ইয়জিদের পক্ষে সুদু ইয়াজিদের বংশধররা ই বলে । ইয়াজিদের পুরব বংশধর ও আগামী তে পক্ষে যারা বলবে তারা ও কাফের । মমিন মুসলিম আলেম ওলামাদের কাছ থেকে তাই সুনে আসছি
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর। ------------------------------------------- ১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি। ২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান। ৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান। ৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান। ৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল। ৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন। ৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া। ৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি, প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি। ৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০)
হুজুর আপনার প্রতি যা ভালোবাসা ছিল। আজ আর তা নেই।আপনার উদ্দেশ্য ভালো না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তার পরিবারকে যারা ভালবাসবে তাকে আমি ভালোবাসি।আপনি বলতে পারেন ইসলামের স্বার্থে আমি এ কথা বলেছি। আমি বলব যেখানে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তার পরিবারকে মহাব্বত নাই সেখানে আর কি ঐক্য বা ইসলাম হবে?ভালো করে এই বিষয়ে পড়াশোনা করেন। উম্মতের বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবেন না।( হে আল্লাহ আপনি আমাকে এবং হুজুর কে হেদায়েত দান করুক আমিন)
উবায়দুল্লাহ বিন যিয়াদ এজিদের নিয়োগকৃত সেনাপতি।তার নির্দেশেই হযরত হোসাইন রাঃ কে হত্যা করা হয়েছে এবং সগর্বে এজিদকে হত্যার বর্ণনা দিয়েছে।এজিদ শোনার পরেও তাকে শাস্তি দেয়নি কিংবা ভর্ৎসনা করেনি।চাকুরিচ্যুত ও করেনি।এ থেকে কি প্রমানিত হয়?
কোন ব্যক্তি যদি ইয়াজিদকে কাফের বলা থেকে অন্য কাউকে বিরত রাখে ওই ব্যক্তি যেন আমার সাথে কথা বলে আমি তাকে দলিল দিয়ে দেখিয়ে দিব ইয়াজিদ কাফের ছিল না মুসলিম ছিল
❏ ২৭. বিশ্ব বিখ্যাত সুন্নী আক্বায়ীদের কিতাব আক্বাইদে নাসাফী” কিতাবে বর্নিত আছে ____________________ ❏ ২৭. বিশ্ব বিখ্যাত সুন্নী আক্বায়ীদের কিতাব আক্বাইদে নাসাফী” কিতাবে বর্নিত আছে ﻭﺑﻌﻀﻬﻢ ﺍﻃﻠﻖ ﺍﻟﻠﻌﻦ ﻋﻠﻴﻪ ﻟﻤﺎ ﺍﻧﻪ ﻛﻔﺮ ﺣﻴﻦ ﺍﻣﺮ ﻳﻘﻨﻞ ﺍﻟﺤﺴﻴﻦ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻭ ﺍﺗﻔﻘﻮﺍ ﻋﻠﻲ ﺟﻮﺍﺯ ﺍﻟﻠﻌﻦ ﻋﻠﻲ ﻣﻦ ﻗﺘﻠﻪ ﺍﻭ ﺍﻣﺮ ﺑﻪ ﺍﻭ ﺍﺟﺎﺯﻩ ﻭﺭﺿﻲ ﺑﻪ ﻭﺍﻟﺤﻖ ﺍﻥ ﺭﺿﺎ ﻳﺰﻳﺪ ﻳﻘﺘﻞ ﺣﻀﺮﺕ ﺍﻟﺤﺴﻴﻦ ﻋﻠﻴﻪ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻭ ﺍﺳﺘﺒﺸﺎﺭﻩ ﺑﺰﻟﻚ ﻭ ﺍﻫﺎﻧﺔ ﺍﻫﻞ ﺑﻴﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ (ﷺ) ﻣﻤﺎ ﺗﻮﺍﺗﺮ ﻣﻌﻨﺎﻩ ﺍﻥ ﻛﺎﻥ ﺗﻔﺎﺻﻴﻠﻪ ﺍﺣﺎﺩﺍ ﻓﻨﺤﻦ ﻻﻧﺘﻮﻗﻒ ﻓﻲ ﺷﺎﻧﻪ ﺑﻞ ﻓﻲ ﺍﻳﻤﺎﻧﻪ ﻟﻌﻨﺖ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﻋﻠﻲ ﺍﻧﺼﺎﺭﻩ ﻭﺍﻋﻮﺍﻧﻪ অর্থঃ কতক আলেম ইয়াজীদদের প্রতি লা’নত বর্ষন করেছেন।কারন ইয়াজীদ লা’নতুল্লাহি আলাইহি ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করার নির্দেশ দিয়ে কাফিরের কর্ম করে।আর যে ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করেছে,যে উনাকে শহীদ করার নির্দেশ জারী করেছে,যে উনাকে শহীদ করাকে বৈধ বলে মত পোষন করেছে, এসব কান্ডে সন্তোষ প্রকাশ করেছে।এরুপ লোকদের প্রতি লা’নত ও অভিসম্পাত দেয়াকে সকলেই বৈধ বলেছেন।আর সত্য হলো,ইয়াজীদ ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করার ব্যাপারে রাজি ছিলো।উনার শহাদাত বরনের ব্যাপারে সে উল্লসিত ছিলো।সে নবীজী উনার পরিবারের মানহানী করে আনন্দিত হয়।নাউযুবিল্লাহ! কাজেই আমরা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ইয়াজীদের ব্যাপারে এতটুকু দ্বীধা করবো না,এমনকি তার ঈমানের প্রশ্নেও না। ইয়াজীদের প্রতি লা’নত ও অভিসম্পাত,ইয়াজীদের সাহায্যকারী দের প্রতি লানত ও অভিসম্পাত।ইয়াজীদের পক্ষ সমর্থন কারীদের প্রতি লা’নত ও অভিসম্পাত।” [শরহে আক্বায়ীদে নাসাফী ১৬২ পৃষ্ঠা] ❏ ২৮. ইয়াজিদ পন্থীরা বলে থাকে যে, ইয়াজিদ ইমাম হুসাইন রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহুকে হত্যার আদেশ দেয়নি এবং না সে এই কাজে সন্তুষ্ট ছিল।(যারা এমনটা বলে) তারাও ভ্রান্ত। “এবং কতেক বলে থাকে যে,ইমাম হুসাইন রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু’র হত্যা ছিল কবীরা গুনাহ, কুফরী নয়;এবং লা’নত যে কাফিরের জন্য নির্ধারিত,এটাও ভূল।” অথচ: তাদের জানা উচিত যে, দো’জাহানের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা’কে কষ্ট দেওয়াটাও যে অন্যতম কুফরী। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, إِنَّ الَّذِينَ يُؤْذُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ لَعَنَهُمُ اللَّهُ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ وَأَعَدَّ لَهُمْ عَذَابًا مُهِينًا অর্থাৎ নিশ্চয় যারা আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলকে কষ্ট দেয়,তাদের উপর দুনিয়া ও আখিরাতে আল্লাহর অভিশম্পাত।এবং তাদের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে অপমানজনক শাস্তি। [সূরা আহযাব,আয়াত নং ৫৭] ❏ পবিত্র কোরআনের ঘোষণা …রাজা বাদশারা যখন কোন জনপদে প্রবেশ করে,তখন তাকে বিপর্যস্ত করে দেয় এবং সেখানকার সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিবর্গকে অপদস্থ করে।তারাও এরূপই করবে। [সুরা নামাল,আয়াত নং ৩৪] ❏ পবিত্র কোরআনের ঘোষণা “কোন মোমিনকে যে ব্যক্তি জেনেশুনে হত্যা করবে তার শাস্তি জাহান্নাম সে সেখানে চিরস্থায়ী হবে তার উপর আল্লাহর লা‘নত (অভিসষ্পাত) এবং তার জন্য বড় ধরনের আযাব তৈরি করে রেখেছেন।” [সূরা নিসা,আয়াত নং ৯৩] এখানে আল্লাহকে কষ্ট দেয়ার অর্থ হলো তাঁর প্রিয় বান্দাদের কষ্ট দেয়া।ইমাম হোসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহু এবং তাঁর সঙ্গীদের উপর পাপিষ্ঠ ইয়াজিদের নির্দেশে তার বাহিনীরা যে তলোয়ার চালিয়েছিল তাতে আল্লাহ্ ও তাঁর প্রিয় হাবীব নবীয়ে দো’জাহা হযরত মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম অবশ্যই সীমাহীন কষ্ট পেয়েছেন।সুতরাং ইয়াজিদকে নির্দোষ ও রাহমাতুল্লাহি আলায়হি ইত্যাদি বলা মূলত আল্লাহ্ জাল্লাজালালুহু ও তাঁর প্রিয় হাবীবকে কষ্ট দেয়া।
ইয়াজিদ কি শিরক করেছে? ইয়াজিদ কি মূর্তি পূজা করেছে? তাহলে কিভাবে ইয়াজিদ কাফের হল? কেউ যদি কাফের না হয়, আর আমরা যদি তাকে কাফের বলি আমরা নিজেই কাফের হয়ে যাব, এটা কি আপনি জানেন?
অল্পতেই কেও লাফাইয়েন না হুজুর যা বলছে তার প্রমাণ ত হুজুরের কাছে আছে . আপনার কাছে কোনো বিওি থাকলে আমাকে লিংক দিয়েন আমিও জানব ( অযথা কথা বলে গোনাহের বাগিদার না হওয়াই উওম )
ভাই হয়তো ওনি পরে নাই সুরা নাস,, আর ওই হাদিস যেখানে বলা হয়েছে,, যারা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তার বংশের কারো সাথে বেয়াদপি করবে,, সে তিন ধরনের লোক হতে পারে,, ১.মুনাফেক,, ২.কাফের,, ৩.এমন অবস্থায় তাঁর মায়ের গর্ভে আসে যখন তিনি অপবিত্র ছিল
কাউকে যেনতেন প্রকারে কাফির আখ্যা দেয়া ভয়ংকর । তবে দুরাচার দুর্বৃত্ত দুষ্কৃতিকারী দুশ্চরিত্র লম্পট নিষ্ঠুর নৃশংস খুনী অভিশপ্ত মুনাফিক্ব ইয়াযীদ সাইয়ীদিনা হুসাইন রাদ্বিইয়াল্লাহু 'আনহুর কর্তিত শির মুবারাক সামনে রেখে কবিতা রচনা করেছিল - نعب الغراب فقلت : قل أو لا تقل فقد أقتضيت من الرسول ديون ! "কাক কা-কা ডাকল । অতএব আমি বললাম, তুমি বল আর নাই বল, আমি কিন্তু রাসূল (সা.) এঁর নিকট থেকে (বদর যুদ্ধে আমার কাফির পূর্বপুরুষদের হত্যার) রিণ আদায় করে নিলাম !" এখন বলুন, এই দুরাচার কি মুসলিম থাকতে পারে ? তথাপি অধিক সতর্কত থাকলেও তাকে মুনাফিক্ব তো অবশ্যই বলতে হবে ।
@@AlaminAhmed-cz9vuএকজন মুসলমান কাফের প্রশংসা করলে তো ওকে কাফের বলতেই হবে। পূর্ববর্তী আলেমরা কাফের বলেছে। এবং আমরা বর্তমানে ওকে কাফের বলবো। এতে যাদের জ্বলে তারা নিশ্চয়ই কাফের
আরে!ইসলাম মানুষের ক্ষেত্রে নমনীয় ভাব দেখায় আর সে তো প্রাথমিক অবস্থায় কাফির ও ছিলনা যে তাকে কাফের বলা হবে কিংবা শেষ অবস্থায় !ইসলামকে আল্লাহ তায়ালা মানুষের সামনে কঠোর বলে কোথাও আকখা দেননি,
ইসলাম মানুষের ক্ষেত্রে যে নমনীয় ভাব দেখায়, এটা আপনি বুঝতে পারবেন যে যখন তায়েফবাসি নবী করিম ( সঃ) -কে কষ্ট দিয়েছেন তখন কিন্তু সে তাদের জন্য বদ দু'য়া করেননি।
ভাই আপনারা হুজুর কে নিয়ে খারাপ মন্তব্য করবেন না আমি এজিদ এর পক্ষে বিপক্ষে বলছি না আপনারা আগে জানেন এজিদ কে ছিলেন এজিদ কোথা থেকে এসেছে তার পিতা মাতা কে তার পর এসে হুজুর এর বিরুদ্ধে মন্তব্য দেন আমরা কেনো একজন মানুষ কে কাফের ফতুয়া দিবো আপনারা জানেন না কেউ যদি কাফের না হয় আপনি যদি তাকে কাফের বলেন তাহলে আপনি নিজেই কাফের হয়ে জাবেন আর একটা কথা এজিদ সম্পর্কে আমরা সহীহ কুনু প্রমান বাহ্ দললি পায় নি এখনো যে বলবো সে কাফের আপনারা ব্যাপার টা আগে ভালো করে বুঝেন আর হা এজিদ এর পিতা মাতা সম্পর্কে জানেন কে ছিলেন উনারা..🥰
অবশ্যই আছে, তারিখুল খোলাফা গ্রন্থি ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহমাতুল্লাহ আলাইহি উল্লেখ্য করেন যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আমার উম্মতের মধ্যে সর্বদা ইনসাফের উপর থাকবে, কিন্তু বনু উমাইয়ার ইয়াজিদ নামক এক ব্যক্তি ইনসাফের পথে বাধা সৃষ্টি করবে। ইবনে হাজার হায়তামী সাওয়ায়েকে মুহরিক গ্রন্থে বর্ণনা করেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আমার উম্মতের মধ্যে যে সর্বপ্রথম আমার সুন্নতকে পরিবর্তন করে দিবে সে হলো বনি উমাইয়া ইয়াজিদ। সূত্র, সাওয়ায়েকে মুহরিকা 2/633 মুয়াতসসাতুর রিসালাহ লেবানন , ইবনে আসাকির তারিখে দামেস্ক 65/250, দারুল ফিকর, সিয়ারু আ,লামুন নুবালা 3/200 দারুল হাদিস কায়রো।
I am inclined to believe that this accursed man [Yazīd] was not a believer in the message of the Prophet. Indeed, everything that he did to the people of Mecca, the people of Medina, and to the blessed and purified Family of the Prophet in their lives and after they had died, in addition to other reprehensible acts that he committed, are not the weakest proofs regarding his lack of belief. He had once gone so far as to place a manuscript from the blessed scripture in some dirt! I do not think that these things were unknown to the righteous Muslims of his time, but they were so severely oppressed that they were unable to do anything except be patient and let God’s decree be fulfilled. And if we accept that this accursed individual was indeed a Muslim, then he was a Muslim who committed all the major sins that one can possibly commit. As a result, I believe that it is permissible to explicitly curse him and those like him by name (even though it is difficult to fathom another individual committing as many sins as he). It is absolutely clear that he never expressed any repentance for his actions and the possibility that he did repent is even slimmer than the possibility that he was a believer to begin with. The same is true of Ibn Sa‘d, Ibn Ziyād and others. May the curse of God Almighty be upon them all until the Day of Resurrection and as long as the eye weeps for Abū ‘Abd Allāh al-Ḥusayn. May the curse of God also be upon their supporters, upon their followers, and those who showed a tendency to associate with them. [al-Alūsī, Rūḥ al-Ma‘ānī fī Tafsīr al-Qur’an al-‘Aẓīm (Cairo, 1927), Volume 26, p. 73].
জ্বী ভাই তার পিতা আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর একজনব প্রিয় সাহাবী ছিলেন এবং তিনি ইসলামের সোনালি যুগের একজন সফল শাসক ছিলেন তিনি তখন কার যুগের একজন শিক্ষিত মানুষ ছিলেন.. ❤
ইয়াজিদ এর উত্তর সূরি
হুসাইনি জিন্দাবাদ হুসাইনি জিন্দাবাদ
শিয়া নাকি আপনি?
@@Love_u_Bangladesh কেন ভাই? হুসাইনি জিন্দাবাদ এটা কি শিয়াদের স্লোগান?
@@Love_u_Bangladeshআহলে বাইতকে ভালোবাসা যদি আপনার কাছে শিয়া পন্থী মনে হয় তবে তাই।
@@gmmedia5995 আপনারা নবীজির থেকে আপনাদের শায়েখদের কথা বিশ্বাস করেন। তাহলে আপনাদেরকে ইসলাম কি বলে? ভাবেন...
কারবার সময় এই মুল্লা থাকলে ইয়াজিদের পক্ষ নিলো নে ১০০%রাইট
১০০০০০০% শিওর
Prio Saeikh valobasha obiram
এজিদে ও এজিদের পক্ষে কথা যারা বলে, তাদেরকে লানতুল্লাহি আলাই
ইয়জিদের পক্ষে সুদু ইয়াজিদের বংশধররা ই বলে । ইয়াজিদের পুরব বংশধর ও আগামী তে পক্ষে যারা বলবে তারা ও কাফের । মমিন মুসলিম আলেম ওলামাদের কাছ থেকে তাই সুনে আসছি
আপনি শিয়া ?
এই সাএখ এই জুগের এজিদ
এজিদের পক্ষে কেউ কিছু বলেনাই।
আল্লাহর লানত তাদের উপর যারা কুরআন হাদিস না বুঝে না জেনে কথা বলে
হুজুরের ইয়াজিদের প্রতি কি ভালোবাসা 😌😌 হয়তো হুজুর কোন ইয়াজিদের সন্তান বা তার ওয়ারিশ হবেন
ঠিক বলেছেন ভাই
ভাই সঠিক ইতিহাস পড়েন
100%
ভাই হুজুরের কথা শুনে আশ্চর্য হয়ে গেলাম!
আপনি তো দেখি ইয়াজিদের মত আচরণ করলেন ইয়াজিদ যেমন হুসাইনের হত্যার বিচার করেন নাই তেমনি আপনিও আহমাদুল্লাহ কে তাই বানিয়ে দিলেন
ইজিদ মনে হয় তর দোলা ভাই লাগে
✈️ আপনি কি এজিদের বংশধর
নিরপেক্ষ থাকা আর অন্যায়কে সমর্থন করা একই কাজ
আমি বলছি আপনি কাফের কাফের এবং কাফের সাথে যারা এজিদের প্রশংসা করবে
তারা সবাই কাফের?
jee
সঠিক বলছেন
কখনো হক ও বাতিল দুইটার পক্ষে থাকা যায়না। হয়হক হন নতুবা বাতিল। ভালোবাসি না আবার ঘৃণাও করি না এটা কেমন কথা
বলা হয় ইয়াজিদের বাহিনী তে আলেম ওলামা ছিলো অনেক কিন্ত ঈমানদার ছিলো না একজন ও।একে দেখে বোঝা গেল।😖😖😖
তোমার হিসাবে চার মাযহাবের চার ইমাম কি এজিদের আলেম ছিল
এরা এজিদের বংশধর
@@juwelislam6664 unara shobai Ahle Bayt A’laihi Wa Sallam er gulam chilen.
বয়কট করলাম ইয়াজিদি ওলামাকে
মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর।
-------------------------------------------
১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি।
২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান।
৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান।
৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান।
৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল।
৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন।
৭। বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া।
৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি,
প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি।
৯। পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০)
ইয়াজিদ কাফির কাফির কাফের কাফের কাফের কাফের কাফের কাফের
ভাই কোন মুসলিম প্রকাশ্যে গুনাহ করলে তাকে ফাসেক বলা হয়। কাফের হতে হলে একজন কুফুরী করেছে তার প্রমাণ থাকতে হবে। বাড়াবাড়ি করা উচিত না।
দলিল প্রমাণ দেন। ইসলাম আবেগে চলে না।
নবী মুহাম্মদের পর।এই বইটি পড়বেন।
Shashok er birodhita kora Sharia law er deshe nisesh. Hossain birodhita korse dekhe islamic law tei take mere fela hoise.
@Dhaka78-Bangladeshezid kafer suor er bachha😅😅
ইয়াজিদ প্রীতি স্পষ্ট।
ভাই আশ্চর্য হলাম!
হুজুর আপনার প্রতি যা ভালোবাসা ছিল। আজ আর তা নেই।আপনার উদ্দেশ্য ভালো না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তার পরিবারকে যারা ভালবাসবে তাকে আমি ভালোবাসি।আপনি বলতে পারেন ইসলামের স্বার্থে আমি এ কথা বলেছি। আমি বলব যেখানে মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তার পরিবারকে মহাব্বত নাই সেখানে আর কি ঐক্য বা ইসলাম হবে?ভালো করে এই বিষয়ে পড়াশোনা করেন। উম্মতের বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবেন না।( হে আল্লাহ আপনি আমাকে এবং হুজুর কে হেদায়েত দান করুক আমিন)
আল্লাহ আপনাকে ইয়াজিদের সাথে হাসর নসিব করুক হুজুর। আমরা হোসেন (রা.) ছায়াতলে থাকতে চাই।
কথায় বুঝা জায় শিয়া
আমিন
@@Theoryofhistoryতুমি কি তাহলে?খারেজি না নাসেবী?
@@wasifreza2210 শিয়ারা একসময় কি পরিমাণ ফেতনা সৃষ্টি তা ইতিহাস সাক্ষী আছে
@@wasifreza2210 দুইটা ভিডিওই দেখেন. ইসলামে নিজেকে আঘাত করা কতটা যৌক্তিক?
হত্যাকারী না হলেও হত্যার হুকুম তো দিয়েছিলেন। আমরা অবশ্যই তাকে ঘৃণা করব।
Hottar hukum dice bhute shopne eshe bolce
তোমার প্রতি বিশ্বাস ভেঙ্গে গেলো
এই হুজুরের পূর্ব পুরুষ ইয়াজিদ
এজিদের প্রতি এতো ভালোবাসা কেন?
কারন সে এজিদ এর অনুসারি
@Bangladesh Waz & Answer tui alem tui janos yazid ke
আসলেই আমি বুঝলাম না, এর এজিদের প্রতি এতো প্রেম
Yazider proti eto hinghsa keno?
এরা হলেন ইয়াজিদ উত্তর সূরি
ইয়াজিদ ইয়াজিদ কাফের কাফের
আমি আশ্চর্য হয়ে গেলাম আপনি ইয়াজিদের তেমন কোনো সমালোচনাই করলেন না! হায় আহমাদুল্লাহ হুজুর!
ভাই, সাহাবীরা, তাবিয়ীগণ কেউ ইয়াজিদকে কাফের বলেননাই। আমরা কিভাবে বাড়িয়ে বলতে পারি?
@sajidabdullah8555je ezid ke kafer bolbe na ba bolte baron korbe se hindi kafer munafek hobe😅😅
হে দালাল তোমাকে আমি গিনা করি
আলহামদুলিল্লাহ"
আপনি সঠিক তথ্য দিয়ে কথা বলেছেন।
কি করে বুঝলেন ঠিক আছে?
baal tottho
সুন্দর আলোচনা, সিন্নি খোর গুলিই আজেবাজে কথা বলে
@@abrarabdullah9416আপনারা গু খোর পেশাব খোর
এত ভালোবাসা তাহলে আপনার সন্তানদের নাম রাখেন এজিদ মাবিয়া আবু সুফিয়ান হেনদা আপনার কাছে অনুরোধ অবশ্যই আপনার সন্তানের নাম এজিদ রাখবেন বসে
হযরত মুয়াবিয়া (রা) সাহাবী ছিলেন
জ্বি ছিলেন_যতক্ষন রাসূল সাঃ ছিলেন।কিন্তু পরে বাকি বিকৃত ইতিহাস,আল্লাহ ভালো জানেন।@@normalyoutuber-t9d
@@normalyoutuber-t9do bessa chilo😅😅
ইয়াজিদের ব্যাপারে নিরব থাকি
আর নিরবতা সম্মতির লক্ষন।
ইয়াজিদের ব্যাপারে নিরব থাকা মানে ইয়াজিদকে সমর্থন দেওয়া।
এজিদ এর অনুসারী
হুজুর মনে হয় এজিদের খালাতো ভাই
ইয়াজিদের বংশধর, ইয়াজিদের শুভাকাঙ্ক্ষী
মানুষ এখনো বোজো এদের কে চিনতে পারেন
💔 বিশ্বাস নষ্ট করে দিলেন 😢
এই বক্তা খুবই সুকৌশলী। দু দিকেই তাল রাখলো।
আপনি কিছু বোঝেন মিয়া?
হযরত হুসাইন রাযিয়াল্লাহু এর মুল হত্যাকারি উবাইদুল্লাহ বিন যিয়াদ
আর পুরুস্কা কে গুসনা করছিল,, একটা কাফের এর মদ্দে যত গুলা গুন থাকে, সব গুলা গুন ইয়াজিদ এর মাঝে ছিল, নিসন্দেহে কাফের কাফের কাফের
উবায়দুল্লাহ বিন যিয়াদ এজিদের নিয়োগকৃত সেনাপতি।তার নির্দেশেই হযরত হোসাইন রাঃ কে হত্যা করা হয়েছে এবং সগর্বে এজিদকে হত্যার বর্ণনা দিয়েছে।এজিদ শোনার পরেও তাকে শাস্তি দেয়নি কিংবা ভর্ৎসনা করেনি।চাকুরিচ্যুত ও করেনি।এ থেকে কি প্রমানিত হয়?
উপরে কমেন্টে রেফারেন্স সহ দেওয়া আছে দেখে নিন
হত্যাকারী ইবনে জিয়াদ কিন্তু আদেশদাতা ইয়াজিদ
এজিদের বংশধর
ইমাম হোসাইন রাঃ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ
আপনার কথায় কিন্তু ইয়াজিদের সাপোর্ট চলে আসতেছে।
এর যদি বংশ চেক করা হয় তাহলে জানিনা এজিদের কততম বংশধর হবে।
হুজুর দেখি তাকে অনেক সম্মান করে 😑
কোন ব্যক্তি যদি ইয়াজিদকে কাফের বলা থেকে অন্য কাউকে বিরত রাখে ওই ব্যক্তি যেন আমার সাথে কথা বলে আমি তাকে দলিল দিয়ে দেখিয়ে দিব ইয়াজিদ কাফের ছিল না মুসলিম ছিল
ওর আদেশেই তো সব হইছিল
এজিদের প্রতি এত ভালোবাসা কেমনে হয়। আবার দাবি করেন আপনি সুন্নিজামাত
আমার একটা প্রশ্ন মাবিয়া কিভাবে নামের আগে হজরত উপাধি কথায় পেল কে দিল না নবীর বংশকে ধ্বংস করার জন্য পেল। জানতে চাই।
New father unlock ❤😂
❏ ২৭. বিশ্ব বিখ্যাত সুন্নী আক্বায়ীদের কিতাব আক্বাইদে নাসাফী” কিতাবে বর্নিত আছে
____________________
❏ ২৭. বিশ্ব বিখ্যাত সুন্নী আক্বায়ীদের কিতাব আক্বাইদে নাসাফী” কিতাবে বর্নিত আছে
ﻭﺑﻌﻀﻬﻢ ﺍﻃﻠﻖ ﺍﻟﻠﻌﻦ ﻋﻠﻴﻪ ﻟﻤﺎ ﺍﻧﻪ ﻛﻔﺮ ﺣﻴﻦ ﺍﻣﺮ ﻳﻘﻨﻞ ﺍﻟﺤﺴﻴﻦ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻭ ﺍﺗﻔﻘﻮﺍ ﻋﻠﻲ ﺟﻮﺍﺯ ﺍﻟﻠﻌﻦ
ﻋﻠﻲ ﻣﻦ ﻗﺘﻠﻪ ﺍﻭ ﺍﻣﺮ ﺑﻪ ﺍﻭ ﺍﺟﺎﺯﻩ ﻭﺭﺿﻲ ﺑﻪ ﻭﺍﻟﺤﻖ ﺍﻥ ﺭﺿﺎ ﻳﺰﻳﺪ ﻳﻘﺘﻞ ﺣﻀﺮﺕ ﺍﻟﺤﺴﻴﻦ ﻋﻠﻴﻪ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻭ
ﺍﺳﺘﺒﺸﺎﺭﻩ ﺑﺰﻟﻚ ﻭ ﺍﻫﺎﻧﺔ ﺍﻫﻞ ﺑﻴﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ (ﷺ) ﻣﻤﺎ ﺗﻮﺍﺗﺮ ﻣﻌﻨﺎﻩ ﺍﻥ ﻛﺎﻥ ﺗﻔﺎﺻﻴﻠﻪ ﺍﺣﺎﺩﺍ ﻓﻨﺤﻦ ﻻﻧﺘﻮﻗﻒ ﻓﻲ ﺷﺎﻧﻪ ﺑﻞ ﻓﻲ ﺍﻳﻤﺎﻧﻪ ﻟﻌﻨﺖ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﻋﻠﻲ ﺍﻧﺼﺎﺭﻩ ﻭﺍﻋﻮﺍﻧﻪ
অর্থঃ কতক আলেম ইয়াজীদদের প্রতি লা’নত বর্ষন করেছেন।কারন ইয়াজীদ লা’নতুল্লাহি আলাইহি ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করার নির্দেশ দিয়ে কাফিরের কর্ম করে।আর যে ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করেছে,যে উনাকে শহীদ করার নির্দেশ জারী করেছে,যে উনাকে শহীদ করাকে বৈধ বলে মত পোষন করেছে, এসব কান্ডে সন্তোষ প্রকাশ করেছে।এরুপ লোকদের প্রতি লা’নত ও অভিসম্পাত দেয়াকে সকলেই বৈধ বলেছেন।আর সত্য হলো,ইয়াজীদ ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাকে শহীদ করার ব্যাপারে রাজি ছিলো।উনার শহাদাত বরনের ব্যাপারে সে উল্লসিত ছিলো।সে নবীজী উনার পরিবারের মানহানী করে আনন্দিত হয়।নাউযুবিল্লাহ! কাজেই আমরা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ইয়াজীদের ব্যাপারে এতটুকু দ্বীধা করবো না,এমনকি তার ঈমানের প্রশ্নেও না। ইয়াজীদের প্রতি লা’নত ও অভিসম্পাত,ইয়াজীদের সাহায্যকারী দের প্রতি লানত ও অভিসম্পাত।ইয়াজীদের পক্ষ সমর্থন কারীদের প্রতি লা’নত ও অভিসম্পাত।”
[শরহে আক্বায়ীদে নাসাফী ১৬২ পৃষ্ঠা]
❏ ২৮. ইয়াজিদ পন্থীরা বলে থাকে যে, ইয়াজিদ ইমাম হুসাইন রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহুকে হত্যার আদেশ দেয়নি এবং না সে এই কাজে সন্তুষ্ট ছিল।(যারা এমনটা বলে) তারাও ভ্রান্ত।
“এবং কতেক বলে থাকে যে,ইমাম হুসাইন রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু’র হত্যা ছিল কবীরা গুনাহ, কুফরী নয়;এবং লা’নত যে কাফিরের জন্য নির্ধারিত,এটাও ভূল।”
অথচ: তাদের জানা উচিত যে, দো’জাহানের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা’কে কষ্ট দেওয়াটাও যে অন্যতম কুফরী।
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন,
إِنَّ الَّذِينَ يُؤْذُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ لَعَنَهُمُ اللَّهُ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ وَأَعَدَّ لَهُمْ عَذَابًا مُهِينًا
অর্থাৎ নিশ্চয় যারা আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলকে কষ্ট দেয়,তাদের উপর দুনিয়া ও আখিরাতে আল্লাহর অভিশম্পাত।এবং তাদের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে অপমানজনক শাস্তি।
[সূরা আহযাব,আয়াত নং ৫৭]
❏ পবিত্র কোরআনের ঘোষণা …রাজা বাদশারা যখন কোন জনপদে প্রবেশ করে,তখন তাকে বিপর্যস্ত করে দেয় এবং সেখানকার সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিবর্গকে অপদস্থ করে।তারাও এরূপই করবে।
[সুরা নামাল,আয়াত নং ৩৪]
❏ পবিত্র কোরআনের ঘোষণা “কোন মোমিনকে যে ব্যক্তি জেনেশুনে হত্যা করবে তার শাস্তি জাহান্নাম সে সেখানে চিরস্থায়ী হবে তার উপর আল্লাহর লা‘নত (অভিসষ্পাত) এবং তার জন্য বড় ধরনের আযাব তৈরি করে রেখেছেন।”
[সূরা নিসা,আয়াত নং ৯৩]
এখানে আল্লাহকে কষ্ট দেয়ার অর্থ হলো তাঁর প্রিয় বান্দাদের কষ্ট দেয়া।ইমাম হোসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহু এবং তাঁর সঙ্গীদের উপর পাপিষ্ঠ ইয়াজিদের নির্দেশে তার বাহিনীরা যে তলোয়ার চালিয়েছিল তাতে আল্লাহ্ ও তাঁর প্রিয় হাবীব নবীয়ে দো’জাহা হযরত মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম অবশ্যই সীমাহীন কষ্ট পেয়েছেন।সুতরাং ইয়াজিদকে নির্দোষ ও রাহমাতুল্লাহি আলায়হি ইত্যাদি বলা মূলত আল্লাহ্ জাল্লাজালালুহু ও তাঁর প্রিয় হাবীবকে কষ্ট দেয়া।
ধন্যবাদ আপনাকে।
তুমি মোল্লা হোসাইন (রঃ) কে ভালবাস,কিন্তু এজিদকে কাফের বলতে পারো না। এ কেমন ভালবাসা তোমার। আমার বুঝে আসেনা🙃🙃
ইয়াজিদ কি শিরক করেছে? ইয়াজিদ কি মূর্তি পূজা করেছে? তাহলে কিভাবে ইয়াজিদ কাফের হল? কেউ যদি কাফের না হয়, আর আমরা যদি তাকে কাফের বলি আমরা নিজেই কাফের হয়ে যাব, এটা কি আপনি জানেন?
আবাল কাফের কাকে বলে জানিস
ভাই কি শিয়া নাকি???
@@limonislam9970 আরেহ, সাধারণ ইসলামিক জ্ঞান এটা।
কাউকে হত্যা করলে যে কেউ কাফের হয় না এটা আপনার জানার কথা। কাফের কাকে বলা যাবে সেটা আপনার জানা উচিত
হুজুরের মালসা মাসায়েল সবসময়ই অনুসরণ করি, তবে আজকের ইয়াজিদের এই বিষয়ে একমত হতে পারলাম না। ইয়াজিদ নিসন্দেহে কাফের
Aslamualikum hujur amr akta besoy janer acy kno mea jodi chlader moto sigda taholy ki taky kafer bola jaby??
ইয়াজিদের বংশধর
আসসালামু আলাইকুম আপনার বক্তব্য অনেকদিন থেকে শনি। কিন্তু যেদিন থেকে জানতে পারলাম দুনিয়া জিত এর পক্ষে দলীল দেচ্ছেন। সেদিন থেকে আর শুনি না।
আলহামদুলিল্লাহ
ঠিক বলছেন
তুমি ও এজিদ এর অনুসারি
তার এই নামটা কোন মুসলমান তাদের সন্তানের নাম রাখেনা কেন?
তুমি ও ইয়াজিদর ভাই
অল্পতেই কেও লাফাইয়েন না হুজুর যা বলছে তার প্রমাণ ত হুজুরের কাছে আছে . আপনার কাছে কোনো বিওি থাকলে আমাকে লিংক দিয়েন আমিও জানব ( অযথা কথা বলে গোনাহের বাগিদার না হওয়াই উওম )
ভাই হয়তো ওনি পরে নাই সুরা নাস,, আর ওই হাদিস যেখানে বলা হয়েছে,, যারা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তার বংশের কারো সাথে বেয়াদপি করবে,, সে তিন ধরনের লোক হতে পারে,, ১.মুনাফেক,, ২.কাফের,, ৩.এমন অবস্থায় তাঁর মায়ের গর্ভে আসে যখন তিনি অপবিত্র ছিল
কাউকে যেনতেন প্রকারে কাফির আখ্যা দেয়া ভয়ংকর । তবে দুরাচার দুর্বৃত্ত দুষ্কৃতিকারী দুশ্চরিত্র লম্পট নিষ্ঠুর নৃশংস খুনী অভিশপ্ত মুনাফিক্ব ইয়াযীদ সাইয়ীদিনা হুসাইন রাদ্বিইয়াল্লাহু 'আনহুর কর্তিত শির মুবারাক সামনে রেখে কবিতা রচনা করেছিল -
نعب الغراب فقلت : قل أو لا تقل
فقد أقتضيت من الرسول ديون !
"কাক কা-কা ডাকল । অতএব আমি বললাম, তুমি বল আর নাই বল, আমি কিন্তু রাসূল (সা.) এঁর নিকট থেকে (বদর যুদ্ধে আমার কাফির পূর্বপুরুষদের হত্যার) রিণ আদায় করে নিলাম !"
এখন বলুন, এই দুরাচার কি মুসলিম থাকতে পারে ? তথাপি অধিক সতর্কত থাকলেও তাকে মুনাফিক্ব তো অবশ্যই বলতে হবে ।
এজিদ কি তোর দুলাভাই লাগে
@@Hawk0091না ওর বাবা লাগে সেজন্য এজিদের পক্ষে দালালি করে
শায়খের অন্ধ ভক্ত
তুই তো নিজে ও কাপের
একজন মুসলমান কে কাফের বলা যাবে না তুমি তো নিজেকে অনেক বড় বুদ্ধি মান মনে কর
@@AlaminAhmed-cz9vuএকজন মুসলমান কাফের প্রশংসা করলে তো ওকে কাফের বলতেই হবে। পূর্ববর্তী আলেমরা কাফের বলেছে। এবং আমরা বর্তমানে ওকে কাফের বলবো। এতে যাদের জ্বলে তারা নিশ্চয়ই কাফের
এজিদের প্রতি এত ভালবাসা কেন তোমার? আমি তো এটাই বুঝলাম না।
আরে!ইসলাম মানুষের ক্ষেত্রে নমনীয় ভাব দেখায় আর সে তো প্রাথমিক অবস্থায় কাফির ও ছিলনা যে তাকে কাফের বলা হবে কিংবা শেষ অবস্থায় !ইসলামকে আল্লাহ তায়ালা মানুষের সামনে কঠোর বলে কোথাও আকখা দেননি,
ইসলাম মানুষের ক্ষেত্রে যে নমনীয় ভাব দেখায়, এটা আপনি বুঝতে পারবেন যে যখন তায়েফবাসি নবী করিম ( সঃ) -কে কষ্ট দিয়েছেন তখন কিন্তু সে তাদের জন্য বদ দু'য়া করেননি।
Good .Adam manikgonj.N
😅😅😅😅 আপনার ঈমান 😅😅😅 ইয়াজিদ প্রেম
ইয়াজিদ আর মাওলা হোসাইন (আঃ) কে কখনো একসাথে ভালোবাসা যায় না।
আপনাকে পছন্দ করতাম, মক্কা, মদীনায় হামলাকারী এজিদের পক্ষে কথা বলেন। হাররার যুদ্ধ সমর্পকে জানবেন হুজুর
ইয়াজিদ নাম রাখা যাবে?
মানুষের মাঝে মিথ্যা প্রচার করবেন না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীস অনুযায়ী মুনাফিক বা কাফিরে পরিনত হয়ে যাবেন। সত্য প্রচারে সচেষ্ট হন।
হজুর আমার প্রশ্ন হচ্ছে আমি তখন টয়লেট যায় তখন টয়লেট দোয়া পাঠ করি যায় আর তখন টয়লেট থেকে বের হয়ে যায় তখন টয়লেট দোয়া মনে থাকে না এতে করে আমার স
হুজুর আপনি ওয়াহিদের পক্ষে না বলে নিজে সঠিক টা বলেন ইয়াজিদের দালালি না করে
ভূমিকা নাই???
তাহলে তো আমরা অনেক ভালো।
Nabi SAw ke Qalma ke inkar Karne wala kafir hota he.Yazid muslim hi tha par Zaalim shaksh tha.Unke father Hazrat muaviya he Jo sahaba E Rasool he
হুজুর অনেক অনেক ধন্যবাদ
এই বক্সে কমেন্ট করতে ও গৃনাবোদ করতেসে
তোর লজ্জা হয়নারে...???
আপনার নামটা পাল্টে ইয়াজিদ রাখুন
কেন
সাহেব আপনি তো বললেন হুসাইন রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর ভালো না বাসলে সে মুসলমান না, যে মুসলমানরা সে কি তাহলে
ভাই আপনারা হুজুর কে নিয়ে খারাপ মন্তব্য করবেন না আমি এজিদ এর পক্ষে বিপক্ষে বলছি না আপনারা আগে জানেন এজিদ কে ছিলেন এজিদ কোথা থেকে এসেছে তার পিতা মাতা কে তার পর এসে হুজুর এর বিরুদ্ধে মন্তব্য দেন আমরা কেনো একজন মানুষ কে কাফের ফতুয়া দিবো আপনারা জানেন না কেউ যদি কাফের না হয় আপনি যদি তাকে কাফের বলেন তাহলে আপনি নিজেই কাফের হয়ে জাবেন আর একটা কথা এজিদ সম্পর্কে আমরা সহীহ কুনু প্রমান বাহ্ দললি পায় নি এখনো যে বলবো সে কাফের আপনারা ব্যাপার টা আগে ভালো করে বুঝেন আর হা এজিদ এর পিতা মাতা সম্পর্কে জানেন কে ছিলেন উনারা..🥰
এজিদের পিতা মুয়াবিয়া ইসলামের গোড়া কেটে দিয়েছে
আমরা তাকে কাফের ফতোয়া দিইনি তাকে কাফের ফতোয়া দিয়েছে জালালউদ্দিন সুয়ুতি, এবং পূর্ববর্তী বড় বড় আলেম উলামাগণ
এজিদ বুঝি এমলবীর বাপ লাগে
Pagla thamble ki disis
এ তো দেখছি এজিদের ভাই
তার ছেলের নাম কি ইয়াজিদ রাখবেন মাবিয়া শিমর নাম রাখে না কি
এজিদ ভাল না মন্দ কেবল একমাত্র আল্লাহই জানেন।
উনি আরেকটা ফাউল
yajid joghonno or bap muyabiya reo ghinna kori
আল্লাহ জানেন ঠিক আছে সাদাকে সাদা বলা কালোকে কালো এটাতো আল্লাহ না করে নাই
ইয়াজিদের সন্তান আহম্মদউল্লাহ
মামাতো ভাই।
এই হুজুর এজিদের বংশধর তাই এই হুজূর কে কাফের বলা যাবে না
আপনাকে বয়কট করলাম। এজিদের সাথে থাকেন
ইয়াজীদ সম্পর্কে নবিজীর (স:) এর কোন ববিস্যত বাণী আছে কিনা, দয়া করে উপকৃত করবেন
অবশ্যই আছে,
তারিখুল খোলাফা গ্রন্থি ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি রহমাতুল্লাহ আলাইহি উল্লেখ্য করেন যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আমার উম্মতের মধ্যে সর্বদা ইনসাফের উপর থাকবে, কিন্তু বনু উমাইয়ার ইয়াজিদ নামক এক ব্যক্তি ইনসাফের পথে বাধা সৃষ্টি করবে।
ইবনে হাজার হায়তামী সাওয়ায়েকে মুহরিক গ্রন্থে বর্ণনা করেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আমার উম্মতের মধ্যে যে সর্বপ্রথম আমার সুন্নতকে পরিবর্তন করে দিবে সে হলো বনি উমাইয়া ইয়াজিদ।
সূত্র, সাওয়ায়েকে মুহরিকা 2/633 মুয়াতসসাতুর রিসালাহ লেবানন , ইবনে আসাকির তারিখে দামেস্ক 65/250, দারুল ফিকর, সিয়ারু আ,লামুন নুবালা 3/200 দারুল হাদিস কায়রো।
আর ও রেফারেন্স লাগলে বলবেন
এজিদের খালাতো ভাই আপনি
ইয়াজির আপনার কী লাগে
এজিদের সৈনিক তুমি হুজুর
আহ!! কারবালার পরেও এত মিথ্যা বলে।
Tahole Hossain sahid holo ki kore
এরা সেই দলের লোক৷
মনে হয় ইয়াজিদের সন্তান উনারা
I am inclined to believe that this accursed man [Yazīd] was not a believer in the message of the Prophet. Indeed, everything that he did to the people of Mecca, the people of Medina, and to the blessed and purified Family of the Prophet in their lives and after they had died, in addition to other reprehensible acts that he committed, are not the weakest proofs regarding his lack of belief. He had once gone so far as to place a manuscript from the blessed scripture in some dirt! I do not think that these things were unknown to the righteous Muslims of his time, but they were so severely oppressed that they were unable to do anything except be patient and let God’s decree be fulfilled. And if we accept that this accursed individual was indeed a Muslim, then he was a Muslim who committed all the major sins that one can possibly commit. As a result, I believe that it is permissible to explicitly curse him and those like him by name (even though it is difficult to fathom another individual committing as many sins as he). It is absolutely clear that he never expressed any repentance for his actions and the possibility that he did repent is even slimmer than the possibility that he was a believer to begin with. The same is true of Ibn Sa‘d, Ibn Ziyād and others. May the curse of God Almighty be upon them all until the Day of Resurrection and as long as the eye weeps for Abū ‘Abd Allāh al-Ḥusayn. May the curse of God also be upon their supporters, upon their followers, and those who showed a tendency to associate with them.
[al-Alūsī, Rūḥ al-Ma‘ānī fī Tafsīr al-Qur’an al-‘Aẓīm (Cairo, 1927), Volume 26, p. 73].
শাইখ ১০০% সঠিক বলেছেন❤❤❤
ইয়াজিদ ফাসেক
এক গজাল আর গজালের পক্ষে কথা বলে
এজিদ কিতোর বাবা লাগে।
ঠিক বলেছেন
ইয়াজিদ কারা ?
ইয়াজীদ কিভাবে ক্ষমতা পেয়েছে দয়া করে জানাবেন
তার পিতার কাছ থেকে
@@SOHELKHAN-wo2xw তার পিতা ইমাম হাসানকে উত্তরসূরি করেছে তাই এজিদ বিষ দিয়ে ইমাম হাসানকে শহীদ করেছে।ইতিহাস পড় আগে
জ্বী ভাই তার পিতা আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর একজনব প্রিয় সাহাবী ছিলেন এবং তিনি ইসলামের সোনালি যুগের একজন সফল শাসক ছিলেন তিনি তখন কার যুগের একজন শিক্ষিত মানুষ ছিলেন.. ❤
এজিদের চাচাতো ভাই
Mokka skromon korar pro kaper na?