অপ্রিয় হলেও শেষ জামানার নারীদের নিয়ে আবু ত্বহা আদনানের বাস্তব কিছু কথা
HTML-код
- Опубликовано: 21 авг 2024
- অপ্রিয় হলেও শেষ জামানার নারীদের নিয়ে আবু ত্বহা আদনানের বাস্তব কিছু কথা
#আবু_ত্বহা #abu_toha #শেষ_জামানা #ভারতে_ক্রিপ্টকারেন্সি
আবু ত্বহা আদনানের বাস্তব কিছু কথা, শেষ জামানা, কেয়ামতের আলামত আবু ত্বহা আদনান, কেয়ামতের আলামত ভূমিকম্প, সিরিজ ভূমিকম্প, মহাকাশ সম্পর্কে অজানা তথ্য, মহাকাশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য, abu toha adnan biography, আবু ত্বহা, দাজ্জাল, dajjal, ইমাম মাহদী, শেষ জামানার গল্প, abu taha muhammad adnan, abu toha mohammad adnan, abu taha muhammad adnan lecture
আদনান ভাইয়ার কথা গুলো শুনে
খুব ভালো লাগছে মনে একটা শান্তি
লাগে ইসলামের পথে আশার জন্য এই কথা গুলাই যথেষ্ট
সত্য
রাইট বলেছেন আপনি হুজুর সাহেব। হুজুরকে ভালোবাসি একমাত্র আল্লাহ পাক এ-র জন্য দোয়া করছি আল্লাহর কাছে তিনি যেন আপনাকে নেক হায়াত দান করে আমিন
Valo chilo
Right
U8
নবীজী কথাগুলো সত্যি হচ্ছে
আল্লাহ তায়ালা,,,, হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক, এবং আরো বেশি বেশি দিনের খেদমত করার তাওফিক দান করুক,,,,,,আমিন
হে আল্লাহ্ আমি একজন নারী , তুমি আমাদের নারীদের কে জান্নাতী ৬জন নারীদের কাতারে কবুল করে নাও, সবাই বলেন আল্লাহ্ হুমমা আমিন।
এই জাগা না বলে নামাজে জাইয়া বললে ভালো হয়
Amin
Amin
আমিন
@@allphonework2496 🤣🤣🤣
পরিবারের এগিয়ে আসা উচিৎ বোনদের ইসলামের পথে আনার জন্য।
কথাগুলো হুজুরের বাস্তব, চলুন আমরা সবাই মিলে একটা কাজ করি, নিজের পরিবারের দায়িত্বটা নিজে নিয়ে নেন, তাহলে ঠিক হবে ইনশাল্লাহ 😢
ওনার কথাগুলো শুনে অনেক মানুষ আল্লাহর হিদায়েত পেয়েছেন , আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করুন,আমিন
Ttyhhnhh
"আমিন" আল্লাহর বাণী নয়।
"আমিন" কাফেরদের ধর্মগ্রন্থের বাণী, সুতরাং, কাফেরদের বাণী দিয়ে কিভাবে আল্লাহর কাছে দুআ কবুল করাবেন?
আমিন, ইহুদী ও খৃষ্টানদের (কাফেরদের) ধর্মগ্রন্থের বাণী বা শব্দ, আল্লাহর কুরআনের নয় ...
রাসূল (সা:) কিভাবে আল্লাহর আদেশ অমান্য করে কাফেরদের আমিন বলতে বলবেন, যা আল্লাহর কুরআনে নাই...
মহান আল্লাহ আদেশ করেছেন:
সূরা-আল আহযাব
2 وَاتَّبِعْ مَا يُوحَىٰ إِلَيْكَ مِنْ رَبِّكَ ۚ إِنَّ اللَّهَ كَانَ بِمَا تَعْمَلُونَ خَبِيرًا
তোমার পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়, তুমি তার অনুসরণ কর। নিশ্চয় তোমরা যা কর, আল্লাহ সে বিষয়ে খবর রাখেন।
2. And follow what is revealed to you from your Lord. Allah is fully aware of what you do.
কাফেররা মূলত 'আমিন' বলে, প্রকৃত মুসলমানরা নয়:
কুরআনে "আমিন" শব্দের উল্লেখ নেই।
facebook.com/105015845148250/photos/a.105457075104127/341339014849264/
প্রতিটি কথা ১০০% বাস্তব আল্লাহ পাক আপনাকে দির্ঘ নেক হায়াত বাড়িয়ে দেউক আমিন 🕋🕋🕋🤲🤲😍😍
Amin🕋🕋
0l
আমিন 🔔🙏
Ki kro
আমিন 🤲🤲🤲🕋🕋🕋
হুজুর যে কথাগুলো হাদিস থেকে বলছে সেগুলো বর্তমান সমাজের দিকে তাকালে ১০০% মিল পাওয়া যাচ্ছে
ডততআতগুি
আল্লাহ যা চান তা হয়,এতে মানবের কল্যাণ।এটি আমাদের বিশ্বাস।
ভূমির অধিপতি আল্লাহ এবং রাজত্বের মালিক।আল্লডহ চাইলে শাসক পরিবর্তন হবে হয়।আমরা এসব বললে কি আল্লাহর এই আয়াত গুলোকে অস্বীকার করা হয়না।
আল্লাহ বলেন,,অভিযোগ কেবল তাদের বিরুদ্ধে যারা জমিনের বুকে ফেতনা করে বেড়ায়""সূরা শুরা,৪২।
আল্লাহ হারাম করেছেন সকল ধরনের বাড়াবাড়ি না জেনে তার সম্পকে কথা বলা,মন্দ পাপ,যা জাননা তা পালন না করা,সূরা আরাফ ৩৩.কেউ কারো কর্ম নিয়ে প্রশ্ন উপস্থাপন হলো যুক্তি।তা করেছে কেন তা বলা হলো বাড়াবাড়ি না জেনে পালন করা।এসব আয়াত কে অস্বীকার।
আল্লাহ চেয়েছিল বলে নুপুর শর্মা নবীকে নিয়ে কথা বলেছে।আল্লাহ চেয়েছিলেন বলে পুলিশ ইমামকে বাঁধা দিয়েছে।
আল্লাহ বলেন যে আমার চাওয়াতে বাঁধা দেয় কাফের।যে আমার চাওয়ার উপর সম্মান রাখেনা সেও কাফের।
ভাইসু আপনার রোগ হয় তাও আল্লাহর হুকুম।কারণ আল্লাহ যাই করেন ভালোর জন্যই করেন।কিন্তু আপনি অসুস্থ থেকে যে ভালো হন বা কেউ অস্ত্রপাচার করে সুস্থ হয়ে যাওয়া, হতে সাহায্য করা আল্লাহর কাউকে অসুস্থ রাখার চাহিদাকে অস্বীকার করে ভালো থাকার ব্যক্তি চেষ্টা আল্লাহর বিরোধীতা হয়।তখন আপনি কি কাফের নয়,ধরুন প্রশ্নটি মৃত্যুর পর আপনাকে আল্লাহ করলো কি জবাব দিবেন।
আল্লাহ এই আয়াত দিয়ে যদি বলেন মুসলিম হলো ভালো করলে আল্লাহর হুকুম খারাপ হলে ব্যক্তিকে দায়ী করা জাতি, সুবিধা বাদী পরপারে কি জবাব দিবেন
নুপুর শর্মার মতো নবীর প্রসঙ্গ চলে আসে আসবে।যখন তালেবানরা শিশু বিয়ে করে, দেয়।যখন আরব শেখরা গরীব মুসলিম শিশু বিয়ে করে,টাকার বিনিময়ে।
অনেক হুজুরা বির্তকের পড়লে বা অভিভাবকও বলে নাবালক,পুরুষদের বীর্য, মেয়েদের ঋতুস্রাব হলে বিয়ে দেওয়া ফরজ।নবী করেছেন।তখন নবীকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা এসে যায়।ভাই ঋতুস্রাব হলো একটি মেয়ের মা হতে পারার লক্ষ্মণ। কিন্তু একটি সন্তান ধারণ করতে পাঁজরের হাড়ের গঠন হয় ১৮ এর পর।আপনি জোর করে শ্রম বা সংসার নারীকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে করান।কিন্তু সংসারে উপভোগ,নিজের কাজ নিজে করার মানসিক ছন্দ আসে ১৮এর পর।এর আগে বোবা হয়ে সয়ে সব করেছিল মন করে।ছোট বেলাতে পিতা মাতার হুকুম পালন করতে আমরা মনে কষ্ট পেতাম,পালিয়ে বেড়াতাম।কিছু কাজ করতে কষ্ট পেতাম,কিন্তু ভয়ে বা অন্য কারণে বলতাম না।প্রশ্ন আসে নবী আয়েশাকেও শিশু মনে করে ৬বছরে বিয়ে করেছেন।শিশু আসা সংসার পর জন্য উপযুক্ত নয় বলে নবীতো ৯বছরে সংসার শুরু করেছেন।চিন্তা করেন একজন নবী কোনদিন জন্মের পর কোন সুন্দর শিশুকে এখন বিয়ে করবো,১৮হলে সংসার করবো,তা বলাও সু দৃষ্টি নয়।এটি বাস্তব।নবে ৯বছর বয়সে বিয়ে করতেন।আপনি আমি বললে সত্যি মুছে যাবেনা।আল্লাহ আমাকে গু খাও বললে আমি খাবোনা,গু আল্লাহর গায়ে মারবো।আল্লাহ সমকামী হলে আমি তাকে মান বোনা,পুটকিত মরিচ লাগাবো।নুপুর শর্মার কথা গুলোর অর্থ এই রকম।আপনার পুরি খাবো চাহিদা সিলেটের ভাষায় যৌনতার আভাস তাতে আপনার কি?
@@parvinakternurmoni4404 lpp
Lpp
Ry8
যদি এই একটি পাপ থেকে বেঁচে থাকতে পারেন, আল্লাহ তাআলা আপনার যেকোনো দু'আ কবুল করবেন ইনশা'আল্লাহ,নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকেও বাঁচাতে পারেন.....
🎙 - আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান।
সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে কখন যেন মৃত্যুর ডাক এসে যায়। তাই আমাদের সবাইকে খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে।
এবং সেষ জীবনটা আল্লাহর পথে চলতে হবে। আসুন বন্ধুরা আমরা সবাই পাচঁওয়াক্ত নামাজ আদায় করি আলহামদুলিল্লাহ।
সব নারীকে হুজুরের নির্দেশ গুলো মানার তাওফিক দিন আল্লাহ। আমিন
এইসব মিথ্যা গল্প শুনে বিভ্রান্ত না হয়ে আল্লাহর কুরআন পড়ুন আর জানুন আল্লাহর বিধান...
*** "আমিন" আল্লাহর বাণী নয়।
"আমিন" কাফেরদের ধর্মগ্রন্থের বাণী, সুতরাং, কাফেরদের বাণী দিয়ে কিভাবে আল্লাহর কাছে দুআ কবুল করাবেন?
আমিন, ইহুদী ও খৃষ্টানদের (কাফেরদের) ধর্মগ্রন্থের বাণী বা শব্দ, আল্লাহর কুরআনের নয় ...
রাসূল (সা:) কিভাবে আল্লাহর আদেশ অমান্য করে কাফেরদের আমিন বলতে বলবেন, যা আল্লাহর কুরআনে নাই...
মহান আল্লাহ আদেশ করেছেন:
সূরা-আল আহযাব
2 وَاتَّبِعْ مَا يُوحَىٰ إِلَيْكَ مِنْ رَبِّكَ ۚ إِنَّ اللَّهَ كَانَ بِمَا تَعْمَلُونَ خَبِيرًا
তোমার পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়, তুমি তার অনুসরণ কর। নিশ্চয় তোমরা যা কর, আল্লাহ সে বিষয়ে খবর রাখেন।
2. And follow what is revealed to you from your Lord. Allah is fully aware of what you do.
কাফেররা মূলত 'আমিন' বলে, প্রকৃত মুসলমানরা নয়:
কুরআনে "আমিন" শব্দের উল্লেখ নেই।
facebook.com/105015845148250/photos/a.105457075104127/341339014849264/
Amin,,,
ভাইয়া আপনার কথা গুলো শুনে খুব ভালো লাগলো আল্লাহ যেন সব মেয়েদের পর্দা করার তৌফিক দিক
হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে সতানের দোকা থেকে বাঁচাও, 🤲নেক আমল নিয়ে জেনো দুনিয়া থেকে যেতে পারি তোপিক দান করো মালিক 🤲😭
ফী আমানিল্লাহ...হুজুর আমি আল্লাহর পথে চলতে চাই সারাজীবন আমিন
Amin
আমিন
"আমিন" আল্লাহর বাণী নয়।
"আমিন" কাফেরদের ধর্মগ্রন্থের বাণী, সুতরাং, কাফেরদের বাণী দিয়ে কিভাবে আল্লাহর কাছে দুআ কবুল করাবেন?
আমিন, ইহুদী ও খৃষ্টানদের (কাফেরদের) ধর্মগ্রন্থের বাণী বা শব্দ, আল্লাহর কুরআনের নয় ...
রাসূল (সা:) কিভাবে আল্লাহর আদেশ অমান্য করে কাফেরদের আমিন বলতে বলবেন, যা আল্লাহর কুরআনে নাই...
মহান আল্লাহ আদেশ করেছেন:
সূরা-আল আহযাব
2 وَاتَّبِعْ مَا يُوحَىٰ إِلَيْكَ مِنْ رَبِّكَ ۚ إِنَّ اللَّهَ كَانَ بِمَا تَعْمَلُونَ خَبِيرًا
তোমার পালনকর্তার পক্ষ থেকে যা অবতীর্ণ হয়, তুমি তার অনুসরণ কর। নিশ্চয় তোমরা যা কর, আল্লাহ সে বিষয়ে খবর রাখেন।
2. And follow what is revealed to you from your Lord. Allah is fully aware of what you do.
কাফেররা মূলত 'আমিন' বলে, প্রকৃত মুসলমানরা নয়:
কুরআনে "আমিন" শব্দের উল্লেখ নেই।
আমিন মূলত ইহুদি, খৃষ্টানদের বাণী বা শব্দ যা বাইবেল এ উল্লেখিত। সূরা ফাতিহা এর পর আমিন লিখা নাই আর কুরআনের কোনো দুয়ার পরও আমীন বলার বা লিখার আদেশ নাই। আল্লাহ কে সন্তুষ্ট করতে হলে আল্লাহর বাণী দিয়েই করতে হবে, ইহুদি, খৃষ্টানদের বাণী বা শব্দ বা বিদআত হাদিস দিয়ে নয়।
facebook.com/105015845148250/photos/a.105457075104127/341339014849264/
Amin
মাসা আল্লাহ।।।।। হুজুরের ওয়াজ সবাই শুনবেন।।।শিখার বিষয় আছে সব
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর নসিহত,,,,, আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে বোঝার এবং আমল করার তাওফিক দান করুক আমিন
Vaiya apnar sobgulo Waz Ami shuni.apnar kotha gulo ma Sha Allah Amar khub Valo lage.apnar kotha amake khub inspire Kore.mon theke bolchi allah apnake onek onek Valo rakhuk...
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা।❤❤
রাইট বলেছেন হুজুর
আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন
হুজুর অনেক সুন্দর আলোচনা করলেন।
কুরআনের কোথাও এই মিথ্যা গল্প খুঁজে পাবেন না আর নবীজি কুরআনের বাইরে কোনো হাদীস দিয়ে যায়নি, এইসব নবিজির নামে মিথ্যা প্রচারণা...
*** মানুষ রচিত হাদিস হারাম, রাসূল (সা:) এর বাণী বা কথা নয়।
আল্লাহর আয়াত অস্বীকারকারী হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে বলে,
রাসুল (সা:) বলেছেন
সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ, কুরআনে স্পষ্ট করে বলেছেন,
রাসূল নিজে থেকে কোনো কথা বলেনা আল্লাহর পাঠানো ওহী ছাড়া।
(অবশ্যই মানুষ রচিত বিদআত হাদিস আল্লাহর ওহী নয়)
বলাবাহুল্য, আল্লাহর আয়াতে যারা বিশ্বাসী না তাদের অবিশ্বাসী বা কাফের বলা হয়।
আল্লাহ বলেন, রাসুল নিজে থেকে কোন কথা বলে না,বরং তা হচ্ছে ওহী যা পাঠানো হয়:
আল-কোর'আন, সূরা-আন-নাজম
3 وَمَا يَنْطِقُ عَنِ الْهَوَىٰ 4 إِنْ هُوَ إِلَّا وَحْيٌ يُوحَىٰ
3. "Wama yantiqu AAani alhawa" 4. "In huwa illa wahyun yooha"
তিনি ইচ্ছা থেকেও কথা বলেন না। কোরআন ওহী, যা প্রত্যাদেশ হয়।
Nor does he speak out of desire. It is but a revelation revealed.
আল-কুরআন, সূরা-আম্বিয়া
45 قُلْ إِنَّمَا أُنْذِرُكُمْ بِالْوَحْيِ ۚ وَلَا يَسْمَعُ الصُّمُّ الدُّعَاءَ إِذَا مَا يُنْذَرُونَ
বলুনঃ আমি তো কেবল ওহীর মাধ্যমেই তোমাদেরকে সতর্ক করি, কিন্তু বধিরদেরকে যখন সতর্ক করা হয়, তখন তারা সে সতর্কবাণী শোনে না।
facebook.com/105015845148250/photos/a.105457075104127/159778639671970
সিরিয়াল বর্তমানে ৯০% মানুষই দেখে আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।
হুজুরের কথা গুলো শুনতে আমার খুব ভালো লাগে
হে আল্লাহ্ আমি একজন নারী তুমি আমাকে তোমার দ্বীনের পথে চলার তৌফিক দান করো আমিন,,,,, 💞
আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করেন আমিন
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
কথা গুলো ১০০% বাস্তব কথা।
মহান আল্লাহ আমাদের হেদায়েত করুন আমিন
Masallah সত্য বলতে সাহস লাগে ।আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন
আপনাকে আল্লাহ নেখ হায়াত দান করুক
আদনান ভাই আপনার বক্তব্য গুলো রিদয় ছুয়ে যায়।
[heart]🌺🌺সবাই আমার সাথে পড়ুন,,🥰🥰, 👉👉লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) [heart]🌺🌺বেশি বেশি কালেমা পড়ার দাওয়াত দিন[heart]🌺🌺
আল্লাহ যা চান তা হয়,এতে মানবের কল্যাণ।এটি আমাদের বিশ্বাস।
ভূমির অধিপতি আল্লাহ এবং রাজত্বের মালিক।আল্লডহ চাইলে শাসক পরিবর্তন হবে হয়।আমরা এসব বললে কি আল্লাহর এই আয়াত গুলোকে অস্বীকার করা হয়না।
আল্লাহ বলেন,,অভিযোগ কেবল তাদের বিরুদ্ধে যারা জমিনের বুকে ফেতনা করে বেড়ায়""সূরা শুরা,৪২।
আল্লাহ হারাম করেছেন সকল ধরনের বাড়াবাড়ি না জেনে তার সম্পকে কথা বলা,মন্দ পাপ,যা জাননা তা পালন না করা,সূরা আরাফ ৩৩.কেউ কারো কর্ম নিয়ে প্রশ্ন উপস্থাপন হলো যুক্তি।তা করেছে কেন তা বলা হলো বাড়াবাড়ি না জেনে পালন করা।এসব আয়াত কে অস্বীকার।
আল্লাহ চেয়েছিল বলে নুপুর শর্মা নবীকে নিয়ে কথা বলেছে।আল্লাহ চেয়েছিলেন বলে পুলিশ ইমামকে বাঁধা দিয়েছে।
আল্লাহ বলেন যে আমার চাওয়াতে বাঁধা দেয় কাফের।যে আমার চাওয়ার উপর সম্মান রাখেনা সেও কাফের।
ভাইসু আপনার রোগ হয় তাও আল্লাহর হুকুম।কারণ আল্লাহ যাই করেন ভালোর জন্যই করেন।কিন্তু আপনি অসুস্থ থেকে যে ভালো হন বা কেউ অস্ত্রপাচার করে সুস্থ হয়ে যাওয়া, হতে সাহায্য করা আল্লাহর কাউকে অসুস্থ রাখার চাহিদাকে অস্বীকার করে ভালো থাকার ব্যক্তি চেষ্টা আল্লাহর বিরোধীতা হয়।তখন আপনি কি কাফের নয়,ধরুন প্রশ্নটি মৃত্যুর পর আপনাকে আল্লাহ করলো কি জবাব দিবেন।
আল্লাহ এই আয়াত দিয়ে যদি বলেন মুসলিম হলো ভালো করলে আল্লাহর হুকুম খারাপ হলে ব্যক্তিকে দায়ী করা জাতি, সুবিধা বাদী পরপারে কি জবাব দিবেন
নুপুর শর্মার মতো নবীর প্রসঙ্গ চলে আসে আসবে।যখন তালেবানরা শিশু বিয়ে করে, দেয়।যখন আরব শেখরা গরীব মুসলিম শিশু বিয়ে করে,টাকার বিনিময়ে।
অনেক হুজুরা বির্তকের পড়লে বা অভিভাবকও বলে নাবালক,পুরুষদের বীর্য, মেয়েদের ঋতুস্রাব হলে বিয়ে দেওয়া ফরজ।নবী করেছেন।তখন নবীকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা এসে যায়।ভাই ঋতুস্রাব হলো একটি মেয়ের মা হতে পারার লক্ষ্মণ। কিন্তু একটি সন্তান ধারণ করতে পাঁজরের হাড়ের গঠন হয় ১৮ এর পর।আপনি জোর করে শ্রম বা সংসার নারীকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে করান।কিন্তু সংসারে উপভোগ,নিজের কাজ নিজে করার মানসিক ছন্দ আসে ১৮এর পর।এর আগে বোবা হয়ে সয়ে সব করেছিল মন করে।ছোট বেলাতে পিতা মাতার হুকুম পালন করতে আমরা মনে কষ্ট পেতাম,পালিয়ে বেড়াতাম।কিছু কাজ করতে কষ্ট পেতাম,কিন্তু ভয়ে বা অন্য কারণে বলতাম না।প্রশ্ন আসে নবী আয়েশাকেও শিশু মনে করে ৬বছরে বিয়ে করেছেন।শিশু আসা সংসার পর জন্য উপযুক্ত নয় বলে নবীতো ৯বছরে সংসার শুরু করেছেন।চিন্তা করেন একজন নবী কোনদিন জন্মের পর কোন সুন্দর শিশুকে এখন বিয়ে করবো,১৮হলে সংসার করবো,তা বলাও সু দৃষ্টি নয়।এটি বাস্তব।নবে ৯বছর বয়সে বিয়ে করতেন।আপনি আমি বললে সত্যি মুছে যাবেনা।আল্লাহ আমাকে গু খাও বললে আমি খাবোনা,গু আল্লাহর গায়ে মারবো।আল্লাহ সমকামী হলে আমি তাকে মান বোনা,পুটকিত মরিচ লাগাবো।নুপুর শর্মার কথা গুলোর অর্থ এই রকম।আপনার পুরি খাবো চাহিদা সিলেটের ভাষায় যৌনতার আভাস তাতে আপনার কি?
দোয়া রইল ভাই
আপনার কথা গুলো খুব ভালো লাগছে
আলহামদুলিল্লাহ,আল্লাহ সকলকে ইসলামের পথে চলার তৌফিক দান করুন.......... আমিন,,,,,,,,,,
বাস্তবের সাথে হবুহু মিল আছে কথাগুলোর আসলে আমাদের কিছু পরিবর্তন হওয়ার দরকার ইসলামের পথে ফিরে আসা দরকার
হুজুরের কথা গুনা সঠিক
২০২২ সালের রমজান মাস ১৬ এপ্রিল জুলফিকার তারকা দেখা যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আকবার আল্লাহ আকবার ইনশাআল্লাহ শ্রত্রুবার রাতে জুলফিকার তারকা দেখা যাচ্ছে ইনশাআল্লাহ
সত্য কথা আল্লাহ পাক হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন আমিন
মাশাল্লাহ্।অনেক জ্ঞানগর্ভ আলোচনা।
নারায়ে তাকবির আল্লাহ হু আকবার।
Jibone onek pap koreci..... Kintu akhon Allah r pothe Aste chay nekkar bou hote chay allahr priyo Banda hote chay..... Porda Korte chay Allah taufiq Dan korun.........
Bhai khub sundor alochona apnake amar ontor theke dowa abong hayate tayeba o hayate sipa Dan korun amin meyederke niye aro eirokom alochona korben . . .
আলহামদুলিল্লাহ শিখার মত আলোচনা ।
খুব সুন্দর বয়ান।আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন।আমিন!
মাশা-আল্লাহ
Apnr kothaghlo khub valolage
মাশাআল্লাহ সুন্দর বয়ান
আল্লাহ আমাদের কে হেদায়েত দান করুন আমিন।
আদনান ভাই কিছু কিছু কথাই মাস আল্লাহ বলা মনে হয় ঠিক হচ্ছে না
কথাগুলি সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ
বাংলাদেশের মহিলা মাদ্রাসা কলেজের পুরুষ শিক্ষক প্রত্যাহার করতে হবে।
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম
Don't forget to chant the following lines in your mind whenever you feel any essence of arrogance in your heart or you want to heal your body and soul with divine enlightenment.
***O Allah! I have surrendered to your absolute power, dominion and superiority, forever defeated, surrendered and deluded. Subdue and crush all my self-arrogance and self-pride to your superiority. Trample my head, nose and forehead under your glorious and omnipotent mighty footsteps. Seal the symbol of my absolute defeat, surrender and submission to you in my navel forever.... accept my standing with hand tied upon my navel in front of you as a signature under that seal.
As long as you like, keep me standing in front of you like a defeated prisoner and a humble servant. By this, be pleased with me and put out the fire of your anger.***
In this way, when the words are chanted in the mind while the hands are tied upon the navel, the latent surrendering emotions of the heart become unwreathed like dam-breaking tide and flood the mind with the feeling of unconditional surrender and sweet defeat to Allah.
The navel is called the second brain *. It is the center of the human * surrendering emotion * which governs both the biological feelings and the spiritual feelings of the people. When this submissive emotion is directed towards spirituality, it brings a feeling of defeat, submission, humiliation and before Allah.
আলহামদুলিল্লাহ আমার প্রিয় হুজুর,,,,,,,,,
হুজুর আমার মায়ের জন্য দুয়া করিয়েন♥♥♥♥
মাশাল্লাহ খুব ভালো আলোচনা অনেক ভালো লাগল।
আল্লাহ্ আপনার হায়াত দান করুন
মুহাম্মাদ আদনান হুজুরের ওয়াজ আমার অনেক প্রিয়,,,, অনেক বাল লাগে তার ওয়াজ,,,,
অসাধারণ লাগে আপনার কথা গুলো 💜
কি আর বলব.....
ভালো থাকতে হলে, কিছু নোংরা মানুষের সাথে মিলে চলতে পারলেই ভালো থাকা যায়,এখনকার সময়ে নইলে অপবাদের শেষ থাকবে নাহ ধন্যবাদ। 💜💙😍
আল্লাহ্ সকল মুসলিম কে হেদায়েত দান করুক আমীন ছুম্মা আমীন,
সত্য সুন্দর কথা
Mashallah onek sundor
Khub sundhor alochona..❤️❤️❤️
Amin.......
আল্লাহ দাজ্জালের ফিতনা থেকে এবং শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে হেফাজত করুন,,,,নিজের নফ্সকে নিয়ন্ত্রণ করার তাওফিক দান করুন আমিন।
আমিন সুম্মা আমিন
আমিন আমাদের বোনদের পরদা করার জ্যন হেফাজত করুন আমিন
আমি ঐ ছয় জন নারী পথে যেন যেতে পারি । আল্লাহ আমাকে কবুল করুন।আমিন ।
Allah amader meyeder protekke hedayet dan korun amin
Amin
❤️👍basak ❤️👍
Masaallh sundor ktha
সুন্দর আমিন
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর ওয়াজ
I Love adnan hujur
Amin
Op
সঠিক ও বাস্তব কথাগুলো তুলে ধরেছেন।
সুন্দর ওয়াজ 🥰🤲
আমার পছন্দের হুজুর
100%রাইট
আমাদের পরিবারকে অনেক সচেতন হওয়া দরকার,,, মেয়েদের পর্দা শিখাতে হবে বাবা মাকে,, তাহলেই পরিবর্তন হবে,,কিন্ত অনেক বাবা মা তা করে না
জাজাকাল্লাহ খাইর।
আজকে ২২-০৭-২০২২ রাত ৯.০০
আমি ও আমার প্রানের দাদি মিলে লেকচারটা দেখলাম,
কমেন্ট করে রেখে গেলাম শুধুমাত্র সৃতি হিসাবে,,
মাশাআল্লাহ
হুজুর আমি রংপুর বিভাগের লালমনিরহাট জেলার তিস্তা নদীর গ্রামের থেকে বলতেছি আপনি যদি আমাদের এখানে আসেন তাহলে আমরা ধন্য হবো🙏🙏🙏🙏🤗
প্রত্যেক আলেম কে এভাবে বলতে হবে, শুধু একজন বললে হবেনা, মেয়েদের ওপর যাকাত ফরজ হলেও তারা যাকাত দিতে পারেনা,শুধু মাত্র তাদের কে বঞ্চিত করার কারণে, আমাদের দেশের যাকাত যদি নবীজির সময়ের মতো হতো তাহলে প্রত্যেক মানুষই যাকাত আদায় করতেন, আল্লাহ্ পাক আমাদের দেশের মানুষ দের কে হিদায়েত দান করুন, আমিন,,,
ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইসহাক বিন রাহওয়াইহ এর এই বক্তব্যটি যে, "নাভির নিচে হাত বাঁধা রেওয়ায়েতের বিচারে অধিক শক্তিশালী এবং বিনয়ের অধিক নিকটবর্তী"।
নামাজে দাঁড়ানো অবস্থায় নিজেকে আল্লাহ্'র কাছে বিনীত ও আত্মসমর্পিত করে উপস্থাপন করার আবেগ যখন প্রবল হয় তখন দুই হাত স্বভাবতই নিচের দিকে নেমে নাভির কাছে গিয়ে স্থির হতে চায়।
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। বাম হাতের কবজির উপর ডান হাতের কবজি রেখে নাভিতে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করলে নিজের অজান্তেই অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। নিজের অজান্তেই একথাগুলো অন্তরে জেগে উঠবে,
হে আল্লাহ্! আসমান ও যমীনের সর্বময় ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের একচ্ছত্র মালিক! তোমার সম্মুখে আমি নিরংকুশভাবে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পন করে ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি।
আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের সম্মুখে চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।।
আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবকের ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা
আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও।
আলহামদুলিল্লাহ্।
*নাভিকে দ্বিতীয় মস্তিষ্ক বলা হয়* । এটি মানুষের *সমর্পনময় আবেগকে জাগ্রত করার প্রাণকেন্দ্র* যা মানুষের জৈবিক অনুভূতি ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি উভয়কেই পরিচালিত করে।
এই সমর্পনময় আবেগকে যখন আধ্যাত্মিকতার দিকে পরিচালিত করা হয় তখন তা আল্লাহ্'র সামনে পরাজিত, আত্মসমর্পিত, অবনত ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার অনুভূতি এনে দেয়।
কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হল নারীদেরকে এই অনুভূতি থেকে বঞ্চিত করে বুকের ওপর হাত বাঁধার ব্যাপারে না আছে কোনও হাদীসের দলিল আর না আছে গ্রহনযোগ্য যুক্তি।
তাই নারীদের মধ্যে এই বিষয়টি বেশি বেশি প্রচার করা উচিত।
আল্লাহ যা চান তা হয়,এতে মানবের কল্যাণ।এটি আমাদের বিশ্বাস।
ভূমির অধিপতি আল্লাহ এবং রাজত্বের মালিক।আল্লডহ চাইলে শাসক পরিবর্তন হবে হয়।আমরা এসব বললে কি আল্লাহর এই আয়াত গুলোকে অস্বীকার করা হয়না।
আল্লাহ বলেন,,অভিযোগ কেবল তাদের বিরুদ্ধে যারা জমিনের বুকে ফেতনা করে বেড়ায়""সূরা শুরা,৪২।
আল্লাহ হারাম করেছেন সকল ধরনের বাড়াবাড়ি না জেনে তার সম্পকে কথা বলা,মন্দ পাপ,যা জাননা তা পালন না করা,সূরা আরাফ ৩৩.কেউ কারো কর্ম নিয়ে প্রশ্ন উপস্থাপন হলো যুক্তি।তা করেছে কেন তা বলা হলো বাড়াবাড়ি না জেনে পালন করা।এসব আয়াত কে অস্বীকার।
আল্লাহ চেয়েছিল বলে নুপুর শর্মা নবীকে নিয়ে কথা বলেছে।আল্লাহ চেয়েছিলেন বলে পুলিশ ইমামকে বাঁধা দিয়েছে।
আল্লাহ বলেন যে আমার চাওয়াতে বাঁধা দেয় কাফের।যে আমার চাওয়ার উপর সম্মান রাখেনা সেও কাফের।
ভাইসু আপনার রোগ হয় তাও আল্লাহর হুকুম।কারণ আল্লাহ যাই করেন ভালোর জন্যই করেন।কিন্তু আপনি অসুস্থ থেকে যে ভালো হন বা কেউ অস্ত্রপাচার করে সুস্থ হয়ে যাওয়া, হতে সাহায্য করা আল্লাহর কাউকে অসুস্থ রাখার চাহিদাকে অস্বীকার করে ভালো থাকার ব্যক্তি চেষ্টা আল্লাহর বিরোধীতা হয়।তখন আপনি কি কাফের নয়,ধরুন প্রশ্নটি মৃত্যুর পর আপনাকে আল্লাহ করলো কি জবাব দিবেন।
আল্লাহ এই আয়াত দিয়ে যদি বলেন মুসলিম হলো ভালো করলে আল্লাহর হুকুম খারাপ হলে ব্যক্তিকে দায়ী করা জাতি, সুবিধা বাদী পরপারে কি জবাব দিবেন
নুপুর শর্মার মতো নবীর প্রসঙ্গ চলে আসে আসবে।যখন তালেবানরা শিশু বিয়ে করে, দেয়।যখন আরব শেখরা গরীব মুসলিম শিশু বিয়ে করে,টাকার বিনিময়ে।
অনেক হুজুরা বির্তকের পড়লে বা অভিভাবকও বলে নাবালক,পুরুষদের বীর্য, মেয়েদের ঋতুস্রাব হলে বিয়ে দেওয়া ফরজ।নবী করেছেন।তখন নবীকে নিয়ে আলোচনা সমালোচনা এসে যায়।ভাই ঋতুস্রাব হলো একটি মেয়ের মা হতে পারার লক্ষ্মণ। কিন্তু একটি সন্তান ধারণ করতে পাঁজরের হাড়ের গঠন হয় ১৮ এর পর।আপনি জোর করে শ্রম বা সংসার নারীকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে করান।কিন্তু সংসারে উপভোগ,নিজের কাজ নিজে করার মানসিক ছন্দ আসে ১৮এর পর।এর আগে বোবা হয়ে সয়ে সব করেছিল মন করে।ছোট বেলাতে পিতা মাতার হুকুম পালন করতে আমরা মনে কষ্ট পেতাম,পালিয়ে বেড়াতাম।কিছু কাজ করতে কষ্ট পেতাম,কিন্তু ভয়ে বা অন্য কারণে বলতাম না।প্রশ্ন আসে নবী আয়েশাকেও শিশু মনে করে ৬বছরে বিয়ে করেছেন।শিশু আসা সংসার পর জন্য উপযুক্ত নয় বলে নবীতো ৯বছরে সংসার শুরু করেছেন।চিন্তা করেন একজন নবী কোনদিন জন্মের পর কোন সুন্দর শিশুকে এখন বিয়ে করবো,১৮হলে সংসার করবো,তা বলাও সু দৃষ্টি নয়।এটি বাস্তব।নবে ৯বছর বয়সে বিয়ে করতেন।আপনি আমি বললে সত্যি মুছে যাবেনা।আল্লাহ আমাকে গু খাও বললে আমি খাবোনা,গু আল্লাহর গায়ে মারবো।আল্লাহ সমকামী হলে আমি তাকে মান বোনা,পুটকিত মরিচ লাগাবো।নুপুর শর্মার কথা গুলোর অর্থ এই রকম।আপনার পুরি খাবো চাহিদা সিলেটের ভাষায় যৌনতার আভাস তাতে আপনার কি?
Masallah.
100% true
right
আলহামদুলিল্লাহ ভালো লাগলো💛💛💛💛💛💛
ঠিক আছে
ঠিক বলছেন
ভালো থাকুন
Very nice ! Very interested educative lecture: AYATUOLLAH SHEIKH: ALLAH, Amin@
১০০% সঠিক আমি চাই ডানে সে চায় বামে কারণ টা কি
মাস আল্লাহ , আল্লাহ তাআলা আপনাকে ভালো রাখুন এবং সুস্থ রাখুন আমিন ,,,
আসসালামু ওয়ালাইকুহুজুরকে আমি আগে চিনতাম না ঘুম হওয়ার পর থেকে ওনার লেকচ শুনতাম আমার খুব ভালো লাগে এখনো ওনার লেকচার শুনি আমার ছেলেকে মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে নূরানী নার্সারিতে এখন কোন হয় মাদ্রাসায় ভর্তি করাবো একটু জানাবেন কোন আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ
Amin allah jeno amder sbaike stik pthe chlar towfik dan kre
Ma sha Allah shundor allochonah❤️❤️❤️
আল্লাহ তুমি সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমীন
আল্লাহ তুমি হেফাজত করুন নারী দের কে।
Adnan hujur assalamualikum
অনেক ভালবাসি হুজুর আপনাকে ❤️❤️