧🇩♥️
রাইট
benjir der tk dise
তাহলে কেমন তদন্ত হয় বুঝে নিন
১৪ নম্বর ভেরিফিকেশন!!
এরকম ঘটনা খোঁজখবর নিলে সারা দেশে আরও অনেক পাওয়া যাবে
ওনি উচ্চ বংশীয় মুক্তিযুদ্ধা
সম্ভবত সাদেক এগ্রোর ফার্মে এর জন্ম।
😂@@entertainmenttv88
উচ্চ বংশীয় চোর মুক্তি যোদ্ধা
। প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধ তারা যারা দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন। এগুলো হচ্ছে পাছে থাকা চোর যারা সার্থের জন্য মুক্তি যোদ্ধা নাম ফুটিয়েছে।
কোটা বাতিল করা উচিৎ। দেশের কলঙ্ক তথাকথিত এই মুক্তিযোদ্ধার কঠিন শাস্তি হওয়া
দরকার।
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকুরী কোটা বেশী দেওয়ার উদ্দেশ্য হল :মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদেরই পরিবারের সদস্যরা যাতে জনগনদের ধনী করার জন্য রায়হানুল সংগঠনকে যুদ্ধে সাহায্য না করে।এক প্রকার ঘুষ।গরীব ও সৎ মুক্তিযুদ্ধারা বিক্রি হয় না।আমাদের দাবি মেনে না নিলে। জনগনদের বলছি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন ও তৈরী থাকুন।যোদ্ধাদের উপর জনগনদের ভরসা আছে।জনগন অন্যায় কিছু আবদার করেনি।একা একা ব্যবসা করে জনগন কিছুই করতে পারেনি।তাই এবার দেশের সকলে মিলে দেশের সকল কলকারখানা, মেইল, ফেক্টুরী ব্যবসা বাণিজ্য গুলো যৌথভাবে ব্যবসা করে এই উপায়ে চেষ্টা করবে ধনী হওয়ার জন্য। এই দেশ দেশের জনগণের এই দেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য দেশের সকল জনগনের।এই যুক্তিতে আইনী লড়াইয়ে জনগন জয়ী আছে।আপনারা আপনাদের সন্তানদের জনগনদের ধনী করার জন্য পকল্পটি বাস্তবায়ন করতে রায়হানুল সংগঠনকে দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে জানান দিন উৎসাহিত করুন, সাহায্য করুন, সাহসের যোগান দিন।এইতো সময় রুখে দেবার।নিন্মের ছবিটি ধনী আর গরীবদের বর্তমান সংখ্যা।তথ্যটি প্রচার করে দিন।
কোটা বাতিল হবে কেন?তার বিচার হোক।
এ সমস্ত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শাস্তির আওতা আনা হোক
উনি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা না ভাই,
উনি লোভি বাটপার মুক্তিযোদ্ধা।
ভাই ওনি সত্যিকার মুক্তি যোদ্ধা। ওনি যে কাজটা করছেন মহা অননায় বগুড়া বলে কথা
একেই বলে ডিজিটাল রাজাকার । চোরের বাপের বড় গলা। সে আবার আইনি লড়াই করবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোন কোটা প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত। ♥️🇧🇩♥️
কে দিবে শান্তি? এই দেশ পুরটা মগের মুলুক ।
আর কত অনিয়ম ছলচাতুরী দুনীতি ঘুষ হবে বাংলাদেশের মানুষ
আলহামদুলিল্লাহ এরকম ভুয়া মুক্তি যোদ্ধাদের আইনের আওতায় আনা হোক উক্ত ঘটনার সঠিক তদন্ত করে উপযুক্ত বিচার দাবি
সবাইকে চাকুরি থেকে অব্যহতি দিয়ে এই মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে ও ব্যবস্হা নেওয়া হোক।
Soho mot janai
সরকারি চাকরি কোন দিন স্থায়ী হয়না ভেরিফিকেশন রির্পোট ছাড়া,,, পুলিশ এর চাকরি স্থায়ী ট্রেনিং হয়ে কত খরচ হয় রাস্টের সেসব কে দিবে
@@rasalkhalad1253 জরিমানা করবে, এতো দিনে যা বেতন উঠায়ছে সমস্ত টাকা দিতে হবে।
এটা সঠিক হলে তার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট বাতিল করা উচিত
Assalam walekum please subscriber
ঘটনা সত্য হলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া উচিত l তার প্রাপ্ত সকল রাষ্ট্রীয় সুবিধা বাতিল করা উচিত ll সুবিধাগ্রহণ কারীদের চাকরিচ্যুত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার ll
কোটা আইন সংস্কার করা উচিত ۔۔ব্যক্তি ও তার পরিবারের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুইবার কোটার সুবিধা গ্রহনের বিধান রেখে ll
@@mdmizanbafsaapni strik khaben commentd a asob lekhle
আমার এলাকায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা তার দুই মেয়েকে চাকরি দিছে,
এই মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন
এজন্যই কোঠা বাতিল জরুরী।
এর জন্য দায়ি জয় বাংলার সিন্ডিকেট
❤
👍👌
২০০১ সালে বা দুই সালে কে ছিল ক্ষমতায়?
কোটা বাতিল করা হোক
এগুলো সাধারণ ঘটনা
এরকম হাজারো ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে।
Assalam walekum please subscriber
Lakh lakh vai
সঠিক কথা
উনি কী সত্যিই মুক্তিযোদ্ধা? স্পেশাল কোর্ট করা হোক, না হয় মামলা চলতে চলতে কবরে চলে যাবে, তাই ভয় পায় না???
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী কোটা এই অবস্থা
এমন মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে জাতি গর্বিত! তদন্ত করলে এমন মুক্তিযোদ্ধা আরো পাওয়া যাবে।
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকুরী কোটা বেশী দেওয়ার উদ্দেশ্য হল :মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদেরই পরিবারের সদস্যরা যাতে জনগনদের ধনী করার জন্য রায়হানুল সংগঠনকে যুদ্ধে সাহায্য না করে।এক প্রকার ঘুষ।গরীব ও সৎ মুক্তিযুদ্ধারা বিক্রি হয় না।আমাদের দাবি মেনে না নিলে। জনগনদের বলছি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন ও তৈরী থাকুন।যোদ্ধাদের উপর জনগনদের ভরসা আছে।জনগন অন্যায় কিছু আবদার করেনি।একা একা ব্যবসা করে জনগন কিছুই করতে পারেনি।তাই এবার দেশের সকলে মিলে দেশের সকল কলকারখানা, মেইল, ফেক্টুরী ব্যবসা বাণিজ্য গুলো যৌথভাবে ব্যবসা করে এই উপায়ে চেষ্টা করবে ধনী হওয়ার জন্য। এই দেশ দেশের জনগণের এই দেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য দেশের সকল জনগনের।এই যুক্তিতে আইনী লড়াইয়ে জনগন জয়ী আছে।আপনারা আপনাদের সন্তানদের জনগনদের ধনী করার জন্য পকল্পটি বাস্তবায়ন করতে রায়হানুল সংগঠনকে দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে জানান দিন উৎসাহিত করুন, সাহায্য করুন, সাহসের যোগান দিন।এইতো সময় রুখে দেবার।নিন্মের ছবিটি ধনী আর গরীবদের বর্তমান সংখ্যা।তথ্যটি প্রচার করে দিন।
এখন ওই পাচঁ সন্তানের প্রত্যেকের মা দের কে এনে উনার সাথে বিয়ে দেওয়া হোক।
দারুন আয়ডিয়া বিয়ে না করলেও কিছু তো করছে।
😂
@@Faysal007একেই বলে ডিজিটাল রাজাকার । চোরের বাপের বড় গলা। সে আবার আইনি লড়াই করবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোন কোটা প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত। ♥️🇧🇩♥️
আমিও একমত
ইয়েস অবশ্যই ঠিক বলেছেন
একেকজন সন্তান বানাতে সে কত টাকা নিয়েছে তদন্ত হওয়া উচিত।
সেলুট মুক্তিযোদ্ধা কাকা ঠিক সময়ে ঠিক ব্যবসাটা করে সফল হয়েছেন
😅😅😅
তদন্ত করা হোক উনি মুক্তিযুদ্ধা ছিলেন না কি রাজাকার??
সাব্বাশ বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রফিকুল ইসলাম। স্যালুট আপনাকে। আপনি জাতির সূর্য সন্তান। এই ভাবেই চালিয়ে যান। আর আমাদের সন্তানেরা রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াক একটা চাকরির জন্য ।
ওহ কি মজা
আরও খোঁজ করা উচিত।
একেই বলে ডিজিটাল রাজাকার । চোরের বাপের বড় গলা। সে আবার আইনি লড়াই করবে। বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের জন্য কোন কোটা প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা প্রযোজ্য হওয়া উচিত। ♥️🇧🇩♥️
R8
তাহলে এইসব ভূয়া কোটা রেখে কি লাভ
দলীয় কাজে ব্যবহার করবে।
অনেক ধন্যবাদ কালবেলা চ্যানেলকে
ধন্যবাদ কালবেলা সংবাদ কে
আওয়ামী ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।।প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা কখনই এমন করতে পারে না
কেমনে সম্ভব
ভুয়া সরকারের ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা
এই রকম অনেক ভূয়া মুক্তিযুদ্ধের সন্তান আছে
অন্যজনকে বাপ সাজালেও সরকারি চাকরির পুলিশ ভেরিফিকেশনে আসল বাপের নাম উঠে আসার কথা।মজার বিষয় হলো পুলিশ ভেরিফিকেশন হলো পুলিশের কাছে এখন ৪-৫হাজার টাকার একটা দিনমজুরি।
এমন মুক্তিযোদ্ধা পিতা আরো অনেক আছেন।
এই সমস্ত ভুয়া মুক্তি যোদ্ধা দের শাস্তি চাই।
এরকম মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি কিভাবে সম্মান আসবে? ইনি আদৌ মুক্তি যোদ্ধা কিনা সেটাও সন্দেহ হয়!😢😢😢
আহা আহা কি মহান ব্যাক্তি তিনি
এ রকমের ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভাব নেই
একে আইনের আওতায় আনা হোক, তাকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক, ভুয়াদের চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হোক, এবং এদের কে কঠিন শাস্তি দাবি করছি
সব দেশের মানুষ জানে যে যুদ্ধের সময় প্রথম স্বাধীন হয় যশোর জেলা। দুঃখের বিষয় টা হল, ,এই জেলায় ঘরে ঘরে মুক্তিযোদ্ধা থাকার কথা, ,কিন্তু সেইখানে কারো মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়নি, ,,বাকি অনান্য জেলায় ঘরে ঘরে মুক্তিযোদ্ধা পাওয়া যায়। এই দেশে কোন আইন নাই তদন্ত করার মতো কোন প্রশাসন পেলাম না। কার কাছে বিচার দেবো?
এখন বাকি সন্তানদের মা কে এই মুক্তিযোদ্ধার সাথে বিয়ে দেওয়া হোক
এমন মুক্তিযুদ্ধার সার্টিফিকেট ও বাতিল চাই।সাথে কঠোর শাস্তি।
মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের চাকুরী কোটা বেশী দেওয়ার উদ্দেশ্য হল :মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদেরই পরিবারের সদস্যরা যাতে জনগনদের ধনী করার জন্য রায়হানুল সংগঠনকে যুদ্ধে সাহায্য না করে।এক প্রকার ঘুষ।গরীব ও সৎ মুক্তিযুদ্ধারা বিক্রি হয় না।আমাদের দাবি মেনে না নিলে। জনগনদের বলছি যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন ও তৈরী থাকুন।যোদ্ধাদের উপর জনগনদের ভরসা আছে।জনগন অন্যায় কিছু আবদার করেনি।একা একা ব্যবসা করে জনগন কিছুই করতে পারেনি।তাই এবার দেশের সকলে মিলে দেশের সকল কলকারখানা, মেইল, ফেক্টুরী ব্যবসা বাণিজ্য গুলো যৌথভাবে ব্যবসা করে এই উপায়ে চেষ্টা করবে ধনী হওয়ার জন্য। এই দেশ দেশের জনগণের এই দেশের সকল ব্যবসা বাণিজ্য দেশের সকল জনগনের।এই যুক্তিতে আইনী লড়াইয়ে জনগন জয়ী আছে।আপনারা আপনাদের সন্তানদের জনগনদের ধনী করার জন্য পকল্পটি বাস্তবায়ন করতে রায়হানুল সংগঠনকে দ্বায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে জানান দিন উৎসাহিত করুন, সাহায্য করুন, সাহসের যোগান দিন।এইতো সময় রুখে দেবার।নিন্মের ছবিটি ধনী আর গরীবদের বর্তমান সংখ্যা।তথ্যটি প্রচার করে দিন।
আলহামদুলিল্লাহ
ওনার মুক্তিযুদ্ধের সনদপত্র নিয়ে আদালতে অভিযোগ গঠন করা হোক।
ধন্যাবাদ কালবেলা 🥰
এই মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট বাদ দিতে হবে এবং যারা চাকরি পেয়েছেন তাদের চাকুরী বাদ দিতে হবে
সাথে কঠিন শাস্তি দিতে হবে
এরকম ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের আইনের আওতায় আনা হোক
এই ব্যক্তির মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিল ও কঠোর দন্ড দেওয়া দরকার।
🎉
এদেরকে চাকরী থেকে বহিস্কার করুন এবং ঐ লোকের মুক্তি যোদ্ধা সনদ সহ সকল সুযোগ সুবিধা বাতিল করুন।
এরকম আরো কত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম ভাঙিয়ে কত প্রশাসনিক উচ্চ পদে কত দুর্নীতিবাজ রয়েছে কোটা মুক্ত বাংলাদেশ চাই
ধন্যবাদ এভাবে খবর প্রচার করার জন্য ✊
বর্তমান সময়ের খুবই বিশ্বস্ত মিডিয়া কালবেলা নিউজ ❤
যে ক'জন ওই লোক এর সার্টিফিকেট ব্যবহার করে চাকরি পেয়েছেন, তাদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক।।ওই মুক্তি যোদ্ধার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হোক।
ধন্যবাদ জানাই সমকালকে অনুসন্ধানী সংবাদ প্রকাশ করার জন্য
এতো বড় দূর্নীতির পরও কথা বলে। ওই মুক্তিযোদ্ধার আগে শস্তি হাওয়া চাই।
১৯৮৬ সালে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকাভূক্ত মুক্তিযোদ্ধা ছিল ৭০ হাজার। আর বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২,৭০,০০০ । এতো মুক্তিযোদ্ধা পয়দা হলো কেমতে??? 😉
ফুট ফুটে সুন্দর
কঠোর শাস্তি চাই।
আমার মাথায় ঢুকছেনা ভুয়া সন্তানরা কিভাবে চাকরি পেল কারণ চাকরি পাওয়ার সময় তো প্রার্থীর নাম এবং পিতার নাম উল্লেখ থাকে সেক্ষেত্রে কি এই মুক্তিযোদ্ধা সনদ কি নকল করা হয়েছিল নাকি শুধু মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলেই চাকরি দেওয়া হয়েছিল
দুর্নীতিতে বীর মনে করি
ধন্যবাদ কালবেলা
দুর্নীতি কইরা চাকরি নিছে, হ্যাঁ আবার দুর্নীতি কমাইতে
কি মজা ! এই জন্যই তো মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল রাখতে চায়। 😁😁😁😁
এরকম অনেক ঘটনা সারা বাংলাদেশে আছে এখন এই মুহূর্তে সরকারের উচিত উচ্চপদস্থ কমিটি গঠন করে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত যেমন উদাহরণ স্বরূপ মোল্লারহাট উপজেলায় 1200 মুক্তিযোদ্ধা বর্তমান ভাতাপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা 2500 এটা কিভাবে হলো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে ব্যবস্থা নিবেন আশা করি
সার্টিফিকেটে ও এনআইডিতে কিভাবে বাবা-র নাম বসালো?
এই দেশে সব হয় 🙂 এডিট করতে কত সময় আর লাগে । 😢
ভাইরে, এটাযে 'মগের মুল্লুক '!
টাকা তুমি কাঁদিবে ভুবন কিনিতে হাসিবে জীবন❤😮😢
উনি এখনো যুদ্ধ করে যাচ্ছেন। 😁😁
এই সংবাদ দেখার জন্য কেউ নেই
মাদারীপুর জেলায় অনেক আছে তাই মাদারীপুরে মুক্তিযুদ্ধাদের সন্তানদের খোঁজ নেয়ার আবেদন করছি।
এবার কি প্রতারণার মামলায় ঐ মুক্তিযুদ্ধার বিচার হবে না ?
এনাকে আইনের আওতায় আনা হোক। সাস্তি ব্যবস্তা করা হোক।
আমাদের এলাকায় ৪/৫ জন ভূয়া মুক্তিযুদ্ধা আছে
দুদকে কমপ্লেইন করুন।দুদক কিছু ইনকাম করুক!
উনি গোপনে এ সব সন্তান জমম দিয়েছেন।ধন্যবাদ কালবেলা।
ধন্যবাদ চেনেলকে
মহান ব্যক্তি।
এমন লোকদের কঠিন শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
খুবই সুন্দর
একজন মুক্তিযোদ্ধাও এখন বাংলাদেশে নেই। এদের আবার দেশ প্রেম।
বুয়াঁ মুক্তি যোদ্ধা আইনের আওতায় আনা হোক
সবার আগে এই মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট বাতিল করা হোক তারপর সন্তানদের ব্যাবস্থা করা হোক!
রক্তের সম্পর্ক ব্যতীত বাকিরা সন্তান নয, সন্তান নয় তাদেরকে বিচারের আওতায় নিয়ে শাস্তি দেওয়া হোক,
বিচার চাই।কোঠা বাতিল করো করতে হবে
ধন্যবাদ কালবেলাকে
এই হালায় ভূয়া মুক্তি যোদ্ধা।
ইনি সঠিক মুক্তিযোদ্ধা এবং বেশির ভাগ মুক্তিযোদ্ধার একই চরিত্র।
পালিত সন্তান কিভাবে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পায়
সত্যি কথা
কোটা বাতিল করা উচিত।
এমন, ভুয়া, দেশে, হাজার হাজার, আছে,1000%
তাদের সবাইকে বরখাস্ত করা হোক চাকরি থেকে
যদি অরিজিনাল মুক্তিযুদ্ধা হতো তাহলে এমন অপকর্ম করতে পারতো না।
এ রকম হাজার হাজার ঘটনা ঘটেছে । তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
আমার বাবা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা কিন্তু আমরা তিন ভাই বোন। আমরা একজন ও সরকারি চাকরি পাইনাই। কেন পেলাম না বলতে পারেন কেউ??
তিনিই প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা, উনাদের জন্যই কোটা পদ্ধতি অনন্তকাল ধরে চালু রাখতে হবে।
এইরকম মুক্তিযোদ্ধাদের আইনের আওতায় আনা হোক।
আমার বলার কিছু বলার নাই।এদেশে আসল মুক্তি যোদ্ধা এখনো কী বেচে আছে।
ভাই এরকম ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অনেক প্রমাণ আমার কাছে আছে যার ভুক্তভোগী এখন কিন্তু আমি ন্যায়বিচার
নীতিহীন মুক্তিযোদ্ধা
বিচারের আওতায় আনা উচিত