শবে বরাতের দলিল সহ উপযুক্ত জবাব দিলেন। সৈয়দ আলী আসগার পীর ক্বিবলা। ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 3 фев 2024
  • শবে বরাতের দলিল সহ উপযুক্ত জবাব দিলেন। সৈয়দ আলী আসগার পীর ক্বিবলা।
    নাজাতের সঠিক পথ। এই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন। এবং সঠিক আকিদা প্রচার করুন। আমাদের উদ্দেশ্য সঠিক আকিদা প্রচার করা। আলোচনায়:
    আমাদের পীর ও মূর্শিদ, তাসাউফ জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র, আওলাদে রাসুল ﷺ ,বিখ্যাত সূফী ও সাধক, ভারত বাংলাদেশের প্রখ্যাত ওলীয়ে কামেল, হাফেজ, ক্বারী মাওলানা সৈয়দ আলী আসগার ( মাঃজিঃআঃ) পীর ক্বিবলা সাহেব
    ওয়াজ করছেন, সাবধান বেয়াদবি করবেন না,আদব কায়দা শিক্ষা করুন, ফুরফুরা দরবার শরীফ, মেদিনীপুর পিয়ারডাঙ্গা দরবার শরীফ, ফুরফুরা সিলসিলা, সুন্নাত ওয়াল জামাত, সুন্নি ওয়াজ, বাংলা ওয়াজ, আওলাদে রাসুল, নবী প্রেম, ওলী আউলিয়া, নিজাম উদ্দিন আউলিয়া, পীর, সিলসিলা, তরিকা, মুজাদ্দিদ জামান আবু বকর সিদ্দিক রহঃ, মুজাদ্দিদ জামান, দাদা হুজুর, খলিফা, আলী আসগার, আব্বাস, দরুদ শরীফ, দরুদে ইব্রাহিম, নাজাতের সঠিক পথ, ali asgar, আলী আসগার সাহেব এর ওয়াজ, ali asgar jalsa, ali asgar huzoor jalsa, ali asgar waz, Islamer khuti, new waz, banala waz, vairal waz, bd waz, new islamic video, New Bangla Waz, তাফসীর, বাংলা ওয়াজ, মাহফিল, Bangla Waz, Islamic waz, Islamic Discussion, Waz Mahfil, ওয়াজ মাহফিল, নতুন ওয়াজIslamer khuti, new waz, banala waz, vairal waz, bd waz, new islamic video, মিজানুর রহমান আজাহারি, মিজানুর রহমান, আজাহারি,পুরুষ মহিলা একসাথে নামাজ পড়ার নিয়ম, মহিলাদের জামাতে নামাজ, মহিলাদের জামাতে নামাজ পড়ার বিধান,পুরুষ মহিলা একসাথে নামাজ পড়া যাবে কি, নামাজ, ফতুয়া,শায়খ আহমাদুল্লাহ ওয়াজ, তাজিমী সিজদা কি, তাজিমী সিজদা, tajimi sajda, tazimi sajda,আল্লাহ ছাড়া কাউকে সিজদা করা যাবে, new waz Bangla, gojol, বাংলা গজল, Pir Abu Bakar Siddique, abbas siddiqui waz, Abbas Siddique waz, Md abbas siddiqui, Md abbas siddique, Pabs, abbas siddiqui jalsa, Furfura sharif jalsa, Furfura sharif waz, Furfura sharif, Pirzada abbas siddique, Furfura sharif ahale sunnatul jamat, আব্বাস সিদ্দিকী, মোঃ আব্বাস সিদ্দিকী জলসা, ফুরফুরা শরীফ আহালে সুন্নাতুল জামাত, ফুরফুরা শরীফ জলসা, ফুরফুরা শরীফ ওয়াজ, ফুরফুরা শরীফ, ফুরফুরা দরবার শরীফ হুগলী, পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকী, আহালে সুন্নাতুল জামাত, শবে বরাত, কবর জিয়ারত,
    #সৈয়দ_আলী_আসগার_সাহেব,
    #নাজাতের_সঠিক_পথ,
    #ওয়াজ,
    #ওয়াজ_মাহফিল,
    #ওয়াজ২০২৪,
    #ওয়াজ_বাংলা,
    #ওয়াজমাহফিল,
    #ওয়াজ_মাহাফিল,
    #wazbangla,
    #wazmahfil,
    #waz,
    #waz_new,
    #waz_media_24,
    #wazbanglanew,
    #সুন্নি ওয়াজ,
    #মিজানুর_রহমান_আজাহারি
    #আজাহারি
    #Live_waz
    #Furfura_sharif_jalsa,
    #Furfura_sharif
    #শবে_বরাত
    #কবর_জিয়ারত

Комментарии • 213

  • @Mdsonu-ec8fg
    @Mdsonu-ec8fg 5 месяцев назад +7

    মাশাআল্লাহ সুবহানাল্লাহ কবর জিয়ারতের জন্য আপনি সঠিক কথা বলেছেন

  • @tajartramgong3757
    @tajartramgong3757 5 месяцев назад +12

    মাসাআলা আল্লাহ, তালা আপনার হায়াত বাড়াই দেক আমিন।

    • @COCGAMER144
      @COCGAMER144 5 месяцев назад

      Alhamdulillah❤❤

  • @sirajul545
    @sirajul545 5 месяцев назад +10

    যে ভাই ভিডিও টা করেছেন তাকে বলছি
    আলি আসগার হুজুরকে বলবেন হাদিস নাম্বার এবং কুরআনের আয়াত নাম্বার গুলো বলে দিতে।

    • @mdanamulhaque8095
      @mdanamulhaque8095 5 месяцев назад +2

      রাইট

    • @sabirmolla4232
      @sabirmolla4232 5 месяцев назад

      ওই ভন্ড যুক্তি ছাড়া দলিল দিতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ,,

    • @sabirmolla4232
      @sabirmolla4232 5 месяцев назад

      ও তো দূরের কথা ওর বাপ দিতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ, কারণ এরা জাতিকে মূর্খ রাখতে চায় নিজেদের স্বার্থে।

    • @arizulmondalmondal
      @arizulmondalmondal 5 месяцев назад

      Onar gen somporke tor dharona ase

    • @user-ef5sj9ji1t
      @user-ef5sj9ji1t 22 дня назад

      @@mdanamulhaque8095 tui nije khoj tui jodi alem na hos na janis tAHOLE CHUP kore bose thak

  • @mezbauddin3803
    @mezbauddin3803 5 месяцев назад +7

    এই রাত তাদের জন্য,যারা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। একদিন নামাজ পড়লেই কি হবে?

    • @Haterlekhasikhi
      @Haterlekhasikhi 5 месяцев назад

      এক দিন নামায পড়ে সারাবছর যদি রেষ্ট করা যায় খারাপ কোথায়?

  • @anonymousstupid5446
    @anonymousstupid5446 5 месяцев назад +2

    আল্লাহ প্রতি রাতের শেষ ভাগে প্রথম আসমানে নেমে আসেন এবং বান্দাদের আহ্বান কার কি প্রয়োজন আমার নিকট চাও; তাকে তাই দেওয়া হবে

  • @AMGAMERIND
    @AMGAMERIND 5 месяцев назад +5

    কোন হুজুর এই হুজুরের মতো দলিল দেখিয়ে বলতে পারবে যে,কবর জিয়ারত, শবেবরাত নামাজ,তিন দিন রোজা করা যাবে না তাহলে আমরা কোনদিন এই কাজ গুলো করবো না।।

    • @sabirmolla4232
      @sabirmolla4232 5 месяцев назад

      এই হুজুরের আপনি দলিল কোথায় পেলেন। ইবনে মাজার 1388নং হাদিস টা দেখো। আর এই রকম হাদিস নং দিতে বলো এই হুজুর কে, আসা করি পারবেনা ইনশাআল্লাহ,। কারণ এরাই ধর্ম বিক্রেতা জাহেল।

  • @abdulkadermiah5876
    @abdulkadermiah5876 5 месяцев назад +3

    জনগন আলেমদের জন্য ই বিভ্রান্ত হয়েছেন।

  • @arifuddinmazumder604
    @arifuddinmazumder604 5 месяцев назад +3

    মাশা আললা এতসুন্দর বয়ান
    আরিফ উদিদন মজুমদার কাছাড় আসাম

  • @mdarifulislamarifulislam9323
    @mdarifulislamarifulislam9323 5 месяцев назад +4

    মাশাআল্লাহ "" আহালে সুন্নয়ত ওয়াল জিন্দাবাদ

  • @NurDigital-Tv
    @NurDigital-Tv 5 месяцев назад +1

    পীর আর আলেম এক হয়না
    এখনো পড়াশোনার দরকার

  • @mohamadkamal658
    @mohamadkamal658 5 месяцев назад +2

    সুবাহানআললাহ সুবাহানআললাহ সুবাহানআললাহ আলহামদুলিল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ্ আলহামদুলিল্লাহ্

  • @Islamicmadia-bt7fi
    @Islamicmadia-bt7fi 5 месяцев назад +6

    হাদিস গন্থের নাম, হাদিস নাম্বার সব ঠিক,, কিন্তু অপব্যাখ্যা করা হচ্ছে।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Bhai,Apni ki Hadis poran?

    • @sabirmolla4232
      @sabirmolla4232 5 месяцев назад

      ​@@skjuice1398ইবনে মাজার 1388নং হাদিস দেখে নেবেন।

    • @MdSirajul-ng5vq
      @MdSirajul-ng5vq 21 день назад

      আপনি কি হাদিস লেখক

  • @ArifulIslam-cv9qo
    @ArifulIslam-cv9qo 5 месяцев назад +3

    মিডিয়ার ভাইয়েরা মানুষের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না।

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  5 месяцев назад

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

  • @rahamatalimondal4796
    @rahamatalimondal4796 5 месяцев назад +2

    সারাজীবন রোজা রাখুন।
    হর রাত কবরস্থানের মধ্যে কাটালে হয় না? ফিলিস্তিনীদের জন্য দোয়ার আবেদন রইল।

  • @mahmudulhoque7416
    @mahmudulhoque7416 5 месяцев назад +4

    এমন হলে আমাদের নবী তো নিষ্পাপ ছিল তার পরও তিনি আস্তাগফিরুল্লা পড়তো কেন ?
    নিজের ইচ্ছেমত কথা বললে তো হবে না ।

    • @user-om1bk2pv3p
      @user-om1bk2pv3p Месяц назад

      এটা উম্মতের জন্য শিক্ষা
      শিক্ষক কি বোর্ড অংক করেনা??
      শিক্ষক বোর্ডে অংক করেন ছাত্রদের শেখানোর জন্য
      তাই বলে কি শিক্ষক ও ছাত্র হয়ে যায়??
      উত্তর টা দিবেন,,,

  • @abdulkadirrony8158
    @abdulkadirrony8158 5 месяцев назад +2

    মুখের কথার দলিল আমরা মানি না না হাদিস নাম্বার কোন হাদিস কুরআনের আয়াত কোন সূরা কত নম্বর আয়াত এর রেফারেন্স দেন

  • @ViRabbi-wy7wj
    @ViRabbi-wy7wj 2 месяца назад

    মাশাল্লাহ সুবহানাল্লাহ

  • @user-qs9um2ce6p
    @user-qs9um2ce6p 2 месяца назад

    হুজুর আলী আসগার জিন্দাবাদ

  • @user-jg2gs9ml6s
    @user-jg2gs9ml6s 5 месяцев назад +1

    Allhamdulilla

  • @afganistan628
    @afganistan628 5 месяцев назад +5

    এই আলেম গুলো মানুষ কে আমল থেকে দূরে রাখতে চাই

    • @user-yg9vq4sw1o
      @user-yg9vq4sw1o 5 месяцев назад

      Apni vul

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Ei rokom Alem Na thakle
      Islam tai muche jabe,

  • @ViRabbi-wy7wj
    @ViRabbi-wy7wj 2 месяца назад

    ❤❤❤❤❤❤❤❤

  • @abdulkadirrony8158
    @abdulkadirrony8158 5 месяцев назад +2

    আমরা আল্লাহ এবাদত করি এই সকল বইয়ের লেখক এর এবাদত করি না আল্লাহ ও রাসূল থেকে দলিল দেন

    • @MdSirajul-ng5vq
      @MdSirajul-ng5vq 21 день назад

      এরকম একটি কিতাব লিখে দেখান আপনার লেখা কিতাব কয়জন মানে?

  • @user-ts7rz6ew8g
    @user-ts7rz6ew8g 5 месяцев назад

    Masahallah ahle sonnat wal jamat❤❤❤❤❤❤❤

  • @asgaraliprodhan6199
    @asgaraliprodhan6199 5 месяцев назад

    Mashallah subhanallah Alhamdulillah

  • @MehediHasan-Nill
    @MehediHasan-Nill 5 месяцев назад +1

    arbite kisu bole torjoma korklei seta dolil ba proman hoye jaina..apni sohih hadis er number ba reference den amra miliye dekhi

  • @user-vd1zh4uk5b
    @user-vd1zh4uk5b 5 месяцев назад +2

    ❤❤❤❤❤❤❤

  • @user-gm3nh1gj1g
    @user-gm3nh1gj1g 5 месяцев назад

    হুজুর আপনিার ওয়াজ সঠিক,

  • @golapmiaofficial
    @golapmiaofficial 5 месяцев назад

    ❤❤❤❤

  • @skjuice1398
    @skjuice1398 5 месяцев назад

    Masa Allah

  • @asgaraliprodhan6199
    @asgaraliprodhan6199 5 месяцев назад

    Maulana Ali Asghar Shahab jindabad

  • @golammahiuddinkazi4510
    @golammahiuddinkazi4510 5 месяцев назад

    নবী জীর মা বাবা বংশের অনেকেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন না। আজ আমরা বা আমার মা বাবা তো ইসলাম ধর্মের মানুষ। কেনো তাদের জন্য দোয়া চাওয়া যাবে না।

  • @mdyasinchy
    @mdyasinchy 2 месяца назад +1

    A Wahabi Hojur Dar Modda Aro Onake Hojur Assa Ara Sob Golo Monafack Ara Nobi Beddashe Ara Amar Nobi Kno Jinish Vag Bonton Tadar Posondo Hoy Na Amar Nobi K Son
    man Korla A Wahabi Dar Ga Jola Utta Adar Sara Shorela Aggoon Jola Uttay Alla Tala Nija Amar Nobi K Sonmanar Jonno Bolassan Jamon Tomra Amar Pareto Nobir Kassa Uccoshora Tomra Kothai Bolba Na Aro Bolachan Tomar Nobir Shamnadiya Hatba Na Akhon Jara Nobi K Sonmanar Kora Na Tara Sayastoo Bayadob Gaddar Jahal Jahanname Kafar jamon Tawhedi Jamati Islame Ahala Hadish Ahala Kuran Salafe Eijidi Yaudi Abulahabi Abujahale Ara Sobay Jahanname KAFAR Ara Shobay Nobi Beddashe Adar Kaharo Eman Nai Allaah K Manar Nam Eman Noy Amar Nobi K Mona Pranay Abong Nijar Jibon Diya Amar Nobi K Valobashar Nam E Holo Eman EMAN Amin

  • @sabbirhossain548
    @sabbirhossain548 5 месяцев назад

    হানাফি সমাজ জিন্দাবাদ

  • @user-xc6ds2ny9v
    @user-xc6ds2ny9v 5 месяцев назад +1

    ঐ মৌলবীর কাছে জানতে চাই। সারাবছরে মোট কয়টি রোজা রাখা হারাম।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Like a Nonsense question,

  • @AshrafulAlam-kb6qp
    @AshrafulAlam-kb6qp 5 месяцев назад

    আল্লাহর নবীর কোন পাপ ছিলোনা।আগের পরের সব গুনাহ মাফ তমুও নবী ১০০বার ইস্তেগফার পরতেন কেনো??তাহলে নবীর বাবা মায়ের জন্য দোয়া না করার যুক্তি কি মেলে!!আল্লাহু আলাম।এত বড় বড় আলেমদের বয়ান সব বাতিল!?

  • @mdgash2457
    @mdgash2457 5 месяцев назад

    আবুজায়কেল,রয়তআছে,সয়তা

  • @s.m.nasiruddin979
    @s.m.nasiruddin979 5 месяцев назад +22

    হজরত এই যুগে এই ভিত্তিহীন কথা মানুষ মানবে না, আপনার বেশিরভাগ কথার কোনো দলিল নেই,আরকতো উমত কে বিব্রান্ত করবেনা

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  5 месяцев назад +1

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।
      এ ছাড়া প্রতি মাসের ৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ আইয়ামেবিদের নফল রোজা তো আছেই, যা হজরত আদম (আ.) পালন করেছিলেন এবং আমাদের প্রিয় নবী (সা.)ও পালন করতেন, যা মূলত সুন্নাত। বিখ্যাত মুহাদ্দিস ফকিহ হাফিজ ইবনে রজব (রা.) বলেন, এদিনের রোজা আইয়ামেবিদের রোজার অন্তর্ভুক্ত। (লাতায়িফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা: ১৫১)।

    • @hdislamictv1143
      @hdislamictv1143 5 месяцев назад +3

      ভাই জান বলছি ওনার কাছে গিয়ে বলুন যদি বুকের পাটা থাকে ❤❤

    • @rajaurrahman803
      @rajaurrahman803 5 месяцев назад

      5d

    • @user-cd8yd6gn2o
      @user-cd8yd6gn2o 5 месяцев назад

      ​@@hdislamictv1143ঠিক বলেছেন বুকের পাট্টা থাকলে কত বড় বাপের ব্যাটা সামনে এসে কথা বলুক ওগুলি জামাতে জামাতে জামাতিদের কথা এরকম

    • @user-fs6lo3sk1v
      @user-fs6lo3sk1v 5 месяцев назад

      আহলে হাদিস আর ওয়াহাবি ওরা তো শবে বরাত খুইজা উপায়তো না।।এখন খুইজা পায় শবেবরাত।।।। কিন্তু চুলকানির শেষ নাই।।।।এবাদতের মধ্যেও বেদাত যুক্ত করে।।।।

  • @MustafizurRahman-qs3cm
    @MustafizurRahman-qs3cm 5 месяцев назад

    সবেবরাত কারো বাপের একতেয়ার নয় এটা আল্লাহ রসুলের একতেয়ার পালন করলে চওয়াব আচে না করলে কিচু করার নাই

  • @Alfat0009
    @Alfat0009 5 месяцев назад

    এই কিছু কিছু হুজুর দের কারণে মানুষ রোজা তো রাখেনা নামায ওপড়েনা ।

  • @taijuddinmollah2895
    @taijuddinmollah2895 5 месяцев назад +1

    ধুর যা মনে আসে তাই বলে,

  • @lands_to_sea
    @lands_to_sea 5 месяцев назад

    মুসলিমদের কিবলাতো একটা-কাবা ঘর। আর একটা কিবলা বেরোইছে, এই কিবলা কি করি?

  • @MdIbrahimKolil-km3qv
    @MdIbrahimKolil-km3qv 5 месяцев назад +1

    আপনি যে হাদিস বলেছেন তিরমিজির ওই হাদিস নাম্বারটা বলুন আমরা যাচাই করি সত্য বলেছেন কিনা আর কিভাবে কবর জিয়ারত করতে হয় এইটা বলুন

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Boro janlewala hoye gecho?

    • @AliReza-fl3bz
      @AliReza-fl3bz 5 месяцев назад

      যে আরবি জানে না সে আবার হাদিস যাচাই করবে কি করে

  • @callshafi
    @callshafi 5 месяцев назад +2

    পীর কেবলা কি জিনিষ😮 ঐটা মনে হয় ক্যাবলা হবে

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  5 месяцев назад

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      @ callshafi,
      Kobore gele bujhte parbi

  • @user-jg2gs9ml6s
    @user-jg2gs9ml6s 5 месяцев назад +1

    Allah apnake nek hayat Dan korun

  • @samsujjamanshekh8055
    @samsujjamanshekh8055 5 месяцев назад +1

    যিয়ারত মানে কি❓ যিয়ারতের দোয়া জানেতো নামাজ আদায় করে নামাজের ধার ধারে না কবর যিয়ারত করবে

    • @m.h.l70
      @m.h.l70 5 месяцев назад

      নামাজী কি জিয়ারত করেনা

    • @m.h.l70
      @m.h.l70 5 месяцев назад

      তুমি কি বুজাই তে চাইসো

  • @mdalamsarker8
    @mdalamsarker8 5 месяцев назад +1

    তিরমিযি-৭৩৯ হাদিসটি দুর্বল

    • @m.h.l70
      @m.h.l70 5 месяцев назад

      সবল কুন্টি

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  5 месяцев назад

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Tumi ki Hadis porao?

  • @user-fm1ho6cb9b
    @user-fm1ho6cb9b 5 месяцев назад

    তু মি সব হুজুরছে না বড়হয়আ গেলি

  • @mdzakirhossain4479
    @mdzakirhossain4479 3 месяца назад

    সবে বরাত কই পাইলেন?

  • @user-zm6om9rj2i
    @user-zm6om9rj2i 5 месяцев назад +2

    বাবারে বাবা ভন্ড বাবা 😂😅

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Tor jonmer thik ache to?

  • @Razzakpivot
    @Razzakpivot 5 месяцев назад

    matal hujur

  • @golammahiuddinkazi4510
    @golammahiuddinkazi4510 5 месяцев назад

    নামাজ রোজা তাসবি কলেমা জিকির করার জন্য কোনো মাপ আছে কি। নিদিষ্ট কোনো মাপ ওজন সীমা আছে কি???। ইবাদত করার কোনো শেষ সুরু আরম্ভ করে পূর্বের সেশ হয়ে গেছে আর করতে হবে না। এই ধরনের কথা বলেছেন কি। আল্লাহ পাক এবং নবী মুহাম্মাদ সাঃ আমাদের নবী করিম সাঃ আলাইহি ওয়া সাল্লাম। জবাব দিতে হবে।

  • @alamgirhosain8310
    @alamgirhosain8310 4 месяца назад

    এই লামাযহাবীদের জন্য মানুষ অনেক আমল কম করে এ আহলে হাদিসদের কে আল্লাহতালা হেদায়েত দান করুক তাদেরকে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা দান করুক আল্লাহ এই বক্তাকে হুজুরকে রহমত দান করুন

  • @saadsadidenterprise2715
    @saadsadidenterprise2715 5 месяцев назад

    এরা বাতিল বাতিল বাতিল

  • @SheikhHasan-ul9tm
    @SheikhHasan-ul9tm 5 месяцев назад

    কি বলবো ভাই এই দলের মাঝে আছে আমার প্রিয় সাইয়েখ, আমির হামজা, আহম্মাদুল্যা,আবুল কালাম আজাদ,

  • @md.nurunnabi3874
    @md.nurunnabi3874 5 месяцев назад +1

    আপনারা আবার হাদিস আছে নাকি ? ভালো করে লেখা পড়া করা দরকার।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Tumi ki Hadis bisharod?

  • @sksajahan5752
    @sksajahan5752 5 месяцев назад

    Sarak korla khoma. Nai boga abartomar kehoba

  • @Najimul28409
    @Najimul28409 3 месяца назад

    পীর আল্লামা আলী আসগার হুজুর জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ ❤

  • @janealamdhali2435
    @janealamdhali2435 5 месяцев назад

    তিরমিযী 739 হাদীস জহিফ

  • @NurulAmin-bz9xf
    @NurulAmin-bz9xf 5 месяцев назад

    ASOB HALUA PIRER UDOY HOY KOTHA THEKE?
    ERA PIR BABOSHAYEE: DHORMO BABOSHAYEE: EDER BAGEY JOTTOSOB BEDATI HADITH O BEDATI KITABER OBHAB NAI.

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  5 месяцев назад

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      @NurulAmin-bz9xf,
      Nonsense,kothaker,

  • @asgaraliprodhan6199
    @asgaraliprodhan6199 5 месяцев назад

    Ahaly sunnat jindabad

  • @rubel12233
    @rubel12233 5 месяцев назад

    din jaitec r notun hadis banan naki

  • @mdomorfaruk3788
    @mdomorfaruk3788 5 месяцев назад

    আবু জাহেল এরা পাবেনা

  • @md.khademulislam6439
    @md.khademulislam6439 5 месяцев назад

    নবিজী সাঃ কখনো হালুয়া- রুটি এর আয়োজন করেন নি এবং কাউকে করতে বলেন নি। জনাব আসগর ভুয়া পীর সাহেব ভুয়া কথা বলেন কেন?

  • @shahidulhaquemukul9461
    @shahidulhaquemukul9461 5 месяцев назад

    নাউজুবিল্লাহ

  • @palishgramlivetv1505
    @palishgramlivetv1505 5 месяцев назад

    ফাজায়েল আমল থেকে কিছুই বললেন না ?বেহেস্তের যেবর কোন সাহাবির লেখা''

  • @nazirdewsn4433
    @nazirdewsn4433 5 месяцев назад

    Hhhhhhh

  • @Islamikmedia123
    @Islamikmedia123 5 месяцев назад

    Ha ha ha ki go ki jug ailo ??????????😅

  • @user-ig9hs5qb6p
    @user-ig9hs5qb6p 5 месяцев назад

    এই নিয়ে আপনাদের এত মাথা ব্যাথা কেন ?

  • @aktarmallick5726
    @aktarmallick5726 12 дней назад

    আপনার সন্তানদের আলেম বানাবেন নাকি মুত্তাকী বানাবেন আসুন জেনে নেই | শায়েখ এম হাসিবুর রাহমান

  • @AlMamun-im5sr
    @AlMamun-im5sr 5 месяцев назад +2

    কোন হাদিসে আছে হাদিস নং কতো

    • @sabirmolla4232
      @sabirmolla4232 5 месяцев назад

      ও বলতে পারবেনা, ইনশাআল্লাহ,

  • @abduljubbar4044
    @abduljubbar4044 5 месяцев назад

    Pirale babsha balo na.Quraner abong hadisher Kotha bolun abong manushke Allah abong Rashuler theke dakun ,nijer theke dakben na.

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  5 месяцев назад

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

  • @HosnaraKhatun-qw1iy
    @HosnaraKhatun-qw1iy 5 месяцев назад

    Apni halua khala moulovi

  • @SamiulIqbalShahed
    @SamiulIqbalShahed 5 месяцев назад

    😂😂😂

  • @abdullalashkar-sv9oo
    @abdullalashkar-sv9oo 5 месяцев назад

    Mamur beta tirmiji hadista to
    joif hadis.

  • @ulkaeditz6444
    @ulkaeditz6444 5 месяцев назад

    Pir 😅😅😅😅

  • @jahanzeb5700
    @jahanzeb5700 5 месяцев назад

    ভুল ব্যাখ্যা

  • @AlMamun-im5sr
    @AlMamun-im5sr 5 месяцев назад +1

    তিরমিজির কতো নং হাদিস

  • @YyggCggg
    @YyggCggg 5 месяцев назад

    দলিল গূলুজাল

  • @fakhrulislam3778
    @fakhrulislam3778 5 месяцев назад

    waz ta bibhranti mulok

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  5 месяцев назад

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Na janle e rokomer mne hoy

  • @sajahanali6908
    @sajahanali6908 5 месяцев назад

    Pir panthira sabebarate majare masjide beshi tiranga khai er ghoraghuri kore

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  5 месяцев назад

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Like a Nonsense remark

  • @dr.ahmondal309
    @dr.ahmondal309 5 месяцев назад

    Asob alim nam er kolonko

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Like a Nonsense remark

  • @robiulkhanchowdhury5828
    @robiulkhanchowdhury5828 5 месяцев назад

    আলি অজগর সাপ

  • @robiulkhanchowdhury5828
    @robiulkhanchowdhury5828 5 месяцев назад

    অজগর সাপ মানুষ কে ভুল বোঝানো বন্ধ করো

  • @user-cu2xe5hd4w
    @user-cu2xe5hd4w 5 месяцев назад

    Asgar saheber hadis mato aka aka jiyarat cholbe dalbendhe noi ar allah sudhu oi ratei asenna proti ratei asen asmane neme

  • @Ayubali-ct9os
    @Ayubali-ct9os 5 месяцев назад

    Bondo

  • @user-ou2fl5yb6y
    @user-ou2fl5yb6y 5 месяцев назад

    Bathil molbi

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Nonsense, kothaker

  • @sahabulislamsss1626
    @sahabulislamsss1626 5 месяцев назад

    আপনাদের ধর্ম ব্যাবসা আর চলবেনা।

  • @sajahanali6908
    @sajahanali6908 5 месяцев назад

    Eta jal hadish

    • @HDMondal
      @HDMondal 5 месяцев назад

      Hadish sahi bakha vul korche amar prosno holo nobi (s..t) kano onumoti chabe kono mosul maner khobor jiyarot korte onumoti chite hoi

    • @m.h.l70
      @m.h.l70 5 месяцев назад

      Kar Hadis jal

    • @HDMondal
      @HDMondal 5 месяцев назад

      @@m.h.l70 je hujur waze korche

    • @HDMondal
      @HDMondal 5 месяцев назад

      Trimiji 739 number hadish

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  5 месяцев назад

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

  • @mdzakirhossain4479
    @mdzakirhossain4479 3 месяца назад

    জাল হাদিসের ভাণ্ডার নিয়ে বসেছে

  • @rezaulmondal5426
    @rezaulmondal5426 5 месяцев назад

    Tauder
    Dhormer
    Gudhmari

  • @user-hh4hs9ht7s
    @user-hh4hs9ht7s 4 месяца назад

    আলেম সাহেব পির পাইলেন কোথা থেকে আপনি

  • @user-le7uy5gt1w
    @user-le7uy5gt1w 5 месяцев назад

    হুজুর হাদিস যদি সহি হয় ,সেই হাদিস কাহারো ব্যক্তিগত নয়।
    আমার হাদিস বলাটা সমুচিত নয় ।

  • @anwarnasima5634
    @anwarnasima5634 2 дня назад

    Zal hadis

  • @skmafidulislam8630
    @skmafidulislam8630 5 месяцев назад

    আসগর কে আল্লাহ তায়ালা হয় হেদায়েত না হয় সাজাদিন আল্লাহ তায়ালা

  • @BookSk-ph8og
    @BookSk-ph8og Месяц назад

    Asgor amar hadis bolte tumar pitar aris suttre peyechho sei gulinaki ? Matha mota

  • @user-kk8nf4ho3t
    @user-kk8nf4ho3t 5 месяцев назад

    Sennehor batfar saytan

    • @najatersotikpoth
      @najatersotikpoth  5 месяцев назад

      শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘শবে বরাত’ বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা ‘শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী’ বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানা ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
      কোরআনুল কারিমে এসেছে, ‘হা-মিম! শপথ! উজ্জ্বল কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে; নিশ্চয়ই আমি ছিলাম সতর্ককারী। যাতে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নির্ধারিত হয়। এ নির্দেশ আমার তরফ থেকে, নিশ্চয়ই আমিই দূত পাঠিয়ে থাকি।’ (সুরা-৪৪ দুখান, আয়াত: ১-৫)। মুফাসসিরিনগণ বলেন: এখানে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রজনী বলে শাবান মাসে পূর্ণিমা রাতকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি, রুহুল মাআনি ও রুহুল বায়ান)। হজরত ইকরিমা (রা.) প্রমুখ কয়েকজন তাফসিরবিদ থেকে বর্ণিত আছে, সুরা দুখান-এর দ্বিতীয় আয়াতে বরকতের রাত বলে শবে বরাতকে বোঝানো হয়েছে। (মাআরিফুল কোরআন)।
      হাদিস শরিফে আছে, ‘হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধশাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬৬৫, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০, রাজিন: ২০৪৮; ইবনে খুজাইমা, কিতাবুত তাওহিদ, পৃষ্ঠা: ১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা: ১৭৬)।
      নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন’
      হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা.) বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ সিজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল; তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, “হে আয়শা! তোমার কি এ আশঙ্কা হয়েছে?” আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ (সা.), আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুলই ভালো জানেন।’ তখন নবীজি (সা.) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা: ৩৮২)।
      হজরত আয়শা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে: নবীজি (সা.) এ রাতে মদিনার কবরস্থান ‘জান্নাতুল বাকি’তে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তিগফার করতেন। তিনি আরও বলেন, নবীজি (সা.) তাঁকে বলেছেন, এ রাতে বনি কালবের ভেড়া-বকরির পশমের (সংখ্যার পরিমাণের) চেয়েও বেশিসংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (তিরমিজি: ৭৩৯)।
      রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাত ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো। কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন, ‘কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছো কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিক প্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব।’ এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৪)।

    • @skjuice1398
      @skjuice1398 5 месяцев назад

      Tor jonmer thik ache to?

  • @Shihab-zo4pc
    @Shihab-zo4pc 5 месяцев назад

    ora holo 72 doler mouloni

  • @MdAbdulKaderSiddike
    @MdAbdulKaderSiddike 5 месяцев назад

    ❤❤❤❤