বিজ্ঞানের ৫ আবিষ্কার যা ১৪শ বছর আগেই বলা আছে কুরআনে | Islam & Science | Al Quran | Daily Ittefaq
HTML-код
- Опубликовано: 6 апр 2024
- 👉 Don’t forget to Subscribe, Follow, Share, Comment, like, and stay with us.
Online News Portal: www.ittefaq.com.bd/
Facebook:
/ dainikittefaq
/ clickittefaq
Twitter:
/ dailyittefaq
Instagram:
/ dailyittefaq
The Daily Ittefaq- known as one of the historic & eminent newspapers of all time! The online platform of the Daily Ittefaq has made its place as one of the most admired and most visited websites worldwide.
For Any Copyright Issue Please contact:
Note: If you wish to share this video, please embed the link and share the original source. Please avoid methods of copying or duplicating the content, and help us support anti-piracy measures in
every possible way. Thank you!
The Daily Ittefaq began its journey on December 24, 1953 holding the hand of Tofazzal Hossain Manik Miah. Currently Tasmima Hossain is the Editor and Tareen Hossain is the Publisher of The Daily Ittefaq. This fierce & reliable newspaper is moving forward at its own pace winning the hearts of its own circle of readers for decades. The intensity of this newspaper is extremely high, being recognized as the oldest newspaper in Bangladesh. Their historic touch in the deliverance of their news still takes us back to the time of the Liberation War in 1971.
The Daily Ittefaq
Address: 40, Karwan Bazar, Dhaka 1215
আলহামদুলিল্লাহ, আমি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি।
আলহামদুলিল্লাহ
Danya tomar jibon, jadi anda murkho na how.monu.
@@user-xu9gr9us6d এতকিছু ভাবার দরকার নেই ভাই
ধন্যবাদ, দৈনিক ইত্তেফাক। আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুন। আমিন
সমস্ত প্রসংসা আল্লাহ র যিনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান তিনি কতো মহান
পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ এবং শান্তির ধর্ম ইসলাম,,, কে কে বিশ্বাস করেন🤲🤲
আমি
সনাতন ধর্ম
@Singer-of-Shamiul
দাদা ইসলাম কিভাবে শান্তির ধর্ম হয় যদি একটু বলতেন? যে নবী এক রাতে নিরপরাধ ইহুদি গোত্র বনু কুরাইজার ৯০০ জনকে হত্যা করেছেন তিনি কিভাবে মানবিক হয়? যে নবী তাকে নিয়ে ব্যঙ্গ করার কারণে হত্যাকে বৈধ করেছেন সেই নবী এবং তার ধর্ম কিভাবে শান্তিপ্রিয় হয়।
😂@@monotoshbiswas2301
এলাও সময় আছে মুছলিম হ@@monotoshbiswas2301
সমস্ত প্রশংসা মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালার জন্য। যিনি আপনাকে পবিত্র কোরআনের সত্যসহ বৈজ্ঞানিক প্রমান সহ-সঠিক তথ্য তুলে ধরার তৌফিক দান করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ
মূর্খতার একটা সীমা থাকা উচিত। কোরানের প্রায় সব কিছুই সম সাময়িক ও আগের সভ্যতা থেকে চুরি করা --কোরানে নতুন কিছুই নেই যে ইতিমধ্যে গ্রিক ও সুমেরিয় সভ্যতার বিজ্ঞানীরা ও দর্শনিকরা বলে যাননি বা আবিষ্কার করেননি।
২) জুতা আবিষ্কার কবিতাটি পড়বেন। ইসলামিষ্টদের চাপাবাজি রবীন্দ্রনাথের জুতা আবিষ্কার কবিতার ধূর্ত মন্ত্রীর মতো। রাজার পায়ে ধুলা লাগে, তাই সারা রাজ্যে একবার ঝাড়ু দেওয়া হলো, আকাশ বাতাস ধূলি হয়ে গেলো ; তখন আবার জল দেওয়া হলো, সারা রাজ্য হলো কাঁদাময়। কিন্তু রাজার সমস্যার সমাধান পাওয়া গেলো না, কিন্তু যেই না মুচি এসে রাজাকে বললো, "রাজ্য ঢাকিতে হইবে না, নিজের পা দুটি ঢাকুন পাদুকা দিয়ে।" তখন ধূর্ত মন্ত্রী মনে মনে বলে, " আমারই ছিল মনে, মুচি বেটা কেমনে পেরেছে তা জানতে। " বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর গবেষণা করে যখন কোনো একটি তত্ত্ব বা সূত্র বা ডিভাইস বা প্রযুক্তি আবিষ্কার কিংবা উদ্ভাবন করেন, তখনই ইসলামিস্টরা কোরানের মধ্যে সেটি খুঁজে পান, কিন্তু তার আগে কখনোই পান না। আজ পর্যন্ত দেখলাম না যে কুরআন থেকে একটি সূত্র বা তত্ত্ব বা আবিষ্কার সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের আগে ভবিষ্যদবানি করে দেখাতে যা বিজ্ঞানীরা মিলিয়ে দেখতে পারতো।
আবিকারের পর যেকোনো কমিকস বুক থেকে কিংবা হিন্দু পুরান থেকেও অনেকে বিজ্ঞানের সঙ্গে অনেক কিছুর মিল খুঁজে পেয়েছেন।
কারণ তারা নিজেদের মনের মাধুরী মিশিয়ে বিজ্ঞানের সঙ্গে মেলানোর জন্য সেভাবে তাফসীর বা অনুবাদ করেন। কোরানে ও হিন্দুদের পুরানে যেহেতু সুস্পষ্ট কোনো বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বা সূত্র বলা নেই, আছে কেবল ভাষা ভাষা বক্তব্য তাই সেগুলিকে যেকোনো অর্থ প্রদান করা সম্ভব।
যেমন --নজরুল লিখেছেন --"জগৎটাকে দেখবো আমি আপন হাতের মুঠোয় পুরে। " কেউ এটা থেকে অর্থ করতে পারে যে কবি মোবাইল ফোনের ভবিষ্যৎবাণী করেছেন, অতএব তিনি একজন নবী। এভাবে, হোমারের মহাকাব্য এবং শেকস্পিয়ারের কবিতা ঘাটলে বহু কিছু পাওয়া যাবে যার সঙ্গে আজকের বিজ্ঞানের অনেক কিছু মিলে যাবে। টাইটানিক জাহাজ নির্মাণের প্রায় ২০০ বৎসর আগে একজন ওপন্ন্যাসিক টাইটানিকের মতোই বিশাল এক জাহাজের কল্পনা করেছিলেন। অতএব তাকেও নবি বলতে হয়।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর প্রতিবেদন,,,এভাবে ইসলামিক প্রতিবেদন তৈরি করলে আমরা কৃতজ্ঞ থাকবো।
Alhamdulillah ,,I love islam 🌸🥰❤
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার
Allahuakbar
Alhamdulillah, Allahu Akbar ❤❤❤Allahu Akbar 😢
সুবহান আল্লাহ
মাশা-আল্লাহ, আপনার প্রতিবেদনটি সুন্দর হয়েছে..
ইত্তেফাক এর বস্তুনিষ্ঠ এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এর জন্য ধন্নবাদ!
আলহামদুলিল্লাহ ❤
আল্লাহু আকবর ☝️
ধন্যবাদ ইত্তেফাককে সত্য ঘটনা উন্মোচিত করেছে
ধন্যবাদ
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ তায়ালা মহান, সবকিছুর মালিক তিনি 🌺✨🖤
আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার
আলহামদুলিল্লাহ আমার ধর্ম ইসলাম 🤲🤲🤲🤲
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤
নিঃসন্দেহে আল্লাহ মহান আলহামদুলিল্লাহ
Allah Akbar 💓💓
আল্লাহু আকবার ❤❤❤
সুবাহানাল্লাহ
সুবহানাল্লাহ
আল্লাহু আকবার
ইসলাম সত্য ধর্ম ও সৃষ্টিকর্তা একজন তিনি আল্লাহ তায়ালা এতে কোন সন্দেহ নেই সুবাহানাল্লাহ ❤🎉
হে আল্লাহ, আমি তোমায় অনেক ভালোবাসি
SubhanAllah
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤❤ আল্লাহু আকবার
Allah is Lord of all creation. Subhanallah ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ্, সুবাহান আল্লাহ আল্লাহু আকবার।
আল্লাহু আকবর ❤
Allah Hu Akbar Alhamdulillah❤
আল্লাহ মহান
আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলিম ❤❤❤
সুবাহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লহু আকবার
Amin ❤
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহু আকবর
সুবহান আল্লাহ
ইসলামের আলোয় জীবন আলোকিত করি!হাদিস এবং কোরআনের আলোকে জীবন গড়ি! প্রশান্তি ময় জান্নাতি জীবন হোক আমাদের একমাত্র ঠিকানা! আমিন!
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার।
সুবহানাআল্লাহ
আপনার বস্তুনিষ্ঠ এবং গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ এর জন্য ধন্নবাদ!
Alhamdulillah!
সুবাহান আল্লাহ
আল্লাহু আকবার
আলহামদুলিল্লাহ
পবিত্র কোরআন হচ্ছে সব চেয়ে বড় বিজ্ঞান,
যখন কনো যন্ত্রপাতি বিদ্যুৎ ছিলো না,মহান আল্লাহর বাণী ছিলো বিজ্ঞান,বিজ্ঞান যা আবিষ্কার করছে
তা ১৪বছর আগে বল হয়েছে পবিত্র কোরআনে,নভমন্ডল ভূমন্ডলে যা আছে সবকিছু মহান আল্লাহর কাছে সরিষা দানা মত,
কোরানে যদি এতো বিজ্ঞান থাকে, তাহলে মুসলমানদের এতো দুর্দশা কেন? তারা কেন নোবেল পুরস্কার পায় না? কেন এতো পিছিয়ে আছে জ্ঞান বিজ্ঞানে?
মূর্খতার একটা সীমা থাকা উচিত। কোরানের প্রায় সব কিছুই সম সাময়িক ও আগের সভ্যতা থেকে চুরি করা --কোরানে নতুন কিছুই নেই যে ইতিমধ্যে গ্রিক ও সুমেরিয় সভ্যতার বিজ্ঞানীরা ও দর্শনিকরা বলে যাননি বা আবিষ্কার করেননি।
২) জুতা আবিষ্কার কবিতাটি পড়বেন। ইসলামিষ্টদের চাপাবাজি রবীন্দ্রনাথের জুতা আবিষ্কার কবিতার ধূর্ত মন্ত্রীর মতো। রাজার পায়ে ধুলা লাগে, তাই সারা রাজ্যে একবার ঝাড়ু দেওয়া হলো, আকাশ বাতাস ধূলি হয়ে গেলো ; তখন আবার জল দেওয়া হলো, সারা রাজ্য হলো কাঁদাময়। কিন্তু রাজার সমস্যার সমাধান পাওয়া গেলো না, কিন্তু যেই না মুচি এসে রাজাকে বললো, "রাজ্য ঢাকিতে হইবে না, নিজের পা দুটি ঢাকুন পাদুকা দিয়ে।" তখন ধূর্ত মন্ত্রী মনে মনে বলে, " আমারই ছিল মনে, মুচি বেটা কেমনে পেরেছে তা জানতে। " বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর গবেষণা করে যখন কোনো একটি তত্ত্ব বা সূত্র বা ডিভাইস বা প্রযুক্তি আবিষ্কার কিংবা উদ্ভাবন করেন, তখনই ইসলামিস্টরা কোরানের মধ্যে সেটি খুঁজে পান, কিন্তু তার আগে কখনোই পান না। আজ পর্যন্ত দেখলাম না যে কুরআন থেকে একটি সূত্র বা তত্ত্ব বা আবিষ্কার সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের আগে ভবিষ্যদবানি করে দেখাতে যা বিজ্ঞানীরা মিলিয়ে দেখতে পারতো।
আবিকারের পর যেকোনো কমিকস বুক থেকে কিংবা হিন্দু পুরান থেকেও অনেকে বিজ্ঞানের সঙ্গে অনেক কিছুর মিল খুঁজে পেয়েছেন।
কারণ তারা নিজেদের মনের মাধুরী মিশিয়ে বিজ্ঞানের সঙ্গে মেলানোর জন্য সেভাবে তাফসীর বা অনুবাদ করেন। কোরানে ও হিন্দুদের পুরানে যেহেতু সুস্পষ্ট কোনো বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বা সূত্র বলা নেই, আছে কেবল ভাষা ভাষা বক্তব্য তাই সেগুলিকে যেকোনো অর্থ প্রদান করা সম্ভব।
যেমন --নজরুল লিখেছেন --"জগৎটাকে দেখবো আমি আপন হাতের মুঠোয় পুরে। " কেউ এটা থেকে অর্থ করতে পারে যে কবি মোবাইল ফোনের ভবিষ্যৎবাণী করেছেন, অতএব তিনি একজন নবী। এভাবে, হোমারের মহাকাব্য এবং শেকস্পিয়ারের কবিতা ঘাটলে বহু কিছু পাওয়া যাবে যার সঙ্গে আজকের বিজ্ঞানের অনেক কিছু মিলে যাবে। টাইটানিক জাহাজ নির্মাণের প্রায় ২০০ বৎসর আগে একজন ওপন্ন্যাসিক টাইটানিকের মতোই বিশাল এক জাহাজের কল্পনা করেছিলেন। অতএব তাকেও নবি বলতে হয়।
আলহামদুলিল্লাহ্।
মাসাআললাহ আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর আলোচনা ❤🤲
আমার আল্লাহ্ পাকের বাণী কখনো মিথ্যা হবে না।
আল্লাহ সর্বশক্তিমান
আল্লাহ আকবর, আল্লাহ আকবর,আল্লাহ আকবর
আল্লাহ মহান আমীন ছুম্মা আমীন
Alhamdulillah ❤️
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবর আল্লাহ মহান আমীন ছুম্মা আমীন
❤Amin❤
Subhanallah Alhamdulillah
Alhamdulillah
Subhanallah
Allahu Akbar Allahu Akbar Allahu Akbar
Subhanallah ❤❤❤❤❤❤❤
I ❤❤❤❤❤❤❤❤❤YOU, Oh my LORD. My head is always down only towards YOU. My life, My death everything is for YOU.
Subahanallah.
ভাই খুব ভালো লাগলো এভাবে যদি নিউজ করতেন তাহলে দেশে ইসলামের আলো আরো আরো বেশি ছড়াত
সুবহানআল্লাহ
আসুন সময় মত নামাজ পড়ি
অমুসলিম ভাই ও বোনদের মতামত শুনতে চাই।
ruclips.net/video/dwqtfojW8t0/видео.htmlsi=16ptLQ0TI10l9DGy
ruclips.net/video/MidlJCt0MpE/видео.htmlsi=ssexxdRvy11qBjaO
নিরাপত্তা কে দিবে শুনি?
😊alhamdulillah
Fantastic report 👏❤
আমি ছোটবেলা থেকেই বিশ্বাস করতাম করআন জ্ঞানের উৎস সেই সাথে বিজ্ঞানীদের জন্য এটি একপ্রকার সহায়ক পবিত্র গ্রন্থ।
allah hu akbar
Allahu Akbar
বিজ্ঞানিরা যদি আগে কোরআন দেখত তাহলে তারা বুঝত যে বিজ্ঞানের আবিস্কার কোরআনে লেখা আছে।
মূর্খতার একটা সীমা থাকা উচিত। কোরানের প্রায় সব কিছুই সম সাময়িক ও আগের সভ্যতা থেকে চুরি করা --কোরানে নতুন কিছুই নেই যে ইতিমধ্যে গ্রিক ও সুমেরিয় সভ্যতার বিজ্ঞানীরা ও দর্শনিকরা বলে যাননি বা আবিষ্কার করেননি।
২) জুতা আবিষ্কার কবিতাটি পড়বেন। ইসলামিষ্টদের চাপাবাজি রবীন্দ্রনাথের জুতা আবিষ্কার কবিতার ধূর্ত মন্ত্রীর মতো। রাজার পায়ে ধুলা লাগে, তাই সারা রাজ্যে একবার ঝাড়ু দেওয়া হলো, আকাশ বাতাস ধূলি হয়ে গেলো ; তখন আবার জল দেওয়া হলো, সারা রাজ্য হলো কাঁদাময়। কিন্তু রাজার সমস্যার সমাধান পাওয়া গেলো না, কিন্তু যেই না মুচি এসে রাজাকে বললো, "রাজ্য ঢাকিতে হইবে না, নিজের পা দুটি ঢাকুন পাদুকা দিয়ে।" তখন ধূর্ত মন্ত্রী মনে মনে বলে, " আমারই ছিল মনে, মুচি বেটা কেমনে পেরেছে তা জানতে। " বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর গবেষণা করে যখন কোনো একটি তত্ত্ব বা সূত্র বা ডিভাইস বা প্রযুক্তি আবিষ্কার কিংবা উদ্ভাবন করেন, তখনই ইসলামিস্টরা কোরানের মধ্যে সেটি খুঁজে পান, কিন্তু তার আগে কখনোই পান না। আজ পর্যন্ত দেখলাম না যে কুরআন থেকে একটি সূত্র বা তত্ত্ব বা আবিষ্কার সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের আগে ভবিষ্যদবানি করে দেখাতে যা বিজ্ঞানীরা মিলিয়ে দেখতে পারতো।
আবিকারের পর যেকোনো কমিকস বুক থেকে কিংবা হিন্দু পুরান থেকেও অনেকে বিজ্ঞানের সঙ্গে অনেক কিছুর মিল খুঁজে পেয়েছেন।
কারণ তারা নিজেদের মনের মাধুরী মিশিয়ে বিজ্ঞানের সঙ্গে মেলানোর জন্য সেভাবে তাফসীর বা অনুবাদ করেন। কোরানে ও হিন্দুদের পুরানে যেহেতু সুস্পষ্ট কোনো বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বা সূত্র বলা নেই, আছে কেবল ভাষা ভাষা বক্তব্য তাই সেগুলিকে যেকোনো অর্থ প্রদান করা সম্ভব।
যেমন --নজরুল লিখেছেন --"জগৎটাকে দেখবো আমি আপন হাতের মুঠোয় পুরে। " কেউ এটা থেকে অর্থ করতে পারে যে কবি মোবাইল ফোনের ভবিষ্যৎবাণী করেছেন, অতএব তিনি একজন নবী। এভাবে, হোমারের মহাকাব্য এবং শেকস্পিয়ারের কবিতা ঘাটলে বহু কিছু পাওয়া যাবে যার সঙ্গে আজকের বিজ্ঞানের অনেক কিছু মিলে যাবে। টাইটানিক জাহাজ নির্মাণের প্রায় ২০০ বৎসর আগে একজন ওপন্ন্যাসিক টাইটানিকের মতোই বিশাল এক জাহাজের কল্পনা করেছিলেন। অতএব তাকেও নবি বলতে হয়।
কোরানে যদি সবই থাকে তাহলে মুসলমানদের এতো দুর্দশা কেন? তারা জ্ঞান বিজ্ঞানের পিছিয়ে আছে কেন? কেন বিজ্ঞানে নোবেল প্রাইজ পায়না কখনো?
মূর্খতার একটা সীমা থাকা উচিত। কোরানের প্রায় সব কিছুই সম সাময়িক ও আগের সভ্যতা থেকে চুরি করা --কোরানে নতুন কিছুই নেই যে ইতিমধ্যে গ্রিক ও সুমেরিয় সভ্যতার বিজ্ঞানীরা ও দর্শনিকরা বলে যাননি বা আবিষ্কার করেননি।
২) জুতা আবিষ্কার কবিতাটি পড়বেন। ইসলামিষ্টদের চাপাবাজি রবীন্দ্রনাথের জুতা আবিষ্কার কবিতার ধূর্ত মন্ত্রীর মতো। রাজার পায়ে ধুলা লাগে, তাই সারা রাজ্যে একবার ঝাড়ু দেওয়া হলো, আকাশ বাতাস ধূলি হয়ে গেলো ; তখন আবার জল দেওয়া হলো, সারা রাজ্য হলো কাঁদাময়। কিন্তু রাজার সমস্যার সমাধান পাওয়া গেলো না, কিন্তু যেই না মুচি এসে রাজাকে বললো, "রাজ্য ঢাকিতে হইবে না, নিজের পা দুটি ঢাকুন পাদুকা দিয়ে।" তখন ধূর্ত মন্ত্রী মনে মনে বলে, " আমারই ছিল মনে, মুচি বেটা কেমনে পেরেছে তা জানতে। " বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর গবেষণা করে যখন কোনো একটি তত্ত্ব বা সূত্র বা ডিভাইস বা প্রযুক্তি আবিষ্কার কিংবা উদ্ভাবন করেন, তখনই ইসলামিস্টরা কোরানের মধ্যে সেটি খুঁজে পান, কিন্তু তার আগে কখনোই পান না। আজ পর্যন্ত দেখলাম না যে কুরআন থেকে একটি সূত্র বা তত্ত্ব বা আবিষ্কার সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের আগে ভবিষ্যদবানি করে দেখাতে যা বিজ্ঞানীরা মিলিয়ে দেখতে পারতো।
আবিকারের পর যেকোনো কমিকস বুক থেকে কিংবা হিন্দু পুরান থেকেও অনেকে বিজ্ঞানের সঙ্গে অনেক কিছুর মিল খুঁজে পেয়েছেন।
কারণ তারা নিজেদের মনের মাধুরী মিশিয়ে বিজ্ঞানের সঙ্গে মেলানোর জন্য সেভাবে তাফসীর বা অনুবাদ করেন। কোরানে ও হিন্দুদের পুরানে যেহেতু সুস্পষ্ট কোনো বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বা সূত্র বলা নেই, আছে কেবল ভাষা ভাষা বক্তব্য তাই সেগুলিকে যেকোনো অর্থ প্রদান করা সম্ভব।
যেমন --নজরুল লিখেছেন --"জগৎটাকে দেখবো আমি আপন হাতের মুঠোয় পুরে। " কেউ এটা থেকে অর্থ করতে পারে যে কবি মোবাইল ফোনের ভবিষ্যৎবাণী করেছেন, অতএব তিনি একজন নবী। এভাবে, হোমারের মহাকাব্য এবং শেকস্পিয়ারের কবিতা ঘাটলে বহু কিছু পাওয়া যাবে যার সঙ্গে আজকের বিজ্ঞানের অনেক কিছু মিলে যাবে। টাইটানিক জাহাজ নির্মাণের প্রায় ২০০ বৎসর আগে একজন ওপন্ন্যাসিক টাইটানিকের মতোই বিশাল এক জাহাজের কল্পনা করেছিলেন। অতএব তাকেও নবি বলতে হয়।
মূর্খতার একটা সীমা থাকা উচিত। কোরানের প্রায় সব কিছুই সম সাময়িক ও আগের সভ্যতা থেকে চুরি করা --কোরানে নতুন কিছুই নেই যে ইতিমধ্যে গ্রিক ও সুমেরিয় সভ্যতার বিজ্ঞানীরা ও দর্শনিকরা বলে যাননি বা আবিষ্কার করেননি।
২) জুতা আবিষ্কার কবিতাটি পড়বেন। ইসলামিষ্টদের চাপাবাজি রবীন্দ্রনাথের জুতা আবিষ্কার কবিতার ধূর্ত মন্ত্রীর মতো। রাজার পায়ে ধুলা লাগে, তাই সারা রাজ্যে একবার ঝাড়ু দেওয়া হলো, আকাশ বাতাস ধূলি হয়ে গেলো ; তখন আবার জল দেওয়া হলো, সারা রাজ্য হলো কাঁদাময়। কিন্তু রাজার সমস্যার সমাধান পাওয়া গেলো না, কিন্তু যেই না মুচি এসে রাজাকে বললো, "রাজ্য ঢাকিতে হইবে না, নিজের পা দুটি ঢাকুন পাদুকা দিয়ে।" তখন ধূর্ত মন্ত্রী মনে মনে বলে, " আমারই ছিল মনে, মুচি বেটা কেমনে পেরেছে তা জানতে। " বিজ্ঞানীরা বছরের পর বছর গবেষণা করে যখন কোনো একটি তত্ত্ব বা সূত্র বা ডিভাইস বা প্রযুক্তি আবিষ্কার কিংবা উদ্ভাবন করেন, তখনই ইসলামিস্টরা কোরানের মধ্যে সেটি খুঁজে পান, কিন্তু তার আগে কখনোই পান না। আজ পর্যন্ত দেখলাম না যে কুরআন থেকে একটি সূত্র বা তত্ত্ব বা আবিষ্কার সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের আগে ভবিষ্যদবানি করে দেখাতে যা বিজ্ঞানীরা মিলিয়ে দেখতে পারতো।
আবিকারের পর যেকোনো কমিকস বুক থেকে কিংবা হিন্দু পুরান থেকেও অনেকে বিজ্ঞানের সঙ্গে অনেক কিছুর মিল খুঁজে পেয়েছেন।
কারণ তারা নিজেদের মনের মাধুরী মিশিয়ে বিজ্ঞানের সঙ্গে মেলানোর জন্য সেভাবে তাফসীর বা অনুবাদ করেন। কোরানে ও হিন্দুদের পুরানে যেহেতু সুস্পষ্ট কোনো বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বা সূত্র বলা নেই, আছে কেবল ভাষা ভাষা বক্তব্য তাই সেগুলিকে যেকোনো অর্থ প্রদান করা সম্ভব।
যেমন --নজরুল লিখেছেন --"জগৎটাকে দেখবো আমি আপন হাতের মুঠোয় পুরে। " কেউ এটা থেকে অর্থ করতে পারে যে কবি মোবাইল ফোনের ভবিষ্যৎবাণী করেছেন, অতএব তিনি একজন নবী। এভাবে, হোমারের মহাকাব্য এবং শেকস্পিয়ারের কবিতা ঘাটলে বহু কিছু পাওয়া যাবে যার সঙ্গে আজকের বিজ্ঞানের অনেক কিছু মিলে যাবে। টাইটানিক জাহাজ নির্মাণের প্রায় ২০০ বৎসর আগে একজন ওপন্ন্যাসিক টাইটানিকের মতোই বিশাল এক জাহাজের কল্পনা করেছিলেন। অতএব তাকেও নবি বলতে হয়।
যারা সারাদিন কোরয়ান নিয়ে পড়ে থাকে,,, তাদের কেউ বিজ্ঞানী হয় না কেন??
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ
Thanks for the great video
অনেক সুন্দর প্রতিবেদন 🥰🥰
❤❤❤
ভালো লাগলো ধন্যবাদ জানাচ্ছি
আল্লাহ তারেক আহমেদ ভাইকে রহমত দান করোন আমিন
আমরা তো মানুষ তিনি তো আল্লাহ সব জানেন তিনি, তবুও আমরা কতটা নফরমান 😓
🎉🎉🎉
মাশাল্লাহ
❤❤❤❤❤❤
সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহি,সুবহানাল্লাহিল আযিম।
Amra o janni amader Islam te sotto ❤
❤
❤️❤️❤️আমিন 🥰🥰🥰
এই প্রতিবেদকের কথা বলার ভঙ্গি অনেক অনেক সুন্দর।
❤❤❤❤
কুরআন জীবন্ত মুজিজা
😊
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
🤲🤲🤲🤲
ওরে বাবা রে!!! আল্লাহু আকবার।
Like
২১ আল-আম্বিয়া, আয়াত: ৩০
তারা কি চিন্তা করে না যে, এসব আকাশ ও পৃথিবী এক সাথে মিশে ছিল, তারপর আমি তাদেরকে আলাদা করলাম এবং পানি থেকে সৃষ্টি করলাম প্রত্যেকটি প্রাণীকে।
২১ আল-আম্বিয়া, আয়াত: ৩২
আর আমি আকাশকে করেছি একটি সুরক্ষিত ছাদ, কিন্তু তারা এমন যে, এ নিদর্শনাবলীর প্রতি দৃষ্টিই দেয় না।
৫০ ক্বা-ফ, আয়াত: ৬
আচ্ছা, এরা কি কখনো এদের মাথার ওপরের আসমানের দিকে তাকায়নি? আমি কিভাবে তা তৈরী করেছি এবং সজ্জিত করেছি। তাতে কোথাও কোন ফাটল নেই।
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো...
Background music name Please😮