১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
যেহেতু এরা সাবেক সচিব তাই এরা নিরপেক্ষ হতে পারবে না। তারা দৃঢ় ভাবেই কোনো না কোনো একটা দলকে সাপোর্ট করে। কারণ এটা সবারই জানা যে,সচিব হতে গেলে ক্ষমতাসীন দলের সাপোর্টার লাগে।
আশা করি ভোট গ্রহণ পদ্ধতির পরিবর্তন আনবেন নুতন নির্বাচন কমিশন। একদিনে 300 আসনের ভোট না । 75 টি আসনের এক টার্মে কঠিন নিরাপত্তায 3 মাসবেপি বিভাগ অনুসারে ।
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
নির্বাচন কমিশন সংস্কার... সরকারের মেয়াদ পূর্তিতে জাতীয় নির্বাচনের সাথে স্থানীয় নির্বাচনের সিটি করপোরেশন,পৌরসভা,জেলা,উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন নূন্যতম খরচে ১ সাথে ১ ব্যালটে করলে ভালো হয়।
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
There is no big challenge for EC who work under neutral caretaker governments. The most challenges are faced by EC who work under party governments. In the past we have seen this.
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
নির্বাচন কমিশনার কি সুস্থ নির্বাচন দিতে পারে যদি সরকারের সদিচ্ছা না থাকে। অতএব যিনি সরকার প্রধান হবে তিনি বিবেকবান নিরপেক্ষ সদযোগ্য হতে হবে তা না হলে এই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না
Apnarai Jamaica nirbacito party tarai jonogoner sponge chelekhela korechen. Ki service diechen Aina Ghor ar Hawa Bhobon upohar diechen Preston mp minister Maj Hafiz.
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
আমি আজ স্বরণ করছি সাবেক নির্বাচন কমিশনার তালুকদার মাহবুব হোসেন যিনি হুদা নির্বাচন কমিশনের এক এক আতংক ও প্রকৃত দেশ প্রেমিক। উনার মতো একজন দিতে পারলে খুশি হতাম।
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন। বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
দেখা যাক। ক্ষমতায় গিয়ে যেন আবার রাবন না হয় 🙏🆗
ওলামায়ে কেরাম থেকে একজন নির্বাচন কমিশনে নিলে কি হইত
ন্যায়ের সাথে সমগ্র বাংলাদেশে ইলেকশন হইতো
যারা একমত আছেন লাইক দিয়ে জানিয়ে দিন
YES YOU ARE RIGHT.
😅😅
সকল শিক্ষক/কর্মচারী গনকে ভোট প্রদানের আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হউক ।
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
নির্বাচন কমিশনার কে,,,,
অসংখ্য ধন্যবাদ ❤❤❤
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
৭১ টিভি আপনাদেরকে বলতে চাই রাজনীতিক ব্যক্তি শুধু কি ওনারাই বাংলাদেশ কি আর কেউ নাই
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
শুভকামনা রইল স্যার আপ্নাদের জন্য
প্রত্যেক দল থেকে মনোনিত একজন একজন ব্যক্তিকে নির্বাচন কমিশনার বানানো দরকার ছিল।হোক সেটা ১৫ জন বা কম বেশি। তাহলে আর দলগুলি কোন সমালোচনা করতোনা।
সব দিকে চট্টগ্রামের❤❤❤
বিএনপির হাফিজ সাহেব আগামী এক বছরের মধ্যে নির্বাচন চাই বলা উচিত নাই, এভাবে না বললেই পারতেন। আমরা দ্রুত নির্বাচন চাই
যেহেতু এরা সাবেক সচিব তাই এরা নিরপেক্ষ হতে পারবে না। তারা দৃঢ় ভাবেই কোনো না কোনো একটা দলকে সাপোর্ট করে। কারণ এটা সবারই জানা যে,সচিব হতে গেলে ক্ষমতাসীন দলের সাপোর্টার লাগে।
সংসদে সংরক্ষিত আসনে ওলামায়ে কেরামকে নেওয়ার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি যারা একমত আছেন লাইক দেন
ফেরেস্তা আনলেও এই দেশে র রাজনীতি বিধগন মানবে না, শুরুতে মান্না,ও সাকির সাক্ষাত দেখে মনে হচ্ছে , সঠিক কমিশন গঠন হয়নি। ধন্যবাদ
আশা করি ভোট গ্রহণ পদ্ধতির পরিবর্তন আনবেন নুতন নির্বাচন কমিশন। একদিনে 300 আসনের ভোট না । 75 টি আসনের এক টার্মে কঠিন নিরাপত্তায 3 মাসবেপি বিভাগ অনুসারে ।
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
সব নতুনদের নিয়ে তাৎক্ষণিক মন্তব্য শুনতে ভালই লাগে, কি বৃক্ষ ফলে পরিচয়। আমরা ভাল কিছু আশা করতে পারি?
Insha Allah
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
আবার সংঘর্ষে দেশের মাটি, দেশ পরিচালনার রক্ত খেকো রাজনীতিবিদদের প্রয়োজন নেই, ছাত্ররাই যথেষ্ট ✊📚🔥
😂😂😂😂😂😂😂
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
নির্বাচন কমিশন সংস্কার...
সরকারের মেয়াদ পূর্তিতে জাতীয় নির্বাচনের সাথে স্থানীয় নির্বাচনের সিটি করপোরেশন,পৌরসভা,জেলা,উপজেলা ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন নূন্যতম খরচে ১ সাথে ১ ব্যালটে করলে ভালো হয়।
ইউনুস শেষ করে চলে যেতে চাইছে এইটা তাঁর জন্য ভালো হবে বাচ্চা গুলির কি হবে তাদের ব্যবস্থা করে গেলে ভালো হবে।
হুম
মনেহয় ফ্যাসিস্ট সরকারের মতোই বড় দলকে বাইরে রেখেই এই কমিশন নির্বাচন করবে। কথার ধরন একেবারেই বিগত সরকারের মতো।
এই নির্বচন কমিশন, আমরা মানি না।
নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে ঠিকই। কিন্তু এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন কি হবে? আগে ও অনেক নির্বাচন কমিশন অপমানিত হয়ে চলে যেতে হয়েছে।
কত পারছেন ভোট পাইলে সরকার গঠন কতে পারবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ❤❤❤❤
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
There is no big challenge for EC who work under neutral caretaker governments. The most challenges are faced by EC who work under party governments. In the past we have seen this.
Right
❤
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মতামত ছাড়া যে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে সেই নির্বাচন কমিশন কি করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন জাতিকে উপহার দিবে??
😂🎉😂
aomilig k amra r cai na
আ'লীগ থাকলে তো পরামর্শ নিবে!!
ভাইয়ের মনে হয় নেশা কাটেনি, নেশা কেটে গেলে পোস্ট টা ভালো করে দেখে ডিলিট করে দিয়েন।
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
While AL form EC than problem other now other form or propose EC. What happen rest party?
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
খাদ্যদ্রব কমাতে জারা পারে না তারা কি ভাবে নিয়ন্ত্র করবে
একমত না। দলীয় লোক দিয়ে নির্বাচন!
জয় বাংলা জয় বঙ্গবল্টু
😅
আলহামদুিল্লাহ!
নির্বাচন কমিশনার কি সুস্থ নির্বাচন দিতে পারে যদি সরকারের সদিচ্ছা না থাকে। অতএব যিনি সরকার প্রধান হবে তিনি বিবেকবান নিরপেক্ষ সদযোগ্য হতে হবে তা না হলে এই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না
শেখ হাসিনা সরকার বারবার দরকার।
কেউ নিরপেক্ষ নাই সবাই চাটুকার
আলহাদুলিল্লাহ
Apnarai Jamaica nirbacito party tarai jonogoner sponge chelekhela korechen. Ki service diechen Aina Ghor ar Hawa Bhobon upohar diechen Preston mp minister Maj Hafiz.
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
আমি আজ স্বরণ করছি সাবেক নির্বাচন কমিশনার তালুকদার মাহবুব হোসেন যিনি হুদা নির্বাচন কমিশনের এক এক আতংক ও প্রকৃত দেশ প্রেমিক। উনার মতো একজন দিতে পারলে খুশি হতাম।
১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো। বাংলাদেশ রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব পালন করে আসছে এতোদিন যাবৎ।এরা দেশের সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী ধনীদের দিয়ে দিয়েছে।সরকারি করেনি কারন সরকারি করলে দেশের সকল জনগনরা ধনী হয়ে যাবে তো তাই।জাতির সাথে পা্রতারনা করেছে।তাই বিষয়টি বুঝতে পেরে শেখ হাসিনাকে জানানো হয়।সে শুনার পর চালাকি করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে কোটা আন্দোলনের ঝামেলা বাধিঁয়ে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাতে ধনীরা আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে দেশের ধনীদের রাজত্ব কায়েম করাতে পারে।তাই আমরা জনগনরা ও বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন আওয়ামী লীগের হাসিনা প্রধান মন্ত্রীকে যে ভাবে জনগনের দাবি গুলো জানানো হয়েছে।ঠিক সেই ভাবে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকে জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলোর মালিকানা করার দাবি জানানো হয়েছে তারাও যদি হাসিনার মত না মানে তাদেরও মানে বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোকেও নির্বাচন করা তো দূরের কথা হাসিনার মত তাদেরও দেশ থেকে পালাতে হবে।আমরা জনগনরা এখন বোকা নই বোকা বানিয়ে আবার বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলো দিয়ে ধনীর রাজত্ব কায়েম করবেন।শর্ত মানুন নতুবা পালান।যতই যা করুন না কেন শর্ত না মানলে আর নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত জোট সংগঠন গুলোদেরও।জনগনদের নামে সকল কলকারখানা মেইল ফেক্টুরী গুলো মালিকানা করার শর্ত মানতে না পারলে সকলেই রাষ্ট্র পরিচালনা দ্বায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করুন ও সরে পড়ুন।বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন এই রাষ্ট্রের দ্বায়িত্ব ভার নিবে।দেশের ও জনগনের সময় নষ্ট করবেন না।শর্ত মানবেন নাকি পদত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ রায়হানুল সংগঠন
Ager nirbachon commissioner Der sasto deouya huk
ছেলেবেলার খেলাকে ছেলে খেলা বলে.ধন্যবাদ
এতো নির্বাচন করতেছেন কেন??
পারবে না বাংলাদেশ ভালো মানুষে কাজ নেই।
সবাই কি নিরপেক্ষ না দল প্রভাবিত।
Why BNP pushing election fast? C.T.G need Continue reform the country honestly than election will held.
বাহ, ৭১ টিভি দালালি ছেড়ে সত্যের পথে আসতে শুরু করেছে।
প্রতাশা বিলিন হলো
আওয়ালের মতো না হয়।
৭১ টিভি মনে হচ্ছে মানুষ হইছে
Onara je 5jon nirbason komishonar bnp jamater ashirbadposhto ata kenu boleni..
P.R.Sara.Man.Bona
না ভোটের সিস্টেম চালু রাখতে হবে।
সব যে লাউ সে কদু, সব গুলা ক্ষমতার লোভে
আছে😢
না ভোটের বিধান থাকতে হবে।
ওনিতো বিএনপির লোক।
Apnaky donny bad sar niru pheko nirbahson dieban
P.R.Sara.man.bona
😂😂😂😂😂
Akjon dhamrai er
পাগল
আপনার দুশ্চিন্তার কারন নাই আপনি কোন দিন এমপি হতে পারবেন না আপনি একটা ভোটের মালিক
জনগনে এখন মিরবা চন চায় না
৭১ টিভি একসময় আমি লীগের দোষস
এই বার পেট ভরছে মনের মতো হয়েছে ক্ষমতা লুভী দের
Na hulo onedar pat borsa na pat shodo khi khi korsa
B n p zindabad
bangaldesh r manus ar kono nirbachon chai na. bnp and awameluge same chur. yunus sir kompokkha 5 bosor chalaba tarpor proijon hola nirbachon.
হুম