আল্লাহ আরশে আজিমে আছেন। কোনো সন্দেহ নেই । কিন্তু অন্য জায়গায় নেই সেটা কোথায় বলা আছে একটু রেফারেন্স টা দিলে ভালো হয়। আর আল্লাহ যে সব জায়গায় বিরাজমান না তাহলে এই সব কোরআন এর আয়াত কি মিথ্যে? নাউজুবিল্লাহ
আমাদের শেখানো হয় আল্লাহ বা ভগবান পৃথিবী সৃষ্টি করেছে।সৃষ্টিকর্তা সারা পৃথিবীর সব জায়গায় নজর রাখতে পারে ।মানুষ এ কথা সভ্য হওয়ার পর থেকে বলে আসছে এখনো তাই বলছে। আশ্চর্যের ব্যাপার আল্লাহ বা ভগবান আমাদের সামনে কোনোদিন সশরীরে উপস্থিত হোল না!! এটা মেনে নেওয়া যায়????ইসরাইল এর যুদ্ধে হাজার হাজার মুসলমান মরেছে।আল্লাহর মুখে কথা নেই!!বাঙলাদেশে হিন্দু হত্যা হচ্ছে ভগবানের হাত পা বাঁধা। তাহলে আমরা কার ভরসা তে থাকবো???prপ্রত্যেকটি ধর্মের হুজুর রা তাদের মত করে বুঝিয়ে তাদের লক্ষ্য পূরণ করছে।অর্থাৎ অর্থ উপার্জন করছে। আমরা সাধারণ এরা গাধার মত একে অপরকে হত্যা করতে একটুও ভাবছি না।
আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কে নিরাকার ও সব জায়গায় বিরাজমাদ বলা কুফরী কোরআন হাদিস শিখেন মিয়া বাল পাকনামি না করে, আল্লাহ আরশের ঊর্ধ্বে রয়েছেন কিন্তু তাঁর ক্ষমতা সবখানেই এটাই ছহীহ আক্বীদাহ
এই জাহাঙ্গীরের ন্যায় সকল ভ্রান্ত প্রতারকদের থেকে নিজের ঈমান ও আমল রক্ষার্থে নিরাপদ দূরে অবস্থান করুন। অন্যথায় আপনার ঈমানই থাকবে না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা এসকল ভ্রান্ত সুফিবাদ থেকে ইসলামকে রক্ষা করুন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ .. ঈমানের পথে অবিচল থেকে আমাদের সবার যেন মরণ হয় আমিন. যার মনে আল্লাহর ভালোবাসা আছে . সে হলো আল্লাহর আসল প্রিয় বান্দা. যে কুরআন অনুসারী চলে সে বুঝে আল্লাহ কত মহান . আল্লাহ সব কিছুর মালিক. শ্রেষ্ঠ হযরত মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই ওয়া সাল্লাম আদর্শ ইমান আমল যে পালন করে. সে হলো শ্রেষ্ঠ রাসুলের আসল উম্মত .আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে হলে আসুন আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার চেষ্টা করি .আমিন আল্লাহ হাফেজ
সূর্য লক্ষ কোটি মাইলউপরে থেকেও যদি তার শক্তি ক্ষমতা অস্তিত্বসারা পৃথিবীতে দিতে পারে তাহলে আল্লাহ তাআলা ও আরশে আযীমে থেকে সারা জাহানে তার ক্ষমতা ও অস্তিত্ব জানান দিতে পারে
“আল্লাহ আরশের উপরে আছেন, সব জায়গায় নাই।” এই কথা মেনে নিলে এটাও মেনে নিতে হবে যে, তিনি অসীম নন, বরং সসীম! একটি নির্দিষ্ট স্থানে অবন্থান করার কারণে তার একটি আকার আছে। কিন্তু কোরানের কোথাও নেই যে, আল্লাহর একটি সসীম আকারসমৃদ্ধ দেহ আছে! বরং তিনি নিরাকার, সর্বত্র বিরাজমান।
ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ। আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে। আর এখন আসি, আমি আসলে কে? বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে। যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়। যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕 হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত। আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
ইসলাম😂😂😂ইসলাম মরুর ডাকাতের মনগড়া কাহিনী। অধ্যাত্মের কিছুই এর মধ্যে নেই আর যারা একে অনুসরণ করে তারা সব কুয়োর ব্যঙ্। কুয়োর বাইরে যে বিশাল সমুদ্র আছে এর কথা বল্লেই কতল করে ফেলবে😂😂😂 ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হল সাধারণ মানুষকে জান্নাতের লোভ দেখিয়ে সাম্রাজ্য বিস্তার করা। এর জন্যই তারা দশবারটা সন্তান জন্ম দেওয়ার কথা বলে। আর তারা সবসময় বলে ইসলাম শান্তির ধর্ম, একমাত্র ইসলামই সঠিক আর সব ভুল। কারণ তারা জানে ইসলাম একটা মানব নির্মিত ধর্ম আর কুরআন জঙ্গি উৎপাদনের কারখানা।তাই নিজের দুষ গোপন করার জন্য প্রচার করে যে ইসলাম শ্রেষ্ঠ এই, সেই😂😂। ইসলামের নতুন জেনারেশনকে নতুন করে কিছু ভাবতেই দেওয়া হয় না, নতুন কিছু বল্লেই ইমাম চলে যাবে😂😂😂। আর মুল্লারা যারা মহাপুরুষদের পায়ের তলায় থাকার যোগ্য নয় তারা শিক্ষিত মুসলিম দের বড় বড় দার্শনিক দের বই পড়তে বারণ করে কারণ তাদের বুদ্ধি খুলে যাবে তাদের আর কুয়োর ব্যঙ্ করে রাখতে পারবেনা। আর এখন ইন্টারনেটের যোগ সমাজ শিক্ষিত হলে ইসলামের অস্তিত্ব আর খুজে পাওয়া যাবে না।ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হল অনন্তকালের জন্য জান্নাত প্রাপ্তি, সেখানে শুধু ভোগবিলাস , 72 হুর😂😂আর কত কি😂😂 আরে মুর্খের দল অনন্তকাল মানে বুঝিস অনন্তকাল ভোগবিলাস😂😂😂 দুঃখ ছাড়া সুখ কখনোই সম্ভব নয়। যেমন আপনার খুব তেষ্টা পেয়েছে এটা আপনার দুঃখ আপনি এক গ্লাস জল খেলেন আপনার ভাললাগল এটা সুখ। এখন যদি আপনাকে 10 গ্লাস জল খেতে বলে এটাই দুঃখে পরিনত হবে।এককথায় দুঃখ ভোগ করলে সুখ ভোগ করতেই হবে আর সুখ ভোগ করলে দুঃখ। আমাদের সবছেয়ে আনন্দের সময় হল গভীর ঘুমের সময়। সাধকেরা জাগ্রত অবস্থায় এই অবস্থায় পৌছাতে পারে। এই অবস্থায় না সুখ না দুঃখ এটা মধ্যবর্তী অবস্থা। এই অবস্থায় চেতনা অনন্তকাল অনন্তকালের জন্য পরম আনন্দে বিরাজ করে। আর আমরা যদি দেহ না হয়ে আত্মা হই তাহলে এই দেহ সুখের জন্য জান্নাতের কি প্রয়োজন।
এইখানে যারা যারা উত্তর দিচ্ছেন আমার মনে হয় এরা মুমিনের কাতারে পৌঁছাইতে পারেনি যদি পৌঁছাইতে পারতেন তাহলে তারা বিশ্বাস করতেন আল্লাহ মুমিনের কলবে থাকেন অসংখ্য ধন্যবাদ দরদী 💖🙏💖
বর্তমান পৃথিবীতে থেকে আল্লাহকে দেখা সম্ভব নয়। আল্লাহ নিজেই বলেছেন যে তিনি আছেন আরশের উপর। আর কোরআনের যে আয়াত টাই আল্লাহ মানুষের নিকটে থাকার কথা বলা হয়েছে। সেটার আসল ব্যাখ্যা হচ্ছে। আল্লাহর জ্ঞান, দৃষ্টি , শক্তি ,সবকিছু মানুষ এবং সমস্ত সৃষ্টি জগতের নিকটে আছে এটা বোঝানো হয়েছে। কোন বস্তুর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা কে সেই বস্তুর কাছে আসা প্রয়োজন হয় না। তিনি আরশের উপর থেকে সব কিছুকে পরিচালনা করেন। আর একটা কথা কোরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা বর্তমানে মানুষের চাইতে রাসূলুল্লাহ সাঃ সবচাইতে বেশি বুঝতেন। আর মোহাম্মদ সাঃ স্পষ্টভাবে হাদিসে বলেছেন, কেউ যদি বলে যে সে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা দেখেছেন তাহলে সে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বললো। তাহলে রাসূলুল্লাহ সাঃ হাদিস অনুযায়ী বোঝা যায় যে ব্যক্তি নিজেকে দাবি করে যে সে আল্লাহকে দেখেছে তাহলে সে ব্যক্তি অবশ্যই মিথ্যাবাদী।
যদি সকল আলেম আল্লাহকে আরশের উপরেই রাখে তাহলে বুঝতে হয় যে আল্লাহ আরশের উপর মুখাপেক্ষী বস্তুত আল্লাহ সকল কিছু থেকে অমুখাপেক্ষী আল্লাহর জ্ঞান বিরাজমান সর্বত্র।
@@SmilingChickens-to1mc Jahangir shaheb akjon pothovrosto lok. Avoid him for the sake of islam. Don't follow blindly anyone. Try to measure by Al-qur'an and Hadith
হে আল্লাহ আপনি আমাদের বিস্সের সকল মসুলমান দের কে হেদায়েত দান করুন ও ছহীহ শুদ্ধ বুজ দান করুন ও ইমানি শক্তি বাড়িয়ে দিন ও ইসলামের সঠিক পথে পরিচালিত করুন ও এই সব সুফি বাদি জাহাঙ্গীর বাবা নামের জাহান্নামী ও দাজ্জালের বংশধর দর ও ফেতনা থেকে হেফাজত করুন আমীন ছুম্মা আমীন
@@RiyaDas-y6u বাতের সাথে যদি গুবর দেন তাহলে সেই খাবারটা হজম হবে আপনার যদি হজম হয় তাহলে আপনার রুচি খুব জগন্য আর যদি খেতে না পারেন তাহলে আপনার রুচি অরুচি দুইটাই সমান রুচি না
,,,,আল্লাহ যদি মানুষের মধ্যে থাকে তবে এক আল্লাহ হয় কিভাবে?? নিশ্চয়ই ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না পবিত্র কুরআন ও হাদিসের দলিলকে অস্বীকার করা ---- একাধিক জায়গায় উপরে প্রমাণিত হয়েছে।
সৌদি রিয়াদেগুরু জেমস যে কনসার্ট করলো গতকালকে এই ওহাবীরা তার কি ফতোয়া বের করবে ওরা করলে জায়েজ আর আমি করলে নাজায়েজ আল্লাহ পাক সবাইকে সঠিকভাবে কোরআনের জ্ঞান দান করুন
হে আল্লাহ এই দুটো দল থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি,, এরা সকলেই আপনার সত্যের সাথে মিথ্যা মিশ্রণ করে আলোচনা করে,, যায় অর্থ আপনার কিতাবের সঙ্গে শির্ক করে।
মানুষ কে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য প্রশ্নবোধক চিহ্ন কাকে এই প্রশ্নটা করেছেন আপনাদের বাবা জাহাঙ্গীর কি সেটা জানেন শয়তানি বাদ দিয়ে আল্লাহর পথে ফিরে আসো আল্লাহ মানুষকে ছাড় দেন ছেড়ে দেন না
ওনি বলিতেছেন, যে আদম (আ:) এর রুহ আল্লাহ দিয়েছেন, আল্লাহ দিয়েছেন, মানে আদেশ করেছেন ! কাউকে দেওয়া বা আদেশ করার মানে এই নয় যে, ওনি আদম (আ:) এর মাঝে ঢুকে গেছেন ! কারও ভুল ধারনা কে প্রাধান্য দেওয়া উচিত না !
পানি এক অদ্বিতীয়। তাহলে নদি,খাল,সমুদ্র আলাদা আলাদা কেনো? সমুদ্রে, নদিতে খাল বিলে পানিই থাকে। তবে উঃস সমুদ্র অসংখ্য আত্মার উঃস পরমাত্মা। আর এই পরমাত্মাই হল।।।।।
আল্লা র যদি সংকেত ৭৮৬হয় তাহলে স্বর্গ মর্ত পাতাল এটাই বোঝায়, আর আমার ধৰ্ম হল ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর এর মধ্যে তাপফাৎ কোথায়? আমরা সবাই একটা বট গাছের তলায়। আজ বিভেদ তৈরী কেনো?
"আগে নামাজে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি তার পরে কোরানের প্রতি আনুগত্য জ্ঞান অর্জনে পান্ডিত্ব জ্ঞান লাভ করি, তার পরে সত্যজ্ঞানে আলোচনা করি। কোন প্রকার তর্কে নহে, কারণ তর্ক করে নিজেকে জ্ঞানী প্রকাশ করে শয়তান।" আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ আরশে আযিমে আছেন। কিন্তু তাঁর ক্ষমতা সব যায়গায় আছে।
@@maidulislam7442 right
দেহের আরস আজিমে আছে। আসমানে উপর কোন আজিম নাই সব মহাশুন্যে
@@sayedkhurshid49 সঠিক বলেছেন। বেহেস্ত বা স্বর্গ নেই, উপরে কোটি কোটি গ্রহ নক্ষত্র ।মহাশৃন্য ।
আল্লাহ আরশে আজিমে আছেন। কোনো সন্দেহ নেই । কিন্তু অন্য জায়গায় নেই সেটা কোথায় বলা আছে একটু রেফারেন্স টা দিলে ভালো হয়। আর আল্লাহ যে সব জায়গায় বিরাজমান না তাহলে এই সব কোরআন এর আয়াত কি মিথ্যে? নাউজুবিল্লাহ
আমাদের শেখানো হয় আল্লাহ বা ভগবান পৃথিবী সৃষ্টি করেছে।সৃষ্টিকর্তা সারা পৃথিবীর সব জায়গায় নজর রাখতে পারে ।মানুষ এ কথা সভ্য হওয়ার পর থেকে বলে আসছে এখনো তাই বলছে।
আশ্চর্যের ব্যাপার আল্লাহ বা ভগবান আমাদের সামনে কোনোদিন সশরীরে উপস্থিত হোল না!!
এটা মেনে নেওয়া যায়????ইসরাইল এর যুদ্ধে হাজার হাজার মুসলমান মরেছে।আল্লাহর মুখে কথা নেই!!বাঙলাদেশে হিন্দু হত্যা হচ্ছে ভগবানের হাত পা বাঁধা।
তাহলে আমরা কার ভরসা তে থাকবো???prপ্রত্যেকটি ধর্মের হুজুর রা তাদের মত করে বুঝিয়ে তাদের লক্ষ্য পূরণ করছে।অর্থাৎ অর্থ উপার্জন করছে।
আমরা সাধারণ এরা গাধার মত একে অপরকে হত্যা করতে একটুও ভাবছি না।
আলেম দের কথা শতভাগ সহিহ
আলেম নয় জালেম
@@MdMustainTarek আল্লাহ জন্য আকার, স্থান, নির্ধারণ করা কুফরী। ইমাম বায়হাক্বী
আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা কে নিরাকার ও সব জায়গায় বিরাজমাদ বলা কুফরী কোরআন হাদিস শিখেন মিয়া বাল পাকনামি না করে, আল্লাহ আরশের ঊর্ধ্বে রয়েছেন কিন্তু তাঁর ক্ষমতা সবখানেই এটাই ছহীহ আক্বীদাহ
সৃষ্টি কর্তা কোথায় থাকেন তা নিয়ে চিন্তা করার দরকার নেই আল্লাহ সবার অন্ততে মানুষের বিশ্বাসে
👍
সঠিক কথা বলে আছেন দরদী
এই জাহাঙ্গীরের ন্যায় সকল ভ্রান্ত প্রতারকদের থেকে নিজের ঈমান ও আমল রক্ষার্থে নিরাপদ দূরে অবস্থান করুন। অন্যথায় আপনার ঈমানই থাকবে না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা এসকল ভ্রান্ত সুফিবাদ থেকে ইসলামকে রক্ষা করুন।
@@Inamulkabir-p3t আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ .. ঈমানের পথে অবিচল থেকে আমাদের সবার যেন মরণ হয় আমিন. যার মনে আল্লাহর ভালোবাসা আছে . সে হলো আল্লাহর আসল প্রিয় বান্দা. যে কুরআন অনুসারী চলে সে বুঝে আল্লাহ কত মহান . আল্লাহ সব কিছুর মালিক. শ্রেষ্ঠ হযরত মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই ওয়া সাল্লাম আদর্শ ইমান আমল যে পালন করে. সে হলো শ্রেষ্ঠ রাসুলের আসল উম্মত .আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে হলে আসুন আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার চেষ্টা করি .আমিন আল্লাহ হাফেজ
বাবা জাহাঙ্গীর না। বাবা জাহান্নামি
জান্নাত জাহান্নামের চাবি আপনার কাছে নাকি
তোর বাপ শয়তান ছিল ওই জন্য তো শয়তান হয়েছিস
Jahangir er akida poshvostro
@@abdullahalemran4007 - আল্লাহ আছে তার প্রমাণ কি?
وفي انفسكم أفلا تبصروان
ভাই জান তা হলে মোল্লা গো কথা সঠিক হলে
কোরআনে এই আয়াত কেটে পেলে দিন
পারবেন?
সূর্য লক্ষ কোটি মাইলউপরে থেকেও যদি তার শক্তি ক্ষমতা অস্তিত্বসারা পৃথিবীতে দিতে পারে তাহলে আল্লাহ তাআলা ও আরশে আযীমে থেকে সারা জাহানে তার ক্ষমতা ও অস্তিত্ব জানান দিতে পারে
“আল্লাহ আরশের উপরে আছেন, সব জায়গায় নাই।” এই কথা মেনে নিলে এটাও মেনে নিতে হবে যে, তিনি অসীম নন, বরং সসীম! একটি নির্দিষ্ট স্থানে অবন্থান করার কারণে তার একটি আকার আছে। কিন্তু কোরানের কোথাও নেই যে, আল্লাহর একটি সসীম আকারসমৃদ্ধ দেহ আছে! বরং তিনি নিরাকার, সর্বত্র বিরাজমান।
@@shafiqulislam9990 আল্লাহ সসীম কিন্তু তার ক্ষমতা অসীম।
জাহাঙ্গীরের জবাব টাৱ সাথে কোৱানেৱ অনেক যাগায় মিলে নাই তাছাড়া ওনার পড়াৱ মধ্যে ও অনেক ভুল। আমৱা সবাই ওনার থেকে দুৱে থাকা উচিত
@@mdmohiwddin মামা ঠিক কথা বলেছেন
Ore babba Allah achey abar Israelites o ache
Toi kottar bacca alum hoie geces baper beta hoie takle amader sonnider sate bos Tora ena takar kace Islam ke bikkiri kore dis
আল্লাহ সর্বত্র আছেন এটা আল্লাহর শান নয়। তবে আল্লাহর অস্তিত্ব পুরা সৃষ্টিতে আছে।
ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মূল পার্থক্য হল ইসলাম অনুসরণ কারিরা মনে করেন আল্লাহ এক, সর্বশক্তিমান, নিরাকার। এই মহান আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করেছেন । আর আমরা যদি ভাল কাজ করি তাহলে অনন্তকালের জন্য জান্নাত নসিব হবে আর খারাপ কাজ করলে জাহান্নাম। এই জান্নাতে অনন্ত সুখ আর জাহান্নামে অনন্ত দুঃখ।
আর এখন আসি সনাতন ধর্মের মূল ফিলসফিতে,সনাতনীরা বলেনভগবান বলেছেন, সৃষ্টির আদিতে আমি ছিলাম, সৃষ্টির অন্তেও আমি থাকব, আর বর্তমানে শুধু আমি আর আমি আছি। আমি এক, আমি অনন্ত, আমি নিরাকার, আমি সর্বশক্তিমান, জন্মমৃত্যু আমার নেই, আমার কোন আদিঅন্ত নেই। এক কথায় আমি ছাড়া দ্বিতীয় আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই। আমি এক, আমার ইচ্ছা হল আমি অনেক হয়ে যাব, তাই আমিই চন্দ্র, সূর্য, গ্ৰহ, মানুষ, দেবদেবী,জীবজন্তু, স্বর্গ, নরক,বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, এক কথায় যা কিছু আছে সবকিছুর রূপ ধারণ করে আমি আমার মধ্যে লিলা করছি। প্রলয় প্রলয়কালে আবার এক হয়ে যাব, নিজ স্বরূপে ফিরে যাব।সর্বব্যাপী চেতনা সমাধি অবস্থায় বিশ্রাম করবে আর আমার শক্তি অথাৎ অনু, পরমাণু সুক্ষ্ম হতে হতে পিওর এনার্জি রূপে অনন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পরবে। তখন থাকবে গুড় অন্ধকার, কোন স্থূল বস্তুর অস্বিত্ব থাকবে না, মনে হবে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ফাকা আর অন্ধকার। আবার আমার ইচ্ছা হলে নিজেকে অভিব্যক্ত করে, পূনরায় সৃষ্টি রচনা করে লিলা করব, আর এই চক্র চলতে থাকবে।
আর এখন আসি, আমি আসলে কে?
বিজ্ঞান বলছে কোন কিছুকেই সৃষ্টি বা ধংস করা সম্ভব নয়, যা আছে সব সময় ছিল আর সব সময়ই থাকবে, শুধু রূপের পরিবর্তন করা যায়। তেমনি আমাদের চেতনাও এই মহাবিশ্বে সবসময় ছিল আর সবসময়ই থাকবে। ফুলের গন্ধ যেমন সবসময় আমাদের প্রকৃতিতেই ছিল, ফুলের মতো একটা মাধ্যম পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রকাশিত হল, এই অনন্ত চেতনাও সবসময় ছিল ,আর এই দেহ মাধ্যম পেয়ে প্রকাশিত হল, দেহ না থাকলেও এই মহাবিশ্বে এর অস্তিত্ব থাকবে।
যেহেতু এই এক ইশ্বরই আমাদের রূপ ধারণ করে লিলা করছে। আর কোন কিছুর ধংস ও সৃষ্টি নেই, তাহলে আমি আসলে কে? আমিই সেই অনন্ত ইশ্বর(বেদান্তের সেই মহাবাক্য "অহম ব্রহ্মাস্মি," )। মায়ার কারণে নিজেকে দেহ মনে করছি, দেহের সুখ দুঃখ ভোগ করছি। আমাদের এই শুক্ষ্ম শরীর বা জীবআত্মা নিজের কর্ম অনুসারে এই নশ্বর জগতে জন্ম মৃত্যুর চক্রে ফেসে আছে। বার বার পাপ পূর্ণের হিসেবে স্বর্গ নরক ভোগ করছে আর পুনর্জন্ম নিচ্ছে। তাই মহাপুরুষরা বলে গেছেন, সাধনা কর নিজেকে জান, আসল তুমি কে। তুমিই সেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর। উপরে উপরে আমরা আলাদা হলেও, ভিতরে আমারা এক এবং অদ্বিতীয়।
যাকে খুজতে বেরুলাম, আর যখন খুজে পেলাম, আমিই আর থাকলাম না সেই হয়ে গেলাম। কারণ যে খুজছিল আর যাকে খুজছিল একই ছিল।লবনের পুতুল সমুদ্রকে জানতে সমুদ্রে ডুব দিল পুতুল আর থাকলনা সমুদ্রই হয়ে গেল।ধন্যবাদ🙏💕
হিন্দুরা মূর্তি পুজা করে কারণ বেদান্তে ভাল করেই বলা আছে ভগবান নিরাকার, অনন্ত। কিন্তু সাধারণ মানুষ(প্রায় 90%) যারা বিমূর্ত চিন্তা করতে পারে না তাদের জন্য মূর্তি পুজা। এই মূর্তি উপাসনা করতে করতেই চেতনা উন্নত হলে নিরাকার ব্রহ্মকে জানতে পারবেন। আর এই অসংখ্য দেবদেবী আর কেউ নয় এই অনন্ত ভগবানেরই প্রকাশ। এই অনন্ত ভগবানই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে লিলা করতে এসেছে। তাহলে এই অসংখ্য দেবদেবীর পুজা মানে ঐ অনন্ত ভগবানেরই পুজা। আর হিন্দুরা ভগবানকে এত ভালবাসে যে যেই সব জিনিস তাদেরকে ভগবানের দর্শনে সহায়ক তারা তাকেও পুজা করতে শুরু করে দেন। যেমন ভগবানের মায়া শক্তি দ্বারা সৃষ্ট গাছ, পাহাড়, নদী ইত্যাদি হিন্দুরা জানে এগুলো ভগবান নয় এগুলো ভগবানের মায়া শক্তি। আর শক্তি কোনদিন শক্তিমান থেকে আলাদা হতে পারেনা। তাই হিন্দুরা ভগবানকে এক বলেনা, বলে অদ্বৈত।
আর ভগবানকে কখনো দেখা যায়না, ভগবান দৃশ্য নয় দ্রষ্ট্রা। যেমন চোখ সবকিছু দেখতে পায় কিন্তু নিজেকে দেখতে পায় না। তেমনি আমাদের মধ্যে দিয়ে যিনি দেখছেন তিনি হল ভগবান। আর যেসকল মহাপুরুষ নিজেকে জেনেছেন তাঁরা ভগবানের সাথে এক হয়ে গেছেন, তাই আমরা তাদেরকেও পুজাকরি। ধন্যবাদ🙏💕
ইসলাম😂😂😂ইসলাম মরুর ডাকাতের মনগড়া কাহিনী। অধ্যাত্মের কিছুই এর মধ্যে নেই আর যারা একে অনুসরণ করে তারা সব কুয়োর ব্যঙ্। কুয়োর বাইরে যে বিশাল সমুদ্র আছে এর কথা বল্লেই কতল করে ফেলবে😂😂😂
ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হল সাধারণ মানুষকে জান্নাতের লোভ দেখিয়ে সাম্রাজ্য বিস্তার করা। এর জন্যই তারা দশবারটা সন্তান জন্ম দেওয়ার কথা বলে। আর তারা সবসময় বলে ইসলাম শান্তির ধর্ম, একমাত্র ইসলামই সঠিক আর সব ভুল। কারণ তারা জানে ইসলাম একটা মানব নির্মিত ধর্ম আর কুরআন জঙ্গি উৎপাদনের কারখানা।তাই নিজের দুষ গোপন করার জন্য প্রচার করে যে ইসলাম শ্রেষ্ঠ এই, সেই😂😂। ইসলামের নতুন জেনারেশনকে নতুন করে কিছু ভাবতেই দেওয়া হয় না, নতুন কিছু বল্লেই ইমাম চলে যাবে😂😂😂। আর মুল্লারা যারা মহাপুরুষদের পায়ের তলায় থাকার যোগ্য নয় তারা শিক্ষিত মুসলিম দের বড় বড় দার্শনিক দের বই পড়তে বারণ করে কারণ তাদের বুদ্ধি খুলে যাবে তাদের আর কুয়োর ব্যঙ্ করে রাখতে পারবেনা। আর এখন ইন্টারনেটের যোগ সমাজ শিক্ষিত হলে ইসলামের অস্তিত্ব আর খুজে পাওয়া যাবে না।ইসলামের মূল উদ্দেশ্য হল অনন্তকালের জন্য জান্নাত প্রাপ্তি, সেখানে শুধু ভোগবিলাস , 72 হুর😂😂আর কত কি😂😂
আরে মুর্খের দল অনন্তকাল মানে বুঝিস অনন্তকাল ভোগবিলাস😂😂😂
দুঃখ ছাড়া সুখ কখনোই সম্ভব নয়। যেমন আপনার খুব তেষ্টা পেয়েছে এটা আপনার দুঃখ আপনি এক গ্লাস জল খেলেন আপনার ভাললাগল এটা সুখ। এখন যদি আপনাকে 10 গ্লাস জল খেতে বলে এটাই দুঃখে পরিনত হবে।এককথায় দুঃখ ভোগ করলে সুখ ভোগ করতেই হবে আর সুখ ভোগ করলে দুঃখ। আমাদের সবছেয়ে আনন্দের সময় হল গভীর ঘুমের সময়। সাধকেরা জাগ্রত অবস্থায় এই অবস্থায় পৌছাতে পারে। এই অবস্থায় না সুখ না দুঃখ এটা মধ্যবর্তী অবস্থা। এই অবস্থায় চেতনা অনন্তকাল অনন্তকালের জন্য পরম আনন্দে বিরাজ করে। আর আমরা যদি দেহ না হয়ে আত্মা হই তাহলে এই দেহ সুখের জন্য জান্নাতের কি প্রয়োজন।
আল্লাহ থাকেন মোমেনের অন্ততরে।
যার সাথে আল্লাহ নাই
সে মৃত আরজে মুমিন হইতে পারেনি
তার জন্য আল্লাহর দর্শন পাওয়া সম্ভব না ধন্যবাদ দরদী
মানুষের ভিতরে আল্লাহ করিতেছে বিরাজন
সঠিক কথা গো প্রিয় দরদী
সুন্দর আলোচনা পেলাম ❤
আল্লাহ সর্বশক্তিমান আল্লাহ সব কিছুর মালিক মহান আল্লাহ পাক।
আল্লাহ থাকেন মমিন ব্যক্তির মাঝে
এইখানে যারা যারা উত্তর দিচ্ছেন
আমার মনে হয় এরা মুমিনের কাতারে পৌঁছাইতে পারেনি
যদি পৌঁছাইতে পারতেন
তাহলে তারা বিশ্বাস করতেন
আল্লাহ মুমিনের কলবে থাকেন
অসংখ্য ধন্যবাদ দরদী 💖🙏💖
ঈশ্বর সর্ব ভুতানাং হৃদ্দেশহর্জুন তিষ্ঠথি। ভ্রাময়ন সর্বভুতানি যন্ত্রারুরানি মায়য়া।
ঈশ্বর সকল জীবের হৃদয় মধ্যে অবস্থান করিয়া মায়ার দ্বারা যন্ত্রের ন্যায় তাহার কার্য চালাইতেছন
গীতা 18 অধ্যায়
ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর বাবা
আমার বাঙালি জাতি হলাম উন্মাদ এই কারনে এদের কথা শুনে "
🤔
কাদের কথা🤔
Excellent excellent baba hahanggir ❤❤❤❤❤❤
জয় গাঞ্জা বাবা জাহাঙ্গীরের জয়
@@Ahmedmamun8698 সব।গাজা তাকে দেওয়া হোক,শালার গাঁজার খোর
জাহাঙ্গীর সাহেবের আলোচনা চমৎকার
আমি যেই স্থানে অবস্থান করি সেই স্থানেই আল্লাহ আছেন 🧡
@@shahabrb ভুল
তাহলে আপনি জেনার কাজে থাকলে তিনি ও কি আপনার সাথে আছেন।যখন মুসা সহবাস করে তখন আল্লাহ দেখেন কিন্তু অপস্তিত নয়।
মাশাল্লাহ দরদী খুশি হলাম
💖🙏💖
@@Md.Shiponh
দরদী হরযত মুসা নবীর
এই হাদীসে পাওয়া যায়
মহান আল্লাহতালা
সর্বত্র বিরাজমান
এই পৃথিবীটা আল্লাহর হাতের মুঠোয় বুঝে নিবেন তিনি পৃথিবীর বাইরে কোথাও রয়েছেন,, অবশ্যই তার নির্ধারিত স্থানে রয়েছে,, আমিন
আল্লাহ সূফিবাদের মতো ভ্রান্ত মতবাদ থেকে আমাদের হেফাজত করুন । সূফি মানে মাজার , গান বাজনা , শরিয়াহ থেকে ইমানদারদের দূরে নিয়ে যাওয়ার মাধ্যম ।
আল্লাহপাক আরশ আজীম এর উপর আছেন, উনার ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান এবং মহান রাব্বুল আলামিন মুমিনদের অন্তরে অবশ্যই থাকেন
আল্লাহ শুধু মসজিদের মধ্যে থাকে, আল্লাহ আকাশে থাকে, আলেম সমাজের জন্য,
আল্লাহ পাক যদি সব জায়গায় থাকেন তাহলে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম মেরাজে যেতেন না দুনিয়ার বুকে দেখা করতেন
বাবাজাহানাম
মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় সত্য মানুষকে সঠিক পথ দেখাবে
হিন্দুদের মতে ইশ্বর সর্বত্র আছেন,জলে স্থলে, আকাশে ,জীব,জড় ,সবার মধ্যে ইশ্বর আছেন ।
@@nimaichandraghose2433 এটা হিন্দুদের নয় ইসলাম ও তাই বলে।তিনি সর্বত্র আছেন।
আল্লাহ আরসেআজিমে থেকে সমশ্ত সৃষ্টিজগত ধারন করেআছে এই কথাটা বুঝার জন্য মোবাইলের নেটওয়ার্ক ই যতেষ্ট
আল্লাহ শাহ রগের নিকটে কোরানের এই আয়াতকে অস্বীকার করবেন?
@@BabaJahangirBD কখনু না, সে জন্যই বলি মোবাইল নেটনিয়ে ভাবুন
@@salamatullah3250 মোবাইল নেটওয়ার্ক এর বিষয়টা বিশ্লেষণ করোন,,,
শাহরগের নিকটে মানেই যে তিনি মানুষের দেহে বাস করেন এরকম তো বলা হয় নি
আল্লাহ জন্য আকার, স্থান নির্ধারণ করা কুফরী। ইমাম বায়হাক্বী
এই রকম ভিডিও, আল্লাহ পাক আমাদের মাফ করেন,😢😢😢😢😢
🙏🙏🙏🙏🙏ইয়া বাবা জাহাঙ্গীর রহমাতুল্লাহ আলাইহি ❤❤❤❤
বর্তমান পৃথিবীতে থেকে আল্লাহকে দেখা সম্ভব নয়।
আল্লাহ নিজেই বলেছেন যে তিনি আছেন আরশের উপর।
আর কোরআনের যে আয়াত টাই আল্লাহ মানুষের নিকটে থাকার কথা বলা হয়েছে। সেটার আসল ব্যাখ্যা হচ্ছে।
আল্লাহর জ্ঞান, দৃষ্টি , শক্তি ,সবকিছু মানুষ এবং সমস্ত সৃষ্টি জগতের নিকটে আছে এটা বোঝানো হয়েছে। কোন বস্তুর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা কে সেই বস্তুর কাছে আসা প্রয়োজন হয় না।
তিনি আরশের উপর থেকে সব কিছুকে পরিচালনা করেন।
আর একটা কথা কোরআনের আয়াতের ব্যাখ্যা বর্তমানে মানুষের চাইতে রাসূলুল্লাহ সাঃ সবচাইতে বেশি বুঝতেন।
আর মোহাম্মদ সাঃ স্পষ্টভাবে হাদিসে বলেছেন, কেউ যদি বলে যে সে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা দেখেছেন তাহলে সে ব্যক্তি মিথ্যা কথা বললো।
তাহলে রাসূলুল্লাহ সাঃ হাদিস অনুযায়ী বোঝা যায় যে ব্যক্তি নিজেকে দাবি করে যে সে আল্লাহকে দেখেছে তাহলে সে ব্যক্তি অবশ্যই মিথ্যাবাদী।
Right absolutely Right SPEAK thanks
যদি সকল আলেম আল্লাহকে আরশের উপরেই রাখে তাহলে বুঝতে হয় যে আল্লাহ আরশের উপর মুখাপেক্ষী বস্তুত আল্লাহ সকল কিছু থেকে অমুখাপেক্ষী আল্লাহর জ্ঞান বিরাজমান সর্বত্র।
জয় মুর্শিদ বাবা কামাল নূরী সুরেশ্বরী 💖💖🙏💖💖
আল্লাহ সর্বশক্তিমান সবজান্তা সৃষ্টির কোন জিনিস আল্লাহর নজরের বাইরে নাই
আল্লাহ আরশে ছিলেন সত্যি মানুষ সৃষ্টি হওয়ার আগের সময়টা এজন্য সবাই আরশে মানে আকাশের দিকে বলে থাকে আল্লাহ সেখানে আর নাই মানুষের সাথে জমি নেই আছে
বাবা জাহাঙ্গীর এর কথাগুলো বুঝতে গেলে,মাথা দিয়ে নয় সিনা দিয়ে বুঝতে হবে।
সিনায় সিনায় ঘষাঘষি কর খুব আরাম পাইবা
@@SmilingChickens-to1mc Jahangir shaheb akjon pothovrosto lok. Avoid him for the sake of islam. Don't follow blindly anyone. Try to measure by Al-qur'an and Hadith
Don't follow molla's blindly. Practice according to quran follow a wais man as ulil amar, as ulil abser, as siddik.
জাহাঙ্গীর তোর বাবা তাহলে তোর মা পতিতা
বাবা জাহঙ্গীর ঠিক বলেছেন
Mr.jahangeer's word is absolutely right & truth.
@@nigarsultana7813 thank you
মুহাম্মদ সঃ এর নির্দেশিত পথই আল্লাহর পবিত্র দরবারে পৌঁছানোর একমাত্র সঠিক সহজ সরল পথ।আর সবই ভ্রান্ত পথ।
মারহাবা বাবা জাহাঙ্গীর ।
যার অস্তিত্ব নেই তার থাকা না থাকার প্রশ্নই ওঠে না।
জানিনা তুমি কোন ধর্মের, যেই ধর্মেরই হও সেই ধর্মের পুস্তক ভালো করে ঘেটে পড়ে দেখো আল্লাহ আছে কিনা,আল্লাহ এক এবং তিনি সর্ব শক্তি মান,
আপনি একটা নাস্তিক সয়তান😡😡😡
আল্লাহ্ এমন কাজের কাজী সকল সৃষ্টি কুলের জীবের সাথে রাজি।
আল্লাহ তায়ালা আরশে আযিম এ অবস্থান করেন।আল্লাহ তায়ালা একি সাথে শরবজ্ঞ বিধ্যমান,আল্লাহ তায়ালা প্রতিটা মানুষের কলবে বসত করেন।আপনি খোজ করলে পাবেনই।
@@MamunSharker-qy5xl আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
দয়াল ভরসা দয়াল সবার সহাই হক জয় গুরু
Allah is unlimeted powerful Allah is Greatest Earth and unlimited sky Allah is biggest of all,so Allah is every where.
অসাধারণ সুন্দর। জয় গুরু জয় হোক মানবতার। ❤
এ যুগে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগমন দরকার মানুষ দিশেহারা।
আল্লাহ মানুষের মাঝে বিরাজমান মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করো আল্লাহর সাথে ভালো ব্যবহার করা হবে
আল্লাহ মানুষের অন্তরে অতএব মানুষ যেখানে আল্লাহ শেখানে
@@JahangirMiah-r4o ভুল
হে আল্লাহ আপনি আমাদের বিস্সের সকল মসুলমান দের কে হেদায়েত দান করুন ও ছহীহ শুদ্ধ বুজ দান করুন ও ইমানি শক্তি বাড়িয়ে দিন ও ইসলামের সঠিক পথে পরিচালিত করুন ও এই সব সুফি বাদি জাহাঙ্গীর বাবা নামের জাহান্নামী ও দাজ্জালের বংশধর দর ও ফেতনা থেকে হেফাজত করুন আমীন ছুম্মা আমীন
আল্লাহ এমন যায়গায় আছে যেখানে আল্লাহর
অবস্থান কোন ভাবেই প্রমাণ করা সম্ভব নয়।
তাই আল্লাহর সৃস্টি কারিরা
সে ভাবেই আরশের ডিজাইন করেছেন।
আল্লাহকে কেউ সৃষ্টি করেনি।
আল্লার ক্ষমতা কম তাই সব জায়গায় থাকতে পারেনা। ঠিক কি না।
@@RiyaDas-y6u বাতের সাথে যদি গুবর দেন তাহলে সেই খাবারটা হজম হবে আপনার যদি হজম হয় তাহলে আপনার রুচি খুব জগন্য আর যদি খেতে না পারেন তাহলে আপনার রুচি অরুচি দুইটাই সমান রুচি না
@@RiyaDas-y6u তারা বরই নির্রবত যারা তাদের সৃষ্টির রহস্য ভুলে যায়
Allah sob jaigai hajir najir karon tini Allah sorbosoktiman Allah aros er opor ache
Akta Omor dorkar tor moto kulaggar ke khuje sasti dewyar
জয় বাবা জাহাঙ্গীর
দয়ালবাবা জাহাঙ্গীর দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর
,,,,আল্লাহ যদি মানুষের মধ্যে থাকে তবে এক আল্লাহ হয় কিভাবে??
নিশ্চয়ই ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না পবিত্র কুরআন ও হাদিসের দলিলকে অস্বীকার করা ----
একাধিক জায়গায় উপরে প্রমাণিত হয়েছে।
@@abulhakim9182 আল্লাহ্ লক্ষ কোটি আকার নিয়ে হয়েছে নিরআকার
আল্লাহর এলম ও ক্ষমতা সর্বপরি।
@@memestokeepualive,,ধন্যবাদ উক্ত সত্য ও সঠিক তথ্যটি আমার শিক্ষকের কাছে শুনেছি এবং তার কিতাবেও লেখেছেন,,
শয়তান পৃথিবীতে কয়টা আছে
আল্লাহ রব্বুল আলামীন পবিত্র কোরআন শরিফ এ বলেছেন আমরা তোমার সাহা রেগের নিকট বরতি আছি
বাবা জাহাঙ্গীরের জয় হোক জয় বাবা জাহাঙ্গীর জয় গুরু জয় জাহাঙ্গীর বাবা
আল্লাহ মানুষের সাথে আছে
লাহুত মোকামে আল্লাহ থাকেন
সৌদি রিয়াদেগুরু জেমস যে কনসার্ট করলো গতকালকে এই ওহাবীরা তার কি ফতোয়া বের করবে ওরা করলে জায়েজ আর আমি করলে নাজায়েজ আল্লাহ পাক সবাইকে সঠিকভাবে কোরআনের জ্ঞান দান করুন
জয়গুরু 🙏🙏🙏
এই ইহুদী- মুসলমানদের বিভান্ত করতেই এই পথ বেঁচে নিয়েছে,সময় আছে সঠিক পথে ফিরে আসেন।
জ্বি জারজ। ঠিক বলেছো।
বাবা জাহান্নামী 😂😂😂
আল্লাহকে আরসে আযীমে রাখে আবার বলে আল্লাহর ঘর মসজিদ। তাহলে বুঝা যায় মসজিদ ধর্ম ব্যবসায়ীদের আল্লাহর নামে চোখধাধানো বিনিয়োগের জায়গা।
ছাগলটা বলে কি??
মসজিদ আল্লাহর,তুমি কি আল্লাহর নও?, এটা কি বুঝতে পারনা যে তুমি আল্লাহর বান্দা?
তার মানে কি আল্লাহ তোমার মধ্যে বিরাজমান??
হায়রে পাগলা খালি মসজিদ কেন,পৃথিবীতে যা কিছু আছে সব কিছুর মালিক আল্লাহ।
Hmm😂😂
Joss😂😂
সাঈদী হুজুরের কথা সঠিক ❤❤❤
বাবা জাহাঙ্গীর বা ইমান আল সুরেস্বরি অন্ধকারের আলো। মাশাল্লাহ।
জয গরু বাবা জাহাঙ্গীর
সুফিবাদ মুর্দাবাদ
আল্লাহ আরশে আজিম আছে, মানুষের শাহা রগের চেয়ে নিকটে ও আছেন, আল কোরান।
যে যে চারটে বিয়ে করবে 10 টা করে এক একটা বউয়ের বাচ্চা হবে সেইখানে থাকবেন উনি
হে আল্লাহ এই দুটো দল থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি,, এরা সকলেই আপনার সত্যের সাথে মিথ্যা মিশ্রণ করে আলোচনা করে,, যায় অর্থ আপনার কিতাবের সঙ্গে শির্ক করে।
যারা বলে আল্লাহ সাত আসমানের উপরে এক কথায় তারা আল্লাহকে পায় নাই ,দেখেও নাই তাদের কাল্ব চলে না তারা অন্ধকারে আছে। তাদের কাল্বে ইমানের নুর প্রবেশ করেনাই।
আপনাদের চলে দেখেই আপনারা পীর পুজারি মাজারপুজারি। তাহলে নবীও তো সপ্ত আকাশের উপরেই গিয়েছিলেন মিরাজে তিনি কি আল্লাহকে পান নাই?
❤️❤️❤️🙏🙏❤️❤️❤️
@@armahbub1 আপনি কি আল্লাহ কে দেখেছেন নাকি? আল্লাহ কে দেখা যায় না।
@@ismailsujon2186 তুই দেখবি কেমনে তুই পথ বেছে নিছত মুনাফেকের। আল্লাহ কে দেখা যায় সত্য, দেখানো যায় না!!
এরা মিথ্যাবাদী, আল্লাহকে না দেখেও বলবে দেখেছে।
আল্লাহ্কে দেখা কি এত সহজ?
মানুষ কে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য প্রশ্নবোধক চিহ্ন কাকে এই প্রশ্নটা করেছেন আপনাদের বাবা জাহাঙ্গীর কি সেটা জানেন শয়তানি বাদ দিয়ে আল্লাহর পথে ফিরে আসো আল্লাহ মানুষকে ছাড় দেন ছেড়ে দেন না
আল্লাহ আমার মাঝেই আত্মা রুপে আছেন
জাহাঙ্গীর সাহেব এর কথাটা ঠিক আছে
Saidi huzur tik boleche
সিনাই পব'ত বা তুর পাহাড়ে সৃষ্টি কতা' বা আল্লাহ কথা বলেছেন বহুবার মুছা নবীর সাথে।
ঠিক বলেছেন
ওনি বলিতেছেন, যে আদম (আ:) এর রুহ আল্লাহ দিয়েছেন, আল্লাহ দিয়েছেন, মানে আদেশ করেছেন ! কাউকে দেওয়া বা আদেশ করার মানে এই নয় যে, ওনি আদম (আ:) এর মাঝে ঢুকে গেছেন ! কারও ভুল ধারনা কে প্রাধান্য দেওয়া উচিত না !
দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর
🙏🙏🙏
ভন্ড জাহাঙ্গীর
দয়ালবাবা জাহাঙ্গীর❤
পানি এক অদ্বিতীয়।
তাহলে নদি,খাল,সমুদ্র আলাদা আলাদা কেনো?
সমুদ্রে, নদিতে খাল বিলে পানিই থাকে। তবে উঃস সমুদ্র
অসংখ্য আত্মার উঃস পরমাত্মা। আর এই পরমাত্মাই হল।।।।।
❤❤❤❤❤❤❤
আল্লা র যদি সংকেত ৭৮৬হয় তাহলে স্বর্গ মর্ত পাতাল এটাই বোঝায়, আর আমার ধৰ্ম হল ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর এর মধ্যে তাপফাৎ কোথায়? আমরা সবাই একটা বট গাছের তলায়। আজ বিভেদ তৈরী কেনো?
প্রভু নরকে আছেন৷ প্রভু মিরশাদে আছেন (৮৯/১৪) আর নরক আছে মিরশাদানে অবস্থিত (৭৮/২১)|
আল্লাহ র নবীর হাদিসের চেয়ে বড় নয় জাহাঙ্গীর,তবে বোঝার ক্ষমতা অর্জন করতে হবে।না বোঝে অপবাক্যা করবেন না।
জয়গুরু জয়গুরু
আল্লাহ সুবহানাতায়ালা কুরআনের অনেক জায়গায় বলেছেন যে মনের বাসনা কামনা অনুসরণ করে তারাই জাহান্নামী
যত মত তত পথ ।সব ধরনের হাদীস আছে । যে যাহা বলে তার প্রমাণ আছে ।
সঠিক বলেছো বাবা জাহাঙ্গীর
নিজেকে জে না চিনে সেতো বলবে
তার আল্লাহ আরোশে আছে
জ্বী ঠিক বলছেন জাহাঙ্গীরের দালাল
রুহু + আল্লাহ্,এক।
বাহ্
এই ভাবে বলা নিষেধ
@@AdnanSami-wh9ry কেন নিষেধ বুঝিয়ে বলুন।
@@KGN-v2s কারন আপনারা শয়তানের অনুসারি সবসময় আল্লাহ বিরোধী কথাবার্তা বলেন যা কিনা কোরআন এবং হাদিসের সাথে সাংঘর্ষিক
কোরানের অনেক অনেক ওহী সংকেতমুক্ত না করার জন্যই এত বিতর্ক।😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮😮
তিনি তো আল্লাহকে বহুবচন করে আমরা তোমার সাথে আছি।
Eitai rit
Joy guru ❤❤❤❤❤❤❤
🙏🙏🙏🙏❤️
"আগে নামাজে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করি তার পরে কোরানের প্রতি আনুগত্য জ্ঞান অর্জনে পান্ডিত্ব জ্ঞান লাভ করি, তার পরে সত্যজ্ঞানে আলোচনা করি। কোন প্রকার তর্কে নহে, কারণ তর্ক করে নিজেকে জ্ঞানী প্রকাশ করে শয়তান।"
আলহামদুলিল্লাহ।
পন্ডিত আপনি নামিযে সুরা কেরাত ছাড়াই কি নামায পড়েন নাকি
শয়তান দিয়েছে সেজদা কোথাও নেই বাকী তবু সেজদা হয়নি কেন খাঁটি সেজদার মালিক আল্লাহ ছাড়া কেউ নেই শয়তান ই কি ঠিক
Joy, baba jahangir.