দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুদক কতটা ভূমিকা রাখবে? | Arjina Khatun | Matiur Rahman | Desh TV
HTML-код
- Опубликовано: 2 окт 2024
- #DeshTV #DeshTelevision #DeshTVNews
Welcome to the Official RUclips Channel of DeshTV
»» One-Click Subscription Link: cutt.ly/DeshTV
»» Read more news on www.desh.tv
It's a infotainment Channel Within News & Current Affairs, Sports and Entertainment programs.
»» About DeshTV
Desh Television Limited, a Bangladeshi global satellite TV channel in Bangla language. It was launched on 26 March, 2009. It is on the air 24 hours a day seven days a week with a rich mix of News & Current Affairs, Sports and Entertainment programs catering to viewers within Bangladesh as well as Bengali expatriates residing overseas in this footprint region.
*========**========**========*
Enjoy & stay connected with us!
»» Our RUclips Channel
👉 Subscribe to DeshTV: / deshtvonline
👉 One-Click Subscription Link: cutt.ly/DeshTV
/ @deshtventertainment
*========**========**========*
»» Facebook Page:
👉 / deshtvnews
»» FaceBook Group:
/ 363034191938882
*========**========**========*
»» Our Other Social Platforms:
»» Disclaimer:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. "Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use."
»» CONTENT DECLARATION
Desh TV has the sole rights of all contents and it does not give permission to any business entity or individual to use these contents except DESH TV. This channel is the based on Music and Entertainment. The uploaded all contents are made by DESH TV. We have the exclusive authorization and permission to use this on RUclips.
»» Office Address:
Desh TV Limited, Karnaphuli Media Point
42, Shaheed Sangbadik Selina Parveen Sarak, Malibag 1217 Dhaka, Dhaka Division, Bangladesh
রাজস্ব বোর্ডের সিন্ডিকেট দেখা যায়, দেশের রাজস্ব অর্ধেক ই, নিজেরা ভাগাভাগি করে খাইছে।
ওনি সম্পদের জন্য নিজের ইজ্জত পর্যন্ত বিলিয়ে দিছেন,ছিঃ😡😡
১০০% দুইটা জায়গায় লোড নেয় কিভাবে, আল্লাহ ভরসা
এদের কাছে ইজ্জতের চেয়ে সম্পদের মূল্য বেশি। নরকের কীট।
মেধাবীদের করুন অবস্থা,ফ্যাক্ট আরজিনা,,এলাকার মেয়ে,ছিছি
টাকা টাকা টাকার কাছে ইজ্জত আবার কি!
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
দয়া করে এর সম্বন্ধে ভালো করে খোঁজ নিন উনিও টাকার কুমির।
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
ভাই,আপনারা যারা অনুসন্ধানী সাংবাদিক,যে আওয়াজ উঠেছে, আপনারা এটাকে থামতে দিয়েন না। চালিয়ে যান।সমগ্র দেশবাসী আপনাদের পাশে আছে।
Uporer theke nirdesh dile,emnei shob chup hoye jabe
রাইট বলেছেন ভাইয়া। আমরা সকল জনগণ সাংবাদিক ভাইদের পক্ষে থাকার প্রতিজ্ঞা বদ্ধ।
এগুলো খুবই সাধারণ ব্যাপার এনবিআর কর্মকর্তাদের জন্য, একটা প্রত্যয়ন পত্র আনতে গেলেই লাখ টাকা দিতে হয় যাদের, তাদের কি আবার দুর্নীতির শেষ আছে।।
কি আশা করেন সভাই ঘোষনা বড় বড় সাংবাদিক বিক্রয়ের। কোন সংবাদিক তার বিরোদ্বে মামলা করতে সাহসী ভুমিকায় নাই সংবাদিকের
রেলওয়েতে প্রচুর দুর্নিতি হয় কিন্তু কোন মিডিয়াতে আসে না।
আরজিনা খাতুন এর স্বামীর একটা সাক্ষাৎকার শোনার জন্য অপেক্ষায় আছি ।
সহমত পোষণ করছি, আমার ও খুবই ইচ্ছে করছে।
টিম ছাড়া দূর্নীতি হয় না।
প্রত্যেক টা আওয়ামী আমলাদের পকেটে টাকা চলে গেছে
এই সাংবাদিক ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সত্যি কথা বলার জন্য
আমাদের দেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা আসলেই কি দুর্নীতি মুক্ত??? প্রশ্ন রইল আমাদের বাংলাদেশের সকল নামি-দামি সাংবাদিক ভাইদের কাছে!! আফসোস।।
উনারা হলো বড় দুর্নীতি বাজ
সাংবাদিকরা কী দূর্নীতিমুক্ত?
মতিয়ারের বউ কইলো সব বড় বড় সাংবাদিক ম্যানেজ করে আইছি কয়দিন পর আর নিউজ হইতো না। কী বুঝলেন কয়ে যান।
মতিউর রহমানের সাথে আরজিনা রাত ওকাটায়ছে।
এসব দূর্নীতিরবাজ এবং অসৎ ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠিন শাস্তি দাবি করছি।
হিজাবের আসল সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে
Ekany hijab anlen keno ??? Hijab kenley ki manush ferista hoyey jay .
ভাই এখানে কিছু নমরুদ আছে এরা মুসলিমদের সবসময় ছোট করার চেষ্টা করে
@@Bangla-bv8vcযেমন আমি😂 এই পেত্নীবস্তা দেখলেই সন্দেহ করে বসি😉
Hijab porlai ki ja kaw fareshta hoya jaba sala murukkho
PK Holder ki Sri krishno?
লোম বাছতে কম্বল উজাড় হয়ে যাবে।
দুর্নীতি দুর্নীতি দুর্নীতি এই দুর্নীতির হাত থেকে মুক্তি পাবে কবে এ জাতি
চোরেরা কখনো চোর ধরতে পারে না
উনার চাকরি থাকবে কিনা আমি জানিনা তবে বেশি টাইম নাই এরকম আরো অনেক অফিসার আসছিল দুর্নীতি দমনে কেউ টিকে নেই
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
এনভিআর সবগুলো নতুন লোক দেওয়া দরকার
উন্নয়নের জোয়ার দুর্নীতি
দুর্নীতির জোয়ারে দেশ ভেসে গেছে।
লজ্জা নাই। সৃষ্টিকর্তার ভয় নাই।
সকল রাজস্ব কর্মা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে তদন্ত করা দরকার।
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
ভাই রাইট বলছেন
বেনজির এর চেইন ধরূন ।
দেশ টিভির এমন কার্যক্রম যেনো থেমে না থাকে
হায়রে বাংলাদেশ কোং লিঃ তুমারে সকলেই লোট করতে ভালো বাসে। তারা যদি ১৯৭১ সালের মত একবার ফায়ারিং স্কটে পারতো আমরা খুশী হতাম।
এই মহিলাকে দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা উচিত।
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
আরশোলা খাতুন! কতো সাহস এই মহিলার! কতো খাবে !
মহিউদ্দিন সাহেব সঠিক বলেছেন, তবে ওহি নাজিল হবে এ ব্যপারে আমজনতা আমরা নিশ্চিত।
ধন্যবাদ দেশ টিভি কে
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
শেখ হাসিনার উন্নয়ন 😂
এই একটা সুযোগ হাজী সেলিম ও তার পারিবারিক সম্পত্তির খোঁজ বের করা
বাংলাদেশ পৃথিবীর মধ্যে সব চেয়ে গরীব রাষ্ট্র? 😊😊
কিছুই হবে,,,, কয়দিন পর যেই লাউ সেই কদু
আমাদের দেশের দুর্নীতি দমন কমিশনের লোক পড়া কি আসলে দুর্নীতিমুক্ত নাকি দুর্নীতির সাথে যুক্ত ওদেরকে আগে দেখতে হবে
এত বিপুল সংখ্যক দূনীতিবাজদের সকল কিছু পরীক্ষা-নীরিক্ষার মাধ্যমে অনুসন্ধান ও তদন্ত করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার সক্ষমতা আছে কি?
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
Dudok know everything but afraid to take action against big Awamilig criminals because Dudok people's don't want to lose their jobs !🥸😎🤓!
হিসাব দিতে পারবেন এত সম্পতির, হয় এখানে নাহয় ওখানে হিসাব দিতেই হবে।
ওখানের চিন্তা বাদ দিয়ে এখানেই ধরুন।
ধন্যবাদ সাংবাদিক ভাইদের,কে,এত,বর,বর,দুনিতি,বাজ,দের,কে, কেন,এখনো,ধরা, হচ্ছে, না, জানতে, চাই, স্বাধীন, সোনার বাংলার, জনগন
দূর্নীতিমুক্ত সংস্থা এদেশে কোনটি?
আমার কোন শক্তি নেই শুধু অবাক হয়ে দেখছি শুনছি এই দেশ কখনো বদলাবে না
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
রাকুব বোয়াল বাহিরে থেকে গেলে চুনোপুঁটি ধরে কি লাভ হবে মনে হয়না
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
সবচেয়ে বড় দূর্নিতীবাজ সরকার আগে তাদের বিষয় আলোচনা করেন।
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
১০-১৫ তারিখ ভ্যাটের সার্কেল অফিসগুলোতে একজন করে ভালো সাংবাদিক থাকার অনুরোধ।
সরকারী অফিসগুলোতে টাকার হাত বদল হলেও সেবা প্রার্থীদের ফাইলের নড়াচড়া হয় না বললেই চলে।
এই দেশকে ভালো করতে হলে সাংবাদিকদের মুক্ত করে দিতে হবে। সেই সঙ্গে ফাটাকেষ্ট সাত দিনের জন্য আনতে হবে।
সাহসী সাংবাদিক go ahead
এমন আরও কত শত আরজিনা আছে।
আর এসব তথ্য ফাঁস কইরেন ভাই, খুব লজ্জা লাগছে। নিজের দেশকে এবং নিজেকে খুব ছোট মনে মনে হচ্ছে।
উপরে হাত হয়েগেছে বেনজির মতিউর কিছু হবে না। টাকা দিলে সব ফিট
শেষ পর্যন্ত খাতুনরাও?
প্রত্যেকটা,হাসু আফার প্রোডাক্ট...!
রুই কাতলা বোয়াল এগুলো ধরা হইতাছে,, কিন্তু তিমি মাছ গুলো এখনো ধরা ছোঁয়ার বাইরে,,, শফিক তুহিন মুন্সিগঞ্জ সদর
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
বাংলা দেশের ৯০ % কর্মকর্তা দুর্নীতির সাথে জড়িত জরিপ চালিয়ে দেখেন
উনি সরকারি চাকরির পাশাপাশি চামড়ার ব্যবসায় জড়িত ছিলো।যার যার সাথে তার অনৈতিক সম্পর্ক ছিল তাদের কেও আইনের আওতায় আনা উচিত।
পর্দানশীল নারীl আল্লাহ উনাকে হেফাজত দান করুক😢
মাজা পেলাম
উন্নয়ন উন্নয়ন উন্নয়ন
এই সাংবাদিক ভাই সঠিক কথা গুলোই তুলে ধরেছে।
হয়রে দুনিয়া। কি এক ভয়াবহ অবস্থা।
এদের উপরে হাত আছে
চোরের বিচার চোর কখনো করতে পারবে না।
ভাই অনেক সত্য, ভালো এবং গভীরের আলোচনা করেছেন। সৎ সাহসের জন্য আপনাকে এবং দেশ টিভিকে ধন্যবাদ
সাংবাদিক ভাইদের প্রতি অসংখ্য ভালোবাসা রহিলো
দেশটা লুটে খাচ্ছে
আমার প্রশ্ন দুর্নীতিতে কে কাকে ধরবে
রাজস্ব বিভাগের দুর্নীতি দেশের জন্য ভয়ংকর ক্ষতিকর।
দুনিতী করে আয় করেছি সমস্যা কি
সরকারি সকল অফিসে চেইন মেন্টেইন করা হয়।
অনেক দিন ধরে শুনে আসছি জিরো টলারেন্স এর কথা এখন শুনছি দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে, বিষয়টা বুঝিয়ে বলবেন কি?
জয় বাংলা
এদের মত আরুও অনেক লোক আছে আপনারা ভাল করে খবর নেন
বুঝেন নাই? The Great CASINO Somrat.Ha ha ha!
জিরু ট্রলান্টের সরকার,সরকার,জনগনের টাকা লুটপাঠের আইন। কমিশনের মাধ্যমেই লুটপাট চলবে নতুবা আইনানুগ ব্যাবস্তা
স্যার, অনেক সুন্দর কথা বলেছেন
খোজ নেন
😂শুধু কর্মকর্তা কেনো ঐ সংস্থার পিয়নরাও ঢাকা শহরে কয়েকটি করে বাড়ির মালিক।
আমাদের বাড়ির এই জায়গা ওনার গ্রামের বাড়ি😅 এতো বড়লোক ওনি এখন আসল তথ্য ফাঁস 😊
মরজিনা নাম তো শুনেছি কিন্তু আরজিনা নাম তো কখনোই শুনি নাই। আরজিনা তো একটা প্রাণীর নাম।গিরগিটি জাতীয় প্রানী।
😮Jatiyo Kulangar sudhu male noi female o hoi ..... apu chaliye jao, you are quiet safe in Bangladesh !
এর মধ্যে নতুনত্বের কি আছে?এখন দেখুন ক'জন ভাল আছেন।
আমাদের চোখ আছে দেখবো এ ছাড়া কিছু করার নাই এসব শোনেও লাভ নাই আমি 😢😢😢
ছোট্ট টুল থেকে বড় চেয়ার, টয়লেট পরিষ্কার করা ব্রাশ থেকে উন্নত মানের কলম আরো আছে ডান্ডা
If you don't steal from public how can you become rich and powerful.
If you want to be rich become- Police
Politician
Doctor
Army officer
You can always mislead the public and never be accountable.😢
Vai apnara ki moja nen?Banglar sobai jana ai Rajosso Bhobona pion theka Top porjonto sobai koti koti tkr malik..
After NBR .. pls RAJUK and City corporation Employee
শুধু আরজিনা খাতুন না ভ্যাট অফিসের প্রত্যেকটা অফিসারকে তদন্ত করা হোক
দারুন ওহী নাযিলের কথা বলছেন ভাই দারুন ভাই দারুন ওহি নাজিল করে ধরার দরকার ভাই ওহীর কথা বলছেন যে ভাই খুব ভালো লাগছে
Esob chor der r chaar diben naa plz doya kore amader desh k bachan gorib manusra onk koste ache tader jonno. Sob kichur daam onk beshi tara kine khete parchenna😢
সব মিথ্যা কথা
সাংবাদিক ভাই একদম সঠিক বলেছেন।
নামেই যার পরিচয় ! আরজিনা ।😅😅😅
এসব কাস্টমস ও ট্যাক্স কর্মকর্তারা ও কোম্পানিগুলোর নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টসরা মিলে কোম্পানির হাজার হাজার কোটি টাকার ট্যাক্স জালিয়াতি করে খায় তাই তাদের উপহার হিসাবে সোনা, গোপন শতশত একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার সহ নানা ভাবে এরা রাতারাতি শত ও হাজার কোটি টাকার মালিক হয়।
সরকার ও প্রশাসনকে বলা হচ্ছে নিচের আইনগুলো কার্যকর করুন অতিসত্বর :
১। ব্যাংক একাউন্ট সর্বোচ্চ ৫ টি থাকতে পারবে। এবং ডেভিড ও ক্রেডিট কার্ড সর্বোচ্চ ২ টি থাকতে পারবে।
২। ব্যাংক একাউন্ট পরিবর্তনের করতে চাইলে ব্যাংক ও প্রশাসনের অনুমতি লাগবে।
৩। স্বয়ংক্রিয় ট্রানজেকশন মেসেজিং থাকতে হবে। যেমন: কেউ টাকা উত্তোলন ও ট্রান্সফার করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংকে, সরকারের কাছে, ও ব্যক্তি ও নমিনির নিকট মেসেজ চলে যাবে। এতে করে ব্যাংক জালিয়াতি কমবে।
৪। ভুয়া এলসি খুলতে চাইলে অবশ্যই পুলিশ ও প্রশাসনের নিকট অবহিত হবে এবং যে সকল কর্মকর্তা ভুয়া এলসি খুলতে সহায়তা করবে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে ও চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হবে।
৫। জমি, ফ্ল্যাট, প্লট এবং গাড়ি ক্রয়, বিক্রিয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম সিস্টেম চালু করতে হবে যাতে কে কার নামে এগুলো ক্রয় করছে তা প্রশাসন ও পুলিশ সহজ জানতে পারে। এতে করে কেউ দুর্নীতি করলে তার সম্পদের হিসাব নিতে সহজ হবে।
৬। বাংলাদেশ থেকে ICAB, ICSB, ICMAB সহ সকল CA firm গুলোকে নিষিদ্ধ করা কেননা এগুলোর মাধ্যমেই সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব বাংলাদেশের বেসরকারি কোম্পানি, ব্যাংক, ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো মেরে দিয়ে বিদেশে পালিয়ে যায়। একারণে এসব নামধারী চার্টার্ড একাউন্টেন্টদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়ে থাকে এবং তাদের বিদেশে পাঠিয়ে দেশে দুর্নীতি ও লুটপাট করতে থাকে। এবং শেষে দেশ থেকে পালিয়ে যায়।
৭। বাংলাদেশের কোন ব্যাংক কর্মকর্তা, বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোন কর্মকর্তা, সকল তকমাধারী ভন্ড, দুর্নীতিবাজ FCA, FCS, FCMA, সরকারের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা সহ ধনী ব্যাবসায়ীদের বিদেশে ভ্রমনের আগে অবশ্যই সম্পদের হিসাব দুদক ও সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশএর নিকট জমা দিতে হবে। যদি সম্পদে কোন ভেজাল না থাকে তবেই কেবল তারা বিদেশে যেতে পারবে।!!
আরো কতো আরজিনা খাতুন তৈরি হয়েছে বেনজির এর সাহায্যে সেটা খতিয়ে দেখুন
এ দেশে কারো কিছু হবে না। চ্যানেলগুলো শুধু অযথা ঝামেলা করে।
নারীরা দূর্নীতি করেনা করতাম,খুব কাছের এক নারী কমিশনার হওয়ার পর বুঝলাম নারীরাও সত নয়
Thanks Brother for the Truth.
Public dise bole e shompod hoese .public dae ken ???? Public ato abul ken ????
মরি হায়রে হায় শত শত কোটি টাকার বাগান খাইলো পনেরো লক্ষ টাকার ছাগলে
সবার নাকি চুল কালা 😂
একটিও করতে পারবে না।
আরজিনা ম্যাডাম মতিউর স্যারের অফিস ওয়াইফ😢😢