দারুণ মানুষ। আমাদের ট্রেন ব্ল্যাক টু ব্ল্যাক ছিল। মানে, সময় অনুযায়ী দুটো স্পট খুব ভালো ভাবে ঘোরানোর দায়িত্ব ছিল তাঁর, চেষ্টা করেছিলেন আরও একটা স্পট দেখাবেন, সেটা আমাদের জন্যই সম্ভব হল না, আমরা বেশ কিছু সময় ভাতিন্দায় বেশি নিয়েছিলাম। সবচেয়ে বড় কথা, গাড়িতে ওঠার আগে আমরা কেমন ঘুরতে চাই, স্পষ্ট করে বলেছিলাম। খুব ভালো লেগেছে। একবার ট্রাই করে দেখতে পারেন।
এই অক্টোবরের ৭ তারিখে কোল্ডফিল্ড এক্সপ্রেসে যাচ্ছি আর রাতে আইআরসিটিসি রেট্যারিং রুমে থেকে পরদিন( ৮ তারিখ) সকাল ৭ টার সময় ছোটো গাড়ী বুক করে ভাতিন্দা, উশ্রী ও তোপচাচী দেখে বিকালের ব্ল্যাক ডায়মন্ড ধরে বাড়ী ফিরবো।
Black to Black. খুব ভালো হয় যদি, হাওড়া-রাঁচি শতাব্দী হয়, আসা। এবং ফেরা ব্লাক ডায়ামন্ড। তবে, উস্রি ফলও দেখে নিতে পারবেন। কিন্তু, দরকার নেই। ভাটিন্ডা দেখেই মন ভরে যাবে। এখানেই বেশি সময় কাটান। শুভেচ্ছা নেবেন।
পে অ্যান্ড ইউজ টয়লেট আছে ভাতিন্দায় কিন্তু স্নানের ব্যবস্থা দেখি নি। এখানে অনেকেই ঝর্নাতেই স্নান সারেন দেখলাম। আর তোপচাঁচিতে কিন্তু তেমন কিছুই দেখি নি পুরো জঙ্গল এলাকা, তবে এর খুব কাছেই একটা রেস্টুরেন্ট আছে ; মহিলাদের জন্য সেটা খুবই ভালো ব্যবস্থা। তবু বলে রাখি, এক্ষেত্রে ড্রাইভার বন্ধুর দারুণ সহযোগিতা পাবেন। নিশ্চিন্তে আসুন। শুভেচ্ছা নেবেন। অপূর্ব প্রাকৃতিক পরিবেশ, মানুষজনও অপূর্ব। 😊
হাওড়া-রাঁচি শতাব্দী দেখতে পারেন। এটা খুব ভালো হবে। আর তাও যদি না পান, ব্ল্যাকে জেনেরাল কম্পার্টমেন্টেও তো আসা যায় ; অনেকেই আসেন রোজ। বিকল্প উপায় গাড়ি। তবে আমাদের সাজেশন কিন্তু ব্ল্যাক ডায়মন্ড এক্সপ্রেসের জেনারেল কম্পার্টমেন্ট। হাওড়া থেকে চড়লে বসার জায়গাও পেয়ে যাবেন, ছুটির দিনে। 🙂
ওখানে কোনও হোটেল নেই, ছোট্ট একটা ধাবা মতো আছে। উপায় হল, হয় ধানবাদ শহরে এসে খান, নয় এক ঘণ্টা দূরে তোপচাঁচিতে ; সবচেয়ে ভালো হবে ভাটিন্ডা ফলের কাছেই রান্না করে পিকনিক করা।
রাস্তাঘাট নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, দার্জিলিং যাওয়া - আসার। দু'জনের জন্য একটা ছোট গাড়ি যথেষ্ট, ভাড়া খুব বেশি হলে এ সময় ২,০০০ - ২,২০০। এটাই। একটু দরদাম করবেন। গাড়ির অভাব নেই। বৃষ্টির চান্স কিন্তু বেশিই। তাতে চিন্তার চেয়ে আনন্দ অনেক। রাস্তায় যেতে আসতে শুধু ঝর্নাগুলো একবার দেখবেন। মন ভরে যাবে। কথা দিলাম। আর এ সেপ্টেম্বরে উপরি পাওনা হবে, আলো-আঁধারির মধ্যে রঙের খেলা। স্বাগত। ফিরে এসে মতামত জানার অপেক্ষায় থাকছি। দার্জিলিং দার্জিলিং এবং দার্জিলিং।
পার্কিং ফি তো বলা আছে। আজাদদা আমাদের কাছে নিলেন ২,২০০ ( সঙ্গে লাঞ্চ - এটা সব ক্ষেত্রেই ওখানে)। আর সময়ে সুন্দর করে ঘুরিয়ে ট্রেন ধরিয়ে দিলেন, খুশি সামান্য কিছু - এই। চলে আসুন। ভালো লাগবে। 🙂
আমরা তো তাই করেছি। এবং যথেষ্ট ভালোভাবে বেড়িয়েছি কম খরচে। তবে, এর সঙ্গে উস্রি ফল যোগ করতে চাইলে আসাটা অন্তত করতে হবে হাওড়া-রাঁচি শতাব্দী এক্সপ্রেসে। ব্ল্যাকে এলে ভাটিণ্ডা আর তোপচাঁচি খুব ভালো করে বেড়ানো সম্ভব। দূরত্ব বেশি নয়। চলেই আসতে পারেন। 🙂
অপূর্ব লাগলো ভিডিওটা। চারদিকের দৃশ্য খুবই মনোরম। সাথে থাকলাম বন্ধু🥰🎉✨
অনেক শুভেচ্ছা নেবেন।
Ami dhanbad e thaktam. Abar dekhe valo laglo
সত্যিই খুব সুন্দর। মানুষজন, রাস্তাঘাট আর প্রকৃতি ; সব মিলিয়ে অসাধারণ।
শুভেচ্ছা নেবেন। 🥰
Azad vai er sathe ghure upnar kemon laglo?
Amra 2 jon kal ghurbo.... unar sathe ghurte kono osuvida upni feel koren ni toh ?
দারুণ মানুষ। আমাদের ট্রেন ব্ল্যাক টু ব্ল্যাক ছিল। মানে, সময় অনুযায়ী দুটো স্পট খুব ভালো ভাবে ঘোরানোর দায়িত্ব ছিল তাঁর, চেষ্টা করেছিলেন আরও একটা স্পট দেখাবেন, সেটা আমাদের জন্যই সম্ভব হল না, আমরা বেশ কিছু সময় ভাতিন্দায় বেশি নিয়েছিলাম। সবচেয়ে বড় কথা, গাড়িতে ওঠার আগে আমরা কেমন ঘুরতে চাই, স্পষ্ট করে বলেছিলাম।
খুব ভালো লেগেছে। একবার ট্রাই করে দেখতে পারেন।
এই অক্টোবরের ৭ তারিখে কোল্ডফিল্ড এক্সপ্রেসে যাচ্ছি আর রাতে আইআরসিটিসি রেট্যারিং রুমে থেকে পরদিন( ৮ তারিখ) সকাল ৭ টার সময় ছোটো গাড়ী বুক করে ভাতিন্দা, উশ্রী ও তোপচাচী দেখে বিকালের ব্ল্যাক ডায়মন্ড ধরে বাড়ী ফিরবো।
স্বাগত। দারুণ লাগবে এসময়।
Khub sundor laglo video ti.Ferar somoye kon train nite hobe janaben please 🙏
Black to Black.
খুব ভালো হয় যদি, হাওড়া-রাঁচি শতাব্দী হয়, আসা। এবং ফেরা ব্লাক ডায়ামন্ড। তবে, উস্রি ফলও দেখে নিতে পারবেন।
কিন্তু, দরকার নেই। ভাটিন্ডা দেখেই মন ভরে যাবে। এখানেই বেশি সময় কাটান।
শুভেচ্ছা নেবেন।
Day outing e te ki Ushri water fall jaoa jabe jodi black diamond e jaoa hoy
এক্কেবারেই না। উপায় একটাই, হাওড়া-রাঁচি-শতাব্দীতে এলে হয়ে যাবে।
তবে আমাদের সাজেশন, একদিনে এ দুটোই করুন, একটু সময় নিয়ে বেড়াতে পারবেন।
শুভেচ্ছা নেবেন।
Batinda luxury bus jaba dada....January month a ki water falls ki dekha jaba
হ্যাঁ, যাবে। জানুয়ারিতে শুধু নয়, সারা বছর এ অপূর্ব ওয়াটারফল দেখা যাবে। আর, ডিসেম্বর-জানুয়ারি এটা একটা দারুণ পিকনিক স্পট হয়ে ওঠে।😊
ভাতিন্দ ও তোপচাচিতে পে অ্যাণ্ড ইউজ টয়লেট এবং স্নান করার জন্য কোন ব্যবস্থা আছে ? জানালে উপকৃত হবো। অগ্রিম ধন্যবাদ ❤
পে অ্যান্ড ইউজ টয়লেট আছে ভাতিন্দায় কিন্তু স্নানের ব্যবস্থা দেখি নি। এখানে অনেকেই ঝর্নাতেই স্নান সারেন দেখলাম।
আর তোপচাঁচিতে কিন্তু তেমন কিছুই দেখি নি পুরো জঙ্গল এলাকা, তবে এর খুব কাছেই একটা রেস্টুরেন্ট আছে ; মহিলাদের জন্য সেটা খুবই ভালো ব্যবস্থা।
তবু বলে রাখি, এক্ষেত্রে ড্রাইভার বন্ধুর দারুণ সহযোগিতা পাবেন।
নিশ্চিন্তে আসুন। শুভেচ্ছা নেবেন। অপূর্ব প্রাকৃতিক পরিবেশ, মানুষজনও অপূর্ব। 😊
Dada ekhon kolkata theke jabo vabchi tabe train e waiting ticket dekhache ki kora jai ektu jadi balen
হাওড়া-রাঁচি শতাব্দী দেখতে পারেন। এটা খুব ভালো হবে। আর তাও যদি না পান, ব্ল্যাকে জেনেরাল কম্পার্টমেন্টেও তো আসা যায় ; অনেকেই আসেন রোজ।
বিকল্প উপায় গাড়ি। তবে আমাদের সাজেশন কিন্তু ব্ল্যাক ডায়মন্ড এক্সপ্রেসের জেনারেল কম্পার্টমেন্ট। হাওড়া থেকে চড়লে বসার জায়গাও পেয়ে যাবেন, ছুটির দিনে। 🙂
Bhatindra falls ki 50-60 jon er khabar hotel acha?
ওখানে কোনও হোটেল নেই, ছোট্ট একটা ধাবা মতো আছে। উপায় হল, হয় ধানবাদ শহরে এসে খান, নয় এক ঘণ্টা দূরে তোপচাঁচিতে ; সবচেয়ে ভালো হবে ভাটিন্ডা ফলের কাছেই রান্না করে পিকনিক করা।
8 sept plan ache jaoyar .... monsoon r jonne kno problem hbe nato ?
R 2 jon r jonne ...kon gari best ..reasonable price e ??
রাস্তাঘাট নিয়ে কোনও চিন্তা নেই, দার্জিলিং যাওয়া - আসার।
দু'জনের জন্য একটা ছোট গাড়ি যথেষ্ট, ভাড়া খুব বেশি হলে এ সময় ২,০০০ - ২,২০০। এটাই। একটু দরদাম করবেন। গাড়ির অভাব নেই।
বৃষ্টির চান্স কিন্তু বেশিই। তাতে চিন্তার চেয়ে আনন্দ অনেক। রাস্তায় যেতে আসতে শুধু ঝর্নাগুলো একবার দেখবেন। মন ভরে যাবে। কথা দিলাম। আর এ সেপ্টেম্বরে উপরি পাওনা হবে, আলো-আঁধারির মধ্যে রঙের খেলা।
স্বাগত। ফিরে এসে মতামত জানার অপেক্ষায় থাকছি।
দার্জিলিং দার্জিলিং এবং দার্জিলিং।
Good but your deliberation of spot is quite un satisfactory
Thank you for your valuable opinion. We are trying our best, but some gaps remain. 🙂
Luxury bus jabe ei duto jaigay?
ভালো প্রশ্ন।
অবশ্যই যাবে। তবে, ভাতিন্ডার রাস্তাটা একটু সরু, অসুবিধে হবে না তাও।
শুভেচ্ছা নেবেন।
আজাদ গাড়ি ভাড়া কতো নিল দাদা? পার্কিং ফি কী আলাদা করে দিতে হল ?
পার্কিং ফি তো বলা আছে। আজাদদা আমাদের কাছে নিলেন ২,২০০ ( সঙ্গে লাঞ্চ - এটা সব ক্ষেত্রেই ওখানে)। আর সময়ে সুন্দর করে ঘুরিয়ে ট্রেন ধরিয়ে দিলেন, খুশি সামান্য কিছু - এই।
চলে আসুন। ভালো লাগবে। 🙂
ব্ল্যাক ডায়মন্ড এ গিয়ে ব্ল্যাক ডায়মন্ড এ ফেরা সম্ভব?
আমরা তো তাই করেছি। এবং যথেষ্ট ভালোভাবে বেড়িয়েছি কম খরচে।
তবে, এর সঙ্গে উস্রি ফল যোগ করতে চাইলে আসাটা অন্তত করতে হবে হাওড়া-রাঁচি শতাব্দী এক্সপ্রেসে।
ব্ল্যাকে এলে ভাটিণ্ডা আর তোপচাঁচি খুব ভালো করে বেড়ানো সম্ভব। দূরত্ব বেশি নয়।
চলেই আসতে পারেন। 🙂
কবে গিয়েছিলেন?
জুলাই শেষ দিনে।
Please give mobile No of driver.
Mr. Ajad Khan - 6201124347.