কুরআন-হাদিসে যে কয়জন শহীদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যেমন- হামযা (রা), উমর (রা), উসমান (রা), আলী (রা), সুমাইয়া (রা), হাসান (রা), হুসাইন (রা) প্রমুখ ব্যতীত অন্য কাউকে যাদেরকে কুরআন-হাদিসে শহীদ বলে নির্দিষ্ট করা হয় নি, তাদেরকে শহীদ বলা উচিৎ নয়। এটাই আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের আকীদা। কারন, শহীদ বলে ঘোষণা দেয়া মানে জান্নাতী বলে ঘোষণা দেয়া যা অন্যায়! কারন, কে জান্নাতী আর কে জাহান্নামী, তা আমরা কেউ বলতে পারি না। আশা করি, ইতিবাচকভাবে নেবেন। ধন্যবাদ।
@@mdafsarali5046 আমরা কেবল দুটি কাজই করবো, ভাই। তার জন্য দুআ করবো যাতে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দেন এবং আশা করবো যাতে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দেন। এর বেশি কিছু করার নেই আমাদের। ইমাম ত্বহাবীর (র) "আল-আকীদাতুত ত্বহাবিয়্যাহ" কিতাবটি হলো আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের আকীদা সংশ্লিষ্ট একটি প্রামাণ্য ও সর্ব মহলে গ্রহনযোগ্য কিতাব। উক্ত কিতাবে তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন যে, আমরা কাউকে জান্নাতীও বলবো না, জাহান্নামীও বলবো না। এটা আমাদের ইখতিয়ারভুক্ত বিষয় নয়। কারন, কে জান্নাতী আর কে জাহান্নামী, তা কেবলই আল্লাহ জানেন। এদিকে আমরা জানি যে, আল্লাহর রাস্তায় শহীদ ব্যক্তি জান্নাতী। তাই কাউকে শহীদ বলে স্বীকৃতি দেয়া মানে আদতে তাকে জান্নাতী বলেও স্বীকৃতি দিয়ে দেয়া যা আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের আকীদার পরিপন্থী! তাই কতিপয় বিজ্ঞ আলেম কাউকে এভাবে সরাসরি শহীদ বলে ঘোষণা করতে নিষেধ করেন। একমাত্র কুরআন আর হাদিসে যাদের নাম উল্লেখ করে শহীদ বলা হয়েছে, তাদেরকেই শুধু শহীদ বলার ইখতিয়ার আমাদের রয়েছে। এর বাইরে আর কাউকে সরাসরি শহীদ বলার ইখতিয়ার আমাদেরকে দেয়া হয় নি। এখানে তর্ক-বিতর্ক করার কিছু নেই, ভাই। ইলমের শেষ এখানেই নয়, ভাই। বরং ইলম অর্জনের দরজা সব সময়ের জন্যই খোলা রয়েছে। তাই তর্ক-বিতর্ক পরিহার করে নিরবে যত বেশি ইলম অর্জন করা যায়, নিজের জন্য ততই মঙ্গল। এতে অন্যের ফায়দা না হলেও নিজের ফায়দা অবশ্যই রয়েছে। আশা করি, উক্ত বিখ্যাত কিতাবটি পড়ে দেখবেন কখনো সময় হলে। ভালো থাকবেন। সালাম।
হুজুর কে আজও মিস করি আল্লাহ জেন হুজুর কে বেহেস্তের উচ্চ মাকাম দান করেন আমিন
Amin
হুজুর আপনার জন্য দোয়া করি
মাশা আল্লাহ আলহামদুলিললাহ সুবহান আল্লাহ আল্লাহ হুজুর আপনার জন্য দোয়া রইল
Allahuakbar
Ameen
Amin
আল্লাহু আকবার
আমার ছোটবেলাকে দেখতে পাই এগুলো দেখতে
সুবহানআল্লাহ্।💖💖
আমার দেশের মতো এতো সুন্দর দেশ আর কোথাও নেই। ❤️🇧🇩
আজ যদি আমাদের শহীদ ফারুকী সাহেব বেচে থাকতেন আজ আমরা আরো অনেক কিছু দেখতে পারতাম
কুরআন-হাদিসে যে কয়জন শহীদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যেমন- হামযা (রা), উমর (রা), উসমান (রা), আলী (রা), সুমাইয়া (রা), হাসান (রা), হুসাইন (রা) প্রমুখ ব্যতীত অন্য কাউকে যাদেরকে কুরআন-হাদিসে শহীদ বলে নির্দিষ্ট করা হয় নি, তাদেরকে শহীদ বলা উচিৎ নয়। এটাই আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের আকীদা। কারন, শহীদ বলে ঘোষণা দেয়া মানে জান্নাতী বলে ঘোষণা দেয়া যা অন্যায়! কারন, কে জান্নাতী আর কে জাহান্নামী, তা আমরা কেউ বলতে পারি না। আশা করি, ইতিবাচকভাবে নেবেন। ধন্যবাদ।
@@soulfulsongs1706 আল্লাহর পথে জিহাদ করতে গিয়ে কেউ যদি মারা জায় তাহলে তাকে কি বলব ভাই?
@@mdafsarali5046 আমরা কেবল দুটি কাজই করবো, ভাই। তার জন্য দুআ করবো যাতে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দেন এবং আশা করবো যাতে আল্লাহ তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দেন। এর বেশি কিছু করার নেই আমাদের।
ইমাম ত্বহাবীর (র) "আল-আকীদাতুত ত্বহাবিয়্যাহ" কিতাবটি হলো আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের আকীদা সংশ্লিষ্ট একটি প্রামাণ্য ও সর্ব মহলে গ্রহনযোগ্য কিতাব। উক্ত কিতাবে তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন যে, আমরা কাউকে জান্নাতীও বলবো না, জাহান্নামীও বলবো না। এটা আমাদের ইখতিয়ারভুক্ত বিষয় নয়। কারন, কে জান্নাতী আর কে জাহান্নামী, তা কেবলই আল্লাহ জানেন। এদিকে আমরা জানি যে, আল্লাহর রাস্তায় শহীদ ব্যক্তি জান্নাতী। তাই কাউকে শহীদ বলে স্বীকৃতি দেয়া মানে আদতে তাকে জান্নাতী বলেও স্বীকৃতি দিয়ে দেয়া যা আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের আকীদার পরিপন্থী! তাই কতিপয় বিজ্ঞ আলেম কাউকে এভাবে সরাসরি শহীদ বলে ঘোষণা করতে নিষেধ করেন। একমাত্র কুরআন আর হাদিসে যাদের নাম উল্লেখ করে শহীদ বলা হয়েছে, তাদেরকেই শুধু শহীদ বলার ইখতিয়ার আমাদের রয়েছে। এর বাইরে আর কাউকে সরাসরি শহীদ বলার ইখতিয়ার আমাদেরকে দেয়া হয় নি।
এখানে তর্ক-বিতর্ক করার কিছু নেই, ভাই। ইলমের শেষ এখানেই নয়, ভাই। বরং ইলম অর্জনের দরজা সব সময়ের জন্যই খোলা রয়েছে। তাই তর্ক-বিতর্ক পরিহার করে নিরবে যত বেশি ইলম অর্জন করা যায়, নিজের জন্য ততই মঙ্গল। এতে অন্যের ফায়দা না হলেও নিজের ফায়দা অবশ্যই রয়েছে। আশা করি, উক্ত বিখ্যাত কিতাবটি পড়ে দেখবেন কখনো সময় হলে। ভালো থাকবেন। সালাম।
@@soulfulsongs1706 ভাই আপনি আমার ওপর রাগ কইরেন না। আমি এত দিন বিসয় টা জানতাম না
@@mdafsarali5046 রাগ করবো কেন, ভাই? 🙂
আল্লাহ আপনাকে দ্বীনের সহীহ বুঝ দিন। আমীন।
দুআ করবেন। ভালো থাকবেন।
কত দিন পর হুজুর কে দেখলাম
সোবহান আল্লাহ
আগের দিনের মানুষ কত কষ্টই না করছে।
আল্লাহ হজূর নূরুল ইসলাম ফারোকিকে
জান্নাতে উচ্চ মাখানো দান করোন আল্লাহ ইয়া রাব্বুল আলামিন
ইয়া রহমান
Inshaallah.🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤️❤️❤️❤️
চেলেন আই একটি ভালো চেলেন
alhamdullia
মাশাল্লাহ
🌹🌹❤️❤️
New episode dekano hobe na?
আগের নাতটা কই??
আগের নাতে রাসুল(সঃ) কই। বাদ দিয়েছেন কেন
Hazrat Ali karam Allah video dikhao
Ep.gulu siriwel moto denna keno
গাছ নাই বন জঙ্গল নাই নদী পুকুর নাই,,,আবাদ এর জমি নাই,,,ধু ধু মরুভূমি আর উত্তপ্ত আবহাওয়ায় পাথরের পাহাড়ে মানুষ কিভাবে বসবাস করতো।
Engr.md.abu raihan porash mone
হযরত শোয়ইব আঃ এর জীবন কাহিনী যানতে এই ভিডিওটি দেখেন সবাই।
ruclips.net/video/tsZ3bCFgoB8/видео.html
Alomgir
আমিন।
Amin