*★* ভয় দেখানোর জন্য নয়, সতর্ক করার জন্য বলছি। 💐🌺💐🌺💐🌺💐🌺💐🌺 আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ (দঃ) ইরশাদ করেছেন, "তোমাদের এমন কোন লোক নেই যে, তার সাথে তার সংগী হিসেবে একজন জ্বিনকে (শয়তান)/খবিশ/কারিন জ্বিনকে নিযুক্ত করা হয়নি। সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ (সা.)! তাহলে কি আপনার সাথেও আছে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন- হ্যাঁ, আমার সাথেও আছে। তবে তার (শয়তানের) মোকাবেলায় আল্লাহ তা'আলা আমাকে সাহায্য করেছেন। ফলে সে মুসলমান হয়ে গেছে। এখন সে আমাকে কল্যাণের কথাই বলে।"সহীহ মুসলিম 🌺💐🌺💐🌺💐🌺💐🌺💐 সকল মানুষের সাথে একটি করে শয়তান জিন/খবিশ থাকে। মানুষ মারা গেলে তার সাথে থাকা শয়তান জ্বিন/বদজ্বীন (খবীশ) মৃত মানুষের আত্মার বেশ ধরে নানা রকমের অপকর্ম করে। ইসলাম ধর্মমতে- মানুষ মারা গেলে, ভাল আত্মা ইল্যিয়িনে এবং খারাপ আত্মা সিজ্জিনে নেয়া হয়। সেখান থেকে আত্মা ভুত হয়ে পৃথিবীতে এসে ঘুরে বেড়াবে এটা সম্ভব নয়। এগুলো হলো শয়তান জিনের/বদজ্বীন(খবীশ) কাজ। আপনি সহজেই এই কথা বিশ্বাস করতে পারেন, জিন আপনার চড় মেরেছে। কাজেই সাবধান! কখনো যদি খারাপ জ্বিন (খবীশের) পাল্লায় পড়ে যান, তবে তা আপনার জন্য খুবই বিপদ।প্রাণহানিরও আশঙ্কা রয়েছে। কারণ বদজ্বীন/খবিশের একটি প্রজাতি রক্তচোষা ও মাংসাশী, গু-খেকো খবিশও হিংস্র। তখন জোরে জোরে সুরা ইখলাস বা আয়াতুল কুরসী বা আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্বানির রজিম পড়তে থাকুন বা জোরে আযান দিন। আল্লাহর এই কালামগুলোই তখন ওই ভয়ঙ্কর খবিশের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে। রক্তচোষা, মাংসাশী, নরখাদক খবিশদের হাত থেকে রক্ষা পেতে মুখস্ত যে কোন দুয়া/সুরা পড়ুন। রাতে খোলা জায়গায় (নির্জন রাস্তা, মাঠ, জলাশয়, ছাদ) একা থাকবেন না। রব্বি আউ'যুবিকা মিন হামাজাতিশ শাইয়াতিন ওয়া আউ'যুবিকা রব্বি আই ইয়াহ'দ্বুরুন অর্থ: হে আমার পালনকর্তা! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি শয়তানের প্ররোচনা হতে। আর হে আমার পালনকর্তা! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি তাদের উপস্থিতি হতে। (মুমিনূন: ৯৭-৯৮) জ্বিনখবিস বা নারীজ্বিনের ভয় পেলে, উপস্থিতি টের পেলে, এদের ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে, রাতে একা ঘরে, রাস্তায়, জলাশয়ে বা ছাদে থাকলে এই দুয়া পড়তে থাকুন। সংগ্রহিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যখন রাত শুরু হয় বা সন্ধ্যা হয়, তখন তোমরা তোমাদের সন্তানদের ঘরের মধ্যে রাখো। কারণ শয়তান জ্বিন (খবিস) তখন চতুর্দিকে বেরিয়ে পড়ে। এরপর রাত কিছুটা অতিবাহিত হলে তাদের ছেড়ে দাও (অর্থাৎ, রাত শুরু হওয়ার পর সন্তানদের ছাড়তে পারো)....।’’ [বুখারি, আস-সহিহ: ৫৬২৩; মুসলিম, আস-সহিহ: ২০১২] 💐🌺💐🌺💐🌺💐🌺💐🌺
অসাধারণ গল্প পাঠ,🥰
খুব ভাল লাগলো ধন্যবাদ
*★* ভয় দেখানোর জন্য নয়, সতর্ক করার জন্য বলছি।
💐🌺💐🌺💐🌺💐🌺💐🌺
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ (দঃ) ইরশাদ করেছেন, "তোমাদের এমন কোন লোক নেই যে, তার সাথে তার সংগী হিসেবে একজন জ্বিনকে (শয়তান)/খবিশ/কারিন জ্বিনকে নিযুক্ত করা হয়নি। সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ (সা.)! তাহলে কি আপনার সাথেও আছে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন- হ্যাঁ, আমার সাথেও আছে। তবে তার (শয়তানের) মোকাবেলায় আল্লাহ তা'আলা আমাকে সাহায্য করেছেন। ফলে সে মুসলমান হয়ে গেছে। এখন সে আমাকে কল্যাণের কথাই বলে।"সহীহ মুসলিম
🌺💐🌺💐🌺💐🌺💐🌺💐
সকল মানুষের সাথে একটি করে শয়তান জিন/খবিশ থাকে। মানুষ মারা গেলে তার সাথে থাকা শয়তান জ্বিন/বদজ্বীন (খবীশ) মৃত মানুষের আত্মার বেশ ধরে নানা রকমের অপকর্ম করে। ইসলাম ধর্মমতে- মানুষ মারা গেলে, ভাল আত্মা ইল্যিয়িনে এবং খারাপ আত্মা সিজ্জিনে নেয়া হয়। সেখান থেকে আত্মা ভুত হয়ে পৃথিবীতে এসে ঘুরে বেড়াবে এটা সম্ভব নয়। এগুলো হলো শয়তান জিনের/বদজ্বীন(খবীশ) কাজ। আপনি সহজেই এই কথা বিশ্বাস করতে পারেন, জিন আপনার চড় মেরেছে। কাজেই সাবধান! কখনো যদি খারাপ জ্বিন (খবীশের) পাল্লায় পড়ে যান, তবে তা আপনার জন্য খুবই বিপদ।প্রাণহানিরও আশঙ্কা রয়েছে। কারণ বদজ্বীন/খবিশের একটি প্রজাতি রক্তচোষা ও মাংসাশী, গু-খেকো খবিশও হিংস্র। তখন জোরে জোরে সুরা ইখলাস বা আয়াতুল কুরসী বা আউযুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্বানির রজিম পড়তে থাকুন বা জোরে আযান দিন। আল্লাহর এই কালামগুলোই তখন ওই ভয়ঙ্কর খবিশের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করতে পারে। রক্তচোষা, মাংসাশী, নরখাদক খবিশদের হাত থেকে রক্ষা পেতে মুখস্ত যে কোন দুয়া/সুরা পড়ুন। রাতে খোলা জায়গায় (নির্জন রাস্তা, মাঠ, জলাশয়, ছাদ) একা থাকবেন না।
রব্বি আউ'যুবিকা মিন হামাজাতিশ শাইয়াতিন ওয়া আউ'যুবিকা রব্বি আই ইয়াহ'দ্বুরুন
অর্থ: হে আমার পালনকর্তা! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি শয়তানের প্ররোচনা হতে। আর হে আমার পালনকর্তা! আমি তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি তাদের উপস্থিতি হতে।
(মুমিনূন: ৯৭-৯৮)
জ্বিনখবিস বা নারীজ্বিনের ভয় পেলে, উপস্থিতি টের পেলে, এদের ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে, রাতে একা ঘরে, রাস্তায়, জলাশয়ে বা ছাদে থাকলে এই দুয়া পড়তে থাকুন।
সংগ্রহিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যখন রাত শুরু হয় বা সন্ধ্যা হয়, তখন তোমরা তোমাদের সন্তানদের ঘরের মধ্যে রাখো। কারণ শয়তান জ্বিন (খবিস) তখন চতুর্দিকে বেরিয়ে পড়ে। এরপর রাত কিছুটা অতিবাহিত হলে তাদের ছেড়ে দাও (অর্থাৎ, রাত শুরু হওয়ার পর সন্তানদের ছাড়তে পারো)....।’’ [বুখারি, আস-সহিহ: ৫৬২৩; মুসলিম, আস-সহিহ: ২০১২]
💐🌺💐🌺💐🌺💐🌺💐🌺