@@MithunBarai-e3x আচ্ছা! ধৈর্য্য না ধরাই ভুল ছিল! কি করে ধৈর্য্য ধরত, যেখানে 2018 সালে প্রাণ দেওয়ার পরও, এবং সরকার প্রধান সংসদে কোটা বাতিল করে দেওয়ার পরও ৬ বছর পরে সিন্দাবাদের ভূতের মত কোটা আবার ফিরে আসে তখন ছেলেভুলানো কথায় বিশ্বাস হারানোটা খুব স্বাভাবিক। প্রথমত সেই রকম আস্থার জায়গা তৈরী করতে তারা ব্যর্থ হয়েছে, দ্বিতীয়ত, তারা সেই চেষ্টাও করেনি। তারা কখনোই বিশ্বাসযোগ্য ভাবে জনগণ বা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেনি যে, সরকার পক্ষ কোটা বহালের হাইকোর্টের রায়ের বিপক্ষে আপিল করেছে এবং সেখানে তারা কত পার্সেন্ট কোটা রাখার দাবি তুলেছে সেটা স্বচ্ছভাবে তারা একবার ও বলেনি শুরুর দিকে। যতদিনে আইনমন্ত্রী প্রেসের সামনে এসে এই কথা বলেছেন ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে ।তার আগে দায়সারা ভাবে কেবল ধৈর্য্য ধরতে বলা হয়েছে। যা তাদের পূর্ববর্তী কর্মকান্ডের প্রেক্ষিতে বিশ্বাস করা বা মেনে নেয়ার প্রশ্নই ওঠে নাই। আদালতের কর্মকান্ডের উপর সরকারের নাকি কোন হস্তক্ষেপ নেই, একমাসের আগে কিছু করা যাবে না। অথচ সেই সুপ্রিম কোর্টের রায় দুই কর্মদিবসের মধ্যে জনতার সামনে চলে আসলো, শুধু মাঝখান থেকে এতগুলো তাজা প্রাণ চলে গেল, দেশটা জাহান্নাম হয়ে গেল। এখন আর এইসব কথা বলে দায় এড়ানোর সুযোগ নেই যে, শিক্ষার্থীরা ধৈর্য্য ধরেনি, তারা আস্থা রাখেনি। হ্যা, তারা ধৈর্য্য ধরতে পারেনি, আস্থা রাখতে পারেনি কারণ সেই আস্থার জায়গা তৈরি করতে রাষ্ট্র বহু আগেই ব্যর্থ হয়েছে।
💔💔
Seta to mene neoya hoyece but students ra to adaloter rayer jonno opekkha kore nai oi jonno ai to mara gece
@@MithunBarai-e3x আচ্ছা! ধৈর্য্য না ধরাই ভুল ছিল! কি করে ধৈর্য্য ধরত, যেখানে 2018 সালে প্রাণ দেওয়ার পরও, এবং সরকার প্রধান সংসদে কোটা বাতিল করে দেওয়ার পরও ৬ বছর পরে সিন্দাবাদের ভূতের মত কোটা আবার ফিরে আসে তখন ছেলেভুলানো কথায় বিশ্বাস হারানোটা খুব স্বাভাবিক। প্রথমত সেই রকম আস্থার জায়গা তৈরী করতে তারা ব্যর্থ হয়েছে, দ্বিতীয়ত, তারা সেই চেষ্টাও করেনি। তারা কখনোই বিশ্বাসযোগ্য ভাবে জনগণ বা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেনি যে, সরকার পক্ষ কোটা বহালের হাইকোর্টের রায়ের বিপক্ষে আপিল করেছে এবং সেখানে তারা কত পার্সেন্ট কোটা রাখার দাবি তুলেছে সেটা স্বচ্ছভাবে তারা একবার ও বলেনি শুরুর দিকে। যতদিনে আইনমন্ত্রী প্রেসের সামনে এসে এই কথা বলেছেন ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে ।তার আগে দায়সারা ভাবে কেবল ধৈর্য্য ধরতে বলা হয়েছে। যা তাদের পূর্ববর্তী কর্মকান্ডের প্রেক্ষিতে বিশ্বাস করা বা মেনে নেয়ার প্রশ্নই ওঠে নাই। আদালতের কর্মকান্ডের উপর সরকারের নাকি কোন হস্তক্ষেপ নেই, একমাসের আগে কিছু করা যাবে না। অথচ সেই সুপ্রিম কোর্টের রায় দুই কর্মদিবসের মধ্যে জনতার সামনে চলে আসলো, শুধু মাঝখান থেকে এতগুলো তাজা প্রাণ চলে গেল, দেশটা জাহান্নাম হয়ে গেল। এখন আর এইসব কথা বলে দায় এড়ানোর সুযোগ নেই যে, শিক্ষার্থীরা ধৈর্য্য ধরেনি, তারা আস্থা রাখেনি। হ্যা, তারা ধৈর্য্য ধরতে পারেনি, আস্থা রাখতে পারেনি কারণ সেই আস্থার জায়গা তৈরি করতে রাষ্ট্র বহু আগেই ব্যর্থ হয়েছে।
নিজের দেশের মানুষের সাথেই যুদ্ধ করতেছে 😅😅.
আপনের মতো শিক্ষিত মূর্খরা নিশ্চয়ই এখন অনেক কিছু বুঝতে পারতেছে😁😁