মহাচিনের আছে Productive education, আর আমাদের আছে Productive জুব্বা Men, and Productive হিজাবী Women. সাবাস বাংলাদেশ। সাব্বাশ তাজিকিস্তান, দু:সাহসী সঠিক সিদ্বান্তের জন্য।
ভাই তুই তো মুসলিম না, তুই কিভাবে বুঝবি মুসলিমদের কনসেপ্ট, বা পরকাল বিষয়ক জ্ঞান। ভাই তুই বললি, যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হবে সে দেশে তত বেশি ভিক্ষুক বাড়বে। তোর এই কথার কোন ভিত্তি আছে? দুবাই, কাতার, সৌদি আরব, ইরান, মিশর ইত্যাদি দেশগুলোতে তো মাদ্রাসার সংখ্যায় বেশি এ দেশগুলোতে ভিক্ষুকদের সংখ্যা কত বলতে পারবি? কেন এ দেশ গুলোর মানুষ মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে এত সমৃদ্ধ হল বা এত ধনবান হলো বা এত প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদের মালিক হলো? এ দুইটা প্রশ্নের উত্তর যদি তোর কাছে থাকে, তাহলে আশা করি তুই নিজেই বুঝবি তোর এই উদ্ভট কথার কোন ভিত্তি নেই। মূল কথা হলো :- যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করা হবে সে দেশে তত বেশি মানুষ নানান জ্ঞানে সমৃদ্ধ হবে। হ্যাঁ মাদ্রাসা শিক্ষা বলতে আমি ওই শিক্ষাকে বলছি যেখানে আরবি শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য জেনারেল সকল শিক্ষা থাকবে।মানুষ তার অন্তরে পরকালের কনসেপ্ট লালন করার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য আধুনিক জ্ঞান অর্জন করবে। উভয় জ্ঞানই প্রয়োজন। তাই বলে, মাদ্রাসা শিক্ষাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখানো যাবে না বা ছোট চোখে দেখা যাবে না। ইসলাম আমাদের শিক্ষা দেয় দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, পরকাল চিরস্থায়ী। আর হাদীস শরীফে বলা আছে, কাফেরদের জন্য দুনিয়া জান্নাত মুমিনদের জন্য দুনিয়া কারাগার। আমরা মুসলিমরা নিজেদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ভুলে গিয়ে শুধুমাত্র দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না, আমাদের মূল টার্গেট হচ্ছে আখেরাত। তবে দুনিয়ার যতটুকু দরকার ততটুকুই ব্যবহার করতে হবে। কাফেররা দুনিয়াবী শিক্ষা অর্জন করে আধুনিক বিশ্ব তৈরি করছে, তবে এই আধুনিক বিশ্ব ক্ষণস্থায়ী। কাফেররা দুনিয়াতে যাই করুক না কেন তারা দুনিয়াতে তাদের বিনিময় পেয়ে যাবে। তারা আধুনিক বিশ্ব তৈরী করছে, আধুনিক শিক্ষা গ্রহণ করছে, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করছে, সবকিছুই তারা দুনিয়াতে পেয়ে যাবে, তবে তাদের জন্য পরকালে কিছুই থাকবে না। আর মুমিনরা আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করার জন্য, দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না। তারা পরকালকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দেয়। তো এখন প্রশ্ন করবেন আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য আধুনিক হওয়া, আধুনিক জ্ঞান অর্জন করা এসবের কি প্রয়োজন নেই? অবশ্যই প্রয়োজন আছে। আমি বাংলাদেশের কথা বাদ দিলাম। বিশ্বের অনেক মুসলিম দেশ আছে যেখানে কোরআন হাদিসের-পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা হয়। সবকিছুই আল্লাহ পাকের পূর্ব পরিকল্পনা। এখন থেকে ৩০ বছর আগে তো পৃথিবীতে কোন আধুনিকতা ছিল না বা পৃথিবী এতো মর্ডান ছিল না। আর আপনি পৃথিবীতে যত জ্ঞানের কথাই বলেন না কেন সবগুলো জ্ঞানের মূল শাখা গুলো এসেছে ইসলাম ধর্মের অনুসারী মুসলিম দার্শনিক, গবেষক, মনীষীদের কাছ থেকে। যদিও পশ্চিমারা জ্ঞানের ক্ষেত্রে মুসলিমদের অবদানকে অস্বীকার করে। সারসংক্ষেপ কথা হলো :- অবিশ্বাসীরা মনে করে দুনিয়াটায় তাদের কাছে সবকিছু, দুনিয়ার জীবনের পরে তাদের কাছে আর কোন জীবন নেই। যার কারণে তারা দুনিয়া সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। দুনিয়ার জন্যই নিজেকে উৎসর্গ করে দেয়। সব সময় দুনিয়া নিয়েই চিন্তা করে, কিভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায়, নিজের দেশটাকে সাজানো যায়, গোটা দুনিয়াটাকে সাজানো যায় এসব নিয়ে তারা পরে থাকে। কারণ তাদের যে, পরকালের কোন বিশ্বাস নেই। দুনিয়ার জীবনের পরে আখেরাতের জীবনের বিশ্বাস নেই। আর মুমিনরা জানে দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, দুনিয়াটা পরীক্ষার জায়গা, নির্দিষ্ট একটা সময়ের পরে দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে। এই দুনিয়াতে নিজেকে সাজিয়ে দুনিয়াটাকে সাজিয়ে কি লাভ? তাই তারা পরকালের জন্য নিজেকে সাজাতে বেশি পছন্দ করে। দুনিয়া নিয়ে কম চিন্তা করে, কারণ তারা জানে এই দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, একটা সময় আমি এই দুনিয়াতে থাকবো না। আর দুনিয়াটাও একটা সময় থাকবে না। লাস্ট প্রশ্ন হল? জ্ঞানী কোন ব্যক্তি, যে ক্ষুদ্র স্বার্থ হাসিল করার জন্য বৃহৎ স্বার্থকে উৎসর্গ করে দেয় সে নাকি যে বৃহৎ স্বার্থ হাসিল করার জন্য ক্ষুদ্র স্বার্থকে বলিদান দেয়?
ভাই তুই তো মুসলিম না, তুই কিভাবে বুঝবি মুসলিমদের কনসেপ্ট, বা পরকাল বিষয়ক জ্ঞান। ভাই তুই বললি, যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হবে সে দেশে তত বেশি ভিক্ষুক বাড়বে। তোর এই কথার কোন ভিত্তি আছে? দুবাই, কাতার, সৌদি আরব, ইরান, মিশর ইত্যাদি দেশগুলোতে তো মাদ্রাসার সংখ্যায় বেশি এ দেশগুলোতে ভিক্ষুকদের সংখ্যা কত বলতে পারবি? কেন এ দেশ গুলোর মানুষ মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে এত সমৃদ্ধ হল বা এত ধনবান হলো বা এত প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদের মালিক হলো? এ দুইটা প্রশ্নের উত্তর যদি তোর কাছে থাকে, তাহলে আশা করি তুই নিজেই বুঝবি তোর এই উদ্ভট কথার কোন ভিত্তি নেই। মূল কথা হলো :- যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করা হবে সে দেশে তত বেশি মানুষ নানান জ্ঞানে সমৃদ্ধ হবে। হ্যাঁ মাদ্রাসা শিক্ষা বলতে আমি ওই শিক্ষাকে বলছি যেখানে আরবি শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য জেনারেল সকল শিক্ষা থাকবে।মানুষ তার অন্তরে পরকালের কনসেপ্ট লালন করার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য আধুনিক জ্ঞান অর্জন করবে। উভয় জ্ঞানই প্রয়োজন। তাই বলে, মাদ্রাসা শিক্ষাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখানো যাবে না বা ছোট চোখে দেখা যাবে না। ইসলাম আমাদের শিক্ষা দেয় দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, পরকাল চিরস্থায়ী। আর হাদীস শরীফে বলা আছে, কাফেরদের জন্য দুনিয়া জান্নাত মুমিনদের জন্য দুনিয়া কারাগার। আমরা মুসলিমরা নিজেদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ভুলে গিয়ে শুধুমাত্র দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না, আমাদের মূল টার্গেট হচ্ছে আখেরাত। তবে দুনিয়ার যতটুকু দরকার ততটুকুই ব্যবহার করতে হবে। কাফেররা দুনিয়াবী শিক্ষা অর্জন করে আধুনিক বিশ্ব তৈরি করছে, তবে এই আধুনিক বিশ্ব ক্ষণস্থায়ী। কাফেররা দুনিয়াতে যাই করুক না কেন তারা দুনিয়াতে তাদের বিনিময় পেয়ে যাবে। তারা আধুনিক বিশ্ব তৈরী করছে, আধুনিক শিক্ষা গ্রহণ করছে, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করছে, সবকিছুই তারা দুনিয়াতে পেয়ে যাবে, তবে তাদের জন্য পরকালে কিছুই থাকবে না। আর মুমিনরা আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করার জন্য, দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না। তারা পরকালকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দেয়। তো এখন প্রশ্ন করবেন আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য আধুনিক হওয়া, আধুনিক জ্ঞান অর্জন করা এসবের কি প্রয়োজন নেই? অবশ্যই প্রয়োজন আছে। আমি বাংলাদেশের কথা বাদ দিলাম। বিশ্বের অনেক মুসলিম দেশ আছে যেখানে কোরআন হাদিসের-পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা হয়। সবকিছুই আল্লাহ পাকের পূর্ব পরিকল্পনা। এখন থেকে ৩০ বছর আগে তো পৃথিবীতে কোন আধুনিকতা ছিল না বা পৃথিবী এতো মর্ডান ছিল না। আর আপনি পৃথিবীতে যত জ্ঞানের কথাই বলেন না কেন সবগুলো জ্ঞানের মূল শাখা গুলো এসেছে ইসলাম ধর্মের অনুসারী মুসলিম দার্শনিক, গবেষক, মনীষীদের কাছ থেকে। যদিও পশ্চিমারা জ্ঞানের ক্ষেত্রে মুসলিমদের অবদানকে অস্বীকার করে। সারসংক্ষেপ কথা হলো :- অবিশ্বাসীরা মনে করে দুনিয়াটায় তাদের কাছে সবকিছু, দুনিয়ার জীবনের পরে তাদের কাছে আর কোন জীবন নেই। যার কারণে তারা দুনিয়া সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। দুনিয়ার জন্যই নিজেকে উৎসর্গ করে দেয়। সব সময় দুনিয়া নিয়েই চিন্তা করে, কিভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায়, নিজের দেশটাকে সাজানো যায়, গোটা দুনিয়াটাকে সাজানো যায় এসব নিয়ে তারা পরে থাকে। কারণ তাদের যে, পরকালের কোন বিশ্বাস নেই। দুনিয়ার জীবনের পরে আখেরাতের জীবনের বিশ্বাস নেই। আর মুমিনরা জানে দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, দুনিয়াটা পরীক্ষার জায়গা, নির্দিষ্ট একটা সময়ের পরে দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে। এই দুনিয়াতে নিজেকে সাজিয়ে দুনিয়াটাকে সাজিয়ে কি লাভ? তাই তারা পরকালের জন্য নিজেকে সাজাতে বেশি পছন্দ করে। দুনিয়া নিয়ে কম চিন্তা করে, কারণ তারা জানে এই দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, একটা সময় আমি এই দুনিয়াতে থাকবো না। আর দুনিয়াটাও একটা সময় থাকবে না। লাস্ট প্রশ্ন হল? জ্ঞানী কোন ব্যক্তি, যে ক্ষুদ্র স্বার্থ হাসিল করার জন্য বৃহৎ স্বার্থকে উৎসর্গ করে দেয় সে নাকি যে বৃহৎ স্বার্থ হাসিল করার জন্য ক্ষুদ্র স্বার্থকে বলিদান দেয়?
ভাই তুই তো মুসলিম না, তুই কিভাবে বুঝবি মুসলিমদের কনসেপ্ট, বা পরকাল বিষয়ক জ্ঞান। ভাই তুই বললি, যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হবে সে দেশে তত বেশি ভিক্ষুক বাড়বে। তোর এই কথার কোন ভিত্তি আছে? দুবাই, কাতার, সৌদি আরব, ইরান, মিশর ইত্যাদি দেশগুলোতে তো মাদ্রাসার সংখ্যায় বেশি এ দেশগুলোতে ভিক্ষুকদের সংখ্যা কত বলতে পারবি? কেন এ দেশ গুলোর মানুষ মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে এত সমৃদ্ধ হল বা এত ধনবান হলো বা এত প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদের মালিক হলো? এ দুইটা প্রশ্নের উত্তর যদি তোর কাছে থাকে, তাহলে আশা করি তুই নিজেই বুঝবি তোর এই উদ্ভট কথার কোন ভিত্তি নেই। মূল কথা হলো :- যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করা হবে সে দেশে তত বেশি মানুষ নানান জ্ঞানে সমৃদ্ধ হবে। হ্যাঁ মাদ্রাসা শিক্ষা বলতে আমি ওই শিক্ষাকে বলছি যেখানে আরবি শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য জেনারেল সকল শিক্ষা থাকবে।মানুষ তার অন্তরে পরকালের কনসেপ্ট লালন করার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য আধুনিক জ্ঞান অর্জন করবে। উভয় জ্ঞানই প্রয়োজন। তাই বলে, মাদ্রাসা শিক্ষাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখানো যাবে না বা ছোট চোখে দেখা যাবে না। ইসলাম আমাদের শিক্ষা দেয় দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, পরকাল চিরস্থায়ী। আর হাদীস শরীফে বলা আছে, কাফেরদের জন্য দুনিয়া জান্নাত মুমিনদের জন্য দুনিয়া কারাগার। আমরা মুসলিমরা নিজেদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ভুলে গিয়ে শুধুমাত্র দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না, আমাদের মূল টার্গেট হচ্ছে আখেরাত। তবে দুনিয়ার যতটুকু দরকার ততটুকুই ব্যবহার করতে হবে। কাফেররা দুনিয়াবী শিক্ষা অর্জন করে আধুনিক বিশ্ব তৈরি করছে, তবে এই আধুনিক বিশ্ব ক্ষণস্থায়ী। কাফেররা দুনিয়াতে যাই করুক না কেন তারা দুনিয়াতে তাদের বিনিময় পেয়ে যাবে। তারা আধুনিক বিশ্ব তৈরী করছে, আধুনিক শিক্ষা গ্রহণ করছে, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করছে, সবকিছুই তারা দুনিয়াতে পেয়ে যাবে, তবে তাদের জন্য পরকালে কিছুই থাকবে না। আর মুমিনরা আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করার জন্য, দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না। তারা পরকালকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দেয়। তো এখন প্রশ্ন করবেন আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য আধুনিক হওয়া, আধুনিক জ্ঞান অর্জন করা এসবের কি প্রয়োজন নেই? অবশ্যই প্রয়োজন আছে। আমি বাংলাদেশের কথা বাদ দিলাম। বিশ্বের অনেক মুসলিম দেশ আছে যেখানে কোরআন হাদিসের-পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা হয়। সবকিছুই আল্লাহ পাকের পূর্ব পরিকল্পনা। এখন থেকে ৩০ বছর আগে তো পৃথিবীতে কোন আধুনিকতা ছিল না বা পৃথিবী এতো মর্ডান ছিল না। আর আপনি পৃথিবীতে যত জ্ঞানের কথাই বলেন না কেন সবগুলো জ্ঞানের মূল শাখা গুলো এসেছে ইসলাম ধর্মের অনুসারী মুসলিম দার্শনিক, গবেষক, মনীষীদের কাছ থেকে। যদিও পশ্চিমারা জ্ঞানের ক্ষেত্রে মুসলিমদের অবদানকে অস্বীকার করে। সারসংক্ষেপ কথা হলো :- অবিশ্বাসীরা মনে করে দুনিয়াটায় তাদের কাছে সবকিছু, দুনিয়ার জীবনের পরে তাদের কাছে আর কোন জীবন নেই। যার কারণে তারা দুনিয়া সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। দুনিয়ার জন্যই নিজেকে উৎসর্গ করে দেয়। সব সময় দুনিয়া নিয়েই চিন্তা করে, কিভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায়, নিজের দেশটাকে সাজানো যায়, গোটা দুনিয়াটাকে সাজানো যায় এসব নিয়ে তারা পরে থাকে। কারণ তাদের যে, পরকালের কোন বিশ্বাস নেই। দুনিয়ার জীবনের পরে আখেরাতের জীবনের বিশ্বাস নেই। আর মুমিনরা জানে দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, দুনিয়াটা পরীক্ষার জায়গা, নির্দিষ্ট একটা সময়ের পরে দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে। এই দুনিয়াতে নিজেকে সাজিয়ে দুনিয়াটাকে সাজিয়ে কি লাভ? তাই তারা পরকালের জন্য নিজেকে সাজাতে বেশি পছন্দ করে। দুনিয়া নিয়ে কম চিন্তা করে, কারণ তারা জানে এই দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, একটা সময় আমি এই দুনিয়াতে থাকবো না। আর দুনিয়াটাও একটা সময় থাকবে না। লাস্ট প্রশ্ন হল? জ্ঞানী কোন ব্যক্তি, যে ক্ষুদ্র স্বার্থ হাসিল করার জন্য বৃহৎ স্বার্থকে উৎসর্গ করে দেয় সে নাকি যে বৃহৎ স্বার্থ হাসিল করার জন্য ক্ষুদ্র স্বার্থকে বলিদান দেয়?
I Liked 👍 ♥ for the Chinese Latest Step 😊 Because Communist China 🇨🇳 Every Laws Very Hard Because Everything's Gets Success But Poor Country's Thouse Laws Stables Impossible 😮Because Latest Education ♥ Sistem Nedded Learning Our Future's Generation ❤Thankyou Always 😊
অশিক্ষিত মূর্খ বিয়ে আইনগত ভাবেই করা যায় এবং মৃত্যু হলে আপনার জানাযায় সে জান্নাত পাবে না বরং তার কর্মে পাবে তথাপি জানাজা পড়ানো চাইলেই যে কেউ শিখে নিতে পারে এজন্য মাদ্রাসাছাপ শিশু বলৎকারী হবার প্রয়োজন নাই।
খুব ভালো হয়েছে। দোয়া করি এরা আরো উন্নত হোক
চীনের শিক্ষা কারিকুলামে নৈতিক বিষয় টা খুব ভালো লাগছে সত্যিই খুব ভালো লাগলো ঃ জনাব বনি আমিন শুভকামনা রইল ভালো থাকুন কেন 💜💯
বাংলাদেশ ও ভারতে এমন করলে সাংঘাতিক অবস্থা হবে।
মহাচিনের আছে Productive education, আর আমাদের আছে Productive জুব্বা Men, and Productive হিজাবী Women. সাবাস বাংলাদেশ। সাব্বাশ তাজিকিস্তান, দু:সাহসী সঠিক সিদ্বান্তের জন্য।
চরম শাহাবাগী
বর্তমানে হুজুরদের যে অবস্থা তাতে ভালোই হয়েছে ্
কিছুদিন পর আমাদেরকে "নেপালে কাজের জন্য যেতে হবে " এই কথাটা আমি অনেককেই বলেছি কিন্তু কেউ বিশ্বাস করেনি।
আপনিই একমাত্র ইউটিউবার যার বিডিওর জন্য আমি অপেক্ষা করি ❤❤❤
ধন্যবাদ স্যার অসাধারণ ভিডিও আমাদের দেখানোর জন্য
অসাধারণ ❤❤🎉🎉
অভিনন্দন চায়নাকে এমন একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া জন্য ❤
মাদ্রাসা ভেঙ্গে আধুনিক স্কুল, খুবই ভাল সিদ্ধান্ত। ধর্মিও শিক্ষা বেসরকারি বা ব্যাক্তি পর্যায়ে রাখা উচিৎ।
সব দেশে করা উচিৎ
মাদরাসা শিক্ষাই প্রকৃত শিক্ষা।
@@nuruzzamannabinnuruzzamann1225তুমি মাদ্রাসায় পড়ে কোন বাল টা তৈরি করতে পারবা???
@@ahmedminhaz7882ভাই, কাতার, সৌদি আরব, উমান, কুয়েত, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, এইসব দেশের লোকেরায় তো মাদ্রাসায় পড়ে, তারা কি কম উন্নত ???
@@MdRubel-fu4jx apni aisob deshe konodin gecen naki khali nam ee suncen🤣🤣🤣🤣🤣 era unnoto hyce tel er takai madrasai poire na
একই কাজ বাংলাদেশে না করা হলে বাংলাদেশের কখনো প্রকৃত উন্নতি সম্ভব না।
ভাই তুই তো মুসলিম না, তুই কিভাবে বুঝবি মুসলিমদের কনসেপ্ট, বা পরকাল বিষয়ক জ্ঞান। ভাই তুই বললি, যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হবে সে দেশে তত বেশি ভিক্ষুক বাড়বে। তোর এই কথার কোন ভিত্তি আছে? দুবাই, কাতার, সৌদি আরব, ইরান, মিশর ইত্যাদি দেশগুলোতে তো মাদ্রাসার সংখ্যায় বেশি এ দেশগুলোতে ভিক্ষুকদের সংখ্যা কত বলতে পারবি? কেন এ দেশ গুলোর মানুষ মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে এত সমৃদ্ধ হল বা এত ধনবান হলো বা এত প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদের মালিক হলো? এ দুইটা প্রশ্নের উত্তর যদি তোর কাছে থাকে, তাহলে আশা করি তুই নিজেই বুঝবি তোর এই উদ্ভট কথার কোন ভিত্তি নেই। মূল কথা হলো :- যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করা হবে সে দেশে তত বেশি মানুষ নানান জ্ঞানে সমৃদ্ধ হবে। হ্যাঁ মাদ্রাসা শিক্ষা বলতে আমি ওই শিক্ষাকে বলছি যেখানে আরবি শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য জেনারেল সকল শিক্ষা থাকবে।মানুষ তার অন্তরে পরকালের কনসেপ্ট লালন করার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য আধুনিক জ্ঞান অর্জন করবে। উভয় জ্ঞানই প্রয়োজন। তাই বলে, মাদ্রাসা শিক্ষাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখানো যাবে না বা ছোট চোখে দেখা যাবে না। ইসলাম আমাদের শিক্ষা দেয় দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, পরকাল চিরস্থায়ী। আর হাদীস শরীফে বলা আছে, কাফেরদের জন্য দুনিয়া জান্নাত মুমিনদের জন্য দুনিয়া কারাগার। আমরা মুসলিমরা নিজেদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ভুলে গিয়ে শুধুমাত্র দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না, আমাদের মূল টার্গেট হচ্ছে আখেরাত। তবে দুনিয়ার যতটুকু দরকার ততটুকুই ব্যবহার করতে হবে। কাফেররা দুনিয়াবী শিক্ষা অর্জন করে আধুনিক বিশ্ব তৈরি করছে, তবে এই আধুনিক বিশ্ব ক্ষণস্থায়ী। কাফেররা দুনিয়াতে যাই করুক না কেন তারা দুনিয়াতে তাদের বিনিময় পেয়ে যাবে। তারা আধুনিক বিশ্ব তৈরী করছে, আধুনিক শিক্ষা গ্রহণ করছে, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করছে, সবকিছুই তারা দুনিয়াতে পেয়ে যাবে, তবে তাদের জন্য পরকালে কিছুই থাকবে না। আর মুমিনরা আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করার জন্য, দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না। তারা পরকালকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দেয়। তো এখন প্রশ্ন করবেন আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য আধুনিক হওয়া, আধুনিক জ্ঞান অর্জন করা এসবের কি প্রয়োজন নেই? অবশ্যই প্রয়োজন আছে। আমি বাংলাদেশের কথা বাদ দিলাম। বিশ্বের অনেক মুসলিম দেশ আছে যেখানে কোরআন হাদিসের-পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা হয়। সবকিছুই আল্লাহ পাকের পূর্ব পরিকল্পনা। এখন থেকে ৩০ বছর আগে তো পৃথিবীতে কোন আধুনিকতা ছিল না বা পৃথিবী এতো মর্ডান ছিল না। আর আপনি পৃথিবীতে যত জ্ঞানের কথাই বলেন না কেন সবগুলো জ্ঞানের মূল শাখা গুলো এসেছে ইসলাম ধর্মের অনুসারী মুসলিম দার্শনিক, গবেষক, মনীষীদের কাছ থেকে। যদিও পশ্চিমারা জ্ঞানের ক্ষেত্রে মুসলিমদের অবদানকে অস্বীকার করে।
সারসংক্ষেপ কথা হলো :- অবিশ্বাসীরা মনে করে দুনিয়াটায় তাদের কাছে সবকিছু, দুনিয়ার জীবনের পরে তাদের কাছে আর কোন জীবন নেই। যার কারণে তারা দুনিয়া সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। দুনিয়ার জন্যই নিজেকে উৎসর্গ করে দেয়। সব সময় দুনিয়া নিয়েই চিন্তা করে, কিভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায়, নিজের দেশটাকে সাজানো যায়, গোটা দুনিয়াটাকে সাজানো যায় এসব নিয়ে তারা পরে থাকে। কারণ তাদের যে, পরকালের কোন বিশ্বাস নেই। দুনিয়ার জীবনের পরে আখেরাতের জীবনের বিশ্বাস নেই।
আর মুমিনরা জানে দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, দুনিয়াটা পরীক্ষার জায়গা, নির্দিষ্ট একটা সময়ের পরে দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে। এই দুনিয়াতে নিজেকে সাজিয়ে দুনিয়াটাকে সাজিয়ে কি লাভ? তাই তারা পরকালের জন্য নিজেকে সাজাতে বেশি পছন্দ করে। দুনিয়া নিয়ে কম চিন্তা করে, কারণ তারা জানে এই দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, একটা সময় আমি এই দুনিয়াতে থাকবো না। আর দুনিয়াটাও একটা সময় থাকবে না।
লাস্ট প্রশ্ন হল?
জ্ঞানী কোন ব্যক্তি, যে ক্ষুদ্র স্বার্থ হাসিল করার জন্য বৃহৎ স্বার্থকে উৎসর্গ করে দেয় সে নাকি যে বৃহৎ স্বার্থ হাসিল করার জন্য ক্ষুদ্র স্বার্থকে বলিদান দেয়?
Nice information sir. 🎉🎉🎉
বনি আমিন স্যার, আমি চট্রগ্রাম বিশ্ব্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, Please ভন্ড তাহেরিকে নিয়ে একটা vedioবানান
বনি আমিন ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনার কন্ঠে মধু মাখিয়ে দিচ্ছি, সেই সাথে সাথে, সত্য কথা বলে তাই,প্রতিটি ভিডিও দেখি
বাংলাদেশেও সব মাদ্রাসা ভেংগে স্কুল বানানো হোক, এবং চীনের মতো আইন বাংলাদেশে করা হোক
মাদরাসা শিক্ষাই প্রকৃত শিক্ষা।
, madasha r,sikkha best.
Ehodi
Madrasah best
@@nuruzzamannabinnuruzzamann1225 হুম তাই মাদ্রাসায় এতিমখানা তে বলৎকার হয় ওখানকার ছেলেরা।
মাশাল্রাহ আপনার বিডিও সুন্দর
এবার ভারত এবং বাংলাদেশ মাদ্রাসায় কি কি শিক্ষা দেয় তা নিয়ে কিছু বলুন। আর চীনের সঙ্গে এদের তুলনা করে কিছু বলুন।
Salute 🙏apnk...❤
Amader india 🇮🇳 kora hok
Good decision,.
চীনকে দেখে প্রত্যাক দেশের শেখা উচিত কীভাবে দেশকে উন্নত করা যায়। যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা হবে সেই দেশে তত ভিক্ষুক বাড়বে।
সহমত ভাই
ভাই তুই তো মুসলিম না, তুই কিভাবে বুঝবি মুসলিমদের কনসেপ্ট, বা পরকাল বিষয়ক জ্ঞান। ভাই তুই বললি, যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হবে সে দেশে তত বেশি ভিক্ষুক বাড়বে। তোর এই কথার কোন ভিত্তি আছে? দুবাই, কাতার, সৌদি আরব, ইরান, মিশর ইত্যাদি দেশগুলোতে তো মাদ্রাসার সংখ্যায় বেশি এ দেশগুলোতে ভিক্ষুকদের সংখ্যা কত বলতে পারবি? কেন এ দেশ গুলোর মানুষ মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে এত সমৃদ্ধ হল বা এত ধনবান হলো বা এত প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদের মালিক হলো? এ দুইটা প্রশ্নের উত্তর যদি তোর কাছে থাকে, তাহলে আশা করি তুই নিজেই বুঝবি তোর এই উদ্ভট কথার কোন ভিত্তি নেই। মূল কথা হলো :- যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করা হবে সে দেশে তত বেশি মানুষ নানান জ্ঞানে সমৃদ্ধ হবে। হ্যাঁ মাদ্রাসা শিক্ষা বলতে আমি ওই শিক্ষাকে বলছি যেখানে আরবি শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য জেনারেল সকল শিক্ষা থাকবে।মানুষ তার অন্তরে পরকালের কনসেপ্ট লালন করার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য আধুনিক জ্ঞান অর্জন করবে। উভয় জ্ঞানই প্রয়োজন। তাই বলে, মাদ্রাসা শিক্ষাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখানো যাবে না বা ছোট চোখে দেখা যাবে না। ইসলাম আমাদের শিক্ষা দেয় দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, পরকাল চিরস্থায়ী। আর হাদীস শরীফে বলা আছে, কাফেরদের জন্য দুনিয়া জান্নাত মুমিনদের জন্য দুনিয়া কারাগার। আমরা মুসলিমরা নিজেদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ভুলে গিয়ে শুধুমাত্র দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না, আমাদের মূল টার্গেট হচ্ছে আখেরাত। তবে দুনিয়ার যতটুকু দরকার ততটুকুই ব্যবহার করতে হবে। কাফেররা দুনিয়াবী শিক্ষা অর্জন করে আধুনিক বিশ্ব তৈরি করছে, তবে এই আধুনিক বিশ্ব ক্ষণস্থায়ী। কাফেররা দুনিয়াতে যাই করুক না কেন তারা দুনিয়াতে তাদের বিনিময় পেয়ে যাবে। তারা আধুনিক বিশ্ব তৈরী করছে, আধুনিক শিক্ষা গ্রহণ করছে, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করছে, সবকিছুই তারা দুনিয়াতে পেয়ে যাবে, তবে তাদের জন্য পরকালে কিছুই থাকবে না। আর মুমিনরা আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করার জন্য, দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না। তারা পরকালকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দেয়। তো এখন প্রশ্ন করবেন আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য আধুনিক হওয়া, আধুনিক জ্ঞান অর্জন করা এসবের কি প্রয়োজন নেই? অবশ্যই প্রয়োজন আছে। আমি বাংলাদেশের কথা বাদ দিলাম। বিশ্বের অনেক মুসলিম দেশ আছে যেখানে কোরআন হাদিসের-পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা হয়। সবকিছুই আল্লাহ পাকের পূর্ব পরিকল্পনা। এখন থেকে ৩০ বছর আগে তো পৃথিবীতে কোন আধুনিকতা ছিল না বা পৃথিবী এতো মর্ডান ছিল না। আর আপনি পৃথিবীতে যত জ্ঞানের কথাই বলেন না কেন সবগুলো জ্ঞানের মূল শাখা গুলো এসেছে ইসলাম ধর্মের অনুসারী মুসলিম দার্শনিক, গবেষক, মনীষীদের কাছ থেকে। যদিও পশ্চিমারা জ্ঞানের ক্ষেত্রে মুসলিমদের অবদানকে অস্বীকার করে।
সারসংক্ষেপ কথা হলো :- অবিশ্বাসীরা মনে করে দুনিয়াটায় তাদের কাছে সবকিছু, দুনিয়ার জীবনের পরে তাদের কাছে আর কোন জীবন নেই। যার কারণে তারা দুনিয়া সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। দুনিয়ার জন্যই নিজেকে উৎসর্গ করে দেয়। সব সময় দুনিয়া নিয়েই চিন্তা করে, কিভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায়, নিজের দেশটাকে সাজানো যায়, গোটা দুনিয়াটাকে সাজানো যায় এসব নিয়ে তারা পরে থাকে। কারণ তাদের যে, পরকালের কোন বিশ্বাস নেই। দুনিয়ার জীবনের পরে আখেরাতের জীবনের বিশ্বাস নেই।
আর মুমিনরা জানে দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, দুনিয়াটা পরীক্ষার জায়গা, নির্দিষ্ট একটা সময়ের পরে দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে। এই দুনিয়াতে নিজেকে সাজিয়ে দুনিয়াটাকে সাজিয়ে কি লাভ? তাই তারা পরকালের জন্য নিজেকে সাজাতে বেশি পছন্দ করে। দুনিয়া নিয়ে কম চিন্তা করে, কারণ তারা জানে এই দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, একটা সময় আমি এই দুনিয়াতে থাকবো না। আর দুনিয়াটাও একটা সময় থাকবে না।
লাস্ট প্রশ্ন হল?
জ্ঞানী কোন ব্যক্তি, যে ক্ষুদ্র স্বার্থ হাসিল করার জন্য বৃহৎ স্বার্থকে উৎসর্গ করে দেয় সে নাকি যে বৃহৎ স্বার্থ হাসিল করার জন্য ক্ষুদ্র স্বার্থকে বলিদান দেয়?
ভাই তুই তো মুসলিম না, তুই কিভাবে বুঝবি মুসলিমদের কনসেপ্ট, বা পরকাল বিষয়ক জ্ঞান। ভাই তুই বললি, যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হবে সে দেশে তত বেশি ভিক্ষুক বাড়বে। তোর এই কথার কোন ভিত্তি আছে? দুবাই, কাতার, সৌদি আরব, ইরান, মিশর ইত্যাদি দেশগুলোতে তো মাদ্রাসার সংখ্যায় বেশি এ দেশগুলোতে ভিক্ষুকদের সংখ্যা কত বলতে পারবি? কেন এ দেশ গুলোর মানুষ মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে এত সমৃদ্ধ হল বা এত ধনবান হলো বা এত প্রাকৃতিক খনিজ সম্পদের মালিক হলো? এ দুইটা প্রশ্নের উত্তর যদি তোর কাছে থাকে, তাহলে আশা করি তুই নিজেই বুঝবি তোর এই উদ্ভট কথার কোন ভিত্তি নেই। মূল কথা হলো :- যে দেশে যত বেশি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত করা হবে সে দেশে তত বেশি মানুষ নানান জ্ঞানে সমৃদ্ধ হবে। হ্যাঁ মাদ্রাসা শিক্ষা বলতে আমি ওই শিক্ষাকে বলছি যেখানে আরবি শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য জেনারেল সকল শিক্ষা থাকবে।মানুষ তার অন্তরে পরকালের কনসেপ্ট লালন করার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য আধুনিক জ্ঞান অর্জন করবে। উভয় জ্ঞানই প্রয়োজন। তাই বলে, মাদ্রাসা শিক্ষাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখানো যাবে না বা ছোট চোখে দেখা যাবে না। ইসলাম আমাদের শিক্ষা দেয় দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, পরকাল চিরস্থায়ী। আর হাদীস শরীফে বলা আছে, কাফেরদের জন্য দুনিয়া জান্নাত মুমিনদের জন্য দুনিয়া কারাগার। আমরা মুসলিমরা নিজেদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ভুলে গিয়ে শুধুমাত্র দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না, আমাদের মূল টার্গেট হচ্ছে আখেরাত। তবে দুনিয়ার যতটুকু দরকার ততটুকুই ব্যবহার করতে হবে। কাফেররা দুনিয়াবী শিক্ষা অর্জন করে আধুনিক বিশ্ব তৈরি করছে, তবে এই আধুনিক বিশ্ব ক্ষণস্থায়ী। কাফেররা দুনিয়াতে যাই করুক না কেন তারা দুনিয়াতে তাদের বিনিময় পেয়ে যাবে। তারা আধুনিক বিশ্ব তৈরী করছে, আধুনিক শিক্ষা গ্রহণ করছে, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করছে, সবকিছুই তারা দুনিয়াতে পেয়ে যাবে, তবে তাদের জন্য পরকালে কিছুই থাকবে না। আর মুমিনরা আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য, আধুনিকভাবে জীবন যাপন করার জন্য, দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায় না। তারা পরকালকে সব থেকে বেশি প্রাধান্য দেয়। তো এখন প্রশ্ন করবেন আধুনিক বিশ্ব তৈরীর জন্য আধুনিক হওয়া, আধুনিক জ্ঞান অর্জন করা এসবের কি প্রয়োজন নেই? অবশ্যই প্রয়োজন আছে। আমি বাংলাদেশের কথা বাদ দিলাম। বিশ্বের অনেক মুসলিম দেশ আছে যেখানে কোরআন হাদিসের-পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা হয়। সবকিছুই আল্লাহ পাকের পূর্ব পরিকল্পনা। এখন থেকে ৩০ বছর আগে তো পৃথিবীতে কোন আধুনিকতা ছিল না বা পৃথিবী এতো মর্ডান ছিল না। আর আপনি পৃথিবীতে যত জ্ঞানের কথাই বলেন না কেন সবগুলো জ্ঞানের মূল শাখা গুলো এসেছে ইসলাম ধর্মের অনুসারী মুসলিম দার্শনিক, গবেষক, মনীষীদের কাছ থেকে। যদিও পশ্চিমারা জ্ঞানের ক্ষেত্রে মুসলিমদের অবদানকে অস্বীকার করে।
সারসংক্ষেপ কথা হলো :- অবিশ্বাসীরা মনে করে দুনিয়াটায় তাদের কাছে সবকিছু, দুনিয়ার জীবনের পরে তাদের কাছে আর কোন জীবন নেই। যার কারণে তারা দুনিয়া সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। দুনিয়ার জন্যই নিজেকে উৎসর্গ করে দেয়। সব সময় দুনিয়া নিয়েই চিন্তা করে, কিভাবে নিজেকে সমৃদ্ধ করা যায়, নিজের দেশটাকে সাজানো যায়, গোটা দুনিয়াটাকে সাজানো যায় এসব নিয়ে তারা পরে থাকে। কারণ তাদের যে, পরকালের কোন বিশ্বাস নেই। দুনিয়ার জীবনের পরে আখেরাতের জীবনের বিশ্বাস নেই।
আর মুমিনরা জানে দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, দুনিয়াটা পরীক্ষার জায়গা, নির্দিষ্ট একটা সময়ের পরে দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে। এই দুনিয়াতে নিজেকে সাজিয়ে দুনিয়াটাকে সাজিয়ে কি লাভ? তাই তারা পরকালের জন্য নিজেকে সাজাতে বেশি পছন্দ করে। দুনিয়া নিয়ে কম চিন্তা করে, কারণ তারা জানে এই দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, একটা সময় আমি এই দুনিয়াতে থাকবো না। আর দুনিয়াটাও একটা সময় থাকবে না।
লাস্ট প্রশ্ন হল?
জ্ঞানী কোন ব্যক্তি, যে ক্ষুদ্র স্বার্থ হাসিল করার জন্য বৃহৎ স্বার্থকে উৎসর্গ করে দেয় সে নাকি যে বৃহৎ স্বার্থ হাসিল করার জন্য ক্ষুদ্র স্বার্থকে বলিদান দেয়?
Good decision ❤❤❤
আসলে আপনি এই টাই চান
বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলো নিয়ে এদের তুলনা করুন।
এখন কিছু লোক যাদের চাল চুলো কিছুনেই তারাই আবার কমেন্ট করবেন এরা কত কষ্টে আছে।
ভালো উদ্দে
I Liked 👍 ♥ for the Chinese Latest Step 😊 Because Communist China 🇨🇳 Every Laws Very Hard Because Everything's Gets Success But Poor Country's Thouse Laws Stables Impossible 😮Because Latest Education ♥ Sistem Nedded Learning Our Future's Generation ❤Thankyou Always 😊
Oh very sad 😢😢😢
Minority attack 😢😢😢
স্যার আপনি কী মুসলিম নাকি ইহুদি নাকি খ্রিস্টান প্লিজ বলবেন
🎉
উনি একজন মানুষ এবং জ্ঞানী।❤
vhi thik bolcen
আপনি কি অশিক্ষিত?
আমিন নামটি কার হতে পারে এটাও বুঝেন না
বনি আমিন একজন সত্যি কারের মানুষ তার জন্য রইল অনেক অনেক আর্শিবাদ
🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉
বনি আমিন স্যার ইতালির ভিডিও চাই😂😂😂
বনি আমিন ভাই আপনি পাকিস্তান নিয়ে ভিডিও বানান
দাদা আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল 🎉🎉🎉 ভালোবাসা নিবেন ❤❤ আপনার কথাগুলো বর্তমান জেনারেশন,এবং বর্তমান পরিস্থিতির জন্য খুবই উপকারি ❤❤❤
🫢🫢🫢🫢🫢
Hui Muslim der jonno atho korakori acha but ar chaya onek onek kom
Boni Amin Sir you are the great humanist. I salute you. Congratulations.
Toder biya ke korabe toder morle janaja ke porabe😢😢
অশিক্ষিত মূর্খ বিয়ে আইনগত ভাবেই করা যায় এবং মৃত্যু হলে আপনার জানাযায় সে জান্নাত পাবে না বরং তার কর্মে পাবে তথাপি জানাজা পড়ানো চাইলেই যে কেউ শিখে নিতে পারে এজন্য মাদ্রাসাছাপ শিশু বলৎকারী হবার প্রয়োজন নাই।
আপনাদের বহু মোল্লা আছে, যারা উনার জানাজার ইমামতি করে বিখ্যাত হওয়ার জন্যে নিজেদের মধ্যে জিহাদ করতে থাকবে!
আমি এই খবর শুনে অতি আনন্দিত কারণ ছেলে মেয়েরা এখন নিরাপদে থাকবে বলৎকার এবং মুন্সী জ্বিন থেকে ।
ok
Ata ke চায়না থেরাপি বলে বাংলাদেশে ও এটা দরকার
China is great