নারীর যে বৈশিষ্ট্য আল্লাহ্ ভালোবাসেন!
HTML-код
- Опубликовано: 1 окт 2024
- মা মারিয়াম (আঃ) তাঁর সন্তান জন্মের সময়টিতে যে কঠিন রকমের পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছিলেন, তা থেকে আমরা কি শিক্ষা নিতে পারি?
আপনি যদি চান আপনার জীবনের গল্প সবাই জানুক আমার পডকাস্টের মাধ্যমে, আমার পডকাস্টের অতিথি হিসেবে। তাহলে আপনার গল্পটি ছোট করে লেখে এই ইমেলে অথবা WhatsApp এ পাঠান
Email: yahia@lifespringint.com
WhatsApp +880 1924-764580
🚨 LifeSpring Foundation থেকে আমরা শুরু করেছি Su!cde Prevention Helpline!
📞 কল করুনঃ 09638 605 605 | প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা - সকাল ৬টা
📌Watch My Popular Videos👇
✅Healthy Spirituality (Part-3) : বিষণ্ণতা মুছে যাক
• Healthy Spirituality (...
✅আত্মনিয়ন্ত্রণ কিভাবে করবেন: ২টি উপায়
• আত্মনিয়ন্ত্রণ কিভাবে ...
✅জীবনের অর্থ কী? | Perspective Podcast (Ep:16)
• জীবনের অর্থ কী? | Pers...
#ইয়াহিয়া_আমিন_পডকাস্ট
#ইয়াহিয়া_আমিন_আরজে_কিবরিয়া
#ইয়াহিয়া_আমিন_সূরা_আন_নাবা
#ইয়াহিয়া_আমিন_কোরআন_ও_মনোবিজ্ঞান
#ইয়াহিয়া_আমিন_সূরা_আদ_দ্বোহা
.....................................................................
আমি ইয়াহিয়া মো. আমিন।
Psychologist of LifeSpring.
এই চ্যালেনে আমি Philosophy and Spirituality, Relationship, Entrepreneurship নিয়ে কথা বলব।
চ্যানেল টা সাবস্ক্রাইব না করে থাকলে করে ফেলতে পারবেন এখানেঃ / @yahiaamin
.....................................................................
অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুনঃ
09638 505 505 । ২৪ ঘন্টা
WhatsApp: 01763 438148
#yahiaamin #psychologist
.....................................................................
তাছাড়া আমাদের বিভিন্ন কোর্স করতে পারবেন।
Life Mapping:
Relation and Intimacy Training: www.lifespring...
School Of Life:
Positive Parenting: www.lifespring...
.....................................................................
►You can follow me on my Socials:
• LinkedIn: / life. .
• Lifespring Website: www.lifespring...
• Facebook Page: / lifespringin. .
• Instagram: / lifespringi. .
• Email: yahia@lifespringint.com
• Whatsapp : 01924-764580
• TikTok: cutt.ly/jLuNgtt
📌Amazon Podcast: cutt.ly/sVMxVVy
📌 Google Podcast: cutt.ly/KVMx2Vi
📌Soundcloud: cutt.ly/IVMxM7V
📌Spotify: cutt.ly/4wr7AvdG
ভাল লাগলে ভিডিও টি শেয়ার করতে পারেন আপনার সোশাল মিডিয়ায়। আমাকে ট্যাগ করতে ভুলবেন না।
আমার এতিম বাচ্চাদের নিয়ে সবাই প্রায় বলে যেহেতু বাবা নেই,মেয়েদের বড় হওয়া।তোমার জন্য কি এই জীবন কঠিন না।আমি তখন বার বার ভাবী।আল্লাহ আমার স্বামী কে জান্নাতবাসী করুক।আর ঠিক সেভাবে আমাকে সাহায্য করুক যেভাবে মারিয়াম আঃ কে করেছেন।আমি নিজেকে সব সময় মারিয়াম আ: ও হাজেরা ইব্রাহিম নবীর স্ত্রী কে অনুপ্রেরণা হিসাবে ভাবী।নিশ্চিত আল্লাহ আমাকে তাদের মত করে এই কঠিন পরীক্ষা কে শজ করে দিক।আমি যেন ইজ্জত ও সততার সাথে উত্তীর্ণ হয়ে জান্নাতে আমার স্বামীর সাথে দেখা করতে পারি।
আপনার জন্য দোয়া আর ভালোবাসা রইলো বোন❤
Masa Allah
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@@sayedafatema3977 amin
@@thinkingoo125 কাকে এসব বললেন বুঝলাম না
বাচ্চাটা কি? আপনি কি জানেন না যে উনি স্বয়ং ঈসা আ: ছিলেন। তাছাড়াও আমরা জানি যে বাচ্চা শব্দ ইতর প্রানী বা মানুষ বিনা অন্য জীবের ক্ষেত্রে বলা হয়। আমাদের সন্তানদের শিশু বলতে হবে।
আপনি কি কোনোধরনের মনোযোগ দিয়ে এই ভিডিওটা তৈরি করেছেন!
এত সুন্দর করে খুব কম আলেম ও বলতে পারে। আপনার কথাগুলো প্রশান্তিদায়ক
ধন্যবাদ
আল্লাহ আপনার দীর্ঘ হায়াত দিক,,,, হতাশা, অশান্তি এসব থাকলে আমাদের কি করণীয় আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য, যদি একটু বলতেন বিষয়টা আমাদের জন্য ভালো হতো
আল্লাহ র যিকির হৃদয়ে প্রশান্তি দিবে।
১ সবুর,১ আলহামদুলিল্লাহ
হতাশা আসে শয়তানের পক্ষ থেকে। সবসময় দুরুদ ও ইস্তিগফার করুন। আল্লাহ সহজ করে দিবেন ইনশাআল্লাহ
প্রত্যক সন্তান যদি এভাবে চিন্তা করতো তাহলে পৃথিবীর কোন মায়েদের কষ্ট থাকতোনা এখন সব সন্তান শিক্ষিত তারপর ও বৃদ্ধাঅাশ্রম তেরী হচ্ছে। মেয়েরাই মায়েদের কস্ট বুঝেনা আল্লাহ আপনার মাধ্যমে প্রত্যক মেয়েদেরকে হেদায়েত করুন।
I lost my baby this 1st June🥺🥺...he was only 28 weeks in my womb. I can't describe the pain me and my baby suffered... I can feel now the pain of the birth child and the pain of losing kolijar tukra. Suddenly the most happening part becoming most sad part of my life. May Allah grant me in Jannah with my angel boy🤲🤲🤲🤲🤲🤲. Im still suffering a lot....May Allah gives me the strength of Sab'r. Amin😰😰😰😰😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭
May Allah give you courage and strength, ameen.
জানিনা আপনার বয়স কত। কিন্তু আপনার সন্তানের ব্যাপার পড়ে এ বুঝলাম আপনি আমার থেকে বয়সে বড়. তাই আপনার প্রতি মাতৃশ্রদ্ধা রেখেই কিছু কথা বলছি. যদি আমার কোথাও ভুল হয়ে থাকে তাহলে নিজ সন্তান মনে করে আমায় ক্ষমা করে দিবেন. আমার কথা হলো এই যে - আমরা সকলে জানি সৃষ্টিকর্তা অনেক ক্ষমাশীল ও দয়ালু. যেহেতু উনি সারা universe সৃষ্টি করেছেন সেহেতু এই জগতে যত ধরনের মানুষ জীব রয়েছে তাদের সকলের প্রতি উনি ক্ষমাশীল ও দয়ালু এটাই স্বাভাবিক. কিন্তু কোরানে আল্লাহ কি বলেছেন সেটা কি আপনি জানেন ? আল্লাহ কোরানে যুদ্ধবন্দী নারীদের সাথে sex করলে কোনো অন্যায় নয় বলেছেন. আপনি একজন মা. আপনি কি মনে করেন একজন স্ত্রী থাকতে একজন পুরুষের অন্য কোনো নারীর সাথে সহবাস করা কি সঠিক ? এটি কি সমাজে সঠিক মূল্যবোধের শিক্ষা দেয় ? পুরুষ চাইলে 4 টি বিয়ের কথা বলা আছে, সেটা যেই কারণেই হোক না কেনো, যদি একাধিক স্ত্রী বাড়িতে থাকে তাহলে কি পরিস্থিতি হতে পারে আপনি মনে করেন? অমুসলিমদের প্রতি এক করুন অবিচার করা হয়েছে কোরানে, বলা হয়েছে অমুসলিমদের সাথে বন্ধুত্ব করতে না,তাদের হত্যা করতে. অমুসলিমদের সাথে ততক্ষণ যুদ্ধ করতে যতক্ষণ না তারা ইসলাম গ্রহণ করে. আমি আশা করবো আপনি একজন শিক্ষিতা মাতা. তাই আপনি নিজেই বলুন এইসব যে বলা হয়েছে এগুলো কি সঠিক বলা হয়েছে ? তাহলে আল্লাহ কি কেবল এক নির্দিষ্ট জাতির প্রতি দয়ালু ,অন্যদের জন্যে কি ভয় ?? এইভাবে কি জগতে শান্তি আনা যায় ? আপনি তো স্ত্রী ও সেইসাথে একজন মা. আপনি কি মনে করেন স্ত্রী এর যদি কোনো ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে স্বামী তাকে মারধর করতে পারে ? এটি কোরানে বলা আছে . ভালবাসার সম্পর্ক কি কেবল দেহকেন্দ্রিক ? কারোর যদি দেহ সুন্দর না হয় , তাহলে কি সে কারোর ভালোবাসা পাবে না ? শুধু sex দিয়েই কি ভালোবাসা হয় ? যদি sex না হয় তাহলে কি সেখানে ভালোবাসা থাকে না ? আপনি কি মনে করেন ? আরও অনেক কিছু বলার ছিল কিন্তু এখানে word limited রয়েছে তাই পারলাম না. ভালো থাকবেন.
Jodi apni Palestinians der niyeo video banaten vlo hoto!!
আপনার কথা যত শুনি তত ইমান বৃদ্ধী পায় আলহামদুলিল্লাহ 😊
Thanks for your kind words.
@@yahiaamin noman ali khan er kotha chilo egulo😅
@@yahiaaminকোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
খুব মূল্যবান একটা পয়েন্ট বলেছেন যে , আল্লাহর কাছে দোয়া করার পাশাপাশি আমাদের করণীয়।
Thanks.
@@yahiaaminকোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
Best content creator in Bangladesh . I KNOW some people will come and say, "hay! He is x,y and z. But he is still better than others together!
Really appreciate your kind words.
Every woman plz attention and quite imagine. ❤
i saw many content creators but still now you are the best.when i listen your podcast my feel serenity in my heart.may allah bless you
Thanks for your kind words.
Masha Allah ❤
আপনার কন্টেন্ট গুলো ভালো লাগে ❤
ধন্যবাদ
I’m really amazing by this guy and become his regular listener .
❤Subhanallahi wabi hamdihi Subhanallahil azim❤️
Assalamualaikum vaiya,kmn asen? Ami akjon maye,ami jkhn 17 silam tkhn akta seler sathe relationship silam akhn amr boyos 28 ,biye hoise 4 year but oi sele amr onk gopon pic r video dharon korecilo akhn amr husband r amr sathe black mail kortesa.khub osanti te asi vaiya ami ki korbo bujhci na.amr husband k ami onk valobasi.amr husband o amk valobasa.kintu amr kora vul amader k khub kosto dissa
Towba korun..
Etay jothesto...
Cyber crime security te janan..
Ma hote giya onk kiso harai felsi🥺🥺
জানিনা আপনার বয়স কত। কিন্তু আপনার সন্তানের ব্যাপার পড়ে এ বুঝলাম আপনি আমার থেকে বয়সে বড়. তাই আপনার প্রতি মাতৃশ্রদ্ধা রেখেই কিছু কথা বলছি. যদি আমার কোথাও ভুল হয়ে থাকে তাহলে নিজ সন্তান মনে করে আমায় ক্ষমা করে দিবেন. আমার কথা হলো এই যে - আমরা সকলে জানি সৃষ্টিকর্তা অনেক ক্ষমাশীল ও দয়ালু. যেহেতু উনি সারা universe সৃষ্টি করেছেন সেহেতু এই জগতে যত ধরনের মানুষ জীব রয়েছে তাদের সকলের প্রতি উনি ক্ষমাশীল ও দয়ালু এটাই স্বাভাবিক. কিন্তু কোরানে আল্লাহ কি বলেছেন সেটা কি আপনি জানেন ? আল্লাহ কোরানে যুদ্ধবন্দী নারীদের সাথে sex করলে কোনো অন্যায় নয় বলেছেন. আপনি একজন মা. আপনি কি মনে করেন একজন স্ত্রী থাকতে একজন পুরুষের অন্য কোনো নারীর সাথে সহবাস করা কি সঠিক ? এটি কি সমাজে সঠিক মূল্যবোধের শিক্ষা দেয় ? পুরুষ চাইলে 4 টি বিয়ের কথা বলা আছে, সেটা যেই কারণেই হোক না কেনো, যদি একাধিক স্ত্রী বাড়িতে থাকে তাহলে কি পরিস্থিতি হতে পারে আপনি মনে করেন? অমুসলিমদের প্রতি এক করুন অবিচার করা হয়েছে কোরানে, বলা হয়েছে অমুসলিমদের সাথে বন্ধুত্ব করতে না,তাদের হত্যা করতে. অমুসলিমদের সাথে ততক্ষণ যুদ্ধ করতে যতক্ষণ না তারা ইসলাম গ্রহণ করে. আমি আশা করবো আপনি একজন শিক্ষিতা মাতা. তাই আপনি নিজেই বলুন এইসব যে বলা হয়েছে এগুলো কি সঠিক বলা হয়েছে ? তাহলে আল্লাহ কি কেবল এক নির্দিষ্ট জাতির প্রতি দয়ালু ,অন্যদের জন্যে কি ভয় ?? এইভাবে কি জগতে শান্তি আনা যায় ? আপনি তো স্ত্রী ও সেইসাথে একজন মা. আপনি কি মনে করেন স্ত্রী এর যদি কোনো ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে স্বামী তাকে মারধর করতে পারে ? এটি কোরানে বলা আছে . ভালবাসার সম্পর্ক কি কেবল দেহাকেন্দ্রিক ? কারোর যদি দেহ সুন্দর না হয় , তাহলে কি সে কারোর ভালোবাসা পাবে না ? শুধু sex দিয়েই কি ভালোবাসা হয় ? যদি sex না হয় তাহলে কি সেখানে ভালোবাসা থাকে না ? আপনি কি মনে করেন ? আরও অনেক কিছু বলার ছিল কিন্তু এখানে word limited রয়েছে তাই পারলাম না. ভালো থাকবেন.
sundur alochona❤❤❤
Thank you.
Khub valo alocona..
Thanks
মেয়েরা অনেক কষ্ট করে জীবনে / নারীরা সত্যেই অসাধারণ❤❤❤
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
SubhanAllah
Allah jate amr 2 sontan k akjon vlo manush quraner hefez banay
Allah jate nek hayat dey(amin)
জানিনা আপনার বয়স কত। কিন্তু আপনার সন্তানের ব্যাপার পড়ে এ বুঝলাম আপনি আমার থেকে বয়সে বড়. তাই আপনার প্রতি মাতৃশ্রদ্ধা রেখেই কিছু কথা বলছি. যদি আমার কোথাও ভুল হয়ে থাকে তাহলে নিজ সন্তান মনে করে আমায় ক্ষমা করে দিবেন. আমার কথা হলো এই যে - আমরা সকলে জানি সৃষ্টিকর্তা অনেক ক্ষমাশীল ও দয়ালু. যেহেতু উনি সারা universe সৃষ্টি করেছেন সেহেতু এই জগতে যত ধরনের মানুষ জীব রয়েছে তাদের সকলের প্রতি উনি ক্ষমাশীল ও দয়ালু এটাই স্বাভাবিক. কিন্তু কোরানে আল্লাহ কি বলেছেন সেটা কি আপনি জানেন ? আল্লাহ কোরানে যুদ্ধবন্দী নারীদের সাথে sex করলে কোনো অন্যায় নয় বলেছেন. আপনি একজন মা. আপনি কি মনে করেন একজন স্ত্রী থাকতে একজন পুরুষের অন্য কোনো নারীর সাথে সহবাস করা কি সঠিক ? এটি কি সমাজে সঠিক মূল্যবোধের শিক্ষা দেয় ? পুরুষ চাইলে 4 টি বিয়ের কথা বলা আছে, সেটা যেই কারণেই হোক না কেনো, যদি একাধিক স্ত্রী বাড়িতে থাকে তাহলে কি পরিস্থিতি হতে পারে আপনি মনে করেন? অমুসলিমদের প্রতি এক করুন অবিচার করা হয়েছে কোরানে, বলা হয়েছে অমুসলিমদের সাথে বন্ধুত্ব করতে না,তাদের হত্যা করতে. অমুসলিমদের সাথে ততক্ষণ যুদ্ধ করতে যতক্ষণ না তারা ইসলাম গ্রহণ করে. আমি আশা করবো আপনি একজন শিক্ষিতা মাতা. তাই আপনি নিজেই বলুন এইসব যে বলা হয়েছে এগুলো কি সঠিক বলা হয়েছে ? তাহলে আল্লাহ কি কেবল এক নির্দিষ্ট জাতির প্রতি দয়ালু ,অন্যদের জন্যে কি ভয় ?? এইভাবে কি জগতে শান্তি আনা যায় ? আপনি তো স্ত্রী ও সেইসাথে একজন মা. আপনি কি মনে করেন স্ত্রী এর যদি কোনো ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে স্বামী তাকে মারধর করতে পারে ? এটি কোরানে বলা আছে . ভালবাসার সম্পর্ক কি কেবল দেহাকেন্দ্রিক ? কারোর যদি দেহ সুন্দর না হয় , তাহলে কি সে কারোর ভালোবাসা পাবে না ? শুধু sex দিয়েই কি ভালোবাসা হয় ? যদি sex না হয় তাহলে কি সেখানে ভালোবাসা থাকে না ? আপনি কি মনে করেন ? আরও অনেক কিছু বলার ছিল কিন্তু এখানে word limited রয়েছে তাই পারলাম না. ভালো থাকবেন.
❤
❤❤❤❤❤
❤
thank you sir
Most welcome