ধন্যবাদ আপনাদের দুজনকে। অত্যন্ত সুন্দর আলোচনা। যারা নিয়মিত কুরআন পাঠ করে বুঝে বুঝে মাতৃভাষায় তাদের বুঝতে অনেক সুবিধা হবে। পৃথিবীর সেরা আলোচনা গুলোর অন্যতম এটা " সালামুন আলাইকুম তিবতুম। "
কুর'আনে আগ্রহী হয়েছেন খুবই ভাল কথা। আপনার বুঝ ছড়িয়ে দিচ্ছেন, তাহলে ধরেই নেওয়া যায় যে আপনি মনে প্রাণে চাইছেন যে শ্রোতারা ভিন্ন মতের হলেও অন্তত আন্তরিকতার সাথে আপনার কথা গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনুক। আপনার প্রচেষ্টায় আপনি যদি আন্তরিক হয়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই আপনিও ভিন্ন মত মনোযোগের সাথে শুনবেন! কুর'আনে রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কিতাব এবং এর প্রজ্ঞার শিক্ষক বলা হয়েছে। সেই শিক্ষকের কথা, অনুমোদন, বর্জন বাদ দিয়ে নিজের বুঝ চাপিয়ে দেওয়ার আগে রিজাল শাস্ত্রের ইতিহাস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। ধরতে পারবেন কিভাবে মিথ্যা, বানোয়াট হাদীস থেকে গ্রহণযোগ্য হাদীস আলাদা করা হয়েছে। চাইলে একটু পরীক্ষাও করে নিতে পারেন। সকল হাদীস বিরোধীরা একত্রিত হয়েও দেখুক একটি মিথ্যা হাদীসও প্রতিষ্ঠা করতে পারে কিনা। ভেজাল 'আলেম নেই এটা বলছি না। যোগ্য 'আলেমও রয়েছেন। আল্লাহই তাদেরকে যোগ্যতা দান করেছেন তাদের আন্তরিকতার কারণে। তারা ঠিকই মিথ্যা হাদিস ধরে ফেলবেন। আরেকটি কথা - অন্যান্য নবীদের অনুসারীদের মুসলিম বলছেন। কুর'আনেই প্রমাণ পাবেন যে, ইহুদীরা তাদের তাওরাত নিজেদের হাতে বিকৃত করে আল্লাহ্র কথা বলে চালিয়েছে। যে সকল অনুসারীরা আন্তরিক, তারা তাদের ধর্মের বিকৃতি ধরে ফেলেছেন এবং ইসলামে চলে এসেছেন। যারা আন্তরিক নন তারা তাদের বিকৃত ধর্মেই রয়ে গেছেন। তাহলে তারা নিজেদেরকে সত্যের প্রতি সমর্পন করেননি। কিভাবে তারা মুসলিম?
"রাসূল" শব্দটার অর্থ যদি আপনার কাছে পরিষ্কার হয়, তখন আপনি কুরআনের প্রকৃত অর্থ বুঝতে পারবেন। "রাসূল" শব্দ শুনলেই আমাদের মাথায় চলে আসে ঈসা নবী, মূসা নবী কিংবা মুহাম্মদ (স) এর কথা। অথচ রাসূল শব্দটার অর্থ হলো আল্লাহর ওহী যিনি বহন করবেন, তিনিই রসূল। যখন কোনো কোনো নবী কিংবা ফেরেশতারা আল্লাহর বাণী হুবহু পৌছে দিবে, সেই মুহূর্তে তাকে রাসূল বলা হয়। অন্য সময় তারা মানুষ কিংবা ফেরেশতা। এখানে বলে রাখি, আল্লাহ কুরআনে ফেরেশতাদেরকেও রাসূল হিসেবে অভিহিত করেছেন। সূরা আনকাবুত:৩১, ৩৩, সূরা হুদ: ৬৯, ৮১, সূরা আন আম: ৬১, সূরা আরাফ: ৩৭, সূরা মারইয়াম: ১৯, সূরা: ইউনূস : ২১ এগুলো ছাড়া আরো অনেক আয়াত দেখতে পাবেন, সেখানে ফেরেশতাদেরকে "রাসূল" বলা হয়েছে। আল্লাহ কুরআনে বার বার বলেছেন, তোমরা আল্লাহকে অনুসরণ করো এবং রাসূলকে অনুসরণ করো। এই আয়াতগুলোর মূল অর্থ হচ্ছে, আল্লাহ এবং আল্লাহর বার্তাবাহকের অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর সরাসরি ওহী যিনি বলবেন, তাকেই অনুসরণ করতে হবে। কুরআনে এমন একটি আয়াতও পাবেন না, যেখানে বলা হয়েছে, আল্লাহ এবং তার নবীকে অনুসরণ করো। বরং সব জায়গায় আল্লাহ এবং তার রাসূলকে অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। নবী এবং রাসূলের পার্থক্য না জানার কারণে আমরা ভুল বুঝে থাকি। আল্লাহ নবী মনোনীত করেন শুধু মানুষের মধ্য থেকে আর রাসূল মনোনীত করেন মানুষ এবং ফেরেশতা উভয়ের মধ্য থেকে।
আমরা অধিকাংশ মানুষ আসলে জানিই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, বুখারী, মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে। এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন। আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।" এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন। আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী। অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না। আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।“
(উপরের কমেন্টের বাকী অংশ) কোরআনের ০২ঃ১২৫ আয়াতে বলা হয়েছে "যখন আমি কা’বা গৃহকে মানুষের জন্যে সম্মিলন স্থল ও শান্তির আলয় করলাম, .... তোমরা আমার গৃহকে তওয়াফকারী, অবস্থানকারী ও রুকু-সেজদাকারীদের জন্যে পবিত্র রাখ।", ১৪ঃ৩৭ আয়াতে বলা হয়েছে "হে আমাদের পালনকর্তা, আমি নিজের এক সন্তানকে তোমার পবিত্র গৃহের সন্নিকটে চাষাবাদহীন উপত্যকায় আবাদ করেছি;" অর্থাৎ ইবরাহীমের আল্লাহ থাকে মক্কার কাবাঘরে। সুতরাং মোহাম্মদের আল্লাহ তথা সাত আসমানের উপরে বায়তুল মামুরের মাঝে আরশে বসে থাকা ইসলামের আল্লাহ ও মক্কার কাবাঘরে বাস করা ইবরাহীমের আল্লাহ নিশ্চয়ই এক আল্লাহ নয়, আলাদা আলাদা আল্লাহ। এখনো কাবাঘরের সামনে মাকামে ইবরাহীমের চূড়ায় নতুন চাঁদের প্রতীক আছে। অর্থাৎ ইবরাহীমের আল্লাহ নিঃসন্দেহে চন্দ্রদেবতা। কোরআনে ইয়া সীন নামে একটি সূরা আছ, চন্দ্রদেবতার নামই সীন। মূসার আল্লাহ থাকে জেরুজালেমের দক্ষিণের তুর পর্বতে। কোরআনের ১০ঃ৮৭ আয়াতে উল্লেখ আছে মিশরে মূসাকে কেবলামুখী করে ঘর করতে বলা হয়েছে, সেই কেবলা নিশ্চয়ই মক্কার কাবাঘর নয়, সেই কেবলা অবশ্যই মূসার পালনকর্তার বাসস্থান তুর পর্বত। মূসার আল্লাহ সেখানে বসেই মূসাকে নবুয়ত দিয়েছে, হিব্রু ভাষায় লিখিত কিতাব দিয়েছে, মূসা কোনো সংকটে পড়লে তার আল্লাহর সাথে সরাসরি পরামর্শ করতে সেখানেই সে ছুটে যেতো, এসব কাহিনী কোরআনেই উল্লেখ করা আছে (কোরআন -- ০৭ঃ১৪৩, ১৯ঃ৫২, ২০ঃ১২-১৩, ২০ঃ৮৩-৮৪)। পক্ষান্তরে মোহাম্মদের ইসলামের আল্লাহ থাকে সাত আসমানের উপরে আরশে। অর্থাৎ ইসলামের আল্লাহ ও মূসার আল্লাহ নিশ্চয়ই এক আল্লাহ নয়, আলাদা আলাদা আল্লাহ। ঈসার আল্লাহ এবং ইসলামের আল্লাহ এক আল্লাহ নয়, ইসলামে ঈসাকে সরাসরি আল্লাহর পুত্র স্বীকার করা হয়না। অথচ ঈসা গডের পুত্র তার প্রমাণ কোরআনেই আছে। কোরআনের ০৩ঃ৪৭-৫০, ১৯ঃ১৭-১৯, ২১ঃ৯১ ও ৭৮ঃ৩৮আয়াত অনুযায়ী ঈসা আল্লাহরই পুত্র প্রমাণিত হয়। ঈসা গডের সন্তান হিসেবে গডের ক্ষমতাসম্পন্ন তার প্রমাণও কোরআনেই আছে। (কোরআন -- ৩৫ঃ১০, ০৩ঃ৪৫, ০৩ঃ৪৯, ০৫ঃ৪৫,২৯ঃ৩০-৩৩, ০৩ঃ০২, ০৩ঃ৫৫, ০৪ঃ১৫৮) উপরোল্লিখিত কোরআনের আয়াতগুলো নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
sir mominder ke musolman hoite bole nai bolse amanuder ke amanu R momin er modde parthokko age ektu buje abong gobesona kore nen ....apnader alochona amar valo lage ami onk ghobesona kortesi ei amader ekhon er ebadat niye sura al maarij 23 no ayat er dekhben boronh porota surai dekhben 70 no sura Allah robbul al-amin ki bolese bukhen onk R amakeo ektu bujiye diyen
5:13 বললেন পিস ফুল সাবমিশন, শান্তিপূর্ণ নিজেকে.... এই যে শান্তিপূর্ণভাবে, এটা কোথায় পেলেন। শান্তি পূর্ন অর্থ কী? কে বলেছে আল্লাহর কাছে নিজেকে আত্মসমর্পণ করার মাঝে শান্তিপূর্ণতা বা অশান্তিপূর্বতা আছে? অসান্তিপূর্ন কিভাবে হয় আর শান্তুপূর্ন কিভাবে হয়। নিজেকে সাবমিট করার মাঝে শান্তি অশান্তির সম্পর্ক নেই। আল্লার সব আদেশের কাছে নিজেকে সাবমিট করতে হবে। আল্লাহর আদেশ আরাম দায়ক বা কঠর যাই হোক।
কে বলেছে ইসলাম মানে শেষ নবীর উম্মত? কোন মুসলমান না কোন হুজুর না যারা একটু জ্ঞান রাখে তারাও এ কথা বলে না। আমরা সবাই জানি যে যুগে যুগে অনেক নবী এবং রাসূল এসেছেন এবং সেই সময়ে তারা যেসব আসমানী কিতাব এবং আল্লাহর দেখানো পথে চলেছে তারা সবাই মুসলমান। সেই ধারাবাহিকতায় আমাদের শেষ নবীর উম্মত যারা আমরা তারা মুসলমান। আমার নবী যখন জন্ম হয়ে গেলেন এবং যখন সে নবুয়ত প্রাপ্ত হইলেন তখনপূর্ববর্তী সব নবীর আদেশ-নিষেধ আল্লাহতালা কুরআনে ডিলিট করে দিলেন কারণ ওইসব নবীর কাছে আল্লাহর যেসব বাণী আল্লাহ পাঠাইছিলেন সেগুলো মানুষ পরিবর্তন করে ফেলেছেন। এই কারণে সেগুলো আল্লাহতালা বাতিল ঘোষণা করেছেন এবং পূর্ববর্তী কিতাবের সমস্ত কিছুই আমাদের এই কোরআনে আল্লাহ তা'আলা দিয়েছেন। যেহেতু মানুষগুলো পূর্ববর্তী কিতাবের কথাগুলো পরিবর্তন করে ফেলেছেন এই জন্য এই কিতাবকে মানতে হবে এবং এই নবীকে মানতে হবে। আমার এই নবীকে যে মানবে না পবিত্র কোরআন অনুযায়ী সে ঈমানদার নয়। যাইহোক আপনি অনেক কথা সঠিক বলছেন না আপনার একটু গবেষণা করুন এবং কোরআন ভালোভাবে পড়ুন তাহলে দেখবেন আমাদের দেশের কিছু কিছু হুজুররা অনেক গভীর জ্ঞান রাখে আর আপনাকে অনুরোধ করবো যে ডক্টর জাকির নায়েকের লেকচার গুলো আপনি শুনবেন। আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথ দেখান আমিন। আপনার অনেক কথাই সঠিক নয়।
এটাও ভুল কথা যে, কেউ যদি কোন নবি না পায় তাহলে সে মুসলিম কিনা। উত্তর ভুল দিয়েছেন। কেননা ইসলাম হচ্ছে জীবন ব্যবস্থা। যে ব্যাক্তি জীবন ব্যবস্থা পাইনি সে কিভাবে মুসলিম হবে? সে ঈমানদার হতে পারে, কেননা সে ঈমান এনেছে। কিন্তু মুসলিম সেই ব্যাক্তি যে কুরআনের দেওয়া আদেশ নিশেধ মেনেছে বা আল্লাহর দেওয়া জীবন বিধান মেনেছে।
কেউ ইসলামের আল্লাহর নবী-রসুল দাবীদার মোহাম্মদের প্রতি ঈমান এনে ইসলামের আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার শপথ নিলেই সে মুসলিম। কোরআনে মুসলমানদের মধ্যে ইসলামের আল্লাহর বানী কোরআন পূর্ণাঙ্গভাবে অনুসরণ করে জীবনযাপনকারীকে পরহেজগার বলা হয়েছে। অন্যদিকে মুসলমান দাবীদারদের মধ্যে যারা সুবিধানুযায়ী আংশিকভাবে কোরআন অনুসরণ করে কোরআনে তাদেরকে কপট বিশ্বাসী জাহান্নামী মুনাফিক বলা হয়েছে। জোরপূর্বক ইসলাম স্বীকার করে মুসলমান বানানো হতো তার প্রমাণ নিচে উল্লেখ করা হলো। স্বাভাবিকভাবেই অমন মুসলমানরা কপট বিশ্বাসী হবে, বা নির্যাতনের ভয়ে বিশ্বাস করার ভাণ করবে। অনেকে শারিরীক নির্যাতন, ধন-সম্পদ, বাড়ি-ঘর হারানোর ভয়ে ইসলাম গ্রহণ করে নিরাপদ থাকতে চেয়েছে। নিশ্চয়ই অমন মুসলমানরাও বিশ্বাস করার ভাণ করেছে মাত্র। ৪৮. সূরা আল-ফাততহ ১৬.গৃহে অবস্থানকারী মরুবাসীদেরকে বলে দিনঃ আগামীতে তোমরা এক প্রবল পরাক্রান্ত জাতির সাথে যুদ্ধ করতে আহুত হবে। তোমরা তাদের সাথে যুদ্ধ করবে, যতক্ষণ না তারা মুসলমান হয়ে যায়। ৪৯. সূরা আল-হুজুরাত ১৪. মরুবাসীরা বলেঃ আমরা বিশ্বাস স্থাপন করেছি। বলুনঃ তোমরা বিশ্বাস স্থাপন করনি; বরং বল, আমরা বশ্যতা স্বীকার করেছি। এখনও তোমাদের অন্তরে বিশ্বাস জন্মেনি। যদি তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য কর, তবে তোমাদের কর্ম বিন্দুমাত্রও নিস্ফল করা হবে না। নিশ্চয়, আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম মেহেরবান। ১৫. তারাই মুমিন, যারা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনার পর সন্দেহ পোষণ করে না এবং আল্লাহ্র পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জেহাদ করে। তারাই সত্যনিষ্ঠ। ১৬. বলুনঃ তোমরা কি তোমাদের ধর্ম পরায়ণতা সম্পর্কে আল্লাহ্কে অবহিত করছ? অথচ আল্লাহ্ জানেন যা কিছু আছে ভূমণ্ডলে এবং যা কিছু আছে নভোমণ্ডলে। আল্লাহ্ সর্ববিষয়ে সম্যক জ্ঞাত। ১৭. তারা মুসলমান হয়ে আপনাকে ধন্য করেছে মনে করে। বলুন, তোমরা মুসলমান হয়ে আমাকে ধন্য করেছ মনে করো না। বরং আল্লাহ্ ঈমানের পথে পরিচালিত করে তোমাদেরকে ধন্য করেছেন, যদি তোমরা সত্যনিষ্ঠ হয়ে থাক। ৬৩. সূরা মুনাফিকুন ০১. মুনাফিকরা আপনার কাছে এসে বলেঃ আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আপনি নিশ্চয়ই আল্লাহ্র রসূল। আল্লাহ্ জানেন যে, আপনি অবশ্যই আল্লাহ্র রসূল এবং আল্লাহ্ সাক্ষ দিচ্ছেন যে, মুনাফিকরা অবশ্যই মিথ্যাবাদী। ০৯. সূরা আত-তওবাহ ৫৬. তারা আল্লাহর নামে হলফ করে বলে যে, তারা তোমাদেরই অন্তর্ভুক্ত, অথচ তারা তোমাদের অন্তর্ভূক্ত নয়, অবশ্য তারা তোমাদের ভয় করে। ৫৭. তারা কোন আশ্রয়স্থল, কোন গুহা বা মাথা গোঁজার ঠাঁই পেলে সেদিকে পলায়ন করবে দ্রুতগতিতে। ৫৮. সুরা আল্-মুজাদালাহ্ ১৪. আপনি কি তাদের প্রতি লক্ষ্য করেননি, যারা আল্লাহ্র গযবে নিপতিত সম্প্রদায়ের সাথে বন্ধুত্ব করে? তারা মুসলমানদের দলভুক্ত নয় এবং তাদেরও দলভূক্ত নয়। তারা জেনেশুনে মিথ্যা বিষয়ে শপথ করে। এই মিথ্যা বিষয়ে শপথ কী? আল্লাহ, মোহাম্মদ ও কোরআনের প্রতি ঈমান না থাকা সত্ত্বেও মুখে ঈমান আনার দাবী করে শপথ করা যেমন মিথ্যা শপথ করা মুনাফিক। তেমনি আল্লাহ, মোহাম্মদ ও কোরআনের প্রতি ঈমান আনার শপথ নিয়ে আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা কোরআন পূর্ণাঙ্গভাবে মান্য না করে মানবরচিত সংবিধানের অধীনে সীমিত আকারে কোরআন যতটুকু মানা সম্ভব ততটুকু মানাও মিথ্যা শপথ করা। অর্থাৎ পূর্ণাঙ্গভাবে কোরআন অনুযায়ী যেসব রাষ্ট্র পরিচালিত হয়না, সেই রাষ্ট্রে যারা নাগরিকত্ব নিয়ে বসবাস করে তারা সবাই কোরআন অনুযায়ী কপট বিশ্বাসী জাহান্নামী মুনাফিক। দ্বিতীয়ত, কোরআনে মুমিন, মুসলমান, ঈমানদার একই অর্থে বলা হয়েছে। উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
আল্লাহ মুসলমান হতে বলেন নি, মুসলিম হতে বলেছেন, মুসলমান কোরআনকে সাইট পকেটে রেখে বোখারী গংদের লাহুয়াল হাদীস অনুসরণ করে, আর যারা শুধু কোরআনের অনুসরণ করে তাহারাই মুসলিম
To be Muslim you need one topi ulkhalla ,Dari and 4 wives. Moreover, must follow the prophet who married girl when she was 9 years old and had 9 wives. Fine .
Do you understand Al Imran ? Allah said that Morium was the sister of Moses. 3000 years gap. Actually mistakes were done while coping from the Old Testament. There is no scientific statement in the Quran that is correct.
আপনাদের অনেক ধন্যবাদ, কোরআনের আলোকে আল্লাহর নির্দেশনা গুলো সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ করার জন্য। ❤
ধন্যবাদ আপনাদের দুজনকে। অত্যন্ত সুন্দর আলোচনা। যারা নিয়মিত কুরআন পাঠ করে বুঝে বুঝে মাতৃভাষায় তাদের বুঝতে অনেক সুবিধা হবে। পৃথিবীর সেরা আলোচনা গুলোর অন্যতম এটা " সালামুন আলাইকুম তিবতুম। "
সম্মানিত বক্তা ও উপস্থাপক উভয়ের জন্য রইল শুভকামনা।
কুর'আনে আগ্রহী হয়েছেন খুবই ভাল কথা। আপনার বুঝ ছড়িয়ে দিচ্ছেন, তাহলে ধরেই নেওয়া যায় যে আপনি মনে প্রাণে চাইছেন যে শ্রোতারা ভিন্ন মতের হলেও অন্তত আন্তরিকতার সাথে আপনার কথা গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনুক। আপনার প্রচেষ্টায় আপনি যদি আন্তরিক হয়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই আপনিও ভিন্ন মত মনোযোগের সাথে শুনবেন!
কুর'আনে রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কিতাব এবং এর প্রজ্ঞার শিক্ষক বলা হয়েছে। সেই শিক্ষকের কথা, অনুমোদন, বর্জন বাদ দিয়ে নিজের বুঝ চাপিয়ে দেওয়ার আগে রিজাল শাস্ত্রের ইতিহাস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। ধরতে পারবেন কিভাবে মিথ্যা, বানোয়াট হাদীস থেকে গ্রহণযোগ্য হাদীস আলাদা করা হয়েছে।
চাইলে একটু পরীক্ষাও করে নিতে পারেন। সকল হাদীস বিরোধীরা একত্রিত হয়েও দেখুক একটি মিথ্যা হাদীসও প্রতিষ্ঠা করতে পারে কিনা। ভেজাল 'আলেম নেই এটা বলছি না। যোগ্য 'আলেমও রয়েছেন। আল্লাহই তাদেরকে যোগ্যতা দান করেছেন তাদের আন্তরিকতার কারণে। তারা ঠিকই মিথ্যা হাদিস ধরে ফেলবেন।
আরেকটি কথা - অন্যান্য নবীদের অনুসারীদের মুসলিম বলছেন। কুর'আনেই প্রমাণ পাবেন যে, ইহুদীরা তাদের তাওরাত নিজেদের হাতে বিকৃত করে আল্লাহ্র কথা বলে চালিয়েছে। যে সকল অনুসারীরা আন্তরিক, তারা তাদের ধর্মের বিকৃতি ধরে ফেলেছেন এবং ইসলামে চলে এসেছেন। যারা আন্তরিক নন তারা তাদের বিকৃত ধর্মেই রয়ে গেছেন। তাহলে তারা নিজেদেরকে সত্যের প্রতি সমর্পন করেননি। কিভাবে তারা মুসলিম?
"রাসূল" শব্দটার অর্থ যদি আপনার কাছে পরিষ্কার হয়, তখন আপনি কুরআনের প্রকৃত অর্থ বুঝতে পারবেন। "রাসূল" শব্দ শুনলেই আমাদের মাথায় চলে আসে ঈসা নবী, মূসা নবী কিংবা মুহাম্মদ (স) এর কথা। অথচ রাসূল শব্দটার অর্থ হলো আল্লাহর ওহী যিনি বহন করবেন, তিনিই রসূল। যখন কোনো কোনো নবী কিংবা ফেরেশতারা আল্লাহর বাণী হুবহু পৌছে দিবে, সেই মুহূর্তে তাকে রাসূল বলা হয়। অন্য সময় তারা মানুষ কিংবা ফেরেশতা।
এখানে বলে রাখি, আল্লাহ কুরআনে ফেরেশতাদেরকেও রাসূল হিসেবে অভিহিত করেছেন।
সূরা আনকাবুত:৩১, ৩৩, সূরা হুদ: ৬৯, ৮১, সূরা আন আম: ৬১, সূরা আরাফ: ৩৭, সূরা মারইয়াম: ১৯, সূরা: ইউনূস : ২১
এগুলো ছাড়া আরো অনেক আয়াত দেখতে পাবেন, সেখানে ফেরেশতাদেরকে "রাসূল" বলা হয়েছে।
আল্লাহ কুরআনে বার বার বলেছেন, তোমরা আল্লাহকে অনুসরণ করো এবং রাসূলকে অনুসরণ করো।
এই আয়াতগুলোর মূল অর্থ হচ্ছে, আল্লাহ এবং আল্লাহর বার্তাবাহকের অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহর সরাসরি ওহী যিনি বলবেন, তাকেই অনুসরণ করতে হবে।
কুরআনে এমন একটি আয়াতও পাবেন না, যেখানে বলা হয়েছে, আল্লাহ এবং তার নবীকে অনুসরণ করো।
বরং সব জায়গায় আল্লাহ এবং তার রাসূলকে অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।
নবী এবং রাসূলের পার্থক্য না জানার কারণে আমরা ভুল বুঝে থাকি। আল্লাহ নবী মনোনীত করেন শুধু মানুষের মধ্য থেকে আর রাসূল মনোনীত করেন মানুষ এবং ফেরেশতা উভয়ের মধ্য থেকে।
আমরা অধিকাংশ মানুষ আসলে জানিই না, বুখারী, মুসলিম , তিরমিজি ইসলামের কোনো দলিল নয়। কারণ কোনো কিছু দলিল হতে হলে প্রথম শর্ত হলো, ওই জিনিসটা নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লিখিত হতে হবে। কিন্তু আমরা জানি, এই সব লাহুয়াল হাদিস একটাও নবী মুহাম্মদের সময় লিখিত ছিল না। অর্থাৎ এই বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি যে জাল দলিল, তা তাদের গ্রন্থ দ্বারাই প্রমাণিত। কেননা, বুখারী, মুসলিম তারা নিজেরাই সাক্ষ্য দিয়েছে যে, এক একটা লাহুয়াল হাদিস ৫-৬ জন রাবীর কাছ থেকে শুনে শুনে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
যেসব মোল্লা-মৌলভীরা বলে, এইসব লাহুয়াল হাদিসও দলিল হিসেবে নিতে হবে। তারা আসলে দলিল কাকে বলে, সেটাই জানে না। দলিল কখনো মৌখিক হয় না। সেটা জমির দলিল হোক, ব্যাঙ্ক কিংবা ব্যবসায়িক দলিল হোক। মৌখিক কোনোকিছুই পৃথিবীর কোনো আদালতে দলিল হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহর আদালতেও এই দলিলের কোনো ভিত্তি নেই। বরং সেটা জাল দলিল হিসেবে গৃহীত হবে।
এমনকি আমাদের যেসব আমলনামা কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করা হবে, সেগুলোও লিখিত হবে। আমাদের দুই কাঁধের ফেরেশতারাই তা লিখে রাখছেন। এটাই দলিল হিসেবে আল্লাহ কেয়ামতের মাঠে উপস্থিত করবেন।
আরো একটা বিষয় বলি, কোন গ্রন্থ শতভাগ সত্য, তা যে কেউ কুরআনের একটি আয়াত দিয়েই যাচাই করতে পারবেন। আয়াতটি হলো, ''যদি এ গ্রন্থ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছ থেকে আসতো, তবে এতে অনেক মতভেদ দেখতে পেতে।"
এখন এই আয়াত দিয়ে আপনি পৃথিবীর সকল গ্রন্থের সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন।
আল্লাহর এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবীতে কুরআনই একমাত্র সত্য। কারণ এতে কোনো মতভেদ নেই। কিন্তু অন্যান্য গ্রন্থ যেমন বুখারী, মুসলিম, তিরমিজি ভালো ভাবে গবেষণা করলে দেখতে পাবেন, একটা হাদিস অন্য হাদিসের বিরোধী।
অনেক মতভেদপূর্ণ হাদীস এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের গ্রন্থগুলোতে আছে। এ থেকে নিশ্চিত বোঝা যায়, এই তথাকথিত সহীহ হাদীসের কথাগুলো আসলে নবীর কথা নয়। কারণ নবী আল্লাহর ওহী ছাড়া নির্দেশনামূলক কোনো কথা বলতেন না। আর এই গ্রন্থগুলো যদি আল্লাহ থেকে প্রাপ্ত বাণীই হয়ে থাকে, তবে এই গ্রন্থগুলোতে কখনোই মতভেদ থাকতো না।
আর একটা বিষয়ে সবাই নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে গ্রন্থে কোনো মতভেদ আছে; সেই গ্রন্থ আপনি যদি পুরোটাই অবিশ্বাস করেন, সেক্ষেত্রে আল্লাহ কখনোই কেয়ামতের ময়দানে আপনাকে পাকড়াও করবেন না। কেননা, আপনি আল্লাহর কাছে কুরআনের ওই আয়াতটির রেফারেন্স দিয়ে বলতে পারবেন, 'হে আল্লাহ, আমি ওই আয়াতটি পড়ে নিশ্চিত হয়েছিলাম কুরআনের বাইরে পৃথিবীর কোনো গ্রন্থই শতভাগ সত্য নয়।“
Great try . Read Sura Mayda Ayat 44--48 ... Get the fact .
Read Sura Tauba Ayat 111 & Sura asor Ayat 3 and follow and get Jannah 100% .... Be Sure
Beautiful discussion
অসাধারণ আলোচনা। খুবই ভালো লেগেছে।
জাজাকাল্লাহু খায়ের
অসাধারণ
সালাম
মিরপুর ঢাকা।
Great try . Read Sura Mayda Ayat 44--48 ... Get the fact .
Reply
(উপরের কমেন্টের বাকী অংশ)
কোরআনের ০২ঃ১২৫ আয়াতে বলা হয়েছে "যখন আমি কা’বা গৃহকে মানুষের জন্যে সম্মিলন স্থল ও শান্তির আলয় করলাম, .... তোমরা আমার গৃহকে তওয়াফকারী,
অবস্থানকারী ও রুকু-সেজদাকারীদের জন্যে পবিত্র রাখ।", ১৪ঃ৩৭ আয়াতে বলা হয়েছে "হে আমাদের পালনকর্তা, আমি নিজের এক সন্তানকে তোমার পবিত্র গৃহের সন্নিকটে চাষাবাদহীন উপত্যকায় আবাদ করেছি;" অর্থাৎ ইবরাহীমের আল্লাহ থাকে মক্কার কাবাঘরে। সুতরাং মোহাম্মদের আল্লাহ তথা সাত আসমানের উপরে বায়তুল মামুরের মাঝে আরশে বসে থাকা ইসলামের আল্লাহ ও মক্কার কাবাঘরে বাস করা ইবরাহীমের আল্লাহ নিশ্চয়ই এক আল্লাহ নয়, আলাদা আলাদা আল্লাহ। এখনো কাবাঘরের সামনে মাকামে ইবরাহীমের চূড়ায় নতুন চাঁদের প্রতীক আছে। অর্থাৎ ইবরাহীমের আল্লাহ নিঃসন্দেহে চন্দ্রদেবতা। কোরআনে ইয়া সীন নামে একটি সূরা আছ, চন্দ্রদেবতার নামই সীন।
মূসার আল্লাহ থাকে জেরুজালেমের দক্ষিণের তুর পর্বতে। কোরআনের ১০ঃ৮৭ আয়াতে উল্লেখ আছে মিশরে মূসাকে কেবলামুখী করে ঘর করতে বলা হয়েছে, সেই কেবলা নিশ্চয়ই মক্কার কাবাঘর নয়, সেই কেবলা অবশ্যই মূসার পালনকর্তার বাসস্থান তুর পর্বত। মূসার আল্লাহ সেখানে বসেই মূসাকে নবুয়ত দিয়েছে, হিব্রু ভাষায় লিখিত কিতাব দিয়েছে, মূসা কোনো সংকটে পড়লে তার আল্লাহর সাথে সরাসরি পরামর্শ করতে সেখানেই সে ছুটে যেতো, এসব কাহিনী কোরআনেই উল্লেখ করা আছে (কোরআন -- ০৭ঃ১৪৩, ১৯ঃ৫২, ২০ঃ১২-১৩, ২০ঃ৮৩-৮৪)। পক্ষান্তরে মোহাম্মদের ইসলামের আল্লাহ থাকে সাত আসমানের উপরে আরশে। অর্থাৎ ইসলামের আল্লাহ ও মূসার আল্লাহ নিশ্চয়ই এক আল্লাহ নয়, আলাদা আলাদা আল্লাহ।
ঈসার আল্লাহ এবং ইসলামের আল্লাহ এক আল্লাহ নয়, ইসলামে ঈসাকে সরাসরি আল্লাহর পুত্র স্বীকার করা হয়না। অথচ ঈসা গডের পুত্র তার প্রমাণ কোরআনেই আছে। কোরআনের ০৩ঃ৪৭-৫০, ১৯ঃ১৭-১৯, ২১ঃ৯১ ও ৭৮ঃ৩৮আয়াত অনুযায়ী ঈসা আল্লাহরই পুত্র প্রমাণিত হয়। ঈসা গডের সন্তান হিসেবে গডের ক্ষমতাসম্পন্ন তার প্রমাণও কোরআনেই আছে। (কোরআন -- ৩৫ঃ১০, ০৩ঃ৪৫, ০৩ঃ৪৯, ০৫ঃ৪৫,২৯ঃ৩০-৩৩, ০৩ঃ০২, ০৩ঃ৫৫, ০৪ঃ১৫৮)
উপরোল্লিখিত কোরআনের আয়াতগুলো নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
আলহামদুলিল্লাহ
Nice lecture thanks
Read more and more about Quran
sir mominder ke musolman hoite bole nai bolse amanuder ke amanu R momin er modde parthokko age ektu buje abong gobesona kore nen ....apnader alochona amar valo lage ami onk ghobesona kortesi ei amader ekhon er ebadat niye
sura al maarij 23 no ayat er dekhben boronh porota surai dekhben 70 no sura
Allah robbul al-amin ki bolese bukhen onk R amakeo ektu bujiye diyen
সালামুন অালাই কুম কামরা অামাদেরকে মুসলিম বলি
5:13 বললেন পিস ফুল সাবমিশন, শান্তিপূর্ণ নিজেকে.... এই যে শান্তিপূর্ণভাবে, এটা কোথায় পেলেন। শান্তি পূর্ন অর্থ কী? কে বলেছে আল্লাহর কাছে নিজেকে আত্মসমর্পণ করার মাঝে শান্তিপূর্ণতা বা অশান্তিপূর্বতা আছে? অসান্তিপূর্ন কিভাবে হয় আর শান্তুপূর্ন কিভাবে হয়। নিজেকে সাবমিট করার মাঝে শান্তি অশান্তির সম্পর্ক নেই। আল্লার সব আদেশের কাছে নিজেকে সাবমিট করতে হবে। আল্লাহর আদেশ আরাম দায়ক বা কঠর যাই হোক।
কে বলেছে ইসলাম মানে শেষ নবীর উম্মত? কোন মুসলমান না কোন হুজুর না যারা একটু জ্ঞান রাখে তারাও এ কথা বলে না। আমরা সবাই জানি যে যুগে যুগে অনেক নবী এবং রাসূল এসেছেন এবং সেই সময়ে তারা যেসব আসমানী কিতাব এবং আল্লাহর দেখানো পথে চলেছে তারা সবাই মুসলমান। সেই ধারাবাহিকতায় আমাদের শেষ নবীর উম্মত যারা আমরা তারা মুসলমান। আমার নবী যখন জন্ম হয়ে গেলেন এবং যখন সে নবুয়ত প্রাপ্ত হইলেন তখনপূর্ববর্তী সব নবীর আদেশ-নিষেধ আল্লাহতালা কুরআনে ডিলিট করে দিলেন কারণ ওইসব নবীর কাছে আল্লাহর যেসব বাণী আল্লাহ পাঠাইছিলেন সেগুলো মানুষ পরিবর্তন করে ফেলেছেন। এই কারণে সেগুলো আল্লাহতালা বাতিল ঘোষণা করেছেন এবং পূর্ববর্তী কিতাবের সমস্ত কিছুই আমাদের এই কোরআনে আল্লাহ তা'আলা দিয়েছেন। যেহেতু মানুষগুলো পূর্ববর্তী কিতাবের কথাগুলো পরিবর্তন করে ফেলেছেন এই জন্য এই কিতাবকে মানতে হবে এবং এই নবীকে মানতে হবে। আমার এই নবীকে যে মানবে না পবিত্র কোরআন অনুযায়ী সে ঈমানদার নয়। যাইহোক আপনি অনেক কথা সঠিক বলছেন না আপনার একটু গবেষণা করুন এবং কোরআন ভালোভাবে পড়ুন তাহলে দেখবেন আমাদের দেশের কিছু কিছু হুজুররা অনেক গভীর জ্ঞান রাখে আর আপনাকে অনুরোধ করবো যে ডক্টর জাকির নায়েকের লেকচার গুলো আপনি শুনবেন। আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথ দেখান আমিন। আপনার অনেক কথাই সঠিক নয়।
সালামুন আলাইকুম
GOD has GODDESS, Female GOD and Vhogoban has Many DEv - Devies but ALLAH is one & only . So whatever you have said is not Correct .
মুসলিম ও মুসলমান শব্দ দুইটি কি এক।নাকি ভিন্ন জানাবেন।
আস সালামু আালাইকুম বলা যাবে কি?কারণ সূরা আনয়াম -০৬-৫৪ নং আয়াতটি দেখুন আশা করছি ans টি করবেন?
Allah Subhanahu Wa Ta'ala says:
وَاِ ذَا جَآءَكَ الَّذِيْنَ يُؤْمِنُوْنَ بِاٰ يٰتِنَا فَقُلْ سَلٰمٌ عَلَيْكُمْ كَتَبَ رَبُّكُمْ عَلٰى نَفْسِهِ الرَّحْمَةَ ۙ اَنَّهٗ مَنْ عَمِلَ مِنْكُمْ سُوْٓءًا بِۢجَهَا لَةٍ ثُمَّ تَا بَ مِنْۢ بَعْدِهٖ وَاَ صْلَحَ ۙ فَاَ نَّهٗ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ
ওয়া ইযা-জাআকাল্লাযীনা ইউ’মিনূনা বিআ-য়া-তিনা-ফাকুল ছালা-মুন ‘আলাইকুম কাতাবা রাব্বুকুম আলা-নাফছিহির রাহমাতা আন্নাহূমান ‘আমিলা মিনকুম ছূআম বিজাহা-লাতিন ছুম্মা তা-বা মিম বা‘দিহী ওয়া আসলাহা ফাআন্নাহূগাফূরুর রাহীম।
"আমার আয়াতে বিশ্বাসী লোকেরা যখন তোমার কাছে আসে তখন তাদেরকে বল, ‘‘তোমাদের প্রতি সালাম’’। তোমাদের প্রতিপালক দয়া-রহমাতের নীতি নিজের প্রতি অবধারিত করে নিয়েছেন আর তা হচ্ছে যদি তোমাদের কোন ব্যক্তি না জেনে অন্যায় পাপ করে, অতঃপর তাওবাহ করে ও নিজেকে সংশোধন করে, তাহলে আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।"
(QS. Al-An'am 6: Verse 54)
* Via Al-Qur'an Bangla quran-apk.com/bd
এটাও ভুল কথা যে, কেউ যদি কোন নবি না পায় তাহলে সে মুসলিম কিনা। উত্তর ভুল দিয়েছেন। কেননা ইসলাম হচ্ছে জীবন ব্যবস্থা। যে ব্যাক্তি জীবন ব্যবস্থা পাইনি সে কিভাবে মুসলিম হবে? সে ঈমানদার হতে পারে, কেননা সে ঈমান এনেছে। কিন্তু মুসলিম সেই ব্যাক্তি যে কুরআনের দেওয়া আদেশ নিশেধ মেনেছে বা আল্লাহর দেওয়া জীবন বিধান মেনেছে।
কেউ ইসলামের আল্লাহর নবী-রসুল দাবীদার মোহাম্মদের প্রতি ঈমান এনে ইসলামের আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার শপথ নিলেই সে মুসলিম।
কোরআনে মুসলমানদের মধ্যে ইসলামের আল্লাহর বানী কোরআন পূর্ণাঙ্গভাবে অনুসরণ করে জীবনযাপনকারীকে পরহেজগার বলা হয়েছে। অন্যদিকে মুসলমান দাবীদারদের মধ্যে যারা সুবিধানুযায়ী আংশিকভাবে কোরআন অনুসরণ করে কোরআনে তাদেরকে কপট বিশ্বাসী জাহান্নামী মুনাফিক বলা হয়েছে।
জোরপূর্বক ইসলাম স্বীকার করে মুসলমান বানানো হতো তার প্রমাণ নিচে উল্লেখ করা হলো। স্বাভাবিকভাবেই অমন মুসলমানরা কপট বিশ্বাসী হবে, বা নির্যাতনের ভয়ে বিশ্বাস করার ভাণ করবে। অনেকে শারিরীক নির্যাতন, ধন-সম্পদ, বাড়ি-ঘর হারানোর ভয়ে ইসলাম গ্রহণ করে নিরাপদ থাকতে চেয়েছে। নিশ্চয়ই অমন মুসলমানরাও বিশ্বাস করার ভাণ করেছে মাত্র।
৪৮. সূরা আল-ফাততহ
১৬.গৃহে অবস্থানকারী মরুবাসীদেরকে বলে দিনঃ আগামীতে তোমরা এক প্রবল পরাক্রান্ত জাতির সাথে যুদ্ধ করতে আহুত হবে। তোমরা তাদের সাথে যুদ্ধ করবে, যতক্ষণ না তারা মুসলমান হয়ে যায়।
৪৯. সূরা আল-হুজুরাত
১৪. মরুবাসীরা বলেঃ আমরা বিশ্বাস স্থাপন করেছি। বলুনঃ তোমরা বিশ্বাস স্থাপন করনি; বরং বল, আমরা বশ্যতা স্বীকার করেছি। এখনও তোমাদের অন্তরে বিশ্বাস জন্মেনি। যদি তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য কর, তবে তোমাদের কর্ম বিন্দুমাত্রও নিস্ফল করা হবে না। নিশ্চয়, আল্লাহ্ ক্ষমাশীল, পরম মেহেরবান।
১৫. তারাই মুমিন, যারা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনার পর সন্দেহ পোষণ করে না এবং আল্লাহ্র পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ দ্বারা জেহাদ করে। তারাই সত্যনিষ্ঠ।
১৬. বলুনঃ তোমরা কি তোমাদের ধর্ম পরায়ণতা সম্পর্কে আল্লাহ্কে অবহিত করছ? অথচ আল্লাহ্ জানেন যা কিছু আছে ভূমণ্ডলে এবং যা কিছু আছে নভোমণ্ডলে। আল্লাহ্ সর্ববিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।
১৭. তারা মুসলমান হয়ে আপনাকে ধন্য করেছে মনে করে। বলুন, তোমরা মুসলমান হয়ে আমাকে ধন্য করেছ মনে করো না। বরং আল্লাহ্ ঈমানের পথে পরিচালিত করে তোমাদেরকে ধন্য করেছেন, যদি তোমরা সত্যনিষ্ঠ হয়ে থাক।
৬৩. সূরা মুনাফিকুন
০১. মুনাফিকরা আপনার কাছে এসে বলেঃ আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আপনি নিশ্চয়ই আল্লাহ্র রসূল। আল্লাহ্ জানেন যে, আপনি অবশ্যই আল্লাহ্র রসূল এবং আল্লাহ্ সাক্ষ দিচ্ছেন যে, মুনাফিকরা অবশ্যই মিথ্যাবাদী।
০৯. সূরা আত-তওবাহ
৫৬. তারা আল্লাহর নামে হলফ করে বলে যে, তারা তোমাদেরই অন্তর্ভুক্ত, অথচ তারা তোমাদের অন্তর্ভূক্ত নয়, অবশ্য তারা তোমাদের ভয় করে।
৫৭. তারা কোন আশ্রয়স্থল, কোন গুহা বা মাথা গোঁজার ঠাঁই পেলে সেদিকে পলায়ন করবে দ্রুতগতিতে।
৫৮. সুরা আল্-মুজাদালাহ্
১৪. আপনি কি তাদের প্রতি লক্ষ্য করেননি, যারা আল্লাহ্র গযবে নিপতিত সম্প্রদায়ের সাথে বন্ধুত্ব করে? তারা মুসলমানদের দলভুক্ত নয় এবং তাদেরও দলভূক্ত নয়। তারা জেনেশুনে মিথ্যা বিষয়ে শপথ করে।
এই মিথ্যা বিষয়ে শপথ কী?
আল্লাহ, মোহাম্মদ ও কোরআনের প্রতি ঈমান না থাকা সত্ত্বেও মুখে ঈমান আনার দাবী করে শপথ করা যেমন মিথ্যা শপথ করা মুনাফিক। তেমনি আল্লাহ, মোহাম্মদ ও কোরআনের প্রতি ঈমান আনার শপথ নিয়ে আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা কোরআন পূর্ণাঙ্গভাবে মান্য না করে মানবরচিত সংবিধানের অধীনে সীমিত আকারে কোরআন যতটুকু মানা সম্ভব ততটুকু মানাও মিথ্যা শপথ করা। অর্থাৎ পূর্ণাঙ্গভাবে কোরআন অনুযায়ী যেসব রাষ্ট্র পরিচালিত হয়না, সেই রাষ্ট্রে যারা নাগরিকত্ব নিয়ে বসবাস করে তারা সবাই কোরআন অনুযায়ী কপট বিশ্বাসী জাহান্নামী মুনাফিক।
দ্বিতীয়ত,
কোরআনে মুমিন, মুসলমান, ঈমানদার একই অর্থে বলা হয়েছে।
উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে।
কোরআনুল করীম
অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান।
onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
একমাত্র সনাতন ই সব,, জয় শ্রী রাম
Read the meaning of Surah Kafirun.
আল্লাহ মুসলমান হতে বলেন নি, মুসলিম হতে বলেছেন, মুসলমান কোরআনকে সাইট পকেটে রেখে বোখারী গংদের লাহুয়াল হাদীস অনুসরণ করে, আর যারা শুধু কোরআনের অনুসরণ করে তাহারাই মুসলিম
বাংলা কথা বলার সময় ইংরেজি বলাটা একদম বাজে অভ্যাস।
Ora ektu . Panditi dekhai
To be Muslim you need one topi ulkhalla ,Dari and 4 wives. Moreover, must follow the prophet who married girl when she was 9 years old and had 9 wives. Fine .
Do you understand Al Imran ? Allah said that Morium was the sister of Moses. 3000 years gap. Actually mistakes were done while coping from the Old Testament. There is no scientific statement in the Quran that is correct.
কুরআন থেকে মরা মাছ খাবো কি না একটু বলুন? কুরআন এ ১২ মাসের নাম আছে? প্লিজ কুরআন থেকে জবাব
মুসলমান না মুসলিম
অন্য একটি আয়াতে নামের বিকৃতি করতে নিষেধ করেছেন। আর যুক্তি মতে কোনো নামে অনুবাদ হয় না। তা হলে আল্লাহকে ভিন্ন নামে ডাকা যাবে কি?
আশ-শূরা-৪২-১৩ নং আয়াত দেখুন
Read Sura Tauba Ayat 111 & Sura asor Ayat 3 and follow and get Jannah 100% .... Be Sure
GOD has GODDESS, Female GOD and Vhogoban has Many DEv - Devies but ALLAH is one & only . So whatever you have said is not Correct .
Read Sura Tauba Ayat 111 & Sura asor Ayat 3 and follow and get Jannah 100% .... Be Sure
GOD has GODDESS, Female GOD and Vhogoban has Many DEv - Devies but ALLAH is one & only . So whatever you have said is not Correct .