রাগের মাথায় তালাক দিলে তালাক হবে কি? শায়খ আহমাদুল্লাহ | Bangla Islamic Waz Talak | Shaikh Ahmadullah
HTML-код
- Опубликовано: 18 сен 2024
- Shaikh Ahmadullah Waz Talak. Rager Mathay Talak Dile Talak Hobe Ki? Talak Dewar Por Abar Miliye Dewar Upay Ki? রাগের মাথায় তালাক দিলে হবে কি? তালাক দেওয়ার পর মিলিয়ে দেওয়ার নিয়ম কি? এমন কোন দোয়া আছে কি যেটা দিয়ে হুজুরেরা আবার মিলিয়ে দিতে পারে? বিস্তারিত শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরের মুখেই শুনুন।
সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখুন এখানেঃ (Watch Full Video Here) • তালাক দেওয়ার নিয়ম, পদ্...
আরো ভিডিও দেখুনঃ (More Videos)
--------------------------------------------------------
►ছেলেদের হেদায়েত পাওয়ার ওয়াজ করলেন শায়খ আহমাদুল্লাহ | Bangla Islamic Waz | Shaikh Ahmadullah • ছেলেদের হেদায়েত পাওয়ার...
►রাসুলের প্রেমে গজল গাইলেন আজহারী - শুনেই দেখুন কলিজা ঠান্ডা | Bangla Gojol | Mizanur Rahman Azhari • রাসুলের প্রেমে গজল গাই...
►রাসুল (সাঃ) এর বিরোধীদের জবাব দিয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ | Bangla Islamic Waz | Mizanur Rahman Azhari • রাসুল (সাঃ) এর বিরোধীদ...
►নতুন ১৬টি ইসলামী প্রশ্নের উত্তর দিলেন শায়খ আহমাদুল্লাহ | Islamic Waz Bangla | Shaikh Ahmadullah • নতুন ১৬টি ইসলামী প্রশ্...
►মানুষকে দেখানোর জন্য ভালো কাজ করা | শায়খ আহমাদুল্লাহ | Bangla Islamic Waz | Shaikh Ahmadullah • মানুষকে দেখানোর জন্য ভ...
►রাসুল (সাঃ) এর চরিত্র ছিল পবিত্র - মিজানুর রহমান আজহারী | Islamic Waz Bangla | Mizanur Rahman Azhari • রাসুল (সাঃ) এর চরিত্র ...
►নারীদের ৮টি ইসলামী প্রশ্নের উত্তর দিলেন শায়খ আহমাদুল্লাহ | Bangla Islamic Waz | Shaikh Ahmadullah • নারীদের ৮টি ইসলামী প্র...
►তালাক দেওয়ার নিয়ম, পদ্ধতি ও সমাধান - শায়খ আহমাদুল্লাহ | Bangla Waz Talaq | Shaikh Ahmadullah • তালাক দেওয়ার নিয়ম, পদ্...
►শ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর মর্যাদা ও কিছু স্পেশাল বৈশিষ্ট্য | New Bangla Waz | Shaikh Ahmadullah • শ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (...
►প্রিয় কলিজার নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর পরিচয় ও সম্মান | Bangla Islamic Waz | Mizanur Rahman Azhari • প্রিয় কলিজার নবী মুহাম...
►একদিন রাসুলের কাছে ওহী আসা বন্ধ হয়ে গেল - তারপর যা ঘটলো | Bangla Islamic Waz | Mizanur Rahman Azhari • একদিন রাসুলের কাছে ওহী...
►কুরআনের ৪টি অবাক করা নেয়ামতের বর্ণনা | Bangla Waz Mahfil | Abdul Hai Mohammad Saifullah • কুরআনের ৪টি অবাক করা ন...
►রাসুলকে ভালোবাসলেই হবে নাকি রাসুলের আদর্শও মানতে হবে | Islamic Waz Bangla | Mizanur Rahman Azhari • রাসুলকে ভালোবাসলেই হবে...
►ভাঙ্গা আয়নায় মুখ দেখা যাবে কি? বাম চোখ লাফালে কি হয়? শায়খ আহমাদুল্লাহ Islamic Waz Shaikh Ahmadullah • ভাঙ্গা আয়নায় মুখ দেখা ...
►রাসুল (সাঃ) ছিলেন মানুষ | আজই আকীদা বিশুদ্ধ করে নিন | মিজানুর রহমান আজহারী | Mizanur Rahman Azhari • রাসুল (সাঃ) ছিলেন মানু...
►রাগ কমানোর দোয়া শিখিয়ে দিলেন শায়খ আহমাদুল্লাহ | Rag Komanur Dua | Islamic Waz | Shaikh Ahmadullah • রাগ কমানোর দোয়া শিখিয়ে...
►আজহারী হুজুরের মত অসাধারণ ওয়াজ | সূরা ত্বীন এর তাফসীর | Bangla Waz Mahfil | Maulana Aziz Al Kawser • আজহারী হুজুরের মত অসাধ...
►সম্পূর্ণ নতুন ১৭টি ইসলামী প্রশ্নের উত্তর দিলেন শায়খ আহমাদুল্লাহ | Islamic Waz | Shaikh Ahmadullah • সম্পূর্ণ নতুন ১৭টি ইসল...
►মিলাদ পড়া কিয়াম করা এগুলো কি ইসলামে আছে? শায়খ আহমাদুল্লাহ Islamic Waz Bangla by Shaikh Ahmadullah • মিলাদ পড়া কিয়াম করা এগ...
►ফরজ নামাজের পর সম্মিলিত মুনাজাত করা যাবে কি? Bangla Islamic Waz by Shaikh Ahmadullah • ফরজ নামাজের পর সম্মিলি...
►ওয়াজটি শুনে অন্তর ঠান্ডা হয়ে যায় - মিজানুর রহমান আজহারী | Bangla Waz Mahfil | Mizanur Rahman Azhari • ওয়াজটি শুনে অন্তর ঠান্...
►এবার নতুন ২৮টি ইসলামী প্রশ্নের উত্তর দিলেন শায়খ আহমাদুল্লাহ | Islamic Waz Bangla | Shaikh Ahmadullah • এবার নতুন ২৮টি ইসলামী ...
►কারো সামনে প্রশংসা করা কত মারাত্তক শুনে দেখুন | শায়খ আহমাদুল্লাহ | Islamic Waz | Shaikh Ahmadullah • কারো সামনে প্রশংসা করা...
►ভাগ্য পরিবর্তনের দোয়া | মিজানুর রহমান আজহারী | Vaggo Poribortoner Dua | Mizanur Rahman Azhari • ভাগ্য পরিবর্তনের দোয়া ...
►রাসুল (সাঃ) এর দোয়া | নবীরা যেভাবে দোয়া করেছেন | নিয়মগুলো জেনে নিন | New Waz | Mizanur Rahman Azhari • রাসুল (সাঃ) এর দোয়া | ...
►এই ৫টি শর্ত মেনে দোয়া করলে কবুল হয় | Dua Kobuler Dua | Islamic Waz Bangla | Mizanur Rahman Azhari • এই ৫টি শর্ত মেনে দোয়া ...
►এই ৯টি পদ্ধতিতে দোয়া করলে কবুল হয় ইনশাআল্লাহ | Dua Korar Niyom | Islamic Waz | Mizanur Rahman Azhari • এই ৯টি পদ্ধতিতে দোয়া ক...
►এই ১৪টি সময় দোয়া করলে কবুল হবে ইনশাআল্লাহ | Islamic Waz | Dua Kobuler Somoy | Mizanur Rahman Azhari • এই ১৪টি সময় দোয়া করলে ...
►একদম নতুন ৩৬টি ইসলামী প্রশ্নের উত্তর দিলেন শায়খ আহমাদুল্লাহ | Bangla Islamic Waz | Shaikh Ahmadullah • একদম নতুন ৩৬টি ইসলামী ...
------------------------------------------------------------------------
► Subscribe Us on RUclips : goo.gl/ZZgoeJ
► Find Us :
Facebook : goo.gl/X64uT7
Twitter : goo.gl/YfUCJj
Blog spot : goo.gl/H3EJf1
► সুন্দর এই ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিন। ভিডিওতে লাইক দিন এবং কমেন্ট করে আপনার মতামত জানান।
বিঃ দ্রঃ আমাদের চ্যানেলে আমরা শুধুমাত্র নিজেদের ধারণকরা ভিডিও আপলোড দিয়ে থাকি। আমরা অন্য চ্যানেলের ভিডিও আপলোড দেই না। আমাদের চ্যানেলের ভিডিও অন্য ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড দেওয়া নিষেধ।
সতর্কতাঃ এই ভিডিওটির কোন অংশ কাটছাট করে বক্তার আলোচ্য উদ্দেশ্যকে বিকৃত করে ভিডিও নির্মাণ করে সোস্যাল/টিভি মিডিয়াতে আপলোড বা শেয়ার করা নিষেধ এবং ইহা অপরাধ বলে গণ্য হইবে।
আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ,
হুজুর জিন্দাবাদ।
খুব সুন্দর করে সাজিয়ে বলেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ।
Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf and pro, mokter hamod and amir Hamza follow koro 3 talake 1 talak hobe
আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে তালাক সম্পর্কে বুঝার তৌফিক দান করুক
আপু আমার স্বামী ও এরকম করতো তার পর তালাক দিয়ে দিছে।এখন আমার পায়ে দরে ফিরে যেতে কবিরাজি করতাছে নেওয়ার জন্য।
apura amr shami amake phon a rag a rag a bolche toke ami talak debo 3 bar ate ki talak hoiye jai 😭😭😭pore rag komle touba korlo tinbar bollo aii kotha r konodin bolbe na ki korbo sobai aktu boln asola talak hoi o to ak talak asob bolini abr talak dilm ai kothau bolini tahole 🥹🥹🥹
মাশ-আল্লাহ ফী আমানিল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম হুজুর
আপনার অনেক বড় ফ্যান
আল্লাহ সবাইকে হুজুরদের পথে নিয়ে যা
ভুল বসতো তালাক দেওয়ার পরে পুনরায় আবার তাকেই বিয়ে করা যাবে কি .....?
আমার মনে হয় সময়ের একটা বিষয় আছে অজুর একটা বিষয় আছে সাক্ষীর একটা বিষয় আছে তিন হায়েজের একটা বিষয় আছে বিয়ে করা যতো সহজ ছাড়া তারচে কঠিন। তালাক নিয়ে ছাইদি সাহেবের একটা ওয়াজ আছে ডক্টর মিজানুর রহমানের ওয়াজ আছে দেইখেন
Amr sami o amake sobsomoy ai kotha bole..amr onk kosto hoy
Very Sad
Ara holo kittar vaccah
একটা মেয়ের জীবন নিয়ে পুরা খেল তামাশা বানাইছে .ইসলামে মেয়েদের সবচেয়ে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে . কুরআনে যেখানে তালাক দেওয়ার দলিল আছে আমাদের নবীর যুগে এভাবে তালাক দেওয়ার কোন নিয়ম ছিল না. কুরআন হাদিসের বাইরে আসলে যুক্তির শেষ থাকবে না.
সত্য কথা বলছ আপু নির্দিষ্ট সময় আছে তালাকের কূরান অনুযায়ী তালাক দিবে ছেলেরা কথায় কথায় তালাক বলবে আর তালাক হয়ে যাবে তাহলে মেয়েটা কোথায় যাবে বাচ্চার কি হবে 😭😭
@@MasumBillah-in4es p PP PP pppppppppppppppppppppppppppppppppp
Ki bolbo ehob hujurer karone onek shongshar benge jasse talak ebabe hoyna shala akline beshi buje shob kisote
Kno jani amio aita mante parina mukh diye jdi talak bllei talak hye jai tahole to mukh diye kobul blle biye hyna kn
হুজুর ভুল ফতোয়া দিয়ে মানুষের ক্ষতি করেন কেন।নবী (সা:) কি বলেছেন তালাক নিয়ে সেটা সঠিক ব্যাখ্যা দেন।ভুল ব্যাখ্যা দেন কেন
হুজুর আমাকে হেসে হেসে তালাক দিছে রাগেও তালাক দিছে এই কথাও বলছে তোরে তালাক দিলাম এক তালাক দুই তালাক,বলছে 😢 আর এখন আমাদের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে 😞
১ তালাক হবে
3 talaq one sitting from the quran paak is talaq or not@@jamalhossain5349
অসাধারণ
Assalamualaikum hujur ..Amar Sami amk Babar barite 5 hajar tk Amar income kora tk there deoar Jonno amk 2 talak dice talak ki hbe hujur Ami talak caini se r songsar korbena othoco amk denmohor na dea barite Cole jete bole ...hujur Allah tar Jonno ki sasati rekhece Ami caina tarporeo se talak dilo
Sami Jodi bouke rager Martha bole toi Amar ma tahole ki talk hobe
তালাক ও দে নাই,মেয়েকে ডির্ভোজ নামা কাগজ ও দে নাই।কিন্তু কামিনে টাকা বুঝিয়ে দিসে, এরা এখন আবার সংসার করতেছে, ইসলামিক দৃষ্টিতে এই সংসার হালাল হবে কি হারাম হবে একটু জানতে চায়❤️
আমার স্বামি তার মা বাবা রে খুশি করার জন্য আমারে হুদাই রাগ দেখাইয়া খয় তালাক দেলাইমু তালাক দেলাইমু,,এটা কি তালাক হয়ে গেছে হুজুর আমার খুব কষ্ট হয় ২ টা বাচ্চার জন্য
Talak Hoya geche
আমি রাগের মাথায় বউ কে এক সাথে ৪ তালাক বলছি এটা কি তালাক হয়ে গেছে নাকি প্লিজ জানাবেন
Hoya geche talak
@@allahhaspoweroverallqualit9370 কি বলেন তাহলে এখন করনীয় কি?
@@belalkhan542 যদি পুনরায় আবার ওই মহিলার সাথে সংসার করতে হয় তাহলে দ্বিতীয় কোন পুরুষের সাথে তার বিয়ে দিতে হবে এবং কোন পরিকল্পিত নয় কোন চক্রান্ত নয় বা কোন টাকার বিনিময় নয় স্বাভাবিকভাবে তাদের মধ্যেও কোন একটা বিষয় বলিবনা না হয়ে তালাক হয়ে গেল তখন তাকে বিয়ে করতে পারবেন পুনরায়,দ্বিতীয়_ যদি দ্বিতীয় স্বামী আল্লাহ না করুক কোন যদি দ্বিতীয় স্বামী মারা যায় হঠাৎ করে তাহলেই সে প্রথম স্বামীকে আবার পুনরায় বিয়ে করতে পারবে তাছাড়া আর দ্বিতীয় কোনো রাস্তা নেই
আসসালামু আলাইকুম, হুজুর৷।
আমার আব্বা (৬৮-প্যারালাইজড)আমার মাকে(৫৭) ২/৩মাস আগে এক তালাক্ব দেয়। এখন একসাথে ৩তালাক্ব দেয়৷
ডাক্তার আরও কয়েকবছর আগে বলেছিল তার ব্রেইনের ১/৩ ডেমেজ হয়ে গেছে,ধীরে ধীরে তা পুরোটা নষ্ট হয়ে যাবে।
তিনি তালাক্ব দেয়ার সময় সব নিয়ম তার মনে ছিল। শরীয়তসম্মতভাবে তিনি তালাক্ব দেন।
উল্লেখ্য যে তিনি আমার মাকে অসম্ভব গালিগালাজ করেন,যা কোনো মানুষ শুন্তে পারবে না বলতে পারবে কিন্তু তার স্মৃতিশক্তি অসম্ভব প্রখর৷ পরিবারের সবাইকে উনি অতিষ্ঠ করে ফেলছে.।
এখন তার তালাক্বটা প্রযোজ্য??
কেউ প্লিজ হেল্প করেন
ভাই আপনার আব্বার প্রতি যত্ন নেন , Doctor যা বলেছেন ঠিক বলেছেন , উনি আর কতদিন বা বাঁচবেন, উনাদের কে দেখে মনে হবে ওনাদের সব জ্ঞান আছে, কিন্তু ওনাদের বেরেনের কোষ গুলো নষ্ট হয়ে গেছে, আমার আব্বা রহিমাহুল্লাহ ও এরকম প্যারালাইজড , বেরেন স্ট্রোক পেশেন্ট ছিলেন, আজ আব্বা রহিমাহুল্লাহ মারা যাওয়ার পর বুঝতে পারছি তিনি কত অসহায় ছিলেন, আজ আমার আব্বা রহিমাহুল্লাহ র জন্য চোখের পানি তে দেখতে পায় না, ওরা শিশুর মতো হয়ে যায় , একবার আপনার আব্বা কে জড়িয়ে ধরে কপালে চুমু দিয়ে বলুন আব্বা তোমার কি কষ্ট , কি খেতে চাও , কোথায় ঘুরতে চাও , আব্বা কে ভালোবাসেন , সময় দেন ,
হুজুর আমি একজন হাফেজা আর সে নেশা করে বা আমাকে পর্দা কোরতে দেইনা বা সে জেমন চলবে আমাকেও সেই ভাবে চোলতে হবে আরো কিছু কারোনে আমি তালাক চাই কিন্তু সে দেবে না বা কাবিন নামা নাই এখন কি করব প্লিজ জানান অনেক বিপদে আছি 😢
বাসা কোথায় আপু?
হায়,আফসোস, পুরোটাই আমার বিপরীত
ইসলামে দুইটি বিষয় নিকৃষ্ট তালাক আর ভিক্ষা করা।
শায়েখ এর সাথে কিভাবে সরাসরি দেখা করে কথা বলা যাবে?
Na
Dr jakeir naik follow koro
হুজুর আমার উওর দিবেন অবশ্যই এক মহিলা কে তার সামী তালাক দিয়েছে তালাক দেওয়ার তিন মাস পর তার মা বাবা তাকে অন্য জায়গায় বিয়ে দিয়ে ছে কিন্তু তার আগের সামীর দুই মেয়ে ছেলে আছে বিয়ের একমাস পর আগের সামী ছেলে মেয়ে আটকে রেখে ভয় দেখিয়ে আবার বিয়ে করছে এটা ঠিক আছে
হুজুর আমি কিভাবে উত্তর পাবো
হুজুর উত্তরের অপেক্ষায় আছি ইনশাআল্লাহ
Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf follow koro 3 talake 1 talak hobe
What is Quran, ? Hojur say not but 3 tohore
Ami huzur ar kase talak somporke jante chai..kivabe jogajog korbo plz bolben..karon amr sathe arokom ta ghotase
আপু আপনি আমার ইনবক্সে নক দিন আমি মেয়ে মানুষ সমস্যা নেই এখানে কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
আমি একটি মেয়েকে তিনবার কবুল বললে কি বিয়ে হয়ে যাবে
হুজুর আমার সামি আমার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছে ২০ দিন ধরে এখন আমার
করনিয় কি
Apni kta bollar cesta korren nahoy soytan er pallay porve sami
আমি হুজুরের কথার সাথে এক মত হতে পারলাম না আমরা ফিকহ্ বই এ পড়ছি যে রাগের মাথায় তিন তালাক দিলে তালাক হবে তবে এক তালাক। আর তালাকের নিয়ম হচ্ছে তিন তুহুর অবস্থায় তিন তালাক দিতে হবে।
তিন তুহুর কি ভাই
@@angelasma6964তিন মাসে তিন তালাক
You r right
আমি বুখারি হাদিস পড়েছি।
তিন পর্যায়ে তালাক হয় না।
১) মাতাল অবস্থায়
২) পচন্ড রাগের মাথায় এমন রাগ যে সে আগুন কে আগুন বলে জানে যেটা হুজুর বললো।
৩) জোর পূর্বক ভাবে কাউকে তালাক দিতে বাদ্ধ করলে সে তালাক হয় না।
আপনি জইয়িফ হাদিস কেন বলেন এক সাথে তিন তালাক দিলে এক তালাক হয় আবু দাউদ এর ১৭৭২ নামবার হাদিস পড়েন।
আপনি সঠিক ভাবে জানেন না
এক সাথে তিন তালাক দিলে তালাক হয়ে যাবে
আমিও আপনার সাথে একমত, উনি আসল কথাটাই বলতে পারে নাই , হাদিসে আছে তিনটি তালাক তিনটা মাসিকের সময় দিতে হয় তিন মাসে একবারে একদিনে তিনটা কেন হাজার তালাক দিলেও সেটা হবে না ।
আমার স্বামী বিদেশ থাকে,রাগে,তালাক দিছে এখন কি করবো হুজুর🙏😭😭😭😭
আমারও সেম অবস্থা 😢
আসসালামু আলাইকুম বোন আপনি এখানে যোগাযোগ করে আশাবাদী সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ আমার জানামতে ইনি একজন ভালো আলেম
@AnisaEslam-xf8mnআসসালামু আলাইকুম সম্মানিতা বোন আপনি এখানে যোগাযোগ করে আশাবাদী সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ আমার জানামতে ইনি একজন ভালো আলেম
হুজুর আমার সামি আমাকে কিছুদিন আগে তিন তালাক দিয়ে দিছে আমি এক মুফতির সাথে কথা বলছি সে বলছে আমার নাকি আবার বিয়ে করে সে যদি সইচ্ছা ছেরে দেয় তাহলে আমি আমার সামির কাছে আস্তে পারবো আমরা দুজন দুজনকেই অনেক ভালো বাসি
আমারর সামিও চেইম আমাকে ৩ তালাখ দিছে আমিও অকে অনেক বালোবাসি তাখতে পারব না এখন কি করব এটার কোন সমাদান নাই তওবা করলে হয় না😢
আপনি এখানে যোগাযোগ করে আপনার বিষয় সঠিকটা জানতে পারবেন
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
হুজুর কালকে আমার স্বামী আমাকে রাগ করে তিন বার তালাক বলছে তাহলে কি তালাক হয়ে গেছে
আপু আমাকে আমার সামি ৩তালাক একথা বলেপেলেচে
@@user-kq1cv4mb2usomossa nai apu 1 sathe 100 talak o 1 talak.
সেইম আমার সামিও একসাতে তিন তালাক দিচে 😭😭😭
😂😂😂😂হাই@@user-kq1cv4mb2u
আমর সামি আমাকে ও তিন তালাক দেয়েছে আপু😂😂😂😂
হুজুর একজন স্বামি তার বউকে ১ তালাক দিছে সে ১ মাস ইদ্দত পালন করছে। আবার ২ তালাক দিছে সে আবার ১ মাস ইদ্দত পালন করছে। আবার তৃতীয় তালাক দিছে। এখন কি সে আবার পূণরায় ৩ মাস ইদ্দত পালন করবে? নাকি ১ মাস ইদ্দত পালন করে তার পর অন্য স্বামি গ্রহণ করতে পারবে? প্লিজ জানাবেন
ইদ্দত কি ভাই জানাবেন
Dr jakeir naik follow koro 3 talake 1 talak hobe
Dr. Zakir naik & Mufti Amir Hamza accurate opinion on Talaq Masala & flow this opinion
Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf and pro, mokter hamod follow koro 3 talake 1 talak hobe
What is big ? Dr jakeir naik g hamir hamza
Aksathe 3 talak bolle ki hoia jabe .naki . 1 talak hbe?
বিদেশ থেকে দেশে যদি কেউ তার স্ত্রীকে মেসেজের মাধ্যমে তিনবার তালাক লিখে পাঠিয়ে দেয় তাহলে কি সেই তালাকটা সঠিকভাবে গ্রহণযোগ্য হবে কিনা । এখানে মৌখিক ভাবে বলা হয়নি
হুজুর আমার সামী আমাকে রাগের মাথায় ফোনে এস এম এস এ
১ তালাক
২ তালাক
৩ তালাক
এভাবে লিখে পাঠাইছিল, এতে কি আমাদের তালাক হয়ে গেছে? প্লিজ জানাবেন, উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম
মুখে বলতে হবে।।স্বীকার করে ফেললে তালাক হয়ে যাবে
বোন আপনি আমাকে ইনবক্সে নক দিন আমি মেয়ে মানুষ আপনি কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
হবে না, সাক্ষী লাগবে।।
তালাক দিতে ২ জন সাক্ষী লাগবে। যদি দুজন পুরুষ হয়, আর যদি একজন পুরুষ হয় দুজন মহিলা।।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৮২]
يٰٓأَيُّهَا الَّذِينَ ءَامَنُوٓا إِذَا تَدَايَنتُم بِدَيْنٍ إِلٰىٓ أَجَلٍ مُّسَمًّى فَاكْتُبُوهُ ۚ وَلْيَكْتُب بَّيْنَكُمْ كَاتِبٌۢ بِالْعَدْلِ ۚ وَلَا يَأْبَ كَاتِبٌ أَن يَكْتُبَ كَمَا عَلَّمَهُ اللَّهُ ۚ فَلْيَكْتُبْ وَلْيُمْلِلِ الَّذِى عَلَيْهِ الْحَقُّ وَلْيَتَّقِ اللَّهَ رَبَّهُۥ وَلَا يَبْخَسْ مِنْهُ شَيْـًٔا ۚ فَإِن كَانَ الَّذِى عَلَيْهِ الْحَقُّ سَفِيهًا أَوْ ضَعِيفًا أَوْ لَا يَسْتَطِيعُ أَن يُمِلَّ هُوَ فَلْيُمْلِلْ وَلِيُّهُۥ بِالْعَدْلِ ۚ وَاسْتَشْهِدُوا شَهِيدَيْنِ مِن رِّجَالِكُمْ ۖ فَإِن لَّمْ يَكُونَا رَجُلَيْنِ فَرَجُلٌ وَامْرَأَتَانِ مِمَّن تَرْضَوْنَ مِنَ الشُّهَدَآءِ أَن تَضِلَّ إِحْدٰىهُمَا فَتُذَكِّرَ إِحْدٰىهُمَا الْأُخْرٰى ۚ وَلَا يَأْبَ الشُّهَدَآءُ إِذَا مَا دُعُوا ۚ وَلَا تَسْـَٔمُوٓا أَن تَكْتُبُوهُ صَغِيرًا أَوْ كَبِيرًا إِلٰىٓ أَجَلِهِۦ ۚ ذٰلِكُمْ أَقْسَطُ عِندَ اللَّهِ وَأَقْوَمُ لِلشَّهٰدَةِ وَأَدْنٰىٓ أَلَّا تَرْتَابُوٓا ۖ إِلَّآ أَن تَكُونَ تِجٰرَةً حَاضِرَةً تُدِيرُونَهَا بَيْنَكُمْ فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ أَلَّا تَكْتُبُوهَا ۗ وَأَشْهِدُوٓا إِذَا تَبَايَعْتُمْ ۚ وَلَا يُضَآرَّ كَاتِبٌ وَلَا شَهِيدٌ ۚ وَإِن تَفْعَلُوا فَإِنَّهُۥ فُسُوقٌۢ بِكُمْ ۗ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ وَيُعَلِّمُكُمُ اللَّهُ ۗ وَاللَّهُ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ
অর্থঃ হে মুমিনগণ! যখন তোমরা কোন নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে ঋনের আদান-প্রদান কর, তখন তা লিপিবদ্ধ করে নাও এবং তোমাদের মধ্যে কোন লেখক ন্যায়সঙ্গতভাবে তা লিখে দেবে; লেখক লিখতে অস্বীকার করবে না। আল্লাহ তাকে যেমন শিক্ষা দিয়েছেন, তার উচিত তা লিখে দেয়া। এবং ঋন গ্রহীতা যেন লেখার বিষয় বলে দেয় এবং সে যেন স্বীয় পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করে এবং লেখার মধ্যে বিন্দুমাত্রও বেশ কম না করে। অতঃপর ঋণগ্রহীতা যদি নির্বোধ হয় কিংবা দূর্বল হয় অথবা নিজে লেখার বিষয়বস্তু বলে দিতে অক্ষম হয়, তবে তার অভিভাবক ন্যায়সঙ্গতভাবে লিখাবে। দুজন সাক্ষী কর, তোমাদের পুরুষদের মধ্যে থেকে। যদি দুজন পুরুষ না হয়, তবে একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা। ঐ সাক্ষীদের মধ্য থেকে যাদেরকে তোমরা পছন্দ কর যাতে একজন যদি ভুলে যায়, তবে একজন অন্যজনকে স্মরণ করিয়ে দেয়। যখন ডাকা হয়, তখন সাক্ষীদের অস্বীকার করা উচিত নয়। তোমরা এটা লিখতে অলসতা করোনা, তা ছোট হোক কিংবা বড়, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। এ লিপিবদ্ধ করণ আল্লাহর কাছে সুবিচারকে অধিক কায়েম রাখে, সাক্ষ্যকে অধিক সুসংহত রাখে এবং তোমাদের সন্দেহে পতিত না হওয়ার পক্ষে অধিক উপযুক্ত। কিন্তু যদি কারবার নগদ হয়, পরস্পর হাতে হাতে আদান-প্রদান কর, তবে তা না লিখলে তোমাদের প্রতি কোন অভিযোগ নেই। তোমরা ক্রয়-বিক্রয়ের সময় সাক্ষী রাখ। কোন লেখক ও সাক্ষীকে ক্ষতিগ্রস্ত করো না। যদি তোমরা এরূপ কর, তবে তা তোমাদের পক্ষে পাপের বিষয়। আল্লাহকে ভয় কর তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দেন। আল্লাহ সব কিছু জানেন।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
ধন্যবাদ, এতসুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য। আর তার সাথে শুকরিয়া আল্লাহর কাছে আমাদের তালাক হয়নি।
আমার সামি আমাকে 1ম বলেসেন যে তকে তালাক দিব।।।।তার 2দিন পর আবার রাগে বলসে তকে তালাক দিলাম 3বার বলসে
হয়ে গেছে তালাক
Na 1 talak hoiche
He is spreading the wrong information. Islam is not like you said something and are done with your wife. Islam has procedures that will give you time and help you understand whether they are wrong and have the chance to take their decision back. His talk will break a lot of people's families who don't do research about Islamic law.
ধন্যবাদ।❤️
Hujur ami amr samike rager matay boli amake talak de,,,onek ber bolechi,eta ki talaj hoye jabe 😢😢
হুজুর আমার স্বামী আমাকে রাগের মাথায় তালাক দিয়েছে , তালাক কি হয়েছে ,আমার দুইটা ছেলে আছে কি করবো হুজুর বলেন প্লিজ
Jakir nayek yer talak yer masala dekem
০১৮১৬১৫৯২৩৫
আমার স্বামী প্রায়ই রাগ করে আমাকে বলে তুমি আমাকে ডিভোর্স দিয়ে চলে যাও। অনেকবার এই কথা বলছে
এতে কি আমার কোন গুনাহ হবে
Hujor amr Sami amk 1years age muke 3talak dise Ami tarporeu Abar 6mash songsare korsi ata ki khub pap korsi
অবশ্যই জেনা করছেন যেহেতু আপনার তালাক হয়েগেছে
একজন রাগে তার স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করে বলেছে, যা তোরে তালাক দিলাম।
তো এখন কি তালাক হয়ে গেছে।
দয়া করে জানাবেন?
Eta hoile to Bangladesh e onek biye ar nai 😂
আমার স্বামী আমাকে রাগের মাথায় তিন তালাক দিয়ে দেয় তারপর আমি তাদের রেখে চলে আসি বাপের বাড়িতে এখন আমার ছেলে তাদের কাছে আছে। সে বলছে সে তার ভুল বুঝতে পারছে সে আমাকে তার কাছে আবার যেতে বলছে তার ছেলের জন্য এখন এই বিষয়ে কি করনীয়
সময় কতোদিন হল
আমার স্বামী বলেন মায়ের হক পালন করলেই জান্নাত পাবেন,, তাই কথায় কথায় বলেন তালাক দিয়ে দিবেন😔😔😔 দের বছর হল বিয়ের কিন্তুু রাগ হলেই এই কথা বলেন আমি হয়ত কখনোই কমা করতে পারবনা🥲🥲
সেই আপনার হাজবেন্ড হওয়ার যোগ্যতা রাখে না কারণ আপনাদের সম্পর্ক এখন অবৈধ হারাম সম্পর্ক কারণ আপনার হাজবেন্ড তালাক হয়ে গেছে আপনাদের!!
Apnar samike bolben bou er o hok aday korte hobe
হুজুর আমার সামি আমাকে অনেক মারার পর আমি বললাম আমাকে তালাক দিয়ে দেন তখন ওনি তালাক দিয়েছেন আমার নাম আমার বাবার নাম নিয়ে ১২৩করে তালাক দিয়েছেন এখনো একসাথে আছি এর মধ্যে একটি মেয়ে হয়েছে এখন কি করব
hujur amar sami tar guru jon niye ase divoce dewar jonno kazi dekte gesilo ami divoce dite raji hoini tai tata bari cole gese.. kisu din pore amar birudde mamla korse. tar sathe amar 2 bosor dore jogajog nai kintu talak o hoyni amader biyeta ki akhono ase
কাল রাতে আমার স্বামী আমাকে বলেছে তোমাকে ছেড়ে দিলাম ডিভোর্স দিলাম, তুমি বের হয়ে যাও তালাক দিলাম তোমায় তোমার সাথে সংসার করবো না এবং আমার বাবা মাকে নিয়েও অনেক খারাপ কথা বলেছে,,,, কিন্তু আজ সকালে সে আমার পা ধরে মাফ চাচ্ছে,, এখন আমি কি করবো, খুব ভালোবাসি তাকে আমার একটা বাবু আছে,,, সে এই নিয়ে ৪ ৫ বার ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছে,, এখন আমার কি হবে সে ইসলামের এই নিয়ম মানতে চায় না,, প্লিজ কি করা উচিৎ একটু জানাবেন প্লিজ,,
আপনার তালাক হয়ে গেছে বোন এখন সংসার করলে সেটা হারাম জেনা ভ্যাবিচার হবে
বোন আপনি আমার ইনবক্সে নক দিন এখানে কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
।
@@sathiakter4413ত
@@sathiakter4413apnar sathe kivabe jogajog korbo
কুরআনে তালাকের যে ধারাবাহিক পদ্ধতি বর্ণনা করা হয়েছে তাতে একবারে ১০০ তালাক দিলেও এক তালাকের বেশী কার্যকর হওয়ার কথা নয়, কারণ এটার সাথে সময় জড়িত
আপনার সাথে আমি একমত সময়ের বেপার আছে অজুর একটা বিষয় আছে যেমন অজু ছাড়া বিয়ে হয়না সাখি লাগবে
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমাকে মুখে তিন তালাক দিছে এরপরে সংসার করতেছেন এখন কি করা যায়
আমার হাসব্যান্ড ফোনে ৩ তালাক বলেছে রাগের মাথায়।। এখন কি করব প্লিজ বলবেন হুজুর 😭🙏
Amr samio phone 3talak bole felce ki korbo 3ber bolce aiber nea😭😭😭
Amar o😭
দুষ্টুমি করে যদি বলে যে ডিবর্স দিলাম তিন বার বলি তাহলে কি হবে
হবে।
হাসি মজা করে তালাক দিলেও তালাক হয়।পাগলের তালাক হয়বা
এক তালাক হবে।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
আমাকে আমার শশুর শাশুড়ী খুব জালাতো টাকা পয়সা বা অন্য আরো অনেক কিছু নিয়ে আমার স্বামী ও কখনো প্রতিবাত করতো না তখন আমার বয়স ১৫,১৬ বছর ৯ মাস সংসার করেছি মাএ। ১ টা বাবুও হয়েছে ১০ মাসের মধ্যে বাবার বাড়ি চলে আসি। আসার ৩ বছর পর আমি কোটের মাধ্যমে তাকে তালাক দেই শুধু পরিবারের সমস্যার জন্য। এখন বাচ্চা বড়ো হয়েছে। আমি ও আর বিয়ে করিনি আর তিনি ও বিয়ে করেন নি।১৫ বছর হলো এভাবে আছি। আমার স্বামী আমাকে নিতে চায়। আমরা কি সংসার করতে পারবো। জানাবেন দয়া করে ইনশাআল্লাহ।
Meye talaq Dile talaq hoy na apni Kono alem er sate kta bollen
😅😅😅
আপনাদের বিবাহের কাবিননামা দেখতে হবে।।
কাবিননামার ১৮ নম্বর ধারায় যদি "না" লেখা থাকে তাহলে মহিলা তালাক দিতে পারবে না।।
আর যদি "হা" লেখা থাকে তাহলে স্বামী আপনাকে তালাক দেওয়ার অধিকার দিয়েছেন।।
তাহলে তালাক হয়ে যাবে।
হুজুর আমার স্বামী আমাকে খুব ভালোবাসে ,,আমি একবার অনেক রাগিয়ে ছিলাম রাগের মাথায় আমাকে তালাক দিয়েছে 3 বার তারপর স্বামী খুব কান্না করছে ,,এখন কি করা যাবে
3 talak dile 1 hobe
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
Assalamualikum hujur amr amone 2 din onek rag outhcelo mathay thik celo nha Mone hoyce pagol ar moto hoygesalam tokhun bolcelam amr Sami k..je tore AK talak 2.3 talak delam bt buje nei tokhun je ai talak kotha ti ato kothin noile kno din o boltam nha amader love marej plz hujur ami o there Sara basbo nha ar se o..akhun o AK satha aci ar Sara jibon thakte chay ar ki kno bebusta nei plz bolen amy😢😢
আসসালামু আলাইকুম বোন আপনি এখানে যোগাযোগ করে আশাবাদী সমাধান পেয়ে যাবেন
Joga jog korbo ki vabe
@@SoikotKazi-l8t আমাকে ইনবক্সে নক দিন আমি লোকেশন বলে দিবো ইনশাআল্লাহ
Apnader karone amader somaj nosto hoye jacche
আপনি ভিডও দেখেন জাকির নায়ক এর সমাধান পেয়ে যাবেন,,,, এই যৌগের মুফতি আলেম এর কথা কি বলব একেক জন একেক মাসালা দেয়,,, প্রায় মুফতিদের কাছে গেলে এ বলে আমি পারব না অন্য মুফতির কাছে যান এই হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ,,,,,,, যাই হোক অনারা অনার মত বলে যাক আপনি জাকির নায়ক এর ভিডিও দেখেন আরো অন্যান্য ওলামায় কেরাম আছে দেখেন সমাধান পেয়ে যাবেন
জনাবের কাছে আমার প্রশ্ন
১। গুলির বিষয়ে যেই যুক্তি দিয়েছেন তা ঠিক মানুষ মারা যাবে কিন্তু মানুষ মরার শাস্তি কি মৃত্যুদন্ড হবে নাকি শাস্তি কমে যাবে।
২। একগুলিতেই যদি মারা যায় তহলে ২য় এবং ৩য় গুলির কি কার্যকারিতা থাকে। বিষয়টি হল ২য়,৩য় গুলি প্রয়োগ হলেও উদ্দেশ্য হাসিল হবে না। কারণ গুলির উদ্দেশ্য হল মেরে ফেলা।
উনি যেটা বলেছেন সেটা দলীল বা প্রমান স্বরুপ নয় বরং বোঝানোর সুবিধার্থে দৃষ্টান্ত স্বরুপ।
প্রথম এবং দ্বিতীয় তালাকে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় না এটা ভীতি প্রদর্শনের জন্য। আর উনার কথার উদ্দেশ্য হলো বাইন তালাক তৃতীয় তালাক।
Amar husband pagol ar moto rag koray talak disay ami pragnent Amar ki talak hobay.
গর্ভবতী অবস্থায় তালাক হয় না সব থেকে ভালো হয় আপনি বাংলায় অনুবাদ করা কোরআন শরীফ থেকে তালাক সুরাটা একবার পড়ে নিবেন এখানে সমস্ত বিবরণ দিয়ে দেওয়া আছে।
যেমন বেয়াদব তেমন তালাক দিছে ঠিকই হইছে। এমন আচরণ করো কেন আমি রেগে যায়?
@@shahadatshuvo1430
Apni talak disen?
Akhon Ki korcho tahole
Assalamualaikum rager matay ak talak dile sheta talak Hobe ki please bolben
আসসালামু আলাইকুম সম্মানিতা বোন আপনি এখানে যোগাযোগ করুন আশাবাদী সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ
বিয়ের করার পরে এক সাথে আমি আর সে কোন সময় না কাটালে/সংসার না করলে কি আমি তালাক দিতে পারবো শুধু মুখে মুখে।
আর তাহলে কি দেনমোহর দিতে হবে ??
মোহর দিতে হবে অর্ধেক
Amr Sami o amak 3talak dise ata ki talak hobe
ল্হজুর আজ আমার স্বামি অনেক রেগে গিয়ে আমাকে তিন তালাক দিয়েছে তাহলে এখন কি তালাক হয়ে গেছে
আমিও এটা জানতে চাই
হ্যা।😢
আমিও জানতে চাই😢
Ak talaq hobe
হজুর আমার সামি আমাকে ভুল বুজে আমাকে বলেছে যে সে যদি বাসায় থাকত তাহলে আমাকে তালাক দিয়ে দিত,সে প্রবাসে থাকে বলে আমাকে তালাক দিতে পারছে না,,এতে কি সরিওত অনুজাই তালাকের পরজাই পরেছে?
না এমন ভাবে বললে আমার জানা মতে তালাক হয় না
হুজুর আমি আমার স্বামীকে ডিভোর্স দিয়া দিছি কাজী বাড়িতে আয়না কিন্তু ডিপোসের কাগজে আমার স্বামীর সই করে নাই আমি সই করছি এখন তো আমার স্বামী, নিতে চাই এখন কি করা যাওয়া যাবে কিনা
হুজুর স্ত্রী যদি বলে আমি আপনার সাথে সংসার করব না তাহলে কি কিছু হবে?
Hardly toking say what is Quran 3 tohore but 3 talake 1 talak hobe follow Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf follow koro 3 talake 1 talak hobe
কোন হাদিসই পাইছেন যে তিন তালাক তিনতালা কি হয়
Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf follow koro 3 talake 1 talak hobe
হুজুর আমি ও আমার স্বামী কে তিন বার তালাক দিছি ফোনে এখন এইটা কি হবে
Na meyeder jono khola talak cawa jai
Taoo abar Bina karone na
মহিলা তালাক দিতে পারে নাকি? 😂
সূরাঃ আল-বাকারা [2:232]
আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না।
হুজুর এটা মানে কি বলুন হুজুর
মানে এক তালাক হয়েছে।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
2:21 right
Auni Quran Abong Hadith anujai kotha bolben ( Dr.Zakir naik abong Mufti Amir Hamza theke talaq er masala sikhe nen tar pore lok ke bolben) Talaq er Bhool masalar jaynno apnar moto alem rai Allah ar kase prothom Dhora khaben ( apnara sob alem ek ta sidhanta I ashen jita sathik ,alem er majei kothar mil nai apnara sadharan lok ke ki bujaben, Islam ke ar hayshakar banao na Allah Naraj hobe apneder upore
Ami jor kore thalak nici ekan seh amake nita chai ami o chai thake ekan ki korbo Jodi ei bissoia kicu bolten
আসসালামু আলাইকুম বোন আপনি এখানে যোগাযোগ করে আপনার বিষয় কথা বল সমাধান পেয়ে যাবেন
আসসালামু আলাইকুম আপনার সাথে কথা বলতে চাই আমি
হজুর কাল আমি ৩ তালাক দিছি
হুজুর, আমার একজন রাগের মাথায় তিন তালাক দিয়ে দিছেন,এর আগে ও এক বার তালাক দিছিলেন তওবা পড়ানো হইছিল, এখন করণীয় কি
৩ বার কবুল বলে আবার বিয়ে করে নেন
এক তালাক দিলে করণীয় কী জানালে উপকৃত হতাম!
হুজুর আমার স্বামী ফোনে মেসেজে ৩ তালাক দেখছে সেটা কি তালাক হয়েছে
অবশ্যই তালাক হয়েগেছে
আপনি এখানে যোগাযোগ করে আশাবাদী সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ
@@sathiakter4413kew jodi bole toke talak dibo.boley mukhe bole 1 talak. Tar por theme jai r kicuy bole na.tomake talak dilam o bole ni.tahole ki talak hobe
আপনি ইনবক্সে নক দিন আশাবাদী আপনার উপকার হবে ইনশাআল্লাহ
আপনি আমার ইনবক্সে নক দিন আমি মেয়ে মানুষ সমস্যা নেই কারন এখানে কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
এতো গুলো প্রশ্ন, সব গুলো একি বিষয়ে একি মঞ্চে, কারা এরা এক সময়ে এতো প্রশ্ন
হুজুর আমার সংসার জীবনে অনেক কিছু হওয়ার পর আমাদের লিখিত ভাবে ছাড়াছাড়ি ,মনে ডিভোর্স হয়েছে।।আমার একটা মেয়ে বাচ্চা আছে,,তাই,1বছর পর আমি আর আমার ডিভোর্স ছি স্বামী একসাথে সংসার করার সিদ্ধান্ত নেই,,তখন দুই পরিবার আবার কাজী মুন্সী দিয়ে আবার আমাদের বিয়ে হয়।।কিন্তু হুজুর আমার প্রশ্ন হচ্ছে আমাদের কেও কি আল্লাহ জেনার কাতারে দার করাবে,,আমরা কি জিনা কারি।।আর আবার আমাদের একটা সন্তান হয়েছে ,সে সন্তান কি জারজ সন্তান।।।হুজুর আপনার পায়ে পড়ি ,আমার অনুরোধ থাকলো দয়া করে আমার প্রশ্নএর উওর দিবেন।।
Same Question
অবশ্যই জিনাকারি আপনারা আপনাদের সন্তান জারজ আপনাদের উপর আল্লাহর লায়নত
প্রথম স্বামী রেখে অন্য আরেকটা বিয়ে হলে ওই মেয়ের ডিভোরছ হয়নি প্রথম স্বামীর পাপ হবে কি না?
Quran bolsa 3 tohore follow koro Dr jakeir naik and Abdur razzak bin Yousuf and asadulla galiv and Abdulla bin Yousuf follow koro 3 talake 1 talak hobe
Amader desher alemgon sothik niyome talak janena
Hardly toking say
Hello
Ae knowledge to jana thakena oneker, kau jodi na jene kore & rager mathae?
সামী যদি বার বার বলে তোমার সাথে সংসার করব না বাবার বারি চলে যাও তাহলে কি তালাক হয়ে যাবে?
হুজুর আপনার সাথে কথা বলবো কি ভাবে বলবো
Ami rage talak delam amr husband re onk er samne akhon ki talak hobe?
😢hmm
হুজুর,,, আমার স্বামী প্রতিবেশী সামনে আমাকে তালাক দিলো কয়েকবার,,,এখন আমি কি করবো..
Hmm hobe
মাতাল অবস্থায় তালাক দিলে কি তালাক হবে?
আপনি অবশ্যই জানাবেন রেগে গিয়ে তালাক দিলে কি করে তালাক কি করে হয় ?হাদিস দিয়ে বর্ণনা করুন।রাগ তো আল্লাহ দিয়েছেন। তাহলে রাগ হালাল হতো।আপনি পুরো বিষয় টা জেনে তাপরে ভিডিও বানান।আপনি ইসলামের ভুল বর্ণনা দিচ্ছেন বলে আমার মনে হয়।
you r r8,,,
এরা কোরয়ান হাদিস থেকে ফতোয়া দেয় না এরা ফতোয়া দেয় এদের মাযহাব অনুযায়ী,, এই হুজুর এর বিভিন্ন ভিডিও দেখবেন প্রতিটি মাসালার পর বলা হয় আমাদের হানাফি মাযহাবে আছে,,
মা আয়সার স্পষ্ট হাদিস :নবী বলেছেন ওলী ছাড়া মেয়েদের বিয়ে বাতিল বাতিল বাতিল,, তিন মাযহাবের আলেম বলেছেন এটাই সঠিক
শুধু এই হানাফি মাযহাবের আলেম বলেন পালিয়ে বিয়ে জায়েজ বাপ মা ছাড়াই,,মানে এরা প্রেম করা হারাম সম্পর্ক করা কে প্রশয় দিলো,,
তালাক নিয়ে নবীর হাদিস তিনটা বিষয় সিরায়াসলি করলেও যা হয় হাসি ঠাট্টা করে করলেও তা হয়
তালাক,দাস আজাদ,বিয়ে
কিন্তু কোথাও বলেন নি রাগে করলেও তালাক হয়
আর ও হাদিস আছে যেখানে নবী বলেছেন ক্রোধে কোনো তালাক নেই আরো বলেছেন ইগলাকের সময় দাস আজাদ ও তালাক নেই,, ইফলাগ মানে জোরজবরদস্তি /কঠিন রাগ
কঠিন রাগ বলতে তো বোঝা যায় যে রাগে মাথায় রক্ত উঠে যায় মাথা কাজ করে না,,না চাইলে মুখে এই শব্দ বের হয়ে যায় এটা তো জোরজবরদস্তি,, রাগের সময় তো শয়তান মাথায় ভর করে
এই সময় কি করে আল্লাহ তালাক পতিত করে সম্পর্ক হারাম করে দেবেন,,আল্লাহ কি তার বান্দা সম্পর্ক অবগত ছিলেন না,,না আল্লাহ শয়তান সম্পর্ক জানেন না,,যে এই বিধান দেবেন??
আল্লাহ যা বিধান দিয়েছেন তা জেনে বুঝেই দিয়েছেন,,
আপনি অন্য তিন মাযহাবের হুজুর দের কথা শুনেন তারা কুরআন হাদিস দিয়ে বলে শুধু এই এক হানিফারা নিজেরাই মন মত মাসালা দিয়ে মানুষ কে ধবংস করতেছে,,
আবু হানিফা যখন ছিলেন তখন তার ছাত্ররা তার বিভিন্ন মাসায়েল ভুল পেয়েছেন,,যার কারনে ইমাম শাফেয়ী তার ছাত্র হবার পরেও তিনি ইমাম মালেকি এর কাছে পড়তে চলে যান এবং এসব ভুল দেখে তিনি নিজেই একটি মাযহাব প্রতিসঠা করেন জানো মানুষ সঠিক টা জানতে পারে
Amar same Koy tore 1talak2talak3talak 10talak deleo soja hobena ta hole ke talk hoice replai pz
বলে যদি দিছি তাইলে হবে
হুজুর আমার সামি আমাকে তিন তালাক দেছে এখন আমি কি করতে পারি আমার দুইটা সন্তান আমি কি করবো বলবেন প্লিজ😂😂😂😂
এই সমস্ত আলেমদের জন্য, কত লোকের যে সংসার ভেঙে গেছে।কি দিয়ে কি উদাহরণ দেই।
তুমি মনে হয় এই মাসআলায় বেকায়দায় পড়েছো। মাসআলা সহজ হলে ঐ আলেম ভালো আর অন্যথায় না।
Zakiyavishon4927 .. Hujur kno mon gora masala ba baneye kno kotha bole nai, sha hadis,quran a j masala aca tai e bolche, akhn seita jo d apnar mante osubidha hoi tahole avoid kren, apna k to kau jor krteche na mante, but ulta palta kotha boilen na
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@@NusratJahan-dk4qwএই লোক কোরয়ানে কোথায় বলা আছে রাগের মাথায় তালাক দিলে তালাক হবে,,রেফারেন্স দেন কোন আয়াতে আছে এটা?? কোরয়ানে বলা আছে *তোমরা আমার বিধান কে হাসিতামাশা রুপে নিও না
মানে হাসিঠাট্টা করে তালাক দিলে সেইটা হয়ে যাবে
২য় কথা নবী বলেছেন ইগলাকের সময় দাস আজাদ ও তালাক নাই
ইগলাক মানে জোরজবরদস্তি বা কঠিন রাগ
যাকে বলে মাথায় রক্ত ওঠা রাগ
,হুজুর ইসলামিক বিষয় পড়ছে মাযহাব অনুযায়ী,, তার মাযহাব আবু হানিফা যা বলে গেছেন সে তাই বলেছে
নবীর আর ও একটা হাদিস আছে:ক্রোধে কোনো তালাক নেই
আপনি নবীর একটা হাদিস দেখান যেখানে বলা আছে রাগের মাথায় তালাক হয়
বা কোরানের আয়াত দেখান
,
কেউ যদি মুখে না বলে ম্যাসেজে লিখে তোকে তালাক দিবো তাহলে কি তালাক হয়ে যাবে
ভবিষ্যতে দেব বললে তালাক হয়না।এখনও দেয়নি
আচ্ছা তালাকের নিয়ম না জেনে যদি প্রতিবার ঝগরার সময় তালাক দেয় তাইলে কি তালাক হবে??পরে যদি সে বলে আসলে তালাক এর নিয়ম যে এরকম আমি জানতাম না।ভুল শিকার করে,তাহলে কি হবে?
হবে।
আমার ইসতিরির মাতাই শমশশা ও তিন তালাক দিয়া দিছে তালাক হবে নাকি
Acha hujur amar shamike ami talak diyechi kintu o amake deini ami amar baper bari theke talak diyechi rage kintu ekhon o amake niyeche ar amara tin din theke eksathe achi amader ki talak hoyeche
আসসালামু আলাইকুম বোন আপনি এখানে যোগাযোগ করে আপনার বিষয় কথা বলে সমাধান ফেতে পারেন
আমার স্বামীওআমাকে রাগ করে তালাক দিছে দুই বার
হুজুর পুনোরায় যদি আবার বিয়ে করে নেয় যেই মেয়ে কে তালাক দিছে সেই মেয়ে কে তাহলে কি বৈধ হবে
জ্বি না অন্য কোথাও বিয়ে হলে যদি সেখানে তালাক হয় তাহলে বিয়ে করতে পারবেন অন্যথায় নয়
বোন আপনি আমার ইনবক্সে নক দিন আমি মেয়ে মানুষ আপনি কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
Amer jamai ajke amake talak dise phone a tin talak bolse tahole ki hoye gese plz bolen😭😭
ভালো মুফতির কাছে গিয়ে জেনে নিন
বোন বপনি ইনবক্সে নক দিন এখানে কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি
স্বামী যদি স্ত্রীকে রাগে বলে তাহলে ঢলে যাও।আমি বাঁ ঢি তাহলে কি তালাক হয়ে যায়।
হুজুর আমার স্বামী আমার ভায় কে বলেছে তোর বোনকে তিন তালাক দিলাম তিন তালাক দিয়েদিয়েছে কিন্তু আমি শুনিনি আমার ভাই শুনেছে এতে কি তালাক হবে
দুষ্টামি করে বউকে বলে যে,
মনে কর তোমারে আমি তালাক দিলাম,
তালাক, তালাক, তালাক
সেটা কি তালাক হবে ?
এখানে এই কথায় কি স্বামী-স্ত্রীর কি কোন তালাক হবে- নাকি না? 😢😢😢।
প্লিজ উত্তর টা একটু জানাবেন 😢😢
হয়তোবা হতে পারে বিস্তারিত কথা নাবলে বুঝা মুশকিল আপনি ইনবক্সে নক দিন এখানে কমেন্টে কোন ফয়সালা পাবেননা কারন এখানে সব মুফতি