সৃজনশীল পদ্ধতি ভালো। বোর্ড পরীক্ষায় খাতা দেখার মান ভালো করতে হবে। গণহারে পাশ দিলে কোনো পদ্ধতিতেই মানুষ পড়বে না৷ আমাদের বেলা থেকেই প্রথম সৃজনশীল চালু হয়। এটা অবশ্যই ভালো।
আমাদের বাবা কষ্ট করে টাকা আয় করে আমাদের স্কুলে পড়াচ্ছেন । কিন্তু স্কুলে কোনো পড়া লেখাই হয় না তাই আমরা শিক্ষার্থীরা কোচিং এ পড়তে যাই। স্কুল আমাদের যদি সঠিকভাবে পড়াতে পারে তাহলে আমরা অবশ্যই কোচিং মুখী হব না
সৃজনশীল পদ্ধতিতে আন্দাজের উপর টিক দিলেও কিছু উত্তর সঠিক হয়ে যায়। প্রশ্নের একাধিক সেট থাকলেও নকল হয়ে যায়।তাই মান বন্টনে সৃজনশীলের মোট প্রশ্ন ও নাম্বার কমিয়ে দেয়া উচিত।
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! কেন বাংলাদেশে আইসিটি ইন্ডাস্ট্রিকে এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়? বাংলাদেশে আইসিটি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্বকে কেন এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়, তার অন্যতম কারণ হচ্ছে আমাদের সমাজের পিছিয়ে থাকা মানসিকতা, বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থা। প্রায়ই অভিভাবকদের মুখে শুনি, "আমার সন্তান মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে!" বা "গেমস খেলে সময় নষ্ট করছে!" - এটাই প্রমাণ করে যে আমাদের অনেকের চিন্তা-ভাবনা এখনও সেই পুরোনো যুগেই আটকে আছে। আমাদের বর্তমান যুগে, যেখানে প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে, সেখানে এই ধরনের ধারণা একদম পুরোনো দিনের চিন্তাধারা। আজকের দিনে প্রযুক্তির যে বিপ্লব ঘটছে, সেটা দেখেও অনেক অভিভাবক তা বুঝতে চায় না। অথচ, আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি সারা বিশ্বে দ্রুতগতিতে বিকাশ লাভ করছে-এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ডেটা সায়েন্স, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং অন্যান্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত ক্ষেত্রে হাজার হাজার নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এখানকার অভিভাবকেরা শুধুমাত্র মনে করেন যে তাদের সন্তান মোবাইল ব্যবহার করছে মানেই তারা সময় নষ্ট করছে। আমার প্রশ্ন, বাচ্চারা মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করলে তাতে সমস্যা কোথায়? তারা তো এই ডিভাইসের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখছে। আমরা কি কখনও ভেবেছি যে ডিজিটাল শিক্ষার কত সুযোগ রয়েছে? আমরা কি জানি যে এই প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে কতটা শক্তিশালী হতে পারে? অনেক অভিভাবকেরাই বাচ্চাদের ইন্টারনেট এবং মোবাইল থেকে দূরে রাখতে চায়, অথচ তারা বুঝতেই পারে না যে এতে তাদের সন্তানের ভবিষ্যত কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার কথা ধরুন-এখানে মূলত মুখস্ত শেখানোর দিকে বেশি জোর দেওয়া হয়। কিন্তু মুখস্থ বিদ্যা কি আসল শিক্ষা? বাস্তব জীবনে আমাদের যেসব দক্ষতা দরকার, তা কি আমরা শুধু বই মুখস্থ করে শিখতে পারব? আমি নিজে ১৩ বছর বয়সী, ক্লাস ৭-এ পড়ি। আমার ক্লাসে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই জানে না কিভাবে প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। কারণ আমাদের পড়াশোনার পদ্ধতি এখনও সেই পুরোনো দিনের মতোই, যেখানে শুধু পরীক্ষার জন্য মুখস্থ করতে হয়। কেন আমরা প্রযুক্তি শিক্ষাকে আমাদের পাঠ্যক্রমের অংশ করছি না? কেন বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা ডেটা অ্যানালিটিকস শেখানোর দিকে জোর দেওয়া হচ্ছে না? আজকের দুনিয়ায় এসব স্কিলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা এখনও সেই পুরোনো শিক্ষাব্যবস্থায় আটকে আছি, যেখানে কেবল মুখস্থ করে ভালো নম্বর পেলে সেটা সাফল্যের মাপকাঠি হিসেবে ধরা হয়। এটা কি সত্যিই প্রয়োজনীয়? অভিভাবকদের জন্য আমার একটাই কথা-আপনার সন্তান যদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তাহলে সেটা তাকে করতে দিন! তারা নতুন কিছু শিখছে, নতুন কিছু জানছে। প্রযুক্তি আজকের যুগে একটা অমূল্য হাতিয়ার, এবং এটাকে ব্যবহার না করতে দেওয়া মানে বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ থেকে তাদের বঞ্চিত করা। তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! যদি বুঝতে না পারো যে প্রযুক্তির ব্যবহার কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাহলে তোমাদের সন্তানকে কিভাবে সঠিক পথে পরিচালিত করবে? এই বিশ্বের পরিবর্তনশীলতাকে যদি তোমরা বোঝার চেষ্টা না করো, তাহলে তোমাদের সন্তানরা কীভাবে আধুনিক পৃথিবীতে এগিয়ে যাবে? এখানে এই বিষয়টির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে যে প্রযুক্তির ব্যবহার বন্ধ করা বা তুচ্ছ করা আসলে বাচ্চাদের ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার সমতুল্য।
আমাদের এত বড় সিলেবাস দিলো কেন অর্ধেকের বেশি দিছে মনে হয় আর বাদ রাখলে মনে হয় একটা লাস্টে অধ্যায় বাদ রাখছে। আমাদের পরীক্ষা আগে পড়ার টেবিল ছাড়লে মনে হয় আমরা ফেল করব😢
Ami onno montri der kotha jani na but kar ki mot seta o jante chai na. Shudu ekta kotha ei shikkhamontri r kono durdorshita dekhchi na.😅 At first HSC autopass, oneker mon moto porikkha firleo class 6-8 e ei 2-3 maash er jonno 70℅ er moto syllabus rakha 😅 Koto tuku nunnotomo gyan thakle erokom shiddhanto nei tai bujhi na😅. Jekhane ordhobarshik e 50℅ aar barshik e 50℅ syllabus e exam hoy tao abar 5-6 maash por por 😢 Sekhane 2 maasher jonno 70℅ syllabus rakha kototuku gyanhinotar porichoy ta bujhlam na😅 Shikkha r gyan er onek obhab ei deshe. Jedike egocche agami projonmo aar o bal projonme porinoto hobe😢
নতুন কারিকুলাম না চেঞ্জ করাটাই ভালো,, এটা চেঞ্জ করলে আমরা অনেকটা পিছিয়ে যাব,,, ,,,, এনসিটিভি বলছে অনেক শিক্ষার্থী নাকি কারিকুলাম বুঝে না, সবাই তো নতুন থেকে শুরু হয় তাই না একদিনে কি কেউ কোন কিছু শিখে
শিক্ষা মন্তণালয়ে যে ইস্কোনের লোক আছে এবং শিক্ষা বোডে বেশীরভাগ ই ইস্কোনের লোক ই বেশি বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোডোও ইস্কোনের লোক আছে সেগুলোকে সরাতে হবে আগে।
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! কেন বাংলাদেশে আইসিটি ইন্ডাস্ট্রিকে এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়? বাংলাদেশে আইসিটি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্বকে কেন এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়, তার অন্যতম কারণ হচ্ছে আমাদের সমাজের পিছিয়ে থাকা মানসিকতা, বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থা। প্রায়ই অভিভাবকদের মুখে শুনি, "আমার সন্তান মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে!" বা "গেমস খেলে সময় নষ্ট করছে!" - এটাই প্রমাণ করে যে আমাদের অনেকের চিন্তা-ভাবনা এখনও সেই পুরোনো যুগেই আটকে আছে। আমাদের বর্তমান যুগে, যেখানে প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে, সেখানে এই ধরনের ধারণা একদম পুরোনো দিনের চিন্তাধারা। আজকের দিনে প্রযুক্তির যে বিপ্লব ঘটছে, সেটা দেখেও অনেক অভিভাবক তা বুঝতে চায় না। অথচ, আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি সারা বিশ্বে দ্রুতগতিতে বিকাশ লাভ করছে-এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ডেটা সায়েন্স, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং অন্যান্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত ক্ষেত্রে হাজার হাজার নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এখানকার অভিভাবকেরা শুধুমাত্র মনে করেন যে তাদের সন্তান মোবাইল ব্যবহার করছে মানেই তারা সময় নষ্ট করছে। আমার প্রশ্ন, বাচ্চারা মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করলে তাতে সমস্যা কোথায়? তারা তো এই ডিভাইসের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখছে। আমরা কি কখনও ভেবেছি যে ডিজিটাল শিক্ষার কত সুযোগ রয়েছে? আমরা কি জানি যে এই প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে কতটা শক্তিশালী হতে পারে? অনেক অভিভাবকেরাই বাচ্চাদের ইন্টারনেট এবং মোবাইল থেকে দূরে রাখতে চায়, অথচ তারা বুঝতেই পারে না যে এতে তাদের সন্তানের ভবিষ্যত কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার কথা ধরুন-এখানে মূলত মুখস্ত শেখানোর দিকে বেশি জোর দেওয়া হয়। কিন্তু মুখস্থ বিদ্যা কি আসল শিক্ষা? বাস্তব জীবনে আমাদের যেসব দক্ষতা দরকার, তা কি আমরা শুধু বই মুখস্থ করে শিখতে পারব? আমি নিজে ১৩ বছর বয়সী, ক্লাস ৭-এ পড়ি। আমার ক্লাসে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই জানে না কিভাবে প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। কারণ আমাদের পড়াশোনার পদ্ধতি এখনও সেই পুরোনো দিনের মতোই, যেখানে শুধু পরীক্ষার জন্য মুখস্থ করতে হয়। কেন আমরা প্রযুক্তি শিক্ষাকে আমাদের পাঠ্যক্রমের অংশ করছি না? কেন বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা ডেটা অ্যানালিটিকস শেখানোর দিকে জোর দেওয়া হচ্ছে না? আজকের দুনিয়ায় এসব স্কিলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা এখনও সেই পুরোনো শিক্ষাব্যবস্থায় আটকে আছি, যেখানে কেবল মুখস্থ করে ভালো নম্বর পেলে সেটা সাফল্যের মাপকাঠি হিসেবে ধরা হয়। এটা কি সত্যিই প্রয়োজনীয়? অভিভাবকদের জন্য আমার একটাই কথা-আপনার সন্তান যদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তাহলে সেটা তাকে করতে দিন! তারা নতুন কিছু শিখছে, নতুন কিছু জানছে। প্রযুক্তি আজকের যুগে একটা অমূল্য হাতিয়ার, এবং এটাকে ব্যবহার না করতে দেওয়া মানে বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ থেকে তাদের বঞ্চিত করা। তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! যদি বুঝতে না পারো যে প্রযুক্তির ব্যবহার কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাহলে তোমাদের সন্তানকে কিভাবে সঠিক পথে পরিচালিত করবে? এই বিশ্বের পরিবর্তনশীলতাকে যদি তোমরা বোঝার চেষ্টা না করো, তাহলে তোমাদের সন্তানরা কীভাবে আধুনিক পৃথিবীতে এগিয়ে যাবে? এখানে এই বিষয়টির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে যে প্রযুক্তির ব্যবহার বন্ধ করা বা তুচ্ছ করা আসলে বাচ্চাদের ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার সমতুল্য।
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! কেন বাংলাদেশে আইসিটি ইন্ডাস্ট্রিকে এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়? বাংলাদেশে আইসিটি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্বকে কেন এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়, তার অন্যতম কারণ হচ্ছে আমাদের সমাজের পিছিয়ে থাকা মানসিকতা, বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থা। প্রায়ই অভিভাবকদের মুখে শুনি, "আমার সন্তান মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে!" বা "গেমস খেলে সময় নষ্ট করছে!" - এটাই প্রমাণ করে যে আমাদের অনেকের চিন্তা-ভাবনা এখনও সেই পুরোনো যুগেই আটকে আছে। আমাদের বর্তমান যুগে, যেখানে প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে, সেখানে এই ধরনের ধারণা একদম পুরোনো দিনের চিন্তাধারা। আজকের দিনে প্রযুক্তির যে বিপ্লব ঘটছে, সেটা দেখেও অনেক অভিভাবক তা বুঝতে চায় না। অথচ, আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি সারা বিশ্বে দ্রুতগতিতে বিকাশ লাভ করছে-এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ডেটা সায়েন্স, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং অন্যান্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত ক্ষেত্রে হাজার হাজার নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এখানকার অভিভাবকেরা শুধুমাত্র মনে করেন যে তাদের সন্তান মোবাইল ব্যবহার করছে মানেই তারা সময় নষ্ট করছে। আমার প্রশ্ন, বাচ্চারা মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করলে তাতে সমস্যা কোথায়? তারা তো এই ডিভাইসের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখছে। আমরা কি কখনও ভেবেছি যে ডিজিটাল শিক্ষার কত সুযোগ রয়েছে? আমরা কি জানি যে এই প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে কতটা শক্তিশালী হতে পারে? অনেক অভিভাবকেরাই বাচ্চাদের ইন্টারনেট এবং মোবাইল থেকে দূরে রাখতে চায়, অথচ তারা বুঝতেই পারে না যে এতে তাদের সন্তানের ভবিষ্যত কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার কথা ধরুন-এখানে মূলত মুখস্ত শেখানোর দিকে বেশি জোর দেওয়া হয়। কিন্তু মুখস্থ বিদ্যা কি আসল শিক্ষা? বাস্তব জীবনে আমাদের যেসব দক্ষতা দরকার, তা কি আমরা শুধু বই মুখস্থ করে শিখতে পারব? আমি নিজে ১৩ বছর বয়সী, ক্লাস ৭-এ পড়ি। আমার ক্লাসে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই জানে না কিভাবে প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। কারণ আমাদের পড়াশোনার পদ্ধতি এখনও সেই পুরোনো দিনের মতোই, যেখানে শুধু পরীক্ষার জন্য মুখস্থ করতে হয়। কেন আমরা প্রযুক্তি শিক্ষাকে আমাদের পাঠ্যক্রমের অংশ করছি না? কেন বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা ডেটা অ্যানালিটিকস শেখানোর দিকে জোর দেওয়া হচ্ছে না? আজকের দুনিয়ায় এসব স্কিলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা এখনও সেই পুরোনো শিক্ষাব্যবস্থায় আটকে আছি, যেখানে কেবল মুখস্থ করে ভালো নম্বর পেলে সেটা সাফল্যের মাপকাঠি হিসেবে ধরা হয়। এটা কি সত্যিই প্রয়োজনীয়? অভিভাবকদের জন্য আমার একটাই কথা-আপনার সন্তান যদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তাহলে সেটা তাকে করতে দিন! তারা নতুন কিছু শিখছে, নতুন কিছু জানছে। প্রযুক্তি আজকের যুগে একটা অমূল্য হাতিয়ার, এবং এটাকে ব্যবহার না করতে দেওয়া মানে বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ থেকে তাদের বঞ্চিত করা। তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! যদি বুঝতে না পারো যে প্রযুক্তির ব্যবহার কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাহলে তোমাদের সন্তানকে কিভাবে সঠিক পথে পরিচালিত করবে? এই বিশ্বের পরিবর্তনশীলতাকে যদি তোমরা বোঝার চেষ্টা না করো, তাহলে তোমাদের সন্তানরা কীভাবে আধুনিক পৃথিবীতে এগিয়ে যাবে? এখানে এই বিষয়টির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে যে প্রযুক্তির ব্যবহার বন্ধ করা বা তুচ্ছ করা আসলে বাচ্চাদের ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার সমতুল্য।
স্যারের কাছে না পড়লে নাম্বার পাওয়া যাবে না পুরনো এই সমস্যাটা যাতে আর না ফিরে আসে! নতুন সরকারকে আহ্বান জানাচ্ছি যেন বিষয়টা দেখে
হ্যাঁ স্কুল এর স্যারের কাছে পড়লে তারা প্রশ্ন এনে পড়ায় দেয়। এ বিষয়ে নজর দিন।
সহমত
Very good comment.
এটা কিন্তু অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় , বইয়ের পেজ নাই প্রিন্ট ঝাপসা, ফটোকপি করা অবশ্যই এগুলো গুরুত্ব সহকারে দেখতে হবে।
আমি নবম শ্রেণিতে পড়ি কি বলবো সবার বই একমাস না যেতেই অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে।
Ami ssc 2025 ar student vai 2 years ai boi diye je kivabe porci ami nijei nai na . Amar math boi kobe cire geche pore old math book kinci 🤧🤧
Age to free boi e dito na🥴
হাতে মাত্র দুই মাস আছে আপনারা পুরা বই সিলেবাস দিয়ে দিসেন আমরা কি করব কই যাব? আমরা তো মানুষ, রোবট না😢
সেটাই
bhai thik kotha bolsen..amder robot banay dise era..
সেটাই
Chinta ki school theke proshno hobe shobai mile request korle hoito shohoj proshno dite pare
@@andromedagames-Official scl er teacher gula j shohoj proshno korbe..korle to baclam r na kole🤮🤮
সৃজনশীল পদ্ধতি বাতিল চাই!!!
😅😅 আবেগকে কন্ট্রোল করো |
কোরানের মধ্যেই তো সব সৃজনশীলতা আছে। সেগুলো পাঠদান করলেই হয়।
ekho bolo kake chao hasina naki dr.yunus
Sohomot
সবাই দেশেকে এবং ইসলামকে ভালোবাসুন এবং দেশের সার্থে কাজ করার জন্য আমাদেরকে সহযোগিতা করুর
সৃজনশীল কারিকুলাম ভাল নয়। সৃজনশীলের আগে যে শিক্ষাব্যবস্থা ছিল সেটা বেশি ভাল ছিল।
সৃজনশীল বাদ দেয়া হোক।
সৃজনশীল পদ্ধতি ভালো খাতার মূল্যায়নে সৃজনশীলতা আনতে হবে আর সব সাবজেক্ট এ সৃজনশীল দরকার নাই!
yes
সৃজনশীল পদ্ধতি ভালো। বোর্ড পরীক্ষায় খাতা দেখার মান ভালো করতে হবে। গণহারে পাশ দিলে কোনো পদ্ধতিতেই মানুষ পড়বে না৷ আমাদের বেলা থেকেই প্রথম সৃজনশীল চালু হয়। এটা অবশ্যই ভালো।
@@Clumsy_jakia nO
খাতা দেখার পদ্ধতিটা পরিবর্তন করলেই হবে
সৃজনশীলতার নামে সময় নষ্ট।
মূল শিক্ষাহতে দূরে চলে যাওয়া
আমারও চাই সৃজনশীল এর আগের শিক্ষাব্যবস্থা।
🤣🤣🤣
Teachers are always ready but quality should be ensured by the authority.
আমাদের দেশে এখন কর্মমুখি শিক্ষার প্রয়োজন
ধর্ম কর্ম বর্ন ৩ টাই লাগবে
সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অনেক অনেক ধন্যবাদ শিক্ষা উপদেষ্টাকে।
❤❤
পরীক্ষার কেন্দ্রগুলো কে নকল মুক্ত করতে হবে এবং খাতা মূল্যায়ন যথাযথভাবে করতে হবে।
ঠিক
সৃজনশীল পদ্ধতি বাতিল চাই!!! ✊✊✊
Sohomot
সৃজনশীলের পূর্বে যে ব্যবস্থা ছিল ওটাই সবচেয়ে ভাল ছিল।
Amio ekmot
সৃজনশীল পদ্ধতি বাতিল চাই।
সৃজনশীল পদ্ধতি বাতিল চাই
সৃজনশিলও ভাল না কর্মমুখি শিক্ষা চালো করার হক
সৃজনশীল বাদ দিলে ভালো হবে। 😊
বেসরকারি স্কুলের এম টি পরীক্ষার নামে ৩০০/৪০০ টাকা পরীক্ষার ফি নামে চাঁদাবাজি বন্ধ করুন প্লিজ
সৃজনশীল নামক কুফা প্রশ্ন বাতিল চাই।
এই সৃজনশীল সিষ্টেম টা ছিল সবচেয়ে ফালতু ব্যবস্থা।
সৃজনশীল বাতিল চায়
গণিত যেন সৃজনশীল না হয়!
Sob boi a exam amra kivbae dibo robot paisen amader? 😡😡😡
Creative question is always good for the kids
সহমত ❤
আমাদের বাবা কষ্ট করে টাকা আয় করে আমাদের স্কুলে পড়াচ্ছেন । কিন্তু স্কুলে কোনো পড়া লেখাই হয় না তাই আমরা শিক্ষার্থীরা কোচিং এ পড়তে যাই। স্কুল আমাদের যদি সঠিকভাবে পড়াতে পারে তাহলে আমরা অবশ্যই কোচিং মুখী হব না
ধর্মমুখী, কর্মমুখী, ও বর্ণমুখী শিক্ষা চাই
প্রাইভেট // কোচিং সেন্টারের বানিজ্য না হয়
সৃজনশীল বন্ধ করুন।
sohomot
আমরা একবার শুধু সৃজনশীল প্রশ্ন পেয়েছি আর এখন তো নতুন কারিকুলাম,😢 আবার সৃজনশীল প্রশ্ন আসলে কীভাবে পারবো বুঝতে পারছি না 😢😢 আমরা তো ফেল করবো 😢
৬ মাসের সিলেবাস কীভাবে ২ মাসে শেষ করবো। 😢
সৃজনশীল পদ্ধতিতে আন্দাজের উপর টিক দিলেও কিছু উত্তর সঠিক হয়ে যায়। প্রশ্নের একাধিক সেট থাকলেও নকল হয়ে যায়।তাই মান বন্টনে সৃজনশীলের মোট প্রশ্ন ও নাম্বার কমিয়ে দেয়া উচিত।
ভাল কাগজের বই দেবেন দয়াকরে,,এক বছর যেনো বাচ্চারা ভাল করে পরতে পারে।
ঠিক
নকল মুক্ত পরীক্ষা কেন্দ্র নিশ্চিত করতে হবে।
90 দশকের সিলেবাস চাই
আগে কেন কেউ ভুয়া শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিবাদ করে নি
Insahallah allahy sobaike rokka korun a amin
সৃজনশীল চাই না
সৃজনশীল পদ্ধতি বাতিল চাই চাই চাই চাই চাই চাই
উপস্থনা কারি উন্নতি করেন
উপস্থাপিকা* অন্যের দোষ ধরার আগে নিজে বেসিক জিনিস জানুন।
Ay presentor ak somoy new curriculum ar pokkhe sara din pore thakto @@maishabintemizan
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! কেন বাংলাদেশে আইসিটি ইন্ডাস্ট্রিকে এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়?
বাংলাদেশে আইসিটি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্বকে কেন এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়, তার অন্যতম কারণ হচ্ছে আমাদের সমাজের পিছিয়ে থাকা মানসিকতা, বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থা। প্রায়ই অভিভাবকদের মুখে শুনি, "আমার সন্তান মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে!" বা "গেমস খেলে সময় নষ্ট করছে!" - এটাই প্রমাণ করে যে আমাদের অনেকের চিন্তা-ভাবনা এখনও সেই পুরোনো যুগেই আটকে আছে।
আমাদের বর্তমান যুগে, যেখানে প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে, সেখানে এই ধরনের ধারণা একদম পুরোনো দিনের চিন্তাধারা। আজকের দিনে প্রযুক্তির যে বিপ্লব ঘটছে, সেটা দেখেও অনেক অভিভাবক তা বুঝতে চায় না। অথচ, আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি সারা বিশ্বে দ্রুতগতিতে বিকাশ লাভ করছে-এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ডেটা সায়েন্স, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং অন্যান্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত ক্ষেত্রে হাজার হাজার নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এখানকার অভিভাবকেরা শুধুমাত্র মনে করেন যে তাদের সন্তান মোবাইল ব্যবহার করছে মানেই তারা সময় নষ্ট করছে।
আমার প্রশ্ন, বাচ্চারা মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করলে তাতে সমস্যা কোথায়? তারা তো এই ডিভাইসের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখছে। আমরা কি কখনও ভেবেছি যে ডিজিটাল শিক্ষার কত সুযোগ রয়েছে? আমরা কি জানি যে এই প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে কতটা শক্তিশালী হতে পারে? অনেক অভিভাবকেরাই বাচ্চাদের ইন্টারনেট এবং মোবাইল থেকে দূরে রাখতে চায়, অথচ তারা বুঝতেই পারে না যে এতে তাদের সন্তানের ভবিষ্যত কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার কথা ধরুন-এখানে মূলত মুখস্ত শেখানোর দিকে বেশি জোর দেওয়া হয়। কিন্তু মুখস্থ বিদ্যা কি আসল শিক্ষা? বাস্তব জীবনে আমাদের যেসব দক্ষতা দরকার, তা কি আমরা শুধু বই মুখস্থ করে শিখতে পারব? আমি নিজে ১৩ বছর বয়সী, ক্লাস ৭-এ পড়ি। আমার ক্লাসে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই জানে না কিভাবে প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। কারণ আমাদের পড়াশোনার পদ্ধতি এখনও সেই পুরোনো দিনের মতোই, যেখানে শুধু পরীক্ষার জন্য মুখস্থ করতে হয়।
কেন আমরা প্রযুক্তি শিক্ষাকে আমাদের পাঠ্যক্রমের অংশ করছি না? কেন বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা ডেটা অ্যানালিটিকস শেখানোর দিকে জোর দেওয়া হচ্ছে না? আজকের দুনিয়ায় এসব স্কিলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা এখনও সেই পুরোনো শিক্ষাব্যবস্থায় আটকে আছি, যেখানে কেবল মুখস্থ করে ভালো নম্বর পেলে সেটা সাফল্যের মাপকাঠি হিসেবে ধরা হয়। এটা কি সত্যিই প্রয়োজনীয়?
অভিভাবকদের জন্য আমার একটাই কথা-আপনার সন্তান যদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তাহলে সেটা তাকে করতে দিন! তারা নতুন কিছু শিখছে, নতুন কিছু জানছে। প্রযুক্তি আজকের যুগে একটা অমূল্য হাতিয়ার, এবং এটাকে ব্যবহার না করতে দেওয়া মানে বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ থেকে তাদের বঞ্চিত করা।
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! যদি বুঝতে না পারো যে প্রযুক্তির ব্যবহার কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাহলে তোমাদের সন্তানকে কিভাবে সঠিক পথে পরিচালিত করবে? এই বিশ্বের পরিবর্তনশীলতাকে যদি তোমরা বোঝার চেষ্টা না করো, তাহলে তোমাদের সন্তানরা কীভাবে আধুনিক পৃথিবীতে এগিয়ে যাবে?
এখানে এই বিষয়টির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে যে প্রযুক্তির ব্যবহার বন্ধ করা বা তুচ্ছ করা আসলে বাচ্চাদের ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার সমতুল্য।
সৃজনশীল পদ্ধতি বাতিল করা হক
আমাদের এত বড় সিলেবাস দিলো কেন অর্ধেকের বেশি দিছে মনে হয় আর বাদ রাখলে মনে হয় একটা লাস্টে অধ্যায় বাদ রাখছে। আমাদের পরীক্ষা আগে পড়ার টেবিল ছাড়লে মনে হয় আমরা ফেল করব😢
hm
দশম শ্রেণির বই বছরের শুরুতেই চাই ২০২৫ শিক্ষাথীদের জন্য।
Syllabus koman
Manbonton Change koren
Fail korate chan topper k
অনেক অনেক ভাল সিদ্ধান্ত আমাদের সময় লেখাপড়া ভাল ছিল। বর্তমানে যে লেখাপড়া , অটোপাস শুনলেই হাইপারটেনশন হয়। আর বইয়ের কি অবস্তা।
Tar age ei year er syllabus er dike takan....puro boi syllabus e ache....atto cap kemne nibe?? 👉😢👈
thik
Poralekha taile baddao boin
@@fairuzanika3746 🤣🤣🤣🤣🤣
বই দেরীতে আসলে ও কোন সমস্যা নাই।মান স্ম্পন্ন বই দরকার। আর এম পি ও ভূক্ত শিক্ষক দের ১৩০০০(তের হাজার)টাকা বেতন দিয়ে কি মান সম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চত হবে!
সৃজনশীল বাধদেন
Srijonsil baddia hok
শিক্ষক দের হাতে কোন নম্বর রাখা যাবে না
Good decision
Srijonshilll chai naaaaa
বতর্মান বই ভালো কিন্তু নতুন কিছু সংযোজন করা দরকার, মুল্যায়ন পরিবর্তন করতে হবে... যারা পড়তে পারে না তাদের সমস্যা বেশি
সহমত, নতুন কারিকুলাম বাতিল করা যাবে না।
Right
সৃজনশীল প্রশ্ন বাদ দেওয়া হোক সৃজনশীল নামক ফালতু প্রশ্ন এর জন্য নাম্বার পাওয়া যায় না তাই বইয়ের থেকে প্রশ্ন করা হোক
মুখস্ত করে ভালো মার্ক পেতে চান😂।
@@himel1966 তা নয় তবে আলতু ফালতু উওর আর সাদৃশ্য বৈসাদৃশ্য এর বেড়াজাল থেকে বের হওয়া যাবে আর বইয়ের প্রতি আগ্রহ বাড়বে
আবার সৃজনশীল আমিতো চাইছিলাম সৃজনশীল এবং নতুন কারিকুলাম দুইটা বাতিল হোক
ইসলামিক শিক্ষা ব্যবস্থা চাই
Allah tmi onek boro opokar korle
নতুন সিলেবাস জ্যনো কর্মমুখি এবং ইসলামের ইতিহাস সম্পর্কে হয় ❤
Ami 12 ar ssc porikathi, ami khusi amon uddogy❤❤
Alhamdhulillah
আলহামদুলিল্লাহ।
পরীক্ষার খাতা না দেখে কেজিতে কাগজ বিক্রি করে পরে মনের মতো খাতায় মার্ক না দেওেয়ার আহবান
HSC te ki same hobe?
জানুয়ারীতে বই চাই
আলহামদুলিল্লাহ
উপস্থাপিকার অবস্থা খারাপ
সৃজনশীল পদ্ধতি চাই না
Exam system change hokk
নবম দশম শ্রেণির বই নিয়ে আগে চিন্তা করেন।
Atai holei vlo hobe
শিক্ষা ব্যবস্থা কঠোর করতে হবে????
শুনছিলাম আর ঢলবেনা
আমরা চাই প্রাইমারি এবং ইফতেদায়ীকে গুরুত্ব দিয়ে, প্রাইভেট প্রাথমিক স্কুল গুলোকে ব্যান করে দেয়া।
Ami onno montri der kotha jani na but kar ki mot seta o jante chai na. Shudu ekta kotha ei shikkhamontri r kono durdorshita dekhchi na.😅
At first HSC autopass, oneker mon moto porikkha firleo class 6-8 e ei 2-3 maash er jonno 70℅ er moto syllabus rakha 😅
Koto tuku nunnotomo gyan thakle erokom shiddhanto nei tai bujhi na😅. Jekhane ordhobarshik e 50℅ aar barshik e 50℅ syllabus e exam hoy tao abar 5-6 maash por por 😢
Sekhane 2 maasher jonno 70℅ syllabus rakha kototuku gyanhinotar porichoy ta bujhlam na😅
Shikkha r gyan er onek obhab ei deshe. Jedike egocche agami projonmo aar o bal projonme porinoto hobe😢
সৃজনশীল চাইনা
বই না দিলে গদি থাকবে না
আপনি গদি থেকে উঠাবেন!!!
সৃজনশীল বাদ দেয়া হউক
খুশি হলাম
নতুন কারিকুলাম না চেঞ্জ করাটাই ভালো,, এটা চেঞ্জ করলে আমরা অনেকটা পিছিয়ে যাব,,, ,,,, এনসিটিভি বলছে অনেক শিক্ষার্থী নাকি কারিকুলাম বুঝে না, সবাই তো নতুন থেকে শুরু হয় তাই না একদিনে কি কেউ কোন কিছু শিখে
Sohomot
একদম ঠিক কথা
Right ✅
বইয়ের মান ভালো চাই যাকাতের বইয়ের মত যাতে না হয়
srejonshil Chai na
2001 saler karikalam chi
❤❤❤❤Alhamdulillah
সবচেয়ে বেটার সৃজনশীল
Amr suna😂
এখন আর বছরের প্রথম দিনে বই পাওয়া এত সহজ না কারেন্ট নাই ছাপাখানা বন্ধ শ্রমিক নেই কে বই তৈরি করবে
ক্লাসের টিচাররা ঠিকমতো বোঝায় না। টিচাররা ক্লাস ফাঁকি দেয়। একারণে কোচিং করানো হয় বাচ্চাদেরকে।
বই গুলো বর্ণনা মুলক চাই
bah bes valo
jsc psc exam o ফিরিয়ে আনা হোক। এতে লেখাপড়ার মান বাড়বে অনেক
সাংবাদিক আপুকে আমার মনে ধরেছে। কিন্তু লোকলজ্জার কারণে বলতে পারলাম না 🤭🥰🥰🥰
শিক্ষা মন্তণালয়ে যে ইস্কোনের লোক আছে এবং শিক্ষা বোডে বেশীরভাগ ই ইস্কোনের লোক ই বেশি বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোডোও ইস্কোনের লোক আছে সেগুলোকে সরাতে হবে আগে।
শিক্ষক যদি পড়ায় মোবাইল টিপবে কে কোটিং করাবে কে
GOOD
সারা জীবন কি কোয়ালিটি ছিল না
আমরা চাই আগের শিক্ষা বেবচতাকে।
Alhamdulillah
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! কেন বাংলাদেশে আইসিটি ইন্ডাস্ট্রিকে এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়?
বাংলাদেশে আইসিটি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্বকে কেন এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়, তার অন্যতম কারণ হচ্ছে আমাদের সমাজের পিছিয়ে থাকা মানসিকতা, বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থা। প্রায়ই অভিভাবকদের মুখে শুনি, "আমার সন্তান মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে!" বা "গেমস খেলে সময় নষ্ট করছে!" - এটাই প্রমাণ করে যে আমাদের অনেকের চিন্তা-ভাবনা এখনও সেই পুরোনো যুগেই আটকে আছে।
আমাদের বর্তমান যুগে, যেখানে প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে, সেখানে এই ধরনের ধারণা একদম পুরোনো দিনের চিন্তাধারা। আজকের দিনে প্রযুক্তির যে বিপ্লব ঘটছে, সেটা দেখেও অনেক অভিভাবক তা বুঝতে চায় না। অথচ, আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি সারা বিশ্বে দ্রুতগতিতে বিকাশ লাভ করছে-এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ডেটা সায়েন্স, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং অন্যান্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত ক্ষেত্রে হাজার হাজার নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এখানকার অভিভাবকেরা শুধুমাত্র মনে করেন যে তাদের সন্তান মোবাইল ব্যবহার করছে মানেই তারা সময় নষ্ট করছে।
আমার প্রশ্ন, বাচ্চারা মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করলে তাতে সমস্যা কোথায়? তারা তো এই ডিভাইসের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখছে। আমরা কি কখনও ভেবেছি যে ডিজিটাল শিক্ষার কত সুযোগ রয়েছে? আমরা কি জানি যে এই প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে কতটা শক্তিশালী হতে পারে? অনেক অভিভাবকেরাই বাচ্চাদের ইন্টারনেট এবং মোবাইল থেকে দূরে রাখতে চায়, অথচ তারা বুঝতেই পারে না যে এতে তাদের সন্তানের ভবিষ্যত কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার কথা ধরুন-এখানে মূলত মুখস্ত শেখানোর দিকে বেশি জোর দেওয়া হয়। কিন্তু মুখস্থ বিদ্যা কি আসল শিক্ষা? বাস্তব জীবনে আমাদের যেসব দক্ষতা দরকার, তা কি আমরা শুধু বই মুখস্থ করে শিখতে পারব? আমি নিজে ১৩ বছর বয়সী, ক্লাস ৭-এ পড়ি। আমার ক্লাসে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই জানে না কিভাবে প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। কারণ আমাদের পড়াশোনার পদ্ধতি এখনও সেই পুরোনো দিনের মতোই, যেখানে শুধু পরীক্ষার জন্য মুখস্থ করতে হয়।
কেন আমরা প্রযুক্তি শিক্ষাকে আমাদের পাঠ্যক্রমের অংশ করছি না? কেন বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা ডেটা অ্যানালিটিকস শেখানোর দিকে জোর দেওয়া হচ্ছে না? আজকের দুনিয়ায় এসব স্কিলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা এখনও সেই পুরোনো শিক্ষাব্যবস্থায় আটকে আছি, যেখানে কেবল মুখস্থ করে ভালো নম্বর পেলে সেটা সাফল্যের মাপকাঠি হিসেবে ধরা হয়। এটা কি সত্যিই প্রয়োজনীয়?
অভিভাবকদের জন্য আমার একটাই কথা-আপনার সন্তান যদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তাহলে সেটা তাকে করতে দিন! তারা নতুন কিছু শিখছে, নতুন কিছু জানছে। প্রযুক্তি আজকের যুগে একটা অমূল্য হাতিয়ার, এবং এটাকে ব্যবহার না করতে দেওয়া মানে বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ থেকে তাদের বঞ্চিত করা।
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! যদি বুঝতে না পারো যে প্রযুক্তির ব্যবহার কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাহলে তোমাদের সন্তানকে কিভাবে সঠিক পথে পরিচালিত করবে? এই বিশ্বের পরিবর্তনশীলতাকে যদি তোমরা বোঝার চেষ্টা না করো, তাহলে তোমাদের সন্তানরা কীভাবে আধুনিক পৃথিবীতে এগিয়ে যাবে?
এখানে এই বিষয়টির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে যে প্রযুক্তির ব্যবহার বন্ধ করা বা তুচ্ছ করা আসলে বাচ্চাদের ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার সমতুল্য।
Ei comment ta pin kora uchit
@@tajkurrahman986 ji thanks bojhar jonno
পরীক্ষার কেন্দ্রগুলো কে নকল মুক্ত করতে হবে এবং খাতা মূল্যায়ন যথাযথভাবে করতে হবে।
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! কেন বাংলাদেশে আইসিটি ইন্ডাস্ট্রিকে এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়?
বাংলাদেশে আইসিটি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি) ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্বকে কেন এতটা অবমূল্যায়ন করা হয়, তার অন্যতম কারণ হচ্ছে আমাদের সমাজের পিছিয়ে থাকা মানসিকতা, বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থা। প্রায়ই অভিভাবকদের মুখে শুনি, "আমার সন্তান মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে!" বা "গেমস খেলে সময় নষ্ট করছে!" - এটাই প্রমাণ করে যে আমাদের অনেকের চিন্তা-ভাবনা এখনও সেই পুরোনো যুগেই আটকে আছে।
আমাদের বর্তমান যুগে, যেখানে প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত হচ্ছে, সেখানে এই ধরনের ধারণা একদম পুরোনো দিনের চিন্তাধারা। আজকের দিনে প্রযুক্তির যে বিপ্লব ঘটছে, সেটা দেখেও অনেক অভিভাবক তা বুঝতে চায় না। অথচ, আইসিটি ইন্ডাস্ট্রি সারা বিশ্বে দ্রুতগতিতে বিকাশ লাভ করছে-এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), ডেটা সায়েন্স, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং অন্যান্য প্রযুক্তি সম্পর্কিত ক্ষেত্রে হাজার হাজার নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হচ্ছে প্রতিদিন। কিন্তু এখানকার অভিভাবকেরা শুধুমাত্র মনে করেন যে তাদের সন্তান মোবাইল ব্যবহার করছে মানেই তারা সময় নষ্ট করছে।
আমার প্রশ্ন, বাচ্চারা মোবাইল বা অন্যান্য ডিভাইস ব্যবহার করলে তাতে সমস্যা কোথায়? তারা তো এই ডিভাইসের মাধ্যমে অনেক কিছু শিখছে। আমরা কি কখনও ভেবেছি যে ডিজিটাল শিক্ষার কত সুযোগ রয়েছে? আমরা কি জানি যে এই প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে কতটা শক্তিশালী হতে পারে? অনেক অভিভাবকেরাই বাচ্চাদের ইন্টারনেট এবং মোবাইল থেকে দূরে রাখতে চায়, অথচ তারা বুঝতেই পারে না যে এতে তাদের সন্তানের ভবিষ্যত কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার কথা ধরুন-এখানে মূলত মুখস্ত শেখানোর দিকে বেশি জোর দেওয়া হয়। কিন্তু মুখস্থ বিদ্যা কি আসল শিক্ষা? বাস্তব জীবনে আমাদের যেসব দক্ষতা দরকার, তা কি আমরা শুধু বই মুখস্থ করে শিখতে পারব? আমি নিজে ১৩ বছর বয়সী, ক্লাস ৭-এ পড়ি। আমার ক্লাসে বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীই জানে না কিভাবে প্রযুক্তি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হয়। কারণ আমাদের পড়াশোনার পদ্ধতি এখনও সেই পুরোনো দিনের মতোই, যেখানে শুধু পরীক্ষার জন্য মুখস্থ করতে হয়।
কেন আমরা প্রযুক্তি শিক্ষাকে আমাদের পাঠ্যক্রমের অংশ করছি না? কেন বাচ্চাদের প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট ক্রিয়েশন বা ডেটা অ্যানালিটিকস শেখানোর দিকে জোর দেওয়া হচ্ছে না? আজকের দুনিয়ায় এসব স্কিলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমরা এখনও সেই পুরোনো শিক্ষাব্যবস্থায় আটকে আছি, যেখানে কেবল মুখস্থ করে ভালো নম্বর পেলে সেটা সাফল্যের মাপকাঠি হিসেবে ধরা হয়। এটা কি সত্যিই প্রয়োজনীয়?
অভিভাবকদের জন্য আমার একটাই কথা-আপনার সন্তান যদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে, তাহলে সেটা তাকে করতে দিন! তারা নতুন কিছু শিখছে, নতুন কিছু জানছে। প্রযুক্তি আজকের যুগে একটা অমূল্য হাতিয়ার, এবং এটাকে ব্যবহার না করতে দেওয়া মানে বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ থেকে তাদের বঞ্চিত করা।
তোমরা অভিভাবকরা সত্যিই খুবই বোকা! যদি বুঝতে না পারো যে প্রযুক্তির ব্যবহার কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তাহলে তোমাদের সন্তানকে কিভাবে সঠিক পথে পরিচালিত করবে? এই বিশ্বের পরিবর্তনশীলতাকে যদি তোমরা বোঝার চেষ্টা না করো, তাহলে তোমাদের সন্তানরা কীভাবে আধুনিক পৃথিবীতে এগিয়ে যাবে?
এখানে এই বিষয়টির ওপর জোর দেওয়া হয়েছে যে প্রযুক্তির ব্যবহার বন্ধ করা বা তুচ্ছ করা আসলে বাচ্চাদের ভবিষ্যতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার সমতুল্য।