@@MdSujan-dm1pf ঠিকিই হইছে। শালার ১০০ জনের মধ্যে ৯৮ জনই ছিলো ধান্দাবাজ। সঠিক হইছে। এক একজন সাক্ষাৎ মাদারচোদ। আর স্পিডবোটওয়ালারা ! ওরারো শয়তানের খাড়া জিলকির ভূমিকা পালন করতো। এখন - দেখ কেমন লাগে। ১। যাত্রী হয়রানি। ২।ভাড়া বেশি। ৩। ছিনতাইকারী। ৪। খাবার হোটেলের ডাকাতি। ৪। ঘাটে ঢোকার টাকা।৫। স্পিডবোট মালিকদের খাবার ব্যবহার। এরকম হাজারো কারন আছে। এখন - যা হইছে।খুব ভালো হইছে।
খুব খুশি লাগছে... অতীতে এ সকল ব্যাবসায়ীদের ব্যাবসা যখন ভালো ছিল তখন শুধু জুলুমই করে গেছে। সেসময় দুর দুরান্ত থেকে আসা দূর্ভোগে অধিষ্ঠ যাত্রীদেরকে তারা মানুষই মনে করতো না।
আলহামদুলিল্লাহ, পদ্মা সেতু হওয়ায় সাধারণ মানুষ তাদের জুলুম ও অপমানের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে। এ জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা'কে আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ। ভবিষ্যতে এমন জুলুম যাতে আবার এরা না করতে পারে সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এদেরকে জুলুম করার আর সুযোগ দেওয়া যাবে না।
ঠিকিই হইছে। শালার ১০০ জনের মধ্যে ৯৮ জনই ছিলো ধান্দাবাজ। সঠিক হইছে। এক একজন সাক্ষাৎ মাদারচোদ। আর স্পিডবোটওয়ালারা ! ওরারো শয়তানের খাড়া জিলকির ভূমিকা পালন করতো। এখন - দেখ কেমন লাগে। ১। যাত্রী হয়রানি। ২।ভাড়া বেশি। ৩। ছিনতাইকারী। ৪। খাবার হোটেলের ডাকাতি। ৪। ঘাটে ঢোকার টাকা।৫। স্পিডবোট মালিকদের খাবার ব্যবহার। এরকম হাজারো কারন আছে। এখন - যা হইছে।খুব ভালো হইছে।
ব্যবসা যখন জমজাট ছিলো তখন ব্যবসায়ীরা এবং ঘাটের সাথে জড়িত সকলেই সাধারণ যাত্রীদেরকে মানুষই মনে করতো না। আমরা সাধারণ যাত্রীরা পদ্ম সেতু চালু হওয়ার অপেক্ষায় ছিলাম ওই সমস্ত জুলুমকারীদের শেষ দেখার জন্য.... আল্লাহ্ মহান❤️❤️
@@raihanaridhi2331 আমি যাওয়া বলতেই না এইগুলো আমাদের জাতি গতো সমস্যা আমার মনে হয় আমাদের আদব লেহাজ আত্মসম্মানবোধ সততা ভদ্রতার অভাব আছে। যার প্রমাণ দেখাতে চাইলে তোমার মতো জাতিই যথেষ্ট 🤬 মাঝে মাঝে মনে হয় বিশ্বাস করুন 1971 সালে পাকিস্তানিরা আসলেই আমগো রক্ত খারাপ করে গেছে 😡😡😡
মনে পড়ে সেইদিনের কথা,একদিন ঘুরতে গিয়েছিলাম। ৫টাকার ভর্তা ৫০টাকা আর ৭০/৮০ টাকার ছোট মাছ ২০০টাকা নিয়েছিল। আগে জনসাধারণের পেছন মেরে যা কামিয়েছো তা এখন খরচ করো।
@@ahossain3902 পদ্মা সেতু হওয়ার আগে আমি একবার এই ঘাট থেকে পার হয়েছি। মাত্র ৩০ টাকা ভাড়া দিয়ে নদী পার হয়েছি লঞ্চ দিয়ে আবার একই দিন ২৫ টাকা ভাড়া দিয়ে ফিরেছি ফেরি দিয়ে। কোন হয়রানি তো দেখিনি। উপরন্তু এক বৃদ্ধা মহিলার কাছে ভাড়া না থাকায় বিনা ভাড়ায় নিয়ে আসল।
@@seamonster4166 ঘাটের লোকেরা তুচ্ছ কারনে মানুষকে গালিগালাজ করতো। এছাড়া ইলিশ বলে খারাপ মাছ তো খাওয়াইতোই। খাবারের দাম ছিলো অনেক বেশি। আর উল্টাপাল্টা ধান্দা তো করতোই। একবার বাড়িতে যাওয়ার সময় চা খাইলাম ১০ টাকা দিয়ে। ২-৩ দিন পর আসার দিন একই দোকানে ছোটবোন সাথে থাকায় চা হয়ে গেলো ১৫ টাকা। এমন না যে দাম বেড়েছিলো, মেয়ে মানুষ সাথে দেখেছে তাই দাম বাড়িয়ে দিলো। মাম পানি চাইলো ১৫ টাকারটা ২০ টাকা। এরকম অনেক উদাহরণ আছে।
এক সময় অনেক লোকজন আসতো, তখন দুই নম্বরী করে টাকা আদায়ের সুযোগ ছিল এখন খুবই খারাপ। বুঝতে হবে সততার বিকল্প নেই চলুন সবাই কর্মে সতকরমপরায়ন হই , এছাড়া কোনো মুক্তি নেই ।
খুব বেশি বাজে ব্যাবহার ছিল এদের।এখন হয়ত টাকা খরচ বেশি হয় কিন্ত এদের খারাপ ব্যাবহার আর সহ্য করা লাগে না।এইটাই সবচাইতে বড় কথা।আল্লাহ সুযোগ দেন কিন্ত ছেড়ে দেন না।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ যা করেন মানুষের মঙ্গলের জন্য করেন, ওরা যা করেছে পূর্বে সবাই বলে গেছেন। আল্লাহ মাইর ধারণার বাইর, দোয়া করি আল্লাহ যেন ওদের হেদায়েত দান করেন আমিন
এই পরিস্থিতির জন্য এই পথে যারা পূর্বে যাতায়াত করতেন, তাদের কেউ এদের প্রতি সহানুভূতিশীল নয়।এরা এই পথের যাত্রীদের প্রতি অত্যাধিক জুলুম করেছে, তা কোনদিন ঐ যাত্রীরা কখনো ভূলবেনা। এদের সুযোগ দিলে আবারো এরা মানুষদের বেকায়দায় ফেলে জোর পূর্বক অর্থ ছিনিয়ে নিবে।
মাওয়া ঘাটের জুলুমকারী ব্যবসায়ী ও ঘাটের সাথে সংশ্লিষ্ট লঞ্চ এবং অন্যান্য ব্যবসায়ীদের সাধারণ মানুষের উপরে জুলুম ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে এটা আল্লাহর জবাব।এর চেয়েও বেশি কষ্ট পাওয়া দরকার।
আমি এই মাওয়া রুটে দীর্ঘ ০৪ বছর চলাচল করেছি। মাওয়া ঘাটের স্পীডবোট ও লঞ্চ মালিকেরা ভাড়া অনেক বেশি নিত। আর ব্যবহার এতো খারাপ ছিল তা বলার মতো না। এমনও সময় গেছে স্পীডবোটে ৫০০/- ভাড়া দিয়ে পার হয়েছি। এই দিনগুলোর কথা মনে হয়। যাই হোক, এখন তাদের অত্যাচার বন্ধ হয়েছে।
এই লোকটির কথায় মনে হয় উনি লঞ্চের মালিক, এই মাওয়া ঘাটের জুলুম বলে শেষ করা যাবে না, বিভিন্ন উৎসবে মাওয়া ঘাটে লোকের যাতায়াতের ছিলো ভিড় আর সেই সুযোগটা কাজে লাগিয়েছিল হোটেল, লঞ্চ ও স্পিডবোটের মালিকরা, তখন তাদের ইচ্ছামত ভাড়া আদায় হতো হোটেলে তাদের ইচ্ছামত দাম নিতো লঞ্চে ইচ্ছামত ভাড়া আদায় করতো এইছিলো মাওয়া ঘাটের চিত্র, আর ঈদের সময়ের কথা আর নাই বললাম, আল্লাহ্ এই জুলুমকারীদের হাত থেকে রক্ষা করেছেন।
- আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ যা করে ভালোর জন্য করে মানুষ ঘুরতে গেলে লুটি পাটি খাইতো মানুষ টাকা খরচ করে যায় ওইখানে একটু শান্তির জন্য আর ওনারা মানুষের পকেট খালি করে দিত
আশ্চর্য হওয়ার তো কিছুই নাই।ব্যবসায়ীদের জানা থাকা দরকার ছিল যে সেতু চালু হলে এমনটি হবে তাদের অন্য পেশায় যাওয়া উচিত। দুনিয়াতে সব সময় জীবন এক রকম যায় না।
ঘাটের যেসব লোক ছিলো তাদের উচিত কমেন্টগুলো পড়া। সবগুলো ঘাটেই , বিশেষ করে সিবোর্টের লোকজনের ব্যাবহার খুবই খারাপ ছিলো। ১৭/১৮ বছরেরে ছেলেদের দেখছি ৫৫/৬০ বছর বয়সি যাত্রির শরীরে হাত তুলতে।
খুব ভাল হয়েছে জুলুম কারিদের এমনই হওয়া দরকার ছিলো ওদের কারনে সাধারন যাত্রি গুলো খুবই কষ্টে এবং ঝামেলায় পড়তে হতো,
Exactly
Ekhon mone hoy khub mukti peye geche manush?
@@MdSujan-dm1pf ha paise
@@MdSujan-dm1pf - যাত্রী হয়রানি বন্ধ হইছে। অন্ততপক্ষে অইদিকের।
বাড়ি কই আপনার ???
জানেন কিছু ঘাট সম্পর্কে ??
@@MdSujan-dm1pf ঠিকিই হইছে। শালার ১০০ জনের মধ্যে ৯৮ জনই ছিলো ধান্দাবাজ। সঠিক হইছে।
এক একজন সাক্ষাৎ মাদারচোদ। আর স্পিডবোটওয়ালারা ! ওরারো শয়তানের খাড়া জিলকির ভূমিকা পালন করতো।
এখন - দেখ কেমন লাগে।
১। যাত্রী হয়রানি। ২।ভাড়া বেশি। ৩। ছিনতাইকারী। ৪। খাবার হোটেলের ডাকাতি। ৪। ঘাটে ঢোকার টাকা।৫। স্পিডবোট মালিকদের খাবার ব্যবহার।
এরকম হাজারো কারন আছে।
এখন - যা হইছে।খুব ভালো হইছে।
খুবই ভালো হয়েছে, ওনারা সাধারন মানুষের উপর জুলুম করতো।
খুব খুশি লাগছে...
অতীতে এ সকল ব্যাবসায়ীদের ব্যাবসা যখন ভালো ছিল তখন শুধু জুলুমই করে গেছে। সেসময় দুর দুরান্ত থেকে আসা দূর্ভোগে অধিষ্ঠ যাত্রীদেরকে তারা মানুষই মনে করতো না।
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ জুলুমের হাত থেকে রেহাই দিয়েছেন
সহমত প্রকাশ
Podda shetu uporwala banay nai, manush banaise. Bolod
@@tunim4354
মহান আল্লাহর রহমত ছাড়া কোন কিছুই সম্ভব না, এটা তোমার মতো পাডার পো পাডাকে কে বুঝাবে?
খুব খুশি আমরা। খুব জুলুমের শীকার ছিল যাত্রীসাধারন।
সবাইকে তো আর খুশি করা যাবে না ! যারা নিয়মিত যাত্রী তারা ভালোই জানে এরা কেমন ব্যবসা করছে , এখন একটু কষ্টে থাকুক !
মানুষ কষ্টে আছে একথা শুনলে কষ্ট লাগে। কিন্তু এদের কষ্টের কথা সুনতে বেশ ভালোই লাগে।
আলহামদুলিল্লাহ, পদ্মা সেতু হওয়ায় সাধারণ মানুষ তাদের জুলুম ও অপমানের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে। এ জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা'কে আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ। ভবিষ্যতে এমন জুলুম যাতে আবার এরা না করতে পারে সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এদেরকে জুলুম করার আর সুযোগ দেওয়া যাবে না।
সাধারণ মানুষের Comment দেখলেই বুঝা যায়, এককালে এই "দরিদ্র" মানুষ গুলার ব্যাবহার কতটা "মধুর" ছিলো....
ঠিকিই হইছে। শালার ১০০ জনের মধ্যে ৯৮ জনই ছিলো ধান্দাবাজ। সঠিক হইছে।
এক একজন সাক্ষাৎ মাদারচোদ। আর স্পিডবোটওয়ালারা ! ওরারো শয়তানের খাড়া জিলকির ভূমিকা পালন করতো।
এখন - দেখ কেমন লাগে।
১। যাত্রী হয়রানি। ২।ভাড়া বেশি। ৩। ছিনতাইকারী। ৪। খাবার হোটেলের ডাকাতি। ৪। ঘাটে ঢোকার টাকা।৫। স্পিডবোট মালিকদের খাবার ব্যবহার।
এরকম হাজারো কারন আছে।
এখন - যা হইছে।খুব ভালো হইছে।
এরা দরিদ্র না জুলুমকারী বহুত টাকা পয়সা কামাইছে
@@sekhsaukatali9604 ঠিক কথা বলেছেন।
হা হা হা
They were very rough
খুব ভালো হইছে আল্লাহর সঠিক বিচার ওরা যেন সব না খেয়ে মরে। ওরা যেন মরার আগের দিন পর্যন্ত অভাবে থাকে। বিনা চিকিৎসা যেন ওরা সবাই মরে। আমিন।
এভাবে বলতে হয়না আপু।
খারাপ ব্যাবহারের সীমা ছাড়িয়েছিলো তারা, আল্লাহ বিচার করেছে
Right
allah na govt,,, murkhooo
tui boro murokko murgi.@@prasenjittripura4691
আল্লাহ্ বিচার করলো ক্যামনে?
খুব ভালো হইছে এরা ছিলো এক সময়ের নবাব ।আহারে ব্যবহার ওদের ..! আল্লাহ দক্ষিন বাংলার মানুষদের বাঁচিয়েছেন।
ব্যবসা যখন জমজাট ছিলো তখন ব্যবসায়ীরা এবং ঘাটের সাথে জড়িত সকলেই সাধারণ যাত্রীদেরকে মানুষই মনে করতো না।
আমরা সাধারণ যাত্রীরা পদ্ম সেতু চালু হওয়ার অপেক্ষায় ছিলাম ওই সমস্ত জুলুমকারীদের শেষ দেখার জন্য....
আল্লাহ্ মহান❤️❤️
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ এই স্পিরিট বোর্ড আলাদের যেন ভিক্ষা করে খাওয়ায়। আমিন
দোয়াটা সুন্দর হইছে?
🤣🤣🤣
ঐ হালাগো ভিক্ষাটা পইলা আমি দিমু।
আমাদের মানুষের মতো এমন অভদ্র জাতি খুবই কম আছে । বিশ্বাস করেন মাওয়ার ব্যবসা ধ্বংস হয়ে গেছে শুনে মনটার ভিতরে একটু শান্তি অনুভব করছি।
তুমিতো মাওয়া প্রোডাক্ট, তাই তোমার কষ্ট লাগে আমাদের কষ্ট লাগে না
@@raihanaridhi2331 আমি যাওয়া বলতেই না এইগুলো আমাদের জাতি গতো সমস্যা আমার মনে হয় আমাদের আদব লেহাজ আত্মসম্মানবোধ সততা ভদ্রতার অভাব আছে। যার প্রমাণ দেখাতে চাইলে তোমার মতো জাতিই যথেষ্ট 🤬 মাঝে মাঝে মনে হয় বিশ্বাস করুন 1971 সালে পাকিস্তানিরা আসলেই আমগো রক্ত খারাপ করে গেছে 😡😡😡
আলহামদুলিল্লাহ,, জুলুমকারীদের এমন হওয়া উচিত,,
প্রধানমন্ত্রীর কাছে জোরদারভাবে দাবি জানায় সে যেন এটাকে পর্যটন কেন্দ্র না বানায় যদি পর্যটনকেন্দ্র বানায় তাহলে আবার ওদের জুলুম শুরু হয়ে যাবে।
মনে পড়ে সেইদিনের কথা,একদিন ঘুরতে গিয়েছিলাম।
৫টাকার ভর্তা ৫০টাকা আর ৭০/৮০ টাকার ছোট মাছ ২০০টাকা নিয়েছিল।
আগে জনসাধারণের পেছন মেরে যা কামিয়েছো তা এখন খরচ করো।
আমি সারা জীবন মনে রাখবো
এই ঘাটের কষ্টো
দেশের সেরা জুলুম কারী এরা
সব থেকে বেয়াদব এবং বাজে ব্যবহারকারী ছিল স্পিডবোট গুলোর শ্রমিকেরা।
কমেন্ট পড়ে বুঝলাম মাওয়া ঘাটের ব্যাবসায়ীরা ছাড়া বাকি সবাই দেখছি মহা খুশি।
জনগণ খুবই খুশি, একদিকে জনতা শান্তি পাইছে - ওখানের অত্যাচারীদের থেকে নিস্তার পেয়েছে জনতা।😢🎉
ঘাটের লোকদের করা জুলুমের কথা মনে পড়লে এখনো মন থেকে অভিশাপ চলে আসে।
তারা কি করত বলবেন কি? মারধর করত নাকি?
@@seamonster4166পরিস্থিতি হলে সেটাও করতো।
@@seamonster4166শূধু মারধোর করলেই কি জুলুম হয়?পদ্মা সেতু না হইলে আপনি এতো ভদ্র ভাবে প্রশ্ন করতেন না।
@@ahossain3902 পদ্মা সেতু হওয়ার আগে আমি একবার এই ঘাট থেকে পার হয়েছি। মাত্র ৩০ টাকা ভাড়া দিয়ে নদী পার হয়েছি লঞ্চ দিয়ে আবার একই দিন ২৫ টাকা ভাড়া দিয়ে ফিরেছি ফেরি দিয়ে। কোন হয়রানি তো দেখিনি। উপরন্তু এক বৃদ্ধা মহিলার কাছে ভাড়া না থাকায় বিনা ভাড়ায় নিয়ে আসল।
@@seamonster4166 ঘাটের লোকেরা তুচ্ছ কারনে মানুষকে গালিগালাজ করতো। এছাড়া ইলিশ বলে খারাপ মাছ তো খাওয়াইতোই। খাবারের দাম ছিলো অনেক বেশি।
আর উল্টাপাল্টা ধান্দা তো করতোই। একবার বাড়িতে যাওয়ার সময় চা খাইলাম ১০ টাকা দিয়ে। ২-৩ দিন পর আসার দিন একই দোকানে ছোটবোন সাথে থাকায় চা হয়ে গেলো ১৫ টাকা। এমন না যে দাম বেড়েছিলো, মেয়ে মানুষ সাথে দেখেছে তাই দাম বাড়িয়ে দিলো। মাম পানি চাইলো ১৫ টাকারটা ২০ টাকা। এরকম অনেক উদাহরণ আছে।
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তায়ালা যা করেন ভালোর জন্যই করে ❤️❤️
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ জুলুমকারিদের হাত থেকে রেহাই দিয়েছে।
এক সময় অনেক লোকজন আসতো, তখন দুই নম্বরী করে টাকা আদায়ের সুযোগ ছিল এখন খুবই খারাপ। বুঝতে হবে সততার বিকল্প নেই চলুন সবাই কর্মে সতকরমপরায়ন হই , এছাড়া কোনো মুক্তি নেই ।
মানুষের মনে কষ্ট দিলে সেই বিচার আল্লাহ তায়ালা দুনিয়াতেই দেখায়
আল্লাহ ওদের হাত থেকে আমাদেরকে বাঁচাইছে
এখানে অনেক মানুষের ভোগান্তি পোহাতে হইছে আর এরা তামাশা করছে এটাই সত্য এখন মানুষের পরিবর্তন আসছে আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন আমিন
খুবই ভালো হয়েছে একসময় এদের অত্যাচারে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল
খবর টা শুনার পরে খুব ভাল লাগল।
সাধারণ মানুষ বলতে কোন কথা নেই,যার হাতে ক্ষমতা যায় সেই অত্যাচার করার মাধ্যমে নিজের স্বার্থ উদ্ধার করে।এটাই বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।
খুব বেশি বাজে ব্যাবহার ছিল এদের।এখন হয়ত টাকা খরচ বেশি হয় কিন্ত এদের খারাপ ব্যাবহার আর সহ্য করা লাগে না।এইটাই সবচাইতে বড় কথা।আল্লাহ সুযোগ দেন কিন্ত ছেড়ে দেন না।
শুধু টাকার দিকটাই দেখলেন, সময় বাচা'র দিকটা দেখলেন না
বাটপার লঞ্চ মালিক ও স্পিডবোট মালিকদের বাটপারি বন্ধ হয়েছে এজন্য নিউজটা শুনে অনেক খুশি হলাম।
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো হয়েছে। অনেক জুলুম করতো ওরা সবাই একহয়ে
আলহামদুলিল্লাহ খুব খুশি হয়েছি ওই জায়গায় দাঁড়ালে ভরা
যখন সাধারন মানুষের পকেট কাটছে সারাবছর তখন অাপনার কোথায় ছিলেন
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর বিচার এটা অনেক জুলুম হয়রানি করছে ওরা।এখন ওদের দেখে খুব খুশি লাগছে।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ যা করেন মানুষের মঙ্গলের জন্য করেন, ওরা যা করেছে পূর্বে সবাই বলে গেছেন। আল্লাহ মাইর ধারণার বাইর, দোয়া করি আল্লাহ যেন ওদের হেদায়েত দান করেন আমিন
শুনে খুব খুশি হলাম
অত্যন্ত ভালো লাগছে ব্যাপারটি এখন কারণ মাওয়া ঘাটের ব্যবসায়ীরা ছিল অত্যন্ত জুলুমবাজ ব্যবসায়ী
এই পরিস্থিতির জন্য এই পথে যারা পূর্বে যাতায়াত করতেন, তাদের কেউ এদের প্রতি সহানুভূতিশীল নয়।এরা এই পথের যাত্রীদের প্রতি অত্যাধিক জুলুম করেছে, তা কোনদিন ঐ যাত্রীরা কখনো ভূলবেনা। এদের সুযোগ দিলে আবারো এরা মানুষদের বেকায়দায় ফেলে জোর পূর্বক অর্থ ছিনিয়ে নিবে।
জুলুম কারিদের আল্লাহ এই ভাবেই শাস্তি দেন।ওরা অনেক জুলুম করেছে সাধারণ যাত্রী দের।
খুব ভালো হইছে। মাওয়া ঘাটের ফকিন্নির বাচ্চা ব্যবসায়ী দের উচিত শিক্ষা হইছে। ছোটলোকের বাচ্চারা সব।
শুনে খুব দুঃখ লাগলো,তবে ব্রিজের টোল বক্সেরপাশে ওদের ভিক্ষার ব্যাবস্থা করে দেওয়া হোক, ওরা ভিক্ষা করলে যাত্রিরা সবাই যেনো ওদের ভিক্ষা দেয়।
খুব ভালো হইছে
ওরা অনেক জুলুম করেছে
অনেক জুলুম করেছে অনেক অনেক সাক্ষী দক্ষিণ বংগের লাখ লাখ মানুষ। আল্লাহর মার দুনিয়ার বাইর।
সব থেকে খারাপ ছিল স্পিড বোটের লোক গুলো কি জুলুমটাই না করছে মানুষের সাথে,,,,
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ জুলুমকারিদের হাত থেকে বাচিয়েছে।
পরিশ্রম করে খাও। মানুষের পকেট মেরে বড়লোক হওয়া যায় না। আমার পকেট থেকে অনেক টাকা নিয়েছো ভাই। সঠিক পথের সন্ধান করো। ভগবান তোমাদের মঙ্গল করুক।
400 tk dia par hoisi....Ei kukurer baccara vhikha korbey....
Alhamdulillah....shodor ghat, mawa, arica etc...ovishpoto nam...
আরিচা জমজমাট
Valoi hoise
একদিন ভাড়া নিয়া তর্ক করার কারনে আমাদের সাথের এক যাত্রীকে স্পিটবোটের লোকেরা যা মাইর মারলো। কেউ কিছুই বলতে পারলো না।
এহন আল্লার মাইর খা হালারা।
এই মাওয়া ঘাট ও সদরঘাট এর ব্যপারে সবার অভিযোগ খারাপ ছিলো!
এক বার গিয়েছিলাম। ৩ ঘণ্টা অপেক্ষার পর ফেরিতে উঠলাম। তার পর আবার ৩ ঘণ্টা ফেরিতে। সর্ব শেষ আমি খুব খুশি হইলাম। এখন তো আর হয়রানি নাই।
এমন জুলুম হয়েছে তা বলাই বাহুল্য। দুএকটি কথা বললেই মাইর আর মাইর!!! আল্লাহর বিচার!!!
অনেক খুশি হলাম আল্লাহ্ অনেক ভালো করেছেন💞
আল্লাহ জুলুমের হাত থেকে রেহাই দিয়েছেন
খুব ভালো হয়েছে, ওরা কী মানুষ?
মাওয়া ঘাটে অনেক জুলুম করতে যাত্রীদের নিয়ে তাই আল্লাহতালা খুব শীগ্রই ওদের জুলুম থেকে বাঁচিয়ে ফেলেছে আমীন
মাওয়া ঘাটের জুলুমকারী ব্যবসায়ী ও ঘাটের সাথে সংশ্লিষ্ট লঞ্চ এবং অন্যান্য ব্যবসায়ীদের সাধারণ মানুষের উপরে জুলুম ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে এটা আল্লাহর জবাব।এর চেয়েও বেশি কষ্ট পাওয়া দরকার।
খুব ভাল হয়েছে জুলুম কারিদের এমনই হওয়া দরকা
আলহামদুলিল্লাহ খুবই ভালো হইছে
আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো হয়েছে
Alhamdulillah khub valo hoyese .oder julum theke manush rokha peyese.
আল্লাহ তায়ালা ছাড় দেয় কিন্তু ছেড়ে দেন না।
এইটা খুবই স্বাভাবিক। আমার মনে আছে, ছোটবেলায় আশির দশকে, মেঘনা ঘাটও এইরকম জমজমাট ছিল। মেঘনা ব্রিজ হয়ে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে ঘাটটি মরে যায়।
আমি শুধু কমেন্ট পড়তেছি মোটামুটি য়া বুঝলাম এরা বেশিরভাগ জুলুমকারী। জুলুমের সাজা Allah দিয়েছেন।
ভাল হয়েছে এদের যন্ত্রণায় আমরা খুবই বিরক্ত ছিলাম।
খুব ভালো লাগছে। শয়তান গুলোর এমনই হওয়া উচিত।
একটা সময় এই ঘাটে লোকেরা খুব জুলুম করতো।আল্লাহ যা করে ভালোর জন্য করে।😊😊😊
একদম ঠিক আছে মানুষের উপর জুলুম নির্যাতন কারিদের আল্লাহ এভাবে বিচার করে থাকেন
একশম অনেক জুলুম করতে পারতেন এখন আগের মত পারেন না। খুবই ভালো হয়েছে
খুব ভাল হয়েছে,, ওদের কারনে কেও,, না কেদে আসেনাই মাওয়াথেকে
এদেরকে বিচারের আওতায় আনা হোক ফাঁসিতে ঝুলানো হোক স্পিরিট ড্রাইভার দের কে মালিকদেরকে
খুব ভালো হয়েছে ওখানের হোটেল মালিক সাধারণ মানুষের উপর জুলুম করত
আমি এই মাওয়া রুটে দীর্ঘ ০৪ বছর চলাচল করেছি। মাওয়া ঘাটের স্পীডবোট ও লঞ্চ মালিকেরা ভাড়া অনেক বেশি নিত। আর ব্যবহার এতো খারাপ ছিল তা বলার মতো না। এমনও সময় গেছে স্পীডবোটে ৫০০/- ভাড়া দিয়ে পার হয়েছি। এই দিনগুলোর কথা মনে হয়। যাই হোক, এখন তাদের অত্যাচার বন্ধ হয়েছে।
খবরটা শুনে অনেক খুশি লাগতেছে।।
এই লোকটির কথায় মনে হয় উনি লঞ্চের মালিক, এই মাওয়া ঘাটের জুলুম বলে শেষ করা যাবে না, বিভিন্ন উৎসবে মাওয়া ঘাটে লোকের যাতায়াতের ছিলো ভিড় আর সেই সুযোগটা কাজে লাগিয়েছিল হোটেল, লঞ্চ ও স্পিডবোটের মালিকরা, তখন তাদের ইচ্ছামত ভাড়া আদায় হতো হোটেলে তাদের ইচ্ছামত দাম নিতো লঞ্চে ইচ্ছামত ভাড়া আদায় করতো এইছিলো মাওয়া ঘাটের চিত্র, আর ঈদের সময়ের কথা আর নাই বললাম, আল্লাহ্ এই জুলুমকারীদের হাত থেকে রক্ষা করেছেন।
খুব ভাল হয়েছে।নন্সেন্স রিপোর্ট
জুলুমের শেষ ও বিচার এভাবেই হয়ে থাকে, তাই ব্রিজ হওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার ধন্যবাদ ও কে জাজাকাল্লাহ খায়ের
Alhamdulillah...julumer shas holo onk jalaise tara shadharon manushdr
খুব ভালো হয়েছে সিন্ডিকেটের ব্যবসা সব ধ্বংস হয়েছে
আল্লাহ পাকের বিচার গুলো এমনই হয় শত লক্ষ-কোটি মানুষের অভিশাপ আছে ওদের অনেক দেরিতে হলো আল্লাহ বিচারটা মানুষ দেখতে পারছে
আল্লাহ ছাড় দেন ছেড়ে দেন না।
পুরোনো ইতিহাস মনে পরলে গা শিউরে উঠে। ওদের ভিক্ষা দেয়াটাও পাপ হবে।
ভালো হয়েছে।
- আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ যা করে ভালোর জন্য করে
মানুষ ঘুরতে গেলে লুটি পাটি খাইতো
মানুষ টাকা খরচ করে যায় ওইখানে একটু শান্তির জন্য আর ওনারা মানুষের পকেট খালি করে দিত
জুলুমের বিচার করেছে মহান আল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ
খারাপ ব্যবহার কাকে বলে তাদের কাছে গেলেই সাধারণ মানুষ বুঝতে পরতো।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন
সেই স্মৃতি মনে পড়ে জখন করোনা সুরুু হইছে একটানা ৩ ঘন্টা নদীর ভিতর দারিয়ে ছিলাম একটা স্পিরিট ভোট ও পাই নাই।
Anek anek Valo hoise toder moto manush ar jonno Ami mone Kori Valo hoise.
খুব ভাল,
খুব ভালো হয়েছে
আশ্চর্য হওয়ার তো কিছুই নাই।ব্যবসায়ীদের জানা থাকা দরকার ছিল যে সেতু চালু হলে এমনটি হবে তাদের অন্য পেশায় যাওয়া উচিত। দুনিয়াতে সব সময় জীবন এক রকম যায় না।
একদম ভালো হইছে ভালার ফো গো
ভালো হইছে,,,, অদের সাথে এমন হওয়াই উচিৎ ছিলো,,,,,
ঘাটের যেসব লোক ছিলো তাদের উচিত কমেন্টগুলো পড়া। সবগুলো ঘাটেই , বিশেষ করে সিবোর্টের লোকজনের ব্যাবহার খুবই খারাপ ছিলো। ১৭/১৮ বছরেরে ছেলেদের দেখছি ৫৫/৬০ বছর বয়সি যাত্রির শরীরে হাত তুলতে।
সাংবাদিক ভাই আপনি যাদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তারা সবাই জুলুম এর উপর ডিগ্রি নেয়া মানুষ।
নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়া’লা ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না।
আল্লাহ ছাড় দেন ছেড়ে দেন না। আল্লাহ আপনি মহান। সাধারণ মানুষ জিম্মি ছিল।
specially speed boat এর বেপারে একটু বেশি খুশি লাগতেছে।
ভালো হইছে।এরা আমাদেরকে মানুষ মনে করতো না।