#কাঁকরোল এটি এক ধরনের ছোট সবজি, যা সাধারণত গ্রীষ্মকালে ফলে। কাঁকরোল সম্ভবত ভারতীয় উপমহাদেশের বাইরে জন্মায়না। কাঁকরোলের বীজ কাঁকরোল গাছের নিচে হয়ে থাকে যা দেখতে মিষ্টি আলুর মত। কাঁকরোল এটি কন্দমূলের মাধ্যমে বংশ বিস্তার করে। জমিতে রোপণের সময় ১০ শতাংশ পুরুষ গাছ রাখতে হয়। কাঁকরোল একটি জনপ্রিয় সবজি ৷ এটি পুষ্টিকরও বটে ৷ এতে ক্যালসিয়াম, লৌহ, ফসফরাস, ক্যারোটিন, আমিষ, ভিটামিন-বি, শ্বেতসার ও খনিজ পদার্থ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে রয়েছে৷ বাংলাদেশে কুমড়ো পরিবারের যতো সবজি আছে তার মধ্যে কাঁকরোলের বাজার দর ও চাহিদা বাজারে অনেক বেশি৷ কাঁকরোল গাছ লতানো গাছ । স্ত্রী ফুল ও পুরুষ ফুল একই গাছে হয়না । তাই বাগানে দুই ধরনের গাছ না-থাকলে , পরাগ মিলন না-হলে , ফল হবে না। বর্তমানে সারা বছর এ সবজির চাষ করা যায়। বাংলাদেশে বিভিন্ন এলাকায় কাঁকরোলের অনেক জাত দেখতে পাওয়া যায়৷ ফলের আকার, আকৃতি ও বর্ণ এবং নরম কাঁটার বৈশিষ্ট্য দ্বারা বিভিন্ন শনাক্ত করা যায়৷ ৯০-১০০ দিনের মধ্যেই এর ফলন পাওয়া সম্ভব। কৃষকরা নিজেদের উদ্যোগে বিভিন্ন স্থান থেকে বেশ কিছু প্রজাতি সংগ্রহ করে সেগুলোর চাষ শুরু করেছেন এবং বিভিন্ন জাত সংগ্রহ করার জন্য নিজেরাই মণিপুরি, আলমি, সবুজ টেম্পু, হলুদ টেম্পু, বর্ণ টেম্পু, মেরাশানি ও অন্যান্য নাম দিয়েছেন৷ বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কাঁকরোল #মধ্যপ্রাচ্য ও #যুক্তরাজ্যে রপ্তানি হয়৷
#কাঁকরোল এটি এক ধরনের ছোট সবজি, যা সাধারণত গ্রীষ্মকালে ফলে। কাঁকরোল সম্ভবত ভারতীয় উপমহাদেশের বাইরে জন্মায়না।
কাঁকরোলের বীজ কাঁকরোল গাছের নিচে হয়ে থাকে যা দেখতে মিষ্টি আলুর মত।
কাঁকরোল এটি কন্দমূলের মাধ্যমে বংশ বিস্তার করে। জমিতে রোপণের সময় ১০ শতাংশ পুরুষ গাছ রাখতে হয়।
কাঁকরোল একটি জনপ্রিয় সবজি ৷ এটি পুষ্টিকরও বটে ৷ এতে ক্যালসিয়াম, লৌহ, ফসফরাস, ক্যারোটিন, আমিষ, ভিটামিন-বি, শ্বেতসার ও খনিজ পদার্থ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে রয়েছে৷
বাংলাদেশে কুমড়ো পরিবারের যতো সবজি আছে তার মধ্যে কাঁকরোলের বাজার দর ও চাহিদা বাজারে অনেক বেশি৷
কাঁকরোল গাছ লতানো গাছ । স্ত্রী ফুল ও পুরুষ ফুল একই গাছে হয়না । তাই বাগানে দুই ধরনের গাছ না-থাকলে , পরাগ মিলন না-হলে , ফল হবে না।
বর্তমানে সারা বছর এ সবজির চাষ করা যায়। বাংলাদেশে বিভিন্ন এলাকায় কাঁকরোলের অনেক জাত দেখতে পাওয়া যায়৷ ফলের আকার, আকৃতি ও বর্ণ এবং নরম কাঁটার বৈশিষ্ট্য দ্বারা বিভিন্ন শনাক্ত করা যায়৷ ৯০-১০০ দিনের মধ্যেই এর ফলন পাওয়া সম্ভব। কৃষকরা নিজেদের উদ্যোগে বিভিন্ন স্থান থেকে বেশ কিছু প্রজাতি সংগ্রহ করে সেগুলোর চাষ শুরু করেছেন এবং বিভিন্ন জাত সংগ্রহ করার জন্য নিজেরাই মণিপুরি, আলমি, সবুজ টেম্পু, হলুদ টেম্পু, বর্ণ টেম্পু, মেরাশানি ও অন্যান্য নাম দিয়েছেন৷ বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কাঁকরোল #মধ্যপ্রাচ্য ও #যুক্তরাজ্যে রপ্তানি হয়৷
অনেক সুন্দর একটা ভিডিও ❤❤❤❤
❤❤❤
❤️❤️❤️
পটল ' লাউ এবং বেগুনের দামটাও একটু জানালে উপকৃত হতাম
কাল হাটের ভিডিও পাবেন
@@atikagro95ওকে ভাইয়া ধন্যবাদ
Dada amar 2 dhoraner mul lagbe. Pawa jabe
জি, পাওয়া যাবে
আমার বাড়িতে একটা কাকরোল গাছ আছে কিন্তু সেটা পুরুষ গাছ হয়েছ অনেক ফুল আসছে কিন্তু ফল আসেনি
gorar Sakha katbo janaben dhannobad
ভাইয়া আপনাদের এখানে কারকল কত টাকা মন যাচ্ছে?
1200 থেকে ১৮০০ টাকা মন
ভাই শিকরে কি গাছ হবে
আমার গাছে প্রচুর ফুল। বুঝতে পারছিনা ফল হবে কিনা।
কাঁকরোল এর মুল কখনো পাওয়া যাবে
আমি কুষ্টিয়া ঝাউদিয়া থেকে আমি কাঁকরোল চাষে ইচ্ছুক।
কল দিবেন।
@@atikagro95 ok