আগের system ই থাকুক + সংরক্ষিত নারী আসন বাদ দিয়ে আরও ১৫০ আসন বাড়ানো হোক। টোটাল 450 টা আসন হবে। নির্বাচন ১ টাই হোক ৩০০ আসনের। বাকি 150 আসন আনুপাতিক হারে বন্টন করা হোক যেখানে নারীদের ২৫% Fixed করা হোক।
❤❤❤পেশিশক্তি, কালোটাকা ও দূর্ণীতিমুক্ত আর বিদেশি শক্তির প্রভাবমুক্ত সুশৃঙ্খল বাংলাদেশ গড়তে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনের ব্যবস্থা করা সময়ের অপরিহার্য দাবি।❤❤❤
জাতীয় সংসদ নির্বাচন পদ্ধতির পরিবর্তন করে, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনের ব্যবস্থা না করতে পারলে যে লাউ সেই কদুই হবে। লুটপাট করছিল একগ্রুপ আর এখন করবে আরেক গ্রুপ, মাত্রাই হয়ত একটু কম-বেশি এই পার্থক্য ছাড়া তেমন কিছু না।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পি আর সিস্টেমে নির্বাচন করার জন্য অনেক বছর ধরেই আন্দোলন করে আসছে কিন্তু কেউ বিষয়টি ভ্রুক্ষেপ করেনি কিন্তু এখন এটাই হলো এখন সবচেয়ে একটি জনপ্রিয় বিষয়।
আমরা সংখানপাতিক প্রতিনিধিত্বশীল জাতিয় সংসদ দেখতে চাই। এতে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের আধিপত্যবাদ এবং দুর্নীতি অনেক কমে যাবে এবং ক্ষমতাসীনরা স্বৈরাচারি হতে পারবেনা।
চ্যানেল ২৪ এর উচিত আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব মূলক নির্বাচন নিয়ে অনেক টক শো এবং গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা যেতে পারে। এমনকি এটা নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করা যেতে পারে।
, এটা একটা সুন্দর ও ভালো পদ্ধতি, এ-ধরনের জাতীয় নির্বাচনে কোন দল শৈরশাশক হবার সম্ভাবনা থাকবে না,ছোট ছোট দল গুলো থেকে ও যোগ্য সাংসদ সংসদে পাশ করে আসবে, ৩০০ আসনে ই এধরনের নির্বাচন দেওয়া উচিত ,
নির্বাচনের সহজ ব্যবস্থা আমার কাছে আছে বাংলাদেশের ছয়টা বিভাগে স্বাভাবিকভাবে 300 আসনে সবাই নির্বাচনে অংশ নেবে সব দল যারা যারা বিজয়ী হবে প্রতিটা বিভাগ থেকে একজনকে বিভাগীয় প্রধান নির্বাচিত করা হবে নির্বাচিত এমপিদের মধ্যে থেকে ছয় বিভাগের 6 জন বিভাগীয় প্রধান হবে 6 জন বিভাগীয় প্রধান থেকে নির্বাচিত হবে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি স্পিকার ডেপুটি স্পিকার সংসদ উপনেতা এবং আরেকজনকে রাখা যেতে পারে উপপ্রধানমন্ত্রী আমার মতে এভাবে যদি করা হয় তাহলে বাংলাদেশের স্বাভাবিক যেকোনো কেউ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যেটা স্বপ্নটা পূরণ হবে নির্বাচন স্বাভাবিক নিয়মে হবে যেভাবে 300 আসনে সবাই নির্বাচন করে সেভাবে নির্বাচন হবে যে যে বিভাগের এমপিরা শেষে বিভাগের প্রধান একজনকে নির্বাচিত করবে ছয় বিভাগের ছয়জন প্রধান হবে সজ্জন প্রধান থেকে তারা নির্বাচিত করবে একজন প্রধানমন্ত্রী একজন রাষ্ট্রপতি একজন স্পিকার একজন ডেপুটি স্পিকার একজন উপ প্রধানমন্ত্রী বিভাগীয় ছয় প্রদানের ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ হবে কে হবে প্রধানমন্ত্রী কে হবে রাষ্ট্রপতি কে হবে উপ প্রধানমন্ত্রী কে হবে স্পিকার কে হবে সংসদ উপনেতা আমার মতে এভাবে করলে আমাদের দেশের জন্য ভালো হবে নির্বাচনী সিস্টেমটা সুন্দর হবে এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত যদি পছন্দ হয় তাহলে মিডিয়াকে অনুরোধ থাকবে আমার বক্তব্যটি যথাযথ স্থানে পৌঁছে দেয়ার অনুরোধ রইল
দারুণ আলোচনা। আমার একটা প্রশ্ন- মনে করি সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের পরে অনেকগুলো দল মিলে কোয়ালিশন করে ৫১% পূরণ করে সরকার গঠন করলো। তারপর কিভাবে এতগুলো দল মিলে বিভিন্ন এলাকায় তাদের সংসদ সদস্য পদ বন্টন করবে? যেমন ঢাকা ৩ আসনে বিএনপিরও জনপ্রিয় নেতা আছে আবার অন্য দলেরও জনপ্রিয় নেতা আছে। তাহলে ওই আসনে কাকে সংসদ সদস্য করা হবে সেটা কিভাবে নির্ধারণ করা হবে?
@@himelhossain9884 বুঝতে পেরেছি। তার মানে নিজ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড এর দায়িত্বে উনারা আর থাকবেন না। শুধুমাত্র আইন প্রণয়ন করবেন। সেক্ষেত্রে তো উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড এর জন্য স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করতে হবে।
আনুপাতিক নির্বাচনে আসন ভিত্তিক কোন এমপি থাকবে না। এমপি থাকবে সংসদের কেন্দ্রীয় সরকার হিসেবে। তারা শুধুমাত্র আইন প্রণয়ন ও নীতি নির্ধারণ করবে। স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগণ এলাকার উন্নয়নে কাজ করবে।
১। সংসদ ২ কক্ষ বিশিষ্ট হবে উচ্চ কক্ষ , নিম্ন কক্ষ উচ্চ কক্ষের কাজ হবে আইন প্রণয়ন এবং দেশের নিতি নির্ধারন মূলক কিছু নির্দিষ্ট কাজ, নিম্ন কক্ষের কাজ হবে স্থানীয় উন্নয়ন মূলক কাজসহ নির্ধারিত কিছু কাজ, ২। প্রত্যেক ভোটারের ভোট হবে ২টি , ১টি হবে দলীয় ভোট , আরেকটি ব্যাক্তি হিসেবে দল যাকে মনোনয়ন দিবে হবে তার ভোট, প্রথম ভোটে পার্সেন্ট এর ভিত্তিতে প্রত্যেক দল তাদের প্রতিনিধিদের উচ্চ কক্ষে পাঠাবে এবং এখানে যারা সংখ্যা গরিষ্ঠতা পাবে তারা সরকার গঠন করবে ২য় টি প্রত্যেক দল তাদের ব্যক্তি প্রার্থী দিবে এখানে যে নির্বাচিত হবে সে নিম্ন কক্ষের সদস্য হবে দল চাইলে একজন ব্যক্তি উচ্চ কক্ষ এবং নিম্ন কক্ষ উভয় কক্ষের সদস্য হতে পারবে
বাংলাদেশে শান্তি-শৃঙ্খলা ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের একমাত্র উপায় হল জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনী ব্যবস্থা যেখানে জনগণ এবং সকল রাজনৈতিক দলের আশা-আকাঙ্খা পূরণ হয়।
শুধু দল এবং দলের মার্কার নির্বাচন করেন, কোন ব্যক্তির নয়, দল ঠিক করবে কতজন পার্লামেন্ট এ যাবে আনুপাতিক ভোটের হারে, সেই ক্ষেত্রে কোন দলই একক ভাবে সরকার গঠন করতে পারবে না।
ভোটের আনুপাতিক হারে নির্বাচন করতে হবে আর ৩৫০ আসন নয়, ১৫০ আসনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। যারা সংসদ সদস্য বা এমপি হবেন তাদের কোনক্রমে উন্নয়নমূলক কাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যাবে না।
পার্টিগুলো প্রতিটি সিটে নিজ দলের কর্মীদের মধ্যে নির্বাচন করে প্রর্থী নির্নয় করবেন। তাতে পার্টির মধ্যেও গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে। এভাবেই ভাল লোক গুলো এগিয়ে আসতে পারবে।
মনিরা খান একজন কলামিস্ট হয়ে সংখানুপাতিক নির্বাচনের ধারণা নাই ? বিষয়টি কেমন যেনো মনে হলো। সে কি ইচ্ছা করেই এড়িয়ে গেলেন না কি আলোচনার স্বার্থে তার পার্ট ছিল?
ওই পদ্ধতি নিয়ে সে কিছু জানে না, চালু হলে তখন সে আর পাত্তা পাবেনা। চলমান সিস্টেমে তাকে বিশেষজ্ঞ হিসাবে পাত্তা দেয়া হয়। নিজের দাম বজায় রাখার জন্য এই সিস্টেম রাখার পক্ষে সে।
অবশ্যই দেশ অনেক বড়, একটা দেশ পরিচালনা করা এত সহজ নয়,,, রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করেই প্রত্যেকটা পদক্ষেপ নেওয়াটা জরুরি,, এতে উপদেষ্টাদের জনপ্রিয়তা থাকবে এবং আপনাদের দায়িত্ব পালন করতে সহজ হবে।
এই পদ্ধতিতে একটা অসুবিধা হতে পারে না? যেখানে জনসংখ্যা বেশি সেখানে ডেভলপমেন্ট বেশি হবে আর যেখানে জনসংখ্যা কম সেখানে ডেভেলপমেন্ট কম হবে। এই জন্য দুইটা গভারমেন্ট রিফর্ম করা উচিত কেন্দ্রীয় ভিত্তিক নির্বাচন আর একটা হচ্ছে লোকাল বডি নির্বাচন
পেশিশক্তি, কালোটাকা ও দূর্ণীতিমুক্ত আর বিদেশি শক্তির প্রভাবমুক্ত সুশৃঙ্খল বাংলাদেশ গড়তে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনের ব্যবস্থা করা সময়ের অপরিহার্য দাবি।
Proportional representation is a good system for BD. Only issue I see is in a conventional system, voters know who will be representing them. But if the MP selection depends on party head, he or she will start selling the seats. I would say the parties should disclose their candidates before election. Among the candidates who scores higher percentage of vote in each constituent, will be selected as MPs. So some of the party will have members as MP even though they will be second or third in the local elections. There can be a referendum on new constitution including the proportional representation.
আনুপাতিক পদ্ধতি অত্যন্ত সময় উপযোগী একটি পদ্ধতি। এটা কার্যকর হলে ভালো হবে ✊✊✊
১০০% রাইট আনুপাতি পদ্ধতিতেই নির্বাচন হোক
@@dukhumia2080 মূর্খ
এ বিষয়ে কোন অগণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল সমর্থন করবেই না, পৈতৃক সূত্রে মালিকানা হওয়ার সুযোগ ভুলক্রমেও ছাড় দিবে না। তার পরেও বাধ্য করতে হবে।
সময় উপযোগি বাস্তবতার আলোকে আনুপাতিক নির্বাচন সাপোর্ট যোগ্য
চমৎকার চিন্তা ধারা, হিন্দু, পাহাড়ী, প্রতিবন্ধী, শ্রমিক সবার প্রতিনিধিত্ব সম্ভব।
অবশ্যই উত্তম প্রস্তাব।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ সুন্দর আলোচনা
চমৎকার আলোচনা, আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই
আনুপাতিক নির্বাচন চাই
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি আমাদের দেশের জন্য ভালো হবে
সুস্থ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে আমরা, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নিয়ে নির্বাচন চাই।
আনুপাতিক হারে হলে কালো টাকার ছরাছরি কমে যাবে
আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন অধিক গ্রহনযোগ্য।
আলোচনা যথাযুক্ত, কিন্তু ভালো কে? দেশের না সাংগঠনিক? আলোচনা should proceed ❤
আনুপাতিক পদ্ধতিতে হলে কেউ দানব হতে পারবে না
কে দানব হতে যাচ্ছে ভাই নির্বাচন তো ঠিকসময়ই তো দিবে
যার এলাকায় গ্রহণযোগ্যতা বেশি সেই তো সরকারে যাবে
Tmi kisui bhujta paro nai.onara ki bolcha
@@anisulalam-m9gতোমাদের মত মানুষেরা ক্ষমতার লোভে দানব হয়। বিগত স্বৈরাচার সরকার এর উদাহরণ।
আগের system ই থাকুক + সংরক্ষিত নারী আসন বাদ দিয়ে আরও ১৫০ আসন বাড়ানো হোক। টোটাল 450 টা আসন হবে। নির্বাচন ১ টাই হোক ৩০০ আসনের। বাকি 150 আসন আনুপাতিক হারে বন্টন করা হোক যেখানে নারীদের ২৫% Fixed করা হোক।
আমি মনে করি সাংখ্যা আনুপাতিক নির্বাচন সিস্টেমটাই বাংলাদেশের জন্য উপযোগী
#সংখ্যাানুপাতিক হারে নির্বাচন চাই।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়ে ইনশাআল্লাহ
আমরা চাই।
❤❤❤পেশিশক্তি, কালোটাকা ও দূর্ণীতিমুক্ত আর বিদেশি শক্তির প্রভাবমুক্ত সুশৃঙ্খল বাংলাদেশ গড়তে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনের ব্যবস্থা করা সময়ের অপরিহার্য দাবি।❤❤❤
Anupatik hare nirbachon chy
উত্তম প্রস্তাব। এখন পর্যন্ত নিবন্ধনকৃত সকল দলের অংশ গ্রহন থাকতে হবে
জাতীয় সংসদ নির্বাচন পদ্ধতির পরিবর্তন করে, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনের ব্যবস্থা না করতে পারলে যে লাউ সেই কদুই হবে। লুটপাট করছিল একগ্রুপ আর এখন করবে আরেক গ্রুপ, মাত্রাই হয়ত একটু কম-বেশি এই পার্থক্য ছাড়া তেমন কিছু না।
খুবই ভালো লাগছে। এভাবে হওয়া উচিত।
আনুপাতিক।নির্বাচন চাই
ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ হাতপাখা মার্কা শায়েখ আমির পির সাহেব চরমোনাই জিন্দাবাদ
আনুপাতিক হারে নির্বাচন চাই
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পি আর সিস্টেমে নির্বাচন করার জন্য অনেক বছর ধরেই আন্দোলন করে আসছে কিন্তু কেউ বিষয়টি ভ্রুক্ষেপ করেনি কিন্তু এখন এটাই হলো এখন সবচেয়ে একটি জনপ্রিয় বিষয়।
আমরা সংখানপাতিক প্রতিনিধিত্বশীল জাতিয় সংসদ দেখতে চাই। এতে স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের আধিপত্যবাদ এবং দুর্নীতি অনেক কমে যাবে এবং ক্ষমতাসীনরা স্বৈরাচারি হতে পারবেনা।
স্থানীয় সরকার ব্যবস্হায় জনগণ সরাসরি তাদের প্রাথী নির্বাচন করবে কিন্তু আইন সভায় সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চাই।
আনুপাতিক ব্যবস্থাই ভালো
চ্যানেল ২৪ এর উচিত আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব মূলক নির্বাচন নিয়ে অনেক টক শো এবং গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা যেতে পারে। এমনকি এটা নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করা যেতে পারে।
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
সংক্ষানুপাতিক পদ্ধতিতে কেউ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হলে অবশ্যই সংখ্যাগরিষ্ঠ লোকের সমর্থন লাগবে ।এটা একটা ভালো দিক।
দেশের ৯০% মানুষ সমর্থন করছে। তার পরেও কেন এতো বিতর্ক এই বিষয়ে।
১০০%সঠিক পদ্দতি আনুপাতিক পদ্দতি এতে সব দলের মিলে সাংসদ হবে
আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন হওয়া উচিত
এই পদ্ধতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অনেক আগেই থেকেই বলতেছে।
এটাতে একমত
পৃথিবীতে এই পদ্ধতির প্রথম আবিষ্কারক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
কারণ এতে ওদের লাভ বেশি 😅😅তারা ভালো করেই জানে যে বর্তমান ওয়েস্টমিনিস্টার পদ্ধতিতেই ইলেকশন হলে তারা একটা আসনও জিততে পারবে না 😅😅
তোমার আগে জাতীয় পাটি' আরও৩০ বছর আগে বলেছে@@zahurulphysics
, এটা একটা সুন্দর ও ভালো পদ্ধতি, এ-ধরনের জাতীয় নির্বাচনে কোন দল শৈরশাশক হবার সম্ভাবনা থাকবে না,ছোট ছোট দল গুলো থেকে ও যোগ্য সাংসদ সংসদে পাশ করে আসবে, ৩০০ আসনে ই এধরনের নির্বাচন দেওয়া উচিত ,
আনুপাতিক সিস্টেমে নির্বাচন চাই
Good Idea
সেরা একটি ধারণা
নির্বাচনের সহজ ব্যবস্থা আমার কাছে আছে বাংলাদেশের ছয়টা বিভাগে স্বাভাবিকভাবে 300 আসনে সবাই নির্বাচনে অংশ নেবে সব দল যারা যারা বিজয়ী হবে প্রতিটা বিভাগ থেকে একজনকে বিভাগীয় প্রধান নির্বাচিত করা হবে নির্বাচিত এমপিদের মধ্যে থেকে ছয় বিভাগের 6 জন বিভাগীয় প্রধান হবে 6 জন বিভাগীয় প্রধান থেকে নির্বাচিত হবে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি স্পিকার ডেপুটি স্পিকার সংসদ উপনেতা এবং আরেকজনকে রাখা যেতে পারে উপপ্রধানমন্ত্রী আমার মতে এভাবে যদি করা হয় তাহলে বাংলাদেশের স্বাভাবিক যেকোনো কেউ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যেটা স্বপ্নটা পূরণ হবে নির্বাচন স্বাভাবিক নিয়মে হবে যেভাবে 300 আসনে সবাই নির্বাচন করে সেভাবে নির্বাচন হবে যে যে বিভাগের এমপিরা শেষে বিভাগের প্রধান একজনকে নির্বাচিত করবে ছয় বিভাগের ছয়জন প্রধান হবে সজ্জন প্রধান থেকে তারা নির্বাচিত করবে একজন প্রধানমন্ত্রী একজন রাষ্ট্রপতি একজন স্পিকার একজন ডেপুটি স্পিকার একজন উপ প্রধানমন্ত্রী বিভাগীয় ছয় প্রদানের ভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ হবে কে হবে প্রধানমন্ত্রী কে হবে রাষ্ট্রপতি কে হবে উপ প্রধানমন্ত্রী কে হবে স্পিকার কে হবে সংসদ উপনেতা আমার মতে এভাবে করলে আমাদের দেশের জন্য ভালো হবে নির্বাচনী সিস্টেমটা সুন্দর হবে এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত যদি পছন্দ হয় তাহলে মিডিয়াকে অনুরোধ থাকবে আমার বক্তব্যটি যথাযথ স্থানে পৌঁছে দেয়ার অনুরোধ রইল
অনেক সুন্দর আলোচনা
আনুপাতিক হার অনেক বেশি যৌক্তিক ও সুন্দর
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলে ভালো হবে।
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলে ভালো হবে।
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলে ভালো হবে।
আমি ও চাই আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন।
আমি আনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থার পক্ষে।
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চাই
সেরা হবে
এই পদ্ধতি আমাদের দেশে চালু করা জরুরি।
সংখ্যা আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই
আনুপাতিক পদ্ধতিতে ভোট দিয়ে দেশটাকে এবং দেশবাসীকে ভালো রাখা যায়।
খুবই গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা।
আনুপাতিক হারে নির্বাচন হলে, আগামীতে, কেউ স্বৈরাচার হওয়ার, চিন্তা করিবে না বলে, আমি মনে করি,
দারুণ আলোচনা।
আমার একটা প্রশ্ন- মনে করি সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের পরে অনেকগুলো দল মিলে কোয়ালিশন করে ৫১% পূরণ করে সরকার গঠন করলো। তারপর কিভাবে এতগুলো দল মিলে বিভিন্ন এলাকায় তাদের সংসদ সদস্য পদ বন্টন করবে?
যেমন ঢাকা ৩ আসনে বিএনপিরও জনপ্রিয় নেতা আছে আবার অন্য দলেরও জনপ্রিয় নেতা আছে। তাহলে ওই আসনে কাকে সংসদ সদস্য করা হবে সেটা কিভাবে নির্ধারণ করা হবে?
এখানে ড্র হবে,,,যে আসবে,তাকে দিতে হবে।
আপনার এসব এমপিরা শুধু আইন প্রণয়ন করবে। কে কোন আসন নিবে এটা বিষয় না।
@@himelhossain9884 বুঝতে পেরেছি। তার মানে নিজ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড এর দায়িত্বে উনারা আর থাকবেন না। শুধুমাত্র আইন প্রণয়ন করবেন। সেক্ষেত্রে তো উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড এর জন্য স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করতে হবে।
আনুপাতিক নির্বাচনে আসন ভিত্তিক কোন এমপি থাকবে না। এমপি থাকবে সংসদের কেন্দ্রীয় সরকার হিসেবে। তারা শুধুমাত্র আইন প্রণয়ন ও নীতি নির্ধারণ করবে। স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগণ এলাকার উন্নয়নে কাজ করবে।
এরকম কিছু স্থান সেগুলোর ক্ষেত্রে দলীয় সিল থাকবে সেখানে যেই দল বেশি পাবে ভোট সেই দল এম পি পাবে।
অবশ্যই আনুপাতিক নির্বাচন বা মিশ্র পদ্ধতি হতে হবে.... কমেন্ট দেখো জনগন কি চায়
আনুপাতিক নির্বাচনে জনগণের ভোটের গুরুত্ব বেড়ে যাবে।
১। সংসদ ২ কক্ষ বিশিষ্ট হবে
উচ্চ কক্ষ , নিম্ন কক্ষ
উচ্চ কক্ষের কাজ হবে আইন প্রণয়ন এবং দেশের নিতি নির্ধারন মূলক কিছু নির্দিষ্ট কাজ,
নিম্ন কক্ষের কাজ হবে স্থানীয় উন্নয়ন মূলক কাজসহ নির্ধারিত কিছু কাজ,
২। প্রত্যেক ভোটারের ভোট হবে ২টি
, ১টি হবে দলীয় ভোট , আরেকটি ব্যাক্তি হিসেবে দল যাকে মনোনয়ন দিবে হবে তার ভোট, প্রথম ভোটে পার্সেন্ট এর ভিত্তিতে প্রত্যেক দল তাদের প্রতিনিধিদের উচ্চ কক্ষে পাঠাবে এবং এখানে যারা সংখ্যা গরিষ্ঠতা পাবে তারা সরকার গঠন করবে
২য় টি প্রত্যেক দল তাদের ব্যক্তি প্রার্থী দিবে এখানে যে নির্বাচিত হবে সে নিম্ন কক্ষের সদস্য হবে
দল চাইলে একজন ব্যক্তি উচ্চ কক্ষ এবং নিম্ন কক্ষ উভয় কক্ষের সদস্য হতে পারবে
আনুপাতিক নির্বাচন করা উচিত। কারণ হলো কেউ শৈরোশাসক হতে পারবে না
ভাই আপারে বুঝায় লাভ নাই, উনি সাধারণ মানুষের দুঃখ বুঝবে না,যে ৫২ বছরের দেশ শাসন দেখে বুঝলো না সে এই দুই দিনেও বুঝবে না🙂
বাংলাদেশে শান্তি-শৃঙ্খলা ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের একমাত্র উপায় হল জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনী ব্যবস্থা যেখানে জনগণ এবং সকল রাজনৈতিক দলের আশা-আকাঙ্খা পূরণ হয়।
শুধু দল এবং দলের মার্কার নির্বাচন করেন, কোন ব্যক্তির নয়, দল ঠিক করবে কতজন পার্লামেন্ট এ যাবে আনুপাতিক ভোটের হারে, সেই ক্ষেত্রে কোন দলই একক ভাবে সরকার গঠন করতে পারবে না।
জোট সরকার হলে স্বৈরাচার হতে পারবে না।
আনুপাতিক চাই
ভোটের আনুপাতিক হারে নির্বাচন করতে হবে আর ৩৫০ আসন নয়, ১৫০ আসনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। যারা সংসদ সদস্য বা এমপি হবেন তাদের কোনক্রমে উন্নয়নমূলক কাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যাবে না।
বাংলাদেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট এবং ভোটারদের শিক্ষা বিবেচনায় আনুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচন ব্যাবস্হাই বেটার।
অনুপাত হিসাবে ভোট হবে
আনুপাতিক পদ্ধতিতে ভোট আমিও চাই।
সংখ্যাঅনুপাতিক হক
P R পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য কার্যকরী হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ❤️
Thank you. Keep the idea up
পার্টিগুলো প্রতিটি সিটে নিজ দলের কর্মীদের মধ্যে নির্বাচন করে প্রর্থী নির্নয় করবেন। তাতে পার্টির মধ্যেও গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে। এভাবেই ভাল লোক গুলো এগিয়ে আসতে পারবে।
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতিতে দানব হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
আনুপাতি পদ্ধতিতেই নির্বাচন হোক
আনুপাতিক না এই সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দল পাওয়া যাবে না।
মনিরা খান একজন কলামিস্ট হয়ে সংখানুপাতিক নির্বাচনের ধারণা নাই ? বিষয়টি কেমন যেনো মনে হলো। সে কি ইচ্ছা করেই এড়িয়ে গেলেন না কি আলোচনার স্বার্থে তার পার্ট ছিল?
সকল মহিলারাই ২ আঙুল বেশি বুঝে। একটা টকশোতে এসে উনি জিজ্ঞেস করছেন, এখানে এটা কিসের আলোচনা হচ্ছে, ইম্পলিমেন্ট নাকি আলোচনা? হাস্যকর
উনি বি,এন,পি,লোক।
ওই পদ্ধতি নিয়ে সে কিছু জানে না, চালু হলে তখন সে আর পাত্তা পাবেনা। চলমান সিস্টেমে তাকে বিশেষজ্ঞ হিসাবে পাত্তা দেয়া হয়। নিজের দাম বজায় রাখার জন্য এই সিস্টেম রাখার পক্ষে সে।
ওনি নাকি আবার বিদেশে যায় নির্বাচন বিষয়ে অথচ এই সামান্য বিষয়ে মূর্খের মত কথা বলতেছে
প্রায় সবাই আনুপাতিক পদ্ধতি পক্ষে, তাহলে BNP কেন বিপক্ষে ?
আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই ।
বুড়ী মানুষিক অসুস্থ
অনেক কিছু জানলাম মাহবুব ভাই থেকে ❤
আনুপাতিক হারে ভোট চাই
মেটাকুলাস আলোচনা।
আবু সাহেব ভালো বলেছেন
আমি মনে করি ৩০০ আসনে নির্বাচন এবং ১০০ আসনে আনুপাতিক (তবে সংরক্ষিত আসন ও দলীয়) । সেক্ষেত্রে দ্বি- কক্ষ বিশিষ্ট উচ্চ কক্ষ সংসদ দরকার নেই।
অবশ্যই দেশ অনেক বড়, একটা দেশ পরিচালনা করা এত সহজ নয়,,,
রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করেই প্রত্যেকটা পদক্ষেপ নেওয়াটা জরুরি,, এতে উপদেষ্টাদের জনপ্রিয়তা থাকবে এবং আপনাদের দায়িত্ব পালন করতে সহজ হবে।
পি আর পধতী নির্বাচন চাই
আনুপাতিক সংখ্যা নির্বাচন চাই
দেশ ও জনগণের স্বার্থে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন করতে হবে।
সহমত
Fully proportional representation required and it is logical
Fan of Abu Alam Shahid sir
এই পদ্ধতিতে একটা অসুবিধা হতে পারে না? যেখানে জনসংখ্যা বেশি সেখানে ডেভলপমেন্ট বেশি হবে আর যেখানে জনসংখ্যা কম সেখানে ডেভেলপমেন্ট কম হবে। এই জন্য দুইটা গভারমেন্ট রিফর্ম করা উচিত কেন্দ্রীয় ভিত্তিক নির্বাচন আর একটা হচ্ছে লোকাল বডি নির্বাচন
পিআর বা সংখ্যালুপাতিক বা আনুপাতিক হারে নির্বাচন চাই । এর মাধ্যমে কোন সৈরাচার ক্ষমতা কুটিগত করতে পারবে না ।
আমরা আনুপাতিক প্রতিনিধিমুলক নির্বাচন চাই।
আনুপাতিক পদ্ধতিতে ভালো হবে এতে দেশে আর স্বৈরাচার তৈরী হওয়ার সম্বভনা থাকবে না
যে নির্বাচন দুর্নীতি পরায়ন হবে না সেই নির্বাচনী আমরা চাই ।
অনেকদিন ধরে অপেক্ষায় ছিলাম এই ধরনের একটা আলোচনা শোনার জন্য
পি আর সিস্টেমে নির্বাচন চাই।
পেশিশক্তি, কালোটাকা ও দূর্ণীতিমুক্ত আর বিদেশি শক্তির প্রভাবমুক্ত সুশৃঙ্খল বাংলাদেশ গড়তে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নির্বাচনের ব্যবস্থা করা সময়ের অপরিহার্য দাবি।
Proportional representation is a good system for BD.
Only issue I see is in a conventional system, voters know who will be representing them. But if the MP selection depends on party head, he or she will start selling the seats.
I would say the parties should disclose their candidates before election.
Among the candidates who scores higher percentage of vote in each constituent, will be selected as MPs.
So some of the party will have members as MP even though they will be second or third in the local elections.
There can be a referendum on new constitution including the proportional representation.
আনু পাতিক নির্বাচন চাই চাই
আনুপাতিক হারে নির্বাচন করার জন্য দাবি জানাচ্ছি
PR election chai
আনুপাতিক নির্বাচন সব চেয়ে গ্রহনযোগ্য সিদ্ধান্ত হবে বলে আমি মনে করি।