আপনার বয়স ১৮বছর এখন আপনার বাবার বয়স ৫০বছর৷ এখন আপনি যদি বলেন আমার বাবা থেকে আমি নই। আমার থেকে আমার বাবা হয়েছে । এটা হলো ইসলাম ধর্মের মানুষ(ছেলে) বলে (খ্রিসটান ধর্ম) বাবা থেকে এসেছে। যদিও এমন না খ্রিসটান থেকে সরাসরি ইসলাম ধর্ম এসেছে। বিদ্রঃ আমি ইতিহাস বললাম। সকল ধর্মের মানুষই আমার কাছে শ্রদ্ধার পাত্র।
আপনার ব্যাখ্যা ও যুক্তিটাই ভুল। প্রথমেই বলে রাখি ইসলাম কোন ধর্ম থেকে আগত নয়। ইসলাম প্রথম মানুষ ও প্রথম নবী আদমের মাধ্যমে এসেছে মেসেজ বা বাণী কিন্তু শুধু একটামাত্রই ছিলো তা হচ্ছে একেশ্বরবাদ শুধুমাত্র যুগের হিসেবে আইনগুলা ভিন্ন ছিলো। যেমন ইহুদি ধর্মে যেকোন পাপ হলে তার বিচার হত্যা কিন্তু বাণী একটাই ছিলো তা হচ্ছে একেশ্বরবাদ এটা মুসা বা মোশী থেকে শুরু করে যীশু জন্মের দিন পর্যন্ত পূর্ণ ২০০০বছর একেশ্বরবাদই ছিলো কিন্ত হঠাৎ করে কিভাবে তা ত্রিত্ববাদীতে পরিবর্তন হলো তাহলে কি ধর্মে নেবো ইহুদি বা খ্রিস্টান ধর্মটা এতদিন ভুল ছিলো? ধরে নিলাম খ্রিস্টানরা সঠীক কিন্তু আদম থেকে জন বা ইয়াহইয়াহ পর্যন্ত কেন জানলো না যে যীশুই একমাত্র ঈশ্বর বা ঈশ্বরের অপর নাম ইম্মানুয়েল যীশু এবং তিনে মিলে এক ঈশ্বর হয়? তাহলে কি তারা এত হাজার হাজার বছর ধরে ভুল বিভ্রান্তিতে ছিলো? এবার আসি আইনের ক্ষেত্রে ইঞ্জিল বা গসপেলে আইন তাওরাতের কিছুই রদ হয় নাই যা যা হারাম তাওরাতে ছিলো যীশু এসে তার কিছু হালাল করেছে গসপেল বা ইঞ্জিলে কিন্তু আইন সেখানেও মোটামুটি কঠীনই ছিলো কিন্তু বাণী একেশ্বরবাদই ছিলো এরপর মুহাম্মাদ এসে পুর্বের সমস্ত আইনকে রদ করলো শুধুমাত্র মেসেজ বা বাণী বাদ দিয়ে এখানে আপনি কোথা থেকে পেলেন যে আপনি বাবার থেকে আগত নন আপনার থেকে বাবা আগত? ইসলাম(ছেলে) খ্রিস্টান(বাবা) তাহলে কি কুরআনের কথাই ধরে নেবো যেখানে বলা আর তোমরা ইব্রাহিম,লুত, ইসমাইল, ইসহাক, ইয়াকুব ওরফে ইসরাইল এবং ইউসুফের মৃত্যুর সময় কি উপস্থিত ছিলে যখন তারা তাদের সন্তানকে ডেকে বললো তোমরা আমার মৃত্যুর পর কার ইবাদত করবে তখন তারা বললো আমরা আপনার পূর্বপুরুষ আদম, নুহ, ইদ্রিস, সালিহ ও হুদ এবং আপনাদের একজন মাত্র একত্ববাদী উপাস্য আল্লাহকে ব্যাতিত আর কারোর উপাসনা করবো না আর নিশ্চই আমরা মুসলিম অতএব এরা না ছিলো ইহুদি না সাবেইন না খ্রিস্টান৷ যেখানে আপনারা উপস্থিত ছিলেনই না সেখানে কিভাবে বলেন যে ইসলাম এদের থেকে আগত? কোন ইতিহাস থেকে বললেন????যে ইতিহাস মিথ্যা প্রপাগান্ডা থেকে তৈরি?
@Ajk-ch1rd জীবনে কি কখনো পুরো কোরআন পড়েছেন? আল্লাহর নাজিল করা কোরআনের আয়াতের কার করা তাফসীর পড়া দরকার? আপনি কি মনে করেন যে, আল্লাহ তার বান্দার মন, মেধা, বোধগম্যতা বুঝে আয়াত নাজিল করতে অযোগ্য অক্ষম ছিলো, তাই আল্লাহর বান্দা দাবীদারদের কেউ কেউ আল্লাহর চেয়েও আল্লাহর সাধারণ বান্দাদের মন, মেধা ও বোধগম্যতা অনেক বেশী বুঝে, তাই তারা আল্লাহর নাজিল করা আয়াত তাফসীর বা ব্যাখ্যা করা দরকার? কোরআনের একাধিক আয়াতে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে প্রয়োজনীয় যথাযথ তাফসীরসহ-ই কোরআনের আয়াত নাজিল করা হয়েছে। সুতরাং কোরআনের আয়াতের যারা তাফসীর করে ও সেই তাফসীর ঈমান আনে তারা উভয়েই কপট বিশ্বাসী জাহান্নামী মুনাফিক।
আমি মুসলিম হয়ে কুরআন পড়েছি কি পড়ি নাই সেটা আপনাকে জিজ্ঞাসা করতে হবে না আপনি অমুসলিম বিধর্মী হয়ে কুরআন পড়লেন আর আমি পড়লাম না বিষয়টা অত্যন্ত হাস্যকর। তাফসীর শব্দের অর্থটা জানেন তো? ব্যাখ্যা করা, বিস্তৃত করাকে বুঝায়। যদি ইসলামিক স্কলারদের তাফসির মানলে মুনাফেক জাহান্নামী হতে হয় তাহলে আপনি যে ব্যাখ্যাটা করলেন তা মানলে যে মুনাফেক জাহান্নামী হবো না তার কি গ্যারান্টি আছে?? এখন তাহলে আল্লাহর আপনার সাহায্যের কেন প্রয়োজন? এতে নিশ্চই আল্লাহর ক্ষম বা অক্ষমতাকে বুঝায় নাই যত্তসব ফালতু। কুরআনের যেমন তাফসীর আছে ঠিক তেমনই হিব্রু বাইবেল এর পুরাতন নিয়মের মোশী প্রণীত পঞ্চপুস্তক আদিপুস্তক-যাত্রাপুস্তক-গণনাপুস্তক-লেবীপুস্তক-দ্বিতীয়বিবরণ মানে তোরাহ এরও তাফসীর মানে যাকে হিব্রুতে তালমুদ বা ব্যাখ্যাকারক গ্রন্থের ২টা ভার্শন রয়েছে যা ৩৫০০বছর আগে যেরুজালেম তালমুদ রাবাই মুনাহ ও য়োসির মাধ্যমে লেখা হয় ১৭টি ভলিউমের সমন্বয়ে এবং ব্যাবিলনিয়ান তালমুদ লেখা হয় রাবাই আশি ও রাবিনা ২য় খ্রিষ্ঠীয় প্রথম সালে ৬৩টি ভলিউমের সমন্বয়ে। যদি আপনাদের খ্রিস্টানদের এইসব মানতে কষ্ট না হয় তাহলে আমাদের কুরআনের তাফসীরের পেছনে কেন লেগে আছেন?
আপনার ইন্টারেস্ট অনুযায়ী টপিক গুগলে সার্চ করে প্রাথমিক তথ্য নিবেন। তারপর ঐ টপিকে পিডিএফ সার্চ করবেন। অনেক বই পাবেন। এইসব বই সাধারণত বাংলা অনুবাদ পাওয়া যায় না। তাই ইংরেজি ভালো জানাটা অপরিহার্য।
কোরআন অনুযায়ীই ঈসা আল্লাহর ছেলে। বর্তমান কোরআনের ১৯ঃ১৭-১৯ আয়াতে উল্লেখ করা আছে আল্লাহ নিজেই মানুষের রূপ ধরে মারইয়ামের সাথে সাক্ষাত করে তাকে গর্ভবতী করে ঈসা নবী বা জেসাস খ্রাইস্টকে জন্ম দিয়ে গেছে। অর্থাৎ ঈসা আল্লাহর বায়োলজিক্যাল সন্তান৷ কাউকে মুসলমান দাবী করতে হলে মারইয়ামের গর্ভধারণ ও ঈসার জন্ম বিষয়ে একটি আয়াতে নয়, এ বিষয়ে কোরআনে থাকা সব সূরার সব আয়াতের সমন্বয়েই বিশ্বাস করতে হবে। ১৯. সূরা মারইয়াম ১৭. অতঃপর তাদের থেকে নিজেকে আড়াল করার জন্যে সে পর্দা করলো। অতঃপর আমি তার কাছে আমার রূহ প্রেরণ করলাম, সে তার নিকট পূর্ণ মানবাকৃতিতে আত্মপ্রকাশ করল। ১৮. মারইয়াম বলল: আমি তোমা থেকে দয়াময়ের আশ্রয় প্রার্থনা করি যদি তুমি আল্লাহভীরু হও। ১৯. সে বলল: আমি তো শুধু তোমার পালনকর্তা প্রেরিত, যাতে তোমাকে এক পবিত্র পুত্র দান করে যাব। মারইয়াম নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছিলো 'তোমার পালনকর্তা প্রেরিত' বলে আল্লাহ নিজেকে আড়াল করতে চাইলেও ইনিই আসলে মানবরূপী আল্লাহ। তাই ০৩ঃ৪৭ আয়াতে মারইয়াম তার সামনের ব্যক্তিকে ‘পরওয়ারদেগার' সম্বোধন করেছে। এবং ‘পরওয়ারদেগার' 'বললেন, এ ভাবেই’ সারা দেবার মাধ্যমেই ঐ 'ফেরেশতা/মানব' আল্লাহ-ই তা নিঃসন্দেহে প্রমাণিত। ঐ ব্যক্তি আল্লাহ না হলে নিশ্চয়ই বলতো আমি পরওয়ারদেগার নই, আমি তার প্রেরিত দূত বা ফেরেশতা মাত্র। একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ কি কখনো পরওয়ারদেগার সম্বোধিত হতে পারে? ০৩. আল্-ইমরান ৪৭. তিনি বললেন, ‘পরওয়ারদেগার! কেমন করে আমার সন্তান হবে; আমাকে তো কোন মানুষ স্পর্শ করেনি’! বললেন, এ ভাবেই’ । আল্লাহ্ যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন। যখন কোন কাজ করার জন্য ইচ্ছা করেন তখন বলেন যে, ‘হয়ে যাও’ অমনি তা হয়ে যায়। ২১ঃ৯১ আয়াতে আল্লাহ নিজেই মারইয়ামের মধ্যে তার রূহ ফুঁকে দেবার কথা বলেছে। লক্ষ্য করুন "অতঃপর আমি তার মধ্যে আমার রূহ ফুঁকে দিয়েছিলাম", অর্থাৎ আল্লাহ মারইয়ামের সাথে সাক্ষাৎ করেই তার মধ্যে নিজের রূহ ফুঁকে দিয়েছে। মারইয়ামের মধ্যে আল্লাহর রূহ কি অন্য কেউ কখনো 'ফুঁকে' দিতে পারে? ২১. সূরা আম্বিয়া ৯১. এবং সেই নারীর কথা আলোচনা করুন, যে তার কামপ্রবৃত্তিকে বশে রেখেছিল, অতঃপর আমি তার মধ্যে আমার রূহ ফুঁকে দিয়েছিলাম এবং তাকে তার পুত্রকে বিশ্ববাসীর জন্য নিদর্শন করেছিলাম। আল্লাহর সঙ্গী নেই বলে যদি তার সন্তান হতে পারেনা আল্লাহ ০৬ঃ১০১ আয়াতে যুক্তি দিতে পারে, তাহলে মারইয়াম সঙ্গী ছাড়া কীভাবে সে গর্ভধারণ করে সন্তান জন্ম দিলো? নিশ্চয়ই মারইয়ামের সঙ্গী হিসেবে আল্লাহ তার সাথে সেক্স করেই ঈসাকে জন্ম দিয়েছে বলেই আল্লাহকে রূহ আকারে পৃথিবীতে এসে মানুষের রূপ ধরতে হয়েছে। ০৬. সূরা আল্-আন্-আম ১০১. তিনি নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের আদি স্রষ্টা। কিরূপে আল্লাহর পুত্র হতে পারে, অথচ তাঁর কোন সঙ্গী নেই ? তিনি যাবতীয় কিছু সৃষ্টি করেছেন। তিনি সব বস্তু সম্পর্কে সুবিজ্ঞ। আল্লাহ ফেরেশতার পরিচয়ে নিজেও বান্দার কাছে হাজির হয় তার প্রমাণ ১১ঃ৭১,৭৪ আয়াতে আছে। ফেরেশতারা তাকে ইসহাকের জন্মের সুখবর দিলো তা না বলে "আমি তাকে ইসহাকের জন্মের সুখবর দিলাম" বলা হয়েছে। অর্থাৎ ফেরেশতার পরিচয়েই আল্লাহই সেখানে উপস্তিত ছিলো। এবং ইবরাহীম ফেরেশতাদের সাথে তর্ক করার সেই ঘটনা মোহাম্মদের কাছে বর্ণনা করার সময় "আমার সাথে তর্ক শুরু করলেন" বলেছে। ১১. সূরা হুদ ৭১. তাঁর স্ত্রীও নিকটেই দাড়িয়েছিল, সে হেসে ফেলল। অতঃপর আমি তাকে ইসহাকের জন্মের সুখবর দিলাম এবং ইসহাকের পরের ইয়াকুবেরও। ৭৪. অতঃপর যখন ইব্রাহীম (আঃ)-এর আতঙ্ক দূর হল এবং তিনি সুসংবাদ প্রাপ্ত হলেন, তখন তিনি আমার সাথে তর্ক শুরু করলেন কওমে লূত সম্পর্কে। ইসলামী স্কলাররা তাদের ইসলাম ব্যবসায় অব্যাহত রাখার স্বার্থেই এই সত্যটি ধামাচাপা দিতে সচেতনে ১৯ঃ১৭ আয়াতের রূহকে জিব্রাইল বলে চালাতে অপচেষ্টা করে। অথচ কোরআনের একাধিক আয়াতে জিব্রাইলকে ফেরেশতা বলা হয়েছে। সুতরাং ১৯ঃ১৭ আয়াতের রূহকে যারা জিব্রাইল দাবী করে, তারা ৭৮ঃ৩৮ ও ৮৯ঃ২২ আয়াতের রূহ, পালনকর্তাকে নিশ্চয়ই জিব্রাইল বলে স্বীকার করে। অর্থাৎ তারা জিব্রাইলকেই আল্লাহ বলে স্বীকার করে। উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
@Bohemian-007 আমি যা বলেছি কোরআনের আয়াত উল্লেখ করেই বলেছি, আপনার আপত্তি থাকলে আমার উল্লেখিত আয়াতে আপনি কী বুঝেছেন জানান। আদম সৃষ্টির বিষয়ে ও আদম সৃষ্টির উদ্দেশ্য বিষয়ে কোরআনে একেক আয়াতে একেকরকম কথা বলা হয়েছে। সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই বুঝা যায় আদম সৃষ্টির কাহিনীতে গোলমাল আছে।
@sajal_araf আমি যা বলার তা কোরআনের আয়াতের ভিত্তিতেই বলেছি, সুতরাং মিথ্যাচারের অভিযোগ করলে সে দায় আল্লাহর। আমার মন্তব্যের আপনার আপত্তি একটি একটি করে পয়েন্ট উল্লেখ করুন। আমি রিপ্লাই করতে প্রস্তুত। 'মানুষজন' সুনির্দিষ্টভাবে আপত্তি জানালে সত্য প্রকাশ ও সত্য প্রতিষ্ঠা করতে 'মানুষজন'কে রিপ্লাই করতে আমি প্রস্তুত আছি।
@sajal_araf your argument level too low about Ebonites and Jesus. Today, the story about Jesus (according to Gospel)most reliable than Ebonite beliefs. Ebonite has belief but not evidence about Jesus. I think, You know what belief and evidence means.
Nice erokom video aro chai 🎉
ইনশাআল্লাহ, পাশে থাকবেন।
Khub sundor hoeche❤❤
Khub khub vlo laglo❤❤❤
💞💞💞
আপনার বয়স ১৮বছর এখন আপনার বাবার বয়স ৫০বছর৷ এখন আপনি যদি বলেন আমার বাবা থেকে আমি নই। আমার থেকে আমার বাবা হয়েছে । এটা হলো ইসলাম ধর্মের মানুষ(ছেলে) বলে (খ্রিসটান ধর্ম) বাবা থেকে এসেছে। যদিও এমন না খ্রিসটান থেকে সরাসরি ইসলাম ধর্ম এসেছে।
বিদ্রঃ আমি ইতিহাস বললাম। সকল ধর্মের মানুষই আমার কাছে শ্রদ্ধার পাত্র।
আপনার ব্যাখ্যা ও যুক্তিটাই ভুল। প্রথমেই বলে রাখি ইসলাম কোন ধর্ম থেকে আগত নয়। ইসলাম প্রথম মানুষ ও প্রথম নবী আদমের মাধ্যমে এসেছে মেসেজ বা বাণী কিন্তু শুধু একটামাত্রই ছিলো তা হচ্ছে একেশ্বরবাদ শুধুমাত্র যুগের হিসেবে আইনগুলা ভিন্ন ছিলো। যেমন ইহুদি ধর্মে যেকোন পাপ হলে তার বিচার হত্যা কিন্তু বাণী একটাই ছিলো তা হচ্ছে একেশ্বরবাদ এটা মুসা বা মোশী থেকে শুরু করে যীশু জন্মের দিন পর্যন্ত পূর্ণ ২০০০বছর একেশ্বরবাদই ছিলো কিন্ত হঠাৎ করে কিভাবে তা ত্রিত্ববাদীতে পরিবর্তন হলো তাহলে কি ধর্মে নেবো ইহুদি বা খ্রিস্টান ধর্মটা এতদিন ভুল ছিলো? ধরে নিলাম খ্রিস্টানরা সঠীক কিন্তু আদম থেকে জন বা ইয়াহইয়াহ পর্যন্ত কেন জানলো না যে যীশুই একমাত্র ঈশ্বর বা ঈশ্বরের অপর নাম ইম্মানুয়েল যীশু এবং তিনে মিলে এক ঈশ্বর হয়? তাহলে কি তারা এত হাজার হাজার বছর ধরে ভুল বিভ্রান্তিতে ছিলো? এবার আসি আইনের ক্ষেত্রে ইঞ্জিল বা গসপেলে আইন তাওরাতের কিছুই রদ হয় নাই যা যা হারাম তাওরাতে ছিলো যীশু এসে তার কিছু হালাল করেছে গসপেল বা ইঞ্জিলে কিন্তু আইন সেখানেও মোটামুটি কঠীনই ছিলো কিন্তু বাণী একেশ্বরবাদই ছিলো এরপর মুহাম্মাদ এসে পুর্বের সমস্ত আইনকে রদ করলো শুধুমাত্র মেসেজ বা বাণী বাদ দিয়ে এখানে আপনি কোথা থেকে পেলেন যে আপনি বাবার থেকে আগত নন আপনার থেকে বাবা আগত? ইসলাম(ছেলে) খ্রিস্টান(বাবা) তাহলে কি কুরআনের কথাই ধরে নেবো যেখানে বলা আর তোমরা ইব্রাহিম,লুত, ইসমাইল, ইসহাক, ইয়াকুব ওরফে ইসরাইল এবং ইউসুফের মৃত্যুর সময় কি উপস্থিত ছিলে যখন তারা তাদের সন্তানকে ডেকে বললো তোমরা আমার মৃত্যুর পর কার ইবাদত করবে তখন তারা বললো আমরা আপনার পূর্বপুরুষ আদম, নুহ, ইদ্রিস, সালিহ ও হুদ এবং আপনাদের একজন মাত্র একত্ববাদী উপাস্য আল্লাহকে ব্যাতিত আর কারোর উপাসনা করবো না আর নিশ্চই আমরা মুসলিম অতএব এরা না ছিলো ইহুদি না সাবেইন না খ্রিস্টান৷ যেখানে আপনারা উপস্থিত ছিলেনই না সেখানে কিভাবে বলেন যে ইসলাম এদের থেকে আগত? কোন ইতিহাস থেকে বললেন????যে ইতিহাস মিথ্যা প্রপাগান্ডা থেকে তৈরি?
অপেক্ষায় ছিলাম ভাই আপনার ভিডিওর জন্য ❤
বাহ, কি সৌভাগ্য আমার 💞
keep it up bro ❤👌
Thank you, I will. 💞
Fast comment vaiya reply please
Thanks bro. Best wishes for you. 💞
খুব সুন্দর ভিডিও ❤
Thank you 💞
❤❤❤
🥰🥰🥰
@Ajk-ch1rd
জীবনে কি কখনো পুরো কোরআন পড়েছেন?
আল্লাহর নাজিল করা কোরআনের আয়াতের কার করা তাফসীর পড়া দরকার?
আপনি কি মনে করেন যে, আল্লাহ তার বান্দার মন, মেধা, বোধগম্যতা বুঝে আয়াত নাজিল করতে অযোগ্য অক্ষম ছিলো, তাই আল্লাহর বান্দা দাবীদারদের কেউ কেউ আল্লাহর চেয়েও আল্লাহর সাধারণ বান্দাদের মন, মেধা ও বোধগম্যতা অনেক বেশী বুঝে, তাই তারা আল্লাহর নাজিল করা আয়াত তাফসীর বা ব্যাখ্যা করা দরকার?
কোরআনের একাধিক আয়াতে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে প্রয়োজনীয় যথাযথ তাফসীরসহ-ই কোরআনের আয়াত নাজিল করা হয়েছে। সুতরাং কোরআনের আয়াতের যারা তাফসীর করে ও সেই তাফসীর ঈমান আনে তারা উভয়েই কপট বিশ্বাসী জাহান্নামী মুনাফিক।
আমি মুসলিম হয়ে কুরআন পড়েছি কি পড়ি নাই সেটা আপনাকে জিজ্ঞাসা করতে হবে না আপনি অমুসলিম বিধর্মী হয়ে কুরআন পড়লেন আর আমি পড়লাম না বিষয়টা অত্যন্ত হাস্যকর। তাফসীর শব্দের অর্থটা জানেন তো? ব্যাখ্যা করা, বিস্তৃত করাকে বুঝায়। যদি ইসলামিক স্কলারদের তাফসির মানলে মুনাফেক জাহান্নামী হতে হয় তাহলে আপনি যে ব্যাখ্যাটা করলেন তা মানলে যে মুনাফেক জাহান্নামী হবো না তার কি গ্যারান্টি আছে??
এখন তাহলে আল্লাহর আপনার সাহায্যের কেন প্রয়োজন? এতে নিশ্চই আল্লাহর ক্ষম বা অক্ষমতাকে বুঝায় নাই যত্তসব ফালতু।
কুরআনের যেমন তাফসীর আছে ঠিক তেমনই হিব্রু বাইবেল এর পুরাতন নিয়মের মোশী প্রণীত পঞ্চপুস্তক আদিপুস্তক-যাত্রাপুস্তক-গণনাপুস্তক-লেবীপুস্তক-দ্বিতীয়বিবরণ মানে তোরাহ এরও তাফসীর মানে যাকে হিব্রুতে তালমুদ বা ব্যাখ্যাকারক গ্রন্থের ২টা ভার্শন রয়েছে যা ৩৫০০বছর আগে যেরুজালেম তালমুদ রাবাই মুনাহ ও য়োসির মাধ্যমে লেখা হয় ১৭টি ভলিউমের সমন্বয়ে এবং ব্যাবিলনিয়ান তালমুদ লেখা হয় রাবাই আশি ও রাবিনা ২য়
খ্রিষ্ঠীয় প্রথম সালে ৬৩টি ভলিউমের সমন্বয়ে। যদি আপনাদের খ্রিস্টানদের এইসব মানতে কষ্ট না হয় তাহলে আমাদের কুরআনের তাফসীরের পেছনে কেন লেগে আছেন?
ভাইয়া কোন বইগুলো পড়লে এইসব জ্ঞান সম্পর্কে জানা যাবে এবং এসব ধর্ম সম্পর্কে জানা যাবে।।
আপনার ইন্টারেস্ট অনুযায়ী টপিক গুগলে সার্চ করে প্রাথমিক তথ্য নিবেন। তারপর ঐ টপিকে পিডিএফ সার্চ করবেন। অনেক বই পাবেন। এইসব বই সাধারণত বাংলা অনুবাদ পাওয়া যায় না। তাই ইংরেজি ভালো জানাটা অপরিহার্য।
বাইবেলের যে মূল কপি তথা হিব্রু ভাষা বাইবেল আছে থাকলে সেটা কিভাবে পাব
অনলাইনে পিডিএফ এভেইলেবল। একটু খোঁজ করলেই পাবেন। যদি হিব্রু জানা থাকে তাহলে পড়তে পারেন।
ভাইয়া সত্যিই কি এই বাইবেলটা পাওয়া যায় তাহলে তার লিংকটা একটু দেন
হিব্রু বাইবেল দিয়ে কি করবেন? হিব্রু তো বুঝবেনও না@@MusTas-m9n
২২০০ বছর পুরোনো বাইবেল এর অরিজিনাল কপি পাওয়া গেছে সহজ লোভভ বা কপি বেশি বাজারে ছাড়া হয় নি বলতে পারেন ঐটা গোপন করার চেষ্টা চলছে .. মুসিয়াম এ আছে
আদি পিতা নবী আদম (আ :)কেও বাবা ছাড়া সৃষ্টি করা হয়েছিল .
আদম (আঃ)বাবা-মা দু'জন ছাড়াই জন্মেছেন।
আর ঈসা (আঃ) শধু বাবা ছাড়া কিন্তু মা ছাড়া নন।
tar babar nam zakaria baba sara jonmo aita quran birudhi concept aita bible eer jaal kahini
কোরআন অনুযায়ীই ঈসা আল্লাহর ছেলে।
বর্তমান কোরআনের ১৯ঃ১৭-১৯ আয়াতে উল্লেখ করা আছে আল্লাহ নিজেই মানুষের রূপ ধরে মারইয়ামের সাথে সাক্ষাত করে তাকে গর্ভবতী করে ঈসা নবী বা জেসাস খ্রাইস্টকে জন্ম দিয়ে গেছে। অর্থাৎ ঈসা আল্লাহর বায়োলজিক্যাল সন্তান৷ কাউকে মুসলমান দাবী করতে হলে মারইয়ামের গর্ভধারণ ও ঈসার জন্ম বিষয়ে একটি আয়াতে নয়, এ বিষয়ে কোরআনে থাকা সব সূরার সব আয়াতের সমন্বয়েই বিশ্বাস করতে হবে।
১৯. সূরা মারইয়াম
১৭. অতঃপর তাদের থেকে নিজেকে আড়াল করার জন্যে সে পর্দা করলো। অতঃপর আমি তার কাছে আমার রূহ প্রেরণ করলাম, সে তার নিকট পূর্ণ মানবাকৃতিতে আত্মপ্রকাশ করল।
১৮. মারইয়াম বলল: আমি তোমা থেকে দয়াময়ের আশ্রয় প্রার্থনা করি যদি তুমি আল্লাহভীরু হও।
১৯. সে বলল: আমি তো শুধু তোমার পালনকর্তা প্রেরিত, যাতে তোমাকে এক পবিত্র পুত্র দান করে যাব।
মারইয়াম নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছিলো 'তোমার পালনকর্তা প্রেরিত' বলে আল্লাহ নিজেকে আড়াল করতে চাইলেও ইনিই আসলে মানবরূপী আল্লাহ। তাই ০৩ঃ৪৭ আয়াতে মারইয়াম তার সামনের ব্যক্তিকে ‘পরওয়ারদেগার' সম্বোধন করেছে। এবং ‘পরওয়ারদেগার' 'বললেন, এ ভাবেই’ সারা দেবার মাধ্যমেই ঐ 'ফেরেশতা/মানব' আল্লাহ-ই তা নিঃসন্দেহে প্রমাণিত। ঐ ব্যক্তি আল্লাহ না হলে নিশ্চয়ই বলতো আমি পরওয়ারদেগার নই, আমি তার প্রেরিত দূত বা ফেরেশতা মাত্র। একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ কি কখনো পরওয়ারদেগার সম্বোধিত হতে পারে?
০৩. আল্-ইমরান
৪৭. তিনি বললেন, ‘পরওয়ারদেগার! কেমন করে আমার সন্তান হবে; আমাকে তো কোন মানুষ স্পর্শ করেনি’! বললেন, এ ভাবেই’ । আল্লাহ্ যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন। যখন কোন কাজ করার জন্য ইচ্ছা করেন তখন বলেন যে, ‘হয়ে যাও’ অমনি তা হয়ে যায়।
২১ঃ৯১ আয়াতে আল্লাহ নিজেই মারইয়ামের মধ্যে তার রূহ ফুঁকে দেবার কথা বলেছে। লক্ষ্য করুন "অতঃপর আমি তার মধ্যে আমার রূহ ফুঁকে দিয়েছিলাম", অর্থাৎ আল্লাহ মারইয়ামের সাথে সাক্ষাৎ করেই তার মধ্যে নিজের রূহ ফুঁকে দিয়েছে। মারইয়ামের মধ্যে আল্লাহর রূহ কি অন্য কেউ কখনো 'ফুঁকে' দিতে পারে?
২১. সূরা আম্বিয়া
৯১. এবং সেই নারীর কথা আলোচনা করুন, যে তার কামপ্রবৃত্তিকে বশে রেখেছিল, অতঃপর আমি তার মধ্যে আমার রূহ ফুঁকে দিয়েছিলাম এবং তাকে তার পুত্রকে বিশ্ববাসীর জন্য নিদর্শন করেছিলাম।
আল্লাহর সঙ্গী নেই বলে যদি তার সন্তান হতে পারেনা আল্লাহ ০৬ঃ১০১ আয়াতে যুক্তি দিতে পারে, তাহলে মারইয়াম সঙ্গী ছাড়া কীভাবে সে গর্ভধারণ করে সন্তান জন্ম দিলো? নিশ্চয়ই মারইয়ামের সঙ্গী হিসেবে আল্লাহ তার সাথে সেক্স করেই ঈসাকে জন্ম দিয়েছে বলেই আল্লাহকে রূহ আকারে পৃথিবীতে এসে মানুষের রূপ ধরতে হয়েছে।
০৬. সূরা আল্-আন্-আম
১০১. তিনি নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের আদি স্রষ্টা। কিরূপে আল্লাহর পুত্র হতে পারে, অথচ তাঁর কোন সঙ্গী নেই ? তিনি যাবতীয় কিছু সৃষ্টি করেছেন। তিনি সব বস্তু সম্পর্কে সুবিজ্ঞ।
আল্লাহ ফেরেশতার পরিচয়ে নিজেও বান্দার কাছে হাজির হয় তার প্রমাণ ১১ঃ৭১,৭৪ আয়াতে আছে। ফেরেশতারা তাকে ইসহাকের জন্মের সুখবর দিলো তা না বলে "আমি তাকে ইসহাকের জন্মের সুখবর দিলাম" বলা হয়েছে। অর্থাৎ ফেরেশতার পরিচয়েই আল্লাহই সেখানে উপস্তিত ছিলো। এবং ইবরাহীম ফেরেশতাদের সাথে তর্ক করার সেই ঘটনা মোহাম্মদের কাছে বর্ণনা করার সময় "আমার সাথে তর্ক শুরু করলেন" বলেছে।
১১. সূরা হুদ
৭১. তাঁর স্ত্রীও নিকটেই দাড়িয়েছিল, সে হেসে ফেলল। অতঃপর আমি তাকে ইসহাকের জন্মের সুখবর দিলাম এবং ইসহাকের পরের ইয়াকুবেরও।
৭৪. অতঃপর যখন ইব্রাহীম (আঃ)-এর আতঙ্ক দূর হল এবং তিনি সুসংবাদ প্রাপ্ত হলেন, তখন তিনি আমার সাথে তর্ক শুরু করলেন কওমে লূত সম্পর্কে।
ইসলামী স্কলাররা তাদের ইসলাম ব্যবসায় অব্যাহত রাখার স্বার্থেই এই সত্যটি ধামাচাপা দিতে সচেতনে ১৯ঃ১৭ আয়াতের রূহকে জিব্রাইল বলে চালাতে অপচেষ্টা করে। অথচ কোরআনের একাধিক আয়াতে জিব্রাইলকে ফেরেশতা বলা হয়েছে। সুতরাং ১৯ঃ১৭ আয়াতের রূহকে যারা জিব্রাইল দাবী করে, তারা ৭৮ঃ৩৮ ও ৮৯ঃ২২ আয়াতের রূহ, পালনকর্তাকে নিশ্চয়ই জিব্রাইল বলে স্বীকার করে। অর্থাৎ তারা জিব্রাইলকেই আল্লাহ বলে স্বীকার করে।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
তাহলে আল্লাহ আদম কে কিভাবে সৃষ্টি করলেন?
আল্লাহ সম্পর্কে মনগড়া কথা বলবেন না।
@Bohemian-007
আমি যা বলেছি কোরআনের আয়াত উল্লেখ করেই বলেছি, আপনার আপত্তি থাকলে আমার উল্লেখিত আয়াতে আপনি কী বুঝেছেন জানান।
আদম সৃষ্টির বিষয়ে ও আদম সৃষ্টির উদ্দেশ্য বিষয়ে কোরআনে একেক আয়াতে একেকরকম কথা বলা হয়েছে। সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই বুঝা যায় আদম সৃষ্টির কাহিনীতে গোলমাল আছে।
ভাই পাবলিক প্লেসে এভাবে মিথ্যাচার করলে আমার আর কিছু বলা লাগবে না, মানুষজনই ধুয়ে দিবে।
@sajal_araf
আমি যা বলার তা কোরআনের আয়াতের ভিত্তিতেই বলেছি, সুতরাং মিথ্যাচারের অভিযোগ করলে সে দায় আল্লাহর।
আমার মন্তব্যের আপনার আপত্তি একটি একটি করে পয়েন্ট উল্লেখ করুন। আমি রিপ্লাই করতে প্রস্তুত।
'মানুষজন' সুনির্দিষ্টভাবে আপত্তি জানালে সত্য প্রকাশ ও সত্য প্রতিষ্ঠা করতে 'মানুষজন'কে রিপ্লাই করতে আমি প্রস্তুত আছি।
তুমি সঠিক তথ্য সংগ্রহ করতে চেষ্টা করো।ভুল তথ্য দেওয়া ঠিকনা। আর যদি ইচ্ছে করে মিথ্যা তথ্য দেও তাহলে তুমি পাপীর ঘরের পাপী।
পবিত্র বাইবেল ধর্মগ্রন্থটি সবচেয়ে বেশি পরিবর্তিত হয়েছে রোমান সাম্রাজ্যের দ্বারা।
এটা সত্যি, চরম ভাবে পরিবর্তিত হয়েছে রোমানদের দ্বারা।
Wrong information about Ebonites.
Then provide me the right information.
@sajal_araf your argument level too low about Ebonites and Jesus. Today, the story about Jesus (according to Gospel)most reliable than Ebonite beliefs. Ebonite has belief but not evidence about Jesus. I think, You know what belief and evidence means.
vua story
তাহলে সঠিক কোনটা? 🙄
Ebionigh somporke ami jane chilam muhammad hujab ar akta street daya theka.
বাহ, চমৎকার ব্যাপার।
❤❤❤
💞💞
❤
💞💞
❤❤❤❤
🥰🥰