ওলীদ বিন মুগীরার অজানা কিছু ঘটনা || কাবার ইতিহাস ও হাজ্জাজ বিন ইউসুফের পরিণতি || Mozmamel Haque Waz
HTML-код
- Опубликовано: 12 сен 2024
- সূরা কলম এর ধারাবাহিক তাফসীর পর্ব-২, আয়াত : ১০-১৩ || Surah Kolom Tafsir : 10-13 || অধ্যক্ষ মাওলানা মোজাম্মেল হক || Mozammel Haque Barisal || Tahjib Center.
#tahjibcentermozammelhaque
Stay tuned by subscribing to our channel to hear more new Waz mahfil, tafsir mahfil, hamd-naat / Islamic music, and recitation of the Holy Quran.
সুরা কালাম
وَلَا تُطِعْ كُلَّ حَلَّافٍ مَّهِينٍ
যে অধিক শপথ করে, যে লাঞ্ছিত, আপনি তার আনুগত্য করবেন না। [সুরা কালাম - ৬৮:১০]
هَمَّازٍ مَّشَّاء بِنَمِيمٍ
যে পশ্চাতে নিন্দা করে একের কথা অপরের নিকট লাগিয়ে ফিরে। [সুরা কালাম - ৬৮:১১]
مَنَّاعٍ لِّلْخَيْرِ مُعْتَدٍ أَثِيمٍ
যে ভাল কাজে বাধা দেয়, সে সীমালংঘন করে, সে পাপিষ্ঠ, [সুরা কালাম - ৬৮:১২]
عُتُلٍّ بَعْدَ ذَلِكَ زَنِيمٍ
কঠোর স্বভাব, তদুপরি কুখ্যাত; [সুরা কালাম - ৬৮:১৩]
أَن كَانَ ذَا مَالٍ وَبَنِينَ
এ কারণে যে, সে ধন-সম্পদ ও সন্তান সন্ততির অধিকারী। [সুরা কালাম - ৬৮:১৪]
إِذَا تُتْلَى عَلَيْهِ آيَاتُنَا قَالَ أَسَاطِيرُ الْأَوَّلِينَ
তার কাছে আমার আয়াত পাঠ করা হলে সে বলে; সেকালের উপকথা। [সুরা কালাম - ৬৮:১৫]
سَنَسِمُهُ عَلَى الْخُرْطُومِ
আমি তার নাসিকা দাগিয়ে দিব। [সুরা কালাম - ৬৮:১৬]
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,
পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,,,,
হে আল্লাহ মওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়াবা দান করুন আমিন,,,,,,,,,
সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও।সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও। দোয়া করবেন তাগুত নিয়ে গবেষণা চলতেই থাকবে
হে আল্লাহ, দুনিয়ায় আপনার নাজিলকৃত কুরআন যথাযথ সম্মান ও মর্যাদা সহকারে প্রতিষ্ঠিত করুন।
মহান রবের শুকরিয়া আদায় করছি যিনি আমাকে এমন একজন আলেমের বিশ্লেষণ ধর্মী আলোচনা শুনার তৌফিক দান করেছেন।
আলহামদুলিল্লাহ
I❤❤❤
আমিন
Afford ❤❤
আপনার ওয়াজ গুলো আমার খুবই ভালো লাগে আমি আপনার জন্য দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে অনেক সুস্থ রাখুক অনেক হায়াত
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা শুনে ঈমান মজবুত হয়েছে আল্লাহ যোগ চেষ্ট আলেম মোজাম্মেল হক হুজুরকে আরও প্রজ্ঞা দান করুন আর আমি সহ সকল মুসলিম ভাইদের হেদায়েতের পথে রাখেন আমিন। হুজুরের তাফসীর পূর্বে আমার তাফসীর পড়ার তৌফিক হয়েছে তেমন কিছু বুঝতে পারি নাই মোজাম্মেল হক হুজুরের তাফসীর পাঠ করে ও শুনে ঈমান মজবুত হয়েছে এবং অনেক কিছু জানতে পারছি আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ হুজুরের সুস্থ ও
দীর্ঘ জীবন দান করুন আমিন।
সময়ের শ্রেষ্ঠ আলেম ও ইতিহাসবীদের অসাধারন বয়ান ! মতোই শুনি ততোই ভালো লাগে !
নেশা জাতীয় দ্রব্য সিগারেট তামাক মদ ইয়াবা গাঁজা জর্দা গুল হারাম কুরআন দ্বারা প্রমাণিত কুরআনের দলিল যথেষ্ট। সুরা বাকারার আয়াত ১৬৮-১৬৯ হে লোকেরা তোমার দুনিয়ার হালাল ও পবিত্র বসতু খাও(নিশ্চয়ই নেশা জাতীয় দ্রব্য পবিত্র খাবার না) এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না । নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু সে মন্দ অশ্লীলতা ও বেহায়াপনা এবং আল্লাহ সম্পর্কে এমন কথার নির্দেশ দেয় যা তোমরা জানো না। সুরা বাকারার আয়াত ২১৯ মানুষ রাসুলকে মাদকদ্রব্য ( নেশা )ক্যাসিনিও অনলাইন জুয়া লটারি সম্পর্কে প্রশ্ন করে বলুন দুটোতেই মানুষের জন্য পাপ ও উপকার আছে, তবে পাপ উপকার অপেক্ষায় বেশি। সুরা বাকারার আয়াত ২৬৭ হে মুমিনরা তোমরা ব্যয় কর উত্তম বা হালাল বস্তু তোমাদের উপার্জন হতে ,তোমরা মন্দ জিনিস ও ক্ষতিকর কাজে ব্যয় করো না(নেশা জাতীয় দ্রব্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি কর) । সুরা নিসা আয়াত ৪৩ হে লোকেরা তোমরা যারা ঈমান এনেছো নেশাগ্রস্ত (যাবতীয় নেশাদ্রব্য কে বুঝিয়েছে) অবস্থায় তোমরা নামাজের কাছেও যেও না । যতক্ষণ না তোমরা যা করছ তা বুঝতে পারো । সুরা বনি ইসরাইল আয়াত ২৬-২৭ তোমরা অপব্যয় থেকে বিরত থাক ( নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন শরীরের কোন উপকারই আসে না ক্ষতি ছাড়া নিশ্চয়ই এটা অপচয়) নিশ্চয়ই অপব্যয় কারী শয়তানের ভাই (খারাপ পথে টাকা পয়সা ব্যয় করা কে বুঝিয়েছে) এবং শয়তান তার রবের প্রতি অতিশয় অকৃতজ্ঞ। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৮৮ আর খাও আল্লাহর দেয়া হালাল ও উওম জীবিকা সমূহ হতে (নেশা জাতীয় দ্রব্য স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হালাল খাবার নয়)। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৯০ হে ঈমানদার লোকেরা নিশ্চয়ই মাদকদ্রব্য বা নেশা (জর্দা গুল সিগারেট মদ ইয়াবা গাঁজা)অনলাইন জুয়া ,মূর্তি ও ভাগ্য নির্ণয়ের লটারি এসব নোংরা ও অপবিত্র শয়তানের কাজ ব্যতীত আর কিছুই নয় সুতরাং তোমরা এসব অপকর্ম সমূহ বর্জন কর। সুরা মায়িদাহ আয়াত -৯১ নিশ্চয় শয়তান মাদক দ্রব্য(নেশা )ও ডিজিটাল জুয়ার (ফুটবল ও ক্রিকেট খেলা অনলাইন ক্যাসিনো জুয়া ) মাধ্যমে তোমাদের মাঝে শত্রুতাও বিদ্বেষ সৃষ্টি করাতে চায়,আল্লাহর স্মরণ থেকে এবং নামাজ থেকে তোমাদেরকে বিরোধ রাখতে চায় । তোমরা কি এখনো এগুলো পরিত্যাগ করবে না। জর্দা সিগারেট গুলের নেশা জাতীয় দ্রব্য ব্যবসা যেমন হারাম এদের কাছে দোকান ভাড়া দেওয়া ও হারাম গবেষণা চলবে ভালো লাগলে লাইক দিবেন ভুল হলে নো দিবেন
সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও।সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও। দোয়া করবেন তাগুত নিয়ে গবেষণা চলতেই থাকবে
🎉😢🎉🎉🎉😢😢😢😢
আমার নবী সাঃ মতো জ্ঞানী কোন কালে কেউ ছিল না। কোন কালে কেউ হবেও না।
Amin
আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ হাইয়া কাল্লাহ,❤❤, আমার প্রিয় শায়েখ,
আলহামদুলিল্লাহ । আল্লাহ আমি লোকটিকে ভালোবাসি।
সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও।সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও। দোয়া করবেন তাগুত নিয়ে গবেষণা চলতেই থাকবে
যতোই শুনি ততোই ভালো লাগে।
মহা পবিত্র আল্লাহ তার জন্য সকল প্রসংশা মহা পবিত্র আল্লাহ তিনি মহা মহিম।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও।সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও। দোয়া করবেন তাগুত নিয়ে গবেষণা চলতেই থাকবে
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আজিম।
Alhamdulillah
বাংলাদেশের সেরা আলেম ও জ্ঞানী একজন মানুষ হুজুর।
❤ আলহামদুলিল্লাহ ❤
Simply excellent. All informations I heard but not so elaborately. May Allah bless him in present world and in hereafter .
কোরআন তেলাওয়াত এতো সুন্দর হুজুর
God bless you হুজর
জান্নাত নিয়ে একটা সম্পুর্ণ লেকচার চাই হুজুরের কাছে।
❤ from Singapore mizanur
একজন প্রিয় আলেম
আলহামদুলিল্লাহ্
Allah hujurka nak hayat dan korun
Thanks for your new lecture
NABI ﷺ KA JAYSA HAY KOHI NAHI ☺️☺️😍
BABA KE TO SAY KOHI NAHI 🤣🤣
Mah Shaa Allah
ما شاء الله
love From..🏠🏡 Bangladesh Dhaka. Mirpur11....❤❤🇧🇩🇧🇩
আসসালামু আলাইকুম হুজুর,
হযরত খিজির আঃ এবং মুনসুর হাল্লাজ সম্পর্কে জানতে চাই। তার পূর্বপুরুষের এবং পরবর্তী প্রজন্মের পরিচয় সহ। অনেকেই অনেক কথা বলে কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা বোঝা ই কষ্টকর হয়ে যায়।
দোয়া করি
এমন মানুষের দ্বীন প্রচারের জন্য আরও প্রয়োজন
ইয়াজিদ তো কাফের সব সময় শুনেছি কিন্তু আজ হুজুর বললেন তিনি মুসলমান কেউ যদি সঠিক জানেন দয়া করে জানাবেন। এখানে গরম মিল লেগে গেল আমার।
তাবলীগ বা কালেমার দাওয়াত বলতে কি বুঝি মানুষের কাছে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দাওয়াত পৌছিয়ে দেওয়া ,সকল নবী রাসূলের দাওয়াতের ফর্মুলা একই ছিল । আল্লাহ ছাড়া সত্যি কোন মাবুদ নেই, নকল মাবুদের অভাব নেই ,যারা নিজেকে রব ক্ষমতাশালী মনে করে নিজেরা আইন তৈরি করে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন, মানুষ আল্লাহর আইন বাদ দিয়ে মানব রচিত আইনের গোলামী ও ইবাদত করছে ,আল্লাহর আইনের বিরোধিতা করছে, তাই যুগে যুগে কিতাব সহ নবী রাসূল প্রেরণ করেন হেদায়েত ও আল্লাহর বিধান অনুযায়ী চলার জন্য।ইব্রাহিম আঃ নমরুদ কে নামাজের দাওয়াত দিয়েছেন নাকি বলেছেন আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই নমরুদ তুমি আমার রবে গোলামী কর। তোমার আইন বাতিল করে রবে দেওয়া আইন বাস্তবায়ন কর ক্ষিপ্ত হয়ে গেল নমরুদ । ইব্রাহিম আঃ কে আগুনে নিক্ষেপ করলেন।তারপর মুসা আঃ একি দাওয়াত ফেরাউনকে দিলেন ফেরাউন চিন্তা করলেন মুসার রবের গোলামী করলে আইন মেনে চললে আমার রাষ্ট্র ক্ষমতা থাকবে না। মূসা যদি নামাজের দাওয়াত দিতেন ফেরাউনকে ,তাহলে টঙ্গী তুরাগ ময়দানে বিশাল মসজিদ বা দিল্লীর মাখরাজ বানিয়ে দিতেন আর বলতেন মূসা তুমি তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর লাফিয়ে গাছে উঠে হালকা জিকির কর। আমার জন্য দোয়া করো ফেরাউন দীর্ঘজীবী হোক ফেরাউনকে জান্নাত বাসী কর। এই নামাজের দাওয়াত দিলেতো মুসার দলবল নিয়ে পালাতে হতো না । মসজিদ বা খানকায় শরীফ বানিয়ে হালুয়া রুটি খেতে পারতো। দাউদ আঃ জালুত বাদশাকে হত্যা করে কেন রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করলেন , মসজিদ বা কাকরাইল মাখরাজ বানিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করেছেন।আবু জাহেল ও লাহাবকে যদি নামাজের দাওয়াত দিত আরবের সকল মুসরিকরা মিলে ইজতেমার ময়দান বানিয়ে দিতেন আর বলতেন হে মোহাম্মদ তোমার দলবল নিয়ে পিকনিক করো আর হালকা জিকির কর হালুয়া আর রুটি খাও ।আর আমাদের জন্য দোয়া কর রাষ্ট্র পরিচালনা ভালো মতো করতে পারি । হজ্জ করতে আসা হাজীদের সেবা দিতে ও পানি খাওয়াতে পারি ।তাহলে নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কষ্ট করে হিজরত করতে হতো না । নবীর জীবনে অসংখ্য যুদ্ধ করেছেন আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ হুকুম বাস্তবায়ন করার জন্য ।নবীদের দাওয়াতের মূল বক্তব্যই ছিল আল্লাহর আইন মানতে হবে আসমান জমিনের মালিকানা আল্লাহ হুকুম চলবে আল্লাহর।আর আমরা কুরআন বাদ কুরআনের আয়াত থেকে কথা না বলে মানব রচিত বই পড়ে দাওয়াত দিতেছি ফাজায়েল আমল, মোকসেদুল মুমিন বেহেশতি জহর , চোরমোনাই তাবিজের বই , সোলেমানী কিতাব, আহলে হাদিস কিতাব, হানাফী কিতাব আর কত ফেরকা কিতাব রচনা করে , মানুষকে গোমরাহ করা হচ্ছে। কুরআনের ভিতর কি আছে মানুষ যেন জানতে না পারে শিখতে না পারে । মানব রচিত কিতাবিদের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে কুরআন থেকে দূরে সরানো মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা । সোলায়মান আঃ ও যুলকারনাই কে কেন রাজত্ব দান করলেন জমিনে আল্লাহ আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য। তারাও তো ইচ্ছে করলে জঙ্গলে যেয়ে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকতে পারতে মসজিদে মসজিদে হালকা জিকির দরগাহ পিকনিকের আয়োজন করতে পারতেন হালুয়া রুটি খেত বছর বছর গরু কেটে বাবার নামে ওরস মোবারক করতন। দিন দুনিয়া ভুলে রাষ্ট্র ছেড়ে আল্লাহর ইবাদত নিয়ে থাকতেন। কিন্তু তারা আল্লাহর হক জমিনে প্রতিষ্ঠা করার জন্য যুদ্ধ করেছেন জিহাদ করেছেন । বর্তমানে তাবলীগের নামে কি চলছে। আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাবের শ্রেষ্ঠ কিচ্ছা কাহিনী না শুনিয়ে তারা ফাজায়েল আমলের কিচ্ছা কাহিনী শুনিয়ে মানুষকে ভুড়ি ভুড়ি ফজিলতের বস্তা ধরিয়ে দেওয়ার কারণে মানুষ পথহারা ও গোমরাহ করে দিচ্ছেন। কুরআনের মূল বিষয় যাতে মানুষ না জানতে পারে এটাই ওদের মূল মিশন।
শির্ক সবচেয়ে বড় মহাপাপ।এই জামানায় নিকৃষ্টতম শিরক হচ্ছে। আমরা এখন হাকিম নিজ ইচ্ছামত ফয়সালা করতে পারব।
মানুষের সমষ্টিগত জীবনের সর্বোচ্চ ধাপ যেটা, সেটা হলো রাষ্ট্র ।আর রাষ্ট্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো শাসন ক্ষমতা। ইবাদতের ক্ষেত্রে তাওহীদের দাবি এইটা যে, এখানে আল্লাহর হুকুম ব্যতীত, অন্য কারো কোন হুকুম যেন না চলে, যদি আল্লাহর হুকুমের সাথে অন্য কোন হুকুম শামিল হয়ে যায়, তাহলে এটা আনুগত্যের ক্ষেত্রে শিরক বলে সাব্যস্ত হবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো হুকুম (বিধান )দেওয়া অধিকার নেই ,মানুষের সমষ্টিগত জীবনের সর্বোচ্চ ধাপ যেটা, রাজত্বে আল্লাহর কোন অংশীদার নেই ,তার কোন দুর্বলতা নেই যার কারণে তার কোন অভিভাবক থাকতে পারে, আর তার মহত্ত্ব ঘোষণা কর। সূরা বনী ইসরাইল আয়াত -১১১
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
I am from India
Allah bless you ❤.
A❤hhhh
Tue Hour Eajid Ponti EAJID Ponti Wahabi Najdi Ponti Nasir Uddin Alane Ponti IB Nathameya Ponti Ara KAFAR Tue Hour O KAFAR Amin
Tini hadis manena kintu jey khta guli bole sob hadis tejey kintu hadis na manle o beyman hinsuk mone reku quran r hadis mantey hobe Allah takey hdaiat din amin
দয়া করে, পুরো কোরান শরিফের হুজরের ধারাবাহিক তাফসিরের কিভাবে পেতে পারি? তাহজিব সেন্টারকে অনুরোধ করব এই সংকলন বাজারে ছাড়ার জন্য।
এ্যানোলা গে বিমানের নাম নয় পাইলটের মা'য়ের নাম। পাইলটের ইচ্ছে পূরণে কতৃপক্ষের অনুমতিতে নিজ হাতে মায়ের নাম লিখে উতসরগো করেন।
❤❤🎉🎉।মাশা আল্লাহ। হুজুরের বাড়ি বরিশালের কোথায়??
শির্ক সবচেয়ে বড় মহাপাপ।এই জামানায় নিকৃষ্টতম শিরক হচ্ছে। আমরা এখন হাকিম নিজ ইচ্ছামত ফয়সালা করতে পারব।
মানুষের সমষ্টিগত জীবনের সর্বোচ্চ ধাপ যেটা, সেটা হলো রাষ্ট্র ।আর রাষ্ট্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো শাসন ক্ষমতা। ইবাদতের ক্ষেত্রে তাওহীদের দাবি এইটা যে, এখানে আল্লাহর হুকুম ব্যতীত, অন্য কারো কোন হুকুম যেন না চলে, যদি আল্লাহর হুকুমের সাথে অন্য কোন হুকুম শামিল হয়ে যায়, তাহলে এটা আনুগত্যের ক্ষেত্রে শিরক বলে সাব্যস্ত হবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো হুকুম (বিধান )দেওয়া অধিকার নেই ,মানুষের সমষ্টিগত জীবনের সর্বোচ্চ ধাপ যেটা, রাজত্বে আল্লাহর কোন অংশীদার নেই ,তার কোন দুর্বলতা নেই যার কারণে তার কোন অভিভাবক থাকতে পারে, আর তার মহত্ত্ব ঘোষণা কর। সূরা বনী ইসরাইল আয়াত -১১১
মঠবাড়িয়া পিরোজপুর
Tafsir channel Manafiun Na-S Islamic TV
কোরআনে কি অলিদ ইবনে মুগীরার কথা আছে? আপনারা কোরআন ছাড়া অন্য কিছুতো মানেন না। তাহলে এ আয়াত দ্বারা ওয়ালিদ ইবনে মুগিরার কথা কুরআনে কোথায় পেলেন?
কোথায় পেলেন মোজাম্মেল হক কুরআন ছাড়া আর কিছু মানেন না?
কারো বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দেয়াকে কি বলে জানেন? এবং তার শাস্তি কি? এই হুজুর শুধু সহি হাদীস ও কোরআন নিয়ে কথা বলে।
হুজুর মানেন সেই গুলো , যে গুলো হুজুরের ভাল লাগে । তা কোরআনে থাকুক আর না থাকুক।
Òķ
হাদীস মানেন না,হুজূর সা: কে মানলেন কি ভাবে?
উনিতো ইতিহাস থেকে কিছু বলার কথা না,হাদীস শরীফ থেকে কিছু বলার কথা না, উনি,উনার দলের সবাই শুধু আল কোরআন থেকে বলবেন,কারণ উনার দলের নাম:আলে কোরআন
আপনার দল কোনটা এবং সেদল কি জান্নাতি?
আপনার দল কোনটা? আপনি যদি কোরআন ছাড়া মরেন তাহলে খবর আছে। কারণ আপনি বোধ হয় কোরআন এর দল করেন না। হাদীস দিয়ে কিন্তু বিচার হবে না। কোরআন দিয়ে বিচার হবে।
মুর্খ।
তোমার দলের নাম কি কাহিনী
Alhamdulillah
আসসালামু আলাইকুম হুজুর,
হযরত খিজির আঃ এবং মুনসুর হাল্লাজ সম্পর্কে জানতে চাই। তার পূর্বপুরুষের এবং পরবর্তী প্রজন্মের পরিচয় সহ। অনেকেই অনেক কথা বলে কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা বোঝা ই কষ্টকর হয়ে যায়।
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
Alhamdulillah