Это видео недоступно.
Сожалеем об этом.

শক্তিশালী ইসমে আজম, আল্লাহর দরবারে যা চাইবেন তাই পাবেন বিশ্বনবী সঃ বলছেন

Поделиться
HTML-код
  • Опубликовано: 6 июл 2024
  • শক্তিশালী ইসমে আজম, আল্লাহর দরবারে যা চাইবেন তাই পাবেন বিশ্বনবী সঃ বলছেন
    পবিত্র কোরআনের গুরুত্বপূর্ণ এক আয়াত হচ্ছে ‘আয়াতুল কুরসি’। সুরা বাকারার ২৫৫ নং আয়াতকেই বলা হয় আয়াতুল কুরসি। এখানে শুরুতেই মহান আল্লাহর দুটো গুণবাচক নাম এসেছে। তা হচ্ছে ‘আল-হাইয়ু’ ও ‘আল-কাইয়ুম’। এ ছাড়া সুরা আলে ইমরানের ২ নাম্বার আয়াতে এবং সুরা ত্বহার ১১১ নাম্বার আয়াতেও একসঙ্গে এই দুটি নাম উল্লেখ করা হয়েছে। কিছু মতানুসারে, এই দুটি নাম হচ্ছে মহান আল্লাহর ‘আল্লাহ’ নামের পর শ্রেষ্ঠ নাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) এই নামগুলো দ্বারা আল্লাহকে ডাকতে পছন্দ করতেন।
    তিনি যখন কোনো কষ্ট অনুভব করতেন, তখন বলতেন, ‘ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম, বিরাহমাতিকা আসতাগিস’, অর্থাৎ, ‘হে চিরঞ্জীব! হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের মাধ্যমে আপনার নিকটে সাহায্য চাই’ (তিরমিজি)। তিনি তাঁর কন্যা ফাতিমা (রা.)-কে সকাল-সন্ধ্যায় এ দোয়া পড়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন, ‘ইয়া হাইয়ু, ইয়া কাইয়ুম, বিরাহমাতিকা আসতাগিস, আসলিহলি শানী কুল্লাহু, ওয়ালা তাকিলনি ইলা নাফসী তারফাতা আইন’, অর্থাৎ, ‘হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের উসিলায় আপনার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছি, আপনি আমার সকল বিষয় শুদ্ধ করে দিন, এক মুহূর্তের জন্যও আপনি আমাকে আমার ওপর ছেড়ে দিয়েন না।’ (নাসাঈ)
    কেন এই নাম এত স্পেশাল? কারণ আমরা ভুল করতে পারি, নিজের ইচ্ছায় চলে আল্লাহর নাফরমানি করতে পারি অথবা আমাদের প্রজ্ঞার অভাব থাকতে পারে। তাই আমরা ‘আল্লাহুল হাইয়ুল কাইয়ুম’ বলে আমাদেরকে নিজের কাছে ছেড়ে না দেওয়ার জন্য দোয়া করি। কারণ আমরা জানি, আল্লাহ যদি আমাদের পাশে থাকেন তখন আমাদের সবকিছু ঠিক থাকবে। না হলে আমরা মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে যাব। যদি আমরা মানুষের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব সেটা অসম্পূর্ণ। কারণ মানুষের জীবন মৃত্যুর মাধ্যমে শেষ হয়। মানুষের শ্রবণ, দৃষ্টি, কথা ও কাজ সবই অসম্পূর্ণ। অথচ পরাক্রমশালী এবং মহিমান্বিত আল্লাহর জীবন নিখুঁত। তাঁর শুরু বা শেষ নেই।
    এই আধুনিক যুগে অনেক মানুষ তাদের জীবন নিয়ে উদ্বিগ্ন, তারা জীবন নিয়ে ক্লান্ত, তাদের চারদিকে হতাশা, অপমান এবং অসম্মান। আবার কেউ অসুস্থ, কেউ ঋণগ্রস্ত, কেউ অসহায়, কেউ আশাহীন, কারও টাকা নেই, কারও নিজের বাড়ি নেই, কারও চাকরি নেই, কারও বিয়ে হচ্ছে না, কারও সন্তান নেই। এই সমস্যার সমাধান হলো ‘আল-হাইয়ু’ ও ‘আল-কাইয়ুম’। যখন যে প্রতিকূলতা আসুক, আল হাইয়ুর ওপর ভরসা করুন। সুরা ফুরকানের ৫৮ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘আর তুমি নির্ভর করো সেই চিরঞ্জীবের ওপর, যিনি মরবেন না। আর তাঁর প্রশংসা ও পবিত্রতা ঘোষণা করো। তিনি তাঁর বান্দাদের গুনাহর খবর রাখার ব্যাপারে যথেষ্ট।’ কঠিন সময়ে যখন আপনি আপনার পাশে কাউকে পাবেন না, তখন জেনে রাখুন যে আল্লাহ আছেন এবং সর্বদা থাকবেন। আল্লাহর আনুগত্য করে এবং পাপ এড়িয়ে চলে নিজেকে সংশোধন করুন। আল্লাহ আপনাকে কঠিন দিনগুলো অতিক্রম করতে সহায়তা করবেন।
    আপনি কীভাবে আপনার আশা এবং আপনার নির্ভরতা এমন একজনের ওপর অথবা এমন বস্তুর ওপর রাখতে পারেন, যে শেষ পর্যন্ত মারা যাবে বা ধ্বংস হবে? আপনার ভরসা, আপনার আশা এবং আপনার ভালোবাসা শুধু চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী আল্লাহর ওপর রাখুন। নিজেকে ভালো কাজ করতে অনুপ্রাণিত করুন। যখন আপনার সঙ্গে অন্যায় আচরণ করা হয় এবং আপনার চারপাশে অন্যায় দেখতে পান, তখন আল্লাহর আইন অনুসারে সাহায্য করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করুন, অন্যায়কে প্রতিরোধ করুন। তবে এটাও জেনে রাখুন যে, প্রতিটি ব্যক্তির অবিচার পরকালে তার ব্যর্থতার কারণ হবে। তাই নিজেকে অন্যায়ের হাত থেকে রক্ষা করুন।
    কেউ যদি নির্জনে বসে এই দোয়া টি ৭৭৩ বার পড়ে
    গায়েবি ধনদৌলত বৃদ্ধি পাবে,
    সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে,
    আসমানী গায়বি সাহায্যে আসবে,
    সকল বিপদ দূর হবে,
    স্বামী স্ত্রী অমিল দূর হবে
    যাদু কুফুরি বানটনা থেকে মুক্তি পাবে
    বিয়েশাদি সহজ হবে
    আল্লাহ সেই মুমিনের প্রতি সন্তুষ্ট হন, যে আল্লাহর বান্দাদেরকে তাদের প্রয়োজনে সাহায্য করে, যে অন্যের বিষয় দেখাশোনা করতে সহায়তা করে এবং যে অসুবিধায় থাকা কারও কাজ সহজ করে দেয়। অন্যদের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। আপনি যখনই পারেন অন্যদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্য এনে দেওয়ার চেষ্টা করুন এবং দৃঢ় বিশ^াস রাখুন যে আল্লাহ, আল-কাইয়ুম, আপনার বিষয়গুলো দেখাশোনা করবেন এবং বিনিময়ে আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য দান করবেন। সব শেষে বলব প্রচুর দোয়া করুন। এই নাম দুটি ধরে দোয়া করুন। অনেকের মতে আল্লাহর নামের মধ্যে এই দুটি নাম ইসমে আযম। ইসমে আযম মহান আল্লাহর এমন নাম, যে নামে ডাকলে মহান আল্লাহ সাড়া দেন এবং যে নামে তাঁর কাছে চাওয়া হলে তিনি সব চাওয়া পূরণ করেন।
    হজরত আনাস (রা.) বলেন, আমরা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে বৃত্তাকারে বসে ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি নামাজ আদায় করছিল। সে নামাজে তাশাহহুদের পরে দোয়ার সময় উঁচু স্বরে বলতে লাগলÑ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বিআন্না লাকাল হামদু লা ইলাহা ইল্লা আনতা ওয়াহদাকা লা শারিকা লাকাল মান্নান, ইয়া বাদিআস সামাওয়াতি ওয়ালআরদ। ইয়া যালজালালি ওয়াল ইকরাম। ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুমু, ইন্নি আসআলুকাল জান্নাতা ওয়া আউযু বিকা মিনান্নার’, অর্থাৎ, ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে চাই; কারণ, সকল প্রশংসা আপনার, কেবল আপনি ছাড়া আর কোনো হক ইলাহ নেই, আপনার কোনো শরিক নেই, সীমাহীন অনুগ্রহকারী; হে আসমানগুলো ও জমিনের অভিনব স্রষ্টা! হে মহিমাময় ও মহানুভব! হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী-সর্বসত্তার ধারক! আমি আপনার কাছে জান্নাত চাই এবং জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চাই। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘নিশ্চয় সে আল্লাহর কাছে তাঁর ইসমে আযম ধরে দোয়া করেছে, যে নামে ডাকলে তিনি সাড়া দেন এবং যে নামে চাইলে তিনি প্রদান করেন।’ (আবু দাউদ : ১৪৯৫; তিরমিজি)

Комментарии • 28

  • @alquran986
    @alquran986  Месяц назад +3

    পবিত্র কোরআনের গুরুত্বপূর্ণ এক আয়াত হচ্ছে ‘আয়াতুল কুরসি’। সুরা বাকারার ২৫৫ নং আয়াতকেই বলা হয় আয়াতুল কুরসি। এখানে শুরুতেই মহান আল্লাহর দুটো গুণবাচক নাম এসেছে। তা হচ্ছে ‘আল-হাইয়ু’ ও ‘আল-কাইয়ুম’। এ ছাড়া সুরা আলে ইমরানের ২ নাম্বার আয়াতে এবং সুরা ত্বহার ১১১ নাম্বার আয়াতেও একসঙ্গে এই দুটি নাম উল্লেখ করা হয়েছে। কিছু মতানুসারে, এই দুটি নাম হচ্ছে মহান আল্লাহর ‘আল্লাহ’ নামের পর শ্রেষ্ঠ নাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) এই নামগুলো দ্বারা আল্লাহকে ডাকতে পছন্দ করতেন।
    তিনি যখন কোনো কষ্ট অনুভব করতেন, তখন বলতেন, ‘ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম, বিরাহমাতিকা আসতাগিস’, অর্থাৎ, ‘হে চিরঞ্জীব! হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের মাধ্যমে আপনার নিকটে সাহায্য চাই’ (তিরমিজি)। তিনি তাঁর কন্যা ফাতিমা (রা.)-কে সকাল-সন্ধ্যায় এ দোয়া পড়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন, ‘ইয়া হাইয়ু, ইয়া কাইয়ুম, বিরাহমাতিকা আসতাগিস, আসলিহলি শানী কুল্লাহু, ওয়ালা তাকিলনি ইলা নাফসী তারফাতা আইন’, অর্থাৎ, ‘হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের উসিলায় আপনার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছি, আপনি আমার সকল বিষয় শুদ্ধ করে দিন, এক মুহূর্তের জন্যও আপনি আমাকে আমার ওপর ছেড়ে দিয়েন না।’ (নাসাঈ)
    কেন এই নাম এত স্পেশাল? কারণ আমরা ভুল করতে পারি, নিজের ইচ্ছায় চলে আল্লাহর নাফরমানি করতে পারি অথবা আমাদের প্রজ্ঞার অভাব থাকতে পারে। তাই আমরা ‘আল্লাহুল হাইয়ুল কাইয়ুম’ বলে আমাদেরকে নিজের কাছে ছেড়ে না দেওয়ার জন্য দোয়া করি। কারণ আমরা জানি, আল্লাহ যদি আমাদের পাশে থাকেন তখন আমাদের সবকিছু ঠিক থাকবে। না হলে আমরা মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে যাব। যদি আমরা মানুষের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব সেটা অসম্পূর্ণ। কারণ মানুষের জীবন মৃত্যুর মাধ্যমে শেষ হয়। মানুষের শ্রবণ, দৃষ্টি, কথা ও কাজ সবই অসম্পূর্ণ। অথচ পরাক্রমশালী এবং মহিমান্বিত আল্লাহর জীবন নিখুঁত। তাঁর শুরু বা শেষ নেই।
    এই আধুনিক যুগে অনেক মানুষ তাদের জীবন নিয়ে উদ্বিগ্ন, তারা জীবন নিয়ে ক্লান্ত, তাদের চারদিকে হতাশা, অপমান এবং অসম্মান। আবার কেউ অসুস্থ, কেউ ঋণগ্রস্ত, কেউ অসহায়, কেউ আশাহীন, কারও টাকা নেই, কারও নিজের বাড়ি নেই, কারও চাকরি নেই, কারও বিয়ে হচ্ছে না, কারও সন্তান নেই। এই সমস্যার সমাধান হলো ‘আল-হাইয়ু’ ও ‘আল-কাইয়ুম’। যখন যে প্রতিকূলতা আসুক, আল হাইয়ুর ওপর ভরসা করুন। সুরা ফুরকানের ৫৮ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘আর তুমি নির্ভর করো সেই চিরঞ্জীবের ওপর, যিনি মরবেন না। আর তাঁর প্রশংসা ও পবিত্রতা ঘোষণা করো। তিনি তাঁর বান্দাদের গুনাহর খবর রাখার ব্যাপারে যথেষ্ট।’ কঠিন সময়ে যখন আপনি আপনার পাশে কাউকে পাবেন না, তখন জেনে রাখুন যে আল্লাহ আছেন এবং সর্বদা থাকবেন। আল্লাহর আনুগত্য করে এবং পাপ এড়িয়ে চলে নিজেকে সংশোধন করুন। আল্লাহ আপনাকে কঠিন দিনগুলো অতিক্রম করতে সহায়তা করবেন।
    আপনি কীভাবে আপনার আশা এবং আপনার নির্ভরতা এমন একজনের ওপর অথবা এমন বস্তুর ওপর রাখতে পারেন, যে শেষ পর্যন্ত মারা যাবে বা ধ্বংস হবে? আপনার ভরসা, আপনার আশা এবং আপনার ভালোবাসা শুধু চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী আল্লাহর ওপর রাখুন। নিজেকে ভালো কাজ করতে অনুপ্রাণিত করুন। যখন আপনার সঙ্গে অন্যায় আচরণ করা হয় এবং আপনার চারপাশে অন্যায় দেখতে পান, তখন আল্লাহর আইন অনুসারে সাহায্য করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করুন, অন্যায়কে প্রতিরোধ করুন। তবে এটাও জেনে রাখুন যে, প্রতিটি ব্যক্তির অবিচার পরকালে তার ব্যর্থতার কারণ হবে। তাই নিজেকে অন্যায়ের হাত থেকে রক্ষা করুন।
    কেউ যদি নির্জনে বসে এই দোয়া টি ৭৭৩ বার পড়ে
    গায়েবি ধনদৌলত বৃদ্ধি পাবে,
    সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে,
    আসমানী গায়বি সাহায্যে আসবে,
    সকল বিপদ দূর হবে,
    স্বামী স্ত্রী অমিল দূর হবে
    যাদু কুফুরি বানটনা থেকে মুক্তি পাবে
    বিয়েশাদি সহজ হবে
    আল্লাহ সেই মুমিনের প্রতি সন্তুষ্ট হন, যে আল্লাহর বান্দাদেরকে তাদের প্রয়োজনে সাহায্য করে, যে অন্যের বিষয় দেখাশোনা করতে সহায়তা করে এবং যে অসুবিধায় থাকা কারও কাজ সহজ করে দেয়। অন্যদের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। আপনি যখনই পারেন অন্যদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্য এনে দেওয়ার চেষ্টা করুন এবং দৃঢ় বিশ^াস রাখুন যে আল্লাহ, আল-কাইয়ুম, আপনার বিষয়গুলো দেখাশোনা করবেন এবং বিনিময়ে আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য দান করবেন। সব শেষে বলব প্রচুর দোয়া করুন। এই নাম দুটি ধরে দোয়া করুন। অনেকের মতে আল্লাহর নামের মধ্যে এই দুটি নাম ইসমে আযম। ইসমে আযম মহান আল্লাহর এমন নাম, যে নামে ডাকলে মহান আল্লাহ সাড়া দেন এবং যে নামে তাঁর কাছে চাওয়া হলে তিনি সব চাওয়া পূরণ করেন।

  • @user-fv6nc5ow9r
    @user-fv6nc5ow9r Месяц назад +2

    লা ইলাহা ইল্লাহ্ মোহাম্মদুর রাসুল উল্লা❤❤❤❤❤❤ আল্লাহ্ হোম্মা আমিন ❤❤❤❤😂😂😂😂

  • @muniranahar5059
    @muniranahar5059 Месяц назад

    Allah Allah Allah Allah AllahAminAminAmin🎉🎉🎉❤❤❤

  • @sohelbhuiyan9787
    @sohelbhuiyan9787 Месяц назад +1

    আমিন

  • @muniranahar5059
    @muniranahar5059 Месяц назад

    AllahAminAllah🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

  • @muniranahar5059
    @muniranahar5059 Месяц назад

    Amin Amin Amin🎉🎉🎉❤❤❤🎉❤

  • @akherateralo9162
    @akherateralo9162 Месяц назад

    ❤❤❤❤❤❤🤲🏼🤲🏼🤲🏼🤲🏼Amin 🤲🏼🤲🏼🤲🏼🤲🏼🤲🏼🤲🏼🤲🏼🤲🏼🤲🏼🤲🏼

  • @muniranahar5059
    @muniranahar5059 Месяц назад

    Amin Amin Amin 🎉🎉🎉❤❤❤

  • @user-hv3iw1vn4k
    @user-hv3iw1vn4k 27 дней назад

    আমিন আল্লাহুম্মা আমীন

  • @user-uc2wj3pv1y
    @user-uc2wj3pv1y Месяц назад

    Amin ❤❤❤

  • @MFam464
    @MFam464 Месяц назад +1

    Bismillahir Rahmanir Rahim 🕋

    • @alquran986
      @alquran986  Месяц назад

      পবিত্র কোরআনের গুরুত্বপূর্ণ এক আয়াত হচ্ছে ‘আয়াতুল কুরসি’। সুরা বাকারার ২৫৫ নং আয়াতকেই বলা হয় আয়াতুল কুরসি। এখানে শুরুতেই মহান আল্লাহর দুটো গুণবাচক নাম এসেছে। তা হচ্ছে ‘আল-হাইয়ু’ ও ‘আল-কাইয়ুম’। এ ছাড়া সুরা আলে ইমরানের ২ নাম্বার আয়াতে এবং সুরা ত্বহার ১১১ নাম্বার আয়াতেও একসঙ্গে এই দুটি নাম উল্লেখ করা হয়েছে। কিছু মতানুসারে, এই দুটি নাম হচ্ছে মহান আল্লাহর ‘আল্লাহ’ নামের পর শ্রেষ্ঠ নাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) এই নামগুলো দ্বারা আল্লাহকে ডাকতে পছন্দ করতেন।
      তিনি যখন কোনো কষ্ট অনুভব করতেন, তখন বলতেন, ‘ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম, বিরাহমাতিকা আসতাগিস’, অর্থাৎ, ‘হে চিরঞ্জীব! হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের মাধ্যমে আপনার নিকটে সাহায্য চাই’ (তিরমিজি)। তিনি তাঁর কন্যা ফাতিমা (রা.)-কে সকাল-সন্ধ্যায় এ দোয়া পড়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন, ‘ইয়া হাইয়ু, ইয়া কাইয়ুম, বিরাহমাতিকা আসতাগিস, আসলিহলি শানী কুল্লাহু, ওয়ালা তাকিলনি ইলা নাফসী তারফাতা আইন’, অর্থাৎ, ‘হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের উসিলায় আপনার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছি, আপনি আমার সকল বিষয় শুদ্ধ করে দিন, এক মুহূর্তের জন্যও আপনি আমাকে আমার ওপর ছেড়ে দিয়েন না।’ (নাসাঈ)
      কেন এই নাম এত স্পেশাল? কারণ আমরা ভুল করতে পারি, নিজের ইচ্ছায় চলে আল্লাহর নাফরমানি করতে পারি অথবা আমাদের প্রজ্ঞার অভাব থাকতে পারে। তাই আমরা ‘আল্লাহুল হাইয়ুল কাইয়ুম’ বলে আমাদেরকে নিজের কাছে ছেড়ে না দেওয়ার জন্য দোয়া করি। কারণ আমরা জানি, আল্লাহ যদি আমাদের পাশে থাকেন তখন আমাদের সবকিছু ঠিক থাকবে। না হলে আমরা মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে যাব। যদি আমরা মানুষের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব সেটা অসম্পূর্ণ। কারণ মানুষের জীবন মৃত্যুর মাধ্যমে শেষ হয়। মানুষের শ্রবণ, দৃষ্টি, কথা ও কাজ সবই অসম্পূর্ণ। অথচ পরাক্রমশালী এবং মহিমান্বিত আল্লাহর জীবন নিখুঁত। তাঁর শুরু বা শেষ নেই।
      এই আধুনিক যুগে অনেক মানুষ তাদের জীবন নিয়ে উদ্বিগ্ন, তারা জীবন নিয়ে ক্লান্ত, তাদের চারদিকে হতাশা, অপমান এবং অসম্মান। আবার কেউ অসুস্থ, কেউ ঋণগ্রস্ত, কেউ অসহায়, কেউ আশাহীন, কারও টাকা নেই, কারও নিজের বাড়ি নেই, কারও চাকরি নেই, কারও বিয়ে হচ্ছে না, কারও সন্তান নেই। এই সমস্যার সমাধান হলো ‘আল-হাইয়ু’ ও ‘আল-কাইয়ুম’। যখন যে প্রতিকূলতা আসুক, আল হাইয়ুর ওপর ভরসা করুন। সুরা ফুরকানের ৫৮ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘আর তুমি নির্ভর করো সেই চিরঞ্জীবের ওপর, যিনি মরবেন না। আর তাঁর প্রশংসা ও পবিত্রতা ঘোষণা করো। তিনি তাঁর বান্দাদের গুনাহর খবর রাখার ব্যাপারে যথেষ্ট।’ কঠিন সময়ে যখন আপনি আপনার পাশে কাউকে পাবেন না, তখন জেনে রাখুন যে আল্লাহ আছেন এবং সর্বদা থাকবেন। আল্লাহর আনুগত্য করে এবং পাপ এড়িয়ে চলে নিজেকে সংশোধন করুন। আল্লাহ আপনাকে কঠিন দিনগুলো অতিক্রম করতে সহায়তা করবেন।
      আপনি কীভাবে আপনার আশা এবং আপনার নির্ভরতা এমন একজনের ওপর অথবা এমন বস্তুর ওপর রাখতে পারেন, যে শেষ পর্যন্ত মারা যাবে বা ধ্বংস হবে? আপনার ভরসা, আপনার আশা এবং আপনার ভালোবাসা শুধু চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী আল্লাহর ওপর রাখুন। নিজেকে ভালো কাজ করতে অনুপ্রাণিত করুন। যখন আপনার সঙ্গে অন্যায় আচরণ করা হয় এবং আপনার চারপাশে অন্যায় দেখতে পান, তখন আল্লাহর আইন অনুসারে সাহায্য করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করুন, অন্যায়কে প্রতিরোধ করুন। তবে এটাও জেনে রাখুন যে, প্রতিটি ব্যক্তির অবিচার পরকালে তার ব্যর্থতার কারণ হবে। তাই নিজেকে অন্যায়ের হাত থেকে রক্ষা করুন।
      কেউ যদি নির্জনে বসে এই দোয়া টি ৭৭৩ বার পড়ে
      গায়েবি ধনদৌলত বৃদ্ধি পাবে,
      সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে,
      আসমানী গায়বি সাহায্যে আসবে,
      সকল বিপদ দূর হবে,
      স্বামী স্ত্রী অমিল দূর হবে
      যাদু কুফুরি বানটনা থেকে মুক্তি পাবে
      বিয়েশাদি সহজ হবে
      আল্লাহ সেই মুমিনের প্রতি সন্তুষ্ট হন, যে আল্লাহর বান্দাদেরকে তাদের প্রয়োজনে সাহায্য করে, যে অন্যের বিষয় দেখাশোনা করতে সহায়তা করে এবং যে অসুবিধায় থাকা কারও কাজ সহজ করে দেয়। অন্যদের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। আপনি যখনই পারেন অন্যদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্য এনে দেওয়ার চেষ্টা করুন এবং দৃঢ় বিশ^াস রাখুন যে আল্লাহ, আল-কাইয়ুম, আপনার বিষয়গুলো দেখাশোনা করবেন এবং বিনিময়ে আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য দান করবেন। সব শেষে বলব প্রচুর দোয়া করুন। এই নাম দুটি ধরে দোয়া করুন। অনেকের মতে আল্লাহর নামের মধ্যে এই দুটি নাম ইসমে আযম। ইসমে আযম মহান আল্লাহর এমন নাম, যে নামে ডাকলে মহান আল্লাহ সাড়া দেন এবং যে নামে তাঁর কাছে চাওয়া হলে তিনি সব চাওয়া পূরণ করেন।

  • @dggfgu2169
    @dggfgu2169 29 дней назад

    Amin

  • @OmanOman-uu8ec
    @OmanOman-uu8ec 29 дней назад

    আমিন আমিন আমিন

  • @maesha42
    @maesha42 Месяц назад

    Ameen

  • @SharminMitu-cz4ol
    @SharminMitu-cz4ol Месяц назад

    Alhamdulillah

  • @user-uh2dt3mw2p
    @user-uh2dt3mw2p Месяц назад +1

    subehan allah

    • @alquran986
      @alquran986  Месяц назад

      পবিত্র কোরআনের গুরুত্বপূর্ণ এক আয়াত হচ্ছে ‘আয়াতুল কুরসি’। সুরা বাকারার ২৫৫ নং আয়াতকেই বলা হয় আয়াতুল কুরসি। এখানে শুরুতেই মহান আল্লাহর দুটো গুণবাচক নাম এসেছে। তা হচ্ছে ‘আল-হাইয়ু’ ও ‘আল-কাইয়ুম’। এ ছাড়া সুরা আলে ইমরানের ২ নাম্বার আয়াতে এবং সুরা ত্বহার ১১১ নাম্বার আয়াতেও একসঙ্গে এই দুটি নাম উল্লেখ করা হয়েছে। কিছু মতানুসারে, এই দুটি নাম হচ্ছে মহান আল্লাহর ‘আল্লাহ’ নামের পর শ্রেষ্ঠ নাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) এই নামগুলো দ্বারা আল্লাহকে ডাকতে পছন্দ করতেন।
      তিনি যখন কোনো কষ্ট অনুভব করতেন, তখন বলতেন, ‘ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম, বিরাহমাতিকা আসতাগিস’, অর্থাৎ, ‘হে চিরঞ্জীব! হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের মাধ্যমে আপনার নিকটে সাহায্য চাই’ (তিরমিজি)। তিনি তাঁর কন্যা ফাতিমা (রা.)-কে সকাল-সন্ধ্যায় এ দোয়া পড়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন, ‘ইয়া হাইয়ু, ইয়া কাইয়ুম, বিরাহমাতিকা আসতাগিস, আসলিহলি শানী কুল্লাহু, ওয়ালা তাকিলনি ইলা নাফসী তারফাতা আইন’, অর্থাৎ, ‘হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের উসিলায় আপনার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছি, আপনি আমার সকল বিষয় শুদ্ধ করে দিন, এক মুহূর্তের জন্যও আপনি আমাকে আমার ওপর ছেড়ে দিয়েন না।’ (নাসাঈ)
      কেন এই নাম এত স্পেশাল? কারণ আমরা ভুল করতে পারি, নিজের ইচ্ছায় চলে আল্লাহর নাফরমানি করতে পারি অথবা আমাদের প্রজ্ঞার অভাব থাকতে পারে। তাই আমরা ‘আল্লাহুল হাইয়ুল কাইয়ুম’ বলে আমাদেরকে নিজের কাছে ছেড়ে না দেওয়ার জন্য দোয়া করি। কারণ আমরা জানি, আল্লাহ যদি আমাদের পাশে থাকেন তখন আমাদের সবকিছু ঠিক থাকবে। না হলে আমরা মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে যাব। যদি আমরা মানুষের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব সেটা অসম্পূর্ণ। কারণ মানুষের জীবন মৃত্যুর মাধ্যমে শেষ হয়। মানুষের শ্রবণ, দৃষ্টি, কথা ও কাজ সবই অসম্পূর্ণ। অথচ পরাক্রমশালী এবং মহিমান্বিত আল্লাহর জীবন নিখুঁত। তাঁর শুরু বা শেষ নেই।
      এই আধুনিক যুগে অনেক মানুষ তাদের জীবন নিয়ে উদ্বিগ্ন, তারা জীবন নিয়ে ক্লান্ত, তাদের চারদিকে হতাশা, অপমান এবং অসম্মান। আবার কেউ অসুস্থ, কেউ ঋণগ্রস্ত, কেউ অসহায়, কেউ আশাহীন, কারও টাকা নেই, কারও নিজের বাড়ি নেই, কারও চাকরি নেই, কারও বিয়ে হচ্ছে না, কারও সন্তান নেই। এই সমস্যার সমাধান হলো ‘আল-হাইয়ু’ ও ‘আল-কাইয়ুম’। যখন যে প্রতিকূলতা আসুক, আল হাইয়ুর ওপর ভরসা করুন। সুরা ফুরকানের ৫৮ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘আর তুমি নির্ভর করো সেই চিরঞ্জীবের ওপর, যিনি মরবেন না। আর তাঁর প্রশংসা ও পবিত্রতা ঘোষণা করো। তিনি তাঁর বান্দাদের গুনাহর খবর রাখার ব্যাপারে যথেষ্ট।’ কঠিন সময়ে যখন আপনি আপনার পাশে কাউকে পাবেন না, তখন জেনে রাখুন যে আল্লাহ আছেন এবং সর্বদা থাকবেন। আল্লাহর আনুগত্য করে এবং পাপ এড়িয়ে চলে নিজেকে সংশোধন করুন। আল্লাহ আপনাকে কঠিন দিনগুলো অতিক্রম করতে সহায়তা করবেন।
      আপনি কীভাবে আপনার আশা এবং আপনার নির্ভরতা এমন একজনের ওপর অথবা এমন বস্তুর ওপর রাখতে পারেন, যে শেষ পর্যন্ত মারা যাবে বা ধ্বংস হবে? আপনার ভরসা, আপনার আশা এবং আপনার ভালোবাসা শুধু চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী আল্লাহর ওপর রাখুন। নিজেকে ভালো কাজ করতে অনুপ্রাণিত করুন। যখন আপনার সঙ্গে অন্যায় আচরণ করা হয় এবং আপনার চারপাশে অন্যায় দেখতে পান, তখন আল্লাহর আইন অনুসারে সাহায্য করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করুন, অন্যায়কে প্রতিরোধ করুন। তবে এটাও জেনে রাখুন যে, প্রতিটি ব্যক্তির অবিচার পরকালে তার ব্যর্থতার কারণ হবে। তাই নিজেকে অন্যায়ের হাত থেকে রক্ষা করুন।
      কেউ যদি নির্জনে বসে এই দোয়া টি ৭৭৩ বার পড়ে
      গায়েবি ধনদৌলত বৃদ্ধি পাবে,
      সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে,
      আসমানী গায়বি সাহায্যে আসবে,
      সকল বিপদ দূর হবে,
      স্বামী স্ত্রী অমিল দূর হবে
      যাদু কুফুরি বানটনা থেকে মুক্তি পাবে
      বিয়েশাদি সহজ হবে
      আল্লাহ সেই মুমিনের প্রতি সন্তুষ্ট হন, যে আল্লাহর বান্দাদেরকে তাদের প্রয়োজনে সাহায্য করে, যে অন্যের বিষয় দেখাশোনা করতে সহায়তা করে এবং যে অসুবিধায় থাকা কারও কাজ সহজ করে দেয়। অন্যদের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। আপনি যখনই পারেন অন্যদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্য এনে দেওয়ার চেষ্টা করুন এবং দৃঢ় বিশ^াস রাখুন যে আল্লাহ, আল-কাইয়ুম, আপনার বিষয়গুলো দেখাশোনা করবেন এবং বিনিময়ে আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য দান করবেন। সব শেষে বলব প্রচুর দোয়া করুন। এই নাম দুটি ধরে দোয়া করুন। অনেকের মতে আল্লাহর নামের মধ্যে এই দুটি নাম ইসমে আযম। ইসমে আযম মহান আল্লাহর এমন নাম, যে নামে ডাকলে মহান আল্লাহ সাড়া দেন এবং যে নামে তাঁর কাছে চাওয়া হলে তিনি সব চাওয়া পূরণ করেন।

  • @taheraakter8217
    @taheraakter8217 Месяц назад +1

    আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤

    • @alquran986
      @alquran986  Месяц назад +1

      পবিত্র কোরআনের গুরুত্বপূর্ণ এক আয়াত হচ্ছে ‘আয়াতুল কুরসি’। সুরা বাকারার ২৫৫ নং আয়াতকেই বলা হয় আয়াতুল কুরসি। এখানে শুরুতেই মহান আল্লাহর দুটো গুণবাচক নাম এসেছে। তা হচ্ছে ‘আল-হাইয়ু’ ও ‘আল-কাইয়ুম’। এ ছাড়া সুরা আলে ইমরানের ২ নাম্বার আয়াতে এবং সুরা ত্বহার ১১১ নাম্বার আয়াতেও একসঙ্গে এই দুটি নাম উল্লেখ করা হয়েছে। কিছু মতানুসারে, এই দুটি নাম হচ্ছে মহান আল্লাহর ‘আল্লাহ’ নামের পর শ্রেষ্ঠ নাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) এই নামগুলো দ্বারা আল্লাহকে ডাকতে পছন্দ করতেন।
      তিনি যখন কোনো কষ্ট অনুভব করতেন, তখন বলতেন, ‘ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম, বিরাহমাতিকা আসতাগিস’, অর্থাৎ, ‘হে চিরঞ্জীব! হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের মাধ্যমে আপনার নিকটে সাহায্য চাই’ (তিরমিজি)। তিনি তাঁর কন্যা ফাতিমা (রা.)-কে সকাল-সন্ধ্যায় এ দোয়া পড়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন, ‘ইয়া হাইয়ু, ইয়া কাইয়ুম, বিরাহমাতিকা আসতাগিস, আসলিহলি শানী কুল্লাহু, ওয়ালা তাকিলনি ইলা নাফসী তারফাতা আইন’, অর্থাৎ, ‘হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী! আপনার রহমতের উসিলায় আপনার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছি, আপনি আমার সকল বিষয় শুদ্ধ করে দিন, এক মুহূর্তের জন্যও আপনি আমাকে আমার ওপর ছেড়ে দিয়েন না।’ (নাসাঈ)
      কেন এই নাম এত স্পেশাল? কারণ আমরা ভুল করতে পারি, নিজের ইচ্ছায় চলে আল্লাহর নাফরমানি করতে পারি অথবা আমাদের প্রজ্ঞার অভাব থাকতে পারে। তাই আমরা ‘আল্লাহুল হাইয়ুল কাইয়ুম’ বলে আমাদেরকে নিজের কাছে ছেড়ে না দেওয়ার জন্য দোয়া করি। কারণ আমরা জানি, আল্লাহ যদি আমাদের পাশে থাকেন তখন আমাদের সবকিছু ঠিক থাকবে। না হলে আমরা মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে যাব। যদি আমরা মানুষের জীবনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব সেটা অসম্পূর্ণ। কারণ মানুষের জীবন মৃত্যুর মাধ্যমে শেষ হয়। মানুষের শ্রবণ, দৃষ্টি, কথা ও কাজ সবই অসম্পূর্ণ। অথচ পরাক্রমশালী এবং মহিমান্বিত আল্লাহর জীবন নিখুঁত। তাঁর শুরু বা শেষ নেই।
      এই আধুনিক যুগে অনেক মানুষ তাদের জীবন নিয়ে উদ্বিগ্ন, তারা জীবন নিয়ে ক্লান্ত, তাদের চারদিকে হতাশা, অপমান এবং অসম্মান। আবার কেউ অসুস্থ, কেউ ঋণগ্রস্ত, কেউ অসহায়, কেউ আশাহীন, কারও টাকা নেই, কারও নিজের বাড়ি নেই, কারও চাকরি নেই, কারও বিয়ে হচ্ছে না, কারও সন্তান নেই। এই সমস্যার সমাধান হলো ‘আল-হাইয়ু’ ও ‘আল-কাইয়ুম’। যখন যে প্রতিকূলতা আসুক, আল হাইয়ুর ওপর ভরসা করুন। সুরা ফুরকানের ৫৮ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, ‘আর তুমি নির্ভর করো সেই চিরঞ্জীবের ওপর, যিনি মরবেন না। আর তাঁর প্রশংসা ও পবিত্রতা ঘোষণা করো। তিনি তাঁর বান্দাদের গুনাহর খবর রাখার ব্যাপারে যথেষ্ট।’ কঠিন সময়ে যখন আপনি আপনার পাশে কাউকে পাবেন না, তখন জেনে রাখুন যে আল্লাহ আছেন এবং সর্বদা থাকবেন। আল্লাহর আনুগত্য করে এবং পাপ এড়িয়ে চলে নিজেকে সংশোধন করুন। আল্লাহ আপনাকে কঠিন দিনগুলো অতিক্রম করতে সহায়তা করবেন।
      আপনি কীভাবে আপনার আশা এবং আপনার নির্ভরতা এমন একজনের ওপর অথবা এমন বস্তুর ওপর রাখতে পারেন, যে শেষ পর্যন্ত মারা যাবে বা ধ্বংস হবে? আপনার ভরসা, আপনার আশা এবং আপনার ভালোবাসা শুধু চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী আল্লাহর ওপর রাখুন। নিজেকে ভালো কাজ করতে অনুপ্রাণিত করুন। যখন আপনার সঙ্গে অন্যায় আচরণ করা হয় এবং আপনার চারপাশে অন্যায় দেখতে পান, তখন আল্লাহর আইন অনুসারে সাহায্য করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করুন, অন্যায়কে প্রতিরোধ করুন। তবে এটাও জেনে রাখুন যে, প্রতিটি ব্যক্তির অবিচার পরকালে তার ব্যর্থতার কারণ হবে। তাই নিজেকে অন্যায়ের হাত থেকে রক্ষা করুন।
      কেউ যদি নির্জনে বসে এই দোয়া টি ৭৭৩ বার পড়ে
      গায়েবি ধনদৌলত বৃদ্ধি পাবে,
      সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে,
      আসমানী গায়বি সাহায্যে আসবে,
      সকল বিপদ দূর হবে,
      স্বামী স্ত্রী অমিল দূর হবে
      যাদু কুফুরি বানটনা থেকে মুক্তি পাবে
      বিয়েশাদি সহজ হবে
      আল্লাহ সেই মুমিনের প্রতি সন্তুষ্ট হন, যে আল্লাহর বান্দাদেরকে তাদের প্রয়োজনে সাহায্য করে, যে অন্যের বিষয় দেখাশোনা করতে সহায়তা করে এবং যে অসুবিধায় থাকা কারও কাজ সহজ করে দেয়। অন্যদের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। আপনি যখনই পারেন অন্যদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্য এনে দেওয়ার চেষ্টা করুন এবং দৃঢ় বিশ^াস রাখুন যে আল্লাহ, আল-কাইয়ুম, আপনার বিষয়গুলো দেখাশোনা করবেন এবং বিনিময়ে আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য দান করবেন। সব শেষে বলব প্রচুর দোয়া করুন। এই নাম দুটি ধরে দোয়া করুন। অনেকের মতে আল্লাহর নামের মধ্যে এই দুটি নাম ইসমে আযম। ইসমে আযম মহান আল্লাহর এমন নাম, যে নামে ডাকলে মহান আল্লাহ সাড়া দেন এবং যে নামে তাঁর কাছে চাওয়া হলে তিনি সব চাওয়া পূরণ করেন।

    • @taheraakter8217
      @taheraakter8217 Месяц назад

      @@alquran986 আল্লাহুমা আমিন ❤️❤️❤️

  • @mdanik-m5x
    @mdanik-m5x Месяц назад

    X আমিন আনিন আমিন❤❤❤❤❤❤❤

  • @mrsummehoney-is7zg
    @mrsummehoney-is7zg 23 дня назад

    Ami khub biporer moddhe achi plz amar jonño sobai aktu dowa korben Allah jeno amar sokol somossha somadhan kore den

  • @NusratJahan-uv7js
    @NusratJahan-uv7js Месяц назад +1

    আমার জন্য দোয়া করবেন হুজুর আমি বিয়ে নিয়ে টেনশনে আছি। আমার বয়স ৩০ হয়ে গেছে। আল্লাহ তায়ালা যেন বিয়ের ফয়সালা দেয় আমার আমিন।