NB-সাবধান!!! ★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★ -কুরআনিক প্রমাণঃ আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে: Surah Al-baqara [2:253] *"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."** *বাংলা অনুবাদ:* "এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩) এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
NB-সাবধান!!! ★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★ -কুরআনিক প্রমাণঃ আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে: Surah Al-baqara [2:253] *"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."** *বাংলা অনুবাদ:* "এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩) এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
NB-সাবধান!!! ★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★ -কুরআনিক প্রমাণঃ আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে: Surah Al-baqara [2:253] *"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."** *বাংলা অনুবাদ:* "এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩) এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
NB-সাবধান!!! ★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★ -কুরআনিক প্রমাণঃ আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে: Surah Al-baqara [2:253] *"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."** *বাংলা অনুবাদ:* "এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩) এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
NB-সাবধান!!! ★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★ -কুরআনিক প্রমাণঃ আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে: Surah Al-baqara [2:253] *"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."** *বাংলা অনুবাদ:* "এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩) এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
NB-সাবধান!!! ★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★ -কুরআনিক প্রমাণঃ আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে: Surah Al-baqara [2:253] *"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."** *বাংলা অনুবাদ:* "এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩) এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
সালামুন আলাইকুম। ভাই কোরআনের আয়াত আলোচনার মাঝে ছায়াছবির কাটিং অংশ বড়ই বেমানান। আপনার কোরআনিক আলোচনা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ। তাই পরবর্তীতে এসব ছায়াছবির কাটিং চাই না।
আপনারা ভিডওতে যে তথ্যগুলো দেন, তার একটা পিডিএফ ফাইল লিংক করলে ভালো হয়। মানে প্রত্যেকটা ভিডিওর সাথে ওই ভিডিওতে থাকা ইনফর্মেশন এর একটা পিডিএফ লিংক থাকবে।
অালহামদুলিল্লাহ , অামার ইসলামিক লাইব্রেরীতে ১০৬ খানা হাদিস সহ ইসলামিক বই রয়েছে । ছিয়াহ ছিত্তার কোন হাদিসের একের সংগে অন্যটার কোন মিল পাচ্ছিনা । ফলে বিভ্রান্তিতে পরে যাচ্ছি। কিন্তু পবিত্র কোর আন গবেষনা করে দেখেছি , কোন সন্দেহ এবং কোন ভুলই নেই। মানব রচিত গ্রন্হ গুলোর মধ্যে মোট ৮ হতে ৯ % হাদিস কোরআনের সাথে মিল পেয়েছি।
NB-সাবধান!!! ★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★ -কুরআনিক প্রমাণঃ আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে: Surah Al-baqara [2:253] *"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."** *বাংলা অনুবাদ:* "এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩) এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
@@matiurRahaman-yh3lbNB. “ইমানের ব্যাপারে পার্থক্য নাই। কিন্তু মর্যাদার ক্ষেত্রে পার্থক্য আছে।” Briefing: “নবী-রাসুলদের মধ্যে পার্থক্য করিনা”- [2:136, 2:285, 3:84]-এর ব্যাখ্যাঃ ★ নবী-রাসুলগনের “ইমান” আনার ক্ষেত্রেঃ প্রত্যেক নবী-রাসুলগনকে অবশ্যই অন্যান্য সমস্ত নবী-রাসুলগনের উপর এবং তাদের প্রতি নাযিলকৃত প্রত্যাদেশ (ওহী)-এর উপর “ইমান” আনতে হবে। এক্ষেত্রে কোন পার্থক্য করা যাবে না। যেমনঃ মুহা্ম্মদ (সাঃ)-কে ইমান আনতে হবে এই শর্তে যে- প্রথম শর্তঃ মুহাম্মদ (সাঃ)এর প্রতি নাযিলকৃত কুরআন যে আল্লাহর বাণী তার উপর মুহাম্মদ (সাঃ)-কেও ইমান আনতে হবে এবং অনুরুপভাবে অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রতি নাযিলকৃত ওহীও যে আল্লাহর বাণী-সেগুলোর উপরও মুহাম্মদ (সাঃ)-কেও ইমান আনতে হবে। দ্বীতিয় শর্তঃ মুহাম্মদ (সাঃ) নিজে নবী ও রাসুল হওয়া সত্বেও বাঁকী সমস্ত নবী-রাসুলগনের প্রতিও মুহাম্মদ (সাঃ)-কে “ইমান”-আনতে হবে। অনুরুপভাবে, অন্যান্য সমস্ত নবী-রাসুলগনকেও তাঁর নিজের প্রতি নাযিলকৃত ওহীর উপর এবং অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রতি নাযিলকৃত ওহীসমূহের প্রতিও ইমান আনতে হবে। তদুপরি সমস্ত নবী-রাসুলগনকেও অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রত্যেকের উপর প্রত্যেককে ইমান আনতে হবে। -উপরোল্লিখিত শর্তাবলীর ক্ষেত্রে “কোন নবী-রাসুলগনের প্রতি কোন নবী-রাসুলগনকে ইমানের ব্যাপারে পার্থক্য করা যাবে না। ★ মু'মিনদের “ইমান” আনার ক্ষেত্রেঃ -সমস্ত নবী-রাসুলগনের প্রতি ও তাঁদের প্রতি নাযিলকৃত ওহীসমূহের প্রতি সমানভাবে ইমান আনতে হবে। এক্ষেত্রে কোন পার্থক্য করা যাবে না। বিঃদ্রঃ কিন্ত “মর্যাদার ক্ষেত্রে বা শ্রেষ্ঠ্যত্বের ক্ষেত্রে পার্থক্য আছে” Briefing: আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে: Surah Al-baqara [2:253] *"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."** *বাংলা অনুবাদ:* "এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩) এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। NB, আশা করি RUclipsr ও অন্যান্য “কমেন্ট-কারীগণ পরিষ্কারভাবে বুঝবেন। এ ব্যাপারে আরো আলোচনা করতে চাইলে, দয়া করে জানাবেন। -সবাই কুরআন বুঝুক-কুরআন যা বলে সেভাবেই। এটাই আমার চেষ্টা।
সালামুন আলাইকুম। সালাত কায়েম যেহেতু আল্লাহর কুরআনের বিধিনিষেধ কায়েম,তাহলে আমরা য়ে সালাত আদায় করি তা যদি আদায় না করি তাহলে এর পরকালে শাস্তি কী?হিন্দুদের বেদে উল্লেখিত ইশ্বরের বিভিন্ন শক্তির পুজো করার ব্যাখ্যা কী যেহেতু বেদকে বলা হয় ইশ্বরের সরাসরি বাণী।
পরকালে একটা দুইটা পাপের জন্য শাস্তি হবে না। সম্মিলিত পাপ পূন্য ওজন করে যার পাপের পাল্লা নেকির পাল্লার চেয়ে ভারি তার শাস্তি হবে। সুরা আরাফ ৮+৯ সুরা মুমিনুন ১০২+১০৩
@@shagedulislam5699 আল কোরআন সূরা আরাফ আয়াত ৮-৯ وَالْوَزْنُ يَوْمَئِذٍ الْحَقُّ ۚ فَمَن ثَقُلَتْ مَوَازِينُهُ فَأُولَـٰئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ ﴿٨﴾ وَمَنْ خَفَّتْ مَوَازِينُهُ فَأُولَـٰئِكَ الَّذِينَ خَسِرُوا أَنفُسَهُم بِمَا كَانُوا بِآيَاتِنَا يَظْلِمُونَ ﴿٩﴾ ৮. সেদিন যথার্থ ওজন করা হবে। (সৎকর্মের ফলে অর্জিত নেকির) পাল্লা যাদের ভারী হবে, তারাই অনন্ত কল্যাণ লাভ করবে। ৯. আর যারা ইচ্ছাকৃতভাবে আমার বিধিবিধান প্রত্যাখ্যান করেছিল, তাদের পাল্লা হবে হালকা। তারা হবে চূড়ান্তভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।
NB. “ইমানের ব্যাপারে পার্থক্য নাই। কিন্তু মর্যাদার ক্ষেত্রে পার্থক্য আছে।” Briefing: “নবী-রাসুলদের মধ্যে পার্থক্য করিনা”- [2:136, 2:285, 3:84]-এর ব্যাখ্যাঃ ★ নবী-রাসুলগনের “ইমান” আনার ক্ষেত্রেঃ প্রত্যেক নবী-রাসুলগনকে অবশ্যই অন্যান্য সমস্ত নবী-রাসুলগনের উপর এবং তাদের প্রতি নাযিলকৃত প্রত্যাদেশ (ওহী)-এর উপর “ইমান” আনতে হবে। এক্ষেত্রে কোন পার্থক্য করা যাবে না। যেমনঃ মুহা্ম্মদ (সাঃ)-কে ইমান আনতে হবে এই শর্তে যে- প্রথম শর্তঃ মুহাম্মদ (সাঃ)এর প্রতি নাযিলকৃত কুরআন যে আল্লাহর বাণী তার উপর মুহাম্মদ (সাঃ)-কেও ইমান আনতে হবে এবং অনুরুপভাবে অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রতি নাযিলকৃত ওহীও যে আল্লাহর বাণী-সেগুলোর উপরও মুহাম্মদ (সাঃ)-কেও ইমান আনতে হবে। দ্বীতিয় শর্তঃ মুহাম্মদ (সাঃ) নিজে নবী ও রাসুল হওয়া সত্বেও বাঁকী সমস্ত নবী-রাসুলগনের প্রতিও মুহাম্মদ (সাঃ)-কে “ইমান”-আনতে হবে। অনুরুপভাবে, অন্যান্য সমস্ত নবী-রাসুলগনকেও তাঁর নিজের প্রতি নাযিলকৃত ওহীর উপর এবং অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রতি নাযিলকৃত ওহীসমূহের প্রতিও ইমান আনতে হবে। তদুপরি সমস্ত নবী-রাসুলগনকেও অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রত্যেকের উপর প্রত্যেককে ইমান আনতে হবে। -উপরোল্লিখিত শর্তাবলীর ক্ষেত্রে “কোন নবী-রাসুলগনের প্রতি কোন নবী-রাসুলগনকে ইমানের ব্যাপারে পার্থক্য করা যাবে না। ★ মু'মিনদের “ইমান” আনার ক্ষেত্রেঃ -সমস্ত নবী-রাসুলগনের প্রতি ও তাঁদের প্রতি নাযিলকৃত ওহীসমূহের প্রতি সমানভাবে ইমান আনতে হবে। এক্ষেত্রে কোন পার্থক্য করা যাবে না। বিঃদ্রঃ কিন্ত “মর্যাদার ক্ষেত্রে বা শ্রেষ্ঠ্যত্বের ক্ষেত্রে পার্থক্য আছে” Briefing: আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে: Surah Al-baqara [2:253] *"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."** *বাংলা অনুবাদ:* "এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩) এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। NB, আশা করি RUclipsr ও অন্যান্য “কমেন্ট-কারীগণ পরিষ্কারভাবে বুঝবেন। এ ব্যাপারে আরো আলোচনা করতে চাইলে, দয়া করে জানাবেন। -সবাই কুরআন বুঝুক-কুরআন যা বলে সেভাবেই। এটাই আমার চেষ্টা।
নবী রাসুল দের একে অন্যের উপর মর্যাদা আল্লাহ দিয়েছেন। এই আয়াত আপনার কি ধারণা আমরা কোন দিন দেখিনি? সম্ভবত আল্লাহ আপনাকে ফোন করে জানিয়ে দিয়েছেন কাকে কার উপরে মর্যাদা দিয়েছেন। এজন্য ঈমানের শর্ত ভংগ করে ২/২৮৫ ২/১৩৬, ৩/৮৪ লংঘন করে সর্বশ্রেষ্ঠ নবী তত্ত্ব চালু করে জাতির পিতা মুসলমানদের ইমাম আল্লাহর খলিল মুসলমানদের উছওয়াতুন হাছানা / উত্তম আদর্শ সম্বলিত ইব্রাহিম নবীকে আপনি সর্বশ্রেষ্ঠ নবী বলতে পারেন। কিন্তু আমরা বলবো না। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
@@Quran.Research.IntelligenceNB: আয়াতগুলো আবার দেখে নিনঃ Surah Baqara (2:253) Arabic Text (First part of Ayah 2:253): *تِلۡكَ ٱلرُّسُلُ فَضَّلۡنَا بَعۡضَهُمۡ عَلَىٰ بَعۡضٖۘ مِّنۡهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُۖ وَرَفَعَ بَعۡضَهُمۡ دَرَجَـٰتٖۚ* Bengali: এই রসূলগণ-আমি তাদের কাউকে কারো উপর মর্যাদা দিয়েছি। তাদের মধ্যে কেউ তো হলো তারা যার সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন, আর কারও মর্যাদা উচ্চতর করেছেন। English: Those are the messengers some of whom I have given excellence over some others. Among them there are ones to whom Allah spoke (Behind the veil) and He raised some of them steps higher (in other respects). 2. Surah Al-Isra (17:55): *"وَرَبُّكَ أَعْلَمُ بِمَن فِي ٱلسَّمَـٰوَٲتِ وَٱلۡأَرۡضِۗ وَلَقَدۡ فَضَّلۡنَا بَعۡضَ ٱلنَّبِيِّـۧنَ عَلَىٰ بَعۡضٖ وَءَاتَيۡنَا دَاوُۥدَ زَبُورٗا"* Bengali: "আপনার পালনকর্তা তাদের সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞাত আছেন, যারা আকাশসমূহে ও ভুপৃষ্ঠে রয়েছে। আমি তো কতক পয়গম্বরকে কতক পয়গম্বরের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি এবং দাউদকে যবুর দান করেছি।।" English: Your Lord knows best about all those in the heavens and the earth, and I have certainly granted excellence to some prophets over some others, and I gave Dawūd the Zabūr (the Psalms) NB: ১। কোন কোন নবীকে কোন কোন নবীর উপর মর্যাদায় শ্রেষ্ঠ্যত্ব দান করেছেন। তা আল্লাহ [SWT]-ই ভালো জানেন। আপনি Specifically হযরত ইব্রাহীম (আঃ)-কে Mention করতে পারেন না। ২। বুঝতে না পারলে-কি বুঝতে পারেন নি তা পরিষ্কারভাবে জানাবেন।
তাহলে আমরা মুসলমানরা ওই সমস্ত নবীদের কে খুঁজে বার করে তাদের সাথে যোগ দিই কোরআনের ঝান্ডা ফেলে দিন। ওই সমস্ত নবী যারা বায়াত আছে তাদের সাথে চলে যান আপনিও যান আমাদের দলে ভরে নিয়ে যান।
এটা শুধু হুজুরদের জন্য নাজিল হলে আল্লাহ কেন সুরা বাকারার ৩৮+১৮৫ আয়াতে বললো এই কুরআন সমগ্র মানব জাতির জন্য? আল্লাহ কি কুরআনে মিথ্যে বললো? নাকি হুজুররা কুরআনকে বাপ দাদার সম্পত্তি মনে করে? না হাশরের মাঠে আপনার দায়িত্ব নেবে?
আলোচনার ফাঁকে ফাঁকে ছায়াছবির অংশ ঢুকানো খুবই বিব্রতকর এবং লজ্জাজন। একটু শোনার পরে বিব্রত বোধ এবং লজ্জায় আমি আর ভিডিওটি দেখিওনি। যদি পারেন তো এগুলো ফেলে দিয়ে আবার ভিডিওটি আপলোড করুন
ধন্যবাদ আপনাকে সঠিক ইসলাম প্রচারের জন্য,
সুন্দর উপস্থাপন
NB-সাবধান!!!
★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★
-কুরআনিক প্রমাণঃ
আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে:
Surah Al-baqara [2:253]
*"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."**
*বাংলা অনুবাদ:*
"এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩)
এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।
NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
সালামুন আলাইকুম সুন্দর একটি আলোচনা সংক্ষিপ্ত আকারে ধন্যবাদ রেজওয়ান ভাই
অবশ্যই হুজুর ঠিক বলেছেন
Universal TRUE. Absuletly haque. Go ahead. Jazak Allah hu khoir. Alhamdulillah.
ভালো কাজ, ধন্যবাদ।
Brother you are on right way. I am always with you .
Thanks only quran richarz
আল্লাহ আমাদের কে সঠিক পথ অবলম্বন করার তৌফিক দান করুন।
রব্বানা ওয়া তাক্কাব্বাল দুয়া
NB-সাবধান!!!
★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★
-কুরআনিক প্রমাণঃ
আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে:
Surah Al-baqara [2:253]
*"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."**
*বাংলা অনুবাদ:*
"এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩)
এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।
NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
সালামুন আলাইকুম
ভাইয়া আপনার কথা শুনি ততই মুগ্ধ হই অসধারণ মাশআল্লাহ কুরআনের কোন একটি আয়াত নেই যে আপনার অজনা সালাম আপনাকে ভাইজান, ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
Bhalo bolesen.... Dhonnobad.
❤❤সালামুন আলাইকুম 💛🌹💚
Samun alaykun dhonno bad brather .aro aro vedo chì vary very nice.agea jan allah tume amada ovebabok hoha jan.alhamdolla he robil alamin
আল্লাহ আপনার ভালো করুন।
Very nice
Brother , I don't know you, but you are the best in Bangldesh. Thank you a lot.
NB-সাবধান!!!
★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★
-কুরআনিক প্রমাণঃ
আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে:
Surah Al-baqara [2:253]
*"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."**
*বাংলা অনুবাদ:*
"এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩)
এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।
NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
NB-সাবধান!!!
★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★
-কুরআনিক প্রমাণঃ
আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে:
Surah Al-baqara [2:253]
*"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."**
*বাংলা অনুবাদ:*
"এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩)
এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।
NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
সালামুন আলাইকুম অসাধারণ তথ্যবহুল বিশ্লেষণ,,,, আল্লাহ কোনো বৈষম্য রাখেননি,, দেখে নিতে পারেন সূরা সাফফাত আয়াত নম্বর (181)
NB-সাবধান!!!
★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★
-কুরআনিক প্রমাণঃ
আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে:
Surah Al-baqara [2:253]
*"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."**
*বাংলা অনুবাদ:*
"এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩)
এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।
NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
হে নামকাওয়াস্তে মুসলিম জাতি ? আমরাই
সর্বশ্রেষ্ঠ শিরক যুক্ত জাতি।
সবাই ইনার ভিডিওগুলো বেশি বেশি শেয়ার করুন। সঠিক ইসলাম জানার সুযোগ করে দিন।
NB-সাবধান!!!
★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★
-কুরআনিক প্রমাণঃ
আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে:
Surah Al-baqara [2:253]
*"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."**
*বাংলা অনুবাদ:*
"এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩)
এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।
NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
এবিষয়ে আমার আপত্তি আছে???
আপনার আরও গভেসনা করেন ❤❤❤
Muhammad (s) is Rahmatullil Alamin,Rawofor Rahim,Rasulullah.
সালামুন আলাইকুম। ভাই কোরআনের আয়াত আলোচনার মাঝে ছায়াছবির কাটিং অংশ বড়ই বেমানান। আপনার কোরআনিক আলোচনা সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ। তাই পরবর্তীতে এসব ছায়াছবির কাটিং চাই না।
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉
Salamun Alaikum
সরল পথ কাকে বলে, কি
ruclips.net/video/Nl6OdPF3FlU/видео.htmlsi=EDPg2SOCUprNEuRb
Nabi o rasul er prthokko ta bolben.....
আপনারা ভিডওতে যে তথ্যগুলো দেন, তার একটা পিডিএফ ফাইল লিংক করলে ভালো হয়।
মানে প্রত্যেকটা ভিডিওর সাথে ওই ভিডিওতে থাকা ইনফর্মেশন এর একটা পিডিএফ লিংক থাকবে।
রব্বানা তাক্বব্বাল দোয়া
ভাইজান আমরা আপনাকে অনেক শ্রদ্ধাকরি যা আপনি দেখেন না। আপনাকে সম্মানের সাথেই একটি পরামর্শ দেই যে সিনেমার কোনো কাটিং না দিলেই ভালো হবে।
Please never add bengali film cut sounds or others. making the lecture very light.
অালহামদুলিল্লাহ , অামার ইসলামিক লাইব্রেরীতে ১০৬ খানা হাদিস সহ ইসলামিক বই রয়েছে । ছিয়াহ ছিত্তার কোন হাদিসের একের সংগে অন্যটার কোন মিল পাচ্ছিনা । ফলে বিভ্রান্তিতে পরে যাচ্ছি। কিন্তু পবিত্র কোর আন গবেষনা করে দেখেছি , কোন সন্দেহ এবং কোন ভুলই নেই। মানব রচিত গ্রন্হ গুলোর মধ্যে মোট ৮ হতে ৯ % হাদিস কোরআনের সাথে মিল পেয়েছি।
সালামুআলাইকুম সূরা নিসার একটি আয়াতের দেখলাম শুক্রবারের দিন তোমরা সীমালংঘন করবা না এই আয়াতের ব্যাখ্যা টা একটু বিস্তারিত জানালে খুশি হতাম
ruclips.net/video/Z5q7HgwqNsw/видео.htmlsi=NFvjzTviE6MvuUXn
আল্লাহ্ পার্থক্য করেন না কিছু হুজুর পার্থক্য করেন সত্য।
Read Quran sura bakhara 136, 285, sura al imran ayath 84 sura nesa ayath 152.
😜😜😜
আল্লাহ আমাদের শেষ নবির বিষয় কি কুরানে বলেছেন তা তো বললেন না।
আমাদের জন্য রাসুল।নবী হচ্ছে আরবদের জন্য।সুরা আরাফ আয়াত ১৫৮ পড়ুন।
সালাম,
ওযু ভঙ্গের কারণ গুলি জানাবেন।
মিনহাজ,টাংগাইল।
@@Md.MinhazUddin-p3v ওযু ভঙ্গের কারণ আল্লাহ তাআলা বলে দিয়েছে প্রসাব পায়খানা করলে তুমি পুনরায় ওযু করে নেবে
ঠীক ই তু বলেছেন।
কারন,নবী,রাসুলদের মধ্যে কোন পার্থক্য করা যাবে না। সুরা বাকারার ১৩৬,২৮৫ ও সুরা এমরানের ৮৪ নং আয়াত।
NB-সাবধান!!!
★নবী-রাসুলদের মর্যাদার পার্থক্য অবশ্যই আছে।★
-কুরআনিক প্রমাণঃ
আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে:
Surah Al-baqara [2:253]
*"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."**
*বাংলা অনুবাদ:*
"এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩)
এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।
NB: অতএব, Video Upload-এর আগে সমস্ত কুরআন ভালভাবে বুঝে তারপর Upload করুন।
@@EarningHelpPortalকুরআনে যতটুকু আল্লাহ বলেছেন ততটাই সীমা বদ্ধ থাকতে হবে
@@matiurRahaman-yh3lbNB. “ইমানের ব্যাপারে পার্থক্য নাই। কিন্তু মর্যাদার ক্ষেত্রে পার্থক্য আছে।”
Briefing:
“নবী-রাসুলদের মধ্যে পার্থক্য করিনা”-
[2:136, 2:285, 3:84]-এর ব্যাখ্যাঃ
★ নবী-রাসুলগনের “ইমান” আনার ক্ষেত্রেঃ
প্রত্যেক নবী-রাসুলগনকে অবশ্যই অন্যান্য সমস্ত নবী-রাসুলগনের উপর এবং তাদের প্রতি নাযিলকৃত প্রত্যাদেশ (ওহী)-এর উপর “ইমান” আনতে হবে। এক্ষেত্রে কোন পার্থক্য করা যাবে না।
যেমনঃ মুহা্ম্মদ (সাঃ)-কে ইমান আনতে হবে এই শর্তে যে-
প্রথম শর্তঃ
মুহাম্মদ (সাঃ)এর প্রতি নাযিলকৃত কুরআন যে আল্লাহর বাণী তার উপর মুহাম্মদ (সাঃ)-কেও ইমান আনতে হবে এবং অনুরুপভাবে অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রতি নাযিলকৃত ওহীও যে আল্লাহর বাণী-সেগুলোর উপরও মুহাম্মদ (সাঃ)-কেও ইমান আনতে হবে।
দ্বীতিয় শর্তঃ
মুহাম্মদ (সাঃ) নিজে নবী ও রাসুল হওয়া সত্বেও বাঁকী সমস্ত নবী-রাসুলগনের প্রতিও মুহাম্মদ (সাঃ)-কে “ইমান”-আনতে হবে।
অনুরুপভাবে,
অন্যান্য সমস্ত নবী-রাসুলগনকেও তাঁর নিজের প্রতি নাযিলকৃত ওহীর উপর এবং অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রতি নাযিলকৃত ওহীসমূহের প্রতিও ইমান আনতে হবে। তদুপরি সমস্ত নবী-রাসুলগনকেও অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রত্যেকের উপর প্রত্যেককে ইমান আনতে হবে।
-উপরোল্লিখিত শর্তাবলীর ক্ষেত্রে “কোন নবী-রাসুলগনের প্রতি কোন নবী-রাসুলগনকে ইমানের ব্যাপারে পার্থক্য করা যাবে না।
★ মু'মিনদের “ইমান” আনার ক্ষেত্রেঃ
-সমস্ত নবী-রাসুলগনের প্রতি ও তাঁদের প্রতি নাযিলকৃত ওহীসমূহের প্রতি সমানভাবে ইমান আনতে হবে। এক্ষেত্রে কোন পার্থক্য করা যাবে না।
বিঃদ্রঃ
কিন্ত “মর্যাদার ক্ষেত্রে বা শ্রেষ্ঠ্যত্বের ক্ষেত্রে পার্থক্য আছে”
Briefing:
আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে:
Surah Al-baqara [2:253]
*"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."**
*বাংলা অনুবাদ:*
"এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩)
এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।
NB, আশা করি RUclipsr ও অন্যান্য “কমেন্ট-কারীগণ পরিষ্কারভাবে বুঝবেন। এ ব্যাপারে আরো আলোচনা করতে চাইলে, দয়া করে জানাবেন।
-সবাই কুরআন বুঝুক-কুরআন যা বলে সেভাবেই। এটাই আমার চেষ্টা।
Read 2:286
সালামুন আলাইকুম।
সালাত কায়েম যেহেতু আল্লাহর কুরআনের বিধিনিষেধ কায়েম,তাহলে আমরা য়ে সালাত আদায় করি তা যদি আদায় না করি তাহলে এর পরকালে শাস্তি কী?হিন্দুদের বেদে উল্লেখিত ইশ্বরের বিভিন্ন শক্তির পুজো করার ব্যাখ্যা কী যেহেতু বেদকে বলা হয় ইশ্বরের সরাসরি বাণী।
পরকালে একটা দুইটা পাপের জন্য শাস্তি হবে না।
সম্মিলিত পাপ পূন্য ওজন করে যার পাপের পাল্লা নেকির পাল্লার চেয়ে ভারি তার শাস্তি হবে।
সুরা আরাফ ৮+৯
সুরা মুমিনুন ১০২+১০৩
@@shagedulislam5699 আল কোরআন সূরা আরাফ আয়াত ৮-৯
وَالْوَزْنُ يَوْمَئِذٍ الْحَقُّ ۚ فَمَن ثَقُلَتْ مَوَازِينُهُ فَأُولَـٰئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ ﴿٨﴾ وَمَنْ خَفَّتْ مَوَازِينُهُ فَأُولَـٰئِكَ الَّذِينَ خَسِرُوا أَنفُسَهُم بِمَا كَانُوا بِآيَاتِنَا يَظْلِمُونَ ﴿٩﴾
৮. সেদিন যথার্থ ওজন করা হবে। (সৎকর্মের ফলে অর্জিত নেকির) পাল্লা যাদের ভারী হবে, তারাই অনন্ত কল্যাণ লাভ করবে। ৯. আর যারা ইচ্ছাকৃতভাবে আমার বিধিবিধান প্রত্যাখ্যান করেছিল, তাদের পাল্লা হবে হালকা। তারা হবে চূড়ান্তভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।
সূরা আরাফে হাসানা শব্দ নাই
NB. “ইমানের ব্যাপারে পার্থক্য নাই। কিন্তু মর্যাদার ক্ষেত্রে পার্থক্য আছে।”
Briefing:
“নবী-রাসুলদের মধ্যে পার্থক্য করিনা”-
[2:136, 2:285, 3:84]-এর ব্যাখ্যাঃ
★ নবী-রাসুলগনের “ইমান” আনার ক্ষেত্রেঃ
প্রত্যেক নবী-রাসুলগনকে অবশ্যই অন্যান্য সমস্ত নবী-রাসুলগনের উপর এবং তাদের প্রতি নাযিলকৃত প্রত্যাদেশ (ওহী)-এর উপর “ইমান” আনতে হবে। এক্ষেত্রে কোন পার্থক্য করা যাবে না।
যেমনঃ মুহা্ম্মদ (সাঃ)-কে ইমান আনতে হবে এই শর্তে যে-
প্রথম শর্তঃ
মুহাম্মদ (সাঃ)এর প্রতি নাযিলকৃত কুরআন যে আল্লাহর বাণী তার উপর মুহাম্মদ (সাঃ)-কেও ইমান আনতে হবে এবং অনুরুপভাবে অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রতি নাযিলকৃত ওহীও যে আল্লাহর বাণী-সেগুলোর উপরও মুহাম্মদ (সাঃ)-কেও ইমান আনতে হবে।
দ্বীতিয় শর্তঃ
মুহাম্মদ (সাঃ) নিজে নবী ও রাসুল হওয়া সত্বেও বাঁকী সমস্ত নবী-রাসুলগনের প্রতিও মুহাম্মদ (সাঃ)-কে “ইমান”-আনতে হবে।
অনুরুপভাবে,
অন্যান্য সমস্ত নবী-রাসুলগনকেও তাঁর নিজের প্রতি নাযিলকৃত ওহীর উপর এবং অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রতি নাযিলকৃত ওহীসমূহের প্রতিও ইমান আনতে হবে। তদুপরি সমস্ত নবী-রাসুলগনকেও অন্যান্য নবী-রাসুলগনের প্রত্যেকের উপর প্রত্যেককে ইমান আনতে হবে।
-উপরোল্লিখিত শর্তাবলীর ক্ষেত্রে “কোন নবী-রাসুলগনের প্রতি কোন নবী-রাসুলগনকে ইমানের ব্যাপারে পার্থক্য করা যাবে না।
★ মু'মিনদের “ইমান” আনার ক্ষেত্রেঃ
-সমস্ত নবী-রাসুলগনের প্রতি ও তাঁদের প্রতি নাযিলকৃত ওহীসমূহের প্রতি সমানভাবে ইমান আনতে হবে। এক্ষেত্রে কোন পার্থক্য করা যাবে না।
বিঃদ্রঃ
কিন্ত “মর্যাদার ক্ষেত্রে বা শ্রেষ্ঠ্যত্বের ক্ষেত্রে পার্থক্য আছে”
Briefing:
আল্লাহ তাআলা কিছু নবী-রাসুলদেরকে অপরদের ওপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, এ বিষয়ে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। সুরা আল-বাকারা, আয়াত ২৫৩-এ এ সম্পর্কে বলা হয়েছে:
Surah Al-baqara [2:253]
*"تِلْكَ الرُّسُلُ فَضَّلْنَا بَعْضَهُمْ عَلَىٰ بَعْضٍ مِّنْهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُ وَرَفَعَ بَعْضَهُمْ دَرَجَـٰتٍۚ..."**
*বাংলা অনুবাদ:*
"এসব রসূলগণের মধ্যে আমি কিছু কিছুকে অন্যদের উপর মর্যাদা দান করেছি। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন এবং কেউ কেউ এমন ছিলেন যাদের মর্যাদা তিনি অনেক উচ্চ করেছেন..." (সুরা আল-বাকারা, ২:২৫৩)
এই আয়াত থেকে বোঝা যায়, আল্লাহ তাআলা সমস্ত নবী-রাসুলকে বিশেষ মর্যাদা দিয়েছেন, কিন্তু তাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় আরও উঁচু মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।
NB, আশা করি RUclipsr ও অন্যান্য “কমেন্ট-কারীগণ পরিষ্কারভাবে বুঝবেন। এ ব্যাপারে আরো আলোচনা করতে চাইলে, দয়া করে জানাবেন।
-সবাই কুরআন বুঝুক-কুরআন যা বলে সেভাবেই। এটাই আমার চেষ্টা।
নবী রাসুল দের একে অন্যের উপর মর্যাদা আল্লাহ দিয়েছেন। এই আয়াত আপনার কি ধারণা আমরা কোন দিন দেখিনি?
সম্ভবত আল্লাহ আপনাকে ফোন করে জানিয়ে দিয়েছেন কাকে কার উপরে মর্যাদা দিয়েছেন।
এজন্য ঈমানের শর্ত ভংগ করে ২/২৮৫
২/১৩৬, ৩/৮৪ লংঘন করে সর্বশ্রেষ্ঠ নবী তত্ত্ব চালু করে জাতির পিতা মুসলমানদের ইমাম আল্লাহর খলিল মুসলমানদের উছওয়াতুন হাছানা / উত্তম আদর্শ সম্বলিত ইব্রাহিম নবীকে আপনি সর্বশ্রেষ্ঠ নবী বলতে পারেন।
কিন্তু আমরা বলবো না।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
@@Quran.Research.IntelligenceNB: আয়াতগুলো আবার দেখে নিনঃ
Surah Baqara (2:253)
Arabic Text (First part of Ayah 2:253):
*تِلۡكَ ٱلرُّسُلُ فَضَّلۡنَا بَعۡضَهُمۡ عَلَىٰ بَعۡضٖۘ مِّنۡهُم مَّن كَلَّمَ ٱللَّهُۖ وَرَفَعَ بَعۡضَهُمۡ دَرَجَـٰتٖۚ*
Bengali: এই রসূলগণ-আমি তাদের কাউকে কারো উপর মর্যাদা দিয়েছি। তাদের মধ্যে কেউ তো হলো তারা যার সাথে আল্লাহ কথা বলেছেন, আর কারও মর্যাদা উচ্চতর করেছেন।
English: Those are the messengers some of whom I have given excellence over some others. Among them there are ones to whom Allah spoke (Behind the veil) and He raised some of them steps higher (in other respects).
2. Surah Al-Isra (17:55):
*"وَرَبُّكَ أَعْلَمُ بِمَن فِي ٱلسَّمَـٰوَٲتِ وَٱلۡأَرۡضِۗ وَلَقَدۡ فَضَّلۡنَا بَعۡضَ ٱلنَّبِيِّـۧنَ عَلَىٰ بَعۡضٖ وَءَاتَيۡنَا دَاوُۥدَ زَبُورٗا"*
Bengali:
"আপনার পালনকর্তা তাদের সম্পর্কে ভালভাবে জ্ঞাত আছেন, যারা আকাশসমূহে ও ভুপৃষ্ঠে রয়েছে। আমি তো কতক পয়গম্বরকে কতক পয়গম্বরের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি এবং দাউদকে যবুর দান করেছি।।"
English:
Your Lord knows best about all those in the heavens and the earth, and I have certainly granted excellence to some prophets over some others, and I gave Dawūd the Zabūr (the Psalms)
NB:
১। কোন কোন নবীকে কোন কোন নবীর উপর মর্যাদায় শ্রেষ্ঠ্যত্ব দান করেছেন। তা আল্লাহ [SWT]-ই ভালো জানেন। আপনি Specifically হযরত ইব্রাহীম (আঃ)-কে Mention করতে পারেন না।
২। বুঝতে না পারলে-কি বুঝতে পারেন নি তা পরিষ্কারভাবে জানাবেন।
@@Quran.Research.Intelligence কাফির হিসাবে একদিন পরিচিতিলাভ করতে পারেন।
জনাব আশা করি ভালো সত্য নিয়ে লড়ছেন মিথ্যা বিলুপ্ত হবে।কিন্তুু অনেক কাঠ খর পুরাতে হব।
তাহলে আমরা মুসলমানরা ওই সমস্ত নবীদের কে খুঁজে বার করে তাদের সাথে যোগ দিই কোরআনের ঝান্ডা ফেলে দিন। ওই সমস্ত নবী যারা বায়াত আছে তাদের সাথে চলে যান আপনিও যান আমাদের দলে ভরে নিয়ে যান।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
আমাকে এক হুজুর বলেছেন কুরআন বোঝা আপনার কাজ নয়,, এটা হুজুরদের কাজ
এটা শুধু হুজুরদের জন্য নাজিল হলে আল্লাহ কেন সুরা বাকারার ৩৮+১৮৫ আয়াতে বললো এই কুরআন সমগ্র মানব জাতির জন্য?
আল্লাহ কি কুরআনে মিথ্যে বললো?
নাকি হুজুররা কুরআনকে বাপ দাদার সম্পত্তি মনে করে?
না হাশরের মাঠে আপনার দায়িত্ব নেবে?
আল্লাহ এবং রাসুলের মধ্যে পার্থক্য করা যাবে না
রাসুলদের সাথে রাসুলদের পার্থক্য করা যাবে?
আপনার কি বিশ্বাস???
আলোচনার ফাঁকে ফাঁকে ছায়াছবির অংশ ঢুকানো খুবই বিব্রতকর এবং লজ্জাজন। একটু শোনার পরে বিব্রত বোধ এবং লজ্জায় আমি আর ভিডিওটি দেখিওনি। যদি পারেন তো এগুলো ফেলে দিয়ে আবার ভিডিওটি আপলোড করুন
লজ্জায় দেখেন নি।
আর দেখার প্রয়োজন নেই।
আপনি মাঝেমধ্যে ইয়ারকি করেন কেন??? মনে রাখবেন আপনি দ্বীনি আলোচনা করছেন। সাবধান❤❤❤
সালামুন আলাইকুম নোয়াখালী মাইজদী বলির দোকান
আমানার রাসুল বলে নবীর ঈমানের ঘোষণা দেয়া লাগছে ২:২৮৫, ২:১৩৬, কিন্তু ওনাদের ঘোষণা দিতে হবে এটা ভাবেই না কারণ ওনারা নবির থেকেও বড় মুসলিম হয়ে গেছে!!!!!
ডায়লক গুলো লাগানো উচিৎ হয়নি।এই বিষয় গুলো হাসির বিষয় নয়।গুরুত্বপূর্ন বিষয়।ইমানের বিষয়।আর কখনো এমন করবেন না প্লিজ।
এরা কুরআন ও বিশ্বাস করে না
হাদিস ও বিশ্বাস করে না।
বাপ্পার মতো
কোরআন হলো একমাত্র দলিল, অন্য কোন দলিলের দরকার নেই, যারা মূর্খ তাদের জন্য অনেক দলিল রয়েছে। মাওলানা মুফতি ইনারা যদি মূর্খ না হয় তবে কে আর মূর্খ হবে?
Era mathamota .
সালামুন আলাইকুম