@@azadmadbar6147 আরে ভাইজান দেশের বাইরে যারা আছে তাদেরকে তো কিছু বলা সম্ভব না। কিন্তু দেশের ভিতরে বসে যারা বেগম পাড়ায় বাড়ি বানায় আর সুইস ব্যাংকে টাকা পাচার করে তাদের আগে গণপিটুনি দরকার।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
😁😁 ভাই, কমেন্টটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে।.....কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে খুলনা আর বরিশাল বিভাগ।............ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " খুলনা, যশোর ও বরিশাল এই তিন জায়গার মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল কিংবা খুলনার মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, ফরিদপুর, বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। .......... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন BNCC'র মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন BNCC'র বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "...................... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
আপনারা বলছেন যে শিক্ষিত চোরের বিচার হয় না কেন? এটার জন্য দায়ি আপনারা সকলে। আপনি নিজেকে নিজের উদাহরণ হিসেবে আপনি নিজেরটা নিজে চিন্তা করে দেখেন উত্তর এমনিতেই বেরিয়ে যাবে।মোটকথা নিজেরা ঠিক থাকলে দেশটা অবশ্যই সুন্দর লাগবে 🇧🇩💜।
vai,,shoria nie je kotha bollen,,shoria onujayi chorer hat katata joto shohoj vabe dekhen eto shohoj na,i mean eto shohoje hat kate na,,,onek deep condition ache,jai hok bojhanor time nai..jeta bolte chai,,,jeshob deshe ei shoriar bastobayon dekha jai,,seshob deshe churi hoi na bollei chole...ultimately tader deshe problem tato solve holo,,,ar chor poketmar chintai bazder proti sympathy dekhae lav nai,,karon jar churi hoi shei jane koshtota...
শরিয়াহ মতে হাত কাটা হয় তখন, যখন প্রত্যকের মৌলিক চাহিদা পূরণে শাসক সফল হওয়ার পরও চোর চুরি করে। আপনি যে দেশে আছেন, সেখানে হালাল পথে যারা আছে তারাই জানে হালাল পথে খেতে এই দেশে কি কষ্ট।
@Sherlock Holme ভাই এতো সুন্দর করে বর্বরতা বললেন মনে হলো যে মানবতা শুধু আপনার মধ্যেই আছে। আপনি একবার যে মহিলা টা কান্না করছে তার দিকে তাকিয়ে দেখুন আর চোরের দিকে তাকিয়ে দেখুন। চোরের মধ্যে কি কোন অনুশোচনা খুঁজে পেলেন? একেবারেই না। আসলে এমনটাই হওয়ার কথা। কারণ, চোরের কাছে যেকোন জিনিস হোক সেটা যতই মূল্যবান বা সাধারন তার কাছে সেটার শুধুমাত্র অর্থনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে। অপরদিকে যার চুরি যায় তার কাছে সেটা অনেক সময় জীবনের চেয়েও মূল্যবান হয়ে যায়। কথাটা শুনে অবাক হলেন? অবাক হবেন না। ধরুন আপনি দূরে কোথাও গেলেন, আপনার কাছে একটা ফোন আছে, যেখানে প্রয়োজনীয় সব নাম্বার আছে, এছাড়া খুবই স্মৃতিময় অনেক ছবি আছে মোবাইলে যেগুলো আপনার কাছে খুবই মূল্যবান। কিন্তু সেই জিনিসটাই যদি চুরি হয়ে যায়, একে তো আপনি খুবই বিপদে পড়বেন সব নাম্বার হারিয়ে ফেলার জন্য, তার চেয়ে বেশি খারাপ লাগবে আপনার হারিয়ে যাওয়া ছবিগুলোর জন্যে। অথচ চোরের কাছে এসবের কানাকড়ি মূল্যও নেই। এটা কিন্তু খুব সাধারন একটি উদাহরন দিলাম। এবার ধরুন এক গরিব বাবা তার তার সন্তানের চিকিৎসার জন্যে শেষ সম্বল এক টুকরো জমি বিক্রি করে কিছু টাকার ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু সেই টাকাই চুরি কিংবা ছিনতাই হয়ে গেলো, আপনি একবার চিন্তা করে দেখেছেন ওই লোকের অন্তরটা তখন কি বলবে? মনে হবে মরে যাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই। এমন ঘটনা অহরহ ঘটছে আমাদেরই চারপাশে। এখন আসি কোরআনের আইন নিয়ে যেটা আপনার কাছে বর্বর মনে হয়েছে। আসলে চুরি জিনিসটা এমন একটা অভ্যাস, যেটা কিনা একটা নেশার মতো। অর্থাৎ যারা একবার চুরি করে অভ্যস্ত হয়ে যায়, তারা পরে ইচ্ছে করলেও ছাড়তে পারে না। তাই দেখবেন একটা চোরকে যতই মারধোর করা হোক, দুদিন পরে আবার সে একই কাজ করে। তাই এর একমাত্র সমাধান হচ্ছে হাত কেটে ফেলা। কারণ এতে করে চোর ইচ্ছে করলেও চুরি করতে পারবে না। আর সেটা দেখে অন্য চোররাও আর সাহস পাবে না। আপনি যদি একজন ধর্ষকের ফাঁসি চাইতে পারেন, তাহলে একটা চোরের হাত কেটে দেওয়াকে বর্বরতা মনে করার তো কোন কারণ দেখি না। যদি একজন মানুষের শাস্তি হলে ১০০ জন মানুষ ভালো থাকে, তাহলে ওই একজনের শাস্তি হওয়াই উত্তম। আশা করি বুজতে পেরেছেন।
আল্লাহর ধর্ম সত্য, সহজ, সুন্দর, উপকারী। তোদের কারণে মানুষ এই ধর্মকে খারাপ মনে করে। তোরা কোরআনের কোন আইন টা বাস্তবায়ন করেছিস? কোরআনের আইন বাস্তবায়ন হলে হতে পারে তুইই টিকতে পারবি না। তোরই হাত আগে কাটতে হতে পারে.. তোরা কোরআনের আইনের ব্যাপারে কি বুঝিস? কোরআনের আইন প্রতিষ্ঠাকারী খেয়াল রাখবে কেউ কোনো সমস্যায়, বিপদে আছে কিনা। কিছু না জেনেই এক বিপদগ্রস্থ মানুষের হাত কাটবে এমন নির্মম মানুষ ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে পারবেনা। আর উনি বলছেন হাত কেটে দিতে!!! তোরা তো জানিস মদ-ও তো এতো সহজে হারাম করা হয়নি। প্রথমে বলা হয়েছে মদের উপকারের চেয়ে অপকার বেশি। তারপর একসময় বলা হয়েছে মদ খাওয়া অবস্থায় নামাজের কাছেও যেতে না। তারপরে অন্য একসময় বলা হয়েছে মদ হারাম। যেখানে মহান আল্লাহ্ সদয় দেখাচ্ছেন সেখানে আমরা কিসের ভিত্তিতে নিষ্ঠুরতা দেখাবো..? peace
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@zahidanawar7606 আপনার কথা আংশিক সত্য। দক্ষিন বংগের বরিশাইল্ল্যা, নোয়াখাইল্ল্যা, চিটাগাইংগ্যা এদের বেশিরভাগ অশিক্ষিত আর কিছু শিক্ষিতমহলে অনেক এরোগ্যান্ট টাইপের মানুষ আছে। এদের কথা বারতায় খুব বাহাদূরি আর মানুষকে ছোট করে কথা বলার চরম অভ্যাস আছে। কথার মধ্যে ভদ্রতার আর মাধুর্য বলেও যে কিছু থাকে এরা জানেই না। সহজ সরল মানুষদেরকে এরা হেয় করে ধমকের সূরে কথা বলতে বেশি আনন্দ বোধ করে, নিজেকে বেশ অন্য মাত্রার মনে করে। তবে এ অঞ্চলগুলোতে এর ব্যাতিক্রম মানুষও আছে, যাদের কিছু মানুষের সাথে মেশার সুযোগ আমার হয়েছে, খুবই অত্যধিক ভদ্রলোক তারা। আমি সেই সমস্ত মানুষদের আজীবন মনে রাখবো ও শ্রদ্ধা করবো।
ভাই আপনার কাছে হয়ত বা এই ছোট হতে পারে আপনার টাকা আছে একটা মোবাইল নিয়ে গেলে আপনি আরো ১০ কিনতে পারবেন এমনো লোক আছে তার পক্ষে কিনা সম্ভব না! আর বড় কথা হলো একটা মোবাইল নিয়ে গেলে সমস্যা নাই কিন্তু ভাই মোবাইল ভিতরে এমন কিছু থাকে সেই গুলো জন্য খুব দরকারি জিনিস থাকে! পুলিশ দরলে বলবেন ছোট চুর আর না দরলে বলবেন পুলিশ তাদের সাথে জরিত! ভাই মনে কষ্ট নিবেন ভুল কিছু বললে ক্ষমা করবেন
@@somirbapari4398 আমার দাদু অসুস্থ ছিলো, তাকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করানোর পর আমাদের দুইটি মোবাইল ও ডাক্তার দেখানোর জন্য সাথে ২০,০০০ টাকা সহ একটা ব্যাগ চোরে নিয়ে গেছে...এবং আমার দাদুও কয়েক ঘন্টা পর মারা গেছে.......আর এখানে দেখি কিছু মানুষ চোরের পক্ষ নিচ্ছে....তাও মেডিকেলে চুরি করা চোর..যেখানে কিনা মানুষ তাদের প্রতিটি মুহুর্ত প্রিয়জন হারানোর ভয় নিয়ে কাটায়..
আল্লাহর আইন যতদিন জমিনে না প্রতিষ্ঠিত হবে ততদিন আরো কত কি যে হবে সেটা আল্লাহই ভাল। সৃষ্টির যার আইন চলবে তার। আল্লাহর আইন থাকলে ওর এখন হাত কেটে ফেলা হয়তো।।।। আরো কতজনের যে কত কিছু হইতো আল্লাহ আপনার জন্য যেন আপনি মুসলমানদের মনের এই নেক আশা পূরণ করেন।।।।
চোররা অভাবে পরে চুরি করে এগুলা হুদাই। সৎ চেষ্টা নাই। দিন শেষে যার কিছু চুরি হয় সেই বোঝে কত বড় হ্মতি হয়। এমন অনেক হ্মতি আছে যা সারাজীবনেও পূরন করা যায় না
হায়রে জীবন, চুর চুরি করতে গিয়ে তার বুদ্ধি ও শ্রমটাকে যেভাবে কাজে লাগিয়েছে এটা যদি কোনো ভালো কাজে লাগাত তাহলে আর চুরি করতে হতো না। আল্লাহ তায়ালা সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক আমিন। 🤲
মারতে হবে কেন, হাত কেটে দিলেই তো হয়।যার জিনিস চুরি করে সে বোঝে কষ্ট।আর ইনি কত সুন্দর করে বলছেন কেউ মানুষকে এভাবে মারে?আমার প্রশ্ন কোন মানুষ কি অন্যের কষ্টার্জিত অর্থে কেনা কিছু এভাবে চুরি করতে পারে?চোর কোন মানুষ নয়।যদি কেউ পেটের দায়ে খাবার চুরি করত তবে সেটা ভিন্ন কথা।তিনিতো কাজ করে খেতে পারেন।আয় কম হলেও সেটা হালাল আয় হতো।
আপনার কথায় যুক্তি আছে,,,, কিন্ত সরকার যদি চোরের প্রাপ্ত যাকাত আদায় করতে পারে তবে সরকারের অধিকার আছে চুরির শাস্তি হাত কেটে দেওয়া,,, হাত কাটার পূর্বশর্ত ,,এটা দেখা যে,, এসব দরিদ্র চোরদের প্রাপ্ত যাকাত আদায় হয়েছে কি না,,,,এখানে যেহেতু নিশ্চই যাকাত আদায় হয়নি,, হাত কাটার প্রশ্নই আসেনা,,,
আপনার ফোন চুরি কইরা এরকম পালাইলে ওই মুহূর্তে আপনিও পিটাইতেন। কিন্তু এই যে আপনার হাজার হাজার টাকা শিক্ষিত চোর মারতেসে এটা নিয়ে ইউটিউবে ভোদাই মার্কা কমেন্ট ছাড়া করলেন টা কি
আল্লাহর ধর্ম সত্য, সহজ, সুন্দর, উপকারী। তোদের কারণে মানুষ এই ধর্মকে খারাপ মনে করে। তোরা কোরআনের কোন আইন টা বাস্তবায়ন করেছিস? কোরআনের আইন বাস্তবায়ন হলে হতে পারে তুইই টিকতে পারবি না। তোরই হাত আগে কাটতে হতে পারে.. তোরা কোরআনের আইনের ব্যাপারে কি বুঝিস? চোরের হাত কেটে দিতে বলছিস?!! তোরা তো জানিস মদ-ও তো এতো সহজে হারাম করা হয়নি। প্রথমে বলা হয়েছে মদের উপকারের চেয়ে অপকার বেশি। তারপর একসময় বলা হয়েছে মদ খাওয়া অবস্থায় নামাজের কাছেও যেতে না। তারপরে অন্য একসময় বলা হয়েছে মদ হারাম। যেখানে মহান আল্লাহ্ সদয় দেখাচ্ছেন সেখানে আমরা কিসের ভিত্তিতে নিষ্ঠুরতা দেখাবো..? আল্লাহ্র আইনে শাস্তি দিতে চান খুব ভালো কথা! কিন্তু আল্লাহ্র আইনে কোরআন অনুযায়ী শাস্তি বাস্তবায়ন যে দেশে করা হবে সে দেশ তো অবশ্যই সম্পূর্ণরূপে কোরআনের বিধান অনুযায়ী চলে এমন হতে হবে। আর যে দেশ সম্পূর্ণ কোরআনের বিধান অনুযায়ী চলবে সে দেশে আমাদের দেশের মতো চুরি করার পরিস্থিতি থাকবে না। সেই দেশের কোষাগারে সবাই তাদের আয়ের টাকা থেকে দিবে বিধান অনুযায়ী, যাকাত দিবে বিধান অনুযায়ী। সেই দেশ যে চালাবে সে দেশের কোষাগারের টাকা দিয়ে সেই দেশে যারা খাবার পায় না তাদের কোনো ব্যবস্থা করবে, সবারই কোনো না কোনো ব্যবস্থা করবে সাধ্যমত। কোনো কাজে, চাকরিতে ঘুষ নেয়া হবে না, যার বেশি প্রয়োজন তাকে প্রাধান্য দেয়া হবে। কে খাবার খেতে পারছে না তা খোঁজা হবে, কার কি সমস্যা, কার কি বিপদ এগুলো দেখা হবে সাধ্যমত এবং যা সবার ভালো হবে তা করা হবে সাধ্যমত! তাই সেখানে চুরির প্রশ্নই আসেনা। এতো কিছুর পরও, ভালো করে "ধর্মীয় জ্ঞান" পাবার পরও এবং আল্লাহর এতো সাহায্য পাবার পরও যদি কেউ বাধ্য না হয়ে ইচ্ছে করে চুরি করে সেক্ষেত্রে হাত কাটতে হবে বিধান অনুযায়ী। ভালো থাকার এতো সুযোগ পাবার পরও যদি খারাপ কাজ করে তবে তো শাস্তি তার উপর এমনিতেই অপরিহার্য হয়ে যায়। btw যে দেশে কোরআন অনুযায়ী সম্পূর্ণ বিধান ব্যাবস্থা পরিচালিত নেই, সবার জন্য সেরকম সুযোগ সুবিধা নেই সে দেশে কোরআন অনুযায়ী শাস্তি দেবার অধিকারও কারও নেই! peace
যার যায় সে বুঝে,একটা মোবাইল না এরা সংঘবদ্ধ চক্র,মানুষ কষ্টের টাকা দিয়ে মোবাইল কিনে, হাসপাতাল কেউ সুখে যায় না,সেখান থেকে মোবাইল চুরি করে ফেলে,কুত্তার বাচ্ছা দের কে আরো মারা উচিত।কারা কোটি টাকা খায় তাদের আমরা কিছু করতে পারিনা যেখানে সরকার সুযোগ দিচ্ছে তাদের, তাই বলে এদের কে ছেড়ে দিব? নে বাবা আরো মোবাইল চুরি কর?? আপনাদের মতো মানুষ দের এমন যুক্তি দেখলে সত্যি হতাশ হইয়ে যায় বড় দের কিছু করতে পারিনা তাই ছোট চোর দের সুযোগ দিবো কিছুই করবো না মারবোনা কেমন যুক্তি ভাই এইটা।মাইরা হাড্ডি ভাইংগা দিতাম সত্যি।আমি জানি আমার মোবাইল যখন নিয়ে গেছে কেমন লাগছে আমার।আপনার হারাইলে আপনি বুজতেন।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! ".... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
হতে পারে সরকারের বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডে ব্যার্থতা রয়েছে। তাই বলে আপনি চোরের সাফোর্ট করছেন কেন? এখানে সরকার আসলো কোথা থেকে?রাজনীতি করতে গিয়ে অন্ধ হয়ে গেছেন? একবার তার অপরাধের কথা বিবেচনা করেছেন? হাসপাতালে মানুষ পিকনিক করতে যায় না।বরং বিপদে পড়ে যায়।আর সেই অসহায়েত্তের সুজোগ নেই এই রকম দেশের কিছু অপদার্থ। যারা সুস্থ সবল দেহ নিয়েও কাজ করে খেতে পারে না। সে একজন সুস্থ সবল দেহের এবং সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী। সে যদি কাজ করে খায়, তবে তার খাবারের অভাব পড়বে না।তার মত হাজার হাজার মানুষ কাজ করে খায়। কিন্তুু এদের মতো চোর বাটপারদের কাজ করে খেতে কষ্ট হয়। মনে রাখবেন যে ব্যাক্তি সুস্থ সবল দেহ নিয়েও কাজ করে খেতে পারে না। সে পেটের দায়ে নয়, বরং নেশা করার জন্য চুরি ডাকাতি করে। বিঃদ্রঃ রাজনীতি করতে গিয়ে অন্ধ হয়ে যাবেন না। বরং ভালো মন্দ বিচার করতে শিখুন। আমি নিজেও দেশের পরিস্থিতি নিয়ে সরকারের বিরদ্ধে কথা বলি।
এটাতো ধর্মীয় ভাবে বলা হয়েছে যে চোর ডাকাত বাটপার মিথ্যাবাদী অযোগ্য অপদার্থ মেধা হীন রাজনৈতিক দলের নেতারা ব্যবসায়ীরা ও সুদ খোর ঘুষখোর দুর্নীতিবাজ রাই দেশের সামগ্রিক শাসন পরিচালনা করবে এবং ঈমানদার ব্যক্তি,সৎ যোগ্য মেধাবী মননশীল লোক জন অবহেলিত ও বঞ্চিত করা হবে যা এখন হচ্ছে পরিকল্পিত ভাবেই যা হাজার হাজার বছর আগের কথা। সুতরাং এ সব এদের প্রাপ্য।
😁😁 ভাই, কমেন্টটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে।.....কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "। জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে খুলনা আর বরিশাল বিভাগ।............ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " খুলনা, যশোর ও বরিশাল এই তিন জায়গার মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল কিংবা খুলনার মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, ফরিদপুর, বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। .......... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন BNCC'র মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন BNCC'র বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "...................... একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
সে ঠিকই বলেছে, সে সামান্য কিছু টাকার জিনিস চুরি করেছে বলে তাকে এতো নির্যাতন করা হলো, কিন্তু যারা হাজার কোটি টাকা চুরি করে তাদের কোন বিচার নাই তাদেরকে নির্যাতন তো দুরের কথা কেউ চোখ তুলে কথাও বলতে পারে না। দিনশেষে কোটি টাকা চুরি করা ব্যক্তি থাকে বহাল তবিয়তে আর মার কাই বেচারা দুই চার টাকা চুরি করা চোরেরা। বিচার হলে সবারই হওয়া দরকার
মোবাইল চোরদের এইভাবেই পেটানো উচিত। অন্য যাইকিছু চুরি হোক মেনে নেয়া যায় কিন্তু মোবাইল চুরি মেনে নেয়া যায়না। কারণ মোবাইল মানে একটা ইমোশন আর সকল গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের জায়গা।
ভাই আপনি রিপোর্ট করেন, অন্যের ভুল ধরা আর দোষ ধরা একটা সভাব, মন মানসিকতা পরিবর্তন করুন উত্তম চরিত্র গঠন করুন। হাজারটা কথা বলতে বলতে এতো কন্ট্রোল থাকে না মুখ দিয়ে ভাষা ভুলক্রমে একটু চেইঞ্জ হয়ে যায় অনেক সময় ঠিক রাখতে রাখতে বেধে যায়।হাজারটা কথা বললে মাথাও অনেক সময় ঠিক থাকে না সভাবগত ছোটকালে আঞ্চলিক ভাষা বের হয়ে যায়।
@@danialaron5065 চারিদিকে দেখছি তো আপনাদের মতো ভদ্রতার মুখোশ পড়া অভদ্র জালিম জানোয়ার কুলাঙ্গার মুনাফিক যারা আমার থেকে হাজারগুণে খারাপ বিধায় আমি আজ খারাপ।নামের অর্থ কেন দিয়েছে আগে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করবেন।
দেশের হাজার কোটি টাকার দুর্নীতিবাজদের যদি এভাবে জনগণের সামনে মাইর ও শাস্তি দেওয়া হত। তাহলে সব দুর্নীতিবাজ ঠিক হয়ে যেত।
করবে কে সরকার,, সরকার ও পুলিশ তারা নিজেই তো সবচেয়ে বড় চোর 😒😒
London theke dore ante hobe
@@azadmadbar6147 আরে ভাইজান দেশের বাইরে যারা আছে তাদেরকে তো কিছু বলা সম্ভব না। কিন্তু দেশের ভিতরে বসে যারা বেগম পাড়ায় বাড়ি বানায় আর সুইস ব্যাংকে টাকা পাচার করে তাদের আগে গণপিটুনি দরকার।
@@azadmadbar6147 😆😆😆
@@azadmadbar6147 ane tmr ma k biya dio....?
সাধারণ চোরের বিচার হয়। কিন্তু যারা দেশের জনগণের সাধারণ মানুষের টাকা দূর্নিতি করে নিচ্ছে তাদের বিচার করা অচিৎ
তাদের বিচার এখানে দিয়ে লাভ নাই সরকারের কাছে দিন
taile chor , chintay , dhorson sob chayre dibe ?
Sohomot
@@shantogaming3012 সরকারি তো চোর
ওই চোরদের ও বিচার হবে এই চোরের তো কাপড় গায়ে আছে আর ওই চোরদের পাচায় ও কাপড় থকবেনা জনগণের মার হবে শ্রীলঙ্কার মতো।
এভাবে যদি শিক্ষিত চোর গুলো পিটানো যেত তাহলে আজকে দেশের এত ক্ষতি হতোনা
এভাবে তোরে পিটালে দুনিয়ার এত ক্ষতি হতোনা
right
Right
ঠিক বলেছেন
শিক্ষিত অপরাধীরাই রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা ধ্বংস করে আসছে
দেশের হাজার কোটি টাকার দুর্নীতিবাজদের যদি এভাবে জনগণের সামনে মাইর ও শাস্তি দেওয়া হত। তাহলে সব দুর্নীতিবাজ ঠিক হয়ে যেত। **
right
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
আল্লাহ তুমি সব জান সব দেখ হেদায়েত করো না কেন মাবুদ, রহমত,কর মাবুদ
@@zahidanawar7606 Ami Jashore er😁
Sompurno porlam, mojao paisi
@@smoothcheats2.0 Thanks Bro! ❤️
সাধারণ চোরের বিচার হয়, কিন্তু শিক্ষিত কোটি টাকার দূর্নীতিবাজদের বিচার হয় না 😞😢
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
hmm right 👍👍👍👍
ভাই এটা স্মার্ট বাংলাদেশ
রাইর
রাইট
দূর্নীতিবাজ চোরদের বিচার কই???
Right
ঠিক বলেছেন
আপনার দূনির ফিরিস্তি দিন বিচার শুরু হবে
প্রতি সেকেন্ডে তাঁকে স্মরণ করুন,
যিনি প্রতি সেকেন্ডে নিশ্বাস চালু রেখেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ 🤲
🖤Allah Allah Allah 🖤
Alhamdulillah
যে দেশে খাদ্যের অভাবে কেউ চুরি করে, সে দেশের চোরের নয়, শাসকের হাত কেটে দাও।!!!
-আলী (রাঃ)
100%
Aey comment ta e khujte ascilam
😁😁 ভাই, কমেন্টটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে।.....কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে খুলনা আর বরিশাল বিভাগ।............ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " খুলনা, যশোর ও বরিশাল এই তিন জায়গার মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল কিংবা খুলনার মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, ফরিদপুর, বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। .......... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন BNCC'র মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন BNCC'র বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "......................
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
ei comments taa bar bar den Bhai ..... Bangladesh er MP minister Der hath kete dite hobe
@@zahidanawar7606 আপনি নিজে কোন জেলার ভাই? আমার এক পরিচিত লোক আছে খুলনার। তার ব্যবহার অত্যন্ত ভালো এবং অমায়িক স্বভাবের মানুষ তিনি।
আল্লাহ সবাইকে ভালো মন্দ বোঝার তৌফিক দান করুন
Amin
Allahumma amin
আমিন
১০টাকা চুরি করলে মৃত্যু দন্ড আর যারা হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার পরে তাদের কি কেউ দেখে না। মইরা লন বাজান আখিরাতে দেখা হবে। টাকার হিসাব নিতে হবে।
ভাই, উনাদের বিচার কে করবেন? কারণ উনারাই তো ক্ষমতায় বসে আছেন....
Right
@@trishalexpress keno vai oneke to itimer taka curi kore desher bahire paliye royeche sothi kotha ki keo karo sarth chara kiso kore na
@@trishalexpress ii.yy
@@trishalexpress jjjj
এসব চোরদের শাস্তি হওয়া উচিত। এর সাথে যেসব দুর্নীতিবাজ ঘুষখোর শিক্ষিত চোরদেরও বিচার হওয়া উচিত।
সকল ক্ষমতার মালিক আল্লাহ তায়ালা 💙
Hmmm
চোরের দালাল নাকি 😬😬😬
আল্লাহ মহান 💞🖕
টাকা/মালপত্র হারালে যতকষ্ট হয় তারচেয়ে বেশী কষ্ট হয় মোবাইল হারালে
ওরে আরও দুই টা বাড়ি বেশি দেও কেউ 😡
Hmm
ঠিক কথা বলছেন
একদমই
Hmm.thik bolechen
এই সাধারণ একজন চোরের যদি এই রকম বিচার হয় তাহলে যারা দেশের ধনসম্পদ চুরি করে লোটে নিয়ে যাচ্ছে তাদের বিচার কেমন হওয়া উচিত?
যদি আপনার মোবাইল চুরি হতো তাহলে আর সাধারণ বলতেন না
জুতার মালা দিয়ে সাগতো জানানো উচিত,,
আপনারা বলছেন যে শিক্ষিত চোরের বিচার হয় না কেন? এটার জন্য দায়ি আপনারা সকলে। আপনি নিজেকে নিজের উদাহরণ হিসেবে আপনি নিজেরটা নিজে চিন্তা করে দেখেন উত্তর এমনিতেই বেরিয়ে যাবে।মোটকথা নিজেরা ঠিক থাকলে দেশটা অবশ্যই সুন্দর লাগবে 🇧🇩💜।
সাধারণ চোরের বিচার হয়,হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দিচ্ছে সরকারি কর্মকর্তারা তাদের বিচার হয় না। তাদের এরকম বিচার করা উচিত
হুম ঠিক কথা বলছেন।
ঠিক
হায়রে মাথা মোটা
@@bmia5790 apne to gai mota
Abal
আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দারাজ করুক।
দারাজ মানে???
@@AbdulHannan-tc8ou i'm also thinking of..
@@AbdulHannan-tc8ou দারাজ বাংলা শব্দ নয়। এর মানে দান করা বা কিছু দেওয়া। আবার আরেক টা শব্দ আছে "তারাজ" এই শব্দের মানে বৃদ্ধি করা/ বর্ধন করা।
Abal
চোরকে কেউ মারবেন না, সবাই চোরকে দাওয়াত দিয়া খাওয়াবেন
Shak hasina Ka Kao ta Paran Bhai apni 😆😂🤣
ঠিক ভাই৷ সালাকে মাংস পোলাও খাওয়া দরকার।
😂😂😂😂
🤣🤣🤣
চুরি কি কেউ সাদে করে.বেবে দেখেন তো পেটে যদি বাত না পরে আপনি আমিও চুরি করতে বাদ্দো হবো.?আচকাল তো এমোম জমানা না এসে পরছে ২ টাকা বিক্ষাও দেয় না
ঠিকই তো বলেছে সে।
এই পৃথিবীতে কেউ না খেয়ে মরে যেতে আসেনি।
চোরের দন্ড হয়,
চোরের মূলে যে কিপনতা তার দন্ড হয় না কেন?😢😢
দেশের বড় বড় চোরদের কে আগে শাস্তি দিতে হবে যারা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে।
চুর চুরই, বড় চুর আর ছোট চুর কি?
তা হলে ত ভাই আপনার কথায় বুঝা যাচ্ছে এদের কে না দরার জন্য তাদের কে জামাই আদর করা হক
আল্লাহ সর্বশক্তিমান
আল্লাহ ছাড়া কোন শরিক নেই তিনি এক অ দিতিও 🥰
namaj porsilen fojorer?
এর দায় অবশ্যই রাষ্ট্র কে নিতে হবে
🤣🤣🤣🤣🤣🤣
রাইট
Tomi posa bat khiea pat kharap korvy r dos hovy sorkarer..... Agolo kothay thaky amdani hoy comment korar jonno
এর দায় আপনি একাই নেন ভাই দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবেন বউয়ের সাথে শুতে দেবেন কেমন
@@hridoymondol5566 এটা কি বলছো প্রিয়?😇
চোরকে পিটাইলে মানুষের কষ্ট লাগে আর শরিয়া মত চোরের হাত কাটলে মানুষের আরাম লাগে 😆
vai,,shoria nie je kotha bollen,,shoria onujayi chorer hat katata joto shohoj vabe dekhen eto shohoj na,i mean eto shohoje hat kate na,,,onek deep condition ache,jai hok bojhanor time nai..jeta bolte chai,,,jeshob deshe ei shoriar bastobayon dekha jai,,seshob deshe churi hoi na bollei chole...ultimately tader deshe problem tato solve holo,,,ar chor poketmar chintai bazder proti sympathy dekhae lav nai,,karon jar churi hoi shei jane koshtota...
শরিয়াহ মতে হাত কাটা হয় তখন, যখন প্রত্যকের মৌলিক চাহিদা পূরণে শাসক সফল হওয়ার পরও চোর চুরি করে। আপনি যে দেশে আছেন, সেখানে হালাল পথে যারা আছে তারাই জানে হালাল পথে খেতে এই দেশে কি কষ্ট।
প্রয়োজনের চেয়ে মার বেশী হয়েছে মেনে নিলাম চোরের শাস্তি হয়েছে।
কিন্তু দেশের ভিতর বড় চোরদের শাস্তি কি দেবে?
Right
চোর তো ঠিকই বলছে, এমন করে পিটাতে হবে কেন। ওকে কোরআনের আইন অনুযায়ী হাত কেটে দেওয়া উচিত।
@Sherlock Holme ভাই এতো সুন্দর করে বর্বরতা বললেন মনে হলো যে মানবতা শুধু আপনার মধ্যেই আছে। আপনি একবার যে মহিলা টা কান্না করছে তার দিকে তাকিয়ে দেখুন আর চোরের দিকে তাকিয়ে দেখুন। চোরের মধ্যে কি কোন অনুশোচনা খুঁজে পেলেন? একেবারেই না। আসলে এমনটাই হওয়ার কথা। কারণ, চোরের কাছে যেকোন জিনিস হোক সেটা যতই মূল্যবান বা সাধারন তার কাছে সেটার শুধুমাত্র অর্থনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে। অপরদিকে যার চুরি যায় তার কাছে সেটা অনেক সময় জীবনের চেয়েও মূল্যবান হয়ে যায়। কথাটা শুনে অবাক হলেন? অবাক হবেন না। ধরুন আপনি দূরে কোথাও গেলেন, আপনার কাছে একটা ফোন আছে, যেখানে প্রয়োজনীয় সব নাম্বার আছে, এছাড়া খুবই স্মৃতিময় অনেক ছবি আছে মোবাইলে যেগুলো আপনার কাছে খুবই মূল্যবান। কিন্তু সেই জিনিসটাই যদি চুরি হয়ে যায়, একে তো আপনি খুবই বিপদে পড়বেন সব নাম্বার হারিয়ে ফেলার জন্য, তার চেয়ে বেশি খারাপ লাগবে আপনার হারিয়ে যাওয়া ছবিগুলোর জন্যে। অথচ চোরের কাছে এসবের কানাকড়ি মূল্যও নেই। এটা কিন্তু খুব সাধারন একটি উদাহরন দিলাম। এবার ধরুন এক গরিব বাবা তার তার সন্তানের চিকিৎসার জন্যে শেষ সম্বল এক টুকরো জমি বিক্রি করে কিছু টাকার ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু সেই টাকাই চুরি কিংবা ছিনতাই হয়ে গেলো, আপনি একবার চিন্তা করে দেখেছেন ওই লোকের অন্তরটা তখন কি বলবে? মনে হবে মরে যাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই। এমন ঘটনা অহরহ ঘটছে আমাদেরই চারপাশে। এখন আসি কোরআনের আইন নিয়ে যেটা আপনার কাছে বর্বর মনে হয়েছে। আসলে চুরি জিনিসটা এমন একটা অভ্যাস, যেটা কিনা একটা নেশার মতো। অর্থাৎ যারা একবার চুরি করে অভ্যস্ত হয়ে যায়, তারা পরে ইচ্ছে করলেও ছাড়তে পারে না। তাই দেখবেন একটা চোরকে যতই মারধোর করা হোক, দুদিন পরে আবার সে একই কাজ করে। তাই এর একমাত্র সমাধান হচ্ছে হাত কেটে ফেলা। কারণ এতে করে চোর ইচ্ছে করলেও চুরি করতে পারবে না। আর সেটা দেখে অন্য চোররাও আর সাহস পাবে না। আপনি যদি একজন ধর্ষকের ফাঁসি চাইতে পারেন, তাহলে একটা চোরের হাত কেটে দেওয়াকে বর্বরতা মনে করার তো কোন কারণ দেখি না। যদি একজন মানুষের শাস্তি হলে ১০০ জন মানুষ ভালো থাকে, তাহলে ওই একজনের শাস্তি হওয়াই উত্তম। আশা করি বুজতে পেরেছেন।
@Sherlock Holme tora age manus boli diti,ar toder mukhe borborota🤣
@Sherlock Holme buka chuda tui o chor
ভাই আপনে আর কিছু কইয়েন না থাইক🤣
আল্লাহর ধর্ম সত্য, সহজ, সুন্দর, উপকারী। তোদের কারণে মানুষ এই ধর্মকে খারাপ মনে করে।
তোরা কোরআনের কোন আইন টা বাস্তবায়ন করেছিস? কোরআনের আইন বাস্তবায়ন হলে হতে পারে তুইই টিকতে পারবি না। তোরই হাত আগে কাটতে হতে পারে..
তোরা কোরআনের আইনের ব্যাপারে কি বুঝিস? কোরআনের আইন প্রতিষ্ঠাকারী খেয়াল রাখবে কেউ কোনো সমস্যায়, বিপদে আছে কিনা। কিছু না জেনেই এক বিপদগ্রস্থ মানুষের হাত কাটবে এমন নির্মম মানুষ ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে পারবেনা।
আর উনি বলছেন হাত কেটে দিতে!!!
তোরা তো জানিস মদ-ও তো এতো সহজে হারাম করা হয়নি। প্রথমে বলা হয়েছে মদের উপকারের চেয়ে অপকার বেশি। তারপর একসময় বলা হয়েছে মদ খাওয়া অবস্থায় নামাজের কাছেও যেতে না। তারপরে অন্য একসময় বলা হয়েছে মদ হারাম।
যেখানে মহান আল্লাহ্ সদয় দেখাচ্ছেন সেখানে আমরা কিসের ভিত্তিতে নিষ্ঠুরতা দেখাবো..?
peace
হাসপাতালের মত স্থানে যারা এ ধরনের অপকর্ম করে তাদের কঠিন থেকে কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত
বড় বড় সুধখোর,ঘোষখোর,,দুর্নীতিবাজ তাদের বিচার আগে হোক পরে ছোট খাটো বিষয় এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে,,,
২ রাত ছিলাম ৪/৫ টা চুরি হইছে🙂
এদেশে মোবাইল চুড়ির বিচার হয় এবং হওয়া ও উচিৎ। কিন্তু হাজার কোটি টাকা পাচারকারিদের বিচার হয়না।
সকল ক্ষমতার মালিক আল্লাহ তায়ালা 💖😍
R ki janis bal
হাজার হাজার কুটি টাকা যারা চুরি করে তাদেরকে প্রকাশ্যে এমন বিচার করা উচিত ছিল।
পার্থক্য এটাই এই চোরের
চেয়ার নাই।।।।।।👈👈👈😕
Yes. Good thoughts...
কথা তো ঠিকই।
আসা করি সিদ্দিকের মতো ভালো হয়ে যাবে🥰
🤣🤣🤣🤣
@mysha sagla 😅😅
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
@@zahidanawar7606 আপনার কথা আংশিক সত্য। দক্ষিন বংগের বরিশাইল্ল্যা, নোয়াখাইল্ল্যা, চিটাগাইংগ্যা এদের বেশিরভাগ অশিক্ষিত আর কিছু শিক্ষিতমহলে অনেক এরোগ্যান্ট টাইপের মানুষ আছে। এদের কথা বারতায় খুব বাহাদূরি আর মানুষকে ছোট করে কথা বলার চরম অভ্যাস আছে। কথার মধ্যে ভদ্রতার আর মাধুর্য বলেও যে কিছু থাকে এরা জানেই না। সহজ সরল মানুষদেরকে এরা হেয় করে ধমকের সূরে কথা বলতে বেশি আনন্দ বোধ করে, নিজেকে বেশ অন্য মাত্রার মনে করে।
তবে এ অঞ্চলগুলোতে এর ব্যাতিক্রম মানুষও আছে, যাদের কিছু মানুষের সাথে মেশার সুযোগ আমার হয়েছে, খুবই অত্যধিক ভদ্রলোক তারা। আমি সেই সমস্ত মানুষদের আজীবন মনে রাখবো ও শ্রদ্ধা করবো।
😂😂😂😂😂
ছোট অপরাধের জন্য বড় শাস্তি, আর বড় অপরাধে নেই কোন শাস্তি,।
ওরা মনে হয় ফ্যামেলির সবাই চোর
ভাই এটা ছোট অপরাধ না।
মানুষের সাদের জিনিস। কষ্টের জিনিস। খারাপ লাগে।
ভাই আপনার কাছে হয়ত বা এই ছোট হতে পারে আপনার টাকা আছে একটা মোবাইল নিয়ে গেলে আপনি আরো ১০ কিনতে পারবেন এমনো লোক আছে তার পক্ষে কিনা সম্ভব না! আর বড় কথা হলো একটা মোবাইল নিয়ে গেলে সমস্যা নাই কিন্তু ভাই মোবাইল ভিতরে এমন কিছু থাকে সেই গুলো জন্য খুব দরকারি জিনিস থাকে! পুলিশ দরলে বলবেন ছোট চুর আর না দরলে বলবেন পুলিশ তাদের সাথে জরিত! ভাই মনে কষ্ট নিবেন ভুল কিছু বললে ক্ষমা করবেন
যাদের এত মায়া লাগে চোরের জন্য...
তারা চোরকে নিজেদের বাসায় দাওয়াত দিয়ে.আপ্যায়ন করুন
দুরনিতিবাজদের বিচার করেন
ঠিক বলছেন কিছু ছাগলের বাচ্চা চোরের পক্ষে সাফাই করে
@@somirbapari4398 আমার দাদু অসুস্থ ছিলো, তাকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করানোর পর আমাদের দুইটি মোবাইল ও ডাক্তার দেখানোর জন্য সাথে ২০,০০০ টাকা সহ একটা ব্যাগ চোরে নিয়ে গেছে...এবং আমার দাদুও কয়েক ঘন্টা পর মারা গেছে.......আর এখানে দেখি কিছু মানুষ চোরের পক্ষ নিচ্ছে....তাও মেডিকেলে চুরি করা চোর..যেখানে কিনা মানুষ তাদের প্রতিটি মুহুর্ত প্রিয়জন হারানোর ভয় নিয়ে কাটায়..
@@AmirHamza-mn7ix ভাই তাইতো বলছি কিছু মানুষ চোরের বংস তাই চোরের হয়ে দালালি করে
@@AmirHamza-mn7ix যার যায় সে বোজে দাদা কত কষ্ট এরা কি করে বোজবে
চোরের কথায় যুক্তি আছে
ছোট হোক বড় হোক চোর চোরই। শাস্তি উভয়ের দেওয়া উচিত।
শিক্ষিত চোরের বিচার হওয়া দরকার দেশে শিক্ষিত চোরের অভাব নাই
আল্লাহর আইন যতদিন জমিনে না প্রতিষ্ঠিত হবে ততদিন আরো কত কি যে হবে সেটা আল্লাহই ভাল। সৃষ্টির যার আইন চলবে তার। আল্লাহর আইন থাকলে ওর এখন হাত কেটে ফেলা হয়তো।।।। আরো কতজনের যে কত কিছু হইতো আল্লাহ আপনার জন্য যেন আপনি মুসলমানদের মনের এই নেক আশা পূরণ করেন।।।।
যাই হোক মানবতা হোক মানুষের মূল লক্ষ
শিক্ষিত চোর যদি শাস্তি পায়, এমন এমন চোর দেশে খুঁজে পাওয়া যাবে না
আসল চোরেরা কখনো ধরা পড়ে না,,,😔
😂
ata ki nokol chor naki
@@sozunmia4124 eta Kuno chor e na ashol chor to Tara jara hazar hazar koti taka lutpat Kore???
আমি ভুল করেছি ক্ষমা কইরা দিয়েন (( সিদ্দিক চোর পাওয়াড বাই গাইবান্ধা)) 😜😜😂🤣
২ টাকার চোরের বিচার হয় কিন্তু কোটি টাকা চুরি করে দুনীতি করে তাদের বিচার হয় না
মোবাইল চোরের যদি এই শাস্তি হয় যারা রাস্টীয় সম্পদ চুরি করে টাকার পাহাড় বানাচ্ছে তাদের হাত কেটে দেওয়া উচিৎ।
Are vai, chor to chori hoi naki
চোরের কাছ থেকে মোবাইল ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে কিন্তু পুলিশ চোরের কাছ থেকে আর ফিরে পাওয়া সম্ভব না।
আপনি ও চোর নাকি
@@Sumonkazi2983 সবাই কি আর তোর মতো নাকি 🤣?
@@Sumonkazi2983 হুম আপনার মতো
@@adamjohnson4729 ফকিন্নির পোলা চোর তো চোরের সাফাই গাই তুই ও তাই করলি চোরে চোরে মাসতাতু ভাই😂😂😂😂
@@sohailsajid8408 আপনি ও চোর ও চোর চোরে চোরে মাসতাতু ভাই
চোররা অভাবে পরে চুরি করে এগুলা হুদাই। সৎ চেষ্টা নাই। দিন শেষে যার কিছু চুরি হয় সেই বোঝে কত বড় হ্মতি হয়। এমন অনেক হ্মতি আছে যা সারাজীবনেও পূরন করা যায় না
Very Good & Good Job
How About Polictkal Leader Tara Koto Taka Curi Korcha
Jobab Deta Hoba Allah R Kacha
হায়রে জীবন, চুর চুরি করতে গিয়ে তার বুদ্ধি ও শ্রমটাকে যেভাবে কাজে লাগিয়েছে এটা যদি কোনো ভালো কাজে লাগাত তাহলে আর চুরি করতে হতো না। আল্লাহ তায়ালা সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুক আমিন। 🤲
চুর কি জিনিস। 🤣🤣🤣
@@phn1630 চোরের লাইট ভার্সন😂
আপনার মত সবাই যেন বুদ্ধি মান হয়
আল্লাহ কে ভালোবাসেন নামাজ কায়েম করুন ❤️
চোরের কথা শুনে হাসি পাচ্ছে 😄😄😀🤣😂😂
হতে পারে এটা সাধারণ চুরি ,, কিন্তু এই সাধারণ চুরি মানুষকে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়
বড়ো চোরেরা কই,,,যারা এসি রুমে থাকে।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।।। সবাইকে ভালো মন্দ বোঝার তৌফিক দান করুন
মারতে হবে কেন, হাত কেটে দিলেই তো হয়।যার জিনিস চুরি করে সে বোঝে কষ্ট।আর ইনি কত সুন্দর করে বলছেন কেউ মানুষকে এভাবে মারে?আমার প্রশ্ন কোন মানুষ কি অন্যের কষ্টার্জিত অর্থে কেনা কিছু এভাবে চুরি করতে পারে?চোর কোন মানুষ নয়।যদি কেউ পেটের দায়ে খাবার চুরি করত তবে সেটা ভিন্ন কথা।তিনিতো কাজ করে খেতে পারেন।আয় কম হলেও সেটা হালাল আয় হতো।
আপনার কথায় যুক্তি আছে,,,, কিন্ত সরকার যদি চোরের প্রাপ্ত যাকাত আদায় করতে পারে তবে সরকারের অধিকার আছে চুরির শাস্তি হাত কেটে দেওয়া,,, হাত কাটার পূর্বশর্ত ,,এটা দেখা যে,, এসব দরিদ্র চোরদের প্রাপ্ত যাকাত আদায় হয়েছে কি না,,,,এখানে যেহেতু নিশ্চই যাকাত আদায় হয়নি,, হাত কাটার প্রশ্নই আসেনা,,,
Right
উত্তম জবাব।
এমন একটা কমেন্ট আমি করতে চেয়েছিলাম, ধন্যবাদ আপনাকে। আর যারা কমেন্টে চোরের ছাফাই গাইছে তাদের রক্তে মনেহয় চোরের ভাইরাস আছে।
Right
অনেক ভালো হয়েছে। যাতে অন্য কেও চুরি করার সাহস না পায়
শিক্ষিত চোরদের এভাবে ধোলাই করা লাগবে জনসম্মুখে
চোরের শাস্তি চাই তবে যারা কোটি কোটি টাকা চোরি করে সুইচ ব্যাংকে রাখে তাদের বিচার করা হয় না কেন???
দেশের টাকা লুটে যারা বিদেশে পাচার করছে তাদের যদি এমন করে পিটানো যেত মন টা অনেক শান্তি পাইতো
৬৩ বছরের জীবনে যিনি একটিও মিথ্যা কথা বলেননি!
তিনি আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ❤️💟
চুরিও করে আবার এত বড় কথাও বলে😆😆বাহ বাহ দিমু নাকি ভাবতেছি😂
আমি দেই একটা 😜😁
🤣🤣🤣🤣
তোর যোগ্যতা নাই দেওয়ার। ইউটিউবে সস্তা কমেন্ট করাই তোর যোগ্যতা, তুই আবার কী বড় বড় কথা বলোস
😃😀😃দাও
চোরের মায়ের বড় গলা😂😂😂
যারা জনগণের টাকা কে দুর্নীতির ফাঁদে ফেলে নিজের টাকা মনে করে ইন্টারেস্ট হিসাবে গ্রহণ করে তাদেরকেও এভাবে শাস্তি দেওয়া হউক!
এই ভাবে যদি বড় চোর গুলারে পিটানো যাইতো তাহলে আর দেশ এর অবস্থা হতো না।
সাধারন চোরের বিচার হয়। কিন্তু শিক্ষিত চোরের বিচার হয় না।
আপনার ফোন চুরি কইরা এরকম পালাইলে ওই মুহূর্তে আপনিও পিটাইতেন। কিন্তু এই যে আপনার হাজার হাজার টাকা শিক্ষিত চোর মারতেসে এটা নিয়ে ইউটিউবে ভোদাই মার্কা কমেন্ট ছাড়া করলেন টা কি
এই সামান্য মোবাইল চোর যদি এতো মার খায় তাহলে যারা কলমের খোঁচায় শতকোটি টাকা হাতিয়ে নেয় সেসব শিক্ষিত চোরের শাস্তি কি হতে পারে... ?
সাংবাদিক এবং দেশের প্রশাসন বিভাগ যদি একদিনের জন্য তারা সত্য কথা বলতো তাহলে দেশ থেকে সকল দুর্নীতিবাজ ধ্বংস হয়ে যেত
বিচার সবার বেলায় এক হওয়া উচিত
বড় চোরের বিচার হয়না বলে এই চুরির বিচার করা যাবেনা এমনতো না।
এদের চুরিতেও যে কত মানুষ কত বিপদে পড়ে।
চোর বলে কি সে মানুষ না! তার কি চোরাধিকার নাই 😜😜😜
Chorer ma er boro gola😄😄😄
😂😂😂
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
কথাটা ঠিকই বলেছেন যারা হাজার হাজার টাকা চুরি করেন তাদের কিছু হয় না আর সামনে একটু চুরি করতে এমন
নিজের কিছু চুরি, হলে পন্ডিতি আর করবেন না
চুরির উত্তম শাস্তি হলো হাতের কবজি কেটে দেওয়া।😤
কিন্তু এ যুগের চোরদের তো ভাগ্য ভালো যে কয়েক মিনিট পিটানোর পর ছেড়ে দেওয়া হয়। 😤
১০০% সহমত
আল্লাহর ধর্ম সত্য, সহজ, সুন্দর, উপকারী। তোদের কারণে মানুষ এই ধর্মকে খারাপ মনে করে।
তোরা কোরআনের কোন আইন টা বাস্তবায়ন করেছিস? কোরআনের আইন বাস্তবায়ন হলে হতে পারে তুইই টিকতে পারবি না। তোরই হাত আগে কাটতে হতে পারে..
তোরা কোরআনের আইনের ব্যাপারে কি বুঝিস?
চোরের হাত কেটে দিতে বলছিস?!!
তোরা তো জানিস মদ-ও তো এতো সহজে হারাম করা হয়নি। প্রথমে বলা হয়েছে মদের উপকারের চেয়ে অপকার বেশি। তারপর একসময় বলা হয়েছে মদ খাওয়া অবস্থায় নামাজের কাছেও যেতে না। তারপরে অন্য একসময় বলা হয়েছে মদ হারাম।
যেখানে মহান আল্লাহ্ সদয় দেখাচ্ছেন সেখানে আমরা কিসের ভিত্তিতে নিষ্ঠুরতা দেখাবো..?
আল্লাহ্র আইনে শাস্তি দিতে চান খুব ভালো কথা! কিন্তু আল্লাহ্র আইনে কোরআন অনুযায়ী শাস্তি বাস্তবায়ন যে দেশে করা হবে সে দেশ তো অবশ্যই সম্পূর্ণরূপে কোরআনের বিধান অনুযায়ী চলে এমন হতে হবে। আর যে দেশ সম্পূর্ণ কোরআনের বিধান অনুযায়ী চলবে সে দেশে আমাদের দেশের মতো চুরি করার পরিস্থিতি থাকবে না। সেই দেশের কোষাগারে সবাই তাদের আয়ের টাকা থেকে দিবে বিধান অনুযায়ী, যাকাত দিবে বিধান অনুযায়ী। সেই দেশ যে চালাবে সে দেশের কোষাগারের টাকা দিয়ে সেই দেশে যারা খাবার পায় না তাদের কোনো ব্যবস্থা করবে, সবারই কোনো না কোনো ব্যবস্থা করবে সাধ্যমত। কোনো কাজে, চাকরিতে ঘুষ নেয়া হবে না, যার বেশি প্রয়োজন তাকে প্রাধান্য দেয়া হবে। কে খাবার খেতে পারছে না তা খোঁজা হবে, কার কি সমস্যা, কার কি বিপদ এগুলো দেখা হবে সাধ্যমত এবং যা সবার ভালো হবে তা করা হবে সাধ্যমত! তাই সেখানে চুরির প্রশ্নই আসেনা। এতো কিছুর পরও, ভালো করে "ধর্মীয় জ্ঞান" পাবার পরও এবং আল্লাহর এতো সাহায্য পাবার পরও যদি কেউ বাধ্য না হয়ে ইচ্ছে করে চুরি করে সেক্ষেত্রে হাত কাটতে হবে বিধান অনুযায়ী।
ভালো থাকার এতো সুযোগ পাবার পরও যদি খারাপ কাজ করে তবে তো শাস্তি তার উপর এমনিতেই অপরিহার্য হয়ে যায়। btw
যে দেশে কোরআন অনুযায়ী সম্পূর্ণ বিধান ব্যাবস্থা পরিচালিত নেই, সবার জন্য সেরকম সুযোগ সুবিধা নেই সে দেশে কোরআন অনুযায়ী শাস্তি দেবার অধিকারও কারও নেই!
peace
আমাদের বাংলাদেশে গরিব চুরের বিচার আছে কিন্তু কোটিপতি চুরের বিচার নাই 😢😢😢😢😢
সাধারণ মানুষের বিচার ঠিকই হয় কিন্তু জারা দিনের পর দিন দুরনিতি করে দেশ টাকে আজ এই অবস্থায় এনেছে তাদের কোন বিচার হয়না
ওর কথায় যুক্তি আছে 10 হাজার 20 হাজার টাকা দামের মোবাইলের জন্য এভাবে মারতেছে 10 হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে চলে যাচ্ছে তাদেরকে কিছুই বলতে পারছি না
লাখ লাখ টাকা চুরি হচ্ছে এগুলোর বিচার হয়না
আমার আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন আসলে হাসি দিছি চোরের কথা শুনে
একটা মোবাইলের জন্য এতো মের কেন, যারা দেশের কোটি কোটি টাকা চুরি করে দেশের বাহিরে চালান করতেছে তাদের কি করা উচিত??????
Bhai bainchud Bangali ra norom jaigai marte pare deser boro durniti bajder kisu bolte pare na
যার যায় সে বুঝে,একটা মোবাইল না এরা সংঘবদ্ধ চক্র,মানুষ কষ্টের টাকা দিয়ে মোবাইল কিনে, হাসপাতাল কেউ সুখে যায় না,সেখান থেকে মোবাইল চুরি করে ফেলে,কুত্তার বাচ্ছা দের কে আরো মারা উচিত।কারা কোটি টাকা খায় তাদের আমরা কিছু করতে পারিনা যেখানে সরকার সুযোগ দিচ্ছে তাদের, তাই বলে এদের কে ছেড়ে দিব? নে বাবা আরো মোবাইল চুরি কর?? আপনাদের মতো মানুষ দের এমন যুক্তি দেখলে সত্যি হতাশ হইয়ে যায় বড় দের কিছু করতে পারিনা তাই ছোট চোর দের সুযোগ দিবো কিছুই করবো না মারবোনা কেমন যুক্তি ভাই এইটা।মাইরা হাড্ডি ভাইংগা দিতাম সত্যি।আমি জানি আমার মোবাইল যখন নিয়ে গেছে কেমন লাগছে আমার।আপনার হারাইলে আপনি বুজতেন।
😁😁 ভাই, কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে বরিশাল বিভাগ।........ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " বরিশাল বিভাগের মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। ..... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন বরিশাল বিভাগের মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন বরিশাইল্লা বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "....
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন তেতুলের বিচির মতো দাত বের করে বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর খ্যাত মার্কা রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর মতে এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা আশেপাশের সবাই এদের প্রেমে হাবুডুবু খায়। এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
দেশের যা অবস্থা, চুরি কে সর্বস্বীকৃত করা হোক,,।। দেশের নাজুক অবস্থায়, এটা খুব বড় অপরাধ বিবেচনা করা যাবে না।।অভাবে স্বভাব নষ্ট হবে,এটাই স্বাভাবিক।
এভাবে শিক্ষিত চোরগুলোকেও পেটানো দরকার
এসব শরীর জঘন্য শাস্তি হওয়া উচিত
মেডিকেলে অসহায় মানুষের সাথে এমন ব্যবহার মেনে নেওয়া যায় না
হাঁসপাতালের যে কর্মচারীরা জড়িত তাদের বিচারের আওতায় আনা হোক।
দুই টাকার বিচার হয়। কোটি টাকার বিচার নাই
তার কথা ঠিক আছে" এমন করে মানুষ মানুষকে মারে না।"
কিন্তু সে তো মানুষ না সেতো চোর...
😁😁😁
🤣🤣🤣😁😁
সত্যি মজা পেলাম..!
শিক্ষিত চোরদের ও এভাবে শাস্তি দিতে হবে
যে দেশে পেটের দায়ে মানুষ চুরি করে সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী আগে বিচার হোওয়া দরকার
আপনার চুল আর হাত আগে কাটতে হবে।
Saudi er moto hat gola katte hobe
হতে পারে সরকারের বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডে ব্যার্থতা রয়েছে। তাই বলে আপনি চোরের সাফোর্ট করছেন কেন? এখানে সরকার আসলো কোথা থেকে?রাজনীতি করতে গিয়ে অন্ধ হয়ে গেছেন? একবার তার অপরাধের কথা বিবেচনা করেছেন? হাসপাতালে মানুষ পিকনিক করতে যায় না।বরং বিপদে পড়ে যায়।আর সেই অসহায়েত্তের সুজোগ নেই এই রকম দেশের কিছু অপদার্থ। যারা সুস্থ সবল দেহ নিয়েও কাজ করে খেতে পারে না। সে একজন সুস্থ সবল দেহের এবং সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী। সে যদি কাজ করে খায়, তবে তার খাবারের অভাব পড়বে না।তার মত হাজার হাজার মানুষ কাজ করে খায়। কিন্তুু এদের মতো চোর বাটপারদের কাজ করে খেতে কষ্ট হয়। মনে রাখবেন যে ব্যাক্তি সুস্থ সবল দেহ নিয়েও কাজ করে খেতে পারে না। সে পেটের দায়ে নয়, বরং নেশা করার জন্য চুরি ডাকাতি করে।
বিঃদ্রঃ রাজনীতি করতে গিয়ে অন্ধ হয়ে যাবেন না। বরং ভালো মন্দ বিচার করতে শিখুন। আমি নিজেও দেশের পরিস্থিতি নিয়ে সরকারের বিরদ্ধে কথা বলি।
ঠিক আছে আপনার কথা,কেমন আছেন,কোথায় আছেন
@@Sumonkazi2983 why?
এই দেশে হাজার কোটি টাকার চুরদের বিচার হয় না, জনগন এদের ধারেকাছেও যেতে পারে না
যারা ক্ষুধার জ্বালায় একটি মাছ চুরি করে,তাদের বিচার ঠিকই হয় এই দেশে।অথচ যারা পুকুর চুরি করে,তাদেরকে আরো সম্মানিত করা হয়।
সঠিক কথা বলেছেন,,,
এদেশে এ ধরনের চুরিকে বৈধতা দেয়া সময়ের দাবি।
🤣🤣🤣🤣
আল্লাহ সবাইকে সহি বোঝ দান করুক আমিন।
একটা সাইন দিয়ে কোটি কোটি টাকা চুরি করে যারা তারাই সমাজে সম্মানিত ব্যক্তির আসনে বসে আছে😹
এটাতো ধর্মীয় ভাবে বলা হয়েছে যে চোর ডাকাত বাটপার মিথ্যাবাদী অযোগ্য অপদার্থ মেধা হীন রাজনৈতিক দলের নেতারা ব্যবসায়ীরা ও সুদ খোর ঘুষখোর দুর্নীতিবাজ রাই দেশের সামগ্রিক শাসন পরিচালনা করবে এবং ঈমানদার ব্যক্তি,সৎ যোগ্য মেধাবী মননশীল লোক জন অবহেলিত ও বঞ্চিত করা হবে যা এখন হচ্ছে পরিকল্পিত ভাবেই যা হাজার হাজার বছর আগের কথা। সুতরাং এ সব এদের প্রাপ্য।
খুব ভালো , 👍
জাতীয় চোরদেরও ধরা উচিৎ।
সেই মজা পাইছি রে ভাই তোর কথা শুনে🤣🤣🤣মেজাজ ভালো ছিলো না কিন্তু এই নিউজ টা দেখে মন টা ফুরফুরা হয়ে গেছে🤪🤪🤪
😁😁 ভাই, কমেন্টটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে।.....কোন এক বন্ধু বরিশাল বিভাগের লোকজনের সম্পর্কে আমাকে বলেছিলঃ "রংপুরের মানুষ যদি গালের গোস্তো হয় তাহলে বরিশাল বিভাগের মানুষ হচ্ছে পাছার গোস্তো "।
জ্বি হ্যাঁ, বিয়ের জন্য সবচেয়ে খারাপ হচ্ছে খুলনা আর বরিশাল বিভাগ।............ কোন এক বন্ধু আমাকে বলেছিলঃ " খুলনা, যশোর ও বরিশাল এই তিন জায়গার মেয়েকে বিয়ে করার চেয়ে নিজের শারিরীক প্রয়োজন মেটানোর জন্য পতিতালয়ে যাওয়া ভালো। কারণ হোটেল কিংবা পতিতালয়ে গেলে সেটা ওই হোটেল কিংবা পতিতালয় পর্যন্তই থাকবে। কিন্তু আপনি যদি বরিশাল কিংবা খুলনার মেয়ে বিয়ে করে আনেন তাহলে প্রথম দিনই আপনাকে সে বলবে, এই বুড়ো বুড়ি থেকে আলাদা বাসা নাও, নইলে বিছানায় কাপড় খুলবো না। অর্থাৎ এই বরিশাল, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, ফরিদপুর, বা দক্ষিণ বংগের মেয়েদের প্রথম লক্ষ্যই হলো কিভাবে আপনাকে আপনার ফামিলি থেকে টান মেরে বের করে নিয়ে যাবে। তারপর কায়দা করে আপনার সব সম্পত্তি নিজের নামে লিখে নিয়ে আপনাকে লাথি মেরে বের করে দিয়ে তার পিরিতের নাগরকে নিয়ে সংসার শুরু করবে। আমার ৩৮ বছরের জীবনে এ ধরনের কেস বহু দেখেছি। .......... আর তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমার ছেলে যদি বড়ো হয়ে কোন BNCC'র মেয়ে বিয়ে করে আনে তাহলে আমি আমার সমস্ত সম্পত্তি আইনজীবী ডেকে কোন মাদ্রাসা বা এতিমখানার নামে ওয়াকফ করে দেব। যাতে আমার মৃত্তুর পর আমার সমস্ত সম্পত্তি ইসলামী রাস্তায় ব্যয় হয়। কারণ আমার সারা জীবনের সঞ্চয় আমার ছেলের মাধ্যমে কোন BNCC'র বেটি পায়ের উপর পা তুলে খাবে আর আমাকে সেটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে এমন দুর্ভাগ্যতে আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন না ফেলেন।......... বরিশাল বিভাগের লোকজনের ব্যবহারের আরো কিছু নমুনাঃ............. আমার ছোট বোনের হাসবেন্ড যে আমার চেয়ে বয়সে ৬ বছরের ছোট, হঠাত করে অনেক বেশি টাকা পয়সার মালিক হয়ে গেছে। দুরভাগ্য বশত আমার তখনও কোনো বাচ্চা কাচ্চা হয় নি, কিন্তু তার একটা মেয়ে হয়েছে। তাই সে আমাকে অহংকার করে বলেছিল, "আপনাকে দিয়ে আমি আমার মেয়ের গু পরিস্কার করাব! "......................
একবার খাবার পর হোটেলের ম্যানেজারকে আমি বলেছিলাম, "ভাই, দুটো টিসু হবে?" সেই বরিশাইল্লা নবাবপপুত্রের ধমকানো উত্তরতটা ছিল, "দুইডা কিয়ের?"........ এক সময় আমার অষুধের দোকান ছিলো, এক বরিশাইল্লা নবাবপুত্র ওষুধ কেনার পর ৫০০ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "ভাই ভাংতি নাই?"। নবাবপুত্র ধমকে উঠে জবাব দিলেন," আপ্নেরে দেহানোর জইন্নো দিসি ওইডা?".......... একবার এক মহিলা রাজকন্যা, মেইড ইন বরিশাল, আমার দোকানে এসে একটা জিনিশ নিয়ে দামাদামি করছিলেন, এবং এক পর্জায়ে তিনি বললেন "আপনার এটা কোন দোকান হলো? দোকান হলো ওই বাস্ট্যান্ডের গুলো।" তখন আমি মনে মনে বললাম, তো বেগম শাহেব, ওখান থেকেই নেননা কেন?............আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা মহারানি একটা ওষুধের দাম নিয়ে প্রায় আধা ঘন্টা মত আমার সাথে তর্ক করলেন, শেষমেশ তিনি যে দাম বলেছিলেন আমি সেই দামেই তাকে ওষুধটা দিতে রাজি হলাম। প্রিয় ভিউয়ার, ওষুধটা হাতে নেওয়ার পর ওই মহারানি আমাকে কি বললেন জানেন? "কিপ্টামি করেন কেন?" অর্থাৎ নিজে চুরি করে অন্যকে চোর বলা-- এটাই এদের স্বভাব।........ আরেকবার আরেক বরিশাইল্লা রাজকন্যা, যিনি নিজেকে খুব সুন্দরি মনে করেন, এবং (লেখক হুমায়ুন আহমেদের মতে) এক ধরনের বেকুব মেয়েছেলে আছে যাদের ধারণা যে চারপাশের সবাই তাদের প্রেমে হাবুডুবু খায়, ঠিক সেই রকম এক রাজকন্যা আমার দোকানে ওষুধ কিনতে এলেন। ওষুধটির দাম ছিলো ২১০ টাকা। তো আমি বললাম, এটার দাম ২১০ টাকা, আপনি আমাকে ২০০ টাকা দেন।" মহারানি আমার এই বিনয়ের উত্তরে কি বললেন জানেন? "আপনি ২১০ টাকা চাইলেও আপনাকে আমি ২০০ টাকাই দিতাম।" কথাটা শুনে স্বাভাবিক ভাবেই আমি একটু আহত হলাম, এবং তার দিকে একটু তাকালাম। মহারানী সাহেবা তখন বাকা হাসি দিয়ে বললেন, "তাকান কেন?"। অর্থাৎ মহারানি সাহেবা ধরেই নিয়েছেন যে তার কথার ছিরি আর রুপের ছিরি দেখে আমি তার প্রেমে পড়ে গিয়েছি-- এ ধরনের বেকুব মেয়েছেলেদের নির্বুদ্ধিতার জন্য পুরস্কৃত করার ব্যাবস্থা থাকা উচিত। ........ জ্বি হ্যাঁ ভিউয়ারস, বরিশালের লোকেদের জন্য ছোটলোকি, বেয়াদবি, আর কিপটেমিটাই হচ্ছে স্মার্টনেস। কাজেই বরিশালের ছেলে বা মেয়ের জন্য সবচেয়ে পারফেক্ট পাত্র-পাত্রি পাওয়া যাবে ব্রিহত্তর খুলনা এবং যশোর জেলায়, যাদের মুল নিতি হচ্ছেঃ মাসি, পিসি, বউমা, বাতি নেভালে কেউ না!" 😡😡😡
এই চোরের বিচার না করে দেশের বড় বড় চোরদের বিচার করুন।
যারা কলমের খোচায়, আর দুর্নীতি করে সাধারণ মানুষের সম্পদ চুরি করছে।
বিচার না করে ওরে ইতালী তে বাড়ি করে দেয় হোক।।। মহৎ কাজ করেছে।।।।
সে ঠিকই বলেছে,
সে সামান্য কিছু টাকার জিনিস চুরি করেছে বলে তাকে এতো নির্যাতন করা হলো,
কিন্তু যারা হাজার কোটি টাকা চুরি করে তাদের কোন বিচার নাই তাদেরকে নির্যাতন তো দুরের কথা কেউ চোখ তুলে কথাও বলতে পারে না।
দিনশেষে কোটি টাকা চুরি করা ব্যক্তি থাকে বহাল তবিয়তে আর মার কাই বেচারা দুই চার টাকা চুরি করা চোরেরা।
বিচার হলে সবারই হওয়া দরকার
এদের কঠিন বিচার হওয়া উচিত।
যার যায় সে বোঝে।
হ্যাঁ ভাই জান, আপনার সাথে এক মত।
এর জন্য দায়ী যারা তাদের কে কিছু বলা যাবে না, কারন তারা ক্ষমতাবান।
আল্লাহ আপনাকে সঠিক বুঝ দান করুক, আমিন।
হাজার হাজার কোটি টাকা যারা দুর্নীতি করে বিদেশে পাচার হচ্ছে। প্রমাণ থাকার সত্তেও কোন বিচার হয় নাই।
ছোট সুরের এমন শাস্তি বড় চোরের কেমন শাস্তি হওয়া উচিত এই দেশে বিচার কোথায় এই দেশের বিচার ব্যবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে একটু ভেবে দেখুন
যারা কোটি কোটি টাকা চুরি করে বিদেশে
পাচার করে তারা ধরা ছোয়ার বাইরে
আর সামান্য চোর দের কি অবস্থা
মোবাইল চোরদের এইভাবেই পেটানো উচিত। অন্য যাইকিছু চুরি হোক মেনে নেয়া যায় কিন্তু মোবাইল চুরি মেনে নেয়া যায়না। কারণ মোবাইল মানে একটা ইমোশন আর সকল গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের জায়গা।
''শুক্কুরবার সকালে''😂
সাংবাদিকের ভাষা😂
Nice 👍 note 📝
আমাদের সাম্বাদিক বায়েরা এত্থেইক্কা ভালা উচ্চরণ সিহেনাইক্কা।
ভাই আপনি রিপোর্ট করেন, অন্যের ভুল ধরা আর দোষ ধরা একটা সভাব, মন মানসিকতা পরিবর্তন করুন উত্তম চরিত্র গঠন করুন। হাজারটা কথা বলতে বলতে এতো কন্ট্রোল থাকে না মুখ দিয়ে ভাষা ভুলক্রমে একটু চেইঞ্জ হয়ে যায় অনেক সময় ঠিক রাখতে রাখতে বেধে যায়।হাজারটা কথা বললে মাথাও অনেক সময় ঠিক থাকে না সভাবগত ছোটকালে আঞ্চলিক ভাষা বের হয়ে যায়।
🤣🤣🤣
@@danialaron5065 চারিদিকে দেখছি তো আপনাদের মতো ভদ্রতার মুখোশ পড়া অভদ্র জালিম জানোয়ার কুলাঙ্গার মুনাফিক যারা আমার থেকে হাজারগুণে খারাপ বিধায় আমি আজ খারাপ।নামের অর্থ কেন দিয়েছে আগে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করবেন।