পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন। আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে- ১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪ ২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩) ৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২) ৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫) ৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯) ৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪) ৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন, ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে। (আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭) ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন من أنكر أن الله في السماء فقد كفر যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল। ( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
জি শেয়ার করে দিয়েছি। মুহতারাম আপনার বুনিয়াদি আকাঈদ কিতাব পড়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে আকীদাহ বিষয়ক অনেক কিছুই জানতে পেরেছি এবং উপকৃত হয়েছি। আপনাদের মেহনতকে আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন। আমীন
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন। আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে- ১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪ ২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩) ৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২) ৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫) ৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯) ৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪) ৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন, ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে। (আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭) ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন من أنكر أن الله في السماء فقد كفر যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল। ( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন। আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে- ১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪ ২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩) ৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২) ৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫) ৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯) ৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪) ৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন, ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে। (আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭) ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন من أنكر أن الله في السماء فقد كفر যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল। ( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন। আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে- ১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪ ২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩) ৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২) ৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫) ৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯) ৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪) ৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
হাস্যকর 😅 অনেক দলিল প্রমাণ লুকানো হয়েছে। কোরআনে আল্লাহ্ স্পষ্ট ক্লিয়ার করে দিয়েছেন যে তিনি আরশের উপর উঠেছেন বা সমুন্নত হয়েছেন। মহাকাশ বা যাবতীয় সৃষ্টির পরে। সুরাহ ত্বহা-05. এছাড়াও আরো আয়াত আছে আল্লাহর সত্তাগতভাবে কোথায় রয়েছেন😊
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন। আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে- ১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪ ২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩) ৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২) ৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫) ৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯) ৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪) ৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
✅ ভর্তি চলছে
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ
✅ বিভাগসমূহ-
১. আদর্শ মক্তব ও হিফজ বিভাগ।
২. মাদানী নেসাব। (১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষ )
৩. এক বছর মেয়াদি আকিদা বিভাগ।
৪. শাবান ও রমাজান মাসে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ।
তত্ত্বাবধান: হজরত মাওলানা হাবীবুর রহমান মুনীর নদভী (দা. বা)
পরিচালক: মাওলানা বেলাল বিন আলী।
✅ সার্বিক যোগাযোগ-
01862-509339 - 01979-866455
✅ যাতায়াত-
সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা-১৩৬
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"-এর ফেসবুক পেইজ লিংক:
facebook.com/markazuahlissunnahwaljamaah
✅মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালা দ্বারা পরিচালিত। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
جزاك الله خيرا في حياتك وعلمك وعملك واموالك واولادك
আলহামদুলিল্লাহ 🥰
অপেক্ষায় ছিলাম
মাশাল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন।
আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে-
১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪
২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩)
৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২)
৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫)
৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯)
৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪)
৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
আলহামদুলিল্লাহ সেয়ার করেছি।
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন,
ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء
যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে।
(আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭)
ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন
من أنكر أن الله في السماء فقد كفر
যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল।
( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
জি শেয়ার করে দিয়েছি।
মুহতারাম আপনার বুনিয়াদি আকাঈদ কিতাব পড়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে আকীদাহ বিষয়ক অনেক কিছুই জানতে পেরেছি এবং উপকৃত হয়েছি।
আপনাদের মেহনতকে আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন। আমীন
কে কে আলোচনাটি শেয়ার করেছেন ?
Mashallah
আলোচনা ও ঠিক আছে
থাম্বনেইল ও ঠিক আছে
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন।
আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে-
১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪
২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩)
৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২)
৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫)
৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯)
৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪)
৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন,
ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء
যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে।
(আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭)
ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন
من أنكر أن الله في السماء فقد كفر
যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল।
( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
বিন ওলিপুরির আছর ওয়াক্ত নিয়ে হানাফি মাজহাব নামে বিতর্কিত বক্তব্য আছে তা নিয়ে একটা ভিডিও বানান
ভাই আমাদের নবী হুজুর সাল্লাল্লাহু ইসলাম সাহাবায়ে কেরামের মত কি এ কথা তো বললেন না
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন।
আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে-
১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪
২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩)
৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২)
৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫)
৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯)
৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪)
৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
আসসালামু আলাইকুম ভাই আপনি কোরআন হাদিস থেকে কোন দলীল দিলেন না কেন? আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে কি কোরআন হাদিসে নাই
মাও কামরুলের মিসটেক আছে নিজে নিজে গবেষনা করতেগিয়ে
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন,
ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء
যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে।
(আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭)
ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন
من أنكر أن الله في السماء فقد كفر
যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল।
( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন।
আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে-
১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪
২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩)
৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২)
৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫)
৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯)
৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪)
৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
হাস্যকর 😅
অনেক দলিল প্রমাণ লুকানো হয়েছে।
কোরআনে আল্লাহ্ স্পষ্ট ক্লিয়ার করে দিয়েছেন যে তিনি আরশের উপর উঠেছেন বা সমুন্নত হয়েছেন।
মহাকাশ বা যাবতীয় সৃষ্টির পরে।
সুরাহ ত্বহা-05.
এছাড়াও আরো আয়াত আছে আল্লাহর সত্তাগতভাবে কোথায় রয়েছেন😊
ঐ আয়াতগুলো আলিফ লাম মিমের মত
আলোচনা করবেন ঠিক আছে তবে এমন থাম্বেইল হতাশাজনক😢
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন।
আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে-
১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪
২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩)
৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২)
৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫)
৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯)
৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪)
৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
মিথ্যা প্রচার কুরুন, হিসাব একদিন দিতেই হবে, বিলাল সাহেব
আলহামদুলিল্লাহ 🥰
অপেক্ষায় ছিলাম