অলীপূরী হুজূরের কাছে আমার প্রশ্ন: السلام علیکم ورحمت اللّٰہ وبرکاتہ ۔ হুজুর আপনি বলেছেন যে, "আল্লাহ তা'আলা গুণগতভাবে সর্বত্র বিরাজমান এবং সত্ত্বাগতভাবে এমন আছেন পূর্বে যেমন ছিলেন" হুজুর আপনার কথার দ্বারা বুঝা যায় যে আল্লাহ তা'আলার গুণগুলো তার সত্তা থেকে পৃথক। এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর আপনার কাছে আশা করি। السلام علیکم ورحمت اللّٰہ وبرکاتہ
আলহামদুলিল্লাহ, এমন স্পষ্ট একটি বক্তব্য শোনার অপেক্ষায় ছিলাম অবশেষে লাব্বাইক বিডির মাধ্যমে স্পষ্ট করছে তার জন্য অসংখ্য শুকরিয়া এবং লাব্বাইক বিডিকে ধন্যবাদ
হুজুরকে আমি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালোবাসি। আর আমার এই ভালোবাসাটা শুধুমাত্র আল্লার জন্যই। হুজুর সবসময় যেমন স্পষ্ট কথা বলে থাকেন, এই ভিডিওতেও তার কোনো ব্যাতিক্রম হয়নি। মাশাআল্লাহ্!
জীবনে ওলামায়ে দেওবন্দকে একমাত্র দেখলাম তারা হকের ব্যপারে নিজ সন্তানকেও ছাড় দেয়না।এর ওলামায়ে দেওবন্দ। আজকে আল্লামা নুরুল ইসলাম আলিপুরী হাফিজাহুল্লাহ এর কথা গুলো যুগান্তকারি। এতো দিন তথাকথিত আহলে হাদীসের লোকেরা মজা নিয়েছে।শায়খকে ধন্যবাদ হক তুলে ধরার জন্য।
@@mdhabiburrahman7386 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
অবশ্যই মহান আল্লাহ তাআলা সত্তাগতভাবে আরশে আজিমের উপর সমাসীন। কিন্তু তার ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান। মহান আল্লাহ সত্যাগতভাবে আরশে আজিমের উপর রয়েছেন। তবে তিনি সবখানে সমভাবে দেখেন, সবখানে সমভাবে শুনেন, সবখানে সমান ভাবে ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন।
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
@@obaydullask6012 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫} ৩৩৯৩৯২৯৩৯২৯২৯৮৩৮৮৩ধধভব্দজফজধচধচজদচজদচদফহধচ
এখান থেকে স্পষ্ট বুঝা যায়, উলামায়ে দেওবন্দ কখনো বাতিলের সাথে আপোস করে না, চাই সেটা ছেলে হোক, কিংবা স্বঘোষিত আমির হোক। আল্লাহ হযরত কে জাযায়ে খায়ের দান করুন, তার ছায়া আমাদের উপর দীর্ঘ হোক।
একদম ঠিক বলেছেন ভাই العلو والاستواء على العرش صفتان من صفات الله تعالى أثبتهما سبحانه لنفسه في محكم كتابه وأثبتهما له رسول صلى الله عليه وسلم ويجب الإيمان بهما على حقيقتهما من غير تعطيل ولا تأويل ولا تشبيه ولا تمثيل. وصفة العلو تقتضي علو الله تعالى على جميع مخلوقاته بما فيها العرش وغيره. وصفة الاستواء تقتضي علو الله تعالى على عرشه واستواءه عليه ومنه يتبين لك ما بين الصفتين من فرق في المعنى . ويضيف العلماء هنا : أن العلو ثابت بالفطرة والنص ، أما الاستواء فثابت بالنص فقط. وأن العلو صفة ذات لله تعالى ، فهو متصف بها أزلا وأبدا لا تنفك عنه . وأما الاستواء فهو صفة فعل ، متعلقة بمشيئة الله جل وعلا .
@@obaydullask6012 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫} hdhsgbhdbwhshdbwydgwh4738udhw7ydshbxhwuhd37eyx73yudhshsgfyebdbdyhduehr7cyehf7eh
মাশাআল্লাহ মারহাবা খুব সুন্দর বিশ্লেষণ করে জাতির কাছে সত্য প্রকাশ করে দিলেন আল্লাহতালা হযরত কে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন আমীন আল্লাহুম্মা আমীন ❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আরশ কি আল্লাহর সৃষ্ট কোন জায়গা না? যদি জায়গা হয় তাহলে আল্লাহ তায়ালা কি আরশে সীমাবদ্ধ হয়ে যান না? অথচ আল্লাহ তায়ালা স্বত্বাগতভাবে আগেও যেমন পরেও তেমন। তাই বলতে হবে আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর আছেন কিন্তু সত্বাগত ভাবে আরশের উপর আছেন এমনটা নয়।
العلو والاستواء على العرش صفتان من صفات الله تعالى أثبتهما سبحانه لنفسه في محكم كتابه وأثبتهما له رسول صلى الله عليه وسلم ويجب الإيمان بهما على حقيقتهما من غير تعطيل ولا تأويل ولا تشبيه ولا تمثيل. وصفة العلو تقتضي علو الله تعالى على جميع مخلوقاته بما فيها العرش وغيره. وصفة الاستواء تقتضي علو الله تعالى على عرشه واستواءه عليه ومنه يتبين لك ما بين الصفتين من فرق في المعنى . ويضيف العلماء هنا : أن العلو ثابت بالفطرة والنص ، أما الاستواء فثابت بالنص فقط. وأن العلو صفة ذات لله تعالى ، فهو متصف بها أزلا وأبدا لا تنفك عنه . وأما الاستواء فهو صفة فعل ، متعلقة بمشيئة الله جل وعلا .
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫} মুসা আঃ। কোথায় আল্লাহর সাথে দেখা করেছেন ?
আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে কামরুল ইসলাম ওলিপুরী কে আল্লাহ সঠিক জ্ঞান দান করেছেন আল্লাহ ওলিপুরি সাহেবকে সঠিক জানার তৌফিক দান করুন গোঁড়ামি থেকে দূর করে সঠিক টা গ্রহন করার তৌফিক দান করুন
ক্বমারুল ইসলাম হাফি: এর অনুসরণ করি তিনি আপনার ছেলে এই জন্য নয়, অনুসরণ করি কারন আল্লাহু সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা কোরআনুল কারীমে নিজের ব্যাপারে যেমনটি বলেছেন তিনিও তেমনটি বলেন।
মাশাআল্লাহ ! এটাই হক্ব ও বাতিলের পার্থক্য ! অলিপুরি সাহেব একেবারে স্পষ্ট ভাষায় পরিস্কার করলেন যে - তিনি বাতিল এবং কামরুল ইসলাম হক্বের উপর আছেন ! কামরুলের ব্যাক্তিগত কথাও আমি জানি ! তিনি ও তার বাবা যখন বাড়িতে একত্রে খেতে বসতেন তখন কামরুল তার বাবা অলিপুরিকে আকিদাগত বিষয় গুলো একটা একটা করে জিজ্ঞেস করতেন ( কামরুলের ভাষায় - ভাতের এক একটা লোকমার সাথে সাথে ঢুকায়া দিতাম ! ) এবং তার বাবা জবাব দিতে না পেরে অত্যন্ত বিরক্ত হতেন এবং বলতেন " এসব পরে দেখা যাবে " কামরুল বলতেন - কবে বলবেন ? আপনাদের মত আলেমেরা যদি না বলেন তবে কারা বলবে ? অলিপুরি কোনো জবাব দিতেন না ! এই হচ্ছে পরিস্থিতি। মহান আল্লাহর ভাষায় - ( সূরা বাক্বারা আয়াত ৪২ ) " তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করোনা এবং জেনে শুনে সত্যকে গোপন করো না। " অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে এই আলেম নামক জালিম গুলো একেবারে হুবহু ঠিক তা-ই করে থাকে ! মহান আল্লাহ এদেরকে হিদায়াত দিন নয় তো ধ্বংস করুন - আমিন।
মহান আল্লাহ নিজ আরশে ছিলেন আছেন এবং থাকবেন। কোরান হাদিসের আলোকে সুস্পষ্ট দলিল থাকতে অস্পষ্ট কথার মূল্য নেই। আগে যে রকম ছিল এখনও সেরকম এটা অস্পষ্ট কথা।সত্তাগত আরশে আছেন। গুণগত ভাবে সর্বত্র আছেন। এটা সঠিক আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস।
ইট মারলে পাটকেল টি খেতে হয়। মানুষকে পথভ্রষ্ট বলতে বলতে শেষ পর্যন্ত নিজের ছেলেকেও পথভ্রষ্ট বলতে বাধ্য হলো। তারপরও কি ওলিপুরী সংশোধন হবে না? সুবহানাল্লাহ আল্লাহ্ তাআলার বিচার কত সুন্দর।
আল্লাহর জ্ঞানের বাইরে কোনো কিছুই নেই কিন্তু আল্লাহ আরশের উপর সমুন্নত ২ টা কথা মুনাজাতে উপরে কেনো হাত উপরের দিকে রাখেন কেনো ২ যারা বিশ্বাস করে আল্লাহ সব যায়গায় তাহলে মেরাজ অশ্বিকার কোরতে হবে রাসুল মেরাজে কোথায় গিয়েছেন?
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫} হেধদেহদুএহেউহ৩উহদ্ধুধুওু##############@@@@@@@@@@@@@*******&&&&&&&&&&&&&
জাহমিয়্যাহদের আকিদা থেকে আল্লাহ কামরুল ইসলাম ওলিপুরীকে হেফাজত করেছেন।আল্লাহ ওনার এই হক্ব বক্তব্যকে সকলকে গ্রহণ করার তৌফিক দান করুক।আর এই বাতিল জাহমীদের মতো আকিদা থেকে আল্লাহ লোকদের হেফাজত করুক ।
অiসালামুআলাইকুম মৌলানা সাহেব আপনি ইংল্যান্ড এক সময়ে বলেছিলেন আপনার ছবি কেন টেলিভিশনে দেওয়া হইলো রিপোর্টার মাফ চাইতে হইবে এখন দেখা যায় আপনি ইউ টিউবের মধ্যৈ অবস্থান করিতেছেন জাঝাক আল্লাহু খাইরান
তাহলে এগুলা ???????????????????????????????????????? আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন! এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান। কিছু আয়াত দেখে নেইঃ ১- ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩} ২- قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ} আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬} ৩- قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16] আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬} ৪- فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85) অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫} ৫- { وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115] পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫} ৬- قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪} ৭- وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40 যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০} ৮- قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7 কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭} ৯- وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
আলহামদুলিল্লাহ৷ ছেলের আক্বীদা বাবার চেয়ে শতগুণে বিশুদ্ধ৷ আখিরাতে আল্লাহর সামনে দেখে নিয়েন৷ মুখভর্তি পান ভরে ফতুয়াবাজি করতে তো ভালোই লাগে জনাব, নিজের ছেলেকে দেখে শিক্ষা নিন, আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করুন আপনার ঘরে আল্লাহ বিশুদ্ধ আক্বীদার একজন সন্তান দান করেছেন
কামরুল ভাই কোরআন ও সহি সুসুন্নাহভিত্তিকই বলেছেন। এবং কোরআনের স্পষ্ট আয়াতই তাকে সমর্থন করে। সুতরাং তিনি সঠিক আকিদাতেই আছেন। দোয়া করি আল্লাহ যেন নূরুল ইসলাম ওলিপুরি কে সঠিক বুঝ দান করেন।
✅ ভর্তি চলছে
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ
✅ বিভাগসমূহ-
১. আদর্শ মক্তব ও হিফজ বিভাগ।
২. মাদানী নেসাব। (১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষ )
৩. এক বছর মেয়াদি আকিদা বিভাগ।
৪. শাবান ও রমাজান মাসে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ।
তত্ত্বাবধান: হজরত মাওলানা হাবীবুর রহমান মুনীর নদভী (দা. বা)
পরিচালক: মাওলানা বেলাল বিন আলী।
✅ সার্বিক যোগাযোগ-
01862-509339 - 01979-866455
✅ যাতায়াত-
সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা-১৩৬
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"-এর ফেসবুক পেইজ লিংক:
facebook.com/markazuahlissunnahwaljamaah
✅মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালা দ্বারা পরিচালিত। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
যাজাকাল্লাহ
অলীপূরী হুজূরের কাছে আমার প্রশ্ন:
السلام علیکم ورحمت اللّٰہ وبرکاتہ ۔
হুজুর আপনি বলেছেন যে, "আল্লাহ তা'আলা গুণগতভাবে সর্বত্র বিরাজমান এবং সত্ত্বাগতভাবে এমন আছেন পূর্বে যেমন ছিলেন"
হুজুর আপনার কথার দ্বারা বুঝা যায় যে আল্লাহ তা'আলার গুণগুলো তার সত্তা থেকে পৃথক।
এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর আপনার কাছে আশা করি।
السلام علیکم ورحمت اللّٰہ وبرکاتہ
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ, এমন স্পষ্ট একটি বক্তব্য শোনার অপেক্ষায় ছিলাম অবশেষে লাব্বাইক বিডির মাধ্যমে স্পষ্ট করছে তার জন্য অসংখ্য শুকরিয়া এবং লাব্বাইক বিডিকে ধন্যবাদ
কোন দলিল ছাড়া কথা আপনার কাছে এত স্পষ্ট কিভাবে হলো
😅
ওনার ছেলের আকিদা সঠিক। কুরআনে আল্লাহ নিজে বলেছে তিনি পৃথিবী সৃষ্টির পরে আরশে সমাসীন আছেন।
হুজুরকে আমি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালোবাসি। আর আমার এই ভালোবাসাটা শুধুমাত্র আল্লার জন্যই। হুজুর সবসময় যেমন স্পষ্ট কথা বলে থাকেন, এই ভিডিওতেও তার কোনো ব্যাতিক্রম হয়নি। মাশাআল্লাহ্!
এটাই হক্কানী আলেমদের পরিচয়, মাশাআল্লাহ, দ্বীনের ব্যাপারে পিতা সন্তানের পরোয়া করে না।
আলহামদুলিল্লাহ। আমি এই ভিডিও অপেক্ষায় ছিলাম অনেক দিন ধরে।
মাশাআল্লাহ। হুজুরের কথা কত পরিষ্কার। আল্লাহপাক উনাকে নেক হায়াত দান করুন।
ওলিপুরী সাহেব হাফিঃ কে ধন্যবাদ
হে আল্লাহ! নুরুল ইসলাম ওলিপুরী সাহেব কে হেদায়েত দাও।
আমিন।কিন্তু আমি দোয়া করি আল্লাহ তাআলা আপনাকেও হেদায়েত দান করুন
Amin
আমীন!
তার ইলমের যোগ্যতার চেয়ে বেশি যোগ্য যাগায় পৌছে নিন তার পর বলুন কথা।
হুজুরের কথায় মনটা ভালো হয়ে গেল মহান আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুন। আমিন
জীবনে ওলামায়ে দেওবন্দকে একমাত্র দেখলাম তারা হকের ব্যপারে নিজ সন্তানকেও ছাড় দেয়না।এর ওলামায়ে দেওবন্দ। আজকে আল্লামা নুরুল ইসলাম আলিপুরী হাফিজাহুল্লাহ এর কথা গুলো যুগান্তকারি। এতো দিন তথাকথিত আহলে হাদীসের লোকেরা মজা নিয়েছে।শায়খকে ধন্যবাদ হক তুলে ধরার জন্য।
উনি বলেছেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সিদ্ধান্ত, এটাতো কোনো দলিল হতে পারে না কোরআন কোথায় হাদিস কোথায়?
@@mdhabiburrahman7386 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
মাশা-আল্লাহ...
আলহামদুলিল্লাহ...
হক্কানি আলেম গন এমনই হয়ে থাকেন!
এর জন্যই ইনি আমার প্রিয় হুজুর। হকের পথে চলতে গেলে যেই সামনে বাঁধা হবে তার সাথে আপোস করেন না।হোক সেটা ছেলে বা অন্যকেউ।আল্লাহ তাঁকে নেক হায়াত দান করুন।
@@lazygirlschannel8328 আপনার প্রিয় হুজুরকে জিজ্ঞেস করুন রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মিরাজ সত্যি কিনা। যদি সত্য হয় তাহলে রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিরাজে আল্লাহর সাথে কোথায় সাক্ষাৎ করেছেন? যদি কোথাও সাক্ষাৎ না করে থাকেন তাহলে আপনার প্রিয় হুজুরের কথা অনুযায়ী মিরাজ মিথ্যা। নাউজুবিল্লাহ।
R islamke vag korbe😂
আমার প্রিয় একজন শায়েক। আল্লাহর জন্য শায়েক নুরুল ইসলাম ওলিপুরী হুজুরকে ভালোবাসি ❤🥰
হুজুরের এই মতামতের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করেছিলাম। ধন্যবাদ আপনাদের উভয়কে
আমি অনেক আগে থেকে হুজুরের ওয়াজ শুনি কিন্তু হুজুরের ওয়াজ অত্যন্ত সুন্দর বোঝার মত আল্লাহর ছেলেকে বুঝ দান করুক হুজুরকে দীর্ঘায়িত করুক আমিন
অবশ্যই মহান আল্লাহ তাআলা সত্তাগতভাবে আরশে আজিমের উপর সমাসীন। কিন্তু তার ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান। মহান আল্লাহ সত্যাগতভাবে আরশে আজিমের উপর রয়েছেন। তবে তিনি সবখানে সমভাবে দেখেন, সবখানে সমভাবে শুনেন, সবখানে সমান ভাবে ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন।
আল্লাহ সত্ত্বাগত ভাবে আরশে আজিমের উপরে আছেন সেখানে থেকে তিনি সর্বত্র সবকিছু দেখেন শুনেন জানেন যেমন আল্লাহ বলছেন আর রহমান আস্তাওয়া আলাল আরশ |
আরশ কোথায় ?????? দয়া করে বলুন।
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
এটাই তো হক্কানী আলেমের পরিচয় আল্লাহতালা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী সাহেবকে দুনিয়ার আখেরাতে কল্যাণ দান করুন আমিন
কামরুল ভাই ও নেয়ামত স্বরুপ
কোরআনের আয়াতকে অস্বীকার করেছে। তাই তার ঈমান আছে কিনা।
@@obaydullask6012 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
৩৩৯৩৯২৯৩৯২৯২৯৮৩৮৮৩ধধভব্দজফজধচধচজদচজদচদফহধচ
হক্কানী উলামায়ে কেরামের কথা এমনই হয় মাশাআল্লাহ হযরত কে আল্লাহতালা নেক হায়াত দান করুন
একজন বিজ্ঞ আলেম। আল্লাহ তায়ালা তার দীর্ঘ ও সুস্থ হায়াত দান করুন।
যেমন পাগোল আলেম তেমন তার পাগোল সাগরেদ। এরা কাফেরের দোসর।
এখান থেকে স্পষ্ট বুঝা যায়, উলামায়ে দেওবন্দ কখনো বাতিলের সাথে আপোস করে না, চাই সেটা ছেলে হোক, কিংবা স্বঘোষিত আমির হোক। আল্লাহ হযরত কে জাযায়ে খায়ের দান করুন, তার ছায়া আমাদের উপর দীর্ঘ হোক।
একদম ঠিক বলেছেন ভাই
العلو والاستواء على العرش صفتان من صفات الله تعالى أثبتهما سبحانه لنفسه في محكم كتابه وأثبتهما له رسول صلى الله عليه وسلم ويجب الإيمان بهما على حقيقتهما من غير تعطيل ولا تأويل ولا تشبيه ولا تمثيل.
وصفة العلو تقتضي علو الله تعالى على جميع مخلوقاته بما فيها العرش وغيره.
وصفة الاستواء تقتضي علو الله تعالى على عرشه واستواءه عليه ومنه يتبين لك ما بين الصفتين من فرق في المعنى .
ويضيف العلماء هنا :
أن العلو ثابت بالفطرة والنص ، أما الاستواء فثابت بالنص فقط.
وأن العلو صفة ذات لله تعالى ، فهو متصف بها أزلا وأبدا لا تنفك عنه .
وأما الاستواء فهو صفة فعل ، متعلقة بمشيئة الله جل وعلا .
হুজুরের প্রতি সম্মান রেখেই আকিদার বিষয় আরো পড়াশুনা করার জন্য অনুরোধ করছি।
চমৎকার ব্যাখ্যা এটিই হকের কথা
আলহামদুলিল্লাহ ধন্যবাদ আপনাদের জানাই শাইখ।
হে রব, হযরতের হায়াতে বারাকাহ দান করুন।
হুজুরের বক্তব্য শুনে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না, হে আরশের মালিক আপনি কামরুল ইসলাম ওলিপুরী কে সঠিক পথে পথপ্রদর্শন করুন
Amin
কামরুল সাহেব সঠিক পথে আছে
@@obaydullask6012 আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
hdhsgbhdbwhshdbwydgwh4738udhw7ydshbxhwuhd37eyx73yudhshsgfyebdbdyhduehr7cyehf7eh
মাশাআল্লাহ মারহাবা খুব সুন্দর বিশ্লেষণ করে জাতির কাছে সত্য প্রকাশ করে দিলেন আল্লাহতালা হযরত কে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন আমীন আল্লাহুম্মা আমীন ❤❤❤❤❤❤❤❤❤
এই ভিডিও দেওয়ার জন্য লাব্বাইক বিডি কে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ তাআলা হজরতকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন
বাংলাদেশের ভিতরে আপোষহীন আপোষহীন উলামায়ে কেরাম উল্লেখযোগ্য প্রথম সারির একজন আলেমে দ্বীন হুজুরের দীর্ঘ হায়াত কামনা করছি আলহামদুলিল্লাহ
নুরুল ইসলাম ওলিপুরী দা বা বাংলা ভাষাভাষী মানুষের কাছে সবচেয়ে বড় মোফাচ্ছিরে কোরআন
ধন্যবাদ প্রিয় শায়েখ দুরদর্শি ফায়সালার জন্য
জাযাকাল্লাহু খাইরান। অনেক খুশি হলাম হজরতের মুখ থেকে সরাসরি শুনতে পেরে। আল্লাহ তাআলা! হজরতের ছেলে কামরুল সাহেবকে সঠিক বুঝ দান করুন
মাশা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় শায়েখ আল্লামা ওলিপুরি হুজুর,,বারাকাল্লাহু ফি হায়াতিহি।
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তাআলা হুজুরকে সুস্থ ও নেক হায়াত দান করুক হুজুরের ছেলে কে হক্কানী দিনের উপর চলার তৌফিক দান করুক।
যাযাকাল্লাহু খাইয়ের, এই সরাসরি মন্তব্য অনেক খুঁজেছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ আপনি সেটা স্পষ্ট করলেন।
সত্ত্বাগত ভাবে যেমন ছিলেন তেমনি আছেন আর আরশের উপরে আছেন এর মধ্যে পার্থক্য তো স্পষ্ট করলেন না!
আরশ কি আল্লাহর সৃষ্ট কোন জায়গা না? যদি জায়গা হয় তাহলে আল্লাহ তায়ালা কি আরশে সীমাবদ্ধ হয়ে যান না? অথচ আল্লাহ তায়ালা স্বত্বাগতভাবে আগেও যেমন পরেও তেমন। তাই বলতে হবে আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর আছেন কিন্তু সত্বাগত ভাবে আরশের উপর আছেন এমনটা নয়।
আসল কথা বলবে না যদি বলে তাহা হলে ছহীহ হাদিস দের সঙ্গে মিলে যাবে তাই।
@@obaydullask6012তাহলে আরশ সৃষ্টির আগে কোথায় ছিল?
কামরুল ইসলাম ওলীপুরী ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
মাওলানা ওলিপুরির বক্তব্য অনুযায়ী আল্লাহ সত্ত্বাগত কোথাও না থাকে তাহলে রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিরাজে আল্লাহর সাথে কোথায় সাক্ষাৎ করেছেন?
ওলিপুরীর কথা মানলে মিরাজকে অস্বীকার করা হয়।
العلو والاستواء على العرش صفتان من صفات الله تعالى أثبتهما سبحانه لنفسه في محكم كتابه وأثبتهما له رسول صلى الله عليه وسلم ويجب الإيمان بهما على حقيقتهما من غير تعطيل ولا تأويل ولا تشبيه ولا تمثيل.
وصفة العلو تقتضي علو الله تعالى على جميع مخلوقاته بما فيها العرش وغيره.
وصفة الاستواء تقتضي علو الله تعالى على عرشه واستواءه عليه ومنه يتبين لك ما بين الصفتين من فرق في المعنى .
ويضيف العلماء هنا :
أن العلو ثابت بالفطرة والنص ، أما الاستواء فثابت بالنص فقط.
وأن العلو صفة ذات لله تعالى ، فهو متصف بها أزلا وأبدا لا تنفك عنه .
وأما الاستواء فهو صفة فعل ، متعلقة بمشيئة الله جل وعلا .
❤
@@imranazmi597 অর্থ দিন
আল্লাহ তাআ'লা আল্লামা নুরুল ইসলাম অলিপুরী দা:বা:কে সুস্থতার সাথে সুদীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন। তিনি আমাদের আহলে সুন্নত ওয়াল জামাতের গর্ব।
শায়েখ বর্তমান জমানায় সমস্ত আলেমদের মাথার মুকুট আল্লাহ শায়েখের হায়াতে বরকত দান করুন আমিন
আপনিই পথভ্রষ্ট ও গোড়া। আপনার ছেলেই ঠিক আছেন। জাযাকাল্লাহ। আল্লাহ যেন আপনাকে সঠিক বুঝ দান করেন। ফিরে তাওফিক দান করেন। (আমিন)
সঠিক বলেছেন ভাই।
কি ব্যাপার আহলেহাদিসের ব্যবসার লছ হয়ে গেছে?
ভাই আপনি কি আলেম, দয়া করে জানাবেন আপনার পড়াশোনা কোন প্রতিষ্ঠানে।
Tumi ki alem
আপনার ছেলেই ঠিক আছেন। জাযাকাল্লাহ।
ওলিপুরী হুজুরকে আমি অনেক অনেক ভালবাসি!
উনার ছেলে ই হকের উপরে আছে আলহামদুলিল্লাহ।
আপনাদের আকিদা ঠিক করুন আল্লাহর কাছে দুয়া করে।
ঠিক
তার ছেলে ঠিক ।।।।সে গুমরাহী।।।
আপনার মতের সাথে ছেলেরটা মিলছে তাইনা
Na. Omar cheler mot koran sunnar sathy milce.@@rayhannur80
😂😂😂😂😂😂
আল্লাহ পাক হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন, পকৃত আলেমেদীনই একমাত্র হক বাতিলের প্রশ্নে নিজের ঔরস জাত সন্তানের বিরোধিতা করতে পারে ন
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তায়ালা' র সত্তাগত অবস্থান সম্পর্কে সঠিক সিদ্ধান্ত পেলাম।
মাওলানা কামরুল ইসলাম ভাইকে তার বাবার খপ্পর থেকে মহান আল্লাহ পাক হেফাজত করুন।
আমিন
Amin
কয়দিন মাদ্রাসায় পরে ফতুয়া দেন হযরত?
আলহামদুলিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ খাইরান।
ওয়াস্সালাম।
হুজুরের বক্তব্য একদম স্পষ্ট মাশাআল্লাহ।
জাযাকাল্লাহু খয়রান
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর কথা বলেছেন হুজুর ❤❤❤
মহান আল্লাহ যদি সত্যাগতভাবে সবখানে থাকেন, তাহলে আল্লাহর রাসূল মহান আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের জন্য মেরাজ তথা উর্ধাআকাশে আরোহন করলেন কেন?
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
মুসা আঃ। কোথায় আল্লাহর সাথে দেখা করেছেন ?
লাব্বাইক টিভি তোমার মাজায় যদি বল থাকে। তাহলে এই সম্পর্কে জসীমউদ্দীন রহমানীর এক সাক্ষাৎকার দেখতে চাই।
এত বুঝেন কেন?
তারা জীবনেও পারবে না
হে আল্লাহ কামরুল ইসলাম বিন ওলিপুরী (হাফিজাহুল্লাহ) তাকে তুমি সকল পথভ্রষ্ঠ আলেম নামের জাহেল গুলো থেকে হেফাজত করুন আমিন। তার বাপও একজন পথভ্রষ্ঠ।
আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে কামরুল ইসলাম ওলিপুরী কে আল্লাহ সঠিক জ্ঞান দান করেছেন আল্লাহ ওলিপুরি সাহেবকে সঠিক জানার তৌফিক দান করুন গোঁড়ামি থেকে দূর করে সঠিক টা গ্রহন করার তৌফিক দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ
বাবা হলে এমন হওয়া চাই।
আল্লাহ তাকে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন🤲
ক্বমারুল ইসলাম হাফি: এর অনুসরণ করি তিনি আপনার ছেলে এই জন্য নয়, অনুসরণ করি কারন আল্লাহু সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা কোরআনুল কারীমে নিজের ব্যাপারে যেমনটি বলেছেন তিনিও তেমনটি বলেন।
আপনার ছেলেই ঠিক আছেন। জাযাকাল্লাহ।
আল্লাহ নেক হায়াত দিক,হুজুর কে
মহান আল্লাহ পবিত্র আরশে অবস্থান করছেন, আল্লাহর নিজ রুপে।
জান্নাতে গিয়ে সেই রুপ জান্নাতবাসী দেখতে পাবে।
মাশাআল্লাহ ! এটাই হক্ব ও বাতিলের পার্থক্য ! অলিপুরি সাহেব একেবারে স্পষ্ট ভাষায় পরিস্কার করলেন যে - তিনি বাতিল এবং কামরুল ইসলাম হক্বের উপর আছেন ! কামরুলের ব্যাক্তিগত কথাও আমি জানি ! তিনি ও তার বাবা যখন বাড়িতে একত্রে খেতে বসতেন তখন কামরুল তার বাবা অলিপুরিকে আকিদাগত বিষয় গুলো একটা একটা করে জিজ্ঞেস করতেন ( কামরুলের ভাষায় - ভাতের এক একটা লোকমার সাথে সাথে ঢুকায়া দিতাম ! ) এবং তার বাবা জবাব দিতে না পেরে অত্যন্ত বিরক্ত হতেন এবং বলতেন " এসব পরে দেখা যাবে " কামরুল বলতেন - কবে বলবেন ? আপনাদের মত আলেমেরা যদি না বলেন তবে কারা বলবে ? অলিপুরি কোনো জবাব দিতেন না ! এই হচ্ছে পরিস্থিতি। মহান আল্লাহর ভাষায় - ( সূরা বাক্বারা আয়াত ৪২ ) " তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করোনা এবং জেনে শুনে সত্যকে গোপন করো না। "
অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে এই আলেম নামক জালিম গুলো একেবারে হুবহু ঠিক তা-ই করে থাকে ! মহান আল্লাহ এদেরকে হিদায়াত দিন নয় তো ধ্বংস করুন - আমিন।
মহান আল্লাহ নিজ আরশে ছিলেন আছেন এবং থাকবেন। কোরান হাদিসের আলোকে সুস্পষ্ট দলিল থাকতে অস্পষ্ট কথার মূল্য নেই। আগে যে রকম ছিল এখনও সেরকম এটা অস্পষ্ট কথা।সত্তাগত আরশে আছেন। গুণগত ভাবে সর্বত্র আছেন। এটা সঠিক আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের বিশ্বাস।
ইট মারলে পাটকেল টি খেতে হয়। মানুষকে পথভ্রষ্ট বলতে বলতে শেষ পর্যন্ত নিজের ছেলেকেও পথভ্রষ্ট বলতে বাধ্য হলো।
তারপরও কি ওলিপুরী সংশোধন হবে না?
সুবহানাল্লাহ আল্লাহ্ তাআলার বিচার কত সুন্দর।
আলহামদুলিল্লাহ আমরা কোরআন সুন্নাহর আকিদা ধারণ করি ছেলে সঠিক পথে আছে বাবা কে হেদায়েত দান করুন
আল্লাহ তায়ালা হযরত কে নেক হায়াত দান করুন।
আল্লাহ পাক হজুরের নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন আমিন
আল্লাহ আপনি কামরুল ইসলাম ভাইকে এদের খপ্পর থেকে হেফাজত করুন
আল্লাহর জ্ঞানের বাইরে কোনো কিছুই নেই কিন্তু আল্লাহ আরশের উপর সমুন্নত ২ টা কথা মুনাজাতে উপরে কেনো হাত উপরের দিকে রাখেন কেনো ২ যারা বিশ্বাস করে আল্লাহ সব যায়গায় তাহলে মেরাজ অশ্বিকার কোরতে হবে রাসুল মেরাজে কোথায় গিয়েছেন?
মাশাআল্লাহ 💝🤲💝
অসাধারণ ঈমানী আলোচনা 💝
হুজুরকে আকিদার বিষয়ে আরো অনেক পড়ালেখার করার জন্য অনুরোধ করছি।
ভাই আপনি মনে হয় আকিদার বিষয়ে অনেক বেশি লেখা পড়া করেছেন? আপনার লেখা আকিদার কিতাব সমূহের নাম কি কি?
সঠিক
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
হেধদেহদুএহেউহ৩উহদ্ধুধুওু##############@@@@@@@@@@@@@*******&&&&&&&&&&&&&
আপনি তো মনে হয় আকিদা শব্দ আরবিতে লিখতেও ভুল করবেন
বাস্তবে তাই কিনা বলেন এখানে মিথ্যার আশ্রয় নিবেন না _ সত্য হলে বলুন হ্যা
বা রাকাল্লা হু ফী হায়া তিহী ❤
جزاكم الله أحسن الجزاء❤
প্রিয় ভালোবাসার উস্তাদ ❤❤❤❤❤আল্লামা ওলীপুরী হাফিজাহুল্লাহ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ,, হক্কানি উলামায়ে কেরাম জিন্দাবাদ ❤❤❤
মাশাল্লাহ হুজুর আপনার কথা শুনে মনটা ভরে গেলো
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লামা ওলিপুরী জিন্দাবাদ আল্লাহ তাকে হায়াতে কবুল করুন সুস্থ করুন আরো হায়াত বাড়ায় দিক ৎ
আল্লাহর জন্য ওলিপুরি হুজুর কে ভালবাসি
মাশা আল্লাহ প্রিয় শাইখ এর নেক হায়াত কামনা করি।
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন 🤲🕋🥀
ও আমার আল্লাহ এই ফেৎনার মধ্যে আমাকে এবং আমার পরিবারকে হক্ক পথে চলার তাওফিক দান কর আমিন 🤲
আল্লাহর মহান স্বত্তাগত ভাবে আরশে আছেন।
আমার প্রাণ প্রিয় শায়েখ আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরি দা:বা:
আলহামদুলিল্লাহ ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আঁকিদার অনুসরণ করার তৌফিক দান করুন আমীন এবং হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমীন
মাশাআল্লাহ শাহেখ আপনাকে ধন্যবাদ ইসলামের কাছে নিজের ছেলে মা বাবা কারো সাথে আপস নাই এটাই হক্কানি আলেমদের অবস্থা
আমার খুব প্রিয় বক্তা।
হে আল্লাহ হযরত এর হায়াতে বারাকা দান করুন
মাশা-আল্লাহ জাজাকাল্লাহ
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমীন
হক্কানী আলেমদের পরিচয় এটাই
নিজের ছেলেকেও চার দেয়নি
মাসাআললাহ জাযাকাআললহু খায়রা সেখ
শুধু এই বিষয় নয়, আরো অনেক বিষয় আছে যেগুলো আহলে হাদিসরা বলে থাকেন, কামরুল ইসলাম সাহেবও বলে থাকেন।
জাহমিয়্যাহদের আকিদা থেকে আল্লাহ কামরুল ইসলাম ওলিপুরীকে হেফাজত করেছেন।আল্লাহ ওনার এই হক্ব বক্তব্যকে সকলকে গ্রহণ করার তৌফিক দান করুক।আর এই বাতিল জাহমীদের মতো আকিদা থেকে আল্লাহ লোকদের হেফাজত করুক ।
অiসালামুআলাইকুম মৌলানা সাহেব আপনি ইংল্যান্ড এক সময়ে বলেছিলেন আপনার ছবি কেন টেলিভিশনে দেওয়া হইলো রিপোর্টার মাফ চাইতে হইবে এখন দেখা যায় আপনি ইউ টিউবের মধ্যৈ অবস্থান করিতেছেন জাঝাক আল্লাহু খাইরান
আল্লাহ সত্বাগর ভাবে আরশের উপর রয়েছে, এটাই সঠিক।
তাহলে এগুলা ????????????????????????????????????????
আল্লাহ তায়ালা বিদ্যমান আছেন!
এটাই মৌলিক আকীদা। এ আকীদা বিশ্বাস না করলে কোন ব্যক্তিত মুসলমান হতে পারে না। তিনি স্থান কাল ও পাত্র থেকে পবিত্র। তার ইলম ও ক্ষমতা সর্বত্র রয়েছে। তার জাত ও সত্তা বিষয়ে আমরা কোন মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবো। এটাই প্রকৃত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের অবস্থান।
কিছু আয়াত দেখে নেইঃ
১-
ثُمَّ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ
অতঃপর তিনি আরশের উপর ক্ষমতাশীল হোন। {সূরা হাদীদ-৩}
২-
قوله تعالى {وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ}
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। {সূরা বাকারা-১৮৬}
৩-
قوله تعالى {وَنَحنُ أَقرَبُ إِلَيهِ مِن حَبلِ الوَرِيدِ} [ق 16]
আর আমি বান্দার গলদেশের শিরার চেয়েও বেশি নিকটবর্তী। {সূরা কাফ-১৬}
৪-
فَلَوْلا إِذَا بَلَغَتِ الْحُلْقُومَ (83) وَأَنْتُمْ حِينَئِذٍ تَنْظُرُونَ (84) وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْكُمْ وَلَكِنْ لا تُبْصِرُونَ (85)
অতঃপর এমন কেন হয়না যে, যখন প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। এবং তোমরা তাকিয়ে থাক। এবং তোমাদের চেয়ে আমিই তার বেশি কাছে থাকি। কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা {সূরা ওয়াকিয়া-৮৩,৮৪,৮৫}
৫-
{ وَللَّهِ الْمَشْرِقُ وَالْمَغْرِبُ فَأَيْنَمَا تُوَلُّواْ فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ وَاسِعٌ عَلِيمٌ } [البقرة-115]
পূর্ব এবং পশ্চিম আল্লাহ তায়ালারই। সুতরাং যেদিকেই মুখ ফিরাও,সেদিকেই রয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা সর্বব্যাপী সর্বজ্ঞাত {সূরা বাকারা-১১৫}
৬-
قوله تعالى { وَهُوَ مَعَكُمْ أَيْنَمَا كُنتُمْ } [ الحديد - 4 ] তোমরা যেখানেই থাক না কেন, তিনি তোমাদের সাথে আছেন {সূরা হাদীদ-৪}
৭-
وقال تعالى عن نبيه : ( إِذْ يَقُولُ لِصَاحِبِهِ لا تَحْزَنْ إِنَّ اللَّهَ مَعَنَا (التوبة من الآية40
যখন তিনি তার সাথীকে বললেন-ভয় পেয়োনা, নিশ্চয় আমাদের সাথে আল্লাহ আছেন {সূরা হাদীদ-৪০}
৮-
قوله تعالى مَا يَكُونُ مِن نَّجْوَى ثَلاثَةٍ إِلاَّ هُوَ رَابِعُهُمْ وَلا خَمْسَةٍ إِلاَّ هُوَ سَادِسُهُمْ وَلا أَدْنَى مِن ذَلِكَ وَلا أَكْثَرَ إِلاَّ هُوَ مَعَهُمْ أَيْنَ مَا كَانُوا ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا عَمِلُوا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ ( المجادلة - 7
কখনো তিন জনের মাঝে এমন কোন কথা হয়না যাতে চতুর্থ জন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন, এবং কখনও পাঁচ জনের মধ্যে এমন কোনও গোপন কথা হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি উপস্থিত না থাকেন। এমনিভাবে তারা এর চেয়ে কম হোক বা বেশি, তারা যেখানেই থাকুক, আল্লাহ তাদের সঙ্গে থাকেন। অতঃপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে অবহিত করবেন তারা যা কিছু করত। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছু জানেন {সূরা মুজাদালা-৭}
৯-
وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضَ
আল্লাহ তায়ালার কুরসী আসমান জমিন ব্যাপৃত {সূরা বাকারা-২৫৫}
বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় আলেম আল্লামা নূরুল ইসলাম অলিপুরী হুজুর।
আল্লাহর জন্য ভালো বাসি অলি পুরি হুজুর আল্লাহ তালা যেনো সুস্থ দান করুন। 🎉🎉🎉🎉🎉
আলহামদুলিল্লাহ৷ ছেলের আক্বীদা বাবার চেয়ে শতগুণে বিশুদ্ধ৷ আখিরাতে আল্লাহর সামনে দেখে নিয়েন৷ মুখভর্তি পান ভরে ফতুয়াবাজি করতে তো ভালোই লাগে জনাব, নিজের ছেলেকে দেখে শিক্ষা নিন, আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করুন আপনার ঘরে আল্লাহ বিশুদ্ধ আক্বীদার একজন সন্তান দান করেছেন
আলহামদুলিল্লাহ।
Mashallah
মাশাআল্লাহ সুন্দর
আমাদের সিলেটের গর্ব ❤❤❤❤
নুরুল ইসলাম ওলিপুরী সাহেবকে বলতে চাই যে, মহান আল্লাহ যদি আরশে আজিমে না থাকে,তাহলে আরশে আজিমের উপর কে আছেন?
কামরুল ভাই কোরআন ও সহি সুসুন্নাহভিত্তিকই বলেছেন। এবং কোরআনের স্পষ্ট আয়াতই তাকে সমর্থন করে। সুতরাং তিনি সঠিক আকিদাতেই আছেন।
দোয়া করি আল্লাহ যেন নূরুল ইসলাম ওলিপুরি কে সঠিক বুঝ দান করেন।