বাংলাদেশের কারোর থেকে এই বিষয়ে ব্যাখ্যা শুনছি তাও আবার তিনি এই প্রজেক্টে সরাসরি জড়িত। এটা সত্যিই অসাধারণ অনুভূতি। আমাদের সবার উচিৎ এসব ছাত্ররাজনীতি ছেড়ে নিজেদের সময় পড়ালেখাতে খরচ করা।
তাতো বুঝলাম কিন্তু বাংলাদেশ নামক আফগানিস্তান বা পাকিস্তানে থাকলে তিনি তো বিজ্ঞানী হতে পারতেন না ! বিয়ে ও সংসার করার জন্য চাপ দেওয়া হতো ! দেশের জন্য কিছু করা হতো না |
তাতো বুঝলাম কিন্তু বাংলাদেশ নামক আফগানিস্তান বা পাকিস্তানে থাকলে তিনি তো বিজ্ঞানী হতে পারতেন না ! বিয়ে ও সংসার করার জন্য চাপ দেওয়া হতো ! দেশের জন্য কিছু করা হতো না |
তাতো বুঝলাম কিন্তু বাংলাদেশ নামক আফগানিস্তান বা পাকিস্তানে থাকলে তিনি তো বিজ্ঞানী হতে পারতেন না ! বিয়ে ও সংসার করার জন্য চাপ দেওয়া হতো ! দেশের জন্য কিছু করা হতো না |
আল্লাহ যে বাঁচিয়ে রেখেছে সেটা আপনি জানলেন কিভাবে ? এসব আপনার মনগড়া ধারণা বা অন্ধ বিশ্বাস মাত্র যার বিন্দু মাত্র কোনো ভিত্তি যুক্তি ও প্রমান কিছুই নেই --ছোট বেলা থেকে আপনাকে যা মুখস্থ করানো হয়েছে , ব্রেনে ঢোকানো হয়েছে আপনি সেটাই কোনো যাচাই না করে অন্ধভাবে বিশ্বাস করেছেন !
আল্লাহ পাক কোরআনের ভিতরে তো পরিস্কার ভাবে বলে দিয়েছেন কোটি কোটি গ্যালাক্সি আছে কোটি কোটি গ্রহ নক্ষত্র আছে এবং অন্য জায়গায় প্রাণের অস্তিত্ব আছে এখন সেগুলো বিজ্ঞান খুঁজে দেখুক আর বিজ্ঞান যতো উন্নতি হবে ততো মানুষ আল্লাহর দিকে ফিরে আসবে
@@athoypandya62 @সত্যের সন্ধান মহান আল্লাহর সৃষ্টিতত্ত্ব বিশ্লেষণ নিঃসন্দেহে বড় ইবাদত। পবিত্র কোরআনে মানুষকে সৃষ্টিজগৎ নিয়ে চিন্তা-গবেষণা ও অনুসন্ধিৎসু দৃষ্টিদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর এ বিষয়ে গবেষণার ক্ষেত্রে খোদ কোরআনই এক অদ্বিতীয় নির্ভরযোগ্য উৎসগ্রন্থ। আল্লাহতায়ালা মহাবিশ্ব ও মহাকাশের বর্ণনা দিয়ে মানুষকে ইমানের পথে আহ্বান করেছেন। ইরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই মহাকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টিতে এবং দিবা-রাত্রির আবর্তনে বোধসম্পন্ন লোকদের জন্য রয়েছে নিদর্শন। যারা দঁাঁড়িয়ে, বসে ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করে এবং মহাকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টির বিষয়ে চিন্তা-গবেষণা করে এবং বলে, হে আমাদের প্রতিপালক, এ সবকিছু আপনি অনর্থক সৃষ্টি করেননি। সব পবিত্রতা আপনারই। আপনি আমাদের জাহান্নামের আজাব থেকে বাঁচান। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৯০-৯১) কক্ষপথ মহাকাশে রয়েছে ছোট-বড় গ্রহ, উপগ্রহ ও নক্ষত্র। রয়েছে সে সবের চলার জন্য কক্ষপথ। আল্লাহতায়ালা কক্ষপথের শপথ করে বলেন, ‘বহু পথবিশিষ্ট আকাশের শপথ। (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৭) গ্রহ-নক্ষত্র নিজ নিজ কক্ষপথেই ঘূর্ণায়মান। তারা নির্ধারিত পথ থেকে বিচ্যুৎ হয় না। ইরশাদ হচ্ছে, ‘সূর্য তার নির্ধারিত পথে ছুটে চলে। চাঁদেরও রয়েছে নির্ধারিত কক্ষপথ।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ৩৮-৩৯) তারকা ও গ্যালাক্সি মহাকাশ বেষ্টন করে আছে দুই ধরনের তারকা। রাতের ঝলমলে আকাশে মিটমিট করে জ¦লতে থাকা তারকাগুলোকে কোরআনের ভাষায় ‘কাওকাব’ তথা স্টার বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, আমি দুনিয়ার আকাশ অসংখ্য তারকারাজির দ্বারা সুসজ্জিত করেছি। (সুরা : সাফফাত, আয়াত : ৬) এ ছাড়া মহাকাশে রয়েছে বৃহৎ আকৃতির তারকা, যেগুলো স্বয়ং বিলিয়ন বিলিয়ন গ্রহ, উপগ্রহ ও তারকার সমষ্টি। কোরআনের ভাষায় এগুলোকে ‘বুরুজ’ তথা গ্যালাক্সি বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘কল্যাণময় তিনি, যিনি মহাকাশে অসংখ্য গ্যালাক্সি স্থাপন করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চন্দ্র। (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬১) বহুরূপী আকাশ আকাশের সুনির্দিষ্ট কোনো রং নেই। বায়ুমণ্ডলের ক্ষুদ্র অণুগুলো দৃষ্টিসীমার প্রান্তে নীল হয়ে দেখা দেয় বলেই তা নীল দেখায়। অবস্থাভেদে আকাশ বিভিন্ন রূপ ধারণ করে। আবার রংধনুর মেলায় একই সঙ্গে সাত রঙেও সেজে ওঠে। আকাশের এই বহুরূপী সজ্জার বর্ণনা দিয়ে আল্লাহ বলেন, ‘কসম ওই আকাশের, যা বিভিন্ন রূপে আত্মপ্রকাশ করে। (সুরা : তারিক, আয়াত : ১১) ঊর্ধ্বগমনের পথ কোরআনের বেশ কিছু আয়াত পাশাপাশি রাখলে বিষয়টি সহজে অনুধাবন করা যায়। সুরা আম্বিয়ার ৩২ নম্বর আয়াতে আল্লাহপাক বলেন, ‘আমি সুদৃঢ় ছাদরূপে আসমান সৃষ্টি করেছি।’ আর আকাশের এপার-ওপার সংযোগের জন্য রয়েছে দরজা। সবার জন্য তা খোলা হয় না। সুরা আরাফের ৪০ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে, ‘যারা অহংকারবশত আমার নিদর্শনাবলি অস্বীকার করে তাদের জন্য আকাশের দরজা উন্মোচিত হবে না।’ এসব দরজায় রয়েছে শক্ত পাহারার ব্যবস্থা। আল্লাহ বলেন, ‘মহান আল্লাহ, যিনি মাত্র দুই দিনে মহাকাশে সপ্তস্তর নির্মাণের কাজ সমাপ্ত করেছেন। প্রতিটি স্তরের কার্যক্রম বিন্যস্ত করেছেন। এবং পৃথিবীর আকাশ অসংখ্য আলোকবাতি দ্বারা সুসজ্জিত করেছেন এবং সুদৃঢ় নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ১২) সাত স্তর বিজ্ঞান বলছে, বায়ুম-লের সাতটি স্তর। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় স্তরগুলোর নাম যথাক্রমে ট্রপোস্ফিয়ার, ট্রাটোস্ফিয়ার, ওজনোস্ফিয়ার, মেসোস্ফিয়ার, থার্মোস্ফিয়ার, আয়নোস্ফিয়ার ও এক্সোস্ফিয়ার। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন স্থানে আকাশের সাত স্তরের কথা আলোচনা করেছেন। ইরশাদ হচ্ছে, ‘আমি তোমাদের ওপরে সপ্তস্তর সৃষ্টি করেছি। আমি আমার সৃষ্টির ব্যাপারে অমনোযোগী নই।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১৭) আকাশের ক্রমবিস্তার মহাকাশ গবেষণাকারী সংস্থা নাসার মতে, ভূপৃষ্ঠ ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে এবং মহাকাশের পরিধি ক্রমেই বিস্তৃতি লাভ করছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতায়ালা বলেছেন, আমি নিজ হাতে আসমান সৃষ্টি করেছি এবং আমিই এর বিস্তৃতি ঘটাই। (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৪৭)। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা কি দেখে না, আমি ভূপৃষ্ঠের পরিধি ক্রমশ সংকুচিত করে আনছি, এর পরও কি তারাই বিজয়ী?’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৪৪)
@@athoypandya62 খুঁটিহীন আসমান বিশাল মহাকাশ আল্লাহ শূন্যের ওপরেই ভাসমান রেখেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘তার নিদর্শনাবলির অন্যতম হলো, আসমান-জমিন কেবলমাত্র তার আদেশের ওপরই দাঁড়িয়ে আছে। (সুরা : রুম, আয়াত : ২৫)। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘সাত আসমান আমি খুঁটিবিহীন ভাসমান অবস্থায় সৃষ্টি করেছি, যা তোমরা দেখছ।’ (সুরা: লুকমান, আয়াত : ১০) ধোঁয়াশা নাসার দেওয়া তথ্য মতে, মহাশূন্য খুব গভীর ধোঁয়াশাচ্ছন্ন। খুব সকালে সূর্যের রশ্মি ও রাতে তারার আলোতে যে বিচ্ছুরণ সৃষ্টি হয় তা মূলত এই ধোঁয়াশার কারণেই হয়। যেমন, কুয়াশাঘেরা পরিবেশে বাতির আলো ভিন্ন ধরনের রশ্মি বিচ্ছুরণ সৃষ্টি করে। পবিত্র কোরআনে এ প্রসঙ্গে ইরশাদ হয়েছে, ‘ভূপৃষ্ঠ নির্মাণের কাজ সমাধার পর তিনি আকাশ নির্মাণের দিকে মনোনিবেশ করলেন আর তখন তা ছিল ধোঁয়াশাঘেরা।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ১১) মহাকাশের বাসিন্দা ভূপৃষ্ঠের এই ক্ষুদ্র পরিধিতে কয়টা জীব-জানোয়ারই বা বসবাস করে। অথচ এই বিশাল আকাশজুড়ে আল্লাহর অসংখ্য সৃষ্টিজীব রয়েছে। যারা সকাল-সন্ধ্যা আল্লাহকে সিজদা করে এবং তার গুণগানে মগ্ন। যাদের সংখ্যা শুধু আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘অতঃপর আমি আসমানের দিকে দৃষ্টি দিয়ে দেখলাম তা শক্তিশালী নিরাপত্তা বাহিনী দ্বারা পরিবেষ্টিত।’ (সুরা : জিন, আয়াত : ৮) অনিবার্য ধ্বংস পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বলেছেন, একমাত্র তার পবিত্র সত্তা ছাড়া মহাবিশ্বের সব কিছুই ধ্বংসশীল। বিন্দু থেকে শুরু হওয়া এই বৃহৎ-বিস্তৃত মহাবিশ্ব আবার শুরুতে ফিরে আসবে। আর সাত আসমান বইপত্র গোটানোর মতো গুটিয়ে নেওয়া হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সেদিন আমি আকাশমণ্ডলী গুটিয়ে নেব যেমন লিখিত কাগজপত্র গুটিয়ে রাখা হয়।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১০৪)
১০০০লাইট ইয়ার্স দূরের গ্রহে পানির যে সম্ভাবনা দেখা গেছে সেটা তো আলোক বর্ষে ১০০০ বছরের পুরনো? তাহলে তাদের বর্তমান বিবর্তিত রূপ জানতে হাজার বছর অপেক্ষা করতে হবে!!
@@nooneasked1710 ami ja likheachi seata apnar moto murkho bujbeana ar jai hok apnar moto ondho dhormo gorami ami kori na ami joto tuku bhalo bashi montheakea bhogoban kea bhalo bashi apnar moto mithea dhormo kea noi
pls do not take it othewise, Bangladeshi young gen are busy to do politics, tiktok, drama, etc. etc. Oh! few more, youtuber, vloger, traveller and so on......
@@Zahidzuberi1 Even I dislike how our people are wasting with TikTok and dramas but I think RUclipsrs or Vloggers are much better way of inspiring platform as long as providing knowledgeable influence and I don't see travellers as something of negative since it encourages us to explore different cultures and know much about the world which unfortunately our Bangladeshis lack and don't show much interest
সকল সৃষ্টিরই একজন স্রষ্টা থাকে,,, আর এই Universe তথা সাত আসমানের স্রষ্টা হলো মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন,,, বিজ্ঞান কেবল এই সৃষ্টিসমূহের ব্যখ্যা করতে পারে তাও আবার যতটুকু দেখতে পায়,,, ইসলাম শুধু একটা ধর্ম নয় তার চেয়েও অনেক অনেক অনেক বেশি কিছু যা সাবার বুঝে আসে না।
সৃষ্টি শব্দের সংজ্ঞা কি বলুন | সৃষ্টি, তৈরী করা ও উদ্ভুত হওয়ার মধ্যে পার্থক্য কি বোঝেন ? বৃষ্টি, পাহাড় পর্বত , বন জঙ্গল , গ্রহ নক্ষত্র ۔۔۔۔এসবের মধ্যে কোন জিনিসটা সৃষ্টি হয়েছে --দেখাতে পারবেন ? দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান সমস্ত কিছুই এসেছে বিভিন্ন উপাদানের রূপান্তরের মাধ্যমে --কোনো সৃষ্টি কোথাও দেখতে পাওয়া যায় নাই আজ পর্যন্ত | . . . . . . যেহেতু সৃষ্টি বলে কোথাও কিছু প্রমাণিত হয়নি কংবা দেখা যায়নি --তাই স্রষ্টার ধারণার কোনো প্রয়োজন নেই | অতএব ঈশ্বর হচ্ছে মানুষেরই সৃষ্টি বা কল্পনা --মানুষের মগজেই কেবল ঈশ্বরের বসবাস --আর কোথাও নয় |
@@lalonfakir9350 আমার মনে হয় তুমি পুরাই নাস্তিক,,, যদি সবই রূপান্তর থেকে আসে তাহলে এই সব রূপান্তরের শুরু যেখান থেকে হয়েছে সেটা কোথা থেকে কিভাবে রূপান্তর হলো বলুন???? আপনার মস্তিষ্ক কি সেটা সম্পর্কে কিছু জানে??
@@NOBiTA-h1x সেটা তো আমরা অনেক বলেছি , বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে | এটাকে বলে "শূন্য বিকল্প নীতি "(Zero Alternative principle or M =M or 0 = 0) সমস্ত কিছু Cancel Out করার পরে গ্রান্ড সমীকরণে 0= 0 থাকবে | (-a1 -a2-a3-a4-.................-an-.......... .-ainfinite) +a1+a2+a3+...........+an+... ...................+a(infinite)....... =(-a1+a1)+(-a2+a2)+(-a3+a3)+............ All the particles and virtual particles were there at the outset, which were never created and the total of their energy is and has been all the time zero , --which satisfies the Laws of Conservation of Energy. Therefore, nothing is created, nothing is destroyed. The 0=0 principle is maintained which means "No Loss, no gain, nothing created or destroyed newly." Therefore we do not need any extra subject or agent or Catalyst which could bring extra complicacy involving issues and questions of the energy, dimension, time frequency, velocity and mass. Now how you will fit these parameters in the grand Equation maintaining the condition that the equation should give zero result for theory of conservation of Energy ? . . . Any possible existence requires two things according to Hysenberg's uncertainandprinciple :-1) a time limit , --that is , the entity should be under limit and 2) must have some measurable energy, mass, or dimensions.
@@lalonfakir9350 তুমি আর তোমার বা*লের বিজ্ঞানীরা যেটা জানোই না সেটা নিয়ে তাহলে এত মজবুত ভিত্তি বানাও কেন?? যদি কোনো দিন জানতে পারো তাহলে সেই দিন আইসো তর্ক করতে,, আল্লাহ তোমাকে হেদায়েত দান করুন, আমিন।
কোরআনে আল্লাহ বলেছেন আমাদেরকে যারা কোরআন যানেনা এবং বুঝতে পারেনা এগুলো তাদের জন্য আমরা আরো যানি যা আমাদেরকে কোরআন যানিয়েছে বিজ্ঞান ও পারবে না আমাদেরকে যানাতে
ফিজিক্স এর থিউরি অনুযায়ী এখন টেলিস্কোপে তোলা যে ছবি গুলো আমরা দেখছি তা হাজার কোটি বছর আগে ঘোটে যাওয়া দৃশ্য।তো বলছিলাম যা , বর্তমান অবস্থা আমরা এখন কি করে দেখবো।
দূর থেকে বর্তমান অবস্থা দেখা সম্ভব না। কাছে যাওয়া ও সম্ভব নয়। কারণ এতো দূর জীবিত অবস্থায় যেতে হলে আলোর গতিবেগে ভ্রমণ করতে হবে। আর যার ভর আছে সে কখনই আলোর গতি উঠাতে পারবে না। অতএব আমরা বর্তমান অবস্থা শুধু নির্ণয় করতে পারবো কিন্তু দেখতে পারবো না ।
SubhanAllah, SubhanAllah, SubhanAllah - Allaho Akber. The only one creator of seen & unseen in the universe - out of universe. Allaho Akber kabira Alhamdulillahi kachira owa SubhanAllahi bokratow Achila.
স্রষ্টার অস্তিত্র্য কেবল আপনার মগজে অন্য কোথাও নয় --আপনার কাছে কি কোনো প্রমান আছে ? যেখানে মামদো ভুতের অস্তিত্ত্ব আছে কিনা সেটাই নিশ্চিত না -মামদো ভুত কয়জন আছে সেটা নিয়ে তর্ক করাটা মূর্খতা ছাড়া কিছুই না !
@@mdsamiulislam6513 পর্ব--১ ঃ-- এটা নিজের বেলায় খাটান, ভন্ডামি না করে । ভন্ডামি অসহ্য । আপনি যদি একটি হিন্দু পরিবারে জন্ম নিতেন তাহলে আপনার কাছে কৃষ্ণ, কালি, এসবই সত্য হতো, সনাতন ধর্ম সত্য হতো, যদি আপনি খ্রীস্টান পরিবারে জন্ম নিতেন তাহলে যীশুকে ভগবান মানতেন, খ্রীস্টধর্ম আপনার কাছে সত্য হতো । এর কারণ হচ্ছে পক্ষপাত । ছোটবেলায় আপনাকে যেসব শেখানো হয়েছিল, মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল বা ব্রেন ওয়াশ করা হয়েছিল, তার বাইরে আপনি কোন নিরপেক্ষভাবে প্রশ্ন করেননি, অন্য ধর্মগুলি, ধর্মের উৎপত্তি এবং দর্শন ও জ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা করেননি যেটা দিয়ে আপনি যাচাই বাছাই করতে পারেন যুক্তি দিয়ে । এটাকেই বলে Confirmation Bias. তো এই Bias বা পক্ষপাতিত্বের উপর ভিত্তি করে যে বিচারবুদ্ধি, বিশ্বাস এবং চেতনা গড়ে উঠে সেটা হচ্ছে Cognitive Bias বা বুদ্ধিজনিত পক্ষপাত । (চলবে)
@@mdsamiulislam6513 পর্ব--২ ঃ পক্ষপাতের উপর ভিত্তি করে কোন বস্তুনিষ্ঠ সত্য গড়ে উঠতে পারে না । অতএব, আপনাকে বলবো, পড়াশুনা করুন, ধর্ম ও বর্বরতা থেকে বেরিয়ে মানববাদের দিকে আসুন, আপনারা ইতিমধ্যে বাংলাদেশকে বর্বর রাষ্ট্র বলে পরিচিত করেছেন । কিন্তু মানুষ নয়--আসলে বর্বরতা হচ্ছে ইসলামের মধ্যে, তাই গনিমতের মালের স্বভাবটা মুসলমানদের মধ্যে এখনো রয়ে গেছে --নড়াইল তার উদাহরণ । ইসলামি বর্বরতা থেকে বেরিয়ে আসুন ।
হাজার,হাজর আলোকবর্ষ দূরে,,এক আলোকবর্ষে যেতে ১ হাজার কোটি + বছর লাগবে,,এ তো কয়েক হাজার আলোকবর্ষ দূরে,,আর সব বড় কথা হলো আলোর গতিতে চলা কখনও সম্ভব না, পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে,,তাও যেতে পারবে না,
যে যায়গার ছবি এখন আমরা পেয়েছি তা হয়তোবা এখন ধ্বংস হয়ে গেছে।ঐ যায়গায় পৃথিবীর বর্তমান সময়ের কি ঘঠতেছে তা দেখতে হলে আরোও1.3b billion বছর অপেক্ষা করতে হবে।
@@shakibshibly00 @সত্যের সন্ধান মহান আল্লাহর সৃষ্টিতত্ত্ব বিশ্লেষণ নিঃসন্দেহে বড় ইবাদত। পবিত্র কোরআনে মানুষকে সৃষ্টিজগৎ নিয়ে চিন্তা-গবেষণা ও অনুসন্ধিৎসু দৃষ্টিদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর এ বিষয়ে গবেষণার ক্ষেত্রে খোদ কোরআনই এক অদ্বিতীয় নির্ভরযোগ্য উৎসগ্রন্থ। আল্লাহতায়ালা মহাবিশ্ব ও মহাকাশের বর্ণনা দিয়ে মানুষকে ইমানের পথে আহ্বান করেছেন। ইরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই মহাকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টিতে এবং দিবা-রাত্রির আবর্তনে বোধসম্পন্ন লোকদের জন্য রয়েছে নিদর্শন। যারা দঁাঁড়িয়ে, বসে ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করে এবং মহাকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টির বিষয়ে চিন্তা-গবেষণা করে এবং বলে, হে আমাদের প্রতিপালক, এ সবকিছু আপনি অনর্থক সৃষ্টি করেননি। সব পবিত্রতা আপনারই। আপনি আমাদের জাহান্নামের আজাব থেকে বাঁচান। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৯০-৯১) কক্ষপথ মহাকাশে রয়েছে ছোট-বড় গ্রহ, উপগ্রহ ও নক্ষত্র। রয়েছে সে সবের চলার জন্য কক্ষপথ। আল্লাহতায়ালা কক্ষপথের শপথ করে বলেন, ‘বহু পথবিশিষ্ট আকাশের শপথ। (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৭) গ্রহ-নক্ষত্র নিজ নিজ কক্ষপথেই ঘূর্ণায়মান। তারা নির্ধারিত পথ থেকে বিচ্যুৎ হয় না। ইরশাদ হচ্ছে, ‘সূর্য তার নির্ধারিত পথে ছুটে চলে। চাঁদেরও রয়েছে নির্ধারিত কক্ষপথ।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ৩৮-৩৯) তারকা ও গ্যালাক্সি মহাকাশ বেষ্টন করে আছে দুই ধরনের তারকা। রাতের ঝলমলে আকাশে মিটমিট করে জ¦লতে থাকা তারকাগুলোকে কোরআনের ভাষায় ‘কাওকাব’ তথা স্টার বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, আমি দুনিয়ার আকাশ অসংখ্য তারকারাজির দ্বারা সুসজ্জিত করেছি। (সুরা : সাফফাত, আয়াত : ৬) এ ছাড়া মহাকাশে রয়েছে বৃহৎ আকৃতির তারকা, যেগুলো স্বয়ং বিলিয়ন বিলিয়ন গ্রহ, উপগ্রহ ও তারকার সমষ্টি। কোরআনের ভাষায় এগুলোকে ‘বুরুজ’ তথা গ্যালাক্সি বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘কল্যাণময় তিনি, যিনি মহাকাশে অসংখ্য গ্যালাক্সি স্থাপন করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চন্দ্র। (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬১) বহুরূপী আকাশ আকাশের সুনির্দিষ্ট কোনো রং নেই। বায়ুমণ্ডলের ক্ষুদ্র অণুগুলো দৃষ্টিসীমার প্রান্তে নীল হয়ে দেখা দেয় বলেই তা নীল দেখায়। অবস্থাভেদে আকাশ বিভিন্ন রূপ ধারণ করে। আবার রংধনুর মেলায় একই সঙ্গে সাত রঙেও সেজে ওঠে। আকাশের এই বহুরূপী সজ্জার বর্ণনা দিয়ে আল্লাহ বলেন, ‘কসম ওই আকাশের, যা বিভিন্ন রূপে আত্মপ্রকাশ করে। (সুরা : তারিক, আয়াত : ১১) ঊর্ধ্বগমনের পথ কোরআনের বেশ কিছু আয়াত পাশাপাশি রাখলে বিষয়টি সহজে অনুধাবন করা যায়। সুরা আম্বিয়ার ৩২ নম্বর আয়াতে আল্লাহপাক বলেন, ‘আমি সুদৃঢ় ছাদরূপে আসমান সৃষ্টি করেছি।’ আর আকাশের এপার-ওপার সংযোগের জন্য রয়েছে দরজা। সবার জন্য তা খোলা হয় না। সুরা আরাফের ৪০ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে, ‘যারা অহংকারবশত আমার নিদর্শনাবলি অস্বীকার করে তাদের জন্য আকাশের দরজা উন্মোচিত হবে না।’ এসব দরজায় রয়েছে শক্ত পাহারার ব্যবস্থা। আল্লাহ বলেন, ‘মহান আল্লাহ, যিনি মাত্র দুই দিনে মহাকাশে সপ্তস্তর নির্মাণের কাজ সমাপ্ত করেছেন। প্রতিটি স্তরের কার্যক্রম বিন্যস্ত করেছেন। এবং পৃথিবীর আকাশ অসংখ্য আলোকবাতি দ্বারা সুসজ্জিত করেছেন এবং সুদৃঢ় নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ১২) সাত স্তর বিজ্ঞান বলছে, বায়ুম-লের সাতটি স্তর। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় স্তরগুলোর নাম যথাক্রমে ট্রপোস্ফিয়ার, ট্রাটোস্ফিয়ার, ওজনোস্ফিয়ার, মেসোস্ফিয়ার, থার্মোস্ফিয়ার, আয়নোস্ফিয়ার ও এক্সোস্ফিয়ার। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন স্থানে আকাশের সাত স্তরের কথা আলোচনা করেছেন। ইরশাদ হচ্ছে, ‘আমি তোমাদের ওপরে সপ্তস্তর সৃষ্টি করেছি। আমি আমার সৃষ্টির ব্যাপারে অমনোযোগী নই।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১৭) আকাশের ক্রমবিস্তার মহাকাশ গবেষণাকারী সংস্থা নাসার মতে, ভূপৃষ্ঠ ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে এবং মহাকাশের পরিধি ক্রমেই বিস্তৃতি লাভ করছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতায়ালা বলেছেন, আমি নিজ হাতে আসমান সৃষ্টি করেছি এবং আমিই এর বিস্তৃতি ঘটাই। (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৪৭)। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা কি দেখে না, আমি ভূপৃষ্ঠের পরিধি ক্রমশ সংকুচিত করে আনছি, এর পরও কি তারাই বিজয়ী?’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৪৪)
@@shakibshibly00 খুঁটিহীন আসমান বিশাল মহাকাশ আল্লাহ শূন্যের ওপরেই ভাসমান রেখেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘তার নিদর্শনাবলির অন্যতম হলো, আসমান-জমিন কেবলমাত্র তার আদেশের ওপরই দাঁড়িয়ে আছে। (সুরা : রুম, আয়াত : ২৫)। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘সাত আসমান আমি খুঁটিবিহীন ভাসমান অবস্থায় সৃষ্টি করেছি, যা তোমরা দেখছ।’ (সুরা: লুকমান, আয়াত : ১০) ধোঁয়াশা নাসার দেওয়া তথ্য মতে, মহাশূন্য খুব গভীর ধোঁয়াশাচ্ছন্ন। খুব সকালে সূর্যের রশ্মি ও রাতে তারার আলোতে যে বিচ্ছুরণ সৃষ্টি হয় তা মূলত এই ধোঁয়াশার কারণেই হয়। যেমন, কুয়াশাঘেরা পরিবেশে বাতির আলো ভিন্ন ধরনের রশ্মি বিচ্ছুরণ সৃষ্টি করে। পবিত্র কোরআনে এ প্রসঙ্গে ইরশাদ হয়েছে, ‘ভূপৃষ্ঠ নির্মাণের কাজ সমাধার পর তিনি আকাশ নির্মাণের দিকে মনোনিবেশ করলেন আর তখন তা ছিল ধোঁয়াশাঘেরা।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ১১) মহাকাশের বাসিন্দা ভূপৃষ্ঠের এই ক্ষুদ্র পরিধিতে কয়টা জীব-জানোয়ারই বা বসবাস করে। অথচ এই বিশাল আকাশজুড়ে আল্লাহর অসংখ্য সৃষ্টিজীব রয়েছে। যারা সকাল-সন্ধ্যা আল্লাহকে সিজদা করে এবং তার গুণগানে মগ্ন। যাদের সংখ্যা শুধু আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘অতঃপর আমি আসমানের দিকে দৃষ্টি দিয়ে দেখলাম তা শক্তিশালী নিরাপত্তা বাহিনী দ্বারা পরিবেষ্টিত।’ (সুরা : জিন, আয়াত : ৮) অনিবার্য ধ্বংস পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বলেছেন, একমাত্র তার পবিত্র সত্তা ছাড়া মহাবিশ্বের সব কিছুই ধ্বংসশীল। বিন্দু থেকে শুরু হওয়া এই বৃহৎ-বিস্তৃত মহাবিশ্ব আবার শুরুতে ফিরে আসবে। আর সাত আসমান বইপত্র গোটানোর মতো গুটিয়ে নেওয়া হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সেদিন আমি আকাশমণ্ডলী গুটিয়ে নেব যেমন লিখিত কাগজপত্র গুটিয়ে রাখা হয়।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১০৪)
আলহামদুলিল্লাহ, পবিত্র কুরআন মাজীদে এই সমস্থ গ্লাকছি, বেলেক হল প্রানীর অস্তিত্ব সাত আসমান সব কিছুর উল্লেখ আছে। যাক এইবার মানুষের ঈমান আর মজবুত হবে ইনশাআল্লাহ।
Vai aj porjonto science ja bolche agami te ja bolbe shob Al Quraan e ullek ache apni Quraan er torjoma poren bhujte parben ja ekono science boleni seta o matai rakben pore miliye niben
হা তা পেয়ে লাভ কি? পৃথিবী সৃষ্টির আগের ছবি হলে! পৃথিবী সৃষ্টির ভিডিও তাহলে ত পাওয়া সহজ! তাহকে সেটা দেখাও, তবেই বিশ্বাস করবো, পিক গুলা সত্য কিন্তু সময় টা মিথা না কি ভুল!?
jawa jabe na kono din.. million light year mane bujen ! mone kore akta rocket banalen jeita Light speed ae cholte pare ... taholeo oikhane jaite hazar hazar Bosor time lagbe
নাসা কখনও বিশ্বাস করতে বলে না বিজ্ঞান হল প্রমানের বিষয়।কবিরাজ এবং রাস্তায় যারা কেনভাস করে ঔষধ বিক্রি করে তাদের কাজ গুলি হল বিশ্বাস এর ব্যপার।যেমন মাখন মলম সিরিপুরের বরি এঔষধ গুলি কোন প্রমান করতে হয় না বিশ্বাস করে খাবেন সমস্ত রোগ ভাল হয়ে যাবে।
@@mahamudulsamrat5579 আপনি মনে হয় আমার কথা বুঝতে পারেননি। এখানে আপনি প্রথমেই কিয়ামতের ব্যাপারে যে কমেন্ট করলেন সেটা আপনি এমনভাবে লিখেছেন যে আপনি জাজমেন্ট দিচ্ছেন। অনেকে এটা পড়ে সত্যি মনে করবে। অথচ এরকম কোনো কিছু হাদীসে নাই সেটা আপনিও জানেন আসা করি। তাই আমি বলেছি এসব ব্যাপারে সহীহ হাদীসের কথা বলতেই উত্তম তাছাড়া ইচ্ছা মত বা আন্দাজে কোনো কথা বলা উচিত না। এর দ্বারা আপনার গুনাহগার হবার সম্ভবনা বেশি। যেমন এখানে আপনার প্রথম কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে আপনি ভবিষ্যৎবাণী করেছেন। অথচ ভবিষ্যতের ব্যাপারে শুধুমাত্র আল্লাহ জানেন। তো সহজেই বোঝা যায় আপনার কি করা উচিত আর কি করা অনুচিত। সর্বোপরি বিভ্রান্তি ছড়ানো হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা উচিত। আর আপনি গুগল এর ব্যাপারে যা বললেন, ভাই আমার অন্তত হাদীসের জন্য গুগল এর সাহায্য প্রয়োজন পড়েনা। আমার বাসায় বুলুগুল মারাম মিশকাত এর মত arabic ভার্সন বই পরে আছে। একসময় নিয়মিত পড়তাম।
বাংলাদেশের কারোর থেকে এই বিষয়ে ব্যাখ্যা শুনছি তাও আবার তিনি এই প্রজেক্টে সরাসরি জড়িত। এটা সত্যিই অসাধারণ অনুভূতি।
আমাদের সবার উচিৎ এসব ছাত্ররাজনীতি ছেড়ে নিজেদের সময় পড়ালেখাতে খরচ করা।
তাতো বুঝলাম কিন্তু বাংলাদেশ নামক আফগানিস্তান বা পাকিস্তানে থাকলে তিনি তো বিজ্ঞানী হতে পারতেন না ! বিয়ে ও সংসার করার জন্য চাপ দেওয়া হতো ! দেশের জন্য কিছু করা হতো না |
এই দেশে সবাই হিরো আলম মমতাজ, তাদের লাস্ট টার্গেট থাকে রাজনীতি।
বাংলাদেশের গর্ব এবং নারীদের জন্য অনুপ্রেরণা। শুভকামনা
Yes
বাংলাদেশের নাসার বিজ্ঞানী নারী আমাদের বাংলাদেশের গর্ব উনি
তাতো বুঝলাম কিন্তু বাংলাদেশ নামক আফগানিস্তান বা পাকিস্তানে থাকলে তিনি তো বিজ্ঞানী হতে পারতেন না ! বিয়ে ও সংসার করার জন্য চাপ দেওয়া হতো ! দেশের জন্য কিছু করা হতো না |
দীর্ঘদিন বিদেশে থেকেও তিনি এত নিখুঁত বাংলা বলছেন যা সত্যি প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য।
Right
100% Right
সে চেষ্টা করছেন বাংলা বলার। তাই আটকে যাচ্ছে। অসাধারণ একজন মানুষ লামিয়া মওলা।
❤️❤️❤️
অঅঅককটটট্রকট্রকটট্রট্রকননঞঞপ্রপ্রপককককককককককককককককককককককটটট্রটটটটটটটটটট্রকক্ষ
@@fafpresents1081 কেন অসাধারণ??? সে তো নাসাতে কাজই করে না,,, আর নাসাতে কাজ করলেই কি মানুষ অসাধারণ হয়ে যায়?
বাংলায় সরাসরি ব্যাখ্যা আমরা শুনতে পাবো তাহা কখনোই কল্পনা করি নাই।
আমাদের দেশের দেশের ছাত্র/ছাত্রীদের অধিক বিজ্ঞানমনস্ক হওয়া দরকার
চেহারাটা মাসাআল্লাহ৷
তাতো বুঝলাম কিন্তু বাংলাদেশ নামক আফগানিস্তান বা পাকিস্তানে থাকলে তিনি তো বিজ্ঞানী হতে পারতেন না ! বিয়ে ও সংসার করার জন্য চাপ দেওয়া হতো ! দেশের জন্য কিছু করা হতো না |
তাহলে হৃদয় স্যারের মত বিজ্ঞানের শিক্ষক বিপদে পড়বেন। সব বিজ্ঞানইত আমাদের পবিএ গরোহনথ নিশৃত।
She is trying her best to speak in Bengali so cute
একজন নাসার বিজ্ঞানী বাংলাদেশি এটা যে কতটা গর্বের তা বলে বোঝানো সম্ভব না
কত মাসের গর্ভের হয়েছ আর কয় মাস বাকি আছে
@@welcome189 তুই বলদ
Ank Bangladeshi e nasa ase...eta tmn kisu nh
নাসা একটা শয়তানের বাসা এত খুশি হওয়ার কারণ নেই।।।
Onk bengali nasa te asii, but most asee indian ra
আপনি আমাদের বাংলাদেশের গর্ব লামিয়া মওলা। আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ আয়ু দান করবেন। আমিন
আল্লার এতো শক্তি নাই এবং ঈশ্বর বলতে একজন মনে করেন তারও শক্তি নাই
একবার চিন্তা করে দেখ কতকিছু দিয়ে আল্লাহ আমাদের বাচিয়ে রেখেছে তাও আমরা ভুলে যাই,আল্লাহর অনুগত্য না করে উল্টা তার নাফরমানি করি।
আল্লাহ যে বাঁচিয়ে রেখেছে সেটা আপনি জানলেন কিভাবে ? এসব আপনার মনগড়া ধারণা বা অন্ধ বিশ্বাস মাত্র যার বিন্দু মাত্র কোনো ভিত্তি যুক্তি ও প্রমান কিছুই নেই --ছোট বেলা থেকে আপনাকে যা মুখস্থ করানো হয়েছে , ব্রেনে ঢোকানো হয়েছে আপনি সেটাই কোনো যাচাই না করে অন্ধভাবে বিশ্বাস করেছেন !
খুব সুন্দর উপস্থাপনা শৈলী বিজ্ঞানীর
আল্লাহ পাক কোরআনের ভিতরে তো পরিস্কার ভাবে বলে দিয়েছেন কোটি কোটি গ্যালাক্সি আছে কোটি কোটি গ্রহ নক্ষত্র আছে এবং অন্য জায়গায় প্রাণের অস্তিত্ব আছে এখন সেগুলো বিজ্ঞান খুঁজে দেখুক আর বিজ্ঞান যতো উন্নতি হবে ততো মানুষ আল্লাহর দিকে ফিরে আসবে
আয়াত নম্বর, সুরা নম্বর, হাদিস নম্বর দেন।
@@সত্যেরসন্ধান-শ৩শ খুঁজে নেন গা এতো দেখেন আর এগুলো দেখেন না ফাজলামি করেন নাকি 🙄
@@abdulalmamunabdulalmamun5951
ফাজলামো বাদ দিয়ে রেফারেন্স দেন।
নাকি "পাগলের সুখ মনে মনে"
ইন শা আল্লাহ্ ।
মানুষ জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ দিয়ে কি করল,
আর এরা বালের একটা বাল নিয়া পইড়া আছে😂
ড. লামিয়া আশরাফ মাওলা উনি কানাডা স্পেস এজেন্সি (CSA) এর একজন বিজ্ঞানী তারা NASA এর সাথে এই প্রকল্পের সহযোগী সংস্থা।
সবার উপরে কোরআন সত্য
মানুষ কোথায় গেছে,আর এরা একটা বাল নিয়ে আছে😂
Haa.
Eijonni to Muslim world kisui korte pare na. Sudhu kore nastik jews r Christians countries gula.
বাল
হাহাহা😆😆
সঠিক বলেছেন।
নেই কোন ক্ষমতা নেই কোন শক্তি আল্লাহ ব্যতীত 🌿🌿🌿
এই পাগল আর ছাগলে দেখছি সব জায়গায়
@@athoypandya62 @সত্যের সন্ধান মহান আল্লাহর সৃষ্টিতত্ত্ব বিশ্লেষণ নিঃসন্দেহে বড় ইবাদত। পবিত্র কোরআনে মানুষকে সৃষ্টিজগৎ নিয়ে চিন্তা-গবেষণা ও অনুসন্ধিৎসু দৃষ্টিদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর এ বিষয়ে গবেষণার ক্ষেত্রে খোদ কোরআনই এক অদ্বিতীয় নির্ভরযোগ্য উৎসগ্রন্থ। আল্লাহতায়ালা মহাবিশ্ব ও মহাকাশের বর্ণনা দিয়ে মানুষকে ইমানের পথে আহ্বান করেছেন।
ইরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই মহাকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টিতে এবং দিবা-রাত্রির আবর্তনে বোধসম্পন্ন লোকদের জন্য রয়েছে নিদর্শন। যারা দঁাঁড়িয়ে, বসে ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করে এবং মহাকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টির বিষয়ে চিন্তা-গবেষণা করে এবং বলে, হে আমাদের প্রতিপালক, এ সবকিছু আপনি অনর্থক সৃষ্টি করেননি। সব পবিত্রতা আপনারই। আপনি আমাদের জাহান্নামের আজাব থেকে বাঁচান। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৯০-৯১)
কক্ষপথ
মহাকাশে রয়েছে ছোট-বড় গ্রহ, উপগ্রহ ও নক্ষত্র। রয়েছে সে সবের চলার জন্য কক্ষপথ। আল্লাহতায়ালা কক্ষপথের শপথ করে বলেন, ‘বহু পথবিশিষ্ট আকাশের শপথ। (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৭)
গ্রহ-নক্ষত্র নিজ নিজ কক্ষপথেই ঘূর্ণায়মান। তারা নির্ধারিত পথ থেকে বিচ্যুৎ হয় না। ইরশাদ হচ্ছে, ‘সূর্য তার নির্ধারিত পথে ছুটে চলে। চাঁদেরও রয়েছে নির্ধারিত কক্ষপথ।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ৩৮-৩৯)
তারকা ও গ্যালাক্সি
মহাকাশ বেষ্টন করে আছে দুই ধরনের তারকা। রাতের ঝলমলে আকাশে মিটমিট করে জ¦লতে থাকা তারকাগুলোকে কোরআনের ভাষায় ‘কাওকাব’ তথা স্টার বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, আমি দুনিয়ার আকাশ অসংখ্য তারকারাজির দ্বারা সুসজ্জিত করেছি। (সুরা : সাফফাত, আয়াত : ৬)
এ ছাড়া মহাকাশে রয়েছে বৃহৎ আকৃতির তারকা, যেগুলো স্বয়ং বিলিয়ন বিলিয়ন গ্রহ, উপগ্রহ ও তারকার সমষ্টি। কোরআনের ভাষায় এগুলোকে ‘বুরুজ’ তথা গ্যালাক্সি বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘কল্যাণময় তিনি, যিনি মহাকাশে অসংখ্য গ্যালাক্সি স্থাপন করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চন্দ্র। (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬১)
বহুরূপী আকাশ
আকাশের সুনির্দিষ্ট কোনো রং নেই। বায়ুমণ্ডলের ক্ষুদ্র অণুগুলো দৃষ্টিসীমার প্রান্তে নীল হয়ে দেখা দেয় বলেই তা নীল দেখায়। অবস্থাভেদে আকাশ বিভিন্ন রূপ ধারণ করে। আবার রংধনুর মেলায় একই সঙ্গে সাত রঙেও সেজে ওঠে। আকাশের এই বহুরূপী সজ্জার বর্ণনা দিয়ে আল্লাহ বলেন, ‘কসম ওই আকাশের, যা বিভিন্ন রূপে আত্মপ্রকাশ করে। (সুরা : তারিক, আয়াত : ১১)
ঊর্ধ্বগমনের পথ
কোরআনের বেশ কিছু আয়াত পাশাপাশি রাখলে বিষয়টি সহজে অনুধাবন করা যায়। সুরা আম্বিয়ার ৩২ নম্বর আয়াতে আল্লাহপাক বলেন, ‘আমি সুদৃঢ় ছাদরূপে আসমান সৃষ্টি করেছি।’ আর আকাশের এপার-ওপার সংযোগের জন্য রয়েছে দরজা। সবার জন্য তা খোলা হয় না। সুরা আরাফের ৪০ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে, ‘যারা অহংকারবশত আমার নিদর্শনাবলি অস্বীকার করে তাদের জন্য আকাশের দরজা উন্মোচিত হবে না।’ এসব দরজায় রয়েছে শক্ত পাহারার ব্যবস্থা। আল্লাহ বলেন, ‘মহান আল্লাহ, যিনি মাত্র দুই দিনে মহাকাশে সপ্তস্তর নির্মাণের কাজ সমাপ্ত করেছেন। প্রতিটি স্তরের কার্যক্রম বিন্যস্ত করেছেন। এবং পৃথিবীর আকাশ অসংখ্য আলোকবাতি দ্বারা সুসজ্জিত করেছেন এবং সুদৃঢ় নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ১২)
সাত স্তর
বিজ্ঞান বলছে, বায়ুম-লের সাতটি স্তর। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় স্তরগুলোর নাম যথাক্রমে ট্রপোস্ফিয়ার, ট্রাটোস্ফিয়ার, ওজনোস্ফিয়ার, মেসোস্ফিয়ার, থার্মোস্ফিয়ার, আয়নোস্ফিয়ার ও এক্সোস্ফিয়ার।
আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন স্থানে আকাশের সাত স্তরের কথা আলোচনা করেছেন। ইরশাদ হচ্ছে, ‘আমি তোমাদের ওপরে সপ্তস্তর সৃষ্টি করেছি। আমি আমার সৃষ্টির ব্যাপারে অমনোযোগী নই।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১৭)
আকাশের ক্রমবিস্তার
মহাকাশ গবেষণাকারী সংস্থা নাসার মতে, ভূপৃষ্ঠ ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে এবং মহাকাশের পরিধি ক্রমেই বিস্তৃতি লাভ করছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতায়ালা বলেছেন, আমি নিজ হাতে আসমান সৃষ্টি করেছি এবং আমিই এর বিস্তৃতি ঘটাই। (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৪৭)। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা কি দেখে না, আমি ভূপৃষ্ঠের পরিধি ক্রমশ সংকুচিত করে আনছি, এর পরও কি তারাই বিজয়ী?’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৪৪)
@@athoypandya62 খুঁটিহীন আসমান
বিশাল মহাকাশ আল্লাহ শূন্যের ওপরেই ভাসমান রেখেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘তার নিদর্শনাবলির অন্যতম হলো, আসমান-জমিন কেবলমাত্র তার আদেশের ওপরই দাঁড়িয়ে আছে। (সুরা : রুম, আয়াত : ২৫)। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘সাত আসমান আমি খুঁটিবিহীন ভাসমান অবস্থায় সৃষ্টি করেছি, যা তোমরা দেখছ।’ (সুরা: লুকমান, আয়াত : ১০)
ধোঁয়াশা
নাসার দেওয়া তথ্য মতে, মহাশূন্য খুব গভীর ধোঁয়াশাচ্ছন্ন। খুব সকালে সূর্যের রশ্মি ও রাতে তারার আলোতে যে বিচ্ছুরণ সৃষ্টি হয় তা মূলত এই ধোঁয়াশার কারণেই হয়। যেমন, কুয়াশাঘেরা পরিবেশে বাতির আলো ভিন্ন ধরনের রশ্মি বিচ্ছুরণ সৃষ্টি করে। পবিত্র কোরআনে এ প্রসঙ্গে ইরশাদ হয়েছে, ‘ভূপৃষ্ঠ নির্মাণের কাজ সমাধার পর তিনি আকাশ নির্মাণের দিকে মনোনিবেশ করলেন আর তখন তা ছিল ধোঁয়াশাঘেরা।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ১১)
মহাকাশের বাসিন্দা
ভূপৃষ্ঠের এই ক্ষুদ্র পরিধিতে কয়টা জীব-জানোয়ারই বা বসবাস করে। অথচ এই বিশাল আকাশজুড়ে আল্লাহর অসংখ্য সৃষ্টিজীব রয়েছে। যারা সকাল-সন্ধ্যা আল্লাহকে সিজদা করে এবং তার গুণগানে মগ্ন। যাদের সংখ্যা শুধু আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘অতঃপর আমি আসমানের দিকে দৃষ্টি দিয়ে দেখলাম তা শক্তিশালী নিরাপত্তা বাহিনী দ্বারা পরিবেষ্টিত।’ (সুরা : জিন, আয়াত : ৮)
অনিবার্য ধ্বংস
পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বলেছেন, একমাত্র তার পবিত্র সত্তা ছাড়া মহাবিশ্বের সব কিছুই ধ্বংসশীল। বিন্দু থেকে শুরু হওয়া এই বৃহৎ-বিস্তৃত মহাবিশ্ব আবার শুরুতে ফিরে আসবে। আর সাত আসমান বইপত্র গোটানোর মতো গুটিয়ে নেওয়া হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সেদিন আমি আকাশমণ্ডলী গুটিয়ে নেব যেমন লিখিত কাগজপত্র গুটিয়ে রাখা হয়।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১০৪)
@@athoypandya62 এই ছাগলদের মাথায় গোবর সবসময় থাকবে।
হাহাহা😆😆
১০০০লাইট ইয়ার্স দূরের গ্রহে পানির যে সম্ভাবনা দেখা গেছে সেটা তো আলোক বর্ষে ১০০০ বছরের পুরনো? তাহলে তাদের বর্তমান বিবর্তিত রূপ জানতে হাজার বছর অপেক্ষা করতে হবে!!
হুম সেটাই মনে হচ্ছে ।
মানে যা ঘটার তা ঘটে গেছে। কিন্তু সাংবাদিক সে দিকে পলকপাত করতে পারে নি
taka nosto, nasa ekta lost project.
@ সুমন আপনার ব্রেনের ক্যাপাসিটি অনুযায়ী কথা বলেছেন ধন্যবাদ আপনাকে
Asha kori erokom aro onk planet ase jekhane praner ostitto thakte pare
Nasa hoitoh tdr khuje berkore research korbe
বিজ্ঞানের জয় হোক✌️
কুসংস্কার অন্ধত্ব দূর হোক,
শুভবুদ্ধির উদয় হোক,
মানবতার জয় হোক❤️
@@factsaboutintheworld709 Murkho Al-Quran por thik vabe tahole bujbi j tui kon class ar student
@@factsaboutintheworld709 kn Bro...tmi ki comic books Theke Nijer Morals Paw?
@@factsaboutintheworld709 Ashb Bhasa Ki Tmr Basay Sikhay?..Naki Tmr Religious Text?..Glad Tmr Religion follow Kori na Ami
@@factsaboutintheworld709 Ki Likso..Nijeo Jano?..
talk In English
@@nooneasked1710 ami ja likheachi seata apnar moto murkho bujbeana ar jai hok apnar moto ondho dhormo gorami ami kori na ami joto tuku bhalo bashi montheakea bhogoban kea bhalo bashi apnar moto mithea dhormo kea noi
বিজ্ঞান সত্য আবিস্কার করে তাই জয় হোক বিজ্ঞানের জয় হোক মানবতার....
নাসা কি করল বা না করল, তাতে আমার কিছুই যায় আসে না, সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে সেখানে আমার এক বাংলাদেশি বোন রয়েছেন,সেটাই আমার গর্ব,💪আমার অহংকার✌️
আল্লাহ রাব্বু আলামিন কতো মহান
Kudos to you Lamia apu! I wish to see our Bangladeshis excel in space programming and build our own space agency like China and India did
pls do not take it othewise, Bangladeshi young gen are busy to do politics, tiktok, drama, etc. etc. Oh! few more, youtuber, vloger, traveller and so on......
@@Zahidzuberi1 Even I dislike how our people are wasting with TikTok and dramas but I think RUclipsrs or Vloggers are much better way of inspiring platform as long as providing knowledgeable influence and I don't see travellers as something of negative since it encourages us to explore different cultures and know much about the world which unfortunately our Bangladeshis lack and don't show much interest
উপাস্থাপক ঠিকমত কথা বলতে দেয় না। কথা শেষ হওয়ার আগেই থামিয়ে দিয়ে প্রশ্ন শুরু করে। খুব খারাপ লাগে।
সকল সৃষ্টিরই একজন স্রষ্টা থাকে,,, আর এই Universe তথা সাত আসমানের স্রষ্টা হলো মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন,,, বিজ্ঞান কেবল এই সৃষ্টিসমূহের ব্যখ্যা করতে পারে তাও আবার যতটুকু দেখতে পায়,,, ইসলাম শুধু একটা ধর্ম নয় তার চেয়েও অনেক অনেক অনেক বেশি কিছু যা সাবার বুঝে আসে না।
সৃষ্টি শব্দের সংজ্ঞা কি বলুন | সৃষ্টি, তৈরী করা ও উদ্ভুত হওয়ার মধ্যে পার্থক্য কি বোঝেন ? বৃষ্টি, পাহাড় পর্বত , বন জঙ্গল , গ্রহ নক্ষত্র ۔۔۔۔এসবের মধ্যে কোন জিনিসটা সৃষ্টি হয়েছে --দেখাতে পারবেন ? দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান সমস্ত কিছুই এসেছে বিভিন্ন উপাদানের রূপান্তরের মাধ্যমে --কোনো সৃষ্টি কোথাও দেখতে পাওয়া যায় নাই আজ পর্যন্ত |
. . . . . . যেহেতু সৃষ্টি বলে কোথাও কিছু প্রমাণিত হয়নি কংবা দেখা যায়নি --তাই স্রষ্টার ধারণার কোনো প্রয়োজন নেই | অতএব ঈশ্বর হচ্ছে মানুষেরই সৃষ্টি বা কল্পনা --মানুষের মগজেই কেবল ঈশ্বরের বসবাস --আর কোথাও নয় |
@@lalonfakir9350 আমার মনে হয় তুমি পুরাই নাস্তিক,,, যদি সবই রূপান্তর থেকে আসে তাহলে এই সব রূপান্তরের শুরু যেখান থেকে হয়েছে সেটা কোথা থেকে কিভাবে রূপান্তর হলো বলুন???? আপনার মস্তিষ্ক কি সেটা সম্পর্কে কিছু জানে??
@@NOBiTA-h1x সেটা তো আমরা অনেক বলেছি , বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে | এটাকে বলে "শূন্য বিকল্প নীতি "(Zero Alternative principle or M =M or 0 = 0)
সমস্ত কিছু Cancel Out করার পরে গ্রান্ড সমীকরণে 0= 0 থাকবে |
(-a1 -a2-a3-a4-.................-an-..........
.-ainfinite) +a1+a2+a3+...........+an+...
...................+a(infinite).......
=(-a1+a1)+(-a2+a2)+(-a3+a3)+............
All the particles and virtual particles were there at the outset, which were never created and the total of their energy is and has been all the time zero , --which satisfies the Laws of Conservation of Energy. Therefore, nothing is created, nothing is destroyed. The 0=0 principle is maintained which means "No Loss, no gain, nothing created or destroyed newly." Therefore we do not need any extra subject or agent or Catalyst which could bring extra complicacy involving issues and questions of the energy, dimension, time frequency, velocity and mass. Now how you will fit these parameters in the grand Equation maintaining the condition that the equation should give zero result for theory of conservation of Energy ?
. . . Any possible existence requires two things according to Hysenberg's uncertainandprinciple :-1) a time limit , --that is , the entity should be under limit and 2) must have some measurable energy, mass, or dimensions.
সন্ত্রাস = ইসলাম
@@lalonfakir9350 তুমি আর তোমার বা*লের বিজ্ঞানীরা যেটা জানোই না সেটা নিয়ে তাহলে এত মজবুত ভিত্তি বানাও কেন?? যদি কোনো দিন জানতে পারো তাহলে সেই দিন আইসো তর্ক করতে,, আল্লাহ তোমাকে হেদায়েত দান করুন, আমিন।
👉 সৃষ্টি আবিষ্কার হচ্ছে ! স্রষ্টা আবিষ্কার হচ্ছে না ?
জ্ঞাণী ব্যক্তি সৃষ্টির মাঝে শ্রষ্টার নিদর্শন খুজের পান।
Many many congratulation to Lamiya Ashraf Mawla🇧🇩🇧🇩
খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে
কোরআনে আল্লাহ বলেছেন আমাদেরকে
যারা কোরআন যানেনা এবং বুঝতে পারেনা এগুলো তাদের জন্য আমরা আরো
যানি যা আমাদেরকে কোরআন যানিয়েছে
বিজ্ঞান ও পারবে না আমাদেরকে যানাতে
কুরআনের ভিতর বিজ্ঞানের বালের ছিটেফোঁটাও নেই। শুধু আছে ৭২ টা সেক্সি হুরির কথা,জিহাদের কথা,কল্লা কাটার কথা।এইটাই অন্ধ মুসলিম দের বিজ্ঞানময় গ্রন্থ
আপনারা খুজতে থাকেন আর ততদিনে পৃথিবী ধীরে ধীরে শেষের দিকে ধাবিত হবে, আর পৃথিবীতে একমাত্র গ্রহ যেখানে মানুষের বসবাস যোগ্য।
I am so glad to know that
ফিজিক্স এর থিউরি অনুযায়ী এখন টেলিস্কোপে তোলা যে ছবি গুলো আমরা দেখছি তা হাজার কোটি বছর আগে ঘোটে যাওয়া দৃশ্য।তো বলছিলাম যা , বর্তমান অবস্থা আমরা এখন কি করে দেখবো।
দূর থেকে বর্তমান অবস্থা দেখা সম্ভব না।
কাছে যাওয়া ও সম্ভব নয়। কারণ এতো দূর জীবিত অবস্থায় যেতে হলে আলোর গতিবেগে ভ্রমণ করতে হবে। আর যার ভর আছে সে কখনই আলোর গতি উঠাতে পারবে না।
অতএব আমরা বর্তমান অবস্থা শুধু নির্ণয় করতে পারবো কিন্তু দেখতে পারবো না ।
Allahu Akbar ❤️❤️
লামিয়া আশরাফ মাওলা। বাংলাদেশের আইকন।
Thank you very much ..👍
SubhanAllah, SubhanAllah, SubhanAllah - Allaho Akber. The only one creator of seen & unseen in the universe - out of universe. Allaho Akber kabira Alhamdulillahi kachira owa SubhanAllahi bokratow Achila.
স্রষ্টার অস্তিত্র্য কেবল আপনার মগজে অন্য কোথাও নয় --আপনার কাছে কি কোনো প্রমান আছে ? যেখানে মামদো ভুতের অস্তিত্ত্ব আছে কিনা সেটাই নিশ্চিত না -মামদো ভুত কয়জন আছে সেটা নিয়ে তর্ক করাটা মূর্খতা ছাড়া কিছুই না !
@@lalonfakir9350 সত্য অনুসন্ধধিৎসু হোন
@@mdsamiulislam6513 পর্ব--১ ঃ-- এটা নিজের বেলায় খাটান, ভন্ডামি না করে । ভন্ডামি অসহ্য । আপনি যদি একটি হিন্দু পরিবারে জন্ম নিতেন তাহলে আপনার কাছে কৃষ্ণ, কালি, এসবই সত্য হতো, সনাতন ধর্ম সত্য হতো, যদি আপনি খ্রীস্টান পরিবারে জন্ম নিতেন তাহলে যীশুকে ভগবান মানতেন, খ্রীস্টধর্ম আপনার কাছে সত্য হতো । এর কারণ হচ্ছে পক্ষপাত । ছোটবেলায় আপনাকে যেসব শেখানো হয়েছিল, মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল বা ব্রেন ওয়াশ করা হয়েছিল, তার বাইরে আপনি কোন নিরপেক্ষভাবে প্রশ্ন করেননি, অন্য ধর্মগুলি, ধর্মের উৎপত্তি এবং দর্শন ও জ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা করেননি যেটা দিয়ে আপনি যাচাই বাছাই করতে পারেন যুক্তি দিয়ে । এটাকেই বলে Confirmation Bias. তো এই Bias বা পক্ষপাতিত্বের উপর ভিত্তি করে যে বিচারবুদ্ধি, বিশ্বাস এবং চেতনা গড়ে উঠে সেটা হচ্ছে Cognitive Bias বা বুদ্ধিজনিত পক্ষপাত । (চলবে)
@@mdsamiulislam6513 পর্ব--২ ঃ পক্ষপাতের উপর ভিত্তি করে কোন বস্তুনিষ্ঠ সত্য গড়ে উঠতে পারে না । অতএব, আপনাকে বলবো, পড়াশুনা করুন, ধর্ম ও বর্বরতা থেকে বেরিয়ে মানববাদের দিকে আসুন, আপনারা ইতিমধ্যে বাংলাদেশকে বর্বর রাষ্ট্র বলে পরিচিত করেছেন । কিন্তু মানুষ নয়--আসলে বর্বরতা হচ্ছে ইসলামের মধ্যে, তাই গনিমতের মালের স্বভাবটা মুসলমানদের মধ্যে এখনো রয়ে গেছে --নড়াইল তার উদাহরণ । ইসলামি বর্বরতা থেকে বেরিয়ে আসুন ।
Couldn't get any more clearer information. Great indeed 👍
তার কথা গুলো বা তাকে অনেক ভালো লাগে
হাজার,হাজর আলোকবর্ষ দূরে,,এক আলোকবর্ষে যেতে ১ হাজার কোটি + বছর লাগবে,,এ তো কয়েক হাজার আলোকবর্ষ দূরে,,আর সব বড় কথা হলো আলোর গতিতে চলা কখনও সম্ভব না,
পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে,,তাও যেতে পারবে না,
এখন এখানে কিছু ধর্মীয় বিশেষজ্ঞ পাওয়া যাবে যারা সাইন্সের বদলে ধর্মীয় ব্যাখ্যা দেয়া শুরু করবে!😂
ঠিক কথা বলছে বড় ভাই
আল্লাহ্ মহান। তিনি যেটুকু জানাতে চান সেটুকু আমাদের মস্তিষ্কে আপডেট করে দেন তখন আমরা সেটুকু জানাতে পারি। আর অবাক হই।
দারুন
আসা করেছি আরো অনেক কিছু জানতে পারবো
Recording in progress...
আমাদের গর্ব লামিয়ার বায়োডাটা চাই l
Very interesting that there is a Bangladeshi person woooow
যে যায়গার ছবি এখন আমরা পেয়েছি তা হয়তোবা এখন ধ্বংস হয়ে গেছে।ঐ যায়গায় পৃথিবীর বর্তমান সময়ের কি ঘঠতেছে তা দেখতে হলে আরোও1.3b billion বছর অপেক্ষা করতে হবে।
যে গ্রহ নক্ষত্রের ছবি জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ পাঠিয়েছে সেখানে কি মানুষের পৌছানো সম্ভব হবে? সম্ভব হলে তা কীভাবে জানাবেন কি?
আল-কোরান এক মহা সত্য,,,
হুম!ছবি গুলা ১৪০০বছর আগে তোলা!হ্লার বোকচোদ!
🤣🤣
@@shakibshibly00 @সত্যের সন্ধান মহান আল্লাহর সৃষ্টিতত্ত্ব বিশ্লেষণ নিঃসন্দেহে বড় ইবাদত। পবিত্র কোরআনে মানুষকে সৃষ্টিজগৎ নিয়ে চিন্তা-গবেষণা ও অনুসন্ধিৎসু দৃষ্টিদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর এ বিষয়ে গবেষণার ক্ষেত্রে খোদ কোরআনই এক অদ্বিতীয় নির্ভরযোগ্য উৎসগ্রন্থ। আল্লাহতায়ালা মহাবিশ্ব ও মহাকাশের বর্ণনা দিয়ে মানুষকে ইমানের পথে আহ্বান করেছেন।
ইরশাদ হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই মহাকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টিতে এবং দিবা-রাত্রির আবর্তনে বোধসম্পন্ন লোকদের জন্য রয়েছে নিদর্শন। যারা দঁাঁড়িয়ে, বসে ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করে এবং মহাকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টির বিষয়ে চিন্তা-গবেষণা করে এবং বলে, হে আমাদের প্রতিপালক, এ সবকিছু আপনি অনর্থক সৃষ্টি করেননি। সব পবিত্রতা আপনারই। আপনি আমাদের জাহান্নামের আজাব থেকে বাঁচান। (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৯০-৯১)
কক্ষপথ
মহাকাশে রয়েছে ছোট-বড় গ্রহ, উপগ্রহ ও নক্ষত্র। রয়েছে সে সবের চলার জন্য কক্ষপথ। আল্লাহতায়ালা কক্ষপথের শপথ করে বলেন, ‘বহু পথবিশিষ্ট আকাশের শপথ। (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৭)
গ্রহ-নক্ষত্র নিজ নিজ কক্ষপথেই ঘূর্ণায়মান। তারা নির্ধারিত পথ থেকে বিচ্যুৎ হয় না। ইরশাদ হচ্ছে, ‘সূর্য তার নির্ধারিত পথে ছুটে চলে। চাঁদেরও রয়েছে নির্ধারিত কক্ষপথ।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ৩৮-৩৯)
তারকা ও গ্যালাক্সি
মহাকাশ বেষ্টন করে আছে দুই ধরনের তারকা। রাতের ঝলমলে আকাশে মিটমিট করে জ¦লতে থাকা তারকাগুলোকে কোরআনের ভাষায় ‘কাওকাব’ তথা স্টার বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, আমি দুনিয়ার আকাশ অসংখ্য তারকারাজির দ্বারা সুসজ্জিত করেছি। (সুরা : সাফফাত, আয়াত : ৬)
এ ছাড়া মহাকাশে রয়েছে বৃহৎ আকৃতির তারকা, যেগুলো স্বয়ং বিলিয়ন বিলিয়ন গ্রহ, উপগ্রহ ও তারকার সমষ্টি। কোরআনের ভাষায় এগুলোকে ‘বুরুজ’ তথা গ্যালাক্সি বলা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘কল্যাণময় তিনি, যিনি মহাকাশে অসংখ্য গ্যালাক্সি স্থাপন করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চন্দ্র। (সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৬১)
বহুরূপী আকাশ
আকাশের সুনির্দিষ্ট কোনো রং নেই। বায়ুমণ্ডলের ক্ষুদ্র অণুগুলো দৃষ্টিসীমার প্রান্তে নীল হয়ে দেখা দেয় বলেই তা নীল দেখায়। অবস্থাভেদে আকাশ বিভিন্ন রূপ ধারণ করে। আবার রংধনুর মেলায় একই সঙ্গে সাত রঙেও সেজে ওঠে। আকাশের এই বহুরূপী সজ্জার বর্ণনা দিয়ে আল্লাহ বলেন, ‘কসম ওই আকাশের, যা বিভিন্ন রূপে আত্মপ্রকাশ করে। (সুরা : তারিক, আয়াত : ১১)
ঊর্ধ্বগমনের পথ
কোরআনের বেশ কিছু আয়াত পাশাপাশি রাখলে বিষয়টি সহজে অনুধাবন করা যায়। সুরা আম্বিয়ার ৩২ নম্বর আয়াতে আল্লাহপাক বলেন, ‘আমি সুদৃঢ় ছাদরূপে আসমান সৃষ্টি করেছি।’ আর আকাশের এপার-ওপার সংযোগের জন্য রয়েছে দরজা। সবার জন্য তা খোলা হয় না। সুরা আরাফের ৪০ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হচ্ছে, ‘যারা অহংকারবশত আমার নিদর্শনাবলি অস্বীকার করে তাদের জন্য আকাশের দরজা উন্মোচিত হবে না।’ এসব দরজায় রয়েছে শক্ত পাহারার ব্যবস্থা। আল্লাহ বলেন, ‘মহান আল্লাহ, যিনি মাত্র দুই দিনে মহাকাশে সপ্তস্তর নির্মাণের কাজ সমাপ্ত করেছেন। প্রতিটি স্তরের কার্যক্রম বিন্যস্ত করেছেন। এবং পৃথিবীর আকাশ অসংখ্য আলোকবাতি দ্বারা সুসজ্জিত করেছেন এবং সুদৃঢ় নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ১২)
সাত স্তর
বিজ্ঞান বলছে, বায়ুম-লের সাতটি স্তর। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় স্তরগুলোর নাম যথাক্রমে ট্রপোস্ফিয়ার, ট্রাটোস্ফিয়ার, ওজনোস্ফিয়ার, মেসোস্ফিয়ার, থার্মোস্ফিয়ার, আয়নোস্ফিয়ার ও এক্সোস্ফিয়ার।
আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন স্থানে আকাশের সাত স্তরের কথা আলোচনা করেছেন। ইরশাদ হচ্ছে, ‘আমি তোমাদের ওপরে সপ্তস্তর সৃষ্টি করেছি। আমি আমার সৃষ্টির ব্যাপারে অমনোযোগী নই।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১৭)
আকাশের ক্রমবিস্তার
মহাকাশ গবেষণাকারী সংস্থা নাসার মতে, ভূপৃষ্ঠ ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে এবং মহাকাশের পরিধি ক্রমেই বিস্তৃতি লাভ করছে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতায়ালা বলেছেন, আমি নিজ হাতে আসমান সৃষ্টি করেছি এবং আমিই এর বিস্তৃতি ঘটাই। (সুরা : জারিয়াত, আয়াত : ৪৭)। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারা কি দেখে না, আমি ভূপৃষ্ঠের পরিধি ক্রমশ সংকুচিত করে আনছি, এর পরও কি তারাই বিজয়ী?’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ৪৪)
@@shakibshibly00 খুঁটিহীন আসমান
বিশাল মহাকাশ আল্লাহ শূন্যের ওপরেই ভাসমান রেখেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘তার নিদর্শনাবলির অন্যতম হলো, আসমান-জমিন কেবলমাত্র তার আদেশের ওপরই দাঁড়িয়ে আছে। (সুরা : রুম, আয়াত : ২৫)। অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘সাত আসমান আমি খুঁটিবিহীন ভাসমান অবস্থায় সৃষ্টি করেছি, যা তোমরা দেখছ।’ (সুরা: লুকমান, আয়াত : ১০)
ধোঁয়াশা
নাসার দেওয়া তথ্য মতে, মহাশূন্য খুব গভীর ধোঁয়াশাচ্ছন্ন। খুব সকালে সূর্যের রশ্মি ও রাতে তারার আলোতে যে বিচ্ছুরণ সৃষ্টি হয় তা মূলত এই ধোঁয়াশার কারণেই হয়। যেমন, কুয়াশাঘেরা পরিবেশে বাতির আলো ভিন্ন ধরনের রশ্মি বিচ্ছুরণ সৃষ্টি করে। পবিত্র কোরআনে এ প্রসঙ্গে ইরশাদ হয়েছে, ‘ভূপৃষ্ঠ নির্মাণের কাজ সমাধার পর তিনি আকাশ নির্মাণের দিকে মনোনিবেশ করলেন আর তখন তা ছিল ধোঁয়াশাঘেরা।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ১১)
মহাকাশের বাসিন্দা
ভূপৃষ্ঠের এই ক্ষুদ্র পরিধিতে কয়টা জীব-জানোয়ারই বা বসবাস করে। অথচ এই বিশাল আকাশজুড়ে আল্লাহর অসংখ্য সৃষ্টিজীব রয়েছে। যারা সকাল-সন্ধ্যা আল্লাহকে সিজদা করে এবং তার গুণগানে মগ্ন। যাদের সংখ্যা শুধু আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘অতঃপর আমি আসমানের দিকে দৃষ্টি দিয়ে দেখলাম তা শক্তিশালী নিরাপত্তা বাহিনী দ্বারা পরিবেষ্টিত।’ (সুরা : জিন, আয়াত : ৮)
অনিবার্য ধ্বংস
পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বলেছেন, একমাত্র তার পবিত্র সত্তা ছাড়া মহাবিশ্বের সব কিছুই ধ্বংসশীল। বিন্দু থেকে শুরু হওয়া এই বৃহৎ-বিস্তৃত মহাবিশ্ব আবার শুরুতে ফিরে আসবে। আর সাত আসমান বইপত্র গোটানোর মতো গুটিয়ে নেওয়া হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সেদিন আমি আকাশমণ্ডলী গুটিয়ে নেব যেমন লিখিত কাগজপত্র গুটিয়ে রাখা হয়।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১০৪)
Koran allahr bani noi, Koran nobir nijer bani, Aktu deeply study koren, nijer mathata aktu use koren answer peye jaben
❤️🙏🥀===== নবীর শা্ন=======❤️🙏🙏❤️🙏🥀____ওগো প্রভু মোহাম্মদ,,আপনি দিলেন পরম আনন্দ,,!!আমি অধম লোভী,,আপনাকে দিলাম জগন্য এক অরন্য,,!!ওগো ইয়া মোহাম্মদ,,আপনি দিলেন শান্তি ও প্রেমওলীলা,,!!আমি অধম পাপী,,আপনাকে দিলাম যাতোনা ও অবহেলা,,!!ওগো ইয়া দয়াল নবী,,আপনি দিলেন জীবনও আকৃতি,,!! আমি মহা পাপী,,আপনাকে দিলাম অশান্তি ও বিকৃতি,,!! ওগো ইয়া রাসূল পাঁক,,আপনি উম্মতের জন্য পাগল,,!!আমি পাপীষ্ট নরকের কীট,,দুনিয়ার জন্য পাগল,,!! ওগো দয়াল রাসূল পাঁক,,আপনি শাফায়াতের কান্ডারী,,!!আমি অধম লোভী পাপী,,কি হবে গো দয়াল সেই দিন হাশরের দিন,,!!ওগো মহান রাসূল,,আপনি জৌতিরও আলো নূরেরও কান্ডারী,,!! আমি মহাপাপী,,সেইদিন আপনার চরণতলে একটু ঠাই হবে কি,,!!ওগো প্রভু মোহাম্মদ,,আপনি মহান দয়ালু দয়ার সাগর,,!!আমি পাপী জাহান্নামি,,মন তোর লজ্জা থাকলে কেমনে চরনের আশা করবি,,!!ওগো প্রভু মোহাম্মদ,,,,আপনি মহান ধৈর্যবান শান্তিপ্রিয় নূরনবী,,!!আমি পাপী তাপী,,মন সেইদিন আপনার চরণদূলি পাওয়ার সাহস হারিয়ে ফেলেছি____❤️🙏🥀৷৷ ________♥🙏🥀জয় গুরু___আলেক সাঁই _________________জয় হউক পাঁক পাঞ্জাতন ও বিশ্বমানবতার _________________♥🙏🥀একান্তমত
আল্লাহ মহান
যত বেশি গবেষণা করবে তত বেশি ইসলামের প্রতি আনুগত্য হবে অমুসলিমেরা সহ সবাই।
কচু
Abul
Hahaha😆😆
Kuch bi
তুই মুড়ি খা
নায়িকাটা সুন্দর😄😄😁😁
আলহামদুলিল্লাহ,
পবিত্র কুরআন মাজীদে এই সমস্থ গ্লাকছি, বেলেক হল প্রানীর অস্তিত্ব সাত আসমান সব কিছুর উল্লেখ আছে। যাক এইবার মানুষের ঈমান আর মজবুত হবে ইনশাআল্লাহ।
একজন জ্যোতির্বিদকে দিয়ে প্রশ্নগুলো করা উচিৎ।
"জেমন ওয়েব " মহাকাশে পাঠানো কার স্বপ্ন ছিল?
🐸🐸🐸
আমি একটা বুঝলাম না।এত সময় পেছনে গেল কিভাবে 🤔🤔।
কোন ভাবেই বিশ্বাস হয় না।
নাসা যা বলে তাই বিশ্বাস কেন করব??
আলোর কারনে..
আলো আসার সময় টাই এখানে সময় হিসাবে ধরা হইছে।
নাসা যা বলে তা প্রমাণ সহ বলে, এই জন্য বিশ্বাস করবেন।
Ore Romjan
মহাকাশে যে প্রানীর অস্তিত্ব আছে সে কথা আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে সেই ১৪০০ বছর আগেই লিখে পাঠিয়েছেন...
হাফেজ একজন পাওয়া গেছে …… মাদ্রাসায় পন্না পড়তে গিয়ে হুজুরের পোয়দ মারা খেয়ে যারা ব্যাথা ভুলতে পারেনি তারাও দেখি নাসা নিয়ে মন্তব্য করে 😀😀😀
পাওয়া গেলে লাভ কি? কোন দিন মানুষ ওখানটায় যেতে পারবেনা।।
অপেক্ষা করুন,,,হয়তো আপনে দেখতে পারবেন না আপনার সন্তান অথবা অন্য কেউ পাবে দেখতে
Nature is a big power.
where is MALAYSIA AIRLINES > why not yet find out. ??
৭১এর কিছু প্রাণী আছে তাদের জন্য একটি গ্রহ খুজে পাওয়া জরুরি।
Good job
আফার ফোন নাম্বার থাকলে জিগাইতাম আমাগো পৃথিবীতে কয়জন মানুষ আছে
জেমস ওয়েবরে একটু জিগাই দেখেন.
১৩০০কোটি বছরের পুরনো ছবি কি ভাবে বুঝা গেলো বুঝতে পারছি না। এটি বর্তমানের ছবি তো হতে পারে
সূরয থেকে 8 মিনিট পরে আলো আসে পৃথিবীতে মানে আপনি এখন যে ছবিটা তুলবেন সেটা আসলে আট মিনিট আগের অালো এভাবে 1300 কোটি বছর লাগছে অালো আসতে
এই তথ্য অন্য কোথাও নেই???
Darun beper gorvo kora uchit
আমরা গর্ভিত
The honorable sister please control your porda I suggested you always correct
😂😂😂
beauty with brain
এটা ১ হাজার কোটি বছর আগের
Amar prosno holo a picture ta utalo ki kore... Ato bosor age....???
Biggan pic er ebapare video ase dekhen asa kori clear hobe
গতবছর গ্রীণলাইন পরিবহনের ফুডপার্কে কষা হাগা দিছিলাম, এই টেলিস্কোপ দিয়ে কি ওটার ছবি দেখা যাবে???
১৩শত বছর পুরনো ছবি কিভাবে উঠাল আগে কি কোন কিছু আবিষ্কার হয়েছে
এ ব্যাপারে বাংলাদেশের আলেমগণ কি বলছেন? আমাদের ধর্মগ্রন্থ কি কিছু বলছে?
Vai aj porjonto science ja bolche agami te ja bolbe shob Al Quraan e ullek ache apni Quraan er torjoma poren bhujte parben ja ekono science boleni seta o matai rakben pore miliye niben
আমার ফ্লাট ২ টি এই দুরত্বে হারিয়ে গেছে --- যদি খুজে দিতো
প্রাণের না পানির?
দামড়া সাংঘাতিক কথা থামিয়ে দেয় এই হলো ওদের বড় কৃতিত্ব ৷
1300 কোটি বছর বয়স কি ভাবে গননা হল
Sune anondo hocche
পানি না কি জল ঠিক কি পাওয়া গেছে?
sorry, i never believe NASA
🤔🤔🤔🤔
মনে হয় ৭১ টিভি এই টেলিস্কোপ মহাকাশে পাঠিয়েছে
তোরা হইলি মূর্খ মোহাম্মদের মূর্খ উম্মত তোরা সেইটা বুঝবি না।তোরা এখনো পড়ে আছিস আদিম কালের গুহার যুগে যেমন পড়েছিল মোহাম্মদের বাচ্চা
BCS ত সে না, তবে কেনো এমন প্রচারণা।
BCS, Science এর উর্ধে এটা প্রমাণিত।
😄
বাংলায় পানি কথা ভালো সোনায় না....
দয়া করে জল শব্দটা ব্যবহার করুন ভালো শোনাবে....
পুররাতন ছবি অর্থাৎ পুরাতন খবর। বতর্মানের খবর কিভাবে পাব?
হা তা পেয়ে লাভ কি? পৃথিবী সৃষ্টির আগের ছবি হলে! পৃথিবী সৃষ্টির ভিডিও তাহলে ত পাওয়া সহজ! তাহকে সেটা দেখাও, তবেই বিশ্বাস করবো, পিক গুলা সত্য কিন্তু সময় টা মিথা না কি ভুল!?
পাওয়া গেলে কি হবে যাওয়া যাবে কি???
jawa jabe na kono din.. million light year mane bujen ! mone kore akta rocket banalen jeita Light speed ae cholte pare ... taholeo oikhane jaite hazar hazar Bosor time lagbe
আমি যাবো🧐
সাঈদি সাহেব কাজি ইব্রাহিম সাহেব অনেক আগেই ঘুরে এসেছেন।
@@coloring5404 😆
কখনো ই না
ব্যাস্ত রাখার খোরাক🤣🤣😂😂😂😄😄
বেশ সুন্দরী, এখনো কি অবিবাহিত আছে?
না সে আল্লার সাথে পাল্লা দেয় , তাকে যে বিয়ে করবে সে জাননাতি হবে কিন্তু কাঠ মোল্লা হতে পারবে না
ফেসবুক আর ইউটিউবের হা হা দেয় বাংলাদেশি বিজ্ঞানীরা কোথায়?
নাসা যা বলে তাই অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে হবে কেন?
নাসা কখনও বিশ্বাস করতে বলে না বিজ্ঞান হল প্রমানের বিষয়।কবিরাজ এবং রাস্তায় যারা কেনভাস করে ঔষধ বিক্রি করে তাদের কাজ গুলি হল বিশ্বাস এর ব্যপার।যেমন মাখন মলম সিরিপুরের বরি এঔষধ গুলি কোন প্রমান করতে হয় না বিশ্বাস করে খাবেন সমস্ত রোগ ভাল হয়ে যাবে।
তোমাকে জোর করেছে কে?
তোমারে বিশ্বাস করদে কইছে কি?
দারুণ ব্যবসা ভিউ পাওয়ার 👏😁😁
তোমরা ছবিই তুলতে পারবা আর কিছু না!আদা বেপারী জাহাজের খবর লয়!
ওরে বাটপার। বলে কি। তুই কি ১৩০০কোটি বসর ধরে ক্যামেরা নিয়ে উপস্থিত ছিলে ? ওরে বাটপার ওরে সিটার
Class 10 er physics bujleo r batpar bolten na age jene ashun
ভাই কোন ক্লাস পর্যন্ত পড়ালেখা করছেন! মনে হয়না ২ এর বেশী
ধোর ধোন কাটা শিক্ষিত ছেলে। বেশি শিক্ষা শিক্ষিত হলে কালেমা কোরআন এর বিরুদ্ধে বিজ্ঞানী হতে চলেছে।
আমি একটা গ্রহের সন্ধান পেয়েছি তার নাম আওয়ামী লীগ😂
আমরা এখন ঐ গ্রহের মধ্যে বসবাস করিতেছি।
Hahahaha
সবাই বুঝলাম কিন্তু সব কথার শেষে মেয়েটা এতো আহ আহ করে কেনো এটাই বুঝলাম না 🤣🤣🤣🤣
বাংলা বলার অভ্যাস কম তাই বাংলা বলতে গিয়ে একটু মনের ভিতর ইংরেজিকে তরজমা করে নিচ্ছে ।
Yes..yes now Bangladeshi should go there for job and then we will earn lots of money 🤪🤪🤪🤪🤪🤪🤪🤪
I love free fire
Phon mariom tore
Let her speak English
কেয়ামততো হবেই কিন্তু এসব নক্ষত্র ঘুরার আগেই হয়ে যাবে।
কিভাবে জানলেন?
@@mahmudulhasan3652 এটা আন্তাজে বলছি। যদি ওয়ারপ ড্রাইভ ইনভেন্ট হয়ে যায় তাহলে নক্ষত্র ঘুরার পড়েও হতে পারে। আল্লাহ ভালো জানে।
@@mahamudulsamrat5579 কিয়ামত নিয়ে আন্দাজে কিছু বলতে হয়না জানেননা বোধহয়। কিয়ামতের অনেক আলামত হাদীসে বর্ণনা করা আছে।
@@mahmudulhasan3652 গুগল মামুর কাছ থেকে কপি পেষ্ট না করে একটা হাদিস লেখেনতো দেখি। আপনাকে আমি অপমান করছি না। পারলে বলেন ভাই।
@@mahamudulsamrat5579 আপনি মনে হয় আমার কথা বুঝতে পারেননি। এখানে আপনি প্রথমেই কিয়ামতের ব্যাপারে যে কমেন্ট করলেন সেটা আপনি এমনভাবে লিখেছেন যে আপনি জাজমেন্ট দিচ্ছেন। অনেকে এটা পড়ে সত্যি মনে করবে। অথচ এরকম কোনো কিছু হাদীসে নাই সেটা আপনিও জানেন আসা করি। তাই আমি বলেছি এসব ব্যাপারে সহীহ হাদীসের কথা বলতেই উত্তম তাছাড়া ইচ্ছা মত বা আন্দাজে কোনো কথা বলা উচিত না। এর দ্বারা আপনার গুনাহগার হবার সম্ভবনা বেশি। যেমন এখানে আপনার প্রথম কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে আপনি ভবিষ্যৎবাণী করেছেন। অথচ ভবিষ্যতের ব্যাপারে শুধুমাত্র আল্লাহ জানেন। তো সহজেই বোঝা যায় আপনার কি করা উচিত আর কি করা অনুচিত। সর্বোপরি বিভ্রান্তি ছড়ানো হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা উচিত। আর আপনি গুগল এর ব্যাপারে যা বললেন, ভাই আমার অন্তত হাদীসের জন্য গুগল এর সাহায্য প্রয়োজন পড়েনা। আমার বাসায় বুলুগুল মারাম মিশকাত এর মত arabic ভার্সন বই পরে আছে। একসময় নিয়মিত পড়তাম।
Madam, do you believe in the Creator? If the Universe formed out of NOTHING, Who created the NOTHING?
আমার মনে হয়না ছবিগুলোর দুই টাকার মূল্য আছে,আপনারা কি বলেন ঠিক কিনা
ঠিক না
@@TH17867 কেন