পারিবারিক বিষয়__তবুও লিখতে হচ্ছে বেশ ক'বছর আগে আমার ছোটবোনের বিয়ে হয়। ছেলেকে আমি আর বাবা দেখি। জানতে পারি ছেলে হাফেজ। পটুয়াখালীর কলাপাড়া থানায় বাড়ি ছিল, কিন্তু তা বিক্রি করে এখন ঢকার কেরানীগঞ্জে ভাড়া বাসায় থাকে। পরে বাড়ি করবে। কেরানীগঞ্জে একটি হেফজখানায় চাকুরী করে। বাবার পছন্দ হয়, তাই কথা বাড়াইনি। বিয়ে সম্পন্ন হয়। মাস দুয়েক পর যা শোনলাম, তাতে আমরা সবাই চরম চিন্তিত হয়ে পড়ি। ছেলের মা যৌতুকের জন্য বোনকে চাপ দিতে শুরু করে! ছেলেকে আমার বোন এসব জানালে ছেলে মায়ের হয়ে কথা বলে। ছেলের বাবার সঙ্গে ছেলের মায়ের মিল নেই বহুবছর! এ সবকিছুই বোনের বিয়ের পর জানতে পারি। এর একদুইমাস পর শুরু হয় বোনের ওপর অত্যাচার! আমরা সবাই ভীষণ কষ্ট পাই। সবার ছোটবোন বলে আমরা বেশ কিছু মালামাল কিনে দিই। কাউকে বলতেও পারছিলাম না ইজ্জতের কথা ভেবে। ছেলেটাও চরম বেয়াদব ও অহঙ্কারী। আমার বাবার সঙ্গে বহুবার বেয়াদবী করেছে। হঠাৎ শুনি সে ওয়াজ করে! আমার বোনকে চাপ সৃষ্টি করে আমরা যেন তাকে দাওয়াতের ব্যবস্থা করে দিই। বোনকে বুঝালাম- ছেলে আলেম নয়, সে কী ওয়াজ করবে? যেসবের বিরুদ্ধে কথা বলি, সেটা এখন আমরা করে দিই কীভাবে? মানে আলেম না হয়ে ওয়াজ করবে কেন? এই খাহেশ শুধু দীন বেচে খাওয়ার ধান্দা। কেননা আলেম না হয়ে ওয়াজ করতে চাওয়া মানেই উদ্ভট কথাবার্তা বলে টাকা রুজী করা। পরে শুনি সে কখনও আমাদের ছোটভাই, কখনও ভগ্নিপতি, আবার কখনও কুয়াকাটা পরিচয় দিয়ে ওয়াজ করা শুরু করেছে! এবং যারা আমাদের নিন্দুক, তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলে! এর মাঝে বহু কাণ্ড ঘটিয়েছে ছেলেটা। আমাদের পরিবারের কোনো মহিলা, ঠিকভাবে বাড়ির এড়িয়াও চেনে না। সেখানে একদিন এই ছেলে তালাকের শর্ত দিয়ে আমার বোনকে একা ঢাকা যেতে বাধ্য করেছিল। এমন ঘটনাও বেশ কয়েকবার করেছে! আমরা বহু চেষ্টা করেছি ওর থেকে বোনকে নিয়ে আসব, কিন্তু বোনের ধর্যের কাছে হার মেনেছি। কখনও কখনও একমাসে একবারও খবর নিতো না। একা এক বাসায় রেখে দুই তিন কেজি আলু ও চাউল রেখে চলে যেত। পাশের বাসার লোকজন বলেছে- কখনও কখনও আমার বোনকে বারান্দায় পড়ে থাকতে দেখে তারা খাবার দিয়ে গেছে। অনেক সময় ওর মা আমার বোনের বুকের ওপর বসে চরম নির্যাতনও করেছে৷ ওকে এসব জানালে ও ওর মায়ের হয়েই কথা বলত। মূলত আমার বোনকে ব্যবহার করে ওয়াজের ব্যবসা করাই ওর মূল উদ্দেশ্য ছিল। আমরা সবকিছু জানার পরও বোনের দিকে তাকিয়ে কিচ্ছু বলিনি। বহুবার বোনকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে। এমন অত্যাচার দৈনন্দিনই চালিয়েছে। বোনের একটা বাচ্চাও নষ্ট করে ফেলেছে এই নরপিশাচ। গর্ভ অবস্থায় একদিন দেখি বোন আমার বাসায়! কী ব্যাপার তুই একা কোত্থেকে? শুনি ওর জামাই ওকে রাস্তায় নামিয়ে দিয়ে চলে গেছে, আর বলে গেছে ওকে যেন আমি সেলাইমেশিনের কাজ শেখাই! হঠাৎ আবার দেখি না বলেই বোন একা বাসা থেকে নেমে গেছে! পরে জানতে পারি ওকে তালাকের শর্ত দিয়েছে, ও যেন না বলে একা যাত্রাবাড়ি থেকে কেরানীগঞ্জে চলে যায়। যে বোন একা ঘরের বাইরে গেলে রাস্তা চেনে না, সেই বোন গর্ভ অবস্থায় যাত্রবাড়ি থেকে কেরানীগঞ্জ যেতে বাধ্য হয়েছে শুধু সংসারটা টিকাবার জন্য। এরপর শুনি গর্ভাবস্থায়ও ওর ওপর নির্যাতন চালিয়ে ঐ জানোয়ার এবং নির্যাতনে বাচ্চাটা নষ্ট হয়ে গেছে। সর্বশেষ হঠাৎ একদিন দেখি বোন আমার বাসায়! কী ব্যাপার আবার একা? আমার আহলিয়া জানালো- ওর সারা শরীরে অত্যাচারের দাগ। এমন অত্যাচার করেছে, ঘর ছেড়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছে ও! নিজেকে সংবরণ করতে পারিনি। কিন্তু আশ্চার্যের কথা হলো- এই যে বোনটা চলে এলো, তিনমাসেও খবর নেয়নি জামাই; ওর স্ত্রী বাসায় নেই, কোথায় গেলো, কোনো সমস্যা হলো কী না, কোনো খোঁজ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি। আমরা ওকে কিছু না বলার কারণে, ওর যেভাবে মনে চেয়েছে বোনকে কষ্ট দিয়েছে। সামান্যতম মূল্যায়ন বা স্ত্রীর হক আদায় করেনি ঐ নরপিশাচটা। বহু নাটকের পর, গত সপ্তাহে ওর থেকে বোনকে ছাড়িয়ে এনেছি। সবার কাছে অনুরোধ থাকবে, ও যদি কোথাও আমাদের পরিচয় দিয়ে ওয়াজ করতে যায়, আপনারা প্রতিহত করবেন এবং ঐ নরপিশাচসহ বেআলেম বক্তাদের বয়কট করুন। তবে ওর কপাল ভালো, ও একবারও আমার সামনে পড়েনি। ওর নাম হাফেজ মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস আব্বা আম্মার অনুরোধেই নরপিশাচটার সামান্য মুখোশ উন্মোচন করলাম। তাঁরা ভীষণ কষ্ট নিয়ে আছেন জানোয়ারটার ব্যাপারে। তাঁরা চান ওর আসল চরিত্রটা সবাই জানুক এবং সতর্ক হোক! বি.দ্র. এই লেখায় নূন্যতম বানোয়াটি নাই বরং অনেক কমিয়ে লেখা হয়েছে। ( কপিঃ হাবিবুর রহমান মিছবাহ)
কুয়াকাটা হুজুরের বোনকে পতারনা করে বিয়ে করে,তার পর নির্যাতন তার পর কুয়াকাটা হজুর নিয়ে আসছে,হুজুরের বোনকে মারতো আর বলতো তুর ভাইদেরকে বল,আমাকে প্রোগ্রাম দিতে,এই হল কাহিনী,কুয়াকাটা হুজুরের মা বাবার সাথে পতারনা করে বিয়ে করে,তার পর হুজুরেরা তার বোনকে নিয়ে আসছে,
পারিবারিক বিষয়__তবুও লিখতে হচ্ছে বেশ ক'বছর আগে আমার ছোটবোনের বিয়ে হয়। ছেলেকে আমি আর বাবা দেখি। জানতে পারি ছেলে হাফেজ। পটুয়াখালীর কলাপাড়া থানায় বাড়ি ছিল, কিন্তু তা বিক্রি করে এখন ঢকার কেরানীগঞ্জে ভাড়া বাসায় থাকে। পরে বাড়ি করবে। কেরানীগঞ্জে একটি হেফজখানায় চাকুরী করে। বাবার পছন্দ হয়, তাই কথা বাড়াইনি। বিয়ে সম্পন্ন হয়। মাস দুয়েক পর যা শোনলাম, তাতে আমরা সবাই চরম চিন্তিত হয়ে পড়ি। ছেলের মা যৌতুকের জন্য বোনকে চাপ দিতে শুরু করে! ছেলেকে আমার বোন এসব জানালে ছেলে মায়ের হয়ে কথা বলে। ছেলের বাবার সঙ্গে ছেলের মায়ের মিল নেই বহুবছর! এ সবকিছুই বোনের বিয়ের পর জানতে পারি। এর একদুইমাস পর শুরু হয় বোনের ওপর অত্যাচার! আমরা সবাই ভীষণ কষ্ট পাই। সবার ছোটবোন বলে আমরা বেশ কিছু মালামাল কিনে দিই। কাউকে বলতেও পারছিলাম না ইজ্জতের কথা ভেবে। ছেলেটাও চরম বেয়াদব ও অহঙ্কারী। আমার বাবার সঙ্গে বহুবার বেয়াদবী করেছে। হঠাৎ শুনি সে ওয়াজ করে! আমার বোনকে চাপ সৃষ্টি করে আমরা যেন তাকে দাওয়াতের ব্যবস্থা করে দিই। বোনকে বুঝালাম- ছেলে আলেম নয়, সে কী ওয়াজ করবে? যেসবের বিরুদ্ধে কথা বলি, সেটা এখন আমরা করে দিই কীভাবে? মানে আলেম না হয়ে ওয়াজ করবে কেন? এই খাহেশ শুধু দীন বেচে খাওয়ার ধান্দা। কেননা আলেম না হয়ে ওয়াজ করতে চাওয়া মানেই উদ্ভট কথাবার্তা বলে টাকা রুজী করা। পরে শুনি সে কখনও আমাদের ছোটভাই, কখনও ভগ্নিপতি, আবার কখনও কুয়াকাটা পরিচয় দিয়ে ওয়াজ করা শুরু করেছে! এবং যারা আমাদের নিন্দুক, তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলে! এর মাঝে বহু কাণ্ড ঘটিয়েছে ছেলেটা। আমাদের পরিবারের কোনো মহিলা, ঠিকভাবে বাড়ির এড়িয়াও চেনে না। সেখানে একদিন এই ছেলে তালাকের শর্ত দিয়ে আমার বোনকে একা ঢাকা যেতে বাধ্য করেছিল। এমন ঘটনাও বেশ কয়েকবার করেছে! আমরা বহু চেষ্টা করেছি ওর থেকে বোনকে নিয়ে আসব, কিন্তু বোনের ধর্যের কাছে হার মেনেছি। কখনও কখনও একমাসে একবারও খবর নিতো না। একা এক বাসায় রেখে দুই তিন কেজি আলু ও চাউল রেখে চলে যেত। পাশের বাসার লোকজন বলেছে- কখনও কখনও আমার বোনকে বারান্দায় পড়ে থাকতে দেখে তারা খাবার দিয়ে গেছে। অনেক সময় ওর মা আমার বোনের বুকের ওপর বসে চরম নির্যাতনও করেছে৷ ওকে এসব জানালে ও ওর মায়ের হয়েই কথা বলত। মূলত আমার বোনকে ব্যবহার করে ওয়াজের ব্যবসা করাই ওর মূল উদ্দেশ্য ছিল। আমরা সবকিছু জানার পরও বোনের দিকে তাকিয়ে কিচ্ছু বলিনি। বহুবার বোনকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে। এমন অত্যাচার দৈনন্দিনই চালিয়েছে। বোনের একটা বাচ্চাও নষ্ট করে ফেলেছে এই নরপিশাচ। গর্ভ অবস্থায় একদিন দেখি বোন আমার বাসায়! কী ব্যাপার তুই একা কোত্থেকে? শুনি ওর জামাই ওকে রাস্তায় নামিয়ে দিয়ে চলে গেছে, আর বলে গেছে ওকে যেন আমি সেলাইমেশিনের কাজ শেখাই! হঠাৎ আবার দেখি না বলেই বোন একা বাসা থেকে নেমে গেছে! পরে জানতে পারি ওকে তালাকের শর্ত দিয়েছে, ও যেন না বলে একা যাত্রাবাড়ি থেকে কেরানীগঞ্জে চলে যায়। যে বোন একা ঘরের বাইরে গেলে রাস্তা চেনে না, সেই বোন গর্ভ অবস্থায় যাত্রবাড়ি থেকে কেরানীগঞ্জ যেতে বাধ্য হয়েছে শুধু সংসারটা টিকাবার জন্য। এরপর শুনি গর্ভাবস্থায়ও ওর ওপর নির্যাতন চালিয়ে ঐ জানোয়ার এবং নির্যাতনে বাচ্চাটা নষ্ট হয়ে গেছে। সর্বশেষ হঠাৎ একদিন দেখি বোন আমার বাসায়! কী ব্যাপার আবার একা? আমার আহলিয়া জানালো- ওর সারা শরীরে অত্যাচারের দাগ। এমন অত্যাচার করেছে, ঘর ছেড়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছে ও! নিজেকে সংবরণ করতে পারিনি। কিন্তু আশ্চার্যের কথা হলো- এই যে বোনটা চলে এলো, তিনমাসেও খবর নেয়নি জামাই; ওর স্ত্রী বাসায় নেই, কোথায় গেলো, কোনো সমস্যা হলো কী না, কোনো খোঁজ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি। আমরা ওকে কিছু না বলার কারণে, ওর যেভাবে মনে চেয়েছে বোনকে কষ্ট দিয়েছে। সামান্যতম মূল্যায়ন বা স্ত্রীর হক আদায় করেনি ঐ নরপিশাচটা। বহু নাটকের পর, গত সপ্তাহে ওর থেকে বোনকে ছাড়িয়ে এনেছি। সবার কাছে অনুরোধ থাকবে, ও যদি কোথাও আমাদের পরিচয় দিয়ে ওয়াজ করতে যায়, আপনারা প্রতিহত করবেন এবং ঐ নরপিশাচসহ বেআলেম বক্তাদের বয়কট করুন। তবে ওর কপাল ভালো, ও একবারও আমার সামনে পড়েনি। ওর নাম হাফেজ মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস আব্বা আম্মার অনুরোধেই নরপিশাচটার সামান্য মুখোশ উন্মোচন করলাম। তাঁরা ভীষণ কষ্ট নিয়ে আছেন জানোয়ারটার ব্যাপারে। তাঁরা চান ওর আসল চরিত্রটা সবাই জানুক এবং সতর্ক হোক! বি.দ্র. এই লেখায় নূন্যতম বানোয়াটি নাই বরং অনেক কমিয়ে লেখা হয়েছে। হাবিবুর রহমান মিছবাহ সাহেবের ফেইসবুক থেকে।
অসাধারণ বয়ান💞💞
আল্লাহ ফুআকবার
কথা গুলো অনেক ভালো লাগরে❤❤❤❤
একদম কুয়াকাটা হুজুর হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী কন্ঠ মাশাআল্লাহ
Mashallah boyan ta bohut balo hoise
Masaallah Sundar Waz
আলহামদুলিল্লাহ অসাধারণ আলোচনা
😂😂😂😂❤❤❤
আমার মা-এর অসুখ।
সবাই আমার মা-এর জন্য দোয়া করবেন।
আল্লাহ তুমি সুস্থতা দান করে দাও
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর হয়েছে
মাশাল্লাহ। তিনি খুব সুন্দর মধুর কন্ঠে ওয়াজ করেন।
অনেক সুন্দর বয়ান
Hi
আল্লাহ হুজুর কেনেক হাআত দান করিন
I'm from India masaallah
Kub Balo Lagche Bhai
ওনেক সুন্দর বয়ান
মাশা আল্লাহ আমার প্রিয় একজন হুজুর
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক
আমার প্রিও হুজুর
thanks
নাম্বার টা থাকলে দেন উনার
আলহামদুলিল্লাহ্
Md Monirul Islam আলহামদুলিল্লাহ
Onak sundor waz
মাশা আল্লাহ্
Mashallah ❤ 💜 onek Sundar Bayan Amin
Md Lokman Hosen হাসান। হতদি
;
আরো চাই বয়ান
মাশআল্লাহ্
মাশাআল্লাহ
দারুন বয়ান
হাফেজ হবে
আমার প্রিয় বক্তা
মাসা আল্লাহ
মাশা আল্লাহ
মাশাল্লাহ আল্লাহ
❤❤❤
Nc
এতো আলেম না। শুধু হাফেজ।
তাও তো হাফেজ
Niae
মাশাআল্লাহ্
আমিন
Masaallah
দারুণ
ভালো ওয়াজ
Yes Vay Jan
nice
So nice
Amin
Alhamdulillah
Masallah
Nice
Allahhoakbar
Allah
ভালো
দেখতেই দেখা যায় সিটিং, চেহারায় নূর নাই, বাটপার
Dastak
Subanhalla
1st view...😍
ماشأاﷲ
MashaAllah
786
Sit
ভালো লাগলে শেয়ার করতে পারেন ন
SK hapujual
ওয়াজ এর মধ্যে মধ্যে এডভারটাইস কেন ? এইটা ভালো নয়।
নিহাদ
Saebdaen..aer..patarek..jietaen
পারিবারিক বিষয়__তবুও লিখতে হচ্ছে
বেশ ক'বছর আগে আমার ছোটবোনের বিয়ে হয়। ছেলেকে আমি আর বাবা দেখি। জানতে পারি ছেলে হাফেজ। পটুয়াখালীর কলাপাড়া থানায় বাড়ি ছিল, কিন্তু তা বিক্রি করে এখন ঢকার কেরানীগঞ্জে ভাড়া বাসায় থাকে। পরে বাড়ি করবে। কেরানীগঞ্জে একটি হেফজখানায় চাকুরী করে। বাবার পছন্দ হয়, তাই কথা বাড়াইনি। বিয়ে সম্পন্ন হয়।
মাস দুয়েক পর যা শোনলাম, তাতে আমরা সবাই চরম চিন্তিত হয়ে পড়ি। ছেলের মা যৌতুকের জন্য বোনকে চাপ দিতে শুরু করে! ছেলেকে আমার বোন এসব জানালে ছেলে মায়ের হয়ে কথা বলে। ছেলের বাবার সঙ্গে ছেলের মায়ের মিল নেই বহুবছর! এ সবকিছুই বোনের বিয়ের পর জানতে পারি।
এর একদুইমাস পর শুরু হয় বোনের ওপর অত্যাচার! আমরা সবাই ভীষণ কষ্ট পাই। সবার ছোটবোন বলে আমরা বেশ কিছু মালামাল কিনে দিই। কাউকে বলতেও পারছিলাম না ইজ্জতের কথা ভেবে। ছেলেটাও চরম বেয়াদব ও অহঙ্কারী। আমার বাবার সঙ্গে বহুবার বেয়াদবী করেছে।
হঠাৎ শুনি সে ওয়াজ করে! আমার বোনকে চাপ সৃষ্টি করে আমরা যেন তাকে দাওয়াতের ব্যবস্থা করে দিই। বোনকে বুঝালাম- ছেলে আলেম নয়, সে কী ওয়াজ করবে? যেসবের বিরুদ্ধে কথা বলি, সেটা এখন আমরা করে দিই কীভাবে? মানে আলেম না হয়ে ওয়াজ করবে কেন? এই খাহেশ শুধু দীন বেচে খাওয়ার ধান্দা। কেননা আলেম না হয়ে ওয়াজ করতে চাওয়া মানেই উদ্ভট কথাবার্তা বলে টাকা রুজী করা।
পরে শুনি সে কখনও আমাদের ছোটভাই, কখনও ভগ্নিপতি, আবার কখনও কুয়াকাটা পরিচয় দিয়ে ওয়াজ করা শুরু করেছে! এবং যারা আমাদের নিন্দুক, তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলে!
এর মাঝে বহু কাণ্ড ঘটিয়েছে ছেলেটা। আমাদের পরিবারের কোনো মহিলা, ঠিকভাবে বাড়ির এড়িয়াও চেনে না। সেখানে একদিন এই ছেলে তালাকের শর্ত দিয়ে আমার বোনকে একা ঢাকা যেতে বাধ্য করেছিল। এমন ঘটনাও বেশ কয়েকবার করেছে! আমরা বহু চেষ্টা করেছি ওর থেকে বোনকে নিয়ে আসব, কিন্তু বোনের ধর্যের কাছে হার মেনেছি। কখনও কখনও একমাসে একবারও খবর নিতো না। একা এক বাসায় রেখে দুই তিন কেজি আলু ও চাউল রেখে চলে যেত। পাশের বাসার লোকজন বলেছে- কখনও কখনও আমার বোনকে বারান্দায় পড়ে থাকতে দেখে তারা খাবার দিয়ে গেছে।
অনেক সময় ওর মা আমার বোনের বুকের ওপর বসে চরম নির্যাতনও করেছে৷ ওকে এসব জানালে ও ওর মায়ের হয়েই কথা বলত। মূলত আমার বোনকে ব্যবহার করে ওয়াজের ব্যবসা করাই ওর মূল উদ্দেশ্য ছিল। আমরা সবকিছু জানার পরও বোনের দিকে তাকিয়ে কিচ্ছু বলিনি। বহুবার বোনকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে। এমন অত্যাচার দৈনন্দিনই চালিয়েছে। বোনের একটা বাচ্চাও নষ্ট করে ফেলেছে এই নরপিশাচ। গর্ভ অবস্থায় একদিন দেখি বোন আমার বাসায়! কী ব্যাপার তুই একা কোত্থেকে? শুনি ওর জামাই ওকে রাস্তায় নামিয়ে দিয়ে চলে গেছে, আর বলে গেছে ওকে যেন আমি সেলাইমেশিনের কাজ শেখাই! হঠাৎ আবার দেখি না বলেই বোন একা বাসা থেকে নেমে গেছে! পরে জানতে পারি ওকে তালাকের শর্ত দিয়েছে, ও যেন না বলে একা যাত্রাবাড়ি থেকে কেরানীগঞ্জে চলে যায়। যে বোন একা ঘরের বাইরে গেলে রাস্তা চেনে না, সেই বোন গর্ভ অবস্থায় যাত্রবাড়ি থেকে কেরানীগঞ্জ যেতে বাধ্য হয়েছে শুধু সংসারটা টিকাবার জন্য। এরপর শুনি গর্ভাবস্থায়ও ওর ওপর নির্যাতন চালিয়ে ঐ জানোয়ার এবং নির্যাতনে বাচ্চাটা নষ্ট হয়ে গেছে।
সর্বশেষ হঠাৎ একদিন দেখি বোন আমার বাসায়! কী ব্যাপার আবার একা? আমার আহলিয়া জানালো- ওর সারা শরীরে অত্যাচারের দাগ। এমন অত্যাচার করেছে, ঘর ছেড়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছে ও! নিজেকে সংবরণ করতে পারিনি। কিন্তু আশ্চার্যের কথা হলো- এই যে বোনটা চলে এলো, তিনমাসেও খবর নেয়নি জামাই; ওর স্ত্রী বাসায় নেই, কোথায় গেলো, কোনো সমস্যা হলো কী না, কোনো খোঁজ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি। আমরা ওকে কিছু না বলার কারণে, ওর যেভাবে মনে চেয়েছে বোনকে কষ্ট দিয়েছে। সামান্যতম মূল্যায়ন বা স্ত্রীর হক আদায় করেনি ঐ নরপিশাচটা।
বহু নাটকের পর, গত সপ্তাহে ওর থেকে বোনকে ছাড়িয়ে এনেছি।
সবার কাছে অনুরোধ থাকবে, ও যদি কোথাও আমাদের পরিচয় দিয়ে ওয়াজ করতে যায়, আপনারা প্রতিহত করবেন এবং ঐ নরপিশাচসহ বেআলেম বক্তাদের বয়কট করুন। তবে ওর কপাল ভালো, ও একবারও আমার সামনে পড়েনি।
ওর নাম হাফেজ মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস
আব্বা আম্মার অনুরোধেই নরপিশাচটার সামান্য মুখোশ উন্মোচন করলাম। তাঁরা ভীষণ কষ্ট নিয়ে আছেন জানোয়ারটার ব্যাপারে। তাঁরা চান ওর আসল চরিত্রটা সবাই জানুক এবং সতর্ক হোক!
বি.দ্র. এই লেখায় নূন্যতম বানোয়াটি নাই বরং অনেক কমিয়ে লেখা হয়েছে।
( কপিঃ হাবিবুর রহমান মিছবাহ)
অ যদি আলেম না হত, তাইলে এখন ওয়াজ করছে কেমনে?
Ci ci
সবাই ওনারে নিয়ে গালাগালি করে, আসলে কাহিনিটা কি একটু বলবেন ।
কুয়াকাটা হুজুরের বোনকে পতারনা করে বিয়ে করে,তার পর নির্যাতন তার পর কুয়াকাটা হজুর নিয়ে আসছে,হুজুরের বোনকে মারতো আর বলতো তুর ভাইদেরকে বল,আমাকে প্রোগ্রাম দিতে,এই হল কাহিনী,কুয়াকাটা হুজুরের মা বাবার সাথে পতারনা করে বিয়ে করে,তার পর হুজুরেরা তার বোনকে নিয়ে আসছে,
নাহিদ
তরে চিনি,,তর খবর আছে
সারা ওয়াজ শুনলান একটাও কোরানের আয়াত ও হাদিস ভিতর থেকে কোন কথা শুনলাম না।। এটা কেমন ওয়াজ?
আগে আপনি ভাল হন তার পর অন্যকে ওয়াজ করেন বুজলেন
দয়া করে এর মাকে কেউ গালি।দিবেন না এর মা এত খারাপ হলে ছেলেকে কিবাবে হাপেজ বানালে পারলে মাকে।সনমান করেন।অসমান করিয়েন না
HODA MICA KTA, QRAN NAI, HADIS NAI, HODA KICCA KAHINI,,,, K,S,A,
Ei harami ki kos allah ke voy kor
নিজের ঘর ঠিক নাই আবার উপরের ঘর ঠিক আসছে ও তো ওয়াজের নামের ব্যবসা করতে আসছে মাটে
বাটপার
আপনার কুকর্ম.ফাস হচ্ছে
অসাধারণ বয়ান💞💞
মাশাল্লাহ্
মাশাআল্লাহ
মাশাআল্লাহ্
Nice
আলহামদুলিল্লাহ্
সুন্দর বয়ান
আমার প্রিয় বক্তা
মাসা আল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
পারিবারিক বিষয়__তবুও লিখতে হচ্ছে
বেশ ক'বছর আগে আমার ছোটবোনের বিয়ে হয়। ছেলেকে আমি আর বাবা দেখি। জানতে পারি ছেলে হাফেজ। পটুয়াখালীর কলাপাড়া থানায় বাড়ি ছিল, কিন্তু তা বিক্রি করে এখন ঢকার কেরানীগঞ্জে ভাড়া বাসায় থাকে। পরে বাড়ি করবে। কেরানীগঞ্জে একটি হেফজখানায় চাকুরী করে। বাবার পছন্দ হয়, তাই কথা বাড়াইনি। বিয়ে সম্পন্ন হয়।
মাস দুয়েক পর যা শোনলাম, তাতে আমরা সবাই চরম চিন্তিত হয়ে পড়ি। ছেলের মা যৌতুকের জন্য বোনকে চাপ দিতে শুরু করে! ছেলেকে আমার বোন এসব জানালে ছেলে মায়ের হয়ে কথা বলে। ছেলের বাবার সঙ্গে ছেলের মায়ের মিল নেই বহুবছর! এ সবকিছুই বোনের বিয়ের পর জানতে পারি।
এর একদুইমাস পর শুরু হয় বোনের ওপর অত্যাচার! আমরা সবাই ভীষণ কষ্ট পাই। সবার ছোটবোন বলে আমরা বেশ কিছু মালামাল কিনে দিই। কাউকে বলতেও পারছিলাম না ইজ্জতের কথা ভেবে। ছেলেটাও চরম বেয়াদব ও অহঙ্কারী। আমার বাবার সঙ্গে বহুবার বেয়াদবী করেছে।
হঠাৎ শুনি সে ওয়াজ করে! আমার বোনকে চাপ সৃষ্টি করে আমরা যেন তাকে দাওয়াতের ব্যবস্থা করে দিই। বোনকে বুঝালাম- ছেলে আলেম নয়, সে কী ওয়াজ করবে? যেসবের বিরুদ্ধে কথা বলি, সেটা এখন আমরা করে দিই কীভাবে? মানে আলেম না হয়ে ওয়াজ করবে কেন? এই খাহেশ শুধু দীন বেচে খাওয়ার ধান্দা। কেননা আলেম না হয়ে ওয়াজ করতে চাওয়া মানেই উদ্ভট কথাবার্তা বলে টাকা রুজী করা।
পরে শুনি সে কখনও আমাদের ছোটভাই, কখনও ভগ্নিপতি, আবার কখনও কুয়াকাটা পরিচয় দিয়ে ওয়াজ করা শুরু করেছে! এবং যারা আমাদের নিন্দুক, তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলে!
এর মাঝে বহু কাণ্ড ঘটিয়েছে ছেলেটা। আমাদের পরিবারের কোনো মহিলা, ঠিকভাবে বাড়ির এড়িয়াও চেনে না। সেখানে একদিন এই ছেলে তালাকের শর্ত দিয়ে আমার বোনকে একা ঢাকা যেতে বাধ্য করেছিল। এমন ঘটনাও বেশ কয়েকবার করেছে! আমরা বহু চেষ্টা করেছি ওর থেকে বোনকে নিয়ে আসব, কিন্তু বোনের ধর্যের কাছে হার মেনেছি। কখনও কখনও একমাসে একবারও খবর নিতো না। একা এক বাসায় রেখে দুই তিন কেজি আলু ও চাউল রেখে চলে যেত। পাশের বাসার লোকজন বলেছে- কখনও কখনও আমার বোনকে বারান্দায় পড়ে থাকতে দেখে তারা খাবার দিয়ে গেছে।
অনেক সময় ওর মা আমার বোনের বুকের ওপর বসে চরম নির্যাতনও করেছে৷ ওকে এসব জানালে ও ওর মায়ের হয়েই কথা বলত। মূলত আমার বোনকে ব্যবহার করে ওয়াজের ব্যবসা করাই ওর মূল উদ্দেশ্য ছিল। আমরা সবকিছু জানার পরও বোনের দিকে তাকিয়ে কিচ্ছু বলিনি। বহুবার বোনকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে। এমন অত্যাচার দৈনন্দিনই চালিয়েছে। বোনের একটা বাচ্চাও নষ্ট করে ফেলেছে এই নরপিশাচ। গর্ভ অবস্থায় একদিন দেখি বোন আমার বাসায়! কী ব্যাপার তুই একা কোত্থেকে? শুনি ওর জামাই ওকে রাস্তায় নামিয়ে দিয়ে চলে গেছে, আর বলে গেছে ওকে যেন আমি সেলাইমেশিনের কাজ শেখাই! হঠাৎ আবার দেখি না বলেই বোন একা বাসা থেকে নেমে গেছে! পরে জানতে পারি ওকে তালাকের শর্ত দিয়েছে, ও যেন না বলে একা যাত্রাবাড়ি থেকে কেরানীগঞ্জে চলে যায়। যে বোন একা ঘরের বাইরে গেলে রাস্তা চেনে না, সেই বোন গর্ভ অবস্থায় যাত্রবাড়ি থেকে কেরানীগঞ্জ যেতে বাধ্য হয়েছে শুধু সংসারটা টিকাবার জন্য। এরপর শুনি গর্ভাবস্থায়ও ওর ওপর নির্যাতন চালিয়ে ঐ জানোয়ার এবং নির্যাতনে বাচ্চাটা নষ্ট হয়ে গেছে।
সর্বশেষ হঠাৎ একদিন দেখি বোন আমার বাসায়! কী ব্যাপার আবার একা? আমার আহলিয়া জানালো- ওর সারা শরীরে অত্যাচারের দাগ। এমন অত্যাচার করেছে, ঘর ছেড়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছে ও! নিজেকে সংবরণ করতে পারিনি। কিন্তু আশ্চার্যের কথা হলো- এই যে বোনটা চলে এলো, তিনমাসেও খবর নেয়নি জামাই; ওর স্ত্রী বাসায় নেই, কোথায় গেলো, কোনো সমস্যা হলো কী না, কোনো খোঁজ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি। আমরা ওকে কিছু না বলার কারণে, ওর যেভাবে মনে চেয়েছে বোনকে কষ্ট দিয়েছে। সামান্যতম মূল্যায়ন বা স্ত্রীর হক আদায় করেনি ঐ নরপিশাচটা।
বহু নাটকের পর, গত সপ্তাহে ওর থেকে বোনকে ছাড়িয়ে এনেছি।
সবার কাছে অনুরোধ থাকবে, ও যদি কোথাও আমাদের পরিচয় দিয়ে ওয়াজ করতে যায়, আপনারা প্রতিহত করবেন এবং ঐ নরপিশাচসহ বেআলেম বক্তাদের বয়কট করুন। তবে ওর কপাল ভালো, ও একবারও আমার সামনে পড়েনি।
ওর নাম হাফেজ মাহমুদুল হাসান ফেরদাউস
আব্বা আম্মার অনুরোধেই নরপিশাচটার সামান্য মুখোশ উন্মোচন করলাম। তাঁরা ভীষণ কষ্ট নিয়ে আছেন জানোয়ারটার ব্যাপারে। তাঁরা চান ওর আসল চরিত্রটা সবাই জানুক এবং সতর্ক হোক!
বি.দ্র. এই লেখায় নূন্যতম বানোয়াটি নাই বরং অনেক কমিয়ে লেখা হয়েছে।
হাবিবুর রহমান মিছবাহ সাহেবের ফেইসবুক থেকে।
এইগু ফাজলামি বাদদিন আপনাদের পারিবারিক বিসয় মিডিয়ায়তে দিয়ে লাভকি আপনিকি পারবেন রিজিক বন্দ করতে এক হাতে তালি বাজেনা।
masha allah
Amin
অসাধারণ বয়ান💞💞
Thanks
মাশাআল্লাহ
Masaallah
Amin
মাশাআল্লাহ
Amin