@@orakanowfel8067 ভাই, যারা কোরআন নিয়ে গবেষনা করেন তারাই একটা আয়াত এর ব্যাখ্যা নিয়ে অনেক গুলো গবেষক মিলে একটা সিধান্তে যেতে হিমসিম খায়, কারন কোরআন science এর বই না। কোরআন হলো sign এবং command এর বই, যে কিতাবে আছে যুক্তি যেটা আপনারাও মানবেন কিন্তু আপনারা নিজেদের এতটাই বধির যে, নিজেকেই নিজে মেনে নিচ্ছেন না। আর আমি আপনার ধর্ম কে অসম্মান করব না কারন আমার আল্লাহ মুসলিমদের নিষেদ করেছেন তাই যে অন্য ধর্ম কে গালি দিতে বা অসম্মান দেখাতে কারন তারাও তাহলে আল্লাহ কে গালি দিবে। কিন্তু আমার অনুরোধ যে, নিজের বিবেক, যুক্তির ব্যবহার করুন, আপনি যে গুলো কে ভুল মনে করছেন সেটা নিয়ে কতটুকু গবেষনা করেছেন সেটা নিজেকে প্রশ্ন করুন। অন্যের সাথে সুর মিলানো টা বুদ্ধিমানের কাজ নয়, বরং নিজে পরীক্ষা করুন আপনি ঠিক কি বেঠিক। 👉 প্রতিদিন আপনাকে ৫ বার আমন্ত্রন জানানো হয় ইসলাম গ্রহনের জন্য , আপনি জানেন এটা? জানেন না তো? আপনি হয়তো ভাবছেন যে, কখন আর কে ই বা আমন্ত্রন জানায় তাই না? অথচ, বছরে ১,৮২৫.০০ বার আপনাকে ডাকা হচ্ছে এটাই জানেন না তাহলে কুরআনের ভুল ধরা আপনার ক্ষমতার বাহিরে আছে। # আপনিও আপনার ধর্ম প্রচার করুন আর মানুন আমি শুধু মাত্র প্রতিবাদ করলাম, এটাই মুসলিমদের চরিত্র।
@@mahadihasan9407 আমি বাংলায় জিঙ্গাসা করেছি সঠিকতার ২/১ টা উদাহরন দেন ৷ আর আমার উদাহরন তো রেডি আছেই ৷ ছাগলামো করেন? কোরানের বাংলা অনুবাদ পরছেন? নাকি গুন্ধ শুঙে মুসলমান? আসেন একটু বাৎচিৎ করি- কোরান নিয়ে, নবীর জিবনি নিয়ে ৷ মানে এই ধরেন নবীর দাসীসেক্স, ৬ বৎসরের শিশু বিয়ে,পালক পুত্রবধু বিয়ে বা ধরেন কোরানে বিঙ্গান নিয়ে ৷এ বিশয়ে মিনিমাম পড়াশোনা আছে , হতাশ করবো না ৷ আর আল্লার নির্দেশে নবি সয়ং তলোয়ারের জোরে ইসলাম প্রচার করছে আর আপনে চ্যাটের বাল আব্দুল্লা আইছেন ইসলামের দাওয়াত দিতে? ঐ টা মুসলমান বেকুবদের খোয়ারে ঢুকার আহবান অন্য ধর্মের মানুষকে ডাকে না , ছাগল! আল্লা হু আকবর মানে জানেন?
@@orakanowfel8067 বুজতে পেরেছি আপনার জ্ঞানের বিশাল অভিজ্ঞতা আছে। আপনার সাথে বিতর্ক করার উদ্দেশ্যে আমি রিপ্লাই করি নি। আমার এক মুসলিম ভাই তার মতামত প্রকাশ করল আর আপনি আসছেন সেখানে ভুল খুজতে, তাই ২,৪ কথা আলোচনা করলাম, কিন্তু আমি জানতাম না যে আপনি এত জ্ঞান এর অধিকারী আর সম্ভব হলে ভদ্রতা বজায় কথা বলবেন। ছাগল শব্দ টা ব্যবহার করা উচিত হয় নি। আপনার -মা- ৯ মাস গর্বে রেখে আপনাকে মানব সন্তান রুপে জন্ম দিয়েছে তাই আমিও আপনাকে ছাগল বললাম না। আমার কথায় কষ্ট পেলে দুখিত ভাই।
@@mahadihasan9407 সয়ং নবি মোহাম্মদ যেখানে আবু বকর সিদ্দিক ( বিশ্বস্ত গরুর বাছুর), আবু হুরাইরা (বিড়ালের বাচ্চা) বলে মানব সন্তানকে সন্মানিত করেছে , সেখানে আমি যদি ছাগল বলে থাকি সেটাকে সন্মানিত উপাধি ধরে নিতে পারেন ৷ বুঝলেন না? নবির সুন্নত আর কি!!!! আমর কথায় আপনিও কষ্ট পেয়েছেন সেকারনে আমিও সরি ৷
মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজীদে বলেছেন: ''যাহারা (কুরআনকে) অবিশ্বাস করে, তাহারা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশে ছিল ওতপ্রোতভাবে অতঃপর আমি তাদেরকে বিচ্ছিন্ন করে দিলাম; এবং প্রাণশীল সব কিছু সৃষ্টি করলাম পানি থেকে। তবুও কি তাহারা (কুরআনকে) বিশ্বাস করবে না!'' -সূরা আম্বিয়া, আয়াত: ৩০ কুরআনের অন্য এক আয়াতে আল্লাহ বলেছেন: ''আমি আকাশকে নির্মাণ করিয়াছি নিজ শক্তি দ্বারা এবং আমি অবশ্যই অতিশয় সম্প্রসারণকারী।'' -সূরা যারিয়াত, আয়াত : ৪৭ আরবী ভাষায় খোলা আকাশের নিচে দাঁড়ানো অবস্থায় মাথার উপরে অবস্থিত সব কিছুকেই আকাশের অংশ হিসেবে গন্য করা হয়। অর্থাৎ মাথার উপরে অবস্থিত বায়ুমণ্ডল, মেঘ, চাঁদ, সূর্য, গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি ইত্যাদি সব কিছুই আকাশের অংশ। উপরে বর্ণিত কুরআনের এই দুই আয়াত থেকে বুঝা যায় যে, মহাকাশ বা মহাবিশ্ব অতিশয় সম্প্রসারণশীল এবং অতীতের কোনো এক সময়ে আমাদের এই পৃথিবী এবং মহাকাশে অবস্থিত জাবতীয় সকল বস্তু যেমন : গ্যালাক্সি, গ্রহ, নক্ষত্র ইত্যাদি সব কিছু অথবা সবকিছুর উপাদান একসাথে ওতপ্রোতভাবে মিশে ছিল। একপর্যায়ে আল্লাহ তায়ালা ঐ সব কিছুকে বিচ্ছিন্ন করে দিলেন, ফলে সেগুলো পরস্পর থেকে আলাদা হয়ে দূরে চলে যেতে থাকে। আর ঐ দূরে চলে যাওয়া অব্যহত থাকায় মহাবিশ্ব হয়ে গেল সম্প্রসারণশীল। আল্লাহর ইচ্ছায় সেই সম্প্রসারণ এখনো চলছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত চলতে থাকবে। উপরে বর্ণিত প্রথম আয়াত থেকে এটাও জানা হলো যে, আল্লাহ তায়ালা প্রাণশীল সকল বস্তুকে পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন। তার মানে প্রাণশীল বস্তুর অস্তিত্বের জন্য পানি অপরিহার্য উপাদান। এই কারণেই জ্যোতির বিজ্ঞানীরা পৃথিবী ছাড়া অন্য কোনো গ্রহ বা উপগ্রহে প্রাণ থাকার সম্ভাবনা আছে কি না, সেটা বুঝার জন্য ঐ গ্রহ বা উপগ্রহে তরল জল বা পানির অস্তিত্ব রয়েছে কি না, তা জানার চেষ্টা করেন।
বিজ্ঞানে ভুল থাকতে পারে, বিজ্ঞানের সব কথা মিথ্যা হতে পারে। কিন্তু, আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন পবিত্র আল-কোরআনকে এমন ভাবে বানিয়েছেন, যাতে কোন ভুল নাই,সন্দেহ নাই,সংশয় নাই,বরং আলোর পথ শান্তির পথ দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ 🥰🤲
ভায় তুয় আমারে হাসায়লি 😂। আমি নিজেও একজন মুসলিম ছিলাম + একজন সম্পুর্ন কোরআনের হাফেজ। জীবনে ধর্ম অনেক প্রচার করছি কিন্তু পরে যেয়ে রিসার্চ শুরু করার দেখলাম সব জায়গায় গুজামিল। শুধু আকাশ নিয়েই কুরানের কয়েকটি ভুল দেখলামঃ 1)আকাশ আমাদের ছাদ (21:32) 2)আগে পৃথিবী, তারপর আকাশ সৃষ্টি হয়েছে (2:29) 3)আকাশের কোন ফাটল নাই, আলহামদুলিল্লাহ (673) 4)আকাশের খন্ড মাথায় ভেঙ্গে পড়তে পারে, সাবধান! (34:9 ) 5)আকাশের দরজা আছে, তয় গেইটপাশ লাগে কিন্তু {15:14* # ইস্রাফিল শিঙ্গায় ফু দিলেই আকাশ ভেঙ্গে তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে (78:19) # আকাশে উঠার সিড়ি থাকা সম্ভব (6:35 ) # আকাশ পিলার ছাড়াই দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে (13:2) # আকাশ ও পৃথিবীর বিস্তৃতি একই (57:21, 3:133) # জমিন ৭ টা, আসমানও ৭ টা! পারফেক্ট রুপকথা! (65:12) # আকাশকে কাগজপত্রের মত গুটিয়ে নেয়া সম্ভব (21:104) # আকাশ নিশ্ছিদ্র, তাতে কোন ছিদ্র নেই (50:6) আমি মাত্র কয়েকটা ভুল দেখলাম। এ রকম আরো ভুল, চাইলে হাজারটা দেখানো সম্ভব। তায় ব্রেইনের দরজা কে খুলে ভালো ভাবে পৃথিবীকে চিনো।
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
@@Logical-earth ভাই আপনি যদি সত্যিই জ্ঞানী হতেন তাহলে আপনার ব্যবহার এমন হতনা,আর ওনী যদি ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন তাহলে আপনি ভুলটা ধরাই দিবেন ওকে, আর পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর এইটাওত ভুল।আর স্রষ্টার সৃষ্টি সম্পর্কে জানতে হলে গভীর জ্ঞান অর্জন করতে হবে,বিজ্ঞানের ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে কোরআন (ইসলাম) বুঝা সম্ভব নয়,বিজ্ঞানের গভীর জ্ঞান অর্জন করলে আপনি বুঝতে পারবেন কোরআন কি।আর আমার কমেন্টের কি ভুল দেখলেন আপনি।
আগে রাস্তা-ঘাটে হোকাররা হোকারি করতো আমরা তাদেরকে ঘৃণা করতাম, টিভি-চ্যানেল ওয়ালারা হোকারদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরী করতো৷ আর এখোন টিভি-চ্যানেল ওয়ালারাই টাকার লোভে হোকারদের প্লাটফর্ম ইউস করতে দিচ্ছে, (১) তাবিজের হোকার, পাথরের হোকার আর এখোন (৩) ধর্মের হোকার৷ ১মত) ফেরেশ্তাদের গতি কত? তার একটা ধারোনা মহাম্মদ হাদীসে দিয়ে রেখেছে৷ হাদীসকে ওভারটার্ম করে নিজের মনগড়া থিওরি দিয়ে অঙ্ক মেলানোর এই প্রবণতা ভন্ডামি নয় কি? অবশ্য মুসলমা= ভন্ড, আমরা জানি৷ (২য়ত) আলোর গতিতে চললে কখোনোই আরেকটা ইউনিভার্স তথা মুসলিমদের স কল্ড লাওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে আসা সম্ভব নয়, এই ভিডিও করে ভন্ডামি করার আগে বোধহয় সাংবাদিক ছাগলটি ভেবে দেখেননি যে এই মহাবিশ্বের নিজের সম্প্রসারণ গতি আলোর গতি থেকে অনেক অনেক বেশি তাই আলোর গতিতে চললে কখোনোই আরেকটা মহাবিশ্ব থেকে এই মহাবিশ্বে পোঁছানো সম্ভব হবে না। (৩য়ত) বায়ুশূন্য স্থানে পাখার ঝাপটায় চলা এটা কোন সায়েন্স? হোকার সাংবাদিক মশাই?
,😂😜😂😜😜। তোদের মতো ছাগলদের জন্যেই এই ওয়াজি হোকাররা যা*-তা বোলে কয়ে কোটি কোটি টাকা কামাই লরতে পারে৷ ইউটিউবে ভিও বারাতে পারে৷ এইসব হোকার ওয়াজিদের প্রন করে ভন্ডামি ফাঁস করা শিখ৷
আলহামদুলিল্লাহ আমি হাজারো শুকরিয়া আদায় করছি আল্লাহ তায়ালা আমাকে মুসলমান হিসেবে জন্ম দিয়েছেন এবং আল্লাহ তালার কাছে প্রার্থনা করছি আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে ইমান নিয়ে কবরে যাওয়ার মত তৌফিক দান করেন আমিন
এমন সংবাদ প্রকাশের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ❤️ যারা অর্থসহ সুমধুর কুরআন তিলাওয়াত শুনতে ভালোবাসেন তাদের জন্য শ্রম ও সময় দিয়ে কাজ করছি যদি ভালো লাগে পাশে থাকবেন ইনশাল্লাহ
সাংবাদিক ভাই আপনার কথার মধ্যে একটি ভুল করে পেলেছেন। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সঃ) তায়া’লা আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি পড়তে আর লিখতে জানতেন না সেটা আপনি কার কাছে জেনে বলেছেন। নবীজি যদি পড়তেই না জানতেন থাহলে কোরআন শরিফ আসল কীভাবে? ইসলামের কথা গুলা আপনার না বললেও আমরা টুকটাক জানি কিন্তু আপনি ভিউ পাবার আশায় আমার নবীকে ছোট করে বলবেন পড়তে, লিখতে জানেন না। সেটা আমরা মেনে নিব না।❌❌❌❌❌❌
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
আগে রাস্তা-ঘাটে হোকাররা হোকারি করতো আমরা তাদেরকে ঘৃণা করতাম, টিভি-চ্যানেল ওয়ালারা হোকারদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরী করতো৷ আর এখোন টিভি-চ্যানেল ওয়ালারাই টাকার লোভে হোকারদের প্লাটফর্ম ইউস করতে দিচ্ছে, (১) তাবিজের হোকার, পাথরের হোকার আর এখোন (৩) ধর্মের হোকার৷ ১মত) ফেরেশ্তাদের গতি কত? তার একটা ধারোনা মহাম্মদ হাদীসে দিয়ে রেখেছে৷ হাদীসকে ওভারটার্ম করে নিজের মনগড়া থিওরি দিয়ে অঙ্ক মেলানোর এই প্রবণতা ভন্ডামি নয় কি? অবশ্য মুসলমা= ভন্ড, আমরা জানি৷ (২য়ত) আলোর গতিতে চললে কখোনোই আরেকটা ইউনিভার্স তথা মুসলিমদের স কল্ড লাওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে আসা সম্ভব নয়, এই ভিডিও করে ভন্ডামি করার আগে বোধহয় সাংবাদিক ছাগলটি ভেবে দেখেননি যে এই মহাবিশ্বের নিজের সম্প্রসারণ গতি আলোর গতি থেকে অনেক অনেক বেশি তাই আলোর গতিতে চললে কখোনোই আরেকটা মহাবিশ্ব থেকে এই মহাবিশ্বে পোঁছানো সম্ভব হবে না। (৩য়ত) বায়ুশূন্য স্থানে পাখার ঝাপটায় চলা এটা কোন সায়েন্স? হোকার সাংবাদিক মশাই?
@@Oyahsifa01 ভাই আসলেই রসুল (সঃ) পড়তে বা লিখতে জানতেন নাহ। এই পিছনেও আল্লাহ তায়ালার এক মহৎ উদ্দেশ্য রয়েছে।রসুলুল্লাহ (সঃ) যদি লিখতে বা পড়তে জানতেন তাহলে মানুষ বলতো এই পবিত্রক কুরআন রসুল (সঃ) রচনা করেছেন (নাউজুবিল্লাহ)। কিন্তু তিনি নিরক্ষর থেকেও আল্লাহ তায়ালা তাঁকে আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি জগতের সব থেকে বেশি জ্ঞান দান করেছেন।তাই আল্লাহ তায়ালার মাখলুকের মধ্যে আমাদের প্রিয় নবীজি (সঃ) সর্বাধিক জ্ঞানী ব্যক্তি।
👉😱ওমা তায় নাকি😱👈 আমি নিজেও একজন মুসলিম ছিলাম + একজন সম্পুর্ন কোরআনের হাফেজ। জীবনে ধর্ম অনেক প্রচার করছি, তাবলীগ করছি, নামাজ রোজা সব পালন করছি কিন্তু পরে যেয়ে রিসার্চ শুরু করার দেখলাম সব জায়গায় গুজামিল। শুধু আকাশ নিয়েই কুরানের কয়েকটি ভুল দেখলামঃ 1)আকাশ আমাদের ছাদ (21:32) 2)আগে পৃথিবী, তারপর আকাশ সৃষ্টি হয়েছে (2:29) 3)আকাশের কোন ফাটল নাই, আলহামদুলিল্লাহ (673) 4)আকাশের খন্ড মাথায় ভেঙ্গে পড়তে পারে, সাবধান! (34:9 ) 5)আকাশের দরজা আছে, তয় গেইটপাশ লাগে কিন্তু {15:14* # ইস্রাফিল শিঙ্গায় ফু দিলেই আকাশ ভেঙ্গে তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে (78:19) # আকাশে উঠার সিড়ি থাকা সম্ভব (6:35 ) # আকাশ পিলার ছাড়াই দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে (13:2) # আকাশ ও পৃথিবীর বিস্তৃতি একই (57:21, 3:133) # জমিন ৭ টা, আসমানও ৭ টা! পারফেক্ট রুপকথা! (65:12) # আকাশকে কাগজপত্রের মত গুটিয়ে নেয়া সম্ভব (21:104) # আকাশ নিশ্ছিদ্র, তাতে কোন ছিদ্র নেই (50:6) আমি মাত্র কয়েকটা ভুল দেখলাম। এ রকম আরো ভুল, চাইলে হাজারটা দেখানো সম্ভব। তায় ব্রেইনের দরজা কে খুলে ভালো ভাবে পৃথিবীকে চিনো।
সেটা সম্ভব নয়, কারন পৃথিবীর ৮২ ভাগ মানুষ কোরআনে বিশ্বাস করে না,আর যারা করে তারা জীবন কখনো কোরআনে অর্থ পড়ার বা বুঝার চেষ্টা করে না,আর যারা করে তারাও কোরআনে কি আছে তা দেখে কোরআনের উপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে পেলে, যেমন আমি হারিয়েছি😢😢
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
এই ভিডিওতে অনেক ভিউ হবে সাংঘাতিক খুব ভালো করে জানে। সেই কারনে সাংঘাতিক নিজেই বিজ্ঞানী হয়ে বিজ্ঞানীদের নাম বিক্রি করে চটি বই আল কোরআনের আয়াতের সাথে মিলানোর চেষ্টা করেছে। বাস্তবে কোরআনের সাথে বিজ্ঞানের কোন মিল নাই। কোন বিজ্ঞানী এখন পর্যন্ত দাবী করে নাই তাদের কোন আবিষ্কার গবেষনা চটি বই কোরআনের সাথে মিলে গেছে।
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
আজান শুনলে যে অন্যদের বিরক্ত লাগে সেটা তো ভাবেন না এর জন্যই তো আপনাদের এই অবস্থা। আপনার যদি কিছু শুনতে ইচ্ছা হয় সেটা কানেই ইয়ারফোন দিয়ে শুনেন অন্যদেরকে শোনানোর দরকার কি। যার দরকার সে তো নিজে থেকেই শুনতে পারবে। যার দরকার নাই তাকে জোর করে শোনানোর দরকার কি।
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
কোরান ইটসেলফ একটি বিকৃত বই ৷ অপনি কোরান সংকলনের ইতিহাস জানেন? কয় কিরাতে নাজিল হইছে? সেখান থেকে বর্তমনের কিরাতের ধরনটা কে নির্ধারন করে দিল? জবর জের হীন কোরানে নক্তা কে সংযোজন করে কোরান বিকৃত করলো? হজ্জাজ বিন ইউসুফ কে জনেন? গর্ব চোদান ১৪০০ বৎসরে একটি জবর জের চেন্জ হয়নি!!! তয় পুটকিটা মারলো কোন ফেরেস্তায়? আপনি জানেন সরা বিশ্ধে কত প্রকার কোরান চালু আছে? কোরান ভিন্ন ভিন্ন হলে এটা আল্লার বানী হয় কেমনে? এটা নাকি আল্লায় হেফাজত করে? আপনি হফস বা ওয়ারেশ কোরানের নাম শুনছেন? বেকুব এই লাইনে পড়াশোনা না করে আসা যাবেনা, প্রথমে পাছার জয়েন্ট ভিজা ভিজা ফিল হবে হটার সময় , পরে প্রেগনেন্সি টেষ্ট করলে পজিটিভ আসবে ৷ কি বাল জানেন কোরান সম্পকে? আমরা যে কোরান পরছি সেটা কে নির্ধারন করেছে জানেন? ১৮৮৫ থেকে ১৯২৫ সাল পর্যন্ত আজহরি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষনা করে বলেছে এই কোরান "সঠিক" ! কোরানের এমনই দুর্দিন যে বিশ্ববিদ্যালয় ঠিক করে দেয় কোনটা সঠিক!!! কেন আল্লায় বাল ফালাইছে? হেফাজত করতে পারেনি কেন? গনিমতের মাল চাটছে (আল্লা ও নবির অংশের)? মার মাঙ্গে বাল নাই পোলার মুখে চাপদাড়ি???? কোন আলেম পাঠাবেন? আসবেনা, তর্ক করতে রাজিও হবেনা !! কেন জানেন? নেংটা হওয়ার ভয়ে৷ আপনিতো বাল কাছুই জানেন না, যারা জানে তারা বেইজ্জত হবার ভয়ে জিবনেও আসবেনা ৷ আমি যেগুলো লিখলাম এগুলো কোরানের দুর্বলতা ৷ চাপাবাজি এখানে চলবেনা ৷ হাদিস কোরন সিরাত ও নানা সোর্স থেকে বল্লাম ৷ এমন কোন মাদারচোদ নাই যে এসে চ্যালেন্জ করবে ৷ কারন আপনার মত বেকুব না জানতে পারে , কিন্তুু আলেমরা অন্তত জানে গু ঘাটলে গন্ধ বের হবে ৷
এটা পৃথিবীর সব মানুষই নিজের ধর্ম নিয়ে ভাবে,, কারণ এর সাতে তাদের ইগো জড়িত,, কিছু না করে জন্মগত ভাবে তারা যে মহান তাদের ধর্ম যে মহান তার অনুভুতি তাদের মধ্যে জন্ম নেয়,, যে নামাজ পড়ে না, সেও যকন শুনে ধর্মের অপমান হয়েছে সঙ্গে সঙ্গে মিছিল করে,, কারন সে এখানে তার ইগোকে রক্ষা করছে যা তাকে মহান করে বলে সে বিশ্বাস করে,,
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
@@hk-4163 আপনার ঔষধ হলো -- সকল ধর্মের বাইরে এসে সম্পূর্ণ পবিত্র কুরআন - অনুবাদ সহ সুস্থ মস্তিষ্ক নিয়ে বুঝে পড়া ।।। আপনার মনে যদি কোন পাপ না থাকে তাহলে ইনশাল্লাহ আপনি সুস্থ হবেন --- গ্যারান্টি দিলাম ।।।
@@hk-4163 সূরা ফাতিহা সকল রোগের ঔষধ। আয়াতুল কুরসি, সূরা -কাফিরুন, ইখলাস, ফালাক ও নাস পড়বেন। সূরা- আন আম, আয়াত-১৭ সকাল সন্ধা ৭ বার করে পড়বেন। সূরা- তওবার শেষ দুই আয়াত সকাল সন্ধা পড়বেন।সূরা- মায়িদা আয়াত-৮৩,সূরা বনিঈসরাইল আয়াত-৮২,সূরা আল ইনরান আয়াত-১৭৩ শেষ অংশ(হাসবুনাল্লাহু অনিমাল ওয়াকিল নেমাল মাওলা অনেমান নাসির),সূরা মুমিনুন আয়াত-১৫,১৮ এ আয়াত গুলি পড়বেন পানিতে ফু দিয়েে খাবেন। পড়ার শুরুতে ও শেষে দরূদ শরীফ বেজোড় সংখ্যা (১/৩) পড়তে হবে।
আল্লাহ আমাদের সকলকে আল-কোরআন পড়ার, বুঝার ও শুনার তৌফিক দান করুক। মাশাআল্লাহ এতো সুন্দর করে এক্সপ্লেইন করার জন্য, আল্লাহর কাছে আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি এতো সুন্দর কথাগুলো সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য🤗🤗এভাবে ইসলাম ছড়িয়ে পড়ুক আমাদের সবার মাঝে।
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
আমার কলিজার টুকরা হলো আল- কোরআন আমিন
Amin
@@jafrinakter4161 SUPRIYO BHOGINI, APNI KI QURAN ER NIMNO LIKHITO BANI SOMORTHON KOREN ? 1 SURJO SONDHA KALAY POSCHIM DIKAY EK PONKIL JOLASOY DUBAY JAI. 2 MECCA PRITHIBIR KENDRO . 3 NOBIJI TAR ANGUL DARA CHAND KE DIKHONDITO KORECHHILEN.
নিঃসন্দেহে আজ কিছু অমুসলিমের জালা হবে!
@@jafrinakter4161 SUPRIYO BHOGINI APNI KI QURANER NIMNO LIKHITO AYAT GULI JUSTIFY KOREN ? 1 SURAH AN NISAR AYAT 139 O 144 MUSLIMDER KAFFIR DER SATHAY KONO ROKOM BONDHUTTO KOTHOR BHABAY NISHIDDHO KORECHHAY. 2 SURAH AN NISAR AYAT 89 MUSLIM DER NIRDESH DEI KAFFIRRA O MUNAFIKRA ISLAMER POTH GROHON NA KORLAY TADER NRISONGSO BHABAY HOTTA KORO. 3 SURAH AL ANFAL ER AYAT 55 ONUSARAY KAFFIRRA ALLAHR DRISTITAY NIKRISTOTOMO JANWAR. ORTHAT BISSO BORENNO MOHAMANOB MAHATMA GANDHI RABINDRA NATH THAKUR NELSON MANDELA MARTIN LUTHER KING EINSTEIN TOLSTOY JEHETU KAFFIR SUTORANG ALLAHR DRISTITAY NIKRISTOTOMO JANWAR. 4 SURAH AL MUMINOON ER AYAT 5 O 6 EBONG SURAH AL MAARIJER AYAT 29 O 30 DHARMIK MUSLIMDER NARIDER DOKKHIN HOSTO DARA KORAYOTTO KORAR EBONG DHORSON KORAR LICENSE DIYECHHE. 5 SURAH AL AHZABER AYAT 50 ONUSARAY ALLAH SOYONG NOBIJIKAY TAR GYATI BHOGINIDER SATHAY BIBAHO BINA JOUNO BYABHICHARER / JENA R LICENSE DIYECHHEN EBONG JUDDHO BONDINIDER DOKKHIN HOSTO DARA KORAYOTTA KORAR EBONG DHORSON KORAR NIRONKUSH ODHIKAR DIYECHHEN.
Amin
আধুনিক বিজ্ঞান যদি না মানতো, তাহলেও আমরা, কোরআনে থাকা কথা গোলাই বিশ্বাস করতাম,,কোরআন এমন একটি গ্রন্থ যেখানে কোনো ভুল নেই,,
'ভুল' শব্দটি ভুল করবেন না
@An enchanted apple okay thanks
আল্লাহু আকবার
@@Hasnat4763 ভুল করে ভূল লিখেছেন
নিজের বয়ান নিজের কাছে রাখ। তুই কি বিশ্বাস করবি সেটা কেউ জিজ্ঞেস করেছে নাকি। বলদ কথা কার।
বিজ্ঞান যত আধুনিক হবে কোরআনের বানী তত পরিস্কার হবে।আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলিম।
ভুল বলেছেন ভাই। কোরআন আগে থেকেই নির্ভুল এবং শুদ্ধ। আর এই কোরআনের শিক্ষা নিয়েই বিজ্ঞান আধুনিক হয়েছে।
আমি ইউটুবে গান শুনাই সবাই শুনো,ভালো লাগলে দয়ায়া করে এই বোনের চেনলেরর সদস্য হওও,২০০০+ সদস্য্য হলো,from barisal🇧🇩ryu
@@Oyahsifa01 k bol ca apnaky vai 😀
@@contestwiner কে বলবে? প্রশ্ন গুলো করার সময় একটু ক্লিয়ার করে বলবেন। ধন্যবাদ
কিন্তু আমরা তো দেখছি ভুল প্রমানিত হচ্ছে। ১-২ টা না অনেক গুলো।
বিজ্ঞানের সাথে নয় পবিত্র আল কোরআনের সাথে মিলে যাবে সবকিছু। এটাই প্রকৃত সত্যি।
আমার কলিজার টুকরা প্রিয় নবী আমাদের বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আমিন
Amin
আমীন
ball.lll.llllll.lll🐶🐶🐶
Akhane ak jalem ase
@@joysutradhar7057 Allah apnake hedayet dik
কোরআন শরীফ এমন একটি কিতাব, যার মাঝে কোন ভুল বা কোন সন্দেহ নেই। সুবহানাল্লাহ
২/১টা সঠিকতার উদাহরন দেনতো, পাশাপাশি আমি ২/১টা গান্জাখুরি উদাহরন দেই৷
@@orakanowfel8067 ভাই, যারা কোরআন নিয়ে গবেষনা করেন তারাই একটা আয়াত এর ব্যাখ্যা নিয়ে অনেক গুলো গবেষক মিলে একটা সিধান্তে যেতে হিমসিম খায়, কারন কোরআন science এর বই না। কোরআন হলো sign এবং command এর বই, যে কিতাবে আছে যুক্তি যেটা আপনারাও মানবেন কিন্তু আপনারা নিজেদের এতটাই বধির যে, নিজেকেই নিজে মেনে নিচ্ছেন না।
আর আমি আপনার ধর্ম কে অসম্মান করব না কারন আমার আল্লাহ মুসলিমদের নিষেদ করেছেন তাই যে অন্য ধর্ম কে গালি দিতে বা অসম্মান দেখাতে কারন তারাও তাহলে আল্লাহ কে গালি দিবে।
কিন্তু আমার অনুরোধ যে, নিজের বিবেক, যুক্তির ব্যবহার করুন, আপনি যে গুলো কে ভুল মনে করছেন সেটা নিয়ে কতটুকু গবেষনা করেছেন সেটা নিজেকে প্রশ্ন করুন। অন্যের সাথে সুর মিলানো টা বুদ্ধিমানের কাজ নয়, বরং নিজে পরীক্ষা করুন আপনি ঠিক কি বেঠিক।
👉 প্রতিদিন আপনাকে ৫ বার আমন্ত্রন জানানো হয় ইসলাম গ্রহনের জন্য , আপনি জানেন এটা? জানেন না তো?
আপনি হয়তো ভাবছেন যে, কখন আর কে ই বা আমন্ত্রন জানায় তাই না?
অথচ, বছরে ১,৮২৫.০০ বার আপনাকে ডাকা হচ্ছে এটাই জানেন না তাহলে কুরআনের ভুল ধরা আপনার ক্ষমতার বাহিরে আছে।
# আপনিও আপনার ধর্ম প্রচার করুন আর মানুন আমি শুধু মাত্র প্রতিবাদ করলাম, এটাই মুসলিমদের চরিত্র।
@@mahadihasan9407 আমি বাংলায় জিঙ্গাসা করেছি সঠিকতার ২/১ টা উদাহরন দেন ৷ আর আমার উদাহরন তো রেডি আছেই ৷ ছাগলামো করেন? কোরানের বাংলা অনুবাদ পরছেন? নাকি গুন্ধ শুঙে মুসলমান? আসেন একটু বাৎচিৎ করি- কোরান নিয়ে, নবীর জিবনি নিয়ে ৷ মানে এই ধরেন নবীর দাসীসেক্স, ৬ বৎসরের শিশু বিয়ে,পালক পুত্রবধু বিয়ে বা ধরেন কোরানে বিঙ্গান নিয়ে ৷এ বিশয়ে মিনিমাম পড়াশোনা আছে , হতাশ করবো না ৷ আর আল্লার নির্দেশে নবি সয়ং তলোয়ারের জোরে ইসলাম প্রচার করছে আর আপনে চ্যাটের বাল আব্দুল্লা আইছেন ইসলামের দাওয়াত দিতে? ঐ টা মুসলমান বেকুবদের খোয়ারে ঢুকার আহবান অন্য ধর্মের মানুষকে ডাকে না , ছাগল! আল্লা হু আকবর মানে জানেন?
@@orakanowfel8067 বুজতে পেরেছি আপনার জ্ঞানের বিশাল অভিজ্ঞতা আছে।
আপনার সাথে বিতর্ক করার উদ্দেশ্যে আমি রিপ্লাই করি নি।
আমার এক মুসলিম ভাই তার মতামত প্রকাশ করল আর আপনি আসছেন সেখানে ভুল খুজতে, তাই ২,৪ কথা আলোচনা করলাম, কিন্তু আমি জানতাম না যে আপনি এত জ্ঞান এর অধিকারী আর সম্ভব হলে ভদ্রতা বজায় কথা বলবেন।
ছাগল শব্দ টা ব্যবহার করা উচিত হয় নি।
আপনার -মা- ৯ মাস গর্বে রেখে আপনাকে মানব সন্তান রুপে জন্ম দিয়েছে তাই আমিও আপনাকে ছাগল বললাম না।
আমার কথায় কষ্ট পেলে দুখিত ভাই।
@@mahadihasan9407 সয়ং নবি মোহাম্মদ যেখানে আবু বকর সিদ্দিক ( বিশ্বস্ত গরুর বাছুর), আবু হুরাইরা (বিড়ালের বাচ্চা) বলে মানব সন্তানকে সন্মানিত করেছে , সেখানে আমি যদি ছাগল বলে থাকি সেটাকে সন্মানিত উপাধি ধরে নিতে পারেন ৷ বুঝলেন না? নবির সুন্নত আর কি!!!! আমর কথায় আপনিও কষ্ট পেয়েছেন সেকারনে আমিও সরি ৷
যারা সত্যিকারের মানুষ বিজ্ঞান বুঝে তারাই কুরআনের সত্য বুঝে।
সঠিক বলেছেন ❤️
সহমত।
আমীন
মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজীদে বলেছেন:
''যাহারা (কুরআনকে) অবিশ্বাস করে, তাহারা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশে ছিল ওতপ্রোতভাবে অতঃপর আমি তাদেরকে বিচ্ছিন্ন করে দিলাম; এবং প্রাণশীল সব কিছু সৃষ্টি করলাম পানি থেকে। তবুও কি তাহারা (কুরআনকে) বিশ্বাস করবে না!'' -সূরা আম্বিয়া, আয়াত: ৩০
কুরআনের অন্য এক আয়াতে আল্লাহ বলেছেন:
''আমি আকাশকে নির্মাণ করিয়াছি নিজ শক্তি দ্বারা এবং আমি অবশ্যই অতিশয় সম্প্রসারণকারী।'' -সূরা যারিয়াত, আয়াত : ৪৭
আরবী ভাষায় খোলা আকাশের নিচে দাঁড়ানো অবস্থায় মাথার উপরে অবস্থিত সব কিছুকেই আকাশের অংশ হিসেবে গন্য করা হয়। অর্থাৎ মাথার উপরে অবস্থিত বায়ুমণ্ডল, মেঘ, চাঁদ, সূর্য, গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি ইত্যাদি সব কিছুই আকাশের অংশ।
উপরে বর্ণিত কুরআনের এই দুই আয়াত থেকে বুঝা যায় যে, মহাকাশ বা মহাবিশ্ব অতিশয় সম্প্রসারণশীল এবং অতীতের কোনো এক সময়ে আমাদের এই পৃথিবী এবং মহাকাশে অবস্থিত জাবতীয় সকল বস্তু যেমন : গ্যালাক্সি, গ্রহ, নক্ষত্র ইত্যাদি সব কিছু অথবা সবকিছুর উপাদান একসাথে ওতপ্রোতভাবে মিশে ছিল। একপর্যায়ে আল্লাহ তায়ালা ঐ সব কিছুকে বিচ্ছিন্ন করে দিলেন, ফলে সেগুলো পরস্পর থেকে আলাদা হয়ে দূরে চলে যেতে থাকে। আর ঐ দূরে চলে যাওয়া অব্যহত থাকায় মহাবিশ্ব হয়ে গেল সম্প্রসারণশীল। আল্লাহর ইচ্ছায় সেই সম্প্রসারণ এখনো চলছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত চলতে থাকবে।
উপরে বর্ণিত প্রথম আয়াত থেকে এটাও জানা হলো যে, আল্লাহ তায়ালা প্রাণশীল সকল বস্তুকে পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন। তার মানে প্রাণশীল বস্তুর অস্তিত্বের জন্য পানি অপরিহার্য উপাদান। এই কারণেই জ্যোতির বিজ্ঞানীরা পৃথিবী ছাড়া অন্য কোনো গ্রহ বা উপগ্রহে প্রাণ থাকার সম্ভাবনা আছে কি না, সেটা বুঝার জন্য ঐ গ্রহ বা উপগ্রহে তরল জল বা পানির অস্তিত্ব রয়েছে কি না, তা জানার চেষ্টা করেন।
Massallah
কোরআন সত্য
পৃথিবীর একমাত্র বই হলো আল-কোরআন যার ভেতর কোন ভুল নেই। আমি গর্বিত এজন্য আমি ইসলাম ধর্মের অনুসারী, আলহামদুলিল্লাহ❤️
ইসলাম ধৰ্ম হোলো ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্ম থেকে কপি করা ধৰ্ম
আলহামদুলিল্লাহ
হ্যাডার কোরান😂😂😂😂
@@thekiller7633 ki bolte/bojhate chaichen apni?
আলহামদুলিল্লাহ
পৃথিবীর মধ্যে এই একটি গ্রন্থো যার মধ্যে কোনো ভুল নেই এবং কেয়ামত পর্যন্ত কেউ এর ভুল ধরতে পারবে না ছুবাহান আল্লাহ
সুবহানাল্লাহ্
সুবহান আল্লাহ
আল্লাহু আকবার🤲💖
সুবহান আল্লাহ্ ❤️
yes
মানবজাতির কাছে ইসলামের ইতিহাস তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।।।
se agula koilo ta ki.... matha mondu achhe kichhu agula kothar
বিজ্ঞানে ভুল থাকতে পারে, বিজ্ঞানের সব কথা মিথ্যা হতে পারে। কিন্তু, আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন পবিত্র আল-কোরআনকে এমন ভাবে বানিয়েছেন, যাতে কোন ভুল নাই,সন্দেহ নাই,সংশয় নাই,বরং আলোর পথ শান্তির পথ দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ 🥰🤲
ভায় তুয় আমারে হাসায়লি 😂।
আমি নিজেও একজন মুসলিম ছিলাম + একজন সম্পুর্ন কোরআনের হাফেজ।
জীবনে ধর্ম অনেক প্রচার করছি কিন্তু পরে যেয়ে রিসার্চ শুরু করার দেখলাম সব জায়গায় গুজামিল।
শুধু আকাশ নিয়েই কুরানের কয়েকটি ভুল দেখলামঃ
1)আকাশ আমাদের ছাদ (21:32)
2)আগে পৃথিবী, তারপর আকাশ সৃষ্টি
হয়েছে (2:29)
3)আকাশের কোন ফাটল নাই,
আলহামদুলিল্লাহ (673)
4)আকাশের খন্ড মাথায় ভেঙ্গে পড়তে পারে,
সাবধান! (34:9 )
5)আকাশের দরজা আছে, তয় গেইটপাশ লাগে কিন্তু {15:14*
# ইস্রাফিল শিঙ্গায় ফু দিলেই আকাশ ভেঙ্গে তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে (78:19)
# আকাশে উঠার সিড়ি থাকা সম্ভব (6:35 ) # আকাশ পিলার ছাড়াই দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে (13:2)
# আকাশ ও পৃথিবীর বিস্তৃতি একই (57:21,
3:133)
# জমিন ৭ টা, আসমানও ৭ টা! পারফেক্ট রুপকথা! (65:12)
# আকাশকে কাগজপত্রের মত গুটিয়ে নেয়া সম্ভব (21:104)
# আকাশ নিশ্ছিদ্র, তাতে কোন ছিদ্র নেই
(50:6)
আমি মাত্র কয়েকটা ভুল দেখলাম। এ রকম আরো ভুল, চাইলে হাজারটা দেখানো সম্ভব।
তায় ব্রেইনের দরজা কে খুলে ভালো ভাবে পৃথিবীকে চিনো।
@@IBLISH-VAYYAapni Muslim or quran er hafez jiboneo cilen na. Apni shudu shudu fitna choraitesen. Nastik hoiyen na. Ar sasti kothor.akjon mumin kokhono airokom hoyna. Abr jodi hoy hafez tahole to kokhonoi na. Sotter pothe ashen. Ar aisob ulta palta vhul dhorayen na. Quran e kono vhul thakte parena. Aisob ulta palta lekha koitte lekhsen . Nije banaisen.
আপনি যখন রিচার্স করেছেন তাহলে প্যারাডক্সিকাল সাজিদ ১ এবং প্যারাডক্সিকাল সাজিদ ২ বইগুলো পড়তে পারেন। ইন শা আল্লাহ ,বুঝতে পারবেন।
@@sa_fsnss আপনার কি মনে হয় আমি পড়ি নাই? মাথায় যখন প্রশ্ন আশা শুরু করলো তখন আমি সবার প্রথমে ঐটায় পড়ছিলাম
@@IBLISH-VAYYA😅
স্রষ্টার সৃষ্টি খুবই রহস্যজনক যা বুঝার মত জ্ঞান আমাদের মত সাধারণ মানুষের থাকেনা,আর আমাদের রাসূলে পাকের শিক্ষক একমাত্র মহান স্রষ্টা ❤️
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
@@Logical-earth ভাই আপনি যদি সত্যিই জ্ঞানী হতেন তাহলে আপনার ব্যবহার এমন হতনা,আর ওনী যদি ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন তাহলে আপনি ভুলটা ধরাই দিবেন ওকে, আর পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর এইটাওত ভুল।আর স্রষ্টার সৃষ্টি সম্পর্কে জানতে হলে গভীর জ্ঞান অর্জন করতে হবে,বিজ্ঞানের ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে কোরআন (ইসলাম) বুঝা সম্ভব নয়,বিজ্ঞানের গভীর জ্ঞান অর্জন করলে আপনি বুঝতে পারবেন কোরআন কি।আর আমার কমেন্টের কি ভুল দেখলেন আপনি।
-সিজদা সবচেয়ে নিরাপদ স্থান.! 🥰
-যেখানে মিত্যু হলে জান্নাত "সুনিশ্চিত " ❤️
-সুবহানআল্লাহ🌺
জিহাদের ময়দানও সেইম
SubhanAllah
আমিন
তাইলে এখন সুন্নতি পোষাকে চলাফেরা করুন অার অাল্লাহর নিকট তওবা করুন।
@@salahuddin7191
In sha alllah
আশ্চর্য হবার কিছুই নেই । মহাগ্রন্থ আল কোরআন চিরন্তন সত্য এতে কোন সন্দেহ নেই । আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ ।
আল্লাহ আকবার
হজলৃ
Allah akber
সময় টিভির পর এখন এই চ্যানেলটাও ইসলামিক ভিডিও দিচ্ছে। মনের উদ্দেশ্য একমাত্র অাল্লাহই ভালো জানেন।
আমার ধুন আমার ধুন শালা বলদের বাচ্চা
"এটি সেই কিতাব যাতে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই" সূরা-বাকারা।
মাশাআল্লাহ্।
কোরআনের সাথে বিজ্ঞানের কোন সাংঘর্ষিক সম্পর্ক নয়, বরং কোরআন থেকেই বিজ্ঞানের সৃষ্টি, যত গবেষণা হবে ইসলাম মানুষের সামনে তত স্পষ্ট হয়ে উঠবে
আগে রাস্তা-ঘাটে হোকাররা হোকারি করতো আমরা তাদেরকে ঘৃণা করতাম, টিভি-চ্যানেল ওয়ালারা হোকারদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরী করতো৷ আর এখোন টিভি-চ্যানেল ওয়ালারাই টাকার লোভে হোকারদের প্লাটফর্ম ইউস করতে দিচ্ছে, (১) তাবিজের হোকার, পাথরের হোকার আর এখোন (৩) ধর্মের হোকার৷
১মত) ফেরেশ্তাদের গতি কত? তার একটা ধারোনা মহাম্মদ হাদীসে দিয়ে রেখেছে৷ হাদীসকে ওভারটার্ম করে নিজের মনগড়া থিওরি দিয়ে অঙ্ক মেলানোর এই প্রবণতা ভন্ডামি নয় কি? অবশ্য মুসলমা= ভন্ড, আমরা জানি৷
(২য়ত) আলোর গতিতে চললে কখোনোই আরেকটা ইউনিভার্স তথা মুসলিমদের স কল্ড লাওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে আসা সম্ভব নয়, এই ভিডিও করে ভন্ডামি করার আগে বোধহয় সাংবাদিক ছাগলটি ভেবে দেখেননি যে এই মহাবিশ্বের নিজের সম্প্রসারণ গতি আলোর গতি থেকে অনেক অনেক বেশি তাই আলোর গতিতে চললে কখোনোই আরেকটা মহাবিশ্ব থেকে এই মহাবিশ্বে পোঁছানো সম্ভব হবে না।
(৩য়ত) বায়ুশূন্য স্থানে পাখার ঝাপটায় চলা এটা কোন সায়েন্স? হোকার সাংবাদিক মশাই?
,😂😜😂😜😜। তোদের মতো ছাগলদের জন্যেই এই ওয়াজি হোকাররা যা*-তা বোলে কয়ে কোটি কোটি টাকা কামাই লরতে পারে৷ ইউটিউবে ভিও বারাতে পারে৷
এইসব হোকার ওয়াজিদের প্রন করে ভন্ডামি ফাঁস করা শিখ৷
سنريهم اياتنا في الافاق وفي انفسهم حتى يتبين لهم انه الحق
سنريهم اياتنا في الافاق وفي انفسهم حتى يتبين لهم انه الحق_ القران
@RUclips STUDIO por একজন নির্বোধ হাহা ছাড়া আর কি করতে পারে
কোরআন এমন এক গ্রন্থ যাতে অতীত বর্তমান ভবিষ্যতের সকল সমস্যার সমাধান রয়েছে সুবহানাল্লাহ
সুবহানাহ ❤️
সুবহানআল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ
@@slave_of_Allah860 জাজাকাল্লাহ খায়রান
আমি ইউটুবে গান শুনাই সবাই শুনো,ভালো লাগলে দয়ায়া করে এই বোনের চেনলেরর সদস্য হওও,২০০০+ সদস্য্য হলো,from barisal🇧🇩ru
আলহামদুলিল্লাহ আমি হাজারো শুকরিয়া আদায় করছি আল্লাহ তায়ালা আমাকে মুসলমান হিসেবে জন্ম দিয়েছেন এবং আল্লাহ তালার কাছে প্রার্থনা করছি আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে ইমান নিয়ে কবরে যাওয়ার মত তৌফিক দান করেন আমিন
আমীন
আমীন
আমিন
Amin
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ 🤲🤲
ভিডিও টি দেখে অন্তর জুড়িয়ে গেল ধন্যবাদ রিপোর্টার ভাইকে । ইসলাম ও পবিত্র আল কুরআন 💖💖
ইসলাম ধৰ্ম হোলো ইহুদি ও খ্রিস্টান ধর্ম থেকে কপি করা ধৰ্ম
এই ভাবেই ইসলামের খেদমত করুন ভালবাসা বেড়ে যাবে
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলিম
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুহাম্মাদ সাঃ এর উম্মত
এমন সংবাদ প্রকাশের জন্য জাজাকাল্লাহ খাইরান ❤️ যারা অর্থসহ সুমধুর কুরআন তিলাওয়াত শুনতে ভালোবাসেন তাদের জন্য শ্রম ও সময় দিয়ে কাজ করছি যদি ভালো লাগে পাশে থাকবেন ইনশাল্লাহ
সাংবাদিক ভাই আপনার কথার মধ্যে একটি ভুল করে পেলেছেন। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সঃ) তায়া’লা আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি পড়তে আর লিখতে জানতেন না সেটা আপনি কার কাছে জেনে বলেছেন। নবীজি যদি পড়তেই না জানতেন থাহলে কোরআন শরিফ আসল কীভাবে? ইসলামের কথা গুলা আপনার না বললেও আমরা টুকটাক জানি কিন্তু আপনি ভিউ পাবার আশায় আমার নবীকে ছোট করে বলবেন পড়তে, লিখতে জানেন না। সেটা আমরা মেনে নিব না।❌❌❌❌❌❌
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
আগে রাস্তা-ঘাটে হোকাররা হোকারি করতো আমরা তাদেরকে ঘৃণা করতাম, টিভি-চ্যানেল ওয়ালারা হোকারদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা তৈরী করতো৷ আর এখোন টিভি-চ্যানেল ওয়ালারাই টাকার লোভে হোকারদের প্লাটফর্ম ইউস করতে দিচ্ছে, (১) তাবিজের হোকার, পাথরের হোকার আর এখোন (৩) ধর্মের হোকার৷
১মত) ফেরেশ্তাদের গতি কত? তার একটা ধারোনা মহাম্মদ হাদীসে দিয়ে রেখেছে৷ হাদীসকে ওভারটার্ম করে নিজের মনগড়া থিওরি দিয়ে অঙ্ক মেলানোর এই প্রবণতা ভন্ডামি নয় কি? অবশ্য মুসলমা= ভন্ড, আমরা জানি৷
(২য়ত) আলোর গতিতে চললে কখোনোই আরেকটা ইউনিভার্স তথা মুসলিমদের স কল্ড লাওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে আসা সম্ভব নয়, এই ভিডিও করে ভন্ডামি করার আগে বোধহয় সাংবাদিক ছাগলটি ভেবে দেখেননি যে এই মহাবিশ্বের নিজের সম্প্রসারণ গতি আলোর গতি থেকে অনেক অনেক বেশি তাই আলোর গতিতে চললে কখোনোই আরেকটা মহাবিশ্ব থেকে এই মহাবিশ্বে পোঁছানো সম্ভব হবে না।
(৩য়ত) বায়ুশূন্য স্থানে পাখার ঝাপটায় চলা এটা কোন সায়েন্স? হোকার সাংবাদিক মশাই?
@@Oyahsifa01 ভাই আসলেই রসুল (সঃ) পড়তে বা লিখতে জানতেন নাহ।
এই পিছনেও আল্লাহ তায়ালার এক মহৎ উদ্দেশ্য রয়েছে।রসুলুল্লাহ (সঃ) যদি লিখতে বা পড়তে জানতেন তাহলে মানুষ বলতো এই পবিত্রক কুরআন রসুল (সঃ) রচনা করেছেন (নাউজুবিল্লাহ)।
কিন্তু তিনি নিরক্ষর থেকেও আল্লাহ তায়ালা তাঁকে আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি জগতের সব থেকে বেশি জ্ঞান দান করেছেন।তাই আল্লাহ তায়ালার মাখলুকের মধ্যে আমাদের প্রিয় নবীজি (সঃ) সর্বাধিক জ্ঞানী ব্যক্তি।
আলহামদুলিল্লাহ 🤲 বিজ্ঞান যত আধুনিক হবে পবিত্র কোরআনের বাণী ততই পরিস্কার হবে মানুষের কাছে। আমি গর্বিত আমি মুসলিম আমি গর্বিত আমার কিতাব আল কুরআন।
Right ❤
👉😱ওমা তায় নাকি😱👈
আমি নিজেও একজন মুসলিম ছিলাম + একজন সম্পুর্ন কোরআনের হাফেজ।
জীবনে ধর্ম অনেক প্রচার করছি, তাবলীগ করছি, নামাজ রোজা সব পালন করছি কিন্তু পরে যেয়ে রিসার্চ শুরু করার দেখলাম সব জায়গায় গুজামিল।
শুধু আকাশ নিয়েই কুরানের কয়েকটি ভুল দেখলামঃ
1)আকাশ আমাদের ছাদ (21:32)
2)আগে পৃথিবী, তারপর আকাশ সৃষ্টি
হয়েছে (2:29)
3)আকাশের কোন ফাটল নাই,
আলহামদুলিল্লাহ (673)
4)আকাশের খন্ড মাথায় ভেঙ্গে পড়তে পারে,
সাবধান! (34:9 )
5)আকাশের দরজা আছে, তয় গেইটপাশ লাগে কিন্তু {15:14*
# ইস্রাফিল শিঙ্গায় ফু দিলেই আকাশ ভেঙ্গে তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে (78:19)
# আকাশে উঠার সিড়ি থাকা সম্ভব (6:35 ) # আকাশ পিলার ছাড়াই দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে (13:2)
# আকাশ ও পৃথিবীর বিস্তৃতি একই (57:21,
3:133)
# জমিন ৭ টা, আসমানও ৭ টা! পারফেক্ট রুপকথা! (65:12)
# আকাশকে কাগজপত্রের মত গুটিয়ে নেয়া সম্ভব (21:104)
# আকাশ নিশ্ছিদ্র, তাতে কোন ছিদ্র নেই
(50:6)
আমি মাত্র কয়েকটা ভুল দেখলাম। এ রকম আরো ভুল, চাইলে হাজারটা দেখানো সম্ভব।
তায় ব্রেইনের দরজা কে খুলে ভালো ভাবে পৃথিবীকে চিনো।
@@IBLISH-VAYYA পাগল নাকি রে,,,,, কি উল্টা পাল্টা লিখছো
@@TryIt-j9o Quran Ortho shoho pore dekho shob jante parba 🙂
নবী নিজেও জানতো না তার তৈরি কোরান থেকে আধুনিক মমিন মোল্লা মুন্সিরা খুচিয়ে খুচিয়ে গোজামিল দিয়ে এমন আজব আজব বিজ্ঞান বাহির করবে??
🤣🤣🤣🤣🤣
জিবনের চেয়ে বেশি আল-কোরআন কে ভালোবাসি
💝Allah💝!
আলহামদুলিল্লাহ,,,,
আমি মুসলিম,,,,
শুকরিয়া আল্লাহর কাছে,,,
ইপু
১৪৫ কিলোমিটার
অপ
মহাগ্রন্থ আল কুরআন আমাদের হৃদপিন্ড 🥰🥰🥰💞
হৃদপিন্ড কি কখনো পড়েছে?
@@fahadmonoar789 হুম আলহামদুলিল্লাহ ভাই,,, মহান আল্লাহ সেই সৌভাগ্য দিয়েছেন ❤️
আল্লাহুআকবার💚
আলহামদুলিল্লাহ লাখো কোটি শুকরিয়া মহান রব্বুল আলামীনের দরবারে যিনি আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন ইনশাআল্লাহ একদিন কোরআনের আয় আইন চালু হবে সারা পৃথিবীর বুকে
সেই সুখে ধন ক্ষেচ আর নিজের বউ পাড়ার হুজুর দিয়ে চুদা !!!
সেটা সম্ভব নয়, কারন পৃথিবীর ৮২ ভাগ মানুষ কোরআনে বিশ্বাস করে না,আর যারা করে তারা জীবন কখনো কোরআনে অর্থ পড়ার বা বুঝার চেষ্টা করে না,আর যারা করে তারাও কোরআনে কি আছে তা দেখে কোরআনের উপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে পেলে, যেমন আমি হারিয়েছি😢😢
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
Mashaallah🥰👍
আলহামদুলিল্লাহ,
আল্লাহ গো তুমি এমন এক মাবুদ যার কি-না প্রশংসা করে শেষ করা অসম্ভব।।
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
আল্লাহর সৃষ্টি জগতে যাহা কিছু রয়েছে এ সব কিছুই মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন নিজেই শয়ং দেখা শুনা করেন, আল্লাহর দৃষ্টির বাইরে কিছুই নেই।
এই ভিডিওতে অনেক ভিউ হবে সাংঘাতিক খুব ভালো করে জানে। সেই কারনে সাংঘাতিক নিজেই বিজ্ঞানী হয়ে বিজ্ঞানীদের নাম বিক্রি করে চটি বই আল কোরআনের আয়াতের সাথে মিলানোর চেষ্টা করেছে। বাস্তবে কোরআনের সাথে বিজ্ঞানের কোন মিল নাই। কোন বিজ্ঞানী এখন পর্যন্ত দাবী করে নাই তাদের কোন আবিষ্কার গবেষনা চটি বই কোরআনের সাথে মিলে গেছে।
তাহলে সিরায়ায় ৪০ হাজার ১০-১২বৎসরের মুসলিম মেদয়েদের চুদে প্রগনেন্ট করলো, তখন দেগে নাই? নাকি বাল ফালাইতে ব্যাস্ত ছিল?
ফিলিস্তিনে রকেট হামলায় নিরপরাধ শিশু মরে তখন কি পর্ণ দেখায় ব্যস্ত থাকে?
একটি গান তিন চার বার শুনলে বিরক্ত লাগে কিন্তু আজান 100 বার শুনলেও বিরক্ত লাগে না বরং কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায় সুবাহানাল্লাহ ❤️❤️❤️
কারন আজান ৭২টা ল্যাংটা হুরের সপ্ন দেখায়। হা হা হা
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
Apni to confirmed jannati
আজান শুনলে যে অন্যদের বিরক্ত লাগে সেটা তো ভাবেন না এর জন্যই তো আপনাদের এই অবস্থা। আপনার যদি কিছু শুনতে ইচ্ছা হয় সেটা কানেই ইয়ারফোন দিয়ে শুনেন অন্যদেরকে শোনানোর দরকার কি। যার দরকার সে তো নিজে থেকেই শুনতে পারবে। যার দরকার নাই তাকে জোর করে শোনানোর দরকার কি।
@@sarkar6236 আপনাদের মত লোক কিছুদিন পর বাংলাদেশে আযান দিতে দিবে না
Atodin por kub valo ekta News diaco.thanks bro
"যখন সত্য এসে মিথ্যার সামনে দাঁড়ায়, মিথ্যা বিলুপ্ত হয়ে যায়। কারণ প্রকৃতিগত কারণেই মিথ্যা বিলুপ্ত হয়।"
বনী ইসরাইল, আয়াত ৮১
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ, চ্যানেল 24 কে ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ আমরা এমন একটি কিতাব পেয়েছি, যে কিতাবে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই।
SUBAHAN ALLAH ❤️❤️❤️
আল কুরআন এমন একটি কিতাব যাতে কোন সন্দেহ নেই ❤️ এর এর প্রত্যেকটা বাণী সত্য ❤️
ভোদাই, বাংলা অর্থ সহ কোরান পরা আছে?
কোরান ইটসেলফ একটি বিকৃত বই ৷ অপনি কোরান সংকলনের ইতিহাস জানেন? কয় কিরাতে নাজিল হইছে? সেখান থেকে বর্তমনের কিরাতের ধরনটা কে নির্ধারন করে দিল? জবর জের হীন কোরানে নক্তা কে সংযোজন করে কোরান বিকৃত করলো? হজ্জাজ বিন ইউসুফ কে জনেন? গর্ব চোদান ১৪০০ বৎসরে একটি জবর জের চেন্জ হয়নি!!! তয় পুটকিটা মারলো কোন ফেরেস্তায়? আপনি জানেন সরা বিশ্ধে কত প্রকার কোরান চালু আছে? কোরান ভিন্ন ভিন্ন হলে এটা আল্লার বানী হয় কেমনে? এটা নাকি আল্লায় হেফাজত করে? আপনি হফস বা ওয়ারেশ কোরানের নাম শুনছেন? বেকুব এই লাইনে পড়াশোনা না করে আসা যাবেনা, প্রথমে পাছার জয়েন্ট ভিজা ভিজা ফিল হবে হটার সময় , পরে প্রেগনেন্সি টেষ্ট করলে পজিটিভ আসবে ৷ কি বাল জানেন কোরান সম্পকে? আমরা যে কোরান পরছি সেটা কে নির্ধারন করেছে জানেন? ১৮৮৫ থেকে ১৯২৫ সাল পর্যন্ত আজহরি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষনা করে বলেছে এই কোরান "সঠিক" ! কোরানের এমনই দুর্দিন যে বিশ্ববিদ্যালয় ঠিক করে দেয় কোনটা সঠিক!!! কেন আল্লায় বাল ফালাইছে? হেফাজত করতে পারেনি কেন? গনিমতের মাল চাটছে (আল্লা ও নবির অংশের)? মার মাঙ্গে বাল নাই পোলার মুখে চাপদাড়ি???? কোন আলেম পাঠাবেন? আসবেনা, তর্ক করতে রাজিও হবেনা !! কেন জানেন? নেংটা হওয়ার ভয়ে৷ আপনিতো বাল কাছুই জানেন না, যারা জানে তারা বেইজ্জত হবার ভয়ে জিবনেও আসবেনা ৷ আমি যেগুলো লিখলাম এগুলো কোরানের দুর্বলতা ৷ চাপাবাজি এখানে চলবেনা ৷ হাদিস কোরন সিরাত ও নানা সোর্স থেকে বল্লাম ৷ এমন কোন মাদারচোদ নাই যে এসে চ্যালেন্জ করবে ৷ কারন আপনার মত বেকুব না জানতে পারে , কিন্তুু আলেমরা অন্তত জানে গু ঘাটলে গন্ধ বের হবে ৷
আমি গর্ববোধ করি আমি মুসলিম,,শেষ্ট কিতাব পেয়েছি,,, আলহামদুলিল্লাহ,,,, আমিন
সুবহানাল্লাহ, আমি ধন্য আমি মুসলিম, পেয়েছি জগতের শ্রেষ্ট আলো আল কোরআন ।আমিন
ইসলাম সত্য ধর্ম!!
কতোটা ভাগ্যবান হলে মুসলমান হিসেবে জন্ম নিয়েছি ,তা কি আমরা চিন্তা করে দেখি ।
আল্লাহ মহান , তিনি একমাত্র তার কোনো শরিক নেই ,
এটা পৃথিবীর সব মানুষই নিজের ধর্ম নিয়ে ভাবে,, কারণ এর সাতে তাদের ইগো জড়িত,, কিছু না করে জন্মগত ভাবে তারা যে মহান তাদের ধর্ম যে মহান তার অনুভুতি তাদের মধ্যে জন্ম নেয়,, যে নামাজ পড়ে না, সেও যকন শুনে ধর্মের অপমান হয়েছে সঙ্গে সঙ্গে মিছিল করে,, কারন সে এখানে তার ইগোকে রক্ষা করছে যা তাকে মহান করে বলে সে বিশ্বাস করে,,
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
কমপ্লিট ব্যাচেলার!
°
- 📖 𝐀𝐥-Q𝐮𝐫𝐚𝐧 📖
.....
🦋◎⃝- পুরো মুসলিম জাতির অক্সিজেন'!!-🌸✨🖤
°
সুবাহানআল্লাহ। এটাও আমার আমলনামায় লেখা হইল।আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহু আকবার।
Allahu Akbar
ধন্যবাদ ভাই রিপোর্টার আপনাকে কোরআনের ব্যাখ্যা তুলে ধরার জন্য। আমি গর্ভিত একজন মুসলিম পরিবারের। সন্তান হয়ে জন্ম নেওয়ার জন্য। আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাহ ❤️
আল্লাহ ছাড়া কোনো সত্য সৃষ্টিকর্তা নেই।
সুবহান আল্লাহ🖤 আল্লাহু আকবার🖤
Subhan Allah
মুসলমানদের কলিজার টুকরা হলো আল-কোরআন আমিন
সুবহানাল্লাহ 🤍🤍 কতনা সুন্দর আমার রবের সৃষ্টি।
কোরআনের মাঝেই রয়েছে সবকিছুর সমাধান।
ভাই আমার অনেক শ্বাসকষ্ট,প্লিজ কোরআন থেকে একটি ঔষধের নাম বলে দিন,যাতে আমি সুস্থ হই।
@@hk-4163 hmm obossoi ase.
@@hk-4163 আপনার ঔষধ হলো -- সকল ধর্মের বাইরে এসে সম্পূর্ণ পবিত্র কুরআন - অনুবাদ সহ সুস্থ মস্তিষ্ক নিয়ে বুঝে পড়া ।।। আপনার মনে যদি কোন পাপ না থাকে তাহলে ইনশাল্লাহ আপনি সুস্থ হবেন --- গ্যারান্টি দিলাম ।।।
@@hk-4163 মানুষ খুন করা পাপ সাইন্স বা ম্যাথ দিয়া প্রমান করেন 🤣🤣😂😂😂😂😂😂
@@hk-4163 সূরা ফাতিহা সকল রোগের ঔষধ। আয়াতুল কুরসি, সূরা -কাফিরুন, ইখলাস, ফালাক ও নাস পড়বেন। সূরা- আন আম, আয়াত-১৭ সকাল সন্ধা ৭ বার করে পড়বেন। সূরা- তওবার শেষ দুই আয়াত সকাল সন্ধা পড়বেন।সূরা- মায়িদা আয়াত-৮৩,সূরা বনিঈসরাইল আয়াত-৮২,সূরা আল ইনরান আয়াত-১৭৩ শেষ অংশ(হাসবুনাল্লাহু অনিমাল ওয়াকিল নেমাল মাওলা অনেমান নাসির),সূরা মুমিনুন আয়াত-১৫,১৮ এ আয়াত গুলি পড়বেন পানিতে ফু দিয়েে খাবেন। পড়ার শুরুতে ও শেষে দরূদ শরীফ বেজোড় সংখ্যা (১/৩) পড়তে হবে।
পৃথিবীতে কোরআন একমাত্র গ্রন্থ যাতে কোনো ভুল নাই।
SUBHAN ALLAH
নবীজি (ﷺ) বলেছেন-
“সবচেয়ে উত্তম দো'আ হলো...
"আলহামদুলিল্লাহ"
(তিরমিযী: ৩৩৮৩)
আলহামদুলিল্লাহ। সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য।
সুবহানাল্লাহ খুবই মূল্যবান এবং আশ্চর্যজনক কথা শুনলাম ধন্যবাদ চ্যানেল ২৪ কে
আমি শুকরিয়া জানাই আল্লাহর কাছে তিনি আমাকে মুসলিম বানিয়েছেন এবং আখেরী জামানার শেষ্ট নবীর উম্মাত বানিয়েছেন...
ধন্যবাদ সাংবাদিক ভাই এবং Channel 24 কে ইসলামের সত্য বানী গুলো তুলে দরার জন্য। ❤️❤️❤️
সুবহানাল্লাহ্❣️❣️
আল্লাহু আকবার 💞💞
আল্লাহ্ আপনি বিধর্মীদের হেদায়েত দান করুন। আমিন।
সকল প্রশংসা একমাত্র তার যিনি এই বিশ্ব জাহানের রব। আল্লাহু আকবর 🥰
অসাধারণ নিউজ ❣️
মাশাআল্লাহ, খুব ভাল লাগল। এভাবেই কোরআনের আলো সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পরুক।
আলহামদুলিল্লাহ
আমরা মুসলিম জাতি হিসেবে গর্ব করি
কুরআন আমাদের কলিজা।
Allah is almighty
হৃদয়ে কুরআন শরীফ ♥️♥️
-নিশ্বন্দেহে কোরআন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ
- সুবহানাল্লাহ 🌼
Allahu akbar
কি সুন্দর একটা নাম আল্লাহ🤲🏻
🥰
@@rajibsirajiBD4672 ভালো আছেন ভাই😇
@@fardinislamshaown7788 হ্যাঁ ভালো আছি। thanks
@@rajibsirajiBD4672আমার উত্তর দেওয়ার জন্য thanks😌🥰😇
@@fardinislamshaown7788 ভালো থেকেন...
আমার কলিজার টুকরা আল-কোরআন আমিন
চ্যানেল 24 কে অসংখ্য ধন্যবাদ আর এরকম আরো সুন্দর সুন্দর রিপোর্ট করার জন্য অনুরোধ থাকলো
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
I'm really proud to be a Muslim
Alhamdulillah Alhamdulillah Alhamdulillah
💖💖💖তিনি এক ও অদ্বিতীয়। মহান আল্লাহ পাক 🕋💖♥️🤍
আমার কলিজার টুকরা হলো আল- কোরআান আমিন
সুবাহানাল্লাহ 🤲🤲🤲
আল্লাহ আমাদের সকলকে আল-কোরআন পড়ার, বুঝার ও শুনার তৌফিক দান করুক। মাশাআল্লাহ এতো সুন্দর করে এক্সপ্লেইন করার জন্য, আল্লাহর কাছে আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি এতো সুন্দর কথাগুলো সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য🤗🤗এভাবে ইসলাম ছড়িয়ে পড়ুক আমাদের সবার মাঝে।
Alhamdulillah!
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবর, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সঃ।
পবিত্র আল কুরআনের সব কথাই সত্যি,, তবুও আমরা দুনিয়ার রং তামাশায় মেতে রই
আমাদের রাসূল স: এর শিক্ষক স্বয়ং আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা! 💚
এরকম কন্টেন্ট খুবই প্রশংসা যোগ্য। মাশাআল্লাহ ❤️❤️
এমন খবর শুনলে মনটা শান্তিতে ভরে যায়,আমরা আল্লাহ বান্দা ও মুসলিম হয়ে গর্বিত।
নিশ্চয়ই আল্লাহ এক অদ্বিতীয়,, আল্লাহু আকবার
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক এবং এভাবেই মানুষের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দেওয়ার তাওফিক দান করুক আমিন💞
সুবহান আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর।
“জীবন হোক কর্মময়, নিরন্তর ছুটে চলা চিরকাল বিশ্রাম নেয়ার জন্য তো কবর পড়েই আছে” হযরত আলী (রা)
চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের যে সাংবাদিক এই রিপোর্টটি তৈরি করল, উনি কি মেয়াদ উত্তীর্ণ গাঁজা খেয়ে এই সংবাদটি তৈরি করলেন, না আমাদের দেশের শতে ৯৯ জন ধর্মান্ধলোকের ভিউ পাওয়ার জন্য এরকম একটি সস্তা মিথ্যা তথ্যনির্ভর উদ্ভট প্রকৃতির সংবাদটি তৈরি করলেন। ঠিক যেমন দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়া যাবার বিষয়টির মতনই। উনি বললেন ফেরেশতারা নূরের তৈরি। নূর অর্থ আলো, আর যেহেতু আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ২,৯৯,৭৯২.৫ কিলোমিটার কাজেই ফেরেশতারা লওহে মাহফুজ থেকে আলোর গতিতে আল্লাহর বাণী নিয়ে পৃথিবীতে আসে। সাংবাদিক সাহেব আপনার কি এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান আছে, না কিভাবে আপনাদের চ্যানেলের জনপ্রিয়তা বাড়ানো যায় সেই কারণে ধর্মান্ধ লোকদের সাথে আপনারাও গা ভাসিয়ে দিয়েছেন। ধরুন আপনার কথাকে যদি আমি সত্য মেনে আলোর গতির সাথে ফেরেশতাদের গতি মেনে নেই, তাহলে লওহে মাহফুজ থেকে পৃথিবীতে ফেরেশতাদের পক্ষে কোন তথ্য আনা সম্ভব নয়। তার কারণ আমরা চোখে বা ডিটেক্টরের মাধ্যমে যা দেখি তা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কম এই মডেলে মহাবিশ্বের বর্তমান বয়স ১৩.৭৫ বিলিয়ন বা ১,৩৭৫ কোটি বছর এই মহাবিশ্বের দৃশ্যমান অংশের এই মুহূর্তের ব্যাস প্রায় ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর। যেহেতু মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দু প্রতিটি বিন্দু থেকে প্রতিমুহূর্তে আরো দ্রুত সরছে , সুতরাং মহাবিশ্ব তার চাইতে আরো অনেক বেশি বড়। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের মাত্র ৫ শতাংশের কমের ব্যাস যদি ৯৩ বিলিয়ন আলোক বছর হয় তাহলে চিন্তা করুন ১০০% ব্যাস কত বিলিয়ন আলোক বছর হবে? জনাব গাঁজা খাওয়া সাংবাদিক ভাই আমাদের পৃথিবীর বয়স কত জানেন? আমাদের পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি। এখন আমাদের দেখা মহাবিশ্বের ব্যাস যদি ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর হয় তাহলে সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে তথ্য নিয়ে ফেরেশতাদের এখনো পর্যন্ত পৃথিবীতে আসার কথা না, কারণ পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর থেকে কিছু বেশি আর আমাদের দেখা মহাবিশ্বের বয়স ৯,৩০০ কোটি আলোক বছর। আপনার সূত্র মোতাবেক ফেরেশতাদের চলার গতি যদি আলোর গতির সমান হয়, তাহলে ফেরেশতাদের লহে মাহফুজ থেকে কোন তথ্য নিয়ে পৃথিবীতে আসতে ৯৩০০ কোটি বছর লাগার কথা, কিন্তু পৃথিবীর জন্ম হয়েছে মাত্র ১৫২ আলোক বছর পূর্বে অর্থাৎ আমরা যে স্বাভাবিক বছর হিসেবে করি ওই হিসেবে ৪৫৪ কোটি বছরের কিছু বেশি। সে হিসেবে লওহে মাহফুজ থেকে ফেরেশতাদের আসতে আসথে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। সাংবাদিক ভাই অন্তত কোন তথ্যভিত্তিক সংবাদ তৈরি করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করুন শুধু সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন করার জন্য এই সকল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন থেকে বিরত থাকুন অনুরোধ রইলো। আর এই ভুল তথ্যনির্ভর সংবাদটির নিচে দেখলাম ধর্মান্ধ মুসলিমরা কোন যাচাই বাছাই ছাড়া আলহামদুলিল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে বলে, মন্তব্যের পর মন্তব্য করে আপনাদের রিপোর্টকে সমৃদ্ধ করে দিয়েছে।
বিজ্ঞানের ভুল আছে, কিন্তু আল্লাহর মহান পবিত্র গ্রন্থ আল কোরআনে কোনো ভুল নেই।
ধন্যবাদ এরকম সংবাদ প্রকাশ করার জন্য
ধন্যবাদ চ্যানেল ২৪ কে
এতো সুন্দর প্রতিবেদন তুলে ধরার জন্য
আল্লাহ কোরানের সব বলেদিয়েছেন,,আল্লাহ আমাদের মাফ করেদেন
কোরআন একমাত্র গ্রন্থ যার কোনো ভুল নেই, এবং হবেও না।
আল্লাহ মহান🥰
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলিম।।
আলহামদুলিল্লাহ মহান আল্লাহ আমাকে সিজদাহ্ দেওয়ায় তৌফিক দিয়েছেন।।
বলা উচিত ছিল, আধুনিক বিজ্ঞান মিলে গেল কুরআনের সাথে।
Alhamdulillah 🥰...As a muslim I feel Proud... May Allah bless everyone,❤️🥰
অবশ্যই এই কোরআন আমিই অবতীর্ণ করেছি আর নিঃসন্দেহে এর রক্ষার দায়িত্ব আমারই। - সূরা হিজরঃ
আমার কলিজার টুকরা হল আল কুরআন আমিন
আল্লাহ আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার 🤲🤲🤲🥰🥰🥰❤️❤️❤️সুবাহান আল্লাহ 🥰🥰🥰❤️❤️❤️
এটা এমন একটি কিতাব যাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। আমি একজন মুসলিম হিসেবে গর্বিত