মুনজিরিন নাম শুনতে মুসলিম হলেও তারা খ্রীষ্টান, তারা তিন ভাই বোন TEE channel থেকে ধর্ম প্রচার করছে প্রমান ঃ তার ভাই ব্যাকরণ পড়ানো সময় মুহাম্মদ সঃ এর নামের অর্থ নামকরণ বলে কিন্তু এর অর্থ মূলত প্রশংসিত ,ও ব্যবহার করতে নিষেধ ।করে কারণ মুহাম্মদ শব্দ উঠানোর জন্য । বাইবেলের মেতিউ অধ্যআয় ৩/৭ বলেছে আমি ঈশ্বরের কথা বলতে মিথ্যা বললে আমি অপরাধী হব কেন, তাই তারা মিথ্যা বলে বেড়ালেও দোষ নাই। সাবধান থাকবে সবাই ,
Assalamu Alaikum Bai Donnobat Apunakey Saeyk Abdullah bin Abdur Razzak Madaney Hafizulla Masahallha Alhamdulillah Allahhoakbar Allah Apunakey Nek Hayat Dan Koruk Amin Ami Daka Badda Beraid tahika Sunlam 👌👌👌🌹🌹🌹♥️♥️♥️🎯
Just wait! আমাদের মাহদী ও ঈসা (আঃ) ঐ আর্জেন্টিনা,ব্রাজিলসহ আমেরিকা, ইউরোপ,ইন্ডিয়া ইত্যাদী দেশের মদ,শূকর খাওয়ানোর খোদা দাজ্জালকে ধংস করার জন্য আসবে। হ্যাঁ, হিন্দু-মুশরিক ও ইউরোপী-আমেরিকার দাজ্জালীয় সংস্কৃতির বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে শোষণ করার সুদ-ভিত্তিক অর্থনীতি, কাফেরদের সংস্কৃতির গান-বাজনা, নাটক, সিনেমার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরা ও সাপোর্টকারীরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যা সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! নাঊজুবিল্লাহ। ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? কারণ ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। "কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া" [মুসনাদে আহমাদ] নবী (সঃ) বলেন, “দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) "মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর) [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] নবী (সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] কিন্তু পার্থিবজীবনের ধোঁকায় পড়ে পথভ্রষ্ট্ররা দুনিয়ার ধন-যশ, পারস্পরিক গর্ব প্রকাশ, ক্রীড়া-কৌতুকে মগ্ন থাকাকে জীবনের মূল লক্ষ্য মনে করে দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় ডুবে থাকে। ৫৭:২০ ব্যাখ্যা আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার জীবনোপকরণ বর্ধিত করেন এবং সংকুচিত করেন। কিন্তু তারা পার্থিব জীবন নিয়েই উল্লসিত; অথচ ইহজীবন তো পরজীবনের তুলনায় নগণ্য ভোগ মাত্র (রাদ-২৬) "নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে,‘আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব’। এদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ আর এরাই হিদায়াতপ্রাপ্ত (২: ১৫৬-১৫৭) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?" (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ্ অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আমাদের চাঁপাইনবাবগঞ্জের জাতীয় সম্পদ মহান আল্লাহ যেন তাকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করেন আমিন
আবদুল্লাহ ভাই শুধু চাঁপাইনবাবগঞ্জের সম্পদ নয় আমি আশা করি উনি সারা পৃথিবীর ভবিষ্যৎ বিন বাজ আল বানী রঃ উনাদের মত ইসলামের খ্যাদমত করবেন।
মুনজিরিন নাম শুনতে মুসলিম হলেও তারা খ্রীষ্টান, তারা তিন ভাই বোন TEE channel থেকে ধর্ম প্রচার করছে প্রমান ঃ তার ভাই ব্যাকরণ পড়ানো সময় মুহাম্মদ সঃ এর নামের অর্থ নামকরণ বলে কিন্তু এর অর্থ মূলত প্রশংসিত ,ও ব্যবহার করতে নিষেধ ।করে কারণ মুহাম্মদ শব্দ উঠানোর জন্য । বাইবেলের মেতিউ অধ্যআয় ৩/৭ বলেছে আমি ঈশ্বরের কথা বলতে মিথ্যা বললে আমি অপরাধী হব কেন, তাই তারা মিথ্যা বলে বেড়ালেও দোষ নাই। সাবধান থাকবে সবাই ,
আমিন
Amin
মাশাআল্লাহ? আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা?
আল্লাহ তুমি এই বক্তাকে নেক হায়াত দান করুন। দিন দিন তার সমর্থক এবং শত্রু বাড়তে থাকবে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং ক্লাসিকাল আলোচনা রেকর্ড করে রাখার মতো..
মাশাআল্লাহ চমৎকার আলোচনা
আলহামদুলিল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। আল্লাহ তায়ালা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন। আপনার জ্ঞান বারিয়ে দিন আমিন। ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
সুকুরিয়া যাযাকুমুললা খায়ের ❤❤❤❤
Khub sundor Masha Allah ❤
Zazakallahu Khairan!
হুজুর আপনাকে আল্লাহ পাক হায়াত দান করুন😍🥰😍
মাশাআল্লাহ
Mashaallaha ❤❤❤
মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤
Ma sa ALLAH❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Assalamu Alaikum Bai Donnobat Apunakey Saeyk
Abdullah bin Abdur Razzak Madaney Hafizulla Masahallha Alhamdulillah Allahhoakbar Allah Apunakey Nek Hayat Dan Koruk Amin Ami Daka Badda Beraid tahika Sunlam 👌👌👌🌹🌹🌹♥️♥️♥️🎯
আরো একটা কারন তিনি বলেছেন যে এর পর তোমাদের উপর অন্যের প্রধান্য দেখতে পাবে তখন ধর্য ধারন করিও।
Waz sunbo na ads dekhbo eto besi ads keno
❤❤❤❤
শেষ হয়ে গেছে? আর কোথাও লেকচার নেই?
বগুড়া শেরপুরের কোন জায়গায়?
আল্লাহর কাচে বিচার দিলাম এডমিনের জন্য।Add এর জন্য দেখতে পারি নাই।
Apps name please
ভাই আবদুললা,দূরের কথা দিয়ে গল্প শুনাও কিনতু নিজের ঘরের খবর রাখো না। বড়ই আফসোস।
Just wait! আমাদের মাহদী ও ঈসা (আঃ) ঐ আর্জেন্টিনা,ব্রাজিলসহ আমেরিকা, ইউরোপ,ইন্ডিয়া ইত্যাদী দেশের মদ,শূকর খাওয়ানোর খোদা দাজ্জালকে ধংস করার জন্য আসবে।
হ্যাঁ, হিন্দু-মুশরিক ও ইউরোপী-আমেরিকার দাজ্জালীয় সংস্কৃতির বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে শোষণ করার সুদ-ভিত্তিক অর্থনীতি, কাফেরদের সংস্কৃতির গান-বাজনা, নাটক, সিনেমার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরা ও সাপোর্টকারীরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে।
প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ।
হ্যা সকল পীরদের কিতাব ও বক্তব্যে এটা সুস্পষ্টভাবে দেখা গেছে যে, এ সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের মাধ্যমে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে আহ্বান করে"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! নাঊজুবিল্লাহ।
ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
যারা ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের পূজারী জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
কারণ ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী।
"কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া" [মুসনাদে আহমাদ]
নবী (সঃ) বলেন, “দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২)
"মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর)
[মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] নবী (সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪]
কিন্তু পার্থিবজীবনের ধোঁকায় পড়ে পথভ্রষ্ট্ররা দুনিয়ার ধন-যশ, পারস্পরিক গর্ব প্রকাশ, ক্রীড়া-কৌতুকে মগ্ন থাকাকে জীবনের মূল লক্ষ্য মনে করে দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় ডুবে থাকে। ৫৭:২০ ব্যাখ্যা
আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার জীবনোপকরণ বর্ধিত করেন এবং সংকুচিত করেন। কিন্তু তারা পার্থিব জীবন নিয়েই উল্লসিত; অথচ ইহজীবন তো পরজীবনের তুলনায় নগণ্য ভোগ মাত্র (রাদ-২৬)
"নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে,‘আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব’। এদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ আর এরাই হিদায়াতপ্রাপ্ত (২: ১৫৬-১৫৭)
"আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?" (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার)
আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
Masaallah
মাশাআল্লাহ
❤❤❤❤❤