ভাইয়া আমি বাংলাদেশ থেকে আপনার ভিডিও দেখি বিশেষ করে আপনার ভিডিও শুনতে আমার ভালো লাগে মহাকাশ নিয়ে আমার আগ্রহ অনেক অনেক বেশি ধরুন সারাজীবন শুনলেও কোন বোরিং লাগবে না তাই দয়া করে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি নিয়ে ভিডিও বানাবেন ধন্যবাদ আর ঘুমাতে সাহায্য করার গল্প গুলো আরেকটু রিয়েল স্টিক করলে ভালো হবে এটা আমার মতে।
The tonal quality of the voice of the commentator is praiseworthy. Explaining the complex Binary star theory, Big bang theory etc in bengali would be helpful to many students. May you scale newer heights in your endeavour. God bless.
অনেক ভালো লাগলো। মিল্কীওয়ে, এনড্রমিদা আর এই দুইটির এক সাথে কবে হবে আর মাল্টিভার্স উনিভার্স এই সব বিষয় নিয়ে একটি সুন্দর ইনফরমেটিভ ভিডিও আশা করছি আপনার থেকে। নিরাশ করবেন না নিচ্ছশই। ধন্যবাদ।
Hats off! 🎩 একদম আমার মনের কথা বললেন। ইউনিভার্স, মাল্টিভার্স, কোয়ান্টাম ফিজিক্স ইত্যাদি আরো অনেক দারুন দারুন সব exciting subject নিয়ে ভিডিও বানাতে চাই! এই ভিডিওতে কেমন Resposne (views/likes/etc) পাই এখন সেটাই দেখার। 🌠😊🌈💙
নতুন গল্পের আশায় আছি ভাই আমি সৌদি প্রবাসী আমার ঘুমের সমস্যা হয় আপনার ভিডিও দেখলে অটোমেটিক ঘুমে প্রতিদিন ভিডিও দে চেষ্টা করেন প্রতিদিন না হলেও আপাতত সপ্তাহে একটি করে ভিডিও দেন ভাই আমি ওষুধ খেয়েও দেখেছি ঘুম হয় না বাট আপনার ভিডিও দেখলে ঘুম হয় কেন তা জানি না প্রতি সপ্তাহ একেবারে ভিডিও ধারণ করতে রইল ভাই আমার
অনেক ধন্যবাদ কমেন্ট করে আপনার মনের কথা জানানোর জন্য। আমি চেষ্টা করছি যাতে আরও বেশি বেশি করে নতুন গল্প আপলোড করার যায়। অন্যান্য ভিডিও আপলোড করলেও ঘুমের ভিডিও আপলোড করা কখনোই বন্ধ করবোনা। আপনার প্রিয় ঘুমের গল্প জানার অপেক্ষায় রইলাম। সম্প্রতি বানানো ইন্দ্রজাল ভিডিওটি পেয়েছেন?
ভাই ভিডিও ভালো হয়েছে কিন্তু আমার মনে হয় আপনি যদি সৌরজগতের সৃষ্টি হয়েছে কিভাবে তা আগে বলে পরে পৃথিবীর সৃষ্টির কথা বলতেন বুঝতে ভালো হত সিরিয়ালটা ঠিক থাকতো পরের ভিডিওতে খিয়াল রাখবেন আগে দাদা পরে বাবা এরপর আমি এটাই সিরিয়াল
Nice presentation. But some points were not clarified, like why moon doesn’t have magnetic field, if made at the same from one source, why their composition is different. Another important question was mot answered, what is universe? Does anything exist beyond universe? For authentication of what you say, it would have been nice, if you had given references. Anyway thanks for your nice presentation.
Very interesting questions and great observation. Lets find the solutions for your questions. I hope English is your preferred language. 1. The Moon doesn't have a magnetic field because, (a). The core size of the moon is relatively small, to create a magnetic field it requires a strong core. And the core also needs to be molten (b) the core needs to dissipate a lot of heat to have a strong convective churn. 2. The Earth and The Moon were not one giant planet that split into two. I think we have covered how the sister planet crashed into Earth and caused chaos and then the birth of The Moon. However they share some components but not exactly the same. 3. The universe is everything that exists, including all matter, energy, space and even time. There might be multiple universes. If anything exists beyond the universe that might also be the part of the universe ;) Once again I appreciate you for being curious, have a great day!
@@SahajsaralpathSorry, my question on your answer no. 2 was not clear. I rephrase my question: Why the composition of the other planets in the solar system are different if developed at the same time from the same source? And a new question on answer no. 3: So, if we say multiple universe, What is the status of our defined universe in the whole system if we consider It as One!
The differences in planetary composition within the Solar System, despite forming from the same primordial nebula, arise from several interconnected processes during the formation and evolution of the Solar System. Here are the key factors: --- 1. Temperature Gradient in the Protoplanetary Disk The Sun’s heat caused a significant temperature gradient in the early Solar System. Inner Solar System (hotter): Only metals and rocks could condense into solids, giving rise to the terrestrial planets (Mercury, Venus, Earth, Mars). Outer Solar System (colder): Volatile substances like water, methane, and ammonia could freeze, leading to gas and ice giants (Jupiter, Saturn, Uranus, Neptune). Result: Inner planets are rock-based, while outer planets have gas and ice-rich compositions. --- 2. Accretion and Differentiation Processes Planetesimals and protoplanets formed through the gradual accretion of smaller particles. The types of materials that accumulated depended on local conditions. Over time, larger bodies experienced differentiation (heavier elements like iron sank to form cores, while lighter materials formed mantles or atmospheres). --- 3. Solar Wind Effects The young Sun’s intense solar wind blew away lighter gases (like hydrogen and helium) from the inner Solar System. In contrast, the outer planets, being farther from the Sun, could retain these gases, which explains the formation of gas giants with thick atmospheres. --- 4. Jupiter’s Influence Jupiter’s strong gravity disrupted the formation of planets in the asteroid belt and beyond. It also helped eject smaller bodies from the Solar System or diverted them inward. This gravitational influence shaped the distribution of material, preventing some regions from forming planets and concentrating mass in others. --- 5. Different Building Blocks Outer regions of the protoplanetary disk contained more ices and organic molecules, while the inner regions were dominated by silicates and metals. This difference in initial building materials led to icy moons and rings in the outer Solar System compared to rocky bodies in the inner Solar System. --- 6. Impact Events and Late-Stage Evolution The planets were shaped by collisions and bombardments. For example: Earth’s Moon is thought to have formed from a collision with a Mars-sized body. Mercury lost much of its mantle due to a massive impact. --- 7. Timescale of Formation Gas giants had to form quickly before the solar nebula’s gas dissipated, allowing them to capture large hydrogen-helium envelopes. Terrestrial planets formed more slowly through the gradual accumulation of rocky material. --- Conclusion Although the planets developed from the same original material, their distance from the Sun, local temperature conditions, gravitational influences, and unique histories of formation and impact events led to distinct compositions. This diversity reflects the complex dynamics and physics of planetary formation within the protoplanetary disk. I hope it helps you.
@@Sahajsaralpath Thanks. I thought it too. Though all started with the same composition but due to different physical conditions, difference in end results. But what about Q3? That is the confusion I am having. If we think, our “all from one universe” is part of the whole universe, then the word “Universe” for the Whole makes sense to me. In other words, in Sanskrit, our limited universe that we understood is “Brahmaanda” (part of “Brahma”) and Multi-universe is “Brahma”. I shall be happy get an answer from you.
Sob ta porlam comment gula r reply gula. 😂 Ei lokta ashole apnar knowledge test korte eshechhe dada, apni abar tar dhoirjo dhore uttor dissen. Apnar mone hoye uni apnar reply gulo porchhen ba bujjhen? Dekhen apni first reply tei onar 3 te question er uttor disen ekdom number diya, abar ghure ghure oi ek e kotha jigges kore 😂
কোন প্রশ্নই ছোট নয়। বরং এমনই সব প্রশ্নগুলোই আসলে প্রয়োজনীয়। এগুলো আমরা এখানে আলোচনা করে জানার চেষ্টা করলে ভবিষ্যতে যারা এই ভিডিও দেখতে আসবে কমেন্ট সেকশন দেখে আরো সমৃদ্ধ হবে। মহাবিশ্ব সৃষ্টি হওয়ার প্রথম দিকে বিগ ব্যাঙ (Big Bang) তত্ত্বের মাধ্যমে বোঝানো হয় যে, সৃষ্টির সময় বিপুল শক্তির বিস্ফোরণ ঘটেছিল। এই বিস্ফোরণের পর প্রথম যে পদার্থগুলো তৈরি হয়েছিল, সেগুলির মধ্যে ছিল হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, এবং লিথিয়াম। এগুলো তৈরি হয় মূলত প্রাথমিক পারমাণবিক সংমিশ্রণের (nucleosynthesis) প্রক্রিয়ায়। আসুন, ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করা যাক কীভাবে এগুলো গঠিত হলো। --- ১. বিগ ব্যাঙ এবং প্রাথমিক দশা বিস্ফোরণের পর মহাবিশ্ব ছিল প্রচণ্ড গরম এবং ঘন। প্রাথমিক মুহূর্তে (প্রথম কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে), শুধুমাত্র মৌলিক কণা-ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রন-আলাদা অবস্থায় ছিল। তখন কোনো পরমাণু তৈরি হয়নি, কারণ তাপমাত্রা এত বেশি ছিল যে কোনো কণা একসঙ্গে বন্ধন গঠন করতে পারছিল না। --- ২. প্রোটন ও নিউট্রন সংমিশ্রণ বিগ ব্যাঙের পরে কয়েক মিনিটের মধ্যে, মহাবিশ্ব কিছুটা ঠান্ডা হতে শুরু করে (প্রায় ১০⁹ কেলভিন)। এই সময় প্রোটন ও নিউট্রন একত্রিত হয়ে ডিউটেরিয়াম (¹H বা হাইড্রোজেনের ভারী আইসোটোপ) এবং ট্রিটিয়াম তৈরি করে। --- ৩. হাইড্রোজেনের সৃষ্টি প্রোটন নিজেই হাইড্রোজেন পরমাণুর মূল গঠন। মহাবিশ্ব ঠান্ডা হওয়ার সাথে সাথে ইলেকট্রনগুলো প্রোটনের চারপাশে ঘুরে হাইড্রোজেন (¹H) তৈরি করে। এই পর্যায়ে মহাবিশ্বের প্রায় ৭৫% ভর ছিল হাইড্রোজেন, যা আজও মহাবিশ্বের সবচেয়ে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। --- ৪. হিলিয়াম গঠন (Helium-4) প্রোটন ও নিউট্রন একত্র হয়ে ডিউটেরিয়াম (²H) তৈরি করে, যা পরে অন্য ডিউটেরিয়ামের সাথে যুক্ত হয়ে হিলিয়াম-৩ (³He) এবং হিলিয়াম-৪ (⁴He) তৈরি করে। মোট ভরের প্রায় ২৫% ছিল হিলিয়াম-৪, যা প্রাথমিক তারকাদের জ্বালানিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। --- ৫. লিথিয়াম গঠন (Lithium-7) বিগ ব্যাঙের পরবর্তী মুহূর্তে কিছু নিউক্লিয়াসের মধ্যে জটিল বিক্রিয়া ঘটে, যার ফলে লিথিয়াম-৭ (⁷Li) তৈরি হয়। তবে লিথিয়ামের পরিমাণ ছিল খুবই কম। লিথিয়াম তৈরির প্রক্রিয়াটি ছিল বেশ কঠিন, কারণ উচ্চ তাপমাত্রা এবং ঘনত্বে লিথিয়াম নিউক্লিয়াস সহজেই ভেঙে যাচ্ছিল। --- ৬. কেন এই তিনটি গ্যাস? হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, এবং সামান্য লিথিয়াম-এই তিনটি গ্যাসই বিগ ব্যাঙের নিউক্লিওসিন্থেসিসের সময় তৈরি হতে পেরেছিল, কারণ এই সময়ে তাপমাত্রা এবং ঘনত্ব কেবল হালকা পরমাণু গঠনের জন্য উপযুক্ত ছিল। ভারী মৌল যেমন কার্বন, অক্সিজেন ইত্যাদি, অনেক পরে তারকাদের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে পরমাণু সংযোজনের মাধ্যমে তৈরি হয়। --- উপসংহার মহাবিশ্বের প্রথম দিকের মৌলগুলির মধ্যে হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, এবং লিথিয়াম ছিল সবচেয়ে প্রাচীন। এগুলোই পরবর্তী সময়ে তারকা ও গ্যালাক্সির জন্মের ভিত্তি গঠন করে এবং আজকের মহাবিশ্বের সমস্ত জটিল বস্তু ও প্রাণের উৎস হয়ে ওঠে।
ভালই হয়েছে তারাহুরা করে ডোকুমেন্ট তৈরি করতে যেয়ে সার্বিক বিষয়টিকে আপনি ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারেন-নি ৷ আশাকরি বিষয়টি আপনি নিজেই উপলদ্ধি করে থাকবেন কোথায় কোথায় আপনি চেইন ধরে রাখতে পারেন-নি ৷ পরের কথা আগে আবার শেষের কথা মাঝে আবার মাঝের কথা শেষে ব্যাক্ত করেছন অথাৎ ধারাবাহিকতা ছিলনা ৷ যাইহোক তবুও বাংলা ভাষায় যে এতোটা বলেছেন সে জন্য ধন্যবাদ ৷ আপনার সফলতা কামনা করি ৷ মন্তব্যকারী- এ, জে. আবদুল মোমেন. ধ্রুপদী বিজ্ঞান গ্রন্থ লেখক ৷
আপনার মতামত স্বাদরে গ্রহণ করলাম। আসলে আমি ডকুমেন্টারিটি একটা straight line এ বলতে চাইনি। Linear Story Telling concept এর থেকে আমার একটু অগুছালো ভাবে পরিবেশন করতে বেশি ভালো লাগে। পাগল হলে যা হয় আরকি! 😄 অনেক ধন্যবাদ, presentation টা দেখার জন্য এবং আপনার মূল্যবান সময় নিয়ে মতামত জানাবার জন্য 😊💙
মহাবিশ্ব সৃষ্টি হওয়ার আগে যে মটর দানার মত বিন্দুটি ছিল, সেটিকে বলা হয় সিঙ্গুলারিটি (singularity)। এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে মহাবিশ্বের সমস্ত পদার্থ, শক্তি, স্থান এবং সময় এক বিন্দুতে সীমাবদ্ধ ছিল। এই বিন্দুতে পদার্থের ঘনত্ব এবং তাপমাত্রা ছিল অসীম। এখন প্রশ্ন আসে, কিভাবে এই বিন্দুটি ১০ বিলিয়ন ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তারও বেশি তাপমাত্রা ধারণ করেছিল? আসুন, এটি ব্যাখ্যা করা যাক: --- ১. সিঙ্গুলারিটির প্রকৃতি সিঙ্গুলারিটিতে পদার্থের ঘনত্ব এত বেশি যে প্রচলিত পদার্থবিজ্ঞানের নিয়ম সেখানে কাজ করে না। সাধারণত আমরা নিউটনিয়ান পদার্থবিদ্যা এবং আপেক্ষিকতাবাদ দিয়ে মহাবিশ্বের গতিবিধি বিশ্লেষণ করি, কিন্তু এই বিন্দুতে কোয়ান্টাম মেকানিক্স এবং সাধারণ আপেক্ষিকতাবাদের বিশেষ সমন্বয় দরকার হয়, যা আজও সম্পূর্ণভাবে বোঝা সম্ভব হয়নি। --- ২. অসীম শক্তি ও তাপমাত্রার কারণ ঘনত্বের অসীমতা: এই বিন্দুতে সমস্ত পদার্থ ও শক্তি সংকুচিত ছিল। যত বেশি ঘনত্ব, তত বেশি শক্তি। আর শক্তির এই ঘনত্বের ফলে তাপমাত্রাও ছিল অসীমের কাছাকাছি। তাপ-শক্তি সম্পর্ক: তাপমাত্রা মূলত কণাগুলোর চলাচলের গতির সাথে সম্পর্কিত। সিঙ্গুলারিটিতে সমস্ত শক্তি একত্রিত ছিল এবং কোনো গতির সীমাবদ্ধতা ছিল না, তাই এটি প্রাথমিক পর্যায়ে প্রচণ্ড তাপমাত্রা ধারণ করেছিল। --- ৩. বিগ ব্যাং-এর পর তাপমাত্রার বিকাশ যখন বিগ ব্যাং শুরু হয়, তখন এই সিঙ্গুলারিটি বিস্তৃত হতে থাকে এবং তীব্র শক্তি মহাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। মহাবিশ্ব যত প্রসারিত হয়, তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। প্রাথমিক পর্যায়ে, এটি ছিল প্রায় ১০^৩২ কেলভিন (বা ১০ বিলিয়ন ডিগ্রি ফারেনহাইটেরও অনেক বেশি)। কয়েক সেকেন্ড পরেই তাপমাত্রা হ্রাস পেতে শুরু করে, কণা ও পরমাণু গঠনের শর্ত তৈরি হয়। --- ৪. কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন ও উচ্চ তাপমাত্রা বিগ ব্যাং-এর আগে কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন (Quantum Fluctuation) বা শূন্য স্থানের ভেতরে শক্তির ক্ষণস্থায়ী ওঠানামা বড় ভূমিকা পালন করেছিল। এই ধরনের ফ্লাকচুয়েশন শক্তি এবং তাপমাত্রা উভয়কেই বাড়িয়ে তোলে। --- ৫. সিঙ্গুলারিটির প্রকৃতির অনিশ্চয়তা আমাদের বর্তমান তত্ত্বগুলির সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সাধারণ আপেক্ষিকতা এবং কোয়ান্টাম মেকানিক্স একসঙ্গে মেলানো যায় না বলে সিঙ্গুলারিটির সঠিক প্রকৃতি এবং তাপমাত্রার উৎস সম্পর্কে এখনও গবেষণা চলছে। অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন যে কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি (Quantum Gravity) বা অন্য কোনো তত্ত্বই এই প্রশ্নের সমাধান দিতে পারবে। --- সুতরাং, সিঙ্গুলারিটির ১০ বিলিয়ন ডিগ্রি বা তার বেশি তাপমাত্রা হওয়া মূলত অসীম ঘনত্ব, শক্তির ঘনত্ব, এবং কোয়ান্টাম স্তরের ঘটনাগুলোর কারণে সম্ভব হয়েছে। এটি আমাদের মহাবিশ্বের প্রাথমিক অবস্থা এবং এর বিবর্তন সম্পর্কে গভীরভাবে বুঝতে সহায়তা করে, তবে এখনো অনেক প্রশ্নের উত্তর অজানা রয়ে গেছে।
শুনতে খুব ভাল লাগে কিন্তু আমার কখনোই মানতে ইচ্ছা 30:19 করেনা বিগব্যাঙ থেকে পৃথিবীর সৃষ্টি একটা মটর দানার মত জিনিস থেকে ।কথাটা হল ঐ মটর দানা কোথায় ছিল ,কি কারণে ফাটল? ঐ মটর টাই বা কিভাবে পাওয়া গেল। আমার মনে হয় আমরা মূলে পৌঁছতে পারবনা কোন দিন যদিও এতটা নিষ্ঠুর নেগেটিব কথা বলতে আমার ভাল লাগছেনা । বরং বলা ভাল বিশ্ব কিভাবে তৈরী হল আমাদের এই প্রশ্নটাই অবান্তর। যেমন আমাকে যদি সিবিআই প্রশ্ন করে তুমি এই ভিডির মালিক কে যে অস্ত্র দিয়ে মেরেছ সেটি র সাইজ কি ছিল তাহলে আমার কাছে প্রশ্নটা যেমন অবান্তর কেননা আমি মার্ডার করিনি এই উত্তর টা প্রশ্ন সঙ্গত হলনা।
আসলে মানুষের মস্তিষ্কেরও কিছু লিমিটেশন আছে, আমরা হয়তো সবটা বোঝার মতন যথেষ্ট বুদ্ধি রাখতে পারিনা। এই বিশ্ব আমাদের ভাবনার তুলনায় কয়েক কোটি গুণ অসামান্য ও অনন্ত। একে বুঝবার চেষ্টা বৃথা জেনেও মনুষ্য মনের কৌতুহল থেমে থাকতে পারেনা। ✨
মানুষ ঠিক যেভাবে গাছের ফটোসিন্থেসিস প্রক্রিয়া জেনেছে, পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি সম্বন্ধে জেনেছে, যে কোন পদার্থের অনু অব্দি পৌঁছেছে। মানুষ যেভাবে পরমাণু বোমা তৈরি করেছে সেভাবেই বিজ্ঞানের সাহায্যে মানুষ অনেক কিছুই জানতে পেরেছে।
বিজ্ঞান সম্বন্ধে আগ্রহ থাকা বা তা চর্চা করা মানেই কিন্তু ধর্মের বিরোধিতা নয়। আমরা এখানে বিষয়টি বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখার চেষ্টা করেছি। এবং তা নিয়ে আগ্রহী মানুষদের উদ্দেশ্যে তথ্যচিত্রটি বানিয়েছি। এবং ভবিষ্যতে আরও বানাবো। তাতে কিছু মানুষ বিদ্রুপ মন্তব্য আসলেও কোন অসুবিধা নেই। এখানে কোন ধর্মকে ছোট দেখিয়ে কোন তথ্য অপপ্রচার করা হয়নি। সমস্ত ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেও বিজ্ঞান চর্চা করা যায়। মটর দানা স্বরূপ বস্তুটি কে রেখেছিল তা আসলে আপনিও জানেন না আমিও জানিনা। 'এমনকি বিজ্ঞানীরাও সমস্ত বিষয়টা এখনো জানেন না আর কখনো জানতেও পারবেন না ' এ কথাও ভিডিওতেই বলা রয়েছে। যাদের বিজ্ঞানভিত্তিক তথ্য দেখতে অসুবিধা হয়ে তাঁদের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা আছে ভিডিওটি Dislike করার বা চ্যানেল আনসাবস্ক্রাইব করার।
সৌরজগত বলতে শুধু মাত্র সূর্য এবং আর গ্রহ গুলিকে বোঝানো হয়ে। তার বাইরেও একটা অনেক বড় মহাবিশ্ব আছে, তাকে আমরা ব্রহ্মাণ্ড ও বলে থাকি। ভিডিওটা সম্পূর্ণ দেখে জানিয়ো কেমন লাগলো।
ঘটনাপ্রবাহের কথা ভাবলে মনটা ইহ জগতে বোধ হয় থাকে না---- আমরা কত ক্ষুদ্র ভেবে পাই না।
একদম ই তাই 🌟✨🌠
@@Sahajsaralpathএনট্যাঙ্গেলমেন্ট প্রমাণ করে মহাবিশ্ব বিষয়ীগত ( সাবজেক্টিভ)
প্রায় সারা রাত জাগা 3টের সময় দেখতে শুরু করেছি ছেলের জন্য আর হয়নি আবার এখন দেখা শুরু করলাম।
😄 besh
আপনি টিক আমার মত সেম
ভিডিও ভালো লেগেছে,আশা করি এমন আরো ভিডিও দেখতে পারবো❤
Video onk Valo legece .onk kicu jante parlam .ASA Kori aro informative vedio diben..
অসাধারণ 🎉
Subscribe kore nilam dada. Balo laglo video ti
✨💜🩷🤍🩵💙🐘
Apurbo ! Khoob valo legechhe .
দারুন,আরো চাই
😊🌟💛🧡
অসাধারণ লাগলো দারুণ লাগলো চমৎকার লাগলো....
🙃💫🌟✨💛🧡🩷💜
❤❤ অনেক সুন্দর হয়েছে ধন্যবাদ ভাই ❤❤
😊💜💙🌈🙏🏻
দাদা এই মহাবিশ্বে কোথা শুনে আমরা কত ছোট তাই ভবি আর দাদা আশা করি আর অনেক ভালো Vidio দেখব👍👍
আমি একজন মহাকাশ আগ্রহী 🌏🌏🌏🌏🌏
আমারও ঠিক এমনই মনে হয়ে আর তাই মহাবিশ্ব নিয়ে ভাবতে এত ভালো লাগে! অনেক ধন্যবাদ 💙🩵🤍🐘
Graphics eto sundor😮Ar video er music too ekdom perfect
Quality also High
Shb kisu miliye khub sundor
Thank you
Thank you so much for your kind words Oishi 😊🙏🏻🎉🌈
অসাধারণ ভিডিও সৌদি আরব থেকে দেখছি
✨🌟⭐💫💛
Ñice very much. Thanks a lot.
অনেক তথ্য জানা গেল। খুব সুন্দর করে ভিডিও টা তৈরী করা হয়েছে।
অনেক ধন্যবাদ। 😊🙏🏻
Thank you so much for your important information with great graphic and music ❤🎉
Thank you for your kind words, it means a lot 😊🙏🏻🎉🌈
ভাইয়া আমি বাংলাদেশ থেকে আপনার ভিডিও দেখি
বিশেষ করে আপনার ভিডিও শুনতে আমার ভালো লাগে
মহাকাশ নিয়ে আমার আগ্রহ অনেক অনেক বেশি ধরুন সারাজীবন শুনলেও কোন বোরিং লাগবে না
তাই দয়া করে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি নিয়ে ভিডিও বানাবেন ধন্যবাদ
আর ঘুমাতে সাহায্য করার গল্প গুলো আরেকটু রিয়েল স্টিক করলে ভালো হবে এটা আমার মতে।
বেশ। খুব ভালো সাজেশন। 😊💛 অনেক ধন্যবাদ তামিম।
The tonal quality of the voice of the commentator is praiseworthy. Explaining the complex Binary star theory, Big
bang theory etc in bengali would be helpful to many students.
May you scale newer heights in your endeavour. God bless.
Thank you so much for your kind words and warming feedback... These mean a lot and keep me motivated 😊🙏🏻🎊🎉
Ami moha biswa niye khub interest so please erokom video aro chai
নিশ্চয়ই! 😊🎉🎊🙏🏻
আপনি ব্রহ্মান্ড,মহাকাশ নিয়ে অনেক অনেক ভিডিও বানান,প্লিজ ❤
💙💙💙💙💙💙
খুবই সুন্দর লাগলো
😊🌠🌈🎩
এই ধরনের আরো ভিডিও বানাবেন আশা করি ❤️
নিশ্চয়ই 😊🎊
Sorry aste aktu late
hoye gelo 🤧🥳
But video ta just amazing !!!!
🤍💫🥰
Thank You so much Athoy! 😊🙏🏻🎉🌈
কি অসাধারণ 🎉🎉🎉🎉🎉🎉
😊🙏🏻🌈💙🎉
😮😮😮Thank you so much for your helpful video ❤❤❤🎉
Chotabela theke sopno cilo astrology porbo ..but amader dese ai sujog nai.r amder moulic chahida purone somoy ses.tai akhon avabei universe somporke janar chesta kori.
💜🩷🤍🩵💙
Excellent! Many unknown information enrich me.
😊🙏🏻🎩🎉
তারা বা নক্ষত্র সম্পর্কে জানতে ইচ্ছে ।ধন্যবাদ ।
অনেক ভালো লাগলো। মিল্কীওয়ে, এনড্রমিদা আর এই দুইটির এক সাথে কবে হবে আর মাল্টিভার্স উনিভার্স এই সব বিষয় নিয়ে একটি সুন্দর ইনফরমেটিভ ভিডিও আশা করছি আপনার থেকে। নিরাশ করবেন না নিচ্ছশই। ধন্যবাদ।
Hats off! 🎩 একদম আমার মনের কথা বললেন। ইউনিভার্স, মাল্টিভার্স, কোয়ান্টাম ফিজিক্স ইত্যাদি আরো অনেক দারুন দারুন সব exciting subject নিয়ে ভিডিও বানাতে চাই! এই ভিডিওতে কেমন Resposne (views/likes/etc) পাই এখন সেটাই দেখার। 🌠😊🌈💙
আরো কিছু ভিডিও দেন এই রিলেটেড। আশা করি আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবেন।
অবশ্যই বানাবো। শুভকামনার জন্য অনেক ধন্যবাদ 😊🎉🌈🙏🏻
Darun hoyche ❤
Thank you Debanjali 🎉😊🙏🏻🌈
এসব ১৪০০ বছর আগে আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলে দিয়েছেন❤
Tora allahtala nie pore thak.
Wow,,,, that's amazing
Bahhh khuub interesting to,.... Universe niye arokom video banglay pai ni....roo janar opekshay roilam❤️
অনেক ধন্যবাদ! 😊🌈
Ok 👌👌👌
নতুন গল্পের আশায় আছি ভাই আমি সৌদি প্রবাসী আমার ঘুমের সমস্যা হয় আপনার ভিডিও দেখলে অটোমেটিক ঘুমে প্রতিদিন ভিডিও দে চেষ্টা করেন প্রতিদিন না হলেও আপাতত সপ্তাহে একটি করে ভিডিও দেন ভাই আমি ওষুধ খেয়েও দেখেছি ঘুম হয় না বাট আপনার ভিডিও দেখলে ঘুম হয় কেন তা জানি না প্রতি সপ্তাহ একেবারে ভিডিও ধারণ করতে রইল ভাই আমার
অনেক ধন্যবাদ কমেন্ট করে আপনার মনের কথা জানানোর জন্য। আমি চেষ্টা করছি যাতে আরও বেশি বেশি করে নতুন গল্প আপলোড করার যায়। অন্যান্য ভিডিও আপলোড করলেও ঘুমের ভিডিও আপলোড করা কখনোই বন্ধ করবোনা। আপনার প্রিয় ঘুমের গল্প জানার অপেক্ষায় রইলাম। সম্প্রতি বানানো ইন্দ্রজাল ভিডিওটি পেয়েছেন?
@@Sahajsaralpath হুম
darun bondhu
💜🩷🤍🩵💙
Nice video
Hllow good video.😊
ভাই ভিডিও ভালো হয়েছে কিন্তু আমার মনে হয় আপনি যদি সৌরজগতের সৃষ্টি হয়েছে কিভাবে তা আগে বলে পরে পৃথিবীর সৃষ্টির কথা বলতেন বুঝতে ভালো হত সিরিয়ালটা ঠিক থাকতো পরের ভিডিওতে খিয়াল রাখবেন আগে দাদা পরে বাবা এরপর আমি এটাই সিরিয়াল
খুব ভালো সাজেশন। আমি আসলে রিভার্স টাইমলাইন এ এগিয়েছি। একটু অন্যরকম ভাবে ভেবেছি। তবে আপনার সাজেশনটা মাথায় রাখবো। ধন্যবাদ 🩷😊👍🏻
১ বিলিয়ন ১ লাখ কোটি! কারেক্ট করে দিয়েন।
এখন আর কারেক্ট করা যাবেনা! ভিডিও আপলোড হয়ে গেলে আর কিছু করার নেই 🥺🥹
Wow that's great
Super 👌
❤❤❤❤❤❤❤
Nice presentation. But some points were not clarified, like why moon doesn’t have magnetic field, if made at the same from one source, why their composition is different. Another important question was mot answered, what is universe? Does anything exist beyond universe?
For authentication of what you say, it would have been nice, if you had given references.
Anyway thanks for your nice presentation.
Very interesting questions and great observation. Lets find the solutions for your questions. I hope English is your preferred language. 1. The Moon doesn't have a magnetic field because, (a). The core size of the moon is relatively small, to create a magnetic field it requires a strong core. And the core also needs to be molten (b) the core needs to dissipate a lot of heat to have a strong convective churn.
2. The Earth and The Moon were not one giant planet that split into two. I think we have covered how the sister planet crashed into Earth and caused chaos and then the birth of The Moon. However they share some components but not exactly the same. 3. The universe is everything that exists, including all matter, energy, space and even time. There might be multiple universes. If anything exists beyond the universe that might also be the part of the universe ;)
Once again I appreciate you for being curious, have a great day!
@@SahajsaralpathSorry, my question on your answer no. 2 was not clear.
I rephrase my question:
Why the composition of the other planets in the solar system are different if developed at the same time from the same source?
And a new question on answer no. 3:
So, if we say multiple universe,
What is the status of our defined universe in the whole system if we consider It as One!
The differences in planetary composition within the Solar System, despite forming from the same primordial nebula, arise from several interconnected processes during the formation and evolution of the Solar System. Here are the key factors:
---
1. Temperature Gradient in the Protoplanetary Disk
The Sun’s heat caused a significant temperature gradient in the early Solar System.
Inner Solar System (hotter): Only metals and rocks could condense into solids, giving rise to the terrestrial planets (Mercury, Venus, Earth, Mars).
Outer Solar System (colder): Volatile substances like water, methane, and ammonia could freeze, leading to gas and ice giants (Jupiter, Saturn, Uranus, Neptune).
Result: Inner planets are rock-based, while outer planets have gas and ice-rich compositions.
---
2. Accretion and Differentiation Processes
Planetesimals and protoplanets formed through the gradual accretion of smaller particles. The types of materials that accumulated depended on local conditions.
Over time, larger bodies experienced differentiation (heavier elements like iron sank to form cores, while lighter materials formed mantles or atmospheres).
---
3. Solar Wind Effects
The young Sun’s intense solar wind blew away lighter gases (like hydrogen and helium) from the inner Solar System.
In contrast, the outer planets, being farther from the Sun, could retain these gases, which explains the formation of gas giants with thick atmospheres.
---
4. Jupiter’s Influence
Jupiter’s strong gravity disrupted the formation of planets in the asteroid belt and beyond. It also helped eject smaller bodies from the Solar System or diverted them inward.
This gravitational influence shaped the distribution of material, preventing some regions from forming planets and concentrating mass in others.
---
5. Different Building Blocks
Outer regions of the protoplanetary disk contained more ices and organic molecules, while the inner regions were dominated by silicates and metals.
This difference in initial building materials led to icy moons and rings in the outer Solar System compared to rocky bodies in the inner Solar System.
---
6. Impact Events and Late-Stage Evolution
The planets were shaped by collisions and bombardments. For example:
Earth’s Moon is thought to have formed from a collision with a Mars-sized body.
Mercury lost much of its mantle due to a massive impact.
---
7. Timescale of Formation
Gas giants had to form quickly before the solar nebula’s gas dissipated, allowing them to capture large hydrogen-helium envelopes.
Terrestrial planets formed more slowly through the gradual accumulation of rocky material.
---
Conclusion
Although the planets developed from the same original material, their distance from the Sun, local temperature conditions, gravitational influences, and unique histories of formation and impact events led to distinct compositions. This diversity reflects the complex dynamics and physics of planetary formation within the protoplanetary disk.
I hope it helps you.
@@Sahajsaralpath
Thanks. I thought it too. Though all started with the same composition but due to different physical conditions, difference in end results.
But what about Q3?
That is the confusion I am having.
If we think, our “all from one universe” is part of the whole universe, then the word “Universe” for the Whole makes sense to me.
In other words, in Sanskrit, our limited universe that we understood is “Brahmaanda” (part of “Brahma”)
and
Multi-universe is “Brahma”.
I shall be happy get an answer from you.
Sob ta porlam comment gula r reply gula. 😂 Ei lokta ashole apnar knowledge test korte eshechhe dada, apni abar tar dhoirjo dhore uttor dissen. Apnar mone hoye uni apnar reply gulo porchhen ba bujjhen? Dekhen apni first reply tei onar 3 te question er uttor disen ekdom number diya, abar ghure ghure oi ek e kotha jigges kore 😂
ভাই একটা ছোটো বাচ্চাদের মতো প্রশ্ন করি এই তিনটি গ্যাস আবার কেমনে তৈরি হয়েছিলো
কোন প্রশ্নই ছোট নয়। বরং এমনই সব প্রশ্নগুলোই আসলে প্রয়োজনীয়। এগুলো আমরা এখানে আলোচনা করে জানার চেষ্টা করলে ভবিষ্যতে যারা এই ভিডিও দেখতে আসবে কমেন্ট সেকশন দেখে আরো সমৃদ্ধ হবে।
মহাবিশ্ব সৃষ্টি হওয়ার প্রথম দিকে বিগ ব্যাঙ (Big Bang) তত্ত্বের মাধ্যমে বোঝানো হয় যে, সৃষ্টির সময় বিপুল শক্তির বিস্ফোরণ ঘটেছিল। এই বিস্ফোরণের পর প্রথম যে পদার্থগুলো তৈরি হয়েছিল, সেগুলির মধ্যে ছিল হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, এবং লিথিয়াম। এগুলো তৈরি হয় মূলত প্রাথমিক পারমাণবিক সংমিশ্রণের (nucleosynthesis) প্রক্রিয়ায়। আসুন, ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করা যাক কীভাবে এগুলো গঠিত হলো।
---
১. বিগ ব্যাঙ এবং প্রাথমিক দশা
বিস্ফোরণের পর মহাবিশ্ব ছিল প্রচণ্ড গরম এবং ঘন। প্রাথমিক মুহূর্তে (প্রথম কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে), শুধুমাত্র মৌলিক কণা-ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রন-আলাদা অবস্থায় ছিল। তখন কোনো পরমাণু তৈরি হয়নি, কারণ তাপমাত্রা এত বেশি ছিল যে কোনো কণা একসঙ্গে বন্ধন গঠন করতে পারছিল না।
---
২. প্রোটন ও নিউট্রন সংমিশ্রণ
বিগ ব্যাঙের পরে কয়েক মিনিটের মধ্যে, মহাবিশ্ব কিছুটা ঠান্ডা হতে শুরু করে (প্রায় ১০⁹ কেলভিন)। এই সময় প্রোটন ও নিউট্রন একত্রিত হয়ে ডিউটেরিয়াম (¹H বা হাইড্রোজেনের ভারী আইসোটোপ) এবং ট্রিটিয়াম তৈরি করে।
---
৩. হাইড্রোজেনের সৃষ্টি
প্রোটন নিজেই হাইড্রোজেন পরমাণুর মূল গঠন। মহাবিশ্ব ঠান্ডা হওয়ার সাথে সাথে ইলেকট্রনগুলো প্রোটনের চারপাশে ঘুরে হাইড্রোজেন (¹H) তৈরি করে।
এই পর্যায়ে মহাবিশ্বের প্রায় ৭৫% ভর ছিল হাইড্রোজেন, যা আজও মহাবিশ্বের সবচেয়ে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
---
৪. হিলিয়াম গঠন (Helium-4)
প্রোটন ও নিউট্রন একত্র হয়ে ডিউটেরিয়াম (²H) তৈরি করে, যা পরে অন্য ডিউটেরিয়ামের সাথে যুক্ত হয়ে হিলিয়াম-৩ (³He) এবং হিলিয়াম-৪ (⁴He) তৈরি করে।
মোট ভরের প্রায় ২৫% ছিল হিলিয়াম-৪, যা প্রাথমিক তারকাদের জ্বালানিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
---
৫. লিথিয়াম গঠন (Lithium-7)
বিগ ব্যাঙের পরবর্তী মুহূর্তে কিছু নিউক্লিয়াসের মধ্যে জটিল বিক্রিয়া ঘটে, যার ফলে লিথিয়াম-৭ (⁷Li) তৈরি হয়। তবে লিথিয়ামের পরিমাণ ছিল খুবই কম। লিথিয়াম তৈরির প্রক্রিয়াটি ছিল বেশ কঠিন, কারণ উচ্চ তাপমাত্রা এবং ঘনত্বে লিথিয়াম নিউক্লিয়াস সহজেই ভেঙে যাচ্ছিল।
---
৬. কেন এই তিনটি গ্যাস?
হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, এবং সামান্য লিথিয়াম-এই তিনটি গ্যাসই বিগ ব্যাঙের নিউক্লিওসিন্থেসিসের সময় তৈরি হতে পেরেছিল, কারণ এই সময়ে তাপমাত্রা এবং ঘনত্ব কেবল হালকা পরমাণু গঠনের জন্য উপযুক্ত ছিল। ভারী মৌল যেমন কার্বন, অক্সিজেন ইত্যাদি, অনেক পরে তারকাদের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে পরমাণু সংযোজনের মাধ্যমে তৈরি হয়।
---
উপসংহার
মহাবিশ্বের প্রথম দিকের মৌলগুলির মধ্যে হাইড্রোজেন, হিলিয়াম, এবং লিথিয়াম ছিল সবচেয়ে প্রাচীন। এগুলোই পরবর্তী সময়ে তারকা ও গ্যালাক্সির জন্মের ভিত্তি গঠন করে এবং আজকের মহাবিশ্বের সমস্ত জটিল বস্তু ও প্রাণের উৎস হয়ে ওঠে।
@@Sahajsaralpath ধন্যবাদ ভাইয়া
আল্লাহ আকবার 😭😭😭🤲🤲🤲🤲🤲
Valu laglu ❤
Excellent
ভালই হয়েছে তারাহুরা করে ডোকুমেন্ট তৈরি করতে যেয়ে সার্বিক বিষয়টিকে আপনি ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারেন-নি ৷ আশাকরি বিষয়টি আপনি নিজেই উপলদ্ধি করে থাকবেন কোথায় কোথায় আপনি চেইন ধরে রাখতে পারেন-নি ৷ পরের কথা আগে আবার শেষের কথা মাঝে আবার মাঝের কথা শেষে ব্যাক্ত করেছন অথাৎ ধারাবাহিকতা ছিলনা ৷ যাইহোক তবুও বাংলা ভাষায় যে এতোটা বলেছেন সে জন্য ধন্যবাদ ৷ আপনার সফলতা কামনা করি ৷ মন্তব্যকারী- এ, জে. আবদুল মোমেন. ধ্রুপদী বিজ্ঞান গ্রন্থ লেখক ৷
আপনার মতামত স্বাদরে গ্রহণ করলাম। আসলে আমি ডকুমেন্টারিটি একটা straight line এ বলতে চাইনি। Linear Story Telling concept এর থেকে আমার একটু অগুছালো ভাবে পরিবেশন করতে বেশি ভালো লাগে। পাগল হলে যা হয় আরকি! 😄 অনেক ধন্যবাদ, presentation টা দেখার জন্য এবং আপনার মূল্যবান সময় নিয়ে মতামত জানাবার জন্য 😊💙
মটর দানা তাপমাত্রা ১০ বিলিয়ন ডিগ্রী ফারেন হাইট কি ভাবে হতে পারে। তার গঠন মূলক ডকুমেন্টারি দিলে বুঝতে পারবো।
মহাবিশ্ব সৃষ্টি হওয়ার আগে যে মটর দানার মত বিন্দুটি ছিল, সেটিকে বলা হয় সিঙ্গুলারিটি (singularity)। এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে মহাবিশ্বের সমস্ত পদার্থ, শক্তি, স্থান এবং সময় এক বিন্দুতে সীমাবদ্ধ ছিল। এই বিন্দুতে পদার্থের ঘনত্ব এবং তাপমাত্রা ছিল অসীম। এখন প্রশ্ন আসে, কিভাবে এই বিন্দুটি ১০ বিলিয়ন ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তারও বেশি তাপমাত্রা ধারণ করেছিল? আসুন, এটি ব্যাখ্যা করা যাক:
---
১. সিঙ্গুলারিটির প্রকৃতি
সিঙ্গুলারিটিতে পদার্থের ঘনত্ব এত বেশি যে প্রচলিত পদার্থবিজ্ঞানের নিয়ম সেখানে কাজ করে না। সাধারণত আমরা নিউটনিয়ান পদার্থবিদ্যা এবং আপেক্ষিকতাবাদ দিয়ে মহাবিশ্বের গতিবিধি বিশ্লেষণ করি, কিন্তু এই বিন্দুতে কোয়ান্টাম মেকানিক্স এবং সাধারণ আপেক্ষিকতাবাদের বিশেষ সমন্বয় দরকার হয়, যা আজও সম্পূর্ণভাবে বোঝা সম্ভব হয়নি।
---
২. অসীম শক্তি ও তাপমাত্রার কারণ
ঘনত্বের অসীমতা: এই বিন্দুতে সমস্ত পদার্থ ও শক্তি সংকুচিত ছিল। যত বেশি ঘনত্ব, তত বেশি শক্তি। আর শক্তির এই ঘনত্বের ফলে তাপমাত্রাও ছিল অসীমের কাছাকাছি।
তাপ-শক্তি সম্পর্ক: তাপমাত্রা মূলত কণাগুলোর চলাচলের গতির সাথে সম্পর্কিত। সিঙ্গুলারিটিতে সমস্ত শক্তি একত্রিত ছিল এবং কোনো গতির সীমাবদ্ধতা ছিল না, তাই এটি প্রাথমিক পর্যায়ে প্রচণ্ড তাপমাত্রা ধারণ করেছিল।
---
৩. বিগ ব্যাং-এর পর তাপমাত্রার বিকাশ
যখন বিগ ব্যাং শুরু হয়, তখন এই সিঙ্গুলারিটি বিস্তৃত হতে থাকে এবং তীব্র শক্তি মহাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। মহাবিশ্ব যত প্রসারিত হয়, তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। প্রাথমিক পর্যায়ে, এটি ছিল প্রায় ১০^৩২ কেলভিন (বা ১০ বিলিয়ন ডিগ্রি ফারেনহাইটেরও অনেক বেশি)। কয়েক সেকেন্ড পরেই তাপমাত্রা হ্রাস পেতে শুরু করে, কণা ও পরমাণু গঠনের শর্ত তৈরি হয়।
---
৪. কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন ও উচ্চ তাপমাত্রা
বিগ ব্যাং-এর আগে কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন (Quantum Fluctuation) বা শূন্য স্থানের ভেতরে শক্তির ক্ষণস্থায়ী ওঠানামা বড় ভূমিকা পালন করেছিল। এই ধরনের ফ্লাকচুয়েশন শক্তি এবং তাপমাত্রা উভয়কেই বাড়িয়ে তোলে।
---
৫. সিঙ্গুলারিটির প্রকৃতির অনিশ্চয়তা
আমাদের বর্তমান তত্ত্বগুলির সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সাধারণ আপেক্ষিকতা এবং কোয়ান্টাম মেকানিক্স একসঙ্গে মেলানো যায় না বলে সিঙ্গুলারিটির সঠিক প্রকৃতি এবং তাপমাত্রার উৎস সম্পর্কে এখনও গবেষণা চলছে। অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন যে কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি (Quantum Gravity) বা অন্য কোনো তত্ত্বই এই প্রশ্নের সমাধান দিতে পারবে।
---
সুতরাং, সিঙ্গুলারিটির ১০ বিলিয়ন ডিগ্রি বা তার বেশি তাপমাত্রা হওয়া মূলত অসীম ঘনত্ব, শক্তির ঘনত্ব, এবং কোয়ান্টাম স্তরের ঘটনাগুলোর কারণে সম্ভব হয়েছে। এটি আমাদের মহাবিশ্বের প্রাথমিক অবস্থা এবং এর বিবর্তন সম্পর্কে গভীরভাবে বুঝতে সহায়তা করে, তবে এখনো অনেক প্রশ্নের উত্তর অজানা রয়ে গেছে।
Nice
Thank you 💫
শুনতে খুব ভাল লাগে কিন্তু আমার কখনোই মানতে ইচ্ছা 30:19 করেনা বিগব্যাঙ থেকে পৃথিবীর সৃষ্টি একটা মটর দানার মত জিনিস থেকে ।কথাটা হল ঐ মটর দানা কোথায় ছিল ,কি কারণে ফাটল? ঐ মটর টাই বা কিভাবে পাওয়া গেল। আমার মনে হয় আমরা মূলে পৌঁছতে পারবনা কোন দিন যদিও এতটা নিষ্ঠুর নেগেটিব কথা বলতে আমার ভাল লাগছেনা । বরং বলা ভাল বিশ্ব কিভাবে তৈরী হল আমাদের এই প্রশ্নটাই অবান্তর। যেমন আমাকে যদি সিবিআই প্রশ্ন করে তুমি এই ভিডির মালিক কে যে অস্ত্র দিয়ে মেরেছ সেটি র সাইজ কি ছিল তাহলে আমার কাছে প্রশ্নটা যেমন অবান্তর কেননা আমি মার্ডার করিনি এই উত্তর টা প্রশ্ন সঙ্গত হলনা।
আসলে মানুষের মস্তিষ্কেরও কিছু লিমিটেশন আছে, আমরা হয়তো সবটা বোঝার মতন যথেষ্ট বুদ্ধি রাখতে পারিনা। এই বিশ্ব আমাদের ভাবনার তুলনায় কয়েক কোটি গুণ অসামান্য ও অনন্ত। একে বুঝবার চেষ্টা বৃথা জেনেও মনুষ্য মনের কৌতুহল থেমে থাকতে পারেনা। ✨
1:44 (লিথিয়াম) কি গ্যাস? এটা তো ধাতু।
Lithium ধাতু হলেও স্পেস -এ এটা synthesized (স্পেস গ্যাস) অবস্থায় থাকে। যদিও এটাকে সাধারণ ভাবে বোঝানোর সুবিধার্থে গ্যাস অবস্থা বলা হয়েছে।
১ বিলিয়ন সমান ১০০ কোটি অথচ ভিডিওতে দেখাচ্ছে ১ বিলিয়ন সমান ১ লক্ষ কোটি!!!!
একদম ঠিক। ভিডিও তে '১ লক্ষ কোটি' লেখাটা ভুল আছে, ওটা ১০০ কোটিই হবে। অনেক ধন্যবাদ, এটা সনাক্ত করার জন্য।
মানুষ কি করে জানলো ভাই
মানুষ ঠিক যেভাবে গাছের ফটোসিন্থেসিস প্রক্রিয়া জেনেছে, পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি সম্বন্ধে জেনেছে, যে কোন পদার্থের অনু অব্দি পৌঁছেছে। মানুষ যেভাবে পরমাণু বোমা তৈরি করেছে সেভাবেই বিজ্ঞানের সাহায্যে মানুষ অনেক কিছুই জানতে পেরেছে।
তা মটর দানা সরূপ বস্তু টি কে রেখে ছিলো (বিগ - =-জ্ঞানী) সাহেব?
বিজ্ঞান সম্বন্ধে আগ্রহ থাকা বা তা চর্চা করা মানেই কিন্তু ধর্মের বিরোধিতা নয়। আমরা এখানে বিষয়টি বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখার চেষ্টা করেছি। এবং তা নিয়ে আগ্রহী মানুষদের উদ্দেশ্যে তথ্যচিত্রটি বানিয়েছি। এবং ভবিষ্যতে আরও বানাবো। তাতে কিছু মানুষ বিদ্রুপ মন্তব্য আসলেও কোন অসুবিধা নেই। এখানে কোন ধর্মকে ছোট দেখিয়ে কোন তথ্য অপপ্রচার করা হয়নি। সমস্ত ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেও বিজ্ঞান চর্চা করা যায়। মটর দানা স্বরূপ বস্তুটি কে রেখেছিল তা আসলে আপনিও জানেন না আমিও জানিনা। 'এমনকি বিজ্ঞানীরাও সমস্ত বিষয়টা এখনো জানেন না আর কখনো জানতেও পারবেন না ' এ কথাও ভিডিওতেই বলা রয়েছে। যাদের বিজ্ঞানভিত্তিক তথ্য দেখতে অসুবিধা হয়ে তাঁদের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা আছে ভিডিওটি Dislike করার বা চ্যানেল আনসাবস্ক্রাইব করার।
ভাই এটা বর্মান্ড হবে না হবে সৌরজগৎ।
সৌরজগত বলতে শুধু মাত্র সূর্য এবং আর গ্রহ গুলিকে বোঝানো হয়ে। তার বাইরেও একটা অনেক বড় মহাবিশ্ব আছে, তাকে আমরা ব্রহ্মাণ্ড ও বলে থাকি। ভিডিওটা সম্পূর্ণ দেখে জানিয়ো কেমন লাগলো।
Rath 3te baje
🌝
interesting bro appreciate ❤
❤❤❤❤😮😮😮
আমাদের পৃথীবি কি তাহলে একজন মেয়ে 🤔🤔🤔
পৃথিবী বা অন্যন্য গ্রহদের বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি এবং আরো অনেক ভাষায় স্ত্রী লিঙ্গ ধরা হয়, যদিও এর সাথে বায়োলজিক্যাল কোনো কারণ নেই।