হাতে হাতে রেডিও ছিলো মোবাইলের মতো, আমিও একটা ছোট মোবাইলের মতো রেডিও কিনে খেলা শুনতে শুনতে হটাৎ ছক্কার কথা শুনে খুশিতে চলন্ত রিক্সা থেকে লাফ দিয়ে পড়ি, ওহ কি দারুন ছিলো সেই মুহুর্তটি।
১৯৯৭ সাল আহ,সেই ম্যাচে উপস্থিত থাকা আজ কতো মানুষ দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নিয়ে মাটির সাথে মিশে গিয়েছে😭ভাবতেই অবাক লাগে কত মানুষ ছিলো উপস্থিত মাঠে আর সেই অনেক মানুষ দুনিয়াতে নেই😭
সত্যি, কারেন্ট চলে গিয়েছিল ঐ সয়য়। আজ থেকে 26 বছর আগের কথা.. কিন্তু মুহূর্তটা অসাধারণ। রেডিও ছিল একমাত্র ভরসা। আর আজকে হাতে হাতে লাইভ ম্যাচ, কিন্তু পাতানো খেলা আর জুয়ার আরেক নাম হয়ে গেছে ক্রিকেট। আফসোস হয় খুব।
খেলার শেষ মুহূর্তে কারেন্ট না থাকায় আমরা রেডিওতে ধারাভাষ্যকারের মাধ্যমে শুনতে ছিলাম। সে এক অন্য লেভেলের অনুভূতি;যা বলে বোঝানো সম্ভব নয় 🥰 আমরা পুরো এলাকায় রং ছিটিয়ে মিছিল করেছিলাম 💕🥰
আমরা মফস্বলে থাকতাম। সেখানেও ঐ সময় কারেন্ট চলে গিয়েছিল। রেডিও অফ, ব্যাটারি সিস্টেম ছিল না। পরে রাস্তায় এক প্রাইভেট কার আটকিয়ে সেটার রেডিও ছেড়ে দরজা খুলে সবাই চারপাশে ঘিরে কমেন্ট্রি শুনেছিলাম। কিন্তু একটা কথা, এই ম্যাচ বাংলাদেশের জন্য বাচামরার ছিল না কিন্তূ প্রেস্টিজিয়াস ছিল যদি চ্যাম্পিয়ন হতে পারে। বাংলাদেশ ততক্ষণে ওয়ার্ল্ডকাপে খেলার টিকেট কনফার্ম করে ফেলেছিল সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে। এই টূর্ণামেন্টে বাংলাদেশের জন্য সবচে স্বরণীয় ম্যাচ ছিল হল্যান্ডের সাথে বৃষ্টি বিঘ্নিত সেই ম্যাচ যেটা হারলে বা ম্যাচ পরিত্যক্ত হলে বাংলাদেশ টুর্ণামেন্ট থেকে ছিটকে যেত, খেলা হত না সেমিফাইনালে। সেই ১৯৯৪ সালের আইসিসি ট্রফির মতো যেখানে কেনিয়ার সাথে ১৩ রানে হেরে উপমহাদেশে ওয়ার্ল্ডকাপ খেলার স্বপ্ন যেদিন মরে গিয়েছিল। কি যে কষ্ট পেয়েছিলাম সেই দিন। রেডিওতে কমেন্ট্রি শুনতে শুনতে কান্নায় চোখ ভেসেছিল। যদিও কেনিয়ের ২৯৫ রান তাড়া করতে গিয়ে দারুণ সুচনা ছিল বুলবুল আর জাহাঙ্গীর এর। যাই হোক ১৯৯৭ এ হল্যান্ডের সাথে সেই ম্যাচ যখন বৃষ্টির জন্য আটকে যায় তখন বাংলাদেশের অবস্থাও খারাপ ছিল। বৃষ্টি থামলে মাঠ শুকানোর জন্য বাংলাদেশের সব খেলোয়াড়, কোচ মাঠে নেমে গিয়েছিলেন। তারপর আকরাম খানের ৬২ রানের সেই বিখ্যাত ইনিংস। সাথে মনি ও সাইফুলের সাপোর্টিং দুটো ইনিংস যাতে অত্যন্ত মূল্যবান দুটো পার্টনারশিপ হয়েছিল। সেইদিন জেতার পর বাংলাদেশের কনফিডেন্স অনেক উপরে চলে গিয়েছিল যাতে সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ডকে হেসে খেলে হারিয়েছিল। সেই ম্যাচে আকরাম খান সেই অবিস্মরণীয় ৬২ রানের ইনিংস না খেললে সেই টুর্ণামেন্ট থেকে তখনই ছিটকে যেত। খেলা হতো না তারপরের ওয়ার্ল্ডকাপে। বিলম্বিত হতো ব্যাক টু ব্যাক ওয়ানডে ও টেষ্ট স্ট্যাটাস পাওয়া। তাই আমার কাছে সব সময়ই মনে হয় বাংলাদেশের ক্রিকেটের এই সামনে এগিয়া যাওয়া আজও দাঁড়িয়ে আছে আকরাম খানের সেই ৬২ রানের উপর। কিন্তু এখনকার প্রজন্মের কতজনই বা সেই ইতিহাস জানে কিংবা আগের প্রজন্মের কতজনই বা সেই ইনিংস মনে রেখেছে। সেই ম্যাচ নিয়ে মিডিয়াতে পরে কখনও কোন আলোচনাও শুনিনি। ভাল থাকুক বাংলাদেশের ক্রিকেট।
সেই দিনের মুহূর্তা ছিল অন্যরকম সেদিন খুব স্বল্প সংখ্যক ঘরেই টিভি ছিল। রেডিওতে ইসলামপুর থেকে শুনছিলাম আমাদের দেশ জেতার পর মনটা ভরে গিয়েছিল। কিছুক্ষণ পরে সবাই উল্লাসে ফেটে পড়ে এবং পুরো দেশে রং খেলায় মেতে উঠে সেই মুহূর্তটা ছিল অন্যরকম যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না
সম্ভবত তখন বিটিভি খেলা টি প্রচার করেনি তাই আমাদের দেখার উপায় ছিলনা কারন সে সময় আমাদের এলাকায় ডিসএন্টিনাই ছিলনা, তার ওপর স্কুলে যাওয়ার চাপ।স্কুল ড্রেস পড়ে স্কুল না গিয়ে চুরি করে এক মুদি দোখানদার আঙ্কেলের সাথে তার দোখানের সামনে বেঞ্চে বসেই গোটা খেলাটি রেডিওতে মনোযোগ দিয়ে শুনেছি।ঐ দিন বাদে আমি কোন দিনই এতসময় ধরে রেডিও শুনিনি।চিরস্মরণীয় মুহুর্ত বাংলাদেশের প্রয়োজন ১ বলে ১ রান। ব্যাট করছেন হাসিবুল হোসেন শান্ত...… আহ কি মধুর স্মৃতি ❤
পশ্চিমবঙ্গ থেকে সেদিন আমিও ঐতিহাসিক ঐ খেলা রেডিওতে শূনেছিলাম। তখন আমি বাংলাদেশের খুব ভক্ত ছিলাম। আতাহার আলী খান, মহঃ রফিক, আমিনুল ইসলাম বুলবুল এদের খেলা খুব ভালো লাগতো। ভারতের খেলা থাকলে বাবা আর আমি শুনতাম কিন্তু বাংলাদেশের খেলা আমি একাই শুনতাম। যখন থেকে বাংলাদেশীরা পাকিস্তানের ভক্ত হলো তারপর আর বাংলাদেশী দের ভালবাসি না। তবে খান সাহেব রফিক ভাই বূলবুল ভাই বাংলাদেশের ক্রিকেটকে যে উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তা ভোলার নয়। এখনও ভাবি রফিক ভাই তখনকার দিনের নামকরা বোলিং সামলে 10, 15 বলে 25, 30 রান করতেন আর দু তিনটি উইকেট তো নিতেন ই। আর আজ বাংলাদেশ অহংকারের ফল ভোগ করছে।
ঐ সময় রেডিওতে চৌধুরী জাফরুল্লাহ শরাফত এর ধারাভাষ্য শুনেছিলাম। আর আজ প্রথম খেলাটি দেখলাম। অনেক আনন্দ পেলাম। তবে আকরাম খানের ৬ মারা ও বল হারানোটা ছিলো বেশি আনন্দদায়ক। সেটাও আজ দেখার সৌভাগ্য হলো। ধন্যবাদ মাছরাঙ্গা টিভিকে
Akram khan ,Mohammed rafiq,khaled mahmud sujon ebong aro jara chilen oi match e eder ei obodane Bangladesh aj atodhur obdhi asche. We are proud of them
সেই শৈশবের স্মৃতি মনে করে চোখে পানি চলে আসলো। তখনকার সময় কিশোরগঞ্জে আম গাছের নিচে আখড়া বাজার গাড়ির গ্যারেজ ছিল আম নিয়ে বসে খাচ্ছিলাম তখন আম চিলতে শামুক দিয়ে তৈরি সিনাই ব্যবহার করতাম। শেষ মুহূর্তে জিতে আমরা মিছিল বের করলাম কত মানুষ রাস্তায় চকলেট দিলো রঙের খেলা হলো চোখের সামনে এখনো ভাসতেছে সেই দিনগুলি
ক্লাস 7 এ পড়ি তখন রেডিও শুলছিলাম মালয়শিয়ার কুয়ালালামপুর কিলাত কিলাব মাঠে থেকে চৌধুরি জাফরউল্লাহ শারাফাত কানে ,এখনও ভেসে উঠে।কি যে নাচানাচি করেছিলাম ওইদিন। মিছিল করেছিলাম এলাকায়। এ ম্যাচের এক ম্যাচ আগে নেদারল্যান্ডস ইমপর্টেন্ট ম্যাচ আকরাম খানে অনবদ্য ৬৮ রানের ইনিংসটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পিছনে।
আমার এক মামু আর আমি দুজনেই রেডিওতে খেলা শুনছি। মামার হাতে একটা রেডিও আর আমার হাতেও একটা রেডিও। যখন ৮ উইকেট পড়ে গেল তখন মামা তার রেডিওটা একটা আছাড় দিলো। মামার মন খারাপ, আমি আমার রেডিওতে শুনছি, যখন খালেদ মাসুদ পাইলট ছক্কা হাকালেন মামাকে বললাম মামা ছয় মেরেছে , অমনি মামা তাড়াহুড়ো করে ব্যাটারি দুইটা কুরিয়ে এনে আবার রেডিওটা ঠিক করার চেস্টা করছে। ততক্ষনে জিতে গেছি শুনে মামাকে দেখে মনে হলো লুঙ্গিটা খুলে নাছতে পারলে আরও খুশি হতো। সেই দৃশ্য এখনো আমার চোখের সামনে ভাসে।
আমার বাবার সাথে পার্টিতে শুয়ে শুয়ে রেডিওতে এই খেলার ধারা বিবরণী শুনছিলাম ভালো করে কিছুই বুঝতাম না তবুও খোদা বক্স মৃধার ধারা বিবরণী শুনে বুকের ভেতরে ধুপ ধুপ করছিল তারপর বাংলাদেশের সেই জয় ঐতিহাসিক জয় সারাদিন মিছিল আনন্দ রং কেনার জন্য দুই টাকা নিয়া বাবার কাছ থেকে এক টাকার রং এক টাকার খাবার কি যে আনন্দ! কোথায় গেল সেই দিনগুলি......
এই খেলাটির চেয়ে দুই ম্যাচ আগের খেলাটি অধিক গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। বাংলাদেশ বনাম আয়ারল্যান্ড। আজকে যে বাংলাদেশ ক্রিকেট খেলে, তা ঐ ম্যাচে জয়ের কারণে। আকরাম ছিলো সুপার হিরো। পরের দিন জাতীয় পত্রিকার প্রথম পাতা লালে লাল হয়ে গিয়েছিলো।
ইন্ডিয়ানরাও একসময় বিদেশে জিম্বাবুয়ের সাথে জিতা হেভি খুশি হত।পেসারদের ফেস করার ভয়ে ওয়েস্টইন্ডিজ যেতে চাইত না।পাকিস্হানের সাথে প্রায়ই হারত বলে খেলতে চাইত না।গাভাস্কার ৬০ ওভার বাটিং কইরা ওডিতে ৩০ রানে অপরাজিত ছিলো।তারপর পাঁচ ওইকেট থাকার পরও ১৫০+ রানে হারছিলো।এখনও আইসিসি,পিচ,বল সুবিধামতো না হলে হেরে যায়।
এই খেলাটা যখন হয়, তখন আমি অনেক ছোট,ক্রিকেট তেমন বুঝি না,খেলা দেখে মজা পাই, ঠিক একই দিন বাংলাদেশ যখন জিতে গেল, যাকে পায় তাকে রং দেওয়া শুরু হলো,তখন আমাদের বাড়ি থেকে আমার খালার বাড়ি অনেক দূরে ছিল, কিন্তু মনের অজান্তে কিভাবে যেন আমি পৌঁছে গিয়েছিল, আর আমার মা আমাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করে দিয়েছিল, মনে মনে ভাবছে আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম, খালা আমাকে দেখে অবাক হয়েছিল, এ মুহূর্তে খালা আমাকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে এসে ছিল, তখন আমি রাস্তায় দেখতে পেলাম, যাকে রাস্তায় পায় তাকেই রং দেওয়া শুরু হলো, এতটা আনন্দ ছিল তখন,স্মৃতি হয়ে থাকবে এই দিনটা।
এটাই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় অর্জন বাংলাদেশ জাতীয় দলের।
হাতে হাতে রেডিও ছিলো মোবাইলের মতো, আমিও একটা ছোট মোবাইলের মতো রেডিও কিনে খেলা শুনতে শুনতে হটাৎ ছক্কার কথা শুনে খুশিতে চলন্ত রিক্সা থেকে লাফ দিয়ে পড়ি, ওহ কি দারুন ছিলো সেই মুহুর্তটি।
আমরাও রেডিওতে খেলা দেখছি,ছক্কার কথা শুনে টক্কা মারতাম,জয়ের খবর শুনে হাইওয়ে রাস্তায় রং মারামারি শুরু করে দেয়েছি।
এই ম্যাচের পর থেকেই মূলত বাংলাদেশে ক্রিকেট নামের খেলাটি তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠে।
Janapriyo hoye ar ki holo, sei to mathe neme bangladeshira match e hare ar nongrami kore
@@indiaworld8278nongrami Indiao kom korena, tai nijer dosh dheke onner dosh khujte jaienna
১৯৯৭ সাল আহ,সেই ম্যাচে উপস্থিত থাকা আজ কতো মানুষ দুনিয়া থেকে চিরবিদায় নিয়ে মাটির সাথে মিশে গিয়েছে😭ভাবতেই অবাক লাগে কত মানুষ ছিলো উপস্থিত মাঠে আর সেই অনেক মানুষ দুনিয়াতে নেই😭
এটাই বাংলাদেশ এর ক্রিকেট ইতিহাসের সবচে স্মরণীয় ম্যাচ। পুরো খেলা টা রেডিও তে শুনেছিলাম, পরে টিভি তে দেখেছি।
কে কে আমার মত কমেন্ট পড়তে আসছেন এবং ঐ সময়ের কথা স্বরণ করে চোখের সামনে ভাষায়ছেন.মন আবার ফিরে চায়ছে ঐ দিন গুলি.যতবার দেখি বিরক্ত হই না
চোখে পানি এসে গেল। বাংলাদেশ আমি তোমায় ভালোবাসি!
দেশপ্রেম কী শুধু ক্রিকেটে জেগে উঠে নাকি? দেশটা যে ইন্ডিয়ার অঙ্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে সেই খেয়াল আছে?
একহজন পাওয়ার গেছে, আপনিই একমাত্র দেশপ্রেমিক যাদের বংশধর ৭১ সালে পাকিস্তান জিন্দাবাদ বলেছিলো@@isaacnewton4277
আপনার মনে হয় আভেগে লারা দিছে নইলে পানি আসতোনা
SAME TO U
তখন ক্লাস ৪ এ পড়ি। সারাদিন মাঠে ব্যাট বল নিয়ে পড়ে থাকতাম! আহা! কী সুন্দর ছিল আমাদের শৈশব।
আমি ৮ এ পড়ি,তখন খুব ক্রিকেট খেলতাম
আমিও ক্লাস ৪ পড়ি তখন সারাদিন তো ব্যাট বল নিয়ে থাকতাম আহ সেই সব দিন খুব মিস করি
সিক্সে পড়ি
পূরোনো স্মৃতি মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
স্মরণীয় একটা মুহূর্ত
সম্পূর্ণ খেলা রেডিওতে শুনেছিলাম
সত্যি, কারেন্ট চলে গিয়েছিল ঐ সয়য়। আজ থেকে 26 বছর আগের কথা.. কিন্তু মুহূর্তটা অসাধারণ। রেডিও ছিল একমাত্র ভরসা। আর আজকে হাতে হাতে লাইভ ম্যাচ, কিন্তু পাতানো খেলা আর জুয়ার আরেক নাম হয়ে গেছে ক্রিকেট। আফসোস হয় খুব।
আজকে এই খেলাটা দেখে চোখ দিয়ে পানি চলে আসলো সত্যিই অনেক আনন্দ মুহূর্ত ছিল। এই বাংলাদেশকে অনেক ভালোবাসি। 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❤❤😢
খেলার পরে যে মিছিল করছিলাম তা জীবনেও ভুলব না।মিছিলের পরে আমাদের সুইটি বিস্কিট দিছিল।
হাসলাম একটু ভাই 😁😁মন খুলে ❤️❤️🩹❤️❤️🩹
আমরা খেয়েছি বেলা বিসকুট
খেলার শেষ মুহূর্তে কারেন্ট না থাকায় আমরা রেডিওতে ধারাভাষ্যকারের মাধ্যমে শুনতে ছিলাম। সে এক অন্য লেভেলের অনুভূতি;যা বলে বোঝানো সম্ভব নয় 🥰 আমরা পুরো এলাকায় রং ছিটিয়ে মিছিল করেছিলাম 💕🥰
এই খেলা সরাসরি বিটিভি সম্প্রচার করেনি। হাইলাইটস দেখিয়েছিল। আপনি কি স্টার স্পোর্টসে দেখেছিলেন?
Sotti to current chole gechilo. Tokhon ami mirpur a thaktam.
আমরা মফস্বলে থাকতাম। সেখানেও ঐ সময় কারেন্ট চলে গিয়েছিল। রেডিও অফ, ব্যাটারি সিস্টেম ছিল না। পরে রাস্তায় এক প্রাইভেট কার আটকিয়ে সেটার রেডিও ছেড়ে দরজা খুলে সবাই চারপাশে ঘিরে কমেন্ট্রি শুনেছিলাম।
কিন্তু একটা কথা, এই ম্যাচ বাংলাদেশের জন্য বাচামরার ছিল না কিন্তূ প্রেস্টিজিয়াস ছিল যদি চ্যাম্পিয়ন হতে পারে। বাংলাদেশ ততক্ষণে ওয়ার্ল্ডকাপে খেলার টিকেট কনফার্ম করে ফেলেছিল সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে। এই টূর্ণামেন্টে বাংলাদেশের জন্য সবচে স্বরণীয় ম্যাচ ছিল হল্যান্ডের সাথে বৃষ্টি বিঘ্নিত সেই ম্যাচ যেটা হারলে বা ম্যাচ পরিত্যক্ত হলে বাংলাদেশ টুর্ণামেন্ট থেকে ছিটকে যেত, খেলা হত না সেমিফাইনালে। সেই ১৯৯৪ সালের আইসিসি ট্রফির মতো যেখানে কেনিয়ার সাথে ১৩ রানে হেরে উপমহাদেশে ওয়ার্ল্ডকাপ খেলার স্বপ্ন যেদিন মরে গিয়েছিল। কি যে কষ্ট পেয়েছিলাম সেই দিন। রেডিওতে কমেন্ট্রি শুনতে শুনতে কান্নায় চোখ ভেসেছিল। যদিও কেনিয়ের ২৯৫ রান তাড়া করতে গিয়ে দারুণ সুচনা ছিল বুলবুল আর জাহাঙ্গীর এর। যাই হোক ১৯৯৭ এ হল্যান্ডের সাথে সেই ম্যাচ যখন বৃষ্টির জন্য আটকে যায় তখন বাংলাদেশের অবস্থাও খারাপ ছিল। বৃষ্টি থামলে মাঠ শুকানোর জন্য বাংলাদেশের সব খেলোয়াড়, কোচ মাঠে নেমে গিয়েছিলেন। তারপর আকরাম খানের ৬২ রানের সেই বিখ্যাত ইনিংস। সাথে মনি ও সাইফুলের সাপোর্টিং দুটো ইনিংস যাতে অত্যন্ত মূল্যবান দুটো পার্টনারশিপ হয়েছিল। সেইদিন জেতার পর বাংলাদেশের কনফিডেন্স অনেক উপরে চলে গিয়েছিল যাতে সেমিফাইনালে স্কটল্যান্ডকে হেসে খেলে হারিয়েছিল। সেই ম্যাচে আকরাম খান সেই অবিস্মরণীয় ৬২ রানের ইনিংস না খেললে সেই টুর্ণামেন্ট থেকে তখনই ছিটকে যেত। খেলা হতো না তারপরের ওয়ার্ল্ডকাপে। বিলম্বিত হতো ব্যাক টু ব্যাক ওয়ানডে ও টেষ্ট স্ট্যাটাস পাওয়া। তাই আমার কাছে সব সময়ই মনে হয় বাংলাদেশের ক্রিকেটের এই সামনে এগিয়া যাওয়া আজও দাঁড়িয়ে আছে আকরাম খানের সেই ৬২ রানের উপর। কিন্তু এখনকার প্রজন্মের কতজনই বা সেই ইতিহাস জানে কিংবা আগের প্রজন্মের কতজনই বা সেই ইনিংস মনে রেখেছে। সেই ম্যাচ নিয়ে মিডিয়াতে পরে কখনও কোন আলোচনাও শুনিনি। ভাল থাকুক বাংলাদেশের ক্রিকেট।
তার ৩ বছর পর আমি পৃথিবীতে আগমন করি
আমরা পুরো খেলা রেডিও তে শুনছিলাম সেকি অনুভূতি বলে বোঝানো যাবেনা আবার যদি সেই দিনটা ফিরে পেতাম
এখন যারা জাতীয় দলে খেলে, তাদের চেয়ে বহুগুন ভাল খেলা ছিল এটি।
আমি ক্লাস ওয়ানে ছিলাম।কিন্তু বাংলাদেশ পাকিস্তানের বিপক্ষে যেদিন জিতেছিলো আমার চাচারা আমায় কোলে নিয়ে রেডিওতে শুনছিলাম।। আহ কি মধুর ছিলো দিনগুলো
Ami class 7 ay cilam ESPN khela ta dekhacilam ak sas rudhokor khela
Amar aj pojonto best win Bangladesh ar modde ay rokom khela akhon r painai.
Ami tar porer bosor jonmaise😂
class seven a cilam
Ssc chilo amader
এই খেলার আনন্দের ঢেউ বাংলার প্রতিটি পথ প্রান্তরে উৎসবে পরিনত হয়েছিল....
আগের এই দিনগুলো কত সুন্দর ছিল মানুষের উপর মানুষের ভালোবাসা ছিল দয়া ছিল আনন্দ
আগের যুগের খেলায় খুব আনন্দ লাগতো,
সেই দিনের মুহূর্তা ছিল অন্যরকম সেদিন খুব স্বল্প সংখ্যক ঘরেই টিভি ছিল। রেডিওতে ইসলামপুর থেকে শুনছিলাম আমাদের দেশ জেতার পর মনটা ভরে গিয়েছিল। কিছুক্ষণ পরে সবাই উল্লাসে ফেটে পড়ে এবং পুরো দেশে রং খেলায় মেতে উঠে সেই মুহূর্তটা ছিল অন্যরকম যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না
সম্ভবত তখন বিটিভি খেলা টি প্রচার করেনি তাই আমাদের দেখার উপায় ছিলনা কারন সে সময় আমাদের এলাকায় ডিসএন্টিনাই ছিলনা, তার ওপর স্কুলে যাওয়ার চাপ।স্কুল ড্রেস পড়ে স্কুল না গিয়ে চুরি করে এক মুদি দোখানদার আঙ্কেলের সাথে তার দোখানের সামনে বেঞ্চে বসেই গোটা খেলাটি রেডিওতে মনোযোগ দিয়ে শুনেছি।ঐ দিন বাদে আমি কোন দিনই এতসময় ধরে রেডিও শুনিনি।চিরস্মরণীয় মুহুর্ত বাংলাদেশের প্রয়োজন ১ বলে ১ রান। ব্যাট করছেন হাসিবুল হোসেন শান্ত...… আহ কি মধুর স্মৃতি ❤
এই ম্যাচটা যখন রেডিওতে শুনেছি আমার বয়স ১১ বছর ক্লাস সিক্স এ পড়ি। গ্রামে বিদ্যুৎ ছিল না টিভিও ছিল না।
এরকম আনন্দ বাংলাদেশের ইতিহাসের আনন্দ বাংলাদেশের ইতিহাস আর কখনো হয়নি
আমি রেডিও তে শুনেছিলাম পুরো ম্যাচ।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী এবং শামিম আশরাফ চৌধুরীর কন্ঠে শুনেছিলাম সেই ধারাবিবরণী।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে সেদিন আমিও ঐতিহাসিক ঐ খেলা রেডিওতে শূনেছিলাম। তখন আমি বাংলাদেশের খুব ভক্ত ছিলাম। আতাহার আলী খান, মহঃ রফিক, আমিনুল ইসলাম বুলবুল এদের খেলা খুব ভালো লাগতো। ভারতের খেলা থাকলে বাবা আর আমি শুনতাম কিন্তু বাংলাদেশের খেলা আমি একাই শুনতাম। যখন থেকে বাংলাদেশীরা পাকিস্তানের ভক্ত হলো তারপর আর বাংলাদেশী দের ভালবাসি না। তবে খান সাহেব রফিক ভাই বূলবুল ভাই বাংলাদেশের ক্রিকেটকে যে উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তা ভোলার নয়। এখনও ভাবি রফিক ভাই তখনকার দিনের নামকরা বোলিং সামলে 10, 15 বলে 25, 30 রান করতেন আর দু তিনটি উইকেট তো নিতেন ই। আর আজ বাংলাদেশ অহংকারের ফল ভোগ করছে।
ঐ সময় রেডিওতে চৌধুরী জাফরুল্লাহ শরাফত এর ধারাভাষ্য শুনেছিলাম।
আর আজ প্রথম খেলাটি দেখলাম। অনেক আনন্দ পেলাম। তবে আকরাম খানের ৬ মারা ও বল হারানোটা ছিলো বেশি আনন্দদায়ক।
সেটাও আজ দেখার সৌভাগ্য হলো।
ধন্যবাদ মাছরাঙ্গা টিভিকে
খোদাবক্স মৃধা ভাই ছিলেন 😀
সেই ভালোবাসার স্মৃতি
Akram khan ,Mohammed rafiq,khaled mahmud sujon ebong aro jara chilen oi match e eder ei obodane Bangladesh aj atodhur obdhi asche. We are proud of them
অসাধারণ মুহূর্ত ছিল আজও মনে হলে অনেক আনন্দ লাগে মনে
এ-ই খেলার দুই বছর পরে আমার জন্ম হইছে, কিন্তু এখন দেখতে পারলাম অনেক ভালো লাগছে
রেডিওতে ধারাভাষ্য শুনেছিলাম চৌধুরী জাফরউল্লাহ শারাফাত খোদা বক্স মৃধার কন্ঠে অনেক মিস করি সেই দিনগুলোকে
সে দিনের খেলাটা সরাসরি মাঠে ছিলাম। সে এক অনুভুতি যাহা ভাষায় বুঝানো যাবে না। মাঠে নেমে হাজার বাংলাদেশী কেঁদেছে । আনন্দের মাঝেও একধরনের কান্না আছে
Without D/L Bangladesh had no chance that day. One of the best day for us🎉
এই ম্যাচের সবাইকে দায়িত্ব দিলে জাতীয় দলে ভাল কিছু হবে!
আমি এই খেলার সাক্ষী। খুব খুব আনন্দ করেছিলাম সেদিন।
সে সময় খেলা বিদেশে হলেও পুরা বাংলাদেশ ছিলো একটা আসতো গ্যালারী।
আহারে মানুষের ভালোবাসা
The pioneers of Bangladesh Cricket. Respect to you all.
তামিমের ব্যাটিং আর আকরামের ব্যাটিং একদম সেইম,,,চাচা ভাতিজা বলে কথা,,পার্থক্য শুধুমাত্র হাত স্টাইলে
সেই শৈশবের স্মৃতি মনে করে চোখে পানি চলে আসলো। তখনকার সময় কিশোরগঞ্জে আম গাছের নিচে আখড়া বাজার গাড়ির গ্যারেজ ছিল আম নিয়ে বসে খাচ্ছিলাম তখন আম চিলতে শামুক দিয়ে তৈরি সিনাই ব্যবহার করতাম। শেষ মুহূর্তে জিতে আমরা মিছিল বের করলাম কত মানুষ রাস্তায় চকলেট দিলো রঙের খেলা হলো চোখের সামনে এখনো ভাসতেছে সেই দিনগুলি
সেই দিন আকরাম খানের চোখের আনন্দ অশ্রু আজও আমার চোখে ভাসে।
মনে পরে গেলেও শেই দিনটার কথা ১বলে ১রান হাসিবুল হোসাইন। সান্ত ❤❤
এই খেলা দেখলে তৎকালীন ক্রীড়া মন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদেরর কথা মনে পড়ে। তার মন্ত্রীত্রে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন ট্রফি জিতেছে
দারুন ছিল ম্যাচটি,,, আকরাম জিতিয়েছেন ❤
রফিক, নান্নু, আকরামের অবদান বেশি। আইসিসি ট্রফির ইতিহাসে পুরো টুর্নামেন্ট গবেষণা করলে দেখবেন সবদিক মিলিয়ে নান্নু এক নাম্বারে থাকবে।
বাংলাদেশ জাতীয় পুরুষ 🏏 দলের এটাই সবচেয়ে বড় অর্জন। আর যেটাও পুরুষ 🏏 ইভেন্ট-এ বড় সফলতা এসেছে তাও বয়সভিত্তিক বিশেষ করে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের।
অসাধারণ মূহুর্ত!
আমি সেদিন রেডিওতে জাফরুল্লাহ শরাফতের ধারাভাষ্য শুনছিলাম
আমরা চৌধুরী জাফরুল্লাহ শরাফত এর ধারাভাষ্য শুনতাম। খেল শেষে সবাই রং খেলা করেছি। এটা একটা ঐতিহাসিক মূহুর্ত ছিল।
ক্লাস 7 এ পড়ি তখন রেডিও শুলছিলাম মালয়শিয়ার কুয়ালালামপুর কিলাত কিলাব মাঠে থেকে চৌধুরি জাফরউল্লাহ শারাফাত কানে ,এখনও ভেসে উঠে।কি যে নাচানাচি করেছিলাম ওইদিন। মিছিল করেছিলাম এলাকায়। এ ম্যাচের এক ম্যাচ আগে নেদারল্যান্ডস ইমপর্টেন্ট ম্যাচ আকরাম খানে অনবদ্য ৬৮ রানের ইনিংসটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পিছনে।
আমার শৈশব খুবী ভালো ছিল। যদি আগের দিন ফিরে পেতাম
এই খেলা সরাসরি মাঠে বসে দেখছিলাম।
এই খেলা আজীবন মনে থাকবে
ইন্টারে পড়ছি তখন।
রেডিও তে খেলা শুনেছিলাম
আহ্ কি এক অদ্ভুত অনুভূতি।।
😅😅😅
আসলে ক্রিকেট আমাদের রক্তের সাথে মিশে আছে 🙂
ধন্যবাদ ভাই দারুন একটি আপডেট দেওয়ার জন্য।
কখোনো অনুভব করিনি আমার দেশকে আমি কত ভালোবাসি। শুধু মনে করি এই দেশ আমার মা। আমি এই দেশের জন্য সব করতে পারি।
হিন্দু নাকি আপনি ?
Akram, bulbul great player in Bangladesh
আমি তখন ছোট্ট ছিলাম। কতো রং খেলেছিলাম। তখন কার কথা মনে হলে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হয়।
আমার এক মামু আর আমি দুজনেই রেডিওতে খেলা শুনছি। মামার হাতে একটা রেডিও আর আমার হাতেও একটা রেডিও।
যখন ৮ উইকেট পড়ে গেল তখন মামা তার রেডিওটা একটা আছাড় দিলো। মামার মন খারাপ, আমি আমার রেডিওতে শুনছি, যখন খালেদ মাসুদ পাইলট ছক্কা হাকালেন মামাকে বললাম মামা ছয় মেরেছে , অমনি মামা তাড়াহুড়ো করে ব্যাটারি দুইটা কুরিয়ে এনে আবার রেডিওটা ঠিক করার চেস্টা করছে। ততক্ষনে জিতে গেছি শুনে মামাকে দেখে মনে হলো লুঙ্গিটা খুলে নাছতে পারলে আরও খুশি হতো। সেই দৃশ্য এখনো আমার চোখের সামনে ভাসে।
আকরাম খান তামিম ভাই বাংলাদেশের শেরা খেলোয়াড়
শান্ত যখন ম্যাচ উইনিং রান,টা নিতে দৌড় দিলো, আমরাও ঘর হতে বের হয়ে এসেছিলাম, এরপরে পুরো মহল্লা জুড়ে রঙ ছিটাছিটি। কি যে অনাবিল আনন্দ। আজো চোখে ভাসে।
১৯৯৭ সালে আমার ২ বছর,😊 আজকে খেলাটি দেখে ভালো লাগলো❤
This was the best Bangladesh team by far.
Akram khan you veri nice
আমার বাবার সাথে পার্টিতে শুয়ে শুয়ে রেডিওতে এই খেলার ধারা বিবরণী শুনছিলাম ভালো করে কিছুই বুঝতাম না তবুও খোদা বক্স মৃধার ধারা বিবরণী শুনে বুকের ভেতরে ধুপ ধুপ করছিল তারপর বাংলাদেশের সেই জয় ঐতিহাসিক জয় সারাদিন মিছিল আনন্দ রং কেনার জন্য দুই টাকা নিয়া বাবার কাছ থেকে এক টাকার রং এক টাকার খাবার কি যে আনন্দ! কোথায় গেল সেই দিনগুলি......
এই ম্যাচের উপর এখনকার যে বাংলাদেশের ক্রিকেট তা দাঁড়িয়ে এবং আজীবন থাকবে👍🏾 এই ম্যাচটি শক্ত ভিত্তি বাংলাদেশের ক্রিকেটের জন্য👍🏾
DARUN CHILO
Bangladesh played way better than the current national team.
আসছে লিটন যাচ্চে লিটন হাঁসের রাজা ডাকের রাজা আমাদের লিটন কাকা।
অসাধারণ একটা মুহুর্ত।
হা হা হা এই স্মৃতি ভুলি কি করে 1997 সাল
আজীবন স্মৃতিতে থাকবে,,,,
দারুন সুন্দর অনু
খেলাটা সুন্দরভাবে উপভোগ করেছিলাম
আমাদের ও তাদের (কাফিরদের) মধ্যে যে পার্থক্য তা হলো সালাত। অতএব, যে সালাত ছেড়ে দিল সে কুফুরী করল।” (আবু দাউদ, নাসাঈ, তিরমিযী, ইবন মাজাহ)
সেই দিন সবার নাচানাচি দেখে আনন্দ পেয়েছি
রেডিওতে শুনেছি খেলা । আজ মনে পড়ে
মনে হলো যেনো বিশ্বকাপটাই জয় করে ফেলছিলো।
Rofiq vaiyer 9 balle 23 run onk gurotoporno innings chilo
সেই মুহূর্তের অনুভূতি কখনও ভুলবো না।ভোলা যায় না !
আমার সোনার বাংলা আমি তোমাই ভালবাসি।
Awesome tournament for Bangladesh cricket.
মাঠে থেকে দেখেছি এই খেলা।KL Malaysia.
আমার জীবনের সবচেয়ে সেরা খেলা দেখার আনন্দ
এই খেলাটির চেয়ে দুই ম্যাচ আগের খেলাটি অধিক গুরুত্বপূর্ণ ছিলো। বাংলাদেশ বনাম আয়ারল্যান্ড।
আজকে যে বাংলাদেশ ক্রিকেট খেলে, তা ঐ ম্যাচে জয়ের কারণে।
আকরাম ছিলো সুপার হিরো।
পরের দিন জাতীয় পত্রিকার প্রথম পাতা লালে লাল হয়ে গিয়েছিলো।
Netherlands chilo
বাংলাদেশের সেরা অর্জন এটি।
এই খেলাটা রেডিওতে বসে শুনছিলাম
স্কুলে যাওয়ার সময় সব ভাইয়েরা রঙ লাগায় দিছিলো! আহা সেই সুখ 😍🥰🇧🇩
শেষ বল পর্যন্ত খেলা লাগছে। জিততে অনেক কষ্ট হয়েছে।
আমার কাছে ক্রিকেটার এই বিষয়টা বরাবরই মজা লাগে।
শেষ বল পর্যন্ত না খেলতে পারলে আমার মনে হয় খেলাটাই সম্পূর্ণ হইল না।
ঐ সময়ে এটা খুব টাফ ছিল চেইজ করা। আর বাংলাদেশ কেবল এই খেলার মাধ্যমে বিশ্বকাপে চান্স পায়।
বাংলাদেশের স্ট্যান্ডার্ড, ওই কেনিয়ার সাথে খেলার মতো।
ইন্ডিয়ানরাও একসময় বিদেশে জিম্বাবুয়ের সাথে জিতা হেভি খুশি হত।পেসারদের ফেস করার ভয়ে ওয়েস্টইন্ডিজ যেতে চাইত না।পাকিস্হানের সাথে প্রায়ই হারত বলে খেলতে চাইত না।গাভাস্কার ৬০ ওভার বাটিং কইরা ওডিতে ৩০ রানে অপরাজিত ছিলো।তারপর পাঁচ ওইকেট থাকার পরও ১৫০+ রানে হারছিলো।এখনও আইসিসি,পিচ,বল সুবিধামতো না হলে হেরে যায়।
বাংলাদেশ একদিন এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
১৯৭৭ সালের ফাইনাল খেলা ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা খেলা এখন পর্যন্ত। বাংলাদেশের খেলোয়াড় গণ তাঁদের সেরা খেলাটা বাংলাদেশের মানুষ কে উপহার দেয়
৭৭ না, ৯৭ হবে।
এই খেলাটা যখন হয়, তখন আমি অনেক ছোট,ক্রিকেট তেমন বুঝি না,খেলা দেখে মজা পাই, ঠিক একই দিন বাংলাদেশ যখন জিতে গেল, যাকে পায় তাকে রং দেওয়া শুরু হলো,তখন আমাদের বাড়ি থেকে আমার খালার বাড়ি অনেক দূরে ছিল, কিন্তু মনের অজান্তে কিভাবে যেন আমি পৌঁছে গিয়েছিল, আর আমার মা আমাকে খোঁজাখুঁজি শুরু করে দিয়েছিল, মনে মনে ভাবছে আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম, খালা আমাকে দেখে অবাক হয়েছিল, এ মুহূর্তে খালা আমাকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে এসে ছিল, তখন আমি রাস্তায় দেখতে পেলাম, যাকে রাস্তায় পায় তাকেই রং দেওয়া শুরু হলো, এতটা আনন্দ ছিল তখন,স্মৃতি হয়ে থাকবে এই দিনটা।
Way Better than current national team players obviously that time very limited facilities ❤❤
ছোটবেলায় এই খেলাটা আমি নিজেই দেখেছি
Bangladesh is awesome
মাশাআল্লাহ জয় বাংলাদেশ জয় বাংলাদেশ
জয়ের মূহুর্তে ই বদলে গেল পুরো বাংলাদেশ 💥💥রং ছরিয়ে লালে লাল বাংলাদেশ .অবিশাস্য এক জয়ে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ 🎉মিছিলে মিছিলে হারিয়ে গেলাম ঢাকার রাজপথে ……
খুব আনন্দ করেছিলাম
আমরা এই খেলাটা বসে দেখতেছিলাম চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে আবাসিক কলোনিতে কারেন্ট চলে যাওয়ার ফলে রেডিওতে ধারাভাষ্য শুনি (কর্দমাক্ত আকাশ মেঘমুক্ত মাঠ)
এই খেলা বাঙ্গালী জাতির জন্য ইতিহাস
কিছু সময়ের জন্য হারিয়ে গিয়েছিলাম সেই সোনালী দিনগুলোতে। ইস,,,,,,,, ❤❤❤