Intro Credit: =============== unsplash.com/@larm pexels.com/@kelly-lacy-1179532 soundcloud.com/vexento =============== এই সিরিজের প্রথম পর্ব • ভারতের গোহত্যার হিন্দু...
@@mdashrafulislam2164 আপনার একজন মানুষ কে মানুষ হিসাবে থাকতে দিবেনা আপনার জন মুসলীম ফাস্ট আমাদের কাছে ভাই মানুষ ভালো কাজে করলে দ্বীনে লাগেনা তাই বলি মানুষ হন
@@mistudevnath825মুফাস্সিল, কুত্তা আসিফ এসব মূর্খদের যারা সত্য বলে তারা নিজেরাই মূর্খ আর এই সব মূর্খরাই দাজ্জাল এর ফিতনার শিকার। এরা ইলুমিনাতির one world one religion এর মিশন পুরো করতে কাজ করে এদের চ্যালা হলি তোরা। এরা নাস্তিক না বরং ইলুমিনাতি এরা যে ধর্ম এর ফিতনা বাজ লোক আছে তাদের সাথে মিলে অশান্তি তৈরি করতে চায় শান্তিপূর্ণ ধর্ম সমূহে। আর একজন হিন্দু হয়ে এইসব মূর্খদের সাপোর্ট হিন্দু দের দূর্বলতার প্রকাশ।
Islam nie satti Balar sahos to nai quoran chapter 1 pheresta ase ballo tumi paro Mohammad ballo ami Pari na tar pore o pheresta 3 bar chaepe ballo tumi paro o ballo ami Pari na are Allah atuku janlo na Mohammad parte pare na.
@@nilotpalbhattacharjee3896 😂😂😂😂😂😂😂😂😂 Sri Sri ram namer Ekta ponditder kmne Jani mair khaichilo r oi Zakir er shathe debate kora video private kn korche
ধর্মগ্রন্থ এইভাবে পড়ে ঠিকভাবে বুঝা এবং সে অনুযায়ী চলা হচ্ছে উত্তম। কিন্তু ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা এবং ভুল ব্যাখ্যা গ্রহণ করে মানুষের সাথে সংঘাত এবং মারামারি হানাহানি তো জড়ানো এটা কোন ভাল মানুষের কাজ নয়। আর ধর্মের বিষয়ে কোনো গোঁড়ামি নেই। কুসংস্কার আছে যেগুলো সেগুলো তো স্বাভাবিকভাবে খোলা চোখে দেখলেই বুঝা যায় যে আসলেই এগুলো কোন কিছু না এগুলো মানুষজন নিজের মনগড়া মনের থেকে বানিয়ে মানছে। সেটা তো একটা মানুষ যদি কখনো মনে সুন্দরভাবে চোখ খুলে দেখো তাহলে বুঝতে পারবে যে এটা আসলে সঠিক না। বাংলাদেশের লোকজন বাজে কোন জায়গার লোকজন এদের জ্ঞান-বুদ্ধির বুদ্ধিমত্তা কথা বললে পরাজয় 0% ইন্ডিয়ান ওদের জ্ঞান বুদ্ধি তো জিজুর নিচে। এখানে যা ব্যাখ্যা করেছেন উনি একজন শিক্ষিত এবং জ্ঞানী ব্যক্তি বলেই নিরপেক্ষভাবে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেন। তাই সে যে ধর্মেরই হোক না কেন যদি মানুষ এরকম শব্দ হয় তাহলে তাকে অবশ্যই শ্রদ্ধা করতে ইচ্ছা করে।
❤❤❤ধন্যবাদ আপনাকে Sir..... কিছু রাজনৈতিক নেতারা তাদের সার্থ চরিতার্থ korar jonn manuser modde ভুল ধারণা ছরিয়ে দেন। portek Bangladeshi amader vai.We are the Brother from Same Mother..... Love and Respect from 🇮🇳INDIA'🇮🇳
@@rahulmukherjee5096 pagol history tmi dekho, Pakistani army ra hindu der beshi marcilo, tai jaan bachanor jonno hindura india te polaice, r tmago loge vai vai somporko hok ba na hok, tate amgo baal o chera jai nhh
@@executioner_7165 ami jani history ta. 1905 Partition of Bengal, Bengal divide Kore East Pakistan Kora hoye. Amdr k na tarale amr jonmo okhane hoto, nijer religion bachanor jonno palate hoyeche, amr relatives er kach theke shunechi, jekhane amr religion er lokeder kete fela hoyeche, abr onek Case amon o ache jekhane forceful conversion hoyeche. R apni jeta bolchen sheta holo 1971 er kotha, Pakistani army massacre korechilo. 2 dik thekei kelani amdr khete hoyeche. Tai emni somporko thakleo oi Bhai Bhai jinis ta hojom hoyena. By the way ami Bangladesh country niye kichu bolchi na. Ja hoye geche r rewind kora jabe na. Just actual incident ta oi Anupam babu k bollam.
মূর্ত পূজা পাপ,শিরক আপনারা চির জাহান্নামি😭💔। একটা জিনিস দেখেন প্রামাণ১/ আপনাদের হিন্দুরা প্রচুর মুসলিম হয় কিন্তু মুসলিম রা হিন্দু হয় না। প্রমাণ ২/ হিন্দু ধরমের প্রতিটি নিয়ম যুগ অনু্যায়ি চেঞ্জ হচ্ছে কিন্তু মুসলিমের নিয়ম ১৪০০ বছর আগে যা ছিল তাই আছে প্রমাণ ৩/সয়তান জীন আগুনের তইরি কিন্তু আপনারা সেই আগুনকে পূজা করেন প্রমাণ৪/ মুসলিম ধরমে ভিবিষ্যত বাণি সব প্রমানীত হচ্ছে (কিয়ামতের আলামত) যেমন,দাশি মালিক এর জন্ম দেবে মানে মায়ের কথা মেয়েরা শুনবেনা, অধিকাংশ নারী জাহান্নামি কারণ তারা সামী কে মানষিক যন্ত্রণা দেয়, ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে -দেখে শুকিয়ে যাচ্ছে,ছোট গাছে ফল ধরবে দেখেন তাও এখন কলম গাছে হচ্ছে ইত্যাদি ১৪০০ বছর আগেই কুরআনে লেখা আছে৷। প্রমাণ ৫/ ডান পাশে শুয়াকে ইসলাম বলেছে বিজ্ঞানের আলোকে,বামপাশে কাথ হয়ে শুলে হারটে চাপ লাগে আপনাকে আমি ইসলাম গ্রহণ করতে বলছি না কিন্তু আপনাকে বলছি আপনি বিজ্ঞান ও ইসলাম এর মধ্যে মিল দেখেন আগে
মূর্ত পূজা পাপ,শিরক আপনারা চির জাহান্নামি😭💔। একটা জিনিস দেখেন প্রামাণ১/ আপনাদের হিন্দুরা প্রচুর মুসলিম হয় কিন্তু মুসলিম রা হিন্দু হয় না। প্রমাণ ২/ হিন্দু ধরমের প্রতিটি নিয়ম যুগ অনু্যায়ি চেঞ্জ হচ্ছে কিন্তু মুসলিমের নিয়ম ১৪০০ বছর আগে যা ছিল তাই আছে প্রমাণ ৩/সয়তান জীন আগুনের তইরি কিন্তু আপনারা সেই আগুনকে পূজা করেন প্রমাণ৪/ মুসলিম ধরমে ভিবিষ্যত বাণি সব প্রমানীত হচ্ছে (কিয়ামতের আলামত) যেমন,দাশি মালিক এর জন্ম দেবে মানে মায়ের কথা মেয়েরা শুনবেনা, অধিকাংশ নারী জাহান্নামি কারণ তারা সামী কে মানষিক যন্ত্রণা দেয়, ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে -দেখে শুকিয়ে যাচ্ছে,ছোট গাছে ফল ধরবে দেখেন তাও এখন কলম গাছে হচ্ছে ইত্যাদি ১৪০০ বছর আগেই কুরআনে লেখা আছে৷। প্রমাণ ৫/ ডান পাশে শুয়াকে ইসলাম বলেছে বিজ্ঞানের আলোকে,বামপাশে কাথ হয়ে শুলে হারটে চাপ লাগে আপনাকে আমি ইসলাম গ্রহণ করতে বলছি না কিন্তু আপনাকে বলছি আপনি বিজ্ঞান ও ইসলাম এর মধ্যে মিল দেখেন আগে
যে সত্য বলবে আমি তার পক্ষে। হোক হিন্দু, হোক মুসলিম কিংবা অন্য ধর্মের। কিন্তু যে ধর্মান্ধ, যে উগ্রবাদী, হোক হিন্দুদের মধ্যে, মুসলিমদের মধ্যে বা অন্য ধর্মের মানুষ, সবার বিপক্ষে একজন ভালো মানুষ।
অসাধারন❤❤❤ আমার স্কুলের একজন হিন্দু ম্যাম ছিলেন।উনার কাছে একদিন জানতে চেয়েছিলাম আসলেই কি উনাদের গোমাংস খাওয়া নিষেধ কিনা।।। উনি বলেছিলেন সরাসরি নিষেধ নেই।এটা আবহমান কাল থেকে চলে আসা একটা রীতি ছাড়া আর কিছু নয়।
@Nostalgic Niloy হাহাহা,বাংলাদেশে শুয়র খান কেউ আপনাকে মানা করবেনা হত্যাও করবেনা। ইভেন অনেক রেস্টুরেন্টে শুয়র এভেলেবল। একজন মানুষকেও আজ পর্যন্ত শুয়োর খাওয়ার কারণে হত্যা তো দূরের কথা বারণ ও করা হয়নি। মুসলিমদের নিষেধ আছে বলে খায়না কিন্তু নিজে খায়না দেখে অন্যদের খেতে দেয়না এমন কোনো নজির নাই। কিন্তু আপনাদের ইন্ডিয়ায় তো গরু খাওয়ার কারণে হত্যা পর্যন্ত করা হইছে। আপনার খাওয়ার ইচ্ছা নাই খাইয়েন না, ধরে নিলাম হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য গরু নিষিদ্ধ। ঠিক আছে,খাওয়ার দরকার নেই। কিন্তু অন্য ধর্মাবলম্বীরা আপনার ধর্মের নিয়ম কেনো মানবে? যারা খাবে তাদের কেনো আপনি মানা করবেন? কোন অধিকারে? আর আপনাদের নিয়ম মানে? গরু খাওয়া যাবেনা এমন কোনো কিছু কি ভারতের সংবিধানে আছে? যদি না থাকে তো আপনার কথা মানতে কেউ বাধ্য নয়। হ্যাঁ হয়ত উগ্রতা দেখাবেন,অসভ্যরা উগ্রতা ছাড়া আর কিই বা দেখাতে পারে?
@Nostalgic Niloy Okoththo vashai kichu ekta likhte giyeo likhlam na.Amra apnader moto hole apnar ar amader moddhe kono difference e thakbe na.Pig er mangsho ke pork bole.BlueCosmicElements apnake sundor kore bujhiyechen je Bangladesh e pork khawar jonno murder kora hoi na.Arekta information dei apnake.Apnar desh whole world e beef supply er dik theke 4th position e ache.Chaile google kore dekte paren jodi English bujhe thaken.Google korben "Biggest exporters of meat".Dekben India 4th e and Pakistan 14th e.Apnader sorkar apnader moto obujh manush ke dhormer nam e manupulate kore meat export kore.Sekhane apnader desh er nijechcho muslim der beaf khawar karone je poriman nirjaton kora hoi seta hypocrisy chara kichui na.Asha kori erpor theke keu meat kheletar shathe misbehave korben na.Buddhimottar porichoi din ebong onno dhormer manush der accept korte shikhen
@Nostalgic Niloy ভাই আপনার প্রথম কমেন্ট আর এই কমেন্ট টা সাংঘর্ষিক। আমি আপনার এই কমেন্টের সাথে সম্পূর্ণ একমত। ইন্ডিয়াতে হিন্দু এক্সট্রিমিস্টরা এমন করে জানি ভাই। কিন্তু ইন্ডিয়াতে থাকতে হলে নিয়ম মানতে হবে এটার বিপরীতে কমেন্টটা করলাম।
@Nostalgic Niloy Extremist sob jaigai ache.Ami apnake beef na khawanor political agenda bujhalam.Beef to apnarai supply koren.Amader na hoi bad den.Nijeder desh er Muslim der beef khawar jonno torture koren kno?Bangladesh e ei jinis nai.Jodi thake tahole hoito khub rare.Amader pashapashi hindu thake.Tara somoodhikar pai.Apnader govt dhormo er business kore.Amader ekhane emon hoi na.Amader hate kore lav nai.Nijera valo hon.Nahole unnoti hobe na.Hindu der upor bole amra torture kori.Ekhane hindu der theke Christian songkhai onk kom.Still amader elakai oder alada thakar jaiga ase ebong kisuta dure church o ase.Paknami korben na doya kore amader shathe
ঋগবেদ এ গোহত্যা নিয়ে আপনার আলোচনা সত্যিই আমাকে বিমোহিত করেছে। এত প্রজ্ঞা সম্পন্ন এক ব্যক্তিকে যে সমাজ মূল্যায়ন করতে পারে না সে সমাজে শান্তি আসবে না, আসতে পারে না। অনেক অনেক শ্রদ্ধা আপনার প্রতি।
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী? উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়। *গো শব্দের অর্থঃ- 👇 গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি। গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇 প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫) অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না। ▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:- { অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷ অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)। “গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে। অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। } অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ। ✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯ অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা। মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ। প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।। ✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫ গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না। সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ। বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।। ✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩ অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক। যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ- অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।। ✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩ অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না। ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে। ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।। ✅যজুঃ ১৩/৪৯ অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না। ▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :- অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি। মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।। [মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭] অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।😂😂😂😂😂
@@user-cv7kz1pn2lভাই আপনি শুকুর খান যত বেশি খান লাগলে আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে খান তো এটা আপনার ইচ্ছা। আমি আপনাকে ভালো দিতে পারিনা তাহলে গরু খেতে কেন বাধা দেন
ঐ প্রাচীন কালের ভাষার পর্যাপ্ত শব্দ ভান্ডার ছিল না। এক শব্দ দিয়ে কয়েক অর্থ বুঝানোর ব্যবহার হতো। গো শব্দটি একাধিক অর্থ। এখনও এত বড় ইংলিশ ভাষার এক শব্দ দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ধন্যবাদ
আল কায়দা, আই সিস, আনসারুল্লাহ বাংলা দল এদের নাম শুনেছেন ? আমার বক্তব্য এই সব গনহত্যাকারী জঙ্গি গোষ্ঠী গুলি কিভাবে ইসলামিক লিটারেচার থেকে তাদের মতাদর্শ গত অবস্থান স্থির করে নিতে পারছে তার ব্যাখ্যা চেয়েছি।
আজ বাঙালী জাতি হিসেবে নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে, কারন পিনাকি স্যারের মত একজন মহা জ্ঞনী মানুষ আমাদের এই ছোট্ট দেশে জন্ম নিয়েছে, যার ফল স্বরুপ আমরা সত্যি ইতিহাস জানতে পারলাম
বর্তমানের হিন্দুদের পূর্ব পুরুষরা ছিলেন সিন্ধু সভ্যতার মানুষ সিন্ধু থেকে হিন্দু নামটা উঠে আসে হিন্দুদের ধর্ম হচ্ছে সনাতন অর্থাৎ পুরাতন পৃথিবীর সর্বপ্রথম ধর্ম হচ্ছে সনাতন ধর্ম।সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে থেকে সিন্ধু সভ্যতার মানুষ বসবাস করত বর্তমানে পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে। সেখান থেকে সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়ে এই সিন্ধু সভ্যতার মানুষ ।
@@akashshil954 আপনি একটা কথা ভুল বলেছেন,,,,,সাড়ে পাঁচ হাজার না আরও অনেক আগে থেকেই ধর্ম ছিল,,সেটা ইসলাম। তবে সেটা অন্য নবীর মাধ্যমে অন্য নামে ছিল। ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবী এসেছিল ধারাবাহিক ভাবে।
@@purnajyotichakma6940 Than tell me why you God made your teeth like that....See the architecture or lion, monkey, human, Fish and Cow....Why teeth architect is so different than others. Why your god made fish, Cow, bird ... Think about it..... Why you made what is your job ...in this world ask questions in yourself Why is this..... Why 4 God ....let me tell you there is only one god Why bcz.... If you know politics or simply World war ..... Than 4 God must fight to control all by him it's that make sense ? Yes, God will fight to get full access of everything....If this arrize than this world will be died in no time.... Just think your self simply..... Why, what, when, where.....ask your self about creation.
রোহিঙ্গারা কি মানুষ না?গরু মারা অন্যায় আর রোহিঙ্গা মারা খুব ন্যায় তাই না?এসব ভন্ডামী আপনারা খুব ভাল করেই জানেন।আপনাদের জাতভাইরা মিয়ানমারে যখন নৃশংস ভাবে রোহিনঙ্গাদের হত্যা করে তখন কোথায় থাকে আপনার এই সব মহান বানী?আর গরু পশ্চিমা বিশ্ব সহ সারা পৃথিবীর মানুষ খায়।
এত সুন্দর করে সত্য ব্যাখার জন্য ধন্যবাদ.. অনেক হিন্দু ভাইবোন আছে যারা নিজের ধর্মের কথা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানেন না বলে অযথা সমাজে বিশৃঙ্খলা করেন। তাদের এটা দেখা উচিৎ
❤❤2024 এর ছাত্র আন্দোলনের সময় আপনার ভিডিও প্রথম দেখা,সেই থেকে আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম। আপনার জন্য দোয়া রইল, এভাবেই সত্যি কথা বলতে থাকুন,জাতি আপনাকে কখনো ভুলবে না, ইনকিলাব জিন্দাবাদ ❤
রাজনৈতিক ও ইতিহাস বিশ্লেষক হিসেবে আমি আপনাকে খুব পছন্দ করি।কিন্তু আমি একজন সনাতন ধর্মের মানুষ হয়ে আপনার এই ব্যাখ্যা জেনে সন্তুষ্ট হতে পারলাম না।আপনার এ বিষয়ে আরো সঠিক জানার দরকার আছে বলে আমি মনে করি।আপনাকে ধর্মের এসব অপব্যাখ্যা করতে দেখে বেমানান লাগছে।তথাপি আপনিও একজন সনাতন ধর্মের মানুষ।
@@jarinhimi8513 গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী? উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়। *গো শব্দের অর্থঃ- 👇 গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি। গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇 প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫) অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না। ▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:- { অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷ অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)। “গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে। অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। } অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ। ✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯ অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা। মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ। প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।। ✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫ গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না। সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ। বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।। ✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩ অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক। যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ- অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।। ✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩ অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না। ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে। ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।। ✅যজুঃ ১৩/৪৯ অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না। ▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :- অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি। মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।। [মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭] অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে। এটা দেখেন পিনাকী মিথ্যেবাদী
ঋগ্বেদের সুক্তগুলোতে মোট ১০,৫৫২টি 'ঋক' বা 'মন্ত্র' রয়েছে। 'ঋক' বা স্তুতি গানের সংকলন হল ঋগ্বেদ সংহিতা। ঈশ্বর, দেবতা ও প্রকৃতি বিষয়ক আলোচনা ঋগ্বেদে প্রাধান্য পেয়েছে। ঋগ্বেদের সংকলনকাল খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০০ - ১১০০ অব্দ। Source: bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6
সাম' শব্দের অর্থ গান। যজ্ঞ করার সময় কোনো-কোনো ঋক্ বা মন্ত্র সুর করে গাওয়া হতো। এরূপ মন্ত্রগুলোকে বলা হয় সাম। যে-বেদে এই সাম মন্ত্রসমূহ সংকলিত হয়েছে তাকে বলা হয় সামবেদ সংহিতা। সামবেদ থেকে প্রাচীনকালের সংগীত সম্পর্কে জ্ঞানলাভ হয়। আমরা যে সুর করে গান গাই, তার অন্যতম আদি উৎস এই সামবেদ। ষড়জ, ঋষভ প্রভৃতি স্বরের (সরগম) উৎসও সামবেদ। প্রধানত ঋগ্বেদের মন্ত্রগুলোকেই সুর দিয়ে গানের আকারে রূপদান করা হয়েছে। সামবেদ-সংহিতার মন্ত্রসংখ্যা ১৮১০টি। এগুলোর মধ্যে ৭৫টি ছাড়া বাকিগুলো ঋগ্বেদ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে।
Owao this type of analysis makes me want to read the hindu scriptures and contemplate to know more about the deeper meanings. May Allah guide you towards the Truth.
@@pampakundu1305 ধন্যবাদ ভাই।সবার আগে আমরা মানুষ, আপনার দরমে যদি গো হত্তা পাপ হয়,কিন্তু ইসলাম দরমে গরু খাওয়া হালাল করা হইছে।আপনি আপনার দরমের কথা মানবেন ভালো কথা তাহলে কি মুসলিমরা ও মানতে হবে নাকি।আমাদের তো গরু খাওয়া হালাল, তাহলে কি বলবেন আপনি
@@user-rd4sf2zs6l কথাতেই আছে - "আপ রুচি খানা" তাতে আপত্তি করার কি আছে। ভেদাভেদের কি আছে । রাজনৈতিক নেতারা ধার্মিক ব্যাবসায়ীরা মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ হিংসা তৈরী করেছে নিজেদের সুবিধার্থে, যাতে সমস্ত মানুষ এক না হয়ে যায়। *আমরা মানুষ*
স্যার আপনি পারবেন এই বোকা মানুষ গুলো কে সঠিক পথে আনতে। আপনার জন্য দোয়া রইল আজীবন সত্য নিয়ে মোকাবেলা করে সত্যির বিজয় সবার কাছে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য। আলহামদুলিল্লাহ 🥰🇧🇩
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী? উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়। *গো শব্দের অর্থঃ- 👇 গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি। গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇 প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫) অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না। ▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:- { অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷ অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)। “গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে। অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। } অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ। ✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯ অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা। মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ। প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।। ✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫ গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না। সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ। বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।। ✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩ অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক। যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ- অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।। ✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩ অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না। ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে। ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।। ✅যজুঃ ১৩/৪৯ অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না। ▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :- অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি। মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।। [মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭] অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
@sk roy তুই তো গাধার বাচ্চার মতো কথা বলছিস। হিন্দুত্ববাদ মালাউনের মাথায়, এই বিষয়ে এই জ্ঞানী স্যারের জ্ঞানসমৃদ্ধ, যৌক্তিক আলোচনা তো তোর মাথায় ধরবে না। গরু খাওয়া আমাদের ধর্মে হালাল, আমাদের সার্টিফিকেট লাগে না।
সত্যিই আপনি দেশের অন্যতম সন্তান। আমাদের গর্ব। এত সুন্দর করে যদি সকল হিন্দুগন সত্যটা জানত তাহলে আজ গো হত্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে নদী আর প্রকৃতিটা বাঁচতো। আল্লাহ সবাই কে বোঝার তৌফিক দিক।
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী? উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়। *গো শব্দের অর্থঃ- 👇 গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি। গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇 প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫) অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না। ▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:- { অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷ অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)। “গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে। অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। } অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ। ✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯ অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা। মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ। প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।। ✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫ গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না। সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ। বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।। ✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩ অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক। যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ- অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।। ✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩ অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না। ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে। ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।। ✅যজুঃ ১৩/৪৯ অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না। ▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :- অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি। মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।। [মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭] অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
Eta niropekho na, eta anti hindu k9tha barta, se ekhon hindu noi, ekhon jodi ami boli asif Mohiuddin niropekho kotha bole tokhon apni ki manben? Tai kichu bolar age age nijeke sei poristhitite anun, duniya ta eto sohoz na
ধর্ম কখনও পাপ করতে পারেনা,ধর্মের অপব্যাখ্যা মাধ্যমে কুৎসিত লোকেরাই পাপ করে থাকে।এ পর্যন্ত ধর্মগ্রন্থগুলো আমাদেরকে সৎ রাখার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে, কিন্তু আমরা নিজেরা ধর্মগ্রন্থ না পড়ে অপব্যাখ্যাকারীদের অনুসরণ করে সমাজে বিশৃংখলা সৃষ্টি করে যাচ্ছি। ধন্যবাদ দাদা গো শব্দ নিয়ে সুন্দর আলোচনা করেছেন, মানবতার কল্যাণে আরো এগিয়ে যান।
অপেক্ষায় রইলাম দাদা আপনার গঠন মূলক আলোচনা শুনতে ভালো লাগে কিন্তুূ আমার খারাপ লাগে তখন যখন দেখি আপনি সত্যকথা বলার পরেও কিছু হিন্দু আপনাকে অকথ্য ভাষায় মন্তব্য করে,
@richik patra ki bujate chaisos. Pork k hotta kora jabe na ata toke k bolse. Ar amra pork k toder gorur moto pobitro mone kori na.Ata manush ar jonno khotikor tai aita Islam dhorma khaoa nisedh
আমি সঞ্জয় চন্দ্র নাথের ছেলে সিমন দেব নাথ। সম্ভবত আপনি আমাকে চিনবেন নাহ বাট আমার বাবাকে সম্ভবত আপনি চিনতে পারেন। আমার বাবার কাছ থেকে আপনার অনেক নাম শুনেছি, আজ সামনা সামনি দেখেও ফেললাম। চালিয়ে যান আংকেল আপনার সাথে আছি।।❣
সত্য বলার সাহস সবার যারা প্রকৃত মানুষ! যাদেরকে আমরা মহা মানব বলে আখ্যায়িত করি! তারাই হচ্ছে পিনাকী দাদার মত লোকেরা ❤ দাদা আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও অফুরন্ত শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা রইলো ❤💚❤
"যারা আল্লাহর ওপর ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক, তিনি তাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে যান। অন্যদিকে কাফেরদের পৃষ্ঠপোষক হলো, তাগুত, যে তাদেরকে আলো থেকে অন্ধকারে নিয়ে যায়। এরাই নরকের অধিবাসী। সেখানে তারা স্থায়ীভাবে থাকবে।" (২:২৫৭)
@sk roy আপনার মিথ্যাচারে ইসলামের গায়ে একটি আঁচড় ও পড়বে না হাহাহাহহা। Listen, son...ইসলাম বিশ্বের fastest growing religion. গান্ধী নিজেই বলেছেন, "It's not a sword that won a place for Islam in the scheme of life (it was the beautiful ideology, and God's Mercy)" Islam is the fastest growing religion in this world, Alhamdulillah. But Hinduism is declining, and will become extinct within a century. আল্লাহর রহমতে পুরা ভারত ২ জেনারেশন এর মধ্যে ইসলামিক স্টেট এ পরিনত হতে পারে 😂 Beware. Time Changes everything. হয়তো মালউন ধর্মের আগ্রাসী আচরণ এতটাই আগ্রাসী হবে, হয়তো হিন্দুত্ববাদের জঙ্গিপ্রবনতা মানবসভ্যতা কে এতটাই ঝুঁকির মধ্যে পড়বে, যে আবার সবাই ভারত দখলে নেমে পড়বে 😂 আর বাংলাদেশে আমরা পাশ থেকে মজা নিবো, সে সুযোগে ইসলামের ব্যাপক প্রসার হবে ভারতে, এবং যেকোনো বুদ্ধিমান মানুষ মালাউন ধর্ম থেকে বিরত থাকবে। ২ - ৩ জেনারেশন যথেষ্ট, for this to happen. Good luck
ঋগবেদ পড়েছি তবে বুঝতে পারিনি অনেক কিছুই। আপনার বক্তব্য আমাকে আবার বেদ পড়তে তাগাদা দিচ্ছে। ইংরেজ শাসন আমাদের উপমহাদেশের মানুষকে সংস্কৃত পড়তে জানতে বাধার পরিবেশ সৃষ্টি করেছে, সংস্কৃত মানুষ ভুলে যাচ্ছে। আপনার ভিডিও ক্লিপের জন্য ধন্যবাদ।
@@bimalpaul4596 ইংরেজরা ১৯০ বছর ভারত শাসন করে করেছে, তার আগে কমবেশি আটশত বছর মুসলিমরা ভারতবর্ষ শাসন করেছে। ইংরেজরা যতটা ভারতীয় সাংস্কৃতি ধ্বংস করেছে সেই তুলনায় পূর্বেই যদি মুসলিমরা যদি ভারতীয় সাংস্কৃতি ধ্বংস করতো তবে ইংরেজ শাসনের আগে ভারতীয় সাংস্কৃতি বলে কিছু থাকতো না, ধ্বংস হয়ে যেত। কাজেই আপনার বক্তব্য সঠিক নয়। মুসলিমরা ভারতের দর্শন শিল্প সাহিত্য ধ্বংস করলে উপমহাদেশের সাংস্কৃতি টিকে থাকতো না। মুসলমানরা ভারতীয় সাংস্কৃতি লালন করেছে। এ কারণে ইংরেজরা এ দেশে এসে ভারতীয় সাংস্কৃতি পেয়েছে এবং তা ধ্বংস করেছে।
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী? উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়। *গো শব্দের অর্থঃ- 👇 গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি। গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇 প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫) অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না। ▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:- { অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷ অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)। “গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে। অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। } অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ। ✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯ অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা। মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ। প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।। ✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫ গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না। সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ। বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।। ✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩ অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক। যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ- অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।। ✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩ অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না। ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে। ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।। ✅যজুঃ ১৩/৪৯ অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না। ▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :- অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি। মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।। [মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭] অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
"ধর্ম গ্রহণের ক্ষেত্রে কোন জোর জবরদস্তি নেই। কারণ, বিভ্রান্তির পথ থেকে সত্য পথকে সুস্পষ্ট করা হয়েছে। যে তাগুতকে অস্বীকার করেছে এবং আল্লাহর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে, সে এমন সুদৃঢ় রজ্জু ধরে আছে যা কখনও ছিন্ন হওয়ার নয়। আর আল্লাহ শ্রবণকারী, মহাজ্ঞানী।" (২:২৫৬)
স্যার আপনার অনেক ভিডিও আমি দেখি। মানুষের অধিকার, ইতিহাস, এবং সমসাময়িক বিষয় নিয়ে অনেক তথ্যবহুল আলোচনা করেন। যেটা আমাদের এই প্রজন্মের জন্য। অতীব জরুরী। আপনার কাছ থেকে আরো অনেক ঐতিহাসিক সমস্যার সমাধান। শিক্ষনীয় ভিডিও চাই। সৃষ্টিকর্তা আপনাকে অনেকদিন বাঁচিয়ে রাখুন।
Thank you very much. At LAST I have found a reference. In my gossip with friends I always refer this Second Meaning “Go” or “Ga” which is water body or river. If you look at the name of the rivers in Indian subcontinent you can find a clue. “Ga+Anga” = “Anga”-‘the body’ of “Ga” water/river/flowing water. “Gangrotri” glacier = Ga+Anga+Tri(three)= Three Body of water/river/flowing water “Gamukh” glacier = Ga+Mukh(Mouth) = Mouth/Starting of Water/river/flowing water GaMoti river = Ga(River/flowing water)+Moti(Mukta/Pearl) GaDhavari = Ga(River/flowing water)+ Dhavari (I don’t khow the meaning) More research should be done in this topic. Ganga is the most sacred river and was the life line of the most people in this region. In ancient time due to the construction of dam- disaster happened, rivers dried up and the then advance civilization disappeared rapidly like horoppa & mohenjodaro. So it was obvious that instruction of not killing the river by constructing dam should be embedded in people mind to survive. But the word Ga which has another meaning of “Cow” made this misunderstanding. We should also remember The Cow is a very useful animal but a significant usefulness of it comes after its death. Dr. Pinaki you are great. Please keep it going.
@sk roy I think you never heard the word ‘Nadimatrik Bangladesh’ or ‘Desh Mata’ or river called ‘MataMohuri’. So what if you are confusing with gomata/nadimata? My thought was not to hurt anyone’s feelings but to broaden the ability to think deeper, if many are mistakenly misjudging something differently. If we watch the history then we can find that killing cows cannot end a civilization but proven scientific evidence shows that the greatest ancient Indian civilization vanished due to the process of building dam in the rivers to divert water flow and killing the river itself gradually due to these obstructions. Do your own research about ancient civilizations in India and learn what are the reasons real researcher/scholars has identified for the disappearing of those civilizations.
First of all search in google what is the Sanskrit term for water , there are 100 Sanskrit words used for Water but none is 'Gau' . Gau is the only Sanskrit term for Cows , don't believe people by only listening try to check by yourself.
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী? উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়। *গো শব্দের অর্থঃ- 👇 গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি। গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇 প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫) অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না। ▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:- { অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷ অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)। “গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে। অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। } অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ। ✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯ অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা। মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ। প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।। ✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫ গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না। সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ। বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।। ✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩ অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক। যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ- অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।। ✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩ অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না। ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে। ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।। ✅যজুঃ ১৩/৪৯ অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না। ▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :- অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি। মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।। [মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭] অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী? উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়। *গো শব্দের অর্থঃ- 👇 গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি। গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇 প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫) অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না। ▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:- { অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷ অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)। “গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে। অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। } অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ। ✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯ অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা। মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ। প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।। ✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫ গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না। সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ। বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।। ✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩ অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক। যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ- অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।। ✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩ অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না। ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে। ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।। ✅যজুঃ ১৩/৪৯ অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না। ▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :- অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি। মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।। [মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭] অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী? উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়। *গো শব্দের অর্থঃ- 👇 গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি। গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇 প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫) অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না। ▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:- { অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷ অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)। “গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে। অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। } অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ। ✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯ অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা। মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ। প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।। ✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫ গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না। সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ। বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।। ✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩ অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক। যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ- অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।। ✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩ অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না। ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে। ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।। ✅যজুঃ ১৩/৪৯ অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না। ▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :- অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি। মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।। [মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭] অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী? উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়। *গো শব্দের অর্থঃ- 👇 গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি। গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇 প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫) অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না। ▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:- { অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷ অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)। “গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে। অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। } অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ। ✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯ অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা। মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ। প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।। ✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫ গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না। সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ। বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।। ✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩ অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক। যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ- অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।। ✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩ অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না। ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে। ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।। ✅যজুঃ ১৩/৪৯ অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না। ▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :- অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি। মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।। [মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭] অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
স্যার আপনি সনাতন ধর্মালম্বী হয়েও এত নিরপেক্ষ ভাবে আলোচনা করেন।অনেক অনেক শ্রদ্ধা আপনার জন্য।
Dada asadaran sob jukti
তুই কিছু জানিস রিকবেদে ১৩৪ পৃষ্টায় লেখা আছে একটা দুটো ন্যা ইন্দ্রের রাজ সভায় ১৯ হাজার গোমাতা কে বলি দেওয়া হয়েছিল।বা হত্যা করা হয়েছিল।
Spy of raw.
বেদে গো হত্যা নেই , বিকৃত করে অনুবাদ করা হয়েছে ।
সত্য ও সান্তির পথে আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন।
যার সত্য বলার সাহস আছে আমি মনে করি সে মহা পুরুষ, আল্লাহ পাক আপনাকে দ্বীনের জন্য কবুল করুক, আমিন
সর্বোচ্চ জিহাদ হলো সৈরাচারী শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলা। অত্যাচারী শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলা ,তার সাথে বিদ্রোহ ঘোষণা করা শুধু মহাপুরুষের পক্ষেই সম্ভব।
আমিন
ভাই তিনি অমুসলিম কাফের তিনি যত ভালো কাজ করুক থাকে স্বর্গে লাভ হবে না
কারণ আল্লাহ অনেক মহান তাই মুসলিমরাই স্বর্গে লাভ করে তার মন অনেক বড়ো
@@rahulbis3441 দ্বীনের জন্য কবুল করার দাওয়াত দিয়েছেন সেটা কি খেয়াল করেন নি??
@@mdashrafulislam2164 আপনার একজন মানুষ কে মানুষ হিসাবে থাকতে দিবেনা আপনার জন মুসলীম ফাস্ট আমাদের কাছে ভাই মানুষ ভালো কাজে করলে দ্বীনে লাগেনা তাই বলি মানুষ হন
ধর্ম যার যার,কিন্তু সত্য কথা বলার অধিকার সবার,, ধন্যবাদ স্যার😍
প্রানীহত্যা মহাপাপ
হ একথা আমি আর ও কয়েক জনের বেলায়ও বলে থাকি। এই যেমন মুফাস্সিল ইসলাম ভাই, আসিফ মহিঊদ্দিন ভাই, মাুতুব্বর আলী ভাই।
🖐🖐🖐
@@mistudevnath825মুফাস্সিল, কুত্তা আসিফ এসব মূর্খদের যারা সত্য বলে তারা নিজেরাই মূর্খ আর এই সব মূর্খরাই দাজ্জাল এর ফিতনার শিকার। এরা ইলুমিনাতির one world one religion এর মিশন পুরো করতে কাজ করে এদের চ্যালা হলি তোরা। এরা নাস্তিক না বরং ইলুমিনাতি এরা যে ধর্ম এর ফিতনা বাজ লোক আছে তাদের সাথে মিলে অশান্তি তৈরি করতে চায় শান্তিপূর্ণ ধর্ম সমূহে। আর একজন হিন্দু হয়ে এইসব মূর্খদের সাপোর্ট হিন্দু দের দূর্বলতার প্রকাশ।
Islam nie satti Balar sahos to nai quoran chapter 1 pheresta ase ballo tumi paro Mohammad ballo ami Pari na tar pore o pheresta 3 bar chaepe ballo tumi paro o ballo ami Pari na are Allah atuku janlo na Mohammad parte pare na.
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী, সেটা সব ধর্মের জন্য প্রজোয্য। আপনি ও জাকির স্যার সত্যিকারের জ্ঞানী মানুষ। আপনাদের দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
আমিন
তবে জাকির নায়কের নিজের ধর্মের কুসংস্কার ও অসত্যতা প্রকাশের সাহস মোটেই নেই। উনি শুধু নিজের ধর্মের ইতিবাচক দিকগুলোই তুলে ধরেন।
জাকির 😂😂😂😂😂😅
Jakir er jeye pant khule jai chriatiam dee stqhe debate e bosle, ? Ar ekhon take onek scholar debate ee invitaion pathaise koi take to paua gelo na
Lojja toh tomader nei . Tomra Islamic channel er video te comment Koro. Ai lokta Valo na holeo er video dekho 😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
@@nilotpalbhattacharjee3896 😂😂😂😂😂😂😂😂😂 Sri Sri ram namer Ekta ponditder kmne Jani mair khaichilo r oi Zakir er shathe debate kora video private kn korche
প্রত্যেকের উচিত নিজ ধর্মগ্রন্থ ভালো করে পড়া।তাহলে কুসংস্কার ও ধর্মীয় গোঁড়ামি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
ধর্মগ্রন্থ এইভাবে পড়ে ঠিকভাবে বুঝা এবং সে অনুযায়ী চলা হচ্ছে উত্তম। কিন্তু ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা এবং ভুল ব্যাখ্যা গ্রহণ করে মানুষের সাথে সংঘাত এবং মারামারি হানাহানি তো জড়ানো এটা কোন ভাল মানুষের কাজ নয়। আর ধর্মের বিষয়ে কোনো গোঁড়ামি নেই। কুসংস্কার আছে যেগুলো সেগুলো তো স্বাভাবিকভাবে খোলা চোখে দেখলেই বুঝা যায় যে আসলেই এগুলো কোন কিছু না এগুলো মানুষজন নিজের মনগড়া মনের থেকে বানিয়ে মানছে। সেটা তো একটা মানুষ যদি কখনো মনে সুন্দরভাবে চোখ খুলে দেখো তাহলে বুঝতে পারবে যে এটা আসলে সঠিক না। বাংলাদেশের লোকজন বাজে কোন জায়গার লোকজন এদের জ্ঞান-বুদ্ধির বুদ্ধিমত্তা কথা বললে পরাজয় 0% ইন্ডিয়ান ওদের জ্ঞান বুদ্ধি তো জিজুর নিচে। এখানে যা ব্যাখ্যা করেছেন উনি একজন শিক্ষিত এবং জ্ঞানী ব্যক্তি বলেই নিরপেক্ষভাবে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেন। তাই সে যে ধর্মেরই হোক না কেন যদি মানুষ এরকম শব্দ হয় তাহলে তাকে অবশ্যই শ্রদ্ধা করতে ইচ্ছা করে।
কি কুসংস্কার পেলেন? মঙ্গল শুভা যাত্রা সংস্কৃতি? তাই না?
Right
Modi sorkar 16'000. Muslims marlo ajodday. 1946 dangg deghuloay prochur muslim nnidon kora hoy.
মদি তো মুসাল্মানকে সব মজা দিছেন
হিন্দু হয়ে হিন্দু ধর্মের আসল কথা জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
আপনার সাহস অনেক ভাই।
আপনিও একটু সাহস দেখান।চোখ কান বন্ধ রাখলেই দুনিয়া নিজের হয়ে যায়।
*আমরা মানুষ*
@@soulin8520 islami asol dhormo.atai sotti.
@sk roy আসল জঈী মনে হচছে আপনি মালু
@sk roy মালু হইলি তোরা।কারণ তোরা অন্য কোন ধরমকে সমমান করতে জানসনা
@sk roy hindura babri mosjid ke ram mondir banalo ata ki joghonno jinis na ??
Age nijer dhormo ke thik koren ..
আসলে সত্য বলার সৎ সাহস মানুষ হারাচ্ছে!!
ধন্যবাদ স্যার,
অনেক শিক্ষা মুলক ছিলো।
এবং শিখেছি।
সত্য, সঠিক এবং অসাধারণ আলোচনা, যেটা শতকরা ৯০+ ভাগ হিন্দুরা জানে না। ধন্যবাদ ভাই❤
😂😂
Lullader chatlei, sob sotto
Haa bhai jeta sudhu matro views kamanor jonno ek jon bole setai sotto .....ar jeta sobai bole setai mitthe 😂😂😂
গরুর মাংস সেরা স্বাদ
আয় খাই
যেরকম ৯৯% মুসলিম জানে না ৬ বছরের বাচ্চা মেয়ের ৫৬ বছরের রেপিস্ট মুহম্মদ এর কাহিনী😂
❤❤❤ধন্যবাদ আপনাকে Sir..... কিছু রাজনৈতিক নেতারা তাদের সার্থ চরিতার্থ korar jonn manuser modde ভুল ধারণা ছরিয়ে দেন। portek Bangladeshi amader vai.We are the Brother from Same Mother..... Love and Respect from 🇮🇳INDIA'🇮🇳
আপনার প্রতিও ভালবাসা অবিরাম, বাংলাদেশ থেকে🇧🇩
Anupam Das Jodi etoi vai vai hoto tahole katare katare Hindu paliye eshechilo Kano? Ektu History ta porun tarpor comment korben.
Valobasha roilo
@@rahulmukherjee5096 pagol history tmi dekho, Pakistani army ra hindu der beshi marcilo, tai jaan bachanor jonno hindura india te polaice, r tmago loge vai vai somporko hok ba na hok, tate amgo baal o chera jai nhh
@@executioner_7165 ami jani history ta. 1905 Partition of Bengal, Bengal divide Kore East Pakistan Kora hoye. Amdr k na tarale amr jonmo okhane hoto, nijer religion bachanor jonno palate hoyeche, amr relatives er kach theke shunechi, jekhane amr religion er lokeder kete fela hoyeche, abr onek Case amon o ache jekhane forceful conversion hoyeche. R apni jeta bolchen sheta holo 1971 er kotha, Pakistani army massacre korechilo. 2 dik thekei kelani amdr khete hoyeche. Tai emni somporko thakleo oi Bhai Bhai jinis ta hojom hoyena. By the way ami Bangladesh country niye kichu bolchi na. Ja hoye geche r rewind kora jabe na. Just actual incident ta oi Anupam babu k bollam.
আমার দেখা এই প্রথম, কোনো মেধাবী হিন্দু।
হিন্দু ধর্মের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা ভুল ধারণা আপনি সবার সামনে তুলে ধরেছেন, ধন্যবাদ আপনাকে।
মূর্ত পূজা পাপ,শিরক
আপনারা চির জাহান্নামি😭💔।
একটা জিনিস দেখেন
প্রামাণ১/ আপনাদের হিন্দুরা প্রচুর মুসলিম হয় কিন্তু মুসলিম রা হিন্দু হয় না।
প্রমাণ ২/ হিন্দু ধরমের প্রতিটি নিয়ম যুগ অনু্যায়ি চেঞ্জ হচ্ছে কিন্তু মুসলিমের নিয়ম ১৪০০ বছর আগে যা ছিল তাই আছে
প্রমাণ ৩/সয়তান জীন আগুনের তইরি
কিন্তু আপনারা সেই আগুনকে পূজা করেন
প্রমাণ৪/ মুসলিম ধরমে ভিবিষ্যত বাণি সব প্রমানীত হচ্ছে (কিয়ামতের আলামত)
যেমন,দাশি মালিক এর জন্ম দেবে মানে মায়ের কথা মেয়েরা শুনবেনা, অধিকাংশ নারী জাহান্নামি কারণ তারা সামী কে মানষিক যন্ত্রণা দেয়, ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে -দেখে শুকিয়ে যাচ্ছে,ছোট গাছে ফল ধরবে দেখেন তাও এখন কলম গাছে হচ্ছে ইত্যাদি ১৪০০ বছর আগেই কুরআনে লেখা আছে৷।
প্রমাণ ৫/ ডান পাশে শুয়াকে ইসলাম বলেছে
বিজ্ঞানের আলোকে,বামপাশে কাথ হয়ে শুলে হারটে চাপ লাগে
আপনাকে আমি ইসলাম গ্রহণ করতে বলছি না কিন্তু আপনাকে বলছি আপনি বিজ্ঞান ও ইসলাম এর মধ্যে মিল দেখেন আগে
মূর্ত পূজা পাপ,শিরক
আপনারা চির জাহান্নামি😭💔।
একটা জিনিস দেখেন
প্রামাণ১/ আপনাদের হিন্দুরা প্রচুর মুসলিম হয় কিন্তু মুসলিম রা হিন্দু হয় না।
প্রমাণ ২/ হিন্দু ধরমের প্রতিটি নিয়ম যুগ অনু্যায়ি চেঞ্জ হচ্ছে কিন্তু মুসলিমের নিয়ম ১৪০০ বছর আগে যা ছিল তাই আছে
প্রমাণ ৩/সয়তান জীন আগুনের তইরি
কিন্তু আপনারা সেই আগুনকে পূজা করেন
প্রমাণ৪/ মুসলিম ধরমে ভিবিষ্যত বাণি সব প্রমানীত হচ্ছে (কিয়ামতের আলামত)
যেমন,দাশি মালিক এর জন্ম দেবে মানে মায়ের কথা মেয়েরা শুনবেনা, অধিকাংশ নারী জাহান্নামি কারণ তারা সামী কে মানষিক যন্ত্রণা দেয়, ফুরাত নদী শুকিয়ে যাবে -দেখে শুকিয়ে যাচ্ছে,ছোট গাছে ফল ধরবে দেখেন তাও এখন কলম গাছে হচ্ছে ইত্যাদি ১৪০০ বছর আগেই কুরআনে লেখা আছে৷।
প্রমাণ ৫/ ডান পাশে শুয়াকে ইসলাম বলেছে
বিজ্ঞানের আলোকে,বামপাশে কাথ হয়ে শুলে হারটে চাপ লাগে
আপনাকে আমি ইসলাম গ্রহণ করতে বলছি না কিন্তু আপনাকে বলছি আপনি বিজ্ঞান ও ইসলাম এর মধ্যে মিল দেখেন আগে
আর ইসলামের বিপক্ষে যারা প্রশ্ন তোলে ওরা সবাই বোকা চোদা।
tobe apni ekjon murkho e theke gelen. - from a fellow muslim.
@@pathokpathik dadaiya
যে সত্য বলবে আমি তার পক্ষে। হোক হিন্দু, হোক মুসলিম কিংবা অন্য ধর্মের।
কিন্তু যে ধর্মান্ধ, যে উগ্রবাদী, হোক হিন্দুদের মধ্যে, মুসলিমদের মধ্যে বা অন্য ধর্মের মানুষ, সবার বিপক্ষে একজন ভালো মানুষ।
অসাধারন❤❤❤
আমার স্কুলের একজন হিন্দু ম্যাম ছিলেন।উনার কাছে একদিন জানতে চেয়েছিলাম আসলেই কি উনাদের গোমাংস খাওয়া নিষেধ কিনা।।।
উনি বলেছিলেন সরাসরি নিষেধ নেই।এটা আবহমান কাল থেকে চলে আসা একটা রীতি ছাড়া আর কিছু নয়।
অসাধারণ!
জ্ঞ্যানের অভাবেই যত হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা আমাদের ভারত উপমহাদেশে।
আপনি একজন সত্যবাদী কোন সন্দেহ নাই,আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক
এইটার হিন্দি ডাবিং করে সমস্ত ভারতে গো সম্পকে না জানা লোকদের জানানো হোক💜
তারা জেনেবুঝেই এসব করে
@Nostalgic Niloy হাহাহা,বাংলাদেশে শুয়র খান কেউ আপনাকে মানা করবেনা হত্যাও করবেনা। ইভেন অনেক রেস্টুরেন্টে শুয়র এভেলেবল। একজন মানুষকেও আজ পর্যন্ত শুয়োর খাওয়ার কারণে হত্যা তো দূরের কথা বারণ ও করা হয়নি। মুসলিমদের নিষেধ আছে বলে খায়না কিন্তু নিজে খায়না দেখে অন্যদের খেতে দেয়না এমন কোনো নজির নাই। কিন্তু আপনাদের ইন্ডিয়ায় তো গরু খাওয়ার কারণে হত্যা পর্যন্ত করা হইছে। আপনার খাওয়ার ইচ্ছা নাই খাইয়েন না, ধরে নিলাম হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য গরু নিষিদ্ধ। ঠিক আছে,খাওয়ার দরকার নেই। কিন্তু অন্য ধর্মাবলম্বীরা আপনার ধর্মের নিয়ম কেনো মানবে? যারা খাবে তাদের কেনো আপনি মানা করবেন? কোন অধিকারে? আর আপনাদের নিয়ম মানে? গরু খাওয়া যাবেনা এমন কোনো কিছু কি ভারতের সংবিধানে আছে? যদি না থাকে তো আপনার কথা মানতে কেউ বাধ্য নয়। হ্যাঁ হয়ত উগ্রতা দেখাবেন,অসভ্যরা উগ্রতা ছাড়া আর কিই বা দেখাতে পারে?
@Nostalgic Niloy Okoththo vashai kichu ekta likhte giyeo likhlam na.Amra apnader moto hole apnar ar amader moddhe kono difference e thakbe na.Pig er mangsho ke pork bole.BlueCosmicElements apnake sundor kore bujhiyechen je Bangladesh e pork khawar jonno murder kora hoi na.Arekta information dei apnake.Apnar desh whole world e beef supply er dik theke 4th position e ache.Chaile google kore dekte paren jodi English bujhe thaken.Google korben "Biggest exporters of meat".Dekben India 4th e and Pakistan 14th e.Apnader sorkar apnader moto obujh manush ke dhormer nam e manupulate kore meat export kore.Sekhane apnader desh er nijechcho muslim der beaf khawar karone je poriman nirjaton kora hoi seta hypocrisy chara kichui na.Asha kori erpor theke keu meat kheletar shathe misbehave korben na.Buddhimottar porichoi din ebong onno dhormer manush der accept korte shikhen
@Nostalgic Niloy ভাই আপনার প্রথম কমেন্ট আর এই কমেন্ট টা সাংঘর্ষিক। আমি আপনার এই কমেন্টের সাথে সম্পূর্ণ একমত। ইন্ডিয়াতে হিন্দু এক্সট্রিমিস্টরা এমন করে জানি ভাই। কিন্তু ইন্ডিয়াতে থাকতে হলে নিয়ম মানতে হবে এটার বিপরীতে কমেন্টটা করলাম।
@Nostalgic Niloy Extremist sob jaigai ache.Ami apnake beef na khawanor political agenda bujhalam.Beef to apnarai supply koren.Amader na hoi bad den.Nijeder desh er Muslim der beef khawar jonno torture koren kno?Bangladesh e ei jinis nai.Jodi thake tahole hoito khub rare.Amader pashapashi hindu thake.Tara somoodhikar pai.Apnader govt dhormo er business kore.Amader ekhane emon hoi na.Amader hate kore lav nai.Nijera valo hon.Nahole unnoti hobe na.Hindu der upor bole amra torture kori.Ekhane hindu der theke Christian songkhai onk kom.Still amader elakai oder alada thakar jaiga ase ebong kisuta dure church o ase.Paknami korben na doya kore amader shathe
পিনাকী দাদা ❤
আপনাকে আল্লাহ দীর্ঘায়ু দান করুক। বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে যেন আপনার মতো জ্ঞানী, বিজ্ঞ, মানুষের জন্ম হয়।
অতপর অনেকদিন পর যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা পেলাম,,,,আলহামদুলিল্লাহ,,ধন্যবাদ দাদা ভাই ,,আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করুক দোয়া করি
পানি শব্দটি সম্পর্কে অামি জানতে চেয়ে ছিলাম thanks
@@mdshahriarchowdhury3944পানি শব্দটি বেদ থেকে এসেছে। যা বাংলার মুসলিম রা ব্যবহার করে , এবং তাদের ঈমান দূর্বল হচ্ছে
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, ড. জাকের নায়েক এর মতো করে গো শব্দের দুটো অর্থকে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
ঋগবেদ এ গোহত্যা নিয়ে আপনার আলোচনা সত্যিই আমাকে বিমোহিত করেছে। এত প্রজ্ঞা সম্পন্ন এক ব্যক্তিকে যে সমাজ মূল্যায়ন করতে পারে না সে সমাজে শান্তি আসবে না, আসতে পারে না। অনেক অনেক শ্রদ্ধা আপনার প্রতি।
এ সাদিকুর ইন্দ্রের রাজ সভায় ১৯ হাজার গোহত্যা করা হয়েছিল।রিকবেদ ১৩৪ পৃষ্টায় লেখা আছে।
@@moksedurmallick1065🤣🤣🤣
@@moksedurmallick1065আমি তো পাই নি
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী?
উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়।
*গো শব্দের অর্থঃ- 👇
গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি।
গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇
প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়,
মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫)
অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না।
▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:-
{ অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷
অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)।
“গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে।
অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। }
অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ।
✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯
অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা।
মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ।
প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।।
✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫
গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না।
সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ।
বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।।
✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩
অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক।
যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ-
অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।।
✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩
অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না।
ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে।
ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।।
✅যজুঃ ১৩/৪৯
অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না।
▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :-
অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি।
মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।।
[মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭]
অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।😂😂😂😂😂
@@moksedurmallick1065madrasha mein padhai Kia kyaa yaa BAAT 😂
মাশাল্লাহ, সত্য সবাই বলে না। যে বলে সে সত্যের সৈনিক। আল্লাহ তায়া’লা দাদাকে সত্যের জন্য কবুল করুক। আমিন
আমিন
Cholen ak sthe sokor khai ❤❤
@@user-cv7kz1pn2l aito ekjon madari pawa gese
@@user-cv7kz1pn2lভাই আপনি শুকুর খান যত বেশি খান লাগলে আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে খান তো এটা আপনার ইচ্ছা। আমি আপনাকে ভালো দিতে পারিনা তাহলে গরু খেতে কেন বাধা দেন
'গোমতি' নদীর নাম থেকেও বোঝা যায় পানির ধারক এই নদী। কিন্তু এখন 'গো' অর্থের একটি ব্যবহারই প্রচলিত, যার জন্য মানুষ এর ঠিক ব্যাখ্যা জানেনা।
Sothik udahoron vai
সথিক উদাহরণ ভাই
Perfect example.
ঐ প্রাচীন কালের ভাষার পর্যাপ্ত শব্দ ভান্ডার ছিল না।
এক শব্দ দিয়ে কয়েক অর্থ বুঝানোর ব্যবহার হতো। গো শব্দটি একাধিক অর্থ। এখনও এত বড় ইংলিশ ভাষার এক শব্দ দিয়ে ভিন্ন ভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ধন্যবাদ
গোদাবরী ,গোমতী
@@adwaitvedant3297
ওটাতো গঙ্গার 'গ' ।
গো' তো গরুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। গরু শ্রী কৃষ্ণের প্রিয় প্রানী তাই ভক্তরা গো হত্যা মহাপাপ, গো পবিত্র প্রানীকে রক্ষা করো বললে , খারাপ কি ?
And also love for My all Bangladeshi Brothers❤
আমরা জাতীগত ভাবে এক...
love from Bangladesh
ভালবাসা অবিরাম তোমার জন্য 🇧🇩🇦🇷
সম্পর্কটা এমনই হওয়া উচিত।
আপনার বিশ্লেষণ ক্ষমতা, জ্ঞানের গভীরতা আর নিরপেক্ষ বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা সব মিলে অসাধারণ লাগে,, আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করি, স্যার❤️
আপনার পড়াশোনা আমাকে মুগ্ধ করে। রামকৃষ্ণ -,বিবেকানন্দ সম্বন্ধে আপনার ব্যাখ্যা জানতে আগ্রহী। আর ইসলামের জঙ্গীবাদ নিয়েও আলোচনা চাই।
আর সব মুসলমানরাও
ইসলামে কোনো জঙ্গিবাদ নেই বরং জঙ্গিদের নিরসনে ইসলামের ভূমিকা বেশি !
Islame jongibad abar ki?? 😂😂
আল কায়দা, আই সিস, আনসারুল্লাহ বাংলা দল এদের নাম শুনেছেন ? আমার বক্তব্য এই সব গনহত্যাকারী জঙ্গি গোষ্ঠী গুলি কিভাবে ইসলামিক লিটারেচার থেকে তাদের মতাদর্শ গত অবস্থান স্থির করে নিতে পারছে তার ব্যাখ্যা চেয়েছি।
@@AnwarHossain-ej4mdkno laden er moto lok terrorists 🥱
পিনাকি দাদা আপনার মতো লোক সকল ধর্মে থাকলে তাহলে আর কোন ঝগড়া বিবাদ থাকতো না
Nice name
@@premaldoescobar4817 na jane sune khota bola abal apne
@@premaldoescobar4817 jihad mane defense attack na
@@premaldoescobar4817 kichu bollen?
@@friendswxyz3472 কোথায় পেয়েছেন?
স্যার, যতই আপনার ভিডিও গুলো দেখছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি।
আল্লাহ্ আপনাকে ইসলামের জন্য কবুল করুক..আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ তিনি মুসলিম হয়ে গেছেন
@@rubi471 সোর্স টা একটু দিবেন প্লিজ।
এই আরম্ভ হলো ইসলাম প্রচার। ভারতে চলে এসো ভাই আমার কাছে।
rubi tui ekta chagol😡
আলহামদুলিল্লাহ আ মি আপনার মা চুদে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে চাই।
আজ বাঙালী জাতি হিসেবে নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে, কারন পিনাকি স্যারের মত একজন মহা জ্ঞনী মানুষ আমাদের এই ছোট্ট দেশে জন্ম নিয়েছে, যার ফল স্বরুপ আমরা সত্যি ইতিহাস জানতে পারলাম
উনি যে বললো, সিন্ধু সভ্যতা সবচেয়ে পুরোনো আর সবচেয়ে শক্তিশালী, সেটা মনে রাইখেন। বেদুঈন দের কথা কিন্তু তখন কেউ জানতোই না🤣🤣
Ha uni Nobel Prize pabey...Narendra Midi nijey hate onakey ei Prize debey...tora Maga ee thakbi chiro din
বর্তমানের হিন্দুদের পূর্ব পুরুষরা ছিলেন সিন্ধু সভ্যতার মানুষ সিন্ধু থেকে হিন্দু নামটা উঠে আসে হিন্দুদের ধর্ম হচ্ছে সনাতন অর্থাৎ পুরাতন পৃথিবীর সর্বপ্রথম ধর্ম হচ্ছে সনাতন ধর্ম।সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে থেকে সিন্ধু সভ্যতার মানুষ বসবাস করত বর্তমানে পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে। সেখান থেকে সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়ে এই সিন্ধু সভ্যতার মানুষ ।
@@akashshil954 আপনি একটা কথা ভুল বলেছেন,,,,,সাড়ে পাঁচ হাজার না আরও অনেক আগে থেকেই ধর্ম ছিল,,সেটা ইসলাম। তবে সেটা অন্য নবীর মাধ্যমে অন্য নামে ছিল। ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবী এসেছিল ধারাবাহিক ভাবে।
@@mdtowhidalsiam1848 তোমার এই সুনে আমি ধন্য বানী🤣🤣🤣🤣
অবাক হলাম কোন হিন্দু কমেন্ট করেনি,,,,, 😮😮😮
সে নিজেই তো হিন্দু,, হিন্দু হয়ে তোদের মাথা দুলাই করতেছে,,তুই এইসব বুঝার বয়স হই নাই
সম্ভবত এর কারণ তারা তাদের ধর্ম সম্পর্কে এতো বিস্তারিত জ্ঞান রাখে না।
@@Islamemon5208 Because it's fraud, wise people doesn't bark.
এই তো আমি। Adam seeker hu Akbar hujjat ul murtadin
@@eternal_vibration.Sotto kotha dada babu der valo lage na
শুধু কি কেবল গরুর প্রাণ আছে নাকি, যে কেবল গরুর জবাই করলে পাপ হয়। প্রাণ তো সকলের ই আছে,
ভাই ও এইটা বোজাইতে চাইছে যে গরু হত্যা করলে পাপ কেনো হবে শুধু গরু এর কি প্রাণ আছে।
প্রাণ সকলের প্রিয়, দন্ডকে সকলেই ভয় পায়, তাই নিজের প্রাণের সাথে তুলনা করে সকলকে অভয় দান করা উত্তম মঙ্গল , সে গরু হোক বা যে কিছু...
@@purnajyotichakma6940 Than tell me why you God made your teeth like that....See the architecture or lion, monkey, human, Fish and Cow....Why teeth architect is so different than others.
Why your god made fish, Cow, bird ... Think about it.....
Why you made what is your job ...in this world ask questions in yourself
Why is this..... Why 4 God ....let me tell you there is only one god
Why bcz....
If you know politics or simply World war .....
Than 4 God must fight to control all by him it's that make sense ?
Yes, God will fight to get full access of everything....If this arrize than this world will be died in no time....
Just think your self simply.....
Why, what, when, where.....ask your self about creation.
ভাইরে তোমরা কি মাছ, মুরগি, ছাগল, শুকুর ইত্যাদি খাও না...! এদের কি প্রাণ নেই..???
রোহিঙ্গারা কি মানুষ না?গরু মারা অন্যায় আর রোহিঙ্গা মারা খুব ন্যায় তাই না?এসব ভন্ডামী আপনারা খুব ভাল করেই জানেন।আপনাদের জাতভাইরা মিয়ানমারে যখন নৃশংস ভাবে রোহিনঙ্গাদের হত্যা করে তখন কোথায় থাকে আপনার এই সব মহান বানী?আর গরু পশ্চিমা বিশ্ব সহ সারা পৃথিবীর মানুষ খায়।
রীতিমতো মুগ্ধ হয়েছি স্যার.....❤️❤️
নিরেপেক্ষ দৃষ্টির মাধ্যমে সত্য ইতিহাস ফুটিয়ে তোলার জন্য আপনাকে ভালোবাসি।
Akhon jara tar prosongsa kr6e,islam nia ki6u bolle tarai take nana dhoroner gali dite charto na
আপনি একজন অসম্ভব ভণ্ড শিক্ষিত মানুষ। যে আমার দুচোখের বিষ।
এত সুন্দর করে সত্য ব্যাখার জন্য ধন্যবাদ..
অনেক হিন্দু ভাইবোন আছে যারা নিজের ধর্মের কথা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানেন না বলে অযথা সমাজে বিশৃঙ্খলা করেন।
তাদের এটা দেখা উচিৎ
Muslim der sotyi gulo tara nijera konodin o dekhbei na.
আপনাদের মত দুঃসাহসিক মানুষদের জন্য মন দিল থেকে শুধু ভালোবাসা বের হয়।
❤️❤️❤️❤️
এমন বিশ্লেষণ আমি কোনদিন শুনিনি। সত্যটা জেনে অনেক ভালো লাগছে।
❤❤2024 এর ছাত্র আন্দোলনের সময় আপনার ভিডিও প্রথম দেখা,সেই থেকে আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম। আপনার জন্য দোয়া রইল, এভাবেই সত্যি কথা বলতে থাকুন,জাতি আপনাকে কখনো ভুলবে না, ইনকিলাব জিন্দাবাদ ❤
দাদা আপনার ভয়েসটা আল্লাহ প্রদত্ত অসাধারণ উপহার।
জাস্ট অসাধারন। 👏👏👏।
আর কোনো ভাষা পাচ্ছিনা। পিনাকি দা এত গুছিয়ে সত্যি কথাটা বলেছেন যে একদম ফিদা হয়ে গেলাম।
1:18 ঋগ্ মানে গান না, সাম মানে গান। ঋগ্ মানে বিশেষ শ্লোক বা লাইন।
রাজনৈতিক ও ইতিহাস বিশ্লেষক হিসেবে আমি আপনাকে খুব পছন্দ করি।কিন্তু আমি একজন সনাতন ধর্মের মানুষ হয়ে আপনার এই ব্যাখ্যা জেনে সন্তুষ্ট হতে পারলাম না।আপনার এ বিষয়ে আরো সঠিক জানার দরকার আছে বলে আমি মনে করি।আপনাকে ধর্মের এসব অপব্যাখ্যা করতে দেখে বেমানান লাগছে।তথাপি আপনিও একজন সনাতন ধর্মের মানুষ।
জানি না কোন দল করেন কিন্তু ওনার যুক্তি বরাবরই ঠুনকো।আপনার ওনাকে ভালো লাগতেই পারে কিন্তু এরা দিন শেষে রাজনীতির জন্য নিজের ধর্ম কেও বিক্রি করে দেয়।😢😢
দাদা পিনাকি দাদা সত্য কথাই বলেন। উনি রেফারেন্স ব্যতীত কোন কথা বলেন না।
@@jarinhimi8513 গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী?
উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়।
*গো শব্দের অর্থঃ- 👇
গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি।
গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇
প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়,
মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫)
অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না।
▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:-
{ অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷
অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)।
“গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে।
অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। }
অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ।
✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯
অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা।
মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ।
প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।।
✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫
গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না।
সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ।
বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।।
✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩
অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক।
যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ-
অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।।
✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩
অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না।
ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে।
ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।।
✅যজুঃ ১৩/৪৯
অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না।
▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :-
অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি।
মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।।
[মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭]
অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
এটা দেখেন পিনাকী মিথ্যেবাদী
@@jarinhimi8513 আদার ব্যাপারী জাহাজের খবর নিলে হবে?
যতই আপনাকে শুনছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি। ধন্যবাদ দাদা।
দারুণ! আপনার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকুক স্যার
পিনাকী দাদা আশাকরি খোলা মনে কুরআন মজিদ পাঠ করে এ-র জ্ঞান অর্জন করবে, আল্লাহ তাকে দ্বীন এ কবুল করুন।
ঋক বেদ মানে গান নয়। সাম বেদ মানে গান।
ঋগ্বেদের সুক্তগুলোতে মোট ১০,৫৫২টি 'ঋক' বা 'মন্ত্র' রয়েছে। 'ঋক' বা স্তুতি গানের সংকলন হল ঋগ্বেদ সংহিতা।
ঈশ্বর, দেবতা ও প্রকৃতি বিষয়ক আলোচনা ঋগ্বেদে প্রাধান্য পেয়েছে। ঋগ্বেদের সংকলনকাল খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০০ - ১১০০ অব্দ।
Source: bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A6
সাম' শব্দের অর্থ গান। যজ্ঞ করার সময় কোনো-কোনো ঋক্ বা মন্ত্র সুর করে গাওয়া হতো। এরূপ মন্ত্রগুলোকে বলা হয় সাম। যে-বেদে এই সাম মন্ত্রসমূহ সংকলিত হয়েছে তাকে বলা হয় সামবেদ সংহিতা। সামবেদ থেকে প্রাচীনকালের সংগীত সম্পর্কে জ্ঞানলাভ হয়। আমরা যে সুর করে গান গাই, তার অন্যতম আদি উৎস এই সামবেদ। ষড়জ, ঋষভ প্রভৃতি স্বরের (সরগম) উৎসও সামবেদ। প্রধানত ঋগ্বেদের মন্ত্রগুলোকেই সুর দিয়ে গানের আকারে রূপদান করা হয়েছে। সামবেদ-সংহিতার মন্ত্রসংখ্যা ১৮১০টি। এগুলোর মধ্যে ৭৫টি ছাড়া বাকিগুলো ঋগ্বেদ থেকে গ্রহণ করা হয়েছে।
Owao this type of analysis makes me want to read the hindu scriptures and contemplate to know more about the deeper meanings. May Allah guide you towards the Truth.
Jodi apni research er jonno porte chan obosshoi porte paren. Tobe o gulor proti bisshash ana jabe na
This man has huge knowledge and energy to dig deep down for finding! more i see more i pleased. Happy digging!!
ভারত থেকে প্রচুর পরিমানে গরুর মাংস বিভিন্ন দেশে রফতানি করা হয় তাঁকে কি গো হত্তা বলা যায় কিনা? অাপনাকে ধন্যবাদ ধর্ম গ্রন্থ থেকে অালচনা করবার জন্য।
ভারত মোষের মাংস রপ্তানি করে, গরু নয়।
@@Rianzq আমরা গরুর মাংস পাই ভারত থেকে লিখা থাকে ইন্ডিয়ান
মহিস না
ভারতবর্ষ *ধর্মান্ধ* নয়। রাজনৈতিক নেতারাই নিজেদের স্বার্থে মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ তৈরী করে।।সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।।
@@pampakundu1305 ধন্যবাদ ভাই।সবার আগে আমরা মানুষ, আপনার দরমে যদি গো হত্তা পাপ হয়,কিন্তু ইসলাম দরমে গরু খাওয়া হালাল করা হইছে।আপনি আপনার দরমের কথা মানবেন ভালো কথা তাহলে কি মুসলিমরা ও মানতে হবে নাকি।আমাদের তো গরু খাওয়া হালাল, তাহলে কি বলবেন আপনি
@@user-rd4sf2zs6l কথাতেই আছে - "আপ রুচি খানা" তাতে আপত্তি করার কি আছে। ভেদাভেদের কি আছে । রাজনৈতিক নেতারা ধার্মিক ব্যাবসায়ীরা মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ হিংসা তৈরী করেছে নিজেদের সুবিধার্থে, যাতে সমস্ত মানুষ এক না হয়ে যায়। *আমরা মানুষ*
স্যার আপনি পারবেন এই বোকা মানুষ গুলো কে সঠিক পথে আনতে। আপনার জন্য দোয়া রইল আজীবন সত্য নিয়ে মোকাবেলা করে সত্যির বিজয় সবার কাছে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য। আলহামদুলিল্লাহ 🥰🇧🇩
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী?
উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়।
*গো শব্দের অর্থঃ- 👇
গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি।
গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇
প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়,
মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫)
অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না।
▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:-
{ অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷
অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)।
“গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে।
অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। }
অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ।
✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯
অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা।
মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ।
প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।।
✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫
গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না।
সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ।
বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।।
✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩
অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক।
যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ-
অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।।
✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩
অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না।
ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে।
ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।।
✅যজুঃ ১৩/৪৯
অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না।
▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :-
অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি।
মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।।
[মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭]
অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
স্যার চমৎকার কথা বলেছেন।
ন্যায় ও সত্যের পথে চলাটাই তো প্রকৃত ধর্ম
ধন্যবাদ স্যার সত্যি ইতিহাস আমাদের জানানোর জন্য।
ঋক মানে গান না, সাম মানে গান।
এতো সুন্দর ব্যখ্যাই মুগ্ধ হলাম স্যার!
@sk roy তুই তো গাধার বাচ্চার মতো কথা বলছিস। হিন্দুত্ববাদ মালাউনের মাথায়, এই বিষয়ে এই জ্ঞানী স্যারের জ্ঞানসমৃদ্ধ, যৌক্তিক আলোচনা তো তোর মাথায় ধরবে না।
গরু খাওয়া আমাদের ধর্মে হালাল, আমাদের সার্টিফিকেট লাগে না।
This is like ''GEO politics'' changing video.
Thank you for sharing your knowledge,brother.
Speak the truth,truth shall prevail you.
আসলে যে লোক কোন ধর্ম কে প্রধান্য না দিয়ে সত্য কথা বলার সাহস রাখে তার প্রতি এমনিতেই মানুষের সম্মান চলে আসে
সত্যিই আপনি দেশের অন্যতম সন্তান। আমাদের গর্ব। এত সুন্দর করে যদি সকল হিন্দুগন সত্যটা জানত তাহলে আজ গো হত্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে নদী আর প্রকৃতিটা বাঁচতো।
আল্লাহ সবাই কে বোঝার তৌফিক দিক।
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী?
উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়।
*গো শব্দের অর্থঃ- 👇
গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি।
গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇
প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়,
মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫)
অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না।
▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:-
{ অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷
অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)।
“গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে।
অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। }
অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ।
✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯
অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা।
মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ।
প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।।
✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫
গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না।
সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ।
বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।।
✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩
অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক।
যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ-
অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।।
✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩
অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না।
ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে।
ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।।
✅যজুঃ ১৩/৪৯
অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না।
▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :-
অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি।
মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।।
[মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭]
অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
অসম্ভব সুন্দর আর্টিকেল
ধন্যবাদ দাদা। অসাধারণ লাগল। সত্য সুন্দর একটা ব্যাখ্যা। আসলে ধর্মকে পুঁজি করে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের স্বার্থ উদ্ধার করার চেষ্টা করে।
When i see such knowledgable person as you around, i feel very proud. I feel we can walk on earth with dignity.
কিছু বলার নাই,, ভেবেছিলাম, সব খানে ঠিক থাকলেও, এই খানে আপনিও হার মানবেন, তবে আপনার নিরপেক্ষতা দেখে আমি মুগ্ধ,আপনার মঙ্গলের জন্য দোয়া করি ভাই,
Eta niropekho na, eta anti hindu k9tha barta, se ekhon hindu noi, ekhon jodi ami boli asif Mohiuddin niropekho kotha bole tokhon apni ki manben? Tai kichu bolar age age nijeke sei poristhitite anun, duniya ta eto sohoz na
Excellent your discussion Pinaki sir. You are real desopremik & true hero of Bangladesh.💜🦋💙⚘⚘⚘
অসাধারণ । সুন্দর গঠন মূলক আলোচনাএবং যুত্সই উত্তর দিয়েছেন স্যার
অসাধারণ,,,সকল হিন্দু ভাই বোনদের বোঝা উচিত,,,
অসাধারণ, নি:স্বন্দেহে আপনি বিজ্ঞ ও বিচক্ষণ একজন মানুষ।
ধর্ম কখনও পাপ করতে পারেনা,ধর্মের অপব্যাখ্যা মাধ্যমে কুৎসিত লোকেরাই পাপ করে থাকে।এ পর্যন্ত ধর্মগ্রন্থগুলো আমাদেরকে সৎ রাখার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে, কিন্তু আমরা নিজেরা ধর্মগ্রন্থ না পড়ে অপব্যাখ্যাকারীদের অনুসরণ করে সমাজে বিশৃংখলা সৃষ্টি করে যাচ্ছি। ধন্যবাদ দাদা গো শব্দ নিয়ে সুন্দর আলোচনা করেছেন, মানবতার কল্যাণে আরো এগিয়ে যান।
অসাধারণ শব্দ চয়নে অভিভূত আমি।আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ।
অপেক্ষায় রইলাম দাদা
আপনার গঠন মূলক আলোচনা শুনতে ভালো লাগে
কিন্তুূ আমার খারাপ লাগে তখন যখন দেখি আপনি সত্যকথা বলার পরেও কিছু হিন্দু আপনাকে অকথ্য ভাষায় মন্তব্য করে,
Apnader pokke hole sir na hole malo 😜
সঠিক কথা বললে ওদের গায়ে লাগবেই
@richik patra ki bujate chaisos. Pork k hotta kora jabe na ata toke k bolse. Ar amra pork k toder gorur moto pobitro mone kori na.Ata manush ar jonno khotikor tai aita Islam dhorma khaoa nisedh
@richik patra Toder moto kisu pagol ugrobadi Islam somporka na jene comments kora suru kore.Abong Hindu ar muslim der maje mair lagas.
প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে একজন প্রকৃত মানুষ থাকে দাদা তার মধ্যে আপনি একজন। আপনাকে স্যালুট। ❤❤
আমি সঞ্জয় চন্দ্র নাথের ছেলে সিমন দেব নাথ। সম্ভবত আপনি আমাকে চিনবেন নাহ বাট আমার বাবাকে সম্ভবত আপনি চিনতে পারেন। আমার বাবার কাছ থেকে আপনার অনেক নাম শুনেছি, আজ সামনা সামনি দেখেও ফেললাম। চালিয়ে যান আংকেল আপনার সাথে আছি।।❣
তর বাপ সন্জয় দত্ত আর আমি ছোটবেলা কত পাঠা বলী দিছি আর রাইতের বেলা পাঠার মাঙশ দিয়া মদ খাইছি
@@thelegendkiller5746 For your kind information পাঠাবলি আমরাও করি ভায়া। এন্ড আপনি পাঠা খাওয়ার পর মদ খাইসেন বা গাঞ্জা খাইসেন কেও জানতে চাইসে? lmao😂
@@Simon_Shommo আরে বেডা তোমার সাথে একটু Share করলাম
@@Simon_Shommo forget the hate comments.. Most people are shackled with tribal way of thinking..
সত্য বলার সাহস সবার যারা প্রকৃত মানুষ! যাদেরকে আমরা মহা মানব বলে আখ্যায়িত করি! তারাই হচ্ছে পিনাকী দাদার মত লোকেরা ❤ দাদা আপনার জন্য অনেক অনেক দোয়া ও অফুরন্ত শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা রইলো ❤💚❤
"যারা আল্লাহর ওপর ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক, তিনি তাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে যান। অন্যদিকে কাফেরদের পৃষ্ঠপোষক হলো, তাগুত, যে তাদেরকে আলো থেকে অন্ধকারে নিয়ে যায়। এরাই নরকের অধিবাসী। সেখানে তারা স্থায়ীভাবে থাকবে।" (২:২৫৭)
ভারতের হিন্দুদের কাছে অনুরোধ, আপনারা আপনাদের ধর্মগ্রন্থ পড়ুন।
@sk roy আপনার মিথ্যাচারে ইসলামের গায়ে একটি আঁচড় ও পড়বে না হাহাহাহহা। Listen, son...ইসলাম বিশ্বের fastest growing religion. গান্ধী নিজেই বলেছেন, "It's not a sword that won a place for Islam in the scheme of life (it was the beautiful ideology, and God's Mercy)" Islam is the fastest growing religion in this world, Alhamdulillah. But Hinduism is declining, and will become extinct within a century. আল্লাহর রহমতে পুরা ভারত ২ জেনারেশন এর মধ্যে ইসলামিক স্টেট এ পরিনত হতে পারে 😂 Beware. Time Changes everything. হয়তো মালউন ধর্মের আগ্রাসী আচরণ এতটাই আগ্রাসী হবে, হয়তো হিন্দুত্ববাদের জঙ্গিপ্রবনতা মানবসভ্যতা কে এতটাই ঝুঁকির মধ্যে পড়বে, যে আবার সবাই ভারত দখলে নেমে পড়বে 😂 আর বাংলাদেশে আমরা পাশ থেকে মজা নিবো, সে সুযোগে ইসলামের ব্যাপক প্রসার হবে ভারতে, এবং যেকোনো বুদ্ধিমান মানুষ মালাউন ধর্ম থেকে বিরত থাকবে। ২ - ৩ জেনারেশন যথেষ্ট, for this to happen. Good luck
HINDU BOLE BARA KONO JAT NEAI
Gitai ase prani hotta moha pap
Aar aapnara ebar Dhormogrontho theke beriye duniyata niyeo bhabun.
যারা মানুষের মুক্তির কথা বলে,মানবতা ও সাম্যের বানী শোনায়, স্বপ্ন দেখায় তাদের সকলের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।
Fantastic description...I am personally fully satisfied at the same time I salute your knowledge...thank you so much, sir.
দাদা,,, আপনার ভিডিও যত দেখি মুগ্ধ হয়ে যাই।।।❤❤❤❤ সত্য কথা বলার জন্য সাধুবাদ জানাই।।।সৃষ্টিকর্তা আপনার মঙ্গল করুক।।
ঋগবেদ পড়েছি তবে বুঝতে পারিনি অনেক কিছুই। আপনার বক্তব্য আমাকে আবার বেদ পড়তে তাগাদা দিচ্ছে। ইংরেজ শাসন আমাদের উপমহাদেশের মানুষকে সংস্কৃত পড়তে জানতে বাধার পরিবেশ সৃষ্টি করেছে, সংস্কৃত মানুষ ভুলে যাচ্ছে। আপনার ভিডিও ক্লিপের জন্য ধন্যবাদ।
@@bimalpaul4596 ধন্যবাদ।
@@bimalpaul4596 ইংরেজরা ১৯০ বছর ভারত শাসন করে করেছে, তার আগে কমবেশি আটশত বছর মুসলিমরা ভারতবর্ষ শাসন করেছে। ইংরেজরা যতটা ভারতীয় সাংস্কৃতি ধ্বংস করেছে সেই তুলনায় পূর্বেই যদি মুসলিমরা যদি ভারতীয় সাংস্কৃতি ধ্বংস করতো তবে ইংরেজ শাসনের আগে ভারতীয় সাংস্কৃতি বলে কিছু থাকতো না, ধ্বংস হয়ে যেত। কাজেই আপনার বক্তব্য সঠিক নয়। মুসলিমরা ভারতের দর্শন শিল্প সাহিত্য ধ্বংস করলে উপমহাদেশের সাংস্কৃতি টিকে থাকতো না। মুসলমানরা ভারতীয় সাংস্কৃতি লালন করেছে। এ কারণে ইংরেজরা এ দেশে এসে ভারতীয় সাংস্কৃতি পেয়েছে এবং তা ধ্বংস করেছে।
সত্যিই অনেক তথ্য পূর্ণ কথা, খুব ভাল লেগেছে স্যার।
বাংলাদেশের মুসলিমরা সবাই আপনাকে অনেক পছন্দ করে কারণ আপনি সত্যবাদী ❤️❤️❤️
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী?
উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়।
*গো শব্দের অর্থঃ- 👇
গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি।
গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇
প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়,
মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫)
অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না।
▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:-
{ অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷
অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)।
“গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে।
অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। }
অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ।
✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯
অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা।
মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ।
প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।।
✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫
গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না।
সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ।
বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।।
✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩
অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক।
যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ-
অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।।
✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩
অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না।
ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে।
ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।।
✅যজুঃ ১৩/৪৯
অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না।
▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :-
অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি।
মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।।
[মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭]
অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
Pinaki Bhattacharya r ei prothom video ja bhalo laglo. Informative, logical without any religious bias.
ইসলাম গ্রহনের জন্য আমি আপনাকে আহবান করিতেছি,আল্লাহ আপনাকে দ্বীন ইসলামের জন্য কবুল করুক আমিন।
তুমি কে হে যে তোমার আহবান শুনবে?
@@mdimon5533কে?সব মানুষেরই অধিকার আছে ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার।আপনাকেও বলছি এসব বাদ দিয়ে আল্লাহর প্রতি ইমান আনুন।
😂😂😂😂 Era sudhu dhormantorito korar pechhone pore achhe.
"ধর্ম গ্রহণের ক্ষেত্রে কোন জোর জবরদস্তি নেই। কারণ, বিভ্রান্তির পথ থেকে সত্য পথকে সুস্পষ্ট করা হয়েছে। যে তাগুতকে অস্বীকার করেছে এবং আল্লাহর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে, সে এমন সুদৃঢ় রজ্জু ধরে আছে যা কখনও ছিন্ন হওয়ার নয়। আর আল্লাহ শ্রবণকারী, মহাজ্ঞানী।" (২:২৫৬)
স্যার আপনার অনেক ভিডিও আমি দেখি। মানুষের অধিকার, ইতিহাস, এবং সমসাময়িক বিষয় নিয়ে অনেক তথ্যবহুল আলোচনা করেন। যেটা আমাদের এই প্রজন্মের জন্য। অতীব জরুরী। আপনার কাছ থেকে আরো অনেক ঐতিহাসিক সমস্যার সমাধান। শিক্ষনীয় ভিডিও চাই। সৃষ্টিকর্তা আপনাকে অনেকদিন বাঁচিয়ে রাখুন।
স্যার সত্যি আপনার তুলনা হয়না,,আল্লাহ যেনো আপনার প্রতি সবসময় খাস রহমত নাজিল করেন।।আমিন।।
Thank you very much. At LAST I have found a reference. In my gossip with friends I always refer this Second Meaning “Go” or “Ga” which is water body or river. If you look at the name of the rivers in Indian subcontinent you can find a clue.
“Ga+Anga” = “Anga”-‘the body’ of “Ga” water/river/flowing water.
“Gangrotri” glacier = Ga+Anga+Tri(three)= Three Body of water/river/flowing water
“Gamukh” glacier = Ga+Mukh(Mouth) = Mouth/Starting of Water/river/flowing water
GaMoti river = Ga(River/flowing water)+Moti(Mukta/Pearl)
GaDhavari = Ga(River/flowing water)+ Dhavari (I don’t khow the meaning)
More research should be done in this topic. Ganga is the most sacred river and was the life line of the most people in this region. In ancient time due to the construction of dam- disaster happened, rivers dried up and the then advance civilization disappeared rapidly like horoppa & mohenjodaro. So it was obvious that instruction of not killing the river by constructing dam should be embedded in people mind to survive. But the word Ga which has another meaning of “Cow” made this misunderstanding. We should also remember The Cow is a very useful animal but a significant usefulness of it comes after its death.
Dr. Pinaki you are great. Please keep it going.
wonderful explanation. u should keep going too
@sk roy I think you never heard the word ‘Nadimatrik Bangladesh’ or ‘Desh Mata’ or river called ‘MataMohuri’. So what if you are confusing with gomata/nadimata? My thought was not to hurt anyone’s feelings but to broaden the ability to think deeper, if many are mistakenly misjudging something differently. If we watch the history then we can find that killing cows cannot end a civilization but proven scientific evidence shows that the greatest ancient Indian civilization vanished due to the process of building dam in the rivers to divert water flow and killing the river itself gradually due to these obstructions. Do your own research about ancient civilizations in India and learn what are the reasons real researcher/scholars has identified for the disappearing of those civilizations.
First of all search in google what is the Sanskrit term for water , there are 100 Sanskrit words used for Water but none is 'Gau' . Gau is the only Sanskrit term for Cows , don't believe people by only listening try to check by yourself.
The more I listen to you ,the more I learn.... weather it is politics or religion.... Or history .... Thank you
কঠিন সব্দ চয়েন দাদা, চলিয়ে যান দাদা চালিয়ে যান। ধন্যবাদ আপনাকে
চখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না ❤আপনার জন্য অনেক দোয়া আশীর্বাদ অন্তর থেকে এই অন্ধ সমাজে আলোর মতো আপনাদের প্রয়োজন ❤
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী?
উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়।
*গো শব্দের অর্থঃ- 👇
গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি।
গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇
প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়,
মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫)
অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না।
▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:-
{ অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷
অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)।
“গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে।
অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। }
অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ।
✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯
অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা।
মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ।
প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।।
✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫
গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না।
সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ।
বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।।
✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩
অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক।
যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ-
অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।।
✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩
অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না।
ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে।
ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।।
✅যজুঃ ১৩/৪৯
অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না।
▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :-
অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি।
মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।।
[মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭]
অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
ধন্যবাদ স্যার আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত ও নেক হায়াত দান করুক।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আশির্বাদ করি আপনি দীর্ঘায়ু হোন এবং ভগবান আপনাকে কৃপা করেন
আপনার এই ভিডিও টি তিন বছর আগের আর আমি দেখিনাই 😢
ami o ajke dekhlam
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী?
উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়।
*গো শব্দের অর্থঃ- 👇
গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি।
গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇
প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়,
মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫)
অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না।
▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:-
{ অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷
অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)।
“গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে।
অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। }
অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ।
✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯
অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা।
মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ।
প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।।
✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫
গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না।
সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ।
বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।।
✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩
অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক।
যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ-
অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।।
✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩
অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না।
ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে।
ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।।
✅যজুঃ ১৩/৪৯
অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না।
▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :-
অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি।
মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।।
[মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭]
অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
পোস্টকারী একজন হিন্দু হলেও আশ্চর্যজনকভাবে একজন হিন্দুও কমেন্ট করেনি।
Ei j tomar sawoor moddhe bash thelte ami achi😂
সাওয়ার জল খাও নাকি😂😂@@arghyanondi149
আপনিই সেরা আল্লাহ পাক ঈমানের নুর দান করুন আমিন
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী?
উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়।
*গো শব্দের অর্থঃ- 👇
গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি।
গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇
প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়,
মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫)
অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না।
▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:-
{ অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷
অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)।
“গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে।
অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। }
অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ।
✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯
অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা।
মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ।
প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।।
✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫
গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না।
সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ।
বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।।
✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩
অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক।
যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ-
অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।।
✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩
অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না।
ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে।
ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।।
✅যজুঃ ১৩/৪৯
অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না।
▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :-
অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি।
মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।।
[মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭]
অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
আপনিই আসল হিন্দু।যদি একদিন জাকির নায়েক বক্তব্য শুনতে তাহলে ভালো হতো।
অসাধারণ দাদা, আপনার উপস্থাপনা শুনেই মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সৃষ্টিকর্তা আপনার মঙ্গল করুক।
সে অসাধারন একজন উপস্থাপক। আপনি ভাবতেও পারবেন না সে কতোটা মেধাবী আর বুদ্ধিমান। তার আর্টিকেল পড়লে বোঝতে পারবেন।
কিন্তু তিনি নিজের সমালোচনা সহ্য করতে পারেন না।
হামার বগড়ার ছোল,,,,
অনেক ধন্যবাদ❤️👌
সত্য কথা বলার সৎ সাহস সবার থাকে না।সত্য বলা জেনারেলি নৈতিক দায়িত্ব তার মধ্যে আপনি ও একজন। ধন্যবাদ দাদা
আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।
তাহলে নবীকে নিয়ে সত্য মানতে কষ্ট হয় কেন?😅
গরু ও গোমাংস সম্পর্কে সনাতন ধর্মের মতামত কী?
উত্তরঃ- পৃথিবীর উপকারী প্রাণীর মধ্যে গরু অন্যতম।বৈদিক ঋষিগণ এই মহৎ প্রাণীকে হত্যা ও ভক্ষণ করা থেকে সর্বদা বিরত থাকতে বলেছেন।কিন্তু বর্তমান একটি শ্রেণি প্রচার করে যে বেদ গোমাংস ভক্ষণের অধিকার দিয়েছে।এই ভুল ধারণার পেছনে রয়েছে বেদের ভুল অনুবাদ।'গো' শব্দটি দ্বারা সংস্কৃতে বিভিন্ন অর্থ বুঝায়।
*গো শব্দের অর্থঃ- 👇
গো (সংস্কৃত,গম+ও)গোরু,গরু (সংস্কৃত,গরূপ)।অর্থ হলোঃ- জ্ঞান,ঐশ্বর্য,ধনু,গাভি,ষাঁড়,বৃষ,নিরেট বোকা,মূর্খ প্রভৃতি।গো (বিশেষ্য পদ) গরু,গো-জাতি,পশু,স্বর্গ,রশ্মি,চন্দ্র,চক্ষু গোচর,পৃথিবী,জল,গৃহ,গোপতি।
গো মানে সর্বদা গরু অনুবাদ করাতে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে যা পুঁজি করে এক শ্রেণির মানুষ মিথ্যা প্রপোগান্ডা চালাচ্ছে।অনেক হিন্দু ধর্মবিদ বলে থাকেন যে এক সময় গোমাংস খাওয়া হতো পরে নিষিদ্ধ করা হয় কিন্তু এটা চরম ভুল ধারণা নিচের সূত্রগুলো দেখলে বিষয়টি পরিষ্কার হবে বলে আশা করি-👇
প্র নু বোচং চিকিতুষে জনায়,
মা গামনাগা মদিতিং বধিষ্ট॥ (ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫)
অর্থাৎ~ পরমেশ্বর উপদেশ দিচ্ছেন- আমি জ্ঞানবান পুরুষের নিকট বলিতেছি যে নিরপরাধ অহিংস পৃথিবী-সদৃশ গো জাতিকে হনন করিও না।
▫️নিরুক্ত ২.১.৫.৪ [ অমরেশ্বর ঠাকুর অনুযায়ী ] "গো" অর্থ পশু:-
{ অথাপি পশুনামেহ ভবত্যেতস্মাদেব ৷৷ ৪৷
অথাপি (আর) [গো শব্দঃ] (গো শব্দ) ইহ (লোকে এবং বেদে)' পশু নাম (পশুর নাম) ভবতি (হয়) এতস্মাৎ এর (এই ধাতুদ্বয় হইতেই)।
“গো” শব্দ লোকে এবং বেদে পশু বুঝাইতেও প্রযুক্ত হয়। এই ‘গো' শব্দও পূর্ব্বোক্ত ধাতুদ্বয় হইতেই অর্থাৎ ‘গম্’ বা ‘গা’ ধাতু হইতেই নিষ্পন্ন। ইহার অর্থ-‘যে যায়’ (গচ্ছতীতি)। স্কন্দস্বামীর মতে ‘গা’ ধাতু স্তত্যর্থক, কাজেই ‘গা’ ধাতু নিষ্পন্ন পশুবোধক ‘গো’ শব্দেরও ব্যুৎপত্তি হইবে ‘গীয়তে সূয়তেহসৌ’-যে স্তুত হয় অর্থাৎ লোকে যাহার গুণকীৰ্ত্তন করে।
অনুবাদ-আর লোকে এবং বেদে ‘গো' শব্দ পশুনামও হয়, অর্থাৎ পশুবোধকও বটে; এই ধাতুদ্বয় (‘গম্' ধাতু ও ‘গা' ধাতু) হইতেই নিষ্পন্ন। }
অনাগো হত্যা বৈ ভীমা কৃত্যে মা নো গামশ্বং পুরুষং বধীঃ।
✅অথর্ববেদ ১০.১.২৯
অনুবাদ-নির্দোষদের হত্যা করা জঘন্যতম অপরাধ।কখনো মানুষ,গো-অশ্বাদিদের হত্যা করোনা।
মাতা রুদ্রাণাং দুহিতা বসূনাং স্বসাদিত্যানামমৃতস্য নাভিঃ।
প্রনুবোচং চিকিতুষে জনায়, মা গামনাগামদিতিং বধিষ্ট।।
✅ঋগ্বেদ ৮/১০১/১৫
গাভী রুদ্র ব্রহ্মচারী বিদ্বানগণের মাতা, নির্মাতা। দুষ্টের রোদনকর্তা বিদ্বান্, সৈনিক, সেনাপতি ইত্যাদিগণ গাভীকে মাতৃতুল্য পূজনীয়া বলে মনে করেন। গাভী বিদ্বান্ বসুগণের পুত্রী। সমাজের সংস্থাপক ব্যবস্থাপক প্রবন্ধক আদির জন্য গাভী পুত্রী-সমা পালনীয়া, রক্ষণীয়া রূপে স্বীকৃত। গাভী অমৃতের কেন্দ্র। গোরক্ষার দ্বারা চিরজীবন সমাজচেতনা লাভ হয়। গো নির্দোষ, নিষ্পাপ, অদিতি, অখণ্ডনীয়, অবধ্য সুতরাং তাকে হত্যা করো না।
সংজগ্মানা অবিভ্যুষিরস্মিন্ গোষ্ঠে করীষিণীঃ।
বিভ্রতীঃ সোম্যং মধ্বনমীবা উপেতন।।
✅অথর্ববেদ ৩/১৪/৩
অনুবাদঃ- এই গোশালায় ধেনু সকল নির্ভয়ে থাকুক, একসঙ্গে মিলিয়া বিচরণ করুক, গোময় উৎপন্ন করুক, অমৃতময় দুগ্ধ ধারণ করুক এবং নীরোগ হইয়া আমার নিকট আসুক।
যজুর্বেদে গোহত্যা নিষেধ-
অজস্রমিন্দুমরুষং ভুরণ্যুমগ্নিমীডে পূর্বচিত্তিং নমোভিঃ। স পর্বাভির্ঋতুশঃ কল্পমানো গাং মা হিংসীরদিতিং বিরাজম্।।
✅যজুর্বেদ ১৩/৪৩
অনুবাদঃ অক্ষয়, ঐশ্বর্য্যযুক্ত, অক্রোধ, পূর্বতন ঋষিদের দ্বারা গৃহীত অন্ন দ্বারা অগ্নিকে স্তুতি করি। হে অগ্নি, প্রতিপর্বে প্রতিঋতুতে কর্মের সম্পাদক, তুমি অদিতি, নিরীহ গোসমূহকে হত্যা করো না।
ইমং সাহস্রং শতধারমুৎসং বাচ্যমানং সরিরস্যমধ্যে।
ঘৃতং দুহানামদিতিং জনাযাগ্রে মা হিংসীঃ পরমে ব্যোমন্।।
✅যজুঃ ১৩/৪৯
অনুবাদঃ- এই গাভী মানুষের অসংখ্য সুখের সাধন, দুগ্ধের জন্য বিভিন্নভাবে পালনীয়া। গো, ঘৃত দুগ্ধ দাতৃ, অদিতি অখণ্ডনীয়া। হে মানব, একে হত্যা করো না।
▫️মহাভারতের শান্তিপর্বে বলা হয়েছে :-
অঘ্ন্যা ইতি গাবাং নাম, ক্ব এতা হন্তুমর্হতি।
মহচ্চকারাকুশলং বৃষং গাং বা লভেত্তু যঃ।।
[মহা: শান্তিপর্বে ২৬২. ৪৭]
অনুবাদঃ গাভীর অপর নাম অঘ্ন্যা, এরা অবধ্যা। এই সকল গাভী ও বৃষকে হত্যা করে সে মহাপাপ করে।
Genius .love from heart.
বাংলাদেশের মুসলমানদের কাছে আপনি ভালো বাসার প্রাণ।
May Allah guide him towards the truth! God bless you!
অস্বাভাবিক জ্ঞানের বিষয়ে জানলাম, যা প্রায় জীবনের অর্ধসময় পরে শিখলাম,,, আসলেই আপনার উপাধি স্যার হওয়ায় যথার্থ ।
মহা সত্য উন্মোচিত হোক, সত্য অনুসন্ধানীরা শ্রবণ করুন, ভাল থাকুন স্যার।
মাশাল্লাহ খুব ভালো হয়েছে। হিন্দু ধর্ম গন্থে দেব দেবির পুজা সম্পর্কে কি বলেছে আপনার মাধ্যমে জানতে চাই।
পূজা অর্থ প্রশংসা
@Md Towfiquzzaman এটা ভণ্ডদের মনগড়া কথা ।
যজুর্বেদে রয়েছে -
ন তস্য প্রতিমা অস্তি য়স্য নাম মহদ্ য়শঃ।
হিরণ্যগর্ভ ইত্যেষ মা মা হিংসীদিত্যেষা য়স্মান্ন জাত ইত্যেষঃ।।