ইবলিস শয়তান ওয়সওয়াসা দিয়ে মানুষকে কিভাবে ঘায়েল করে,নিজের বানায়, পাঠ - ২ সাব্সক্রাইব করুন শেয়ার করুন।

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 13 янв 2025

Комментарии • 27

  • @BouillonVujikop-ue6hz
    @BouillonVujikop-ue6hz 5 месяцев назад +3

    প্রিয় স্যার
    কে দেখলে কে না দেখল
    কে শুনলো কে না শুনলো
    আপনে ভিডিও দিয়েন স্যার

    • @webtechsoftltd90
      @webtechsoftltd90 3 месяца назад

      কুরআনে থাকেন শুনবে মানুষ- আর এই আয়াত ০৩ টি আয়াত দিলাম
      এক
      সাহাবীদের মত ঈমান
      দুই
      মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ
      তিন
      আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে
      ১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১
      إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً
      أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا
      অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব।
      সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।
      ৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾
      و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾
      আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।

  • @mehedihassan4658
    @mehedihassan4658 5 месяцев назад +1

    Alhamdulillah.....
    Sundor alochana...
    Kothin mone holo ...
    Abar sunte habe.....

  • @Md.Mohibbullah476
    @Md.Mohibbullah476 5 месяцев назад +1

    জনাবের আলোচনা আমার কাছে খুব ভালো লাগে।

  • @pijushsadhu562
    @pijushsadhu562 5 месяцев назад +3

    বিশ্ব বাসির প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও দয়া বর্ষিত হোক।

  • @MDHASAN-ed6ps
    @MDHASAN-ed6ps 5 месяцев назад

    আমি হাসান শুনছি রহমতপুর বরিশাল থেকে,,,, ধন্যবাদ আপনাকে,,,,

  • @marinaalamgir9254
    @marinaalamgir9254 5 месяцев назад

    Alhamdulillah

  • @sattarprinters5963
    @sattarprinters5963 3 месяца назад

  • @roufhighflyerinformation144
    @roufhighflyerinformation144 19 дней назад

    তাহলে বুঝতে পারলাম স্বর্গ টা এই পৃথিবীতে হবে না অন্য কোন জগতে হবে।

  • @বিশ্বাসসৎকর্ম
    @বিশ্বাসসৎকর্ম 4 месяца назад

    আপনার প্রতি সৃষ্টি কর্তার বিষেশ দয়া ও অনুগ্রহ বর্ষিত হউক৷
    উম্মি শব্দের অর্থ কি?
    দয়াকরে জানাবেন কি???

    • @webtechsoftltd90
      @webtechsoftltd90 3 месяца назад

      ৭ : ১৫৭ اَلَّذِیۡنَ یَتَّبِعُوۡنَ الرَّسُوۡلَ النَّبِیَّ الۡاُمِّیَّ الَّذِیۡ یَجِدُوۡنَهٗ مَكۡتُوۡبًا عِنۡدَهُمۡ فِی التَّوۡرٰىۃِ وَ الۡاِنۡجِیۡلِ ۫ یَاۡمُرُهُمۡ بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَ یَنۡهٰهُمۡ عَنِ الۡمُنۡكَرِ وَ یُحِلُّ لَهُمُ الطَّیِّبٰتِ وَ یُحَرِّمُ عَلَیۡهِمُ الۡخَبٰٓئِثَ وَ یَضَعُ عَنۡهُمۡ اِصۡرَهُمۡ وَ الۡاَغۡلٰلَ الَّتِیۡ كَانَتۡ عَلَیۡهِمۡ ؕ فَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا بِهٖ وَ عَزَّرُوۡهُ وَ نَصَرُوۡهُ وَ اتَّبَعُوا النُّوۡرَ الَّذِیۡۤ اُنۡزِلَ مَعَهٗۤ ۙ اُولٰٓئِكَ هُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ ﴿۱۵۷﴾
      যারা অনুসরণ করে রাসূলের, যে উম্মী নবী; যার গুণাবলী তারা নিজদের কাছে তাওরাত ও ইঞ্জিলে লিখিত পায়, যে তাদেরকে সৎ কাজের আদেশ দেয় ও বারণ করে অসৎ কাজ থেকে এবং তাদের জন্য পবিত্র বস্তু হালাল করে আর অপবিত্র বস্তু হারাম করে। আর তাদের থেকে বোঝা ও শৃংখল- যা তাদের উপরে ছিল- অপসারণ করে। সুতরাং যারা তার প্রতি ঈমান আনে, তাকে সম্মান করে, তাকে সাহায্য করে এবং তার সাথে যে নূর নাযিল করা হয়েছে তা অনুসরণ করে তারাই সফলকাম।
      ৪:৬১ وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوۡلِ رَاَیۡتَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡكَ صُدُوۡدًا ﴿ۚ۶۱﴾و اذا قیل لهم تعالوا الی ما انزل الله و الی الرسول رایت المنفقین یصدون عنك صدودا ﴿۶۱﴾
      আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে।

  • @EarningHelpPortal
    @EarningHelpPortal 5 месяцев назад

    Sound Quality is not well at all.

  • @mokramin8789
    @mokramin8789 5 месяцев назад

    স্যার আপনার লেখা কোনো বই আছে কিনা ? থাকলে কিভাবে কিনবো দয়া করে জানাবেন

  • @webtechsoftltd90
    @webtechsoftltd90 5 месяцев назад +1

    আপনার মত পাগলা তাফসির আগে কখনো শুনিনি -- শুধু গীবত প্রত্যেকটি আল কোরআন এর আলোচনার মধ্যে।
    ভন্ড - পন্ডিত তো বড় হয়েছেন-- আল কোরআন থেকে ১২ মাসের নাম ই বের করুন-- ৯:৩৬ اِنَّ عِدَّۃَ الشُّهُوۡرِ عِنۡدَ اللّٰهِ اثۡنَا عَشَرَ شَهۡرًا فِیۡ كِتٰبِ اللّٰهِ یَوۡمَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ مِنۡهَاۤ اَرۡبَعَۃٌ حُرُمٌ ؕ ذٰلِكَ الدِّیۡنُ الۡقَیِّمُ ۬ۙ فَلَا تَظۡلِمُوۡا فِیۡهِنَّ اَنۡفُسَكُمۡ وَ قَاتِلُوا الۡمُشۡرِكِیۡنَ كَآفَّۃً كَمَا یُقَاتِلُوۡنَكُمۡ كَآفَّۃً ؕ وَ اعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ مَعَ الۡمُتَّقِیۡنَ ﴿۳۶﴾ان عدۃ الشهور عند الله اثنا عشر شهرا فی كتب الله یوم خلق السموت و الارض منها اربعۃ حرم ذلك الدین القیم فلا تظلموا فیهن انفسكم و قاتلوا المشركین كآفۃ كما یقاتلونكم كآفۃ و اعلموا ان الله مع المتقین ﴿۳۶﴾
    নিশ্চয় মাসসমূহের গণনা আল্লাহর কাছে বার মাস আল্লাহর কিতাবে, (সেদিন থেকে) যেদিন তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন। এর মধ্য থেকে চারটি সম্মানিত, এটাই প্রতিষ্ঠিত দীন। সুতরাং তোমরা এ মাসসমূহে নিজদের উপর কোন যুলম করো না, আর তোমরা সকলে মুশরিকদের সাথে লড়াই কর যেমনিভাবে তারা সকলে তোমাদের সাথে লড়াই করে, আর জেনে রাখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে আছেন।
    সালামুন আলাইকুম السلام عليكم এর একটু চিন্তার খোরাক দিলাম
    السلام عليكم /Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক - এটা শিরক
    আপনি বলতে পারেন লামুন আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ - একটু মাথা খাটান এবং বুঝুন
    আপনি কি সালাম (শান্তির) এর ডিলার -- সুতারাং এটা শিরক হবেই--
    ( তাছাড়া এটার দ্বারা সত্যিকারের সালাম কামনা হয় না, আপনি সালাম কামনা করেন আল্লাহর সাহায্য ছাড়া) এটা কি হয়?
    এবং সালাম এর উত্তর দিচ্ছেন السلام عليكم যা মিনিং ফুল হয় না (Hello / Peace be upon you তোমার উপর শান্তি হোক),
    অন্য দিকে এটা কোরআনের সালামের কথা বললেও السلام عليكم আল্লাহর নির্দেশিত আয়াত না, একটি আয়াতে নবীকে শান্তির বার্তা দিয়েছেন মাত্র।
    এই মুর্খ বর্ণনাকারীগন বলতে চাই এটা কোরআনের সালাম, এ রকম কোন আয়াত নাই , থাকলে আমায় দিলে উপকৃত হব।
    আর এটা যারা বুঝানোর চেষ্টা করছেন তারা প্রত্যেকে নিজে নিজে টিচার হবার চেষ্টা করছেন (মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্এক বাদ দিয়ে)
    অন্য দিকে
    السَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّهِ وَبَرَكاتُهُ May Allah’s peace, mercy, and blessings be upon you আল্লাহর শান্তি, রহমত এবং আশীর্বাদ আপনার উপর বর্ষিত হোক (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। ) মুসলিম বক্তৃতা এবং খুতবা অনুষ্ঠানে নিয়মিত এই অভিবাদনটি বিনিময় হয়। এর পূর্ণ রূপ হল: সম্পূর্ণ ফর্ম "ওয়া-আলাইকুমুস সালাম ওয়া-রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু (وَعَلَيْكُمُ ٱلسَّلَامُ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ , "এবং তোমাদের উপর শান্তি এবং আল্লাহর করুণা ও তাঁর নেয়ামতসমূহ বর্ষিত হোক" মোটকথা আপনার উপর ও আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।"
    (এটা মিনিং ফুল এবং অর্থ বহ) যাহা রাসুলুল্লাহ্ সঃ মাধ্যেমে শিক্ষা দিয়াছেন যা সর্বদায় আল্লাহর রহমতের দিকে ইঙ্গিত করেন। )
    ভাই আমি আপনার হেদায়াত চাই--- চাই আল কোরআন ভাল করে বুঝুন-- কারো (ইহুদী/খৃষ্টান/হিন্দু/কাফের) দালালি করেন না---

    • @asmakhan4841
      @asmakhan4841 4 месяца назад

      সালামুন আলাইকুম। আপনি কি কুরআনের জ্ঞান নেয়ার পরিবর্তে হাদিস থেকে জ্ঞান নেয়ার কথা বুঝাচ্ছেন? এটা ওয়াসওয়াসা। যারা কুরআনের আলোচনা করে শুনতে থাকুন ইনশাআল্লাহ সঠিক জীবন চলার পথ বুঝতে পারবেন।

    • @webtechsoftltd90
      @webtechsoftltd90 3 месяца назад

      @@asmakhan4841 Quran Read more please - ০৩ টি আয়াত দিলাম
      এক
      সাহাবীদের মত ঈমান
      দুই
      মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ
      তিন
      আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে
      ১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১
      إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً
      أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا
      অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব।
      সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।
      ৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾
      و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾
      আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।

    • @webtechsoftltd90
      @webtechsoftltd90 3 месяца назад +1

      @@asmakhan4841 আমি কখন বলেছি - হাদিসে আসেন-- আমি বলেছি কোরআন সব আয়াত বুঝুন - আপনাদের নির্ধারিত আয়াতের মন গড়া তাফসির কেন ? ০৩ টি আয়াত দিলাম
      এক
      সাহাবীদের মত ঈমান
      দুই
      মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী তাদেরকে অনুসরণ
      তিন
      আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী প্রসঙ্গে
      ১. সূরা নিসা ৪:-১৫০, ১৫১
      إِنَّ الَّذِينَ يَكْفُرُونَ بِاللّهِ وَرُسُلِهِ وَيُرِيدُونَ أَن يُفَرِّقُواْ بَيْنَ اللّهِ وَرُسُلِهِ وَيقُولُونَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيدُونَ أَن يَتَّخِذُواْ بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيلاً
      أُوْلَـئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ حَقًّا وَأَعْتَدْنَا لِلْكَافِرِينَ عَذَابًا مُّهِينًا
      অর্থঃ যারা আল্লাহ ও তার রসূলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব।
      সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ্য করছেন - অথচ আল্লাহ্ কোরআনে সাহাবীদের মত ঈমান আনতে বলেছেন - ২:১৩৭ فَاِنۡ اٰمَنُوۡا بِمِثۡلِ مَاۤ اٰمَنۡتُمۡ بِهٖ فَقَدِ اهۡتَدَوۡا ۚ وَ اِنۡ تَوَلَّوۡا فَاِنَّمَا هُمۡ فِیۡ شِقَاقٍ ۚ فَسَیَكۡفِیۡكَهُمُ اللّٰهُ ۚ وَ هُوَ السَّمِیۡعُ الۡعَلِیۡمُ ﴿۱۳۷﴾ؕ ১৩৭. অতঃপর তোমরা যেরূপ ঈমান এনেছ তারাও যদি সেরূপ ঈমান আনে, তবে নিশ্চয় তারা হেদায়াত পাবে। আর যদি তারা মুখ ফিরিয়ে নেয়, তবে তারা বিরোধিতায় লিপ্ত সুতরাং তাদের বিপক্ষে আপনার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। আর তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।
      ৯:১০০ وَ السّٰبِقُوۡنَ الۡاَوَّلُوۡنَ مِنَ الۡمُهٰجِرِیۡنَ وَ الۡاَنۡصَارِ وَ الَّذِیۡنَ اتَّبَعُوۡهُمۡ بِاِحۡسَانٍ ۙ رَّضِیَ اللّٰهُ عَنۡهُمۡ وَ رَضُوۡا عَنۡهُ وَ اَعَدَّ لَهُمۡ جَنّٰتٍ تَجۡرِیۡ تَحۡتَهَا الۡاَنۡهٰرُ خٰلِدِیۡنَ فِیۡهَاۤ اَبَدًا ؕ ذٰلِكَ الۡفَوۡزُ الۡعَظِیۡمُ ﴿۱۰۰﴾
      و السبقون الاولون من المهجرین و الانصار و الذین اتبعوهم باحسان رضی الله عنهم و رضوا عنه و اعد لهم جنت تجری تحتها الانهر خلدین فیها ابدا ذلك الفوز العظیم ﴿۱۰۰﴾
      আর মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা প্রথম অগ্রগামী এবং যারা তাদেরকে অনুসরণ করেছে সুন্দরভাবে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন আর তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছে। আর তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত করেছেন জান্নাতসমূহ, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত, তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে। এটাই মহাসাফল্য।

    • @insearchoftruth240
      @insearchoftruth240 10 дней назад

      একটা সাধারণ যুক্তি দিই, হিজরী সন নবীজীর মৃত্যুর পর গণনা শুরু হয়। নবীজী হিজরী সনের নামকরণও করেন নি। তাহলে হাদীসে যে হারাম মাসগুলোর নামকরণ পাই, এই হাদীস তাহলে বানালো কে? এটা তো নিশ্চিত নবীর মৃত্যুর পর হিজরী মাসগুলোর নামকরণ হয়।

    • @insearchoftruth240
      @insearchoftruth240 10 дней назад

      আমরা আসলে জানিই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, বুখারী, মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
      যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে।
      এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন।
      আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।"
      এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন।
      আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী।
      অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না।
      আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।“

  • @delwariqbal4886
    @delwariqbal4886 4 месяца назад

    ওনার শারীরিক সমস্যা কাশি ভালো করার জন্যে জিগাতলায় ডাক্তার মুজিবুল হক সাহেবের ক্লিনিকে প্রাকৃতিক চিকিৎসা নেয়ার অনুরোধ করছি। কেউ যদি পারেন এই কথাটা উনাকে অনুগ্রহ করে বলে দিবেন !

    • @webtechsoftltd90
      @webtechsoftltd90 3 месяца назад +1

      জ্বি ভাই, ওনি অসুস্থ, অনাকে ডাক্তার দেখানো উচিৎ / সাথে রুহানী ডাক্তার ও লাগবে

    • @delwariqbal4886
      @delwariqbal4886 3 месяца назад

      @@webtechsoftltd90 রুহানী ডাক্তার আবার কোনটা বা কে ?

    • @webtechsoftltd90
      @webtechsoftltd90 3 месяца назад +1

      @@delwariqbal4886 মজা করে বলছি - তবে কোরআন বাসায় না বুঝে, এই আয়াতটি বুঝুন ৬:১৫৩ وَ اَنَّ هٰذَا صِرَاطِیۡ مُسۡتَقِیۡمًا فَاتَّبِعُوۡهُ ۚ وَ لَا تَتَّبِعُوا السُّبُلَ فَتَفَرَّقَ بِكُمۡ عَنۡ سَبِیۡلِهٖ ؕ ذٰلِكُمۡ وَصّٰكُمۡ بِهٖ لَعَلَّكُمۡ تَتَّقُوۡنَ ﴿۱۵۳﴾و ان هذا صراطی مستقیما فاتبعوه و لا تتبعوا السبل فتفرق بكم عن سبیلهٖ ذلكم وصكم بهٖ لعلكم تتقون ﴿۱۵۳﴾
      আর এটি তো আমার সোজা পথ। সুতরাং তোমরা তার অনুসরণ কর এবং অন্যান্য পথ অনুসরণ করো না, তাহলে তা তোমাদেরকে তাঁর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে। এগুলো তিনি তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন কর

    • @webtechsoftltd90
      @webtechsoftltd90 3 месяца назад

      @@delwariqbal4886 ৪:৬১ وَ اِذَا قِیۡلَ لَهُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰهُ وَ اِلَی الرَّسُوۡلِ رَاَیۡتَ الۡمُنٰفِقِیۡنَ یَصُدُّوۡنَ عَنۡكَ صُدُوۡدًا ﴿ۚ۶۱﴾و اذا قیل لهم تعالوا الی ما انزل الله و الی الرسول رایت المنفقین یصدون عنك صدودا ﴿۶۱﴾
      আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘তোমরা আস যা আল্লাহ নাযিল করেছেন তার দিকে এবং রাসূলের দিকে’, তখন মুনাফিকদেরকে দেখবে তোমার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফিরে যাচ্ছে।

    • @delwariqbal4886
      @delwariqbal4886 2 месяца назад

      @@webtechsoftltd90 তুমিই তো গু হানি বিজ্ঞ ডাক্তার 🖕😃😃