কিভাবে বুঝবেন আল্লাহ আপনাকে ভালোবাসে mufti mustakunnabi kasemi মুফতি মুস্তাকুন্নবী কাসেমী নতুন বয়ান
HTML-код
- Опубликовано: 16 окт 2024
- (Stay connected on our social media)
RUclips:
/ qawmiwazcenteryt
facebook:
/ qawmiwazcenter
FB Page:
/ qawmiwazbd
Copyright Disclaimer: From the perspective of the United States of America, under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favour of fair use. From the perspective of Bangladesh, copyright disclaimer under section 72 of the copyright act 2000, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comments, news reporting, teaching, scholarship and research.
WARNING ANTI PIRACY
======================
This Content Is Original and Copyright Belongs To Qawmi Waz Center. Any Unauthorised Use, Reproduction, Redistribution Or Re-upload Is Strictly Prohibited Of This Material. Legal Action Will Be Taken Against Those Who Violate The Copyright and Usage Policy.
হুজুরের বয়ান শুনলে আমার কলিজা ঠান্ডা হয়ে যায়। সারা জীবন হুজুরের বয়ান শুনতেই মন চায়। আমার এমন সৌভাগ্য হবে কি? হুজুরের কাছে গিয়ে হুজুরের দোয়া নিতে,আমার মেধা শক্তি আল্লাহতালা যেন বাড়িয়ে দেন এর জন্য আপনারা সকলে আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি এখনো সহীহ শুদ্ধ করে তেলাওয়াত করতে পারি না। আমার বয়স ৪০। আমার মন চায়, আমি যেন কুরআনের হাফেজ হই, 😮আমার জন্য সবাইপ্রাণ খুলে দোয়া করবেন।
আমিন
হায় আল্লাহ!!! আমার বিবি যদি আপনার মতোন করে বুঝতো আর ফিকির করতো !!!!!!!!!!!!!!!
❤আলহামদুলিল্লাহ্ । প্রিয় শায়েখকে ভালোবাসি আল্লাহর জন্য । ❤
Amar priyo theke priyo theke priyo hujur,,,,hujur ke onthor er onthorstol theke mohobbath korii Amar Rob er jnno
আলহামদুলিল্লাহ। আমার প্রিয় শায়েখ। আল্লাহতালা শায়েখকে নেক হায়াত দান করুক।এবং যে আলোচনাটি শায়েক করেছেন এর উপরে আমাদের সকলকে আমল করার তৌফিক দান করুক🤲 আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আপনার ওয়াজ অনেক ভালো লাগে
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমিন
সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার আল্লাহ আকবার আল্লাহ আকবার আল্লাহ আকবার আল্লাহ আকবার আল্লাহ আকবার আল্লাহ আকবার আল্লাহ আকবার
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে কবুল করুক
Subhanallah Alhamdulillah Allahuakbar
আমি আল্লাহকে ভালোবাসি, হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে ভালোবাসি,সাথে আমার মা বাবা ভাই বোন আর স্বামী কে ভালোবাসি,আমিন।
সুবহানাল্লাহ্
আলহামদুলিল্লাহ্
আল্লাহু আকবর
❤️❤️❤️
আমিন আমার আল্লাহ মোহান
Subhanallah ।
Masa allah
মাশাল্লাহ অনেক ভালো লাগলো
আমার আল্লাহ আমাকে ভালোবসেন। যেকোনো প্রয়োজনে তাকে পাশে পাই।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান ফা-ইন্নাল্লাহা শাকিরুণ
মাশাল্লাহ ❤❤❤❤❤❤
Amin.
আমার প্রিয় সায়েক সুবহানআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লাইলাহাইললাহ আল্লাহু আকবার আমিন আল্লাহ আমাদের সকলকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ো তাহাজ্জুদ নামাজ ইসরাক চাসত যাওয়াল ও আওয়াবিন পড়ার তৌফিক দান করেন আমীন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মরনের সময় আপনার কুদরতি কোলে নিয়ে মৃত্যুর বিছানায় নিবেন আমিন।
আমিন❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤😂😂
আমিন
আমিন
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল।
কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা।
আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে।
যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে?
আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে?
এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
আমাদের মনে রাখতে হবে,
কোরআন এমন একটি গ্রন্থ যেটি নিজেই ব্যাখ্যাকৃত।
এর জন্য কোন সহায়ক গ্রন্থের দরকার পড়ে না।
পৃথিবীতে আমরা এমন কোন লেখক পাই না, যে লেখক কোন বই লিখে তার ব্যাখ্যার জন্য কারোর উপর দায়িত্ব দেয়। তাছাড়া প্রত্যেক লেখকের পাঠক টার্গেট থাকে ভিন্ন ভিন্ন।
কিন্তু কোরআনের বেলায় আপনাদের মাথায় এমন চিন্তা কিভাবে আসলো?
কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য আলাদা কোন এজেন্সি প্রয়োজন?
কোরআনের টার্গেট তো গোটা মানবজাতি।
আর মানবজাতি চৌদ্দশ বছর থেকে নয়। মূলত কুরআনের কোন ব্যাখ্যাকারী কোন মানুষ হতে পারে না।
কুরআন সুবিস্তারিত এবং পরিপূর্ণভাবে নাজিল করেছেন আল্লহ রাব্বুল আলামীন।
হুজুরের হায়াতে আল্লাহ বরকতে
Ya rasulullah ame apnake onek valobashi
আলহামদুলিল্লাহ
আমিন আমিন সুম্মা আমীন।
শায়েখ কে অনেক ভালো বাসি
😊
আমিন সুম্মা আমিন ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ ভালো পথে যাওয়ার তৌফিক দান করো❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ শাইখ আমি আপনাকে অনেক ভালোবাসি
মাশাআল্লাহ ❤❤
Ya rob ame apnake valobashi
আমিন ❤❤❤❤❤❤
আমিন❤️🥰
Amin
আমিন
Alhamdulillah Allah Amake kobul korun Ameen
আল্লাহ আপনি আমাকে হেদায়েত করুন
Alhamdulillah
মন ছুঁয়ে যায় হুজুরের ওয়াজ আল্লাহ হজুরকে কবুল করেন ও আমাদের সবাইকে কবুল করেন
❤❤❤
আপনার শরীর ভাল মাসাআল্লাহ্ আরেকটা করেন
আলহামদুলিলা
Ami asost amar jno haj kre sbay doya krben.amin.❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ্
আলহামদুলিল্লাহ
মাসাআল্লাহ্ আপনার ঘর বিললিঃ
Vai waz dicen vlo khota but 5 mint por por ads ar jonno buji waz den taile lve hoilo ki vai
ছোবাহান আল্লাহ
Ah! Kolija thanda kora boyan, amar prio saikh, allah amar saikh ke nek haiat dan koro amin
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল।
কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা।
আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে।
যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়?
আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।
আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে?
আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে?
এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে?
আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
আমাদের মনে রাখতে হবে,
কোরআন এমন একটি গ্রন্থ যেটি নিজেই ব্যাখ্যাকৃত।
এর জন্য কোন সহায়ক গ্রন্থের দরকার পড়ে না।
পৃথিবীতে আমরা এমন কোন লেখক পাই না, যে লেখক কোন বই লিখে তার ব্যাখ্যার জন্য কারোর উপর দায়িত্ব দেয়। তাছাড়া প্রত্যেক লেখকের পাঠক টার্গেট থাকে ভিন্ন ভিন্ন।
কিন্তু কোরআনের বেলায় আপনাদের মাথায় এমন চিন্তা কিভাবে আসলো?
কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য আলাদা কোন এজেন্সি প্রয়োজন?
কোরআনের টার্গেট তো গোটা মানবজাতি।
আর মানবজাতি চৌদ্দশ বছর থেকে নয়। মূলত কুরআনের কোন ব্যাখ্যাকারী কোন মানুষ হতে পারে না।
কুরআন সুবিস্তারিত এবং পরিপূর্ণভাবে নাজিল করেছেন আল্লহ রাব্বুল আলামীন।
nice 😊
😊
❤❤❤❤❤❤❤😢😢
1:32
Tyiff
⚔️☝️☝️☝️☝️🤲🤲🤲✊🇯🇴⚔️
⚔️🇸🇦🇸🇦🇯🇴🇯🇴🇯🇴✊✊🤲☝️☝️⚔️
⚔️☝️☝️☝️🤲🤲🤲✊🇯🇴🇯🇴⚔️
⚔️🇯🇴🇯🇴🇯🇴🤲✊🇹🇷🇹🇷🇹🇷⚔️
ছাহাবায়ে কিরামের ও গুনাহ হয়েছেন কিন্তু উত্তম তাওবা করেছেন
আমিন
Amin
🇵🇸🇵🇸🇵🇸🇹🇳🇹🇳🇹🇳
হারাম কাজ :/ ফটুর মাধ্যমিক - পবিত্র ওয়াজের বয়ানের - ব্যবসা চিরতরে না ছাডাপর্যন্ত - আল্লাহ খুশিহবেনবল্ মনেবচহয়না ?❤
Pad
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আমাকে কবুল করুক
Subhanallah
❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ
⚔️🇯🇴🇯🇴🇯🇴✊✊✊🤲🤲☝️⚔️
আমিন ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤❤
Alhamdulillah
Alhamdulillah