চলচ্চিত্র নায়িকা নাসিমা খান । জন্ম পুরানো ঢাকার লালবাগে ১৯৪৪ সালের ৬ আগষ্ট।১৯৫৬ সাল । ঢাকাই চলচ্চিত্র সবেমাত্র বীজ বোপন হয়েছে। গুটি গুটি পায়ে দৃঢ় পদক্ষেপে প্রযোজক-পরিচালকরা স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন। তাদের সেই স্বপ্নের সহযাত্রী পূর্ণিমা সেনগুপ্ত পরবর্তীতে সুলতানা জামান, রওশন আরা, সুমিতা দেবী, চিত্রা সিনহা সহমহিমায় ভাস্বর। ঠিক এ সময়ে আবির্ভাব বিক্রমপুরের মেয়ে নাসিমা খানের। এক সময়ের ডাকসাইটে নায়িকা।পাকিস্তানের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি নাসিমা খানকে তৎকালীন ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অভিনেত্রী হিসেবে চিহ্নিত করে।
অনেক ধন্যবাদ নাসিমা খান কে নিয়ে ভিডিও করার জন্য। একজন গুণী sophisticated শিল্পী। হয়তো এই প্রজন্ম উনাকে চেনেন না কিন্তু আমাদের ছোটবেলায় আমরা এই মহান শিল্পীকে দেখে বড় হয়েছি। এখনতো সময় বদলেছে , আপনি উদ্যোগী হয়ে তাঁকে রাষ্ট্রীয় পুরুস্কারের জন্য একটু চেষ্টা করুন। কারণ উঁনি এটা deserve করেন এবং স্বীকৃতি দিলে জাতি ও দায়মুক্ত হবে। ভাল থাকুন এই মহান শিল্পী।
@@asadzaman8550 🖤🖤🖤🖤🖤নাসিমা খান 🖤🖤🖤🖤🖤 জন্ম : ১৯৪৪ সালে ঢাকার লালবাগে বর্তমান বয়স ৮০ বছর বাংলাদেশি সিনেমার ১ম দিকের ১ম সারির নায়িকা ছিলেন... 🖤১৯৫৯ - দেশীয় চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ - "জাগো হুয়া সাভেরা " মুভির মাধ্যমে 🖤১৯৬১ - ১ম নায়িকা চরিত্রে অভিনয় - "যে নদী মরুপথে " সিনেমায় 🖤১ম একক নায়িকা - "সূর্যস্নান " ছায়াছবিতে 🖤নায়ক হিসেবে পেয়েছেন : নায়ক রাজ রাজ্জাক, বুলবুল আহমেদ, আনোয়ার হোসেন, আজিম, গোলাম মোস্তাফা, রহমান, সৈয়দ হাসান ইমাম ও খান আতাউর রহমান (নায়ক আনিস) কে 🖤তৎকালীন সময়ে তিনি ছিলেন পাকিস্তানি ছবির অন্যতম ব্যস্ত নায়িকা। বলা চলে উর্দু সিনেমার চাহিদাসম্পন্ন নায়িকা। যা বাংলাদেশের জন্য গর্বের ও মর্যাদার। 🖤'সেক্সি নায়িকা ' তকমা - সূর্যস্নান ও গৌরী 'সহ কয়েকটি ছবিতে তাঁর উপস্থিতি দেখে দর্শক ও সাংবাদিকেরা এ উপাধি দেন 🖤৩০ এর অধিক বাংলাদেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন নাসিমা খান। নায়িকা হিসেবে যতটা সফল ছিলেন, চরিত্রাভিনেত্রী হিসেবে ততটা সফল না হলেও মনে দাগ কেটেছে তাঁর অভিনয়।" আম্মা" চলচ্চিত্রে আম্মা চরিত্র আজও দর্শক ভুলতে পারেনি। চরিত্রাভিনেত্রী হিসেবে "সুন্দরী বধূ " সিনেমাতে নিজের জাত চেনাতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য কিছু চলচ্চিত্র হলোঃ নাচঘর, ধারাপাত, শীতবিকেল, কার বউ, বেগানা, আপন দুলাল, দুই ভাই, রং বদলায়, ঢেউ এর পরে ঢেউ, আমার বউ, মেঘের পরে মেঘ, সূর্যস্নান, দুই দুয়ারী, মাতৃত্ব, সুন্দরী বধূ, আম্মা, প্রাণের মানুষ, কুসুম কুসুম প্রেম ইত্যাদি.... 🖤নাসিমা খান'র স্মরণীয় দিন - তাঁর ভাষ্যমতে, " আমার জীবনে স্মরণীয় দিন ১৬ ডিসেম্বর। মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি স্বাধীন বাংলার পতাকা বানিয়ে রেখেছিলাম। তখন পুরানা পল্টনে ফুফুর বাসায় থাকতাম। ১৬ ডিসেম্বর দেখলাম দলে দলে মুক্তিবাহিনী আসা শুরু করলো, তাদের হাতে পতাকাটি তুলে দিলাম। 🖤অভিনীত কিছু গানঃ ১.আম্মা আম্মা আম্মা ২. এই বাসর প্রদীপ ম্লান হলো যে ৩. ভাবী তোমার পাঠশালাতে ভর্তি হলো ভাই ৪. যায় দিন যায় স্মৃতি থাকে ৫. রঙের মানুষ রঙিলা রে ....সম্পূর্ণ প্রচার বিমুখ গুণী এই অভিনেত্রী বাংলা চলচ্চিত্রের অবহেলার শিকার। অনিন্দ্য সুন্দরী এই নায়িকা'র আজও মেলেনি রাষ্ট্রীয় কোনো স্বীকৃতি - আফসোস। নাসিমা খান কে সম্মানিত করতে না পারাটা বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য লজ্জার। ..জীবনের পড়ন্ত বয়সে হয়তো নাসিমা খান নিজেও আক্ষেপ করেন... নাসিমা খান এর তৈরি করা পথে হেটে বহু নায়ক - নায়িকা 'রা সফলতার শীর্ষে উঠেছেন। এমনকি তাঁরা অনেকেই পেয়েছেন চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মাননা। তাহলে নাসিমা খান এর কি নীরবে অস্বীকার করছে এই চলচ্চিত্র! জাতীয় চলচ্চিত্র জুরি বোর্ড তথা সমগ্র চলচ্চিত্র পরিবারের কাছে প্রশ্ন, " আর কতটা অবদান রাখলে একজন নাসিমা খান আজীবন সম্মাননা টা পেতে পারেন? "
১৯৮৫ সাল খুব সম্ভবত আমি বিটিভির তালিকাভুক্ত শিশু শিল্পী। একটা প্রগরামের সময় ম্যাকাপ রুমে তার সাথে দেখা। উনি তখন ঘোসিকা। উনি নায়িকা সেটা আমি তখন জানতাম না। উনাকে ঘোসিকা হিসেবে চিনি। তাই আগ্রহ নিয়ে কথা বলি। আমি ছোট বলে কিনা আমার সাথে খুব আন্তরিকতা নিয়ে কথা বলেন। তার সুন্দর ব্যবহার আজও আমার মনে পড়ে।
উনি যখন BTV তে অনুষ্ঠান ঘোষিকা তখন সামনা সামনি দেখেছি…. নাসিমা খান অভিনীত বাংলা / উর্দ্দু প্রায় সব ছবিই দেখেছি । বিশেষ করে আপন দুলাল ছবিতে মদিনা চরিত্রে তার অভিনয় আজও মনে পড়ে
চলচ্চিত্র নায়িকা নাসিমা খান । জন্ম পুরানো ঢাকার লালবাগে ১৯৪৪ সালের ৬ আগষ্ট।১৯৫৬ সাল । ঢাকাই চলচ্চিত্র সবেমাত্র বীজ বোপন হয়েছে। গুটি গুটি পায়ে দৃঢ় পদক্ষেপে প্রযোজক-পরিচালকরা স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন। তাদের সেই স্বপ্নের সহযাত্রী পূর্ণিমা সেনগুপ্ত পরবর্তীতে সুলতানা জামান, রওশন আরা, সুমিতা দেবী, চিত্রা সিনহা সহমহিমায় ভাস্বর। ঠিক এ সময়ে আবির্ভাব বিক্রমপুরের মেয়ে নাসিমা খানের। এক সময়ের ডাকসাইটে নায়িকা।পাকিস্তানের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি নাসিমা খানকে তৎকালীন ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অভিনেত্রী হিসেবে চিহ্নিত করে।
আমরা জানি অভিনেত্রী রুমানা ওনার মেয়ে উনি তাকে ত্যাজ্য করেছেন এটা কি সত্যি।
উনি আমাদের মুন্সীগঞ্জের মেয়ে মানে বিক্রমপুর
@@shahanazaktermitu1541 না ।
অনেক ধন্যবাদ নাসিমা খান কে নিয়ে ভিডিও করার জন্য। একজন গুণী sophisticated শিল্পী। হয়তো এই প্রজন্ম উনাকে চেনেন না কিন্তু আমাদের ছোটবেলায় আমরা এই মহান শিল্পীকে দেখে বড় হয়েছি। এখনতো সময় বদলেছে , আপনি উদ্যোগী হয়ে তাঁকে রাষ্ট্রীয় পুরুস্কারের জন্য একটু চেষ্টা করুন। কারণ উঁনি এটা deserve করেন এবং স্বীকৃতি দিলে জাতি ও দায়মুক্ত হবে। ভাল থাকুন এই মহান শিল্পী।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
@@asadzaman8550 আমিও ফেসবুক গ্রুপগুলোতে লিখে যাচ্ছি
কোনো পত্রিকার চোখে যদি পড়তো
@@asadzaman8550 🖤🖤🖤🖤🖤নাসিমা খান 🖤🖤🖤🖤🖤
জন্ম : ১৯৪৪ সালে ঢাকার লালবাগে
বর্তমান বয়স ৮০ বছর
বাংলাদেশি সিনেমার ১ম দিকের ১ম সারির নায়িকা ছিলেন...
🖤১৯৫৯ - দেশীয় চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ - "জাগো হুয়া সাভেরা " মুভির মাধ্যমে
🖤১৯৬১ - ১ম নায়িকা চরিত্রে অভিনয় - "যে নদী মরুপথে " সিনেমায়
🖤১ম একক নায়িকা - "সূর্যস্নান " ছায়াছবিতে
🖤নায়ক হিসেবে পেয়েছেন : নায়ক রাজ রাজ্জাক, বুলবুল আহমেদ, আনোয়ার হোসেন, আজিম, গোলাম মোস্তাফা, রহমান, সৈয়দ হাসান ইমাম ও খান আতাউর রহমান (নায়ক আনিস) কে
🖤তৎকালীন সময়ে তিনি ছিলেন পাকিস্তানি ছবির অন্যতম ব্যস্ত নায়িকা। বলা চলে উর্দু সিনেমার চাহিদাসম্পন্ন নায়িকা। যা বাংলাদেশের জন্য গর্বের ও মর্যাদার।
🖤'সেক্সি নায়িকা ' তকমা - সূর্যস্নান ও গৌরী 'সহ কয়েকটি ছবিতে তাঁর উপস্থিতি দেখে দর্শক ও সাংবাদিকেরা এ উপাধি দেন
🖤৩০ এর অধিক বাংলাদেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন নাসিমা খান। নায়িকা হিসেবে যতটা সফল ছিলেন, চরিত্রাভিনেত্রী হিসেবে ততটা সফল না হলেও মনে দাগ কেটেছে তাঁর অভিনয়।" আম্মা" চলচ্চিত্রে আম্মা চরিত্র আজও দর্শক ভুলতে পারেনি। চরিত্রাভিনেত্রী হিসেবে "সুন্দরী বধূ " সিনেমাতে নিজের জাত চেনাতে সক্ষম হয়েছেন। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য কিছু চলচ্চিত্র হলোঃ নাচঘর, ধারাপাত, শীতবিকেল, কার বউ, বেগানা, আপন দুলাল, দুই ভাই, রং বদলায়, ঢেউ এর পরে ঢেউ, আমার বউ, মেঘের পরে মেঘ, সূর্যস্নান, দুই দুয়ারী, মাতৃত্ব, সুন্দরী বধূ, আম্মা, প্রাণের মানুষ, কুসুম কুসুম প্রেম ইত্যাদি....
🖤নাসিমা খান'র স্মরণীয় দিন - তাঁর ভাষ্যমতে, " আমার জীবনে স্মরণীয় দিন ১৬ ডিসেম্বর। মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি স্বাধীন বাংলার পতাকা বানিয়ে রেখেছিলাম। তখন পুরানা পল্টনে ফুফুর বাসায় থাকতাম। ১৬ ডিসেম্বর দেখলাম দলে দলে মুক্তিবাহিনী আসা শুরু করলো, তাদের হাতে পতাকাটি তুলে দিলাম।
🖤অভিনীত কিছু গানঃ
১.আম্মা আম্মা আম্মা
২. এই বাসর প্রদীপ ম্লান হলো যে
৩. ভাবী তোমার পাঠশালাতে ভর্তি হলো ভাই
৪. যায় দিন যায় স্মৃতি থাকে
৫. রঙের মানুষ রঙিলা রে
....সম্পূর্ণ প্রচার বিমুখ গুণী এই অভিনেত্রী বাংলা চলচ্চিত্রের অবহেলার শিকার। অনিন্দ্য সুন্দরী এই নায়িকা'র আজও মেলেনি রাষ্ট্রীয় কোনো স্বীকৃতি - আফসোস।
নাসিমা খান কে সম্মানিত করতে না পারাটা বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য লজ্জার।
..জীবনের পড়ন্ত বয়সে হয়তো নাসিমা খান নিজেও আক্ষেপ করেন... নাসিমা খান এর তৈরি করা পথে হেটে বহু নায়ক - নায়িকা 'রা সফলতার শীর্ষে উঠেছেন। এমনকি তাঁরা অনেকেই পেয়েছেন চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মাননা। তাহলে নাসিমা খান এর কি নীরবে অস্বীকার করছে এই চলচ্চিত্র!
জাতীয় চলচ্চিত্র জুরি বোর্ড তথা সমগ্র চলচ্চিত্র পরিবারের কাছে প্রশ্ন, " আর কতটা অবদান রাখলে একজন নাসিমা খান আজীবন সম্মাননা টা পেতে পারেন? "
@@bushravideochannel5091
Nutan jibon niye video wanted.
প্রিয় নায়িকা মিসেস নাসিমা খানের জীবনের অনেক অজানা কাহিনী জেনে ভাল লাগলো। উনি ভাল থাকুন,সুস্থ থাকুন এই কামনা করি।
১৯৮৫ সাল খুব সম্ভবত আমি বিটিভির তালিকাভুক্ত শিশু শিল্পী। একটা প্রগরামের সময় ম্যাকাপ রুমে তার সাথে দেখা। উনি তখন ঘোসিকা। উনি নায়িকা সেটা আমি তখন জানতাম না। উনাকে ঘোসিকা হিসেবে চিনি। তাই আগ্রহ নিয়ে কথা বলি। আমি ছোট বলে কিনা আমার সাথে খুব আন্তরিকতা নিয়ে কথা বলেন। তার সুন্দর ব্যবহার আজও আমার মনে পড়ে।
অনেক ধন্যবাদ বুশরা আপু আপনাকে। অনেকদিন ধরে ভাবছিলাম নাসিমা খানের কথা। আপনি দ্রুত তাকে নিয়ে একটি ইন্টার্ভিউ করার উদ্যোগ নিলে খুব ভালো হয়।
খুব সুন্দরী ও গুণী অভিনেত্রী ❤
খুব সুন্দর একটা আলোচনা ও পোস্ট। ধন্যবাদ আপনাকে ❤
উনি যখন BTV তে অনুষ্ঠান ঘোষিকা তখন সামনা সামনি দেখেছি…. নাসিমা খান অভিনীত বাংলা / উর্দ্দু প্রায় সব ছবিই দেখেছি । বিশেষ করে আপন দুলাল ছবিতে মদিনা চরিত্রে তার অভিনয় আজও মনে পড়ে
MANY MANY THANKS BUSRA MADAM.
Very nice story ❤️🇧🇩
Thanks ❤
বুশরা চ্যানেলকে অফুরন্ত ধন্যবাদ।
বহু বৎসর পর নাসিমা খান সম্বন্ধে অনেক কথা শুনে ধন্য হলাম।
তিনি সত্যিই একজন দেশপ্রেমিক গুনী শিল্পী। উনার বেশ কিছু ছবি আমার দেখা হয়েছে। চমৎকার।
Darun laglo bushra madam
অনেক সুন্দর প্রোগ্রাম বুশরা আপু আপনার জন্য ভালোবাসা শুভকামনা রইল
ধন্যবাদ আপনাকে
অসম্ভব সুন্দরী
আহা কি চোখ!
Bushra madam your exceptional documentation really great
আপু আপনাকে ধন্যবাদ ভিডিও বানাবেন আরো সবাই কে নিয়ে।
She was very good actress
Ami bharat west Bengal theke dekhchi khub bhalo laglo
ভালো একজন মানুষ i know 🎉
সত্যি বুশরার মাধ্যমে জানলাম অনেক অনেক অজানা কথা। ধন্যবাদ 💖💖💖💖
ব্রিটিশ আমলের ডেপুটি মেজিস্টের মেয়ে, খান বংসের অতি শিক্ষিত স্টাইলিশ বিক্রমপুরের মেয়ে ছিল।
যেনো হেমা মালিনী
ওনাকে দেখতে চাই।নিয়ে আসুন প্লিজ।
উনাকে ও শবনমকে এখনো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কারে আজীবন সম্মাননা ও একুশে পদক না দেয়া দেশের জন্য লজ্জাকর!
R8
নাসিমা খান আমার খুবই প্রিয় একটা নায়িকা অনেক ছবি আমি দেখেছি খুবই ভালো লাগে লাস্টের ছবিটা দেখেছি শাবনুর কে শাবনুর আর রিয়া
Thank you so much ❤🌷🌹
Bushra channel is lovely !
মেনি মেনি থ্যাংকস বুশরা ম্যাম😊😊😊
নতীজা ছবিতে ওনার অসাধারণ অভিনয় ছিলো।।
আমাদের দেশে গুণী শিল্পীদের প্রাপ্ত সম্মান দিতে পারেনি।। 🇧🇩❤🇧🇩
Shundhory Bodhu, Praner manush, Durdosso khuni, Dada giri, Shiva Gunda, Mowmasi, Matritto, Kusum Kusum prem, Movie golo te khub sundor ovinoy korsey
উনি ঘোষিকা ছিলেন এটা জানতাম না। উনার অনেক নাটক দেখেছি ছোটবেলায় বিটিভিতে
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
❤❤❤
Watched her movie with Famous Kamal. Road to Swat. At that time it was considered a big move for an East Pakistani actress to work with Kamal.
আমরা জানি এভাবে, তিনি বিক্রমপুরের রাঢ়ীখাল গ্রামের। আমাদের গ্রামের নাম রাঢ়ীখাল।
Shobnom and nasema 2 jon e vlo naika kintu Sobnom aktu besi vlo ovinoy koren
তিনি একটা ধারাবাহিক টিভি নাটকে অভিনয় করেছিলেন! নামটা মনে পড়ছে না!
Chandanar Interview Ajo pelam na.
ধন্যবাদ উনাকে নিয়ে বলার জন্য
আমিও গত ২ বছর যাবৎ উনার সম্পর্কে গ্রুপগুলোতে লিখে যাচ্ছি
নাসিমা খান কে আজীবন সম্মাননা পুরস্কারে ভূষিত করা হউক
সুন্দরী বধূ তে শাবনুর কে ছাপিয়ে গেছেন
Right. Osadaron ovinoy korsey
সঠিক কথা
ভিডিও এত লম্বা না করলেও চলতো।
❤❤❤
❤❤❤