সূর্য লক্ষ কোটি মাইলউপরে থেকেও যদি তার শক্তি ক্ষমতা অস্তিত্বসারা পৃথিবীতে দিতে পারে তাহলে আল্লাহ তাআলা ও আরশে আযীমে থেকে সারা জাহানে তার ক্ষমতা ও অস্তিত্ব জানান দিতে পারে
এই জাহাঙ্গীরের ন্যায় সকল ভ্রান্ত প্রতারকদের থেকে নিজের ঈমান ও আমল রক্ষার্থে নিরাপদ দূরে অবস্থান করুন। অন্যথায় আপনার ঈমানই থাকবে না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা এসকল ভ্রান্ত সুফিবাদ থেকে ইসলামকে রক্ষা করুন।
যদি সকল আলেম আল্লাহকে আরশের উপরেই রাখে তাহলে বুঝতে হয় যে আল্লাহ আরশের উপর মুখাপেক্ষী বস্তুত আল্লাহ সকল কিছু থেকে অমুখাপেক্ষী আল্লাহর জ্ঞান বিরাজমান সর্বত্র।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ .. ঈমানের পথে অবিচল থেকে আমাদের সবার যেন মরণ হয় আমিন. যার মনে আল্লাহর ভালোবাসা আছে . সে হলো আল্লাহর আসল প্রিয় বান্দা. যে কুরআন অনুসারী চলে সে বুঝে আল্লাহ কত মহান . আল্লাহ সব কিছুর মালিক. শ্রেষ্ঠ হযরত মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই ওয়া সাল্লাম আদর্শ ইমান আমল যে পালন করে. সে হলো শ্রেষ্ঠ রাসুলের আসল উম্মত .আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে হলে আসুন আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার চেষ্টা করি .আমিন আল্লাহ হাফেজ
বর্তমান পৃথিবীতে থেকে আল্লাহকে দেখা সম্ভব নয়। আল্লাহ নিজেই বলেছেন যে তিনি আছেন আরশের উপর। আর কোরআনের যে আয়াত টাই আল্লাহ মানুষের নিকটে থাকার কথা বলা হয়েছে। সেটার আসল ব্যাখ্যা হচ্ছে। আল্লাহর জ্ঞান, দৃষ্টি , শক্তি ,সবকিছু মানুষ এবং সমস্ত সৃষ্টি জগতের নিকটে আছে এটা বোঝানো হয়েছে। কোন বস্তুর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা কে সেই বস্তুর কাছে আসা প্রয়োজন হয় না। তিনি আরশের উপর থেকে সব কিছুকে পরিচালনা করেন। আর একটা কথা কোরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা বর্তমানে মানুষের চাইতে রাসূলুল্লাহ সাঃ সবচাইতে বেশি বুঝতেন। আর মোহাম্মদ সাঃ স্পষ্টভাবে হাদিসে বলেছেন, কেউ যদি বলে যে সে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা দেখেছেন তাহলে সে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বললো। তাহলে রাসূলুল্লাহ সাঃ হাদিস অনুযায়ী বোঝা যায় যে ব্যক্তি নিজেকে দাবি করে যে সে আল্লাহকে দেখেছে তাহলে সে ব্যক্তি অবশ্যই মিথ্যাবাদী।
@@SmilingChickens-to1mc Jahangir shaheb akjon pothovrosto lok. Avoid him for the sake of islam. Don't follow blindly anyone. Try to measure by Al-qur'an and Hadith
ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ। আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে। আর এখন আসি, আমি আসলে কে? বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে। যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়। যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕 হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত। আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
ইসলাম😂😂😂ইসলাম মরুর ডাকাতের মনগড়া কাহিনী। অধ্যাত্মের কিছুই এর মধ্যে নেই আর যারা একে অনুসরণ করে তারা সব কুয়োর ব্যঙ্। কুয়োর বাইরে যে বিশাল সমুদ্র আছে এর কথা বল্লেই কতল করে ফেলবে😂😂😂 ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হল সাধারণ মানুষকে জান্নাতের লোভ দেখিয়ে সাম্রাজ্য বিস্তার করা। এর জন্যই তারা দশবারটা সন্তান জন্ম দেওয়ার কথা বলে। আর তারা সবসময় বলে ইসলাম শান্তির ধর্ম, একমাত্র ইসলামই সঠিক আর সব ভুল। কারণ তারা জানে ইসলাম একটা মানব নির্মিত ধর্ম আর কুরআন জঙ্গি উৎপাদনের কারখানা।তাই নিজের দুষ গোপন করার জন্য প্রচার করে যে ইসলাম শ্রেষ্ঠ এই, সেই😂😂। ইসলামের নতুন জেনারেশনকে নতুন করে কিছু ভাবতেই দেওয়া হয় না, নতুন কিছু বল্লেই ইমাম চলে যাবে😂😂😂। আর মুল্লারা যারা মহাপুরুষদের পায়ের তলায় থাকার যোগ্য নয় তারা শিক্ষিত মুসলিম দের বড় বড় দার্শনিক দের বই পড়তে বারণ করে কারণ তাদের বুদ্ধি খুলে যাবে তাদের আর কুয়োর ব্যঙ্ করে রাখতে পারবেনা। আর এখন ইন্টারনেটের যোগ সমাজ শিক্ষিত হলে ইসলামের অস্তিত্ব আর খুজে পাওয়া যাবে না।ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হল অনন্তকালের জন্য জান্নাত প্রাপ্তি, সেখানে শুধু ভোগবিলাস , 72 হুর😂😂আর কত কি😂😂 আরে মুর্খের দল অনন্তকাল মানে বুঝিস অনন্তকাল ভোগবিলাস😂😂😂 দুঃখ ছাড়া সুখ কখনোই সম্ভব নয়। যেমন আপনার খুব তেষ্টা পেয়েছে এটা আপনার দুঃখ আপনি এক গ্লাস জল খেলেন আপনার ভাললাগল এটা সুখ। এখন যদি আপনাকে 10 গ্লাস জল খেতে বলে এটাই দুঃখে পরিনত হবে।এককথায় দুঃখ ভোগ করলে সুখ ভোগ করতেই হবে আর সুখ ভোগ করলে দুঃখ। আমাদের সবছেয়ে আনন্দের সময় হল গভীর ঘুমের সময়। সাধকেরা জাগ্রত অবস্থায় এই অবস্থায় পৌছাতে পারে। এই অবস্থায় না সুখ না দুঃখ এটা মধ্যবর্তী অবস্থা। এই অবস্থায় চেতনা অনন্তকাল অনন্তকালের জন্য পরম আনন্দে বিরাজ করে। আর আমরা যদি দেহ না হয়ে আত্মা হই তাহলে এই দেহ সুখের জন্য জান্নাতের কি প্রয়োজন।
@@RiyaDas-y6u বাতের সাথে যদি গুবর দেন তাহলে সেই খাবারটা হজম হবে আপনার যদি হজম হয় তাহলে আপনার রুচি খুব জগন্য আর যদি খেতে না পারেন তাহলে আপনার রুচি অরুচি দুইটাই সমান রুচি না
মানুষ কে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য প্রশ্নবোধক চিহ্ন কাকে এই প্রশ্নটা করেছেন আপনাদের বাবা জাহাঙ্গীর কি সেটা জানেন শয়তানি বাদ দিয়ে আল্লাহর পথে ফিরে আসো আল্লাহ মানুষকে ছাড় দেন ছেড়ে দেন না
আল্লাহ যদি আরশে আজিমে থাকে তাহলে আমরা নামাজ পড়ার সময় বলি আল্লাহ আমাকে দেখছে আমরাও আল্লাকে দেকতেছি মনে করতে হয়। আর কবরে লাশ দেওয়ার সময়( বিছমিল্লাহে ওয়ালা মিল্লাতি রাসুলুল্লাহ সাঃ) কেন বলি আল্লাহ ও রাসুলের নিকট হাওলা করলাম। কারণ আল্লার নুর সব জাগায় যাইতে পারে।
,,,,আল্লাহ যদি মানুষের মধ্যে থাকে তবে এক আল্লাহ হয় কিভাবে?? নিশ্চয়ই ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না পবিত্র কুরআন ও হাদিসের দলিলকে অস্বীকার করা ---- একাধিক জায়গায় উপরে প্রমাণিত হয়েছে।
"আগে নামাজে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি তার পরে কোরানের প্রতি আনুগত্য জ্ঞান অর্জনে পান্ডিত্ব জ্ঞান লাভ করি, তার পরে সত্যজ্ঞানে আলোচনা করি। কোন প্রকার তর্কে নহে, কারণ তর্ক করে নিজেকে জ্ঞানী প্রকাশ করে শয়তান।" আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লা র যদি সংকেত ৭৮৬হয় তাহলে স্বর্গ মর্ত পাতাল এটাই বোঝায়, আর আমার ধৰ্ম হল ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর এর মধ্যে তাপফাৎ কোথায়? আমরা সবাই একটা বট গাছের তলায়। আজ বিভেদ তৈরী কেনো?
সৌদি রিয়াদেগুরু জেমস যে কনসার্ট করলো গতকালকে এই ওহাবীরা তার কি ফতোয়া বের করবে ওরা করলে জায়েজ আর আমি করলে নাজায়েজ আল্লাহ পাক সবাইকে সঠিকভাবে কোরআনের জ্ঞান দান করুন
Allahor ghor masjid mane,Allah okhane bash Kore ta noi,mosjid amader Muslim ke ek koren,jekhanei allahor rohomote Dan koren,ebong sob somoi pobitro rakhar hoi,tai rohomoterferesta mosjide rohomote nea asen.
সব জাগায় উনার উপস্থিতি প্রয়োজন নেই । যদি উনি মহাজ্ঞানী , প্রজ্ঞাবান ও সকল ক্ষমতার উৎস হয় , তাহলে উনি আরসে আজিমে বসেই পুরো পৃথিবী নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম ।
জয় জয় এগুলো হিন্দুরা করে! কদিন আগে বাংলাদেশের জয় বাংলা বলা পাবলিকগুলো লেজ নেতিয়ে ইন্ডিয়াতে পালিয়ে গেছে। জয় জয় গুরু কুরআনে কোথায় পেলেন? গাজা খেলে এরকম শ্লোক মাথায় আসে।
সমস্ত শক্তির উৎস হচ্ছে আল্লাহ। আল্লাহর শক্তিতেই আসমান জমিন আমি আপনি সবাই চলাফেরা করি। তার শক্তিতেই ফসল হয় অর্থাৎ সবকিছুতেই তার শক্তির উপর নির্ভর করে। সবাইকে একটা স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে ওই স্বাধীনতারই বিচার হবে কে কি করছে। তবে তার একটা সিংহাশোন আছে আরশে আজিম।
@@kabilahmed4868 ভুল ধারনা রাখবেননা ভাই । এইসব বাবা নামি শয়তান গুলো জানে কম আর ফেতনা ছড়াই বেশি। আর সবচেয়ে বড় কথা এরা মুসলিমনা। এরা দাবি করে এরা মানব ধর্মের অনুশারি।
وَلِلّٰہِ الۡمَشۡرِقُ وَالۡمَغۡرِبُ ٭ فَاَیۡنَمَا تُوَلُّوۡا فَثَمَّ وَجۡہُ اللّٰہِ ؕ اِنَّ اللّٰہَ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ অর্থঃ মুফতী তাকী উসমানী পূর্ব ও পশ্চিম সব আল্লাহরই। সুতরাং তোমরা যে দিকেই মুখ ফেরাবে সেটা আল্লাহরই দিক। ৮২ নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বব্যাপী ও সর্বজ্ঞ। তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানীঃ ৮২. উপরে যে তিনটি সম্প্রদায়ের কথা বলা হয়েছে, তাদের মধ্যে কিবলা নিয়েও বিরোধ ছিল। কিতাবীগণ বায়তুল মুকাদ্দাসকে কিবলা মনে করত আর মুশরিকগণ বাইতুল্লাহকে। মুসলিমগণও বাইতুল্লাহর দিকে ফিরে সালাত আদায় করত আর এটা ইয়াহুদীদের অপছন্দ ছিল। মুসলিমদেরকে একটি সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য বাইতুল মুকাদ্দাসকে কিবলা বানানোর হুকুম দেওয়া হলে ইয়াহুদীরা এই বলে সন্তোষ প্রকাশ করল যে, দেখ মুসলিমগণ আমাদের কথা মানতে বাধ্য হয়ে গেছে। তারপর আবার বাইতুল্লাহকে চূড়ান্তরূপে কিবলা বানিয়ে দেওয়া হল। দ্বিতীয় পারার শুরুতে ইনশাআল্লাহ এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা আসবে। এ আয়াত দৃশ্যত সেই সময় নাযিল হয়েছিল যখন মুসলিমগণ বাইতুল মুকাদ্দাসের দিকে ফিরে সালাত আদায় করত। জানানো উদ্দেশ্য, কোনও দিকই সত্তাগতভাবে কোনও রকম মর্যাদা ও পবিত্রতার ধারক নয়। পূর্ব ও পশ্চিম সবই আল্লাহর সৃষ্টি এবং তাঁরই হুকুম বরদার, আল্লাহ তাআলা কোনও এক দিকে সীমাবদ্ধ নন। তিনি সর্বত্র উপস্থিত। সুতরাং তিনি যে দিকেই মুখ করার হুকুম দেন, বান্দার কাজ সে হুকুম তামিল করা। এ কারণেই কোনও লোক যদি এমন স্থানে থাকে, যেখানে কিবলা ঠিক কোন দিকে তা নির্ণয় করা সম্ভব হয় না, সে ব্যক্তি নিজ অনুমানের ভিত্তিতে যে দিককে কিবলা মনে করে সালাত আদায় করবে তার সালাত সহীহ হয়ে যাবে। এমনকি পরে যদি জানা যায় সে যে দিকে ফিরে সালাত আদায় করেছে কিবলা সে দিকে ছিল না, তবু তার সালাত পুনরায় আদায় করার প্রয়োজন নেই। কেননা সে ব্যক্তি নিজ সাধ্য অনুযায়ী আল্লাহ তাআলার হুকুম তামিল করেছে। বস্তুত কোনও স্থান বা কোনও দিক যে মর্যাদাসম্পন্ন হয়, তা আল্লাহ তাআলার হুকুমের কারণেই হয়। সুতরাং কিবলা নির্দিষ্টকরণের ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা যদি নিজ হুকুম পরিবর্তন করে থাকেন, তবে তাতে কোনও সম্প্রদায়ের হার-জিতের কোনও প্রশ্ন নেই। এ রদ-বদল মূলত এ বিষয়টা স্পষ্ট করার জন্যই করা হচ্ছে যে, কোনও দিকই সত্তাগতভাবে পবিত্র ও কাঙ্খিত নয়। মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহ তাআলার হুকুম পালন। ভবিষ্যতে আল্লাহ তাআলা যদি পুনরায় বাইতুল্লাহর দিকে ফেরার হুকুম দেন, তবে তা বিস্ময় বা আপত্তির কোনও কারণ হওয়া উচিত নয়।
তিনি যদি সব যায়গাতেই বিরাজমান হন তবে আমাকে উত্তর দেন তো আপনার বাড়ির আলমারিতেও কি আছে আল্লাহর বিরাজমানতা? যদি থাকে তবে সেই আলমারিকে ভেঙে ফেললে তো আল্লাহও ভেঙে যাওয়া বা মরে যাওয়ার কথা?
@@BabaJahangirBDতিনি যদি সব যায়গাতেই বিরাজমান হন তবে আমাকে উত্তর দেন তো আপনার বাড়ির আলমারিতেও কি আছে আল্লাহর বিরাজমানতা? যদি থাকে তবে সেই আলমারিকে ভেঙে ফেললে তো আল্লাহও ভেঙে যাওয়া বা মরে যাওয়ার কথা?
@@abutahar2195তিনি যদি সব যায়গাতেই বিরাজমান হন তবে আমাকে উত্তর দেন তো আপনার বাড়ির আলমারিতেও কি আছে আল্লাহর বিরাজমানতা? যদি থাকে তবে সেই আলমারিকে ভেঙে ফেললে তো আল্লাহও ভেঙে যাওয়া বা মরে যাওয়ার কথা?
সূর্য লক্ষ কোটি মাইলউপরে থেকেও যদি তার শক্তি ক্ষমতা অস্তিত্বসারা পৃথিবীতে দিতে পারে তাহলে আল্লাহ তাআলা ও আরশে আযীমে থেকে সারা জাহানে তার ক্ষমতা ও অস্তিত্ব জানান দিতে পারে
আলেম দের কথা শতভাগ সহিহ
আলেম নয় জালেম
@@MdMustainTarek আল্লাহ জন্য আকার, স্থান, নির্ধারণ করা কুফরী। ইমাম বায়হাক্বী
আল্লাহ আরশে আযিমে আছেন। কিন্তু তাঁর ক্ষমতা সব যায়গায় আছে।
@@maidulislam7442 right
দেহের আরস আজিমে আছে। আসমানে উপর কোন আজিম নাই সব মহাশুন্যে
@@sayedkhurshid49 সঠিক বলেছেন। বেহেস্ত বা স্বর্গ নেই, উপরে কোটি কোটি গ্রহ নক্ষত্র ।মহাশৃন্য ।
আমি যেই স্থানে অবস্থান করি সেই স্থানেই আল্লাহ আছেন 🧡
জাহাঙ্গীরের জবাব টাৱ সাথে কোৱানেৱ অনেক যাগায় মিলে নাই তাছাড়া ওনার পড়াৱ মধ্যে ও অনেক ভুল। আমৱা সবাই ওনার থেকে দুৱে থাকা উচিত
@@mdmohiwddin মামা ঠিক কথা বলেছেন
Ore babba Allah achey abar Israelites o ache
Toi kottar bacca alum hoie geces baper beta hoie takle amader sonnider sate bos Tora ena takar kace Islam ke bikkiri kore dis
সৃষ্টি কর্তা কোথায় থাকেন তা নিয়ে চিন্তা করার দরকার নেই আল্লাহ সবার অন্ততে মানুষের বিশ্বাসে
👍
এই জাহাঙ্গীরের ন্যায় সকল ভ্রান্ত প্রতারকদের থেকে নিজের ঈমান ও আমল রক্ষার্থে নিরাপদ দূরে অবস্থান করুন। অন্যথায় আপনার ঈমানই থাকবে না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা এসকল ভ্রান্ত সুফিবাদ থেকে ইসলামকে রক্ষা করুন।
বাবা জাহাঙ্গীর না। বাবা জাহান্নামি
জান্নাত জাহান্নামের চাবি আপনার কাছে নাকি
তোর বাপ শয়তান ছিল ওই জন্য তো শয়তান হয়েছিস
Jahangir er akida poshvostro
@@abdullahalemran4007 - আল্লাহ আছে তার প্রমাণ কি?
وفي انفسكم أفلا تبصروان
ভাই জান তা হলে মোল্লা গো কথা সঠিক হলে
কোরআনে এই আয়াত কেটে পেলে দিন
পারবেন?
যদি সকল আলেম আল্লাহকে আরশের উপরেই রাখে তাহলে বুঝতে হয় যে আল্লাহ আরশের উপর মুখাপেক্ষী বস্তুত আল্লাহ সকল কিছু থেকে অমুখাপেক্ষী আল্লাহর জ্ঞান বিরাজমান সর্বত্র।
আল্লাহপাক আরশ আজীম এর উপর আছেন, উনার ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান এবং মহান রাব্বুল আলামিন মুমিনদের অন্তরে অবশ্যই থাকেন
আমার বাঙালি জাতি হলাম উন্মাদ এই কারনে এদের কথা শুনে "
🤔
আল্লাহ আরশে ছিলেন সত্যি মানুষ সৃষ্টি হওয়ার আগের সময়টা এজন্য সবাই আরশে মানে আকাশের দিকে বলে থাকে আল্লাহ সেখানে আর নাই মানুষের সাথে জমি নেই আছে
ধন্যবাদ বাবা জাহাঙ্গীর
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ .. ঈমানের পথে অবিচল থেকে আমাদের সবার যেন মরণ হয় আমিন. যার মনে আল্লাহর ভালোবাসা আছে . সে হলো আল্লাহর আসল প্রিয় বান্দা. যে কুরআন অনুসারী চলে সে বুঝে আল্লাহ কত মহান . আল্লাহ সব কিছুর মালিক. শ্রেষ্ঠ হযরত মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই ওয়া সাল্লাম আদর্শ ইমান আমল যে পালন করে. সে হলো শ্রেষ্ঠ রাসুলের আসল উম্মত .আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে হলে আসুন আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার চেষ্টা করি .আমিন আল্লাহ হাফেজ
প্রশ্ন করা যাবেনা আল্লাহর আদেশ নিষেধ মানতে হবে এটাই, ঈমান ও আমল।
দয়ালবাবা জাহাঙ্গীর❤
আল্লাহ সর্বশক্তিমান সবজান্তা সৃষ্টির কোন জিনিস আল্লাহর নজরের বাইরে নাই
আল্লাহ থাকেন মোমেনের অন্ততরে।
Baba jahangir is right
জয গরু বাবা জাহাঙ্গীর
বর্তমান পৃথিবীতে থেকে আল্লাহকে দেখা সম্ভব নয়।
আল্লাহ নিজেই বলেছেন যে তিনি আছেন আরশের উপর।
আর কোরআনের যে আয়াত টাই আল্লাহ মানুষের নিকটে থাকার কথা বলা হয়েছে। সেটার আসল ব্যাখ্যা হচ্ছে।
আল্লাহর জ্ঞান, দৃষ্টি , শক্তি ,সবকিছু মানুষ এবং সমস্ত সৃষ্টি জগতের নিকটে আছে এটা বোঝানো হয়েছে। কোন বস্তুর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা কে সেই বস্তুর কাছে আসা প্রয়োজন হয় না।
তিনি আরশের উপর থেকে সব কিছুকে পরিচালনা করেন।
আর একটা কথা কোরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা বর্তমানে মানুষের চাইতে রাসূলুল্লাহ সাঃ সবচাইতে বেশি বুঝতেন।
আর মোহাম্মদ সাঃ স্পষ্টভাবে হাদিসে বলেছেন, কেউ যদি বলে যে সে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা দেখেছেন তাহলে সে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বললো।
তাহলে রাসূলুল্লাহ সাঃ হাদিস অনুযায়ী বোঝা যায় যে ব্যক্তি নিজেকে দাবি করে যে সে আল্লাহকে দেখেছে তাহলে সে ব্যক্তি অবশ্যই মিথ্যাবাদী।
ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর বাবা
ঈশ্বর সর্ব ভুতানাং হৃদ্দেশহর্জুন তিষ্ঠথি। ভ্রাময়ন সর্বভুতানি যন্ত্রারুরানি মায়য়া।
ঈশ্বর সকল জীবের হৃদয় মধ্যে অবস্থান করিয়া মায়ার দ্বারা যন্ত্রের ন্যায় তাহার কার্য চালাইতেছন
গীতা 18 অধ্যায়
বাবা জাহাঙ্গীর এর কথাগুলো বুঝতে গেলে,মাথা দিয়ে নয় সিনা দিয়ে বুঝতে হবে।
সিনায় সিনায় ঘষাঘষি কর খুব আরাম পাইবা
@@SmilingChickens-to1mc Jahangir shaheb akjon pothovrosto lok. Avoid him for the sake of islam. Don't follow blindly anyone. Try to measure by Al-qur'an and Hadith
Don't follow molla's blindly. Practice according to quran follow a wais man as ulil amar, as ulil abser, as siddik.
জাহাঙ্গীর তোর বাবা তাহলে তোর মা পতিতা
মানুষের ভিতরে আল্লাহ করিতেছে বিরাজন
দয়াল ভরসা দয়াল সবার সহাই হক জয় গুরু
আল্লাহ মানুষের অন্তরে অতএব মানুষ যেখানে আল্লাহ শেখানে
@@JahangirMiah-r4o ভুল
মুহাম্মদ সঃ এর নির্দেশিত পথই আল্লাহর পবিত্র দরবারে পৌঁছানোর একমাত্র সঠিক সহজ সরল পথ।আর সবই ভ্রান্ত পথ।
আল্লাহ সর্বত্র আছেন এটা আল্লাহর শান নয়। তবে আল্লাহর অস্তিত্ব পুরা সৃষ্টিতে আছে।
ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ।
আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে।
আর এখন আসি, আমি আসলে কে?
বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে।
যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়।
যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕
হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত।
আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
ইসলাম😂😂😂ইসলাম মরুর ডাকাতের মনগড়া কাহিনী। অধ্যাত্মের কিছুই এর মধ্যে নেই আর যারা একে অনুসরণ করে তারা সব কুয়োর ব্যঙ্। কুয়োর বাইরে যে বিশাল সমুদ্র আছে এর কথা বল্লেই কতল করে ফেলবে😂😂😂
ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হল সাধারণ মানুষকে জান্নাতের লোভ দেখিয়ে সাম্রাজ্য বিস্তার করা। এর জন্যই তারা দশবারটা সন্তান জন্ম দেওয়ার কথা বলে। আর তারা সবসময় বলে ইসলাম শান্তির ধর্ম, একমাত্র ইসলামই সঠিক আর সব ভুল। কারণ তারা জানে ইসলাম একটা মানব নির্মিত ধর্ম আর কুরআন জঙ্গি উৎপাদনের কারখানা।তাই নিজের দুষ গোপন করার জন্য প্রচার করে যে ইসলাম শ্রেষ্ঠ এই, সেই😂😂। ইসলামের নতুন জেনারেশনকে নতুন করে কিছু ভাবতেই দেওয়া হয় না, নতুন কিছু বল্লেই ইমাম চলে যাবে😂😂😂। আর মুল্লারা যারা মহাপুরুষদের পায়ের তলায় থাকার যোগ্য নয় তারা শিক্ষিত মুসলিম দের বড় বড় দার্শনিক দের বই পড়তে বারণ করে কারণ তাদের বুদ্ধি খুলে যাবে তাদের আর কুয়োর ব্যঙ্ করে রাখতে পারবেনা। আর এখন ইন্টারনেটের যোগ সমাজ শিক্ষিত হলে ইসলামের অস্তিত্ব আর খুজে পাওয়া যাবে না।ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হল অনন্তকালের জন্য জান্নাত প্রাপ্তি, সেখানে শুধু ভোগবিলাস , 72 হুর😂😂আর কত কি😂😂
আরে মুর্খের দল অনন্তকাল মানে বুঝিস অনন্তকাল ভোগবিলাস😂😂😂
দুঃখ ছাড়া সুখ কখনোই সম্ভব নয়। যেমন আপনার খুব তেষ্টা পেয়েছে এটা আপনার দুঃখ আপনি এক গ্লাস জল খেলেন আপনার ভাললাগল এটা সুখ। এখন যদি আপনাকে 10 গ্লাস জল খেতে বলে এটাই দুঃখে পরিনত হবে।এককথায় দুঃখ ভোগ করলে সুখ ভোগ করতেই হবে আর সুখ ভোগ করলে দুঃখ। আমাদের সবছেয়ে আনন্দের সময় হল গভীর ঘুমের সময়। সাধকেরা জাগ্রত অবস্থায় এই অবস্থায় পৌছাতে পারে। এই অবস্থায় না সুখ না দুঃখ এটা মধ্যবর্তী অবস্থা। এই অবস্থায় চেতনা অনন্তকাল অনন্তকালের জন্য পরম আনন্দে বিরাজ করে। আর আমরা যদি দেহ না হয়ে আত্মা হই তাহলে এই দেহ সুখের জন্য জান্নাতের কি প্রয়োজন।
হিন্দুদের মতে ইশ্বর সর্বত্র আছেন,জলে স্থলে, আকাশে ,জীব,জড় ,সবার মধ্যে ইশ্বর আছেন ।
@@nimaichandraghose2433 এটা হিন্দুদের নয় ইসলাম ও তাই বলে।তিনি সর্বত্র আছেন।
যার অস্তিত্ব নেই তার থাকা না থাকার প্রশ্নই ওঠে না।
জানিনা তুমি কোন ধর্মের, যেই ধর্মেরই হও সেই ধর্মের পুস্তক ভালো করে ঘেটে পড়ে দেখো আল্লাহ আছে কিনা,আল্লাহ এক এবং তিনি সর্ব শক্তি মান,
আল্লাহ তায়ালা আরশে আযিম এ অবস্থান করেন।আল্লাহ তায়ালা একি সাথে শরবজ্ঞ বিধ্যমান,আল্লাহ তায়ালা প্রতিটা মানুষের কলবে বসত করেন।আপনি খোজ করলে পাবেনই।
@@MamunSharker-qy5xl আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
জাহাঙ্গীর সাহেবের আলোচনা চমৎকার
আল্লাহ জায়গা বুঝে থাকেন,,,
😂😂😂😂😂😂
কিন্তু ঈশ্বর সর্ব শক্তিমান,, সবখানে আছেন
আল্লাহ এমন যায়গায় আছে যেখানে আল্লাহর
অবস্থান কোন ভাবেই প্রমাণ করা সম্ভব নয়।
তাই আল্লাহর সৃস্টি কারিরা
সে ভাবেই আরশের ডিজাইন করেছেন।
আল্লাহকে কেউ সৃষ্টি করেনি।
লাহুত মোকামে আল্লাহ থাকেন
Saidi huzur tik boleche
আল্লাহ আরসেআজিমে থেকে সমশ্ত সৃষ্টিজগত ধারন করেআছে এই কথাটা বুঝার জন্য মোবাইলের নেটওয়ার্ক ই যতেষ্ট
আল্লাহ শাহ রগের নিকটে কোরানের এই আয়াতকে অস্বীকার করবেন?
@@BabaJahangirBD কখনু না, সে জন্যই বলি মোবাইল নেটনিয়ে ভাবুন
@@salamatullah3250 মোবাইল নেটওয়ার্ক এর বিষয়টা বিশ্লেষণ করোন,,,
শাহরগের নিকটে মানেই যে তিনি মানুষের দেহে বাস করেন এরকম তো বলা হয় নি
আল্লাহ জন্য আকার, স্থান নির্ধারণ করা কুফরী। ইমাম বায়হাক্বী
আল্লার ক্ষমতা কম তাই সব জায়গায় থাকতে পারেনা। ঠিক কি না।
@@RiyaDas-y6u বাতের সাথে যদি গুবর দেন তাহলে সেই খাবারটা হজম হবে আপনার যদি হজম হয় তাহলে আপনার রুচি খুব জগন্য আর যদি খেতে না পারেন তাহলে আপনার রুচি অরুচি দুইটাই সমান রুচি না
@@RiyaDas-y6u তারা বরই নির্রবত যারা তাদের সৃষ্টির রহস্য ভুলে যায়
এই পৃথিবীটা আল্লাহর হাতের মুঠোয় বুঝে নিবেন তিনি পৃথিবীর বাইরে কোথাও রয়েছেন,, অবশ্যই তার নির্ধারিত স্থানে রয়েছে,, আমিন
আল্লাহ পাক যদি সব জায়গায় থাকেন তাহলে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম মেরাজে যেতেন না দুনিয়ার বুকে দেখা করতেন
আল্লাহ শুধু মসজিদের মধ্যে থাকে, আল্লাহ আকাশে থাকে, আলেম সমাজের জন্য,
Allah is unlimeted powerful Allah is Greatest Earth and unlimited sky Allah is biggest of all,so Allah is every where.
বাবাজাহানাম
জয় গাঞ্জা বাবা জাহাঙ্গীরের জয়
@@Ahmedmamun8698 সব।গাজা তাকে দেওয়া হোক,শালার গাঁজার খোর
মানুষ কে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য প্রশ্নবোধক চিহ্ন কাকে এই প্রশ্নটা করেছেন আপনাদের বাবা জাহাঙ্গীর কি সেটা জানেন শয়তানি বাদ দিয়ে আল্লাহর পথে ফিরে আসো আল্লাহ মানুষকে ছাড় দেন ছেড়ে দেন না
আল্লাহ্ এমন কাজের কাজী সকল সৃষ্টি কুলের জীবের সাথে রাজি।
যত মত তত পথ ।সব ধরনের হাদীস আছে । যে যাহা বলে তার প্রমাণ আছে ।
যারা বলে আল্লাহ সাত আসমানের উপরে এক কথায় তারা আল্লাহকে পায় নাই ,দেখেও নাই তাদের কাল্ব চলে না তারা অন্ধকারে আছে। তাদের কাল্বে ইমানের নুর প্রবেশ করেনাই।
আপনাদের চলে দেখেই আপনারা পীর পুজারি মাজারপুজারি। তাহলে নবীও তো সপ্ত আকাশের উপরেই গিয়েছিলেন মিরাজে তিনি কি আল্লাহকে পান নাই?
❤️❤️❤️🙏🙏❤️❤️❤️
@@armahbub1 আপনি কি আল্লাহ কে দেখেছেন নাকি? আল্লাহ কে দেখা যায় না।
@@ismailsujon2186 তুই দেখবি কেমনে তুই পথ বেছে নিছত মুনাফেকের। আল্লাহ কে দেখা যায় সত্য, দেখানো যায় না!!
এরা মিথ্যাবাদী, আল্লাহকে না দেখেও বলবে দেখেছে।
আল্লাহ্কে দেখা কি এত সহজ?
আল্লাহ সর্বশক্তিমান আল্লাহ সব কিছুর মালিক মহান আল্লাহ পাক।
এই ইহুদী- মুসলমানদের বিভান্ত করতেই এই পথ বেঁচে নিয়েছে,সময় আছে সঠিক পথে ফিরে আসেন।
সুন্দর আলোচনা পেলাম ❤
Right absolutely Right SPEAK thanks
আল্লাহ যদি আরশে আজিমে থাকে তাহলে আমরা নামাজ পড়ার সময় বলি আল্লাহ আমাকে দেখছে আমরাও আল্লাকে দেকতেছি মনে করতে হয়। আর কবরে লাশ দেওয়ার সময়( বিছমিল্লাহে ওয়ালা মিল্লাতি রাসুলুল্লাহ সাঃ) কেন বলি আল্লাহ ও রাসুলের নিকট হাওলা করলাম। কারণ আল্লার নুর সব জাগায় যাইতে পারে।
জয় গুরু ❤
আরসের উপরে আল্লা আছেন তাই তিনি কাবাতে নাই।
কাবা আল্লাহ এর ঘর না ।
যে যে চারটে বিয়ে করবে 10 টা করে এক একটা বউয়ের বাচ্চা হবে সেইখানে থাকবেন উনি
,,,,আল্লাহ যদি মানুষের মধ্যে থাকে তবে এক আল্লাহ হয় কিভাবে??
নিশ্চয়ই ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না পবিত্র কুরআন ও হাদিসের দলিলকে অস্বীকার করা ----
একাধিক জায়গায় উপরে প্রমাণিত হয়েছে।
@@abulhakim9182 আল্লাহ্ লক্ষ কোটি আকার নিয়ে হয়েছে নিরআকার
আল্লাহর এলম ও ক্ষমতা সর্বপরি।
@@memestokeepualive,,ধন্যবাদ উক্ত সত্য ও সঠিক তথ্যটি আমার শিক্ষকের কাছে শুনেছি এবং তার কিতাবেও লেখেছেন,,
কোরানের অনেক অনেক ওহী সংকেতমুক্ত না করার জন্যই এত বিতর্ক।😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮
"আগে নামাজে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি তার পরে কোরানের প্রতি আনুগত্য জ্ঞান অর্জনে পান্ডিত্ব জ্ঞান লাভ করি, তার পরে সত্যজ্ঞানে আলোচনা করি। কোন প্রকার তর্কে নহে, কারণ তর্ক করে নিজেকে জ্ঞানী প্রকাশ করে শয়তান।"
আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ সূফিবাদের মতো ভ্রান্ত মতবাদ থেকে আমাদের হেফাজত করুন । সূফি মানে মাজার , গান বাজনা , শরিয়াহ থেকে ইমানদারদের দূরে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যম ।
আধ্যাত্মিক এই তত্ত্ব কথা বুঝার মন মানসিকতা, শ্রদ্ধা, ভক্তি যার আছে সে এসব গুড় তত্ত্ব বুঝতে পারবে। জয় হোক আপনার।
আল্লা র যদি সংকেত ৭৮৬হয় তাহলে স্বর্গ মর্ত পাতাল এটাই বোঝায়, আর আমার ধৰ্ম হল ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর এর মধ্যে তাপফাৎ কোথায়? আমরা সবাই একটা বট গাছের তলায়। আজ বিভেদ তৈরী কেনো?
বাবা জাহঙ্গীর ঠিক বলেছেন
Joy guru ❤❤❤❤❤❤❤
আল্লাহ রব্বুল আলামীন পবিত্র কোরআন শরিফ এ বলেছেন আমরা তোমার সাহা রেগের নিকট বরতি আছি
সৌদি রিয়াদেগুরু জেমস যে কনসার্ট করলো গতকালকে এই ওহাবীরা তার কি ফতোয়া বের করবে ওরা করলে জায়েজ আর আমি করলে নাজায়েজ আল্লাহ পাক সবাইকে সঠিকভাবে কোরআনের জ্ঞান দান করুন
আল্লাহকে আরসে আযীমে রাখে আবার বলে আল্লাহর ঘর মসজিদ। তাহলে বুঝা যায় মসজিদ ধর্ম ব্যবসায়ীদের আল্লাহর নামে চোখধাধানো বিনিয়োগের জায়গা।
Allahor ghor masjid mane,Allah okhane bash Kore ta noi,mosjid amader Muslim ke ek koren,jekhanei allahor rohomote Dan koren,ebong sob somoi pobitro rakhar hoi,tai rohomoterferesta mosjide rohomote nea asen.
ছাগলটা বলে কি??
মসজিদ আল্লাহর,তুমি কি আল্লাহর নও?, এটা কি বুঝতে পারনা যে তুমি আল্লাহর বান্দা?
তার মানে কি আল্লাহ তোমার মধ্যে বিরাজমান??
হায়রে পাগলা খালি মসজিদ কেন,পৃথিবীতে যা কিছু আছে সব কিছুর মালিক আল্লাহ।
Hmm😂😂
Joss😂😂
আমিতো জানি অন্ধকার স্যাতস্যাতে ড্যাম জায়গায় যেসব বাড়িতে মানুষ বসবাস করা বন্ধ করে দিয়েছে সেসব জায়গায় আল্লাহ থাকে। আমরা যাকে পেতাত্মা বলি
কিয়ামতের আগে কয়জন জাবের বাবা দুনিয়াতে আসবেন তারিমধো যাবের যে কত নামবার আমি সেটা বলতেপারছিনা🎉
এত বাড়াবাড়ির কি আছে?আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাবান এবং পরাক্রমশালী। তাহলে আল্লাহতায়ালা চাইলে সব জায়গাতে থাকতে পারেনা?
@@NAliMDNawabAli বোকা😡
@@NAliMDNawabAli right
সব জাগায় উনার উপস্থিতি প্রয়োজন নেই । যদি উনি মহাজ্ঞানী , প্রজ্ঞাবান ও সকল ক্ষমতার উৎস হয় , তাহলে উনি আরসে আজিমে বসেই পুরো পৃথিবী নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম ।
জয়গুরু জয়গুরু জয়গুরু সাধু গুরুর জয় দয়াল নবী মাওলা আলী মা ফাতেমা ইমাম হাসান মাওলা ইমাম হুসাইন পাক পান্জাতনের জয় ❤️❤️❤️❤️❤️
তুমি হেদু কথা শুনে লাগছে
জয় জয় এগুলো হিন্দুরা করে! কদিন আগে বাংলাদেশের জয় বাংলা বলা পাবলিকগুলো লেজ নেতিয়ে ইন্ডিয়াতে পালিয়ে গেছে।
জয় জয় গুরু কুরআনে কোথায় পেলেন?
গাজা খেলে এরকম শ্লোক মাথায় আসে।
সমস্ত শক্তির উৎস হচ্ছে আল্লাহ। আল্লাহর শক্তিতেই আসমান জমিন আমি আপনি সবাই চলাফেরা করি। তার শক্তিতেই ফসল হয় অর্থাৎ সবকিছুতেই তার শক্তির উপর নির্ভর করে। সবাইকে একটা স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে ওই স্বাধীনতারই বিচার হবে কে কি করছে। তবে তার একটা সিংহাশোন আছে আরশে আজিম।
প্রভু নরকে আছেন৷ প্রভু মিরশাদে আছেন (৮৯/১৪) আর নরক আছে মিরশাদানে অবস্থিত (৭৮/২১)|
আল্লাহ সুবহানাতায়ালা কুরআনের অনেক জায়গায় বলেছেন যে মনের বাসনা কামনা অনুসরণ করে তারাই জাহান্নামী
ইসলাম=হাস্যকর😂😂😂😂
এক একটা কাটমোল্লা এক একটা ভাঁড়।
🙏🙏
ar tumi tomar goru mayer hagu mutu kheye murti puja korte thako
আললা কোথায় আছেন সেটা জানার আগে আপনি কোথায় আছেন এটা জানুন
@@MDNasirUddin-ml1vy very good.
Right your comment.
আমার স্বল্প জ্ঞানে মনে হয় দুটোই ঠিক। আরশ আর মানুষের শাহারা রগ আল্লাহর সামনেই যা মানুষের কাছে লক্ষ কোটি আলোক বর্ষ দূরত্ব । আল্লাহ্ মহান।
Lol ha
@@kabilahmed4868 ভুল ধারনা রাখবেননা ভাই । এইসব বাবা নামি শয়তান গুলো জানে কম আর ফেতনা ছড়াই বেশি। আর সবচেয়ে বড় কথা এরা মুসলিমনা। এরা দাবি করে এরা মানব ধর্মের অনুশারি।
মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় সত্য মানুষকে সঠিক পথ দেখাবে
তিনি তো আল্লাহকে বহুবচন করে আমরা তোমার সাথে আছি।
Eitai rit
আমারমনেহয় 2030সালের আগেই যাবের বাবা নিজেকে নবী বলে দাবি করবে জয়বাবা যাবেরবাবা
😊 বাবা জাহান্নামী প্রস্তূত থাক 😊😊
আগে বুঝতেে হয় ,পরে বলতে হয় ,পাগলা সব এসে পরে কমেন্ট করতে
@Rajibsahani-v5v কোরআন হাদিস এর ঙান আছে কি?
বাবা জাহাঙ্গীর এই ব্যক্তিরে বাবা উপাধি এটা কিভাবে পায় আমাকে একটু জানাবেন ভাই
وَلِلّٰہِ الۡمَشۡرِقُ وَالۡمَغۡرِبُ ٭ فَاَیۡنَمَا تُوَلُّوۡا فَثَمَّ وَجۡہُ اللّٰہِ ؕ اِنَّ اللّٰہَ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ
অর্থঃ
মুফতী তাকী উসমানী
পূর্ব ও পশ্চিম সব আল্লাহরই। সুতরাং তোমরা যে দিকেই মুখ ফেরাবে সেটা আল্লাহরই দিক। ৮২ নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বব্যাপী ও সর্বজ্ঞ।
তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানীঃ
৮২. উপরে যে তিনটি সম্প্রদায়ের কথা বলা হয়েছে, তাদের মধ্যে কিবলা নিয়েও বিরোধ ছিল। কিতাবীগণ বায়তুল মুকাদ্দাসকে কিবলা মনে করত আর মুশরিকগণ বাইতুল্লাহকে। মুসলিমগণও বাইতুল্লাহর দিকে ফিরে সালাত আদায় করত আর এটা ইয়াহুদীদের অপছন্দ ছিল। মুসলিমদেরকে একটি সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য বাইতুল মুকাদ্দাসকে কিবলা বানানোর হুকুম দেওয়া হলে ইয়াহুদীরা এই বলে সন্তোষ প্রকাশ করল যে, দেখ মুসলিমগণ আমাদের কথা মানতে বাধ্য হয়ে গেছে। তারপর আবার বাইতুল্লাহকে চূড়ান্তরূপে কিবলা বানিয়ে দেওয়া হল। দ্বিতীয় পারার শুরুতে ইনশাআল্লাহ এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা আসবে। এ আয়াত দৃশ্যত সেই সময় নাযিল হয়েছিল যখন মুসলিমগণ বাইতুল মুকাদ্দাসের দিকে ফিরে সালাত আদায় করত। জানানো উদ্দেশ্য, কোনও দিকই সত্তাগতভাবে কোনও রকম মর্যাদা ও পবিত্রতার ধারক নয়। পূর্ব ও পশ্চিম সবই আল্লাহর সৃষ্টি এবং তাঁরই হুকুম বরদার, আল্লাহ তাআলা কোনও এক দিকে সীমাবদ্ধ নন। তিনি সর্বত্র উপস্থিত। সুতরাং তিনি যে দিকেই মুখ করার হুকুম দেন, বান্দার কাজ সে হুকুম তামিল করা। এ কারণেই কোনও লোক যদি এমন স্থানে থাকে, যেখানে কিবলা ঠিক কোন দিকে তা নির্ণয় করা সম্ভব হয় না, সে ব্যক্তি নিজ অনুমানের ভিত্তিতে যে দিককে কিবলা মনে করে সালাত আদায় করবে তার সালাত সহীহ হয়ে যাবে। এমনকি পরে যদি জানা যায় সে যে দিকে ফিরে সালাত আদায় করেছে কিবলা সে দিকে ছিল না, তবু তার সালাত পুনরায় আদায় করার প্রয়োজন নেই। কেননা সে ব্যক্তি নিজ সাধ্য অনুযায়ী আল্লাহ তাআলার হুকুম তামিল করেছে। বস্তুত কোনও স্থান বা কোনও দিক যে মর্যাদাসম্পন্ন হয়, তা আল্লাহ তাআলার হুকুমের কারণেই হয়। সুতরাং কিবলা নির্দিষ্টকরণের ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা যদি নিজ হুকুম পরিবর্তন করে থাকেন, তবে তাতে কোনও সম্প্রদায়ের হার-জিতের কোনও প্রশ্ন নেই। এ রদ-বদল মূলত এ বিষয়টা স্পষ্ট করার জন্যই করা হচ্ছে যে, কোনও দিকই সত্তাগতভাবে পবিত্র ও কাঙ্খিত নয়। মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহ তাআলার হুকুম পালন। ভবিষ্যতে আল্লাহ তাআলা যদি পুনরায় বাইতুল্লাহর দিকে ফেরার হুকুম দেন, তবে তা বিস্ময় বা আপত্তির কোনও কারণ হওয়া উচিত নয়।
আল্লাহ সর্বস্থানেই আছেন। কিন্তু রাব্বুল আলামিন আছেন মুমেনের ভেতরে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে,সর্ব-প্রথম মুমেন কে-?আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদই (সা)সর্বশেষ নবী ও তাঁর আদর্শের প্রথম মুমেন।আদর্শ ছাড়া কেহ মুমেন হতে পারেনা। আবদুহু ওয়া রাসুলুহুই হাকিকতে আদর্শিক কেবলা।
উকিল ধরে যদি আল্লাহর কাছে যেতে হয় ,তাহলে উকিল কাকে ধরে আল্লাহর কাছে যাবে।
এখানে উকিল বলতে নবীকে বোঝানো হয়েছে যিনি পথ দেখায় শ্রেষ্ঠ সমাধানের দিকে নিয়ে যায়
@@Dorjoy-h8c সরাসরি বলা যেতে পারে, রাসূলের আনুগত না করলে ,মহান আল্লাহ্র একনিষ্ঠ বান্দা হওয়া যায় না।
বাবা জাহান্নামী 😂😂😂
আল্লাহ থাকেন মমিন ব্যক্তির মাঝে
যে বিষয় কোরআন ও হাদিস সুস্পষ্ট করে দিয়েছে সে বিষয়ে অন্য কোন ব্যাখ্যা নেয়া যাবে না।
৺চাদে যাবেন, সেখান থেকে পৃথিবী উপরে দেখবেন। আসলে কোথায়?
জয়গুরু 🙏🙏🙏
শুধু বাবা আর বাবা আপনারা কোনো দিন ঠিক হবেন না
মারহাবা বাবা জাহাঙ্গীর ।
আল্লাহ এক কিন্তু বললেন. আমরা তোমার শাহ রগের নিকটে আছি. আমরা বলতে তো অনেক তাহলে
যার মুখে দাড়ি নেই সে নাকি বলে বাবা জান বাবা জাহান্নামী
❤❤❤❤❤❤❤
আমি মানুষ কে আমার ইবাদতের জন্য পাঠাই নাই? রহিম কি স্কুলে যায় নাই। গিয়ে থাকলে ভালো আর নাগিয়ে থাকলে অবাধ্য। নামাজ নাকরলে অবাধ্য।
বাবা জাহাঙ্গীর কার কার বাবা উনি
সঠিক বলেছো বাবা জাহাঙ্গীর
নিজেকে জে না চিনে সেতো বলবে
তার আল্লাহ আরোশে আছে
জ্বী ঠিক বলছেন জাহাঙ্গীরের দালাল
মোল্লাহুর কথায় যারা আল্লাহকে আসমানে রাখে তারা কখনো আল্লাহর সান্নিধ্য পায়নি,পাবেও না।এটাই পথভ্রষ্টতা।
একদম ঠিক বলেছেন ভাই
🎉❤❤সত্য
তিনি যদি সব যায়গাতেই বিরাজমান হন তবে আমাকে উত্তর দেন তো আপনার বাড়ির আলমারিতেও কি আছে আল্লাহর বিরাজমানতা? যদি থাকে তবে সেই আলমারিকে ভেঙে ফেললে তো আল্লাহও ভেঙে যাওয়া বা মরে যাওয়ার কথা?
@@BabaJahangirBDতিনি যদি সব যায়গাতেই বিরাজমান হন তবে আমাকে উত্তর দেন তো আপনার বাড়ির আলমারিতেও কি আছে আল্লাহর বিরাজমানতা? যদি থাকে তবে সেই আলমারিকে ভেঙে ফেললে তো আল্লাহও ভেঙে যাওয়া বা মরে যাওয়ার কথা?
@@abutahar2195তিনি যদি সব যায়গাতেই বিরাজমান হন তবে আমাকে উত্তর দেন তো আপনার বাড়ির আলমারিতেও কি আছে আল্লাহর বিরাজমানতা? যদি থাকে তবে সেই আলমারিকে ভেঙে ফেললে তো আল্লাহও ভেঙে যাওয়া বা মরে যাওয়ার কথা?