সক্রেটিসের জীবন কাহিনী পড়ার মাধ্যমে। উনার একটা ডায়লগ আমাকে খুবই মুগ্ধ করেছিল। যখন এই কথাটা স্ত্রীকে সম্বন্ধ করে বলেছিলেন, আমি এতো সময় এটাই ভেবেছি, যে মেঘ শুধু গর্জন দিচ্ছে বর্ষণ দিবে কখন। ব্যাপারটা ছিল সক্রেটিস যখন গবেষণা করতে আর স্ত্রী তখন রেগে যেত,, হঠাৎ একদিন স্ত্রী এক বালতি পানি মাথায় ঢেলে দিল। তখন উনি বললেন এইবার গর্জন বর্ষণ করেছে।
আমরা গত ১৯/২৭ আগস্টে এথেন্স নগরীতে ছিলাম। তাদের তেমন একটা ভাস্কর্য নির্মাণ নাই বললেই চলে। তবে তাদের সৃষ্টি জগৎ নিয়ে তারা যে মন্তব্য করেছেন। তা অনেকটা নবীর কার্যক্রমের সাথে মিল পাওয়া যায়,তার রূপক অর্থে। যেমন,আমি প্রচার করে থাকি। আল্লাহ্ কোনো সৃষ্টি নন। তার সৃষ্টি জ্ঞানের মধ্যে কোনো দুরত্ব নাই। তার আকার ওকার সাকার কিছুই নাই। তার সৃষ্টি বিহীন সাম্রাজ্যে কোনো সময়ের কোনো বালা ও বেলা নাই। অর্থাৎ সবই সমান্তরাল বা সমান। তিনি এক/ একক। তার কোনো অংশীদার নাই। তাই তিনি শান্তির মহান পরাক্রমশালী অভিনব কৌশলি। ধন্যবাদ।
কিন্তু আল্লাহ্ সুবহানাহু তা'আলার আকার আছে! পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে তাঁর হাত, পা, চোখ ইত্যাদি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বর্ণনা আছে এবং তিনি শুনেন, দেখেন ও তাঁর জ্ঞান আছে, তাঁর জ্ঞান সবকিছুকে পরিব্যপ্ত করে আছে। তবে তাঁর আকার মানুষ সহ পৃথিবীর কোন সৃষ্টির আকারের মত নয়, তাঁর আকার শুধুমাত্র এবং একমাত্র তাঁরই মত! অন্য কোন কিছু তাঁর সদৃশ নয়! তিনিই আমাদের একমাত্র সৃষ্টিকর্তা, অদ্বিতীয় প্রভু, একক রব এবং তিনিই আল্লাহ্ সুবহানাহু তা'আলা। ধন্যবাদ।
আপনার বক্তব্যের মধ্যে যুক্তি আছে। যেহেতু আল্লাহ র নাম নাই। কিন্তু তাঁর পরিচয় আছে। (১) তাঁকে কোনো জ্ঞান দ্বারা আয়ত্ত করা যাবে ২০:১১০। (২) তাঁর সাদৃশ্যপূর্ণ কিছুই নাই ৪২ :১১। অর্থাৎ তিনি স্রষ্ট্রা। তাঁর সমতুল্য সমকক্ষ কিছুই হতে পারে না। অর্থাৎ সৃষ্টির মধ্যে আমরা যা আবিস্কার করতে পারি বা পারি না। যা দেখতে পাই বা পাই না। তিনি তার ও স্রষ্টা। আল্লাহ্ যেহেতু আমাদেরকে হাত পা কর্ণ চক্ষু দ্বারা সৃষ্টি করে ছেন। তাই আমাদেরকে বুঝানো জন্য,তিনি তার রূপক অর্থে তাঁর পরিচয় দিয়েছেন। তার কোনো সকাল বিকাল দুরত্ব সময় কিছুই নাই। তিনি সর্বত্রই সমান ভাবে পরিবেষ্টিত করে আছেন। অর্থাৎ তাঁর রাজত্বের জ্ঞান অন্য কোনো জ্ঞানের মতো নয়। তাঁকে কেউ সনাক্ত করতে সক্ষম নয়। কারণ তিনি সৃষ্টি নন। তিনি এক/ একক। তার হুকুম যা ইচ্ছা তাহাই করতে পারে। কিন্তু মানুষ তাঁর সমন্ধে ভুল করে শিরক করে। আল্লাহ্ রব এর মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই। অর্থাৎ আল্লাহ্ তাঁর হুকুম কে যে ভাবে ইচ্ছা ব্যবহার করেন। অর্থাৎ আল্লাহ্ বলেন,হও,হয়ে যায়। রব স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেন। রব এবং রুহুল কুদ্দুস এর মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই। আমাদের হুজুরে রা ভুল ত্রুটি পরিবেশন করে গেছেন। এই জন্য তাদেরকে জিজ্ঞাসা বাদ করা হবে না। কারণ আল্লাহ্ মহান পরাক্রমশালী ও দয়াময় এবং ক্ষমাশীল। ধন্যবাদ।
Keep up the good work
thanks 🙏🙏
Asadharon!!!
ধন্যবাদ 🙏💟🙏
অসাধারণ।
গুরুদের গুরু।
ধন্যবাদ 🙏🙏
সক্রেটিসের জীবন কাহিনী পড়ার মাধ্যমে। উনার একটা ডায়লগ আমাকে খুবই মুগ্ধ করেছিল। যখন এই কথাটা স্ত্রীকে সম্বন্ধ করে বলেছিলেন, আমি এতো সময় এটাই ভেবেছি, যে মেঘ শুধু গর্জন দিচ্ছে বর্ষণ দিবে কখন।
ব্যাপারটা ছিল সক্রেটিস যখন গবেষণা করতে আর স্ত্রী তখন রেগে যেত,, হঠাৎ একদিন স্ত্রী এক বালতি পানি মাথায় ঢেলে দিল। তখন উনি বললেন এইবার গর্জন বর্ষণ করেছে।
Exactly, thanks 🙏
Osadharon ❤
🙏🙏
Great video ❤❤
thanks 🙏🙏
Darun voice apnar 🎉🎉🎉
ধন্যবাদ 🙏🙏
Helpful Vedio
ধন্যবাদ 🙏
Informative
thank you so much
Well described,
ধন্যবাদ 🙏
Good video❤
thanks 🙏🙏
Thanks
ধন্যবাদ 🙏
আমরা গত ১৯/২৭ আগস্টে এথেন্স নগরীতে ছিলাম। তাদের তেমন একটা ভাস্কর্য নির্মাণ নাই বললেই চলে। তবে তাদের সৃষ্টি জগৎ নিয়ে তারা যে মন্তব্য করেছেন। তা অনেকটা নবীর কার্যক্রমের সাথে মিল পাওয়া যায়,তার রূপক অর্থে। যেমন,আমি প্রচার করে থাকি। আল্লাহ্ কোনো সৃষ্টি নন। তার সৃষ্টি জ্ঞানের মধ্যে কোনো দুরত্ব নাই। তার আকার ওকার সাকার কিছুই নাই। তার সৃষ্টি বিহীন সাম্রাজ্যে কোনো সময়ের কোনো বালা ও বেলা নাই। অর্থাৎ সবই সমান্তরাল বা সমান। তিনি এক/ একক। তার কোনো অংশীদার নাই। তাই তিনি শান্তির মহান পরাক্রমশালী অভিনব কৌশলি। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ 🙏
কিন্তু আল্লাহ্ সুবহানাহু তা'আলার আকার আছে! পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে তাঁর হাত, পা, চোখ ইত্যাদি অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বর্ণনা আছে এবং তিনি শুনেন, দেখেন ও তাঁর জ্ঞান আছে, তাঁর জ্ঞান সবকিছুকে পরিব্যপ্ত করে আছে। তবে তাঁর আকার মানুষ সহ পৃথিবীর কোন সৃষ্টির আকারের মত নয়, তাঁর আকার শুধুমাত্র এবং একমাত্র তাঁরই মত! অন্য কোন কিছু তাঁর সদৃশ নয়! তিনিই আমাদের একমাত্র সৃষ্টিকর্তা, অদ্বিতীয় প্রভু, একক রব এবং তিনিই আল্লাহ্ সুবহানাহু তা'আলা। ধন্যবাদ।
আপনার বক্তব্যের মধ্যে যুক্তি আছে। যেহেতু আল্লাহ র নাম নাই। কিন্তু তাঁর পরিচয় আছে। (১) তাঁকে কোনো জ্ঞান দ্বারা আয়ত্ত করা যাবে ২০:১১০। (২) তাঁর সাদৃশ্যপূর্ণ কিছুই নাই ৪২ :১১। অর্থাৎ তিনি স্রষ্ট্রা। তাঁর সমতুল্য সমকক্ষ কিছুই হতে পারে না। অর্থাৎ সৃষ্টির মধ্যে আমরা যা আবিস্কার করতে পারি বা পারি না। যা দেখতে পাই বা পাই না। তিনি তার ও স্রষ্টা। আল্লাহ্ যেহেতু আমাদেরকে হাত পা কর্ণ চক্ষু দ্বারা সৃষ্টি করে ছেন। তাই আমাদেরকে বুঝানো জন্য,তিনি তার রূপক অর্থে তাঁর পরিচয় দিয়েছেন। তার কোনো সকাল বিকাল দুরত্ব সময় কিছুই নাই। তিনি সর্বত্রই সমান ভাবে পরিবেষ্টিত করে আছেন। অর্থাৎ তাঁর রাজত্বের জ্ঞান অন্য কোনো জ্ঞানের মতো নয়। তাঁকে কেউ সনাক্ত করতে সক্ষম নয়। কারণ তিনি সৃষ্টি নন। তিনি এক/ একক। তার হুকুম যা ইচ্ছা তাহাই করতে পারে। কিন্তু মানুষ তাঁর সমন্ধে ভুল করে শিরক করে। আল্লাহ্ রব এর মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই। অর্থাৎ আল্লাহ্ তাঁর হুকুম কে যে ভাবে ইচ্ছা ব্যবহার করেন। অর্থাৎ আল্লাহ্ বলেন,হও,হয়ে যায়। রব স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেন। রব এবং রুহুল কুদ্দুস এর মধ্যে কোনো পার্থক্য নাই। আমাদের হুজুরে রা ভুল ত্রুটি পরিবেশন করে গেছেন। এই জন্য তাদেরকে জিজ্ঞাসা বাদ করা হবে না। কারণ আল্লাহ্ মহান পরাক্রমশালী ও দয়াময় এবং ক্ষমাশীল। ধন্যবাদ।
সোনায় সোহাগা ।
ধন্যবাদ 🙏
ভাই আপনি কোথায় থেকে এমন পিকচার পেন্টিং টাইপের এগুলো ডাউনলোড করেন প্লিজ বলবেন ফ্রিতে।আমি আপনার একজন পুরনো সাবস্ক্রাইবার
আমি বেশির ভাগ ছবি বা ভিডিও এ আই দিয়ে বানিয়ে নেই। তাছাড়া পিনটারেস্ট থেকে কিছু পাবেন আপনি
Thanks reply deyar jonne Pinterest theke dowonlod edit korle ki copyright asbe kina please bolben
@@Sunnyhossain8 কপিরাইট ক্লেইম আসতে পারে সেক্ষেত্রে পিকচার ক্রেডিট দিয়ে রাখবেন। তাহলে আর সমস্যা হবে না।
নিটশের দর্শন সম্পর্কে জানতে চাই।
Ok, noted
জন্ম ৪২৭
ধন্যবাদ
নাম গুলো কম উল্লেখ উচিত প্লাত বার বার এক লাইন পর নাম উল্লেখ করা
ধন্যবাদ 🙏
এসব তথ্যের উৎস না দিলে এগুলো সত্য হিসেবে বিবেচনা করব না
তথ্যসূত্র দেওয়াই রয়েছে ভিডিওর ডিসক্রিপশনে দেখুন। ধন্যবাদ 🙏
আপনার তথ্য ভুল আছে, প্লেটোর কাঁধ চওড়া থাকার জন্য তিঁনাকে প্লেটো নামে ডাকা হতো।
ধন্যবাদ