১২০ বছর আগের একটা সঙ্গীত যা বাংলাদেশ জন্মের ৬৬ বছর আগের সেটা কোন যুক্তিতে একটা দেশের জাতীয় সঙ্গিত হয়? . যেই সঙ্গীতে দেশের নাম উল্লেখ নেই, যেই সঙ্গীতের ৬ লাইন ৯৮% মানুষ জানেই না, যেই সঙ্গীতের ভাষার মর্মার্থ সহজ বাংলায় বোঝা যায় না সেটা নিয়ে কীভাবে দেশের মানুষের আবেগ আসবে? . একটা দেশের রাষ্ট্রীয় সংঙ্গীতে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে সংগ্রামীদের নাম নেই, দেশের ইতিহাসের এক শব্দও উল্লেখ নেই সেটা কোন যুক্তিতে রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে? এই রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত আবার বাউলশিল্পী গগন হরকরার গান "আমি কোথায় পাব তারে" থেকে আইডিয়া ও সুর চুরি করা। এমন চুরি করা সূরের গান রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে কীভাবে? . ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে লেখা সঙ্গীত কোন যুক্তিতে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কযুক্ত? তখন তো ভারতও স্বাধীন হয়নি! শতবর্ষ পুরোনো সঙ্গীতে কেনো আমাকে বাংলার আবেগ খুঁজতে হবে? তখন তো বাংলাই ছিলো না। . এমন একটা জাতীয় সঙ্গীত যা দেশের যুদ্ধক্ষেত্রে আন্দোলনে সংগ্রামে মানুষের শরীর মন জাগ্রত রাখার এক বিন্দু সক্ষমতা রাখে না, এমন এক রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত যা শুনলে সংগ্রামী চেতনা উজ্জীবিত হবে তো দূরের কথা হিংস্র কুকুরও ঘুমিয়ে যাবে এমন সঙ্গীত নিয়ে আবেগ কোত্থেকে আসবে? . দেশের জাতীয় কবি থাকতে কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত অন্য দেশের কবির গান হবে? যেই গানের রচয়িতার প্রতি দেশের মানুষের মতাদর্শের এক বিন্দু মিল নেই সে গান কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে? . যেই সঙ্গীত আমার ভালো লাগে না, আমাকে জাগ্রত করে না, আমাকে মায়া লাগায় না সেই সঙ্গীতের বিরুদ্ধে যৌক্তিক প্রশ্ন করলে কেনো আমি দেশদ্রোহী জামাত শিবির হয়ে যাবো? ফ্যসিস্ট স্বৈরশাসক হটানো হয়েছি কি কালচারাল ফ্যাসিজম দেখতে? এগুলার উত্তর দে আমাকে কালচারাল ফ্যাসিস্ট?
@@chowdhury.naim23আপনার মত কিছু লোক চায়না, কিন্তু বেশির ভাগ জনগণই চায়।আর পরিবর্তন হলে জনমতের জরিপ করেই হবে। মোটকথা ভারতীয় কোন কবির লেখা জাতীয় সঙ্গীত হতে পারে না।
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)। এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না। *সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
ত্রিশ লক্ষ প্রাণ ও দুই লক্ষ মা-বোনের বিনিময়ে অর্জিত পতাকা, জাতীয় সঙ্গীত বাংলার কোনো জঙ্গি বা জারজ সন্তান পরিবর্তন করতে পারবে না!! মুক্তিযেদ্ধের মধ্যেদিয়ে এগুলো মীমাংসিত!! শুধু হালাল খেয়ে আর হারাম কাজ করে মুসলিম হওয়া যায় না, শুধুমাত্র জঙ্গি হওয়া যায়!
প্রত্যেকটা বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান অফিসার গুলো হিন্দু। রমজান মাসের সেহরি ও ইফতার তারাবি টাইমে কারেন্ট অফ কইরা দেয়। এখন এই সরকারকে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিদ্যুৎ নিয়ে তামাশা শুরু করছে।
প্রত্যেকটা বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান অফিসার গুলো হিন্দু। রমজান মাসের সেহরি ও ইফতার তারাবি টাইমে কারেন্ট অফ কইরা দেয়। এখন এই সরকারকে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিদ্যুৎ নিয়ে তামাশা শুরু করছে।
১২০ বছর আগের একটা সঙ্গীত যা বাংলাদেশ জন্মের ৬৬ বছর আগের সেটা কোন যুক্তিতে একটা দেশের জাতীয় সঙ্গিত হয়? . যেই সঙ্গীতে দেশের নাম উল্লেখ নেই, যেই সঙ্গীতের ৬ লাইন ৯৮% মানুষ জানেই না, যেই সঙ্গীতের ভাষার মর্মার্থ সহজ বাংলায় বোঝা যায় না সেটা নিয়ে কীভাবে দেশের মানুষের আবেগ আসবে? . একটা দেশের রাষ্ট্রীয় সংঙ্গীতে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে সংগ্রামীদের নাম নেই, দেশের ইতিহাসের এক শব্দও উল্লেখ নেই সেটা কোন যুক্তিতে রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে? এই রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত আবার বাউলশিল্পী গগন হরকরার গান "আমি কোথায় পাব তারে" থেকে আইডিয়া ও সুর চুরি করা। এমন চুরি করা সূরের গান রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে কীভাবে? . ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে লেখা সঙ্গীত কোন যুক্তিতে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কযুক্ত? তখন তো ভারতও স্বাধীন হয়নি! শতবর্ষ পুরোনো সঙ্গীতে কেনো আমাকে বাংলার আবেগ খুঁজতে হবে? তখন তো বাংলাই ছিলো না। . এমন একটা জাতীয় সঙ্গীত যা দেশের যুদ্ধক্ষেত্রে আন্দোলনে সংগ্রামে মানুষের শরীর মন জাগ্রত রাখার এক বিন্দু সক্ষমতা রাখে না, এমন এক রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত যা শুনলে সংগ্রামী চেতনা উজ্জীবিত হবে তো দূরের কথা হিংস্র কুকুরও ঘুমিয়ে যাবে এমন সঙ্গীত নিয়ে আবেগ কোত্থেকে আসবে? . দেশের জাতীয় কবি থাকতে কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত অন্য দেশের কবির গান হবে? যেই গানের রচয়িতার প্রতি দেশের মানুষের মতাদর্শের এক বিন্দু মিল নেই সে গান কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে? . যেই সঙ্গীত আমার ভালো লাগে না, আমাকে জাগ্রত করে না, আমাকে মায়া লাগায় না সেই সঙ্গীতের বিরুদ্ধে যৌক্তিক প্রশ্ন করলে কেনো আমি দেশদ্রোহী জামাত শিবির হয়ে যাবো? ফ্যসিস্ট স্বৈরশাসক হটানো হয়েছি কি কালচারাল ফ্যাসিজম দেখতে? এগুলার উত্তর দে আমাকে কালচারাল ফ্যাসিস্ট?
আসসালামু আলাইকুম। যে দেশের জাতীয় সঙ্গীতে স্রষ্টার প্রতি ভালবাসা, প্রশংসা না করে সৃষ্টির প্রতি ভালবাসা, প্রশংসা করা হয় তখন তা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? ভারতের জাতীয় সঙ্গীতে ভারতের যিনি ভাগ্য বিধাতা (তাকদীরের যিনি নিয়ন্ত্রক) তাঁর জয়গান গাওয়া হয়েছে; তাঁর নাম নিয়ে মানুষ ঘুম থেকে ওঠে, তাঁর কাছে প্রার্থনা করে। কিন্তু বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতে তা করা হয়নি। ধরি, আমার একখণ্ড জমি আছে, আমি জমির একটা নাম দিলাম; এবার জমিকে মা বলে ডেকে তার আকাশ, বাতাস, ঋতু এসব নিয়ে স্তুতি গাওয়া শুরু করে দিলাম। মা কখনো সন্তানের ক্ষতি করে না। মাতৃভূমি বা জমি তো মা না, তার নিজ থেকে কোনো ক্ষমতা নেই আমার কোনো উপকার বা ক্ষতি করার। ভূমি, আকাশ, বাতাস, ঋতু সবকিছু সৃষ্টিকর্তার আদেশে পরিচালিত হয়ে মানুষের উপকার বা ক্ষতি করে। ৯০% মুসলমানের দেশের জাতীয় সঙ্গীতে মা-এর আকাশ, বাতাস, ঋতু এসব মানলে মুসলিম হিসেবে শিরক করা হয়। সকল সৃষ্টির স্রষ্টা একমাত্র মহান আল্লাহ। আবেগ দিয়ে চিন্তা না করে সবাইকে বিবেক দিয়ে চিন্তা করার আহবান জানাচ্ছি।
প্রত্যেকটা বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান অফিসার গুলো হিন্দু। রমজান মাসের সেহরি ও ইফতার তারাবি টাইমে কারেন্ট অফ কইরা দেয়। এখন এই সরকারকে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিদ্যুৎ নিয়ে তামাশা শুরু করছে।
আমি চাই এ-ই সংগীত বর্জন করে বাংলাদেশের বড়ো বড়ো আলেমদের মতামত ও পরামর্শের ভিত্তিতে বাংলাদেশের উন্নয়নের বার্তা দেবে এমন কোনো সংগীত রচনা করে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হোক।
প্রত্যেকটা বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান অফিসার গুলো হিন্দু। রমজান মাসের সেহরি ও ইফতার তারাবি টাইমে কারেন্ট অফ কইরা দেয়। এখন এই সরকারকে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিদ্যুৎ নিয়ে তামাশা শুরু করছে।
@@ak0199-abhiঅন্য দেশের গান আমরা নিজেদের ইচ্ছেমতো পরিবর্তন করতে পারি না এর মাধ্যমে আমাদের সরকারের নামে মামলাও হতে পারে আবেগ বাদ দিয়ে বিবেকটা একটু নাড়া দিয়ে ভাবেন
জাতীয় সংগীত অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। আমরা আসলেই একটা দুর্ভাগা জাতি। রক্তের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হলো। এখনো আমরা বলি বাঙ্গালী জাতি! বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ বললে অনেকের গা জ্বলে, বঙ্গ ভঙ্গ রহিত কল্পে বাংলার ঐক্যের গান ছিল আমার সোনার বাংলা.... সেটাকেই আমরা জাতীয় সংগীত হিসাবে ধারন করছি !! আমরা এতটাই অথর্ব যে আমরা নিজেদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, জাতীয়তাবাদ, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য নিয়ে একটা জাতীয় সংগীত রচনা করতে পারি নাই।
১২০ বছর আগের একটা সঙ্গীত যা বাংলাদেশ জন্মের ৬৬ বছর আগের সেটা কোন যুক্তিতে একটা দেশের জাতীয় সঙ্গিত হয়? . যেই সঙ্গীতে দেশের নাম উল্লেখ নেই, যেই সঙ্গীতের ৬ লাইন ৯৮% মানুষ জানেই না, যেই সঙ্গীতের ভাষার মর্মার্থ সহজ বাংলায় বোঝা যায় না সেটা নিয়ে কীভাবে দেশের মানুষের আবেগ আসবে? . একটা দেশের রাষ্ট্রীয় সংঙ্গীতে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে সংগ্রামীদের নাম নেই, দেশের ইতিহাসের এক শব্দও উল্লেখ নেই সেটা কোন যুক্তিতে রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে? এই রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত আবার বাউলশিল্পী গগন হরকরার গান "আমি কোথায় পাব তারে" থেকে আইডিয়া ও সুর চুরি করা। এমন চুরি করা সূরের গান রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে কীভাবে? . ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে লেখা সঙ্গীত কোন যুক্তিতে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কযুক্ত? তখন তো ভারতও স্বাধীন হয়নি! শতবর্ষ পুরোনো সঙ্গীতে কেনো আমাকে বাংলার আবেগ খুঁজতে হবে? তখন তো বাংলাই ছিলো না। . এমন একটা জাতীয় সঙ্গীত যা দেশের যুদ্ধক্ষেত্রে আন্দোলনে সংগ্রামে মানুষের শরীর মন জাগ্রত রাখার এক বিন্দু সক্ষমতা রাখে না, এমন এক রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত যা শুনলে সংগ্রামী চেতনা উজ্জীবিত হবে তো দূরের কথা হিংস্র কুকুরও ঘুমিয়ে যাবে এমন সঙ্গীত নিয়ে আবেগ কোত্থেকে আসবে? . দেশের জাতীয় কবি থাকতে কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত অন্য দেশের কবির গান হবে? যেই গানের রচয়িতার প্রতি দেশের মানুষের মতাদর্শের এক বিন্দু মিল নেই সে গান কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে? . যেই সঙ্গীত আমার ভালো লাগে না, আমাকে জাগ্রত করে না, আমাকে মায়া লাগায় না সেই সঙ্গীতের বিরুদ্ধে যৌক্তিক প্রশ্ন করলে কেনো আমি দেশদ্রোহী জামাত শিবির হয়ে যাবো? ফ্যসিস্ট স্বৈরশাসক হটানো হয়েছি কি কালচারাল ফ্যাসিজম দেখতে? এগুলার উত্তর দে আমাকে কালচারাল ফ্যাসিস্ট?
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)। এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না। *সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)। এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না। *সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)। এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না। *সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
@@DelowerHossain-f7l jatiyo songit poriborton amio chai, kintu eto abegi howa valo na. songeet ar surah ki ek? ar, surah al fateha pratthona type beshi mone hoi jatiyo songit theke.
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)। এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না। *সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
@@kmhedayetulislamabdullah331 সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই গুলোই তো বঙ্গভঙ্গের কারণ ছিল। রবীন্দ্রনাথ বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা করে আবার সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরি করবেন সেই ভাঁওতা মুসলিম না ভণ্ডরা দিতে, এইগুলো খারিজী মতবাদ ছাড়া কিছু না। "(তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)" - ইসলামে বিশ্বাসী হলে লিংক দিয়ে যাবেন। আমার আমার ধারণা পরিবর্তন করে নেব।
ভাই সাহেব আসসালামু আলাইকুম। জাতীয় সংগীত অবশ্যই বদলাতে হবে। এটা তো ছাত্র জনতার দীর্ঘদিনের দাবি। হুজুর কে ধন্যবাদ প্রকৃত তথ্য তুলে ধরার জন্য। আশাকরি তথাকথিত সুশীল ভাই বোনেরা প্রকৃত তথ্য ও ইতিহাস পড়বেন। জ্ঞান পাপী হওয়া গৌরবের বিষয় নয়।
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না। তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)। এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না। *সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি বাংলাদেশের প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রতিদিনই আমরা বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতের সবগুলো লাইন সম্পর্কে জানবো। আমাদের জাতীয় সঙ্গীতের মোট ১০ লাইন হলেও মূল গানটি কিন্তু ২৫ লাইনের। আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি॥ ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে আমি কী দেখেছি মধুর হাসি॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মরি হায়, হায় রে- মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি॥ বিশেষ দ্রষ্টব্য: বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে প্রথম ১০ লাইন ব্যবহার করা হয়। এ কবিতার বাকি লাইনগুলো নিচে উল্লেখ করা হল। তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি। তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে- তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে, সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি॥ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে- দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে। ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে- আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব’লে গলার ফাঁসি॥ আমরা এই গান টায় তাহলে কি বুঝতে পারি? একটা দেশের জাতীয় সংগীত কি এমনই হয়? যেখানে বাংলাদেশের কথা একবারও আসে নাই, আমি তাই মানতে পারছি না এই জাতীয় সংগীত। পরিবর্তন চাই।
অসংখ্য ধন্যবাদ হুজুর,সবাই আওয়াজ তুলেন।জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চায়।
১২০ বছর আগের একটা সঙ্গীত যা বাংলাদেশ জন্মের ৬৬ বছর আগের সেটা কোন যুক্তিতে একটা দেশের জাতীয় সঙ্গিত হয়?
.
যেই সঙ্গীতে দেশের নাম উল্লেখ নেই, যেই সঙ্গীতের ৬ লাইন ৯৮% মানুষ জানেই না, যেই সঙ্গীতের ভাষার মর্মার্থ সহজ বাংলায় বোঝা যায় না সেটা নিয়ে কীভাবে দেশের মানুষের আবেগ আসবে?
.
একটা দেশের রাষ্ট্রীয় সংঙ্গীতে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে সংগ্রামীদের নাম নেই, দেশের ইতিহাসের এক শব্দও উল্লেখ নেই সেটা কোন যুক্তিতে রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে? এই রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত আবার বাউলশিল্পী গগন হরকরার গান "আমি কোথায় পাব তারে" থেকে আইডিয়া ও সুর চুরি করা। এমন চুরি করা সূরের গান রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে কীভাবে?
.
১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে লেখা সঙ্গীত কোন যুক্তিতে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কযুক্ত? তখন তো ভারতও স্বাধীন হয়নি! শতবর্ষ পুরোনো সঙ্গীতে কেনো আমাকে বাংলার আবেগ খুঁজতে হবে? তখন তো বাংলাই ছিলো না।
.
এমন একটা জাতীয় সঙ্গীত যা দেশের যুদ্ধক্ষেত্রে আন্দোলনে সংগ্রামে মানুষের শরীর মন জাগ্রত রাখার এক বিন্দু সক্ষমতা রাখে না, এমন এক রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত যা শুনলে সংগ্রামী চেতনা উজ্জীবিত হবে তো দূরের কথা হিংস্র কুকুরও ঘুমিয়ে যাবে এমন সঙ্গীত নিয়ে আবেগ কোত্থেকে আসবে?
.
দেশের জাতীয় কবি থাকতে কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত অন্য দেশের কবির গান হবে? যেই গানের রচয়িতার প্রতি দেশের মানুষের মতাদর্শের এক বিন্দু মিল নেই সে গান কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে?
.
যেই সঙ্গীত আমার ভালো লাগে না, আমাকে জাগ্রত করে না, আমাকে মায়া লাগায় না সেই সঙ্গীতের বিরুদ্ধে যৌক্তিক প্রশ্ন করলে কেনো আমি দেশদ্রোহী জামাত শিবির হয়ে যাবো? ফ্যসিস্ট স্বৈরশাসক হটানো হয়েছি কি কালচারাল ফ্যাসিজম দেখতে?
এগুলার উত্তর দে আমাকে কালচারাল ফ্যাসিস্ট?
আমিও চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক?
আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
পরিবর্তন করা হোক,মুহিতের অনেক গান আছে
অতি উত্তম হবে
আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
হুজুরের সাথে একমত পোষণ করছি।অবশ্যই জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করা হোক।
আমরা সবাই চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হুক
আমরা সবাই চাই সেটা আপনি কিভাবে জানলেন??
সবার দায়িত্ব নিয়েই দেশটাকে সেষ করে দিবে।
@@chowdhury.naim23আপনার মত কিছু লোক চায়না, কিন্তু বেশির ভাগ জনগণই চায়।আর পরিবর্তন হলে জনমতের জরিপ করেই হবে।
মোটকথা ভারতীয় কোন কবির লেখা জাতীয় সঙ্গীত হতে পারে না।
অসাধারণ কথা
শায়খের সাথে একমত পোষণ করছি জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা এখন সময়ের দাবি।।
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না।
তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)।
এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
*সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
সহমত
আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
ত্রিশ লক্ষ প্রাণ ও দুই লক্ষ মা-বোনের বিনিময়ে অর্জিত পতাকা, জাতীয় সঙ্গীত বাংলার কোনো জঙ্গি বা জারজ সন্তান পরিবর্তন করতে পারবে না!! মুক্তিযেদ্ধের মধ্যেদিয়ে এগুলো মীমাংসিত!!
শুধু হালাল খেয়ে আর হারাম কাজ করে মুসলিম হওয়া যায় না, শুধুমাত্র জঙ্গি হওয়া যায়!
@@DelowerHossain-f7lসুরা কিভাবে জাতীয় সংগীত হয়?
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের এটাই সুযোগ সবাই কি একমত আপনারা চান কিনা বলেন 👍👍
সহমত
প্রত্যেকটা বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান অফিসার গুলো হিন্দু। রমজান মাসের সেহরি ও ইফতার তারাবি টাইমে কারেন্ট অফ কইরা দেয়। এখন এই সরকারকে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিদ্যুৎ নিয়ে তামাশা শুরু করছে।
Kanglu😅😅😅😅@@azizulhaquealamin8384
এটাই তোমার পাকিস্তান যাওয়ার শেষ সুযোগ।
সহমত পোষণ করছি
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই আমার দেশ বাংলাদেশ❤❤❤
প্রত্যেকটা বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান অফিসার গুলো হিন্দু। রমজান মাসের সেহরি ও ইফতার তারাবি টাইমে কারেন্ট অফ কইরা দেয়। এখন এই সরকারকে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিদ্যুৎ নিয়ে তামাশা শুরু করছে।
আলহামদুলিল্লাহ জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন হোক এটাই আমরা চাই।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক এটা আমরা চাই। এখন এটা সময়ের দাবি, জাতীয় সংগীতে কোথাও বাংলাদেশের নাম বলা নেই।
১২০ বছর আগের একটা সঙ্গীত যা বাংলাদেশ জন্মের ৬৬ বছর আগের সেটা কোন যুক্তিতে একটা দেশের জাতীয় সঙ্গিত হয়?
.
যেই সঙ্গীতে দেশের নাম উল্লেখ নেই, যেই সঙ্গীতের ৬ লাইন ৯৮% মানুষ জানেই না, যেই সঙ্গীতের ভাষার মর্মার্থ সহজ বাংলায় বোঝা যায় না সেটা নিয়ে কীভাবে দেশের মানুষের আবেগ আসবে?
.
একটা দেশের রাষ্ট্রীয় সংঙ্গীতে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে সংগ্রামীদের নাম নেই, দেশের ইতিহাসের এক শব্দও উল্লেখ নেই সেটা কোন যুক্তিতে রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে? এই রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত আবার বাউলশিল্পী গগন হরকরার গান "আমি কোথায় পাব তারে" থেকে আইডিয়া ও সুর চুরি করা। এমন চুরি করা সূরের গান রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে কীভাবে?
.
১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে লেখা সঙ্গীত কোন যুক্তিতে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কযুক্ত? তখন তো ভারতও স্বাধীন হয়নি! শতবর্ষ পুরোনো সঙ্গীতে কেনো আমাকে বাংলার আবেগ খুঁজতে হবে? তখন তো বাংলাই ছিলো না।
.
এমন একটা জাতীয় সঙ্গীত যা দেশের যুদ্ধক্ষেত্রে আন্দোলনে সংগ্রামে মানুষের শরীর মন জাগ্রত রাখার এক বিন্দু সক্ষমতা রাখে না, এমন এক রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত যা শুনলে সংগ্রামী চেতনা উজ্জীবিত হবে তো দূরের কথা হিংস্র কুকুরও ঘুমিয়ে যাবে এমন সঙ্গীত নিয়ে আবেগ কোত্থেকে আসবে?
.
দেশের জাতীয় কবি থাকতে কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত অন্য দেশের কবির গান হবে? যেই গানের রচয়িতার প্রতি দেশের মানুষের মতাদর্শের এক বিন্দু মিল নেই সে গান কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে?
.
যেই সঙ্গীত আমার ভালো লাগে না, আমাকে জাগ্রত করে না, আমাকে মায়া লাগায় না সেই সঙ্গীতের বিরুদ্ধে যৌক্তিক প্রশ্ন করলে কেনো আমি দেশদ্রোহী জামাত শিবির হয়ে যাবো? ফ্যসিস্ট স্বৈরশাসক হটানো হয়েছি কি কালচারাল ফ্যাসিজম দেখতে?
এগুলার উত্তর দে আমাকে কালচারাল ফ্যাসিস্ট?
@@MsSumaiya759 আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
আসসালামু আলাইকুম। যে দেশের জাতীয় সঙ্গীতে স্রষ্টার প্রতি ভালবাসা, প্রশংসা না করে সৃষ্টির প্রতি ভালবাসা, প্রশংসা করা হয় তখন তা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? ভারতের জাতীয় সঙ্গীতে ভারতের যিনি ভাগ্য বিধাতা (তাকদীরের যিনি নিয়ন্ত্রক) তাঁর জয়গান গাওয়া হয়েছে; তাঁর নাম নিয়ে মানুষ ঘুম থেকে ওঠে, তাঁর কাছে প্রার্থনা করে। কিন্তু বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতে তা করা হয়নি। ধরি, আমার একখণ্ড জমি আছে, আমি জমির একটা নাম দিলাম; এবার জমিকে মা বলে ডেকে তার আকাশ, বাতাস, ঋতু এসব নিয়ে স্তুতি গাওয়া শুরু করে দিলাম। মা কখনো সন্তানের ক্ষতি করে না। মাতৃভূমি বা জমি তো মা না, তার নিজ থেকে কোনো ক্ষমতা নেই আমার কোনো উপকার বা ক্ষতি করার। ভূমি, আকাশ, বাতাস, ঋতু সবকিছু সৃষ্টিকর্তার আদেশে পরিচালিত হয়ে মানুষের উপকার বা ক্ষতি করে। ৯০% মুসলমানের দেশের জাতীয় সঙ্গীতে মা-এর আকাশ, বাতাস, ঋতু এসব মানলে মুসলিম হিসেবে শিরক করা হয়। সকল সৃষ্টির স্রষ্টা একমাত্র মহান আল্লাহ। আবেগ দিয়ে চিন্তা না করে সবাইকে বিবেক দিয়ে চিন্তা করার আহবান জানাচ্ছি।
বাংলাদেশের এই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই এখনই সুযোগ এখনই সময়।
প্রত্যেকটা বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান অফিসার গুলো হিন্দু। রমজান মাসের সেহরি ও ইফতার তারাবি টাইমে কারেন্ট অফ কইরা দেয়। এখন এই সরকারকে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিদ্যুৎ নিয়ে তামাশা শুরু করছে।
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের সম্মানিত শায়েখ দেশের সকল সংকট নিয়েই কথা বলেন,, এটা বড় পাওয়া,, আলহামদুলিল্লাহ আমাদের এমন একজন আহমদুল্লাহ আছেন
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক এটা আমরা চাই ❤
আমি চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক।
পরিবর্তনের পক্ষে ❤🇧🇩
আমি চাই এ-ই সংগীত বর্জন করে বাংলাদেশের বড়ো বড়ো আলেমদের মতামত ও পরামর্শের ভিত্তিতে বাংলাদেশের উন্নয়নের বার্তা দেবে এমন কোনো সংগীত রচনা করে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হোক।
আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
আসসালামু আলাইকুম ভাই আমি মোহাম্মদ ছালেহ আহমদ। একমত পোষণ করলাম।
আমি তো মনে করি জাতীয় সঙ্গীত নামে কোন কিছু থাকার দরকার ই নাই।দেশ কে ভালবাসলে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে হবে এটা যুক্তি সঙ্গত বলে মনে হয় না।
আমরাও চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক। নতুন স্বাধীন দেশে নতুন জাতীয় সংগীত চাই।
@@mominulmunsur1456 আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
হুজুর ঠিক বলেছেন। জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন চাই।
প্রত্যেকটা বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান অফিসার গুলো হিন্দু। রমজান মাসের সেহরি ও ইফতার তারাবি টাইমে কারেন্ট অফ কইরা দেয়। এখন এই সরকারকে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য বিদ্যুৎ নিয়ে তামাশা শুরু করছে।
Ma sha Allah alhamdulillah outstanding speeches ❤❤❤
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের এটাই সুবর্ন সুযোগ ।
National anthem ar vitor bangla jakhane lakha asha tar jaigai Bangladesh kora hok
@@ak0199-abhi no fully change search on Google for this full song there is some line's which as a Muslim it's haram for us
সঠিক।
@@ak0199-abhiঅন্য দেশের গান আমরা নিজেদের ইচ্ছেমতো পরিবর্তন করতে পারি না এর মাধ্যমে আমাদের সরকারের নামে মামলাও হতে পারে আবেগ বাদ দিয়ে বিবেকটা একটু নাড়া দিয়ে ভাবেন
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক ইনশাআল্লাহ, 🇧🇩🇲🇾
বাংলাদেশের মানচিত্র রক্ষার্তে জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে
আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
অবশ্যই জাতীয় সংগত পরিবর্তন করতেই হবে করতে বাধ্য
হে আল্লাহ আপনি আমাদের দেশের জাতীয় সংগীতকে ইসলামিক সংগীত হিসাবে নির্বাচিত করুন আমীন
আসসালামু আলাইকুম ভাই আমি আপনার সাথে একমত পোষণ করলাম.
@@salehahmed6120 আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহু খাইরান।
আমিন
@@SoftHarf আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
Akmot na. Seta discussion er bishoy
ধন্যবাদ শায়েখ অসাধারণ কথাগুলো বলার জন্য। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন
মাশাআল্লাহ, আমি এটাকে আমিও গীত মনে করি।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই।
@@RuhulAmin-yx9ri আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
জাতীয় সংগীত অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। আমরা আসলেই একটা দুর্ভাগা জাতি। রক্তের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন হলো। এখনো আমরা বলি বাঙ্গালী জাতি! বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ বললে অনেকের গা জ্বলে, বঙ্গ ভঙ্গ রহিত কল্পে বাংলার ঐক্যের গান ছিল আমার সোনার বাংলা.... সেটাকেই আমরা জাতীয় সংগীত হিসাবে ধারন করছি !! আমরা এতটাই অথর্ব যে আমরা নিজেদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, জাতীয়তাবাদ, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য নিয়ে একটা জাতীয় সংগীত রচনা করতে পারি নাই।
Right হুজুর, সহমত এটা পরিবর্তন করা হোক।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই।
অনেক ধন্যবাদ শায়েখ আহমাদুল্লাহ কে।
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করা হোক
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করা হক ✊
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হওয়া উচিত হুজুর ঠিক বলেছেন তিনি
হুজুরের কথা সঠিক। জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই।
১২০ বছর আগের একটা সঙ্গীত যা বাংলাদেশ জন্মের ৬৬ বছর আগের সেটা কোন যুক্তিতে একটা দেশের জাতীয় সঙ্গিত হয়?
.
যেই সঙ্গীতে দেশের নাম উল্লেখ নেই, যেই সঙ্গীতের ৬ লাইন ৯৮% মানুষ জানেই না, যেই সঙ্গীতের ভাষার মর্মার্থ সহজ বাংলায় বোঝা যায় না সেটা নিয়ে কীভাবে দেশের মানুষের আবেগ আসবে?
.
একটা দেশের রাষ্ট্রীয় সংঙ্গীতে স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে সংগ্রামীদের নাম নেই, দেশের ইতিহাসের এক শব্দও উল্লেখ নেই সেটা কোন যুক্তিতে রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে? এই রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত আবার বাউলশিল্পী গগন হরকরার গান "আমি কোথায় পাব তারে" থেকে আইডিয়া ও সুর চুরি করা। এমন চুরি করা সূরের গান রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে কীভাবে?
.
১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দে লেখা সঙ্গীত কোন যুক্তিতে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কযুক্ত? তখন তো ভারতও স্বাধীন হয়নি! শতবর্ষ পুরোনো সঙ্গীতে কেনো আমাকে বাংলার আবেগ খুঁজতে হবে? তখন তো বাংলাই ছিলো না।
.
এমন একটা জাতীয় সঙ্গীত যা দেশের যুদ্ধক্ষেত্রে আন্দোলনে সংগ্রামে মানুষের শরীর মন জাগ্রত রাখার এক বিন্দু সক্ষমতা রাখে না, এমন এক রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত যা শুনলে সংগ্রামী চেতনা উজ্জীবিত হবে তো দূরের কথা হিংস্র কুকুরও ঘুমিয়ে যাবে এমন সঙ্গীত নিয়ে আবেগ কোত্থেকে আসবে?
.
দেশের জাতীয় কবি থাকতে কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত অন্য দেশের কবির গান হবে? যেই গানের রচয়িতার প্রতি দেশের মানুষের মতাদর্শের এক বিন্দু মিল নেই সে গান কেনো রাষ্ট্রীয় সঙ্গীত হবে?
.
যেই সঙ্গীত আমার ভালো লাগে না, আমাকে জাগ্রত করে না, আমাকে মায়া লাগায় না সেই সঙ্গীতের বিরুদ্ধে যৌক্তিক প্রশ্ন করলে কেনো আমি দেশদ্রোহী জামাত শিবির হয়ে যাবো? ফ্যসিস্ট স্বৈরশাসক হটানো হয়েছি কি কালচারাল ফ্যাসিজম দেখতে?
এগুলার উত্তর দে আমাকে কালচারাল ফ্যাসিস্ট?
মাশাআল্লাহ। প্রিয় শায়েখ চমৎকার বলেছেন। জাযাকাল্লাহ খয়রান। ❤
আমিও চাই আমাদের জাতিসংঘের পরিবর্তন করা হোক। আহামুদুল্লাহ হুজুরের কথায় যুক্তি আছে ১০০% ❤❤❤❤
😂
আবেগ
আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
😂
😂😂😂
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ
আমিও চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন
আপনার সাথে সহমত
পরিবর্তন করা হোক ❤❤❤
জাতীয় সংগীত সংস্কার করা হোক।
হুজুর আপনার কথাগুলো খুবই সুন্দর গুরুত্বপূর্ণ যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে বলছেন।
অবশ্যই বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা দরকার
নতুন বাংলাদেশে পুরাতন জাতীয় সংগীত চলবে না।নতুন জাতীয় সংগীত চাই।❤
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না।
তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)।
এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
*সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
আমি চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে ইনশা আল্লাহ!!
আসাধারন মন্তব্য 🥇আসলেই জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করা দরকার❤
আলহামদুলিল্লাহ জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক।
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না।
তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)।
এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
*সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
মাশাআল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
আসসালামু আলাইকুম আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর কথা সহমত প্রকাশ করছি ইনশাল্লাহ
মাশাল্লাহ।
আমিও চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন।
আমরাও চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক
শায়েখ আহমাদ উল্লাহ হুজুরের সাথে আমিও একমত, জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে।
জাতীয় সংগীত অবশ্যই পরিবর্তন করা দরকার ✊✊
আরে ভাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে গেলে অনেক সময় লাগবে 😅
na
ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি গজলটি জাতীয় সংগীত হিসেবে চাই,,,
প্রথম বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ আমার মরন বাংলাদেশ। এই গান জাতীয় সংগীত করা হোক।
আল্লাহ সবকিছুই আমাদের অনুকূল করে দিন.....
সকল প্রকার সমস্যা থেকেই আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন, আমিন।
হুজুরের কথাগুলো অসাধারণ লাগে আমাকে ভালো
জাতীয় সংগীত বাতিল চাই।
নতুন জাতীয় সংগীত চাই।
National anthem ar vitor bangla jakhane lakha asha tar jaigai Bangladesh kora hok
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না।
তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)।
এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
*সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই অতি দ্রুত খুব তাড়াতাড়ি
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই আমার দেশ বাংলাদেশ
জাতীয় সংগীত অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে
আমরা সাধারণ জনগণ সবাই জাতীয় সংগীতের পরিবর্তন চাই কারণ এটা আমাদের স্বাধীনতার জন্য বিতর্কিত বার্তা দেয়
আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
@@DelowerHossain-f7l jatiyo songit poriborton amio chai, kintu eto abegi howa valo na. songeet ar surah ki ek? ar, surah al fateha pratthona type beshi mone hoi jatiyo songit theke.
প্রিয় ওস্তাদ সহমত পোষণ করছি
আপনার কথার সাথে আমি পুরোপুরি একমত পোষণ করছি।
রবীন্দ্রনাথের এ গীত আমরা আর জাতীয় সঙ্গিত হিসেবে গাইবো না।
এটাকে পরিবর্তন করা অবশ্যই দরকার।
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না।
তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)।
এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
*সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
@@kmhedayetulislamabdullah331 সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই গুলোই তো বঙ্গভঙ্গের কারণ ছিল। রবীন্দ্রনাথ বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতা করে আবার সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরি করবেন সেই ভাঁওতা মুসলিম না ভণ্ডরা দিতে, এইগুলো খারিজী মতবাদ ছাড়া কিছু না।
"(তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)" - ইসলামে বিশ্বাসী হলে লিংক দিয়ে যাবেন। আমার আমার ধারণা পরিবর্তন করে নেব।
অবশ্যই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে
মাশাআল্লাহ্। যৌক্তিক আলোচনা। এটা নিয়ে গণভোট খুবই দরকার।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক আমি এটাই চেয়েছি।❤
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের সাথে আমি একমত অসাধারণ যুক্তি সংগত কথা বলেছে
@@abubakar-uv8ki আমাদের জাতীয় সংগীত, সূরা ফাতেহা করা হউক।
অবশ্যই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা উচিত
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করতে হবে
ভাই সাহেব আসসালামু আলাইকুম। জাতীয় সংগীত অবশ্যই বদলাতে হবে। এটা তো ছাত্র জনতার দীর্ঘদিনের দাবি। হুজুর কে ধন্যবাদ প্রকৃত তথ্য তুলে ধরার জন্য। আশাকরি তথাকথিত সুশীল ভাই বোনেরা প্রকৃত তথ্য ও ইতিহাস পড়বেন। জ্ঞান পাপী হওয়া গৌরবের বিষয় নয়।
আমি হুজুরের সাথে একমত
১০০% মানুষ সহ আমরা সবাই চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক
নতুন জাতীয় সংগীত চাই
অবশ্যই পরিবর্তন দরকার
মনের কথা বললেন শ্রদ্ধেয় শায়েখ🎉
আমরা সবাই চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হক
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন চাই আমার দেশ বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ নতুন জাতীয় সংগীত চাই
Apni ki apner baba maa keo notun chan karon eita notun bangladesh! Faizlami korer r jaiga pan nai.
'আমার সোনার বাংলা' গানটি আমাদের জাতীয় সংগীত হতে পারে না। কে লিখেছেন, সে মুসলিম নাকি হিন্দু নাকি বৌদ্দ সেটা matter করে না। কারণ, গুরুত্বপূর্ণ হল ব্যক্তি এবং তার উদ্দেশ্য। রবীন্দ্রনাথ যেমন ব্রিটিশদের দোসর ছিলো, তেমনি পশ্চিমবঙ্গেরও অর্থাৎ কলকাতার তথা ভারতের দালালি করা জমিদারও ছিলো। তাই তিনি কখনও বাংলাদেশি নন, তিনি একজন বিদেশী। তার মধ্যে বাংলাদেশি মানুষদের মধ্যে থাকা সেই কবি নজরুলের মতো spirit ছিলো না।
তিনি ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি এই কবিতা এবং গানটি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে উৎসর্গ করে লিখেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের সকল হিন্দু উঁচু শ্রেণীর জমিদাররা কখনোই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ দরিদ্র মুসলিম এবং সংখ্যালঘু নিম্ন শ্রেণীর হিন্দু আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষদের ওপর তাদের শোষণমূলক ক্ষমতা হারাতে চায়নি। এই কারণেই তারা বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিল এবং সেই সময় হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক লড়াই তৈরির জন্য অনেক বিদ্রোহী কার্যকলাপকেও অর্থায়ন করেছিল। একই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধী ছিলেন (তার সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বিরোধী ভাষণটি RUclips এ পাবেন)। উপরন্তু, এই গানে সাম্প্রদায়িকতাও আছে। এই গানটি এই দেশের হিন্দু বাদে নব্বই শতাংশের বেশি মানুষ যারা হলেন ইসলাম এবং অন্য ধর্মাবলম্বী তাদের ধর্মের প্রতি অসম্মান করে থাকে (google করে 'আমার সোনার বাংলা' গানটির original কবিতাটির edit করে বাদ দেয়া লাইনগুলো পড়েন)।
এসব কারণেই আমরা ভারতের এই পরিহাসের পাত্রে পা দিতে পারি না। সুতরাং, যে মানুষটি কখনো বাংলাদেশের মানুষের মঙ্গল চায়নি, তার গানটি যা আমাদের অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে লেখা, এবং যে গানে সাম্প্রদায়িকভাবে হিন্দু দেবীর কাছে প্রার্থনা করা হচ্ছে যার ফলে নব্বই শতাংশের বেশি অন্য ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি মানুষদের অপমান করা হচ্ছে তা আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে মানা যায় না।
*সতর্ক করতে চাই কিছু দেশদ্রোহী ভারতের দালালদের: আপনারা এইখানে হিন্দু-মুসলিম কার্ড খেলা বন্ধ করুন। বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয়দের মতো fanatics না যারা কিনা গরুর প্রস্রাব খেয়ে সকালের নাস্তা করে আর কথায় কথায় সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
নতুন বাংলাদেশ গড়বো মোরা নতুন করে আজ শপথ নিলাম এটা চাই
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ, পরিবর্তন চাই।
অবশ্যই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা দরকার।
হুজুর এর সাথে আমি এক মত।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক। 😢😢😢
আমাদের জাতীয় সংগীত সবচাইতে উত্তম সূরা দিয়ে শুরু হোক কুল হু আল্লাহ হু আহাদ ❤️❤️❤️❤️
বিধর্মীদের গাত্রদাহ শুরু হবে।
মাশাআল্লাহ চমৎকার আলোচনা করেছেন প্রিয় শায়েখ ❤❤
জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করা হোক এটাই আমাদের দাবি।
বেসক এটাই হলো উত্তম এবং সহি কথা আল্লাহ কবুল করেন সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করেন
খুব সুন্দর আলোচনা
১০০% ঠিক।
আমরা সবাই চাই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা হোক👍👍
রাইট
আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি
বাংলাদেশের প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রতিদিনই আমরা বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতের সবগুলো লাইন সম্পর্কে জানবো। আমাদের জাতীয় সঙ্গীতের মোট ১০ লাইন হলেও মূল গানটি কিন্তু ২৫ লাইনের।
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।
চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি॥
ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে আমি কী দেখেছি মধুর হাসি॥
কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো-
কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।
মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো,
মরি হায়, হায় রে-
মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি॥
বিশেষ দ্রষ্টব্য: বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে প্রথম ১০ লাইন ব্যবহার করা হয়। এ কবিতার বাকি লাইনগুলো নিচে উল্লেখ করা হল।
তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিল রে,
তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি।
তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে,
মরি হায়, হায় রে-
তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি॥
ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে,
সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে,
তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে,
মরি হায়, হায় রে-
ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি॥
ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে-
দে গো তোর পায়ের ধূলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে।
ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে,
মরি হায়, হায় রে-
আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব’লে গলার ফাঁসি॥
আমরা এই গান টায় তাহলে কি বুঝতে পারি? একটা দেশের জাতীয় সংগীত কি এমনই হয়? যেখানে বাংলাদেশের কথা একবারও আসে নাই, আমি তাই মানতে পারছি না এই জাতীয় সংগীত। পরিবর্তন চাই।
প্রতিটি লাইনই অত্যন্ত সুন্দর...
আমি পরিবর্তন চাই না...
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক এটা আমার প্রানের দাবি
মাশাল্লাহ, আল্লাহ শেখের প্রতি প্লান কে কবুল করুন আমিন,
এক মত❤❤❤❤❤
জেমসের আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি এই গানটি বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হোক
আমি হুজুরের সাথে এক মত
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করা উচিত 👍
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হোক।
জাতীয় সংগীত পরিবর্তন এখন সময়ের দাবি