কেউ বিভ্রান্ত হবেন না কেননা সুরা-খাল দুআ কুনুতের প্রথম অংশ:اَللَّهُمَّ اِنَّ نَسْتَعِيْنُكَ وَنَسْتَغْفِرُكَ وَنُؤْمِنُ بِكَ وَنَتَوَكَّلُ عَلَيْكَ وَنُثْنِىْ عَلَيْكَ الْخَيْرَ وَنَشْكُرُكَ وَلاَ نَكْفُرُكَ وَنَخْلَعُ وَنَتْرُكُ مَنْ يَّفْجُرُكَ হে আল্লাহ! আমরা তোমারই সাহায্য চাই। তোমারই নিকট ক্ষমা চাই, তোমারই প্রতি ঈমান রাখি, তোমারই ওপর ভরসা করি এবং সকল মঙ্গল তোমারই দিকে ন্যস্ত করি। আমরা তোমার কৃতজ্ঞ হয়ে চলি, অকৃতজ্ঞ হই না। আর সুরাহ হাফদ হল এর দ্বিতীয় অংশ: اَللَّهُمَّ اِيَّاكَ نَعْبُدُ وَلَكَ نُصَلِّىْ وَنَسْجُدُ وَاِلَيْكَ نَسْعَى وَنَحْفِدُ وَنَرْجُوْ رَحْمَتَكَ وَنَخْشَى عَذَابَكَ اِنَّ عَذَابَكَ بِالْكُفَّارِ مُلْحِقٌ হে আল্লাহ! আমরা তোমারই দাসত্ব করি, তোমারই জন্য নামাজ পড়ি এবং তোমাকেই সিজদাহ করি। আমরা তোমারই দিকে দৌড়াই ও এগিয়ে চলি। আমরা তোমারই রহমত আশা করি এবং তোমার আযাবকে ভয় করি। আর তোমার আযাবতো কাফেরদের জন্যই র্নিধারিত।
প্রিয় বন্ধু! ইসলাম কি মানুষের কথায় চলবে? নাকি কুরআন হাদীস অনুযায়ী চলবে? নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া আমার বা আমার উম্মতদের নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর কুরআন শরীফ বলেন যে, আল্লাহর নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা মসীহ। ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াত। قَالَ كَذٰلِكِ ۚ قَالَ رَبُّكِ هُوَ عَلَىَّ هَيِّنٌ ۚ وَلِنَجْعَلَهٗۤ اٰيَةً لِّلنَّاسِ وَرَحْمَةً مِّنَّا ۚ وَكَانَ اَمْرًا مَّقْضِيًّا অনুবাদ, সে বলিল, 'এইরূপই হইবে।' তোমার প্রতিপালক বলিয়াছেন, 'ইহা আমার জন্য সহজসাধ্য এবং আমি উহাকে এইজন্য সৃষ্টি করিব যেন সে হয় মানুষের জন্য এক নিদর্শন ও আমার নিকট হইতে এক রহমত ইহা তো এক স্থিরীকৃত ব্যাপার।' কুরআন শরীফে ঈসা মসীহ নামের অর্থ করা হয়েছে মনোনীত নাজাত দাতা। আর এই নাম তো কোন মানুষ রাখেনি মহান আল্লাহ রেখেছেন। সূরা নম্বরঃ ৩, আয়াত নম্বরঃ ৪৫ اِذْ قَالَتِ الْمَلٰٓٮِٕكَةُ يٰمَرْيَمُ اِنَّ اللّٰهَ يُبَشِّرُكِ بِكَلِمَةٍ مِّنْهُ ۖ اسْمُهُ الْمَسِيْحُ عِيْسَى ابْنُ مَرْيَمَ وَجِيْهًا فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَمِنَ الْمُقَرَّبِيْنَۙ স্মরণ কর, যখন ফিরিশ্তাগণ বলিল, হে মারইয়াম ! নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তোমাকে তাঁহার পক্ষ হইতে একটি কালেমার সুসংবাদ দিতেছেন। তাহার নাম মাসীহ্ মারইয়াম-তনয় ঈসা, সে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত এবং সান্নিধ্যপ্রাপ্তগণের অন্যতম হইবে। আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
ভাই, হযরত মোহাম্মদের বলা কথা অনুযায়ী আপনি ভুলভাবে দাবী করছেন। সহীহ বুখারী হাদিস নম্বর ৩৫৩৬ এ হযরত মোহাম্মদ আমাদের বলে যে, ৪ জনের কাছ থেকে কুরআন শিক্ষা করতে এবং ওবাই ইবনু কা'ব ছিলেন তাদের মধ্যে একজন। হযরত মোহাম্মদ আমাদের বলেন নি যে কুরআন শিক্ষা কর উসমান অথবা জায়িদ বিন তাবিত থেকে। "নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কুরআন শিক্ষা কর চারজনের নিকট থেকে, আবদুল্লাহ ইবনু মাস’উদ (সর্ব প্রথম তিনি এ নামটি বললেন)। সালিম আবূ হুযাইফার আযাদকৃত গোলাম, মু’আয ইবনু জাবাল ও উবাই ইবনু কা’ব (রাঃ)।" সহীহ বুখারি, ৩৫৩৬, তাহলে কোন ভিত্তিতে আপনি নিজের পক্ষে দাবী করেন ভাই? আসুন সত্য জানি ও মুক্ত হইঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
প্রিয় বন্ধু! আপনি নিশ্চয় জানেন যে ঈসা মসীহ নামের অর্থ মনোনীত নাজাত দাতা। নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর আল্লাহ কুরআন শরীফ এর ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াতে বলেন যে, আমার আমার নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা। তাই নাজাত পাবার জন্য ঈসা মসীহের প্রতি ঈমান আনা ফরজ মানে বাধ্যতামূলক আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
পবিত্র কুরআন মহান আল্লাহর বাণী। তিনিই কুরআনের সংরক্ষণকারী। আপনি যদি ভূল বসত এই কন্টেন্ট তৈরি করেন তাহলে ভিডিওটি টেক ডাউন করেন। আপনি আপনার মৃত্যুর কথা স্মরণ করুন আর সত্য খুঁজুন। দোয়া করি,আল্লাহ তাআলা আপনাকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করুক।
প্রিয় ভাই যারা ঈসা মশীহের উম্মত কেবল তারাই বলতে পারে যে তারা মৃত্যুর পর বেহেস্তে যাবে। কারন এই নিশ্চয়তা আমরা পাক কালাম থেকেই পাই। আসুন সত্য জানি ও ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন লাভ করি! আরো জানতে আমাদের এ তথ্য দেখুনঃ ruclips.net/video/38lIYVgjk24/видео.html&pp=iAQB ruclips.net/video/D8jI7mySEnk/видео.html&pp=iAQB
এখানে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন এখানে একটা বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে আর যিনি কথা বলতেছিলেন তিনি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নাম নেওয়ার সময় দুরুদ পড়েননি। সবাই এসব থেকে সাবধান থাকবেন আরেকটা কথা কোরআন এর কারী কোরআন সংগ্রহ করা কোরআন শোনা এক নয়
প্রিয় বন্ধু! আপনি নিশ্চয় জানেন যে ঈসা মসীহ নামের অর্থ মনোনীত নাজাত দাতা। নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর আল্লাহ কুরআন শরীফ এর ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াতে বলেন যে, আমার আমার নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা। তাই নাজাত পাবার জন্য ঈসা মসীহের প্রতি ঈমান আনা ফরজ মানে বাধ্যতামূলক আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
প্রিয় ভাই, আমরা যে সত্য বাণী জেনেছি পবিত্র কিতাব থেকে তা শেয়ার করি, আপনি সত্য জানতে চাইলে এই সুযোগ গ্রহন করতে পারেন। নিজে দেখুন ও সত্য সম্পর্কে নিজে জানুন। শোনা কথা তো ছোট বেলা থেকেই শুনেছেন এবার নিজ চোখে সত্য দেখার সুযোগ এসেছে, আপনি চাইলেই এই সত্য গ্রহন করতে পারেন। আমাদের এই ভিডিও গুলো দেখুন ও বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানানঃ ruclips.net/video/aAFNn2YWTk8/видео.html&pp=iAQB ruclips.net/video/eDBp5XjYV04/видео.html&pp=iAQB
আপনার মনকে জিজ্ঞাসা করুন আপনি কতটুকু ঠিক। মানুষ দ্বারা পরিবর্তিত ইঞ্জিলে বিশ্বাস করে নিজেকে জাহান্নামে ঠেলে দিয়েন না ভাই। ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রসূল তিনিই বলেছেন তার পরে এমন একজন আসবেন যিনি সত্যের দূত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম । (Gosple of mark 1:7)
প্রিয় ভাই আমার, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্নঃ কে পাক কিতাব পরিবর্তন করলো? আগের কিতাব কখন এবং কিভাবে বালিত হলো? আপনি কি কখনো এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর খুজেছেন? কি মনে করেন ভাই, মাবুদের কালাম এতো হালকা যে একজন আসবে আর আগেরটি বাতিল হবে? না ভাই। মাবুদের কালাম চিরন্তন! আগেও যা ছিল এখনো তায় আছে আর পৃথিবীর শেষ পর্যন্ত তাঁর কালাম অক্ষতই থাকবে। কোন মানুষ এটা বদল করতে পারেন না আর বদল হইওনি। একদল এই দাবী করে নিজেদের মতামত ও দর্শন প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু এই ভুল করে নিজের সত্যিকার জীবন হারাবেন না ভাই। ঈসা মসীহের মধ্য দিয়েই নতুন জীবন পাওয়া যায়। আরো জানতে আপনাকে সত্য নিয়ে গবেষনা করা ও তা গ্রহন করতে আহব্বান করি। ruclips.net/video/D8jI7mySEnk/видео.html&pp=iAQB
প্রিয় ভাই আমার, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্নঃ কে মাবুদের কালাম বাতিল করলো? আগের কিতাব কখন এবং কিভাবে বালিত হলো? আপনি কি কখনো এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর খুজেছেন? কি মনে করেন ভাই, মাবুদের কালাম এতো হালকা যে একজন আসবে আর আগেরটি বাতিল হবে? না ভাই। মাবুদের কালাম চিরন্তন আগেও যা ছিল এখনো তায় আছে আর পৃথিবীর শেষ পর্যন্ত তাঁর কালাম অক্ষতই থাকবে। কোন মানুষ এটা বদল করতে পারেন না আর বদল হইওনি। একদল এই দাবী করে নিজেদের মতামত ও দর্শন প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু এই ভুল করে নিজের সত্যিকার জীবন হারাবেন না ভাই। ঈসা মসীহের মধ্য দিয়েই নতুন জীবন পাওয়া যায়। আরো জানতে আপনাকে সত্য নিয়ে গবেষনা করা ও তা গ্রহন করতে আহব্বান করি। ruclips.net/video/D8jI7mySEnk/видео.html&pp=iAQB
প্রিয় ভাই, আমরা যে সত্য বাণী জেনেছি পবিত্র কিতাব থেকে তা শেয়ার করি, আপনি সত্য জানতে চাইলে এই সুযোগ গ্রহন করতে পারেন। নিজে দেখুন ও সত্য সম্পর্কে নিজে জানুন। শোনা কথা তো ছোট বেলা থেকেই শুনেছেন এবার নিজ চোখে সত্য দেখার সুযোগ এসেছে, আপনি চাইলেই এই সত্য গ্রহন করতে পারেন। আমাদের এই ভিডিও গুলো দেখুন ও বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানানঃ ruclips.net/video/aAFNn2YWTk8/видео.html&pp=iAQB ruclips.net/video/eDBp5XjYV04/видео.html&pp=iAQB
মাশাল্লাহ
ধন্যবাদ বোন আসুন সত্যের সাথেই থাকি
এরা খৃষ্টান মিশনারী
বোন,,,এদের কথা শুনবেন না প্লিজ
ইরা নিজের অজান্তেই আপনাকে খৃষ্টান বানিয়ে নিচ্ছে বো
পবিত্র কোরআন শরীফে সূরা সংখ্যা ১১৪ খানা সুতরাং সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্ত না ছড়াবেন না।
ইবনে কা'আবের কুরআনে কত টি সূরা ছিল! ভাই নিজে থেকেই সত্য জানুন! এই ভিডিও দেখুনঃ ruclips.net/video/38lIYVgjk24/видео.html&pp=iAQB
কেউ বিভ্রান্ত হবেন না কেননা সুরা-খাল দুআ কুনুতের প্রথম অংশ:اَللَّهُمَّ اِنَّ نَسْتَعِيْنُكَ وَنَسْتَغْفِرُكَ وَنُؤْمِنُ بِكَ وَنَتَوَكَّلُ عَلَيْكَ وَنُثْنِىْ عَلَيْكَ الْخَيْرَ وَنَشْكُرُكَ وَلاَ نَكْفُرُكَ وَنَخْلَعُ وَنَتْرُكُ مَنْ يَّفْجُرُكَ
হে আল্লাহ! আমরা তোমারই সাহায্য চাই। তোমারই নিকট ক্ষমা চাই, তোমারই প্রতি ঈমান রাখি, তোমারই ওপর ভরসা করি এবং সকল মঙ্গল তোমারই দিকে ন্যস্ত করি। আমরা তোমার কৃতজ্ঞ হয়ে চলি, অকৃতজ্ঞ হই না।
আর সুরাহ হাফদ হল এর দ্বিতীয় অংশ:
اَللَّهُمَّ اِيَّاكَ نَعْبُدُ وَلَكَ نُصَلِّىْ وَنَسْجُدُ وَاِلَيْكَ نَسْعَى وَنَحْفِدُ وَنَرْجُوْ رَحْمَتَكَ وَنَخْشَى عَذَابَكَ اِنَّ عَذَابَكَ بِالْكُفَّارِ مُلْحِقٌ
হে আল্লাহ! আমরা তোমারই দাসত্ব করি, তোমারই জন্য নামাজ পড়ি এবং তোমাকেই সিজদাহ করি। আমরা তোমারই দিকে দৌড়াই ও এগিয়ে চলি। আমরা তোমারই রহমত আশা করি এবং তোমার আযাবকে ভয় করি। আর তোমার আযাবতো কাফেরদের জন্যই র্নিধারিত।
প্রিয় বন্ধু! ইসলাম কি মানুষের কথায় চলবে? নাকি কুরআন হাদীস অনুযায়ী চলবে? নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া আমার বা আমার উম্মতদের নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর কুরআন শরীফ বলেন যে, আল্লাহর নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা মসীহ। ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াত। قَالَ كَذٰلِكِ ۚ قَالَ رَبُّكِ هُوَ عَلَىَّ هَيِّنٌ ۚ وَلِنَجْعَلَهٗۤ اٰيَةً لِّلنَّاسِ وَرَحْمَةً مِّنَّا ۚ وَكَانَ اَمْرًا مَّقْضِيًّا অনুবাদ, সে বলিল, 'এইরূপই হইবে।' তোমার প্রতিপালক বলিয়াছেন, 'ইহা আমার জন্য সহজসাধ্য এবং আমি উহাকে এইজন্য সৃষ্টি করিব যেন সে হয় মানুষের জন্য এক নিদর্শন ও আমার নিকট হইতে এক রহমত ইহা তো এক স্থিরীকৃত ব্যাপার।' কুরআন শরীফে ঈসা মসীহ নামের অর্থ করা হয়েছে মনোনীত নাজাত দাতা। আর এই নাম তো কোন মানুষ রাখেনি মহান আল্লাহ রেখেছেন। সূরা নম্বরঃ ৩, আয়াত নম্বরঃ ৪৫ اِذْ قَالَتِ الْمَلٰٓٮِٕكَةُ يٰمَرْيَمُ اِنَّ اللّٰهَ يُبَشِّرُكِ بِكَلِمَةٍ مِّنْهُ ۖ اسْمُهُ الْمَسِيْحُ عِيْسَى ابْنُ مَرْيَمَ وَجِيْهًا فِى الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ وَمِنَ الْمُقَرَّبِيْنَۙ স্মরণ কর, যখন ফিরিশ্তাগণ বলিল, হে মারইয়াম ! নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তোমাকে তাঁহার পক্ষ হইতে একটি কালেমার সুসংবাদ দিতেছেন। তাহার নাম মাসীহ্ মারইয়াম-তনয় ঈসা, সে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত এবং সান্নিধ্যপ্রাপ্তগণের অন্যতম হইবে। আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
অপব্যাখ্যা করে করে কি করবেন @@ProkashitoSotto
এটা নতুন সুনলাম
ভাই, হযরত মোহাম্মদের বলা কথা অনুযায়ী আপনি ভুলভাবে দাবী করছেন। সহীহ বুখারী হাদিস নম্বর ৩৫৩৬ এ হযরত মোহাম্মদ আমাদের বলে যে, ৪ জনের কাছ থেকে কুরআন শিক্ষা করতে এবং ওবাই ইবনু কা'ব ছিলেন তাদের মধ্যে একজন। হযরত মোহাম্মদ আমাদের বলেন নি যে কুরআন শিক্ষা কর উসমান অথবা জায়িদ বিন তাবিত থেকে। "নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কুরআন শিক্ষা কর চারজনের নিকট থেকে, আবদুল্লাহ ইবনু মাস’উদ (সর্ব প্রথম তিনি এ নামটি বললেন)। সালিম আবূ হুযাইফার আযাদকৃত গোলাম, মু’আয ইবনু জাবাল ও উবাই ইবনু কা’ব (রাঃ)।" সহীহ বুখারি, ৩৫৩৬,
তাহলে কোন ভিত্তিতে আপনি নিজের পক্ষে দাবী করেন ভাই? আসুন সত্য জানি ও মুক্ত হইঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
এমন আরো অনেক সত্য আছে ভাই যা এখনো শুনেন নি। আসুন সত্য জানি ও মাবুদের সত্য পথ গ্রহণ করিঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
এরকম আরো অনেক সত্য আছে যা শুনেন নি ভাই। আসুন সত্য দেখি নিজে থেকেইঃ www.youtube.com/@ProkashitoSotto/playlists
প্রিয় বন্ধু! আপনি নিশ্চয় জানেন যে ঈসা মসীহ নামের অর্থ মনোনীত নাজাত দাতা। নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর আল্লাহ কুরআন শরীফ এর ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াতে বলেন যে, আমার আমার নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা। তাই নাজাত পাবার জন্য ঈসা মসীহের প্রতি ঈমান আনা ফরজ মানে বাধ্যতামূলক আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
কারণ সে খ্রিষ্টান 😂
পবিত্র কুরআন মহান আল্লাহর বাণী। তিনিই কুরআনের সংরক্ষণকারী।
আপনি যদি ভূল বসত এই কন্টেন্ট তৈরি করেন তাহলে ভিডিওটি টেক ডাউন করেন। আপনি আপনার মৃত্যুর কথা স্মরণ করুন আর সত্য খুঁজুন। দোয়া করি,আল্লাহ তাআলা আপনাকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করুক।
প্রিয় ভাই যারা ঈসা মশীহের উম্মত কেবল তারাই বলতে পারে যে তারা মৃত্যুর পর বেহেস্তে যাবে। কারন এই নিশ্চয়তা আমরা পাক কালাম থেকেই পাই। আসুন সত্য জানি ও ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে অনন্ত জীবন লাভ করি! আরো জানতে আমাদের এ তথ্য দেখুনঃ ruclips.net/video/38lIYVgjk24/видео.html&pp=iAQB
ruclips.net/video/D8jI7mySEnk/видео.html&pp=iAQB
ভাই কুরআনে নাজাত নেই আসুন মাবুদের কালামের সত্য পথ সম্পর্কে জানি ও অনন্ত জীবন লাভ করিঃ ruclips.net/video/aAFNn2YWTk8/видео.html&pp=iAQB
এখানে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন
এখানে একটা বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে
আর যিনি কথা বলতেছিলেন তিনি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নাম নেওয়ার সময় দুরুদ পড়েননি।
সবাই এসব থেকে সাবধান থাকবেন
আরেকটা কথা কোরআন এর কারী
কোরআন সংগ্রহ করা
কোরআন শোনা এক নয়
১০০% right.
প্রিয় বন্ধু! আপনি নিশ্চয় জানেন যে ঈসা মসীহ নামের অর্থ মনোনীত নাজাত দাতা। নবী(সঃ)বুখারি শরীফ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ৫২৭১নং ও আন্তর্জাতিক এর ৫৬৭৩নং এবং মুসলিম শরীফ হাদিস একাডেমি এর ৭০০৪,নং ও আন্তর্জাতিক এর ২৮১৬ নং হাদিসে বলেন যে রহমত ছাড়া নাজাত পাবার অন্য কোন উপায় নেই। আর আল্লাহ কুরআন শরীফ এর ১৯নাম্বার সূরা সূরা আল মারইয়াম ২১নম্বর আয়াতে বলেন যে, আমার আমার নিকট হইতে এই রহমত হচ্ছেন ঈসা। তাই নাজাত পাবার জন্য ঈসা মসীহের প্রতি ঈমান আনা ফরজ মানে বাধ্যতামূলক আপনার মতামত জানাতে/বিস্তারিত জানতে আমাদেরকে নক করুন।
আমরা সব নবীর উপর ইমান রাখি। তোমাদের কাছ থেকে আমাদের শিখতে হবে না। তুই কেন আমাদের নবী উপর দরূদ পাঠ করিসনি সেটার উত্তর দে।
প্রিয় ভাই, আমরা যে সত্য বাণী জেনেছি পবিত্র কিতাব থেকে তা শেয়ার করি, আপনি সত্য জানতে চাইলে এই সুযোগ গ্রহন করতে পারেন। নিজে দেখুন ও সত্য সম্পর্কে নিজে জানুন। শোনা কথা তো ছোট বেলা থেকেই শুনেছেন এবার নিজ চোখে সত্য দেখার সুযোগ এসেছে, আপনি চাইলেই এই সত্য গ্রহন করতে পারেন। আমাদের এই ভিডিও গুলো দেখুন ও বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানানঃ
ruclips.net/video/aAFNn2YWTk8/видео.html&pp=iAQB
ruclips.net/video/eDBp5XjYV04/видео.html&pp=iAQB
আপনার মনকে জিজ্ঞাসা করুন আপনি কতটুকু ঠিক। মানুষ দ্বারা পরিবর্তিত ইঞ্জিলে বিশ্বাস করে নিজেকে জাহান্নামে ঠেলে দিয়েন না ভাই। ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রসূল তিনিই বলেছেন তার পরে এমন একজন আসবেন যিনি সত্যের দূত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম । (Gosple of mark 1:7)
প্রিয় ভাই আমার, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্নঃ কে পাক কিতাব পরিবর্তন করলো? আগের কিতাব কখন এবং কিভাবে বালিত হলো? আপনি কি কখনো এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর খুজেছেন? কি মনে করেন ভাই, মাবুদের কালাম এতো হালকা যে একজন আসবে আর আগেরটি বাতিল হবে? না ভাই। মাবুদের কালাম চিরন্তন! আগেও যা ছিল এখনো তায় আছে আর পৃথিবীর শেষ পর্যন্ত তাঁর কালাম অক্ষতই থাকবে। কোন মানুষ এটা বদল করতে পারেন না আর বদল হইওনি। একদল এই দাবী করে নিজেদের মতামত ও দর্শন প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু এই ভুল করে নিজের সত্যিকার জীবন হারাবেন না ভাই। ঈসা মসীহের মধ্য দিয়েই নতুন জীবন পাওয়া যায়। আরো জানতে আপনাকে সত্য নিয়ে গবেষনা করা ও তা গ্রহন করতে আহব্বান করি। ruclips.net/video/D8jI7mySEnk/видео.html&pp=iAQB
@@ProkashitoSotto মাবুদের কালাম হালকা নয় এইজন্যই আল-কোরআন এর একটিই খুজে পাবেন সারা দুনিয়ায়।আর বাইবেলের 4টি সংস্করণ। এবার আপনিই বলেন কোনটি আল্লাহর ইচ্ছা। আশাকরি সত্য আপনাকে প্রভাবিত করবে।
প্রিয় ভাই আমার, তাহলে আপনার কাছে প্রশ্নঃ কে মাবুদের কালাম বাতিল করলো? আগের কিতাব কখন এবং কিভাবে বালিত হলো? আপনি কি কখনো এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর খুজেছেন? কি মনে করেন ভাই, মাবুদের কালাম এতো হালকা যে একজন আসবে আর আগেরটি বাতিল হবে? না ভাই। মাবুদের কালাম চিরন্তন আগেও যা ছিল এখনো তায় আছে আর পৃথিবীর শেষ পর্যন্ত তাঁর কালাম অক্ষতই থাকবে। কোন মানুষ এটা বদল করতে পারেন না আর বদল হইওনি। একদল এই দাবী করে নিজেদের মতামত ও দর্শন প্রতিষ্ঠার জন্য। কিন্তু এই ভুল করে নিজের সত্যিকার জীবন হারাবেন না ভাই। ঈসা মসীহের মধ্য দিয়েই নতুন জীবন পাওয়া যায়। আরো জানতে আপনাকে সত্য নিয়ে গবেষনা করা ও তা গ্রহন করতে আহব্বান করি। ruclips.net/video/D8jI7mySEnk/видео.html&pp=iAQB
মিথ্যা ছড়ানো হচ্ছে
প্রিয় ভাই, আমরা যে সত্য বাণী জেনেছি পবিত্র কিতাব থেকে তা শেয়ার করি, আপনি সত্য জানতে চাইলে এই সুযোগ গ্রহন করতে পারেন। নিজে দেখুন ও সত্য সম্পর্কে নিজে জানুন। শোনা কথা তো ছোট বেলা থেকেই শুনেছেন এবার নিজ চোখে সত্য দেখার সুযোগ এসেছে, আপনি চাইলেই এই সত্য গ্রহন করতে পারেন। আমাদের এই ভিডিও গুলো দেখুন ও বিশেষ কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের জানানঃ
ruclips.net/video/aAFNn2YWTk8/видео.html&pp=iAQB
ruclips.net/video/eDBp5XjYV04/видео.html&pp=iAQB