ইসলামী ফিকহের আলোকে সাদ সাহেব কী আমীর ? || মাওলানা আবদুল মালেক দা. বা.

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 4 янв 2025

Комментарии • 122

  • @Labbaikbd
    @Labbaikbd  Месяц назад

    ✅ ভর্তি চলছে
    মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ
    ✅ বিভাগসমূহ-
    ১. আদর্শ মক্তব ও হিফজ বিভাগ।
    ২. মাদানী নেসাব। (১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষ )
    ৩. এক বছর মেয়াদি আকিদা বিভাগ।
    ৪. শাবান ও রমাজান মাসে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ।
    তত্ত্বাবধান: হজরত মাওলানা হাবীবুর রহমান মুনীর নদভী (দা. বা)
    পরিচালক: মাওলানা বেলাল বিন আলী।
    ✅ সার্বিক যোগাযোগ-
    01862-509339 - 01979-866455
    ✅ যাতায়াত-
    সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা-১৩৬
    মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"-এর ফেসবুক পেইজ লিংক:
    facebook.com/markazuahlissunnahwaljamaah
    ✅মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালা দ্বারা পরিচালিত। জাযাকাল্লাহু খাইরান।

    • @Talhahasan3455
      @Talhahasan3455 29 дней назад

      জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই। ৪. দেওবন্দ এর নোটিশ বোর্ডে মাস্তুরাত জামাতকে হারাম বলে ফতোয়া দেয়া আছে অথচ জুবায়ের সাব দেওবন্দ কে না মেনে মাস্তুরাতের জামাত এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। ৫. যেই কিতাবে উলামাদের আগে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে লেখা আছে সেই কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজে পড়া উনি বাধ্যতামূলক রেখেছেন ( হায়াতুস সাহাবা ৪ থ খন্ড ৬০২ পৃষ্ঠা) বাংলাদেশে মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , মুফতী আব্দুল মালেক,আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন । অথচ ইনাদেরকে বয়ান করতে না দিয়ে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলিগের দিক্ষায় দিক্ষিত আলেমদের দিয়ে ই বয়ান করান।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

  • @PersonalUse-m2o
    @PersonalUse-m2o Месяц назад +7

    মাশা আল্লাহ অনেক চমৎকার বয়ান।

    • @Talhahasan3455
      @Talhahasan3455 Месяц назад

      জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

  • @ProductPulse-legend
    @ProductPulse-legend Месяц назад +4

    যত বড় আলেম হোক না কেন আমল না থাকলে সর্বপ্রথম আলেমরাই জাহান্নামে যাবে

  • @MdSanto-bl4li
    @MdSanto-bl4li Месяц назад +3

    মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ খুব অসাধারণ আলোচনা হুজুর করলেন ভালো লাগছে

  • @mehedihashan2422
    @mehedihashan2422 Месяц назад +9

    আমির তো হয়েই গেছে, আল্লাহর রহমে, এখন মানার সময়।আমার

  • @KamrulHasan-hk7vt
    @KamrulHasan-hk7vt Месяц назад +3

    Colo amra sobai mile hujur k amir banai,,,,

  • @AddinMotorss
    @AddinMotorss Месяц назад +3

    আপনারা যে সুরাই নিজাম কায়েম করতে চান তার দলিল দিন।

  • @mdnizam3310
    @mdnizam3310 Месяц назад +1

    আবদুলই আমীর

  • @mdtunokhan1976
    @mdtunokhan1976 29 дней назад +1

    তা জানি ফেতনা থেকে আল্লাহ এই উম্মাহকে হেফাজত করেন

  • @MaznuBeperi
    @MaznuBeperi 29 дней назад +1

    সাদসাবআপদেরআমিরনা

  • @mbreiuzlmb4092
    @mbreiuzlmb4092 Месяц назад +2

    এই রকমের মাসালা আমরাও দিতে পারি

  • @mdenamulislam2352
    @mdenamulislam2352 Месяц назад +6

    যারা এত বুঝে কিন্তু নিজ ভূমিতে শরিয়া কায়েম করতে পারেন না

    • @billahossain5157
      @billahossain5157 Месяц назад

      চেষ্টা করতাছে কিন্তু কিছু ছাগল আছে না যদি টানে ডাইনে যায় বামে

    • @shamimahmed8464
      @shamimahmed8464 22 дня назад

      Apni kar bal falaisen? Apni kayem koren

  • @MohammadMaktum-j6j
    @MohammadMaktum-j6j Месяц назад

    Masa Allah

  • @muftijubairbinershad6491
    @muftijubairbinershad6491 Месяц назад +1

    জাযাকাল্লাহ খাইরান ❤❤❤

    • @Talhahasan3455
      @Talhahasan3455 Месяц назад

      জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

  • @mohammadjunayed007
    @mohammadjunayed007 Месяц назад +4

    হুজুর ফেতনা না ছড়ায়ে ওনাকে সহ আলোচনায় বসেন।

  • @mbreiuzlmb4092
    @mbreiuzlmb4092 Месяц назад +2

    মশারা করে আমের বানানো হয়েছে

  • @FgffBvg
    @FgffBvg Месяц назад +4

    তাকে আমির বানানো হচ্ছে মাসুরা ভিত্তিক তাকে আমির বানানো হচ্ছে মাশরাফির দিক আপনি ভুল বলছেন

  • @md.marufsikder1759
    @md.marufsikder1759 Месяц назад +1

    আল্লাহতালা কত ফিতনা যে দেখাবে জানিনা? গুটি কয়েক আলেম তাবলীগের নিয়ে ফেতনা করতেছে ।
    অজাহাতি ও হেফাজত মিলে এটা করতেছে।
    আল্লাহতালা আমাদের সঠিক পথে রাখুন । আমিন।

  • @md.marufsikder1759
    @md.marufsikder1759 Месяц назад +3

    এখানে দলিলের কি আছে ভাই যারা তাকে আমির হিসেবে মানে তাদের আমির।
    তোমাদের তো জোর করে মানতে বলে নাই কেহ?
    শুধু শুধু ফেতনা করো কেন তোমরা?

  • @fenerBatash
    @fenerBatash Месяц назад +5

    হুজুর পিচে পড়ার জন্য আর কোন লোক পান নাই, সাদ সাহেব কে পাইলেন, আইরে দুঃখ

  • @enamulhasanstudent
    @enamulhasanstudent Месяц назад +6

    মালেক হুজুরের চায়ের দোকান বন্ধ রাখার অনুরোধ করছি

  • @muajbinfoez
    @muajbinfoez Месяц назад +1

    মাওলানা তারেক জামিল মাওলানা তাকী উসমান উনারা কি বাংলাদেশের আলেম। আপনি সঠিকটা বলেন যে দেওবন্দী আলেমরা ওনাকে পছন্দ করেন না। পৃথিবী যদি দেওবন্দী আলেম কয়জন আছে সত্য বাংলাদেশ

  • @MaznuBeperi
    @MaznuBeperi 29 дней назад

    আপনাদেরআমিরবানানকেআপনাদেরআমির

  • @shahalimollah7495
    @shahalimollah7495 Месяц назад +1

    maa shaa Allah. onek sundor kotha

    • @Talhahasan3455
      @Talhahasan3455 Месяц назад

      জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

  • @mahfujkhan9113
    @mahfujkhan9113 Месяц назад +13

    পৃথিবীর সব আলেম আমাদের বাংলাদেশে , পৃথিবীতে আর কোথাও আলেম নেই |
    হযরত সাদ সাহেব পুরো দুনিয়াতে সফর করতেছেন , পৃথিবীর কোন আলেম তার বিরুদ্ধে নেই , শুধুমাত্র আমাদের দেশের আলেমরা তার বিরুদ্ধে |
    ২০১৭ সালে পুরা দুনিয়া হযরত মাওলানা সাদ সাব কে আমির বানিয়েছেন |
    উল্টাপাল্টা কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না |

    • @muftiabdulhakim9647
      @muftiabdulhakim9647 Месяц назад +1

      তোমার আমির আমাদের না😊

    • @tawhidulislam3425
      @tawhidulislam3425 Месяц назад +1

      সে পথভ্রষ্টদের আমীর ঈমানদারদের আমীর না।

    • @AbdurRahim-uz1hh
      @AbdurRahim-uz1hh Месяц назад +2

      ভাই,১০ জন আলেেমর নাম ও তাঁরা সাদ হুজুরের পক্ষে আমির হওয়ার মত দিয়েছে প্রমান দেন।

    • @asdfhjg7732
      @asdfhjg7732 Месяц назад

      ভারতীয় ব্যক্তিপূজারী সাদিয়ানীদের জায়গা শাহজালাল রহঃ এর মাটিতে হবে না।

    • @mahfujkhan9113
      @mahfujkhan9113 Месяц назад +2

      @tawhidulislam3425 ২০১৭ সালে ইজতেমায় সকল আলেম ও সাধারণ জনতা পথভ্রষ্ট ছিল ???

  • @SelimReza-j9c
    @SelimReza-j9c Месяц назад +3

    Mashaallah chomotkar

    • @Talhahasan3455
      @Talhahasan3455 Месяц назад

      জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

  • @Haqkani
    @Haqkani Месяц назад +1

    তিনি বানি বানেছ মিয় জি মেহেরাব সাহাব (রহ)

  • @Md.AlaminAhmedShahriya
    @Md.AlaminAhmedShahriya Месяц назад +3

    এতো বড় আলেম হয়ে কীভাবে মিথ্যা অপবাদ দেন মাওলানা সাদ সাহেব এর ব্যাপারে। মাওলানা সাদ সাহেব মাশয়ারার ভিত্তিতেই আমির হয়েছে তার জলাজত প্রমাণ আছে। আফসোস আপনাদের মতো আলেমদের জন্য।

    • @ariyanislam5267
      @ariyanislam5267 27 дней назад

      কাদের সাথে মাশোয়ারা করে আমীর হইছে ভাই😂
      নিজে নিজে🐸

  • @mdenamulislam2352
    @mdenamulislam2352 Месяц назад +3

    আল্লাহর রসুল কি এইভাবে নসীহা করতেন??? দয়া করে দলিল দিয়ে যাবেন!

  • @RofikKhan-uc6gp
    @RofikKhan-uc6gp 28 дней назад

    Dunia dare allem malek

  • @raihanasif3340
    @raihanasif3340 Месяц назад +7

    ভুল তথ্য প্রচার করছেন
    উনি কি নিজেকে শাইখুল ইসলাম মুফতি ত্বাকী উসমানী হাফিজাহুল্লাহ এর চেয়েও বড় আলেম মনে করেন?
    যেখানে মুফতি ত্বাকী উসমানী সাহেব মাওলানা সাদ সাহেব এবং তার অনুসারীদের হক মনে করেন সেখানে মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের এই মন্তব্য করা অনুচিত।

    • @MdRafi-A
      @MdRafi-A Месяц назад +1

      আপনার যদি সম্ভব হয় তাহলে মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম এর নিকটে হযরত মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারাকাতুহুম এর এই বক্তব্যটি পেশ করুন। তারপর তিনি এই বক্তব্যের কি জবাব দেন, সেটা জানা যাবে।

    • @islamicstate4092
      @islamicstate4092 Месяц назад +1

      একটা প্রমান দিন

    • @JoyHasan-qx9ef
      @JoyHasan-qx9ef Месяц назад

      মালেক সাহেবের এটা পুরাতন বয়ান।আর ত্বকী উসমানি সাহেব সাদ সাহেব ও উনার ছেলেদের সাথে সৌদি আরবে মদিনা মুনায়ারতে ২ মাস আগে দেখা করচে সেখানে নসীহামুলক কথা বলছে ও পরামর্শ দিছে।

  • @RiponIslam-v1v
    @RiponIslam-v1v Месяц назад +2

    Apnar kache thakik nai

  • @mamunurrashid408
    @mamunurrashid408 Месяц назад +4

    মানুষ শরীরয়তের অনুসরণ করলে কখনো সাদ সাহেবের অনুসরণ করতে পারে না।

    • @sharifulhoq7464
      @sharifulhoq7464 Месяц назад

      যৌথ আমীর কোন শরিয়তে আছে

    • @shahalimollah7495
      @shahalimollah7495 Месяц назад

      @@sharifulhoq7464 ei videota abar dekhen

    • @Talhahasan3455
      @Talhahasan3455 Месяц назад

      জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

  • @muksadulalam2545
    @muksadulalam2545 Месяц назад +2

    আবদুল মালেক সাহেব আপনারা যে মিথ্যা বলেন এটাকোন আদাত। পকেট ভাড়ীকরার মাসলাছারেন।

  • @MaznuBeperi
    @MaznuBeperi 29 дней назад

    কোনদলিলেসাদসাবআসতেপারবেনা

  • @RokonUddin-f9q
    @RokonUddin-f9q Месяц назад

    আবদুল মালেক সাহেব নবী,, ওনার কাছে অহী আসে😂😂😂

    • @minhazalbanna8034
      @minhazalbanna8034 Месяц назад +1

      ঠাট্টার ছলে কুফরি।

    • @snihprovost
      @snihprovost Месяц назад

      ​@@minhazalbanna8034যারা কোথায় কোথায় গোমরা বলে, কাফের বলে??? তারা তো বড় বড় আলেম। তো হাদিস অনুযায়ী তো, যাকে কাফের গোমরা বলা হচ্ছে তিনি না হলে ওই আলেমই গোমরা হবে। তখন কি ঠাট্টার ছলে হবে নাকি বুঝে শুনে হবে, বাবাজি। একটু উত্তরটা দিও তো??
      আসমানে সমস্ত এলেম যেন তোমরা বেদাতি আলমের সুরা বৃন্দ পেয়ে গেছো

  • @Mijan1823
    @Mijan1823 Месяц назад +4

    অটো আমির

    • @anwarhossain7248
      @anwarhossain7248 Месяц назад

      অটো আমির হয় নাই, উনি সারাবিশ্বের আহলে জিম্মাদারদের পরামর্শ মোতাবেক বিশ্ব আমির ফায়সালা হয়েছে, টঙ্গী ময়দান এবং কাকরাইল মারকাজ, আর বিশ্ব মারকাজ নিজামুদ্দিন, দলিল আখলাক টিভির বর্তমানে কিছু টকশো তে আছে

    • @snihprovost
      @snihprovost Месяц назад

      যেমনটা তুমি বাপ ছাড়া অটো হইয়া গেছো।
      আলমে সূরা কুরআন হাদিসের কোন দলিল আছে?? কওতো একটু দেখি??
      ইসলামের খোলাফায়ে রাশেদার যুগে আমির ছিল নাকি আলমের সুরা ছিল??
      আফগানিস্তানের নাম ইমারতে আফগানিস্তান।
      কেন তারা আলমে সুরা দিল না??
      কিছু বুঝছো, ব্যাঙের ছাতা??
      নাকি অন্ধ ভক্তের মতো উগ্র ওয়াজ ব্যবসায়ীদের ভক্ত হয়ে থাকবা

    • @snihprovost
      @snihprovost Месяц назад

      তাই না, হুক্কা হওয়ার দল।
      সবাই বিড়ি খাও, আর যা শুনো তা চালায় দাও।
      এটাইতো ইহুদিদের থিওরি।
      যাচাই না করে একটা মিথ্যাকে 10 বার চালায় দাও এরপর এটাকে সত্য বলে অন্তরে একিন করো।
      হালার পো হালা একবার যাচাই না করে কথা বললা না।
      তোমাদের অন্তর কাঁপে না।
      মিথ্যা বলতে বলতে তো তোমরা কাজ্জাবের পর্যায়ে চলে গেছে।
      তোগো মুক্তি আমানত বড় কার্যাবলী গেছে।
      ইজতেমার মাঠে নাকি নিজামুদ্দিন অনুসারীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গেছিল।
      আমানুল এর অনুসারীরা তোমরা আর কত মিথ্যা চালাবা??
      আল্লাহর কাছে কি জবাব দিবা।

    • @Talhahasan3455
      @Talhahasan3455 Месяц назад

      জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

  • @MehediHasan-ep3er
    @MehediHasan-ep3er 28 дней назад

    Maulana Saad is not amir.

  • @mafakhan1485
    @mafakhan1485 Месяц назад +3

    কদিন পর সাআদ সাবকে তার মাহদী দাবি করতে পারে,সাদ সাব তাওবা করে সুরা করা উচিত

    • @md.marufsikder1759
      @md.marufsikder1759 Месяц назад

      মিথ্যা বলো কেনো?

    • @Talhahasan3455
      @Talhahasan3455 Месяц назад

      জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

  • @asdfhjg7732
    @asdfhjg7732 Месяц назад +1

    যে পথে গেছে কাদিয়ানী, সে পথে যাবে সাদিয়ানী

    • @md.marufsikder1759
      @md.marufsikder1759 Месяц назад

      তুমি কোন্ পথে যাবা রে ভাই?
      ফেতনার দল কোথাকার।

    • @Talhahasan3455
      @Talhahasan3455 Месяц назад

      জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

  • @AlifaAkter-t7e
    @AlifaAkter-t7e Месяц назад +2

    Asen taile baitul mokarom a live bosi chlng grohon koren parle 🤣👎

    • @completedawahtv4282
      @completedawahtv4282 Месяц назад

      আয় বসি। নাম্বার দে। 😂

    • @sultanmahmud8296
      @sultanmahmud8296 Месяц назад

      ​@@completedawahtv4282ভাই ওপেন চ্যালেঞ্জ দেওয়া আছে। আপনার দশ জন আলেম আর নিজামুদ্দিন দশ জন সাথে প্রশাসণ থাকবে ও ত্বাকী উসমানী এবং আরশাদ মাদানী বিচারক হবেন। বিচারকের ফায়সালা চূড়ান্ত হবে। এই হেফাজত এখনো রাজি হয় নি।

  • @khurshedalam9517
    @khurshedalam9517 Месяц назад

    হযরত সাদ সাব বিশ্ব আমির বিশ্বের কোথাও যেতে পারেন না কেন না পাকিস্তান না না জর্ডান না বাংলাদেশ

    • @mohammadjunayed007
      @mohammadjunayed007 Месяц назад

      আপনার ধারণা নাই উনি সারা বিশ্বে সফর করেন

    • @Talhahasan3455
      @Talhahasan3455 Месяц назад

      জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

  • @SelimReza-j9c
    @SelimReza-j9c Месяц назад +4

    অটো আমির

    • @snihprovost
      @snihprovost Месяц назад

      হুজুগে হুক্কা হওয়ার দল।
      ব্যাঙের দল।
      যাচাই কইরা কথা কও।
      তোর পীর, ফারুক সাহেব, ফয়সালা করেছিল মাওলানা সাদ সাহেব আমিr।
      এইটা আবার চার ভাষায় অনুবাদ করে সারা পৃথিবীতে ছড়ায় দিয়েছিল।
      তোগো মত চুরি করে, আলমের সুরা বানিয়ে ফেক্স করে সারা দুনিয়াতে জানায় দেয় নাই।

    • @Md.AlaminAhmedShahriya
      @Md.AlaminAhmedShahriya Месяц назад +1

      সম্পূর্ণ মিথ্যা অপবাদ , মাওলানা সাদ সাহেব মাশয়ারার ভিত্তিতেই আমির হয়েছে তার জলাজত প্রমাণ আছে ।