যে জাতি স্বপ্ন দেখতে জানে না সে জাতির কখন উন্নয়ন হয় বঙ্গ জননী শেখ হাসিনাএ জাতিকে স্বপ্ন দেখিয়েছে এবং সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ শেখ হাসিনা হাত ধরে এদেশে একদিন অর্থনৈতিক রাজনৈতিক এবং সামাজিক ভাবে একটি শক্ত ভিত রচনা করবে। এগিয়ে যাও মুজিব কন্যা
Akram Hossain, একবার ভেবে দেখুন Cox's bazar এ মেরিন-ড্রাইভ বানানো হচ্ছে, এই Marine-driveকে যদি elevated-way করে নিচে প্যারালাল ভাবে চলার জন্য ওয়াটার-ওয়ে বানানো হতো তবে কি অদ্ভুত সুন্দর লাগতো এবং জনগণ পানি-পথ এবং ইস্থল পথ উভয় ভাবেই একই সময়য়ে প্যারালাল ভাবে চলতে পারতো। এলেভেটেড wayতে যদি শাড়ি শাড়ি লাইট লাগানো হয় তবে রাতেরবেলা এই লাইট এর reflection নিচে water wayর পানিতে পর্বে। কি সুন্দর লাগবে দেখতে ! আর এই water wayর এক পাশে কংক্রিট wall এর মাঝে মাঝে পুরু glass wall এর মতন করা হয় তবে সেখানে যে মাছ, ডলফিন বা অন্নান্ন যে সব সামুদ্রিক প্রাণী থাকবে সেগুলো পর্যটকরা টিকেট কিনে দেখতে পারবে। নিচে lake টি হতো salt water lake . সেখানে যাত্রীদের জন্য , বিনোদনের জন্য Amsterdam এর মতন উন্নত মানের স্পিড-বোট এর ব্যবস্থা করা যেত। যেহেতু সরকার Cox's bazarকে আরো অনেক বেশী বিনোদনের জন্য আরো অনেক কিছু ইস্থাপন করবে সেহেতু মেরিন-ড্রাইভ এ ট্রাফিক অনেক বেশী বেড়ে যাবে। সমুদ্রের পার ঘেঁষে এমন যদি একটা এলেভেটেড ওয়ে বানানো হতো তবে বিদেশ থেকে লক্ষ্য লক্ষ্য পর্যটক আসতো শুধু এই মনো-মুগ্ধকর রাস্তা দেখার জন্য। কারণ এটাই হতো পৃথিবীর সর্ব প্রথম ELEVWATER-WAY. এই narrow মেরিন-ড্রাইভ এ কাজ হবে না। এই মেরিন ড্রাইভ কে না ভেঙ্গে এর পাশেই ইচ্ছা করলে elevated-way করে নিচে water-way করতে পারে। Elevated-wayর আরেকটা অনেক বড় advantage হচ্ছে বৃষ্টি হলে এ রাস্তায় গর্ত হয় না। ঢাকায় বা অন্যায় জায়গায় দেখবেন বৃষ্টির কারণে রাস্তায় বিভিন্ন সাইজে গর্ত হয়। overpass বা এলিভেটেড ওয়ের টেকনোলজি ভিন্ন হবার কারণে রাস্তায় গর্ত হয় না। বাংলাদেশে যে সব এক্সপ্রেস-ওয়ে গুলো বানানো হচ্ছে এই express-way গুলো যদি সম্পূর্ণ এলেভেটেড করে নিচে পানি-পথ / water way করা হতো তবে লক্ষ লক্ষ দেশবাসী অতিরিক্ত অনেক সুবিধা পেতো। এই সুদীর্ঘ এলেভেটেড ওয়ের নিচে প্যারালাল ভাবে চলতো water taxi, water bus, other speedboats etc. এলেভেটেড ওয়ের নিচে অনেক গভীর করে যদি পানিপথ বানানো হতো তবে প্রচুর পরিমান মাছের চাষ করা যেত। লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য মাছের সংস্থান হত এখান থেকে। এই ধরণের যেই সুদীর্ঘ রাস্তা গুলো বানানো হচ্ছে সব গুলো রাস্তা যদি এলেভেটেড করে নিচে প্যারালাল ভাবে পানিপথ করা হতো তবে দেশের জনগণ কি পরিমান সুবিধা পেতো ভেবে দেখুন। ইচ্ছা করলে এই পানিপথকে আসে-পাশের নদীর সঙ্গে সংযোগ করে দেয়া যেত। নদীর সঙ্গে যদি সংযোগ করে দেয়া যায় তবে আরেকটি বাড়তি সুবিধা হচ্ছে সবজি / মাছ বিক্রেতারা সপ্তাহে ১/২ বার এই খাল গুলোতে ভ্রাম্যমান বাজার বসাতে পারতো। নদী থেকে বিক্রেতারা সরা-সরি ছোট নৌযানের মাদ্ধমে ফ্রেশ সবজি / মাছ এই ভ্রাম্যমান বাজারে নিয়ে আসতো। এলেভেটেড ওয়ের মধ্যে কোনো বৃষ্টির পানি জমতনা। পানি সব নিচে লেক / ওয়াটার ওয়েতে চলে যেত। কিছু ডলফিন নিয়ে এসে ছেড়ে দিলে তো কথাই ছিল না ! ruclips.net/video/UR1RhdL2Kc4/видео.html ruclips.net/video/i8ewDewMXTw/видео.html বিদেশে যেমন নৌকা-বাইছ হয় , এখানেও বছরে ২/১ বার নৌকা বাইছ ও হতে পারতো। ঢাকার ৩০০ ফিট expressway অথবা মায়া এক্সপ্রেস-ওয়ে নিচে যদি খাল করে water transport এর ব্যবস্থা করা হতো তবে জনগণ জলপথ এবং ইস্থলপথ দু ভাবেই এক জায়গা থেকে অন্য যায়গায় খুব সহজেই যেতে পারতো। জনগণের জন্য commute করার দুইটা option হতো। ওপরে চলতো bus ,truck ইত্যাদি এবং নিচে প্যারালাল ভাবে চলতো water taxi , water bus etc. বৃষ্টির পানিও lake বা খালে চলে যাবার ব্যবস্থা হতো। দেশের সরকারী আমলারা / মন্ত্রীরা ইউটুবে দেখে, বিদেশে যেয়ে দেখে উন্নত রাস্তা-ঘাট, উন্নত আরো অনেক কিছু এবং তারা হুবহু সে রকম কিছু করার চেষ্টা করে বাংলাদেশে। কিন্ত এই অপদার্থরা এটা বুঝে না যে সব রকম infrastructure সব দেশের পরিবেশের জন্য প্রযোজ্য না। নিজেদের পরিবেশের জন্য , খাপ খাবার জন্য প্ল্যান কে মডিফাই করতে হবে। যেমন ধরেন, বাংলাদেশ হচ্ছে খেজুরের রসের দেশ। এদেশে maple syrup চাষ করলে তো হবে না। ইউরোপ এ দেখেন , সব দেশই উন্নত কিন্তু তাদের infrastructure ভিন্ন। তাদের নিজেদের দেশের জন্য যেমন সিস্টেম প্রযোজ্য সে ভাবে তারা ভিন্ন তৈরী করে নেয়। আমাদের দেশের অপদার্থ ইঞ্জিনিয়ার / সরকার সেটা বুঝে না।
ঢাকায় বা বাংলাদেশে যত গুলো নতুন নতুন ( ৩০০ feet রাস্তার মতন ) ruclips.net/video/PsANga5l-sk/видео.html রাস্তা হচ্ছে সব গুলো রাস্তার নিচে ওয়াটার ওয়ে (water-way ) করা উচিৎ। উপরে চলবে bus ,truck এবং গাড়ী আর নিচে চলবে প্যারালাল ভাবে water bus / water taxi. এভাবে যদি বেশীরভাগ নতুন রাস্তা গুলো elevated বানানো হয় তবে আগামী ২০০ বছরেও রাস্তায় ট্রাফিক যান-জোট এর সম্ভাবনা থাকবে না। এতে করে কোনো দিন বাংলাদেশে আর বন্যা হবে না। এলেভেটেড ওয়ে তে বৃষ্টির পানিও জমবে না। বৃষ্টির পানি নিচে lake এ চলে যাবে। যখন শহরের ভিতর চারিদিকে এমন lake থাকবে তখন দেশে মাছের কোনো অভাব থাকবে না। প্রতিটা lake এই মাছের পোনা ছাড়া হবে। খালের দু-ধারে যদি শুধু কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানো হয় তবে অদ্ভুত সুন্দর লাগবে দেখতে। আর এই elevated wayর পিলার গুলো বসবে দুই পাশে যে land থাকবে সেখানে। elevated wayর নিচে সরা -সরি কোনো পিলার বসবে না। waterway তে কোনো রকম বাধা থাকবে না। এখানে যে ৩০০ ফিট রাস্তা এবং ১০০ ফিট লেক করা হচ্ছে, এই ৩০০ ফিট রাস্তাটা যদি ELEVATED এর মতন করে করা হতো তবে অনেক বেশী পানি accommodate করা যেত আর বিনোদনের জন্য লেক গুলোতে কিছু ডলফিন ছেড়ে দিলেই হতো। আপনি এবং সবাই যদি এক টু খুঁটিয়ে ভেবে দেখেন তবে লক্ষ্য করবেন ঢাকাতে বা বাংলাদেশের অন্যান্য শহরে বা গ্রামে না-না রকম সংগঠন গঠিত হয়েছে। এরা যে যেভাবে পারছে তাদের সময় এবং শ্রম দিয়ে দেশের উন্নতি করার চেষ্টা করছে। তরুণদের অনেক সংগঠন গঠিত হয়েছে এরা বিভিন্ন ভাবে দেশের জনকনকে উদ্ভিদ্য করছে দেশের উন্নতির স্বার্থে এগিয়ে আসার জন্য। আমি RUclips এ দেখেছি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা একত্রীত হয়ে প্লাস্টিক বোতল রাস্তা থেকে কুড়িয়ে রাস্তা পরিষ্কার করছে। এমন অনেক উদাহরণ আমরা এখন প্রায়ই youtube এ দেখি। ভালো-মতো চিন্তা করলে দেখবেন দেশের জনগণের এই সচতেনতা বোধ টা প্রকাশ পেয়েছে গত ১০ বছরে। গত ১০ বছরের আগে কিন্তু এমন বিপুল ভাবে বাংলাদেশীদের মধ্যে কোনো সচতেনতা বোধ ছিল না। এই সচতেনতা বোধের আসল কারণ হচ্ছে INTERNET . এই ইন্টারনেটের কারণে youtube দেখে দেখে অনেক কিছু শিখেছে। বাংলাদেশীরা youtube দেখেছে উন্নত দেশে ভদ্র লোকেরা কি ভাবে civilized সমাজে বসবাস করে। আপনি আরো লক্ষ্য করবেন যে ইন্টারনেট আসার পর পরই কিন্তু বর্তমান সরকারের আবির্ভাব হয়। হাসিনার আবির্ভাব এবং সারা বিশ্বে ইন্টারনেটের ( বিপুল ভাবে প্রচলন ) আবির্ভাব ঠিক একই সময়য়ে ঘটে। আজ বাংলাদেশে পথে- প্রান্তরে আমরা যে উন্নতি দেখছি এসব পরোক্ষ ভাবে youtube এর অবদান। দেশের মন্ত্রীরা youtube দেখে ( তাদের সন্তানেরা বাবা - মাকে দেখায় কি ভাবে উন্নত দেশ গুলো সুন্দর করে সাজিয়েছে ) দেশের উন্নতির ধারণা করেছে। তাদের নিজেদের বুদ্ধিতে কোনো উন্নয়ন হয় নি। এমন কি BUET এর ইঞ্জিনিয়ার রা youtube দেখে নূতন নতুণ প্ল্যান বানায়। buet এর ইঞ্জিনিয়ার রা প্রথমে youtube দেখে project এর ধারণা নেই পরে google এ search করে detail প্ল্যান করে। তার পরেও যে দেশের রাস্তা-ঘাটের উন্নতি হচ্ছে তার জন্য আমি এক জন বাংলাদেশী হিসেবে আনন্দিত। ইন্টারনেট না থাকলে তো এত-টুকুও উন্নতি হতো না। এখন আওয়ামীলীগ যদি ক্ষমতায় না থাকতো , অন্য দল ক্ষমতায় থাকলেও দেশের উন্নতি হতো। এখন bnp ক্ষমতায় থাকলেও ঠিক একই কাজ করতো , youtube দেখে দেখে দেশের উন্নতি করার চেষ্টা করতো।
Akram Hossain, ঢাকা শহরে বা বাংলাদেশে যানবাহনের সংখ্যা যত বেশী বাড়তে থাকবে গরমের উপদ্রবও ততো বেশী বাড়তে থাকবে। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগ ( ৮০%) মানুষের প্রাইভেট গাড়ী কেনার সামর্থ নাই। তারা public transport এর ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এই ৮০% জনগণ গাড়ী মালিকদের কারণে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। দেশে এত বেশী গরম হবার অন্যতমো কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত যানবাহন। এই অতিরিক্ত যানবাহন গুলো জেনারেট করছে অতিরিক্ত heat. ঢাকাশহর থেকে সব প্রাইভেট গাড়ী তুলে ফেলা উচিৎ। সাধারণ জনগণের জন্য থাকা উচিৎ উন্নত মানের পাবলিক বাস ( AC bus ) , মেট্রো রেল, mono rail , water taxi / bus , tram etc . ঢাকা শহরে যদি প্রাইভেট car না থাকতো , শুধু থাকতো metro rail , উন্নত মানের বাস , উন্নত মানের ট্যাক্সি , water transport everywhere তবে জনগণের জীবন কত আরামের হতো ! সব সময় মনে রাখবেন যানবাহনের সংখ্যা যত বাড়তে থাকবে, এক্সিডেন্ট এর সংখ্যাও ততো বেশী বাড়তে থাকবে। বাংলদেশে গাড়ী উৎপাদন হতে যাচ্ছে শুনে দেশের মানুষ খুশীতে আত্মহারা কিন্তু দেশে গাড়ী তৈরী হলে দেশ রাস্তার ট্রাফিক জ্যাম কি কমবে? যে লাও , সেই কদু। নতুন নতুন যে সব রাস্তা বানানো হচ্ছে সে গুলো আবার গাড়ীতে ভোরে যাবে। বর্তমান গাড়ীর সংখ্যা ১০ স্কয়ারে কিলোমিটারে যতখানি বায়ু দূষিত করছে , দেশে গাড়ীর কারখানা হলে তার দ্বিগুনেরও বেশী বায়ু দূষিত করবে। ঢাকায় বা বাংলাদেশে যত গুলো নতুন নতুন ( ৩০০ feet রাস্তার মতন ) ruclips.net/video/PsANga5l-sk/видео.html রাস্তা হচ্ছে সব গুলো রাস্তার নিচে ওয়াটার ওয়ে (water-way ) করা উচিৎ। উপরে চলবে bus ,truck এবং গাড়ী আর নিচে চলবে প্যারালাল ভাবে water bus / water taxi. এভাবে যদি বেশীরভাগ নতুন রাস্তা গুলো elevated বানানো হয় তবে আগামী ২০০ বছরেও রাস্তায় ট্রাফিক যান-জোট এর সম্ভাবনা থাকবে না। এতে করে কোনো দিন বাংলাদেশে আর বন্যা হবে না। এলেভেটেড ওয়ে তে বৃষ্টির পানিও জমবে না। বৃষ্টির পানি নিচে lake এ চলে যাবে। যখন শহরের ভিতর চারিদিকে এমন lake থাকবে তখন দেশে মাছের কোনো অভাব থাকবে না। প্রতিটা lake এই মাছের পোনা ছাড়া হবে। খালের দু-ধারে যদি শুধু কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানো হয় তবে অদ্ভুত সুন্দর লাগবে দেখতে। আর এই elevated wayর পিলার গুলো বসবে দুই পাশে যে land থাকবে সেখানে। elevated wayর নিচে সরা -সরি কোনো পিলার বসবে না। waterway তে কোনো রকম বাধা থাকবে না। যান্ত্রিক যানবাহনের কারণে জনগণের বিভিন্ন রকম অসুবিধা এবং ক্ষতি হয়। যান্ত্রিক যানবাহন বায়ু দূষিত করে। এক্সিডেন্ট এর সম্ভাবনা অনেক বেশী থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন উন্নত দেশ এখন পেট্রল এবং ডিজেল চালিত যানবাহনের সংখ্যা কমিয়ে আনার চেষ্টা করছে। অন্য দিকে বাংলাদেশের সরকার প্রাইভেট গাড়ীর সংখ্যা বাড়ানোর চেষ্টা করছে। আপনি খুব শিগ্রই দেখবেন আরো অনেক ওয়েস্টার্ন দেশে রিক্সার প্রচলন বাড়বে। বিভিন্ন উন্নত ধরণের রিক্সা আবিষ্কর করবে। এমন টেকনোলজি আবিষ্কার হয়েছে যে রিক্সা প্যাডেল দেবার সাথে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় এবং সেই বিদ্যুৎ রিক্সার মধ্যে এক ধরণের power produce / উৎপন্ন করে। এই power এর কারণে রিক্সা চালকের প্যাডেল মারতে ১০০ % এর ৬০% কম শক্তি লাগে। অনেক কম শক্তিতে উপড়ে উঠতে পারে এবং ভারী প্যাসেঞ্জের টানতে পারে।
এই সমস্ত { নিকুঞ্জ লেক } যে সব নতুন নতুন খাল হচ্ছে, প্রতিটা খাল যথেষ্ট গভীর করে মাছ চাষের জন্য উপযোগী করে বানানো উচিত যেন মাছ চাষের জন্য প্রযোজ্য হয়। We have to think about multiple projects for a single investment. সরকারের উচিত এই সব lake বা খাল গুলো মাছ চাষের জন্য প্রাইভেট সেক্টর এ লিজ দিয়ে দেয়া। একবার ভেবে দেখুন ঢাকার ভিতর এবং বাইরে এই সব খাল গুলোকে যদি মাছ চাষের জন্য উপযোগী করে বানানো হয় তবে দেশের মানুষের মাছের কোনো অভাব হবে না। প্রতিটা লেক বা খালকে নদীর সাথে সংযোগ করে দিতে পারলে মাছ, সবজি ব্যাবসায়ীরা সোর-সরি পানি পথে এসে সপ্তাহে ২/১ বার ভাষ্যমান বাজার বসাতে পারতো। এতে করে জনগণ এবং বিক্ক্রেতারা অনেক লাভবান হতো। বিক্ক্রেতাদের জন্য লাইসেন্স এর ব্যাবস্তা করলে সরকার নিজেও লাভবান হতো। এবং খালের দুই ধার আম এবং উন্নত মানের জলপাই চাষের জন্য প্রাইভেট সেক্টর এ লিজ দেয়া উচিত। ( নিকুঞ্জ canal / খাল ) এই খালে ideally যে লেভেল এ পানি থাকা উচিত সে লেভেল এ পানি রাখলে এই flat bottom ব্রিজ এর নিচে দিয়ে কোনো নৌকা যেতে পারবে না। আর যদি নৌকা যাবার জন্য খালে পানির লেভেল নিচু রাখে তবে দেখতে খারাপ লাগবে। খালটাকে দেখতে মরা মরা এবং ন্যাংটা ন্যাংটা লাগবে। ব্রিজ তা যদি Arch shaped bottom bridge বানাতো তবে উভয় দিক দিয়েই লাভবান হতো। দেখতেও অংকে বেশী সুন্দর লাগতো। এই অপদার্থ ইঞ্জিনিয়ারগুলি একটা কাজ ঠিক মতো করতে পারে না। সামনে থেকে দেখলে আরো ১০০ টা ভুল বেড় হবে এই খালের প্ল্যানিং এ। The Bangladesh you have created today it's the process of your thinking. You can not change this country without changing your thinking ...
ঢাকার পুরানো এয়ারপোর্ট এবং টঙ্গী এয়ারপোর্ট দুইটা town এর সমপরিমাণ জায়গা দখল করে আছে। এই দুই টা এয়ারপোর্ট কে যদি first world countryর ( Dubai ) মতন করে গড়ে তুলা যায় তবে সম্পূর্ণ ঢাকা সিটি কে নতুন সাজে দেখা যেত। এই দুইটা এয়ারপোর্ট কে মডার্ন রেসিডেন্সিয়াল এবং কর্পোরেট টাউন বানিয়ে মেট্রো রইল এর মাদ্ধমে connect করে দেয়া উচিৎ। পূর্বাচল , পুরানো এয়ারপোর্ট এবং টঙ্গী এয়ারপোর্ট কে মেট্রো রইল দিয়ে কানেক্ট করতে পারলে ভালো হতো। বঙ্গবন্ধু এয়ারপোর্ট নির্মাণের জন্য এখনো জমি নির্ধারণ করা হয় নি। পদ্মা নদীর ওপর যদি এয়ারপোর্ট বানানো হতো তবে কারো কোনো ক্ষতি হতো না। পদ্মা নদী যেমন আছে তেমনই থাকবে। নদীর ওপর হবে এয়ারপোর্ট এবং এয়ারপোর্ট এর নিচে দিয়ে নৌ চলা-চল অব্যাহত থাকবে। এয়ারপোর্ট টা যদি যথেষ্ট উঁচু করে তৈরী করা হয় তবে বড় জাহাজও এয়ারপোর্টের নিচে দিয়ে চলা-চল করতে পারবে। আর এমন ব্যবস্তা থাকবে যেন নৌ পথে মানুষ সারা-সরি এয়ারপোর্ট এ যেতে পারে। এবং মেট্রো রেল এর ও স্টেশন থাকবে।
ঢাকা শহরে বা বাংলাদেশে যানবাহনের সংখ্যা যত বেশী বাড়তে থাকবে গরমের উপদ্রবও ততো বেশী বাড়তে থাকবে। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগ ( ৮০%) মানুষের প্রাইভেট গাড়ী কেনার সামর্থ নাই। তারা public transport এর ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এই ৮০% জনগণ গাড়ী মালিকদের কারণে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। দেশে এত বেশী গরম হবার অন্যতমো কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত যানবাহন। এই অতিরিক্ত যানবাহন গুলো জেনারেট করছে অতিরিক্ত heat. ঢাকাশহর থেকে সব প্রাইভেট গাড়ী তুলে ফেলা উচিৎ। সাধারণ জনগণের জন্য থাকা উচিৎ উন্নত মানের পাবলিক বাস ( AC bus ) , মেট্রো রেল, mono rail , water taxi / bus , tram etc . ঢাকা শহরে যদি প্রাইভেট car না থাকতো , শুধু থাকতো metro rail , উন্নত মানের বাস , উন্নত মানের ট্যাক্সি , water transport everywhere তবে জনগণের জীবন কত আরামের হতো ! সব সময় মনে রাখবেন যানবাহনের সংখ্যা যত বাড়তে থাকবে, এক্সিডেন্ট এর সংখ্যাও ততো বেশী বাড়তে থাকবে। বাংলদেশে গাড়ী উৎপাদন হতে যাচ্ছে শুনে দেশের মানুষ খুশীতে আত্মহারা কিন্তু দেশে গাড়ী তৈরী হলে দেশ রাস্তার ট্রাফিক জ্যাম কি কমবে? যে লাও , সেই কদু। নতুন নতুন যে সব রাস্তা বানানো হচ্ছে সে গুলো আবার গাড়ীতে ভোরে যাবে। বর্তমান গাড়ীর সংখ্যা ১০ স্কয়ারে কিলোমিটারে যতখানি বায়ু দূষিত করছে , দেশে গাড়ীর কারখানা হলে তার দ্বিগুনেরও বেশী বায়ু দূষিত করবে। ঢাকায় বা বাংলাদেশে যত গুলো নতুন নতুন ( ৩০০ feet রাস্তার মতন ) ruclips.net/video/PsANga5l-sk/видео.html রাস্তা হচ্ছে সব গুলো রাস্তার নিচে ওয়াটার ওয়ে (water-way ) করা উচিৎ। উপরে চলবে bus ,truck এবং গাড়ী আর নিচে চলবে প্যারালাল ভাবে water bus / water taxi. এভাবে যদি বেশীরভাগ নতুন রাস্তা গুলো elevated বানানো হয় তবে আগামী ২০০ বছরেও রাস্তায় ট্রাফিক যান-জোট এর সম্ভাবনা থাকবে না। এতে করে কোনো দিন বাংলাদেশে আর বন্যা হবে না। এলেভেটেড ওয়ে তে বৃষ্টির পানিও জমবে না। বৃষ্টির পানি নিচে lake এ চলে যাবে। যখন শহরের ভিতর চারিদিকে এমন lake থাকবে তখন দেশে মাছের কোনো অভাব থাকবে না। প্রতিটা lake এই মাছের পোনা ছাড়া হবে। খালের দু-ধারে যদি শুধু কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানো হয় তবে অদ্ভুত সুন্দর লাগবে দেখতে। আর এই elevated wayর পিলার গুলো বসবে দুই পাশে যে land থাকবে সেখানে। elevated wayর নিচে সরা -সরি কোনো পিলার বসবে না। waterway তে কোনো রকম বাধা থাকবে না। যান্ত্রিক যানবাহনের কারণে জনগণের বিভিন্ন রকম অসুবিধা এবং ক্ষতি হয়। যান্ত্রিক যানবাহন বায়ু দূষিত করে। এক্সিডেন্ট এর সম্ভাবনা অনেক বেশী থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন উন্নত দেশ এখন পেট্রল এবং ডিজেল চালিত যানবাহনের সংখ্যা কমিয়ে আনার চেষ্টা করছে। অন্য দিকে বাংলাদেশের সরকার প্রাইভেট গাড়ীর সংখ্যা বাড়ানোর চেষ্টা করছে। আপনি খুব শিগ্রই দেখবেন আরো অনেক ওয়েস্টার্ন দেশে রিক্সার প্রচলন বাড়বে। বিভিন্ন উন্নত ধরণের রিক্সা আবিষ্কর করবে। এমন টেকনোলজি আবিষ্কার হয়েছে যে রিক্সা প্যাডেল দেবার সাথে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় এবং সেই বিদ্যুৎ রিক্সার মধ্যে এক ধরণের power produce / উৎপন্ন করে। এই power এর কারণে রিক্সা চালকের প্যাডেল মারতে ১০০ % এর ৬০% কম শক্তি লাগে। অনেক কম শক্তিতে উপড়ে উঠতে পারে এবং ভারী প্যাসেঞ্জের টানতে পারে।
দুই অক্ষর বেশি বুঝলে যা হয় তাই আপনার হয়েছে।সে কোন প্রকল্পের আগে শুরুতেই অ্যানিমেশন তৈরি করে তারপরে সেটার উপর ভিত্তি করে বাকি প্রকল্প গুলো কমপ্লিট করে এতোটুকু জ্ঞান বুদ্ধি আপনার থাকা উচিত
@@ashfak8531 জ্বি জনাব, হয়তো আমি অজ্ঞ! আল্লাহ্ আপনাকে জ্ঞান বুদ্ধি দিয়েছেন, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতাও আমার চাইতে অনেক বেশি হতে পারে_ আলহামদুলিল্লাহ। জনাব, একটু খেয়াল করে ভিডিওটি দেখুন! আশা করি দেখতে পাবেন_ ডিজাইনে অনেক অপ্রয়োজনীয় বাঁক আছে এবং জায়গা থাকতেও খামোখা অনেক ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে রাস্তা লম্বা করা হয়েছে! এই অপ্রয়োজনীয় বাড়তি অংশটুকুর জন্যই হয়তো হাজারো কোটি টাকা খরচ হবে। তা জনাব, দিন শেষে টাকা পরিশোধ তো দেশের জনগণ ই করবে! তো শুধু শুধু দেশের জনগণের উপর বাড়তি বোঝা দিতে যাবেন কেন? অবকাঠামোগত উন্নয়নের অবশ্যই দরকার আছে_ কিন্তু তাই বলে সহজ রাস্তাকে খামোখা ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে লম্বা করার কোন অর্থ হয় না। এতে করে দেশের অর্থ ই নষ্ট হবে। বরং এই অপ্রয়োজনীয় বাড়তি অংশে যে খরচ হবে_ তা অন্য কোনো উন্নয়নমূলক প্রকল্পে লাগানো যেতে পারে। যাই হোক জনাব, আমি যা বুঝেছি তাই বলেছি,, আপনিও আমার সম্পর্কে যা বুঝেছেন_ তাই বলেছেন। আমার কথায় আপনি কষ্ট পেয়ে থাকলে_ আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
Nice. Hope the work will start soon.
যে জাতি স্বপ্ন দেখতে জানে না সে জাতির কখন উন্নয়ন হয় বঙ্গ জননী শেখ হাসিনাএ জাতিকে স্বপ্ন দেখিয়েছে এবং সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ শেখ হাসিনা হাত ধরে এদেশে একদিন অর্থনৈতিক রাজনৈতিক এবং সামাজিক ভাবে একটি শক্ত ভিত রচনা করবে।
এগিয়ে যাও মুজিব কন্যা
Bangladesh. Champion of animation....
2001 থেকে 2006 সাল পর্যন্ত 4 বার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছিল বাংলাদেশকে বিএনপি-জামাত জোট সরকার।
Nice
Keep making animation.Bangladeshi don't need reality animation makes them happy
🤣🤣🤣🤣🤣🤣
very nice
Excellent future plan. Allah......May long live Prime Minister Shekh Hasina
Akram Hossain, একবার ভেবে দেখুন Cox's bazar এ মেরিন-ড্রাইভ বানানো হচ্ছে, এই Marine-driveকে যদি elevated-way করে নিচে প্যারালাল ভাবে চলার জন্য ওয়াটার-ওয়ে বানানো হতো তবে কি অদ্ভুত সুন্দর লাগতো এবং জনগণ পানি-পথ এবং ইস্থল পথ উভয় ভাবেই একই সময়য়ে প্যারালাল ভাবে চলতে পারতো। এলেভেটেড wayতে যদি শাড়ি শাড়ি লাইট লাগানো হয় তবে রাতেরবেলা এই লাইট এর reflection নিচে water wayর পানিতে পর্বে। কি সুন্দর লাগবে দেখতে ! আর এই water wayর এক পাশে কংক্রিট wall এর মাঝে মাঝে পুরু glass wall এর মতন করা হয় তবে সেখানে যে মাছ, ডলফিন বা অন্নান্ন যে সব সামুদ্রিক প্রাণী থাকবে সেগুলো পর্যটকরা টিকেট কিনে দেখতে পারবে। নিচে lake টি হতো salt water lake . সেখানে যাত্রীদের জন্য , বিনোদনের জন্য Amsterdam এর মতন উন্নত মানের স্পিড-বোট এর ব্যবস্থা করা যেত। যেহেতু সরকার Cox's bazarকে আরো অনেক বেশী বিনোদনের জন্য আরো অনেক কিছু ইস্থাপন করবে সেহেতু মেরিন-ড্রাইভ এ ট্রাফিক অনেক বেশী বেড়ে যাবে। সমুদ্রের পার ঘেঁষে এমন যদি একটা এলেভেটেড ওয়ে বানানো হতো তবে বিদেশ থেকে লক্ষ্য লক্ষ্য পর্যটক আসতো শুধু এই মনো-মুগ্ধকর রাস্তা দেখার জন্য। কারণ এটাই হতো পৃথিবীর সর্ব প্রথম ELEVWATER-WAY. এই narrow মেরিন-ড্রাইভ এ কাজ হবে না। এই মেরিন ড্রাইভ কে না ভেঙ্গে এর পাশেই ইচ্ছা করলে elevated-way করে নিচে water-way করতে পারে। Elevated-wayর আরেকটা অনেক বড় advantage হচ্ছে বৃষ্টি হলে এ রাস্তায় গর্ত হয় না। ঢাকায় বা অন্যায় জায়গায় দেখবেন বৃষ্টির কারণে রাস্তায় বিভিন্ন সাইজে গর্ত হয়। overpass বা এলিভেটেড ওয়ের টেকনোলজি ভিন্ন হবার কারণে রাস্তায় গর্ত হয় না। বাংলাদেশে যে সব এক্সপ্রেস-ওয়ে গুলো বানানো হচ্ছে এই express-way গুলো যদি সম্পূর্ণ এলেভেটেড করে নিচে পানি-পথ / water way করা হতো তবে লক্ষ লক্ষ দেশবাসী অতিরিক্ত অনেক সুবিধা পেতো। এই সুদীর্ঘ এলেভেটেড ওয়ের নিচে প্যারালাল ভাবে চলতো water taxi, water bus, other speedboats etc. এলেভেটেড ওয়ের নিচে অনেক গভীর করে যদি পানিপথ বানানো হতো তবে প্রচুর পরিমান মাছের চাষ করা যেত। লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য মাছের সংস্থান হত এখান থেকে। এই ধরণের যেই সুদীর্ঘ রাস্তা গুলো বানানো হচ্ছে সব গুলো রাস্তা যদি এলেভেটেড করে নিচে প্যারালাল ভাবে পানিপথ করা হতো তবে দেশের জনগণ কি পরিমান সুবিধা পেতো ভেবে দেখুন। ইচ্ছা করলে এই পানিপথকে আসে-পাশের নদীর সঙ্গে সংযোগ করে দেয়া যেত। নদীর সঙ্গে যদি সংযোগ করে দেয়া যায় তবে আরেকটি বাড়তি সুবিধা হচ্ছে সবজি / মাছ বিক্রেতারা সপ্তাহে ১/২ বার এই খাল গুলোতে ভ্রাম্যমান বাজার বসাতে পারতো। নদী থেকে বিক্রেতারা সরা-সরি ছোট নৌযানের মাদ্ধমে ফ্রেশ সবজি / মাছ এই ভ্রাম্যমান বাজারে নিয়ে আসতো। এলেভেটেড ওয়ের মধ্যে কোনো বৃষ্টির পানি জমতনা। পানি সব নিচে লেক / ওয়াটার ওয়েতে চলে যেত। কিছু ডলফিন নিয়ে এসে ছেড়ে দিলে তো কথাই ছিল না ! ruclips.net/video/UR1RhdL2Kc4/видео.html ruclips.net/video/i8ewDewMXTw/видео.html বিদেশে যেমন নৌকা-বাইছ হয় , এখানেও বছরে ২/১ বার নৌকা বাইছ ও হতে পারতো। ঢাকার ৩০০ ফিট expressway অথবা মায়া এক্সপ্রেস-ওয়ে নিচে যদি খাল করে water transport এর ব্যবস্থা করা হতো তবে জনগণ জলপথ এবং ইস্থলপথ দু ভাবেই এক জায়গা থেকে অন্য যায়গায় খুব সহজেই যেতে পারতো। জনগণের জন্য commute করার দুইটা option হতো। ওপরে চলতো bus ,truck ইত্যাদি এবং নিচে প্যারালাল ভাবে চলতো water taxi , water bus etc. বৃষ্টির পানিও lake বা খালে চলে যাবার ব্যবস্থা হতো। দেশের সরকারী আমলারা / মন্ত্রীরা ইউটুবে দেখে, বিদেশে যেয়ে দেখে উন্নত রাস্তা-ঘাট, উন্নত আরো অনেক কিছু এবং তারা হুবহু সে রকম কিছু করার চেষ্টা করে বাংলাদেশে। কিন্ত এই অপদার্থরা এটা বুঝে না যে সব রকম infrastructure সব দেশের পরিবেশের জন্য প্রযোজ্য না। নিজেদের পরিবেশের জন্য , খাপ খাবার জন্য প্ল্যান কে মডিফাই করতে হবে। যেমন ধরেন, বাংলাদেশ হচ্ছে খেজুরের রসের দেশ। এদেশে maple syrup চাষ করলে তো হবে না। ইউরোপ এ দেখেন , সব দেশই উন্নত কিন্তু তাদের infrastructure ভিন্ন। তাদের নিজেদের দেশের জন্য যেমন সিস্টেম প্রযোজ্য সে ভাবে তারা ভিন্ন তৈরী করে নেয়। আমাদের দেশের অপদার্থ ইঞ্জিনিয়ার / সরকার সেটা বুঝে না।
ঢাকায় বা বাংলাদেশে যত গুলো নতুন নতুন ( ৩০০ feet রাস্তার মতন ) ruclips.net/video/PsANga5l-sk/видео.html রাস্তা হচ্ছে সব গুলো রাস্তার নিচে ওয়াটার ওয়ে (water-way ) করা উচিৎ। উপরে চলবে bus ,truck এবং গাড়ী আর নিচে চলবে প্যারালাল ভাবে water bus / water taxi. এভাবে যদি বেশীরভাগ নতুন রাস্তা গুলো elevated বানানো হয় তবে আগামী ২০০ বছরেও রাস্তায় ট্রাফিক যান-জোট এর সম্ভাবনা থাকবে না। এতে করে কোনো দিন বাংলাদেশে আর বন্যা হবে না। এলেভেটেড ওয়ে তে বৃষ্টির পানিও জমবে না। বৃষ্টির পানি নিচে lake এ চলে যাবে। যখন শহরের ভিতর চারিদিকে এমন lake থাকবে তখন দেশে মাছের কোনো অভাব থাকবে না। প্রতিটা lake এই মাছের পোনা ছাড়া হবে। খালের দু-ধারে যদি শুধু কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানো হয় তবে অদ্ভুত সুন্দর লাগবে দেখতে। আর এই elevated wayর পিলার গুলো বসবে দুই পাশে যে land থাকবে সেখানে। elevated wayর নিচে সরা -সরি কোনো পিলার বসবে না। waterway তে কোনো রকম বাধা থাকবে না। এখানে যে ৩০০ ফিট রাস্তা এবং ১০০ ফিট লেক করা হচ্ছে, এই ৩০০ ফিট রাস্তাটা যদি ELEVATED এর মতন করে করা হতো তবে অনেক বেশী পানি accommodate করা যেত আর বিনোদনের জন্য লেক গুলোতে কিছু ডলফিন ছেড়ে দিলেই হতো।
আপনি এবং সবাই যদি এক টু খুঁটিয়ে ভেবে দেখেন তবে লক্ষ্য করবেন ঢাকাতে বা বাংলাদেশের অন্যান্য শহরে বা গ্রামে না-না রকম সংগঠন গঠিত হয়েছে। এরা যে যেভাবে পারছে তাদের সময় এবং শ্রম দিয়ে দেশের উন্নতি করার চেষ্টা করছে। তরুণদের অনেক সংগঠন গঠিত হয়েছে এরা বিভিন্ন ভাবে দেশের জনকনকে উদ্ভিদ্য করছে দেশের উন্নতির স্বার্থে এগিয়ে আসার জন্য। আমি RUclips এ দেখেছি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা একত্রীত হয়ে প্লাস্টিক বোতল রাস্তা থেকে কুড়িয়ে রাস্তা পরিষ্কার করছে। এমন অনেক উদাহরণ আমরা এখন প্রায়ই youtube এ দেখি। ভালো-মতো চিন্তা করলে দেখবেন দেশের জনগণের এই সচতেনতা বোধ টা প্রকাশ পেয়েছে গত ১০ বছরে। গত ১০ বছরের আগে কিন্তু এমন বিপুল ভাবে বাংলাদেশীদের মধ্যে কোনো সচতেনতা বোধ ছিল না। এই সচতেনতা বোধের আসল কারণ হচ্ছে INTERNET . এই ইন্টারনেটের কারণে youtube দেখে দেখে অনেক কিছু শিখেছে। বাংলাদেশীরা youtube দেখেছে উন্নত দেশে ভদ্র লোকেরা কি ভাবে civilized সমাজে বসবাস করে। আপনি আরো লক্ষ্য করবেন যে ইন্টারনেট আসার পর পরই কিন্তু বর্তমান সরকারের আবির্ভাব হয়। হাসিনার আবির্ভাব এবং সারা বিশ্বে ইন্টারনেটের ( বিপুল ভাবে প্রচলন ) আবির্ভাব ঠিক একই সময়য়ে ঘটে। আজ বাংলাদেশে পথে- প্রান্তরে আমরা যে উন্নতি দেখছি এসব পরোক্ষ ভাবে youtube এর অবদান। দেশের মন্ত্রীরা youtube দেখে ( তাদের সন্তানেরা বাবা - মাকে দেখায় কি ভাবে উন্নত দেশ গুলো সুন্দর করে সাজিয়েছে ) দেশের উন্নতির ধারণা করেছে। তাদের নিজেদের বুদ্ধিতে কোনো উন্নয়ন হয় নি। এমন কি BUET এর ইঞ্জিনিয়ার রা youtube দেখে নূতন নতুণ প্ল্যান বানায়। buet এর ইঞ্জিনিয়ার রা প্রথমে youtube দেখে project এর ধারণা নেই পরে google এ search করে detail প্ল্যান করে। তার পরেও যে দেশের রাস্তা-ঘাটের উন্নতি হচ্ছে তার জন্য আমি এক জন বাংলাদেশী হিসেবে আনন্দিত। ইন্টারনেট না থাকলে তো এত-টুকুও উন্নতি হতো না। এখন আওয়ামীলীগ যদি ক্ষমতায় না থাকতো , অন্য দল ক্ষমতায় থাকলেও দেশের উন্নতি হতো। এখন bnp ক্ষমতায় থাকলেও ঠিক একই কাজ করতো , youtube দেখে দেখে দেশের উন্নতি করার চেষ্টা করতো।
Akram Hossain, ঢাকা শহরে বা বাংলাদেশে যানবাহনের সংখ্যা যত বেশী বাড়তে থাকবে গরমের উপদ্রবও ততো বেশী বাড়তে থাকবে। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগ ( ৮০%) মানুষের প্রাইভেট গাড়ী কেনার সামর্থ নাই। তারা public transport এর ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এই ৮০% জনগণ গাড়ী মালিকদের কারণে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। দেশে এত বেশী গরম হবার অন্যতমো কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত যানবাহন। এই অতিরিক্ত যানবাহন গুলো জেনারেট করছে অতিরিক্ত heat. ঢাকাশহর থেকে সব প্রাইভেট গাড়ী তুলে ফেলা উচিৎ। সাধারণ জনগণের জন্য থাকা উচিৎ উন্নত মানের পাবলিক বাস ( AC bus ) , মেট্রো রেল, mono rail , water taxi / bus , tram etc . ঢাকা শহরে যদি প্রাইভেট car না থাকতো , শুধু থাকতো metro rail , উন্নত মানের বাস , উন্নত মানের ট্যাক্সি , water transport everywhere তবে জনগণের জীবন কত আরামের হতো ! সব সময় মনে রাখবেন যানবাহনের সংখ্যা যত বাড়তে থাকবে, এক্সিডেন্ট এর সংখ্যাও ততো বেশী বাড়তে থাকবে। বাংলদেশে গাড়ী উৎপাদন হতে যাচ্ছে শুনে দেশের মানুষ খুশীতে আত্মহারা কিন্তু দেশে গাড়ী তৈরী হলে দেশ রাস্তার ট্রাফিক জ্যাম কি কমবে? যে লাও , সেই কদু। নতুন নতুন যে সব রাস্তা বানানো হচ্ছে সে গুলো আবার গাড়ীতে ভোরে যাবে। বর্তমান গাড়ীর সংখ্যা ১০ স্কয়ারে কিলোমিটারে যতখানি বায়ু দূষিত করছে , দেশে গাড়ীর কারখানা হলে তার দ্বিগুনেরও বেশী বায়ু দূষিত করবে। ঢাকায় বা বাংলাদেশে যত গুলো নতুন নতুন ( ৩০০ feet রাস্তার মতন ) ruclips.net/video/PsANga5l-sk/видео.html রাস্তা হচ্ছে সব গুলো রাস্তার নিচে ওয়াটার ওয়ে (water-way ) করা উচিৎ। উপরে চলবে bus ,truck এবং গাড়ী আর নিচে চলবে প্যারালাল ভাবে water bus / water taxi. এভাবে যদি বেশীরভাগ নতুন রাস্তা গুলো elevated বানানো হয় তবে আগামী ২০০ বছরেও রাস্তায় ট্রাফিক যান-জোট এর সম্ভাবনা থাকবে না। এতে করে কোনো দিন বাংলাদেশে আর বন্যা হবে না। এলেভেটেড ওয়ে তে বৃষ্টির পানিও জমবে না। বৃষ্টির পানি নিচে lake এ চলে যাবে। যখন শহরের ভিতর চারিদিকে এমন lake থাকবে তখন দেশে মাছের কোনো অভাব থাকবে না। প্রতিটা lake এই মাছের পোনা ছাড়া হবে। খালের দু-ধারে যদি শুধু কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানো হয় তবে অদ্ভুত সুন্দর লাগবে দেখতে। আর এই elevated wayর পিলার গুলো বসবে দুই পাশে যে land থাকবে সেখানে। elevated wayর নিচে সরা -সরি কোনো পিলার বসবে না। waterway তে কোনো রকম বাধা থাকবে না।
যান্ত্রিক যানবাহনের কারণে জনগণের বিভিন্ন রকম অসুবিধা এবং ক্ষতি হয়। যান্ত্রিক যানবাহন বায়ু দূষিত করে। এক্সিডেন্ট এর সম্ভাবনা অনেক বেশী থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন উন্নত দেশ এখন পেট্রল এবং ডিজেল চালিত যানবাহনের সংখ্যা কমিয়ে আনার চেষ্টা করছে। অন্য দিকে বাংলাদেশের সরকার প্রাইভেট গাড়ীর সংখ্যা বাড়ানোর চেষ্টা করছে। আপনি খুব শিগ্রই দেখবেন আরো অনেক ওয়েস্টার্ন দেশে রিক্সার প্রচলন বাড়বে। বিভিন্ন উন্নত ধরণের রিক্সা আবিষ্কর করবে। এমন টেকনোলজি আবিষ্কার হয়েছে যে রিক্সা প্যাডেল দেবার সাথে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় এবং সেই বিদ্যুৎ রিক্সার মধ্যে এক ধরণের power produce / উৎপন্ন করে। এই power এর কারণে রিক্সা চালকের প্যাডেল মারতে ১০০ % এর ৬০% কম শক্তি লাগে। অনেক কম শক্তিতে উপড়ে উঠতে পারে এবং ভারী প্যাসেঞ্জের টানতে পারে।
এই সমস্ত { নিকুঞ্জ লেক } যে সব নতুন নতুন খাল হচ্ছে, প্রতিটা খাল যথেষ্ট গভীর করে মাছ চাষের জন্য উপযোগী করে বানানো উচিত যেন মাছ চাষের জন্য প্রযোজ্য হয়। We have to think about multiple projects for a single investment. সরকারের উচিত এই সব lake বা খাল গুলো মাছ চাষের জন্য প্রাইভেট সেক্টর এ লিজ দিয়ে দেয়া। একবার ভেবে দেখুন ঢাকার ভিতর এবং বাইরে এই সব খাল গুলোকে যদি মাছ চাষের জন্য উপযোগী করে বানানো হয় তবে দেশের মানুষের মাছের কোনো অভাব হবে না। প্রতিটা লেক বা খালকে নদীর সাথে সংযোগ করে দিতে পারলে মাছ, সবজি ব্যাবসায়ীরা সোর-সরি পানি পথে এসে সপ্তাহে ২/১ বার ভাষ্যমান বাজার বসাতে পারতো। এতে করে জনগণ এবং বিক্ক্রেতারা অনেক লাভবান হতো। বিক্ক্রেতাদের জন্য লাইসেন্স এর ব্যাবস্তা করলে সরকার নিজেও লাভবান হতো। এবং খালের দুই ধার আম এবং উন্নত মানের জলপাই চাষের জন্য প্রাইভেট সেক্টর এ লিজ দেয়া উচিত। ( নিকুঞ্জ canal / খাল ) এই খালে ideally যে লেভেল এ পানি থাকা উচিত সে লেভেল এ পানি রাখলে এই flat bottom ব্রিজ এর নিচে দিয়ে কোনো নৌকা যেতে পারবে না। আর যদি নৌকা যাবার জন্য খালে পানির লেভেল নিচু রাখে তবে দেখতে খারাপ লাগবে। খালটাকে দেখতে মরা মরা এবং ন্যাংটা ন্যাংটা লাগবে। ব্রিজ তা যদি Arch shaped bottom bridge বানাতো তবে উভয় দিক দিয়েই লাভবান হতো। দেখতেও অংকে বেশী সুন্দর লাগতো। এই অপদার্থ ইঞ্জিনিয়ারগুলি একটা কাজ ঠিক মতো করতে পারে না। সামনে থেকে দেখলে আরো ১০০ টা ভুল বেড় হবে এই খালের প্ল্যানিং এ। The Bangladesh you have created today it's the process of your thinking. You can not change this country without changing your thinking ...
ঢাকার পুরানো এয়ারপোর্ট এবং টঙ্গী এয়ারপোর্ট দুইটা town এর সমপরিমাণ জায়গা দখল করে আছে। এই দুই টা এয়ারপোর্ট কে যদি first world countryর ( Dubai ) মতন করে গড়ে তুলা যায় তবে সম্পূর্ণ ঢাকা সিটি কে নতুন সাজে দেখা যেত। এই দুইটা এয়ারপোর্ট কে মডার্ন রেসিডেন্সিয়াল এবং কর্পোরেট টাউন বানিয়ে মেট্রো রইল এর মাদ্ধমে connect করে দেয়া উচিৎ। পূর্বাচল , পুরানো এয়ারপোর্ট এবং টঙ্গী এয়ারপোর্ট কে মেট্রো রইল দিয়ে কানেক্ট করতে পারলে ভালো হতো। বঙ্গবন্ধু এয়ারপোর্ট নির্মাণের জন্য এখনো জমি নির্ধারণ করা হয় নি। পদ্মা নদীর ওপর যদি এয়ারপোর্ট বানানো হতো তবে কারো কোনো ক্ষতি হতো না। পদ্মা নদী যেমন আছে তেমনই থাকবে। নদীর ওপর হবে এয়ারপোর্ট এবং এয়ারপোর্ট এর নিচে দিয়ে নৌ চলা-চল অব্যাহত থাকবে। এয়ারপোর্ট টা যদি যথেষ্ট উঁচু করে তৈরী করা হয় তবে বড় জাহাজও এয়ারপোর্টের নিচে দিয়ে চলা-চল করতে পারবে। আর এমন ব্যবস্তা থাকবে যেন নৌ পথে মানুষ সারা-সরি এয়ারপোর্ট এ যেতে পারে। এবং মেট্রো রেল এর ও স্টেশন থাকবে।
biga koto
কবে কাজ শুরু হবে? আর কাজ শুরু হলে কি বনশ্রী টু স্টাফ কোয়ার্টার বাস সার্ভিস বন্ধ থাকবে?
Amra ki r mara jabar age dekhe jethe pabo?
Rabin- Pialআমরা না পাইলেও আমাদের নাতিপুতিপরা অবশ্যই পাবে
ঢাকা শহরে বা বাংলাদেশে যানবাহনের সংখ্যা যত বেশী বাড়তে থাকবে গরমের উপদ্রবও ততো বেশী বাড়তে থাকবে। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগ ( ৮০%) মানুষের প্রাইভেট গাড়ী কেনার সামর্থ নাই। তারা public transport এর ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এই ৮০% জনগণ গাড়ী মালিকদের কারণে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন। দেশে এত বেশী গরম হবার অন্যতমো কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত যানবাহন। এই অতিরিক্ত যানবাহন গুলো জেনারেট করছে অতিরিক্ত heat. ঢাকাশহর থেকে সব প্রাইভেট গাড়ী তুলে ফেলা উচিৎ। সাধারণ জনগণের জন্য থাকা উচিৎ উন্নত মানের পাবলিক বাস ( AC bus ) , মেট্রো রেল, mono rail , water taxi / bus , tram etc . ঢাকা শহরে যদি প্রাইভেট car না থাকতো , শুধু থাকতো metro rail , উন্নত মানের বাস , উন্নত মানের ট্যাক্সি , water transport everywhere তবে জনগণের জীবন কত আরামের হতো ! সব সময় মনে রাখবেন যানবাহনের সংখ্যা যত বাড়তে থাকবে, এক্সিডেন্ট এর সংখ্যাও ততো বেশী বাড়তে থাকবে। বাংলদেশে গাড়ী উৎপাদন হতে যাচ্ছে শুনে দেশের মানুষ খুশীতে আত্মহারা কিন্তু দেশে গাড়ী তৈরী হলে দেশ রাস্তার ট্রাফিক জ্যাম কি কমবে? যে লাও , সেই কদু। নতুন নতুন যে সব রাস্তা বানানো হচ্ছে সে গুলো আবার গাড়ীতে ভোরে যাবে। বর্তমান গাড়ীর সংখ্যা ১০ স্কয়ারে কিলোমিটারে যতখানি বায়ু দূষিত করছে , দেশে গাড়ীর কারখানা হলে তার দ্বিগুনেরও বেশী বায়ু দূষিত করবে। ঢাকায় বা বাংলাদেশে যত গুলো নতুন নতুন ( ৩০০ feet রাস্তার মতন ) ruclips.net/video/PsANga5l-sk/видео.html রাস্তা হচ্ছে সব গুলো রাস্তার নিচে ওয়াটার ওয়ে (water-way ) করা উচিৎ। উপরে চলবে bus ,truck এবং গাড়ী আর নিচে চলবে প্যারালাল ভাবে water bus / water taxi. এভাবে যদি বেশীরভাগ নতুন রাস্তা গুলো elevated বানানো হয় তবে আগামী ২০০ বছরেও রাস্তায় ট্রাফিক যান-জোট এর সম্ভাবনা থাকবে না। এতে করে কোনো দিন বাংলাদেশে আর বন্যা হবে না। এলেভেটেড ওয়ে তে বৃষ্টির পানিও জমবে না। বৃষ্টির পানি নিচে lake এ চলে যাবে। যখন শহরের ভিতর চারিদিকে এমন lake থাকবে তখন দেশে মাছের কোনো অভাব থাকবে না। প্রতিটা lake এই মাছের পোনা ছাড়া হবে। খালের দু-ধারে যদি শুধু কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানো হয় তবে অদ্ভুত সুন্দর লাগবে দেখতে। আর এই elevated wayর পিলার গুলো বসবে দুই পাশে যে land থাকবে সেখানে। elevated wayর নিচে সরা -সরি কোনো পিলার বসবে না। waterway তে কোনো রকম বাধা থাকবে না।
যান্ত্রিক যানবাহনের কারণে জনগণের বিভিন্ন রকম অসুবিধা এবং ক্ষতি হয়। যান্ত্রিক যানবাহন বায়ু দূষিত করে। এক্সিডেন্ট এর সম্ভাবনা অনেক বেশী থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন উন্নত দেশ এখন পেট্রল এবং ডিজেল চালিত যানবাহনের সংখ্যা কমিয়ে আনার চেষ্টা করছে। অন্য দিকে বাংলাদেশের সরকার প্রাইভেট গাড়ীর সংখ্যা বাড়ানোর চেষ্টা করছে। আপনি খুব শিগ্রই দেখবেন আরো অনেক ওয়েস্টার্ন দেশে রিক্সার প্রচলন বাড়বে। বিভিন্ন উন্নত ধরণের রিক্সা আবিষ্কর করবে। এমন টেকনোলজি আবিষ্কার হয়েছে যে রিক্সা প্যাডেল দেবার সাথে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় এবং সেই বিদ্যুৎ রিক্সার মধ্যে এক ধরণের power produce / উৎপন্ন করে। এই power এর কারণে রিক্সা চালকের প্যাডেল মারতে ১০০ % এর ৬০% কম শক্তি লাগে। অনেক কম শক্তিতে উপড়ে উঠতে পারে এবং ভারী প্যাসেঞ্জের টানতে পারে।
etto aka baka keno eta?
কাজ শুরু করলে এর পড়ে বিডিও আবলুড দিবেন আর আমাদেরকে স্বপ্ন দেখাবেন না
দুই অক্ষর বেশি বুঝলে যা হয় তাই আপনার হয়েছে।সে কোন প্রকল্পের আগে শুরুতেই অ্যানিমেশন তৈরি করে তারপরে সেটার উপর ভিত্তি করে বাকি প্রকল্প গুলো কমপ্লিট করে এতোটুকু জ্ঞান বুদ্ধি আপনার থাকা উচিত
UPDATED VERSION
ruclips.net/video/m1JJqtp5EqY/видео.html
ফালতু ভিডিও। কোন রাস্তা কোন দিকে যাচ্ছে কিচ্ছু বোঝা যাচ্ছে না
1971 shale Jodi purbo Pakistan er johajog babostha eirup unnot thakto taholay borbor Pakistan army porajito hoto na abong purbo Pakistan shadin hoyae Bangladesh hoto na.
ay project niya to kisu suni na!!!
Waste of time..
Waste of money..
মানুষ কতটা অজ্ঞ হলে এই ধরনের কথা বলে
@@ashfak8531 জ্বি জনাব, হয়তো আমি অজ্ঞ!
আল্লাহ্ আপনাকে জ্ঞান বুদ্ধি দিয়েছেন, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতাও আমার চাইতে অনেক বেশি হতে পারে_ আলহামদুলিল্লাহ।
জনাব, একটু খেয়াল করে ভিডিওটি দেখুন!
আশা করি দেখতে পাবেন_ ডিজাইনে অনেক অপ্রয়োজনীয় বাঁক আছে এবং জায়গা থাকতেও খামোখা অনেক ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে রাস্তা লম্বা করা হয়েছে!
এই অপ্রয়োজনীয় বাড়তি অংশটুকুর জন্যই হয়তো হাজারো কোটি টাকা খরচ হবে।
তা জনাব, দিন শেষে টাকা পরিশোধ তো দেশের জনগণ ই করবে! তো শুধু শুধু দেশের জনগণের উপর বাড়তি বোঝা দিতে যাবেন কেন?
অবকাঠামোগত উন্নয়নের অবশ্যই দরকার আছে_ কিন্তু তাই বলে সহজ রাস্তাকে খামোখা ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে লম্বা করার কোন অর্থ হয় না।
এতে করে দেশের অর্থ ই নষ্ট হবে।
বরং এই অপ্রয়োজনীয় বাড়তি অংশে যে খরচ হবে_ তা অন্য কোনো উন্নয়নমূলক প্রকল্পে লাগানো যেতে পারে।
যাই হোক জনাব, আমি যা বুঝেছি তাই বলেছি,, আপনিও আমার সম্পর্কে যা বুঝেছেন_ তাই বলেছেন।
আমার কথায় আপনি কষ্ট পেয়ে থাকলে_ আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।