দেখেন - আজ থেকে ৪০ / ৫০ বছর আগে যখন ঢাকা শহরে বা ঢাকার বাইরে রাস্তা বানানো হয়ে ছিল তখন দেশবাসী বলেনি যে অপরিকল্পিত ভাবে রাস্তা বানানো হয়েছে। এই রাস্তা-ঘাট তৈরীর নকশা বা পরিকল্পনার তত্ত্বাবধায়নে যারা ছিল তারা কিন্তু ফেরিওয়ালা বা দিন-মজুর ছিলোনা। তারা কলেজ, ইউনিভার্সিটি থেকে ডিগ্রী নিয়েছিল। এখন ৪০ / ৪৫ বছর পর বাঙালীর হুশ হচ্ছে। এখন বাঙালী উপলব্ধি করছে যে ভুল পরিকল্পনা ছিল। এই উপলব্ধির আসল কারণ হচ্ছে বর্তমান ইন্টারনের জুগ। আজ থেকে ৫০ বছর আগে যখন ইন্টারনেটের জুগ ছিলো না তখনো কিন্তু ইউরোপ , আমেরিকার বিভিন্ন দেশের রাস্তা-ঘাট সুপরিকল্পিত ভাবে বানানো হয়ে ছিল। তাদের দেশবাসীরা এখন কমপ্লেইন করে না যে রাস্তা-ঘাট অপরিকল্পিত ভাবে বানানো হয়ে ছিল। এখন, বাংলাদেশী নগর-পরিকল্পনাবিদ এবং ইউরোপিয়ান নগরপরিকল্পনাবিদদেড় মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে শিক্ষা। বাংলাদেশী প্রকৌশলীদের বিদ্যা হচ্ছে বইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ, তার বাইরে তারা কিছু করতে জানে না , করতে পারেও না।এখন ইন্টারনেটের কারণে তারা বইয়ের বাইরে কিছু শিখেছে। youtube দেখে, google এ search করে বিভিন্ন ধার করা idea নেয়। তাই ধার করা জ্ঞানের মধ্যে flaws থেকেই যায়। এর প্রমান সারা দেশে অনেক আছে। ঢাকা শহরের ভেতর অনেক flyover বানিয়েছে যেগুলোতে কোথাও কোথাও মারাত্মক ভুল রয়েছে। Online এ দেখে দেখে শিখলে যা হয় আর-কি !! যারা তত্ত্বাবধায়নে আছে তাদের কারোরি constructive ভাবে চিন্তা করার ক্যাপাসিটি নাই। বর্তমানে বাংলাদেশী প্রকৌশলীদের তত্ত্বাবধায়নে বিভিন্ন প্রজেক্ট এ কাজ হচ্ছে। ৪০ / ৪৫ বছর আগের দেশের জনগণের মতন আপনারাও এখন বাহ্: বাহ্: দিবেন এই সব কাজ কে। কারণ আপনারা নিজেরাও জানেন না যে কোথায় ভুল হচ্ছে। সমস্যা হলো - আজ থেকে ৪০ / ৪৫ বছর পর আপনাদের সন্তানের যখন উপলব্ধী করবে তখন আর এই ভুলকে UNDO করে নতুন করে করা সম্ভব হবে না। বাংলাদেশে এখনো অনেক জায়গা খালি থাকার কারণে নতুন নতুন রাস্তা তৈরী করতে পারছে। ৫০ বছর পর এই ছোট বাংলাদেশের জন সংখ্যা কত হবে ভেবে দেখুন। গত ১২ বছরে সারা ঢাকাশহর জুড়ে অপরিকল্পিত ফ্লাইওভার বানিয়ে শত শত কিলোমিটার জায়গা নষ্ট করেছে বর্তমান সরকার। এই অপরিকল্পিত ফ্লাইওভার গুলো না বানিয়ে যদি প্রথমেই ঐ রাস্তাগুলোর উপর মেট্রো-রেল বানাতো তবে দেশবাসী কত বেশী উপকৃত হতো ভেবে দেখুন। ruclips.net/video/YJjz7LVVl8c/видео.html তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশের প্রতিটা রাস্তা elevated করে নিচে water-way করা উচিত। উপরে চলবে bus , truck , গাড়ি এবং নিচে প্যারালাল ভাবে চলবে waterbus , watertaxi etc . এভাবে রাস্তা তৈরী করলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আর কোনো দিন বন্যা হবে না। এই waterway গুলোতে থাকবে অফুরন্ত মাছ। এতো মাছ থাকবে যে গরিব লোকেরাও প্রতিদিন ৩ বেলা মাছ দিয়ে ভাত খেতে পারবে। বাংলাদেশে যারা বিভিন্ন সরকারি উচ্চ পদ নিতে চান ( চেয়ারম্যান, মেয়র , MP etc ), দেশের উন্নতির জন্য দায়িত্ব নিতে চান, তাদের সাধারণ জ্ঞান কোন ইস্তরের সেটা জানা জনগণের জন্য খুবই অপরিহার্য। আমি মনে করি এই সমস্ত পদ নিতে বা পেতে যারা কোপা-কুপি বা মারা-মারি করে, তাদের একটা IQ test ওয়া উচিত। এই IQ test হতে হবে live talkshow তে। তাদেরকে দেশের কিছু problem উদাহরণ দেয়া হবে এবং তারা নিজেদের বুদ্ধিতে সমাধান করার কথা বলবে। যদিও বাংলাদেশে fair election হয় না তবুও ইলেকশন তো হতেই হবে এবং এই ইলেকশন এ পাশ করলেই তাকে সেই পদ দেয়া উচিত না। তাদেরকে সাধারণ জ্ঞানের series of questions করা হবে এবং তারা কি পরিমান যুক্তি-যোগ্য সমাধান দেন সেটার ওপর ভিত্তি করে তাদেরকে পদ নিযুক্ত করা উচিত। এবং দেশের জনগণের জন্য টেলিফোন লাইন ওপেন থাকবে। বাংলাদেশ কারো বাপের দেশ না এবং কারো জামাইয়ের দেশও না। এই দেশ জনগণের দেশ। ৩০ লক্ষ্য জনগণ এই দেশ স্বাধীন করেছে। জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ হবে যে সে এই পদের জন্য উপযুক্ত কি-না। এই procedure হাসিনার জন্যও প্রযোজ্য। তারা যেহেতু ক্ষমতা পাবার জন্য প্রচার করে যে দেশের উন্নয়ণ, জনগণের অবস্থার উন্নতির জন্য তারা ক্ষমতার চেয়ারে বসতে চায় তাই তাদের বুদ্ধির পরীক্ষা হওয়া উচিৎ ক্ষমতায় বসানোর আগে। তাদের কি বুদ্ধিতে বা কোন লেভেল এর বুদ্ধিতে তারা দেশের উনন্নয়ণ করবে সেটা যাচাই করে দেখা অবশ্যই দরকার।
ঢাকা শহর থেকে জানজট কমাতে হলে ঢাকা শহরের আসে পাসের যে গ্রাম গুলি আছে সে গুলি রাস্তা গাঁট উন্নতি করতে হবে... যেমন হেমায়েতপুর হইতে আলি পুর, কলাতিয়া, আটি, হয়ে কদমতলি বাবুবাজার পর্যন্ত রোড টি হাইওয়ে করতে হবে তাহলে কিছুটা হলেও ঢাকা শহরের রাস্তা গাঁটের জানজট কমবে এক মাত্র সরকার এ পারে এই সমস্যার সমাধান করতে...?
পূর্বাচল ১০০ ফুট লেক + ১০০ ফুট লেক =২০০ ফুট Plus ৩০০ ফুট রাস্তা + এক্সট্রা আরো ২০০ ফুট। Total ৭০০ ফুট। এই ৭০০ ফুট জায়গা ব্যবহার না করে যদি ৪০০ ফুট এলেভেটেড এক্সপ্রেস-ওয়ে করে নিচে ওয়াটার-ওয়ে করতো তবে ৩০০ ফুট জায়গা বেঁচে যেত। ruclips.net/video/uI9IHaXBGmg/видео.html, ruclips.net/video/2k41tJ6GtyQ/видео.html, ruclips.net/video/bcvkk7gxB3g/видео.html, ruclips.net/video/8CpfnhAZUdg/видео.html ওপরে চলতো bus ,truck , গাড়ি etc আর নিচে প্যারালাল ভাবে চলতো water taxi / Water bus আরো অন্যান্য নৌ-যান। এক্সপ্রেস ওয়ের পিলার গুলো বসবে লেকের পারে। পানিতে কোনো পিলার বসবে না , এতে করে নৌ চলাচলে কোনো রকম বাধা-বিঘ্ন থাকবে না। বৃষ্টির পানি কখনো elevated -way তে জমতো না। এক্সপ্রেস ওয়ের বৃষ্টির পানি নিচে লেক এ চলে যেত। একবার ভেবে দেখুন, ঢাকা-মায়া expresswayর মতো সব গুলো এক্সপ্রেস ওয়ের নিচে যদি water-way করা হতো তবে ভবিষ্যতে আর কনো দিন বাংলাদেশে বন্যা হত না। সব গুলো high-way / express -way গুলোকে যদি elevated করে নিচে প্যারালাল ভাবে water taxi , water bus চলার জন্য ১০ মিটার গভীর করে যদি নৌ-পথ করা হতো তবে দেশবাশী অনেক গুলো অতিরিক্ত সুবিধা পেতো। যেমন ধরুন - (১) ভবিষ্যতে দেশবাশী বন্যা থেকে রক্ষা পেতো। (২) দেশবাশী একই সময়ে পানিপথে চলাচল করতে পারতো। (৩) public bus এ অনেক সময় over size জিনিস বহন করা যায় না। সে ক্ষেত্রে নৌ পথে অতি সহজেই সে সব extra large size জিনিষ transport করতে পারতো। (৪) মিনিমাম ১০ মিটার গভীর করে water-way করলে অনেক বড় বড় মাছ চাষ করা যেত। এতে করে ইকোনোমি অনেক strong হতো। অনেক জেলেদের কর্ম সংস্থান হতো এবং জন-গণ fresh মাছ পেতো অনেক কম খরচে। (৫) জনগণের বিনোদনের জন্য নৌকা ভ্রমণের ব্যবস্থা হতো। (৬) বর্ষা মৌসুমে নৌকা বাইচ হতে পারতো। শহরের মানুষের জন্য এটা অনেক বড় একটা বিনোদন হতো।কত গুলো ডলফিন ছেড়ে দিলে তো কথাই ছিল না! (৭) ভারী বৃষ্টির মধ্যেও পানি-পথে সব রকম activity চলমান থাকতো কারণ উপরে এক্সপ্রেস ওয়ে থাকার কারণে নিচে ওয়াটার ওয়েতে কোনো রকম অসুবিধা হতো না। (৮) এক্সপ্রেস ওয়ের দুই ধারে যদি premium quality olives এবং avocado চাষ করা হয় তবে জনগণ এবং সরকার উভয় পক্ষ লাভবান হতো। উন্নত মানের olives থেকে export quality olive oil produce করা যেত। বর্তমান সরকার জনগণের কষ্টের টাকা নষ্ট করে বারে বারে ভুল প্ল্যানিং করে। আর এই ভুল সিদ্ধান্তের ভর্তুকি দিতে হয় সাধারণ জনগণকে এবং suffer করে সাধারণ জনগণ। যারা এই ত্রুটি পূর্ণ প্ল্যান গুলোর জন্য দায়ী তারা কিন্তু নিজেরা suffer করে না। কারণ তারা Mercedes গাড়িতে চড়ে বেড়ায়।
Why false? Are you blind or illiterate? Don't read newspapers? The construction started on 18 November 2016. Bangladesh Army is assigned for this project. Government wishing to complete the project along with the completion of Padma Bridge.
পূর্বাচল ১০০ ফুট লেক + ১০০ ফুট লেক =২০০ ফুট Plus ৩০০ ফুট রাস্তা + এক্সট্রা আরো ২০০ ফুট। Total ৭০০ ফুট। এই ৭০০ ফুট জায়গা ব্যবহার না করে যদি ৪০০ ফুট এলেভেটেড এক্সপ্রেস-ওয়ে করে নিচে ওয়াটার-ওয়ে করতো তবে ৩০০ ফুট জায়গা বেঁচে যেত। ruclips.net/video/uI9IHaXBGmg/видео.html, ruclips.net/video/2k41tJ6GtyQ/видео.html, ruclips.net/video/bcvkk7gxB3g/видео.html, ruclips.net/video/8CpfnhAZUdg/видео.html ওপরে চলতো bus ,truck , গাড়ি etc আর নিচে প্যারালাল ভাবে চলতো water taxi / Water bus আরো অন্যান্য নৌ-যান। এক্সপ্রেস ওয়ের পিলার গুলো বসবে লেকের পারে। পানিতে কোনো পিলার বসবে না , এতে করে নৌ চলাচলে কোনো রকম বাধা-বিঘ্ন থাকবে না। বৃষ্টির পানি কখনো এলেভেটেড এক্সপ্রেস-ওয়ে তে জমতো না। এক্সপ্রেস ওয়ের বৃষ্টির পানি নিচে লেক এ চলে যেত। লেকটি অনেক গভীর করলে অনেক বড় মাছের চাষ করা যেত। ভালো করে ভেবে দেখা ৮ কিলোমিটার প্লাস ৮ কিলোমিটার ( যাওয়া এবং আআসা ) এই ১৬ কিলোমিটার যে ফ্লাইওভার বানাবে সেই ফ্লাইওভার এ নিচে পিলার দেবার কারণে ১৬ কিলোমিটার জায়গা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে সারা জীবনের জন্য। এই পিলার গুলো যদি সরা সরি ফ্লাইওভার এর নিচে না দিয়ে নিচে ওয়াটার-ওয়ে বানিয়ে water wayর দুই ধরে দিতো তবে বিভিন্ন ভাবে জনগণ এবং সরকার নিজেই লাভবান হতো। Bangladesh is running out of space whether it's residential or commercial purpose. We've to plan for multiple projects for a single investment. কি ভাবে জমি বাঁচিয়ে প্রয়োজনীয় কাজ স্বঠিক ভাবে সম্পন্ন করা যায় সেটি মূল প্ল্যানিং এর একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হওয়া উচিত।
darun hobe
দেখেন - আজ থেকে ৪০ / ৫০ বছর আগে যখন ঢাকা শহরে বা ঢাকার বাইরে রাস্তা বানানো হয়ে ছিল তখন দেশবাসী বলেনি যে অপরিকল্পিত ভাবে রাস্তা বানানো হয়েছে। এই রাস্তা-ঘাট তৈরীর নকশা বা পরিকল্পনার তত্ত্বাবধায়নে যারা ছিল তারা কিন্তু ফেরিওয়ালা বা দিন-মজুর ছিলোনা। তারা কলেজ, ইউনিভার্সিটি থেকে ডিগ্রী নিয়েছিল। এখন ৪০ / ৪৫ বছর পর বাঙালীর হুশ হচ্ছে। এখন বাঙালী উপলব্ধি করছে যে ভুল পরিকল্পনা ছিল। এই উপলব্ধির আসল কারণ হচ্ছে বর্তমান ইন্টারনের জুগ। আজ থেকে ৫০ বছর আগে যখন ইন্টারনেটের জুগ ছিলো না তখনো কিন্তু ইউরোপ , আমেরিকার বিভিন্ন দেশের রাস্তা-ঘাট সুপরিকল্পিত ভাবে বানানো হয়ে ছিল। তাদের দেশবাসীরা এখন কমপ্লেইন করে না যে রাস্তা-ঘাট অপরিকল্পিত ভাবে বানানো হয়ে ছিল। এখন, বাংলাদেশী নগর-পরিকল্পনাবিদ এবং ইউরোপিয়ান নগরপরিকল্পনাবিদদেড় মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে শিক্ষা। বাংলাদেশী প্রকৌশলীদের বিদ্যা হচ্ছে বইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ, তার বাইরে তারা কিছু করতে জানে না , করতে পারেও না।এখন ইন্টারনেটের কারণে তারা বইয়ের বাইরে কিছু শিখেছে। youtube দেখে, google এ search করে বিভিন্ন ধার করা idea নেয়। তাই ধার করা জ্ঞানের মধ্যে flaws থেকেই যায়। এর প্রমান সারা দেশে অনেক আছে। ঢাকা শহরের ভেতর অনেক flyover বানিয়েছে যেগুলোতে কোথাও কোথাও মারাত্মক ভুল রয়েছে। Online এ দেখে দেখে শিখলে যা হয় আর-কি !! যারা তত্ত্বাবধায়নে আছে তাদের কারোরি constructive ভাবে চিন্তা করার ক্যাপাসিটি নাই। বর্তমানে বাংলাদেশী প্রকৌশলীদের তত্ত্বাবধায়নে বিভিন্ন প্রজেক্ট এ কাজ হচ্ছে। ৪০ / ৪৫ বছর আগের দেশের জনগণের মতন আপনারাও এখন বাহ্: বাহ্: দিবেন এই সব কাজ কে। কারণ আপনারা নিজেরাও জানেন না যে কোথায় ভুল হচ্ছে। সমস্যা হলো - আজ থেকে ৪০ / ৪৫ বছর পর আপনাদের সন্তানের যখন উপলব্ধী করবে তখন আর এই ভুলকে UNDO করে নতুন করে করা সম্ভব হবে না। বাংলাদেশে এখনো অনেক জায়গা খালি থাকার কারণে নতুন নতুন রাস্তা তৈরী করতে পারছে। ৫০ বছর পর এই ছোট বাংলাদেশের জন সংখ্যা কত হবে ভেবে দেখুন। গত ১২ বছরে সারা ঢাকাশহর জুড়ে অপরিকল্পিত ফ্লাইওভার বানিয়ে শত শত কিলোমিটার জায়গা নষ্ট করেছে বর্তমান সরকার। এই অপরিকল্পিত ফ্লাইওভার গুলো না বানিয়ে যদি প্রথমেই ঐ রাস্তাগুলোর উপর মেট্রো-রেল বানাতো তবে দেশবাসী কত বেশী উপকৃত হতো ভেবে দেখুন। ruclips.net/video/YJjz7LVVl8c/видео.html
তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশের প্রতিটা রাস্তা elevated করে নিচে water-way করা উচিত। উপরে চলবে bus , truck , গাড়ি এবং নিচে প্যারালাল ভাবে চলবে waterbus , watertaxi etc . এভাবে রাস্তা তৈরী করলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে আর কোনো দিন বন্যা হবে না। এই waterway গুলোতে থাকবে অফুরন্ত মাছ। এতো মাছ থাকবে যে গরিব লোকেরাও প্রতিদিন ৩ বেলা মাছ দিয়ে ভাত খেতে পারবে। বাংলাদেশে যারা বিভিন্ন সরকারি উচ্চ পদ নিতে চান ( চেয়ারম্যান, মেয়র , MP etc ), দেশের উন্নতির জন্য দায়িত্ব নিতে চান, তাদের সাধারণ জ্ঞান কোন ইস্তরের সেটা জানা জনগণের জন্য খুবই অপরিহার্য। আমি মনে করি এই সমস্ত পদ নিতে বা পেতে যারা কোপা-কুপি বা মারা-মারি করে, তাদের একটা IQ test ওয়া উচিত। এই IQ test হতে হবে live talkshow তে। তাদেরকে দেশের কিছু problem উদাহরণ দেয়া হবে এবং তারা নিজেদের বুদ্ধিতে সমাধান করার কথা বলবে। যদিও বাংলাদেশে fair election হয় না তবুও ইলেকশন তো হতেই হবে এবং এই ইলেকশন এ পাশ করলেই তাকে সেই পদ দেয়া উচিত না। তাদেরকে সাধারণ জ্ঞানের series of questions করা হবে এবং তারা কি পরিমান যুক্তি-যোগ্য সমাধান দেন সেটার ওপর ভিত্তি করে তাদেরকে পদ নিযুক্ত করা উচিত। এবং দেশের জনগণের জন্য টেলিফোন লাইন ওপেন থাকবে। বাংলাদেশ কারো বাপের দেশ না এবং কারো জামাইয়ের দেশও না। এই দেশ জনগণের দেশ। ৩০ লক্ষ্য জনগণ এই দেশ স্বাধীন করেছে। জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ হবে যে সে এই পদের জন্য উপযুক্ত কি-না। এই procedure হাসিনার জন্যও প্রযোজ্য। তারা যেহেতু ক্ষমতা পাবার জন্য প্রচার করে যে দেশের উন্নয়ণ, জনগণের অবস্থার উন্নতির জন্য তারা ক্ষমতার চেয়ারে বসতে চায় তাই তাদের বুদ্ধির পরীক্ষা হওয়া উচিৎ ক্ষমতায় বসানোর আগে। তাদের কি বুদ্ধিতে বা কোন লেভেল এর বুদ্ধিতে তারা দেশের উনন্নয়ণ করবে সেটা যাচাই করে দেখা অবশ্যই দরকার।
আমার বাড়ী শিবচর। আমার বাড়ীর সামনে পদ্মা সেতু। এরকমই হয়তাছে। ইনশাআল্লাহ এর চেয়েও আরো সুন্দর হবে ১০০%। আগামি ৫ বছর পর শিবচর হবে বাংলাদেশের ২য় ঢাকা।
ঢাকা শহর থেকে জানজট কমাতে হলে
ঢাকা শহরের আসে পাসের যে গ্রাম গুলি আছে
সে গুলি রাস্তা গাঁট উন্নতি করতে হবে...
যেমন হেমায়েতপুর হইতে আলি পুর, কলাতিয়া, আটি,
হয়ে কদমতলি বাবুবাজার পর্যন্ত রোড টি হাইওয়ে করতে হবে
তাহলে কিছুটা হলেও ঢাকা শহরের রাস্তা গাঁটের জানজট কমবে
এক মাত্র সরকার এ পারে এই সমস্যার সমাধান করতে...?
Filling proud to be part of this big project
It's called planning
Very nice your country
nice work
Nice project for Padma bridge
Nice project for south bangla-----
just wow!
Very Very Good madaripur diye asbe Connet road
পূর্বাচল ১০০ ফুট লেক + ১০০ ফুট লেক =২০০ ফুট Plus ৩০০ ফুট রাস্তা + এক্সট্রা আরো ২০০ ফুট। Total ৭০০ ফুট। এই ৭০০ ফুট জায়গা ব্যবহার না করে যদি ৪০০ ফুট এলেভেটেড এক্সপ্রেস-ওয়ে করে নিচে ওয়াটার-ওয়ে করতো তবে ৩০০ ফুট জায়গা বেঁচে যেত। ruclips.net/video/uI9IHaXBGmg/видео.html, ruclips.net/video/2k41tJ6GtyQ/видео.html, ruclips.net/video/bcvkk7gxB3g/видео.html, ruclips.net/video/8CpfnhAZUdg/видео.html ওপরে চলতো bus ,truck , গাড়ি etc আর নিচে প্যারালাল ভাবে চলতো water taxi / Water bus আরো অন্যান্য নৌ-যান। এক্সপ্রেস ওয়ের পিলার গুলো বসবে লেকের পারে। পানিতে কোনো পিলার বসবে না , এতে করে নৌ চলাচলে কোনো রকম বাধা-বিঘ্ন থাকবে না। বৃষ্টির পানি কখনো elevated -way তে জমতো না। এক্সপ্রেস ওয়ের বৃষ্টির পানি নিচে লেক এ চলে যেত।
একবার ভেবে দেখুন, ঢাকা-মায়া expresswayর মতো সব গুলো এক্সপ্রেস ওয়ের নিচে যদি water-way করা হতো তবে ভবিষ্যতে আর কনো দিন বাংলাদেশে বন্যা হত না। সব গুলো high-way / express -way গুলোকে যদি elevated করে নিচে প্যারালাল ভাবে water taxi , water bus চলার জন্য ১০ মিটার গভীর করে যদি নৌ-পথ করা হতো তবে দেশবাশী অনেক গুলো অতিরিক্ত সুবিধা পেতো। যেমন ধরুন - (১) ভবিষ্যতে দেশবাশী বন্যা থেকে রক্ষা পেতো। (২) দেশবাশী একই সময়ে পানিপথে চলাচল করতে পারতো। (৩) public bus এ অনেক সময় over size জিনিস বহন করা যায় না। সে ক্ষেত্রে নৌ পথে অতি সহজেই সে সব extra large size জিনিষ transport করতে পারতো। (৪) মিনিমাম ১০ মিটার গভীর করে water-way করলে অনেক বড় বড় মাছ চাষ করা যেত। এতে করে ইকোনোমি অনেক strong হতো। অনেক জেলেদের কর্ম সংস্থান হতো এবং জন-গণ fresh মাছ পেতো অনেক কম খরচে। (৫) জনগণের বিনোদনের জন্য নৌকা ভ্রমণের ব্যবস্থা হতো। (৬) বর্ষা মৌসুমে নৌকা বাইচ হতে পারতো। শহরের মানুষের জন্য এটা অনেক বড় একটা বিনোদন হতো।কত গুলো ডলফিন ছেড়ে দিলে তো কথাই ছিল না! (৭) ভারী বৃষ্টির মধ্যেও পানি-পথে সব রকম activity চলমান থাকতো কারণ উপরে এক্সপ্রেস ওয়ে থাকার কারণে নিচে ওয়াটার ওয়েতে কোনো রকম অসুবিধা হতো না। (৮) এক্সপ্রেস ওয়ের দুই ধারে যদি premium quality olives এবং avocado চাষ করা হয় তবে জনগণ এবং সরকার উভয় পক্ষ লাভবান হতো। উন্নত মানের olives থেকে export quality olive oil produce করা যেত। বর্তমান সরকার জনগণের কষ্টের টাকা নষ্ট করে বারে বারে ভুল প্ল্যানিং করে। আর এই ভুল সিদ্ধান্তের ভর্তুকি দিতে হয় সাধারণ জনগণকে এবং suffer করে সাধারণ জনগণ। যারা এই ত্রুটি পূর্ণ প্ল্যান গুলোর জন্য দায়ী তারা কিন্তু নিজেরা suffer করে না। কারণ তারা Mercedes গাড়িতে চড়ে বেড়ায়।
we are hope
বিক্রামপুর হবে সিঙ্গাপুর 😍😍🔥🔥
Airport kobe hobe Shivchar e?
Very Nice but when will be start the project
#rahitt Ovi You will be ashamed to know that the construction of this project started on 18 November 2016 by Bangladesh Army.
So sorry for that.... keep enjoying.... best wishes....
Abul Bashar its already finished
nice
Done the project
ঢাকা মাওয়া কেরানিগঞ্জ ৪০০ ফিট রোড়, জেলখানা সংলগ্ন কারও জমি এবং রেডি প্লট লাগলে যোগাযোগ করুন।
Maximum part of this project has been completed...
Asbe rail line
২০০ টাকায় মাওয়ায় ইলিশ খেতে যেয়ে কি খেলাম দেখুন ভিডিও তে,
ভিডিও লিঙ্কঃ ruclips.net/video/KCDduqfjlBw/видео.html
false...
Why false? Are you blind or illiterate? Don't read newspapers? The construction started on 18 November 2016. Bangladesh Army is assigned for this project. Government wishing to complete the project along with the completion of Padma Bridge.
জারজ সাইদী র চামচা Founded
অশিক্ষিত খালেদার অশিক্ষিত চামচা
Done
are you okay man?
Already completed
পূর্বাচল ১০০ ফুট লেক + ১০০ ফুট লেক =২০০ ফুট Plus ৩০০ ফুট রাস্তা + এক্সট্রা আরো ২০০ ফুট। Total ৭০০ ফুট। এই ৭০০ ফুট জায়গা ব্যবহার না করে যদি ৪০০ ফুট এলেভেটেড এক্সপ্রেস-ওয়ে করে নিচে ওয়াটার-ওয়ে করতো তবে ৩০০ ফুট জায়গা বেঁচে যেত। ruclips.net/video/uI9IHaXBGmg/видео.html, ruclips.net/video/2k41tJ6GtyQ/видео.html, ruclips.net/video/bcvkk7gxB3g/видео.html, ruclips.net/video/8CpfnhAZUdg/видео.html ওপরে চলতো bus ,truck , গাড়ি etc আর নিচে প্যারালাল ভাবে চলতো water taxi / Water bus আরো অন্যান্য নৌ-যান। এক্সপ্রেস ওয়ের পিলার গুলো বসবে লেকের পারে। পানিতে কোনো পিলার বসবে না , এতে করে নৌ চলাচলে কোনো রকম বাধা-বিঘ্ন থাকবে না। বৃষ্টির পানি কখনো এলেভেটেড এক্সপ্রেস-ওয়ে তে জমতো না। এক্সপ্রেস ওয়ের বৃষ্টির পানি নিচে লেক এ চলে যেত। লেকটি অনেক গভীর করলে অনেক বড় মাছের চাষ করা যেত। ভালো করে ভেবে দেখা ৮ কিলোমিটার প্লাস ৮ কিলোমিটার ( যাওয়া এবং আআসা ) এই ১৬ কিলোমিটার যে ফ্লাইওভার বানাবে সেই ফ্লাইওভার এ নিচে পিলার দেবার কারণে ১৬ কিলোমিটার জায়গা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে সারা জীবনের জন্য। এই পিলার গুলো যদি সরা সরি ফ্লাইওভার এর নিচে না দিয়ে নিচে ওয়াটার-ওয়ে বানিয়ে water wayর দুই ধরে দিতো তবে বিভিন্ন ভাবে জনগণ এবং সরকার নিজেই লাভবান হতো। Bangladesh is running out of space whether it's residential or commercial purpose. We've to plan for multiple projects for a single investment. কি ভাবে জমি বাঁচিয়ে প্রয়োজনীয় কাজ স্বঠিক ভাবে সম্পন্ন করা যায় সেটি মূল প্ল্যানিং এর একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হওয়া উচিত।