ভদ্রভাবে কথা বলতে শিখুন। কারুর উচ্চারণ খারাপ হলেই সে বাঙাল বা পূর্ববঙ্গীয় হয় না। বাঙালি রা স্ত্রী কে ইস্তিরি বলেন না। প্রচার কে পাচার বলেন না। এইধরণের ভুল শিক্ষার অভাব থেকে হয়। অনেক সময় , পুঁথিগত শিক্ষার কোন কমতি না থাকলেও পারিবারিক অভ্যাস গুনে অনেক উচ্চপদস্থ ব্যাক্তিকে ও এই ধরণের উচ্চারণ করতে শোনা যায়। তবে এমন অভ্যাস থাকা না থাকার সঙ্গে বাঙাল কিংবা ঘাঁটির কোনোই সম্পর্ক নেই। বরং পূর্ববঙ্গ থেকে নিঃস , অসহায় হয়ে এদেশে আসা পরিবার গুলোর মেয়েরা যদি অভাবের তাড়নায় অতিষ্ঠ হয়ে সংসার চালানোর জন্য পথে না নামতেন, প্রয়োজনের তাগিদে নিজেদেরকে শিক্ষিত না করতেন--- এই বাংলার বর্ধিষ্ণু ঘটি পরিবারের মেয়েরা স্রেফ অন্দরমহলেই থেকে যেতেন আরও বহুকালের জন্য। আর বাড়ির পুরুষ রা হাতে রজনীগন্ধার মালা জড়িয়ে গান শুনতে যেতেন প্রতি সন্ধ্যায় জুড়ি গাড়িতে চেপে । পায়রা উড়িয়ে লাখ টাকা খরচ করতেন। মোটকথা , বাঙালরা না এলে ঘটি বাড়ির অন্দরে শিক্ষার আলো কোনোদিনও পৌঁছত না। পৌঁছত হয়তো, কিন্তু আরও অনেক অনেক দেরিতে পৌঁছত। আর , রান্না- খাওয়ার কথা তো ছেড়েই দিলাম। এখন কিছুই নেই , তবুও প্রজন্মের পর প্রজন্মের হাত ধরে আমরা এখনও বয়ে নিয়ে চলেছি সেই পূর্ববঙ্গীয় রান্নার স্বাদ গন্ধকে। আজ ও বিস্তর পার্থক্য থেকে যায় বাঙাল - ঘাঁটির রান্নার গুন মানে। এই জায়গায় সবসময়েই এগিয়ে থাকে বাঙাল বাড়ি। ভাষা সংস্কৃতি আলাদা আলাদাই হয় স্থান কাল ভেদে। তাই বাঙাল ভাষাটাও অন্যরকম। কিন্তু তা বলে কোনো শিক্ষিত বাঙাল ( পূর্ববঙ্গীয় ব্যাক্তি) ব্যাক্তি ভুল উচ্চারণ করেন না। ইস্কুল, ইস্তিরি, এস্টেশন --- এসব বলেন না। হ্যা, পড়াশুনা না জানলে বলতেই পারেন, তা সে বাঙাল, ঘটি যে কেউই বলতে পারেন।
Jash jeno Puro bothor thake
Same thing repeated utshob and debu never going to be punished 😂
Oh---O audio no.... ---------no I can't tolerate
জেস আবার কে? এটা কি বাঙালের উচ্চারণ।
ভদ্রভাবে কথা বলতে শিখুন। কারুর উচ্চারণ খারাপ হলেই সে বাঙাল বা পূর্ববঙ্গীয় হয় না। বাঙালি রা স্ত্রী কে ইস্তিরি বলেন না। প্রচার কে পাচার বলেন না। এইধরণের ভুল শিক্ষার অভাব থেকে হয়। অনেক সময় , পুঁথিগত শিক্ষার কোন কমতি না থাকলেও পারিবারিক অভ্যাস গুনে অনেক উচ্চপদস্থ ব্যাক্তিকে ও এই ধরণের উচ্চারণ করতে শোনা যায়।
তবে এমন অভ্যাস থাকা না থাকার সঙ্গে বাঙাল কিংবা ঘাঁটির কোনোই সম্পর্ক নেই।
বরং পূর্ববঙ্গ থেকে নিঃস , অসহায় হয়ে এদেশে আসা পরিবার গুলোর মেয়েরা যদি অভাবের তাড়নায় অতিষ্ঠ হয়ে সংসার চালানোর জন্য পথে না নামতেন, প্রয়োজনের তাগিদে নিজেদেরকে শিক্ষিত না করতেন--- এই বাংলার বর্ধিষ্ণু ঘটি পরিবারের মেয়েরা স্রেফ অন্দরমহলেই থেকে যেতেন আরও বহুকালের জন্য। আর বাড়ির পুরুষ রা হাতে রজনীগন্ধার মালা জড়িয়ে গান শুনতে যেতেন প্রতি সন্ধ্যায় জুড়ি গাড়িতে চেপে । পায়রা উড়িয়ে লাখ টাকা খরচ করতেন।
মোটকথা , বাঙালরা না এলে ঘটি বাড়ির অন্দরে শিক্ষার আলো কোনোদিনও পৌঁছত না। পৌঁছত হয়তো, কিন্তু আরও অনেক অনেক দেরিতে পৌঁছত।
আর , রান্না- খাওয়ার কথা তো ছেড়েই দিলাম। এখন কিছুই নেই , তবুও প্রজন্মের পর প্রজন্মের হাত ধরে আমরা এখনও বয়ে নিয়ে চলেছি সেই পূর্ববঙ্গীয় রান্নার স্বাদ গন্ধকে। আজ ও বিস্তর পার্থক্য থেকে যায় বাঙাল - ঘাঁটির রান্নার গুন মানে। এই জায়গায় সবসময়েই এগিয়ে থাকে বাঙাল বাড়ি।
ভাষা সংস্কৃতি আলাদা আলাদাই হয় স্থান কাল ভেদে। তাই বাঙাল ভাষাটাও অন্যরকম। কিন্তু তা বলে কোনো শিক্ষিত বাঙাল ( পূর্ববঙ্গীয় ব্যাক্তি) ব্যাক্তি ভুল উচ্চারণ করেন না। ইস্কুল, ইস্তিরি, এস্টেশন --- এসব বলেন না। হ্যা, পড়াশুনা না জানলে বলতেই পারেন, তা সে বাঙাল, ঘটি যে কেউই বলতে পারেন।