বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ কক্সবাজারের ,মহেশখালী ভ্রমণ
HTML-код
- Опубликовано: 8 окт 2024
- আমরা সকাল সকাল নাস্তা খেয়েই রওনা দিলাম ৬ নম্বর জেটি ঘাটের দিকে,৬ নম্বর জেটি ঘাট থেকেই মহেশখালী যাওয়ার জন্য স্পিড বোড পাওয়া যায়।আমরা কক্সবাজার শহরের কলাতলী থেকে ৬ নম্বর জেটি ঘাটে অটোরিকশাতে রিজার্ভ ভাড়া ৭০-৮০ টাকা,তবে দরদাম করে নিতে হবে।
৬ নম্বর জেটি ঘাটে প্রবেশ এর জন্য জনপ্রতি ২০ টাকা লাগবে,তারপরই দেখলাম সারি সারি স্পিড বোড,ট্রলার রয়েছে। স্পিড বোড ভাড়া ৭৫ টাকা জনপ্রতি, সময় লাগবে ২০ মিনিটের মতো,ট্রলারে জনপ্রতি ৩০ টাকা।আমরা গিয়েছিলাম স্পিড বোডে,আমি স্পিড বোডের একেবারে সামনের দিকে বসেছিলাম,সামনের দিকে বসলে অনেক ঝাঁকুনি লাগে,আপনারা একদম সামনের দিকে বসবেন না।তবে ট্রলারে গেলে নৈসর্গিক সৌন্দর্য দেখতে দেখতে যেতে পারবেন।
বোটের চালক জানালেন আমরা এসে পড়েছি,দূরে যেটি দেখা যাচ্ছে সেটিই মহেশখালী দ্বীপ নামার জেটি।আমরা মহেশখালীতে নেমে পড়লাম,সেইখান থেকেই আমাদের রিক্সা রির্জাভ করে নিতে হয়,মহেশখালী দ্বীপের দর্শনীয় জায়গা গুলো ঘুরে দেখাবে,অটোরিকশা দরদাম করে ৫০০ টাকার মধ্যেই পেয়েছিলাম,তবে চেয়েছিলো ৭০০-১০০০ টাকা।
প্রথমেই রিক্সা চালক মামা আমাদের শুটিং ব্রিজ এ নিয়ে যায়,এখানে এক সময় বাংলা সিনেমার শুটিং হয়েছে তাই এটি শুটিং ব্রিজ নামে পরিচিত।দুপাশে সবুজ বন,দূরে সমুদ্র,সৃজিত বন দেখে প্রথম পলকেই মনে হয়েছে সুন্দরবনে এসে পড়েছি,এমন জায়গায় এসে মুগ্ধ না হয়ে ফেরার মতো না। এমন জায়গ
ায় সূর্যাস্ত দেখতে না জানি কতো দারুণ লাগতো।
এরপরই আমরা গেলাম আদিনাথ মন্দিরে।চতুর্দিক এ সাগর বেষ্টিত মহেশখালী দ্বীপের অন্যতম দর্শনীয় স্থান এই আদিনাথ মন্দির।সমুদ্র পৃষ্ট থেকে ২৮৮ ফুট উঁচু মৈনাক পাহাড়ের চূড়ায় আদিনাথ মন্দির টি অবস্থিত।শিবের সাথে এই মন্দিরের একটা গভির সম্পর্ক সনাতন ধর্মাবল্মীরা বিশ্বাস করেন।মৈনাক পাড়ের পাদদেশ থেকে চূড়া পর্যন্ত পাকা সিড়ি উঠে গেছে।
একটু সামনে গিয়েই শিব মন্দির,মন্দিরে ডোকার সময় জুতা রেখে যেতে হয়।সেখানে পাঁচ টাকার বিনিময়ে দুজন মহিলা জুতা পাহারা দেয়,সেখানে কিছুসময় কাটিয়া আমরা মৈনাক পাহাড়ের চূড়ায় গেলাম।চূড়ায় দাঁড়িয়ে দূরে সাগর আর বন দেখা যায়।
আদিনাথ মন্দির প্রবেশমুখের পাশেই রয়েছে সারি সারি দোকান।দোকানে দোকানে রঙ বেরঙের তাঁত কাপড়ের সম্ভার,দোকানে বিক্রেতা প্রায় সবই রাখাইন।এছাড়া ও সুন্দর করে সাজানো রয়েছে ফুল দিয়ে প্রসাদ।
তারপর রিকশাচালক মামা আমাদের স্বর্ন মন্দির এ নিয়ে গেলো,কিন্তু করোনা কালিন সময়ের কারনে সেটি বন্ধ ছিলো।
ঘাটের দিকে রওনা দিলাম,ঘাটের কাছাকাছি যেয়ে মহেশখালীর মিষ্টি পান মুখে নিয়ে পরখ করে দেখলাম,পানের মিষ্টি রস মুখে নিয়েই আমাদের আজকের মহেশখালী পর্ব শেষ হলো।
খুব ভাল
ওকে
সুন্দর বিডিও নাইছ
thanks a lot
আপনার ভিডিও গুলো খুব ভালো লাগে প্রিয় স্যার
দোয়া ও ভালোবাসা নিও। এভাবে বললে অনেক ভালো লাগা কাজ করে। আর ভিডিও বানানোর অনুপ্রেরণা পাই। অশেষ ধন্যবাদ
আপু চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার সি এন জি দিয়ে কিভাবে যাবো , একটু জানালে উপকার হতো
Wow..that's great...😊
thanks a lot
꧁❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️
দারুন হয়েছে আপনার ভিডিও❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️
ভালো লাগলো।❣️❣️❣️❣️❣️❣️
আপনার পাশে আছি।❣️❣️❣️❣️
আশা করি আমার পাশেও পাব। ❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️❣️꧂
মহেশখালীর পান 😋