আমি একজন পার্বত্য জেলার বাসিন্দা হয়ে বলছি,,,,যদি শুধু ১ মাস সেনাবাহিনীর উপস্থিতি না থাকে তাহলে এই পার্বত্য জেলা গুলো কুকি চীন ও আরকান আর্মিদের দখলে যেতো তাই বাংলাদেশ সরকারকে বিশেষ অনুরোধ এই জেলা গুলোতে প্রচুর সেনা মোতায়েন করুন দেশের অখণ্ডতা রক্ষা করুন
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
প্রথম আলো, ডেইলি ষ্টার, সমকাল, ৭১, DBC, সময় টিভি সহ আওয়ামী মিডিয়া ও ভারতের দালাল সাংবাদিকরা বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। পাহাড়ে উপজাতিরা আদিবাসি নয়, তারা বার্মা থেকে ১০০ থেকে ১৫০ বছর আগে এসেছে।
বাল,,সেনাবাহিনীরা পাহাড়ে কি কি করে আপনারা জানে?কিসের নিরাপত্তা? সেনাবাহিনীরা অশান্তি মূল কারণ? সামানে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে আর সেনাবাহিনীরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আগুল চুষতেছে।
প্রথম আলো, ডেইলি ষ্টার, সমকাল, ৭১, DBC, সময় টিভি সহ আওয়ামী মিডিয়া ও ভারতের দালাল সাংবাদিকরা বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। পাহাড়ে উপজাতিরা আদিবাসি নয়, তারা বার্মা থেকে ১০০ থেকে ১৫০ বছর আগে এসেছে।
ইউপিডিএফ/জেএসএস এর বিরুদ্ধে বলছেন না কেন? এক কেজি চাল আনতে সেনাবাহিনি কে জানাতে হয় কিন্তু ১ কেজি চাল বিক্রি করতে পাহাড়ি সংগঠন কে যে চাদা দিতে হয় সেটা বলেন না কেন? কেন বাংগালী দের সেনা প্রহরায় ঘুরতে হয়?
@@souravbanerjee8188আরে আবাল এরা বাংলাদেশী। কিছু সেভেন সিস্টার্স কখনোই ভারতের অংশ ছিল না। তাই ওখানে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী আছে, কিন্তু এদেশে সেটা নেই বুঝলি😤???।।।???)))
সেনাবাহিনী আছে আরো নিয়ে এই কিন্তু একটা যেন অবৈধ ভাবে ভূমি দখলদার সেটেলার বাঙালি না থাকে গতকালকে একটা স্থায়ী বাঙালি পাহাড়িদের বাড়িতে হামলা করে নাই করছে অবৈধ ভূমি দখলদার সেটেলাররা তারা চাই সব পাহাড়ি হত্যা করে নিজেরা পাহাড়ে থাকুক
সেনাবাহিনী পাহারীদের কেই সন্ত্রাসী দের হাত থেকে রক্ষা করছেন,পাহাড়া দিচ্ছে। আজকে সেনাবাহিনী সরিয়ে দিলে কালকে হাজার হাজার নিরিহ মানুষ কে হত্যা করবে সন্ত্রাসী রা
কোন প্রেম প্রত্যাহার করা যাবে না সেনাবাহিনী থাকার অনেক প্রয়োজন তাতে তোমরা এরকম বললে তো হবে না দোষ থাকলে তোমরা অশান্তি করতে চাও কেন তোমরা চাও তোমাদের দেশটারে অশান্তি করতে এগুলা ঠিক না তোমরা পাহাড়ি অঞ্চ
Karon apnara sontrasi sristi Kore Bangladesh K vagh korte chan..ayta konodino hobena tai senabahino thakhbe. Dorker porle Aro camp Hobe .age nijeder Bangladeshi blen .Adivasi na ble .taile ATO Somossa hobena . @@robindewan2053
দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য যেকোনো জায়গায় সেনাবাহিনী থাকতেই পারে এবং ক্যাম্প বানাতে পারে এতে যাদের মাথা ব্যাথা বুঝতে হবে তাদের মনে অন্য কিছু আছে
মাথায় কি গিলু আছে নাকি, কি বলেছে শুনেন নাই। সেনাবাহিনী থাকবে, কিন্তু সেনা শাসন রাখা যাবে না। সেনাবাহিনী সমতলে যেরকম তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে পাহাড়েও সেইম ভাবে দায়িত্ব পালন করে যাবে। কিন্তু সেনাশাসন কায়েম রাখা যাবে না। সেনাশাসন কায়েম রেখে সাধারণ পাহাড়িদের হেনস্তা করা যাবে না।
@@Beyondtheworld4674সেনা শাসন সারাজীবন থাকবে ..যতদিন পাহাড়িরা কুকিচিন এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না করবে ততদিন সেনাবাহিনী থাকবে …কুকিচীন নিয়ে কথা বলেন না কেনো ?? যে বা যারা এই দেশের ভূখণ্ড আলদা করতে চাইবে তাদের কে ডাইরেক্ট ক্রসফায়ার করতে হবে ?? বেশি বাড়াবাড়ি লং মার্চ টু পাহাড় এর ডাক দিয়ে খুঁজে খুঁজে সব স্বাধীনতাকামী পাহাড়িদের অস্তিত্ব বিলীন করে দেবো আমরা সাধারণ মানুষরা ..
@@BjoyBBjoyB সেনাবাহিনী সরিয়ে নিলে পাহাড় দখল করার চেষ্টা করবে তারা মনে রাখতে হবে মায়ানমার থেকে তোদের এনেছিল ব্রিটিশ রা পাহাড় কে আলাদা করার চেষ্টা করলে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত আছি সেনাবাহিনী আছে থাকবে
@@aponhossain3200 মায়ানমার থেকে তোদের এনেছিল ব্রিটিশ রা পাহাড় কে আলাদা করার চেষ্টা করলে কঠোর জবাব দেওয়া হবে বাংলাদেশে থাকতে হলে বাংলাদেশি হয়ে থাকতে হবে আমার দেশের এক ইঞ্চি মাটি ছাড়া হবে না
পাহাড়ে সবাই মিলে মিলে বসবাস করুন। আর ফাঁকা জায়গা তে বাঙ্গালীদের বসতির করতে হবে বেশি বেশি করে।বাংলাদেশ যারা জম্ম গ্রহন করছে সবাই বাঙ্গালী ধর্ম আদা হইতে পারে কিন্তু সবাই এদেশের সন্তান। তাই পাহাড়ি ভাই বোন তোমরা আগ বারিয়ে কিছু করার চেষ্টা করবে না এতে ক্ষতি ছাড়া লাভ হবে না।সবাই ভালো থাকি ভালোবাসি বাংলাদেশ কে🇧🇩❤️
তুমি পাহাড়ি, তুমি বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় যেকোনো সময় যেতে পার, চাকরি করতে পার, পড়ালেখা করতে পার। তাহলে সমতলের আমি কেন তোমার পাহাড়ে ঘুরতে গেলে আর্মির পাহারা লাগে? আমি কেন সেখানে ইচ্ছেমতো ঘুরতে পারিনা? আমি কেন পার্বত্য চট্টগ্রামে যেতে হলে বারৈয়ারহাটে অনেক বাস একসাথে হয়ে বিজিবির কড়া পাগাড়ায় যেতে হয়? তাও আবার বিকেলের মধ্যেই আমাকে ঢুকতে হবে। তুমি পাহাড়ি, কিন্ত তুমি এদেশের যেকোন জায়গায় থাকতে পার, বাড়ি করতে পার। কিন্ত আমার পাহাড়ে থাকার অধিকার কেন তুমি মান না???
Because BD army is still Indian run, who in turn get their power from Dajjal who runs the world. Read up on Haddiths about Dajjal, Yajuj and Majuj by Sheikh Imran Hossein. Both BD and Pak armies are run by Non-Muslims.
যারা সেনা বাহিনির বিরুদ্ধে কথা বলবে,,,তাদের ছাড় নাই,,,,এই দেশের সেনা বাহিনি কোথায় থাকবে,,, তা উপজাতি ঠিক করবে নাকি,,,সেনা বাহিনি সারা দেশে সেনা বাহিনি থাকবে,,, তারা এ দেশের সন্তান❤দেশ রক্ষার আরেক নাম গর্ভের আরেক নাম❤বাংলাদেশ সেনা বাহিনি❤
পাহাড়ে কবে বাংঙ্গালির বস্তি ছিল ? ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় পাড়াহে ২% বাঙ্গালিও ছিল না, যদি ভারতের মুসলমানেরা নিজেদের জন্য ভারত থেকে ভিন্ন স্বাধীন দেশ দাবি করতে পারে পাহাড়ীরা কেন পাড়বে না ।
হ তোমরা সমতলে যা ইচ্ছে করে বেড়াবে ঢাকাতে থাকবে আমরা কিছুই বলতেছি না। আর এখন ওখানে গিয়ে আমরাও বসতি করব,,,, তোমরা কেমন উগ্র আমরা জানি আমি খাগড়াছড়ি, সাজেক গিয়ে তা দেখে আসছি,,,,
দীর্ঘ আট বছর পার্বত্য অঞ্চলে থাকার সৌভাগ্য হয়েছে।শুধুমাত্র সেনাবাহিনীর কারনে আপনারা অনেক ভাল আছেন। দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সেনা ক্যাম্প থাকলে,পাহাড়ে কেন নয়।
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
পার্বত্য চট্টগ্রামের ৫০.০৬% বাঙ্গালীরা চুয়াল্লিশটা বছর ধরে এই এলাকায় জীবন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে,দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি সদা অনুগত ছিলো বলে এত বছর ধরে একাধিক উপজাতি সশস্ত্র বাহিনীর অস্ত্রের বিপক্ষে নিরস্ত্র জীবন যাপন করেছে। ইতিহাসের দিকে যদি তাকাই ১৯৮৪ সালের ৩১ মে রাঙামাটি জেলার বরকল উপজেলার ভুষণছড়ায় শান্তিবাহিনীর অতর্কিত আক্রমণে ৩৮৪ জন বাঙালি নিহত হয়েছিল এবং ২৬৪টি ঘর আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। একই বছর পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় শান্তিবাহিনীর ও পাহাড়ীদের আক্রমণে আরো অনেক বাঙালি নিহত হয়। ১৯৮৬ সালের ৪ জুন লংগদু উপজেলার রাজনগর গ্রামে হামলা চালিলে ১১ জন বাঙালিকে হত্যা ও দুই শতাধিক বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়, ২ জুলাই দীঘিনালায় ২৪ বাঙালিকে নির্মমভাবে হত্যা এবং ৩২ জনকে অপহরণ, একই বছর ১৯ জুলাই খাগড়াছড়িতে আর্মির উপর হামলা চালিয়ে এক সৈনিক ভাইকে হত্যা এবং ৭ জনকে আহত করা, ৭ আগস্ট ২ জন আনসার সিপাহীকে অপহরণ করে হত্যা করা, ১৯৮৭ সালের ২১ জুন দীঘিনালার নারাইছড়িতে আর্মির আব্দুর রাজ্জাক, ইসমাইল হোসেন ও মোহন লালকে গুলি করে হত্যা করা, একই বছর ফেব্রুয়ারি মাসে পানছড়ি উপজেলার ভাইবোনছড়ায় ২২ জন কাঠুরিয়াকে গুম করা, ১৯৮৯ সালের ২ নভেম্বর বাঘাইছড়ির শীলছড়িতে দুইজন আর্মি সৈনিককে গুলি করে হত্যা করা ও একই বছর ২৭ জানুয়ারি বন বিভাগের কর্মকর্তা আবুল হোসেন, বজল আহমেদ এবং মাহবুবুল আলমকে অপহরণ করে নির্মমভাবে হত্যা করা, একই বছর শান্তিবাহিনীর এবং পাহাড়ীদের আক্রমণে পার্বত্য এলাকার বিভিন্ন জায়গায় প্রায় ১২০০ বাঙালি নিহত হয়। শান্তিবাহিনীর বাঙালি নিধনের ইতিহাস এখানেই শেষ নয়। তারা ১৯৯২ সালের ২৯ জুন মহালছড়ি-রাঙামাটির সড়কে সেনাবাহিনীর চেক পোস্টে আক্রমণ করে দুই জন আর্মি সৈনিককে গুলি করে হত্যা, একই বছর ১০ জানুয়ারি খাগড়াছড়ির লক্ষীছড়ি উপজেলায় খিরাম বন বিভাগ কার্যলয়ে হামলা চালিয়ে ৬ কর্মচারীকে নির্মমভাবে হত্যা করে। একটি স্বাধীন দেশে যেকোন নাগরিকের দেশের যেকোন জেলায় বসবাসের অধিকার থাকার কথা। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এদেশের একটি অংশ পার্বত্য চট্টগ্রাম। সরকারের ইচ্ছায় বাঙ্গালীদের এখানে পুনর্বাসন করা হয়েছে, কেন তার শান্তিবাহিনী, উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠনের বলির পাঠা হয়ে জীবন হারাবে? কেন তাদেরকে ‘সেটেলার’ বাঙালি বলা হয়? দেশের অন্যান্যস্থানের বাঙালিদের মতো যারা পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাস করছে, তারাতো একই দেশের নাগরিক, কোন ভিন্ন দেশ থেকে নিয়ে এসে তাদেরকে পুনর্বাসন করা হয় নি। জাতির কাছে আমার প্রশ্ন, এতগুলো প্রাণহানির ঘটনায় যারা জড়িত তারা আজ রাষ্ট্রীয় সকল সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করে এ অঞ্চলকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা অঞ্চল হিসাবে বিবেচনা করে? এখনও আগের ধারাবাহিকতায় বাঙালীদের হত্যাসহ নানাভাবে নির্যাতন অব্যাহত রেখেছে, তার কি কোন সুরাহা নেই? একই দেশের দুই ধরণের ব্যবস্থাপনা কেন? শেষ কথা রাজধানীতে বসে বা চট্টগ্রাম শহরে বসে পাহাড় নিয়ে মন্তব্য করার আগে পাহাড় নিয়ে জানুন। এখানে বাঙ্গালীরা তাদের একাধিক প্রজন্ম পার করেছে, সন্তানদের বিয়ে দিয়েছে,পুর্ব পুরুষদের কবর দিয়েছে। বাঙ্গালীরা কখনো অস্ত্রধারী হয়ে কাউকে হত্যা বা গুম করে নি। কখনো দাবি তোলে নি এখানে পাহাড়িরা থাকতে পারবে না। বরং যখনই অস্তিত্বের উপর আঘাত এসেছে তখনই অস্ত্রের বিপক্ষে বাশের লাঠি নিয়ে প্রতিরোধ করেছে,সেটেলমেন্টের ৪৫ বছর পর এসে পাহাড় কারো নিজস্ব সম্পত্তি এমন চিন্তা মাথা থেকে ঝেরে ফেলেন। পাহাড়ে অস্ত্বিত্বের প্রশ্ন ৫০.০৬% বাঙ্গালীরা শেষ রক্তি বিন্দু দিয়ে লড়াই করবে।
সর্বভৌমত্বে বিষয় আমরা আপসহীন, দুষ্কৃতকারীরা পাহাড় থেকে বিদায় নিতে হবে,সেনাবাহিনী সহ সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পাহাড়ের নিরাপত্তা ও সর্বভৌমত্ব রক্ষায় বীরদর্পে থাকবে।
ওনারা বাইরে দেশে শক্তিকে বাংলাদেশের চান কিন্তু বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে চায়না এসব পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের কঠোরভাবে দমন করার জন্য সেনাবাহিনীকে অনুরোধ জানাচ্ছি
এটা আমাদের বাংলাদেশ। যেকোন মানুষ যেকোন জায়গায় যেতে পারবে। যেকোনো জায়গায় দেশের প্রয়োজনে ক্যান্টনমেন্ট বসানো হবে। এর বিরুদ্ধে যে বলবে সে অবশ্যই দেশদ্রোহী।
প্রতিটা পাহাড়ের মাধ্যমে পাহাড়ের প্রত্যেকটা গ্রামে গ্রামে সেনাবাহিনী মোতায়ন করা হোক এরা পাহাড় কে আরেকটি রাষ্ট্র বানাতে চাই এদেরকে সুযোগ দেওয়া হবে না😊 ইনশাআল্লাহ
তোমরা স্বাধীন আছো বরংচ বাঙ্গালীরা স্বাধীন নেই, তুমি পাহাড়ি, তুমি বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় যেকোনো সময় যেতে পার, চাকরি করতে পার, পড়ালেখা করতে পার। তাহলে সমতলের আমি কেন তোমার পাহাড়ে ঘুরতে গেলে আর্মির পাহারা লাগে? আমি কেন সেখানে ইচ্ছেমতো ঘুরতে পারিনা? আমি কেন পার্বত্য চট্টগ্রামে যেতে হলে বারোইয়ারহাটে অনেক বাস একসাথে হয়ে বিজিবির কর্ডনে যেতে হয়? তাও আবার বিকেলের মধ্যেই আমাকে ঢুকতে হবে। তুমি পাহাড়ি, কিন্ত তুমি এদেশের যেকোন জায়গায় থাকতে পার, বাড়ি করতে পার। কিন্ত আমার পাহাড়ে থাকার অধিকার কেন তুমি মান না???
স্বাধীন বাংলাদেশে কে মন থেকে মেনে তোমাদের কাছ থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ও পাহাড়ি-বাঙ্গালী মধ্যে সম প্রীতি সম্পর্ক যতদিন বাস্তবায়ন না হবে।ততদিন এই সমস্যার সমাধান হবে না।সেনাবাহিনীর কাজ দেশের সারভৌম ও অখণ্ড তা রক্ষা করা ।উক্ত অঞ্জলে বিদেশীদের দারা কিছু লোক স্বাধীনতা বিরোধী ,সন্ত্রাসী,উস্কে দেওয়া, হত্যাকাণ্ড, চাঁদ বাজী সহ নানারকম খারাপ কাজ করে থাকে।তাই বাধ্য হয়েই দায়িত্ব পালন করতে হয়।
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
সেনাবাহিনী জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জন্য ক্যাম্প ওখানে । আর পাহাড়ী উপজাতি জনগোষ্ঠী সন্ত্রাসী হামলা চালায়। যার জন্য সাধারণ উপজাতি জীবনের নিরাপত্তা জন্য বেশি করে সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে।
বোন আমি একজন সামরিক কর্মচারি, কোয়াটারে ইন-আউট হতে আমার আইডি কার্ড সাথে রাখতে হয়, পরিচয় দিয়ে প্রবেশ করতে হয়,,,,,,,,,,,, এসব কারণেই হয়তো আমার পরিবার অনেক নিরাপদে থাকে। উদ্দেশ্য খারাপ থাকলে হয়তো আমিও এসব ব্যাপরে অসন্তুষ্ট থাকতাম।
শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা অপরিসীম পাহাড়ে এবং অন্যান্য সকল জায়গায় বিশৃঙ্খলা কারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক পাহাড় বাংলাদেশের নাগরিকদের সবার জন্য নিরাপদ করা হোক সেনাবাহিনী বাড়ানো হোক বিশৃঙ্খলা কারীদের আটক শাস্তির আওতায় আনা অতীব জরুরী হয়ে পড়েছে
সেনাবাহিনী অবশ্যই থাকবে তবে তাদেরকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা সাপোর্ট দিয়ে এবং আমাদের সেনাবাহিনীরা যথেষ্ট আমাদের জন্য গর্বিত তারা কোনো মতেই খারাপ কাজ করতে পারে না এটা আমরা বিশ্বাস করি
বাংলাদেশে প্রত্যেকটি জায়গার মতো পাহাড়েও সেনা নিরাপত্তা অবশ্যই থাকতে হবে, আর যেখানে থাকবে না সেখানে বাংলাদেশের মানচিত্র হয়তো থাকবে না। একসময় পর্যটকদের অপহরণ করে চাঁদা মুক্তিপণ আদায় করা হতো, তাই অন্যান্য জায়গা হইতে পাহাড়ের নিরাপত্তা অতি জরুরী।
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
সরকারের উচিত হবে ঐখানে ভূমি হীন মানুষ গুলো কে আশ্রয় দেওয়া নয়লে তাদের সুন্দর সুন্দর কথার মধ্যে অনেক ষরন্তন আছে যা ভারত মায়ানমার ও চিন আমেরিকা ইসরায়েল দিচ্ছে তাই মুসলিম ভূমি হীন মানুষ গুলো কে আশ্রয় দেওয়া হক।
আমি বান্দরবানের আলীর পাহাড়, মারায়ন থং এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরেছি পাহাড়গুলোর উপরে মাদক ব্যবসায়ীদের আস্তানা। সত্যি কথা বলতে মোটেই নিরাপদ নয়। তাই সামরিক শাসন বা সামরিক নজরদারি সবসময়ই ওসব এরিয়াতে রাখতে হবে।
আমারা বাঙালি হাজার হাজার বছর ধরে বাংলাদেশে বসবাস করি আমরাই একমাত্র আদিবাসী। কুকি,চাকমারা,রোহিঙ্গাদের মতো এদেশে অবৈধভাবে শরণার্থী হিসেবে মনিপুর, বার্মা,সেভেন সিস্টার্স থেকে এসেছে এখন রোহিঙ্গারা যদি ১০০ বছর পর ওদের মতো সন্তাসী হয়, স্বাধীনতা চায় জনগণ ও সরকার কি মেনে নিবে। বাঙ্গালির নিরাপত্তার জন্য দেশের সর্ববৃহৎ ক্যান্টমেন্ট চাই পাহাড়ে।সন্তাসীদের সপরিবারে নাগরিকতা বাতিল করে মনিপুর বার্মায় পাঠিয়ে দেওয়া হোক না হয় ক্রসফায়ার করা হোক।
আমি একজন পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ এত কাহিনী শুধাইও না তোমরা চাকমারা সবাই মায়ানমার থেকে প্রশিক্ষণ নিতে যাবা প্রশিক্ষণ নিয়ে বাংলাদেশে এসে অশান্ত সৃষ্টি করবা সেনা থাকলে ত পারবানা
প্রত্যেক বাংলাদেশির মতো পাহাড়ীদেরও সমান অধিকার প্রতিষ্ঠার কাজ করছে এই সরকার। দেশদ্রোহী যে হোক পাহাড়ী কিংবা সমতল তার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। ইনশাআল্লাহ।
সার্বভোমত্য রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিকল্প নাই, আরো বেশি ক্যম্প করা হোক ওই স্থানগুলোতে,, প্রয়োজনে দেশের ইয়াং ছেলেদের সেনা ট্রেনিং দিয়ে সৌন্য বাড়ানো হোক,, ভালোবাসার আরেক নাম বাংলাদেশ সেনাবাহিনী❤❤❤🎉
সেনাবাহিনী দেশ প্রেমে সবার উর্ধে।
তুই এক চোখা আবাল
আমি একজন পার্বত্য জেলার বাসিন্দা হয়ে বলছি,,,,যদি শুধু ১ মাস সেনাবাহিনীর উপস্থিতি না থাকে তাহলে এই পার্বত্য জেলা গুলো কুকি চীন ও আরকান আর্মিদের দখলে যেতো তাই বাংলাদেশ সরকারকে বিশেষ অনুরোধ এই জেলা গুলোতে প্রচুর সেনা মোতায়েন করুন দেশের অখণ্ডতা রক্ষা করুন
সহমত
Akdom thik
আপনি চাচ্ছেন পার্বত চট্টগ্রামে সুরক্ষার জন্য সেনাবাহিনী বাড়াতে আর ওরা বলছে সেনাবাহিনীর সৈর শাসন করছে
ধন্যবাদ আনাকে
chor kkno bolena se chor@@HappyDeer-xh5vz
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অনুপস্থিতী মানেই পাহাড়ের অঞ্চল আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাওয়া - আর এরা ইনিয়ে বিনিয়ে পাহাড় থেকে সেনাবাহিনী সরাতে চাচ্ছে!!
Sena bahini koi sorate bolse?bangla bujen na
Senabahini koi soraite bolse?bangla bujen na
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
Right
পাহাড়ের সেনাবাহিনী তুলে নিতে বলি নাই। সেনাশাসন ছড়াতে বলছি
দেশ রক্ষার জন্য সেনাবাহিনী থাকবে সবসময়ের জন্য।
তিন পার্বত্য জেলায় সেনাবাহিনীর ক্যাম্প গুলো পুনরায় স্হাপন করা হোক।
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
Sena agun lagalo aro tader barabe comedy
প্রথম আলো, ডেইলি ষ্টার, সমকাল, ৭১, DBC, সময় টিভি সহ আওয়ামী মিডিয়া ও ভারতের দালাল সাংবাদিকরা বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। পাহাড়ে উপজাতিরা আদিবাসি নয়, তারা বার্মা থেকে ১০০ থেকে ১৫০ বছর আগে এসেছে।
ক্যাম্প বাড়ানো হোক সব সময় নজরদারিতে রাখা হোক
সহমত প্রকাশ করছি
পাহাড়ে শান্তি নিশ্চিত করতে হলে, সেনাবাহিনীর কোনো বিকল্প নেই।
বাল,,সেনাবাহিনীরা পাহাড়ে কি কি করে আপনারা জানে?কিসের নিরাপত্তা? সেনাবাহিনীরা অশান্তি মূল কারণ? সামানে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে আর সেনাবাহিনীরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে আগুল চুষতেছে।
তোমার এলাকায় নিয়ে রাখ
@@BDViralvideo797- সেনাবাহিনী থাকবে
আমার এলাকায় আছে।😅😅@@BDViralvideo797
সারাদেশে সেনাশাসন থাকনা,শুধু পার্বত্য চট্টগ্রামে কেন সেনা থাকবে,আমার সোনার জ্ঞাতিভাই😜😜
সেনাবাহিনী থাকবে যতক্ষণ পাহাড়ের শান্তি ততক্ষণ।
প্রথম আলো, ডেইলি ষ্টার, সমকাল, ৭১, DBC, সময় টিভি সহ আওয়ামী মিডিয়া ও ভারতের দালাল সাংবাদিকরা বাংলাদেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। পাহাড়ে উপজাতিরা আদিবাসি নয়, তারা বার্মা থেকে ১০০ থেকে ১৫০ বছর আগে এসেছে।
তোর বাপরা যে কি রকম শান্তি ইতিহাস জানো নাকি?
Na na... shantir chelera jotodin thakbe na pahar totodin shantir
হ ভাই সেনা ক্যাম দরকার আমার টয়লেটে একটা ক্যাম স্থাপন করা হোক রাতে টয়লেটে যাইতে ভয় লাগে
যতদিন চট্টগ্রামে বহিরাগত শক্তির হুমকি থাকবে ততদিন সেনা ক্যাম্প থাকা উচিত। আর মেইন কথা, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশে না থাকলে কি মিয়ানমারে থাকবে !
পাহাড়ে আরো অনেক সেনাবাহিনীর প্রয়োজন, এদেরকে এখনি দমাতে হবে
দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য অবশ্যই সেনাবাহিনী থাকা উচিত
সেনাবাহিনী পাহাড়ে আছে থাকবে,,, দরকার হলে আরো বেশি সেনাবাহিনী পাহাড়ে মোতায়েন করা হবে।
সেনাবাহিনীর তোর বাপের সম্পত্তি নাকি?
Ture cudar jonno
❤
Right right righr
Free chattogram
পাহাড়ে সেনাবাহিনী আছে থাকবে ভবিষ্যতে ও থাকবে।
ইউপিডিএফ/জেএসএস এর বিরুদ্ধে বলছেন না কেন? এক কেজি চাল আনতে সেনাবাহিনি কে জানাতে হয় কিন্তু ১ কেজি চাল বিক্রি করতে পাহাড়ি সংগঠন কে যে চাদা দিতে হয় সেটা বলেন না কেন? কেন বাংগালী দের সেনা প্রহরায় ঘুরতে হয়?
ভাই আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে।
সব জায়গায় সেণাশাষণ চাই
ঠিক
ঠিক বলছেন ভাই 👍
সব গুলো ইউপিডিএফ এবং জেএসএস সন্ত্রাসী সংঘটনের সদস্য। দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।
পাহাড়িদের মায়া কান্নায় কেউ বিভ্রান্ত হবেন না ।
এরা বাংলাদেশের ভূখণ্ডকে আলাদা করতে চায়।
দেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে একবিন্দু ছাড় নয়।
Era kintu seven sisters der jaat bhai 😅 ching chong adibasi...
R o chitkar kor 7 sisters freedom freedom kore 😂
Pachhay jokhn bas😂dhukbe bujbi thela
@@souravbanerjee8188 Tader sonkha koto bhai?
এদেরকে আরও কঠোর হস্তে দমন করা হোক।
বাহঃ 👏👏খান্কিরপুত সব বুজে ফেলছে 😊😊
@@souravbanerjee8188আরে আবাল এরা বাংলাদেশী। কিছু সেভেন সিস্টার্স কখনোই ভারতের অংশ ছিল না। তাই ওখানে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী আছে, কিন্তু এদেশে সেটা নেই বুঝলি😤???।।।???)))
পাহাড়ে সেনাবাহিনী আছে থাকবে
সেনাবাহিনী আছে আরো নিয়ে এই
কিন্তু একটা যেন অবৈধ ভাবে ভূমি দখলদার সেটেলার বাঙালি না থাকে
গতকালকে একটা স্থায়ী বাঙালি পাহাড়িদের বাড়িতে হামলা করে নাই
করছে অবৈধ ভূমি দখলদার সেটেলাররা
তারা চাই সব পাহাড়ি হত্যা করে নিজেরা পাহাড়ে থাকুক
In sha Allah
আমরা কি আমরা কি থাকবে না বলছি নাকি বোকাচোদা সেনাবাহিনী থাকবে বাট সেনা শাসন থাকবে না বোকাচোদা
Na takte ke bolse kangir pola kota gulo age valobabe bujij madarsot...takle takuk kono ekta kintu tara amader sason kprte parbena etai...
Apnara mone Hoi kane Kom sunen taina??senabahini sorate bolini Sena sason sorate bolesi
সেনা ক্যম্প যেগুলো উচ্ছেদকৃত সেগুলো পুনরায় এস্তাপন চাই
❤
সেনাবাহিনী থাকবে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য পার্বত্য জেলা গুলোতে।
Who are you to decide? Do you live there?
সেনাবাহিনী পাহারীদের কেই সন্ত্রাসী দের হাত থেকে রক্ষা করছেন,পাহাড়া দিচ্ছে। আজকে সেনাবাহিনী সরিয়ে দিলে কালকে হাজার হাজার নিরিহ মানুষ কে হত্যা করবে সন্ত্রাসী রা
ও মাদ্রাসা ছাপ মূর্খ 😂😂😂@@nibirchowdhury3837
কোন প্রেম প্রত্যাহার করা যাবে না সেনাবাহিনী থাকার অনেক প্রয়োজন তাতে তোমরা এরকম বললে তো হবে না দোষ থাকলে তোমরা অশান্তি করতে চাও কেন তোমরা চাও তোমাদের দেশটারে অশান্তি করতে এগুলা ঠিক না তোমরা পাহাড়ি অঞ্চ
@@nibirchowdhury3837পাহাড়ে আরো সেনা ক্যাম্প বৃদ্বি করা হবে উপজাতি জঙ্গি দের নির্মূল করা হবে
পার্বত্য এলাকায় আরো বেশি করে সেনাংঘাটি স্থাপন করা হোক
Right
ঠিক বলেছেন ভাই আপনি
মুসলিম গেট আউট, চট্টগ্রাম শাধীন করা হক
হাফ গান্ডু কেন রে স্বাধীন মারাচ্ছো , তাহলে সেনা মারাতে হবে কেন ওখানে?
তোদের অনেক চুল কানি হচ্ছে হুগায় মলম মালিশ করতে হবে অপেক্ষা করো মাদার চোদ😅@@Raj_03
সেনাবাহিনী মোতায়েন আরো বাড়ানো হোক।
সেনা শাসন হলে পুরো দেশে হবে। শুধু চট্টগ্রামে কেন থাকবে
Karon apnara sontrasi sristi Kore Bangladesh K vagh korte chan..ayta konodino hobena tai senabahino thakhbe. Dorker porle Aro camp Hobe .age nijeder Bangladeshi blen .Adivasi na ble .taile ATO Somossa hobena . @@robindewan2053
ওরা ভারতে মনিপুর কি করছে দেখ আদু ভাই
ওরা সবাই পাহাড় স্বীধন চাই,
@@robindewan2053
পুরো দেশে কেন হবে যেখানে যেটার প্রয়োজন সেখানে সেটাই করা উত্তম। এত অস্ত্রশস্ত্র কোথা থেকে আসে।
@@robindewan2053 tomra gundami korba R sena bahini lolipop khabe?
আমাদের সবাইকে আরও বেশী যত্নশীল হতে হবে পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে।
দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য যেকোনো জায়গায় সেনাবাহিনী থাকতেই পারে এবং ক্যাম্প বানাতে পারে এতে যাদের মাথা ব্যাথা বুঝতে হবে তাদের মনে অন্য কিছু আছে
একদম সত্যি কথা
সহমত
মাথায় কি গিলু আছে নাকি, কি বলেছে শুনেন নাই। সেনাবাহিনী থাকবে, কিন্তু সেনা শাসন রাখা যাবে না। সেনাবাহিনী সমতলে যেরকম তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে পাহাড়েও সেইম ভাবে দায়িত্ব পালন করে যাবে। কিন্তু সেনাশাসন কায়েম রাখা যাবে না। সেনাশাসন কায়েম রেখে সাধারণ পাহাড়িদের হেনস্তা করা যাবে না।
একদম ঠিক
@@Beyondtheworld4674সেনা শাসন সারাজীবন থাকবে ..যতদিন পাহাড়িরা কুকিচিন এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না করবে ততদিন সেনাবাহিনী থাকবে …কুকিচীন নিয়ে কথা বলেন না কেনো ?? যে বা যারা এই দেশের ভূখণ্ড আলদা করতে চাইবে তাদের কে ডাইরেক্ট ক্রসফায়ার করতে হবে ?? বেশি বাড়াবাড়ি লং মার্চ টু পাহাড় এর ডাক দিয়ে খুঁজে খুঁজে সব স্বাধীনতাকামী পাহাড়িদের অস্তিত্ব বিলীন করে দেবো আমরা সাধারণ মানুষরা ..
পাহাড়ে আরো বেশি সেনা ক্যাম্প চাই। উপজাতি জঙ্গিমুক্ত পাহাড় চাই ❤
এইতো জঙ্গির মতো কথাবার্তা ❤️😂। এইজন্য "জঙ্গি " word টা মু'সলিম দের সাথেই যায়
💯 right
Right
right
And no doubt you are speaking as a Non-Muslim but you entered the internet with a Muslim name.
পাহাড়ে সেনাবাহিনী থাকবে
কোন থাকবে
কি কারণে মনে হয় সেনাবাহিনী না থাকলে পাহাড়ি অঞ্চল শান্ত থাকবে
@@BjoyBBjoyB সেনাবাহিনী সরিয়ে নিলে পাহাড় দখল করার চেষ্টা করবে তারা মনে রাখতে হবে মায়ানমার থেকে তোদের এনেছিল ব্রিটিশ রা পাহাড় কে আলাদা করার চেষ্টা করলে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত আছি সেনাবাহিনী আছে থাকবে
@@aponhossain3200 মায়ানমার থেকে তোদের এনেছিল ব্রিটিশ রা পাহাড় কে আলাদা করার চেষ্টা করলে কঠোর জবাব দেওয়া হবে বাংলাদেশে থাকতে হলে বাংলাদেশি হয়ে থাকতে হবে আমার দেশের এক ইঞ্চি মাটি ছাড়া হবে না
@@nabadayhalderতোমরা মায়েনমার থেকে আসা অভিবাসী আমাদের পাহাড় দখল করে বসে আছো
সেনাবাহিনীর আরো বৃদ্ধি করা হোক।
পাহাড়ে সবাই মিলে মিলে বসবাস করুন। আর ফাঁকা জায়গা তে বাঙ্গালীদের বসতির করতে হবে বেশি বেশি করে।বাংলাদেশ যারা জম্ম গ্রহন করছে সবাই বাঙ্গালী ধর্ম আদা হইতে পারে কিন্তু সবাই এদেশের সন্তান। তাই পাহাড়ি ভাই বোন তোমরা আগ বারিয়ে কিছু করার চেষ্টা করবে না এতে ক্ষতি ছাড়া লাভ হবে না।সবাই ভালো থাকি ভালোবাসি বাংলাদেশ কে🇧🇩❤️
তুমি পাহাড়ি, তুমি বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় যেকোনো সময় যেতে পার, চাকরি করতে পার, পড়ালেখা করতে পার। তাহলে সমতলের আমি কেন তোমার পাহাড়ে ঘুরতে গেলে আর্মির পাহারা লাগে? আমি কেন সেখানে ইচ্ছেমতো ঘুরতে পারিনা? আমি কেন পার্বত্য চট্টগ্রামে যেতে হলে বারৈয়ারহাটে অনেক বাস একসাথে হয়ে বিজিবির কড়া পাগাড়ায় যেতে হয়? তাও আবার বিকেলের মধ্যেই আমাকে ঢুকতে হবে।
তুমি পাহাড়ি, কিন্ত তুমি এদেশের যেকোন জায়গায় থাকতে পার, বাড়ি করতে পার। কিন্ত আমার পাহাড়ে থাকার অধিকার কেন তুমি মান না???
ঠিক বলেছেন ওরা আসলে খুব একটা সুবিধার মানুষ না
Because BD army is still Indian run, who in turn get their power from Dajjal who runs the world. Read up on Haddiths about Dajjal, Yajuj and Majuj by Sheikh Imran Hossein. Both BD and Pak armies are run by Non-Muslims.
ইসলাম সম্পর্কে তোমার ধারনা নেই তাই একথা বলেছেন।
ঠিক
@@anamikachambugong4997আপনি একটু বুঝাইয়া বলেন!
বাংলাদেশ সরকারকে বিশেষ অনুরোধ এই জেলা গুলোতে প্রচুর সেনা মোতায়েন করুন দেশের অখণ্ডতা রক্ষা করুন
,💯💯💯✅
Thakbe na ,chottogram shadhin hbe
@@DebuPal-q4f আল্লাহর রহমতে বাংলাদেশ অস্থিতিশীল করতে পরবে না। ইনশাআল্লাহ্
পার্বত্য চট্টগ্রাম স্বাধীনই রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ্
@@DebuPal-q4fthakbe na manipur gomutro khor😂😂
@@Isotope7 chottogram sadhin hobe madrassa chaap er suorer goo khawa mulla😂😂
যারা সেনা বাহিনির বিরুদ্ধে কথা বলবে,,,তাদের ছাড় নাই,,,,এই দেশের সেনা বাহিনি কোথায় থাকবে,,, তা উপজাতি ঠিক করবে নাকি,,,সেনা বাহিনি সারা দেশে সেনা বাহিনি থাকবে,,, তারা এ দেশের সন্তান❤দেশ রক্ষার আরেক নাম গর্ভের আরেক নাম❤বাংলাদেশ সেনা বাহিনি❤
সমকাল কেন আদিবাসী বলে শিরোনাম করল। সমকালকে জবাব দিতে হবে।
আদিবাসী হচ্ছে বাঙালি
😂😂😂😂@@aponhossain3200
ভোদা বাহিনী
পাহাড়ে কবে বাংঙ্গালির বস্তি ছিল ? ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের সময় পাড়াহে ২% বাঙ্গালিও ছিল না, যদি ভারতের মুসলমানেরা নিজেদের জন্য ভারত থেকে ভিন্ন স্বাধীন দেশ দাবি করতে পারে পাহাড়ীরা কেন পাড়বে না ।
@@SudiptoRayChowdhuryনিজের ভারতের চিন্তা কর বাংলাদেশের চিন্তা করে লাভ নেই।
হ তোমরা সমতলে যা ইচ্ছে করে বেড়াবে ঢাকাতে থাকবে আমরা কিছুই বলতেছি না।
আর এখন ওখানে গিয়ে আমরাও বসতি করব,,,,
তোমরা কেমন উগ্র আমরা জানি আমি খাগড়াছড়ি, সাজেক গিয়ে তা দেখে আসছি,,,,
দীর্ঘ আট বছর পার্বত্য অঞ্চলে থাকার সৌভাগ্য হয়েছে।শুধুমাত্র সেনাবাহিনীর কারনে আপনারা অনেক ভাল আছেন।
দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সেনা ক্যাম্প থাকলে,পাহাড়ে কেন নয়।
দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে তোমাদের তো চেক করতেই হবে। এতে তোমরা খুশি হও আর নারাজ হও তাতে কিছু আসে যায় না।
পাহাড়ের সেনাবাহিনী থাকবে শান্তি-শৃঙ্খলা হবে আশা করি
যদি বাংলাদেশের ভিতরে হয় তাহলে সেনাবাহিনী থাকবে সব রকম বাহিনী থাকবে
পাহাড়ে প্রচুর সেনাবাহিনী প্রয়োজন ।
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে সেনাবাহিনী কোন বিকল্প নেই সেনাবাহিনী সব সময় দেশের মানুষের জন্য কাজ করে
Free chattogram
উপজাতিরা কারো ইন্ধনে পড়ে অতিরঞ্জিত কিছু করবেন না,কারন এইটা বাংলাদেশ, দেশের সার্বিক প্রয়োজনে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ ❤️🇧🇩❤️
বাংলাদেশ শুধু তোর বাপের নাকি অন্যকারো নয়,
❤❤
সেনা ক্যাম্প যেগুলো উচ্ছেদকৃত সেগুলো পুনরায় এস্তাপন চাই
দেশের শান্তি ও দেশ রক্ষার জন্য,যেখানে,যেখানে সেনাবাহিনী মোতায়েন এর প্রয়োজন, সেখানেই আমাদের গর্বিত, সেনারা মোতায়েন থাকবেন।❤❤❤
পাহাড়ের শান্তি প্রতিষ্ঠায় সেনাবাহিনীর বিকল্প নেই
❤
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অনুপস্থিতি মানে দেশভাগ করা।
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
no dude! use better intelligence units and find those who are creating problems. don’t make general populations life hell.
সেনাবাহিনীর না থাকলে তোমরা আলাদা ভাবে দেশ চাইবে
@@Bashar-gz1pvbro check the history then say
শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা করতে সেনাবাহিনী মোতায়েন অপরিহার্য।
পাহাড়ে সেনাবাহিনী বিজিবি আরো বৃদ্ধি করতে হবে এবং সেনাক্যাম আরো বাড়ানো হোক
হ ভাই সেনা ক্যাম দরকার আমার টয়লেটে একটা ক্যাম স্থাপন করা হোক রাতে টয়লেটে যাইতে ভয় লাগে
তোমরা এতো ভালো মানুষ. একজন সেনাবাহিনীর সদস্যকে কি ভাবে মেরে ফেললা।
পার্বত্য চট্টগ্রামের ৫০.০৬% বাঙ্গালীরা চুয়াল্লিশটা বছর ধরে এই এলাকায় জীবন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে,দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি সদা অনুগত ছিলো বলে এত বছর ধরে একাধিক উপজাতি সশস্ত্র বাহিনীর অস্ত্রের বিপক্ষে নিরস্ত্র জীবন যাপন করেছে।
ইতিহাসের দিকে যদি তাকাই
১৯৮৪ সালের ৩১ মে রাঙামাটি জেলার বরকল উপজেলার ভুষণছড়ায় শান্তিবাহিনীর অতর্কিত আক্রমণে ৩৮৪ জন বাঙালি নিহত হয়েছিল এবং ২৬৪টি ঘর আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। একই বছর পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় শান্তিবাহিনীর ও পাহাড়ীদের আক্রমণে আরো অনেক বাঙালি নিহত হয়। ১৯৮৬ সালের ৪ জুন লংগদু উপজেলার রাজনগর গ্রামে হামলা চালিলে ১১ জন বাঙালিকে হত্যা ও দুই শতাধিক বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়, ২ জুলাই দীঘিনালায় ২৪ বাঙালিকে নির্মমভাবে হত্যা এবং ৩২ জনকে অপহরণ, একই বছর ১৯ জুলাই খাগড়াছড়িতে আর্মির উপর হামলা চালিয়ে এক সৈনিক ভাইকে হত্যা এবং ৭ জনকে আহত করা, ৭ আগস্ট ২ জন আনসার সিপাহীকে অপহরণ করে হত্যা করা, ১৯৮৭ সালের ২১ জুন দীঘিনালার নারাইছড়িতে আর্মির আব্দুর রাজ্জাক, ইসমাইল হোসেন ও মোহন লালকে গুলি করে হত্যা করা, একই বছর ফেব্রুয়ারি মাসে পানছড়ি উপজেলার ভাইবোনছড়ায় ২২ জন কাঠুরিয়াকে গুম করা, ১৯৮৯ সালের ২ নভেম্বর বাঘাইছড়ির শীলছড়িতে দুইজন আর্মি সৈনিককে গুলি করে হত্যা করা ও একই বছর ২৭ জানুয়ারি বন বিভাগের কর্মকর্তা আবুল হোসেন, বজল আহমেদ এবং মাহবুবুল আলমকে অপহরণ করে নির্মমভাবে হত্যা করা, একই বছর শান্তিবাহিনীর এবং পাহাড়ীদের আক্রমণে পার্বত্য এলাকার বিভিন্ন জায়গায় প্রায় ১২০০ বাঙালি নিহত হয়। শান্তিবাহিনীর বাঙালি নিধনের ইতিহাস এখানেই শেষ নয়। তারা ১৯৯২ সালের ২৯ জুন মহালছড়ি-রাঙামাটির সড়কে সেনাবাহিনীর চেক পোস্টে আক্রমণ করে দুই জন আর্মি সৈনিককে গুলি করে হত্যা, একই বছর ১০ জানুয়ারি খাগড়াছড়ির লক্ষীছড়ি উপজেলায় খিরাম বন বিভাগ কার্যলয়ে হামলা চালিয়ে ৬ কর্মচারীকে নির্মমভাবে হত্যা করে।
একটি স্বাধীন দেশে যেকোন নাগরিকের দেশের যেকোন জেলায় বসবাসের অধিকার থাকার কথা। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এদেশের একটি অংশ পার্বত্য চট্টগ্রাম। সরকারের ইচ্ছায় বাঙ্গালীদের এখানে পুনর্বাসন করা হয়েছে, কেন তার শান্তিবাহিনী, উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠনের বলির পাঠা হয়ে জীবন হারাবে? কেন তাদেরকে ‘সেটেলার’ বাঙালি বলা হয়? দেশের অন্যান্যস্থানের বাঙালিদের মতো যারা পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাস করছে, তারাতো একই দেশের নাগরিক, কোন ভিন্ন দেশ থেকে নিয়ে এসে তাদেরকে পুনর্বাসন করা হয় নি। জাতির কাছে আমার প্রশ্ন, এতগুলো প্রাণহানির ঘটনায় যারা জড়িত তারা আজ রাষ্ট্রীয় সকল সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করে এ অঞ্চলকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা অঞ্চল হিসাবে বিবেচনা করে? এখনও আগের ধারাবাহিকতায় বাঙালীদের হত্যাসহ নানাভাবে নির্যাতন অব্যাহত রেখেছে, তার কি কোন সুরাহা নেই? একই দেশের দুই ধরণের ব্যবস্থাপনা কেন?
শেষ কথা রাজধানীতে বসে বা চট্টগ্রাম শহরে বসে পাহাড় নিয়ে মন্তব্য করার আগে পাহাড় নিয়ে জানুন।
এখানে বাঙ্গালীরা তাদের একাধিক প্রজন্ম পার করেছে, সন্তানদের বিয়ে দিয়েছে,পুর্ব পুরুষদের কবর দিয়েছে। বাঙ্গালীরা কখনো অস্ত্রধারী হয়ে কাউকে হত্যা বা গুম করে নি। কখনো দাবি তোলে নি এখানে পাহাড়িরা থাকতে পারবে না। বরং যখনই অস্তিত্বের উপর আঘাত এসেছে তখনই অস্ত্রের বিপক্ষে বাশের লাঠি নিয়ে প্রতিরোধ করেছে,সেটেলমেন্টের ৪৫ বছর পর এসে পাহাড় কারো নিজস্ব সম্পত্তি এমন চিন্তা মাথা থেকে ঝেরে ফেলেন।
পাহাড়ে অস্ত্বিত্বের প্রশ্ন ৫০.০৬% বাঙ্গালীরা শেষ রক্তি বিন্দু দিয়ে লড়াই করবে।
Really wants army should continue
এদেশের সব সংখ্যালগুরাই এক একটা জঙ্গি সংগঠন। এদের নির্মূল করা এখন সময়ের দাবি।
সহমত
ধন্যবাদ আপনাকে সঠিক তথ্য তুলে ধরেছেন।
সম্পূর্ণ সত্য কথাগুলো উদঘাটন করার জন্য ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
সর্বভৌমত্বে বিষয় আমরা আপসহীন, দুষ্কৃতকারীরা পাহাড় থেকে বিদায় নিতে হবে,সেনাবাহিনী সহ সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পাহাড়ের নিরাপত্তা ও সর্বভৌমত্ব রক্ষায় বীরদর্পে থাকবে।
পাহাড়ি শান্তি ফিরিয়ে আনতে সেনাবাহিনীর বিকল্প নেই
পাহাড়ে শান্তি নিশ্চিত করতে হলে সেনাবাহিনীকে পাশে থাকতে হবে
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর সড়ানো মানে পার্বত্য অন্চল আমাদের হাতছাড়া হওয়া।
পাহাড়ের নিরাপত্তার জন্য সেনা শাসন বৃদ্ধি করা হোক❤🇧🇩
ওনারা বাইরে দেশে শক্তিকে বাংলাদেশের চান কিন্তু বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে চায়না এসব পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের কঠোরভাবে দমন করার জন্য সেনাবাহিনীকে অনুরোধ জানাচ্ছি
Karon ora Bangladesh er na China r barma er, indiar monipur er ora to chaibena amader desh e santi thakuk!
সঠিক
সাদিন বাংলাদেশে এমনটায় হওয় উচিৎ ভাই বোনদের কথায় যুক্তিআছে ধন্যবাদ
এটা আমাদের বাংলাদেশ। যেকোন মানুষ যেকোন জায়গায় যেতে পারবে। যেকোনো জায়গায় দেশের প্রয়োজনে ক্যান্টনমেন্ট বসানো হবে। এর বিরুদ্ধে যে বলবে সে অবশ্যই দেশদ্রোহী।
সহমত ভাই আপনার সাথে
Bal jota
পাহাড়ের শান্তি বজায় রাখতে অবশ্যই অবশ্যই সেনাবাহিনী থাকতে হবে ইন শাহ আল্লাহ 👍🙏❤️😭🤲
✅✅✅✅
সেনাবাহিনীকে স্যালুট জানাই হাজার হাজার স্যালুট সেনাবাহিনীকে
প্রতিটা পাহাড়ের মাধ্যমে পাহাড়ের প্রত্যেকটা গ্রামে গ্রামে সেনাবাহিনী মোতায়ন করা হোক এরা পাহাড় কে আরেকটি রাষ্ট্র বানাতে চাই এদেরকে সুযোগ দেওয়া হবে না😊 ইনশাআল্লাহ
সেনাবাহিনী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য পার্বত্য অঞ্চলে থাকবে।
মুসলিম গেট আউট, চট্টগ্রাম শাধীন করা হক
চট্টগ্রামে মুসলিম নাই😅
@@Raj_03Hindu get out free 7 sisters
আদিবাসী বলতে কেউ নাই। আমরা সবাই বাংলাদেশী
Adibasi niye persona Koren nai mone hoy
tara upojati
তারা বাংলাদেশি হতে চায়না
নেই মানে? এরা ভূমি পুত্র। বাকিরা বহিরাগত
@@ranakhan1267 vhudai shala
তোমরা স্বাধীন আছো বরংচ বাঙ্গালীরা স্বাধীন নেই, তুমি পাহাড়ি, তুমি বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় যেকোনো সময় যেতে পার, চাকরি করতে পার, পড়ালেখা করতে পার। তাহলে সমতলের আমি কেন তোমার পাহাড়ে ঘুরতে গেলে আর্মির পাহারা লাগে? আমি কেন সেখানে ইচ্ছেমতো ঘুরতে পারিনা? আমি কেন পার্বত্য চট্টগ্রামে যেতে হলে বারোইয়ারহাটে অনেক বাস একসাথে হয়ে বিজিবির কর্ডনে যেতে হয়? তাও আবার বিকেলের মধ্যেই আমাকে ঢুকতে হবে।
তুমি পাহাড়ি, কিন্ত তুমি এদেশের যেকোন জায়গায় থাকতে পার, বাড়ি করতে পার। কিন্ত আমার পাহাড়ে থাকার অধিকার কেন তুমি মান না???
সঠিক
স্বাধীন বাংলাদেশে কে মন থেকে মেনে তোমাদের কাছ থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ও পাহাড়ি-বাঙ্গালী মধ্যে সম প্রীতি সম্পর্ক যতদিন বাস্তবায়ন না হবে।ততদিন এই সমস্যার সমাধান হবে না।সেনাবাহিনীর কাজ দেশের সারভৌম ও অখণ্ড তা রক্ষা করা ।উক্ত অঞ্জলে বিদেশীদের দারা কিছু লোক স্বাধীনতা বিরোধী ,সন্ত্রাসী,উস্কে দেওয়া, হত্যাকাণ্ড, চাঁদ বাজী সহ নানারকম খারাপ কাজ করে থাকে।তাই বাধ্য হয়েই দায়িত্ব পালন করতে হয়।
ভাই পার্বত্য জেলাগুলো বাংলাদেশের ছিলো বাংলাদেশের থাকবে ✊✊✊
সেনাবাহিনী আছে সেনাবাহিনী থাকবে পাহাড়ীরা শান্তিতে থাকবে। নইলে ভবিষ্যতে অনেক সশস্ত্র সংগঠন তৈরি হবে।
সেনা ছিলো।
,,সেনা আচে
,,,,পরবর্তী তে সেনা আরো বাডানোর অনুরোধ রইলো।
কোন খোড়া অজুহাত নয়❤ওখানে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প এটা শাসন না😢
তারা বলে এক,আমরা বুজি অন্যটা।
এটা যেন অন্য ফিলিস্তিন আর ইজরাইল।
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
Apni ki bujsen bujan?@@bapondaskishan87
সেনাবাহিনী জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জন্য ক্যাম্প ওখানে । আর পাহাড়ী উপজাতি জনগোষ্ঠী সন্ত্রাসী হামলা চালায়। যার জন্য সাধারণ উপজাতি জীবনের নিরাপত্তা জন্য বেশি করে সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে।
সেনাবাহিনীর বিরোধী যারা তারা অবশ্যই দেশদ্রোহী।
কেননা সেনাবাহিনীর উপস্থিতি থাকলে ওখানে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালাতে পারবে না পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা।
আমাদের দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনী , বাংলাদেশের মানচিত্রে ইঞ্চি ইঞ্চিতে টহল রত থাকবে , যাতে আমার বাংলাদেশ , ফর সুকুনরা গিলে না খেতে পারে ✊🇧🇩🇧🇩🇧🇩
পাহাড়ে সেনাশাসন না থাকলে,পাহাড়িরা আমাদের জয় বাংলা করে দিবে
Free chattogram
@@sujansarkar8677😅😅😅
রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করেছি। দরকার হয় আরো রক্ত দিব স্বাধীন বাংলাদেশে খন্ড করার পরিকল্পনা কখনো বাস্তবায়ন হবে না।
সেনাবাহিনী ছাড়া আমারা পাহাড়ে যাওয়া মানে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়া,
পাহাড় কি আপনাদের সম্পদ তাহলে বাঙালি থাকবে আর্মি থাকবে সবাই থাকবে আপনারাও থাকবেন সবাই বাংলাদেশি পাহাড় আপনারা চান কি করে পাহাড় কি আপনাদের বাপ-দাদার নাকি বাংলাদেশের সম্পদ সবাই থাকেন মিলে মিশে
সেনাবাহিনী অবশ্যই থাকতে হবে। দেশের অখণ্ডতার জন্য পাহাড়ে সেনাবাহিনী প্রয়োজন।
বোন আমি একজন সামরিক কর্মচারি, কোয়াটারে ইন-আউট হতে আমার আইডি কার্ড সাথে রাখতে হয়, পরিচয় দিয়ে প্রবেশ করতে হয়,,,,,,,,,,,, এসব কারণেই হয়তো আমার পরিবার অনেক নিরাপদে থাকে।
উদ্দেশ্য খারাপ থাকলে হয়তো আমিও এসব ব্যাপরে অসন্তুষ্ট থাকতাম।
সেনাবাহিনী সরিয়ে দেশ ভাগ করার ষরযন্ত্র। আরও বেশি সেনা কর্মকর্তা মোতায়েন করতে হবে।
শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা অপরিসীম
পাহাড়ে এবং অন্যান্য সকল জায়গায় বিশৃঙ্খলা কারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক
পাহাড় বাংলাদেশের নাগরিকদের সবার
জন্য নিরাপদ করা হোক
সেনাবাহিনী বাড়ানো হোক বিশৃঙ্খলা কারীদের আটক শাস্তির আওতায় আনা অতীব জরুরী হয়ে পড়েছে
দেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষার স্বার্থে সেনাবাহিনী যেকোনো একশন নেওয়া উচিৎ।
সেনাবাহিনী আদিবাসীদের জন্য ভালো।। তারা বেশি নিরাপদ থাকবে।
সেনাবাহিনী অবশ্যই থাকবে তবে তাদেরকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা সাপোর্ট দিয়ে এবং আমাদের সেনাবাহিনীরা যথেষ্ট আমাদের জন্য গর্বিত তারা কোনো মতেই খারাপ কাজ করতে পারে না এটা আমরা বিশ্বাস করি
বাংলাদেশে প্রত্যেকটি জায়গার মতো পাহাড়েও সেনা নিরাপত্তা অবশ্যই থাকতে হবে,
আর যেখানে থাকবে না সেখানে বাংলাদেশের মানচিত্র হয়তো থাকবে না।
একসময় পর্যটকদের অপহরণ করে চাঁদা মুক্তিপণ আদায় করা হতো,
তাই অন্যান্য জায়গা হইতে পাহাড়ের নিরাপত্তা অতি জরুরী।
আমি বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ করবো পাহাড়ে সরিয়ে ফেলা অস্থায়ী ক্যাম্প গুলো পুনরায় আবার চালু করা হোক।
রাইট
চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলকে পাহাড়ি জঙ্গি গোষ্ঠী কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট আলাদা রাষ্ট্র জুম ল্যান্ড বানাতে চায়। তাই অতি দ্রুত রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক। রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হলে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল গুলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।আর পার্বত্য অঞ্চলগুলো মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলে, কুকিচিন জঙ্গিগোষ্ঠীর পার্বত্য অঞ্চলকে আলাদা রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।জ্ঞানী যারা তারা এ বিষয়টি বুঝবে। অতএব,বাংলাদেশের বৃহত্তর স্বার্থে রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়া হোক।
সারাদেশের মানুষ সেনাবাহিনী চায়, অথচ পাহাড়িরা চায় না, কিন্তু কেন?
Ora Pura rgt chai
ওরা চট্টগ্রামকে ভাঙ্গতে চায় ভারতের মদতে।
Vai Army takle kukichin army shontorashira guraguri kortefarbena eijonno
কারন কুকি-চিন এর সংখ্যা বাড়াতে পারবে তাই
ওরা এক পক্ষ নিয়ে অপর পক্ষকে গুলি করে সেই জন্য
সরকারের উচিত হবে ঐখানে ভূমি হীন মানুষ গুলো কে আশ্রয় দেওয়া নয়লে তাদের সুন্দর সুন্দর কথার মধ্যে অনেক ষরন্তন আছে যা ভারত মায়ানমার ও চিন আমেরিকা ইসরায়েল দিচ্ছে তাই মুসলিম ভূমি হীন মানুষ গুলো কে আশ্রয় দেওয়া হক।
পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা গুলোতে সেনাবাহিনী, আনসার, বিজিবি, পুলিশের বৃদ্ধির জন্য সরকারের নিকট অনুরোধ করছি।
সেনাবাহিনী থাকলে পাহাড় থাকবে নিরাপদ। সেনাবাহিনী আছে থাকবে, পরিজনের আর সেনাবাহিনী বারানো হবে।
আমি বান্দরবানের আলীর পাহাড়, মারায়ন থং এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরেছি পাহাড়গুলোর উপরে মাদক ব্যবসায়ীদের আস্তানা। সত্যি কথা বলতে মোটেই নিরাপদ নয়। তাই সামরিক শাসন বা সামরিক নজরদারি সবসময়ই ওসব এরিয়াতে রাখতে হবে।
পাহাড়ে সেনাবাহিনী থাকবে,প্রয়োজনে সেনাবাহিনী বাড়ানো হবে পাহাড়িদের নিরাপত্তায়।
তোরা যদি ঢাকায় বসবাস করতে পারিস তাইলে সমতলের লোকজন কেনো পাহাড়ি এলাকায় বসবাস করতে পারবে না?
ঠিক আছে , সমতল থেকে সব পাহাড়ি চলে যাবে এবং তোদেরও পাহাড় থেকে কিক আউট 😅
@@shayanraj7840 ভাই আপনারা কি পাহাড়ি হয়ে থাকতে চান নাকি বাংলাদেশী হয়ে থাকতে চান ।
Right
@@shayanraj7840সেটা তোমাদের উপজাতিরা জঙ্গিরা এই সমস্যা সৃষ্টি করেছে
মাগি মিথ্যা বলস কেন সেনাবাহিনী থাকলে আকাম কুকাম করতি পারস না সেটা বল@@shayanraj7840
আমারা বাঙালি হাজার হাজার বছর ধরে বাংলাদেশে বসবাস করি আমরাই একমাত্র আদিবাসী। কুকি,চাকমারা,রোহিঙ্গাদের মতো এদেশে অবৈধভাবে শরণার্থী হিসেবে মনিপুর, বার্মা,সেভেন সিস্টার্স থেকে এসেছে এখন রোহিঙ্গারা যদি ১০০ বছর পর ওদের মতো সন্তাসী হয়, স্বাধীনতা চায় জনগণ ও সরকার কি মেনে নিবে। বাঙ্গালির নিরাপত্তার জন্য দেশের সর্ববৃহৎ ক্যান্টমেন্ট চাই পাহাড়ে।সন্তাসীদের সপরিবারে নাগরিকতা বাতিল করে মনিপুর বার্মায় পাঠিয়ে দেওয়া হোক না হয় ক্রসফায়ার করা হোক।
❤
1000000% right
Tora muslim tora converted
Pshar chakmar
Ch...bhai tora toh arab er mal arab ja 😂
রাইট
সত্যতা যাচাই যমুনা টিভি বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং আরো বড় বড় মিডিয়া সবাইকে হস্তক্ষেপ কামনা করছি বিশেষ করে যমুনা টিভি যেন এই তথ্য সংগ্রহ করেন
সেনাবাহিনী আরও অনেক বেশি মোতায়েন থাকতে হবে ❤
সমকালকে বয়কট করা উচিৎ, পাহাড়ীদেরকে এই সমকাল আদিবাসী বলতেছে যা দেশদ্রোহী
সহমত
সহমত
👌👌👌🤝💝🤝👌👌👌সহমত
r8
Right
প্রেসিডেন্ট জিয়া ঠিক ছিলেন
সেনাবাহিনী না থাকলে ঘুমাইতেও পারবানা মামনি। তোমাদের ইচ্ছা কোনো দিন পূরণ হবেনা। বাংলাদেশ চিরকাল অখন্ড থাকবে ইনশাআল্লাহ
পাহাড় যদি শান্তি নিশ্চিত হতে হয় তাহলে অবশ্যই সেনাবাহিনী কোন বিকল্প নেই
আমি একজন পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ এত কাহিনী শুধাইও না তোমরা চাকমারা সবাই মায়ানমার থেকে প্রশিক্ষণ নিতে যাবা প্রশিক্ষণ নিয়ে বাংলাদেশে এসে অশান্ত সৃষ্টি করবা সেনা থাকলে ত পারবানা
Free Chittagong from Bangladesh.
Free monipur, free khalistan, Free kashmir @@amittribe7614
একদম রাইট ।ধান্দা এটাই।
প্রতিটা বাড়ি প্রতি একটা সেনাবাহিনী মোতায়ন করা হোক। বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হবে।
প্রত্যেক বাংলাদেশির মতো পাহাড়ীদেরও সমান অধিকার প্রতিষ্ঠার কাজ করছে এই সরকার। দেশদ্রোহী যে হোক পাহাড়ী কিংবা সমতল তার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। ইনশাআল্লাহ।
এখনও ষড়যন্ত্র বন্ধ হয় নাই, কিন্ত সমস্যা নাই, সকল ষড়যন্ত্র এ দেশের আপামর জনতা রূখে দিবে ইনশাআল্লাহ 💪💪💪আল্লাহ আমাদের তাওফিক দান করুন, আমিন।
বাংলাদেশ যতদিন থাকবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ততদিন পাহাড়ে থাকবে ইনশাআল্লাহ
সার্বভোমত্য রক্ষায়
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিকল্প নাই,
আরো বেশি ক্যম্প করা হোক ওই স্থানগুলোতে,,
প্রয়োজনে দেশের ইয়াং ছেলেদের সেনা ট্রেনিং দিয়ে
সৌন্য বাড়ানো হোক,,
ভালোবাসার আরেক নাম
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী❤❤❤🎉
বাংলাদেশের সমস্ত জায়গায় সেনাবাহিনী থাকবে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সংখ্যা আরো বাড়ানো হক, অত্যাধুনিক প্রযুক্তির অস্র সরবরাহ করা হক, জয় বাংলা। ⚔️⚔️⚔️⚔️⚔️⚔️⚔️
Free chattogram
@@sujansarkar8677OUT OTHRES NATION ONLY BANGALIS IS OUR country
মুসলিম গেট আউট, চট্টগ্রাম শাধীন করা হক
@@Raj_03 gobor khaitaso oitai khaw onno desh nia nak na golanoi valo.
আমাদের বাংলাদেশের সেনাবাহিনী সব জায়গায় থাকবে আই লাভ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ❤
সেনাবাহিনী থাকবে
"হাড্ডি কখনো মাংস হয় না, আর উপজাতি কখনো মানুষ হয় না" সেই প্রবাদটি দৃশ্যমান হচ্ছে। পাহাড়ে এসে এর আসল বিষয় সমূহ সবার জানা দরকার।
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কথা বলা মানে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কথা বলা
কিভাবে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্মান ও বীরত্তের সাথে থাকবে ইনশাআল্লাহ।