জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই। ৪. দেওবন্দ এর নোটিশ বোর্ডে মাস্তুরাত জামাতকে হারাম বলে ফতোয়া দেয়া আছে অথচ জুবায়ের সাব দেওবন্দ কে না মেনে মাস্তুরাতের জামাত এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। ৫. যেই কিতাবে উলামাদের আগে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে লেখা আছে সেই কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজে পড়া উনি বাধ্যতামূলক রেখেছেন ( হায়াতুস সাহাবা ৪ থ খন্ড ৬০২ পৃষ্ঠা) বাংলাদেশে মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , মুফতী আব্দুল মালেক,আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন । অথচ ইনাদেরকে বয়ান করতে না দিয়ে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলিগের দিক্ষায় দিক্ষিত আলেমদের দিয়ে ই বয়ান করান।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
আল্লাহতালা কত ফিতনা যে দেখাবে জানিনা? গুটি কয়েক আলেম তাবলীগের নিয়ে ফেতনা করতেছে । অজাহাতি ও হেফাজত মিলে এটা করতেছে। আল্লাহতালা আমাদের সঠিক পথে রাখুন । আমিন।
মাওলানা তারেক জামিল মাওলানা তাকী উসমান উনারা কি বাংলাদেশের আলেম। আপনি সঠিকটা বলেন যে দেওবন্দী আলেমরা ওনাকে পছন্দ করেন না। পৃথিবী যদি দেওবন্দী আলেম কয়জন আছে সত্য বাংলাদেশ
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
পৃথিবীর সব আলেম আমাদের বাংলাদেশে , পৃথিবীতে আর কোথাও আলেম নেই | হযরত সাদ সাহেব পুরো দুনিয়াতে সফর করতেছেন , পৃথিবীর কোন আলেম তার বিরুদ্ধে নেই , শুধুমাত্র আমাদের দেশের আলেমরা তার বিরুদ্ধে | ২০১৭ সালে পুরা দুনিয়া হযরত মাওলানা সাদ সাব কে আমির বানিয়েছেন | উল্টাপাল্টা কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না |
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
এতো বড় আলেম হয়ে কীভাবে মিথ্যা অপবাদ দেন মাওলানা সাদ সাহেব এর ব্যাপারে। মাওলানা সাদ সাহেব মাশয়ারার ভিত্তিতেই আমির হয়েছে তার জলাজত প্রমাণ আছে। আফসোস আপনাদের মতো আলেমদের জন্য।
ভুল তথ্য প্রচার করছেন উনি কি নিজেকে শাইখুল ইসলাম মুফতি ত্বাকী উসমানী হাফিজাহুল্লাহ এর চেয়েও বড় আলেম মনে করেন? যেখানে মুফতি ত্বাকী উসমানী সাহেব মাওলানা সাদ সাহেব এবং তার অনুসারীদের হক মনে করেন সেখানে মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের এই মন্তব্য করা অনুচিত।
আপনার যদি সম্ভব হয় তাহলে মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম এর নিকটে হযরত মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারাকাতুহুম এর এই বক্তব্যটি পেশ করুন। তারপর তিনি এই বক্তব্যের কি জবাব দেন, সেটা জানা যাবে।
মালেক সাহেবের এটা পুরাতন বয়ান।আর ত্বকী উসমানি সাহেব সাদ সাহেব ও উনার ছেলেদের সাথে সৌদি আরবে মদিনা মুনায়ারতে ২ মাস আগে দেখা করচে সেখানে নসীহামুলক কথা বলছে ও পরামর্শ দিছে।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
@@minhazalbanna8034যারা কোথায় কোথায় গোমরা বলে, কাফের বলে??? তারা তো বড় বড় আলেম। তো হাদিস অনুযায়ী তো, যাকে কাফের গোমরা বলা হচ্ছে তিনি না হলে ওই আলেমই গোমরা হবে। তখন কি ঠাট্টার ছলে হবে নাকি বুঝে শুনে হবে, বাবাজি। একটু উত্তরটা দিও তো?? আসমানে সমস্ত এলেম যেন তোমরা বেদাতি আলমের সুরা বৃন্দ পেয়ে গেছো
অটো আমির হয় নাই, উনি সারাবিশ্বের আহলে জিম্মাদারদের পরামর্শ মোতাবেক বিশ্ব আমির ফায়সালা হয়েছে, টঙ্গী ময়দান এবং কাকরাইল মারকাজ, আর বিশ্ব মারকাজ নিজামুদ্দিন, দলিল আখলাক টিভির বর্তমানে কিছু টকশো তে আছে
তাই না, হুক্কা হওয়ার দল। সবাই বিড়ি খাও, আর যা শুনো তা চালায় দাও। এটাইতো ইহুদিদের থিওরি। যাচাই না করে একটা মিথ্যাকে 10 বার চালায় দাও এরপর এটাকে সত্য বলে অন্তরে একিন করো। হালার পো হালা একবার যাচাই না করে কথা বললা না। তোমাদের অন্তর কাঁপে না। মিথ্যা বলতে বলতে তো তোমরা কাজ্জাবের পর্যায়ে চলে গেছে। তোগো মুক্তি আমানত বড় কার্যাবলী গেছে। ইজতেমার মাঠে নাকি নিজামুদ্দিন অনুসারীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গেছিল। আমানুল এর অনুসারীরা তোমরা আর কত মিথ্যা চালাবা?? আল্লাহর কাছে কি জবাব দিবা।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
@@completedawahtv4282ভাই ওপেন চ্যালেঞ্জ দেওয়া আছে। আপনার দশ জন আলেম আর নিজামুদ্দিন দশ জন সাথে প্রশাসণ থাকবে ও ত্বাকী উসমানী এবং আরশাদ মাদানী বিচারক হবেন। বিচারকের ফায়সালা চূড়ান্ত হবে। এই হেফাজত এখনো রাজি হয় নি।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
হুজুগে হুক্কা হওয়ার দল। ব্যাঙের দল। যাচাই কইরা কথা কও। তোর পীর, ফারুক সাহেব, ফয়সালা করেছিল মাওলানা সাদ সাহেব আমিr। এইটা আবার চার ভাষায় অনুবাদ করে সারা পৃথিবীতে ছড়ায় দিয়েছিল। তোগো মত চুরি করে, আলমের সুরা বানিয়ে ফেক্স করে সারা দুনিয়াতে জানায় দেয় নাই।
✅ ভর্তি চলছে
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ
✅ বিভাগসমূহ-
১. আদর্শ মক্তব ও হিফজ বিভাগ।
২. মাদানী নেসাব। (১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষ )
৩. এক বছর মেয়াদি আকিদা বিভাগ।
৪. শাবান ও রমাজান মাসে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ।
তত্ত্বাবধান: হজরত মাওলানা হাবীবুর রহমান মুনীর নদভী (দা. বা)
পরিচালক: মাওলানা বেলাল বিন আলী।
✅ সার্বিক যোগাযোগ-
01862-509339 - 01979-866455
✅ যাতায়াত-
সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা-১৩৬
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"-এর ফেসবুক পেইজ লিংক:
facebook.com/markazuahlissunnahwaljamaah
✅মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালা দ্বারা পরিচালিত। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই। ৪. দেওবন্দ এর নোটিশ বোর্ডে মাস্তুরাত জামাতকে হারাম বলে ফতোয়া দেয়া আছে অথচ জুবায়ের সাব দেওবন্দ কে না মেনে মাস্তুরাতের জামাত এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। ৫. যেই কিতাবে উলামাদের আগে যিনাকাররা জান্নাতে যাবে লেখা আছে সেই কিতাব প্রতিদিন মা্রকাজে পড়া উনি বাধ্যতামূলক রেখেছেন ( হায়াতুস সাহাবা ৪ থ খন্ড ৬০২ পৃষ্ঠা) বাংলাদেশে মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , মুফতী আব্দুল মালেক,আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন । অথচ ইনাদেরকে বয়ান করতে না দিয়ে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলিগের দিক্ষায় দিক্ষিত আলেমদের দিয়ে ই বয়ান করান।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
মাশা আল্লাহ অনেক চমৎকার বয়ান।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
যত বড় আলেম হোক না কেন আমল না থাকলে সর্বপ্রথম আলেমরাই জাহান্নামে যাবে
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ খুব অসাধারণ আলোচনা হুজুর করলেন ভালো লাগছে
আমির তো হয়েই গেছে, আল্লাহর রহমে, এখন মানার সময়।আমার
Colo amra sobai mile hujur k amir banai,,,,
আপনারা যে সুরাই নিজাম কায়েম করতে চান তার দলিল দিন।
আবদুলই আমীর
তা জানি ফেতনা থেকে আল্লাহ এই উম্মাহকে হেফাজত করেন
সাদসাবআপদেরআমিরনা
এই রকমের মাসালা আমরাও দিতে পারি
যারা এত বুঝে কিন্তু নিজ ভূমিতে শরিয়া কায়েম করতে পারেন না
চেষ্টা করতাছে কিন্তু কিছু ছাগল আছে না যদি টানে ডাইনে যায় বামে
Apni kar bal falaisen? Apni kayem koren
Masa Allah
জাযাকাল্লাহ খাইরান ❤❤❤
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
হুজুর ফেতনা না ছড়ায়ে ওনাকে সহ আলোচনায় বসেন।
মশারা করে আমের বানানো হয়েছে
তাকে আমির বানানো হচ্ছে মাসুরা ভিত্তিক তাকে আমির বানানো হচ্ছে মাশরাফির দিক আপনি ভুল বলছেন
আল্লাহতালা কত ফিতনা যে দেখাবে জানিনা? গুটি কয়েক আলেম তাবলীগের নিয়ে ফেতনা করতেছে ।
অজাহাতি ও হেফাজত মিলে এটা করতেছে।
আল্লাহতালা আমাদের সঠিক পথে রাখুন । আমিন।
এখানে দলিলের কি আছে ভাই যারা তাকে আমির হিসেবে মানে তাদের আমির।
তোমাদের তো জোর করে মানতে বলে নাই কেহ?
শুধু শুধু ফেতনা করো কেন তোমরা?
হুজুর পিচে পড়ার জন্য আর কোন লোক পান নাই, সাদ সাহেব কে পাইলেন, আইরে দুঃখ
মালেক হুজুরের চায়ের দোকান বন্ধ রাখার অনুরোধ করছি
মাওলানা তারেক জামিল মাওলানা তাকী উসমান উনারা কি বাংলাদেশের আলেম। আপনি সঠিকটা বলেন যে দেওবন্দী আলেমরা ওনাকে পছন্দ করেন না। পৃথিবী যদি দেওবন্দী আলেম কয়জন আছে সত্য বাংলাদেশ
আপনাদেরআমিরবানানকেআপনাদেরআমির
maa shaa Allah. onek sundor kotha
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
পৃথিবীর সব আলেম আমাদের বাংলাদেশে , পৃথিবীতে আর কোথাও আলেম নেই |
হযরত সাদ সাহেব পুরো দুনিয়াতে সফর করতেছেন , পৃথিবীর কোন আলেম তার বিরুদ্ধে নেই , শুধুমাত্র আমাদের দেশের আলেমরা তার বিরুদ্ধে |
২০১৭ সালে পুরা দুনিয়া হযরত মাওলানা সাদ সাব কে আমির বানিয়েছেন |
উল্টাপাল্টা কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না |
তোমার আমির আমাদের না😊
সে পথভ্রষ্টদের আমীর ঈমানদারদের আমীর না।
ভাই,১০ জন আলেেমর নাম ও তাঁরা সাদ হুজুরের পক্ষে আমির হওয়ার মত দিয়েছে প্রমান দেন।
ভারতীয় ব্যক্তিপূজারী সাদিয়ানীদের জায়গা শাহজালাল রহঃ এর মাটিতে হবে না।
@tawhidulislam3425 ২০১৭ সালে ইজতেমায় সকল আলেম ও সাধারণ জনতা পথভ্রষ্ট ছিল ???
Mashaallah chomotkar
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
তিনি বানি বানেছ মিয় জি মেহেরাব সাহাব (রহ)
মূর্খ কিছু্ই বুঝনা
এতো বড় আলেম হয়ে কীভাবে মিথ্যা অপবাদ দেন মাওলানা সাদ সাহেব এর ব্যাপারে। মাওলানা সাদ সাহেব মাশয়ারার ভিত্তিতেই আমির হয়েছে তার জলাজত প্রমাণ আছে। আফসোস আপনাদের মতো আলেমদের জন্য।
কাদের সাথে মাশোয়ারা করে আমীর হইছে ভাই😂
নিজে নিজে🐸
আল্লাহর রসুল কি এইভাবে নসীহা করতেন??? দয়া করে দলিল দিয়ে যাবেন!
Dunia dare allem malek
ভুল তথ্য প্রচার করছেন
উনি কি নিজেকে শাইখুল ইসলাম মুফতি ত্বাকী উসমানী হাফিজাহুল্লাহ এর চেয়েও বড় আলেম মনে করেন?
যেখানে মুফতি ত্বাকী উসমানী সাহেব মাওলানা সাদ সাহেব এবং তার অনুসারীদের হক মনে করেন সেখানে মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের এই মন্তব্য করা অনুচিত।
আপনার যদি সম্ভব হয় তাহলে মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম এর নিকটে হযরত মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব দামাত বারাকাতুহুম এর এই বক্তব্যটি পেশ করুন। তারপর তিনি এই বক্তব্যের কি জবাব দেন, সেটা জানা যাবে।
একটা প্রমান দিন
মালেক সাহেবের এটা পুরাতন বয়ান।আর ত্বকী উসমানি সাহেব সাদ সাহেব ও উনার ছেলেদের সাথে সৌদি আরবে মদিনা মুনায়ারতে ২ মাস আগে দেখা করচে সেখানে নসীহামুলক কথা বলছে ও পরামর্শ দিছে।
Apnar kache thakik nai
মানুষ শরীরয়তের অনুসরণ করলে কখনো সাদ সাহেবের অনুসরণ করতে পারে না।
যৌথ আমীর কোন শরিয়তে আছে
@@sharifulhoq7464 ei videota abar dekhen
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
আবদুল মালেক সাহেব আপনারা যে মিথ্যা বলেন এটাকোন আদাত। পকেট ভাড়ীকরার মাসলাছারেন।
কোনদলিলেসাদসাবআসতেপারবেনা
আবদুল মালেক সাহেব নবী,, ওনার কাছে অহী আসে😂😂😂
ঠাট্টার ছলে কুফরি।
@@minhazalbanna8034যারা কোথায় কোথায় গোমরা বলে, কাফের বলে??? তারা তো বড় বড় আলেম। তো হাদিস অনুযায়ী তো, যাকে কাফের গোমরা বলা হচ্ছে তিনি না হলে ওই আলেমই গোমরা হবে। তখন কি ঠাট্টার ছলে হবে নাকি বুঝে শুনে হবে, বাবাজি। একটু উত্তরটা দিও তো??
আসমানে সমস্ত এলেম যেন তোমরা বেদাতি আলমের সুরা বৃন্দ পেয়ে গেছো
অটো আমির
অটো আমির হয় নাই, উনি সারাবিশ্বের আহলে জিম্মাদারদের পরামর্শ মোতাবেক বিশ্ব আমির ফায়সালা হয়েছে, টঙ্গী ময়দান এবং কাকরাইল মারকাজ, আর বিশ্ব মারকাজ নিজামুদ্দিন, দলিল আখলাক টিভির বর্তমানে কিছু টকশো তে আছে
যেমনটা তুমি বাপ ছাড়া অটো হইয়া গেছো।
আলমে সূরা কুরআন হাদিসের কোন দলিল আছে?? কওতো একটু দেখি??
ইসলামের খোলাফায়ে রাশেদার যুগে আমির ছিল নাকি আলমের সুরা ছিল??
আফগানিস্তানের নাম ইমারতে আফগানিস্তান।
কেন তারা আলমে সুরা দিল না??
কিছু বুঝছো, ব্যাঙের ছাতা??
নাকি অন্ধ ভক্তের মতো উগ্র ওয়াজ ব্যবসায়ীদের ভক্ত হয়ে থাকবা
তাই না, হুক্কা হওয়ার দল।
সবাই বিড়ি খাও, আর যা শুনো তা চালায় দাও।
এটাইতো ইহুদিদের থিওরি।
যাচাই না করে একটা মিথ্যাকে 10 বার চালায় দাও এরপর এটাকে সত্য বলে অন্তরে একিন করো।
হালার পো হালা একবার যাচাই না করে কথা বললা না।
তোমাদের অন্তর কাঁপে না।
মিথ্যা বলতে বলতে তো তোমরা কাজ্জাবের পর্যায়ে চলে গেছে।
তোগো মুক্তি আমানত বড় কার্যাবলী গেছে।
ইজতেমার মাঠে নাকি নিজামুদ্দিন অনুসারীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গেছিল।
আমানুল এর অনুসারীরা তোমরা আর কত মিথ্যা চালাবা??
আল্লাহর কাছে কি জবাব দিবা।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
Maulana Saad is not amir.
কদিন পর সাআদ সাবকে তার মাহদী দাবি করতে পারে,সাদ সাব তাওবা করে সুরা করা উচিত
মিথ্যা বলো কেনো?
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
যে পথে গেছে কাদিয়ানী, সে পথে যাবে সাদিয়ানী
তুমি কোন্ পথে যাবা রে ভাই?
ফেতনার দল কোথাকার।
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
Asen taile baitul mokarom a live bosi chlng grohon koren parle 🤣👎
আয় বসি। নাম্বার দে। 😂
@@completedawahtv4282ভাই ওপেন চ্যালেঞ্জ দেওয়া আছে। আপনার দশ জন আলেম আর নিজামুদ্দিন দশ জন সাথে প্রশাসণ থাকবে ও ত্বাকী উসমানী এবং আরশাদ মাদানী বিচারক হবেন। বিচারকের ফায়সালা চূড়ান্ত হবে। এই হেফাজত এখনো রাজি হয় নি।
হযরত সাদ সাব বিশ্ব আমির বিশ্বের কোথাও যেতে পারেন না কেন না পাকিস্তান না না জর্ডান না বাংলাদেশ
আপনার ধারণা নাই উনি সারা বিশ্বে সফর করেন
জনাব কারি জুবায়ের সাব আর মাওঃ সাদ সাহেব নামে ভীন্ন হলেও নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি । বরং এই কামের মোকাবেলায় হযরত আশরাফ আলী থানবী (রহ) ঐ সময় ই আরেকটি কাম চালু করলেন যার নাম রাখলেন ' দাওয়াতুল হক '। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা ( অথচ হক্কানী ওলামাকেরাম ছয় নম্বর কেই পরিপূর্ণ দ্বীন মনে করেন না )এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব , আল্লামা মামুনুল হকসহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে মাওঃ জুবায়ের সাব বাস্তবে তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।
অটো আমির
হুজুগে হুক্কা হওয়ার দল।
ব্যাঙের দল।
যাচাই কইরা কথা কও।
তোর পীর, ফারুক সাহেব, ফয়সালা করেছিল মাওলানা সাদ সাহেব আমিr।
এইটা আবার চার ভাষায় অনুবাদ করে সারা পৃথিবীতে ছড়ায় দিয়েছিল।
তোগো মত চুরি করে, আলমের সুরা বানিয়ে ফেক্স করে সারা দুনিয়াতে জানায় দেয় নাই।
সম্পূর্ণ মিথ্যা অপবাদ , মাওলানা সাদ সাহেব মাশয়ারার ভিত্তিতেই আমির হয়েছে তার জলাজত প্রমাণ আছে ।