সত্য একদিন প্রকাশ হবেই। আমার কাছে মনে হয় সৃষ্টি কর্তা সব কিছু সহজ করে দিয়েছে কিন্তুুু আমরা কিছু মানুষ নিজের স্বার্থ কিংবা লোভের কারণে সৃষ্টি কর্তার বিধান কে নিজের মতো করে সমাজের মানুষের উপর চাপিয়ে দিতে চাই। যাই হোক সুখবর হলো এটাই যে, এখন তথ্য প্রযুক্তির যোগ, বানোয়াট গল্প, রেফারেন্স ছাড়া তথ্য কেউ গিলবে না। আল্লাহ্ আমাদের সত্য বুঝার তৌফিক দান করুক।
কোরআন হলো ফুরক্বান বা সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী, যার মাধ্যমে আদম আঃ হতে চলে আসা দ্বীন ইসলামকে পুর্ণতা প্রদান করা হয়েছে, পক্ষান্তরে শুধু কোরআন পরিপুর্ণ দ্বীন ইসলাম নয়, যার সত্যায়নকারী কোরআন নিজেই। "তিনি তোমাদের জন্যে ঐ দ্বীনকেই নির্ধারিত করেছেন, যার আদেশ দিয়েছিলেন নূহকে, যা আমি প্রত্যাদেশ করেছি আপনার প্রতি এবং যার আদেশ দিয়েছিলাম ইব্রাহীম, মূসা ও ঈসাকে এই মর্মে যে, তোমরা দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত করো এবং তাতে অনৈক্য সৃষ্টি করো না।" [সুরা শূরা - ৪২:১৩] ।।। কোরআনকে ফুরক্বান বা সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী একারনেই বলা হয়েছে যে, আদম আঃ হতে চলে আসা দ্বীন ইসলামের যেসব অংশে যতটুকু বিকৃতির অনুপ্রবেশ ঘটেছিলো, কোরআন দ্বারা সেসব অংশ চিহ্নিতপুর্বক রদ করা হয়েছে আর যেসব বিষয়ে সংশোধনীর প্রয়োজন পড়ে নাই, সেসব উল্লেখ পর্যন্ত করা হয় নাই, যেমন- জানাজা, খৎনা, আকিকা ইত্যাদী। পুর্ববর্তী নবীদের জারীকৃত এবং তাদের উম্মত কতৃক ট্রান্সফার হওয়া দ্বীন, ফুরকানের ছাকুনীতে ছেকে রাসুল সাঃ পুণরায় তা বিশুদ্ধতার সহিত উম্মতের মাঝে প্রতিষ্ঠা ও জারী করে দিয়েছেন, এজন্য তাকে কোরআন খাতামুন নবীয়ীন বা নবীগণের সীলমোহর উপাধি দিয়েছে। দ্বীন ইসলাম আমলী তাওয়াতুরের মাধ্যমে সৃষ্টির শুরু থেকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে অবিচ্ছিন্ন ইলম ও আমল সুত্রে ট্রান্সফার হয়েছে, কোরআনও সেই একই সুত্রে আমাদের প্রজন্মে জারী হয়েছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত জারী রবে। সুতরাং দ্বীন ইসলামে বিকৃতির অনুপ্রবেশ সে পর্যন্ত ইজমাপ্রাপ্ত হবে না, যে পর্যন্ত অন্তত একজন কোরআন ব্যাবহারে পারদর্শী জীবিত থাকবে। নাজিল কাল হতে কোরআনের বিশুদ্ধতা নির্ণয়ের যে পদ্ধতি রয়েছে, সেই একই পদ্ধতিতে সুন্নাতুল্লাহর নির্দেশনা মোতাবেক আনুষ্ঠানিক সালাত, সাওম, হজ্ব, যাকাত তথা তাবৎ প্রতিষ্ঠিত ও পালিত খাঁটি দ্বীনি আহকামসমুহও নির্ণয় করা যায়। পদ্ধতিটি হলো- প্রতি প্রজন্মের আহলাজ্বীকরদের আমলী তাওয়াতুরের রেওয়াআত পর্যবেক্ষণ। অর্থাৎ ৫০/১০০ বছর অন্তর অন্তর বিগত ১৪০০ বছরের আহলে জিক্বরগণ কতৃক লিপিবদ্ধ কোরআনের পান্ডুলিপি একত্রিত করে আমরা যেমন কোরআনের বিশুদ্ধতা যাচাই করতে পারি, তেমনি আহলে জিক্বরগণ কতৃক লিপিবদ্ধ বিশুদ্ধ দ্বীনি আমলসমুহও যাচাই করতে পারি। যে ইলম ও আমল রাসুল সাঃ পর্যন্ত প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে জারী থাকার চেইন মেইনটেইন করে না, তা দ্বীন ইসলামের অন্তর্গত নয়। ।।।। وَمَا أَرْسَلْنَا قَبْلَكَ إِلاَّ رِجَالاً نُّوحِي إِلَيْهِمْ فَاسْأَلُواْ أَهْلَ الذِّكْرِ إِن كُنتُمْ لاَ تَعْلَمُونَ- আপনার পূর্বে আমি মানুষই প্রেরণ করেছি, যাদের কাছে আমি ওহী পাঠাতাম। অতএব তোমরা যদি না জানো তবে আহলে জিক্বরগণকে জিজ্ঞেস কর। [সুরা আম্বিয়া - ২১:৭]
আসসালামু আলাইকুম ভাইজান,কোরআন অনুযায়ী সব কথা মানতে হবে,কারন বিচার দিবসে কোরআন অনুযায়ী আমাদের বিচার হবে,হাদিস অনুযায়ী না,,হাদিস না মানলে আল্লাহর কাছে জবাব দীহিতা করা লাগবে বলে আমার মনে হয় না,কারণ আল্লাহ জীবন বিধান কোরআন কে বলেছেন
Another: Sura Attawba: ৯:১১ فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَاِخۡوَانُکُمۡ فِی الدِّیۡنِ ؕ وَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ ﴿۱۱﴾ ১১. অতএব তারা যদি তাওবাহ করে, সালাত কায়েম করে ও যাকাত দেয়, তবে দ্বীনের মধ্যে তারা তোমাদের ভাই(১); আর আমরা আয়াতসমূহ স্পষ্টভাবে বর্ণনা করি এমন সম্প্রদায়ের জন্য যারা জানে।(২) Sura Unus: ১০:৮৭ وَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰی مُوۡسٰی وَ اَخِیۡهِ اَنۡ تَبَوَّاٰ لِقَوۡمِکُمَا بِمِصۡرَ بُیُوۡتًا وَّ اجۡعَلُوۡا بُیُوۡتَکُمۡ قِبۡلَۃً وَّ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ ؕ وَ بَشِّرِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ﴿۸۷﴾ ৮৭. আর আমরা মূসা ও তার ভাইকে ওহী পাঠালাম যে, মিসরে আপনাদের সম্প্রদায়ের জন্য ঘর তৈরী করুন এবং তোমাদের ঘরগুলোকে কিবলা(১) তথা ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন এবং মুমিনদেরকে সুসংবাদ দিন।(২) Sura Hud: ১১:১১৪ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ طَرَفَیِ النَّهَارِ وَ زُلَفًا مِّنَ الَّیۡلِ ؕ اِنَّ الۡحَسَنٰتِ یُذۡهِبۡنَ السَّیِّاٰتِ ؕ ذٰلِکَ ذِکۡرٰی لِلذّٰکِرِیۡنَ ﴿۱۱۴﴾ۚ ১১৪. আর আপনি সালাত কায়েম করুন(১) দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের প্রথমাংশে(২)। নিশ্চয় সৎকাজ অসৎকাজকে মিটিয়ে দেয়(৩)। উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য এটা(৪) এক উপদেশ। Sura Ibrahim: ১৪:৩১ قُلۡ لِّعِبَادِیَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا یُقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ یُنۡفِقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَ یَوۡمٌ لَّا بَیۡعٌ فِیۡهِ وَ لَا خِلٰلٌ ﴿۳۱﴾ ৩১. আমার বান্দাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে এবং আমি তাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করতে(১)- সে দিনের আগে যে দিন থাকবে না কোন বেচা- কেনা এবং থাকবে না বন্ধুত্বও।(২) ১৪:৩৭ رَبَّنَاۤ اِنِّیۡۤ اَسۡکَنۡتُ مِنۡ ذُرِّیَّتِیۡ بِوَادٍ غَیۡرِ ذِیۡ زَرۡعٍ عِنۡدَ بَیۡتِکَ الۡمُحَرَّمِ ۙ رَبَّنَا لِیُـقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ فَاجۡعَلۡ اَفۡئِدَۃً مِّنَ النَّاسِ تَهۡوِیۡۤ اِلَیۡهِمۡ وَارۡ زُقۡهُمۡ مِّنَ الثَّمَرٰتِ لَعَلَّهُمۡ یَشۡکُرُوۡنَ ﴿۳۷﴾ ৩৭. হে আমাদের রব! আমি আমার বংশধরদের কিছু সংখ্যককে বসবাস করালাম(১) অনুর্বর উপত্যকায়(২) আপনার পবিত্র ঘরের কাছে(৩), হে আমাদের রব! এ জন্যে যে, তারা যেন সালাত কায়েম করে(৪)। অতএব আপনি কিছু লোকের অন্তর তাদের প্রতি অনুরাগী করে দিন(৫) এবং ফল-ফলাদি দিয়ে তাদের রিযকের ব্যবস্থা করুন(৬), যাতে তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।(৭) ১৪:৪০ رَبِّ اجۡعَلۡنِیۡ مُقِیۡمَ الصَّلٰوۃِ وَ مِنۡ ذُرِّیَّتِیۡ ٭ۖ رَبَّنَا وَ تَقَبَّلۡ دُعَآءِ ﴿۴۰﴾ ৪০. হে আমার রব! আমাকে সালাত কায়েমকারী করুন এবং আমার বংশধরদের মধ্য হতেও। হে আমাদের রব! আর আমার দো'আ কবুল করুন।(১) Sura Bani Israil: ১৭:৭৮ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ لِدُلُوۡکِ الشَّمۡسِ اِلٰی غَسَقِ الَّیۡلِ وَ قُرۡاٰنَ الۡفَجۡرِ ؕ اِنَّ قُرۡاٰنَ الۡفَجۡرِ کَانَ مَشۡهُوۡدًا ﴿۷۸﴾ ৭৮. সূর্য হেলে পড়ার পর থেকে রাতের ঘন অন্ধকার পর্যন্ত সালাত কায়েম করুন(১) এবং ফজরের সালাত।(২) নিশ্চয় ফজরের সালাত উপস্থিতির সময়।(৩) ১৭:১১০ قُلِ ادۡعُوا اللّٰهَ اَوِ ادۡعُوا الرَّحۡمٰنَ ؕ اَیًّامَّا تَدۡعُوۡا فَلَهُ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰی ۚ وَ لَا تَجۡهَرۡ بِصَلَاتِکَ وَ لَا تُخَافِتۡ بِهَا وَ ابۡتَغِ بَیۡنَ ذٰلِکَ سَبِیۡلًا ﴿۱۱۰﴾ ১১০. বলুন, তোমরা আল্লাহ নামে ডাক বা রাহমান নামে ডাক, তোমরা যে নামেই ডাক সকল সুন্দর নামই তো তাঁর। আর আপনি সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না; বরং এ দুয়ের মধ্যপথ অবলম্বন করুন।(১)
এই ভিডিও টা অনেক আগের! মুফাসসিল সাহেবের চেহারা দেখলেই অনুমান করা যায়, তখন উনি অনেকটা হাল্কা-পাতলা ছিলেন। তবে উনার আলোচনার বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রফেট মোহাম্মদ (সাঃআঃ) এর সব সাহাবীগণ বিস্বস্ত ছিলেন নি।
মুফাসসিল ভাই আমি একজন আপনার নিয়মিত দর্শক-শ্রোতা আপনার এই সমস্ত মূল্যবান আলোচনা যদি একটু ধীর গতিতে বলেন তাহলে বোঝা এবং উপলব্ধি করা সহজ হয় আশাকরি আপনি পরবর্তী পর্যায়ে এগুলো একটু খেয়াল রাখবেন আপনার বক্তব্য একেবারে সুপারসনিক গতিতে হয়ে যাচ্ছে হয়তো এটাই আপনার স্টাইল তবুও বলবো
স্যার, ওমর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা এবং আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা ফজরের সালাতের সময় শাহাদাত বরণ করেন। প্রচলিত নামাজ যদি নাই থাকে তহলে তারা কোন নামাজ পড়েছিল?
এসব কল্পকাহিনি। আপনি নিজে নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো, ঘড়ি ছাড়া, মাইকের আওয়াজ ছাড়া একদিন সঠিক সময়ে জামায়াতে উপস্থিত হতে পারেন কি না? এছাড়া তখনকার সময়ে এখনকার মতো পাড়া-মহল্লায় মসজিদও ছিল না।
I am close relative Mam Group so owner of Birds Bangladeshi Shopping was my former relative. I know Bengal Group also you....But remember I Respect you. Me living USA
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা পবিত্র কোরআনে নামাজের কথা যেভাবে বর্ণনা করা হয়েছে Sura Bakarah: ২:৩ الَّذِیۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡغَیۡبِ وَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ یُنۡفِقُوۡنَ ۙ﴿۳﴾ ৩. যারা গায়েবের(১) প্রতি ঈমান আনে (২), সালাত কায়েম করে(৩) এবং তাদেরকে আমরা যা দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে।(৪) ২:৪৩ وَ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ وَ ارۡکَعُوۡا مَعَ الرّٰکِعِیۡنَ ﴿۴۳﴾ ৪৩. আর তোমরা সালাত প্রতিষ্ঠা কর ও যাকাত দাও এবং রুকূ’কারীদের সাথে রুকূ কর।(১) ২:৪৫ وَ اسۡتَعِیۡنُوۡا بِالصَّبۡرِ وَ الصَّلٰوۃِ ؕ وَ اِنَّهَا لَکَبِیۡرَۃٌ اِلَّا عَلَی الۡخٰشِعِیۡنَ ﴿ۙ۴۵﴾ ৪৫. আর তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর(১)। আর নিশ্চয় তা বিনয়ীরা ছাড়া(২) অন্যদের উপর কঠিন। ২:২৩৮ حٰفِظُوۡا عَلَی الصَّلَوٰتِ وَ الصَّلٰوۃِ الۡوُسۡطٰی ٭ وَ قُوۡمُوۡا لِلّٰهِ قٰنِتِیۡنَ ﴿۲۳۸﴾ ২৩৮. তোমরা সালাতের প্রতি যত্নবান হবে(১), বিশেষত মধ্যবর্তী সালাতের(২) এবং আল্লাহর উদ্দেশ্যে তোমরা দাঁড়াবে বিনীতভাবে; ২:২৩৯ فَاِنۡ خِفۡتُمۡ فَرِجَالًا اَوۡ رُکۡبَانًا ۚ فَاِذَاۤ اَمِنۡتُمۡ فَاذۡکُرُوا اللّٰهَ کَمَا عَلَّمَکُمۡ مَّا لَمۡ تَکُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۲۳۹﴾ ২৩৯. অতঃপর যদি তোমরা বিপদাশংকা কর, তবে পদচারী অথবা আরোহী অবস্থায় সালাত আদায় করবে(১)। অতঃপর যখন তোমরা নিরাপদ বোধ কর তখন আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন, যা তোমরা জানতে না। ২:২৭৭ اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ لَهُمۡ اَجۡرُهُمۡ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ۚ وَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ ﴿۲۷۷﴾ ২৭৭. নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, সালাত প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে, তাদের প্রতিদান রয়েছে তাদের রব-এর নিকট। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না। Sura Nessa: ৪:১০১ وَ اِذَا ضَرَبۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَلَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَقۡصُرُوۡا مِنَ الصَّلٰوۃِ ٭ۖ اِنۡ خِفۡتُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنَکُمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ اِنَّ الۡکٰفِرِیۡنَ کَانُوۡا لَکُمۡ عَدُوًّا مُّبِیۡنًا ﴿۱۰۱﴾ ১০১. তোমরা যখন দেশ-বিদেশে সফর করবে তখন যদি তোমাদের আশংকা হয় যে, কাফেররা তোমাদের জন্য ফিতনা সৃষ্টি করবে, তবে সালাত ‘কসর’(১) করলে তোমাদের কোন দোষ নেই। নিশ্চয়ই কাফেররা তোমাদের প্রকাশ্য শক্র। sura Mayeda: ৫:৫৮ وَ اِذَا نَادَیۡتُمۡ اِلَی الصَّلٰوۃِ اتَّخَذُوۡهَا هُزُوًا وَّ لَعِبًا ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَوۡمٌ لَّا یَعۡقِلُوۡنَ ﴿۵۸﴾ ৫৮. আর যখন তোমরা সালাতের প্রতি আহ্বান কর তখন তারা সেটাকে হাসি-তামাশা ও খেলার বস্তুরূপে গ্রহণ করে- এটা এ জন্যে যে, তারা এমন এক সম্প্রদায় যারা বোঝে না। ৫:৯১ اِنَّمَا یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّوۡقِعَ بَیۡنَکُمُ الۡعَدَاوَۃَ وَ الۡبَغۡضَآءَ فِی الۡخَمۡرِ وَ الۡمَیۡسِرِ وَ یَصُدَّکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰهِ وَ عَنِ الصَّلٰوۃِ ۚ فَهَلۡ اَنۡتُمۡ مُّنۡتَهُوۡنَ ﴿۹۱﴾ ৯১. শয়তান তো চায়, মদ ও জুয়া দ্বারা তোমাদের মধ্যে শক্রতা ও বিদ্বেষ ঘটাতে এবং তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিতে। তবে কি তোমরা বিরত হবে না?(১) Sura Anyam: ৬:১৬২ قُلۡ اِنَّ صَلَاتِیۡ وَ نُسُکِیۡ وَ مَحۡیَایَ وَ مَمَاتِیۡ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ ﴿۱۶۲﴾ۙ ১৬২. বলুন, আমার সালাত, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মরণ সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহরই জন্য।(১) ৬:১৬৩ لَا شَرِیۡکَ لَهٗ ۚ وَ بِذٰلِکَ اُمِرۡتُ وَ اَنَا اَوَّلُ الۡمُسۡلِمِیۡنَ ﴿۱۶۳﴾ ১৬৩. তার কোন শরীক নেই। আর আমাকে এরই নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে(১) এবং আমি মুসলিমদের মধ্যে প্রথম। Sura Araf: ৭:১৭০ وَ الَّذِیۡنَ یُمَسِّکُوۡنَ بِالۡکِتٰبِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ ؕ اِنَّا لَا نُضِیۡعُ اَجۡرَ الۡمُصۡلِحِیۡنَ ﴿۱۷۰﴾ ১৭০. যারা কিতাবকে দৃঢ়ভাবে ধারন করে ও সালাত কায়েম করে, আমরা তো সৎকর্মপরায়ণদের শ্রমফল নষ্ট করি না।(১)
আলহামদুলিল্লাহ্, ভাই webtechsoft ltd, অনেক সুন্দর ভাবে পবিএ কোরআন থেকে রেফারেন্স সহ দলিল দিয়েছেন। জাযাকাল্লহু খয়রান। কিন্তূ বক্তার যে বক্তব্য তা হলো আমরা মুসলমানরা যে ভাবে ওয়াক্তিয় নামায আদায় করি , তার কাঠামো পবিএ কোরআনে নাই , এবং কোরআনের কোথাও বরনিত হয়নি !! যদি কোরআনে না থাকে !! তাহলে কোথ্যেকে আবিস্কার হলো?? আর যদি কোরআনে আল্লহর হুকুম না থাকে তাহলে আমাদের জন্য মানা কি আবশ্যক?? যেমন:- [২:১৮৭] আল বাকারা, (অংশ বিশেষ) আর আহার কর ও পান কর যতক্ষণ না ফজরের সাদা রেখা কাল রেখা থেকে স্পষ্ট হয়। অতঃপর রাত পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ কর। [ প্রশ্ন :- পবিএ কোরআন রাত পর্যন্ত রোযা/সিয়ম পূর্ণ করতে করতে বলছে, তাহলে আমরা মাগরিবের আযানের সাথে সাথে ইফতার করি কেন ?????]
Amar ekta question ache keo Jodi ekto answer diten. Namaz to shodo amader nobir ummot der upor foroz kora hoiche tahole onno nobider ummot Ra kemne Allah er ebadot korto??? Keo janle ekto janan
Prokito islam apni ki ber korben 😄😄.......Jara koraner ayat jiboneo ultay dekhe na tarai aisob video dekhe bivrantite pore jay,r jara Attosuddhir maddhome salat kayem kore tarai thik,tai nije koran porun janun sikhun ader kothay bivranto hoyar kichui nei
কোরানে অসংখ্য বার নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলতের কথা বলার হয়েছেন । কিন্ত নামাজ কোরানের মধ্য নাজিল হয় নাই । নামাজ নাজিল হয়েছেন মিরাজে । নামাজ কি ভাবে পরতে হবে কখন ও কোন সময় কোন নামাজ পরতে হবে তা জিবরাইল আঃ নামাজ পরে রসুল কে দেখিয়ে দিয়েছেন আল্লাহর রসুল নামাজ জিবরাইল আঃ থেকে সিখেছেন । উনি নিজে পরেছেন ও উমমাত কে শিক্ষা দিয়েছেন এইটা কোন দলিলের মধ্যেই হয় নাই । নামাজ আল্লাহ সিখেছেন জিবরাইল কে জিবরাইল সিখেছেন রসুল কে রসুল সিখেছেন উমমাত কে । আপনি জানেন তবে কিছুই জানেন না ইসলামের গবিরতা অনেক তার দারে কাছেও নাই
আপনাদের পূর্বজ হিন্দু ছিল তারা তো আরব থেকে আসেনি আপনারা এখনো কেন ইসলাম। নবীর বংশধর যে মুসলমান ছিল তার প্রমাণ দিতে পারবেন কি? কারন তার বংশধরেরা মূর্তি পূজা করত। হিন্দু নামটি সিন্ধু থেকে এসেছে।
@@sanatand5677 সনাতন হোক আর জালাতন হোক... আপনি যখন আপনার গায়ের জামা কাপড় বা পুড়নো ক্লাসের বই পত্র বাতিল বলেন।। তখন তা যত্ন করে সেটাই ফলো করেন নাকি তা পরিত্যাগ করেন? যদি তা সিন্দুকে তুলে তাঁর যত্ন করেন তবে কথা নাই। কিন্তু যদি পরিত্যাগ করেন। তবে পড়ে দেখুন আল্লাহ পূর্ববর্তী সকল ধর্ম বা গ্রন্থের কথা গুলো সঠিক হোক বা বেঠিক হোক।। সবকিছুই ইসলামের পরিপূর্নতার পর বাতিল বলে বহুবার কুরয়ানে উল্লেখ করেছেন।। যেমন আমাদের ক্লাস ওয়ানের বই সঠিক হলে অনার্স পাশ করার পর আমরা কখন ক্লাস ওয়ানের রুলস ফলো করে জীবন গরবো না।। নাকি সনাতন ধর্মের লোক তাই করে? যা হোক সুতরাং সনাতন, ইহুদী, খ্রীষ্টান যায় হোক সব এখন বাতিল। আর বাতিল নিয়ে চর্চা করে পরিনতি কি তা কুরয়ানেই উপযুক্ত বর্ণ্না করা আছে।
কত জনে কত কিছু বলে ভাই, নবী নাকি ৫০ ওয়াক্ত নামাজ আনলেন পরে মুসা নবীর যুক্তিতে নামাজ কমিয়ে আল্লাহর কাছ থেকে ৫ ওয়াক্ত আনলেন। আচ্ছা ভাই আপনি চিন্তা করেন ৫০ ওয়াক্ত নামাজ দিল আর নবী সেটাই নিয়ে আসলো আবার মুসা নবীর যুক্তিতে ৫ ওয়াক্ত বানালেন, নবী কি এটা জানতেন না যে ৫০ ওয়াক্ত তার উম্মত পারবে কি পারবে না। বিশ্বনবীর জ্ঞানে কি এটা ধরা পরে নাই।
পুরো বিশ্ববাসীর প্রতি আল্লাহর, দয়া অনুগ্রহ বর্ষিত হোক আল্লাহর বিধান কুরআন অনুযায়ী❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
আসসালামু আলাইকুম, ভাই আপনার কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ রইলো আপনার লেকচারসমূহ বই আকারে প্রকাশ করুন। এতে মুসলিম জাতি ভীষণ উপকৃত হবে।
অসাধারণ যৌক্তিক আলোচনা ❤
নামাজের মত এত, গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়, যার এত এত প্রয়োজন, কিন্তু দূক্ষের বিষয় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ নিয়ে কোরওয়ানে কিছু নাই।😢
আল্লাহ যাহা বিধান দেন সেটাই চুড়ান্ত
কোরআনে যখন নামাজের কথায় নাই তখন আপনার এত চিন্তা কেন কোরআনে যেটা আছে সেটাই আপনি অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলুন
তিনি কুরান জানেন, কিন্তু বিশ্বাস করেন না। তিনি নাসতিক ধরমে বিশ্বাসি। হালাল হারাম জায়েজ নাজায়েজ সবই সমান তাদের কাছে।
হে আল্লাহ! আমাকে এমন এলেম দান করো না যে এলেম গোমরাহির দিকে নিয়ে যায় 😢
আপনি একজন সত্যের বার্তা বাহক।very good.... thanks.....
আপনি ভীষণ ভালো বিশ্লেষক !
এই ভিডিওটা অনেক আগে একবার শুনেছিলাম। বার বার শুনেছি। নাইচ।
সত্য একদিন প্রকাশ হবেই। আমার কাছে মনে হয় সৃষ্টি কর্তা সব কিছু সহজ করে দিয়েছে কিন্তুুু আমরা কিছু মানুষ নিজের স্বার্থ কিংবা লোভের কারণে সৃষ্টি কর্তার বিধান কে নিজের মতো করে সমাজের মানুষের উপর চাপিয়ে দিতে চাই। যাই হোক সুখবর হলো এটাই যে, এখন তথ্য প্রযুক্তির যোগ, বানোয়াট গল্প, রেফারেন্স ছাড়া তথ্য কেউ গিলবে না। আল্লাহ্ আমাদের সত্য বুঝার তৌফিক দান করুক।
কোরআন হলো ফুরক্বান বা সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী, যার মাধ্যমে আদম আঃ হতে চলে আসা দ্বীন ইসলামকে পুর্ণতা প্রদান করা হয়েছে, পক্ষান্তরে শুধু কোরআন পরিপুর্ণ দ্বীন ইসলাম নয়, যার সত্যায়নকারী কোরআন নিজেই।
"তিনি তোমাদের জন্যে ঐ দ্বীনকেই নির্ধারিত করেছেন, যার আদেশ দিয়েছিলেন নূহকে, যা আমি প্রত্যাদেশ করেছি আপনার প্রতি এবং যার আদেশ দিয়েছিলাম ইব্রাহীম, মূসা ও ঈসাকে এই মর্মে যে, তোমরা দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত করো এবং তাতে অনৈক্য সৃষ্টি করো না।" [সুরা শূরা - ৪২:১৩]
।।।
কোরআনকে ফুরক্বান বা সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী একারনেই বলা হয়েছে যে, আদম আঃ হতে চলে আসা দ্বীন ইসলামের যেসব অংশে যতটুকু বিকৃতির অনুপ্রবেশ ঘটেছিলো, কোরআন দ্বারা সেসব অংশ চিহ্নিতপুর্বক রদ করা হয়েছে আর যেসব বিষয়ে সংশোধনীর প্রয়োজন পড়ে নাই, সেসব উল্লেখ পর্যন্ত করা হয় নাই, যেমন- জানাজা, খৎনা, আকিকা ইত্যাদী। পুর্ববর্তী নবীদের জারীকৃত এবং তাদের উম্মত কতৃক ট্রান্সফার হওয়া দ্বীন, ফুরকানের ছাকুনীতে ছেকে রাসুল সাঃ পুণরায় তা বিশুদ্ধতার সহিত উম্মতের মাঝে প্রতিষ্ঠা ও জারী করে দিয়েছেন, এজন্য তাকে কোরআন খাতামুন নবীয়ীন বা নবীগণের সীলমোহর উপাধি দিয়েছে।
দ্বীন ইসলাম আমলী তাওয়াতুরের মাধ্যমে সৃষ্টির শুরু থেকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে অবিচ্ছিন্ন ইলম ও আমল সুত্রে ট্রান্সফার হয়েছে, কোরআনও সেই একই সুত্রে আমাদের প্রজন্মে জারী হয়েছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত জারী রবে। সুতরাং দ্বীন ইসলামে বিকৃতির অনুপ্রবেশ সে পর্যন্ত ইজমাপ্রাপ্ত হবে না, যে পর্যন্ত অন্তত একজন কোরআন ব্যাবহারে পারদর্শী জীবিত থাকবে।
নাজিল কাল হতে কোরআনের বিশুদ্ধতা নির্ণয়ের যে পদ্ধতি রয়েছে, সেই একই পদ্ধতিতে সুন্নাতুল্লাহর নির্দেশনা মোতাবেক আনুষ্ঠানিক সালাত, সাওম, হজ্ব, যাকাত তথা তাবৎ প্রতিষ্ঠিত ও পালিত খাঁটি দ্বীনি আহকামসমুহও নির্ণয় করা যায়। পদ্ধতিটি হলো-
প্রতি প্রজন্মের আহলাজ্বীকরদের আমলী তাওয়াতুরের রেওয়াআত পর্যবেক্ষণ। অর্থাৎ ৫০/১০০ বছর অন্তর অন্তর বিগত ১৪০০ বছরের আহলে জিক্বরগণ কতৃক লিপিবদ্ধ কোরআনের পান্ডুলিপি একত্রিত করে আমরা যেমন কোরআনের বিশুদ্ধতা যাচাই করতে পারি, তেমনি আহলে জিক্বরগণ কতৃক লিপিবদ্ধ বিশুদ্ধ দ্বীনি আমলসমুহও যাচাই করতে পারি। যে ইলম ও আমল রাসুল সাঃ পর্যন্ত প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে জারী থাকার চেইন মেইনটেইন করে না, তা দ্বীন ইসলামের অন্তর্গত নয়।
।।।।
وَمَا أَرْسَلْنَا قَبْلَكَ إِلاَّ رِجَالاً نُّوحِي إِلَيْهِمْ فَاسْأَلُواْ أَهْلَ الذِّكْرِ إِن كُنتُمْ لاَ تَعْلَمُونَ-
আপনার পূর্বে আমি মানুষই প্রেরণ করেছি, যাদের কাছে আমি ওহী পাঠাতাম। অতএব তোমরা যদি না জানো তবে আহলে জিক্বরগণকে জিজ্ঞেস কর। [সুরা আম্বিয়া - ২১:৭]
কিয়াস বিধান ফয়সালা দেওয়ার মালিক একমাত্র আল্লাহ্ কোরআনে বলা আছে।
সালামুন আলাইকুম, আলহামদুলিল্লাহ। ভাই জান খুব ভালো লাগলো। সত্যর পথে অবিরাম সব সময়। সাথে আছি ইনশাআল্লাহ।
তাইলে তো আমি ঠিক পথেই আছি,,,❤
আপনি একজন সত্যের বার্তা বাহক।
❤❤❤
সুরা নুর ৫৭-৫৮, সুরা ইসরা ৭৮-৭৯, সুরা হুদ ১১৪, সুরা বাকারা ৪৩ সহ আরো আয়াত বার বার টেষ্ট করেছি বাট এমনতর নিয়ম করে কোন কিছু দেখি নাই।
জাযাকাল্লাহ, আপনি পরিপূর্ণ উত্তরটি দিয়েছেন ভাই। আপনার দেওয়া আয়াতগুলোতেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরিপূর্ণ বিবরণ আছে।
আসসালামু আলাইকুম ভাইজান,কোরআন অনুযায়ী সব কথা মানতে হবে,কারন বিচার দিবসে কোরআন অনুযায়ী আমাদের বিচার হবে,হাদিস অনুযায়ী না,,হাদিস না মানলে আল্লাহর কাছে জবাব দীহিতা করা লাগবে বলে আমার মনে হয় না,কারণ আল্লাহ জীবন বিধান কোরআন কে বলেছেন
❤সালামুন আলাইকুম 💛🌹💚
❤❤❤😊 very good
আপনার জানার চেষ্টা ভালো
Bhai very very truth this spake❤
একটু আস্তে আস্তে বুজালে ভালো হয় স্যার
সুন্দর লাগছে কথা গুলো
পৃথিবীর সবচাইতে বড় আলেম হচ্ছে মুফাসসির ইসলাম এটা আমার চ্যালেঞ্জ
Another: Sura Attawba:
৯:১১ فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَاِخۡوَانُکُمۡ فِی الدِّیۡنِ ؕ وَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ ﴿۱۱﴾
১১. অতএব তারা যদি তাওবাহ করে, সালাত কায়েম করে ও যাকাত দেয়, তবে দ্বীনের মধ্যে তারা তোমাদের ভাই(১); আর আমরা আয়াতসমূহ স্পষ্টভাবে বর্ণনা করি এমন সম্প্রদায়ের জন্য যারা জানে।(২)
Sura Unus:
১০:৮৭ وَ اَوۡحَیۡنَاۤ اِلٰی مُوۡسٰی وَ اَخِیۡهِ اَنۡ تَبَوَّاٰ لِقَوۡمِکُمَا بِمِصۡرَ بُیُوۡتًا وَّ اجۡعَلُوۡا بُیُوۡتَکُمۡ قِبۡلَۃً وَّ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ ؕ وَ بَشِّرِ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ ﴿۸۷﴾
৮৭. আর আমরা মূসা ও তার ভাইকে ওহী পাঠালাম যে, মিসরে আপনাদের সম্প্রদায়ের জন্য ঘর তৈরী করুন এবং তোমাদের ঘরগুলোকে কিবলা(১) তথা ইবাদাতের ঘর বানান, আর সালাত কায়েম করুন এবং মুমিনদেরকে সুসংবাদ দিন।(২)
Sura Hud:
১১:১১৪ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ طَرَفَیِ النَّهَارِ وَ زُلَفًا مِّنَ الَّیۡلِ ؕ اِنَّ الۡحَسَنٰتِ یُذۡهِبۡنَ السَّیِّاٰتِ ؕ ذٰلِکَ ذِکۡرٰی لِلذّٰکِرِیۡنَ ﴿۱۱۴﴾ۚ
১১৪. আর আপনি সালাত কায়েম করুন(১) দিনের দু প্রান্তভাগে ও রাতের প্রথমাংশে(২)। নিশ্চয় সৎকাজ অসৎকাজকে মিটিয়ে দেয়(৩)। উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য এটা(৪) এক উপদেশ।
Sura Ibrahim:
১৪:৩১ قُلۡ لِّعِبَادِیَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا یُقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ یُنۡفِقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً مِّنۡ قَبۡلِ اَنۡ یَّاۡتِیَ یَوۡمٌ لَّا بَیۡعٌ فِیۡهِ وَ لَا خِلٰلٌ ﴿۳۱﴾
৩১. আমার বান্দাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে আপনি বলুন, সালাত কায়েম করতে এবং আমি তাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করতে(১)- সে দিনের আগে যে দিন থাকবে না কোন বেচা- কেনা এবং থাকবে না বন্ধুত্বও।(২)
১৪:৩৭ رَبَّنَاۤ اِنِّیۡۤ اَسۡکَنۡتُ مِنۡ ذُرِّیَّتِیۡ بِوَادٍ غَیۡرِ ذِیۡ زَرۡعٍ عِنۡدَ بَیۡتِکَ الۡمُحَرَّمِ ۙ رَبَّنَا لِیُـقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ فَاجۡعَلۡ اَفۡئِدَۃً مِّنَ النَّاسِ تَهۡوِیۡۤ اِلَیۡهِمۡ وَارۡ زُقۡهُمۡ مِّنَ الثَّمَرٰتِ لَعَلَّهُمۡ یَشۡکُرُوۡنَ ﴿۳۷﴾
৩৭. হে আমাদের রব! আমি আমার বংশধরদের কিছু সংখ্যককে বসবাস করালাম(১) অনুর্বর উপত্যকায়(২) আপনার পবিত্র ঘরের কাছে(৩), হে আমাদের রব! এ জন্যে যে, তারা যেন সালাত কায়েম করে(৪)। অতএব আপনি কিছু লোকের অন্তর তাদের প্রতি অনুরাগী করে দিন(৫) এবং ফল-ফলাদি দিয়ে তাদের রিযকের ব্যবস্থা করুন(৬), যাতে তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।(৭)
১৪:৪০ رَبِّ اجۡعَلۡنِیۡ مُقِیۡمَ الصَّلٰوۃِ وَ مِنۡ ذُرِّیَّتِیۡ ٭ۖ رَبَّنَا وَ تَقَبَّلۡ دُعَآءِ ﴿۴۰﴾
৪০. হে আমার রব! আমাকে সালাত কায়েমকারী করুন এবং আমার বংশধরদের মধ্য হতেও। হে আমাদের রব! আর আমার দো'আ কবুল করুন।(১)
Sura Bani Israil:
১৭:৭৮ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ لِدُلُوۡکِ الشَّمۡسِ اِلٰی غَسَقِ الَّیۡلِ وَ قُرۡاٰنَ الۡفَجۡرِ ؕ اِنَّ قُرۡاٰنَ الۡفَجۡرِ کَانَ مَشۡهُوۡدًا ﴿۷۸﴾
৭৮. সূর্য হেলে পড়ার পর থেকে রাতের ঘন অন্ধকার পর্যন্ত সালাত কায়েম করুন(১) এবং ফজরের সালাত।(২) নিশ্চয় ফজরের সালাত উপস্থিতির সময়।(৩)
১৭:১১০ قُلِ ادۡعُوا اللّٰهَ اَوِ ادۡعُوا الرَّحۡمٰنَ ؕ اَیًّامَّا تَدۡعُوۡا فَلَهُ الۡاَسۡمَآءُ الۡحُسۡنٰی ۚ وَ لَا تَجۡهَرۡ بِصَلَاتِکَ وَ لَا تُخَافِتۡ بِهَا وَ ابۡتَغِ بَیۡنَ ذٰلِکَ سَبِیۡلًا ﴿۱۱۰﴾
১১০. বলুন, তোমরা আল্লাহ নামে ডাক বা রাহমান নামে ডাক, তোমরা যে নামেই ডাক সকল সুন্দর নামই তো তাঁর। আর আপনি সালাতে স্বর খুব উচ্চ করবেন না আবার খুব ক্ষীণও করবেন না; বরং এ দুয়ের মধ্যপথ অবলম্বন করুন।(১)
এই ভিডিও টা অনেক আগের! মুফাসসিল সাহেবের চেহারা দেখলেই অনুমান করা যায়, তখন উনি অনেকটা হাল্কা-পাতলা ছিলেন। তবে উনার আলোচনার বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রফেট মোহাম্মদ (সাঃআঃ) এর সব সাহাবীগণ বিস্বস্ত ছিলেন নি।
সূরা ত্বহা আয়াত:১৩০,দ্রষ্টব্য। আর তোমরা সালাত কায়েম কর এবং রসূলের আনুগত্য/অনুসরণ কর।
আসসালামুয়ালাইকুম ভাইয়া আপনি ভালো আছেন আমিও সত্যিকারে ইসলামের খোজে আছি আপনি যদি সত্যিকারে ইসলামের খোঁজ পেয়ে থাকেন আমাকে একটু জানাবেন
মুফাসসিল ভাই আমি একজন আপনার নিয়মিত দর্শক-শ্রোতা আপনার এই সমস্ত মূল্যবান আলোচনা যদি একটু ধীর গতিতে বলেন তাহলে বোঝা এবং উপলব্ধি করা সহজ হয় আশাকরি আপনি পরবর্তী পর্যায়ে এগুলো একটু খেয়াল রাখবেন আপনার বক্তব্য একেবারে সুপারসনিক গতিতে হয়ে যাচ্ছে হয়তো এটাই আপনার স্টাইল তবুও বলবো
Trying to make the videos as short as possible !!
@@mufassilislam
প্রিথিবিতে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আপনার শুধুমাত্র একক বিস্তারিত আলাপ আলোচনার ভিডিও চাই প্লিজ অনুরোধ....
স্যার, ওমর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা এবং আলী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা ফজরের সালাতের সময় শাহাদাত বরণ করেন। প্রচলিত নামাজ যদি নাই থাকে তহলে তারা কোন নামাজ পড়েছিল?
এসব কল্পকাহিনি। আপনি নিজে নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো, ঘড়ি ছাড়া, মাইকের আওয়াজ ছাড়া একদিন সঠিক সময়ে জামায়াতে উপস্থিত হতে পারেন কি না? এছাড়া তখনকার সময়ে এখনকার মতো পাড়া-মহল্লায় মসজিদও ছিল না।
এই সকল নিয়ম অতি সাধারণ ধর্মভীরু মানুষদের একত্রিত করে নিজেদের ব্যবসা এবং খমতার প্রসার বাড়ানো এইসব ধান্ধা মানুষ ধীরে ধীরে বুঝতে পারছে।
আপনার সাউন্ড সব ভিডিও তে কম থাকে!
আসলে কোরআনের অনেক কিছুই অস্পষ্ট। তাই হাদীসের সংযোজন।
আবার হাদীস পড়ে বলা যায়, স্বয়ং নবীজী কোরআনের অনেক কিছুই মানতেন না বা অসম্পূর্ণ মনে করতেন।
Even Hadiths are not enough !!
সালামুন আলাইকুম।
বলেন তো আপনার সমস্যা কি? এসব আলোচনা খৃষ্টান ধর্ম নিয়ে করুনতো দেখি। হিন্দুদের নিয়ে করে।
Are you a Muslim? Do you believe Quran is the word of God?
কোরান মোতাবেক চলতে হবে। কারণ আল্লাহ পাক কোরানের উপর প্রশ্ন করবেন। হাদিস মানলে আল্লাহর সংগে শরীক করা হবে।
স্যার আপনার লেকচারের রেফারেন্স গুলো দিন দয়া করে।
Assalamualaikum my respected big Bro... please make me lecture on Sufiism
I am close relative Mam Group so owner of Birds Bangladeshi Shopping was my former relative. I know Bengal Group also you....But remember I Respect you. Me living USA
Speak clearly ! How owner of Birds Bangladesh your former relative ?
আপনার কি আল্লাহর প্রতি ভয় আছে? মুফাসিল ইসলাম ভাই শুধু রিপ্লাই টা দিবেন।
Allah to nai voy Ki Karbe vai❤❤
@@sanuroy-j9s এই তুই কে অন্যের ধর্ম নিয়ে কথা বলতে আছিস, নিজের ধর্ম নিয়ে চর্চা কর ভালো থাকবি
Joy guru
অতীত ও বর্তমানকাল বিবেচনায় আয়াতগুলি যাচাই করলে ভিন্নরকম মত পোষণ হয আমার নিকট। ভিন্ন সময়ে ব্যবহার!!!
ভাই আপনি কি আল্লাহ আছে এটা বিশ্বাস করেন।
Vai tumi Scientific tafsir ar moto❤
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা
পবিত্র কোরআনে নামাজের কথা যেভাবে বর্ণনা করা হয়েছে
Sura Bakarah:
২:৩ الَّذِیۡنَ یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡغَیۡبِ وَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ یُنۡفِقُوۡنَ ۙ﴿۳﴾
৩. যারা গায়েবের(১) প্রতি ঈমান আনে (২), সালাত কায়েম করে(৩) এবং তাদেরকে আমরা যা দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে।(৪)
২:৪৩ وَ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ وَ ارۡکَعُوۡا مَعَ الرّٰکِعِیۡنَ ﴿۴۳﴾
৪৩. আর তোমরা সালাত প্রতিষ্ঠা কর ও যাকাত দাও এবং রুকূ’কারীদের সাথে রুকূ কর।(১)
২:৪৫ وَ اسۡتَعِیۡنُوۡا بِالصَّبۡرِ وَ الصَّلٰوۃِ ؕ وَ اِنَّهَا لَکَبِیۡرَۃٌ اِلَّا عَلَی الۡخٰشِعِیۡنَ ﴿ۙ۴۵﴾
৪৫. আর তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর(১)। আর নিশ্চয় তা বিনয়ীরা ছাড়া(২) অন্যদের উপর কঠিন।
২:২৩৮ حٰفِظُوۡا عَلَی الصَّلَوٰتِ وَ الصَّلٰوۃِ الۡوُسۡطٰی ٭ وَ قُوۡمُوۡا لِلّٰهِ قٰنِتِیۡنَ ﴿۲۳۸﴾
২৩৮. তোমরা সালাতের প্রতি যত্নবান হবে(১), বিশেষত মধ্যবর্তী সালাতের(২) এবং আল্লাহর উদ্দেশ্যে তোমরা দাঁড়াবে বিনীতভাবে;
২:২৩৯ فَاِنۡ خِفۡتُمۡ فَرِجَالًا اَوۡ رُکۡبَانًا ۚ فَاِذَاۤ اَمِنۡتُمۡ فَاذۡکُرُوا اللّٰهَ کَمَا عَلَّمَکُمۡ مَّا لَمۡ تَکُوۡنُوۡا تَعۡلَمُوۡنَ ﴿۲۳۹﴾
২৩৯. অতঃপর যদি তোমরা বিপদাশংকা কর, তবে পদচারী অথবা আরোহী অবস্থায় সালাত আদায় করবে(১)। অতঃপর যখন তোমরা নিরাপদ বোধ কর তখন আল্লাহ্কে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন, যা তোমরা জানতে না।
২:২৭৭ اِنَّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا وَ عَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ لَهُمۡ اَجۡرُهُمۡ عِنۡدَ رَبِّهِمۡ ۚ وَ لَا خَوۡفٌ عَلَیۡهِمۡ وَ لَا هُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ ﴿۲۷۷﴾
২৭৭. নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, সালাত প্রতিষ্ঠা করেছে এবং যাকাত দিয়েছে, তাদের প্রতিদান রয়েছে তাদের রব-এর নিকট। আর তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা চিন্তিতও হবে না।
Sura Nessa:
৪:১০১ وَ اِذَا ضَرَبۡتُمۡ فِی الۡاَرۡضِ فَلَیۡسَ عَلَیۡکُمۡ جُنَاحٌ اَنۡ تَقۡصُرُوۡا مِنَ الصَّلٰوۃِ ٭ۖ اِنۡ خِفۡتُمۡ اَنۡ یَّفۡتِنَکُمُ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا ؕ اِنَّ الۡکٰفِرِیۡنَ کَانُوۡا لَکُمۡ عَدُوًّا مُّبِیۡنًا ﴿۱۰۱﴾
১০১. তোমরা যখন দেশ-বিদেশে সফর করবে তখন যদি তোমাদের আশংকা হয় যে, কাফেররা তোমাদের জন্য ফিতনা সৃষ্টি করবে, তবে সালাত ‘কসর’(১) করলে তোমাদের কোন দোষ নেই। নিশ্চয়ই কাফেররা তোমাদের প্রকাশ্য শক্র।
sura Mayeda:
৫:৫৮ وَ اِذَا نَادَیۡتُمۡ اِلَی الصَّلٰوۃِ اتَّخَذُوۡهَا هُزُوًا وَّ لَعِبًا ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّهُمۡ قَوۡمٌ لَّا یَعۡقِلُوۡنَ ﴿۵۸﴾
৫৮. আর যখন তোমরা সালাতের প্রতি আহ্বান কর তখন তারা সেটাকে হাসি-তামাশা ও খেলার বস্তুরূপে গ্রহণ করে- এটা এ জন্যে যে, তারা এমন এক সম্প্রদায় যারা বোঝে না।
৫:৯১ اِنَّمَا یُرِیۡدُ الشَّیۡطٰنُ اَنۡ یُّوۡقِعَ بَیۡنَکُمُ الۡعَدَاوَۃَ وَ الۡبَغۡضَآءَ فِی الۡخَمۡرِ وَ الۡمَیۡسِرِ وَ یَصُدَّکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰهِ وَ عَنِ الصَّلٰوۃِ ۚ فَهَلۡ اَنۡتُمۡ مُّنۡتَهُوۡنَ ﴿۹۱﴾
৯১. শয়তান তো চায়, মদ ও জুয়া দ্বারা তোমাদের মধ্যে শক্রতা ও বিদ্বেষ ঘটাতে এবং তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণে ও সালাতে বাধা দিতে। তবে কি তোমরা বিরত হবে না?(১)
Sura Anyam:
৬:১৬২ قُلۡ اِنَّ صَلَاتِیۡ وَ نُسُکِیۡ وَ مَحۡیَایَ وَ مَمَاتِیۡ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ ﴿۱۶۲﴾ۙ
১৬২. বলুন, আমার সালাত, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মরণ সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহরই জন্য।(১)
৬:১৬৩ لَا شَرِیۡکَ لَهٗ ۚ وَ بِذٰلِکَ اُمِرۡتُ وَ اَنَا اَوَّلُ الۡمُسۡلِمِیۡنَ ﴿۱۶۳﴾
১৬৩. তার কোন শরীক নেই। আর আমাকে এরই নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে(১) এবং আমি মুসলিমদের মধ্যে প্রথম।
Sura Araf:
৭:১৭০ وَ الَّذِیۡنَ یُمَسِّکُوۡنَ بِالۡکِتٰبِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ ؕ اِنَّا لَا نُضِیۡعُ اَجۡرَ الۡمُصۡلِحِیۡنَ ﴿۱۷۰﴾
১৭০. যারা কিতাবকে দৃঢ়ভাবে ধারন করে ও সালাত কায়েম করে, আমরা তো সৎকর্মপরায়ণদের শ্রমফল নষ্ট করি না।(১)
আলহামদুলিল্লাহ্, ভাই webtechsoft ltd, অনেক সুন্দর ভাবে পবিএ কোরআন থেকে রেফারেন্স সহ দলিল দিয়েছেন। জাযাকাল্লহু খয়রান।
কিন্তূ বক্তার যে বক্তব্য তা হলো আমরা মুসলমানরা যে ভাবে ওয়াক্তিয় নামায আদায় করি , তার কাঠামো পবিএ কোরআনে নাই , এবং কোরআনের কোথাও বরনিত হয়নি !!
যদি কোরআনে না থাকে !! তাহলে কোথ্যেকে আবিস্কার হলো?? আর যদি কোরআনে আল্লহর হুকুম না থাকে তাহলে আমাদের জন্য মানা কি আবশ্যক??
যেমন:-
[২:১৮৭] আল বাকারা,
(অংশ বিশেষ)
আর আহার কর ও পান কর যতক্ষণ না ফজরের সাদা রেখা কাল রেখা থেকে স্পষ্ট হয়। অতঃপর রাত পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ কর।
[ প্রশ্ন :- পবিএ কোরআন রাত পর্যন্ত রোযা/সিয়ম পূর্ণ করতে করতে বলছে, তাহলে আমরা মাগরিবের আযানের সাথে সাথে ইফতার করি কেন ?????]
❤❤
Joy mowla ali
সুরা আলাকের ৫ আয়াত আগে নাজিল হলেও,,পূর্ণ সুরা রুপে,,ফাতিহা আগে নাজিল হয়েছে,,,তাই উম্মুল কুরআন বলা হয়
Brilliant
কোরআন এত পাঁচ অক্ত নামাজের কথা কোন আয়াতে নাই 😂😂
Al kuran a Muhammad (sa) k mante bola hoyeche.Rasul (sa) nanaj porechen tai amrao pori atai boro kotha.
জান্নাত এবং জাহান্নাম কে যাবে😂😂😂😂
জান্নাত জাহান্নাম বান্দা নিজেই।জান্নাতে জাহান্নামে বিশ্বাস মোসলমানদের।কিন্তু কেউ আজ দেখাতে পারেনি জাহান্নাম জান্নাতের চিত্র।যা নেই তা থাকবে কেমনে!
Amar ekta question ache keo Jodi ekto answer diten. Namaz to shodo amader nobir ummot der upor foroz kora hoiche tahole onno nobider ummot Ra kemne Allah er ebadot korto??? Keo janle ekto janan
কোনটা কোরবো বুঝতে তেই ত বোরো সমস্যা
In Quran there are 6 times of prayer.
জিব্রাইল ফেরেশতা নাকি নামাযের ট্রেনিং দিয়েছেন?
Sir Apni ki bujatha chan Ami bujtha parthasina
কুরআনে আসসালামু আলাইকুম আছে কি?
ভাই সাহেব আপনি কথা গুলো আরো সাজিয়ে আস্তে আস্তে বল্লে আরো ভালো লাগতো
Video onek lomba hoye jeto
High Religious Rituals does not make senses to me? I don't believd about this system.
সালামুন আলাইকুম
New fitna no doubt about it.
Don'tt talk with crazy.Speak slowly
and can understand.
Prokito islam apni ki ber korben 😄😄.......Jara koraner ayat jiboneo ultay dekhe na tarai aisob video dekhe bivrantite pore jay,r jara Attosuddhir maddhome salat kayem kore tarai thik,tai nije koran porun janun sikhun ader kothay bivranto hoyar kichui nei
কোরানে অসংখ্য বার নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলতের কথা বলার হয়েছেন । কিন্ত নামাজ কোরানের মধ্য নাজিল হয় নাই । নামাজ নাজিল হয়েছেন মিরাজে । নামাজ কি ভাবে পরতে হবে কখন ও কোন সময় কোন নামাজ পরতে হবে তা জিবরাইল আঃ নামাজ পরে রসুল কে দেখিয়ে দিয়েছেন আল্লাহর রসুল নামাজ জিবরাইল আঃ থেকে সিখেছেন । উনি নিজে পরেছেন ও উমমাত কে শিক্ষা দিয়েছেন এইটা কোন দলিলের মধ্যেই হয় নাই । নামাজ আল্লাহ সিখেছেন জিবরাইল কে জিবরাইল সিখেছেন রসুল কে রসুল সিখেছেন উমমাত কে । আপনি জানেন তবে কিছুই জানেন না ইসলামের গবিরতা অনেক তার দারে কাছেও নাই
প্রথমে সঠিক বানান শিখুন! 😅
দলিল ছাড়া কথার কোন মূল্য নাই
কোরআন তাহলে পরিপূর্ণ না। হাদিস বাদ দিয়ে শুধু কোরআন পড়ে লেখালেখি করেন।
নামায হলো ফরজ তাই ফরজের কথা কোরআনে থাকবে নবী কেনো শিখাবে? নবী শিখাবে সুন্নত।
বাকি নবীরাও সালাত কায়েম করেছিল তাদেরকে কে শিখিয়েছিল
tahole majarer babarai thik kotha bole,,,,,,amra oder pagol boli
Mufassil vai, your discussion is so meaningful and logical.
It is worthless discussion,nothing to learn from you.
Thanks
আপনি উকিল ৷ Dlr/blc/crbc দেন না ৷
প্রকৃত ইসলাম কোথায় শান্তি শব্দটিও হিন্দুদের, পবিত্র শব্দটিও হিন্দুদের, পাপ শব্দটিও হিন্দুদের, সূর্য, চন্দ্রটিও হিন্দুদের, গজলে বাদ্যযন্ত্র হিন্দুদের।
হিন্দু শব্দটা কাদের?
হিন্দু নয় সনাতন, শান্তি নামটা কি আমরা আরবকে দিতে গিয়েছিলাম।
আপনাদের পূর্বজ হিন্দু ছিল তারা তো আরব থেকে আসেনি আপনারা এখনো কেন ইসলাম। নবীর বংশধর যে মুসলমান ছিল তার প্রমাণ দিতে পারবেন কি? কারন তার বংশধরেরা মূর্তি পূজা করত। হিন্দু নামটি সিন্ধু থেকে এসেছে।
@@sanatand5677 সনাতন হোক আর জালাতন হোক... আপনি যখন আপনার গায়ের জামা কাপড় বা পুড়নো ক্লাসের বই পত্র বাতিল বলেন।। তখন তা যত্ন করে সেটাই ফলো করেন নাকি তা পরিত্যাগ করেন? যদি তা সিন্দুকে তুলে তাঁর যত্ন করেন তবে কথা নাই। কিন্তু যদি পরিত্যাগ করেন। তবে পড়ে দেখুন আল্লাহ পূর্ববর্তী সকল ধর্ম বা গ্রন্থের কথা গুলো সঠিক হোক বা বেঠিক হোক।। সবকিছুই ইসলামের পরিপূর্নতার পর বাতিল বলে বহুবার কুরয়ানে উল্লেখ করেছেন।। যেমন আমাদের ক্লাস ওয়ানের বই সঠিক হলে অনার্স পাশ করার পর আমরা কখন ক্লাস ওয়ানের রুলস ফলো করে জীবন গরবো না।। নাকি সনাতন ধর্মের লোক তাই করে? যা হোক সুতরাং সনাতন, ইহুদী, খ্রীষ্টান যায় হোক সব এখন বাতিল। আর বাতিল নিয়ে চর্চা করে পরিনতি কি তা কুরয়ানেই উপযুক্ত বর্ণ্না করা আছে।
মিরাজ এর মাধ্যমে নবী জী পাঁচ বারের নামাজ চালু করলেন সেটা কি সত্য নাকি ?
কত জনে কত কিছু বলে ভাই, নবী নাকি ৫০ ওয়াক্ত নামাজ আনলেন পরে মুসা নবীর যুক্তিতে নামাজ কমিয়ে আল্লাহর কাছ থেকে ৫ ওয়াক্ত আনলেন। আচ্ছা ভাই আপনি চিন্তা করেন ৫০ ওয়াক্ত নামাজ দিল আর নবী সেটাই নিয়ে আসলো আবার মুসা নবীর যুক্তিতে ৫ ওয়াক্ত বানালেন, নবী কি এটা জানতেন না যে ৫০ ওয়াক্ত তার উম্মত পারবে কি পারবে না। বিশ্বনবীর জ্ঞানে কি এটা ধরা পরে নাই।
আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করায় সালাতের উদ্দেশ্যে সালাত বুঝতে হলে 11 নং সূরার 84 থেকে 87 নম্বর আয়াত পড়ুন তাহলে সালাত সম্পর্কে ভালো বুঝতে পারবেন
You are not correct, brother
Ok prove me wrong please !!
প্রকৃত পক্ষে আল্লা হয়ত মানুষে পাঁছা দেখতে ভাল বাসেন।🤭
এটা আবার কোন ধরনের যুক্তি!!
রাসুল (সাঃ) যেভাবে নামাজ আদায় করেছেন।বর্তমানে একই সময়ে ও নিয়মে নামাজ আদায় করা হচ্ছে।আপনি বলেদেন নামাজের সময় কখন?
কোরানের দলিল দেখাও হাদীস বাদ দিয়ে। কারণ হাদীস মিথ্যায় পরিপূর্ন।
Thanks
Thanks