বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রামে ৩৩ প্রজাতির বাঁশের সংগ্রহশালা এম এম মাসুদ, লামা, বান্দরবান থেকে ফিরে: ঝোপঝাড়ে থাকলেও বাঁশের আছে অনেক গুণ। নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিম্ন পণ্য উৎপাদনে ব্যবহূত হয় বাঁশ। আবার এটির ফলনও করা যায় যত্রতত্র। গবেষকরা বলছেন, দেশের দ্রুত বর্ধনশীল উদ্ভিদের অন্যতম হচ্ছে বাঁশ। প্রতি ২৪ ঘণ্টায় এক থেকে দেড় ফুট বাড়ে বাঁশ। প্রয়োজনীয় এ উদ্ভিদ নিয়ে তাই গবেষণা হচ্ছে বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিএফআরআই)। তারা গবেষণা করে ৩৩ প্রজাতির বাঁশের সন্ধান পেয়েছেন। প্রসঙ্গত, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) জ্ঞ্নোবাল ব্যাম্বো রিসার্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাঁশের প্রজাতি বৈচিত্র্যের দিক থেকে বাংলাদেশ পৃথিবীতে অষ্টম। বিএফআরআইয়ের সিলভি কালচার (বন সংরক্ষণবিদ্যা) জেনেটিকস বিভাগের অধীনে পাঁচ একর জায়গায় বাঁশ উদ্যান বা 'ব্যাম্বো সেটাম' গড়ে তোলা হয় ১৯৭৩ সালে। মূলত গবেষণা, বীজ উৎপাদন, প্রশিক্ষণার্থী ও শিক্ষার্থীদের জন্যই এই উদ্যান গড়ে তোলা হয়। চট্টগ্রামের এই বাঁশ উদ্যানের প্রধান কাজ বিলুপ্তির হাত থেকে দেশি বাঁশ প্রজাতিগুলোকে রক্ষা করা, এগুলোর বৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা। প্রতি বছর প্রায় ১০ হাজার বীজ সরবরাহ করা হয় এ সংগ্রহশালা থেকে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) জ্ঞ্নোবাল ব্যাম্বো রিসার্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাঁশের প্রজাতি বৈচিত্র্যের দিক থেকে বাংলাদেশ পৃথিবীতে অষ্টম। চীনে আছে ৫০০ প্রজাতির বাঁশ। দ্বিতীয় অবস্থানে ব্রাজিলে আছে ২৩২ প্রজাতি। বাংলাদেশে ৩৩ প্রজাতির বাঁশ আছে। এখানে আছে দুই ধরনের বাঁশ। গ্রামীণ বাঁশ এবং পাহাড়ি বাঁশ। ৩৩ প্রজাতির মধ্যে ২৬ প্রজাতির গ্রামীণ এবং ৭ প্রজাতির পাহাড়ি বাঁশ। বাঁশের প্রজাতিগুলো হলো- বরাক, কাঁটা, বিষকাঁটা, মিরতিঙ্গা, বেথুয়া, কনক কাইচ, তেঁতুয়া, চৈই, মাকলা বা মিতিঙ্গা, ফারুয়া, করজবা, মিরতিঙ্গা, বাইজ্জ্যা, স্বর্ণ, ঘটি, হেজ, ব্রান্ডিসি, ভুদুম, পেঁচা, ওরা, মেমব্রা, লাঠি, কালি, টেন্ডু, কালা, লতা, মুলি, ডলু, থাই, রেঙ্গুন, তল্লা প্রজাতি, ওয়াপ্পি এবং চায়না প্রজাতি। সিলভি কালচার জেনেটিকস বিভাগের প্রধান ড. মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, প্রজাতি সংরক্ষণের পাশাপাশি বাঁশঝাড় ব্যবস্থাপনা, চারা উৎপাদন, বীজ সংরক্ষণ ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র হিসেবেও কাজ করছে এ বাঁশ উদ্যান। এখানে বাঁশের জিন বৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা হয়। কারণ বাঁশের চারা সহজে পাওয়া যায় না। তাই কঞ্চি কলম এবং টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বাঁশের চারা উৎপাদন করা হয়। এখান থেকে কীভাবে বাঁশের বাগান এবং চারা উৎপাদন করা যায় সে বিষয়েও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তা ছাড়া বাঁশ চাষ অনেক লাভজনক। সর্বোপরি পরিবেশের ভারসাম্য, পাহাড় ধস এবং নদীভাঙন রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।' সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, বাঁশ সংগ্রহশালার খাড়া পথ বেয়ে ওপরে ওঠার সময় হাতের বাঁ পাশে লাগানো হয়েছে শোভাবর্ধনকারী হেজ বা বেড়া বাঁশ। আরেকটু সামনে গেলে দেখা যাবে ১০ থেকে ১২ ফুটের ঘটি বাঁশ। তার পাশেই দেখা যাবে ছোট আকৃতির চায়না বাঁশ। প্রতিটি বাঁশঝাড়ের সামনে রাখা হয়েছে নামফলক। সংগ্রহশালার ভেতরে গেলেই দেখা যাবে কাঁটা বাঁশ, ওরা বাঁশ, ছোট ছোট আকৃতির মিতিঙ্গা বাঁশ ও মিথিয়া বাঁশ। পাঁচ একরের এ বাগানের কোনো কোনো বাঁশ মোটা, আবার কোনোটা গিরাযুক্ত, কোনোটি লতানো, কোনোটির রঙ সোনালি, কোনোটি আবার ছাতার মতো ঘন আচ্ছাদন তৈরি করে ছায়া দিচ্ছে মাথার ওপর। বাঁশের বনের পাতার শন শন শব্দ। সঙ্গে আছে বিভিম্ন পাখির কিচিরমিচির। বাইজ্যা বাঁশের বড় বড় আকার চোখ জুড়াবে দর্শনার্থীদের।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) জ্ঞ্নোবাল ব্যাম্বো রিসার্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাঁশের প্রজাতি বৈচিত্র্যের দিক থেকে বাংলাদেশ পৃথিবীতে অষ্টম। চীনে আছে ৫০০ প্রজাতির বাঁশ। দ্বিতীয় অবস্থানে ব্রাজিলে আছে ২৩২ প্রজাতি। বাংলাদেশে ৩৩ প্রজাতির বাঁশ আছে। এখানে আছে দুই ধরনের বাঁশ। গ্রামীণ বাঁশ এবং পাহাড়ি বাঁশ। ৩৩ প্রজাতির মধ্যে ২৬ প্রজাতির গ্রামীণ এবং ৭ প্রজাতির পাহাড়ি বাঁশ। বাঁশের প্রজাতিগুলো হলো- বরাক, কাঁটা, বিষকাঁটা, মিরতিঙ্গা, বেথুয়া, কনক কাইচ, তেঁতুয়া, চৈই, মাকলা বা মিতিঙ্গা, ফারুয়া, করজবা, মিরতিঙ্গা, বাইজ্জ্যা, স্বর্ণ, ঘটি, হেজ, ব্রান্ডিসি, ভুদুম, পেঁচা, ওরা, মেমব্রা, লাঠি, কালি, টেন্ডু, কালা, লতা, মুলি, ডলু, থাই, রেঙ্গুন, তল্লা প্রজাতি, ওয়াপ্পি এবং চায়না প্রজাতি।
বান্দরবান জেলার লামায় কোয়ান্টম-এ যোগাযোগ করতে পারেন। ওয়েব সাইটে খুজলেই যোগাযোগের ঠিকানা ও নাম্বার পেতে পারেন। এছাড়া এখানে বন বিভাগের কাছেও থাকতে পারে। ধন্যবাদ। শেয়ার করে অন্য কেউও জানান।
কোন বাঁশ কি কাজে লাগে এবং কি কি গুনাগুণ তা যদি জানান খুব ভালো হয়।
"কোনাক কঞ্চি" হবে সম্ভবত বাঁশটার নাম।
কাঠা না কাঁটা?
ভাই এটা কোন জায়গা
বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, চট্টগ্রামে ৩৩ প্রজাতির বাঁশের সংগ্রহশালা
এম এম মাসুদ, লামা, বান্দরবান থেকে ফিরে: ঝোপঝাড়ে থাকলেও বাঁশের আছে অনেক গুণ। নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিম্ন পণ্য উৎপাদনে ব্যবহূত হয় বাঁশ। আবার এটির ফলনও করা যায় যত্রতত্র। গবেষকরা বলছেন, দেশের দ্রুত বর্ধনশীল উদ্ভিদের অন্যতম হচ্ছে বাঁশ। প্রতি ২৪ ঘণ্টায় এক থেকে দেড় ফুট বাড়ে বাঁশ। প্রয়োজনীয় এ উদ্ভিদ নিয়ে তাই গবেষণা হচ্ছে বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউটে (বিএফআরআই)। তারা গবেষণা করে ৩৩ প্রজাতির বাঁশের সন্ধান পেয়েছেন। প্রসঙ্গত, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) জ্ঞ্নোবাল ব্যাম্বো রিসার্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাঁশের প্রজাতি বৈচিত্র্যের দিক থেকে বাংলাদেশ পৃথিবীতে অষ্টম।
বিএফআরআইয়ের সিলভি কালচার (বন সংরক্ষণবিদ্যা) জেনেটিকস বিভাগের অধীনে পাঁচ একর জায়গায় বাঁশ উদ্যান বা 'ব্যাম্বো সেটাম' গড়ে তোলা হয় ১৯৭৩ সালে। মূলত গবেষণা, বীজ উৎপাদন, প্রশিক্ষণার্থী ও শিক্ষার্থীদের জন্যই এই উদ্যান গড়ে তোলা হয়। চট্টগ্রামের এই বাঁশ উদ্যানের প্রধান কাজ বিলুপ্তির হাত থেকে দেশি বাঁশ প্রজাতিগুলোকে রক্ষা করা, এগুলোর বৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা। প্রতি বছর প্রায় ১০ হাজার বীজ সরবরাহ করা হয় এ সংগ্রহশালা থেকে।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) জ্ঞ্নোবাল ব্যাম্বো রিসার্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাঁশের প্রজাতি বৈচিত্র্যের দিক থেকে বাংলাদেশ পৃথিবীতে অষ্টম। চীনে আছে ৫০০ প্রজাতির বাঁশ। দ্বিতীয় অবস্থানে ব্রাজিলে আছে ২৩২ প্রজাতি। বাংলাদেশে ৩৩ প্রজাতির বাঁশ আছে। এখানে আছে দুই ধরনের বাঁশ। গ্রামীণ বাঁশ এবং পাহাড়ি বাঁশ। ৩৩ প্রজাতির মধ্যে ২৬ প্রজাতির গ্রামীণ এবং ৭ প্রজাতির পাহাড়ি বাঁশ। বাঁশের প্রজাতিগুলো হলো- বরাক, কাঁটা, বিষকাঁটা, মিরতিঙ্গা, বেথুয়া, কনক কাইচ, তেঁতুয়া, চৈই, মাকলা বা মিতিঙ্গা, ফারুয়া, করজবা, মিরতিঙ্গা, বাইজ্জ্যা, স্বর্ণ, ঘটি, হেজ, ব্রান্ডিসি, ভুদুম, পেঁচা, ওরা, মেমব্রা, লাঠি, কালি, টেন্ডু, কালা, লতা, মুলি, ডলু, থাই, রেঙ্গুন, তল্লা প্রজাতি, ওয়াপ্পি এবং চায়না প্রজাতি।
সিলভি কালচার জেনেটিকস বিভাগের প্রধান ড. মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, প্রজাতি সংরক্ষণের পাশাপাশি বাঁশঝাড় ব্যবস্থাপনা, চারা উৎপাদন, বীজ সংরক্ষণ ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র হিসেবেও কাজ করছে এ বাঁশ উদ্যান। এখানে বাঁশের জিন বৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা হয়। কারণ বাঁশের চারা সহজে পাওয়া যায় না। তাই কঞ্চি কলম এবং টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বাঁশের চারা উৎপাদন করা হয়। এখান থেকে কীভাবে বাঁশের বাগান এবং চারা উৎপাদন করা যায় সে বিষয়েও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তা ছাড়া বাঁশ চাষ অনেক লাভজনক। সর্বোপরি পরিবেশের ভারসাম্য, পাহাড় ধস এবং নদীভাঙন রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।'
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, বাঁশ সংগ্রহশালার খাড়া পথ বেয়ে ওপরে ওঠার সময় হাতের বাঁ পাশে লাগানো হয়েছে শোভাবর্ধনকারী হেজ বা বেড়া বাঁশ। আরেকটু সামনে গেলে দেখা যাবে ১০ থেকে ১২ ফুটের ঘটি বাঁশ। তার পাশেই দেখা যাবে ছোট আকৃতির চায়না বাঁশ। প্রতিটি বাঁশঝাড়ের সামনে রাখা হয়েছে নামফলক। সংগ্রহশালার ভেতরে গেলেই দেখা যাবে কাঁটা বাঁশ, ওরা বাঁশ, ছোট ছোট আকৃতির মিতিঙ্গা বাঁশ ও মিথিয়া বাঁশ। পাঁচ একরের এ বাগানের কোনো কোনো বাঁশ মোটা, আবার কোনোটা গিরাযুক্ত, কোনোটি লতানো, কোনোটির রঙ সোনালি, কোনোটি আবার ছাতার মতো ঘন আচ্ছাদন তৈরি করে ছায়া দিচ্ছে মাথার ওপর। বাঁশের বনের পাতার শন শন শব্দ। সঙ্গে আছে বিভিম্ন পাখির কিচিরমিচির। বাইজ্যা বাঁশের বড় বড় আকার চোখ জুড়াবে দর্শনার্থীদের।
বাশের চারা বিক্রি করা হবে?
শিপ বাঁশের চারা দরকার
এইটা কোন জায়গায় অবস্থিত
Rengun bass koi
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) জ্ঞ্নোবাল ব্যাম্বো রিসার্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাঁশের প্রজাতি বৈচিত্র্যের দিক থেকে বাংলাদেশ পৃথিবীতে অষ্টম। চীনে আছে ৫০০ প্রজাতির বাঁশ। দ্বিতীয় অবস্থানে ব্রাজিলে আছে ২৩২ প্রজাতি। বাংলাদেশে ৩৩ প্রজাতির বাঁশ আছে। এখানে আছে দুই ধরনের বাঁশ। গ্রামীণ বাঁশ এবং পাহাড়ি বাঁশ। ৩৩ প্রজাতির মধ্যে ২৬ প্রজাতির গ্রামীণ এবং ৭ প্রজাতির পাহাড়ি বাঁশ। বাঁশের প্রজাতিগুলো হলো- বরাক, কাঁটা, বিষকাঁটা, মিরতিঙ্গা, বেথুয়া, কনক কাইচ, তেঁতুয়া, চৈই, মাকলা বা মিতিঙ্গা, ফারুয়া, করজবা, মিরতিঙ্গা, বাইজ্জ্যা, স্বর্ণ, ঘটি, হেজ, ব্রান্ডিসি, ভুদুম, পেঁচা, ওরা, মেমব্রা, লাঠি, কালি, টেন্ডু, কালা, লতা, মুলি, ডলু, থাই, রেঙ্গুন, তল্লা প্রজাতি, ওয়াপ্পি এবং চায়না প্রজাতি।
ভাই এই জাইগা টা কোথায় জানাবেন
বান্দরবান লামা
বান্দরবান জেলার লামা উপজেলা।
এত হাত কাঁপছে কেন?
বাংলাদেশের সবচেয়ে মোটা বাঁশ কোনটি এবং এর চারা কোথায় পাওয়া যায়, বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব
এগুলো বান্দরবান জেলার কোময়ান্টম মেথড এর একটা স্কুল আছে, সেখানে পাওয়া যায়.
@@mmbmasud বাঁশের নাম
বরাক বাঁশ
ভুদুম বাঁশের চারা পাওয়া উপায় কি?
বান্দরবান জেলার লামায় কোয়ান্টম-এ যোগাযোগ করতে পারেন। ওয়েব সাইটে খুজলেই যোগাযোগের ঠিকানা ও নাম্বার পেতে পারেন। এছাড়া এখানে বন বিভাগের কাছেও থাকতে পারে। ধন্যবাদ। শেয়ার করে অন্য কেউও জানান।
নামবার টা দিবেন কিছু বাশের চারাগাছ লাগবে ধন্যবাদ
ধন্যবাদ, ওখানে আমরা বেড়াতে গেছিলাম। তাই নাম্বার দিতে পারছি না ভাই।
ভাইয়া লোকেশনটা দিলে ভালো হতো
বান্দরবান জেলার লামা উপজেলা।
@@mmbmasud i want to visit আমি কিভাবে ঢাকা থেকে আসতে পারি?লোকেশন দিবেন?
@@afzal233 বান্দরবান জেলার লামা উপজেলা। কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন বললেই হবে।
জায়গার নাম কি🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
বান্দরবান জেলার লামা উপজেলা।
প্রচুর ভুল আছে
আপনার নাম্বার দিয়ে ভাই
ভাই আপনার ফোন নাম্বারটি দেবেন।
01822813033
Phone number ta den
01822813033